inputs,targets,language,language_code,annotation_type,user_id,input_perplexity,target_perplexity,full_perplexity "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? টাঙ্গুয়ার হাওর (সিলেটি: ꠐꠣꠋꠉꠥꠀꠞ ꠀꠅꠞ) বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি হাওর। প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এ হাওর বাংলাদেশর দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠা পানির জলাভূমি । স্থানীয় লোকজনের কাছে হাওরটি ""নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল"" নামেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় রামসার স্থান, প্রথমটি সুন্দরবন।",টাঙ্গুয়ার হাওর |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.79327772810947,8.022178865210657,3.1920432230464555 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : দক্ষিণ কোরিয়া এপর্যন্ত ১০ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে","২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা তুরস্কের কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও দক্ষিণ কোরিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (১৯৫৬ এবং ১৯৬০) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, দক্ষিণ কোরিয়া ইএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ৫ বার (২০০৩, ২০০৮, ২০১৫, ২০১৭ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.298697011926727,1.7169802857470702,2.077857611614412 "কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে মাহি লক্ষ করল সকালবেলায় সমুদ্রের পানি ফুলে উঠেছে এবং পানির ঢেউ এসে ভীষণভাবে তীরে আছড়ে পড়ছে। আবার বিকাল বেলায় পানি তীর থেকে অনেক দূরে সরে গেল। সে অবাক হয়ে ঘটনাটি বাবাকে বললে বাবা বললেন যে, এটা সমুদ্রের স্বাভাবিক ঘটনা। পৃথিবীর নিজস্ব গতির কারণে এরূপ ঘটনা ঘটেছে। আবার মাহির বন্ধু তিয়াস নভোথিয়েটারে গিয়ে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখে জানতে পারল যে, সৌরজগতের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সকল গ্রহ ও উপগ্রহকে নিয়ন্ত্রণ করছে। উক্ত নক্ষত্রটি হলো সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র। নক্ষত্রটি থেকে আলো ও তাপ দ্বারা একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। এই আলো ও তাপ কাজে লাগিয়ে গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে। মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপরে মাহির দেখা প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকে মাহির দেখা প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াটি হলো সাগরের জোয়ার- ভাটা। মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের ওপর জোয়ার-ভাটার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব রয়েছে। দৈনিক দুইবার করে জোয়ার-ভাটা হওয়ার ফলে নদীর বয়ে আনা বর্জ্য সমুদ্রে গিয়ে পড়ে। ফলে নদীর পানি তুলনামূলকভাবে নির্মল থাকে। এ ছাড়া ভাটার টানে নদী মোহনায় পলি ও আবর্জনা জমতে পারে না। ফলে নদীমুখ নৌচলাচলের উপযোগী থাকে। জোয়ার কৃষিকাজেও সহায়তা করে। অনেক সময় নদীর পাশে খাল খনন করে জোয়ারের পানি আটকে রেখে জমিতে সেচের ব্যবস্থা করা হয়। বিশ্বের বহু নদীতে ভাটার স্রোতকে কাজে লাগিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। ফ্রান্সের ল্যারান্স বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং ভারতের বান্ডালা বন্দরে অবস্থিত জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ভাটার স্রোতকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। জোয়ার-ভাটার ফলে সমুদ্রের লবণাক্ত পানি অভ্যন্তরীণ নদীতে কিছুদূর পর্যন্ত প্রবেশ করায় শীতপ্রধান দেশে নদীর পানি বরফ হয়ে যেতে পারে না । ফলে নদী নৌ চলাচলের উপযোগী থাকে। জোয়ারের সময় নৌযান চলাচল সহজ হওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যের সুবিধা হয়। জোয়ারের সময় উপকূলবর্তী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সমুদ্রগামী বড় জাহাজ সহজেই নদীতে প্রবেশ করতে পারে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরে জোয়ারের সময়ই বড় জাহাজগুলো প্রবেশ করে বা বন্দর ছেড়ে যায়। জোয়ারের সময় সমুদ্রের পানি আটকে রেখে রোদে শুকিয়ে লবণ তৈরি করা হয়। তবে কখনো কখনো প্রবল জোয়ারের কারণে উপকূলীয় এলাকায় বন্যার সৃষ্টি হয়, যা অনেকক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ক্ষতিও করে। উপরের আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায়, মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর জোয়ার-ভাটার প্রভাব ব্যাপক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.795363323240281,2.2534477487950655,2.482735126420962 'ব' দিয়ে কয়েকটি শব্দ বলো।,"'ব' দিয়ে কয়েকটি শব্দ হলো বই, বক, বল, বসা, বন্ধ, বলা, বন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.949600870128707,4.375567869791483,4.451319903611149 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | রশিদা বি হলেন ভোপালের থেকে আগত একজন ভারতীয় সক্রিয়কর্মী। ২০০৪ সালে তিনি চম্পা দেবী শুক্লার সাথে যৌথভাবে গোল্ডম্যান পরিবেশ পুরস্কার পেয়েছিলেন। তারা দুজন ১৯৮৪ সালের","ভোপাল বিপর্যয়ের পর, এই বিপর্যয় থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের জন্য ন্যায়বিচার আদায়ে সংগ্রাম করেন এবং বিপর্যয়ের জন্য দায়ীদের বিচারের জন্য অভিযান, প্রচার প্রচারণা চালান। এই বিপর্যয়ে প্রায় ২০,০০০ মানুষ মারা গিয়েছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9160171115543543,2.059966556189761,2.6429861723327726 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন: বিশ্বের ইতিহাস: প্রাচীন পৃথিবীর (প্রধানত ইউরোপ, তবে নিকট প্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাও এর অন্তর্ভুক্ত) ইতিহাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। ৪৬৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রাচীন যুগ; পঞ্চম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত মধ্য যুগ বা ধ্রুপদী-উত্তর যুগ,[15][16] যার মধ্যে রয়েছে ইসলামি স্বর্ণযুগ(৭৫০- ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ) ও ইউরোপীয় রেনেসাঁ (১৩শ শতক থেকে শুরু)।[17][18] আধুনিক যুগের সূচনাকাল[19] ধরা হয় ১৫শ শতক থেকে ১৮শ শতকের শেষ পর্যন্ত যার মধ্যে রয়েছে ইউরোপের আলোকিত যুগ। শিল্প বিপ্লব হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত আধুনিক যুগ বলে বিবেচিত। পাশ্চাত্য ইতিহাসে রোমের পতনকে প্রাচীন যুগের শেষ ও মধ্যযুগের সূচনা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু পূর্ব ইউরোপ রোমান সাম্রাজ্য থেকে বাইজেনটাইন সাম্রাজের অধীনে আসে, যার পতন আরো অনেক পরে ঘটে। ১৫ শতকের মাঝামাঝি গুটেনবার্গ আধুনিক ছাপাখানা আবিষ্কার করেন[20] যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। ফলে মধ্যযুগের সমাপ্তি ঘটে এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সূত্রপাত হয়।[21] ১৮ শতকের মধ্যে ইউরোপে জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার এমন একটি চরম অবস্থায় উপনীত হয় যা শিল্প বিপ্লবকে অবধারিত করে তুলে।[22] প্রশ্ন: ইসলামি স্বর্ণযুগ বলে কোন সময়কে বোঝানো হয় ?",৭৫০- ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.268068930797562,4.756627746048817,2.3903671350192965 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এ পতাকাটি আরব উপদ্বীপের বিলুপ্ত হাশেমী হেজাজ রাজতন্ত্রের পতাকা এবং আরব সমাজতান্ত্রিক বা'আস পার্টির পতাকার অনুরূপ (তবে এরা ২:৩ অনুপাতের পতাকা ব্যবহার করে; আর ফিলিস্তিন ১:২ অনুপাতের পতাকা ব্যবহার করে)। ইরাক ও জর্ডান যে স্বল্পস্থায়ী আরব ফেডারেশন গঠন করেছিল তার পতাকাও অনেকটা একই রকম (তবে এতে ব্যবহৃত লাল ত্রিভুজটি সমবাহু ত্রিভুজ ছিল)। এছাড়া, উত্তর সাহারা ও জর্ডানের জাতীয় পতাকার সাথেও ফিলিস্তিনী পতাকাটির বেশ মিল রয়েছে। এর কারণ হলো: এই সবগুলো পতাকার নকশাই উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে",আরব বিদ্রোহে ব্যবহৃত পতাকার নকশার অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.61201882827146,2.631472413007518,2.831828572681671 ছয় দফা দাবির যে কোনো দুটি দফা উল্লেখ কর।,"১৯৬৬ সালের ৫-৬ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলসমূহের এক সম্মেলনে যোগদান করেন আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেখানে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকার রক্ষার জন্যে ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন। ৬ দফা দাবির দুটি দাবি হলো- ১. পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাধীনে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার হবে। সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটে নির্বাচন অনুষ্ঠান। ২. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে মাত্র দুটি বিষয় থাকবে, প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র। অন্যান্য সকল বিষয়ে অঙ্গরাজ্যগুলোর পূর্ণ ক্ষমতা থাকবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.021119377906345,2.188954472059648,2.464684302732236 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? মেসি আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা। বয়সভিত্তিক পর্যায়ে তিনি আর্জেনটিনাকে ""২০০৫ ফিফা ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপ"" জেতাতে সাহায্য করেন যে প্রতিযোগিতায় তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ""২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলম্পিকে"" আর্জেন্টিনার হয়ে ফুটবলে স্বর্ণপদক জয় করেন। ২০০৫ সালের অগাস্টে তার আর্জেন্টিনা জাতীয় দল এ তার অভিষেক হয়। ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ এ গোল করার মধ্য দিয়ে তিনি সর্বকনিষ্ঠ আর্জেন্টাইন হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন। ২০০৭ কোপা আমেরিকায় তিনি সেরা যুব খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন। ওই আসরে আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। ২০১১ সালের আগস্টে তিনি আর্জেন্টিনা দলের অধিনায়কে হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অধিনায়ক হিসেবে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে টানা তিনটি প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলেছেন: ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকা। তিনি ২০১৪ বিশ্বকাপে ""গোল্ডেন বল"" পুরস্কার জয় করেন। ২০১৮ সালে মেসি জাতীয় দল থেকে অবসরের ঘোষণা দেন, তবে কয়েক মাস পরেই তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত বদলে পুনরায় জাতীয় দলে ফিরে আসেন এবং ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলায় তিন গোল করে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেন। ২০১৮ বিশ্বকাপ ও ২০১৯ কোপা আমেরিকায় তিনি দলকে নেতৃত্ব দেন। ২০২১ কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা তার নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।",নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় ২০১৬ কোপা আমেরিকা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7436494899342043,2.9865356350710606,1.839734643987799 বেদুইন মানে কী?,"বেদুইন শব্দের উৎপত্তি ঘটেছে আরবিতে প্রচলিত চলিত উপভাষা বদয়ি থেকে। বদয়ি এসেছে বাদিয়া শব্দ থেকে। সুতরাং এর ভাবগত অর্থ দাঁড়ায় যারা বাদিয়া বা মরুভূমিতে অবস্থান করছে। আরবের যাযাবর সম্প্রদায় বেদুইন নামে পরিচিত। ঐতিহাসিক সৈয়দ আমীর আলীর মতে, মরুবাসী আরবদের বেদুইন বলা হয়। অর্থাৎ শব্দের আরব যারা অস্থায়ীভাবে মরুভূমির বিভিন্ন স্থানে বসবাস করে তারাই বেদুইন। বেদুইনরা কোথাও স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারে না। গৃহপালিত পশুর ঘাস ও পানির সন্ধানে তারা একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছুটে বেড়ায়। বেদুইনরা পশু লালন-পালন, শিকার, লুটতরাজ প্রভৃতি কাজের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। বেদুইনদের মধ্যে উদ্দাম জীবনযাপন, গোত্রপ্রথা, আতিথেয়তা প্রভৃতি বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.022407315839544,2.468524198266985,2.8438478974531187 ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন।,"হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন। ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। ",Bengali,ben,re-annotations,e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759,3.5717993946438664,1.9844242887376249,2.1449291573203597 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের তৃতীয় আসরে জিম্বাবুয়ে দলের সদস্যরূপে অংশ নেন। ৯ জুন, ১৯৮৩ তারিখে নটিংহামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওডিআইয়ে প্রথমবারের মতো খেলতে নামেন। আলী শাহ, গ্র্যান্ট প্যাটারসন, অ্যান্ডি পাইক্রফট, ডেভিড হটন, জ্যাক হেরন, কেভিন কারেন, ইয়ান বুচার্ট, পিটার রসন, জন ট্রাইকোস ও ভিন্স হগের সাথে একযোগে ওডিআই অভিষেক ঘটে তার। ২০ জুন, ১৯৮৩ তারিখে বার্মিংহামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি।",ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4493100488099206,1.9508336991797373,2.6039000198378424 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের ",নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছুতে পেরেছিল। শ্রীলঙ্কার কাছে ৮১ রানে পরাজিত হলে তার দলকে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিতে হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4966404787392684,2.201547298013333,2.6462382606269648 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার প্রাক-মুহূর্তে নিজের বিদেশ-নীতি কেমন হবে তা নিয়ে একটা ধারণা দিয়েছেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদপত্র টাইমস অফ লন্ডন এবং জার্মান সংবাদপত্র দা বিল্ড-এ দেয়া সাক্ষাতকারে তিনি অ্যামেরিকার বাণিজ্য নীতি, সিরিয়া প্রসঙ্গ এবং ইরাক যুদ্ধ প্রসঙ্গেও কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যে যে ঘাটতি আছে তা পূরণ করাই ট্রাম্পের অন্যতম উদ্দেশ বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। বিশেষত চীনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ঘাটতি পুষিয়ে নিতে ট্রাম্প বিশেষভাবে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন। আর এই ঘাটতি মেটাতে তিনি 'ফেয়ারার ট্রেড ডিল' বা ব্যাবসায়িক ক্ষেত্রে আরো অনুকূল নীতি নেয়ার পক্ষপাতী। ট্রাম্প বলেছেন, ফ্রি ট্রেড নয়, স্মার্ট ট্রেড এর উপরে গুরুত্ব দেবেন তিনি। সিরিয়ার অভিবাসী প্রসঙ্গে ট্রাম্প মনে করেন, এতো বিপুল সংখ্যাক শরণার্থীকে জার্মানিতে জায়গা দেয়া উচিত হয়নি। এর বদলে সিরিয়াতেই সেফ জোন তৈরি করা উচিত ছিল। ট্রাম্প বলছেন, ""আমার মনে হয় সিরিয়াতেই সেফ জোন তৈরি করা গেলে, এতে ব্যয় কিছুটা কমতো। আর এজন্য উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোরও কিছু অর্থ খরচ করা উচিত। কারণ তাদের এতো প্রচুর অর্থ আছে যা অন্যদের নেই। আমরা এবং তারা মিলে এই কাজ করতে পারলে এতে ব্যয় অনেক কম হতো এবং জার্মানি আজকে যে ট্রমার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে তা অনেক কম হতো। তাই আমি বলবো, সিরিয়াতে সেফ জোন তৈরি করুন""। আর রাশিয়া প্রসঙ্গে তিনি স্পষ্ট বলেছেন, একটা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পারমানবিক অস্ত্র হ্রাসের ব্যাপারে অ্যামেরিকা ও রাশিয়া যদি একমত হতে পরে তবেই রাশিয়ার উপর থেকে কিছু নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবেন ট্রাম্প। তবে, রাশিয়ার কর্মকাণ্ড, সামর্থ্য ও অভিসন্ধি সম্পর্কে ট্রাম্প ভালোভাবে জানেন না বলে সমালোচনা করেছেন সিআইএ-এর পরিচালক জন ব্রেনান। মস্কোর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠানোর ক্ষেত্রেও হোয়াইট হাউসকে খুবই সতর্ক হতে হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন। ইরাকে মার্কিন আগ্রাসন নিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, ইরাকে হামলা করা উচিত হয়নি। শুধু তাই নয়, ইরাকে হামলার এই সিদ্ধান্তকে মার্কিন ইতিহাসের সবচে জঘন্য ঘটনা হিসেবেও তিনি উল্লেখ করেছেন। ",এই সপ্তাহেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4581966450217605,2.0681486069999724,2.531877891487057 "সিয়েরা লিওনের নারী 'হাজাম' মেমিনাতু আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এখন এই মেয়েদের খৎনা - যাকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে বলা হয় 'এফজিএম' বা ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন - করানো হয়েছে এমন জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। অনেক আফ্রিকান দেশেই এখন তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে - তবে সিয়েরা লিওনে এখনো এটি চালু আছে। ""আমরা প্রেসিডেন্টের অফিসে ঢুকে প্রতিবাদ করবো। তারা জানে যে এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য, তা ছাড়া সরকারের অনেকেই আমাদের গোপন সংগঠনে আছে"" - বিবিসির টিউলিপ মজুমদারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মেমিনাতু, যিনি শত শত মেয়ের এফজিএম করিয়েছেন। সিয়েরা লিওনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেয়েরই এফজিএম হয়েছে। কিন্তু এটা যে একটা নিন্দিত বা যন্ত্রণাদায়ক প্রথা, বা এতে যে মেয়েদের এমনকি মৃত্যুও হয়ে থাকে - এসব কিছুই মানতে রাজী নন ৫৬ বছর বয়স্কা স্মেমিনাতু। ""এগুলো সব মিথ্যে কথা"" - বিবিসিকে বলেন তিনি, ""এটা মেয়েদের জন্যও ভালো। যে মেয়ের খৎনা করানো হয়নি - সে এক পুরুষে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না।"" ""কিন্তু এটা করানো হয়েছে এমন মেয়েরা যৌনজীবনে সন্তুষ্ট থাকে, একটি মাত্র পুরুষের সাথে সারা জীবন থাকে।"" আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা বিষয়ে মিয়ানমারকে কেন চাপ দেয়া হচ্ছে না রাখাইন রাজ্যে দিনের বেলা হেলিকপ্টার আর ধোঁয়ার কুন্ডলী মিয়ানমার-চীন সীমান্তে বিদ্রোহী ও সেনাবাহিনীর লড়াই আফ্রিকায় এফ জি এমের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও হয়েছে, কিন্তু গোপনে এ প্রথা চালু আছে বহু দেশেই কিন্তু এফজিএম করানো হয়েছে এমন মেয়েরা অনেকেই পরবর্তী জীবনে তাদের যন্ত্রণা, ও কষ্টের কথা বলেছেন। তবে ফ্রিটাউনের এক বস্তিতে তার ঘরে ঝোলানো নিজের মেয়ের ছবি দেখিয়ে মেমিনাতু বলেন, ""আমার মেয়ের এই অপারেশন করানো হয়েছে। কিন্তু সে তো ভালো আছে, কলেজে পড়ছে।"" ""আমরা মেয়েদের ব্যথা দিই না, এটি একটি মহান এবং প্রাচীন ঐতিহ্য"" বলেন তিনি। প্রতি খৎনা থেকে তিনি পান ১৮০ ডলারের মতো। কিন্তু সিয়েরা লিওনের সরকার যদি সত্যি এ প্রথা নিষিদ্ধ করে দেয় তাহলে তিনি কি করবেন? ""তাহলে সরকারের আমাদের করার মতো একটা কিছু কাজের সুযোগ করে দিতে হবে"" - একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে বলেন মেমিনাতু। নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",সিয়েরা লিওনের নারী 'হাজাম' মেমিনাতুর কথা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6251801488646485,8.876046865624449,2.724602198832659 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : রামকৃষ্ণ পরমহংস কোন দেবীর উপাসক ছিলেন ?","রামকৃষ্ণ পরমহংস গ্রামীণ পশ্চিমবঙ্গের এক দরিদ্র বৈষ্ণব ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িতে পৌরোহিত্য গ্রহণের পর বঙ্গীয় তথা ভারতীয় শক্তিবাদের প্রভাবে তিনি কালীর আরাধনা শুরু করেন। তাঁর প্রথম গুরু তন্ত্র ও বৈষ্ণবীয় ভক্তিতত্ত্বজ্ঞা এক সাধিকা। পরবর্তীকালে অদ্বৈত বেদান্ত মতে সাধনা করে নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেন রামকৃষ্ণ। অন্যান্য ধর্মীয় মতে, বিশেষত ইসলাম ও খ্রিস্টীয় মতে সাধনা তাঁকে “যত মত, তত পথ” উপলব্ধির জগতে উন্নীত করে। পশ্চিমবঙ্গের আঞ্চলিক গ্রামীণ উপভাষায় ছোটো ছোটো গল্পের মাধ্যমে প্রদত্ত তাঁর ধর্মীয় শিক্ষা সাধারণ জনমানসে বিরাট প্রভাব বিস্তার করে। প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে অশিক্ষিত হলেও রামকৃষ্ণ বাঙালি বিদ্বজ্জন সমাজ ও শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সম্ভ্রম অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৮৭০-এর দশকের মধ্যভাগ থেকে পাশ্চাত্যশিক্ষায় শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীদের নিকট তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দু পুনর্জাগরণের কেন্দ্রীয় চরিত্র। তৎসঙ্গে সংগঠিত করেন একদল অনুগামী, যাঁরা ১৮৮৬ সালে রামকৃষ্ণের প্রয়াণের পর সন্ন্যাস গ্রহণ করে তাঁর কাজ চালিয়ে যান। এঁদেরই নেতা ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6703619729155172,2.537303085051538,2.63827914946042 মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করো।,"ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দৈনন্দিন পরিচালনার জন্য যেমন স্বল্পমেয়াদি মূলধনের প্রয়োজন ঠিক তেমনিভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি স্থাপন ও ভৌত অবকাঠামো নির্মাণের জন্য দীর্ঘমেয়াদি মূলধনেরও প্রয়োজন রয়েছে। অনেক সময় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এমন কিছু মূলধনের প্রয়োজন হয় যা স্বল্পমেয়াদি মূলধন দিয়ে পরিচালনা করা সম্ভব নয়, আবার দীর্ঘমেয়াদি মূলধনেরও প্রয়োজন নেই। কারণ উক্ত মূলধন হয়তো ২ বা ৪ বছরের জন্য প্রয়োজন। এরূপ পরিস্থিতিতে স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেয়া সম্ভব নয়, কারণ দেখা যায় যে উক্ত বিনিয়োগস্থল হতে আয় আসার পূর্বেই স্বল্পমেয়াদি ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হয়। আবার দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহ করা হলে তা ২ বা ৪ বছর পর ফেরতও দেয়া সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন নিলে প্রয়োজন শেষে উক্ত মূলধন ফেরৎ দেয়া যাবে না এবং এ বাবদ খরচ পরিশোধ করে যেতে হবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোন প্রতিষ্ঠানের একটি নতুন মেশিন ক্রয় করতে তাদের ব্যয় হবে ১০ লক্ষ টাকা। উক্ত মেশিনটি সংস্থাপনের ২ বছর পর থেকে উৎপাদন শুরু হবে। আর কোম্পানি উক্ত উৎপাদিত দ্রব্য বিক্রয়ের মাধ্যমে তাদের ঋণের টাকা পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে পারবে। এরূপ পরিস্থিতিতে কোম্পানি যদি স্বল্পমেয়াদি ঋণের মাধ্যমে উক্ত মেশিনটি ক্রয় করে তবে উক্ত মেশিনের উৎপাদন শুরু হওয়ার পূর্বেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে। আবার দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করলে (২ + ৩) = ৫ বছর পরে ঋণের টাকার প্রয়োজন না থাকলেও ফেরত দেয়া সম্ভব নয় এবং সুদ পরিশোধ করতে হবে । এরূপ পরিস্থিতিতে কোম্পানি স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি কোন প্রকার উৎস হতে মূলধন সংগ্রহ না করে মধ্যমেয়াদি উৎস থেকে অর্থায়ন করবে বা মেয়াদি ঋণ গ্রহণ করবে। অর্থাৎ এখানে উক্ত প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ৫ বছরের জন্য ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে উক্ত মেশিনটি ক্রয় করবে। সুতরাং উপরের আলোচনায় দেখা যায় যে, টার্ম লোন বা মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের মধ্যে একটি অন্তবর্তীকালীন ও সেতুবন্ধন হিসবে কাজ করে। সুতরাং এটির গুরুত্ব অনেক বেশি।",Bengali,ben,re-annotations,7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f,2.4709160139977997,1.8636799314303145,1.968983136812116 ভাইরাসের পরজীবিতা ব্যাখ্যা করো।,"পরজীবী হিসেবে বেঁচে থাকার চরিত্রকে পরজীবিতা বলে। ভাইরাস বাধ্যতামূলক পরজীবী। এটি একটি আদি বৈশিষ্ট্য। অর্থাৎ ভাইরাস তার বংশবৃদ্ধি তথা জীবনের লক্ষ প্রকাশ করার জন্য সম্পূর্ণভাবে অন্যজীবের সজীব কোষের ওপর নির্ভরশীল। অন্য কোনো জীবের (মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদ, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল ইত্যাদি) সজীব কোষ ছাড়া কোনো ভাইরাসই জীবের লক্ষণ প্রকাশ করতে পারে না, বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। কোনো আবাদ মাধ্যমে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি করা বিজ্ঞানীদের পক্ষেও আজ পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। ভাইরাসের পরজীবিতা সাধারণত সুনির্দিষ্ট অর্থাৎ সুনির্দিষ্ট প্রকারের ভাইরাস কোনো সুনির্দিষ্ট জীবদেহে পরজীবী হয়। যে সব ভাইরাস আদি কোষকে আক্রমণ করে, আর যে সব ভাইরাস প্রকৃত কোষকে আক্রমণ করে তারা ভিন্ন প্রকৃতির। প্রকৃতপক্ষে কোনো ভাইরাসের প্রোটিন আবরণটিই নির্ণয় করে তার আক্রমণের সুনির্দিষ্টতা। পোষক কোষে কোনো ভাইরাস- প্রোটিনের জন্য রিসেপ্টর সাইট থাকলে তবেই ঐ ভাইরাস ঐ পোষক কোষকে আক্রমণ করতে পারবে। এ জন্যই ঠাণ্ডা লাগার ভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের মিউকাস মেমব্রেন কোষকে আক্রমণ করতে পারে, চিকেন পক্স ভাইরাস ত্বক কোষকে আক্রমণ করতে পারে, পোলিও ভাইরাস ঊর্ধ্বতন শ্বাসনালী ও অন্ত্রের আবরণ কোষ, কখনো স্নায়ু কোষকে আক্রমণ করতে পারে। চিকেন পক্স ভাইরাস শ্বাসনালীকে আক্রমণ করতে পারবে না। কারণ শ্বাসনালী কোষে এর জন্য কোনো রিসেপ্টর সাইট নেই, ঠাণ্ডা লাগার ভাইরাস ত্বক কোষকে আক্রমণ করতে পারবে না, কারণ ত্বক কোষে এই ভাইরাসের জন্য কোনো রিসেপ্টর সাইট নেই। ফায ভাইরাস কেবল ব্যাকটেরিয়া কোষকেই আক্রমণ করে। ফায ভাইরাসের মধ্যে টি২-ব্যাকটেরিওফায E. coli ব্যাকটেরিয়াকেই আক্রমণ করে। টোবাকো মোজাইক ভাইরাস কেবল তামাক গাছকেই আক্রমণ করে। এমনই ভাবে সুনির্দিষ্ট ভাইরাস সুনির্দিষ্ট প্রকার পোষক কোষকেই আক্রমণ করে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7082183203357006,2.1400658535716524,2.284214105637922 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? লতিফ সব ধরনের চাকুরীজীবী পুরুষ এবং মহিলাদের পাঁচ বছরের জন্য বিনামূল্যে কারি প্রদান করতেন যারা ইরাক যুদ্ধে নিয়োজিত ছিল, এবং রাগবি তারকা জনি উইলকিনসন এবং ফুটবল ম্যানেজার গ্রায়েম সাউনিসকে সারা জীবনের জন্য বিনামূল্যে কারি সেবা দেন।",ইরাক যুদ্ধে,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2818735200393188,3.134963663021104,3.8868345503640733 "নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও ""এটি একটি উজ্জ্বল রৌদ্রোজ্জ্বল দিন ছিল, বাতাস মৃদুভাবে বইছিল এবং আকাশে সাদা মেঘ ছিল"" প্রশ্নঃ আবহাওয়া সম্পর্কে কি উল্লেখ করা হয়েছে?",সেদিন আবহাওয়া খুব রৌদ্রোজ্জ্বল এবং গরম ছিল। আকাশে শুধু সাদা মেঘ থাকায় বৃষ্টির কোনো আসন্ন সম্ভাবনা ছিল না,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.191574347785015,2.4688660177158557,2.754668423716002 ওজোন স্তর কী?,ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে যা অতিবেগুনি রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে।,Bengali,ben,re-annotations,35c1f68eb0e00572e2f771f385a90bd34ffa3df3448337f1d1f3110c0b480732,5.663636901370494,2.0352091458555126,2.4689562259194995 "নিন্মলিখিত উদ্দীপক অনুসারে প্রশ্নটির উত্তর দাও। নাইজারের অর্থনীতি সাধারণত ফসল, পশুসম্পদ ও কিছু বৃহত্তম ইউরেনিয়ামের খনি মজুদের উপর কেন্দ্র করে পরিচালিত হয়। ২০২১ সালে নাইজার ইউরোপে ইউরেনিয়ামের প্রধান সরবরাহকারী ছিল এবং এরপর রয়েছে কাজাখস্তান ও রাশিয়া। খরা চক্র, মরুকরণ ও ২.৯% জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এবং ইউরেনিয়ামের বিশ্ব চাহিদা হ্রাস নাইজারের অর্থনীতির হার কিছুটা কমিয়ে দেয়। প্রশ্ন: ২০২১ সালে ইউরোপের প্রধান ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী দেশ ছিল কোনগুলো?","২০২১ সালে ইউরোপের প্রধান ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী দেশ ছিল নাইজার, কাজাখস্তান ও রাশিয়া।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.613888381225496,2.235917942831434,2.512339228076793 "গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্ট ছাড়া আর কিসের সায়ানোব্যাকটেরিয়া তাদের অভিভাবক? পূর্ববর্তী প্রশ্নের জবাবে, একটি প্রসঙ্গ লিখুন যার মধ্যে উত্তর রয়েছে। এটি ১ থেকে ২০টি বাক্য হতে পারে। ","আলগা সায়ানোফোরা, একটি গ্লুকোফাইট, একটি ক্লোরোপ্লাস্ট ধারণকারী প্রথম জীবগুলির মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়। গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্ট গ্রুপটি তিনটি প্রাথমিক ক্লোরোপ্লাস্ট বংশের মধ্যে সবচেয়ে ছোট, যা মাত্র ১৩ টি প্রজাতির মধ্যে পাওয়া যায় এবং এটি প্রাথমিকতম শাখা থেকে শাখাযুক্ত বলে মনে করা হয়। গ্লুকোফাইটে ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে যা তাদের ডাবল মেমব্রেনের মধ্যে পেপ্টিডোগ্লাইকান প্রাচীর ধরে রাখে, যেমন তাদের সায়ানোব্যাকটেরিয়াল প্যারেন্ট। এই কারণে, গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্টগুলি মুরোপ্লাস্ট নামেও পরিচিত। গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্টগুলিতে ঘনক্ষেত্রীয় অ-স্ট্যাকড থাইলাকয়েডও থাকে, যা একটি কারবক্সাইসোমকে ঘিরে থাকে - একটি আইকোসাহেড্রাল কাঠামো যা গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্ট এবং সায়ানোব্যাকটেরিয়া তাদের কার্বন ফিক্সিং এনজাইম রুবিস্কোকে রাখে। তারা যে স্টার্চ সিন্থেসিস করে তা ক্লোরোপ্লাস্টের বাইরে সংগ্রহ করে। সায়ানোব্যাকটেরিয়ার মতো, গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্ট থাইলাকয়েডগুলি ফাইকোবিলিজোম নামে পরিচিত আলোক সংগ্রহকারী কাঠামোর সাথে পরিপূর্ণ। এই কারণে, গ্লুকোফাইট ক্লোরোপ্লাস্টগুলিকে সায়ানোব্যাকটেরিয়া এবং লাল শেত্তলাগুলি এবং উদ্ভিদের আরও উন্নত ক্লোরোপ্লাস্টগুলির মধ্যে একটি আদিম মধ্যবর্তী হিসাবে বিবেচনা করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0397909593886463,2.2724972573266706,2.433237225443328 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : গেইগার-মার্সডেন পরীক্ষায়","রাদারফোর্ডের দুই সহকর্মী বিজ্ঞানী হ্যান্স গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন পাতলা ধাতব পাতের উপর আলফা কণা চালনা করেন এবং ফ্লুরোসেন্ট পর্দার সাহায্যে তাদের বিচ্যুতি পরিমাপ করেন।[২] পরমাণুর ক্ষুদ্র ভরের ইলেকট্রণের মধ্য দিয়ে আলফা কণা প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। ইলেকট্রন ঋণাত্বক আধান বিশিষ্ট এবং আলফা কণা ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রাদারফোর্ড এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পরমাণুর কেন্দ্র ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর সৌর কাঠামো বা সোলার মডেল প্রকাশ করেন। এই মডেল অনুসারে পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক আধানকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে। যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরমন্ডলের গ্রহ নক্ষত্রগুলো আবর্তিত হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.33735886288098,2.4269745397931,2.6243860124110387 ভাইরাসের সংজ্ঞা দাও।,"ভাইরাস হলো নিউক্লিক অ্যাসিড (কেন্দ্রীয় অংশ) ও প্রোটিন (আবরণ) দিয়ে গঠিত অকোষীয়, অতি-আণুবীক্ষণিক, বাধ্যতামূলক পরজীবী বস্তু যা জীবদেহের অভ্যন্তরে সক্রিয় হয়ে রোগ সৃষ্টি করে কিন্তু জীবদেহের বাইরে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় বিরাজ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.856081741666209,2.4195087696192026,2.8115933989417905 আইসিটি নির্ভর জ্ঞান ও প্রযুক্তি মানুষকে নানা বিষয়ে সমৃদ্ধির পথে। এগিয়ে নিচ্ছে। হাসান আইসিটি বিষয়ে পড়াশুনা করে জানতে পারল কোনো প্রকার অস্ত্রোপচার ছাড়া এক শৈল্যচিকিৎসা পদ্ধতি। হাসানের চিকিৎসা পদ্ধতি শনাক্ত করে ব্যাখ্যা করো।,"উদ্দীপকের হাসানের জ্ঞানার্জিত চিকিৎসা পদ্ধতিটি হলো ক্রায়োসার্জারি। ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে অত্যধিক ঠাণ্ডা প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক টিস্যু ধ্বংস করার পদ্ধতি, যেখানে তরল নাইট্রোজেন বা আর্গন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। চিকিৎসাক্ষেত্রে এটি ক্যান্সার অথবা ক্যান্সারের পূর্ব অবস্থায় চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে ক্রায়োপ্রোব দিয়ে আক্রান্ত কোষ বা টিস্যুতে তরল নাইট্রোজেন, আর্গন বা অন্যান্য ক্রায়োজনিক এজেন্ট পৃথকভাবে প্রবেশ করিয়ে -৪১° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় আক্রান্ত কোষ বা টিস্যুটিকে ধ্বংস করা হয়। এর সবচাইতে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এতে শল্য চিকিৎসার মতো কাটা-ছেঁড়া করা তথা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে না। যেহেতু হাসান অস্ত্রোপচার ছাড়াই কোনো শল্য চিকিৎসার বিষয়ে জ্ঞানার্জন করেছে তাই হাসানের জ্ঞানার্জিত চিকিৎসা পদ্ধতিটি নিঃসন্দেহে ক্রায়োসার্জারি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2739204717112695,2.238442188460132,2.4737623280593244 বসন্তকাল নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বাংলার ঋতুপরিক্রমায় ছয়টি ঋতু আসে ধারাবাহিকভাবে। সেই ধারাবাহিকতায় শীতের পরে আসে বসন্ত। কুয়াশা মাখা পাতা ঝরার দিন শেষ হয়। প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে বরণ করে নেয় ঋতুরাজ বসন্তকে। বাংলার ঋতুর হিসেবে ফাল্গুন ও চৈত্র এ দুই মাস বসন্তকাল। কিন্তু মাঘের শেষে শীত কমতে শুরু করলেই শুরু হয় শীতের যাই যাই ভাব। তখন থেকেই প্রকৃতিতে বসন্তের আগমন-লক্ষণ দেখা দেয়। অন্যদিকে চৈত্রের মধ্যভাগে অনুভূত হতে থাকে গ্রীষ্মের তাপ। এদিক থেকে মাঝের এই নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়াই বসন্তের নিজস্ব পরিচয়। প্রকৃতিতে এ আবহাওয়া এক নতুন সৌন্দর্যের সম্ভার সৃষ্টি করে। বসন্তের আগমনে বাংলার প্রকৃতিতে মন-মাতানো দখিনা বাতাসের মৃদুমন্দ আনাগোনা শুরু হয়। সে বাতাসে নিষ্পত্র গাছে গাছে নতুন পাতা গজায় । আমগাছ নব মঞ্জরীতে সেজে ওঠে। অশোক, পলাশ, শিমুল, ডালিম আর কৃষ্ণচূড়ার ফুলে ছেয়ে যায় চারদিক। ফুলে ফুলে নীল আকাশে তৈরি হয় লাল রঙের আলপনা। ফুলে ফুলে নেচে বেড়ায় মৌমাছি ও প্রজাপতিরা। কোকিলের কুহুতান মানবমনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে। ফুলের গন্ধে আমোদিত বাতাসের ঢেউ খেলে যায় দিক-দিগন্তে। যব, গম, সরিষা ইত্যাদি শস্যের রঙিন আবেশে গ্রামবাংলার খেতগুলো হয়ে ওঠে অপরূপ। প্রকৃতি ও জনজীবনে বয়ে যায় আনন্দের শিহরণ। ঋতু পরিবর্তন সবসময়ই মানবমনের পরিবর্তনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বসন্ত ঋতুতেও মানবমনে পরিবর্তন সাধিত হয়। চারদিকে প্রকৃতির বিচিত্র রূপ দেখে মানবমনে আনন্দের ছোঁয়া লাগে। সেই আনন্দ আমরা প্রকাশ করি নানাভাবে। ছড়িয়ে দিতে চাই সবার মাঝে। বাংলা সাহিত্যে বসন্ত ঋতুকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা গল্প, গান ও কবিতা । এসব সাহিত্যপাঠের মধ্য দিয়ে আমরা বসন্ত ঋতুকে আরও বেশি করে অনুভব করি। বসন্তের আগমনে বাঙালির জীবনে লাগে উৎসবের ছোঁয়া। বাঙালি আয়োজন করে বসন্ত বরণ উৎসবের। তরুণ-তরুণীরা বাসন্তী রঙের পোশাকে সাজে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8056333983852895,2.816592848050496,2.9222405135669676 হাম্বুরাবি কোড দ্বারা কী বোঝানো হয়?,"ব্যাবিলনীয় সভ্যতার সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা হাম্মুরাবি প্রণীত আইন সংহিতাই হাম্মুরাবি কোড নামে পরিচিত। সুমেরীয় সম্রাট ডুঙ্গির প্রণীত আইনবিধি অনুসারে তিনি এ আইন কাঠামো তৈরি করেন। এ আইন সংহিতা ছিল প্রতিশোধমূলক। এতে মোট ২৮২টি ধারা ছিল। হাম্মুরাবির এ আইনে দাঁতের বদলে দাঁত, চোখের বদলে চোখ, মাথার বদলে মাথা প্রভৃতি নিষ্ঠুর বিধান ছিল। সামাজিক অপরাধ ছাড়াও পারিবারিক ও ব্যবসা-বাণিজ্যের নীতিমালা এ আইনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। তার এ আইন সংহিতা পরবর্তী সময়ে রোমান আইন ও পাশ্চাত্যের আইন-কানুনকে প্রভাবিত করেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.706650244126005,2.3008801172720634,2.63922362689439 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : চূড়ান্ত মিশনগুলি গ্রহণের আগে দুটি পরিবর্তন করা হয়েছিল। দেখা গেছে যে বোমা ফেলার পরে ডাকোটা যখন পুরো গলা ফাটাতে টানছিল তখন ইঞ্জিনের এক্সস্টোস্ট শিখাগুলি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছিল, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গানারের পক্ষে এটি একটি সহজ চিহ্ন হিসাবে তৈরি হয়েছিল, তাই ঝুঁকিটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়েছিল এবং তাদের মিশন বাতিল করা হয়েছিল। ডাকোটা ১৯ 1971১ সালের ২ নভেম্বর পরে বারাকপুরে প্রেরণ করা হয়। এবং বাংলাদেশ সরকারী কর্মকর্তাদের পরিবহন করত এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ প্রেরণ করত। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ বাহিনী কমান্ডাররা শোধনাগারের উপর পরিকল্পিত আক্রমণকে ভেটো দিয়েছিল, ইঙ্গিত করে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এটি অক্ষত ও কার্যকর করা বাংলাদেশের পক্ষে জরুরি ছিল। ওটার এবং হেলিকপ্টারটির জন্য লক্ষ্যটি রিফাইনারের জ্বালানী ডাম্পগুলিতে স্যুইচ করা হয়েছিল।",বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত আইএএফ কমান্ড বাঙালি বিমান চালকদের বিমান থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্মঘটের সম্মান বরাদ্দ দেয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.895905572395822,3.1355489581461256,3.1058622177578936 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এপ্রিলের প্রথম দিকে, অপারেশন সার্চলাইট",কে সাহায্য করার জন্য পাকিস্তানি নৌবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে নৌ-অপারেশন শুরু করে। রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শরীফ এসব মিশনের সমন্ব্য় করতেন। ২৬ এপ্রিল পাকিস্তান নৌবাহিনী সফল ভাবে অপারেশন বরিশাল সম্পূর্ণ করে কিন্তু তা ছিল ক্ষণস্থায়ী ।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.211609988867702,3.04815764803763,3.6786265698770877 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯১৫ সালে রুশ ককেসাস সেনাবাহিনী পূর্ব আনাতোলিয়ায় অগ্রসর অব্যাহত রাখে। উসমানীয় সরকার স্থানীয় জাতিগত আর্মেনীয়দের স্থানান্তর শুরু করে। ফলশ্রুতিতে প্রায় ১.৫ মিলিয়নের মত আর্মেনীয় মৃত্যুবরণ করেছিল যা",আর্মেনীয় গণহত্যা বলে পরিচিত। এছাড়াও গ্রিক ও এসিরিয়ান সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধেও বড় আকারের হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3256639884951453,2.441222431652439,2.763100361768491 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসের ",সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসের সেমি-ফাইনালে ব্যক্তিগত সেরা আন্তর্জাতিক সাফল্য পেয়েছিলেন। নবম উইকেট পতনের পর নিকি বোয়ের সাথে ক্রিজে নামেন। গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়ে স্টিভ ওয়াহ’র নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া দলকে পরাজিত করে চূড়ান্ত খেলায় অগ্রসর হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9690654082697197,2.5278776697707848,2.503881704072032 কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল ,"একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.571762809384856,2.427731513472906,3.0351167054737065 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : মহান মুক্তিযুদ্ধে খ্রীস্টানদের ব্যপক অবদান রয়েছে। অনেক খ্রীস্টান যুবক এবং সাহসী যুবতী মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন অনেকে। ",দেশের যুদ্ধ পরবর্তী সময় তৎকালীন আর্চবিশপ টি এ গাঙ্গুলী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের সাথে দেখা করে নিজের গলার স্বর্ণের চেইন ও ক্রুশ দান করেছিলেন দেশের পুনর্বাসনের জন্য। বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা এড. প্রমোদ মানকিন যিনি বর্তমান সরকারের একজন সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মুক্তিযোদ্ধা ও বিশিষ্ট সাংবাদিক চিত্ত ফ্রান্সিস রিবেরূ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.264027592111822,2.9040102029217727,2.9537858386717417 একটি বাগান সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন,"একটি বাগান হল একটি বারান্দায় বা বাড়ির সামনে একটি উত্সর্গীকৃত স্থান যা গাছপালা চাষের জন্য উত্সর্গীকৃত। বাগানে চারা, ফুল ও ভেষজ গাছ রয়েছে। বাগানগুলি নিয়মিতভাবে পাতা ছাঁটাই করে, সমৃদ্ধ উদ্ভিদ বৃদ্ধির জন্য কম্পোস্ট তৈরি করে। শীতকালে, বাগানগুলি ফুলে ফুলে পরিপূর্ণ, একটি খুব সুন্দর দৃশ্য তৈরি করে। উদ্যানগুলি শহরের কংক্রিটের জঙ্গলের মধ্যে তাজা বাতাসের ছোট নিঃশ্বাস।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8699815803933588,2.5681474258383608,2.7742951347613634 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? তিনি ১৯৬৯ সালে গণ-অভ্যুত্থানের আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। পটুয়া কামরুল হাসানকে সভাপতি ও তাকে সাধারণ সম্পাদক করে গঠিত হয় ‘চারুশিল্পী সংস্থা’। এই সংগঠন থেকে প্রকাশিত হয় বড় বড় পোস্টার-ব্যানার। মুক্তিযুদ্ধের সময় কেরানীগঞ্জে তার বাড়িটি ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়স্থল।",এই অনুচ্ছেদের বিষয় মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6586630313789086,2.4196224128890726,3.0458696476845275 "অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পরে তিনি স্বাধীনতা-পরবর্তী ভারতীয় সেনাবাহিনীতে জেমদার পদমর্যাদা অর্জন করেছিলেন এবং তাঁর সৈন্যদল ১ শিখই সর্বপ্রথম জম্মু ও কাশ্মীর অভিযানে বা ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল",যেটি ১৯৪৭ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল ভারতীয় সৈন্যরা কার্যকর হওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান থেকে আক্রমণকারীদের দ্বারা জম্মু ও কাশ্মীর এর পরিকল্পিত আক্রমণ প্রতিহত করা।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.734564379592375,2.2035050883258642,2.8937611768337357 ব্যারোমিটার কীভাবে কাজ করে তা সংক্ষেপে বলো।,"বায়ুর চাপ মাপক যন্ত্র ব্যারোমিটারে একটি স্কেলে দাগ কাটা পারদ ভর্তি কাঁচের নল থাকে। নলের বন্ধ মুখ উপরে ও খোলা মুখ পারদভর্তি একটি পাত্রে ডুবানো থাকে। এ পাত্রের পারদের উপরিতলের ওপর বায়ুমণ্ডলের চাপে নলের ভিতরের পারদ উঠানামা করে, যা থেকে স্কেল অনুসারে চাপ মাপা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.852009121172786,3.205383938349552,3.4084891409375215 "সারাংশ লেখ: একজন সৈন্যাধ্যক্ষ তাঁর অনুচরদের ডেকে বলেছিলেন, নিজেদের চেয়ে শত্রুপক্ষের সৈন্যকে ভালো করে চিনে রেখো, যুদ্ধজয়ের অর্ধেক সেখানেই। যে চিকিৎসক ব্যাধির সঙ্গে সংগ্রামে চলেছেন, তাঁকে এই কথাটা ভালো করে মনে রাখতে হবে। মানুষের সকল শত্রুর বড় শত্রু হলো ওইসব জীবাণু। তারা আড়ালে থাকে, অনেক তোড়জোড় করে তাহাদের খুঁজে বের করতে হয়, তাদের রাজনীতির পরিচয় পেতে হয়, তাদের ধ্বংসের উপায় ঠিক করতে হয়।","জগতে কতিপয় স্বার্থানেন্বেষী লোক রয়েছে যারা মানবতা ও সভ্যতার শত্রু। মানবতাবিরোধী এসব শত্রুদের মেধা, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শীতা দ্বারা চিহ্নিত করে তাদের কৌশল, নীতি, শক্তি, সামর্থ্য, উদ্দেশ্যসহ যাবতীয় কর্মকা- সম্পর্কে জেনে সঠিক দমনব্যবস্থা গ্রহণ করাই মানব কল্যাণীদের কর্তব্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.957066941226848,3.392487602863506,3.504525949704952 রংধনু বা রামধনু হওয়ার কারণ কি?,"বৃষ্টির কণা বা জলীয় বাষ্প-মিশ্রিত বাতাসের মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো যাবার সময় আলোর প্রতিসরণ ও বিচ্ছুরণের কারণে বর্ণালীর সৃষ্টি হয়। এই বর্ণালীতে আলো সাতটি রঙে ভাগ হয়ে যায়। এই সাতটি রঙ হচ্ছে বেগুনী, নীল, আকাশি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল; এই রংগুলোকে তাদের আদ্যক্ষর নিয়ে সংক্ষেপে বলা হয়: বেনীআসহকলা। সূর্যের সাদা এল মূলত সাতটি ভিন্ন বর্ণের আলোর মিশ্রনে তৈরি। এই ভিন্ন বর্ণের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ভিন্ন তাই জলকণার মধ্যে যাবার সময় তারা ভিন্ন বিনা কোণে বেঁকে যায়। আলাদা আলাদা কোণে বেঁকে যাবার জন্য তারা একে অপরের থেকে দূরে সরে যায় এবং রামধনু সৃষ্টি করে। ",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.5705367197939553,2.5378569682476946,2.828406228067286 "মৃতদেহ থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে মৃতদেহ থেকে এই ভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলে জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. নাসিমা সুলতানা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিষয়ক তথ্য নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ""মৃতদেহ দাফন বা সৎকার করতে তিন চার ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। তিন ঘণ্টা পরে আর মৃতদেহে এই ভাইরাসের কার্যকারিতা থাকে না।"" আর এ কারণেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ মারা গেলে তাকে স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে নিজ ধর্ম মেনে সৎকার কিংবা পারিবারিক কবরস্থানেই তাকে দাফন করা যাবে বলে জানানো হয়। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তার দাফন ও সৎকার নিয়ে নানা ধরণের স্টিগমা এবং ভয় প্রচলিত আছে। আর এ কারণে, মারা যাওয়ার দীর্ঘ সময় পরও মৃতদেহ সরানো বা দাফন না হওয়ার নানা ঘটনাও সামনে আসে। এর আগে নারায়ণগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর মৃতদেহ নিজের বাড়ির সিঁড়িতে পরে থাকলেও তা সরাতে পরিবারের কেউ এগিয়ে আসেনি। উপরের নিবন্ধের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন |","রোনাভাইরাসে মৃত একাধিক হিন্দু মরদেহের মুখাগ্নি করতে হয়েছে তাকে। এমন অবস্থার প্রেক্ষিতেই আজ এ মৃতদেহের দাফন ও সৎকার নিয়ে এ তথ্য এলো। ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি মেনেই মৃতদেহ দাফন এবং সৎকার করা যায়। তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী মৃতদেহের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা সেটা না পাওয়া গেলে পলিথিনে মুড়ে স্থানান্তর করা যায়। মৃতদেহ দাফন বা শেষকৃত্যের জন্য নির্ধারিত কবরস্থান বা পারিবারিকভাবে নির্ধারিত স্থানে দাফন ও শেষকৃত্য করা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, সংস্থাটি বলেছে যে, এখনো পর্যন্ত এটা প্রমাণিত হয়নি যে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তির দেহ থেকে সুস্থ কোন ব্যক্তির মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়ায়। বাড়িতে বসে কোভিড-১৯ চিকিৎসা: যে ছয়টি বিষয় মনে রাখবেন করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন লাগে? করোনাভাইরাস: স্বাদ-গন্ধ কমলেই রেড অ্যালার্ট করোনাভাইরাস চিকিৎসায় কীভাবে কাজ করবে প্লাজমা থেরাপি? এদিকে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে মৃতদেহ দাফন ও সৎকারের যে নির্দেশিকা দেয়া হয়েছে সেখানে বলা হয়েছে যে, মৃতদেহ দাফন বা সৎকার পরিবার ও জনসাধারণের জন্য খুবই সংবেদনশীল। এ কাজে যাতে কোন অব্যবস্থাপনা, মতপার্থক্য বা জটিলতার সৃষ্টি না হয় তার জন্যই এই নির্দেশিকা দেয়া হয়েছে। সেই সাথে সংক্রমণও যাতে ছড়িয়ে না পরে তা রোধ করাটাও এই নির্দেশিকা দেয়ার একটি উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে এবং অনুমোদনের ভিত্তিতেই দাফন ও সৎকারের এই নির্দেশিকা তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, যদিও মৃতদেহ থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি নেই তারপরও যেহেতু ভাইরাসটি নতুন, এর বিষয়ে খুব বেশি তথ্য জানা যাচ্ছে না এবং প্রতিনিয়তই ভাইরাসটি তার জিনগত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করে চলেছে, তাই সাবধানতার অংশ হিসেবে দাফন ও সৎকারের সময় এই নির্দেশিকা মেনে চলতে বলা হচ্ছে। ""এই ভাইরাস নিয়ে যা গবেষণা হয়েছে তা মাত্র ৫-৬ মাসের বিষয়। আর তাই সাবধানতার জন্য এগুলো বলা হচ্ছে।"" এই নির্দেশনায় মৃতদেহের ধর্মীয় আচার অনুসরণ ও পরিবারের সম্মতি নেয়ার বিষয়টির উপরও জোর দেয়া হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য বিষয়ক উল্লেখযোগ্য যেসব নির্দেশনা রয়েছে সেগুলো হচ্ছে- •শুধু কোভিড-১৯ রোগী ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি সুরক্ষা পোশাক পরে মৃতদেহ স্পর্শ বা দাফন ও সৎকার করতে হবে। •মৃতদেহ স্পর্শ...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.468931502951802,2.3274308215062054,2.3686978900478297 ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ কোন দেশ জিতেছিল ?,২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনা জিতেছিল,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.138646732823969,2.1548831396423,3.5317634563893177 অনুচ্ছেদ লিখুন: দারিদ্র‍্য বিমোচন।,"দারিদ্র্য এমন একটি অর্থনৈতিক অবস্থা, যখন একজন মানুষ জীবনযাত্রার ন্যূনতম মান অর্জনে ব্যর্থ হয়। স্বল্প আয়ের কারণে সে জীবনধারণের অপরিহার্য দ্রব্যাদি ক্রয় করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উপার্জনের সামর্থ্য বাড়িয়ে দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব। বাংলাদেশ সরকার দীর্ঘকাল ধরেই নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের ১৭.৬% লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। আর তাই সরকার দারিদ্র বিমোচনের জন্য পল্লি উন্নয়ন কার্যক্রমে গুরুত্ব দিচ্ছে। দারিদ্র বিমোচন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বহুমুখী। এদের মধ্যে পল্লি সমবায় সমিতি, ঋণদান ব্যবস্থা, সেচ ব্যবস্থা, মৎস্য ও গবাদিপশু উন্নয়ন, পল্লি এলাকার শিল্পউন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। সম্প্রতি বাংলাদেশের অতি দরিদ্র পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। দেশে হতদরিদ্রের সংখ্যা কমেছে। সাত বছরের ব্যবধানে প্রায় ৮০ লাখ হতদরিদ্র লোক অতি দারিদ্র্যসীমার ওপরে উঠেছে। বিশ্ব ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে, গত অর্থবছর শেষে অতি দারিদ্র্যের হার দেশের মোট জনসংখ্যার ১২.৯ শতাংশে নেমে এসেছে। বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার ঘনত্বের এই দেশটি ক্ষুধা ও দারিদ্র্য হ্রাসের সংগ্রামে জাতিসংঘ ঘোষিত আটটি সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সবচেয়ে গুরুত্ববহ প্রথম লক্ষ্যটি নির্ধারিত সময়সীমার দুই বছর আগেই অর্জন করেছে। এতে প্রমাণিত হয় যে, বাংলাদেশ সফলভাবে দারিদ্র্য বিমোচনে এগিয়ে যাচ্ছে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করার লক্ষ্যে এ যাবৎ গৃহীত দেশের সবকটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় মাত্রাভেদে পল্লি উন্নয়নে গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে। সম্পদের সুসম বণ্টন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, কর্মমুখী প্রশিক্ষণ প্রদান দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়ক হবে। দারিদ্র্যের কারণগুলো থেকে উত্তরণের মাধ্যমেই মূলত দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.998348778360519,2.264742381907198,2.3545870992040676 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব","যা আর্সেনাল বা গানার্স নামেও পরিচিত, একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, দশ বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্‌স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.658435321658516,2.1976705987946104,2.5794353096737415 অতিতরল বলতে আমরা কী বুঝি ?,"অতিতরল এমন একটি তরল যার ধর্মগুলো সাধারণ তরলের–যেমন তেল, রস, জল–প্রদর্শিত ধর্মের থেকে অনেক আলাদা। অতিতরলের আছে শূন্য ভিস্কসিটি (সান্দ্রতা)। তাই অতিতরল অনায়াসে একটি পদার্থের সারফেসে বা উপরিতলে চলাফেরা করতে পারে, অথচ তার গতি মন্থর হয় না। চলাফেরা করার সময় পদার্থের উপরিতলের সঙ্গে সংঘর্ষে এবং বাধাতে অতিতরলের শক্তির কোনো ক্ষয় হয় না। বিষয়টিকে বোঝার জন্যে দৈনন্দিন জীবনের একটি ঘটনার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। সকালের চা-ভর্তি একটি কাপের কথা দিয়েই এটা বলা যাক। সামান্য চিনি গোলানোর জন্যে পেয়ালার চা একটি চামচের সাহায্যে অল্প সময়ের জন্যে নাড়ানো হলো, তা ঘড়ির কাঁটার দিকেও হতে পারে, অথবা তার উল্টোদিকেও হতে পারে। কিছুটা ঘোরানোর পর আমরা যদি চামচটিকে পেয়ালা থেকে তুলে নিই, তাহলে দেখব কিছু সময় পরে, সেই পেয়ালার চা আর ঘুরছে না, তা স্থির হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সেই পেয়ালার মধ্যে তরলটি যদি অতিতরল বা সুপারফ্লুইড হয়, সেক্ষেত্রে সেই চামচ তুলে নেওয়ার পরেও, অতিতরল অসীম সময় ধরে ঘুরে যাবে। সাধারণ তরলের ক্ষেত্রে যা ঘটে, তরলের অন্তর্বর্তী তলগুলোর মধ্যে চলাফেরা করার সময়ে ঘর্ষণজনিত কারণে এবং অণু-পরমাণুর একে অন্যের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে একে অন্যের কাছে বাধার সৃষ্টি করে। সেই বাধার কারণেই, সেই সংঘর্ষের কারণেই তাদের চলাফেরার গতি মন্থর হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে সেই তরল আবার স্থির হয়ে যায়। এবং তাপমাত্রা কমানোর সঙ্গে তরলের সান্দ্রতা আরও বেড়ে যায়। এটাই যে-কোনো ক্লাসিকাল বা ধ্রুপদি তরলের ক্ষেত্রে ঘটবে। ১৯৩৮ সালে পরীক্ষার মাধ্যমে এটি প্রমাণিত হয় তরল হিলিয়াম-৪ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রার নীচে অনায়াসে চলাফেরা করতে পারে কোনো ঘর্ষণ ছাড়াই।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.518462570883888,2.493333106518363,2.707046834268913 নৈতিকতা বলতে কী বোঝায়?,"নৈতিকতা হলো কতিপয় বিধান, যার আলোকে মানুষ তার বিবেকবোধ ও ন্যায়বোধ ধারণ ও প্রয়োগ করতে পারে। নৈতিকতা হলো এক ধরনের মানসিক অবস্থা যা কাউকে অপরের মঙ্গল কামনা করতে এবং সমাজের প্রেক্ষিতে ভালো কাজের অনুপ্রেরণা দেয়। সত্য বলা, গুরুজনকে মান্য করা, অসহায়কে সাহায্য করা, চুরি, দুর্নীতি থেকে বিরত থাকা –এগুলো মানুষের নৈতিকতারই বহিঃপ্রকাশ। মোটকথা, নৈতিকতা হলো সমাজের বিবেকের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কতগুলো ধ্যান-ধারণা ও আদর্শের সমষ্টি। কেমব্রিজ অভিধান অনুসারে নৈতিকতা হলো একটি গুণ, যা ভালো আচরণ বা মন্দ আচরণ, স্বচ্ছতা, সততা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কযুক্ত। একে সবাই আইন বা অন্য কোনো বিষয়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। জোনাথন হ্যাইট বলেন যে ধর্ম, ঐতিহ্য, মানব আচরণ—এ তিনটি থেকেই নৈতিকতার উদ্ভব ঘটতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.517293097209996,2.5487446310797948,2.7018718855563013 অনুচ্ছেদ লিখুন: বইমেলা।,"বই মানব সভ্যতার অন্যতম প্রাণসত্তা। বই মানুষকে পূর্ণতা দেয়; জীবনকে করে সমৃদ্ধ। বইমেলা প্রত্যেক জাতির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ। বইমেলাকে লক্ষ করে লেখক, প্রকাশক, পাঠক, বিদ্যোৎসাহী সবাই থাকে তৎপর। মানুষের মধ্যে বই সম্পর্কে আগ্রহ সৃষ্টি, বই পাঠের ব্যাপক প্রসার, মননশীলতা বৃদ্ধিতে বইমেলা অর্থবহ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিশ্ব ইতিহাসে ১৮০২ সালে ম্যাথু কেরীর উদ্যোগে প্রথম বইমেলার আসর বসে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে। ১৮৭৫ সালে প্রায় একশ জন প্ৰকাশক মিলে নিউইয়র্কের ক্লিনটন শহরে আয়োজন করে বৃহৎ এক বইমেলার। ওই মেলায় প্রদর্শিত হয়েছিল প্রায় ত্রিশ হাজার বই। ১৯৪৯ সালে শুরু হয় জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টের বৃহৎ বইমেলা। বাংলাদেশে বইমেলার ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয় । ১৯৭২ সালে মুক্তধারা প্রকাশনীর কর্ণধার চিত্তরঞ্জন সাহা নিজের উদ্যোগে প্রথম বইমেলার আয়োজন করেন। ১৯৭৮ সালে বাংলা একাডেমি পূর্ণাঙ্গ প্রাতিষ্ঠানিক বইমেলার আয়োজন করে। ১৯৮৫ সাল থেকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বইমেলার নাম দেয়া হয় 'একুশে বইমেলা'। এই মেলা এখন বাঙালির প্রাণের মেলায় পরিণত হয়েছে। লেখক, প্রকাশক ও লক্ষ লক্ষ পাঠক সমাজ এ মেলার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। প্রতি বছর ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলে এই বইমেলা। এ মেলাতেই মিলন ঘটে লেখক পাঠকের, প্রকাশক-লেখকের। বইমেলার উৎসবে যোগ দিয়ে পাঠক পরিচিত হন নিত্য নতুন বইয়ের সঙ্গে। বিচিত্র লেখকের, বিচিত্র বর্ণের, বিচিত্র বিষয়ের উন্নতমানের বই মন কেড়ে নেয় পাঠকদের। বইয়ের প্রতি তাদের আকর্ষণ বাড়ে; তৈরি হয় বই কেনার মানসিকতা। সর্বসাধারণকে পাঠমুখী করা এবং মননশীল জাতি গঠনের ক্ষেত্রে বইমেলার গুরুত্ব অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.852734105689751,2.35917211571506,2.4911723007234112 ট্রেন টু বুসান সিনেমার সারাংশ লেখ,"ট্রেন টু বুসান দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক একটি অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার মুভি। এটি একজন পুরুষ এবং তার মেয়ের যাত্রার অন্বেষণ করে যারা একটি জম্বি অ্যাপোক্যালিপস এর মাঝে ধরা পড়ে। এটি একটি সুন্দর চলচ্চিত্র যা ত্যাগ, আত্মনির্ভরশীলতা প্রদর্শন করে এবং এই আশার সাথে শেষ হয় যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি সত্ত্বেও, মানুষ সর্বদা বেঁচে থাকার এবং একে অপরকে সমর্থন করার উপায় খুঁজে পাবে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.366816536872102,2.30753471863274,2.771579585460125 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ছবিটি, একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, পাকিস্তান সেনাবাহিনী দ্বারা যুদ্ধবন্দী হিসাবে নেওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর ছয় সৈন্যের পালানোর বিবরণ। যুদ্ধের আগে, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) থেকে নিজেকে আলাদা করে নিয়ে নতুন দেশ গঠনের জন্য।",একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.096530023788753,3.087880083766673,2.443951215741231 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ পাসেজঃ এসিটিক অ্যাসিড দ্বিতীয় সবচেয়ে সহজ কার্বক্সিলিক অ্যাসিড (ফর্মিক অ্যাসিডের পর) । এটি একটি কারবক্সাইল গ্রুপের সাথে সংযুক্ত একটি মিথাইল গ্রুপ নিয়ে গঠিত। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক প্রতিক্রিয়াশীল এবং শিল্প রাসায়নিক, যা মূলত ফটোগ্রাফিক ফিল্মের জন্য সেলুলোজ অ্যাসিটেট, কাঠের আঠালো জন্য পলিভিনাইল অ্যাসিটেট এবং সিন্থেটিক ফাইবার এবং কাপড় উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। গৃহস্থালিতে, দ্রবীভূত এসিটিক অ্যাসিড প্রায়ই ডিসক্যালিং এজেন্টগুলিতে ব্যবহৃত হয়। খাদ্য শিল্পে, এসিটিক অ্যাসিড খাদ্য সংযোজন কোড E260 দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় একটি অম্লতা নিয়ন্ত্রক এবং একটি মশলা হিসাবে। বায়োকেমিস্ট্রিতে, এসিটিক অ্যাসিড থেকে প্রাপ্ত এসিটাইল গ্রুপ, জীবনের সমস্ত রূপের জন্য মৌলিক। যখন কোএনজাইম এ এর সাথে যুক্ত হয়, তখন এটি কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বির বিপাকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রশ্নঃ E260 কোন ধরণের অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে?",এসিটিক অ্যাসিড ধরণের অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.314650560627609,3.776646028973001,2.4824748387689235 "সারাংশ লেখ: এই সেই রমযান মাস যাতে মানববৃন্দের পথপ্রদর্শক এবং সৎপথ ও মীমাংসার উচ্চ নিদর্শন কোরআন শরীফ অবতীর্ণ হইয়াছে। এই সেই রমযান যাহার মধ্যে প্রভুর প্রথম দান মানুষকে সার্থক ও সুন্দর করিয়াছে। দারুণ গ্রীষ্মের দাবদাহের শেষে স্নিগ্ধ বারিধারার মতো ইহারই মধ্যে প্রথম অবতীর্ণ হইয়াছে কোরআনের মহাবাণী গভীর অন্ধকারে শান্তি ও মুক্তির প্রথম জ্যোর্তিবিভাগ। প্রভু জানাইয়াছেন, হে মানুষ। আমি আছি। আমি অনন্ত, অজয়, চিন্ময়, অরুপ। আমি তোমার সৃষ্টিকর্তা, আমি তোমার পালনকর্তা। আমাকে জানো। ‘একরা বেসমে রাব্বিক’-‘তোমারই প্রতিপালকের নামে পড়ো।’ তাহাই মুসলমানের মনোবীণায় রমযান এমন মহান বিরাট সুরের ঝংকার তুলিয়াছে।",পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহতায়ালা কোরআন শরীফ নাযিল করেছেন যা মানবজাতির শ্রেষ্ঠ পথ নির্দেশনা। এই পবিত্র কোরআনের বাণীর দ্বারাই মানুষ আল্লাহর পরিচয় ও অপরিসীম ক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করেছে। তাই মুলসমানদের নিকট রমজান মাস অতীব মূল্যবান।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.51864828601372,2.767711673968884,3.426097396973284 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৬৭ সালে তিনি তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখতে শুরু করেন যার বিষয়বস্তু ছিল মূলত পারিবারিক। সেসময় কমেডি নাটকও তিনি লিখতেন। নাট্যশিল্পের প্রতি তার প্রকৃত ভালবাসা শুরু হয় টাঙ্গাইলে তার নিজ গ্রামে যাত্রা ও লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গে তার নিবিড় পরিচয়ের সূত্র ধরে। তার যাত্রার অভিনয় অভিজ্ঞতা তার নাট্যভাবনাকে খুবই প্রভাবিত করেছিল। ১৯৭১ সালে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে","যোগ দেন এবং জড়িত হন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি তার প্রথম রচিত নাটক ‘পশ্চিমের সিঁড়ি’ কলকাতার রবীন্দ্রসদনে মঞ্চায়নের চেষ্টা করেন; কিন্তু তার আগেই ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনতা অর্জন করায়, নাটকটি আর তখন অভিনীত হয় নি। পরে নাটকটি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে অভিনীত হয়। সেই সময়টাও তার নাট্যচর্চ্চায় প্রতিফলিত হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। ১৯৭২ সালে কলকাতা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে তিনি তৈরি করেন তার আরণ্যক নাট্যদল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4167608920459025,2.5869956197519515,2.6998241807800003 মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করো।,"কারবার প্রতিষ্ঠান দৈনন্দিন পরিচালনার জন্য যেমন স্বল্পমেয়াদি মূলধনের প্রয়োজন ঠিক তেমনিভাবে কারবার প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি স্থাপন ও ভৌত অবকাঠামো নির্ণয়ের জন্য দীর্ঘমেয়াদি মূলধনেরও প্রয়োজন রয়েছে। অনেক সময় কারবার প্রতিষ্ঠানের এমন কিছু মূলধনের প্রয়োজন হয় যা স্বল্পমেয়াদি মূলধন দিয়ে কভার করা সম্ভব নয়, আবার দীর্ঘমেয়াদি মূলধনেরও প্রয়োজন নেই। কারণ উক্ত মূলধন হয়তো ২ বা ৪ বছরের জন্য প্রয়োজন। এরূপ পরিস্থিতিতে স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেয়া সম্ভব নয়, কারণ দেখা যায় যে উক্ত বিনিয়োগস্থল হতে আয় আসার পূর্বেই স্বল্পমেয়াদি ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হয়। আবার দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহ করা হলে তা ২ বা ৪ বছর পর ফেরতও দেয়া সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন নিলে প্রয়োজন শেষে উক্ত মূলধন ফেরৎ দেয়া যাবে না এবং এ বাবদ খরচ পরিশোধ করে যেতে হবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোন প্রতিষ্ঠানের একটি নতুন মেশিন ক্রয় করতে তাদের ব্যয় হবে ১০ লক্ষ টাকা। উজ্জ্ব মেশিনটি সংস্থাপনের ২ বছর পর থেকে উৎপাদন শুরু হবে। আর কোম্পানি উক্ত উৎপাদিত দ্রব্য বিক্রয়ের মাধ্যমে তাদের ঋণের টাকা পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে পারবে। এরূপ পরিস্থিতিতে কোম্পানি যদি স্বল্পমেয়াদি ঋণের মাধ্যমে উক্ত মেশিনটি ক্রয় করে তবে উক্ত মেশিনের উৎপাদন শুরু হওয়ার পূর্বেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে। আবার দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করলে (২ + ৩) = ৫ বছর পরে ঋণের টাকার প্রয়োজন না থাকলেও ফেরত দেয়া সম্ভব নয় এবং সুদ পরিশোধ করতে হবে । এরূপ পরিস্থিতিতে কোম্পানি স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি কোন প্রকার উৎস হতে মূলধন সংগ্রহ না করে মধ্যমেয়াদি উৎস থেকে অর্থায়ন করবে বা মেয়াদি ঋণ গ্রহণ করবে। অর্থাৎ এখানে উক্ত প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ৫ বছরের জন্য ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে উক্ত মেশিনটি ক্রয় করবে। সুতরাং উপরের আলোচনায় দেখা যায় যে, টার্ম লোন বা মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের মধ্যে একটি অন্তবর্তীকালীন ও সেতুবন্ধন হিসবে কাজ করে। সুতরাং এটির গুরুত্ব অনেক বেশি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4709160139977997,1.9131231676616005,2.015290722149867 "ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের উপর নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। আমেরিকানরা এর নাম দেয় 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' দীর্ঘদিনের যুদ্ধে ইরাক আজ বিধ্বস্ত ও বিপর্যস্ত। সাদ্দাম হোসেনের পরবর্তী সরকারগুলো পরাধীন ও বৃহৎশক্তির আজ্ঞাবহ মাত্র। জাতি হিসেবে ইরাক আজ নেতৃত্বহীন ও গভীর সংকটে পতিত এক জনপদ। উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম'-এর সাথে পূর্ব পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পরিচালিত কোন আক্রমণের মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম'-এর সাথে পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পরিচালিত 'অপারেশন সার্চলাইট'-এর মিল রয়েছে। ১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। তারা বিভিন্ন আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে থাকে। এরপর ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে শাসকগোষ্ঠীর নির্দেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের নিরীহ বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ রাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর নৃশংস গণহত্যা চালায়। পাকিস্তানি বাহিনীর পরিচালিত এ গণহত্যার নামই 'অপারেশন সার্চলাইট'। অপারেশন সার্চলাইটের আওতায় ঐ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই তারা কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করে। উদ্দীপকে এ ঘটনারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের ওপর নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। যার নাম ছিল 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' মার্কিন বাহিনী পরিচালিত এ অপারেশনটির সাথে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে এদেশে পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইটের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5127381859909947,2.1729074825069947,2.0834436808862957 জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়?,জাপানে সুশি খাওয়া হয় কিন্তু মাছটি খুবই বিষাক্ত এবং খাওয়ার আগে বিষ অপসারণের জন্য দক্ষ বাবুর্চির প্রয়োজন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.580744022787339,3.1286146730157567,3.8146769483783993 "ভাব সম্প্রসারণ করো: ""পাপীকে নয়, পাপকে ঘৃণা করো""।","জন্মগ্রহণের সময় কেউ পাপী হয়ে জন্মগ্রহণ করে না, বরং জন্মপরবর্তী সময়ে পারিপার্শ্বিক কারণে পাপ কার্যে লিপ্ত হয়। পৃথিবীতে মানুষের জীবন চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ নয়, বরং বাধাবিঘ্নতে পূর্ণ। প্রতি পদে পদেই মানুষকে কণ্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হয়। সংসার-সাগরে দুঃখ, বিপদ, লাঞ্ছনা, অপমান সবই আছে। আছে নৈরাশ্য, হতাশা, পরাজয়ের গ্লানি। তারপরও মানুষ জীবন সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। এতে কেউবা জয়ী হয়ে অতিবাহিত করে, কেউবা পরাজিত হয়ে পাপ-পঙ্কিলতায় ডুবে যায়। তবে মানুষই সৃষ্টির সেরা জীব। প্রতিটি মানুষের বিবেক-বুদ্ধি ও ন্যায়-অন্যায় বিচারবােধ আছে। তাই সবাই চায় ভালাে কাজ করতে, মান-সম্মান সহকারে বেঁচে থাকতে। কিন্তু রিপুর তাড়নায় অনেকে ভুল পথে পরিচালিত হয় এবং পাপ করে। এ অবস্থায় তাকে পাপী হিসেবে শনাক্ত করে ঘৃণা করা মােটেই উচিত নয়। কেননা পাপীও মানুষ। পাপীর পাপের কারণ অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে, পাপী ইচ্ছাকৃতভাবে পাপ করে নি। তার পাপের জন্য সে পুরােপুরি দায়ী নয়। বিভিন্ন পারিপার্শ্বিকতা দায়ী। সামাজিক বৈষম্য, প্রতিকূল পরিবেশ, মানসিক অস্থিরতা সর্বোপরি দারিদ্র্যের কষাঘাতে বিবেক-বুদ্ধি হারিয়ে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে সে পাপ করেছে। কিন্তু যখনই তার হিতাহিত জ্ঞান ফিরে আসে এবং বিবেকের পুনর্জাগরণ ঘটে তখনই সে তার পাপকার্যের জন্য অনুতপ্ত হয়। অনুশােচনায় দগ্ধ হয়ে খাটি মানুষে পরিণত হয়। কিন্তু যদি তাকে ঘৃণা করা হয় তাহলে তার পক্ষে স্বাভাবিক জীবনে টিকে থাকা দায় হয়ে পড়ে। ফলে সে পাপ-পঙ্কিলতায় ডুবে যেতে বাধ্য হয়। আর পাপী পাপ-পঙ্কিলতায় ডুবে গেলে পাপী শুধু নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় না, সমাজও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কেননা সমাজের প্রতিটি মানুষের ভালাে-মন্দের কাজের প্রভাব সমাজে পড়ে। আর এজন্যই বলা হয়ে থাকে, পাপীকে নয়, পাপকে ঘৃণা কর। পাপকে ঘৃণা করেই পাপ নির্মূল সম্ভব। পাপীকে ঘৃণা করে পাপকে নির্মূল করা সম্ভব নয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.246996104477248,2.401882274046874,2.5301407396780307 ইসলামে বহুবিবাহ. ইসলামে কি নারীদের বহুবিবাহ বৈধ ?,No,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3849955879750575,,8.218316989287272 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল ","একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9659670814723493,2.427731513472906,2.94115741263917 আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অর্থের সময় মূল্য অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয় কেন?,"সময়ের বিবর্তনে অর্থের মূল্য পরিবর্তিত হয়। তাই অর্থের মূল্যকে বিবেচনা করে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়। ফলে আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অর্থের সময় মূল্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়। নিম্নে অর্থের সময় মূল্যের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো: ১. আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ: একজন আর্থিক ব্যবস্থাপকের আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অর্থের সময়মূল্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য ভবিষ্যতে প্রাপ্য অর্থের চেয়ে মূল্যবান। তাই যে কোন উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করে যে কোন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা যাবে না বরং সর্বাধিক মুনাফা অর্জিত হবে এমন প্রকল্পেই বিনিয়োগ করতে হবে। ২. বিনিয়োগ প্রকল্প নির্বাচন: কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিনিয়োগের জন্য একাধিক প্রকল্প থাকতে পারে। এমতাবস্থায় কোন প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে বিনিয়োজিত মূলধন ফেরত আসবে তা নির্ধারণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রকল্পে বিনিয়োগ না করে অর্থের সময় মূল্যের মাধ্যমে উক্ত প্রকল্পের ব্যয় পুরোপুরি মেটাতে সক্ষম এমন প্রকল্প নির্বাচন করে সেখানে বিনিয়োগ করতে হবে। ৩. নগদ প্রাপ্তিকে অগ্রাধিকার দেয়া: যেহেতু বাণিজ্যিক পরিমণ্ডল নানাবিধ অনিশ্চয়তা ও ঝুঁকি দ্বারা পরিবেষ্টিত সেহেতু কোন ফার্ম বা প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতে প্রাপ্য অর্থ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারে না। তাই ভবিষ্যতের চেয়ে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থকে গুরুত্ব দিতে হবে। এমতাবস্থায় প্রতিষ্ঠান অর্থের সময় মূল্যের উপর গুরুত্ব নিয়েই এটি করে থাকে। ৪. অর্থের বর্তমান মূল্য নিরূপণ: কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান লাভজনক খাতে বিনিয়োগের জন্য উক্ত প্রকল্পের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ আয়কে নীট বর্তমান মূল্যে রূপান্তর করা হয়। যদি প্রকল্পের নীট বর্তমান মূল্য ইতিবাচক হয় তবেই কেবলমাত্র উক্ত প্রকল্পে বিনিয়োগ করা যাবে। একমাত্র অর্থের সময় মূল্যের সাহায্যেই এভাবে মূল্যায়ন করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.344302737407223,1.8448296487147813,1.9217704673816927 "মহাকালেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরটি কোন হ্রদের তীরে অবস্থিত ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ?","হ্যাঁ, এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.8271349755485935,3.966418420184884,4.165202299917778 "সারাংশ লেখ: কোন পাথেয় নিয়ে তোমরা এসেছ? মহৎ আকাক্সক্ষা। তোমরা বিদ্যালয়ে শিখবে বলে ভর্তি হয়েছ। কী শিখতে হবে, ভেবে দেখো। পাখি তার মা-বাপের কাছে কী শেখে। পাখা মেলতে শেখে, উড়তে শেখে। মানুষকেও তার অন্তরের পাখা মেলতে শিখতে হবে। তাকে শিখতে হবে, কী করে বড় করে আকাক্সক্ষা করতে হয়। পেট ভরতে হবে- এ শেখবার জন্য বেশি সাধনার দরকার নেই। কিন্তু পুরোপুরি মানুষ হতে হবে, এ শিক্ষার জন্য যে অপরিমিত আখাঙ্ক্ষা দরকার, তাকে শেষ পর্যন্ত জাগিয়ে রাখবার জন্য চাই মানুষের শিক্ষা।","শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মহৎ আখাঙ্ক্ষা জাগ্রত হয়, প্রকৃত মনুষ্যত্ব অর্জিত হয়। শুধু জীবিকা অর্জনের জন্যই নয়, নিজেকে পরিপূর্ণ মানুষরূপে গড়ে তোলার জন্যই শিক্ষা লাভ করা প্রয়োজন। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.149889078359745,2.4467222796216643,3.0879437664137845 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : জামিনা বেগম ( ""জয়নব খাতুন"" ) আফগানিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি, ""সরদার"" মোহাম্মদ দাউদ খানের স্ত্রী। তিনি ১১ জানুয়ারি ১৯১৭ জন্মগ্রহণ করেন, 1934 সালে সেপ্টেম্বর দাউদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং ১৯৭৮ সালের ২৮ এপ্রিল","সাওর বিপ্লবের সময় শহীদ হন । ২০০৯ সালে তাকে, তার স্বামী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে কাবুলের দিহ সাবজ জেলাতে দাফন করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8023729952170795,3.1916307647105135,3.450401021151777 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২ আগস্ট, ১৯৯০ সালে","কুয়েতে ইরাকি আগ্রাসনের আগে কুয়েত টেলিযোগাযোগ টাওয়ারটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। আগ্রাসন সংঘটিত হওয়ার সময় নির্মাণ কাজ প্রায় অর্ধেক সম্পূর্ণ হয়েছিল, আগ্রাসন শুরু হলে নির্মাণ কাজ স্থগিত হয়ে যায়। তবে কাঠামোর কোনও ক্ষতি হয়নি এবং ১৯৯১ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারি ইরাকি বাহিনীকে বহিষ্কার করার পর পুনরায় এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৯৯৩ সালে সমাপ্ত হওয়ার পরে, এই টাওয়ারটির নামকরণ করা হয়েছিল স্বাধীনতা টাওয়ার, যা ইরাক থেকে কুয়েতের মুক্তির প্রতীক।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.592296629514424,1.8942140790491804,2.3535807647977394 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? বরুণ সিং ভাটি কোরিয়ার ইনছনে অনুষ্ঠিত ২০১৪ এশিয়ান প্যারাগেমসে অংশগ্রহণ করেন এবং ৫ম স্থানে খেলা সমাপ্ত করেন। একই বছর সে ২০১৪ চায়না অপেন অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণ পদক জিতেন। যা ছিল তার প্রথম আন্তর্জাতিক কোন প্রতিযোগিতায় প্রথম সাফল্য। ২০১৫ সালে কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত এশিয়ান প্যারা চ্যাম্পিয়নশিপে এইচএন গিরিশ ও শরদ কুমারের মত ভারতীয় দলের হয়ে অংশগ্রহণ করেন, যাতে তিনি ৫ম স্থান অর্জন করেছিলেন। বরুণ ১.৮২ মিটার জাম্পিং করার নতুন রেকর্ড নিয়ে ভারতের প্যারা হাইজাম্পার হিসাবে ২০১৬ আইপিসি এশিয়া ওশেনিয়া অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে স্বর্ণ পদক জিতেন। তিনি ২০১৬ রিও প্যারালিম্পিক গেমসে ভারতীয় দলের হয়ে অংশগ্রহণ করেন এবং দৌড়বাজীর হাইজাম্প বিভাগে ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন। ",২০১৬ রিও প্যারালিম্পিক |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1985624379969826,5.086111554238923,2.393629374927798 "এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বাংলার নবজাগরণ ও ব্রাহ্মসমাজ-কেন্দ্রিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্কার আন্দোলন বাংলার সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনে গভীর প্রভাব বিস্তার করে। ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের সূচনা কলকাতার অদূরেই হয়েছিল। এই বিদ্রোহ ব্যর্থ হলেও এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের শাসনভার কোম্পানির হাত থেকে ব্রিটিশ রাজশক্তি স্বহস্তে গ্রহণ করে। ভারত শাসনের জন্য একটি ভাইসরয়ের পদ সৃষ্টি করা হয়। ১৯০৫ সালে ধর্মীয় বিভাজনের ভিত্তিতে প্রথম পশ্চিমবঙ্গ (ভারতীয় বঙ্গ) অঞ্চলটিকে পূর্ববঙ্গ থেকে পৃথক করা হয়। কিন্তু বঙ্গবিভাগের এই প্রয়াস শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গপ্রদেশকে পুনরায় একত্রিত করা হয়। ১৯৪৩ সালে পঞ্চাশের মন্বন্তরে বাংলায় ৩০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়।",পঞ্চাশের মন্বন্তর |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.178883884429388,7.146698386916473,2.4151047387114297 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : বাংলা ভাষা আন্দোলন ছিল তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান (১৯৪৭-১৯৭১) (বর্তমান বাংলাদেশ) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। মৌলিক অধিকার রক্ষাকল্পে বাংলা ভাষাকে ঘিরে সৃষ্ট এ আন্দোলনের মাধ্যমে তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণ দাবীর বহিঃপ্রকাশ ঘটে। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে এ আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ ধারণ করলেও বস্তুত এর বীজ রোপিত হয়েছিল বহু আগে, অন্যদিকে এর প্রতিক্রিয়া এবং ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী। প্রশ্ন : বাংলাদেশে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়ার জন্য গঠিত ভাষা আন্দোলন কত সালে শুরু হয়েছিল ? ",বাংলা ভাষা আন্দোলন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0784653083890205,2.985770996016912,2.3138809878548967 এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের,"১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়, তার স্মরণে বার্ষিক সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান এখানে আয়োজন করা হয়। ভেন্যুটিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বার্ষিক ইফতার পার্টি আয়োজন করে এবং বাংলাদেশের উচ্চবিত্তরা এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9583674905779318,1.9617800794602482,2.4529411795573397 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯৮৪ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি ""বাংলাদেশ রাইফেলস হাইস্কুল"" হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজ পর্যন্ত উন্নীত হয় এবং এর নাম হয় ""বাংলাদেশ রাইফেলস কলেজ"" । ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠানটির নাম হয় ""বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ রাইফেলস কলেজ"" । মুন্সি আব্দুর রউফ (১৯৪৩ - এপ্রিল ৮, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মুন্সী আব্দুর রউফ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেই দুইজন ল্যান্স নায়েকদের একজন যারা মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব প্রদর্শন করে শহীদ হওয়ায় বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছিলেন। ২০০৯ এর পর ""রাইফেলস"" শব্দটি ""পাবলিক"" শব্দ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ফলে কলেজের বর্তমান নাম বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ।",মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9474472326081471,3.7124197703075525,2.138161114774189 মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের মাথা বেশি টাক হয় কেন?,"মায়ের কাছ থেকে আসা টাক পড়া সম্পর্কিত জিনের স্বল্পতা, চুলের গোড়ার লোমকূপে (গ্রন্থি) টেস্টোস্টেরন সম্পর্কিত ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরন নামক হরমোনের উপস্থিতি বা অন্য কোনো বিশেষ প্রতিক্রিয়ায় পুরুষদের মাথা বেশি টাক হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.965946220866821,3.3341981506849963,3.436921321796922 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: নেপোলিয়নের মৃত্যুর পর, লংউড হাউস ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং পরে ক্রাউন-এর কাছে ফিরে আসে এবং কৃষি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এর অবহেলার খবর নেপোলিয়ন তৃতীয়ের কাছে পৌঁছেছিল, যিনি ১৮৫৪ সাল থেকে ব্রিটিশ সরকারের সাথে ফ্রান্সে স্থানান্তরের জন্য আলোচনা করেছিলেন। ১৮৫৮ সালে এটি ফরাসি সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়, টুম্বের উপত্যকার সাথে ৭,১০০ পাউন্ডের বিনিময়ে। তখন থেকে তারা ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে ছিল এবং একটি ফরাসি সরকারের প্রতিনিধি দ্বীপে বসবাস করেছে এবং উভয় সম্পত্তি পরিচালনার জন্য দায়ী ছিল। ১৯৫৯ সালে তৃতীয় সম্পত্তি, দ্য ব্রায়ার্স, যেখানে লংউড প্রস্তুত হওয়ার সময় নেপোলিয়ন প্রথম দুই মাস কাটিয়েছেন, ডেম মেবেল ব্রুকস দ্বারা ফরাসি সরকারকে দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্নঃ লংউড হাউস কে চেয়েছিল?",তৃতীয় নেপোলিয়ন লংউড হাউস চেয়েছিল |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4097721946165875,7.443309950117521,2.5738424019844923 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আকাশসেতুটি নিরাপত্তা কৌশল হিসাবেও কাজ করে, যেন একটি টাওয়ারে আগুন লাগার ঘটনা ঘটলে বা অন্যান্য জরুরী পরিস্থিতি তৈরী হলে, ভাড়াটেরা আকাশসেতু দিয়ে অন্য টাওয়ারে সরে যেতে পারে। ২০০১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর বোমা হামলার হুমকির পরে (১১ই সেপ্টেম্বরের হামলায়","নিউ ইয়র্ক সিটির ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের দু'টি টাওয়ার ধ্বংস হয়ে যাবার পরের দিন) দেখা যায় যে, একই সাথে দুটো টাওয়ার খালি করার দরকার হলে সেতুটি কার্যকর হবে না কারণ এ ধরনের ঘটনার জন্য সিঁড়িগুলোর ধারণ ক্ষমতা অপর্যাপ্ত। দুটি টাওয়ার একসাথে খালি করার প্রয়োজন হলে লিফটগুলো কিভাবে ব্যবহার করার যাবে সে ব্যাপারে পরিকল্পনা করার দরকার হয়ে পরে এবং সেই অনুযায়ী ২০০৫ সালে সংশোধিত পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি সফল মহড়া চালানো হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6900613540756644,2.34309618848907,2.6781910233772828 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে— কথাটি ব্যাখ্যা কর।,"তথ্য প্রযুক্তিই প্রকৃতপক্ষেই বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে। বর্তমান পৃথিবীতে এমন একটি পরিবেশ বিরাজ করছে, যেখানে পৃথিবীর সকল মানুষ একটি একক সমাজের ন্যায় বসবাস করে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একে অপরকে সেবা প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিস্তৃত ব্যবহার তথা তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ইনফরমেশন সুপার হাইওয়ের সাথে সংযোগ ছাড়া এ ধরনের বিশ্বের ধারণা অসম্ভব। তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর উৎকর্ষতার কারণে সমগ্র বিশ্ব এক বিনিসুতার বাঁধনে পরস্পরের থেকে ভৌগোলিকভাবে দূরে থেকেও একটি একক সমাজের বাসিন্দা হয়ে উঠেছে। সুতরাং এটি নিঃসন্দেহে বলা যায় যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.982974327990562,2.1337236535754234,2.2590457263450308 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৮৫৩-৫৪ খ্রিঃ মার্কিন পেরি অভিযান জাপানের সচেতন বিচ্ছিন্নতার অবসান ঘটায়। এরই পরোক্ষ ফল হিসেবে শোগুনতন্ত্রের পতন হয় এবং ১৮৬৮ খ্রিঃ পুনরায় সম্রাটের ক্ষমতায়ন হয়। এইভাবে শুরু হওয়া মেইজি যুগের নব্য জাতীয় নেতৃত্ব জাপানকে একটি বিচ্ছিন্ন, অনুন্নত দ্বীপরাষ্ট্র থেকে সাম্রাজ্যে পরিণত করে। পাশ্চাত্য নকশা অনুসরণ করে জাপান এই সময় অন্যতম বিশ্বশক্তি হয়ে ওঠে। তাইশো যুগে (১৯১২-২৬) জাপানে গণতন্ত্রের আগমন ঘটলেও জাপানি সেনাবাহিনীর অনিয়ন্ত্রিত স্বায়ত্তশাসন ছিল, আর তারা ১৯২০ ও ৩০ এর দশকে নাগরিক নেতৃত্বকে নিয়মিত উপেক্ষা করত। ১৯৩১ এ জাপানি সেনাবাহিনী মাঞ্চুরিয়া অধিকার করে, এবং ১৯৩৭ থেকে চীনের সাথে জাপানের দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। ১৯৪১ এর ডিসেম্বরে পার্ল হারবার আক্রমণের মাধ্যমে জাপানের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ আরম্ভ হয়। জাপানি সমরশক্তি ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে দুর্বল হয়ে যায়, কিন্তু মার্কিন বিমান আক্রমণের মাধ্যমে জনসাধারণের অত্যধিক ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও সেনাবাহিনী অনমনীয় থাকে। সোভিয়েত ইউনিয়নের মাঞ্চুরিয়া অধিকার ও হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমাবর্ষণের অব্যবহিত পরে ১৪ই আগস্ট ১৯৪৫ এ জাপান নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে।",নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.323397402987828,6.094761741076466,2.456763658306771 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন রাগ ইমন কল্যাণ গাওয়ার প্রধান সময় কোনটি ?",রাগ যমন বা ইমন কল্যাণ ঠাটের অন্তর্ভুক্ত। রাগ ‘ইমন কল্যান’ নামে আরেকটি রাগ রয়েছে যেটি সম্পূর্ণ ভিন্ন আরেকটি রাগ। এই রাগের সময় হচ্ছে রাতের প্রথম প্রহর অর্থাৎ সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৯ টা। বিভিন্ন প্রার্থনা সংগীতে এই রাগের উপস্থিতি দেখা যায়।এই রাগ সাধারণত লঘু মেজাজের হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3259545505331736,2.7359341875509933,3.1076721450767257 "লুচি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর ",একটি বাটি এবং দুই কাপ ময়দা বা ময়দা নিন। আধা কাপ জল এবং সাদা তেল যোগ করুন। হাত দিয়ে উপকরণ মেশান। একটি ময়দা তৈরি না হওয়া পর্যন্ত জল যোগ করতে থাকুন। ময়দার উপর ময়দা ছিটিয়ে দিন যাতে এটি নরম হয়। তারপর কাঠের পাত্রে তেল মাখিয়ে ময়দাকে ছোট বৃত্তাকার পিণ্ড বানিয়ে পিণ্ডগুলোকে চ্যাপ্টা করে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল গরম করুন এবং গলদা ছেড়ে দিন। লুচি ফুলে যাওয়া পর্যন্ত ভাজতে দিন। ভাজা সবজি এবং মশলা জন্য লবণ দিয়ে পরিবেশন করুন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1905386163997145,2.6021489704775367,3.013078684133495 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: মুখে অনেকেই টাকা তুচ্ছ, অর্থ অনর্থের মূল বলিয়া থাকেন। কিন্তু জগৎ এমন ভয়ানক স্থান যে টাকা না থাকিলে তাহার স্থান কোথাও নাই। সমাজে নাই, স্বজাতির নিকট নাই, ভ্রাতা-ভগিনীর নিকটে নাই, স্ত্রীর নিকটে নাই। স্ত্রীর ন্যায় ভালোবাসে এমন বলতে জগতে আর কে আছে? টাকা না থাকিলে অমন অকৃত্রিম ভালোবাসারও আশা নাই। কাহারও নিকট সম্মান নাই। টাকা না থাকিলে রাজায় চিনে না, সাধারণে মান্য করে না, বিপদে জ্ঞান থাকে না। জন্মমাত্র টাকা, জীবনে টাকা, জীবনান্তে টাকা, জগতে টাকারই খেলা। ",অর্থকে অনর্থের মূল বলা হলেও মূলত এটি অত্যন্ত মূল্যবান। অর্থ বিত্তহীন মানুষকে তার পরিবার থেকে শুরু করে সর্বত্রই অসম্মানের চোখে দেখা হয়। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাই অর্থই প্রধান অবলম্বন। ,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.007900788681802,2.6865211303507217,3.095352787739999 ২০১৬ রিও গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিক,"মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিনিধিত্ব করে গাইল একটি স্বর্ণপদক জয় করেছিলেন। ২০১১ মহিলা ইউ২৫ হুইলচেয়ার বাস্কেটবল বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, ২০১৪ মহিলা ওয়ার্ল্ড হুইলচেয়ার বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২০১৫ প্যারাপন মার্কিন গেমসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.062316753915815,1.9889781162613775,2.469919437036547 মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন?,একটি আপেল মাথায় পড়লে নিউটন মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেন এবং তিনি বুঝতে পারেন যে সমস্ত বস্তুর উপর কিছু নিম্নগামী শক্তি কাজ করছে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.460812831009714,2.541431375821331,3.0962218924994653 ভাব সম্প্রসারণ করো: জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান।,"জ্ঞান বা শিক্ষাই মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ, যা মানুষকে অন্য প্রাণী থেকে স্বতন্ত্র মর্যাদা দেয়। জ্ঞান মানুষকে দান করে সম্মান ও মনুষ্যত্ব। পৃথিবীতে মানুষই একমাত্র জীব যার বিবেক-বুদ্ধি আছে। আর বিবেক-বুদ্ধি মানুষকে উপহার দেয় জ্ঞান। জ্ঞানের আলােয় মানুষের হৃদয় আলােকিত হয়। এ আলােকিত হৃদয়ে মানুষের পথ চলা সহজ হয়। বাহ্যিক দৃষ্টিতে মানুষ ও পাখির মধ্যে তেমন কোনাে পার্থক্য নেই। কেবল জ্ঞানই মানুষ ও পশু-পাখির মধ্যে পার্থক্যের সৃষ্টি করে, যা মানুষকে প্রাণপণ চেষ্টায় অর্জন করতে হয়। পশু-পাখির জ্ঞানার্জনের চেষ্টা বা আবশ্যকতা কোনােটাই নেই। এজন্য বলা হয়ে থাকে, পশু-পাখি সহজেই পশু-পাখি। কিন্তু মানুষ প্রাণপণ চেষ্টায় মানুষ। মানুষকে তার মনুষ্যত্ব অর্জন করে নিতে হয়। আর জ্ঞানের সাধনা না করলে মনুষ্যত্ব অর্জন করা যায় না। জ্ঞানই মানুষকে পশুত্ব থেকে মনুষ্যত্বে উন্নীত করে। যতক্ষণ পর্যন্ত মানবিক বিকাশ না ঘটে, ততক্ষণ পর্যন্ত মানুষের আচরণে মহত্ত্বের প্রকাশ ঘটে না। মানবিক বিকাশ যথাযথভাবে ঘটলে বিবেক জাগ্রত হয় এবং নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে অপরের মঙ্গল কামনা করতে শেখে। অপরদিকে, জ্ঞান না থাকলে মেধার বিকাশ ঘটে না। আর মেধার বিকাশ না ঘটলে মানুষের স্বাভাবিক বুদ্ধি লােপ পায়। ফলে তার আচরণ পশুত্বের পর্যায়ে চলে যায়। জ্ঞানী ব্যক্তিরা চিরদিনই জ্ঞানচর্চা করে, জ্ঞানের পিছনে ছুটে বেড়ায়। মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) জ্ঞানার্জনের জন্য প্রয়ােজনে চীন দেশেও যেতে বলেছেন। বাস্তবিকই জ্ঞান ছাড়া মানুষ আত্মনির্ভরশীল হতে পারে না। জ্ঞানহীন মানুষ নিজের ভালাে-মন্দও বুঝতে পারে না। তারা পশুর মতােই রিপুসর্বস্ব হয়ে পড়ে। সত্য, সুন্দর ও কল্যাণকর কোনাে ভূমিকা পালন করা তাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। তারা সমাজের পার্থিব জঞ্জাল, পশুর চেয়েও অধম। জ্ঞানহীন মানুষ আর পশুর মধ্যে কোনাে পার্থক্য নেই। নির্বোধ ব্যক্তির জীবন পশুর মতােই নিয়ম-শৃঙ্খলাহীন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3972735996989085,2.2333928163635752,2.383662612174775 "মামুন দশম শ্রেণির একজন ছাত্র। এ বছর বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্ত সংলগ্ন একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে শিক্ষাসফরে যায়। যাওয়া-আসার পথে সে রাস্তার কাছাকাছি পাহাড়গুলোতে অনেক ঝরনা দেখতে পায়। সেখানকার পানির ছড়া ও নদীগুলোতে ছিল ব্যাপক স্রোত। অথচ ভরা বর্ষা-মৌসুমেও তার এলাকায় সে দেখে এসেছে, পানির অভাবে ধানের বীজতলা তৈরি বা ধান রোপণ করা সম্ভব হচ্ছে না মামুনের নিজ এলাকা এবং ভ্রমণকৃত এলাকার মধ্যে বৃষ্টিপাতের তারতম্যের সাথে স্থানীয় জলবায়ুর সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকের মামুনের নিজ এলাকা অর্থাৎ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এবং ভ্রমণকৃত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মধ্যে বৃষ্টিপাতের তারতম্য লক্ষ করা যায়। যার সাথে স্থানীয় জলবায়ুর সম্পর্কে বিদ্যমান। বাংলাদেশে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বর্ষাকালেই বেশি বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। দেশের পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে বৃষ্টিপাত ক্রমেই বেশি হয়ে থাকে। এ ঋতুতে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও ২০০ সে. মি. এর কম বৃষ্টিপাত হয় না। সিলেটের পাহাড়িয়া অঞ্চলে ৩৪০ সে. মি., চট্টগ্রামে ২৫০ সে. মি., কক্সবাজারে ৩২০ সে. মি. এবং পাবনায় ১১৪ সে. মি. বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এই বৃষ্টিপাতের তারতম্যের ওপর স্থানীয় জলবায়ু প্রভাবিত হয়। উদ্দীপকে দেখা যায়, মামুনের নিজ এলাকায় বর্ষা মৌসুমেও পানির অভাবে ধান রোপণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞলকে নির্দেশ করছে। যেখানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম। এই উত্তর- পশ্চিমাঞ্চল এবং ভ্রমণকৃত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বৃষ্টিপাতের তারতম্যের কারণে স্থানীয় জলবায়ুর মধ্যে ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। উত্তর-পশ্চিমাঞলে বৃষ্টিপাত কম হয় বলে এখানকার আর্দ্রতা কম থাকে এবং বায়ু শুষ্ক হয়; একইসাথে সারা বছর বৃষ্টিপাত কম হয় বলে গ্রীষ্মকালেও এ অঞ্চলে তাপমাত্রা বেশি থাকে। দেখা যায়, রাজশাহীতে গ্রীষ্মকালের এপ্রিলে গড় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সে.। অন্যদিকে উদ্দীপকে নির্দেশিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বৃষ্টিপাত বেশি হয় বলে এ এলাকা জলবায়ুতে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। এ অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রার পরিমাণ খুব বেশি নয় এবং শীতকালেও সহনীয় শীত বজায় থাকে। পরিশেষে বলা যায়, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের বৃষ্টিপাতের তারতম্য স্থানীয় জলবায়ুর ওপর নানারকম প্রভাব বিস্তার করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.85645109373034,1.9425398907827403,2.0911102761450593 শৈশবস্মৃতি নিয়ে অনুচ্ছেদ লেখ।,"শৈশব মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ সময়ের আনন্দ-বেদনা সবই হয় শর্তহীন, অকৃত্রিম। শৈশবস্মৃতি তাই সবার কাছেই মধুময়। শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করে আবেগতাড়িত হতে ভালোবাসে সকলেই। আমার শৈশব জীবনের স্মৃতিও অত্যন্ত মনোহর। আমার জন্ম যমুনা নদীতীরে ছায়াঢাকা এক গ্রামে। শৈশব কেটেছে গ্রামীণ উন্মুক্ত পরিবেশে। গ্রামের অবারিত মাঠ, নদীতীর, বিদ্যালয় ইত্যাদিতে জড়িয়ে আছে কত স্মৃতি। সেগুলো এখনো আমার স্মৃতিতে উজ্জ্বল। বর্ষাকালে বাড়ির পেছনের বিশাল ফসলের মাঠটি পরিণত হতো দিক-চিহ্নহীন বিলে। ছোট্টো ডিঙিতে চড়ে তার বুকে ভেসে ভেসে মাছ ধরা আর শাপলা তোলার স্মৃতি কখনো ভোলার নয়। গ্রীষ্মে আম-জাম-কাঁঠালের গাছগুলোই যেন হয়ে উঠত আমাদের ঘরবাড়ি। শীতকালে মায়ের গা ঘেঁষে গরম গরম পিঠা খাওয়ার অভিজ্ঞতার সত্যিই কোনো তুলনা নেই। গ্রামের সেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সমস্বরে নামতা পড়া, খেলার মাঠে সারা বিকেল দৌড়ঝাপ বা বাড়ির পুকুরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাপাদাপি করে শৈশব কেটেছে আমার। বিভিন্ন উৎসবে আনন্দ যেন কোনো বাঁধ মানত না। তবে কিছু বেদনার স্মৃতিও রয়েছে। দুষ্টুমির জন্য হেডস্যারের কড়া বকুনি বা বাবার হাতে মারও খেয়েছি বহুবার। কিন্তু আজকের দিনে এসে সেই স্মৃতিগুলোকেই বড়ো মধুর মনে হয়। কেবল ইচ্ছে হয়, আহা, যদি একটিবার ফিরে যেতে পারতাম সেই সময়ে! কিন্তু তা তো আর হওয়ার নয়। স্মৃতিগুলোই এখন আমার একমাত্র সম্বল। সেগুলোকে রোমন্থন করে সেই দুরন্ত শৈশবের কল্পনায় হারিয়ে যাই প্রায়ই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.9553200150565018,3.010316725436761,3.14424667759365 "মুনীর চৌধুরী রচিত ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক নাটক ""কবর"" রচনা ও প্রকাশের ইতিহাস বলো।","ভাষা আন্দোলনভিত্তিক নাটক ""কবর"" রচনা করেন মুনীর চৌধুরী। তিনি ১৯৫২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থাকা অবস্থায় গ্রেপ্তার হন। ১৯৫২-১৯৫৪ সাল পর্যন্ত কারাগারে অন্তরীণ অবস্থায় তিনি বিপ্লবী রাজনীতিবিদ রণেশ দাশগুপ্তের অনুরোধে, ১৯৫৩ সালে প্রথম ভাষাদিবস পালন উপলক্ষে পরিবেশনের জন্য এটি রচনা করেন। নাটকটি লেখা শেষ হয়েছিলেন ১৯৫৩ সালের ১৭ জানুয়ারি আর জেলখানায় অভিনীত হয়েছিল ২১ ফেব্রুয়ারি ফণী চক্রবর্তীর নির্দেশনায়। ১৯৫৫ সালের আগস্ট মাসে 'সংবাদ' পত্রিকার আজাদী সংখ্যায় কবর প্রথম প্রকাশিত হয়। এর ১০ বছর পর হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত 'একুশে ফেব্রুয়ারি' সংকলনের দ্বিতীয় সংস্করণে নাটকটি পুনর্মুদ্রিত হয়। ১৯৫৬ সালে কার্জন হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের উদ্যোগে 'কবর' প্রথম প্রকাশ্যে অভিনীত হয়েছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.498896819359183,2.193800856806718,2.3361851593760936 পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার তীব্র হয় কেন?,"পূর্ণিমা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য সমসূত্রে থাকে এবং উভয়ের মিলিত আকর্ষণে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়। চন্দ্র ও সূর্য ভূ-পৃষ্ঠের জলভাগ ও স্থলভাগকে আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে সমুদ্রের পানিরাশি নিয়মিত ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ ও অপর পাশে সূর্য অবস্থান করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6804350588710024,2.4028680126971333,2.654089443899011 """বৈশ্বিক জলবায়ু ও বাংলাদেশ"" নামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","একবিংশ শতাব্দীর সন্ধিক্ষণে মানবজাতি যখন সভ্যতার চরম শিখরে, ঠিক তখনই পরিবেশ আমাদের ঠেলে দিচ্ছে মহাবিপর্যয়ের দিকে। পরিবেশে দেখা দিয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়ন। পরিবেশের এই বিপর্যয়ের জন্য মূলত আমরাই দায়ী। জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ হলো বায়ুমণ্ডলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি। বায়ুমণ্ডলে ব্যাপক পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, মিথেন প্রভৃতি গ্যাস জমা হওয়ার ফলে ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণ বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং এসব গ্যাস তাপ শোষণ করে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগ ক্রমাগত উত্তপ্ত হচ্ছে। শিল্পবিপ্লবের পর থেকে এসব গ্রিনহাউজ গ্যাসের পরিমাণ মারাত্মকভাবে বাড়তে থাকার কারণে পৃথিবী দিন দিন উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হচ্ছে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ইতোমধ্যেই এশিয়াসহ পৃথিবীর অনেক দেশে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্তঃসরকার প্যানেল (আইসিপিপি) সতর্ক করে জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই হিমালয়ের সব হিমবাহ গলে যেতে পারে, যা বিশ্ববাসীর জন্য এক ভয়াবহ বার্তা বয়ে আনবে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউ এমও) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত আট লাখ বছরের মধ্যে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ২০১৬ সালে নির্গত হওয়া কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ সর্বোচ্চ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশ ষষ্ঠ অবস্থানে আছে। জেমস হ্যানসেনের মতে, গড় তাপমাত্রা দুই ডিগ্রি বেড়ে গেলে আমরা আমাদের সৈকত ও উপকূলীয় শহরগুলো হারাব। তিনি আরও বলেন, গ্রিনল্যান্ড ও অ্যান্টার্কটিকায় যে হারে বরফ গলছে তাতে ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা কয়েক মিটার বেড়ে যেতে পারে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও উপকূলীয় জোয়ারের মাত্রা বৃদ্ধির ফলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সাড়ে ৩ কোটি মানুষ গৃহহীন হয়ে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আমাদের সুন্দরবন ও হাওর অঞ্চলের জীববৈচিত্র্যে বিপর্যয় দেখা দেবে। অসময়ে হঠাৎ বন্যা, পাহাড়ধস, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘনঘন দেখা দেবে। বৈশ্বিক আবহাওয়ায় বাংলাদেশের দূষণ নগণ্য। কিন্তু দুষণের তীব্রতা ও ক্ষতি সবচেয়ে বেশি আঘাত হানছে বাংলাদেশে। বৈরী আবহাওয়ার ফলে আমাদের বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। তবুও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.994349502803915,2.1801099574201164,2.271055022402055 "বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের বৃহত্তম জেলা কোনটি ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন?","না,nএটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5626776662893813,8.508777356521783,4.594418798945476 টিস্যুতন্ত্রের সহজ-সরল একটি বর্ণনা দাও।,"টিস্যু দিয়ে টিস্যুতন্ত্র গঠিত হয়। একই ধরনের কাজ করে এমন এক বা একাধিক টিস্যু মিলেই একটি টিস্যুতন্ত্র গঠন করে। অবস্থান ও কাজের উপর ভিত্তি করে টিস্যুতন্ত্র তিন প্রকার; যথা- এপিডার্মাল টিস্যুতন্ত্র, গ্রাউন্ড টিস্যুতন্ত্র এবং ভাস্কুলার টিস্যুতন্ত্র। উদ্ভিদাঙ্গের বহিরাবরণ সৃষ্টিকারী টিস্যুর নাম এপিডার্মাল টিস্যুতন্ত্র। অভ্যন্তরীণ অংশকে রক্ষা করা এপিডার্মাল টিস্যুতন্ত্রের প্রধান কাজ। উদ্ভিদাঙ্গের মূলভিত্তি গঠনকারী টিস্যু সমষ্টিকে নিয়ে গ্রাউন্ড টিস্যুতন্ত্র গঠিত। গ্রাউন্ড টিস্যু একাধিক অংশে বিভক্ত। জাইলেম ও ফ্লোয়েম টিস্যু দিয়ে গঠিত টিস্যুতন্ত্রকে ভাস্কুলার টিস্যুতন্ত্র বলা হয়। উদ্ভিদাঙ্গকে দৃঢ়তা প্রদান এবং খাদ্য ও কাঁচামাল পরিবহনই ভাস্কুলার টিস্যুতন্ত্রের প্রধান কাজ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.388790759531026,1.9449490042415822,2.139971973042252 "নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও ""খরগোশ দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ল ভেবে যে সে কচ্ছপের থেকে এতটাই এগিয়ে ছিল যে সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে এবং কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।"" প্রশ্নঃ খরগোশ কি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছে? ",খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো কিছুকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত নয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5416966330945145,2.6402721488716696,2.8354835478958607 "গুগল কে প্রতিষ্ঠা করেন? ",ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.35714544036504,3.930971475054538,7.02487238606288 দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বার্তাগুলিকে এনক্রিপ্ট করার জন্য জার্মানরা যে মেশিনটি তৈরি করেছিল তার নাম কী?,যন্ত্রটির নাম এনিগমা,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8442515674384907,5.533177603454649,3.191573313950158 স্থানীয় সময় বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন হয় কেন?,"ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানের দ্রাঘিমা রেখার ব্যবধানের কারণে স্থানীয় সময় বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন হয়। পৃথিবী নিজ অক্ষ বরাবর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থান ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সূর্যের সামনে আসছে। যে সময়ে কোনো স্থানের মধ্যরেখা সূর্যের ঠিক সামনে আসে তখন ঐ স্থানে মধ্যাহ্ন হয় এবং ঘড়িতে বেলা ঠিক ১২টা বাজে। মধ্যাহ্ন অনুসারে দিনের অন্যান্য সময় নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত ১ ডিগ্রি দ্রাঘিমার পার্থক্যের জন্য সময়ের পার্থক্য হয় ৪ মিনিট। কোনো অঞ্চলে যখন বেলা ১২টা বাজে তখন সেই অঞ্চল থেকে পূর্ব দিকে গেলে প্রতি ডিগ্রি দ্রাঘিমার জন্য সময় ৪ মিনিট করে বাড়ে এবং পশ্চিমে গেলে ৪ মিনিট করে সময় কমে। আর একারণেই স্থানীয় সময় বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4975400566796617,1.9325086164770173,2.101064576776973 মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস বলো।,"বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতির উপস্থাপনের মাধ্যমে সব মানুষকে একত্র করার লক্ষ্যে ১৯৮৫ সালে যশোরে চারুপীঠ নামের একটি সংগঠন প্রথমবারের মতো বর্ষবরণ করতে আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করে। নান্দনিক এ শোভাযাত্রা দেশব্যাপী আলোড়ন তৈরি করে। এ শোভাযাত্রার উদ্যোক্তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মাহবুব জামাল শামীম, শিল্পী হিরণায় চন্দ, গোলাম দস্তগীর প্রমুখ। যশোরের সেই শোভাযাত্রার পর ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রার। ১৯৯৫ সালের পর থেকে এ আনন্দ শোভাযাত্রাই 'মঙ্গল শোভাযাত্রা' নামে পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে এ শোভাযাত্রা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও আয়োজিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.074508429907744,2.3798274807365423,2.6175216646053654 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৫ সালে, গাভ্রানোভিচ সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৬ বছর যাবত সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে সুইজারল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; সুইজারল্যান্ডের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৩০ ম্যাচে ১৪টি গোল করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের হয়ে এপর্যন্ত ২টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং ১টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (",২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7983795127350402,2.812702018196832,2.0017982494181408 জাহেলি যুগে কন্যাসন্তানকে কেন জীবন্ত কবর দেওয়া হতো?,"জাহেলি যুগে নারীদের কোনো সামাজিক মূল্য ছিল না বলে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো। জাহেলি যুগে আরব সমাজে সবচেয়ে জঘন্য প্রথা ছিল নবজাতক কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়া। কারণ কন্যাসন্তানের জন্মকে তারা অভিশপ্ত ও লজ্জাকর মনে করত। তারা কন্যাসন্তান জন্ম নিলে খুশি হতো না। কন্যার জন্ম সংবাদ দেওয়া হলে তাদের চেহারা লজ্জায় কালো হয়ে যেত। এটা তাদের কাছে ছিল এক চরম লজ্জার ব্যাপার। অনেক পিতা এ চরম লজ্জার হাত থেকে বাঁচার জন্য, আবার অনেকে দারিদ্র্যের ভয়ে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.702027408341427,2.3915941766807407,2.5036068135943665 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর ""ঋষভনাথ"" অনুচ্ছেদ : জৈনধর্ম শিক্ষা দেয় যে, সময়ের শুরু বা শেষ বলে কিছু নেই। এটি গোরুর গাড়ির চাকার মতো ঘুরতে থাকে। জৈন মতবিশ্বাস অনুসারে, তীর্থঙ্করেরা তাঁদের শেষ জন্মে রাজপুরুষ হন। জৈন ধর্মগ্রন্থগুলিতে তাঁদের পূর্বপূর্ব জীবনের বিস্তারিত বিবরণ নথিভুক্ত করা থাকে। তাঁদের গোষ্ঠী ও পরিবারগুলির প্রাচীন কিংবদন্তি হিন্দু ইতিহাসে নথিভুক্ত রয়েছে। জৈন আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থগুলিতে বলা হয়েছে যে, প্রথম তীর্থঙ্কর ঋষভনাথ | ইক্ষ্বাকু রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।২১ জন অপর তীর্থঙ্কর বিভিন্ন সময়ে এই রাজবংশেই জন্মগ্রহন করেন। শুধুমাত্র ২০শ তীর্থঙ্কর মুনিসুব্রত ও ২২শ তীর্থঙ্কর নেমিনাথ হরিবংশ নামক রাজবংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।",জৈনধর্মের চব্বিশ জন তীর্থঙ্করের মধ্যে প্রথম তীর্থঙ্করের নাম কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5825962706348333,2.504702973603568,2.6194138916566545 "সুমনা সন্ধ্যার আকাশে একটি তারাকে জ্বল জ্বল করতে দেখল। সে মামার কাছে জানল, এটি তারা নয়। এটি আমাদের নিকটবর্তী একটি গ্রহ। মামা আরো বলল, পৃথিবীর পরের কক্ষপথেই এ রকম আরেকটি গ্রহ রয়েছে, যেখানে পানি থাকা সত্ত্বেও প্রাণীর বসবাস সম্ভব হচ্ছে না। সুমনার দেখা গ্রহটির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।","সুমনার দেখা গ্রহটি হলো শুক্র। অন্যান্য গ্রহের মতো শুক্রেরও কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। সূর্য থেকে দুরত্বের দিক দিয়ে শুক্রের অবস্থান দ্বিতীয়। এটি পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ। সূর্য থেকে শুক্রের দূরত্ব ১০.৮ কোটি কিলোমিটার এবং পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৪.৩ কোটি কিলোমিটার। একে পৃথিবী থেকে সন্ধ্যায় পশ্চিম আকাশে সন্ধ্যাতারা রূপে এবং ভোরে পূর্ব আকাশে শুকতারা রূপে দেখা যায়। সুমনা সন্ধ্যার আকাশে একটি তারা জ্বলজ্বল করতে দেখে। এটি আমাদের নিকটতম গ্রহ শুক্রকে নির্দেশ করছে। পৃথিবীর মতো শুক্রেরও নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। শুক্রের একটি বায়ুমণ্ডল থাকলেও তাতে অক্সিজেন নেই। কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৯৬ ভাগ। সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে এর সময় লাগে ২২৫ দিন। শুক্র নিজ অক্ষে খুবই ধীর গতিতে আবর্তন করে। কলে শুক্রের আকাশে বছরে দুইবার সূর্য উদিত হয় এবং অস্ত যায়। গ্রহটিতে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের ঘন মেঘের কারণে এসিড বৃষ্টি হয়ে থাকে। শুক্রের পৃষ্ঠে পৃথিবীর তুলনায় ৯০ গুণ বেশি বাতাসের চাপ রয়েছে। এর আয়তন ৪৬০,২৩০,০০০ বর্গ কিলোমিটার এবং ব্যাস ১২১০৪ কি.মি.। শুক্রের কোনো উপগ্রহ নেই। পৃথিবী থেকে সন্ধ্যা ও ভোরে গ্রহটিকে জ্বলজ্বল করে জ্বলতে দেখা যায়, যা উদ্দীপকের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। এ কারণে সুমনার দেখা গ্রহটি শুক্র।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8331288927595835,2.1999177249816007,2.2517130547104 "নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো: গুরুর আবশ্যক শিষ্যকে কতকগুলি বুলি মুখস্ত করবার জন্য নয়, তীক্ষ্ম পর্যবেক্ষণের দ্বারা শিষ্যের আত্মার সামর্থ্য ও বৈশিষ্ট্যের খোঁজ নিয়ে তাকে স্বীয় সত্তায় প্রতিষ্ঠিত করা। শিষ্যের পরিচয় করিয়ে দেওয়া। এইভাবে শিক্ষা পদ্ধতি চললে দেখতে পাব, সব ছেলেরই কিছু না কিছু শক্তি আছে, কোনো ছেলেই একেবারে বাজে নয়। সুতরাং শিক্ষা বস্তুকে নয়, শিক্ষার্থীর অন্তরকে বড় করে দেখে। তার ভিতরকার শক্তিকে জাগ্রত করাই শিক্ষার লক্ষ্য।","শিক্ষকের কাজ শিক্ষার্থীকে পড়া মুখস্থ করানো নয়। তিনিই পারেন শিক্ষার্থীর জ্ঞানস্পৃহা জাগিয়ে তুলতে, তার অন্তর্নিহিত শক্তি ও সামর্থ্যকে জাগ্রত করে তাকে আপন সত্তায় প্রতিষ্ঠিত করতে। আর এটাই হওয়া উচিত শিক্ষকের প্রকৃত লক্ষ্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8057551435800203,2.5351088576315775,2.8472648273888734 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: ২০১৬ দক্ষিণ এশীয় গেমসে ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ভারতের গুয়াহাটিতে ভলিবল প্রতিযোগিতা","২০১৬ দক্ষিণ এশীয় গেমসে ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ভারতের গুয়াহাটিতে ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভারত পুরুষ ও মহিলা উভয় ইভেন্টে স্বর্ণ অর্জন করে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4128077905824177,1.8223140206089945,2.0770434576397387 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? কাজী মোজাম্মেল হক তিনি ৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। তিনি ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন ঢাকা-১৭ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।",বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9448478017354318,2.22622435335687,2.3979480782715723 মিসরীয়দের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয় কেন?,"স্থাপত্যশিল্পে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য মিসরীয়দের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়। মিসরীয়দের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যিক নিদর্শন হলো তাদের পিরামিডগুলো। তাদের নির্মিত পিরামিডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হলো ফারাও খুফুর পিরামিড। এছাড়া পাথর কেটে প্রকাণ্ড সৌধ বানাতে তারা ছিল সিদ্ধহস্ত। তারা বড় বড় পাথর কেটে চমৎকার মূর্তি বানাত। স্ফিংকস, ইখনাটন ও রানি নেফারতিতির মূর্তি এগুলোর অন্যতম। এসব অসাধারণ স্থাপত্য নির্মাণের জন্যই মিসরীয়রা ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নির্মাতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.157192293329688,2.3681047033000047,2.5275225578643474 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পাঞ্জাব রেজিমেন্টের ৫ম প্যারাট্রুপারের কর্নেল ও কমান্ডিং অফিসার হিসেবে নিয়াজী ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। এসময় তিনি ব্রিগেডিয়ার হিসেবে পদোন্নতি পান। কাশ্মির ও শিয়ালকোটের অপারেশনে তিনি ১৪তম প্যারাট্রুপার ডিভিশন, ৫০তম এয়ারবর্ন ডিভশনের নেতৃত্ব দেন। চাভিন্দার যুদ্ধে তিনি অংশ নেন। যুদ্ধের পর নিয়াজী করাচি ও লাহোরের সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে তিনি মেজর জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি পান এবং করাচির ৫২তম মেকানাইজড ডিভশনের জিওসি নিযুক্ত হন। ১৯৭০ সালে নিয়াজী ৫০তম এয়ারবর্ন ডিভিশনের নেতৃত্ব দেন। ১৯৭১ সাল নাগাদ তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদ লাভ করেন।",ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.175701499349213,2.376761835449839,2.3971899606230784 পশ্চিম পাকিস্তান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য ব্যাখ্যা করো।,"ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, কৃষিসহ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে চরম বৈষম্য বিরাজমান ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকেই পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যমূলক নীতির কারণে পশ্চিম পাকিস্তান অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের চাইতে অনেক বেশি এগিয়ে ছিল। যেমন: ১৯৫৫-৫৬ সাল থেকে ১৯৫৯-৬০ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দ ছিল ১১৩ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, অন্যদিকে পশ্চিম পাকিস্তানে বরাদ্দ ছিল ৫০০ কোটি টাকা। একইভাবে ১৯৬০-৬১ থেকে ১৯৬৪-৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তানে বরাদ্দ ছিল ৬৪৮ কোটি টাকা এবং পশ্চিম পাকিস্তানে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ২২.২৩ কোটি টাকা। ফলে কৃষি, শিল্প এবং আমদানি-রপ্তানিসহ অর্থনীতির সব দিকেই পূর্ব পাকিস্তান পিছিয়ে ছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.254654632068185,1.9305269281862578,2.0476389163720414 বাঙালি জাতীয়তাবাদ বলতে কী বোঝায়?,"বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাঙালি জাতির ঐক্যের প্রতীক। বাংলা ভাষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বাঙালির জাতিগত পরিচয়ের সমন্বয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে। এ ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাঙালি জাতি গঠনের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে ভাষা অন্যতম প্রধান । বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার জন্ম হয়, তা-ই মূলত বাঙালি জাতীয়তাবাদ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3437762888684204,2.1448353191315563,2.444798584236455 সিঙ্গাপুর সম্পর্কে বলো।,"মালয় উপদ্বীপের নিকট দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি ছোট দ্বীপ রাষ্ট্র সিঙ্গাপুর। ৭১৯.১ বর্গ কিমি আয়তনের এ দেশটির জনসংখ্যা মাত্র ৫০ লক্ষ। জীবনযাত্রার গুণগত মান বিবেচনায় এদেশের অবস্থান এশিয়ায় প্রথম। ছোট শহরটি জুড়ে রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন পাতাল রেল। আর রাস্তাঘাট এতোটাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন যে, দেখে মনে হবে মাত্র কয়েকদিন আগেই নির্মাণ করা হয়েছে। নিয়ম-শৃঙ্খলার দিক থেকে দেশটির তুলনা হয় না। নিয়ম ভঙ্গ করলেই পাতে হয় জরিমানা। কেউ কেউ তাই মজা করে সিঙ্গাপুরকে 'ফাইন সিটি' বলে থাকেন। পর্যটন সিঙ্গাপুরের অন্যতম প্রধান শিল্প। সিঙ্গাপুর শহরটা প্রায় পুরোটাই কৃত্রিম। প্রাকৃতিক বলতে শুধুই এর চারপাশের শান্ত-সমাহিত সমুদ্র। 'সিঙ্গাপুর ফ্লায়ার' নামের বিশাল চরকিতে চড়ে এক নজরেই দেখা ফেলা যায় দেশটির একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত। ম্যারিনা বে-এর মারলিওন পার্কে অবস্থিত মারলিওন বা সিংহ- মৎস্য মূর্তি এখানকার আর একটি আকর্ষণ। এখানেই রয়েছে বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র নাইট সাফারী, যা পর্যটকদের দেয় ট্রামে চড়ে রাতের পরিবেশে পশুপাখি ও প্রাণিদের পদচারণা অবলোকনের রোমাঞ্চকর সুযোগ। সিঙ্গাপুরের আকাশচুম্বী অট্টালিকা, নানা বৈচিত্র্যের খাবার এবং জৌলুসপূর্ণ শপিং মলগুলো ভ্রমণে দেয় ভিন্ন মাত্রা। এজন্য প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটিরও বেশি পর্যটক সিঙ্গাপুর ভ্রমণে আসেন। এছাড়া চিকিৎসা সেবা গ্রহণে এখানে আসে আরও লক্ষাধিক মানুষ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5672527069578885,2.814844731678079,2.9552612323047462 "প্রশ্নঃ হবিটে কারা ভালুকের রূপ নেয় ",উত্তরঃ বেয়ার্ন,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.2026829224104025,7.215832641524467,9.997096802970143 পৃথিবীর তড়িৎ বিভব বর্ণনা করো।,"পৃথিবী একটি তড়িৎ পরিবাহী। কোনো আহিত বস্তুকে পৃথিবীর সাথে যুক্ত করলে বস্তুটি নিস্তড়িত হয়। ধনাত্মকভাবে আহিত বস্তুকে ভূ-সংযুক্ত করলে পৃথিবী থেকে ইলেকট্রন এসে বস্তুকে নিস্তড়িত করে। আর ঋণাত্মকভাবে আহিত বস্তুকে পৃথিবীর সাথে সংযুক্ত করলে বস্তু থেকে ইলেকট্রন ভূমিতে প্রবাহিত হয়, ফলে বস্তুটি নিস্তড়িত হয়। পৃথিবী এত বিরাট যে, এতে আধান যোগ-বিয়োগ করলে এর বিভবের পরিবর্তন হয় না। যেমন, সমুদ্র থেকে পানি তুলে নিলে বা সমুদ্রে পানি ঢালা হলে এর পানি তলের কোনো পার্থক্য হয় না। পৃথিবী প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বস্তু থেকে আধান গ্রহণ করে আবার সাথে সাথে অন্য বস্তুকে আধান সরবরাহও করে, ফলে পৃথিবীকে আধানহীন মনে করা হয়। কোনো স্থানের উচ্চতা নির্ণয়ের সময় সমুদ্রের উপরিতলের উচ্চতাকে যেমন শূন্য ধরা হয় তেমনি বিভব নির্ণয়ের সময় পৃথিবীর বিভবকেও শূন্য ধরা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7102726723969246,2.1098466996237666,2.2575447473233092 "বর্তমানে ভুটানের রাজা কে ? অনুগ্রহ করে উপরের প্রশ্নের উত্তর দিন |",জিগমে খেসার নামগিয়াল ওয়াংচুক,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6220262988190512,12.906131923711223,7.5871561157377805 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | সন্তান হলেন আইনজীবী, ফিরিয়ে আনলেন পরিবারের হারানো জমি","বাবার জমি নিয়ে যখন দ্বন্দ্ব শুরু হয় তখন জর্ডান কিনইয়েরার বয়স ছিল ৬ ১৮ বছর পড়ালেখা এবং আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেয়ার পর একজন আইনজীবী হয়ে বাবার বেদখল হয়ে যায়া জমি পুনরুদ্ধার করেছেন উগান্ডার জর্ডান কিনইয়েরা। সোমবার হাইকোর্টের দেয়া রায় তার পরিবারের পক্ষে যায়। বিবিসিকে মি. কিনইয়েরা বলেন, তার বয়স যখন ৬ বছর, সেসময় তার পরিবার জমির মালিকানা হারায় এবং ঐ ঘটনা তার জীবন চিরতরে বদলে দিয়েছিল। ""আমি আইনজীবী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই অনেক পরে, কিন্তু এই সিদ্ধান্তের পেছনে বড় ভূমিকা ছিল আমার শৈশবে দেখা ঘটনাগুলো।"" মি. কিনইয়েরা বলেন, ""জমি সংক্রান্ত বিরোধের আইনি কার্যক্রম চলার সময় আমার পরিবার যেই হতাশার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল, তা আমাকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করে।"" ১৯৯৬ সালে প্রতিবেশীরা মি. কিনইয়েরার বাবার নামে আদালতে অভিযোগ করে এবং মামলাটি প্রায় দুই দশক যাবত আদালতে বিচারাধীন ছিল। ""সেসময় আমার বাবা অবসরপ্রাপ্ত ছিলেন। কাজেই আর্থিকভাবে তিনি খুব একটা সচ্ছল ছিলেন না। ঐ অবস্থা থেকে উদ্ধার পেতে তিনি মরিয়া ছিলেন।"" ""একজন মানুষ যখন মরিয়া থাকে এবং তার কিছু করার থাকে না, তখন ঐ ব্যক্তির জন্য খুবই অমানবিক একটি পরিস্থিতি তৈরি হয়, যে বিষয়টি আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করেছে আইনজীবী হওয়ার পেছনে।"" মি. কিনইয়েরা বলেন, ""ন্যায়বিচার বিলম্বিত হওয়া মানেই ন্যায়বিচার বঞ্চিত হওয়া। আমার বাবার বর্তমান বয়স ৮২ এবং এই জমি দিয়ে তিনি কিছুই করতে পারবেন না। তিনি যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকে শুরু করতে হবে তার সন্তানদের।"" বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর: যেভাবে রাতারাতি ইউটিউব তারকা হলেন এক তরুণী যে কারণে বাকশাল নিয়ে এত বিতর্ক বাংলাদেশী টিভি অনুষ্ঠানে দর্শকদের অনীহা কেন 'সুন্দর' হতে গিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলা নারীরা জমি নিয়ে বিরোধের ঘটনা উগান্ডায় ব্যাপক পরিমাণে ঘটে থাকে। আইনি প্রচারণা সংস্থা নামাতি'র তথ্য অনুযায়ী, জমিরা মালিকদের ৩৩ থেকে ৫০ ভাগই এরকম দ্বন্দ্বের ভুক্তভোগী হয়ে থাকেন। অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত উগান্ডানদের অনেকে কয়েক বছর ক্যাম্পে থেকে ফিরে আসার পর আবিষ্কার করেন যে তাদের জমি নিয়ে বিরোধ তৈরি হয়েছে। মি কিনেইয়েরা বিবিসিকে বলেন, ""এই সমস্যা এতই বিস্তৃত যে হাইকোর্টের একটি পূর্ণ শাখাই নিয়োজিত এই জাতীয় দ্বন্দ্ব মিটানোর জন্য।""",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1349797328843056,2.5503159372073188,2.6377072797721484 স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো মহাসম্মোলন সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।,"১৮৯৩ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে বিশ্ব ধর্ম মহাসম্মলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। স্বামী বিবেকানন্দ এই সম্মেলনের ভারতীয় প্রতিনিধিদের মধ্যে একজন ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণ এই সম্মেলনের অন্যতম আলোচিত ঘটনা। তাঁর ভাষণে তিনি ভারতীয় হিন্দুধর্মের মর্মকথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, হিন্দুধর্ম সকল ধর্মের সমন্বয়ের ধর্ম। তিনি সকল ধর্মের মধ্যে মিল খুঁজে পেতে ও সকল ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণ বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাঁর ভাষণের ফলে ভারতীয় হিন্দুধর্মের ওপর বিশ্ববাসীর ধারণা পরিবর্তিত হয়। স্বামী বিবেকানন্দকে এই সম্মেলনের ""সূর্য সন্তান"" বলে অভিহিত করা হয়। স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি নিম্নরূপ: ১। তিনি ভারতীয় হিন্দুধর্মের মর্মকথা তুলে ধরেন। ২। তিনি সকল ধর্মের সমন্বয়ের ধর্ম হিসেবে হিন্দুধর্মের ভূমিকা তুলে ধরেন। ৩। তিনি সকল ধর্মের মধ্যে মিল খুঁজে পেতে ও সকল ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো মহাসম্মলন ভাষণ ভারতীয় হিন্দুধর্মের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই ভাষণের ফলে ভারতীয় হিন্দুধর্ম বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিতি লাভ করে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2481665268481503,1.520127638655688,1.593373287684073 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দল () ক্রিকেট দল হিসেবে আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করছে। রাজনৈতিক কারণে আইরিশ ক্রিকেট ইউনিয়ন ১৯৯৩ সালের পূর্ব পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের অনুমোদন পায়নি।","২০০৭ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। আইরিশ ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে রয়েছে আইরিশ ক্রিকেট ইউনিয়ন। পেশাদার ক্রিকেটার এবং ক্রিকেট বিশ্বের অন্যত্র অবস্থানকারী খেলোয়াড়দের নিয়ে দলটি গঠিত হয়েছে। আইরিশ ক্রিকেট ইউনিয়নের স্থলাভিষিক্ত হয়েছে ক্রিকেট আয়ারল্যান্ড। ২০০৯ সাল থেকে তারা খেলোয়াড়দের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে। এছাড়াও, ২০১১ সালের বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী ১৩ খেলোয়াড়কেও পূর্ণাঙ্গভাবে চুক্তিতে এনেছে সংস্থাটি।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0935213279503677,1.8565744720368549,2.091804136837117 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন : ২০১৯ সালের এপ্রিল, রাধিকা শরৎকুমার শ্রীলঙ্কায় ইস্টার সানডে বোমা হামলায় অল্পের জন্য বেঁচে যান।",শ্রীলঙ্কায় ইস্টার সানডে বোমা হামলা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7143478619075116,4.560225761253837,3.648523228134631 "নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ: ছাত্রজীবন আমাদের ভবিষ্যৎ-জীবনের বীজ বপনের সময়। এ সময় যে যেমন বীজ বপন করবে, ভবিষ্যৎ-জীবনে সে সেরূপ ফল ভোগ করবে। এ সময় যদি আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে জ্ঞানের অনুশীলন করে যাই তবে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় হবে। আর যদি হেলায় সময় কাটিয়ে দেই, তাহলে জীবনের মহৎ উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে বাধ্য। যে শিক্ষা জীবন ও জীবিকার পথে কল্যাণকর, যে শিক্ষা মানুষকে উন্নত চরিত্রের অধিকারী করে, তাই সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষা। ছাত্রদের জীবন গঠনে শিক্ষকসমাজ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের সুষ্ঠু পরিচালনার মধ্যে দিয়েই ছাত্রদের জীবন গঠিত হয় এবং উন্মুক্ত হয় মহত্তর সম্ভাবনার পথ।","আমাদের ভবিষ্যৎ জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতা ছাত্রজীবনের ওপরই নির্ভর করে। জীবন, জীবিকা এবং উন্নত চরিত্র গঠনের পক্ষে সহায়ক এমন শিক্ষাই ছাত্রদেরকে প্রদান করা উচিত। আর এ পথে শিক্ষার্থীদের পরিচালনা করে তাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথ তৈরি করে দেওয়ার দায়িত্ব শিক্ষকসমাজের। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.486909371647179,2.781973524719777,2.588051158992269 "আনিস লন্ডনে থাকতে টেমস নদীর ধারে একটি গবেষণাগার পরিদর্শনে যায়। সেখানে সে ভৌগোলিকভাবে অঙ্কিত একটি রেখার ওপর অবস্থান করছিল। গবেষণাগারের ঘড়িতে আনিস স্থানীয় সময় মধ্যাহ্ন ১২টা দেখতে পেল। সে নিউইয়র্কে তার বন্ধুর কাছে ফোন করে জানতে পারে সেখানকার স্থানীয় সময় তখন সকাল ৭টা। আনিস কোন ভৌগোলিক রেখার ওপর অবস্থান করেছিল? ব্যাখ্যা করো।","আনিস ভৌগোলিক দিক দিয়ে মূলমধ্যরেখার ওপর অবস্থান করেছিল। যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের উপকণ্ঠে গ্রিনিচ মানমন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত যে কাল্পনিক মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলে। এ রেখার মান ০ (শূন্য) ডিগ্রি ধরা হয়েছে। মূল মধ্যরেখা থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণের ভিত্তিতে অন্যান্য দ্রাঘিমারেখাগুলো অঙ্কন করা যায়। উদ্দীপকে আনিস যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে অবস্থানকালে টেমস নদীর পাশে একটি গবেষণাগারে যায়। এখানে গ্রিনিচ মানমন্দিরের প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। এর ওপর দিয়েই মূল মধ্যরেখা কল্পনা করা হয়েছে। গ্রিনিচের মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে ঐ স্থানের দ্রাঘিমা বলে। আমরা জানি, গ্রিনিচে দ্রাঘিমা ০ ডিগ্রি এবং এটি লন্ডনে অবস্থিত। আনিস যেহেতু লন্ডনে অবস্থান করে তাই স্থানের দ্রাঘিমাও ০ ডিগ্রি। আর ০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার অবস্থান মূল মধ্যরেখায়। অর্থাৎ আনিসের অবস্থানও মূল্য মধ্যরেখায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.565430125710088,2.183853755814057,2.3866441217350185 বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনই ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির প্রথম আন্দোলন— তুমি কি এ উক্তিটির সাথে একমত? তোমার মতামত দাও।,"বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনই ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির প্রথম আন্দোলন— এ উক্তিটির সাথে আমি একমত। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত বিভক্ত হয়ে পাকিস্তান নামের স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হয়। পূর্ব বাংলা হয় পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশ। স্বাধীনতার পর থেকে পাকিস্তানের অবাঙালি নেতারা একমাত্র উর্দুকে দেশের রাষ্ট্রভাষা করা হবে বলে ঘোষণা দিতে থাকেন। অথচ পাকিস্তানের দুই অংশ মিলে বেশিরভাগ জনগণের মাতৃভাষা ছিল বাংলা। পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ বাংলা ভাষাকে উপেক্ষা করে উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার এ পরিকল্পনা মেনে নেয়নি। তারা বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলে। এ আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি আসে ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। সালাম, বরকত, জব্বারসহ অনেকের প্রাণের বিনিময়ে শেষ পর্যন্ত বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। মূলত ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়েই পূর্ব বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি তাদের পৃথক আত্মপরিচয় সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠে। বিকশিত হয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদ। ভাষা আন্দোলন পাকিস্তানিদের স্বৈরশাসন ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সব আন্দোলনে বাঙালিকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল। এ আন্দোলন বাঙালির মধ্যে আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের চেতনা জাগিয়ে তোলে, যা পরবর্তী সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে। সার্বিক আলোচনা থেকে তাই বলা যায়, ১৯৫২ সালে ভাষাশহিদদের আত্মত্যাগ বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ও তাদের মধ্যে স্বতন্ত্র জাতীয়তাবোধ জাগ্রত করে। এজন্যই ভাষা আন্দোলনকে বাঙালি জাতির মুক্তির প্রথম আন্দোলন হিসেবে অভিহিত করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6794331084407106,2.128520340522898,2.1955994228222924 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : জাতীয় অধ্যাপক বাংলাদেশের বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা যা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং গবেষণার জন্যে দেশের বিশিষ্ট পণ্ডিত, চিন্তাবিদ এবং শিক্ষকগণকে প্রদান করা হয়। স্বাধীনতার","পর ১৯৭৫ সাল থেকে এই সম্মাননা প্রবর্তিত হয়ে আসছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালের ১৭ মার্চ জাতীয় অধ্যাপক পদে জয়নুল আবেদীন, আবদুর রাজ্জাক এবং কাজী মোতাহার হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1765327895113624,2.4040495989526347,2.481122344769742 পৃথিবীর কিছু জল ভূগর্ভস্থ স্থলভাগে জলাধার নামে পরিচিত ছিদ্রযুক্ত শিলা গঠনে সংরক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে কোনটি ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করতে পারে? বিকল্প: A) ওজার্কস-এ প্রচুর বৃষ্টিপাত খ) কুয়ো থেকে অতিরিক্ত পাম্পিং সি) নিম্ন মিসিসিপিতে বাঁধ D) কমিউনিটি ওয়াটার কনজারভেশন,(খ)কুয়ো থেকে অতিরিক্ত পাম্পিং,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.622529562295358,6.953991393128314,3.99096653750892 "নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে? কাশ ফুলে শোভা পায় দেশি প্রান্তর। শরতের বাতাস গাছ থেকে ঝরে পড়া মরা পাতাগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। পুরোহিতদের মনট্রোপাটের সাথে ঢাকের আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হল। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব ছিল পুরোদমে",উল্লেখিত অনুচ্ছেদে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.9331689248122963,2.822289802086287,4.187191907715383 """পরিবেশ দূষণ"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।","আদিমকালে মানুষ একান্তভাবেই পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু সভ্যতার ক্রমবর্ধমানতার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ প্রকৃতিকে নিজের বশে আনতে শুরু করে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নানা আবিষ্কার মানুষকে দিয়েছে সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্য। কিন্তু আবিষ্কৃত প্রযুক্তির অপব্যবহার দিন দিন পরিবেশকে দূষিত করে তুলেছে। পরিবেশ হলো আমাদের চারপাশের প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদানের সমষ্টি। পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদি প্রাকৃতিক পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রাকৃতিক বা মানব-সৃষ্ট কোনো কারণে যদি পরিবেশের উপাদানগুলোর কাঙ্ক্ষিত মান বিনষ্ট হয় তাহলে পরিবেশ মানুষ বা প্রাণীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে। পরিবেশের এই অস্বাস্থ্যকর অবস্থাকে পরিবেশ দূষণ বলে। পরিবেশ দূষণের প্রাকৃতিক কারণগুলো হলো— ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাত, ভূমিকম্প ইত্যাদি। আর কৃত্রিম বা মানুষসৃষ্ট কারণগুলো হলো— জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পকারখানায় বিষাক্ত কেমিক্যালের ব্যবহার, শিল্পকারখানা ও যানবাহনে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ইত্যাদি। এসব কারণে পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। এছাড়া কীটনাশক, গুঁড়ো সাবান, প্লাস্টিকের ব্যবহার ইত্যাদির ফলেও পরিবেশ দূষিত হয়। শিল্পকারখানা ও যানবাহন থেকে নির্গত সালফার ডাই-অক্সাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, ক্লোরো-ফ্লোরো কার্বন ইত্যাদি বায়ুমণ্ডলকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পরিবেশ দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে বিশ্বের সচেতন মানুষ আজ শঙ্কিত। কেননা পরিবেশ দূষণের কারণে মানব সভ্যতার অস্তিত্বই হুমকির সন্মুখীন। তাই পরিবেশ রক্ষায় বিশ্বের সচেতন মানুষ জেগে উঠেছে; গড়ে উঠছে অনেক পরিবেশবাদী সংগঠন। এসব সংগঠনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরিবেশ দূষণ রোধে করণীয় ঠিক করতে পরিবেশবিষয়ক নানা সম্মেলনে একত্র হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত ধারা যুক্ত হয়েছে। তবে সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.033631460277419,1.9679058271570196,2.048188942080098 """শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব"" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।","শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব মানবের সভ্য হওয়ার মহোত্তম সোপান। শুধু শিক্ষিত হলেই হবে না হতে হবে মনুষ্যত্বমণ্ডিত। শিক্ষা মানুষের জ্ঞানের পরিধি, জানার জগৎকে প্রসারিত করে তোলে। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে সচেতন করে তোলে, সেই সাথে শেখায় মানবিক গুণাবলি অর্জনের উপায়ও। কিন্তু শিক্ষা অর্জন করার পরেও যদি কেউ মানবিক গুণাবলি বর্জিত থেকে যায় তাহলে তার শিক্ষার কোনো মূল্য থাকে না। তাই শুধু শিক্ষিত হলে চলবে না মানুষকে হতে হবে মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন। প্রকৃত শিক্ষাই মানুষকে মনুষ্যত্বমণ্ডিত করে তোলে। মানুষের জীবনে অর্থের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কিন্তু অর্থই সব নয়। অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি মানুষকে শিক্ষাও অর্জন করতে হবে, তবে শুধু অর্থ উপার্জনের জন্য শিক্ষা অর্জন করলে তা হবে মূল্যহীন। শিক্ষা অর্জন করতে হবে মানুষের মতো মানুষ হওয়ার জন্য। কেননা মানুষ হিসেবে জন্ম নিলেই মানুষ হওয়া যায় না, মানুষ হতে হয় সাধনার মাধ্যমে। শিক্ষা হলো এই সাধনার মূল পাথেয়। মানুষের এই মানবিক গুণের নামই মনুষ্যত্ব। মনুষ্যত্ব অর্জন করলেই একজন মানুষ প্রকৃত মানুষ হয়। শিক্ষা মানুষের জীবনকে উপভোগ করতে শেখায়, আর মানুষ জীবনকে তখনই প্রকৃত উপায়ে উপভোগ করতে পারে যখন তার ভেতরে মানবিক গুণাবলীর বিকাশ ঘটে। ফলে শিক্ষার মাধ্যমে মনুষ্যত্ব অর্জন করাই মানুষের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। শিক্ষাই মানুষের মূল্যবোধ তৈরি করে মানুষকে করে তোলে মনুষ্যত্বময়। তখন জাগতিক লোভ লালসার ঊর্ধ্বে উঠে মানুষ গড়ে তোলে তার আদর্শিক জীবন। তাই মানুষের জীবনে শিক্ষা ও মনুষ্যত্বের গুরুত্ব অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.204399388141552,2.064915266481916,2.172547848065099 চন্দ্রনাথ পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। ,"চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার পূর্বে সীতাকুণ্ডে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের অবস্থান। এর সর্বোচ্চ চূড়ার উচ্চতা ৩৬৫ মিটার। উচ্চতার দিক থেকে বড় কোনো পাহাড় না হলেও এ অঞ্চলের বিবেচনায় এটিকে বেশ উঁচু পাহাড়ই বলা যায়। এ পাহাড়টিকে অনেকে আখ্যায়িত করেন 'বাংলাদেশের হিমালয়' নামে। চন্দ্রনাথের এ পাহাড় ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দুদের তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। প্রতিবছর বাংলা ফাল্গুন মাসে (ইংরেজি ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাস) এখানে বড় মেলা হয়, যা 'শিবচতুর্দশী মেলা' নামে পরিচিত। এ পাহাড়ের পাদদেশে নির্মিত হয়েছে সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক । এখানে রয়েছে সহস্র ধারা আর সুপ্ত ধারা নামের দুটি জলপ্রপাত। এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক অনেক ঝর্ণা ও জলপ্রপাত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5165139048116996,2.1824015659038345,2.4040923005035357 টেসলা কোম্পানি কে তৈরি করেন?,ইলন মাস্ক টেসলা কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.17674840356516,2.14888559821736,4.446483638612759 ব্যবসায় জগতে সামাজিক দায়বদ্ধতা বিষয়টি বিশ্লেষণ করো। ,"সামাজিক দায়বদ্ধতা হচ্ছে একটি ধারণা যে, সমাজের কল্যাণের সাথে ব্যবসায়ের সক্রিয়ভাবে জড়িত হওয়া উচিত। ব্যবসায় জগতে যে বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় রাখতে হয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সামাজিক দায়বদ্ধতা। অর্থাৎ ব্যবসায়ের আর্থিক মুনাফার পাশাপাশি সামাজিক কল্যাণের বিষয়টিও বিবেচনা করতে হয়। নিরাপদ কাজের পরিবেশ, পানি ও বাতাস দূষিতকরণ হতে দূরে থাকা এবং মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করা কারবারের নৈতিক দায়িত্ব। সামাজিক দায়বদ্ধতার কারণে কারবারকে যেসব কার্যাবলী সম্পন্ন করতে হয় তাদের জন্য কারবারে কিছু অতিরিক্ত খরচ করতে হয়। যেমন ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশে তাদের তামাকজাত পণ্যের কারবারের পাশাপাশি বনায়ন, পরিবেশ বিশুদ্ধকরণ এবং অন্যান্য সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। আর সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন সাপেক্ষ যে, কারবারের কি এই ব্যয় স্বেচ্ছায় করা উচিত? যদি কোন কোন প্রতিষ্ঠান সামাজিক কাজগুলো গুরুত্বের সাথে পালন করে এবং অন্যরা পালন না করে তবে যারা বা যে প্রতিষ্ঠানগুলো সামাজিক দায়িত্ব পালন করলে তারা একটু সুবিধাজনক অবস্থানে থাকে। আবার যারা সামাজিক দায়িত্ব পালন করে না তাদের খরচ বেঁচে গেল। ফলে তাদের পণ্য মূল্য সামাজিক দায়িত্ব পালনকারী প্রতিষ্ঠানের পণ্য মূল্য অপেক্ষা কম হবে। ফলশ্রুতিতে সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতা করতে পারবে না। আর সঙ্গত কারণেই সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ প্রতিষ্ঠান তার প্রচেষ্টা বাদ দেবে। অতএব, যেহেতু সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রতিষ্ঠানের খরচ বাড়ায় সেহেতু এর প্রতিযোগিতার শক্তি কমে যায়। তারপরও অধিকাংশ সফল ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে সামাজিক দায়বদ্ধতাগুলো যত্নের সাথেই পালন করে যাচ্ছে। এর ফলে তারা মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করছে এবং তাদের পণ্যও মানুষ কিনছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9658359095956013,2.083776020885325,2.1806680112860084 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? জিম্বাবুয়ের দল নির্বাচকমণ্ডলীর আহ্বায়ক গিভমোর মাকোনি ২০০৯ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে যোগসূত্র না থাকলেও মুপারিয়াকে ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে তাকে অন্তর্ভুক্ত করেন। তবে, জিম্বাবুয়ে এ-দলের বাংলাদেশ সফরে মুপারিয়া দুই খেলায় ১৯.৩৩ গড়ে তিন উইকেট পেয়েছিলেন।",২০১৫,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.570444555307956,2.543080631178815,3.067838461484054 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ১৯৭১ সালে পরিকল্পনা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনায় ","সহায়তা করার জন্য বিভাগটিকে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ রাখা হয়। ২০০২ সালে সরকার পরিসংখ্যান বিভাগ বিলুপ্ত করার পর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে পরিকল্পনা বিভাগের অধীনে রাখা হয়। পরবর্তীতে ২০১০ সালে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কে নবগঠিত পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে ন্যাস্ত করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9958005033378703,1.8997595552587627,2.157850370621143 প্যারালাক্স প্রভাব কখন ঘটবে,প্যারালাক্স প্রভাব ঘটে যখন আলো বাতাস থেকে জলে যায় এবং প্রতিসরণের কারণে বাঁকানো দেখায়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.536351741811738,3.269328128165544,5.2464880924702255 """চকচক করলেই সোনা হয় না"" কথাটির অর্থ ব্যাখ্যা করুন।","""চকচক করলেই সোনা হয় না"" কথাটির অর্থ হলো, বাহ্যিক আকৃতি বা চেহারা দেখেই কোনো কিছু সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। বরং তার গুণমান বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। সোনা হলো একটি মূল্যবান ধাতু যা চাকচিক্যের জন্য পরিচিত। তবে চকচকে রঙের অনেক বস্তুই রয়েছে যা সোনা নয়। এই কথাটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তির বাহ্যিক সৌন্দর্য দেখেই তার ব্যক্তিত্ব বা গুণাবলির সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। বরং তার আচরণ বা কথাবার্তা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। একইভাবে, কোনো কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের বাহ্যিক অবস্থা দেখেই তার অভ্যন্তরীণ অবস্থা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। বরং তার আর্থিক অবস্থা বা কর্মক্ষমতা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। সুতরাং, ""চকচক করলেই সোনা হয় না"" কথাটি আমাদেরকে বাহ্যিক আকৃতি বা চেহারাকে অতিরিক্ত গুরুত্ব না দিয়ে, তার মূল্য বা গুণমান বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার শিক্ষা দেয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4972350665963154,1.6570495128889908,1.7458881145119822 "অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | ফরাসি পলিনেশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ তাহিতির জাতীয় পর্যায়ে প্রতিনিধিত্বকারী ও তাহিতি ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক পরিচালিত তাহিতি জাতীয় ফুটবল দল ২০১২ সালের ওএফসি নেশন্স কাপ প্রতিয়োগিতায় জয়লাভ করে, যা তাদের এ প্রতিয়োগিতায় প্রথম শিরোপা অর্জন। এরফলে দলটি ওএফসি অঞ্চল থেকে",২০১৩ সালের জুন মাসে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে প্রতিনিধিত্ব করবে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.262632539710363,1.926805411425511,2.4086712072740104 ভাব সম্প্রসারণ করো: রতনে রতন চেনে।,"রতনে রতন চেনে এই প্রবাদের অর্থ হলো গুণী মানুষ গুণী মানুষকে চেনে। ভালো মানুষ ভালো মানুষকে চেনে। অসৎ মানুষ অসৎ মানুষকে চেনে। এই প্রবাদটি আমাদের জীবনে সত্যিই সত্যিই প্রযোজ্য। মানুষের চরিত্রের সাথে তার সঙ্গীর সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। যেমন: রত্ন যেমন তার সমান মূল্যের রত্নের সাথে মিশে থাকে, তেমনি গুণী মানুষও গুণী মানুষের সাথে মিশে থাকে। গুণী মানুষ সত্য, ন্যায়, সুন্দর, মহৎ ও কল্যাণকর কাজের প্রতি আগ্রহী। তারা নিজেদের মতো গুণী মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়। তারা একে অপরকে বুঝতে পারে এবং একে অপরের সাথে সহযোগিতা করে ভালো কাজ করতে পারে। অন্যদিকে, অসৎ মানুষও অসৎ মানুষের সাথে মিশে থাকে। তারা মিথ্যা, প্রতারণা, অনাচার, অত্যাচার ও অন্যায় কাজের প্রতি আগ্রহী। তারা একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব করে একে অপরের অপকর্মে সহযোগিতা করে। সুতরাং, আমাদের অবশ্যই গুণী মানুষদের সাথে বন্ধুত্ব করতে হবে এবং অসৎ মানুষদের থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ গুণী মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করলে আমরা ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারি। আর অসৎ মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করলে আমরাও অসৎ হয়ে পড়তে পারি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.591077229526818,1.680289264004773,1.8236637777481457 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? শহীদ সিরাজুল হক (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে।",স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1237832303335553,2.5330395742159597,2.8199387077671 "নিচের বাক্যটির উপর ভিত্তি করে একটি সম্পূর্ণ পাঠ্য লিখুন। ২০০২ খ্রিষ্টাব্দের গুজরাত দাঙ্গার ঘটনায়",২০০২ খ্রিষ্টাব্দের গুজরাত দাঙ্গার ঘটনায় তার প্রশাসন সমালোচিত হওয়ায় ভারত ও বিদেশে তার সমালোচনা হয়। কিন্তু গুজরাটের অর্থনৈতিক উন্নতির বৃদ্ধিতে সহায়ক পরিবেশ গঠনের জন্য তিনি তার আর্থিক নীতির জন্য প্রশংসিত হয়েছেন। অন্যদিকে তার রাজ্যের মানবোন্নয়নের ওপর গঠনমূলক প্রভাব বিস্তারে তার প্রশাসনের অক্ষমতার জন্য তিনি সমালোচিতও হয়েছেন।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3822591590732447,2.376981569642212,2.6447304943245773 """অর্থসংস্থান বিষয়টি হচ্ছে অর্থের বিজ্ঞান"" কথাটি বিশ্লেষণ করো।","বিজ্ঞান হল কোন বিষয় সম্পর্কে বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অর্জিত সুশৃঙ্খল জ্ঞান। বিজ্ঞানের কতগুলো নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, গবেষণা, শ্রেণীবদ্ধকরণ ইত্যাদি এবং এগুলো কতগুলো সূত্র ও নীতির প্রয়োগের মাধ্যমেই করা হয় । এক সময় ছিল যখন অর্থায়ন বলতে শুধুমাত্র অর্থ সংগ্রহকেই বোঝাত। তখন সুবিধাজনক উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ এবং তা হিসাব রক্ষণের দায়িত্বই ছিল আর্থিক ব্যবস্থাপকের কাজ। কিন্তু আধুনিককালে অর্থ ব্যবস্থাপনার পরিধি ও দৃষ্টির পরিবর্তন হয়েছে । বর্তমানে অর্থায়ন বলতে শুধুমাত্র অর্থ সংগ্রহকেই বোঝায় না বরং সংগ্রহীত অর্থের সংরক্ষণ এবং সর্বোত্তম ব্যবহারকেই অর্থায়ন বলা হয় । এটি অত্যন্ত জটিল কাজ। এ কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য অর্থ ব্যবস্থাপনা পর্যবেক্ষণ, বিচার বিশ্লেষণ করেন এবং এজন্য আবিষ্কার করেছে কতকগুলো সুত্র ও নীতির। সুতরাং বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক ও ঝুঁকিপূর্ণ অর্থনৈতিক পরিমন্ডলে অর্থায়ন একটি বিজ্ঞান নিঃসন্দেহে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.517793958765255,2.1701537891596328,2.3737174003212504 Tteokbokki কি তা ব্যাখ্যা কর,"tteokbokki দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এতে মশলা, কিমচি এবং সবজি দিয়ে তৈরি তরকারিতে ভাত এবং মাছের কেক থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.0415862184232925,2.801809477658512,3.8419284664550832 মৌলিক গণতন্ত্রের ধারণাটি ব্যাখ্যা করো।,"পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে ১৯৫৮ সালে যে বিশেষ ধরনের গণতন্ত্র চালু করেন তাই মৌলিক গণতন্ত্র নামে পরিচিত। জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের পর নিজের ক্ষমতা ও সামরিক শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এ পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। প্রাপ্তবয়স্ক সর্বস্তরের জনগণের বদলে শুধু তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের নির্বাচিত করার বিধান করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.657027345773744,2.0055943182851683,2.2257077055602514 """বৈশাখী মেলা"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","বৈশাখী মেলা নববর্ষের সর্বজনীন অনুষ্ঠানগুলোর অন্যতম। নববর্ষ উপলক্ষ্যে বৈশাখ মাসের প্রথম দিনেই দেশের বিভিন্ন শহর ও গ্রামের বিভিন্ন স্থানে এ মেলা বসে। এ মেলা চলার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। একদিন থেকে শুরু করে মাসব্যাপী এ মেলা চলতে থাকে। নতুন বছরে মানুষের আনন্দ-অনুভূতির প্রকাশ ঘটে বৈশাখী মেলার মাধ্যমে। এটা বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে প্রচলিত রয়েছে। আবহমানকাল থেকেই আমাদের দেশে বৈশাখী মেলা চলে আসছে। এ মেলা উপলক্ষ্যে বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলার আয়োজন করা হয়। তার মধ্যে বলী খেলা, ঘোড় দৌড়, নৌকাবাইচ উল্লেখযোগ্য। বৈশাখী মেলা সাধারণত খোলা আকাশের নিচে বসে। প্রতিবছর রমনার বটমূলে বসে এ মেলার প্রভাতী আসর। এছাড়া গ্রামের হাটবাজারে, নদী তীরে, মন্দির প্রাঙ্গণে এ মেলা বসে। মেলা উপলক্ষ্যে লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। মানুষের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য লক্ষ করা যায়। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, নানা জাতের কুটিরশিল্প, খেলনাসহ হরেক রকমের পণ্যের সমাহার ঘটে এ , মেলায়। এছাড়াও থাকে যাত্রা, পুতুলনাচ, নাগরদোলা, সার্কাসসহ বিনোদনমূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন। বিভিন্ন ধরনের মিষ্টিজাতীয় খাবারও পাওয়া যায় মেলায়। নতুনকে বরণ করার উদ্যেশ্যেই এ মেলার আয়োজন করা হয়। কোনো রকম ধর্মীয় চেতনা এ মেলায় পরিলক্ষিত হয় না। তাই এটি একটি সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। মেলা উপলক্ষ্যে জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও গোত্র নির্বিশেষে সকলের মিলনমেলায় পরিণত হয়। এতে মানুষের প্রগতিশীল চেতনা জাগ্রত হয়। তাই সব দিক থেকে এ মেলার গুরুত্ব অপরিসীম। আমরা নতুন করে বাঙালি ঐতিহ্য লালন করে বাঁচার অনুপ্রেরণা লাভ করি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9423402690447227,2.416243087147917,2.4890629192052516 """বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লেখ। ","১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর মধ্য দিয়েই বহু বছর ধরে চলা বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন পূর্ণতা পায়। অসংখ্য মানুষের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি সৃষ্টি হয়েছিল সেই ১৯৪৭ সাল থেকেই। ভারতবর্ষ ভাগ হয়ে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুটি রাষ্ট্র গঠিত হয়েছিল তখন। পাকিস্তানের পূর্ব অংশে ছিল বাংলাভাষী মানুষের অবস্থান। শুরু থেকেই এই অংশের মানুষকে পরাধীন করে রাখে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী। কেড়ে নেওয়া হয় তাদের সমস্ত অধিকার। শোষিত, বঞ্চিত বাঙালি তখন অধিকার আদায়ের সংগ্রামে নামে। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালির মাঝে স্বাধিকার চেতনার উন্মেষ ঘটে। একে একে আসে ১৯৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন এবং ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান। এরপর ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় লাভ করলেও বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়নি। ফলে ফুঁসে ওঠে গোটা জাতি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দেন। এরপর, পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিনিধনের নীলনকশা করলে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাত শেষে, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এ ঘোষণার পরেই বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয় কারাগারে। সেই রাতেই পাকবাহিনী এদেশের ঘুমন্ত, নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। শুরু হয়ে যায় রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ। শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে আপামর জনসাধারণ দলে দলে ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তিযুদ্ধে। এগারোটি সেক্টরে দেশকে বিভক্ত করে শুরু হয় তুমুল লড়াই। পরবর্তী নয় মাস মুক্তিবাহিনী বিপুল পরাক্রমে প্রতিরোধ করে চলে হানাদারদের আগ্রাসন। অবশেষে, ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা অর্জন করি চূড়ান্ত স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতা অর্জনের জন্যে প্রাণ দিয়েছে ৩০ লক্ষ মানুষ। তাই মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সবচেয়ে বড়ো প্রেরণার নাম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের অধিকার আদায়ে সংঘবদ্ধ করে, আদর্শের পথে হাঁটতে উদ্বুদ্ধ করে। সেই চেতনাকে ধারণ করে সমৃদ্ধ দেশ গঠনে আমাদের যথাযথ ভূমিকা রাখতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6153542458499346,2.2167355648243605,2.2884685223949432 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এই আসরের ফাইনাল পর্তুগালের ইস্তানবুলের লিসবনের এস্তাদিও দা লুজে অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের বিজয়ী দল","২০২০ উয়েফা সুপার কাপে ২০১৯–২০ উয়েফা ইউরোপা লীগ বিজয়ীর বিরুদ্ধে খেলার অধিকার অর্জন করবে; উক্ত খেলায় বিজয়ী দল কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২০ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। একই সাথে উভয় দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ২০২০–২১ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বের জন্যও উত্তীর্ণ হয়ে যাবে এবং যদি তারা ইতিমধ্যে তাদের লীগ খেলার মধ্য দিয়ে যোগ্যতা উত্তীর্ণ হয়, তবে সংরক্ষিত আসনটি ২০১৯–২০ এরেডিভিসির চ্যাম্পিয়ন দলকে দেওয়া হবে, যারা বর্তমানে পরবর্তী মৌসুমের প্রবেশ তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8900693228092873,1.9339006856010024,2.4063796607651446 """সম্প্রীতির বাংলাদেশ"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।","সম্প্রীতি শব্দটির অর্থ সদ্ভাব। সম্প্রীতির বাংলাদেশ বলতে বোঝানো হয়েছে— জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে দেশের সকল মানুষের মধ্যে সদ্ভাব বজায় থাকা । বাংলাদেশের নানা জাতের, বর্ণের, ধর্মের, পেশার মানুষ বাস করে। এদের সকলের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকাকেই সম্প্রীতি বলে। মানুষের ব্যক্তিগত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিটি ক্ষেত্রেই উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য সম্প্রীতি একান্ত প্রয়োজন সম্প্রীতি না থাকলে সমাজ, রাষ্ট্র ও দেশের কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনা করা সম্ভব নয়। মানুষে মানুষে হানাহানি, মারামারি কখনোই কোনো রাষ্ট্রের জন্য সুফল বয়ে আনে না। প্রাচীনকাল থেকেই এদেশে বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে বাস করছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান ও খ্রিস্টান একই গ্রামে, একই এলাকায়, একই বাড়িতে পরস্পর মিলেমিশে থাকছে, কাজ করছে একই কলকারখানা বা প্রতিষ্ঠানে। তাদের সন্তানরা একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছে। শুধু ধর্মীয় সম্প্রীতি নয় সমাজের সকল স্তরের, সকল পেশার মানুষের মধ্যে রয়েছে সহমর্মিতা, মহানুভবতা ও পারস্পরিক ভালোবাসার দৃঢ় বন্ধন । বাংলাদেশ যে সম্প্রীতির দেশ তার সবচেয়ে বড়ো প্রমাণ হলো ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত সময়কাল। যদি তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশের সকল শ্রেণিপেশার মানুষ একত্রিত না হতো তাহলে আন্দোলন ও শত্রুর মোকাবিলা করা কখনোই সহজ হতো না। কৃষক, শ্রমিক, মজুর, ছাত্র, শিক্ষক, নারী-পুরুষ সকলে মিলে শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল বলেই আজ আমরা এ স্বাধীন দেশ পেয়েছি। আর এমনিভাবেই যুগ যুগ ধরে পারস্পরিক ভালোবাসা, অগাধ বিশ্বাস আর সম্প্রীতির বন্ধনে বাংলাদেশের মানুষ একে অপরের সাথে জড়িয়ে আছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0579195216591812,2.195957506658503,2.284449656884987 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন: পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে ওই প্রস্তাবটিতে পার্লামেন্টের ৬০ সদস্যের মধ্যে ৫২ জন 'হ্যাঁ' ভোট দেন। নতুন এই প্রস্তাবে পশ্চিমতীরে বসতি নির্মাণের জন্য অধিকৃত ফিলিস্তিনি জমির মালিকদের অর্থ কিংবা বিকল্প জমি দিয়ে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে বসতি স্থাপনের বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামার তুলনায় অনেকটাই নরম। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ফিলিস্তিনে বসতি স্থাপনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক নিন্দা ও চাপকেও উপেক্ষা করছে ইসরায়েল। ট্রাম্প প্রশাসনের হাতে ক্ষমতা যাওয়ার পর গত কয়েক সপ্তাহে বেশ কয়েকটি এলাকায় বসতি স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ বলছে এই আইন পাশের মাধ্যমে তারা তাদের জমি চুরিকে বৈধ করলো এবং এটা কোন রাজনৈতিক ফয়সালার পথকে রুদ্ধ করে দেবে। আরও পড়ুন: ক্যাথলিক চার্চে যৌন নিপীড়নের শিকার হাজারো শিশু কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান সিইসি হচ্ছেন সাবেক সচিব নুরুল হুদা সুপ্রিম কোর্ট চত্বরের ভাস্কর্য অপসারণ চায় হেফাজত|","ইসরায়েলের পার্লামেন্ট এমন এক বিতর্কিত আইন পাশ করেছে, যার ফলে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের ব্যক্তি মালিকানার জমিতে তৈরি চার হাজার ইহুদী বসতিস্থাপনকারীর বাড়িঘর তৈরিকে বৈধতা দেবে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6645144192972396,3.1899852670104543,2.8528207831845176 "বিশেষ এক ধরনের কোষ বিভাজনের কোন এক পর্যায় মেরুযুক্ত প্রোটিন নির্মিত যন্ত্রের আবির্ভাব ঘটে এবং পরবর্তী পর্যায়ে ক্রোমোসোমগুলি সর্বাধিক মোটা ও খাটো হয়। এ বিভাজন প্রক্রিয়া না ঘটলে বহুকোষী জীবের বৃদ্ধি অসম্ভব হতো। উদ্দীপকে উল্লিখিত বিভাজন প্রক্রিয়াটি অস্বাভাবিক হলে মানব দেহে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তা বিশ্লেষণ কর।","উদ্দীপকে উল্লিখিত বিভাজন প্রক্রিয়াটি হলো মাইটোসিস কোষ বিভাজন। মাইটোসিস বিভাজন অস্বাভাবিক হলে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অস্বাভাবিক মাইটোসিসের ফলে জাইগোট বিকাশের মাধ্যমে ভ্রূণ সৃষ্টির প্রক্রিয়াটি ব্যাহত হতে পারে। অস্বাভাবিক মাইটোসিসের ফলে জীবের বৃদ্ধি ও বিকাশ ব্যাহত হতে পারে। এর ফলে জীবের জননাঙ্গ সৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটে যা বংশবৃদ্ধিতে বাধার সৃষ্টি করে। কোষ বিভাজনের নিয়ন্ত্রণ নষ্ট হয়ে গেলে অস্বাভাবিকভাবে কোষ বিভাজন চলতে থাকে, ফলে টিউমার, ক্যান্সার ইত্যাদি মারাত্মক ঘাতক ব্যাধির উৎপত্তি হতে পারে। বিভিন্ন কারণে কোষ বিভাজনের নিয়ন্ত্রক প্রোটিন অণু স্থানচ্যুত হয়ে গেলে, কোষ বিভাজনের নিয়ন্ত্রণ নষ্ট হয়ে যায়। আবার অনেক সময় কোষের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণকারী প্রোটিন অণুসমূহ কাজ বন্ধ করে দেয়ার ফলেও এ অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে, যা ক্যান্সার তৈরি করে। অর্থাৎ, মাইটোসিস বিভাজন অস্বাভাবিকভাবে ঘটার ফলে জীবের জন্ম এবং বেঁচে থাকার সকল প্রক্রিয়াই বাধাগ্রস্থ হতে পারে, ঘটতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5456974794854585,2.089712284148706,2.169170037273081 এক সপ্তাহের জন্য একটা বই ধার চেয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখ।,"প্রিয় বন্ধু, আমি আশা করি তুমি ভালো আছো। আমিও ভালো আছি। আমি তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে চাই। তুমি কি তোমার একটা বইটা আমাকে এক সপ্তাহের জন্য ধার দিতে পারো? আমি খুবই আগ্রহী এই বইটা পড়তে। আমি জানি তুমি এই বইটা পছন্দ করো, কিন্তু আমি তোমার কাছে ধার নিলে তোমার কোনো সমস্যা হবে না বলে আশা করি। আমি এই বইটা খুবই যত্ন করে পড়ব এবং এক সপ্তাহের মধ্যেই তোমাকে ফেরত দেব। তোমার অনুমতি পেলে আমি আজই তোমার বাসায় এসে বইটা নিয়ে যাব। তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1972964504947674,1.7851101314130677,2.0019761581855375 "নিচের অনুচ্ছেদটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৮০ এর দশকে ভারতীয় বিমানবাহিনীর যুদ্ধ বিমানের ক্রিয়াকলাপের কিছু দুর্লভ মুহূর্তের চিত্রায়নের জন্য চলচ্চিত্রটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। অঙ্গদের কেন্দ্রীয় চরিত্রটি একজন মিগ-২১ বিমান চালকের এবং","১৯৭১ সালের ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে স্থল আক্রমণে তাকে এই বিমান নিয়ে উড়তে দেখা গেছে। ছবির বেশিরভাগ অংশ, পুণেতে চিত্রায়িত হয়েছিল, এর মধ্যে ছিল একটি মিগ-২১বি নিয়ে চরম মুহূর্ত। আইএএফ এর ৪ নং স্কোয়াড্রন ('উরিয়ালস') ছবির বায়ুক্রমিক অনুক্রমের জন্য বিমান ও বিমান চালক সরবরাহ করেছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2969187230936647,3.2413463816300303,3.0993840958991146 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : এশিয়া কাপ হলো একদিনের আন্তর্জাতিকে পুরুষদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। এটি চালু হয় ১৯৮৩ সালে যখন এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সুনাম প্রচার করার জন্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রকৃতপক্ষে প্রতি দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয় | প্রশ্ন : এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কত বছর অন্তর হয় ?",এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট দুই বছর অন্তর হয় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.007220399714119,3.0655861195493057,2.167430585845133 আইনস্টাইনের তত্ত্ব সময় সম্পর্কে কি বলে?,আইনস্টাইন বলেছেন সময়ের গতিপথ পরিবর্তন করা সম্ভব নয় এবং তাই সময়ের মধ্যে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। সময় ভ্রমণ সম্ভব নয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.82437584735763,2.2499216274337424,3.101038308971518 সবথেকে ছোটো পাখির নাম কী?,"সবচেয়ে ছোট পাখির নাম হলো হামিংবার্ড। এরা দক্ষিণ আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা এবং উত্তর আমেরিকার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। হামিংবার্ডের দৈর্ঘ্য মাত্র ৫ থেকে ৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ২ থেকে ৩ গ্রাম। এদের ডানাগুলি খুব দ্রুত ঝাপটায়, প্রতি সেকেন্ডে ৫০ থেকে ৮০ বার পর্যন্ত। হামিংবার্ডরা ফুলের মধু খেয়ে বেঁচে থাকে। এরা খুব দ্রুত উড়তে পারে এবং ফুলের মধ্যে মুখ ঢুকিয়ে মধু খায়। হামিংবার্ডরা খুব সুন্দর পাখি এবং এদের দেখতে খুব ভালো লাগে। হামিংবার্ডের মধ্যে সবচেয়ে ছোট পাখি হলো নীল ঠোঁট হামিংবার্ড (Bee Hummingbird)। এর দৈর্ঘ্য মাত্র ৫.৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ১.৬ গ্রাম। এটি কুবার দ্বীপে পাওয়া যায়।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.2450908132004246,1.7368011256145097,2.002398978665918 বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক কে?,"বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক হলেন চার্লস ব্যাবেজ। তিনি ১৮২২ সালে এই যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেন। এই যন্ত্রটি ছিল একটি যান্ত্রিক কম্পিউটার যা গণনা এবং বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হতো। ব্যাবেজ এই যন্ত্রটিকে অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন নামে অভিহিত করেছিলেন। ব্যাবেজের অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন একটি বিশালাকার যন্ত্র যা প্রায় ১৫ ফুট লম্বা এবং ৬ ফুট চওড়া ছিল। এটিতে প্রায় ১০০,০০০টি অংশ ছিল। এই যন্ত্রটিতে একটি পাওয়ার সিস্টেম, একটি মেমোরি সিস্টেম, একটি অ্যারিথমেটিক ইউনিট এবং একটি ইনপুট ও আউটপুট ইউনিট ছিল।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7142090083398043,1.5994459245270796,1.7654611769236528 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ২০০৬ সালে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। কিন্তু প্রথম দুই খেলায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করায় দল থেকে ছিটকে পড়েন। ১০ ও ১৪ রান সংগ্রহ করায় পরবর্তী ক্রিকেট বিশ্বকাপে","খেলার জন্য জিম্বাবুয়ে দলে তার ঠাঁই হয়নি। একই দলের বিপক্ষে ৪ আগস্ট, ২০১১ তারিখে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2260957772508774,2.607606611705958,2.9482497409856236 জিআই পণ্যের সংজ্ঞা কী?,"ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা আইন) ■ ২০১৩ অনুযায়ী, ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বা জিআই পণ্য অর্থ ভৌগোলিক নির্দেশকসম্পন্ন এরূপ কৃষিজাত বা প্রকৃতিজাত অথবা প্রস্তুতকৃত পণ্য, যার দ্বারা উক্ত পণ্য কোনো বিশেষ দেশে বা ভূখণ্ডে বা উক্ত দেশ বা ভূখণ্ডের কোনো বিশেষ অঞ্চল বা এলাকার জাত বা প্রস্তুতকৃত বোঝায়। এক্ষেত্রে উক্ত পণ্যের বিশেষ গুণাগুণ, সুনাম বা অনন্য বৈশিষ্ট্যসমূহ আবশ্যিকভাবে তার ভৌগোলিক উৎপত্তিস্থলের ওপর প্রযুক্ত এবং পণ্যটি যদি প্রস্তুতকৃত পণ্য হয়, তাহলে এর প্রস্তুতকরণ কার্যাবলির মধ্যে উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণ বা প্রস্তুতকরণ কার্যের কোনো একটি কার্য অনুরূপ ভূখণ্ড, অঞ্চল বা এলাকায় সম্পন্ন হওয়াকে বোঝাবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.8570944145249,2.3107172437675,2.5097505370542588 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | গত বছর ঠিক এক বছর আগে ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, নানিয়ার চরে তিনটি জায়গায় ভূমিধস হয়েছে। জেলা সদর সহ সব মিলিয়ে বিশটির মতো ভূমিধস হয়েছে গত রাত থেকে। জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই টানা বৃষ্টি হচ্ছিলো। আরো পড়ুন: ভূমিধস ও বন্যার ঝুঁকিতে লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এবার ভূমিধসে প্রাণহানি কেন এত বেশি তিনি জানিয়েছেন, ""এখনো একটানা বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। বৃষ্টির যে অবস্থা, এভাবে যদি বৃষ্টি হতে থাকে তাতে আমরা আরো ভূমিধসের আশঙ্কা করছি"" তিনি জানিয়েছেন এ পর্যন্ত একুশটি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। নানিয়ার চরের বড়ফুলপাড়া, ধর্মচরণপাড়া এবং হাতিমারা এলাকায় এই ধসের পাশাপাশি রাঙামাটি সদরেও তিনটি বাড়ি মাটি চাপা পড়েছে। তবে তারা আগেই সরে যাওয়ায় সেখানে কেউ হতাহত হয়নি। রাঙামাটি খাগড়াছড়ির মধ্যে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। গত বছর রাঙামাটি, চট্টগ্রাম ও বান্দরবান এই তিনটি জেলায় ঠিক ১৩ জুন ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। যাতে প্রায় দেড়শ জনের মতো নিহত হয়েছিলো। ঘটনার এক বছর পূর্ণ হতেই নতুন করে আবারো দুর্যোগ নেমে এলো রাঙামাটিতে। আরো পড়ুন: বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের ঝুঁকির পরেও বহু মানুষের বসবাস কেন? রোহিঙ্গা শিবিরে ভূমিধসের আশংকাই সত্যি হলো মরে যাচ্ছে আফ্রিকার হাজার বছরের প্রাচীন গাছগুলো পালিয়ে যাবার ৩৫ বছর পরে খোঁজ মিলল বিমানসেনার",বাংলাদেশে পার্বত্য জেলা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় পাহাড়ে ভূমিধসে ১০ জন নিহত হয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.805897297813898,3.8309916050400132,2.90114140108774 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এই বন্দর রয়্যাল এয়ার ফোর্স অতীতে এবং",১৯৯১ উপসাগরীয় যুদ্ধে এটি ব্যবহার করে। এই বিমান বন্দর ওমানের রয়াল নেভিও ব্যবহার করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.21567847045137,3.069897029264991,4.591378989035584 "নীচে দেওয়া শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি ছোট নিবন্ধ তৈরি করুন | শিরোনাম : মসজিদে তারাবীহসহ প্রতি ওয়াক্তে ২০জন নামাজ পড়তে পারবেন: ধর্ম মন্ত্রণালয় সারাংশ : বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয় তাদের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ভয়াবহ মহামারি আকার ধারণ করায় যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান পরিস্থিতিতে আগামী ১৪ই এপ্রিল হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত মসজিদে নামাজ আদায়ে কিছু নির্দেশনা জারি করা হল। ","গত বছর সর্বোচ্চ ৫ জনের নামাজ পড়ার কথা বলা হয়েছিল মসজিদে নামাজ পড়তে যেসব শর্ত মানতে হবে: ১. মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি ওয়াক্তে সর্বোচ্চ ২০জন মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন। মসজিদে নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে ২. তারাবীর নামাজে খতিব, ইমাম, হাফেজ, মুয়াজ্জিন এবং খাদিমসহ সর্বোচ্চ ২০জন মুসল্লি অংশ নিতে পারবেন। ৩. জুম'আর নামাজে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুসল্লিগণ অংশগ্রহণ করবেন। আরো পড়ুন: ৪. মুসল্লিগনকে পবিত্র রমজানে তিলাওয়াত ও যিকিরের মাধ্যমে মহান আল্লাহর রহমত ও",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4413487360337083,2.725503662080561,2.655078511707 পৃষ্ঠটান সম্পর্কিত এই প্রশ্নের উত্তর দাও। পৃষ্ঠটানের জন্য পেপার ক্লিপ কি জলে ডুবে যায় ?,"না, জলের পর্যাপ্ত পৃষ্ঠটান থাকলে কাগজের ক্লিপ জলে ভাসতে থাকে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.314687345603621,5.230085613257925,5.142727667889294 "নিন্মলিখিত অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ: কবিতার শব্দ কবির অভিজ্ঞতা ও অনুভূতির প্রতীক। বাক্যের মধ্যে প্রবন্ধের মধ্যে প্রত্যেক শব্দ আপন আপন বিশিষ্টতায় উজ্জ্বল। যাঁরা কবিতা লিখবেন, তাঁদের মনে রাখতে হবে যে, অনুভূতিদীপ্ত শব্দসম্ভার আয়ত্তে না থাকলে প্রত্যেকটি শব্দের ঐতিহ্য সম্পর্কে বোধ স্পষ্ট না হলে, কবিতা নিছক বাকচাতুর্থ হয়ে দাঁড়াবে মাত্র। কবিতাকে জীবনের সমালোচনাই বলি বা অন্তরালের সৌন্দর্যকে জাগ্রত করবার উপাদানই বলি, কবিতা সর্বক্ষেত্রেই শব্দের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এই শব্দকে আমাদের চিনতে হবে।","কবিতায় শব্দ প্রয়োগের ক্ষেত্রে কবিকে নিজস্ব গভীর অভিজ্ঞতা, অনুভূতিদীপ্ত শব্দসম্ভার, ভাষার প্রাঞ্জলতা, রূপ-রীতি ও শব্দের প্রচলিত ও বুৎপত্তিগত অর্থের দিকে মনযোগী হতে হবে। কেননা কবিতার ভিত্তি শব্দের সঠিক ব্যবহারের মধ্যেই নিহিত। অন্যথায় কবিতা বাকবৈভবের সম্ভারের পরিবর্তে বাকচাতুর্যে পরিণত হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.907448468963447,3.0469133642466204,3.0245726240206054 "উচ্চ শ্রেণির জীবের দেহকোষে এক ধরনের কোষ বিভাজন হয়। উক্ত বিভাজন প্রক্রিয়ার একটি ধাপে সেন্ট্রোমিয়ার দুই ভাগে বিভক্ত হয়। জীব জগতের গুণগত বৈশিষ্ট্যের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে উদ্দীপকে উল্লিখিত কোষ বিভাজন প্রক্রিয়াটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে— বিশ্লেষণ কর।","উদ্দীপকে উল্লিখিত জীবটির দেহকোষে সংঘটিত কোষ বিভাজন হলো মাইটোসিস। সমগ্র জীবজগতের জন্য মাইটোসিস প্রক্রিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের কারণে প্রতিটি কোষের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজমের মধ্যকার আয়তন ও পরিমাণগত ভারসাম্য রক্ষিত হয়। এর ফলে বহুকোষী জীব জাইগোট নামক একটি কোষ থেকে জীবন শুরু করে। এই একটি কোষই বার বার মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ফলে অসংখ্য কোষ সৃষ্টির মাধ্যমে পূর্ণ জীবে পরিণত হয়। মাইটোসিসের ফলে অপত্য কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা ও গুণাগুণ একই থাকায় জীবের দেহের বৃদ্ধি সুশৃঙ্খলভাবে হতে পারে। এককোষী জীব এই প্রক্রিয়ায় বংশবৃদ্ধি করে, মাইটোসিসের ফলে অঙ্গজ প্রজনন সাধিত হয় এবং জনন কোষের সংখ্যাবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্ষতস্থানে নতুন কোষ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতস্থান পূরণ হয় এই প্রক্রিয়ায়। মাইটোসিসের ফলে একই ধরনের কোষের উৎপত্তি হওয়ায় জীবজগতের গুণগত বৈশিষ্ট্যের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5673419262775714,2.2641916930761408,2.2856527084896423 "পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে। পারুল সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে, সেটির ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে তা হলো আমাদের পৃথিবী। পৃথিবী হচ্ছে সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। পৃথিবীর আয়তন ৫১০,১০০,৪২২ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবী পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস যা প্রাণের জন্য উপযোগী। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীদের জানা গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবীতেই জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ আছে। মহাবিশ্বের কোনো কোনো গ্রহে প্রাণ ধারণের অনুকূল পরিবেশ থাকতে পারে বলে সাম্প্রতিক গবেষণায় কিছুটা ইঙ্গিত মিলেছে। পৃথিবীকে ঘিরে আছে একটি গ্যাসীয় আবরণ যাকে বলে বায়ুমণ্ডল । বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে প্রাণিজগতকে রক্ষা করে এবং এর গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি উদ্ভিদ এবং প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে। পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায়। সূর্যের আলো ছাড়া এ গ্রহ অন্ধকারে ডুবে থাকত। আর প্রচণ্ড শৈত্যের কারণে কোনো প্রাণীও বাঁচত না । উদ্দীপকে উল্লেখিত গ্রহটিতে প্রাণী ও উদ্ভিদকূল সূর্য থেকে পাওয়া পরিমিত তাপ ও আলোর মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সূর্যের তাপ ও আলো কাজে লাগিয়েই গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে, যা পৃথিবী নামের গ্রহের অনুরূপ। তাই বলা যায়, পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সেটি হলো পৃথিবী।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.712257075654255,2.1757902035872823,2.319542543092226 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পারস্যের মুসলিম বিজয়ের সময় আফগানিস্তানের মুসলিম বিজয় শুরু হয় যখন আরব মুসলমানরা পূর্ব দিকে খোরাসান, সিস্তান এবং ট্রান্সক্সিয়ানায় অভিবাসী হয়। নাহাভান্দ যুদ্ধের",১৫ বছর পর তারা দক্ষিণ ও পূর্ব আফগানিস্তান ছাড়া সকল সাসানীয় ডোমেইন নিয়ন্ত্রণ করে। মুসলিম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা কারী গজনাভিদ ও ঘুরিদ রাজবংশের শাসনামলে দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়কাল পর্যন্ত পূর্ণ ইসলামীকরণ হয়নি।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.843029637601491,2.903894579435906,3.25144437718976 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর মৃত্যু কবে হয় ? অনুচ্ছেদ : মহাশ্বেতা দেবী: ২০১৬ সালের ২৩ জুলাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মহাশ্বেতা দেবী কলকাতার বেল ভিউ ক্লিনিকে ভর্তি হন। সেই বছরই ২৮ জুলাই একাধিক অঙ্গ বিকল হয়ে তাঁর মৃত্যু ঘটে। তিনি মধুমেহ, সেপ্টিসেমিয়া ও মূত্র সংক্রমণ রোগেও ভুগছিলেন।",২০১৬ সালের ২৩ জুলাই |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3730793906121845,2.53042442569203,2.769411040774621 "মনোরোগ বিজ্ঞানের জন্ম কবে হয় ? উপরের প্রশ্নের উত্তর দাও |",ঊনবিংশ শতকে মনোরোগ বিজ্ঞানের জন্ম হয় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.266539600059335,3.5834791801940913,4.913592050458647 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ক্যাপ্টেন আকরাম আহমেদ (মৃত্যু ৭ ডিসেম্বর ২০২০) ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের",একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাব প্রদান করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.077863680271551,2.1536296628797795,2.629924778740163 "কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ : ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান শুরু হলে লাস-রাব-গ্লিং-পা লাসা ছেড়ে খাম্স অঞ্চলে পলায়ন করেন এবং সেখানে খাস-দ্মার () বৌদ্ধবিহার স্থাপন করেন। তিনি তিব্বতের বেশ কয়েকটি স্থান থেকে প্রাচীন লিক্কায়িত সম্পদগুলি আবিষ্কার করেন এবং তার আবিষ্কৃত পুস্তকগুলি প্রকাশবার ব্যবস্থা করেন। থুব-বস্তান-ছোস-ক্যি-র্দো-র্জে () নামক পঞ্চম র্দ্জোগ্স-ছেন-গ্রুব-দ্বাং () এবং 'জিগ্স-মেদ-ব্স্তান-পা'ই-ন্যি-মা () নামক তৃতীয় র্দো-গ্রুব-ছেন রিন-পো-ছে () উপাধিধারী লামারা তার উল্লেখযোগ্য শিষ্য ছিলেন।",ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.583259614341256,4.606106166062014,3.8373645256076485 সামুদ্রিক অ্যানিমোনের সাথে হার্মিট কাঁকড়ার সাথে কীভাবে সিম্বিওটিক সম্পর্ক রয়েছে,সন্ন্যাসী কাঁকড়া এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলে যায়। সামুদ্রিক অ্যানিমোনগুলি নিজেদেরকে সন্ন্যাসী কাঁকড়ার খোসার উপরে সংযুক্ত করে। এইভাবে ডিএ অ্যানিমোনও কাঁকড়ার সাথে চলাচল করে এবং এটি নতুন জায়গা এবং খাবারের উত্সগুলিতে অ্যাক্সেস পায়। বিনিময়ে সামুদ্রিক অ্যানিমোন সন্ন্যাসী কাঁকড়াকে ছদ্মবেশী হতে দেয় যার ফলে এটি শিকারীদের থেকে রক্ষা করে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0154423426381043,2.4001487623779094,2.7108605043168943 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন | দিয়েগো পাবলো সিমেওনে কোন সালে আতলেতিকো মাদ্রিদের ম্যানেজার হন ?","আর্জেন্টিনার জাতীয় ফুটবল দল (Spanish: Selección de fútbol de Argentina) বিশ্ব ফুটবলে আর্জেন্টিনার প্রতিনিধিত্ব করে। এটি আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থা (এএফএ) দ্বারা পরিচালিত হয়, যা আর্জেন্টিনাতে ফুটবলের পরিচালক। আর্জেন্টিনার ঘরের মাঠ ইস্ত্যাদিও আন্তনিও ভেসপুসিও লিবের্তি এবং তাদের প্রধান কোচ হোর্হে সাম্পাওলি। দলটি বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‍্যাংকিংএ পঞ্চম স্থানে রয়েছে।[3] আর্জেন্টিনা মোট পাঁচবার ফিফা বিশ্বকাপে ফাইনাল খেলেছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপ, যেখানে তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে ৪–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়। এরপরের ফাইনাল ১৯৭৮ সালে, যেখানে তারা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ২–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে এবং তাদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে। ১৯৮৬ সালে দিয়েগো মারাদোনার নেতৃত্বে পশ্চিম জার্মানিকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে তারা তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে। আর্জেন্টিনা ১৯৯০ সালে ফাইনালে উঠে এবং যেখানে তারা জার্মানির বিপক্ষে বিতর্কিত পেনাল্টিতে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত হয়। সর্বশেষ,২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে দলটি ফাইনালে উঠে এবং অতিরিক্ত সময়ের গোলে জার্মানির কাছে ১-০ গোলে পরাজিত হয়। দলটি কোপা আমেরিকায় দারুণ সফল। তারা মোট চৌদ্দবার এই শিরোপা জিতেছে। ১৯৯২ সালে তারা ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ শিরোপাও জেতে। এছাড়া ২০০৪ এথেন্স এবং ২০০৮ বেইজিং অলিম্পিকে স্বর্ণপদকও জেতে আর্জেন্টিনা।[4] জাতীয় দলগুলোর মধ্যে কেবলমাত্র আর্জেন্টিনা এবং ফ্রান্স ফিফা দ্বারা স্বীকৃত তিনটি সর্বোচ্চ শিরোপা জিতেছে। যেগুলো হল: ফিফা বিশ্বকাপ, ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ এবং অলিম্পিক স্বর্ণপদক। এছাড়া তারা তাদের মহাদেশীয় শিরোপাও জিতেছে (আর্জেন্টিনা কোপা আমেরিকা এবং ফ্রান্স উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ)।[5] উরুগুয়ে, ব্রাজিল, জার্মানি এবং বিশেষ করে ইংল্যান্ডের সাথে আর্জেন্টিনার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্ব্বীতা রয়েছে।[6] ২০০৭ সালের মার্চে প্রথমবারের মত আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্ব র‍্যাংকিং-এ শীর্ষস্থান অর্জন করে।[7] ইতিহাস প্রাথমিক ইতিহাস যদিও আর্জেন্টিনাতে ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৮৬৭ সালে, আর্জেন্টিনার প্রথম জাতীয় ফুটবল দল গঠিত হয় ১৯০১ সালে। তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় প্রথম মুখোমুখি হয়। খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯০১ সালের ১৬ মে, যেখানে আর্জেন্টিনা ৩–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার প্রথম অফিসিয়াল শিরোপা ছিল কোপা লিপতন। ১৯০৬ সালে, উরুগুয়েকে ২–০...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.957518893387756,1.8091901158745196,1.9658031243893164 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: আমি ভালোবেসেছি এ জগৎকে, আমি প্রণাম করেছি মহৎকে- আমি কামনা করেছি মুক্তিকে। যে মুক্তি পরম পুরুষের কাছে আত্মনিবেদনে- আমি বিশ্বাস করেছি মানুষের সত্য মহামানবের মধ্যে যিনি ‘সদা জানানং হৃদয়ে সন্নিবিষ্ট’। আমি আবাল্য অভ্যস্ত ঐকান্তিক সাহিত্য সাধনার গন্ডিকে অতিক্রম করে একদা সেই মহামানবের উদ্দেশ্যে যথাসাধ্য আমার কর্মের অর্ঘ্য, আমার ত্যাগের নৈবেদ্য আহরণ করেছি- তাতে বাইরের থেকে যদি বাধা পেয়ে থাকি অন্তর থেকে পেয়েছি প্রসাদ। আমি এসেছি এই ধরণীর মহাতীর্থে- এখানে সর্বদেশ, সর্বজাতি ও সর্বকালের ইতিহাসের মহাকেন্দ্রে আছেন নরদেবতা, তারাই বেদীমূলে নিবৃত্তে বসে আমার অহংকার, আমার ভেদবুদ্ধি ক্ষালন করবার চেষ্টায় আজও প্রবৃত্ত আছি।","একজন জীবনসাধকের কাছে এ জগতই সত্য। তিনি মানুষের সত্যে বিশ্বাস করেছেন, মানুষও তার মনুষ্যত্বকে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। আর তাই মহামানবের কাছে তিনি তাঁর সকল কিছু সমর্পণ করে ক্ষুদ্রতা, সংকীর্ণতার গন্ডি থেকে নিজেকে মুক্ত করার সাধনায় রত। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5822811293684333,3.1943660081503973,3.5440051211456507 নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্রটি কী?,"নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্রটি বল ও প্রতিক্রিয়ার সূত্র নামেও পরিচিত। এই সূত্রটি অনুসারে, যখন একটি বস্তু অপর একটি বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করে, তখন দ্বিতীয় বস্তুটি প্রথম বস্তুর উপর সমান এবং বিপরীতমুখী বল প্রয়োগ করে। অন্য কথায়, প্রতিটি ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। অর্থাৎ, ক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া বল সবসময় জোড়ায় জোড়ায় থাকে। ক্রিয়া বল এবং প্রতিক্রিয়া বল সবসময় একই প্রকৃতির হয়। ক্রিয়া বল এবং প্রতিক্রিয়া বল সবসময় একই রেখায় থাকে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7125768641555332,1.5912086277922972,1.733207169526673 "সুমন প্রতি বছরের মতো এবারও তার বন্ধুদের নিয়ে শিক্ষা সফরে একটি পাহাড়ি অঞ্চলে ঘুরতে যায়। সেখানে সে দেখতে পেল যে, চুনাপাথর ও কয়লাসহ নানারকম পদার্থ আহরণ করা হচ্ছে। সুমন সেখানে জানতে পারল যে, বঙ্গোপসাগরের তলদেশেও এ ধরনের সম্পদ রয়েছে, যা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উদ্দীপকে বাংলাদেশের কোন ধরনের সম্পদের কথা বলা হয়েছে? ব্যাখ্যা করুন।","উদ্দীপকে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদের কথা বলা হয়েছে। প্রকৃতি থেকে যে সম্পদ পাওয়া যায়, তাকে প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমন— মাটি, পানি, বনভূমি, সৌরতাপ, মৎস্য, খনিজদ্রব্য ইত্যাদি প্রাকৃতিক সম্পদ। বাংলাদেশে অনেক ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদ পাওয়া যায়। এর মধ্যে দেশের পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলাসমূহের মাটির নিচে গ্যাস, কয়লা, কিছু পরিমাণে তেল, চুনাপাথরসহ নানা ধরনের মূল্যবান খনিজ পদার্থের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ সমস্ত সম্পদ আহরণের মাধ্যমে দেশের খনিজ সম্পদের একটা অংশের চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে। এছাড়া বঙ্গোপসাগরের তলদেশেও প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ আছে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। উদ্দীপকে দেখা যায়, সুমন তার বন্ধুদের সাথে শিক্ষাসফরে দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে বেড়াতে যায়। এখানে দেশের পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলাগুলোকে নির্দেশ করা হয়েছে। সুমন সেখানে চুনাপাথর ও কয়লাসহ নানা রকম পদার্থ আহরণের চিত্র দেখতে পায়। এর সাথে এদেশে বিদ্যমান প্রাকৃতিক সম্পদের মিল রয়েছে। উদ্দীপকে বঙ্গোপসাগরের তলদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসের ইঙ্গিতও দেওয়া হয়েছে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদের দিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.813504506054247,2.0764079582993524,2.1049774956860534 শক্তি সংরক্ষণের আইন কি?,শক্তি সংরক্ষণের আইন বলে যে শক্তি তৈরি বা ধ্বংস করা যায় না তবে কেবল এক ফর্ম থেকে অন্য রূপান্তরিত হয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2668160870840652,2.622013952337375,3.38365050987669 "এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? হাফিজ হাফিজুর রহমান এবং শেখ ফজলুল হক মনি ১৯৬৯ সালে দৈনিক বাংলার বাণী প্রকাশ শুরু করেছিলেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতা থেকে দৈনিক বাংলার বাণী প্রকাশিত হত।। সংবাদপত্রটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ এবং রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান এর ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে, বাংলার বাণী ১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকায় প্রকাশ হতে শুরু করে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন কাগজে সর্বাধিক পরিমাণে সরকারি বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকার, সেনাবাহিনীর কাছে অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগ এনে এই পত্রিকাটিকে ১৯৮৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0602336277762383,1.5564589387931063,2.2198722482172566 "প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ বাংলাদেশ। ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হওয়ায় এদেশের জনগণ নিরাপদ পানি ও খাদ্য সমস্যা জর্জরিত। এই সমস্যার সমাধান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার। উদ্দীপকের আলোকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো।","বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত সম্পদকেই প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়। মাটি, পানি, বনভূমি, সৌরসম্পদ, মৎস্য, খনিজ প্রভৃতি হলো প্রাকৃতিক সম্পদ। যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাকৃতিক সম্পদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ। এদেশ বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। এদেশের মাটি খুবই উর্বর। এদেশের জলবায়ু ও কৃষিজ উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এজন্য এদেশে ধান, গম, পাট, আলু, ভুট্টা, সরিষাসহ বিভিন্ন কৃষিজ পণ্য প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হয়। যা আমাদের খাদ্যের চাহিদা পূরণের মাধ্যমে অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। এদেশ উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় এদেশে বিভিন্ন বনাঞ্চল গড়ে উঠেছে যা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ। বন থেকে আমরা বাড়িঘর ও আসবাবপত্র নির্মাণের কাঠ, জ্বালানি, মধু, মোমসহ বিভিন্ন বনজ সম্পদ পাই। আবার অনেক শিল্পের কাঁচামালও বন থেকে আসে। এজন্য বনজ সম্পদ এদেশের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । আবার এদেশের অসংখ্য নদ-নদী, বিল, হাওড়, বাওড়, পুকুর থাকায় দেশটি মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ। বঙ্গোপসাগরেও মাছের ভাণ্ডার রয়েছে। এই মৎস্য সম্পদ দেশের আমিষের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রপ্তানির মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশে গ্যাস, কয়লা, তেল, চুনাপাথরসহ নানা ধরনের খনিজ সম্পদ পাওয়া গেছে। এসব সম্পদ আহরণের মাধ্যমে দেশে বিভিন্ন শিল্পের বিকাশ ঘটানো হচ্ছে যা অর্থনীতির উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া সৌরশক্তিও এদেশের মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ। কেননা, ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে আমরা সহজে প্রচুর সৌরশক্তি লাভ করি। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এ সম্পদ দিয়ে আমরা বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে পারি। পাশাপাশি খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থানসহ সবক্ষেত্রেই সৌরশক্তিকে ব্যবহার করে এদেশের আরও উন্নতি লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, মাটি, পানি, জলবায়ু, বনজ, মৎস্য, খনিজ ও সৌরসম্পদ প্রভৃতি প্রাকৃতিক সম্পদ দেশের অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখছে। এজন্য এদেশের অর্থনীতিতে প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.125802371594928,1.9736611603811807,2.0445378103873257 মাতৃ জরায়ুতে কীভাবে ভ্রূণ গঠিত হয়?,"দৈহিক সম্পর্কের মাধ্যমে পুরুষের শুক্রাণু স্ত্রী প্রজনন অঙ্গে প্রবেশ করে। পরিণত শুক্রাণু এবং ডিম্বাণুর মিলনে জাইগোট উৎপন্ন হয়। এ মিলনকে নিষেক বলা হয়। নিষিক্ত ডিম্বাণু ধীরে ধীরে ডিম্বনালি বেয়ে জরায়ুর দিকে অগ্রসর হয়। এ সময় নিষিক্ত ডিম্বাণু বা জাইগোটে কোষ বিভাজন চলতে থাকে। জাইগোটের কোষ বিভাজনকে ক্লিভেজ বলে এবং এটি ভ্রূণ গঠনের প্রথম প্রক্রিয়া। অতঃপর কোষগুলো বিভাজিত হয়ে ১৬ কোষ বিশিষ্ট নিরেট গোলাকার ভ্রূণে পরিণত হয়। এটিকে মরুলা বলে। কোষ বিভাজনের শেষ পর্যায়ের গঠন্মুখ ভ্রূণ ডিম্বনালি থেকে জরায়ুতে পৌঁছায়। এ পর্যায়ের ভ্রূণকে বলা হয় ব্লাস্টোসিস্ট। ব্লাস্টোসিস্টের পরবর্তী পর্যায়গুলো সম্পন্ন হতে ভ্রূণকে জরায়ুর প্রাচীরে আবদ্ধ হতে হয়। জরায়ুর প্রাচীরে ভ্রূণের এ সংযুক্তিকে ভ্রূণ সংস্থাপন বা গর্ভধারণ বলে। জরায়ুতে সংস্থাপিত ভ্রূণের বিকাশ ঘটে এবং মানব শিশুতে পরিণত হয়। এভাবেই, মাতৃ জরায়ুতে ভ্রূণ গঠিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5165885234034957,2.2959906809996737,2.396860779283118 উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোর মানুষকে তাদের ঘর-বাড়ি বসবাসের উপযোগী রাখতে প্রচুর জ্বালানি সম্পদ ব্যয় করতে হয়। আমাদের এ অঞ্চলের দেশগুলোতে তা করতে হয় না। আমরা প্রকৃতি থেকে সূর্যের যে আলো অনায়াসে লাভ করি তা অনেক মূল্যবান সৌর সম্পদ। উক্ত সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন উন্নয়নের সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করুন।,"উক্ত সম্পদ বলতে সৌরশক্তিকে বোঝানো হয়েছে, যা ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উন্নয়ন সম্ভব। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার অপরাপর দেশগুলো নিরক্ষীয় বা ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ার কারণে সহজে প্রচুর সৌরশক্তি পেয়ে থাকে। আমরা প্রকৃতি থেকে সূর্যের যে আলো অনায়াসে লাভ করি তাকে সৌরশক্তি বলে। সৌরশক্তি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এই সম্পদ দিয়ে আমরা আমাদের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে পারি। বর্তমানে বাংলাদেশের দুর্গম অঞ্চলে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করা হচ্ছে। খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থানসহ নানা ক্ষেত্রেই সৌর শক্তি ব্যবহার করে আমরা আরও উন্নতি লাভ করতে পারি। উদ্দীপকের বর্ণনায় সৌরশক্তির কথাই ফুটে উঠেছে। সৌরশক্তি হলো নবায়নযোগ্য শক্তির অন্যতম উৎস। বাংলাদেশ নিরক্ষীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি তথা সৌরশক্তি ব্যবহারের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। সৌরশক্তি ব্যবহারের জন্য সরকার ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে। সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশের এখন ছয়টি প্রতিষ্ঠান সোলার প্যানেল তৈরি করছে। দেশের দুর্গম অঞ্চলের মানুষ বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিড থেকে আর বিদ্যুৎ নয়, দেশের গ্রামাঞ্চলে বাড়িঘরে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্থাপন করে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে প্রথম দেশ হিসেবে জাতিসংঘ তহবিল পেয়েছে। সৌরশক্তিকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে। পরিশেষে বলা যায়, উক্ত সম্পদ তথা সৌরশক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উন্নয়নের সম্ভাবনা রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.29230234554677,1.9168716140209705,1.9937499908522391 "অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও শিক্ষার্থীরা তাদের আসন্ন পরীক্ষার জন্য আন্তরিকভাবে অনুশীলন করছিল। স্কুলের পর তারা আর ক্রিকেট খেলতে যায়নি। পরিবর্তে তারা শেখানো বিষয়গুলি সংশোধন করে সংখ্যাগত সমস্যাগুলি অনুশীলন করেছিল। পদার্থবিদ্যা একটি কঠিন বিষয় ছিল এবং সবাই এতে ভালো নম্বর পেতে চাইত। প্রশ্ন কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে",পদার্থবিদ্যা হল যে বিষয়ের উপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4111963116585406,2.2702577246525943,2.6531590977795356 "নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ: কাব্য, সংগীত প্রভৃতি রসসৃষ্ট বস্তু বাহুল্যবিরল রিক্ততার অপেক্ষা রাখে। তাদের চারদিকে যদি প্রকাশ না থাকে তাহলে সম্পূর্ণ মূর্তিতে তাদের দেখা যায় না। আজকালকার দিন সেই অবকাশ নেই, তাই এখানকার লোকে সাহিত্যে বা কলা সৃষ্টির সম্পূর্ণতা থেকে বঞ্চিত। তারা রস চায় না, মন চায়। চিত্তের জাগরণটা তাদের কাছে শূন্য, তারা চায় চমক-লাগা ভিড়ের ঠেলাঠেলির মধ্যে অন্যমনস্কের মতো যদি কাব্যকে, গানকে পেতে হয় তাহলে তার খুব আড়ম্বরের ঘটা করা দরকার। কিন্তু, সে আড়ম্বরে শ্রোতার কানটাকেই পাওয়া যায় মাত্র, ভিতরের রসের কথাটা আরো বেশি করে ঢাকাই পড়ে। কারণ সরলতা, স্বচ্ছতা আর্টের যথার্থ আভরণ।",শিল্প-সাহিত্যের প্রকৃত রস গ্রহণ করতে হলে অবকাশের প্রয়োজন যা মানুষের চিত্তকে জাগ্রত করে। কিন্তু বর্তমানে মানুষ অবকাশের চেয়ে আড়ম্বরতায় ব্যস্ত। এই আড়ম্বরতা শিল্প-সাহিত্যের সরলতা ও স্বচ্ছতাকে দূর করে মানুষের মনে রসের শূন্যতা সৃষ্টি করেছে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3864146719354298,2.2573520654077903,3.123598285280618 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বাংলাদেশ টাইমস ১৯৭৪ সালে শেখ ফজলুল হক মনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৯৭৫ সালে, বাংলাদেশ টাইমস এবং ইত্তেফাক, দৈনিক বাংলা এবং বাংলাদেশ অবজার্ভারকে বাংলাদেশ সরকার জাতীয়করণ করে। জাতীয়করণকৃত চারটি বাদে সরকার সকল সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করেছিল। ১৯৭ ৫ সালের ১৫ ই আগস্টে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পরে বাংলাদেশ অভ্যুত্থান ' খন্দকার মোশতাক আহমেদের সরকারকে স্বাগত জানিয়েছিল। হলিডে সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান ১৯৭৫ সালে পত্রিকার সম্পাদক হন। খান পত্রিকায় শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে লিখতেন এবং জিয়াউর রহমান প্রশাসনে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতেন। ১৯৭৬ সালের মে মাসে, বাংলাদেশ টাইমস ফারাক্কা লং মার্চে বাংলাদেশের বৃহত্তম মিডিয়া কভারেজ হিসেবে সরবরাহ করেছিল। খান ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত পত্রিকার সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। দৈনিক বাংলা এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অন্যান্য সংবাদপত্রের পাশাপাশি ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ টাইমস বন্ধ ছিল। ২০০৪ সালের মার্চ মাসে তথ্যমন্ত্রী তরিকুল ইসলাম বলেছিলেন, সরকার বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় দৈনিক বাংলার পাশাপাশি পত্রিকাটি আবার চালু করার কথা ভাবছে।",শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.261485143126345,2.3606987324233546,2.401786642839764 """তুলসী বনের বাঘ"" বাগধারাটির অর্থ কী? সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো |","""তুলসী বনের বাঘ"" বাগধারাটির অর্থ ভণ্ড ব্যক্তি। যে ব্যক্তি ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে সে খারাপ তাকে বোঝাতে ""তুলসী বনের বাঘ"" বাগধারাটি ব্যবহার করা হয়। তুলসী পাতা সৃষ্টিকর্তা বিষ্ণুর পুজোয় ব্যবহার করা হয় বলে তুলসী পাতাকে পবিত্র ধরা হয়। কিন্তু বাঘ পবিত্র তুলসী বনে থাকলেও সে বাঘই হয়। তাই, 'তুলসী বনের বাঘ' বলতে বোঝানো হয় যে কোনো ব্যক্তি বাইরে থেকে ভালো দেখালেও, সে আসলে ভন্ড। যেমন: রফিক সাহেব কথায় ভালো হলেও সে একটা তুলসী বনের বাঘ।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.671876303687373,2.486394765651075,2.545006570275603 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | শিরোনাম : বঙ্গভবনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যারা এসেছিলেন, যারা আসেননি সারাংশ : বঙ্গভবনে ঢোকার জন্য দুপুরের পর থেকেই ভিড় জমছিল। প্রায় হাজার খানেক অতিথি আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার বেশ আগেই দরবার হল পরিপূর্ণ।","প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ছোট বোন শেখ রেহানাকে বঙ্গভবনে স্বাগত জানাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের স্ত্রী রাশিদা খানম। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগ এবং তাদের সমর্থক বিভিন্ন পেশাজীবী এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের সংখ্যাই বেশি। আর ছিলেন সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। আওয়ামী লীগের যে সিনিয়র নেতারা এবার মন্ত্রিসভায় ডাক পাননি, তাদের অনেককেই দেখা গেছে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। সামনের দিকের কাতারেই বসেছিলেন সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী। ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5083353396403307,2.770635138434931,2.824694375796761 "পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই কোন দুর্যোগ সংঘটিত হয়: বন্যা, ভূমিকম্প, খরা, ঘূর্ণিঝড়?","উল্লিখিত অপশনগুলোর মধ্যে বন্যা, খরা ও ঘূর্ণিঝড় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ পূর্ব সতর্কতার সাথে সংঘটিত হয়। ভূমিকম্প এক্ষেত্রে পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সংঘটিত হয়। উল্লেখ্য, ভূগাঠনিক আলোড়নের ফলেই ভূমিকম্পের সৃষ্টি। আর পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ উত্তাপের ক্রিয়ায়, ভূগর্ভে সঞ্চিত বাষ্পের চাপে এবং পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের শিলাগুলোর ওপর চাপের তারতম্যের কারণে ভূআলোড়ন সংগঠিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1124381027653083,2.579324460955037,2.6559213533931367 কোন পাখি সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে?,"পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে উটপাখি। উটপাখির ডিমের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫-২০সেমি এবং প্রস্থ প্রায় ১৩-১৭ সেমি। ওজন প্রায় ১.৫-২ কেজি। উটপাখির ডিম একটি মুরগির ডিমের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ বড়। উটপাখি আফ্রিকার মরুভূমির দক্ষিণের তৃণভূমিতে বাস করে। এরা দলবদ্ধ জীব। ৫ থেকে ৫০টি সদস্যের যাযাবর দলে এরা ঘুরে বেড়ায়। হরিণ, জেব্রা প্রভৃতির সাথেও দল বেঁধে বিচরণ করে। উটপাখির ডিম অত্যন্ত পুষ্টিকর। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। উটপাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা হলো: * এটি প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। * এতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সাহায্য করে। * এতে আয়রন থাকে যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। * এতে অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে যা শরীরের সুস্থতায় সাহায্য করে। উটপাখির ডিম বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। এটি সিদ্ধ, ভাজা, পোচ বা মাংসের সাথে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.141430017533305,1.9222370716928534,2.0676602639199753 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম (; এছাড়াও জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত) কাতারের দোহায় অবস্থিত একটি বহুমুুখী স্টেডিয়াম। এটি দোহা স্পোর্টস সিটির অংশ। এটি কাতারের সাবেক আমির খলিফা বিন হামাদ আল সানির নামে নামকরণ করা হয়েছে। ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপের ফাইনাল এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করা স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে এই স্টেডিয়ামটির কাজ সর্বপ্রথম শেষ হয়েছে। গ্লোবাল টেকসই মূল্যায়ন সিস্টেম (জিএসএএস)-এর কাছ থেকে ২০১৭ সালে একটি চার তারকা রেটিং পেয়েছে, যা বিশ্বে প্রথম।",২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপের |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.12105209373837,2.9730402006596406,2.3613175092602217 "এক ধরনের কোষ বিভাজনে অপত্যকোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা সমান থাকে এবং অপর কোষ বিভাজনে অপত্য কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের অর্ধেক হয়ে যায়। বিভাজন প্রক্রিয়া দুটির মধ্যে কিছু সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য রয়েছে। উদ্দীপকের উল্লেখিত দুই ধরনের কোষ বিভাজনই উদ্ভিদ জীবনে প্রয়োজনীয়— বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকে উল্লিখিত কোষ বিভাজন দুটি দ্বারা মাইটোসিস ও মিয়োসিস কোষ বিভাজনকে বোঝানো হয়েছে। জীব তথা উদ্ভিদ জীবনের জন্য এ কোষ বিভাজন দুটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। মাইটোসিস ও মিয়োসিস কোষ বিভাজন ডিপ্লয়েড উদ্ভিদের দৈহিক বৃদ্ধি ও বংশধর সৃষ্টিতে পরস্পরের উপর নির্ভরশীল। কারণ ডিপ্লয়েড ক্রোমোজোমধারী উদ্ভিদের ক্ষেত্রে উভয়েই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ডিপ্লয়েড উদ্ভিদের জাইগোট থেকে ভ্রূণ ও ভ্রূণ থেকে বহুকোষী উদ্ভিদের সৃষ্টি হয়। সকল জীবের তথা উদ্ভিদের দৈহিক বৃদ্ধি ও বিকাশ মাইটোসিসের মাধ্যমেই ঘটে। জীবদেহে বা উদ্ভিদদেহে কোনো ক্ষত সৃষ্টি হলে তা এ বিভাজনের দ্বারা পূরণ হয়। শুধু তাই নয় জীবের জননাঙ্গ সৃষ্টিতেও এর ভূমিকা রয়েছে। আবার, মিয়োসিস বিভাজনের দ্বারা উদ্ভিদ তাদের জননকোষ তৈরি করে। পুং ও স্ত্রী জনন কোষের মিলনের মাধ্যমে উদ্ভিদের যৌন জনন সম্পন্ন হয়। এভাবে উদ্ভিদ তার বংশবৃদ্ধি ও রক্ষা করে। সুতরাং জীবদেহে বা উদ্ভিদদেহে জননকোষ মিয়োসিস ছাড়া সৃষ্টি হবে না। আর মাইটোসিস না হলে দেহের বৃদ্ধি ঘটবে না। সুতরাং সংক্ষিপ্ত আলোচনা থেকে সহজেই বোঝা যায়, উদ্দীপকের কোষ বিভাজন দুটি উদ্ভিদ জীবনের জন্য অত্যাবশ্যক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3736871228137084,2.142852254161021,2.1749816244759614 আমি একটি পাঠ্যবই লিখছি। সেখানে একটি অধ্যায় লিখতে হবে জীবের অভিযোজন বিষয়ে। তুমি অধ্যায়টি লিখে দাও।,"নিচে জীবের অভিযোজন সম্পর্কে একটি অধ্যায় নিন্মরূপ হতে পারে: পরিবেশের সাথে জীবের সম্পর্ক অতি ঘনিষ্ঠ। সব পরিবেশে সব ধরনের জীব বাস করতে পারে না। প্রতিটি জীব তখনই পরিপূর্ণ বিকাশ লাভ করে যখন সে তার সুবিধা অনুযায়ী একটি সুন্দর পরিবেশ পায়। একটি নির্দিষ্ট পরিবেশে কোনো জীবের খাপ খাইয়ে নেয়াটাই হলো ঐ জীবের অভিযোজন। কোনো নিবাসে বসবাসের জন্য একটি জীব যে বৈশিষ্ট্যগুলো অর্জন করে তাকে অভিযোজন বলে। কতক জীব মিঠা পানিতে বাস করে, কতক জীব লোনা পানিতে বাস করে, কতক জীব মরুভূমিতে বাস করে, আবার কতক জীব স্বাভাবিক স্থলভাগে বাস করে। বাসস্থানে পানির প্রাপ্যতা ও ধরন এখানে একটি বড় নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। পানিতে বাসকারী জীবের গঠন বৈশিষ্ট্য এক রকম, স্থলে বাসকারী জীবের গঠন বৈশিষ্ট্য অন্য রকম। বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে বাসকারী জীবের গঠন ও আচরণ মরুভূমিতে বাসকারী জীবের গঠন ও আচরণ থেকে পৃথক ধরনের। কাজেই দেখা যায়, একটি নির্দিষ্ট পরিবেশীয় অবস্থায় খাপ খাইয়ে নেয়ার জন্য (অভিযোজনের জন্য) ঐ পরিবেশে বসবাসকারী জীব সম্প্রদায়ের গঠনগত ও আচরণগত পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে, অর্থাৎ ঐ জীব সম্প্রদায়ের গঠনগত ও আচরণগত বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণেই তারা ঐ বিশেষ পরিবেশে নিজেদেরকে খাপ খাইয়ে নিতে পেরেছে। জলাময় (জলজ), মরুময় (মরুজ) এবং লবণাক্ত পরিবেশে বাস করতে গিয়ে পরিবেশ অনুযায়ী জীব সম্প্রদায়ের বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়েছে। ওয়ার্মিং মাটির প্রকৃতি ও মাধ্যমে পানির পরিমাণের উপর নির্ভর করে উদ্ভিদগুলোকে প্রধানত তিনটি প্রধান গ্রুপে ভাগ করেন; যেমন-হাইড্রোফাইট, জেরোফাইট এবং মেসোফাইট। লোনা পানির অঞ্চলে পানির লবণাক্ততার জন্য বিশেষ ধরনের লবণ সহনীয় উদ্ভিদ জন্মাতে দেখা যায়। এরা হ্যালোফাইট বা লোনা মাটির উদ্ভিদ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.412220810994908,2.1253666684878794,2.1805843070977597 প্রিভি কাউন্সিল কী?,"প্রিভি কাউন্সিল হলো কোনো রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধানের উপদেশ বা পরামর্শ প্রদানকারী একটি কমিটি বা দল, যারা অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে এই কাজ করে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.9834783389241215,2.4048742455307655,3.171811750244779 "অনুগ্রহ করে উপরের প্রশ্নের উত্তর দিন: মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত ?",ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.12661992010434,3.8484384001742566,3.6741177750723213 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯৫৮ সালের ১৪ জুলাই ইরাক সেনাবাহিনীর সদস্যরা আব্দুল করিম কাসেমের অধীনে ইরাকের রাজত্বন্ত্রের পতনের জন্য অভ্যুত্থান","ঘটায়। অভ্যুত্থানের সময় রাজা দ্বিতীয় ফয়সাল, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নূরী আল-সাইদ, প্রাক্তন শাসক প্রিন্স আবদুল ইলাহ, রাজপরিবারের সদস্য এবং অন্যান্যদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিহতদের অনেকের লাশ বাগদাদের রাস্তা দিয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6300362344274415,2.5263402156316386,2.91564866152598 "কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ? ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মদের সামরিক পেশাজীবন ৬২২ থেকে ৬৩২ অবধি তার জীবনের শেষ দশ বছর স্থায়ী হয়েছিল। শক্তিশালী কুরাইশ গোত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত পবিত্র মক্কা নগরী থেকে তাকে এবং তার অনুসারীদের বিতাড়িত করা হয়। তিনি মক্কার কাফেলাগুলিকে বাধা দিতে শুরু করেছিলেন। ৬২৪-এ বদর যুদ্ধের প্রথম লড়াইয়ের পরে তাঁর শক্তি ক্রমশ বৃদ্ধি পায় এবং কূটনীতি বা বিজয়ের মাধ্যমে তিনি অন্যান্য গোত্রগুলিকে প্রভাবিত করতে শুরু করেন। ৬৩০ সালে তিনি অবশেষে মক্কা এবং কাবা জয়ের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জন করেছিলেন। ৬৩২ সালে তাঁর মৃত্যুর সময়ে মুহাম্মদ আরব উপদ্বীপের বেশিরভাগ অঞ্চলকে একত্রিত করতে পেরেছিলেন এবং পরবর্তীকালে ইসলামিক বিস্তারের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন।",ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মদ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0572913672723865,3.2937884829339326,2.190646562838933 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : তৃতীয়বারের চেষ্টায় সফল হয়েছেন জো বাইডেন। যাতে এমনই একজন জো বাইডেনের প্রতিপক্ষ ছিলেন যিনি মার্কিন রাজনীতির প্রথাগত রীতির অনুসারী নন। জো বাইডেন প্রায় ৫০ বছর ধরে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার উচ্চাকাঙ্ক্ষা তার দীর্ঘদিনের। অবশেষে তৃতীয়বারের চেষ্টায় সফল হলেন তিনি। পাঁচটি কারণ জয়ে সাহায্য করেছে। ১. কোভিড, কোভিড, কোভিড জো বাইডেনের জয়ের পেছনে সম্ভবত সবচেয়ে বড় কারণ যা সবকিছুর নিয়ন্ত্রণের বাইরে। করোনাভাইরাস যুক্তরাষ্ট্রে দুই লাখ তিরিশ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। একইসাথে বদলে দিয়েছে মার্কিন মানুষের জীবন ও রাজনীতি। উইসকনসিনে নির্বাচনী র‍্যালিতে কোভিড-১৯ সম্পর্কে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, ""ফেক নিউজে সবকিছুই কোভিড, কোভিড, কোভিড, কোভিড""। মহামারি সম্পর্কে তার যে অবস্থান, যেভাবে তিনি বিষয়টি সামলেছেন সেটি শেষপর্যন্ত তার বিপক্ষেই গেছে। অপরদিকে জো বাইডেন ক্যাম্প কোভিড ইস্যুতে যে অবস্থান নিয়েছিলেন সেটি তাকে এগিয়ে দিচ্ছে এমনটাই দেখা গিয়েছিল গত মাসে করা এক জনমত জরিপে। করোনাভাইরাস যুক্তরাষ্ট্রে দুই লাখ তিরিশ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। যাতে জো বাইডেন ১৭ পয়েন্ট এগিয়ে ছিলেন। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সমৃদ্ধি ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় প্রতিশ্রুতি। কিন্তু বৈশ্বিক মহামারিতে যে ধরনের অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে তা ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারণা কৌশলকে বাধাগ্রস্ত করেছে। মহামারি ও এর ফলে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রায়শই যেভাবে লক্ষ্যচ্যুত হয়েছেন, বিজ্ঞানকে প্রশ্ন করেছেন, একদম হুট করে এলোমেলোভাবে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, পক্ষপাতমূলক আচরণ এই বিষয়গুলো জো বাইডেন ক্যাম্প সফলভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিপক্ষে কাজে লাগিয়েছে। আরো পড়ুন: বিজয় ভাষণে দেশকে 'একতাবদ্ধ' করার প্রতিশ্রুতি দিলেন জো বাইডেন জো বাইডেন জয়ী, কিন্তু এখন কী হবে? জো বাইডেন: আমেরিকার নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক জীবন গ্রীষ্মকালে করা আর এক জরিপে দেখা গিয়েছিল, ডোনাল্ড ট্রাম্পের রেটিং ৩৮ শতাংশ কমে গিয়েছিল। ২. হিসেব কষে ধীরগতির প্রচারণা জো বাইডেন তার দীর্ঘদিনের রাজনীতিতে ভুল বক্তব্য ও অসমীচীন কাজের জন্য বিশেষ পরিচিতি পেয়েছিলেন। যেসব ভুল তাকে প্রায়শই বিপদগ্রস্ত করেছে। ১৯৮৭ সালের নির্বাচনে এমন ভুল তার হারের কারণ ছিল। ",যে ধরনের প্রচারণা ও নির্বাচন এবার যুক্তরাষ্ট্রে হয়ে গেল সেটি ছিল নজিরবিহীন। কয়েক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বৈশ্বিক মহামারি আর দেশজুড়ে দীর্ঘ সামাজিক সহিংসতার মতো অভূতপূর্ব পরিস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে এই নির্বাচন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.423527741560026,2.8802588344797257,2.5125514286604997 হঠাৎ কেউ নিম্ন রক্তচাপে আক্রান্ত হলে করণীয় কী?,"নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন। তবে নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে অযথা অতিরিক্ত চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। কারণ এটা উচ্চ রক্তচাপের চেয়ে কম ক্ষতিকর ও স্বল্পমেয়াদী সমস্যা। আর প্রেসার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেয়া যায়। এমন কিছু পফক্ষেপ নিচে দেওয়া হলো। লবণ ও পানি: লবণ রক্তচাপ বাড়ায়। কারণ এতে সোডিয়াম আছে। তবে পানিতে বেশি লবণ না দেয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা-চামচ চিনি ও এক-দুই চা-চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের চিনি বর্জন করাই ভালো। কফি ও হট চকলেট : হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন। স্ট্রং কফি, হট চকোলেট, কমল পানীয়সহ যে কোনো ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। আর যারা অনেক দিন ধরে এ সমস্যায় ভুগছেন, তারা সকালে ভারী নাশতার পর এক কাপ স্ট্রং কফি খেতে পারেন। কিশমিশ: কিশমিশ হাইপার টেনশনের ওষুধ হিসেবে প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক-দুই কাপ কিশমিশ সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো পানি খেয়ে নিন। বিটের রস: বিটের রস হাই ও লো প্রেসার দুটোর জন্য সমান উপকারী। এটি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এভাবে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাবেন। বাদাম: লো-প্রেসার হলে পাঁচটি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০টি চিনাবাদাম খেতে পারেন। এটা পেসার বাড়াতে সহায়তা করে। পুদিনা: ভিটামিন ‘সি’, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও প্যান্টোথেনিক উপাদান যা দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানসিক অবসাদও দূর করে পুদিনাপাতা। পুদিনাপাতা বেটে এতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। যষ্টিমধু: আদিকাল থেকেই যষ্টিমধু বিভিন্ন রোগের মহৌষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে রেখে দিন। ২-৩ ঘণ্টা পর পান করুন। এছাড়া দুধে মধু দিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। যদি এতে সমস্যা সমাধান না হয় তবে নিকটস্থ হাসপাতালে গিয়ে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.043972336293869,2.367922626748902,2.4605347492647374 ভারতীয় কৃষির জন্য হিমালয়ের গুরুত্ব কী?,"ভারতে বর্ষার প্রধান কারণ হিমালয়। বঙ্গোপসাগর থেকে বৃষ্টির মেঘ হিমালয়ে আঘাত করে এবং সমভূমিতে বৃষ্টিপাত ঘটায়। কৃষিকাজের জন্য বর্ষার পানি প্রয়োজন। যখনই বৃষ্টিপাত কম হয়, তখনই কৃষি ও ফসলের বৃদ্ধি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.219072285419367,2.228477298082015,2.7734595267603908 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : বেসরকারি শিক্ষকদের কল্যাণে ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক গঠিত কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন একটি পরিকল্পনা গ্ৰহণ করে। তবে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড",এবং সরকার পরিবর্তনের পর এই পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6293089575796214,2.718088704830162,2.9340702534922047 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: মঙ্গোলিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া একত্রে","ইরাক যুদ্ধ, ও আফগানিস্তান এর যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। এছাড়াও এই দুই দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী, দক্ষিণ সুদান, কসোভো এবং সিয়েরা লিয়নে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করেছে। এছাড়াও, মঙ্গোলিয়ার বার্ষিক কুচকাওয়াজে অস্ট্রেলিয়া প্রতিবছরই উপস্থিত থাকে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4673588659225727,2.4623664720878864,2.859814982498049 প্রমাণ সময় বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।,"প্রত্যেক দেশেই সেই দেশের মধ্যভাগের কোনো স্থানের দ্রাঘিমারেখা অনুযায়ী যে সময় নির্ধারণ করা হয় সে সময়কে ঐ দেশের প্রমাণ সময় বলে। দ্রাঘিমারেখার ওপর মধ্যাহ্নের সূর্যের অবস্থানের সময়কালকে দুপুর ১২টা ধরে স্থানীয় সময় নির্ণয় করলে একই দেশের মধ্যে সময়ের ক্ষেত্রে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। সেজন্য প্রত্যেক দেশেই সে দেশের ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী (সাধারণত দেশের মধ্য দ্রাঘিমা ধরে) একটি প্রমাণ সময় নির্ধারণ করা হয়। আয়তনে অনেক বড় এমন দেশের ক্ষেত্রে একাধিক প্রমাণ সময় নির্ণয় করা হয়। যেমন- রাশিয়ায় ১১টি, কানাডায় ৫টি ও যুক্তরাষ্ট্রে ৪টি প্রমাণ সময় রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8643544757414983,2.008673111335371,2.286413301672483 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? রুহুল কুদ্দুস হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০০১ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1826244064956297,2.1742137785681557,2.7716030438197645 সহজ-সরল ভাষায় প্রস্বেদন কাকে বলে ব্যাখ্যা করো।,"প্রস্বেদন একটি শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের দেহাভ্যন্তর থেকে পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়। বাষ্প বের হয়ে যাওয়ার পথের ভিন্নতা অনুযায়ী প্রস্বেদন তিন প্রকার, যথা- পত্ররন্ধ্রীয় প্রস্বেদন, লেন্টিকুলার প্রস্বেদন এবং কিউটিকুলার প্রস্বেদন। অধিকাংশ উদ্ভিদে দিনের আলোতে পত্ররন্ধ্র খোলা থাকে এবং প্রস্বেদন ঘটে। মরুভূমির মতো প্রখর সূর্যালোকের এলাকায় সাধারণত পত্ররন্ধ্র দিনে বন্ধ থাকে এবং রাত্রে খোলা থাকে, তাই মরু উদ্ভিদে প্রস্বেদন রাত্রে হয়ে থাকে। এটি উদ্ভিদের একটি অভিযোজন বৈশিষ্ট্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.88878645140573,2.121477807937049,2.5075687775327493 রহিমার খামারে একটি বিরল প্রজাতির পাম গাছ আছে যেটি এখন আর ফুল ও ফল দিচ্ছেনা। তাছাড়া তাঁর খামারের গরু-ছাগলের বৃদ্ধিও ব্যাহত হচ্ছে। একদিন টিভিতে কৃষি সম্পর্কিত অনুষ্ঠানে সে দেখলো বংশগতি বস্তুর প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করা যায়। রহিমার খামারের উদ্ভিদটিকে কোন জীবপ্রযুক্তির মাধ্যমে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব? ব্যাখ্যা করো।,"উদ্দীপকে উল্লিখিত রহিমার খামারের উদ্ভিদটি হলো পাম উদ্ভিদ। এ উদ্ভিদটিতে বর্তমানে ফুল ও ফল না হওয়ায় বীজ সৃষ্টি বন্ধ হয়ে আছে। বংশবিস্তার থেমে যাওয়ায় উদ্ভিদটি বিলুপ্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় পাম উদ্ভিদটিকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার একমাত্র উপায় হলো টিস্যুকালচার প্রযুক্তি। টিস্যুকালচার প্রযুক্তির ক্ষেত্রে কাঙ্খিত উদ্ভিদের বিভাজনক্ষম টিস্যু, যেমন— কাণ্ডের শীর্ষাগ্র, মূলের অগ্রভাগ ইত্যাদি এক্সপ্ল্যান্ট হিসেবে নির্বাচন করা হয়। এরপর এক্সপ্ল্যান্টগুলোকে জীবাণুমুক্ত আবাদ মাধ্যমে স্থাপন করা হয়। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এ এক্সপ্ল্যান্ট থেকে ক্যালাস বা অনুচারা তৈরি হতে দেখা যায়। পরবর্তীতে অণুচারাগুলো মূল উৎপাদনকারী আবাদ মাধ্যমে স্থানান্তর করা হয়। মূল তৈরি হওয়ার পর চারাগুলো টেস্টটিউব বা কাঁচের পাত্র থেকে সযত্নে বের করে পানিতে ধুয়ে টবের মাটিতে লাগানো হয়। এভাবে টিস্যুকালচারের মাধ্যমে উদ্ভিদের যেকোনো বিভাজনক্ষম টিস্যু থেকে মাতৃ উদ্ভিদের অনুরূপ চারা তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, রহিমার খামারের পাম উদ্ভিদটির মূলের অগ্রভাগ এক্সপ্ল্যান্ট হিসেবে সংগ্রহ করে বর্ণিত টিস্যুকালচার পদ্ধতিতে চারা তৈরির মাধ্যমে উদ্ভিদটিকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7737243677385433,2.235986578498648,2.3254690964131233 "জীববিজ্ঞান শিক্ষক তাঁর ছাত্রদের নিয়ে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন রাজ্যের গাছগুলো পর্যবেক্ষণ করলেন। পরবর্তীতে তিনি নানা রকম গাছ (যেমন ব্যাঙের ছাতা, টেরিস, কাঠাল গাছ) দেখিয়ে একটি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করলেন যার জনক বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস। অবশেষে তিনি উক্ত বিজ্ঞানীর প্রবর্তিত নামকরণ পদ্ধতির নিয়মাবলী আলোচনা করলেন। শিক্ষকের আলোচিত মূল বিষয়বস্তুর উদ্দেশ্য বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকে শিক্ষকের আলোচিত মূল বিষয়বস্তু হলো জীবের দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি। শ্রেণিবিন্যাসে জীবের দ্বিপদ নামকরণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে দ্বিপদ নামকরণের উদ্দেশ্য বিশ্লেষণ করা হলো- দ্বিপদ নামকরণ জীব চেনার জন্য সবচেয়ে উপযোগী এবং সার্বজনীন নামকরণ ব্যবস্থা। জীবের গণ ও প্রজাতি নাম দিয়ে দ্বিপদ নামকরণ করা হয়। দ্বিপদ নামের দ্বারা পৃথিবীর যেকোনো অঞ্চলের মানুষ পৃথিবীর যে কোনো অঞ্চলের জীব সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবে। দ্বিপদ নাম দ্বারা বৈচিত্র্যময় জীবজগতের প্রতিটি জীবকে আলাদা নামে সঠিকভাবে জানা যায়। জীবের নামটি অনন্য তাই সারা বিশ্বে একই নামে পরিচিত হয়। এ পৃথিবীর বিভিন্ন জীবের বিভিন্ন আঞ্চলিক নাম রয়েছে, যার মাধ্যমে ঐ অঞ্চলের মানুষ সংশ্লিষ্ট জীবকে চিনতে পারে। কিন্তু এক্ষেত্রে একই জীবের নাম ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে আলাদা আলাদা হওয়ায় সকলের জন্য জীবটিকে চেনা সহজ হয় না। তাই, সঠিক ও বৈজ্ঞানিকভাবে সারা বিশ্বে প্রত্যেক জীবকে জানার জন্য দ্বিপদ নামকরণই একমাত্র উপযোগী উপায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4395117094479093,1.9979410086658873,2.1718567193526463 "what important event is this text about: ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে অনবদ্য ৭১ রানের ইনিংসের জন্য বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচে তিনি ""ম্যান অব দ্য ম্যাচের"" পুরস্কার লাভ করেন।","২০১৫ বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান বিশ্বকাপ ম্যাচের ""ম্যান অব দ্য ম্যাচ"" ",Bengali,ben,re-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,3.281134570130708,2.4576435944791135,3.619687017159933 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? আলতাফ মাহমুদ (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর, ১৯৩৩ - অন্তর্ধান: ১৯৭১) একজন বাংলাদেশি সুরকার, সংস্কৃতিকর্মী ও স্বাধীনতা যুদ্ধে শহিদ মুক্তিযোদ্ধা। তিনি একজন ভাষাসৈনিক ছিলেন এবং শহিদ দিবস নিয়ে রচিত আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটির বর্তমান সুরটিও তারই করা। এই গানের সুরকার হিসেবেই তিনি সমধিক পরিচিত।",স্বাধীনতা যুদ্ধে,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.842572477293341,1.623471919866005,3.2714049020284404 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : জিনেদিন ইয়াজিদ জিদান (, , ; জন্ম: ২৩ জুন ১৯৭২) হলেন একজন ফরাসি পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় এবং ম্যানেজার। তিনি বর্তমানে স্পেনীয় পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর লা লিগার ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদে ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় রিয়াল মাদ্রিদ, ইয়ুভেন্তুস, বর্দো এবং ফ্রান্স জাতীয় দলের হয়ে একজন মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন। তিনি মূলত একজন আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে বাম-পার্শ্বীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন। তিনি প্রায়ই সর্বকালের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে আখ্যায়িত হয়ে থাকেন। জিদান একজন উচ্চস্তরের প্লেমেকার, যিনি তার খেলোয়াড়ি সৌন্দর্য, দূরদৃষ্টি, বল পাস, বল নিয়ন্ত্রণ ও কৌশলের জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি প্রথম আরব দেশ হিসেবে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ",মঞ্চায়নে কাতারের সফল নিলামডাকের প্রতিনিধি ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8780846991856512,5.718226935635552,2.169985380372504 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন: (দাউদ খান ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই আফগানিস্তানের রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মুহাম্মদ আজিজ খান ও মা খুরশিদ বেগম। তার বাবা জার্মানিতে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্বপালন করার সময় ১৯৩৩ সালে বার্লিনে নিহত হন। এরপর তিনি ও তার ভাই নাইম খান তাদের চাচা হাশিম খানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। দাউদ খান ফ্রান্সে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৩৪-৩৫ ও ১৯৩৮-৩৯ সাল সময়কালে তিনি পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের এ গভর্নর ছিলেন। ১৯৩৫ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত তিনি কান্দাহার প্রদেশের গভর্নর ছিলেন।) প্রশ্ন: আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ দাউদ খানের বাবার নাম কী ছিল ?",মুহাম্মদ আজিজ খান |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9958041910696587,4.265217163811009,2.220790966900962 "মাহি তার পরিবারের সাথে কক্সবাজার বেড়াতে যায়। সকাল ১০টার সময় সৈকতে গিয়ে মাহি লক্ষ করল, সমুদ্রের পানি একদম তীরের কাছে চলে এসেছে। বিকাল ৪টার সময় সে আবার সৈকতে গিয়ে দেখতে পেল পানি তীর থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। মাহি অবাক হয়ে তার বাবাকে ঘটনাটি বললে তিনি তাকে বললেন, এটা সমুদ্রের নিয়মিত প্রক্রিয়া। মাহির দেখা বিষয়টির কারণ ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকের মাহির দেখা বিষয়টি পৃথিবীর একটি নিয়মিত প্রাকৃতিক ঘটনা জোয়ার-ভাটা। কেন্দ্রাতিগ শক্তি ও চন্দ্র-সূর্যের আকর্ষণের কারণে জোয়ার-ভাটা হয়ে থাকে। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর সমুদ্র ও এর উপকূলবর্তী নদীর জলরাশির উচ্চতার হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। জলরাশির বৃদ্ধি পাওয়াকে জোয়ার ও হ্রাস পাওয়াকে ভাটা বলে। জোয়ার-ভাটা সৃষ্টির পেছনে যে কারণগুলো বিদ্যমান তার একটি হলো কেন্দ্রাতিগ শক্তি। পৃথিবী তার নিজ অক্ষের ওপর দ্রুতবেগে আবর্তন করায় যে গতির সৃষ্টি হয় তা-ই কেন্দ্রাতিগ শক্তি। এ শক্তির কারণে জলরাশি ভূপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় । এভাবে ভূ-পৃষ্ঠের যে অঞ্চলের পানি স্ফীত হয়, সেখানে জোয়ারের সৃষ্টি হয়। আর তার বিপরীত স্থানে হয় ভাটা। জোয়ার-ভাটার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো চন্দ্র-সূর্যের আকর্ষণ। মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তু পরস্পরকে কমবেশি আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণের ফলেই পৃথিবী সূর্যের চারদিকে এবং চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীপৃষ্ঠের জলভাগকে অবিরাম আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণ জলরাশির যে অংশে বেশি থাকে সেখানে পানি ফুলে ওঠে অর্থাৎ সেখানে জোয়ারের সৃষ্টি হয়। আর বিপরীত দিকে পানি হ্রাস পাওয়ায় সেখানে ভাটার সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে প্রতিদিন দুই বার করে জোয়ার-ভাটার সৃষ্টি হয়। উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ শক্তি এবং চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ দুটিই জোয়ার-ভাটার জন্য দায়ী",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.310770683423867,2.038464983103139,2.1548478186446594 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পিয়াস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের পক্ষে লিফলেট বিতরণের জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাকে গ্রেফতার করে।",মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8570292315613735,1.8379799866878292,2.16120166610009 "প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন: বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মোট কতজন মানুষ মাদকাসক্ত ?","বাংলাদেশ-ভারত সীমানা, আঞ্চলিকভাবে আন্তর্জাতিক সীমানা (আইবি) বলা হয়, এটা বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে চালু আন্তর্জাতিক সীমানা, যেটা বাংলাদেশের আটটা বিভাগ এবং ভারতের রাজ্যগুলোর সীমা নির্ধারণ করেছে। বাংলাদেশ এবং ভারত একটা ৪,১৫৬ কিমি (২,৫৮২ মাইল) লম্বা আন্তর্জাতিক সীমানাঅংশ ভাগ করে, এটা বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ভূমি সীমানা, যার মধ্যে আছে অসম ২৬২ কিমি (১৬৩ মাইল), ত্রিপুরা ৮৫৬ কিমি (২৭৫ মাইল), মিজোরাম ১৮০ কিমি (১১০ মাইল), মেঘালয়া ৪৪৩ কিমি (২৭৫ মাইল) এবং পশ্চিমবঙ্গ ২,২১৭ কিমি (১,৩৭৮ মাইল)।[1] সীমানার পাশাপাশি বাংলাদেশের বিভাগগুলোর মধ্যে আছে মৈমনসিংহ, খুলনা, রাজশাহি, রংপুর, সিলেট এবং চট্টগ্রাম। দুটো রাষ্ট্রের মধ্যে কতগুলো থাম দিয়ে মার্কা করা আছে। সামান্য সীমা নির্ধারণ করা জায়গায় দু-দিক থেকে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া আছে। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের ৭ মে ভারত এবং বাংলাদেশ দু-দেশের অনুমোদনসাপেক্ষে ভূমি পরিসীমা চুক্তি করে সীমানার সরলীকরণ করা হয়েছে।[2] ইতিহাস রাডক্লিফ লাইন ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৭ অাগস্ট ভারত ভাগের সময় ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে একটা সীমা নির্ধারণ লাইন হিসেবে প্রকাশিত হয়েছিল। এই কাজের স্থপতি, স্যর সিরিল রাডক্লিফ, যিনি বর্ডার কমিশনের সভাপতি ছিলেন এবং ৮.৮ কোটি জনগণের মধ্যে ১৭৫,০০০ বর্গমাইল (৪৫০,০০০ বর্গকিমি) ভূমি নিরপেক্ষভাবে সমদ্বিখণ্ডিত করে দিয়েছিলেন।[3] বিচার্য বিষয়সমূহ  গোসম্পদ, খাবার জিনিস, ওষুধ এবং মাদকদ্রব্য ভারত থেকে বাংলাদেশে চোরা কারবারের গুপ্তপথ হিসেবে সীমানাকে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও, বেআইনি অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে সীমানা অতিক্রম করে। কারণ একটা বিরাট সংখ্যক বেআইনি অনুপ্রবেশকারী সীমানা অতিক্রম করে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকে, ভারতীয় সীমা প্রহরা চৌকিগুলো একটা বিতর্কিত দেখামাত্র-গুলিচালনা নীতি কার্যকর করেছে।[4][5] ভারতীয় সেনা এবং বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে হিংসার খবরের জন্যে এই নীতি নেওয়া হয়েছে।[6] ২০০১ খ্রিস্টাব্দে খুব লক্ষণীয়ভাবে ভারতীয় সীমা সুরক্ষা বল এবং বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশ ছোটো লড়াইয়ে সামিল হয়ছিল, এই সীমানা যার সাক্ষ্য বহন করে।   ২০০৯ খ্রিস্টাব্দের জুলাইতে চ্যানেল ৪ নিউজ সংবাদ দেয় যে, বিএসএফ ভারত-বাংলাদেশি বেড়া চৌকির পাশাপাশি কয়েকশো বাংলাদেশি মানুষকে হত্যা করে। বিএসএফ দাবি করে যে, বেড়া চৌকির মূল উদ্দশ্য হল বেআইনি অনুপ্রবেশ ঠেকানো এবং সীমা-পার সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.4171857893181024,2.4364317703117404,2.6108192129099024 এক বছরে কয়টি দিন থাকে?,এক বছরে সাধারণত ৩৬৫টি দিন হয়। তবে বছরটি যদি অধিবর্ষ হয় তবে ৩৬৬ দিন হয়। কারণ অধিবর্ষে ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে হয়ে থাকে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.531949122803105,1.9761391410913778,2.8763863512401953 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন কেদারনাথ মন্দির. কেদারনাথ মন্দিরটি কি উত্তরাখন্ডে অবস্থিত ?","হ্যাঁ, এটি উত্তরাখন্ডে অবস্থিত",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2831131916821947,3.368584274235709,3.3036729397018947 "যে-কোন নতুন সদস্যই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের মাধ্যমে সহযোগী সদস্যের মর্যাদায় আসীন হতে পারে। পরবর্তীতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পরই পূর্ণ সদস্য হতে পারবে। ফিজি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির প্রথমদিককার সহযোগী সদস্য ছিল।১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কা সদস্য হিসাবে যোগদান করে।১৯৮৯ সালে আবারো এর নাম পরিবর্তন করা হয়। এবার নামকরণ করা হয় 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল' যা অদ্যাবধি প্রচলিত। ১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা পুণরায় পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়। এরপর ১৯৯২ সালে জিম্বাবুয়েকে পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা দেয়া হয়। ২০০০ সালে বাংলাদেশকে ১০ম টেস্টভূক্ত দল হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে সর্বশেষ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে উন্নিত করা হয়। বর্তমানে আইসিসির সর্বমোট সদস্য দলের সংখ্যা ১০৫টি। উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন |",আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্য দেশসূমহের তালিকা |,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.2174466582005667,3.114433778863246,2.461045469942762 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে মাভাবিপ্রবি) বাংলাদেশের একটি সরকারী পর্যায়ে পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নামানুসারে। এখানকার পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি। পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এখানে শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রশ্ন : মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত ?",ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.852972652541328,3.976931131618787,2.02425575105838 আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।,"আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখা অপরিহার্য্য, কারণ শরীর গঠনে প্রোটিনের ভূমিকা মুখ্য। বিভিন্ন প্রকার খাদ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বিভিন্ন রকম। পরিমাণের দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে বিভিন্ন ভাল জাতীয় খাবারে কিন্তু এরপরেও পুষ্টিবিজ্ঞানীগণ প্রাণিজ প্রোটিনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। প্রোটিন তৈরি হয় বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে। গাঠনিক ইউনিট হিসেবে এই বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিডই অত্যাবশ্যকীয়। মানবদেহের চাহিদা অনুসারে মাত্র আটটি অ্যামিনো অ্যাসিড (লিউসিন, আইসোলিউসিন, লাইসিন, মেথিওনিন, থিওনিন, ভ্যালিন, ফিনাইল অ্যালানিন এবং ট্রিপ্টোফ্যান)কে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড বলা হয়। এর কারণ হলো অন্য ১২টি অ্যামিনো অ্যাসিড আমাদের দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হতে পারে কিন্তু উক্ত ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হয় না, খাদ্যের মাধ্যমে দেহে গ্রহণ করা হয়। শিশুদের জন্য আরজিনিন এবং হিস্টিডিন অত্যাবশ্যকীয়। পূর্ণতা প্রাপ্তির আগে জন্মানো শিশুদের আরজিনিন তৈরি প্রক্রিয়ার সূচনা হয় না। তাই খাদ্যের মাধ্যমেই পূরণ করা হয়। শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড ১০টি। সব প্রোটিনে সব অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না, তাই যে সব প্রোটিনে সবকটি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, খাদ্য তালিকায় সেগুলোই প্রাধান্য দেয়া উচিত। এদিক থেকে প্রাণিজ প্রোটিনই (মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদি) অগ্রগামী (উৎকৃষ্ট) এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল) অনুগামী। প্রকৃতপক্ষে প্রোটিনের মান বিচারে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডসমূহের উপস্থিতিই প্রধান বিবেচ্য বিষয় নয়। অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিডের একটিও যদি মিনিমাম আদর্শ পরিমাণের চেয়ে কম থাকে তা হলেই এর মান কমে যায়। কারণ দেহ সঠিক পরিমাণে তা শোষণ করতে পারে না। মানের দিক থেকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন পিছনে থাকার এটিই কারণ। আদর্শ প্রোটিন পাওয়া যায় ডিম এবং দুধে। তাই এ দুটি আদর্শ খাবার। চালের প্রোটিন এবং ডালের প্রোটিন এক সাথে হলে একটির অভাব অপরটি কিছুটা পূরণ করে, তাই চাল-ডালের খিচুড়ির পুষ্টিমান ভাত এবং ডালের চেয়ে উপরে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.666052215663304,2.149677941094436,2.2755636411091458 """উন্নয়নে বাংলাদেশ"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","ক্ষুদ্র আয়তনের একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আজকের বাংলাদেশে পৌছাতে অতিক্রম করতে হয়েছে হাজার হাজার প্রতিবন্ধকতা। এমনকি ১৯৭২ সালে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে অভিহিত করেছিলেন। প্রায় অবকাঠামোবিহীন যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য জন্ম নেওয়া দেশটি স্বাধীনতার ৪৮ বছর পর অনন্য উচ্চতায় এসে দাঁড়িয়েছে। উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ৮টি লক্ষ্যের মধ্যে শিশু মৃত্যুহার কমানো, শিক্ষা খাতে অগ্রগতি, দারিদ্র্য হ্রাসকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি লক্ষণীয়। নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার সাফল্য রয়েছে। এর মধ্যে মাতৃমৃত্যুহার কমানো, শিশুমৃত্যুহার কমানো, টিকাদান কার্যক্রম, শৌচাগার ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান প্রভৃতি কার্যক্রম অন্যতম। এমনকি মাথাপিছু আয় কিংবা মানব উন্নয়ন সূচকের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিলের (ইকোসক) মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের মাথাপিছু আয় হতে হবে কমপক্ষে ১২৩০ মার্কিন ডলার। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে দেশের মানুষের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৯০৯ ডলার। এদিকে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর মতে, দেশজ উৎপাদন প্রথমবারের মতো ৮-এর ঘর ছাড়িয়ে যাবে। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)-এর মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী বৈশ্বিক উন্নয়ন সূচকে ৩ ধাপ এগিয়ে ১৩৬ তম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ। ১৮৯টি দেশ নিয়ে ২০১৭ সালের তথ্য অনুযায়ী এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। দেশ ও জাতির উন্নয়নের জন্য সবার আগে শিক্ষা খাতে নজর দিতে হয়। শিক্ষা খাতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো বিনামূল্যে বই বিতরণ। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষার চলন বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম লক্ষণ। নারীর ক্ষমতায়ন ও স্বাস্থ্যখাতের অগ্রগতির পাশাপাশি বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় উঠে এসেছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর কথা। বাংলাদেশের জন্মের ৪৮ বছরের মধ্যে মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মতো সফলতা বাংলাদেশ দেখাতে পেরেছে। পদ্মাসেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, মেট্রোরেল প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশ ক্রমাগতই সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪০ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার পথে অগ্রসর হচ্ছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের অগ্রগতি চলতে থাকলে আগামী ২০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ অনন্য উচ্চতায় পৌছাতে পারবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.620314287538303,2.2567902600923566,2.3145411578210875 "নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৬২ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবী কাউন্সিলের নেতৃত্বে জেনারেল নে উইন, তার স্ত্রী সাও নং হের্ন খাম (ইয়াংহোয়ের মহাদেবী)"," তার পরিবারের সাথে ১৯৬২ সালের এপ্রিল মাসে থাইল্যান্ডে পালিয়ে যান। সাও শ্বে থাইক একই বছরের নভেম্বরে কারাগারে মারা যান এবং নির্বাসনে থাকাকালীন তাঁর স্ত্রী শান রাজ্যের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৬৪ সালে সাও নং হের্ন খাম এসএসআইএর নেতা হন এবং চারটি বিদ্রোহী দলকে একত্রিত করার চেষ্টা করেন। তবে, তিনি নুম সুক হার্ন এবং টিএনএকে একীকরণের জন্য একমত করতে পারেননি, তাই এসএনইউএফ এসএসআইএর সাথে একীভূত হয়ে শান স্টেট আর্মি (এসএসএ) গঠন করেছিল। থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে পাহাড়ে এসএসআইএর সদর দফতরে এই গঠনের ঘটনা ঘটে। এর লক্ষ্য ছিল অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে তার বাহিনীকে একটি রাষ্ট্রব্যাপী সংস্থায় প্রসারিত করা।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.971926500810141,2.6350921283502773,3.0181424420788945 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: আচেহ সুনামি জাদুঘর() ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের রাজধানী বান্দা আচেহতে অবস্থিত। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প ও সুনামির","প্রভাবে আচেহ প্রদেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এই জাদুঘরটি সুনামির ভয়াবহতা এবং এর ফলে আহত ও নিহতদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। এটি আচেহ প্রদেশ সরকার এবং জাতীয় সুনামি প্রতিরোধ এবং প্রস্তুতি কেন্দ্র দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। জাদুঘরটি ২০০৯ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। জাদুঘরটিতে সুনামির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে তথ্য প্রদান করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে - ভূমিকম্প ও সুনামির কারণ এবং প্রভাব, সুনামির আচরণ এবং এর ফলে ক্ষয়ক্ষতি, সুনামির থেকে সুরক্ষার উপায় । জাদুঘরের প্রদর্শনীতে সুনামির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন বস্তু প্রদর্শিত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে - ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়িঘর, যানবাহন এবং অন্যান্য সম্পত্তি, আহত ও নিহতদের ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, সুনামি সম্পর্কে তথ্য প্রদানকারী ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য উপকরণ। আচেহ সুনামি জাদুঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান। এটি সুনামির বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের বিপর্যয় থেকে রক্ষার জন্য মানুষকে প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। ",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.7411670240721993,1.8113584892228982,2.01131996568285 কোনটি সবচেয়ে বুদ্ধিমান সামুদ্রিক প্রাণী,"সবচেয়ে বুদ্ধিমান সামুদ্রিক প্রাণী হল অক্টোপাস। তারা গোলকধাঁধা সমাধান করতে সক্ষম, নিজেদেরকে ক্যামোফ্ল্যাজ করতে এবং শিকারীদের এড়াতে পাথরের ছোট ফাটলে চেপে ধরতে সক্ষম",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3845534615927786,3.166673250769483,3.6302062850054213 Complete the following phrase: ১৯৬২,"-এর ভারত-চীন যুদ্ধের সময়, কুমায়ুন রেজিমেন্টের ১৩ তম ব্যাটালিয়ন চুশুল সেক্টরে অবস্থিত ছিল। সিং এর কমান্ডে সি সংস্থা রেজাং লাতে একটি পোস্টে অধিষ্ঠিত ছিল। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর ভোরের সময়, চীনারা আক্রমণ করেছিল। সামনে থেকে বেশ কয়েকটি ব্যর্থ হামলার পরে, চীনারা পিছন থেকে আক্রমণ করেছিল। ভারতীয়রা তাদের শেষ দফা অবধি লড়াই করেছিল, চীনাদের দ্বারা শক্তি প্রয়োগের আগে। যুদ্ধের সময়, সিং ক্রমাগত পোস্ট থেকে প্রতিরক্ষা পুনর্বিন্যাস এবং তার লোকদের মনোবলকে বাড়িয়ে তোলার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন। কোনও প্রচ্ছদ ছাড়াই পোস্টগুলির মধ্যে চলে যাওয়ার সময় তিনি গুরুতর ভাবে আহত হন এবং পরে তাঁর চোটে তিনি মারা যান। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর তাঁর ক্রিয়াকলাপের জন্য সিং কে পরমবীর চক্র দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছিল।",Bengali,ben,re-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,18.333583831599693,2.4534586596018952,2.9162215171191543 "নিম্নলিখিত প্রশ্নটি পড়ুন এবং প্রশ্নের জন্য একটি উপযুক্ত প্রসঙ্গ প্রদান করুন। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যা কত?","সংযুক্ত আরব আমিরাতের লোকসংখ্যা প্রায় ৮২ লক্ষ। ২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী এখানে বসবাসকারীদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা সবচেয়ে বেশি রয়েছেন। দেশটতে প্রায় ২৬ লক্ষ ভারতীয় রয়েছেন। এছাড়া ১২ লক্ষ পাকিস্তানী রয়েছেন এবং ১২ লক্ষ বাংলাদেশী রয়েছেন। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১১ লক্ষ। এছাড়াও অন্যান্য কিছু দেশের লোকজনও এখানে বসবাস করেন।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9052409768631824,1.7856841498970484,1.993872515316446 "নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে","বেইজিংয়ের মাটিতে, ১০.৭৮ সেকেন্ড সময়ে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন, যা ছিল জামাইকার প্রথম মহিলাদের ১০০ মিটার অলিম্পিক স্বর্ণপদক। তিনি ২০১২ সালে লন্ডনে পুনরায় স্বর্ণপদক জিতেছিলেন, এবং ২০১৬ সালে রিওতে তিনি তৃতীয়বারের মতো স্বর্ণপদক জিততে ব্যর্থ হওয়ার আগে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে দুবার শিরোপা জিতেছিলেন। উসাইন বোল্টের সাথে একসাথে, শেলি-অ্যান ফ্রেজার জামাইকান পূর্ণবেগে দৌড়ের যুগের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। ফ্রেজারের সাফল্য জামাইকায় ক্রীড়াবিদদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি দেশটির অনেক তরুণ ক্রীড়াবিদদের জন্য অনুপ্রেরণা এবং তার সাফল্য জামাইকান পূর্ণবেগে দৌড়ের ঐতিহ্যকে অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেয়।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.1426811109062007,2.05410303816051,2.026649996725699 বিশ্বায়ন নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"নব্বই দশকের শুরু থেকে পরিবর্তিত বিশ্বব্যবস্থায় সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় ছিল বিশ্বায়ন। মার্শাল ম্যাকলোহানের মতে গ্লোবাল ভিলেজের অন্য একটি রূপই হচ্ছে বিশ্বায়ন। একে অবহিত করা হয় এমন একটি প্রক্রিয়া হিসেবে, যা রাষ্ট্র ও সম্প্রদায়ের পুরোনো কাঠামো ও সীমানা অবলুপ্ত করেছে। বিশ্বায়নকে বলা হচ্ছে একটি সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনের ক্রমবর্ধমান পরাজাতীয়করণ, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে এক বিশ্ব সীমানা, এক বিশ্ব সম্প্রদায়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, বিশ্বায়ন কোনো একক প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সর্বব্যাপী ও সার্বিক প্রক্রিয়া। বিশ্বায়ন রাষ্ট্রীয় সীমানার প্রাচীর ভেঙে অর্থনৈতিক যোগাযোগ ও লেনদেন, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান, রাজনৈতিক মিথস্ক্রিয়া প্রভৃতি সকল ক্ষেত্রেই ব্যাপকতর পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ফলে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা-চেতনা এবং বিশ্বাসের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক অবকাঠামো তৈরি হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে যে বিশ্বায়নের কথা বলা হচ্ছে তা মূলত পুঁজিবাদের সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বায়নের উপনিবেশ ছাড়া কিছু নয়। এর মাধ্যমে সম্পদশালী উন্নত দেশগুলো তৃতীয় বিশ্বের ওপর অর্থনৈতিক নয়া উপনিবেশবাদ প্রতিষ্ঠা করে পুঁজিবাদের হাতকে শক্তিশালী করতে চায়। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর অর্থনৈতিক সংকট ও রাজনৈতিক দেউলিয়াপনার সুযোগ উন্নত দেশগুলো গ্রহণ করছে। সুতরাং তাদের উপেক্ষা করা সম্ভব না হলেও নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে আন্তর্জাতিক সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মতো উপযোগী করে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.247449490075513,2.223864460245688,2.322233864163723 ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি ভূমি আরব উপদ্বীপের অবস্থান কোথায়?,"ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি ভূমি আরব উপদ্বীপের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এ উপদ্বীপের উত্তরে রয়েছে সিরিয়ার মরুভূমি, পূর্বে পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং পশ্চিমে লোহিত সাগর। ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকে আরব উপদ্বীপ এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশের সংযোগস্থলে অবস্থিত। অন্যান্য মহাদেশ আবিষ্কারের আগে প্রাচীন আরব মানচিত্র অনুযায়ী এ উপদ্বীপটি বিশ্বের কেন্দ্রস্থল হিসেবে বিবেচিত হতো। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, এটি কোনো এক সময়ে বৃহৎ সাহারা মরুভূমির একটি অংশ হিসেবে পরিগণিত হতো। কিন্তু কালক্রমে নীলনদ ও লোহিত সাগর দ্বারা দেশটি আফ্রিকা মহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। আরব উপদ্বীপের ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনা করলে বলা যায় যে, গোটা সিরিয়া-মেসোপটেমিয়া মরুভূমি আরবেরই অংশবিশেষ।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.723231896429855,2.028088725213113,2.166174716671666 "নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন | শিরোনাম : মিয়ানমার অভ্যুত্থান: জলকামান এবং রাবার বুলেট দিয়ে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা সারাংশ : মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ তাদের ওপর রাবার বুলেট চালিয়েছে |","জলকামান ব্যবহার করে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা করে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের দমনে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস এবং জল-কামানও ব্যবহার করে। গত সপ্তাহে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রতিবাদ জানাচ্ছে বিক্ষোভকারীরা। বিবিসির বার্মিজ সার্ভিস জানতে পেরেছে অন্তত দুজন বিক্ষোভকারী গুরুতরভাবে আহত হয়েছে। গতকাল সামরিক সরকার আরও নতুন বিধিনিষেধ জারি করলেও আজ চতুর্থ দিনের মতো এই বিক্ষোভ চলছে। কিছু শহরে বড় জনসমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6378728372121123,2.482967617884552,2.6729044264696182 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | যখন চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় তখন ভারতের সঙ্গে বাস্তব ক্ষেত্রে পাকিস্তানের","কার্গিল যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিলো; চলচ্চিত্রটি যুদ্ধের ভেতরেও দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিলো এবং ভারতীয়দের মধ্যে জাতিগত সত্ত্বা বজায় রেখেছিলো। চলচ্চিত্রটি বাণিজ্যিক ঘরানার হলেও দর্শকরা আমির খানের অভিনয় পছন্দ করেছিলো। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার পেয়েছিলো। যদিও চলচ্চিত্রটি মুক্তির বহু বছর পর আমির খান বলেছিলেন, তার নিজের অভিনীত এই সরফরোশ চলচ্চিত্রটি ভালো হয়নি, না এই চলচ্চিত্রের কাহিনী তার কাছে ভালো লেগেছিলো, না গানগুলো শ্রুতিমধুর ছিলো।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.612218739896674,2.31378899834125,2.7407863604577645 """জাজিরাতুল আরব"" কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়?","জাজিরা আরবি শব্দ। এর শাব্দিক অর্থ দ্বীপ বা উপদ্বীপ। আরব একটি ভূখণ্ডের নাম। তাই জাজিরাতুল আরব বলতে আরব উপদ্বীপকে বোঝায়। এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আরব দেশ বিশ্বের সর্ববৃহৎ উপদ্বীপ। মূল স্থল ভাগের সাথে যুক্ত কিন্তু বেশিরভাগ অংশ সাগর দিয়ে বেষ্টিত কোনো ভূখণ্ডকে উপদ্বীপ বলা হয়। আরব ভূখণ্ডের তিন দিকে বিশাল জলরাশি এবং একদিকে বিস্তীর্ণ মরুপ্রান্তর দিয়ে ঘেরা। এর পশ্চিমে লোহিত সাগর, পূর্বে পারস্য উপসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং উত্তরে সিরিয়ার মরুভূমি রয়েছে। এরূপ ত্রিভুজাকৃতির ভৌগোলিক অবস্থানের জন্যই আরব দেশকে জাজিরাতুল আরব বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.154947679951733,2.0808952686433115,2.39969716440283 নদ-নদী ও জনবসতির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান— কথাটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করুন।,"নদ-নদী ও জনবসতির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান— কথাটি যথার্থ । প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ নদ-নদীর তীরবর্তী সমতল ভূমিতে বসবাস শুরু করে। কেননা, নদ-নদী থেকে মানুষের প্রাত্যহিক ব্যবহার্য পানি পাওয়া নিশ্চিত থাকে। এছাড়া কৃষিকাজের জন্য পানির যোগানও নদী থেকে দেওয়া সম্ভব হয়। জীবন ধারণের জন্য কৃষির পাশাপাশি মাছ শিকার ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। নদ-নদীই মানুষের খাদ্য ও রোজগারের প্রধান উৎস হিসেবে ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর সকল সভ্যতা ও জনবসতি গড়ে ওঠার পেছনে নদ-নদীর ভূমিকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। পরবর্তীকালের জীবন-জীবিকার উন্নতিতেও মানুষ নদ-নদীকে ব্যবহার করেছে। পানির কারণেই মানুষ নদীর কাছাকাছি বসতি স্থাপন, জীবিকা নির্বাহের সন্ধান করেছে। ফলে মানুষের সঙ্গে নদীর অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক আরো বহুমাত্রিক এবং নিবিড় হয়েছে। বিশ্বের প্রথম সভ্যতাও গড়ে উঠেছিলো টাইগ্রিস ও ইউফ্রেতিস নদীর তীরে। এমনকি বাংলাদেশের সব বড় শহরগুলোও নদীর তীরে গড়ে উঠেছে। সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতির সাথে নদ-নদীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই বলা যায়, নদ-নদীর সাথে জনবসতির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,3.271274260715887,2.2617811723607133,2.287918610155939 যাযাবর বলতে কী বোঝায়?,"যাযাবর বলতে এমন জাতিগোষ্ঠীর মানুষকে বোঝায় যাদের নির্দিষ্ট আবাসভূমি নেই, বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে বেড়ায়। মুহম্মদ রেজা-ই-করিমের মতে, যে সকল আরব মরুপ্রান্তরকে ভালোবেসে অস্থায়ীভাবে বসবাস করে তারাই যাযাবর। এজন্য তাদেরকে আহল আল বাদিয়া বা মরুবাসীও বলা হয়। যাযাবররা কোথাও স্থায়িভাবে বসবাস করে না বরং তারা গৃহপালিত পশুর ঘাস ও পানির সন্ধানে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ঘুড়ে বেড়ায়। যাযাবরদের মধ্যে গোত্রপ্রীতি, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য ও আতিথেয়তা প্রভৃতি চারিত্রিক গুণাবলি দেখা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.466492240158031,2.4326577456234206,2.833448408352705 শিশু অধিকার নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বাংলাদেশের জাতীয় শিশু নীতি অনুযায়ী ১৮ বছরের কম ছেলেমেয়েদেরকে শিশু বলে অভিহিত করা হয়। জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ অনুযায়ী ১৮ বছরের কমবয়সি সকলকে শিশু বলে গণ্য করা হয়। আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ কাণ্ডারি। তাই তারা জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে যাতে দেশসেবায় নিয়োজিত করতে পারে, সেজন্য জাতিসংঘ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি সনদ প্রণয়ন করে। এটিই জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ নামে পরিচিত। বাংলাদেশে শিশু অধিকার আইন হয় ১৯৭৪ সালের ২২ জুন। বাংলাদেশ ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গিকার ব্যক্ত করে। চারটি মূলনীতির উপর ভিত্তি করে ৫৪ ধারা সংবলিত এই শিশু অধিকার সনদ সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। চারটি মূলনীতি হচ্ছে ১. বেঁচে থাকার অধিকার, ২. সুরক্ষার অধিকার, ৩. চিত্ত বিনোদনের অধিকার, ৪. অংশগ্রহণের অধিকার। এই সনদের ৫৪টি ধারার মধ্যে ৪১টিতে সরাসরি শিশুদের অধিকারের বিষয়ে বলা হয়েছে। বাকি ৪২ থেকে ৫৪ ধারায় অধিকারগুলো কিভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সে বিষয়ে বলা হয়েছে। ১৯৫৯ সালে জাতিসংঘে শিশুদের জন্য ১০টি অধিকার ঘোষণা করা হয়। এরপর জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ সালকে শিশু দশক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশের শিশু নিরাপত্তা ও কল্যাণ সম্পর্কিত আইন কোনো একক সংবিধিবদ্ধ নয়, এগুলো বিভিন্ন আইন ও সংবিধিতে ছড়িয়ে আছে। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশই শিশু। তার মধ্যে ১৫ শতাংশের বেশি শিশু দরিদ্র। তাই শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সর্বপ্রথম শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। শিশুদের ওপর কোনো অন্যায় অবিচার যাতে না হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। শিশুর সুরক্ষা কাঠামোর মতো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাজেটে শিশুদের জন্য বরাদ্দ রাখা। বাংলাদেশে শিশু নীতি, শিশু আইন, শিশু শ্রম নিরসন নীতি, গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি, নারী ও শিশু দমন আইন, পাচার প্রতিরোধসহ নানাবিধ আইন রয়েছে। এগুলোর যাতে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা হয় সেটির দিকেও লক্ষ রাখতে হবে। শিশুদের উপর কোনোরূপ নির্যাতন যাতে না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আজকের শিশুরাই আগামী দিনের বাংলাদেশের হাল ধরবে। তাই তাদের অধিকার অর্থাৎ শিশু অধিকার নিশ্চিতকরণে প্রয়োজন সমন্বিত পরিকল্পনা ও যথাযথ উদ্যোগ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7186616350806507,2.031263432435178,2.090422626348217 আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল কী বার হবে?,"আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে। সপ্তাহে মোট ৭টি বার রয়েছে। সেগুলো হলো শনিবার, রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার। অর্থাৎ, সোমবারের পরের দিন হয় মঙ্গলবার। তাই, আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3357969696387224,1.597420589118188,2.0734204769923985 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন","১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6210473564227565,2.226508733285927,2.5343007297618145 "নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও। ""খরগোশ কিছুটা দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ে কারণ সে ভেবেছিল যে সে কচ্ছপের থেকে অনেক এগিয়ে ছিল এবং সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে। কিন্তু দৌঁড়ে কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।"" প্রশ্ন: খরগোশ গুরুত্বপূর্ণ কী পাঠ শিখেছে? ",খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো প্রতিপক্ষকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.390734183907901,2.744835865389098,2.736886055209331 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের","শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6757022308099243,2.383264686698548,2.654250808783866 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? মেক্সিকো এপর্যন্ত ১৬ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭০ এবং ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে কনকাকাফ গোল্ড কাপে মেক্সিকো অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১১টি (১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৭৭, ১৯৯৩, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ২০০৩, ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, মেক্সিকো ১৯৯৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছে।",২০১১,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.692252970941465,2.284696807569132,1.989163896444734 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : রাষ্ট্রপতি এক নির্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচকমণ্ডলী গঠিত হয় ভারতীয় সংসদ (লোকসভা ও রাজ্যসভা) এবং বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভার সদস্যদের নিয়ে। রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর।[5] অতীতে দেখা গিয়েছে যে, শাসক দলের (লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল) মনোনীত প্রার্থীই রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। অনেকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি পুণরায় নির্বাচনে লড়তে পারেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, যাতে নির্বাচকমণ্ডলীতে প্রতি রাজ্যের জনসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট রাজ্যের বিধায়কদের প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা এবং রাজ্য বিধানসভার সদস্যসংখ্যার সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্যসংখ্যার সামঞ্জস্যবিধান করা যায়। কোনো প্রার্থী এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট পেতে ব্যর্থ হলে, একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরাজয়শীল প্রার্থীদের ভোট অন্য প্রার্থীতে হস্তান্তরিত হতে থাকে (এবং সেই সঙ্গে সেই প্রার্থী নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে থাকেন), যতক্ষণ না একজন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন। ভারতের উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য লোকসভা ও রাজ্যসভার সকল সদস্যের (নির্বাচিত ও মনোনীত) প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। প্রশ্ন : ভারতবর্ষে কত বছর অন্তর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে ?","ভারতবর্ষে পাঁচ বছর অন্তর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0176277027632423,2.933941191780002,2.1204800997597735 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন ২০১৩ নিয়ে প্রচারণাও কম। নাটোরের লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সেলিম রেজা নিশ্চিত করেছেন যে পুলিশ অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করেছে। সেলিম রেজা জানান, ""১২ই এপ্রিল ভুক্তভোগী শহীদুল ৩৩৩ নম্বরে ফোন করে সহায়তা চাওয়ায় স্থানীয় চেয়ারম্যান ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে লাঠি দিয়ে আঘাত করেন। ঐ ঘটনায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে।"" বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমে গত দু'দিন ধরে এক বৃদ্ধের রক্তাক্ত মুখের কয়েকটি ছবি বেশ ছড়িয়ে পড়ে। ছবির বর্ণনায় বলা হয় যে সরকারি হটলাইন নম্বরে ফোন করে স্থানীয়দের জন্য সহায়তা চান ভুক্তভোগী ব্যক্তি। ঐ ঘটনায় ক্রুদ্ধ হয়ে স্থানীয় একজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তাকে মেরে আহত করেন। কিন্তু লালপুর থানার ওসি সেলিম রেজা বলেন সামাজিক মাধ্যমে যে ছবিটি ছড়িয়ে পড়েছে, সেটি অভিযোগকারী শহীদুলের নয়। ""শহীদুলকে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান লাঠি দিয়ে কয়েকবার আঘাত করেছে, কিন্তু ভাইরাল হওয়া ছবিটি শহীদুলের নয়।"" পুলিশের কাছে করা অভিযোগের ভিত্তিতে প্রক্রিয়া অুনসরণ করে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান লালপুর থানার ওসি। করোনাভাইরাসের ত্রাণ আত্মসাৎ করছেন নেতারা, ব্যবস্থা কী? কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশে নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে নতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের? করোনাভাইরাস ঠেকাতে যে সাতটি বিষয় মনে রাখবেন টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি? \nSummary in the same language as the doc:",করোনাভাইরাস বিষয়ক সহায়তার সরকারি হটলাইন ৩৩৩-এ ফোন করে আলোচনা করার কারণে নাটোরের লালপুরের একজন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.590230225198155,2.7509651236445407,2.6487323276986237 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : পুলিশ বলছে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন পোশাক এবং দর্জির দোকানেই মূলত এরা কাজ করতেন। পুলিশ বলছে, উপসাগরীয় দেশগুলোতে ভালো চাকরি পাবার লোভে এরা মানবপাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে। নেপাল থেকে বিবিসির সংবাদদাতারা জানিয়েছেন, বেশীরভাগ বাংলাদেশিদের কাছে ভ্রমণ বা কাজের কোনও ধরনের বৈধ কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। নেপালেই এরা অবৈধভাবে বাস করছিল বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তবে দু'জনের কাজে বৈধ কাগজপত্র পাওয়ার পর তাদের ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আর বাকি ৩৬ জনকে কাঠমুন্ডুর ডিপার্টমেন্ট অব ইমিগ্রেশন-এর কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা কীভাবে নেপালে পাচার হয়ে এলো, এ বিষয়ে আরও তদন্ত করবেন নেপালের কর্মকর্তারা। তবে প্রাথমিক তদন্ত শেষে পুলিশ জানিয়েছে, এসব বাংলাদেশি নাগরিক স্থলপথে ভারত হয়ে নেপালে এসেছেন। কাঠমান্ডুর বিভিন্ন পোশাক এবং দর্জির দোকানেই মূলত এরা কাজ করতেন। পুলিশ আরও বলেছে, মানবপাচারকারী চক্র সাধারণত এই ধরনের মানুষদের ইউরোপ বা উপসাগরীয় দেশগুলোতে চাকরি দেবার লোভ দেখিয়ে নিয়ে আসে নেপালে। তারপর এখান থেকে তারা অবৈধ কাগজপত্র তৈরি করে অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে পাঠায়। নেপালে অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা কত সে বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকলেও পুলিশের মতে সেখানে অন্তত ৫০০ অভিবাসী অবৈধভাবে বাস করছে। আরও পড়ুন: মৃত্যুর অনুমতি চাওয়া পরিবারটির পাশে ভারত- চীন ‘যুক্তরাষ্ট্রের কিছু হলে আদালত দায়ী থাকবে’ ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিটিশ সিংহাসনে রানী এলিজাবেথের ‘নীলা জয়ন্তী’","নেপালের পুলিশ জানিয়েছে, পাচারের শিকার অন্তত ৩৮ জন বাংলাদেশিকে তারা গ্রেফতার করেছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5314638236931075,3.1156235533436916,2.589926095241804 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সংস্কার কাজ শেষে ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ আমির কাপ প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলার মধ্য দিয়ে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ",-এর চতুর্থ স্টেডিয়ামটির উদ্বোধন করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5909304773628477,3.088224280180089,3.978643428777862 কোয়ান্টাম তত্ত্ব বিশ শতকে পদার্থবিদ্যা চর্চায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় যখন,বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাংক এবং আলবার্ট আইনস্টাইন মত প্রকাশ করেন যে আলোক শক্তি একটি নির্দিষ্ট পরিমানে শোষিত বা উদগিরিত হয় যা কোয়ান্টাম (একবচনে কোয়ান্টা) নামে পরিচিত। ১৯১৩ সালে নীলস বোর পরমাণুর বোর মডেলের সঙ্গে এই তত্ব একীভূত করেন। বোর মডেল অনুসারে ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট কৌণিক ভরবেগ সহ আবর্তিত হয় এবং নিউক্লিয়াস থেকে ইলেকট্রনের দূরত্ব এর শক্তির সমানুপাতিক। এই মডেলানুসারে ইলেকট্রণ অবিরত শক্তি বিকিরণ করে না। এরা সহসা শক্তি বিকিরণ বা গ্রহণ করে এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে লাফ দেয় যা কোয়ান্টাম লাফ (কোয়ান্টাম লিপ) নামে পরিচিত। শক্তি শোষন বা বিচ্ছুরণের ফলে স্পেকট্রাম বা বর্ণালী উৎপন্ন হয়।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.7093084893023827,2.5010816816227073,2.7282563497647736 বৃক্ষপ্রেমিক হাসান সাহেব ঠিক করলেন তার গ্রামের বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদের একটি তালিকা তৈরি করবেন। কিন্তু এ বিষয়ের সঠিক ধারণা না থাকায় তিনি সঠিকভাবে কাজটি করতে পারছিলেন না। এ ব্যাপারে হাসান সাহেব স্থানীয় কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞানের শিক্ষকের দ্বারস্থ হলে তিনি শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন। শিক্ষক শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো।,"উদ্দীপকে উল্লিখিত উদ্ভিদ বিজ্ঞানের শিক্ষক বৃক্ষপ্রেমিক হাসান সাহেবকে শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে উদ্ভিদের তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন। এর কারণ হলো, তালিকা তৈরির সময় হাসান সাহেব তার গ্রামে অসংখ্য ছোট বড় ও বৈচিত্র্যময় উদ্ভিদ পাবে। এসব উদ্ভিদকে কীভাবে তালিকাভুক্ত করতে হবে এবং কীভাবে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে ফলপ্রসু হবে সে সম্পর্কে তার ধারণা নেই। শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করলে তিনি উদ্ভিদের পারস্পরিক সম্পর্ক এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মিল ও অমিলের ভিত্তিতে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে বিভিন্ন দল, উপদলে পর্যায়ক্রমে সাজাতে পারবেন। এভাবে উদ্ভিদগুলোকে শ্রেণিবিন্যাসের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত করলে গ্রামের সব উদ্ভিদ সম্বন্ধে বিজ্ঞানসম্মতভাবে অল্প পরিশ্রমে ও অল্প সময়ে জানা যাবে। তাই শিক্ষক শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.055291237148589,2.061043649632502,1.98423599447098 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো ",সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.31468504479034,3.5484849530391576,4.23554530827718 """কূপের ব্যাঙ"" বাগধারাটির অর্থ কী?","একটি কূপের ভিতরে থাকা একটি ব্যাঙ ভাববে যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জলাশয়টি কূপ, কারণ এটি তার দৃশ্যমান। তিনি সংকীর্ণ মনের তাই তিনি বিশ্বাস করবেন না যে সমুদ্র এবং মহাসাগরের মতো বড় জলাশয় রয়েছে। যে ব্যক্তি সংকীর্ণ মনের এবং নতুন অভিজ্ঞতার জন্য উন্মুক্ত নয় তাই তাকে কূপের ব্যাঙ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.875671038991894,2.4213531034822044,2.835833077959949 মরুভূমিতে মরীচিকা কেন হয়?,"মরুভূমিতে মরীচিকা হয় আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের কারণে। যখন সূর্যের আলো বাতাসের ঘন স্তর থেকে হালকা স্তরে প্রবেশ করে তখন প্রতিসরণের ফলে আলোকরশ্মি অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়। যদি আলোকরশ্মি ক্রান্তি কোণের চেয়ে বড় কোণে আপতিত হয়, তাহলে আলোকরশ্মি প্রথম মাধ্যমেই ফিরে আসে, যাকে পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন বলে। মরুভূমিতে বাতাসের তাপমাত্রা খুব বেশি থাকে। বাতাসের তাপমাত্রা বাড়লে বাতাসের ঘনত্ব কমে যায়। ফলে মরুভূমির মাটি থেকে উঠা বাতাস উপরের দিকে উঠতে থাকে। এই উষ্ণ বাতাসের স্তর এবং ঠান্ডা বাতাসের স্তরের মধ্যে একটি সীমানা থাকে। এই সীমানায় বাতাসের ঘনত্বের পার্থক্যের কারণে আলোকরশ্মি পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলিত হয়। মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো বাতাসের তাপমাত্রার পার্থক্য। মরুভূমির মাটি সূর্যের তাপে গরম হয়ে যায়। ফলে, মাটির কাছাকাছি বাতাসের তাপমাত্রা বেশি থাকে। উপরের দিকে বাতাসের তাপমাত্রা কম থাকে। এই তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে মরীচিকা দেখা যায়। মরীচিকা একটি অদ্ভুত আলোকীয় ঘটনা। মরীচিকা আসলে একটি দৃষ্টিভ্রম। মরীচিকার প্রতিফলিত চিত্র আসলে সেখানে নেই।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.176942302817614,1.827300331098002,1.904397517378865 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? আধুনিক গণপ্রজাতন্ত্রী মিশর প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে। আর ব্রিটিশ সৈন্যরা সম্পূর্ণরূপে মিশর ছেড়ে যায় ১৯৫৬ সনে সুয়েজ খালে সংঘটিত  ইসরায়েল, ব্রিটেন ও ফ্রান্স কর্তৃক ত্রিপক্ষীয় আগ্রাসনের পরাজয়ের পরে যা সুয়েজ সংকট নামে পরিচিত। এর পর থেকেই মিশর সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন এবং এর নিজস্ব অধিবাসীদের হাতে শাসিত একটি রাষ্ট্ররূপে পরিগণিত হয়। অভ্যন্তরীণ শাসক জামাল আব্দুন নাসের (১৯৫৬-১৯৭০ নাগাদ রাষ্ট্রপতি) মিশরে অনেক পরিবর্তন আনেন এবং তিনিই সিরিয়ার সাথে স্বল্পমেয়াদী ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক(১৯৫৮-১৯৬১) গঠন করেন। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় তিনি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বা ন্যামের সংগঠনেও নাসেরের ভূমিকা প্রধান ছিল। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় নাসের প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন।",নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় সুয়েজ সংকট |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2206057897518163,4.207520650883897,2.335411906833217 ব্যবসায় ঝুঁকি বলতে কী বোঝায়?,"বিনিয়োগের প্রকৃত আয় হতে পূর্বাভাসকৃত আয় কম হওয়াকেই ঝুঁকি বলে। অন্য কথায়, কোন বিনিয়োগের প্রকৃত আয় হতে প্রত্যাশিত আয়ের পার্থক্যকেই ঝুঁকি বলা হয়। আমরা প্রতিনিয়ত যে নানাবিধ অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে কালাতিপাত করছি সে ব্যাপারে মনে হয় কারো সন্দেহ নেই। এ অনিশ্চয়তা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, ব্যবসা বাণিজ্যে, রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে তথা সর্বক্ষেত্রে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা ঘর থেকে বের হলেই দুর্ঘটনা, ছিনতাই, খুন-খারাবি ইত্যাদি নানাবিধ ঝুঁকির সম্মুখীন হই। ঠিক একইভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও এ ধরনের নানাবিধ ঝুঁকি দ্বারা পরিবেষ্টিত। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এসব ঝুঁকিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- প্রাকৃতিক ঝুঁকি এবং নৈতিক ঝুঁকি। একটি ব্যবসায় পরবর্তী বছর কি পরিমাণে মুনাফা অর্জন করবে তা অনিশ্চিত। তবে সম্ভাব্য মুনাফা অনুমেয়। সম্ভাব্য মুনাফা হতে প্রকৃত মুনাফা কম বা বেশি হতে পারে। কোন ব্যক্তি কারখানায় কাজ করাকালীন আহত বা নিহত হলে তার ক্ষতিপূরণ প্রতিষ্ঠানকে বহন করতে হয়। তাই বলা যায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও প্রতিনিয়ত অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আর এ অনিশ্চয়তা হতে যে ক্ষতির সৃষ্টি হয় তাই ঝুঁকি । অন্যভাবে যে অবস্থার ফলাফল সম্পর্কে পরিমাপ বা অনুমান করা যায় তা হতে সৃষ্ট ক্ষতির সম্ভাবনাকেই ঝুঁকি বলা হয়। বর্তমানে ব্যবসা বাণিজ্যের জটিলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে ঝুঁকির প্রবণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। অনিশ্চয়তা হতে যে ক্ষতির সৃষ্টি হতে পারে তাই ঝুঁকি। আভিধানিক অর্থে ঝুঁকি বলতে আর্থিক ক্ষতি, বিপদ বা কিছু হারানোর সম্ভাবনাকে বুঝায়। কাজেই আমরা বলতে পারি, অনিশ্চিত কারণে ক্ষয়-ক্ষতি, আপদ-বিপদ বা হারানোর সম্ভাবনাকে ঝুঁকি বলে । ভবিষ্যতে কি ঘটবে সে সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত হতে পারবে না বলেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7785726769592642,2.1435338975371527,2.2932351844262304 সবজির তরকারি রান্না করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,পানি দিয়ে সবজি পরিষ্কার করুন। সবজি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম হতে দিন। প্রথমে মশলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন। তারপরে প্রথমে শক্তগুলি দিয়ে শাকসবজি যোগ করা শুরু করুন। সবশেষে নরম সবজি যোগ করুন এবং সবকিছু হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। জল যোগ করুন এবং এটি কয়েক মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2764938746458374,1.965910221597737,2.236517209966298 "নিম্নলিখিত নিবন্ধটি লিখতে থাকো: দক্ষিণ কোরিয়া এপর্যন্ত ১০ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে","২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা তুরস্কের কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও দক্ষিণ কোরিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (১৯৫৬ এবং ১৯৬০) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, দক্ষিণ কোরিয়া ইএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ৫ বার (২০০৩, ২০০৮, ২০১৫, ২০১৭ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.460204641326936,1.7169802857470702,2.0405831333371416 ঘড়ি আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো।,"প্রাচীন যুগে মানুষ যখন সভ্যতার ছোঁয়া পেতে শুরু করেছিল, তখন থেকেই সময়ের গুরুত্ব এবং তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের প্রয়োজনীয়তা বোধ করে। সেই তাগিদে আনুমানিক সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে মিসর ও ব্যাবিলনে উৎপত্তি ঘটে সূর্যঘড়ির। এতে দিনকে ১২ ভাগে ভাগ করে একটি কাঠির ছায়ার ঘূর্ণনগতির উপর নির্ভর করে সময় নির্ণয় করা হতো। কিন্তু মেঘলা দিনে বা রাতে সময় নির্ণয়ের সমস্যা থেকেই যায়। তাই তারা তখন রাতের আকাশে খুব উজ্জ্বল একটি নক্ষত্র দেখে রাতের সময় নির্ণয় করতে শুরু করে। এর নাম দেয়া হয় ক্যাসিওপিয়া বা তারাঘড়ি। খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ সালে মিসরীয়রা আবিষ্কার করেন পানিঘড়ি (গ্রিক নাম 'ক্লিপসেড্রা')। এর অনেক পরে প্রায় ১২০০ বছর আগে বালুঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। ১৪১০ সালে 'প্রাগ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘড়ি' নামে একটি ঘড়ি তৈরি করা হয়, যাতে সর্বপ্রথম ঘণ্টা, মিনিট এবং সেকেন্ডের কাঁটা সূক্ষ্মভাবে ব্যবহার করা হয়। ১৬৭৫ সালে বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান হাইগেনস ও রবার্ট হুক তৈরি করেন বিশ্বের প্রথম পকেট ঘড়ি। এর কিছু আগে হাতঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। সে সময় মেয়েরা শুধু হাতঘড়ি এবং ছেলেরা পকেট ঘড়ি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে ১৮১৪ সালে স্যার ফ্রান্সিস রোনান্ড লন্ডনে প্রথম ব্যাটারি চালিত ঘড়ির প্যাটার্ন তৈরি করেন। ১৮৭৯ সালে সবচেয়ে সঠিক ও সূক্ষ্ম সময় নির্ণায়ক এটমিক ঘড়ি তৈরির ধারণা প্রদান করেন লর্ড কেলভিন। ১৯৫৫ সালে সিজিয়াম-১৩৩ পরমাণুর কম্পনের সাহায্যে তৈরি করা হয় বিশ্বের প্রথম নির্ভুল এটমিক ঘড়ি। বর্তমানে মানুষের জীবন প্রতিনিয়ত এ ঘড়ির আবর্তেই আবর্তিত হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6879285536172963,2.4100635011950806,2.496937375071968 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : শৈলেশ্বর চক্রবর্তী (? - ১৯৩২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। গোপন বিপ্লবী দলের সদস্য ছিলেন। ১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ","ও জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার এড়িয়ে বিপ্লবী কাজকর্ম চালিয়ে যান। ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৩২ তারিখে ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণের দায়িত্বপালনে ঘটনাচক্রে অকৃতকার্য হওয়ার নিদারুণ আক্ষেপে আত্মহত্যা করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2648965447805938,2.754755117945538,2.785609978548184 বাংলাদেশের অবস্থান কোথায়?,"বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমার অবস্থিত। এছাড়াও বাংলাদেশের দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4192866903122705,1.6351205522584753,2.1509742465991466 প্রতিপাদ স্থান বলতে কী বোঝায়?,"ভূ-পৃষ্ঠের ওপর অবস্থিত কোনো বিন্দুর বিপরীত বিন্দুকে সেই বিন্দুর প্রতিপাদ স্থান বলে। প্রতিপাদ স্থান সম্পূর্ণভাবে একে অন্যের বিপরীত দিকে থাকে। এ স্থান নির্ণয় করার জন্য ভূ-পৃষ্ঠের কোনো বিন্দু থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রের মধ্য দিয়ে একটি কল্পিত রেখা পৃথিবীর ঠিক বিপরীত দিকে টানা হয়। ঐ কল্পিত রেখা যে বিন্দুতে ভূ-পৃষ্ঠের বিপরীত পাশে এসে পৌছায় সেই বিন্দুই প্রথম বিন্দুটির প্রতিপাদ স্থান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6118232797047405,1.8978724212323566,2.2754128209187185 "নারায়নগঞ্জে বিস্ফোরণে দেয়াল উড়ে যায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে অন্তত ১০ জনকে। এই দুইটি আগুনের সূত্রপাত দু'টি কারণে হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে ফায়ার সার্ভিস বলছে । নারায়ণগঞ্জের আগুনের কারণ গ্যাসের চুলার লিকেজে জমে থাকা গ্যাস । আজ শুক্রবার সকাল পৌনে ছয়টার দিকে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে। দ্বিতীয় অগ্নিকাণ্ডটি ঘটে পুরোনো ঢাকার আরমানিটোলায়। হাজী মুসা ম্যানসন নামে ঐ ভবনের নিচতলা থেকে রাত সাড়ে তিনটা দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। ভবনটির নিচতলায় একটি রাসায়নিকের গুদাম রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ধারণা করছে রাসায়নিকের এই গুদাম থেকেই আগুনের সূত্রপাত। আগুনের পাঁচটি ধরন আগুন বিভিন্ন কারণে লাগতে পারে। ফায়ার সার্ভিস থেকে বলছে আগুনের পাঁচটি ধরন রয়েছে। বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা গাজীপুর সেনানিবাসের উপ-সহকারী পরিচালক এবং সহকারী ফায়ার অফিসার দেওয়ান সোহেল রানা বলছিলেন আগুনের ধরন বুঝে আগুন নেভানো উচিত। আগুনের বিভিন্ন ধরনকে ৫ভাগে ভাগ করেছে দমকল বাহিনী। যেমন; এ-পুড়ে ছাই বা কয়লা হয়ে যায় এমন আগুন বি-তেলের আগুন সি-গ্যাসের আগুন ডি-ধাতব পদার্থের আগুন ই-ইলেকট্রিক আগুন কীভাবে আগুন নেভাবেন দেওয়ান সোহেল রানা বলছিলেন, আগুন ধরলে প্রাথমিক ভাবে বুঝতে হবে আগুনের ধরন কেমন, নেভানোর জন্য সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি বলেন, যেকোন আগুন ধরতে দাহ্য-বস্তু বা জ্বালানি, অক্সিজেন এবং তাপ লাগে। ২০১৯ সালে চকবাজারে এই ভবটিতে আগুন ধরে যায় আরো পড়ুন: গ্যাসের চুলায় বিস্ফোরণে ধসে গেল ফ্ল্যাটের দেয়াল, দগ্ধ ১১ জন ঢাকার আরমানিটোলায় আগুনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪জন কেন সরানো যায়নি পুরোনো ঢাকার কেমিক্যালের গুদাম? পুরনো ঢাকাতেই থাকবে প্লাস্টিক কারখানা - ঝূঁকি কতটা? আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এই তিনটি উপকরণের যেকোন একটি সরিয়ে ফেললে আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে এক এক ধরনের আগুন নেভানোর জন্য এক এক ধরনের কৌশল নিতে হয় বলে তিনি জানান। পুড়ে ছাই বা কয়লা হয় এমন আগুন: এই আগুনের সূত্রপাত সাধারণত হয় চুলা থেকে। বাংলাদেশে কাঠ,কয়লা দিয়ে যেসব চুলা জ্বালানো হয় সেখান থেকে এই আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে। এধরণের আগুন নেভানোর জন্য পানি, শুকনো বালি এবং ভেজা বস্তা দিয়ে নেভাতে হবে। তেলের আগুন: কোন অগ্নিকাণ্ড নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",কোন ধরণের আগুন কীভাবে নেভাবেন,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6689149097441884,5.459050771801882,2.774836579097942 অনুচ্ছেদ লিখুন: জাতীয় শোক দিবস।,"বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের মহান নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সামরিক বাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই এ দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে দুষ্কৃতকারী কিছুসংখ্যক সামরিক অফিসার, ক্ষমতালোভী দেশবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে সূচনা করে কালো অধ্যায়ের। তাঁকে হত্যার মাধ্যমে শুধু ব্যক্তিকে নয়; বরং একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত রাজাকার, আলবদর, পরাজিত পাকিস্তান এবং সাম্রাজ্যবাদের নীলনকশায় এই জঘন্যতম নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। এর মাধ্যমে তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রবিরোধী রাষ্ট্র কায়েম করার অপচেষ্টা করে। সময়টি ছিল জাতির জন্যে এক বিষাদময় অধ্যায়। শুধু হত্যা করেই তারা শান্ত থাকেনি; বরং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্যে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ওই কালো আইন বাতিল করে বিচারের পথ খুলে দেয়। তারা ১৫ই আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিনটি। দিনটিকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে এই দিন নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়— জাতির পিতার সমাধিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল, আলোচনা অনুষ্ঠান, স্মরণসভা ও কাঙালিভোজেরও আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া সর্বস্তরের জনগণও তাদের প্রিয় নেতাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বিভিন্নভাবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেন। বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল এ উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। এভাবে প্রতিবছর দিনটি পালন করা হয়। তবে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমেই দিনটির যথার্থ মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1620289184130597,2.2843830737520903,2.402323973558644 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : জাস্টিন বিবার: জাস্টিন বিবার ১৯৯৪ সালের ১ মার্চ কানাডার অন্টারিওর লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। বিবারের মা প্যাটি ম্যালেট যখন গর্ভবতী হন, তখন তাঁর বয়স ১৮। বিবারের মা সামান্য বেতনে বিভিন্ন দপ্তরে কাজ করতেন। বিবারের বাবা জেরিমি বিবার পরবর্তিতে আরেক মহিলাকে বিয়ে করেন এবং তাঁর আরও দুই সন্তান হয়। বিবারের দাদা ছিলেন কানাডাতে অভিবাসী জার্মান নাগরিক। প্রশ্ন : জাস্টিন ড্রিউ বিবারের জন্ম কবে হয় ?",১৯৯৪ সালের ১ মার্চ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.375637981175031,3.01388121468054,2.673767748178968 ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের বর্ণনা দাও।,"সামরিক শাসক আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে ক্ষমতা দখলের পর পূর্ব পাকিস্তানে বৈষম্য আরও বৃদ্ধি পায়। ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির অধিকার আদায়ে ছয় দফা পেশ করেন। এনিয়ে আন্দোলন গড়ে ওঠে, যা ক্রমেই জোরদার হয়। আন্দোলন বানচাল করতে ১৯৬৮ সালের জানুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধুসহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে আগরতলা মামলা দায়ের করে তাদের বন্দী করা হয়। এ মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ১৯৬৯ সাল নাগাদ আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দল, পেশাজীবী সংগঠন ও মানুষ নিজ নিজ অবস্থান থেকে এ আন্দোলনে যুক্ত হয়। জানুয়ারিতে ছাত্রসমাজ ১১ দফা দাবি নিয়ে রাজপথে নামে। একে একে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা শহিদ হন। এতে গণআন্দোলন এত তীব্র আকার লাভ করে যে, আন্দোলন দমনে শাসকচক্রের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এ আন্দোলনের মুখে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের সকল কর্তৃত্ব অচল হয়ে পড়ে। অবস্থা বেগতিক দেখে, আইয়ুব খান ১৯৬৯ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হন। বাংলার জনগণ ছয় দফা দাবির ভিত্তিতে পূর্ববাংলার পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখে। এ সময় ন্যাপ নেতা মওলানা ভাসানীও প্রত্যক্ষ সংগ্রামের ডাক দিলে পূর্ব পাকিস্তানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটে। ফলে উপায়ান্ত না দেখে আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.671008056173658,2.508767755307944,2.634680810545853 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৪ সালের ১৯শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। সময়ের সাথে নিত্যনতুন পণ্য ও সেবা যোগ করে গুগল প্রতিনিয়ত নিজেদের আকার ও উপযোগিতা বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। একই সাথে নতুন কোম্পানি কিনে নিজেদের সাথে একীভূতকরণ, ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব ও বিজ্ঞাপন জগতে নিজেদের অবস্থানকে সুদৃঢ়ীকরণের মাধ্যমে নিজেদের বহুমুখিতাকে সমৃদ্ধ করেছে। ফলে তথ্য খোঁজার পাশাপাশি বর্তমানে ইমেইল, সামাজিক নেটওয়ার্কিং, ভিডিও শেয়ারিং, অফিস প্রোডাক্টিভিটি, প্রভৃতি বিষয়ে গুগলের সেবা রয়েছে। প্রশ্ন : ""গুগুল কোম্পানিটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?""",১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.221010843452619,2.5388284463716393,2.368807452449158 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : প্রথম এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত ম্যাচে কোন দল বিজয়ী হয় ?","এশিয়া কাপের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮৪ তে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ শহরে, যা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের নতুন সদর দফতর। প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল পাকিস্তান বনাম আইসিসির নতুন সদস্য শ্রীলঙ্কার সাথে। টুর্নামেন্ট টি অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাউন্ড-রবিন টুর্নামেন্ট, খেলা হয়েছিল ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। ভারত এই টুর্নামেন্ট টি জয়ী হয়েছিল দুটি বিজয়ের সাথে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.101096511487639,2.16472821841508,2.285216251567841 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : নিকোলাউস কোপের্নিকুস: নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল। প্রশ্ন : বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের মৃত্যু কবে হয় ?",বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের মৃত্যু ২৪ মে ১৫৪৩ | ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3231918999257872,2.551570485757788,2.411151328187766 এশিয়ায় প্রচলিত ধর্মগুলো নিয়ে কিছু বলো।,"এশিয়াতে পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগুলোর উদ্ভব ঘটেছিল। ইসলাম, হিন্দু, ইহুদি, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন প্রভৃতি ধর্ম এখানে বিকাশ লাভ করে। তাই এশিয়াকে বিশ্ব ধর্মগুলোর সূতিকাগার বলা যায়। পশ্চিম এশিয়ার জেরুজালেম মুসলমান, খ্রিস্টান এবং ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্র স্থান। দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীনতম ধর্ম হিন্দু। খ্রিস্টপূর্ব ছয় ও পাঁচ শতকে এখানে জৈন ও বৌদ্ধধর্ম আত্মপ্রকাশ করে। এরপর ইহুদি ও পরে খ্রিস্টানধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে এসে এ অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের আবির্ভাব ঘটে। এছাড়া চীনে নৈতিক আদর্শকে কেন্দ্র করে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ ও পঞ্চম শতকে জন্ম নিয়েছিল তাওবাদ ও কনফুসিয়াসের দর্শন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.661221153200261,2.112639463982417,2.398973240081798 ব্লুটুথ কী?,"ব্লুটুথ হলো স্বল্প পরিসরে তারবিহীন যোগাযোগের একটি বিশেষ প্রযুক্তি (প্রটোকল)। ব্লুটুথের কার্যকর সীমা ১০ মিটার হলেও বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এটাকে ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এ পদ্ধতিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। এ যোগাযোগ ব্যবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্জ) এর কম্পাঙ্ক ব্যবহৃত হয়। স্বল্প বিদ্যুৎ খরচী এ প্রযুক্তি বর্তমানে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ ইত্যাদি যন্ত্রাদিতে ব্যবহৃত হয়। এটা একসাথে সাধারণত ৮টি যন্ত্রের মধ্যে যোগাযোগ সাধন করতে পারে। মজার বিষয় হলো ব্লুটুথের সাথে ব্লু (নীল) বা টুথ (দাঁত)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। ৯০০ খ্রিস্টাব্দ পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা হেরাল্ড ব্লুটুথের নামানুসারেই এর এরূপ নামকরণ করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.607826380234136,2.1350242092829896,2.3462059516322937 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপের এ গ্রুপের খেলা অনুষ্ঠিত হবে ১১ জুন থেকে ২২ জুন, ২০১০ পর্যন্ত। এই গ্রুপের চারটি দল হচ্ছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, এবং ফ্রান্স। ফ্রান্স ও উরুগুয়ে পূর্বেও","২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে একই গ্রুপে খেলেছিলো। সেখানে খেলাটি ০-০ গোলে ড্র হয়। এবার দ্বিতীয় বারের মতো স্বাগতিক দেশের সাথে ফ্রান্স, মেক্সিকো, ও উরুগুয়ে একই গ্রুপে প্রতিদ্বন্দীতা করছে। শেষ বার ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপে দলগুলো এভাবে প্রতিদ্বন্দীতা করেছিলো। সেইবার বিশ্বকাপের স্বাগতিক দল ছিলো ইংল্যান্ড। গ্রুপ পর্ব শেষে ইংল্যান্ড ও উরুগুয়ে দ্বিতীয় পর্বে পদার্পণ করেছিলো।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9237417911867096,2.1155012405989386,2.1739892050821865 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বাবর যখন ১৫২৬ সালে আক্রমণ","করে দিল্লী সুলতানী শাষণের অবসান করে, বর্তমান উত্তরপ্রদেশের বেশিরভাগ অঞ্চল নিয়ে মুঘল সাম্রাজ্যের পত্তন করেন, সেই সময় থেকেই এই অঞ্চলের আধুনিক যুগের সূচনা হয়েছিল বলে ধরা যায়। ফতেপুর সিকরি, এলাহাবাদ দুর্গ, আগ্রা দুর্গ, ও তাজমহল ইত্যাদি মুঘল সাম্রাজ্যের প্রধান নিদর্শন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.806618548830679,2.4952468029697004,3.0796998881335123 "শফিক সাহেব তার গবেষণাগারে দিনাজপুরের ঐতিহ্য ধারণের লক্ষ্যে লিচু নিয়ে গবেষণা করে, তার ফলাফল সংরক্ষণ করেন। তিনি গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। গবেষণাগারের প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকের গবেষণার প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হলো আইরিশ শনাক্তকরণ বা আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি। প্রত্যেক ব্যক্তির চোখের মণির রঙিন অংশ ইউনিক বা অদ্বিতীয় হয়ে থাকে। আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তিতে, চোখের মণির চারপাশে বেষ্টিত রঙিন বলয় বা আইরিশ বিশ্লেষণ করে মানুষকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তিকে তার মাথা ও চোখকে স্থির অবস্থায় ক্যামেরা সংযুক্ত একটি ডিভাইসের সম্মুখে স্থাপন করতে হয়। উক্ত ক্যামেরাটি চোখের দুটো ফটোগ্রাফ গ্রহণ করে, যার মধ্যে একটি সাধারণ আলোতেও অদৃশ্য আলো তথা ইনফ্রারেড আলোতে গ্রহণ করা হয়। এই দুই ফটোগ্রাফকে কমপিউটারে নেয়ার পর এর অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো সরিয়ে ফেলা হয় এবং এখান থেকে প্রায় ২৪০টি অদ্বিতীয় বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়। এগুলোকে একটি নিউমেরিক কোডে রূপান্তর করে তা আইরিস কোড হিসেবে এক্সট্র্যাক্ট করা হয়। অতঃপর পূর্বে সংরক্ষণ করা আইরিস কোডের সাথে তা ম্যাচিং করে কোনো ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়। উদ্দীপকে দেখা যাচ্ছে. শফিক সাহেব গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে অবশ্যই আইরিশ শনাক্তকরণ বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6159059890563965,2.1806247290608023,2.135089366045303 সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ব্যাখ্যা কর।,"সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি 'সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়'— এ নীতির ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি ঢাকায় পদার্পণ করে বঙ্গবন্ধু বলেন, “বাংলাদেশ শান্তিতে বিশ্বাস করে, কারও প্রতি বৈরি আচরণ সমর্থন করবে না। তিনি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান এবং পুনর্গঠনে সহযোগিতা প্রদানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অনুরোধ করেন। ফলে স্বল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বের ১৪০টি দেশ বাংলাদেশকে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সোভিয়েত ইউনিয়নসহ অন্যান্য বন্ধুভাবাপন্ন দেশও খাদ্যদ্রব্য ও ত্রাণসামগ্রী নিয়ে এগিয়ে আসতে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.915855474441749,2.250393461033048,2.409040779634227 অ্যাডামস অ্যাপল কাকে বলে?,"পুরুষদের গলার সামনে উঁচু ঢেউ খেলানো স্ফীত অংশটির নাম অ্যাডামস অ্যাপল বা ল্যারিঞ্জেল প্রোমিনেন্স। এ অংশটি স্থিতিস্থাপক পদার্থ কার্টিলেজ দিয়ে গঠিত। বয়ঃসন্ধির পর ছেলেরা যতই বড় হতে থাকে, ততই তার ল্যারিংক্স বা স্বরযন্ত্র বড় হয় এবং এর চারপাশে কার্টিলেজ জমে শক্ত হয়ে যায়। এক সময় তা কিছুটা ফুলে গলার বাইরে বেরিয়ে আসে। এ স্ফীত অংশকেই বলে অ্যাডামস অ্যাপল। বাইবেলের ভাষ্যমতে, স্বর্গের বাগানে (ইডেন) অ্যাডাম ও ইভ সুখেই বাস করছিলেন। কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায় ইভ নিষিদ্ধ এক ফল অ্যাডামের হাতে তুলে দিলে সেটা খাওয়ার সময় তার গলায় তা আটকে যায়। পুরুষদের গলার এ স্ফীতি সে ঘটনার চিহ্নই বহন করছে বলে অনেকে দাবি করেন। আর এটা দেখতে গলায় আটকে যাওয়া আপেলের মতো হওয়ায় এর নাম অ্যাডামস অ্যাপল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.5468511282895845,2.693640440684654,2.9683447370923193 পৃথিবীর বয়স কত?,"পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪৫৪ ± ৫ কোটি বছর। এই বয়স উল্কার রেডিওমেট্রিক বয়স নির্ণয় থেকে প্রাপ্ত এবং প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন পার্থিব ও চাঁদের পাথরের রেডিওমেট্রিক বয়সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে রেডিওমেট্রিক বয়স নির্ণয় পদ্ধতি আবিষ্কারের পর ইউরেনিয়াম-সীসা বয়স নির্ণয় পদ্ধতিতে দেখা যায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ খনিতে এমন সীসা বিদ্যমান যার বয়স প্রায় ১০০ কোটি বছরের বেশি হবে। এই ধরনের খনি থেকে প্রাপ্ত সবচেয়ে পুরনো ছোট ও স্বচ্ছ বস্তু হল গোমেদ-মণি, যা পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার জ্যাক হিলস নামক স্থানে পাওয়া যায়, যার বয়স কমপক্ষে ৪৪০.৪ কোটি বছর। সৌরজগতে গঠিত উল্কাপিন্ডের মধ্যে ক্যালসিয়াম-অ্যালুমিনিয়াম সমৃদ্ধ সবচেয়ে প্রাচীন কঠিন বস্তুর বয়স প্রায় ৪৫৬.৭ কোটি বছর।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.190161339600693,2.2485573807975787,2.4308282729138075 এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - উহুদ যুদ্ধের,পর চতুর্থ মাসে নাজদের বনী কিলাব গোত্রের সরদার আবু বারা আমের ইবন মালেক মদীনায় হযরত রাসূলে কারীমের সা: খিদমতে হাজির হয় । এবং তার নিজের গোত্রের ইসলাম গ্রহণের জন্য একটি দলের আরজ করেন । রাসুল নাজদ গোত্রের ব্যপারে সংশয় প্রকাশ করলেও আবু বারা আমের এই দলের দায়িত্ব নিলে রাসুল রাজি হন এবং মুনজির ইবন আমেরের নেতৃত্বে ৪০ জন মতান্তরে ৭০ জনের একটি দল পাঠান ।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7023139878153803,3.655448348551251,4.056479678180949 """বাংলাদেশের কুটিরশিল্প"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","বাংলাদেশে কুটিরশিল্পের ঐতিহ্য বহু পুরোনো। অল্প মূলধনে স্বল্পসংখ্যক মানুষের শ্রমে ঘরে বসে উৎপাদিত পণ্যকে কুটিরশিল্প বলে। এর উৎপত্তি গৃহ বা পরিবারকেন্দ্রিক এবং অবসর সময়ে স্বল্প অর্থ ব্যয়ে পরিচালিত। যদিও বর্তমান সময়ে অনেক কুটিরশিল্পজাত পণ্য কারখানায় উৎপাদিত হচ্ছে। এদেশের কুটিরশিল্পের অতীতের ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবের। ইউরোপে আঠারো শতকে শিল্পবিপ্লবের আগে কুটিরশিল্পই ছিল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তি। এদেশে ইংরেজ আমলের আগে কুটিরশিল্প বেশ সুনাম অর্জন করেছিল। ঢাকাই মসলিনের খ্যাতি ছিল সারা পৃথিবীজুড়ে। আমাদের দেশে এখনো মৃৎশিল্প, তাঁতশিল্প, অলংকার শিল্পসহ বাঁশ, বেত, কাঠ ও পিতল-কাঁসার তৈজসপত্র ইত্যাদি কুটির শিল্পজাত পণ্য উৎপাদিত হয়। এছাড়া পাটের তৈরি সামগ্রীসহ রেশম ও খাদিশিল্প উল্লেখযোগ্য। কিন্তু শিল্পবিপ্লবের প্রবল আধিপত্যে কুটিরশিল্প এখন হুমকির মুখে। অ্যালুমিনিয়াম, চীনামাটি, মেলামাইনের বাসনপত্র মৃৎশিল্পকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পিতল-কাঁসার জিনিসপত্র এখন লোকে ব্যবহার করে না। এছাড়া বিদেশি পণ্যের প্রতি মানুষের আগ্রহ এবং কলকারখানায় উৎপাদিত পণ্য দামে তুলনামূলক সস্তার কারণে মানুষ এখন কুটিরশিল্পের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। তাই কুটিরশিল্পের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রয়োজনে সরকারকে ভর্তুকি ও সংরক্ষণের ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে। তবেই কুটিরশিল্পের পুরোনো ঐতিহ্য ফিরে আসবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.693069894043959,2.4373529464563903,2.5157278919837798 ডাল তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর,"পানি দিয়ে কাঁচা ডাল পরিষ্কার করুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে মশলা, পেঁয়াজ এবং সবজি দিন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর ডাল যোগ করুন এবং জল যোগ করুন এবং আধা ঘন্টা আঁচ করতে দিন। গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.472212843052462,1.9023461182743637,2.506245484738651 ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কে তৈরি করেছেন?,টিম বার্নার্স লি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করেছেন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4318225572718606,2.2698817073368294,2.821635159627953 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : খাওলাহ বিনতে আল-আজওয়ার (আরবীঃ خولة بنت الأزور) ছিলেন মুহাম্মদ স এর সময়কার একজন প্রসিদ্ধ নারী এবং পরবর্তীতে একজন সামরিক নেত্রী। তাকে ইতিহাসের অন্যতম সেরা যোদ্ধা হিসেবে বর্ণনা করা হয়। যুদ্ধক্ষেত্রে বিরোধীপক্ষ তাকে খালিদ বিন ওয়ালিদ এর সাথে তুলনা করতো। তিনি ধিহার বিন আল-আযওয়ারের বোন ছিলেন যিনি রাশিদুন সেনাবাহিনীর সৈন্য ও কমান্ডার ছিলেন। খাওলাহ সপ্তম শতকে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা বনু আসসাদ গোত্রের দলপতি ছিলেন। খাওলাহ তার ভাইয়ের সাথে অনেক যুদ্ধে পাশাপাশি যুদ্ধ করেছেন। এরমধ্যে আছে ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে বাইজানটাইন সম্রাটের বিপক্ষে সংঘটিত ইয়ারমুকের যুদ্ধ",। যুদ্ধের চতুর্থ দিনে খাওলাহ একদল নারীকে নিয়ে বাইজান্টাইন সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে প্রধান কমান্ডারকে পরাস্ত করেন। তিনি এক গ্রীক সৈন্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার সময়ে আহত হন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.685014737657415,2.493166218318923,2.746156147690636 "এক ভদ্রলোককে একটি ছেলে তার বয়স জিজ্ঞেস করেছিল। তিনি উত্তর দিলেন এ রকম করে, ""তোর যে দিনে জন্ম তখন আমার বয়সখানি, এখনকার তোর বয়সের সমান ছিল জানি। আরও বলি হোক না ক্রমে চৌদ্দ বছর গত, তোর বয়সটি হবে আমার এই বয়সের মতো।"" ভদ্রলোকটির বয়স কত?","ভদ্রলোকটির বয়স ২৮ বছর। ভদ্রলোকটি কবিতার ছন্দে বলেছেন যে ছেলেটির এখন যে বয়স, ছেলেটির যখন জন্ম হয় তখন ভদ্রলোকের বয়স ছিল সেটা। তিনি আরও বলেছেন, ভদ্রলোকের এখন যা বয়স, ১৪ বছর পরে ছেলেটির বয়স হবে সেটা। তাই, বলা যায় ছেলেটির বয়স ১৪ বছর এবং ভদ্রলোকের বয়স ২৮ বছর। ছেলেটির যখন জন্ম হয় তখন ভদ্রলোকের বয়স ছিল ১৪ বছর এবং ১৪ বছর পরে ছেলেটির বয়স হবে ২৮ বছর তথা ভদ্রলোকের বর্তমান বয়সের সমান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.16727088469973,1.8333259789280554,2.2771595294776086 "সারাংশ লেখ: টাকা পয়সার অপব্যবহার করে যে লোক তাকে অমিতব্যয়ী লক্ষ্মীছাড়া বলে। সময়ের অপব্যবহার যে করে সেও অমিতব্যয়ী। সময়ের সদ্ব্যবহার করো। সময়ের আরেক নাম সম্পদ। লেখাপড়া শিখে চাকুরী করা ছাড়া কি জীবনের আর কোনো ব্যবহার নাই? কামারের লোহার কাজ, চটি তৈরি, পুস্তক বাধাই, কলাই ও কলকারখানার কাজ, কাপড় তৈরি, কাঠের কাজ, খেলনা তৈরি, লণ্ঠন ও ছড়ি তৈরি প্রভৃতি বহু শিল্প তুমি শিখতে পার। আলস্য করে শুধু খেয়ে-পরে, শুধু পৃথিবীর কলহ-দ্বন্দ্ব নিয়ে তুমি তোমার জীবনকে নিরর্থক করে দিও না।",সারাংশ: অর্থ এবং সময় এ দুটোই মানুষের জীবনে অত্যন্ত মূল্যবান। অর্থ অপচয়কারীর মতো সময় অপচয়কারীও অমিতব্যয়ী। তাই অলসতায় বৃথা সময় নষ্ট না করে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের কাজ শিখে সময়কে কাজে লাগানো উচিত। ,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.173337410474764,3.024099610026216,3.1997321476157907 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : তবে ২০১২ সালের মার্চ মাসে এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে চিলি ২০১৫ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তৎকালীন সভাপতি রিকার্দো তেইক্সেইরা তার পদ থেকে পদত্যাগ করার পর ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশন চিলির সাথে আসর আয়োজনের বিষয়ে অদলবদল করতে সম্মত হয়েছিল। ২০১২ সালের মে মাসে এই অদলবদলটি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতার শতবর্ষ সংস্করণ কোপা আমেরিকা সেন্সেনারিও","জুন ২০১৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হয়েছি, যা কোপা আমেরিকার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কনমেবল বহির্ভূত দেশে আয়োজিত আসর ছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.254912671578839,2.3047786930532275,2.4903142027021126 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? নেপালি সেনাবাহিনীর একেবারে জন্মলগ্ন থেকে নারীরা সৈন্য হিসেবে যোগ দিচ্ছে; নেপালের ইংরেজ-নেপাল যুদ্ধ যেটি ১৮১৪ সাল থেকে ১৮১৬ সাল পর্যন্ত হয় ওখানে নারী সৈন্যদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ।",ইংরেজ-নেপাল যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6084399807686296,4.464503472632019,3.246232206546669 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: সৈয়দ রুহুল্লাহ মুসাবী খোমেইনী ( ; ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯০২ – ৩ জুন ১৯৮৯), যিনি পশ্চিমা বিশ্বে আয়াতুল্লাহ খোমেইনী হিসেবে পরিচিত, ছিলেন একজন ইরানি রাজনীতিবিদ, বিপ্লবী ও শিয়া মুসলিম ধর্মগুরু। তিনি ছিলেন ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ইরানের প্রতিষ্ঠাতা এবং ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের",নেতা যার ফলশ্রুতিতে ইরানের সর্বশেষ শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভী ক্ষমতাচ্যুত হন এবং ২৫০০ বছরের পুরনো পারসিক রাজতন্ত্রের সমাপ্তি ঘটে। বিপ্লবের পর খোমেইনী ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সংবিধান মোতাবেক জাতির সর্বোচ্চ ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্তৃত্ব বহনকারী সর্বোচ্চ নেতার পদে অধিষ্ঠিত হন এবং আমৃত্যু এই দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৯ সালের ৪ জুন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ী তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.037155248179267,2.454552175009708,2.255787134358302 আমি আমার ক্লাসে পূর্ণিমা বিষয়ে পড়াতে চাই। এই বিষয়ে একটি ছোট অনুচ্ছেদ লিখুন,"পূর্ণিমার চলচ্চিত্রে আগমন জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এ জীবন তোমার আমার দিয়ে। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে, তখন তিনি ক্লাস নাইনে পড়তেন। ২০০৩ সালে মুক্তি পায় তার সব থেকে সফল ছবি মতিউর রহমান পানু পরিচালিত মনের মাঝে তুমি। এটি বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের সবথেকে সফল ছবির মধ্যে অন্যতম।[5] ২০০৪ সালে রাবেয়া খাতুনের উপন্যাস মেঘের পরে মেঘ অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছায়াছবি মেঘের পরে মেঘ ছবিতে অভিনয় করেন।[6] এছাড়া কাজী নজরুল ইসলামের গল্প রাক্ষুসী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র রাক্ষুসীতেও অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শাস্তি গল্প অবলম্বনে নির্মিত শাস্তি চলচ্চিত্র চন্দরা চরিত্রে অভিনয় করেন।[7]",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.50088192764586,2.582000458020633,2.8593619403416777 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | ডেমোক্রেটিক পার্টি ও রিপাবলিকান উভয় দলের সদস্যরা একাট্টা হয়ে বারাক ওবামার অবস্থানের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন। এর ফলে ২০০১ নাইন ইলেভেন সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো চাইলে সৌদি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে। এক্ষেত্রে বারাক ওবামার অবস্থানের বিপক্ষে স্বয়ং তার দল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও রিপাবলিকান, উভয় দলের সদস্যরা একাট্টা হয়ে ভোট দিয়েছেন। কদিন আগেই এ সংক্রান্ত বিলটিতে ভেটো দিয়েছিলেন মি. ওবামা। দেশটির কংগ্রেসে তার ভেটো খারিজ করে দেয়ার জন্যে যে ভোটাভুটি হয়েছে তাতে সিনেটে বিলটির পক্ষে ভোট দেন ৯৭ জন আর বিপক্ষে মাত্র একজন। আর হাউজ অব রিপ্রেসেন্টেটিভসে পক্ষে ৩৪৮জন ভোট দেন, বিপক্ষে ভোট পড়ে ৭৭টি। নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে ডেমোক্রেট দলের সিনেটর রিচার্ড ব্লুমেন্থাল বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ভোট দিয়েছেন তিনি। তিনি বলছেন, এই পরিবারগুলো কোনদিনই নিজেদের প্রিয়জনদের ফিরে পাবেনা। কিন্তু তাদের ন্যায়বিচার পাবার অধিকার আছে। আর সেজন্যই তিনি প্রেসিডেন্টের ভেটোকে খারিজ করে দেবার জন্য ভোট দিয়েছেন। এখন দেশটিতে এই আইন পাস হয়ে গেল যাতে নাইন ইলেভেনের এর সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারগুলো চাইলে সৌদি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে। সেদিন চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করেছিলো সন্ত্রাসীরা। বিমানগুলোকে ইচ্ছাকৃত ভাবে সংঘর্ষ ঘটানো হয়। যার মধ্যে দুটি বিমান নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ারের সাথে ইচ্ছাকৃত ভাবে সংঘর্ষ ঘটানো হলে ১১০ তলা দুটি ভবন মাটির সাথে মিশে যায়। ঐ হামলায় সেদিন দু ঘণ্টার কম সময়ে প্রায় তিন হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। এদিকে, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ কে বরাবরই হুশিয়ারি দিয়েছেন যে এই আইনটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বয়ে আনবে। কারণ এর ফলে রীতি অনুযায়ী অন্য দেশের সরকারী কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যে দায়মুক্তি দেয়া হয়, সেটি আর থাকবে না। ফলে অন্য দেশে কর্মরত মার্কিন বাহিনী বা কর্মকর্তাদেরও একই ভাবে বিচারের আওতায় আনার ঝুঁকি তৈরি হবে। অন্যদিকে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে সৌদি বাদশাহের পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়, বিলটি পাস হলে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫ হাজার কোটি ডলারের বন্ড এবং অন্যান্য বিনিয়োগ তুলে নেবে।",যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস প্রথমবারের মত প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার একটি ভেটোকে খারিজ করে দিয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.402013844759562,2.468017221374267,2.420437685799044 ঘরের মধ্যেই ড্রাইভিং শেখা সম্ভব— কথাটি ব্যাখ্যা কর।,"প্রশ্নে ঘরের মধ্যে ড্রাইভিং শেখা বলতে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণকে বোঝানো হয়েছে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তিতে কম্পিউটার ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে হুবহু গাড়ি চালানোর সময় চারপাশে থাকা শহরের পরিবেশ বা ব্যস্ত সড়কের একটি কৃত্রিম দৃশ্য তৈরি করা হয়। রাস্তায় ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে যেমন- নানা রকম দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে, এক্ষেত্রে তার কোনো বালাই নেই। কেননা ডাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যে পরিবেশে গাড়ি ড্রাইভিং শিখছেন সেটি মোটেই কোনো বাস্তব পরিবেশ নয়। তাই এখানে দুর্ঘটনার কোনো ঝুঁকি নেই। সুতরাং নিশ্চিতভাবে ঘরের মধ্যেই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপদে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেয়া সম্ভব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4778177211374386,2.0005279322092844,2.154413481932621 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? আল-হরিস মক্কার বনু মাখজুম গোত্রের বিশিষ্ট প্রাক-ইসলামিক কুরাইশ হিশাম ইবনে আল-মুগিরার ছেলে ছিলেন। হারিসের ভাই ছিলেন আবু জাহল ৬২৪ সালে বদরের যুদ্ধে তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইসলামের নবী মুহাম্মদের বিরোধীদের নেতা ছিল। আল-হরিস বদর যুদ্ধের পর ৬২৭ সালে মদিনার নিকটে উহুদের যুদ্ধেও মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। আল-হরিস ৬২৯/৩০ সালে মুহাম্মদের মক্কা বিজয়ের সময় ইসলাম গ্রহণ করেন। পরবর্তীকালে তিনি ৬৩০ সালে হুনাইনের যুদ্ধে আরব মুশরিকদের বিরুদ্ধে মুসলিম সেনাবাহিনী পক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং সেই যুদ্ধ থেকে তার যুদ্ধে অংশীদার হওয়া শুরু হয়েছিল।",উহুদের যুদ্ধে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.403033583142271,5.4437875245634695,2.722521688682832 "প্রশ্ন: একটি কুমড়ো কীভাবে একটি ডালের মধ্যে পরিণত হয়? উঃ এটা একটা বিরক্তিকর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যায়! উপরের কৌতুকের মূল কথাটা কি বলে মনে করেন?","ব্যাখ্যাঃ আপনি কি ডাল পছন্দ করেন? আমি জানি! পিকল হল ছোট্ট কুমড়ো যা কিছু সময়ের জন্য ভিনেগার বা সলিনের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়। এটি সাধারণত জারগুলিতে করা হয়। একটি মজার তথ্যঃ আচার তৈরির প্রক্রিয়াকে বলা হয় ক্যানিং (যেমন, একটি ক্যানের মধ্যে রাখা) এবং জারিং নয়। জারিং এমন একটি শব্দ যা এমন একটি অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা আপনাকে হতবাক করে বা বিরক্ত করে; এটি একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা নয়। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8390305381396472,2.713835690249379,2.871760347737948 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তিনি ব্রিটিশদের ভারত জয়ের উপর দুটো ধারাবাহিক উপন্যাস লিখেছেন। সেখানে বর্ণনা করেছেন মোঘল সাম্রাজ্য অকার্যকর হয়ে যাওয়ার পর ভারতীয় জাতির পতন সম্পর্কে। মোয়াজ্জম আলী বইটা শুরু হয়েছে পলাশীর যুদ্ধের কিছুদিন পূর্বের কাহিনী দিয়ে। মূল চরিত্র মোয়াজ্জম আলী যিনি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে নবাব সিরাজুদ্দৌলার সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। উপন্যাস মূল চরিত্রকে কেন্দ্র করে এগিয়ে যেতে থাকে। সে হারানো গৌরব ও স্বাধীনতা ফিরে পেতে ভারতের বিভিন্ন স্থানে যায়। ","তৃতীয় পানিপথের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। সর্বশেষ সে সেরিঙ্গাপটমে বসতি স্থাপন করে যা উদীয়মান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছিল হায়দার আলীর উচ্চ ব্যক্তিত্ত দ্বারা। এই বইটি শেষ হয়েছে মোয়াজ্জম আলীর মৃত্যু দ্বারা। দ্বিতীয় বই ""“আওর তলওয়ার টুট গাই”"" এর মধ্যে হায়দার আলীর ছেলে টিপু সুলতান সম্পর্কে বিস্তারিত আছে। এছাড়াও তিনি পাকিস্তানের স্বাধীনতা সম্পর্কে খাক আওর খুন নামে একটি উপন্যাস লিখেছেন। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.455993240658502,3.308426716032002,2.8472237578145894 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : বাংলাদেশের ইসলামিক ফাউন্ডেশনও গত ১৪ই মার্চ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভা কক্ষে দেশের জ্যেষ্ঠ আলেমদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ের পর জানিয়েছে, রোজা রেখে করোনাভাইরাসের টিকা নিতে কোন সমস্যা নেই। ''আলোচনায় উপস্থিত আলেম সমাজ একমত পোষণ করেছেন যে, যেহেতু করোনাভাইরাসের টিকা মাংসপেশিতে গ্রহণ করা হয় এবং তা সরাসরি খাদ্যনালী বা পাকস্থলীতে প্রবেশ করে না, সেহেতু রমজান মাসে রোজাদার ব্যক্তি দিনের বেলায় শরীরে টিকা গ্রহণ করলে রোজা ভঙ্গ হবে না,'' ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। রমজানের সময় দিনের বেলায় মুসলমানরা খাবার ও পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। ইসলামিক শিক্ষায় বলা হয়, সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত শরীরের ভেতরে কিছু প্রবেশ করানো থেকে মুসলমানদের বিরত থাকা উচিত। কিন্তু লিডসের একজন ইমাম, কারী আসিম বলছেন, টিকা যেহেতু পেশীতে দেয়া হয়, রক্তের শিরায় যায় না, এটি পুষ্টিকর কিছু নয়, সুতরাং টিকা নিলে রোজা ভঙ্গ হবে না। ''ইসলামী চিন্তাবিদদের বেশিরভাগের দৃষ্টিভঙ্গি হলো যে, রমজানের সময় টিকা নেয়া হলে সেটা রোজা ভঙ্গ হয় না, '' বিবিসিকে বলছেন মি. আসিম, যিনি যুক্তরাজ্যের মসজিদ এবং ইমামদের জাতীয় উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান। মুসলমান কম্যুনিটির জন্য তাঁর বার্তা হলো: ''আপনি যদি টিকা নেয়ার উপযুক্ত হন এবং টিকা নেয়ার আমন্ত্রণ পান, তাহলে আপনার নিজেকেই জিজ্ঞেস করতে হবে, আপনি কি টিকা নেবেন যা এর মধ্যেই কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে, নাকি কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নেবেন, যা আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে এবং যার ফলে হয়তো পুরো রমজানই হারাতে পারে, হয়তো হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দরকারও হতে পারে।'' যুক্তরাজ্যে স্বাস্থ্য সেবা নটিংহ্যাম এবং ব্রাইটনের মতো অনেক কেন্দ্র তাদের কার্যক্রমের সময় বাড়িয়েছে, যাতে মুসলমানরা তাদের রোজা ভঙ্গের পর সেখানে টিকা নিতে আসতে পারেন। আরও পড়ুন: রমজানে নিরাপদ থাকার জন্য টিকা নেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন ড. শেহলা ইমতিয়াজ-উমর তবে পূর্ব লন্ডনের সার্জারি প্রজেক্টের জ্যেষ্ঠ চিকিৎসক ড. ফারজানা হুসেইন বলছেন, দিনের বেলায় টিকা নেয়া থেকে বিরত থাকার আসলে কোন প্রয়োজন নেই। ''আমরা জানি, রমজানের সময় কোভিডের টিকা নেয়া নিয়ে অনেক মুসলমানের মধ্যে সংশয় রয়েছে।""","ইসলামী শিক্ষাবিদ এবং যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ বলছে, রমজানের সময়ে রোজা থাকলেও মুসলমানদের টিকা নেয়া থেকে বিরত থাকা উচিত হবে না।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4519410373507013,2.6791528229685757,2.507862040588251 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ২০১৯ সালের জুনে",শুরু হয়েছে এবং ২০২২ সালের জুনে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5685713213815418,2.222205255214517,3.191959128967932 শুভ বিটিভি-তে বাংলাদেশের নদ-নদীর উৎপত্তি ও গতিপথ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন দেখছে। সেখানে সে দেখছে নদীর দুপাশে সবুজের সমারোহ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শুভর দেখা বিষয়টির গুরুত্ব বিশ্লেষণ করুন।,"বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উদ্দীপকের শুভর দেখা নদ-নদী ও সবুজ বন এবং বিস্তীর্ণ মাঠ অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশ্বের সর্বত্রই প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ নদ-নদীর তীরবর্তী ভূমিতে বসবাস শুরু করে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও জনসংখ্যার বিস্তার সর্বাধিক ঘটেছে নদীগুলোর তীরে। নদ-নদীকে কেন্দ্র করে মানুষ খাদ্যোৎপাদন, মাছ শিকার, পণ্য পরিবহন, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি গড়ে তুলেছে। এটি অর্থনীতির ভিত তৈরি করেছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, শুভ বিটিভিতে একটি প্রতিবেদনে নদ-নদী ও সবুজের সমারোহ দেখছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই নদ-নদীর গুরুত্ব ব্যাপক। নদীকে কেন্দ্র করে বহু মানুষ জীবিকা করে। আধুনিক চাষাবাদ ও শিল্পেও নদ-নদীকে ব্যবহার করা হয়। গঙ্গা-কপোতাক্ষ পরিকল্পনা থেকে, দেশের কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কৃষিজমিতে পানি সেচের ব্যবস্থা করা হয়। তিস্তা বাঁধ থেকে রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুর অঞ্চলের মানুষ সুবিধা ভোগ করছে। মেঘনা নদী থেকে পানি নিয়ে বৃহত্তর কুমিল্লা, নোয়াখালি ও চট্টগ্রাম জেলায় চাষাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশের অভ্যন্তরে এবং বিদেশে পণ্য পরিবহনেও নদী পথকে কাজে লাগানো হচ্ছে। সুতরাং উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, কৃষিক্ষেত্রে সেচের ব্যবস্থা ও উৎপাদিত পণ্য পরিবহন, শিল্প কারখানায় কাঁচামাল সরবরাহ ও পণ্য পরিবহন, যোগাযোগ সহজিকরণ ইত্যাদি সুবিধার মাধ্যমে নদ-নদী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3439730581104485,2.3523472873164186,2.430924191096263 "মুসলমানদের বিশ্বাস ও ইসলামী গবেষকদের তথ্য মতে, কুরআর নাযিল ৬১০ খ্রীস্টাব্দে শুরু হয়, যখন ফেরেশতা জিব্রাঈল (Arabic: جبريل, Jibrīl or جبرائيل, Jibrāʾīl) মক্কা নগরীর হেরা পর্বতে, সর্ব প্রথম কোরআনের সূরা আলাক্ব এর প্রথম পাঁচটি আয়াত নবী মুহাম্মাদকে পাঠ করান। আর এই ধারাবাহীকতা ৬৩২ খ্রীস্টব্দে তাঁর মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়।[1] আমরা আজ যে কোরআন গ্রন্থাকারে দেখতে পাই, সেটি সংকল করেছেন ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু(৬৪৪ থেকে ৬৫৬)। তিনি আমিরুল মু'মিনিন বা বিশ্বাসীদের নেতা হিসাবে তাঁর খিলাফতের (ইসলামিক সরকারের) সময় হুুযায়ফা ইবনে ইয়েমেনি (রা:) এর পরামর্শে এ দায়িত্ব পালন করেন। যার জন্য তাকে আজও জামিউল কুরআন বা কুরআন সংকলনকারি বলা হয়। আর পুরো বিশ্বে তাঁর সময়ে লিপিবদ্ধ করা কুরআন প্রচলিত রয়েছে। অধ্যাপক ফ্রান্সিস এডওয়ার্ড পিটার্স এর ভাষ্যমতে, কুরআন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে, পক্ষপাত এড়াতে অত্যন্ত রক্ষণশীলতা ও সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে।[2] উপরের অনুচ্ছেদের শিরোনাম কি ?",কুরআনের ইতিহাস |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0868212301698628,4.809836512816392,3.4020168707372385 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : প্রায় দুই দশকের জাতিগত নির্যাতন ও নিপীড়নের পর ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের","মাধ্যমে বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ বাঙালি শহীদ হন এবং প্রায় পাঁচ লক্ষ বাঙালি নারী পাকিস্তান সেনাবাহিনী, বিহারি, জামায়াতে ইসলামি, ইসলামি ছাত্র সঙ্ঘ (বর্তমানে ইসলামি ছাত্রশিবির), মুসলিম লীগ, রাজাকার, আল শামস, আল বদর, শান্তি কমিটি, মুজাহিদ বাহিনী কর্তৃক ধর্ষিত ও নির্যাতিত হন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.535159175850497,2.646125014280527,2.9040842874552775 "...ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ভাইরাসটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন ব্যবস্থাও। এসবের মধ্যে রয়েছে কনটাক্ট ট্রেসিং অর্থাৎ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাদেরকে খুঁজে বের করে আলাদা করে রাখার ব্যবস্থা এবং মুখে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা। ড. কুচারস্কি বলেন, “সংক্রমণের নিয়ন্ত্রণ একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে নিয়ে আসার আগে বিধি-নিষেধ ‍তুলে নেওয়া হলে যুক্তরাজ্য ও তার প্রতিবেশি দেশগুলোতে সংক্রমণের ঘটনা অনেক বেড়ে যেতে পারে।” এরকম ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে যেখানে অনুগ্রহ করে নিবন্ধের বাকি অংশ লিখুন |","ভাইরাস নিয়ে আপনার যা জানা প্রয়োজন সেকেন্ড ওয়েভ কখন হতে পারে? ড. কুচারস্কি বলেন, বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়া হলে আগামী কয়েক সপ্তাহে কিম্বা কয়েক মাসে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণের ঢেউ শুরু হতে পারে।” বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইউরোপে শীত কাল হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। কেউ কেউ বলছেন, শীতকালের দিকে সেকেন্ড ওয়েভের ঘটনা ঘটতেই পারে। ভাইরাসটি কি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে? সেকেন্ড ওয়েভ প্রথম দফার মতো মারাত্মক হবে না – এর পক্ষে একটি যুক্তি হলো ভাইরাসটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে। ফলে এটি আর মানুষকে সহজে কাবু করে ফেলতে পারবে না। এইচআইভির ক্ষেত্রেও সেরকম হয়েছে। “তবে এরকমটাই যে হবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই,” বলেন নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট প্রফেসর জনাথন বল। ভাইরাসের মধ্যে এধরনের পরিবর্তন ঘটতে অনেক সময় লাগে। করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হওয়ার ছয় মাস পরেও পরিষ্কার নয় যে এই ভাইরাসের ঠিক কী ধরনের রুপান্তর ঘটেছে। এটা কতো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বা এটা আগের চেয়ে বর্তমানে কতোটা কম প্রাণঘাতী সেসব বিষয়ও এখনও খুব একটা স্পষ্ট নয়। প্রফেসর বল বলেন, “আমি মনে করি ভাইরাসটি এখনও বেশ ভালোই করছে। অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন যাদের মধ্যে উপসর্গও দেখা দিচ্ছে না। তাই করোনাভাইরাস দুর্বল হয়ে পড়েছে এরকমটা ভাবার কোনো কারণ নেই।”",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.707121702894348,2.557645002132648,2.5970624752069273 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৬২ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৯৬৫ সালে সমাপ্ত হয় এবং ১৯৬৫-৬৬ সাল থেকে এটি চিনি উৎপাদন শুরু হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে।",স্বাধীনতা,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0466260399594955,2.001570367925441,2.5200992519394356 ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পরবর্তী সকল আন্দোলনের প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছিল। ব্যাখ্যা করো।,"১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পরবর্তী সকল আন্দোলনের প্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছিল। ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। এ আন্দোলনে বাঙালি জাতির স্বকীয় জাতিসত্তা এবং স্বাধিকার আদায়ের ঐক্যানুভূতির প্রকাশ ঘটে। এর ফলশ্রুতিতে পরবর্তীতে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর ফলে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগের শোচনীয় পরাজয় ঘটেছিল। পরবর্তীতে ১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলন, ঐতিহাসিক ছয় দফা ও ১১ দফা সংগ্রাম, আগরতলা মামলাবিরোধী আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনে জনতার রায়, একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন- এভাবেই ধাপে ধাপে পরিণতি লাভ করে বাঙালির স্বাধিকার সংগ্রাম। স্বাধিকারের দাবি রূপান্তরিত হয় স্বাধীনতার সংগ্রামে। মহান ভাষা আন্দোলন মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য সূচিত হলেও এর মূল চেতনাটি ছিল আত্মমর্যাদাবোধ ও আপন অধিকারের। ভাষা আন্দোলনের সেই শপথ যুগে যুগে বাঙালিকে আলোকবর্তিকার মতো পথ দেখায়, সংকটকালে প্রেরণা জোগায়। সর্বশেষ এই ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে পুঁজি করেই দীর্ঘ নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3760994973286573,2.392266109776846,2.412078042112403 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: হিজরতের পরে মুহাম্মাদ(সা:) মদীনায় চলে আসেন। কুরাইশদের সঙ্গে সংগঠিত",বদরের যুদ্ধের অনিচ্ছাসত্ত্বেও আবুল আস যোগ দেন। বদর যুদ্ধে কুরাইশ বাহিনী পরাজিত হয়। আবুল আস ইবনে রাবী অন্য অনেকের সঙ্গে যুদ্ধে মুসলমানদের হাতে বন্দী হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.772073904994411,2.832225257282938,3.7565907809985357 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: গণবাহিনী মুক্তিবাহিনীর একটি অংশ ছিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের",সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করা গেরিলা বাহিনী। গণবাহিনী একচেটিয়াভাবে বেসামরিক লোকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে স্বাধীনতার পক্ষে গঠিত একটি সশস্ত্র গেরিলা বাহিনী।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.17225676518353,2.158763236310485,2.3814695209510552 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | ভারত এবং পাকিস্তান কেউই চুক্তি ভাঙতে রাজি ছিলো৷ তারা নির্ধারিত সীমানার উভয়দিকের গ্রামগুলিতে আসন্ন বিদ্রোহর কথা মাথায় রেখে তা প্রশমনে তৎপর হয়, নয়তো এই বিষয়টির ফলে আন্তর্জাতিক স্তরে উভয় দেশকে সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে ফলে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ পড়তে পারে৷ সীমানা বিতর্ক ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৪৭, ১৯৬৫ এবং",১৯৭১ সালে তিনবার অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণ হয়েছিলো এবং পরবর্তী কালে ১৯৯৯ তে কার্গিল যুদ্ধও ছিলো বিতর্কিত সীমানা কলহেরই ফল৷,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7728492654399735,3.433384861459382,3.1729171566725958 গারো পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো।,"ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ গারো পাহাড়। এর বিস্তৃতি প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটার। ঘন বন জঙ্গলে আচ্ছাদিত এ গারো পাহাড়ই গারো সম্প্রদায়ের মূল বাসভূমি। এ গারো পাহাড়ের পাদদেশেই অবস্থিত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা। গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নক্রেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১৪০০ মিটার বা ৪,৬৫২ ফুট। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সিমসাং নামের একটি নদী, যা বাংলাদেশে সোমেশ্বরী নামে পরিচিত। গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুরের গজনীতে গড়ে উঠেছে গজনী অবকাশ কেন্দ্র। সীমান্ত ঘেঁষা গহীন অরণ্য, মনোরম আবহাওয়া এবং বিস্তৃর্ণ বনাঞ্চল— সব মিলিয়ে গজনী এক অনাবিল আনন্দের জায়গা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.8574831032144257,2.447853499321341,2.7348678889133944 "নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী? নয়নের মণি","""নয়নের মণি"" বাগধারাটির অর্থ ""অত্যন্ত প্রিয়""।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.345591898399163,4.516795240745964,3.382168073892321 "উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই একমাত্র উপায়। আর তা হলে কিভাবে হবে, তার ফল কি হবে সেটি নিয়েও রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা। চলুন জেনে নেয়া যাক এই সংকট আসলে কি নিয়ে। উত্তর কোরিয়া কেন পারমানবিক অস্ত্র চায়? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কোরিয়ান উপদ্বীপ বিভক্ত করে ফেলা হয়। উত্তর কোরিয়া স্ট্যালিনপন্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রটিকে শুরু থেকেই স্বৈরতান্ত্রিক বলা হয়ে থাকে। উত্তর কোরিয়া সব সময় বিশ্ব রাজনীতি থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে। অথবা বেশিরভাগ রাষ্ট্র দেশটির সাথে দূরত্ব বজায় রেখেছে। উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটির দাবি এর একটি হাইড্রোজেন বোমা। কিন্তু তারা সত্যিই এমন হামলা চালাবে তা মনে হয়না। উত্তর কোরিয়া আরো দাবি করে যে তারা এমন একটি পরমাণু অস্ত্র তৈরি করেছে যা দুর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা বহন করা যাবে। যদিও এই দাবি নিরপেক্ষ সূত্র দ্বারা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। তবে দেশটির এই দাবির জবাবে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইওরোপিয় ইউনিয়ন উত্তর কোরিয়ার উপরে তাদের অবরোধ আরো কঠোর করেছে। দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের দিকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র তাক করা রয়েছে। কোন হামলার জবাবে বিধ্বংসী প্রতিশোধ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া। আর তাছাড়া এশিয়ার সবচাইতে শক্তিশালী দেশ চীন উত্তর কোরিয়া শাসক পরিবর্তন চায়না। তাদের ধারনা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একত্রিত হয়ে গেলে একদম তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে মার্কিন সেনাবাহিনীকে। দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সেনারা তাদের সীমানা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে বলে চীনের আশংকা। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন|",সংক্ষেপে জেনে নিন উত্তর কোরিয়ার সংকট কী নিয়ে,Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.4312138522038347,3.1892179625866905,2.5447345970857604 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? মোগল সৈন্যবাহিনীর এক আফগান যোদ্ধা মহম্মদ দিলের খান ১৭১৩ খ্রিস্টাব্দে কুর্বাই রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন৷ এই রাজ্যের শাসকরা ছিলেন পার্শ্ববর্তী বসোদা ও মহম্মদগড় রাজ্যের শাসকদের মতোই মধ্যপ্রদেশের পাঠান জাতির প্রতিনিধি৷ তিনি ছিলেন ভোপাল রাজ্যের সমসাময়িক নবাব দোস্ত মহম্মদ খানের ভাই৷ খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর তিনের দশকে রাজ্যটি মারাঠা সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়৷ চারের দশকে এটি মারাঠা পেশোয়াদের সরাসরি অধীনস্থ হয়৷ ১৭৬১ খ্রিস্টাব্দে এই রাজ্যের নবাব ইজ্জত খান পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে মারাঠাদের সাহায্য করেন৷ পরে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয় ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধে ব্রিটিশরা জয় লাভ করলে এটি ব্রিটিশ করদ রাজ্যে পরিণত হয়৷",পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3313889753146673,2.640826787751691,2.522796356034408 বোর মডেল শতভাগ নির্ভুল ছিলোনা,এটা হাইড্রোজেনের বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলেও বহুইলেকট্রনবিশিষ্ট পরমাণুর বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে পারে না। অধুনা বর্ণালীগ্রাফী প্রযুক্তির (স্পেকট্রোগ্রাফিক টেকনোলজি) উন্নয়ন সাধন হওয়ায় হাইড্রোজেন বর্ণালীতে নতুন রেখার উদ্ভব হয়েছে যা বোর মডেল ব্যাখ্যা করতে পারে না। ১৯১৬ সালে আরনোল্ড সমারফিল্ড এই অতিরিক্ত রেখার ব্যাখ্যা দিতে বোর মডেলে উপবৃত্তাকার কক্ষপথ যুক্ত করেন। কিন্তু এই নতুন মডেল খুবই জটিল।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,7.937885490622362,2.472078311261765,3.2041117594377857 বাংলাদেশের প্রাচীনতম নগরী পুন্ড্রবর্ধন বিষয়ে বিস্তারিত বলো।,"পুন্ড্রবর্ধন প্রাচীন বাংলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জনপদ। এর নামকরণ হয়েছে পুন্ড্র জনগোষ্ঠীর নামানুসারে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় ১৫ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এ নগর এক সমৃদ্ধ জনপদ হিসেবে বিস্তার লাভ করে। বেশ কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এখানে অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা রাজত্ব করেন। এর ভেতর রয়েছে মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সামন্ত রাজবংশের লোকেরা। এরপর এখানে ধর্মীয় সংস্কার করতে আসেন ইসলাম ধর্ম প্রচারকরা। উত্তরবঙ্গের প্রবেশপথ খ্যাত বগুড়া জেলা সদর থেকে আরও ১২ কিলোমিটার উত্তরে মহাস্থানগড়েই এই নগরীর অবস্থান। অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক আর ইতিহাসবিদ মহাস্থানগড়কে হারিয়ে যাওয়া কিংবদন্তির নগরী পুন্ড্রবর্ধন বলে উল্লেখ করেন। বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ৬৩৯ থেকে ৬৪৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে পুন্ড্রনগরে এসেছিলেন। ভ্রমণের ধারাবিবরণীতে তিনি তখনকার প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার উল্লেখ করে বর্ণনা করেন। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.405217369540545,2.20732353227282,2.3440698168487253 ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান সম্পর্কে বলো।,"ব্যাবিলনের শূন্য বা ঝুলন্ত বাগান আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর । তীরে নির্মিত হয়। সম্রাট নেবুচাদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। ৪০০০ শ্রমিক রাতদিন পরিশ্রম করে তৈরি করেছিল এই বাগান। প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এ ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও বিস্ময়কর এক ফুলের বাগান, যা দূর থেকে শূন্যে ঝুলন্ত বাগান বলে মনে হতো। বাগানটি পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালি। ৫০০০ থেকে ৬০০০ প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল বাগানটিতে । ৮০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে জল উঠানো হতো মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে এক ভূমিকম্পে এ সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় ৷ তবে অনেকের মতে, ভূমিকম্পে নয় বরং ৫১৪ খ্রিষ্টাব্দে পার্শ্ববর্তী পারস্য রাজ্যের সাথে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে এই সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়।।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.679046718677791,2.480426784584084,2.6096556131035586 আবু তারেক মাসুদের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?,সোনার বেড়ি,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8896307781655026,6.379573550507931,7.153066161753579 """খাল কেটে কুমির আনা"" বাগধারাটির অর্থ কী?","""খাল কেটে কুমির আনা"" বাগধারাটির অর্থ নিজের কর্ম দ্বারা নিজের বিপদ ডেকে আনা।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.922968742818852,4.310860487187496,3.698609484356479 "আগুন নিয়ন্ত্রণ দমকল বাহিনীকে অনেক বেগ পেতে হয়। বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন লাগার পরই এই ভবনের কাগজপত্র যাচাই করে দেখেন রাজউক কর্তৃপক্ষ। সংস্থার চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, ""আজকে আগুন লাগার পর আমরা যখন তথ্য ঘাঁটতে গেছি, তখন আমরা এটা পেয়েছি।"" বিবিসি বাংলার শাকিল আনোয়ারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ""যে ভবনটিতে আগুন লাগে, সেটির ফাইল আমি যতটুকু দেখেছি, ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর এটিকে একটি ১৮ তলা ভবন হিসেবে করার জন্য নকশা অনুমোদন করা হয়। কিন্তু এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে ২৩ তলা। শুধু তাই নয়, রাউজকের অনুমোদিত নকশা থেকে এই ভবনের নকশায় আরও অনেক বিচ্যূতি রয়েছে।"" রাজউকের চেয়ারম্যান আরও জানাচ্ছেন, এফআর টাওয়ারের মালিকপক্ষ ২০০৫ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারী রাজউকের কাছে আরেকটি নকশা পেশ করে, যার সঙ্গে রাজউকে সংরক্ষিত নকশার কোন মিল নেই। ""ফলে আমরা বুঝতে পারি, ঐ যে নকশা, ২০০৫ সালে যেটা তারা সাবমিট করেছিল সেটা বৈধ নকশা ছিল না।"" ""শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের যে মূল নকশা রাজউকের অনুমোদন পেয়েছিল, সেটির সঙ্গেও নির্মিত ভবনটির অনেক বিচ্যূতি রয়েছে"", বলছেন তিনি। এ ব্যাপারে ২০০৭ সালে রাজউক একটি রিপোর্টও তৈরি করে। রাজউক বলছে, নকশা নামে মেনে নির্মাণ করা হয় ভবনটি এই ভবন নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের সবারই শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন তিনি। ভবনটি এ কারণেই অনিরাপদ ছিল কীনা এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ""আমাদের নকশা থেকে বিচ্যূতির কারণে ভবনটি অবশ্যই অনিরাপদ হতে পারে। কারণ আমাদের নকশায় অগ্নিনিরাপত্তা থেকে শুরু করে সব নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা হয়।"" আরও পড়ুন: বনানীর আগুন নিয়ন্ত্রণে দেরি হওয়ার যে কারণ কুণ্ডুলি পাকানো ধোঁয়া আর দিনভর রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা 'মা আমি ভালো আছি, স্যারেরা আটকে গেছে কয়েকজন' ঢাকা শহরে বিগত দশকগুলোতে যে শত শত বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মিত হয়েছে, সেগুলোর কত শতাংশ এরকম ঝুঁকির মধ্যে আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ""এরকম তো আরও থাকতে পারে। হয়তো থাকতে পারে। আমরা জানি না।"" ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা কতটা মানা হয়েছিল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি বলেন, ""এখন যেসব হাইরাইজ ভবন হচ্ছে সেগুলো যেন নিয়ম মেনে হয়, সে বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কিন্তু আগের কিছু ভবন হয়ে গেছে, যেগুলোর বেলায় একশোভাগ নিয়ম মানা হয়নি। এই ভবনগুলো নিয়ে আমরা বিপদে পড়েছি।"" উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6048456975522405,8.735672271946752,2.6841327456552313 "Content: বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় ২৬ জন নিহত হয়েছেন। গোয়েন্দা পুলিশের ঢাকা উত্তরের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এফ আর টাওয়ারের জায়গার মালিক মি. ফারুক এবং ভবনটির উপরের অবৈধ অংশের মালিক তাসভীর উল ইসলামকে গতকাল (শনিবার) রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। ""একজনকে রাত পৌনে এগারোটার সময় গুলশান থেকে এবং অপরজনকে রাত সোয়া একটা থেকে দেড়টার মধ্যে বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।"" এর আগে শনিবার তাদের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মি. রহমান জানান, ""পারস্পরিক যোগসাজশে অবহেলা ও উদাসীনতার কারণে সংঘটিত অগ্নিসংযোগে প্রাণহানির অভিযোগে বনানী থানায় শনিবার মামলা দায়ের করা হয়।"" ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া মি. ফারুক এফ আর টাওয়ারের ভবনের জায়গার মালিক এবং তাসভীর উল ইসলাম উপরের অবৈধভাবে নির্মিত ফ্লোরগুলোর মালিক এবং সেখানকার মালিক সমিতির সভাপতি। ""তাদের (গ্রেপ্তারকৃতদের) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে জেনে তারা আত্মগোপনের প্রচেষ্টায় ছিলেন"", বলেন মি. রহমান। মি. রহমান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাসভীর উল ইসলাম স্বীকার করেন যে ভবনের অবৈধ অংশ রেজিস্ট্রেশনের চেষ্টা করেছিলেন তিনি। ২৮শে মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় বনানীর ১৭ নম্বর রোডের এফ আর টাওয়ারে আগুন লাগে। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস সহ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর কয়েকটি দল প্রায় ৬ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৭০ জনেরও বেশি মানুষ। পরবর্তীতে রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান বনানীর ওই ভবনটি রাজউকের অনুমোদিত নকশা লঙ্ঘন করে তৈরি করা হয়েছিল। আরো পড়তে পারেন: ঢাকায় অবৈধ ভবন শনাক্তে অভিযান যেভাবে চলবে ঢাকার অবৈধ ভবনগুলো টিকে আছে কীভাবে ঢাকার সব বহুতল ভবন পরিদর্শন করা হবে: মন্ত্রী অনুগ্রহ করে উপরের অনুচ্ছেদটি সংক্ষিপ্ত করুন |",বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনে হতাহতের ঘটনায় দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.419585204225693,2.9598326159936583,2.463683631039406 স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ক্ষেত্রে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো।,"স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ক্ষেত্রে ১৯৭০ সালের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য নির্ধারিত ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি লাভ করে। জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলা মুসলিম লীগ দল তথা পশ্চিম পাকিস্তানের স্বৈরতান্ত্রিক শাসকদের জন্য এটি ছিল বিরাট পরাজয়। পাকিস্তানি সামরিক শাসকগোষ্ঠী নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করায় দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলতে থাকে। বিভিন্ন ঘটনার পর নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় হয়। তাই ১৯৭০ সালের নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথে এক বিরাট মাইলফলক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9880239988913455,2.0032869177378547,2.035521416390942 "নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ?","১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে। আলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.892144421402798,2.176808616079248,2.639307002504305 "নীচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে : অনুচ্ছেদ : শাক্তরাস (ইংরেজি:Shakta Rash) নবদ্বীপের প্রধান উৎসব।[2] শরৎকালে শারদোৎসবের পরেই উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয় উৎসবের প্রস্তুতি এবং কার্তিকীপূর্ণিমায় নবদ্বীপের এই লোকায়ত উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।[3] শাক্তদেবীদের বিশাল মৃন্ময়ী মূর্তি নির্মাণ করে শক্তি আরাধনাই নবদ্বীপের রাসের প্রধান বৈশিষ্ট্য। প্রতিটি মূর্তিতে কারুকার্যময় নির্মাণশৈলী, বিচিত্র রূপকল্পনা, ধর্মীয় ব্যঞ্জনা, পণ্ডিতের গভীর উপলব্ধির সুস্থিত বহিঃপ্রকাশ, শিল্পীর নিখুঁত চিত্রায়ণ সম্মিলিত ভাবে অদ্বিতীয় উৎসবের রূপ দান করেছে। উত্তর : শাক্তদেবী |",নবদ্বীপের শাক্তরাস উৎসবে কোন দেব বা দেবীর পুজো করা হয় ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.695318907849001,4.220681970437225,2.843656700499343 প্রতিটি বহুপদী সমীকরণে,কমপক্ষে একটি বাস্তব বা জটিল মূল থাকে।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.6804316058167728,4.189341309303097,4.4841601648160525 "নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন যেন আপনি একজন শিক্ষক এবং এই বিষয়ে ক্লাসে পড়াচ্ছেন অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ?","অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)) একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার। তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.791021336983428,2.210673392470684,2.5709903488132575 "নিচের লেখাটির একটি ভালো শিরোনাম বলো। বৈঠক শুরু হওয়ার পর সেটি যেন আর শেষই হতে চাইছে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরিয়ে যাচ্ছে। আট ঘণ্টারও বেশি সময় পরে সেনা সদর দফতর থেকে বেরুলেন প্রধানমন্ত্রী। সেনা প্রধানের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতেই এরকম দীর্ঘ বৈঠক ইমরান খান সম্পর্কে সেই বিরাট প্রশ্নবোধক চিহ্ন যেন আবারো সামনে নিয়ে আসলো। ইমরান খান আসলে কাদের লোক? সেনাবাহিনীই কি তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে? এই ঘটনার কয়েকদিন পর খ্যাতিমান পাকিস্তানি সাংবাদিক হামিদ মীর সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে। তারা সেদিন দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাটিয়েছেন। কথা বলেছেন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে। সেখানে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে তিনি সরাসরি জানতে চেয়েছিলেন, কী এত কথা হলো সেনা প্রধানের সঙ্গে। সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বলেন, ""আমি জানতে চেয়েছিলাম, আপনি আট ঘণ্টার বেশি সেখানে ছিলেন। কী ঘটেছিল সেখানে? উনি আমাকে বলেছিলেন, আমরা সব নিরাপত্তা সমস্যা নিয়ে কথা বলেছি। প্রতিরক্ষামন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে সব গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা তখন তার সঙ্গে ছিলেন। তিনি আত্মবিশ্বাসী যে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর বেসামরিক সরকারই এখন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা নীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি ঠিক করবে।"" বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে হামিদ মীর নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সম্পর্কে তার নিজের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছেন। অনেকে তাকে ইমরান খানের প্রতি সহানুভুতিশীল বলে মনে করেন। তবে হামিদ মীর বলছেন, তিনি আসলে এখনই নতুন সরকার সম্পর্কে কোন অভিমত দিতে চান না। তিনি বরং কয়েকটা মাস অপেক্ষা করতে চান, ইমরান খানকে কিছুটা সময় দিতে চান। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর নেতা। আর দেশটির সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর নেতা হচ্ছে আসলে সেনা প্রধান। এমন একটি কথা পাকিস্তানে প্রচলিত আছে। এটাও বলা হয়, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র নীতি আর প্রতিরক্ষা নীতি ঠিক হয় সেনা সদর দফতরে, সেখানে বেসামরিক প্রধানমন্ত্রীর কোন এখতিয়ারই নেই। কাজেই ইমরান খান যে বলছেন, তার সরকারই পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা নীতি আর পররাষ্ট্র নীতি ঠিক করবে, সেটা কি বিশ্বাসযোগ্য? পাকিস্তানের রাজনীতির যারা ঘনিষ্ঠ পর্যবেক্ষক, এ নিয়ে সংশয় আছে তাদের মধ্যে।","প্রদত্ত লেখার শিরোনাম হতে পারে, ""ইমরান খান: সেনাবাহিনীর পুতুল না কি নতুন পাকিস্তানের দিশারি""।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.310564644542146,3.5850058337561372,2.382802204909246 "নীচে দেওয়া শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন| শিরোনাম : এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ স্মিথ ও ওয়ার্নার সারাংশ : বল ট্যাম্পারিং বা ইচ্ছাকৃতভাবে বলের আকার বদলানোর পরিকল্পনা করার অপরাধে স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে ১২ মাসের জন্য সব ধরণের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।","১২ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার আর স্টিভ স্মিথ এছাড়া যিনি বল ট্যাম্পারিং করেছেন, সেই ক্যামেরন ব্যানক্রফটকে ৯ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ওদিকে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগও স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে এবারের আসর থেকে নিষিদ্ধ করেছে। দুজনের মোট ১.৯ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি রয়েছে। স্মিথের দল রাজস্থান রয়্যালস এবং ওয়ার্নারের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। এর আগেই চলমান ঘটনার প্রেক্ষিতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের অধিনা",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4021494316954874,2.2714168830163994,2.2945835925135847 " নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: সুবেদার জোগিন্দর সিং সাহনান, পিভিসি (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২১ – ২৩ অক্টোবর ১৯৬২) ছিলেন একজন ভারতীয় সেনা সেনা, যিনি মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক বীরত্বের পুরস্কার পরম বীর চক্র পেয়েছিলেন। সিং ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬২-এর ভারত -চীন যুদ্ধের সময়",", তিনি উত্তর-পূর্ব সীমান্ত সংস্থার বাম লা পাসে একটি প্লাটুনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যদিও ভারী সংখ্যায় চীনা সেনা ছড়িয়ে গিয়েছিল, তবুও তিনি চীনা সৈন্যদের বিরুদ্ধে তার সৈন্যদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং আহত ও ধরা পড়ার আগ পর্যন্ত তিনি তার পদ রক্ষা করেছিলেন। সিং চিনের হেফাজতে থাকাকালীন আঘাতের কারণে মারা গিয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1531701604418005,2.4747607505862756,2.3887555514541883 মিশরীয় সভ্যতার বিকাশে নীলনদের ভূমিকা কী ছিল?,"বর্তমান কাল থেকে প্রায় ৭,০০০ বছর আগে যখন পৃথিবীর আবহাওয়া ও জলবায়ুতে নানা পরিবর্তনের ফলে দিনের পর দিন বৃষ্টি হতো। ফলে নীলনদের পানি উপচে দুকূল ছাপিয়ে মানুষের কৃষি উৎপাদনসহ সব সহায়-সম্বল ভাসিয়ে নিয়ে নিঃস্ব করে দিত। তাই প্রাচীন মিশরীয়রা প্রতি বছর সংঘটিত এ বন্যাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাঁধ দেওয়ার পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিল। এভাবে সমস্যা সমাধান করতে গিয়ে প্রাচীন মিসরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ, কৃষির উপকরণ, সেচব্যবস্থা প্রভৃতি বিকাশের সাথে সাথে নগরের বিকাশ ঘটতে থাকে যা মিশরকে সভ্যতার পটভূমিতে পরিণত করে। হোয়াংহো নদীকে চীনের দুঃখ বলা হলেও নীলনদকে মিশরের দান হিসেবে অভিহিত করা হয়। কেননা মিশরীয় সভ্যতার বিকাশে নীলনদই সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, মিশরীয় সভ্যতার সূচনাকারীরা পানির প্রাপ্যতা, নীলনদকে কেন্দ্র করে কৃষি উৎপাদন, মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ, পশুপালনের জন্য তৃণভূমির সহজলভ্যতা ইত্যাদি বিষয়কে মাথায় রেখে নীলনদের তীরবর্তী অঞ্চলসমূহে বসতি স্থাপন করেছিল। দেখা যায়, প্রতি বছর গ্রীষ্মকালের শুরুতে আফ্রিকার মধ্য অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট প্লাবনে নীলনদের দুকূল ছাপিয়ে যেত। এ সময় পাহাড়ি মাটি, বরফগলা পানি ও অজস্র জলজ উদ্ভিদ আবাদি জমিতে এসে পড়ত। কয়েক মাস ব্যাপি স্থায়ী (জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত) এ বন্যার সময় গাছ-গাছড়া পচে গিয়ে এবং এর সাথে জলধারায় পাহাড়ি লাল পাথুরে মাটি মিশে এক উর্বর পলিমাটির সৃষ্টি হতো। প্লাবন শেষে বন্যার উর্বর পলিমাটিতে নীলনদের উভয় তীর দৈর্ঘ্যে ৬০০ মাইল এবং প্রস্থে ১০ মাইল পর্যন্ত ভরে যেত। এ কারণে মিশরের জমি খুব উর্বর হতো। এ উর্বর জমিতে খুব সহজেই ফসল ফলানো যেত। কৃষি উৎপাদনই প্রাচীন মিশরীয়দের প্রধান জীবিকা হওয়ায় এ সময় কৃষিকে কেন্দ্র করেই বসতি স্থাপন, বাঁধ নির্মাণ কৌশল, সেচব্যবস্থা ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশ ঘটে। এছাড়া নীলনদের তীরে অবস্থিত সিনাই পাহাড় ও অন্যান্য পর্বতমালা এবং চূনা পাথরের পাহাড়গুলো শিল্পদ্রব্য ও অস্ত্র-শস্ত্র তৈরি করার জন্য মিশরবাসীকে বিভিন্ন প্রকার ধাতু সরবরাহ করেছে। এক কথায়, গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থান ও নীলনদের দানের ফলে মিসরে বিশ্বের প্রাচীন সভ্যতার উৎপত্তি ও বিকাশ ঘটে। তাই গ্রিক ঐতিহাসিক ও ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস মিশরীয় সভ্যতার বিকাশে নীল নদের ভূমিকা দেখে বিস্মিত হয়ে নির্দ্বিধায় মিসরকে নীলনদের দান বলে উল্লেখ করেছেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.988852817810183,2.4276988105723407,2.497851055000802 "নেপালি মেয়ে রিদিতা শর্মা চিকিৎসাবিজ্ঞানে পড়াশোনা করার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়। সে কলেজের সামনে স্থাপিত একটি স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে পায়। রিদিতা বাংলাদেশি বন্ধুদের কাছ থেকে জানতে পারল, স্তম্ভটি একটি ঐতিহাসিক আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত। উদ্দীপকে উল্লিখিত স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের পটভূমি ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে উল্লিখিত স্মৃতিস্তম্ভ অর্থাৎ শহিদ মিনার ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে নির্মিত। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের প্রতি বৈষম্যমূলক নীতি অনুসরণ করতে থাকে। যার প্রথম আঘাত আসে ভাষার প্রশ্নে। পাকিস্তানের স্বপ্নদ্রষ্টা তৎকালীন গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ১৯৪৮ সালের ২১শে ও ২৪শে মার্চ ঢাকায় দুটি পৃথক অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেন, উর্দু এবং একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। অথচ পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ (৫৬ শতাংশ) মানুষেরই মাতৃভাষা ছিল বাংলা। প্রতিবাদে শুরু হয় ভাষা আন্দোলন যা তুঙ্গে ওঠে ১৯৫২ সালে। সে বছরের ২১শে ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল বের করে। এক পর্যায়ে পুলিশ মিছিলে গুলি করলে বরকত, জব্বার ও রফিকসহ কয়েকজন শহিদ হন। ২১শে ফেব্রুয়ারি নিহত ভাষা শহিদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। তিনদিন পরই পুলিশ তা ভেঙে দিয়েছিল। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়ও পাকিস্তানি সেনারা তখনকার শহিদ মিনারটি ভেঙে দেয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে নতুন করে শহিদ মিনার তৈরি করা হয়। উদ্দীপকের নেপালি মেয়ে রিদিতা শর্মা ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে ঐতিহাসিক আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত একটি স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে পায়৷ ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজের পাশেই শহিদ মিনার নির্মিত হয়েছিল। সুতরাং বলা যায়, উদ্দীপকের রিদিতার দেখা স্মৃতিস্তম্ভটি ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে নির্মিত শহিদ মিনারকেই ইঙ্গিত করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.438550036842822,2.216626958486055,2.148034651472503 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন : বার্কলে সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন নামক অপারেটিং সিস্টেমটি কবে তৈরি করা হয় ?","জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। জাভা'র এই জনপ্রিয়তার মুল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট। ইতিহাস James Gosling, Mike Sheridan, এবং Patrick Naughton ১৯৯১ সালের জুনে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোজেক্ট শুরু করেন। প্রাথমিকদিকে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজকে ""ওক(Oak)"" বলা হত। জেমস গসলিং এর অফিসের বাহিরের ওক গাছের সাথে মিল রেখে এই নাম রাখা হয়। এরপর এর নাম রাখা হয় ""গ্রীন"" এবং অবশেষে জাভা কফির সাথে মিল রেখে ""জাভা""তে পরিবর্তন করা হয়। ১৯৯৫ সালে সান মাইক্রোসিস্টেমস জাভা-১.০ প্রকাশ করেন। তাদের মূলনীতি ছিল ""একবার লিখুন, যে কোনো জায়গায় চালান (Write Once, Run Anywhere or WORA)""। জাভার উল্লেখযোগ্য সংস্করণের মধ্যে অন্যতম হল - জেডিকে ১.০ (জানুয়ারী ২১, ১৯৯৬) জেডিকে ১.১ (ফেব্রুয়ারী ১৯, ১৯৯৭) জে২এসই ১.২ (ডিসেম্বর ৮, ১৯৯৮) জে২এসই ১.৩ (মে ৮, ২০০০) জে২এসই ১.৪ (ফেব্রুয়ারী ৬, ২০০২) জে২এসই ৫.০ (সেপ্টেম্বর ৩০, ২০০৪) জাভা এসই ৬ (ডিসেম্বর ১১, ২০০৬) জাভা এসই ৭ (জুলাই ২৮, ২০১১) জাভা এসই ৮ (মার্চ ১৮, ২০১৪) জাভা'র গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো java=== বহনযোগ্যতা (portability) === জাভা'র পূর্বতন প্রোগ্রামিং ভাষাগুলিতে সাধারণত এক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য লেখা প্রোগ্রাম অন্য অপারেটিং সিস্টেম এ চালানো যেত না। জাভায় লেখা প্রোগ্রাম যেকোন অপারেটিং সিস্টেমে চালানো যায় শুধু যদি সেই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য একটি জাভা রানটাইম এনভায়রনমেন্ট(জাভা ভার্চুয়াল মেশিন)থেকে থাকে। এই সুবিধা জাভাকে একটি অনন্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত করে। বিশেষ করে ইন্টারনেটে, যেখানে অসংখ্য কম্পিউটার যুক্ত থাকে এবং কম্পিউটারগুলো বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে সেখানে জাভায় লেখা অ্যাপলেট গুলো সকল কম্পিউটারে চলতে পারে এবং এর জন্য কোন বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয় না। জাভা'র এই সুবিধাকে বলা হয় বহনযোগ্যতা। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং জাভা'র খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রোগ্রামিং জগতে মুলত সিমুলা৬৭ (প্রোগ্রামিং ভাষা) এবং স্মলটক (প্রোগ্রামিং ভাষা) এর মাধ্যমে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর সূচনা হলেও, জাভা'র মাধ্যমেই এটি পরিপূর্ণভাবে...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.407546758174238,1.9471176021109244,2.0317807210166015 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০১৮ সালের ১৫ই আগস্ট তারিখে, ২০১৮ উয়েফা সুপার কাপে","আতলেতিকো মাদ্রিদের বিরুদ্ধে খেলার মাধ্যমে রিয়াল মাদ্রিদের এই মৌসুম শুরু হয়। উক্ত ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ে রিয়াল মাদ্রিদ ২–৪ গোলে হারে। মূল ম্যাচ শেষের ১০ মিনিট পূর্ব পর্যন্ত বেনজেমা এবং রামোসের গোলে মাদ্রিদ এগিয়ে ছিল। এটি রিয়াল মাদ্রিদের শেষ ৯ ইউরোপীয় ফাইনাল জয়ের পর প্রথম হার ছিল। ৪ দিন পর, রিয়াল হেতাফের বিরুদ্ধে ২–০ গোলে জয়ের মাধ্যমে নতুন লা লিগা মৌসুম শুরু করে। উক্ত ম্যাচে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় দানি কারভাহাল এবং গ্যারেথ বেল গোল করেন। হিরোনার বিরুদ্ধে, ১–০ গোলে পিছিয়ে থেকেও ৪–১ গোলে ম্যাচটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়। উক্ত ম্যাচে বেনজেমা দুটি গোল করেন এবং রামোস ও বেল একটি করে গোল করেন। ২০১৮ সালের ২৯শে আগস্ট তারিখে, লিঁও হতে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় মারিয়ানো দিয়াজ মেজিয়া পুনরায় রিয়ালে যোগদান করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.357343670689495,2.183569617932914,2.533478060767461 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আলী ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবার অভ্যন্তরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব এবং মাতা ফাতিমা বিনতে আসাদ। তিনি ছিলেন মুহম্মদের নিকট ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম পুরুষ। আলী তাঁর প্রারম্ভিক জীবন থেকেই মুহম্মদের প্রতিরক্ষায় কাজ করেন এবং ক্রমবর্ধমান মুসলমানদের প্রায় প্রতিটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মদীনায় হিজরতের পর তিনি নবীর কন্যা ফাতিমার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তৃতীয় খলিফা উসমান ইবনে আফফান মিশরীয় বিদ্রোহীদের হাতে নিহত হলে ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে আলী চতুর্থ খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন। তাঁর শাসনামলে প্রথম ফিতনা",সংঘটিত হয় এবং ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে মসজিদ আল-কুফায় নামাজরত অবস্থায় তিনি এক খারিজি গুপ্তঘাতকের আক্রমণের শিকার হয়ে শাহাদতবরণ করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1879937577434347,3.6412748043972614,2.521415431799855 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? এরপর তাকে ইংল্যান্ড গমনার্থে অ্যাশেজ সফরে রাখা হয়। পরাজিত হওয়া ঐ সিরিজে একটি খেলায় অংশ নিয়ে ০ ও ১৪ রান তুলেন। পরবর্তীকালে এটিই জাতীয় দলে তার সর্বশেষ খেলা হিসেবে পরিগণিত হয়।",ইংল্যান্ড |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9388369179610416,4.271625945742755,3.697139346401189 "নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদে সারাংশ লেখ: এই সৌরজগৎ কিরূপে বিধি-নির্দিষ্ট নিয়মাধীন থাকিয়া সুশৃঙ্খলভাবে চলিতেছে, তাহা চিন্তা করিলে উচ্ছৃঙ্খল জীবন নিয়মিত হয়। চারদিকে এই প্রকা- বিশ্ব কী সুন্দর সুশৃঙ্খলভাবে চলিতেছে। সূর্য প্রত্যেক দিন নির্দিষ্ট সময়ে উদিত হইতেছে, নির্দিষ্ট সময়ে অস্ত যাইতেছে, চন্দ্রের ষোলকলা নির্দিষ্ট নিয়মানুসারে বৃদ্ধি পাইতেছে এবং ক্ষয় পাইতেছে। অন্যান্য গ্রহনক্ষত্রাদি যাহার যেদিন যেভাবে যতটুকু চলার কথা ততটুকুই চলিতেছে। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত- ছয় ঋতু নির্দিষ্ট চক্রে ঘুরিতেছে, অগ্নি নির্দিষ্ট নিয়মে তাপ দিতেছে, বায়ু নির্দিষ্ট নিয়মে বহিতেছে, মেঘ নির্দিষ্ট নিয়মে সঞ্চারিত হইতেছে- ইহা চিন্তা করিলে নির্দেষ্ট নিয়ম ত্যাগ করিয়া কর্ণধারহীন তরণীর ন্যায় কে আপনার জীবনকে উচ্ছৃঙ্খল করিবে।","প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ: নিয়মানুবর্তিতা প্রকৃতির এক অপার সৌন্দর্য্য। সৌরজগতের বিশালাকার গ্রহ থেকে ক্ষুদ্রতিক্ষুদ্র নক্ষত্র সবাই সুশৃংখল নিয়মাধীন। যা মানবজীবনকে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন বর্জন করার এক সুস্পষ্ট আহ্বান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5209066077384636,2.9512741880016184,2.637069359765072 কোন পাখি রঙিন লেজ ছড়িয়ে বর্ষায় নাচে?,ময়ূর বর্ষাকালে রঙিন লেজ ছড়িয়ে নাচে।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.374161049553295,3.850798575696022,4.832677732980119 "নিচের বাক্যটি পড় এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দাও। ""কম্পাসের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম চারটি দিক রয়েছে।"" প্রশ্ন: উত্তরের বিপরীত কী?",উত্তর দিকের বিপরীত হলো দক্ষিণ দিক।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3647887308068123,2.4898670103325755,2.918652886220726 নৌকাবাইচ শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"নৌকাবাইচ বাংলাদেশের প্রাচীন খেলাগুলোর মধ্যে একটি। নৌকাবাইচের বাইচ শব্দটি ফারসি, যার অর্থ বাজি বা খেলা। নদীমাতৃক বাংলাদেশের লোকালয় ও সংস্কৃতির একটি অমূল্য সম্পদ হলো নৌকাবাইচ। একসময় দেশে যোগাযোগ ছিল নদীকেন্দ্রীক আর বাহন ছিল নৌকা। নৌশিল্পকে কেন্দ্র করে এখানে বিভিন্ন শিল্পকেন্দ্র গড়ে ওঠে সেই সময় বিভিন্ন নৌযানকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে নৌযানের মধ্যে প্রতিযোগিতা বা নৌকাবাইচ। নৌকাবাইচের নৌকার আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। কোনো কোনো নৌকার সামনের ও পেছনের অংশ একেবারেই সোজা থাকে আবার কোনো নৌকার সামনের ও পেছনের মাথায় কারুকার্য করা থাকে। নোয়াখালি জেলার নিম্নাঞ্চল, চট্টগ্রাম ও সন্দ্বীপে বাইচের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সাম্পান নামের নৌকা। এটি দেখতে অনেকটা জাহাজের মতো। কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আজমিরিগঞ্জ ও সিলেট অঞ্চলে বাইচের জন্য সারেঙ্গি নৌকা ব্যবহার করা হয়। মধ্যযুগে নবাব-বাদশাগণ নৌকাবাইচের আয়োজন করতেন। অনেক নবাব বা বাদশাহের নৌবাহিনীর দ্বারা নৌকাবাইচ উৎসবের গোড়াপত্তন হয়। বর্তমান যুগে সাধারণ নৌকেন্দ্রিক নৌবাহিনী না থাকলেও নৌশক্তির প্রতিযোগিতামূলক আনন্দোৎসব আজও নৌকাবাইচের মাধ্যমে জাতীয় জীবনে বিরাজমান। বাংলাদেশের নৌকাবাইচ ভাদ্র ও আশ্বিন মাসে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। নৌকাবাইচের প্রতিযোগিরা নৌকা চালানোর সময় ঈশ্বর কিংবা আল্লাহর নাম ধরে প্রায়শই গান গায়। যার কথায় থাকে সাহস সংগ্রহের আবেদন। নৌকার গতি অনুসারে অনেকে নৌকার সুন্দর নাম রাখেন, যেমন সাইমুন, পঙ্খিরাজ, তুফান মেল, ঝড়ের মেল, ময়ুরপঙ্খি, অগ্রদূত, দীপরাজ, সোনার তরী ইত্যাদি। নৌকাবাইচের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশের রোয়িং ফেডারেশন। দেশীয় নৌকা বাইচকে উৎসাহিত করার জন্য প্রতিবছরেই অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। নৌকাবাইচ যেহেতু আবহমান বাংলার ঐতিহ্য; এই ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.306725619827036,2.5117392631476103,2.6105792625974202 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন আবদুল খালেক (এছাড়াও হাজি খালেক নামে পরিচিত) একজন বাংলাদেশী পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের",মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের হয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে একজন ফুটবল যোদ্ধার ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের হয়ে খেলে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতার জন্য তহবিল সংগ্রহ করেছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0419958475399915,2.018022434633795,2.367891435194008 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বিদ্যালয়টি ১৮৬১সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১১ সালে বিদ্যালয়টির ১৫০ তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৩ সালে ১৫২তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৬ সালে ১৫৫ তম বর্ষপূর্তি পালন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি পাবনা জেলার ঐতিহ্য। বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও",মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0421652782811788,2.8631033067490432,2.4930298033157805 """স্বপ্নডানা"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়। স্বপ্ন আছে বলে মানুষ সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পায়। স্বপ্ন মানুষকে আশা বাঁধতে শেখায়। স্বপ্ন মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে। স্বপ্ন না দেখলে মানুষ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারে না। তাই স্বপ্নডানায় ভেসে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আমার স্বপ্ন আমি লেখক হবো। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির প্রতি আলাদা আগ্রহ কাজ করে। আমাদের দেশে অন্যসব পেশার জন্য আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠান থাকলেও, লেখক হওয়ার জন্য আলাদা কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। এটি মূলত নিজস্ব সৃজনশীলতা দ্বারাই প্রভাবিত হয়। লেখককে নিজের আলোতেই উদ্ভাসিত হতে হয়। তেমনি আমিও যথার্থ পড়াশোনা করে, শিল্প-সংস্কৃতি, পরিবেশ-ঐতিহ্য, জীবন প্রভৃতি সম্পর্কে তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে লেখক হিসেবে সকলের সামনে পরিচিত হতে চাই। আমি কল্পনা করি। একজন বৃদ্ধ যখন আমার লেখা গল্প পড়ে চায়ের কাপে ফুঁ দিবেন, তখন তিনি তার শৈশবে ফিরে যাবেন। মানুষের আনন্দ আমি আমার লেখার মাধমে ফুটিয়ে তুলতে চাই। একজন কিশোর যখন আমার গল্প পড়ে দুই চারটা বাক্য নিজের মত গুছিয়ে বলার চেষ্টা করবে, তখনই লেখক হিসেবে আমার প্রকৃত সার্থকতা আসবে। আমি আমার সত্ত্বা দিয়ে তৈরি লেখা সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই। আমি আমার স্বপ্নডানায় নিজেকে নতুনভাবে খুঁজে পেতে চাই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.141795538733962,2.3577000275128164,2.478212464712044 আইসোটোপ হল,একই মৌলিক পদার্থের ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু যাদের পারমাণবিক সংখ্যা একই তবে নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন। আইসোটপসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা একই হলেও ভর সংখ্যা ভিন্ন। প্রোটনের সংখ্যা একই থাকায় আইসোটোপসমূহের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মে অনেক সাদৃশ্য বিদ্যমান।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,5.9081189064165915,2.1568705247200914,2.527768584691125 সূর্যগ্রহণের কারণ কী?,"চাঁদ যখন পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন পৃথিবীর কোনো দর্শকের কাছে সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায় (কিছু সময়ের জন্য)। এ ঘটনাটিকেই সূর্যগ্রহণ বলে। পৃথিবীতে প্রতি বছর অন্তত দুই থেকে পাঁচটি সূর্যগ্রহণ পরিলক্ষিত হয়। এর মধ্যে শূন্য থেকে দুইটি সূর্যগ্রহণ পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হয়। সূর্যগ্রহণের তিনটি ধরন রয়েছে: * পূর্ণ সূর্যগ্রহণ: এটি ঘটে যখন চাঁদ সম্পূর্ণরূপে সূর্যকে ঢেকে ফেলে। এই সময়, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে পারে না, ফলে চারদিক অন্ধকার হয়ে যায়। * আংশিক সূর্যগ্রহণ: এটি ঘটে যখন চাঁদ সূর্যকে সম্পূর্ণরূপে না ঢেকে আংশিক ঢেকে ফেলে। এরকম হলে সূর্যের কিছু অংশ দেখা যায়। * বলয় সূর্যগ্রহণ: এটি ঘটে যখন চাঁদ পৃথিবী থেকে খুব দূরে থাকে, ফলে এটি সূর্যকে সম্পূর্ণরূপে ঢেকে ফেলতে পারে না। এই সময়, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে পারে, ফলে আকাশে একটি রিং দেখা যায়। সূর্যগ্রহণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা, যা কোনো ক্ষতি করে না। তবে, সূর্যগ্রহণের সময় সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো উচিত নয়, কারণ এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে। সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য বিশেষ সূর্যগ্রহণ চশমা বা গ্লোব ব্যবহার করা উচিত।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.24704922630921,1.6769765666444878,1.7986829982461174 "আমি আমার ছাত্রদের জ্ঞান পরীক্ষা করছি মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্পর্কে প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে (মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।) প্রশ্ন: মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ? উত্তরটি প্রেক্ষাপটে আছে",মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত |,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,1.970343110762472,2.1944491334648815,2.085323664525846 ব্যবসায় মুনাফা সর্বাধিকরণের উপায় কী কী?,"মুনাফা সর্বাধিকরণ বলতে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা বৃদ্ধি করাকে বোঝায়। স্বল্পকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্যই হলো মুনাফা সর্বাধিকরণ। সাধারণত নিম্নোক্ত উপায়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়: উৎপাদনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ধরনের খরচ কমিয়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়। যেমন- বিক্রয় খরচ, প্রশাসনিক খরচ । এতে অবশ্য পণ্যের গুণগত মানের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা পণ্যের গুণগত মান খারাপ হলে মুনাফা হ্রাস পায়। আধুনিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে উন্নতমানের দ্রব্য ও সেবার ওপর দিয়ে মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়। এতে অবশ্য উৎপাদন ও প্রশাসনিক খরচ কমাতে হবে এবং উৎপাদনের উপকরণগুলো সুষ্ঠু ও যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পণ্যের অতিরিক্ত চাহিদা সৃষ্টি করেও মুনাফা সর্বাধিকরণ করা যায়। এটা করতে হলে অবশ্য নতুন নতুন বাজারজাতকরণ করতে হবে এবং সাথে সাথে ব্যাপক বিজ্ঞাপন ও প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0219373787962915,2.000622611610539,2.1521250934546963 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ""ত্রিপিটক"" কয়টি পিটকের সমন্বয়ে গঠিত হয় ? অনুচ্ছেদ : ত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক। ","বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ""ত্রিপিটক"" তিন পিটকের সমন্বয়ে গঠিত হয় | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.348434596828221,3.05177640316895,2.5467742697742204 শহিদ মিনার নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"শহিদ মিনার হলো ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধ। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাঙালি ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে তাদের মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছিল। আর এই একুশের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে ভাষা শহিদদের স্মরণে নির্মিত হয় শহিদ মিনার। দেশের প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার রয়েছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বহিঃপ্রাঙ্গণে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার অবস্থিত। প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারি তারিখে এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে ভাষা আন্দোলনের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে। ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন করা হয়। শহিদ মিনারটি ছিল ১০ ফুট উঁচু ও ৬ ফুট চওড়া। ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে শহিদ শফিউরের পিতা অনানুষ্ঠানিকভাবে শহিদ মিনারের উদ্বোধন করেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানি পুলিশ ও সেনাবাহিনী শহিদ মিনারটি ভেঙ্গে ফেলে। পরবর্তীতে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেবার পরে ১৯৫৭ সালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৬৩ সালে। ১৯৬৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে শহিদ আবুল বরকতের মা হাসিনা বেগম নতুন শহিদ মিনারের উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমান শহিদ মিনারের নকশা করেছিলেন। তারই রূপ কল্পনায় ছিল স্নেহময়ী মাতার আনত মস্তক প্রতীক হিসেবে মধ্যস্থলে সুউচ্চ কাঠামো এবং দুই পাশে সন্তানের প্রতীক স্বরূপ হ্রস্বতর দুটি করে কাঠামো। সামনে বাঁধানো চত্বর। এই কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও মর্যাদা এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর ন্যস্ত। যদিও বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ শহিদ মিনারে অনুষ্ঠিতব্য ২১শে ফেব্রুয়ারির শ্রদ্ধার্ঘ্য অনুষ্ঠানের জন্য অনুদান প্রদান করে থাকে, তথাপি সার্বিক দেখভাল ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শহিদ মিনারের পবিত্রতা ও এর মর্যাদা রক্ষা করা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6867029940990474,2.0685273309922607,2.132313059719773 "মংডু এলাকায় মিয়ানমার বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার কর্মকর্তারা বলছেন, গত বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা মুসলিমদের একটি দল বাঁশ সংগ্রহ করার সময় হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে তাদের হত্যা করা হয়। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দাবি করছে, হেলিকপ্টার আক্রমণে নিহতরা ওই অঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সহায়তা দিচ্ছিল। কিন্তু জাতিসংঘের মুখপাত্র এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। এর আগে পাওয়া খবরে ওই ঘটনায় ৭ জন নিহত হয়েছে বলে বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন কর্মকর্তারা বলছেন, এ আক্রমণে প্রায় ৩০ জন নিহত হয়েছে বলে তারা খবর পেয়েছেন, তবে তা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: বিশ্বের বৃহত্তম নির্বাচন যেভাবে আয়োজন করছে ভারত প্যারোল ও জামিনের মধ্যে পার্থক্য কী? তারেক নিয়ে ব্রিটেনের জবাবে কী বলছে বাংলাদেশ সীমান্ত প্রহরায় বর্মী সেনা বিবিসির সংবাদদাতা নিক বিক জানাচ্ছেন, তিন মাস আগে রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সহিংসতা শুরু হবার পর এটাই মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুতর ঘটনা। সর্বশেষ রাখাইন রাজ্যে যে লড়াই চলছে, তা হচ্ছে মূলত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং আরাকান বাহিনীর মধ্যে । এই আরাকান যোদ্ধারা জাতিগতভাবে রাখাইন এবং প্রধানত: বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। এ বছরের শুরুর দিক থেকে যুদ্ধের কারণে প্রায় ২০ হাজার বেসামরিক লোককে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে হয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যে অভিযান চালায় তাতে বহু রোহিঙ্গা হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয় এবং অন্তত ৭ লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। অভিযোগ করা হয়, রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের বাহিনী সংখ্যালঘু মুসলিমদের বিরুদ্ধে গণহত্যার মানসিকতা নিয়ে অভিযান চালিয়েছে। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকট: 'কিছু বললে দা-বটি নিয়ে তেড়ে আসে' 'গোয়েন্দা তথ্য, সরকারি সিদ্ধান্তে' সেন্ট মার্টিনে বিজিবি রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে 'মিয়ানমারকে বাধ্য করা হোক' এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",মিয়ানমার বাহিনীর হেলিকপ্টার হামলায় ৩০ জন রোহিঙ্গা নিহত হবার খবর |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3325868541169146,3.2143700182482497,2.408721313024259 জাতীয় শোক দিবস নিয়ে একটা ছোট নিবন্ধ লিখুন। ,"বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের মহান নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সামরিক বাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই এ দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে দুষ্কৃতকারী কিছুসংখ্যক সামরিক অফিসার, ক্ষমতালোভী দেশবিরোধীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে সূচনা করে কালো অধ্যায়ের। তাঁকে হত্যার মাধ্যমে শুধু ব্যক্তিকে নয়; বরং একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত রাজাকার, আলবদর, পরাজিত পাকিস্তান এবং সাম্রাজ্যবাদের নীলনকশায় এই জঘন্যতম নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। এর মাধ্যমে তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রবিরোধী রাষ্ট্র কায়েম করার অপচেষ্টা করে। সময়টি ছিল জাতির জন্যে এক বিষাদময় অধ্যায়। শুধু হত্যা করেই তারা শান্ত থাকেনি; বরং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্যে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ওই কালো আইন বাতিল করে বিচারের পথ খুলে দেয়। তারা ১৫ই আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিনটি। দিনটিকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে এই দিন নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়— জাতির পিতার সমাধিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল, আলোচনা অনুষ্ঠান, স্মরণসভা ও কাঙালিভোজেরও আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া সর্বস্তরের জনগণও তাদের প্রিয় নেতাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বিভিন্নভাবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেন। বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল এ উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। এভাবে প্রতিবছর দিনটি পালন করা হয়। তবে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমেই দিনটির যথার্থ মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.7991077052520845,2.2843830737520903,2.3998650911341097 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : হাবিবউল্লাহ খানের পর নাসরুল্লাহ খান আমির হন। হাবিবউল্লাহ খানের পুত্র আমানউল্লাহ খান তার বিপক্ষে দাঁড়ান এবং ক্ষমতা গ্রহণ করেন।",তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধের পরে রাওয়ালপিন্ডির সন্ধি স্বাক্ষরিত। এরপর ব্রিটিশরা আফগানিস্তানকে স্বাধীন হিসেবে মেনে নেয়। আমানউল্লাহ খান দেশের সংস্কার চালু রাখেন। ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দে তাকে বাদশাহ ঘোষণা করা হয় এবং আফগানিস্তান রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.42495449532612,2.3014817057251387,2.718567974764357 কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের বর্ণনা দাও।,"পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নে অবস্থিত ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা 'সাগর কন্যা' হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের এটাই একমাত্র সৈকত, যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত— দুটোই ভালোভাবে দেখা যায়। সবচেয়ে ভালোভাবে সূর্যোদয় দেখা যায় সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে। আর সূর্যাস্ত দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষাসহ সকল ঋতুতেই মৌসুমি পাখিদের কলরবে মুখরিত থাকে এ সমুদ্রতট। একমাত্র কুয়াকাটা পর্যটনকেন্দ্রে এসেই প্রকৃতির সৃষ্ট সাগরের নানা রূপ বিভিন্ন ঋতুতে উপভোগ করা সম্ভব। তাইতো দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটন পিপাসু বছরের বিভিন্ন ঋতুতে বার বার ছুটে আসে কুয়াকাটায়। কৃত্রিমতার কোনো ছাপ নেই এখানে। সে কারণেই পর্যটকরা কুয়াকাটায় এসে প্রকৃতির নিয়মের সাথে নিজের মনকে একাকার করে প্রকৃতির স্বাদ নিজ উপলব্ধিতে আত্মস্থ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.289532834812144,2.559711500437274,2.7587499497385104 একটি রংধনু সাত রং কি কি ?,"রংধনুর সাতটি রঙ হল বেগুনি, নীল, নীল, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.601016950359369,2.4906945203997504,4.157252989051957 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৯ সালে, হিজাজি মিশর অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে মিশরের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত মিশরের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে মিশরের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; মিশরের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৬২ ম্যাচে ২টি গোল করেছেন। তিনি মিশরের হয়ে এপর্যন্ত ১টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৮) এবং ২টি আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে (২০১৭ এবং ২০১৯",") অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৭ সালে এক্তোর কুপেরের অধীনে আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে রানার-আপ হয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8731787422096429,3.1298647114093927,2.26631717281409 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : মি: ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত পৃথিবীকে উত্তপ্ত গ্রহে পরিণত করবে বলে সতর্কও করে দিয়েছেন স্টিফেন হকিং। স্টিফেন হকিংয়ের ৭৫ তম জন্মদিন পালন উপলক্ষে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিবিসির সঙ্গে আলাপ করেন তিনি। বিখ্যাত এই বিজ্ঞানী বলেন, ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য পরিবেশগত বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। "" আমরা গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের এমন এক পর্যায়ে আছি যা আরেকটু বেশি হলে সেখান থেকে ফিরে আসা সম্ভব নয়। ট্রাম্পের এমন ধ্বংসাত্মক সিদ্ধান্ত পৃথিবীকে আরেকটি ভেনাসের রূপান্তরিত করতে পারে, যেখানে থাকবে দুইশো পঞ্চাশ ডিগ্রি তাপমাত্রা এবং সালফিউরিক এসিডের বৃষ্টিপাত"" বিবিসিকে বলেন স্টিফেন হকিং। জলবায়ু পরিবর্তনকে তিনি পৃথিবীতে বিদ্যমান 'সবচেয়ে বড় বিপদ' বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য তিনি পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও বলেন। ""জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের বড় বিপদগুলোর মধ্যে একটি এবং এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিলে আমরা ক্ষতি রোধ করতে পারি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রমাণ অস্বীকার করে এবং প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বের হয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিবেশের ক্ষতি সাধনের মাধ্যমে আমাদের ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য সুন্দর পৃথিবীটাকে বিপজ্জনক করে তুলেছেন।"" এদিকে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আলোচকদের প্যানেল আইপিসিসিতে পৃথিবীতে তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ও এর সম্ভাব্য ঝুঁকি গুরুত্বের তুলে ধরা হয়েছে। আইপিসিসি লেখকদের মতে- ""জলবায়ু পরিবর্তনের সুনির্দিষ্ট মাত্রাটি (অচলাবস্থান বা অপরিবর্তনীয় অবস্থার সর্বোচ্চ মান) নিশ্চিত করতে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কিন্তু পৃথিবীর তাপমাত্রা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়ে অচলাবস্থার দিকেই যাচ্ছে। যা মানুষ এবং প্রাকৃতিক কারণেই হচ্ছে।"" আমরা কি কখনো আমাদের পরিবেশগত সমস্যা ও মানব সংঘাতের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হতে পারবো? এমন প্রশ্নের উত্তরে স্টিফেন হকিং বলেন- ""পৃথিবীতে আমাদের দিন হিসেবের।"" ""আমার মনে হয় বিবর্তন মানুষের মনের লোভ ও সহিংসতা জাগিয়ে তুলছে। মানব সংঘাত কমার কোনো লক্ষণ নে। যুদ্ধক্ষেত্রে প্রযুক্তির বিকাশ এবং মারাত্মক অস্ত্রগুলো মানুষের জন্য ধ্বংসাত্মক হতে পারে যেকোনো সময়""। ""মানবজাতির বেঁচে থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হতে পারে মহাকাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে স্বাধীনভাবে উপনিবেশ স্থাপন।"" আরো পড়ুন: জাপান সাগরে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে উত্তর কোরিয়া আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম |","স্টিফেন হকিং বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত পৃথিবীকে ধ্বংসের কাছে নিয়ে যেতে পারে। জলবায়ুর পরিবর্তন এমনভাবে ঘটতে পারে যে পরিস্থিতি হবে অপরিবর্তনীয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.429174641848422,2.385741541740241,2.4233392370607123 বঙ্গবন্ধুকে ৭ই মার্চে ভাষণ দিতে হলো কেন?,"বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুকে ৭ই মার্চে ভাষণ দিতে হলো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এ ভাষণে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ-শাসন, বঞ্চনার ইতিহাস, নির্বাচনে জয়ের পর বাঙালির সঙ্গে প্রতারণা ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি যে অন্যায়, নির্যাতন ও বৈষম্য সৃষ্টি করেছিল, স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে তা থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্ত করতে বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষণ দেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.405329364686736,2.2655833855302427,2.4196486612051067 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন বহু অবাংলা ভাষার ছাপাখানা নষ্ট করা হয় যার মধ্যে সিলেটি নাগরী লিপি ছিলো অন্যতম৷ বাংলাদেশ নামক নতুন রাষ্ট্রের জন্মের পেছনে এই সিলেট অঞ্চলের কৃৃতিত্ব অপরিসীম৷ বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সেনাধ্যক্ষ মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর বাড়ি ছিলো সিলেটেরই সুনামগঞ্জে৷ তারই নির্দেশে রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও কারখানায় কামান তৈরী হতো৷ জনার্দন কর্মকার দ্বারা নির্মিত একটি বিখ্যাত ঐতিহাসিক কামান আজও ঢাকায় সংরক্ষিত রয়েছে৷ পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যুগ্ম লড়াই সিলেটের যুদ্ধ নামে পরিচিত৷ ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৭ থেকে ১৫ই ডিসেম্বরের মধ্যে ঘটে যাওয়া এই যুদ্ধ পাকিস্তানকে নতিস্বীকার করতে বাধ্য করে ও সিলেটের মুক্তি ঘটে৷ অপরপক্ষে ভারতে ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে আসাম সরকার অসমীয়া ভাষাকে আসামের সব জেলাতে বাধ্যতামূলক করার একটি প্রতিবেদন আনে৷ এর বিরূদ্ধে বরাকের সিলেটিরা চরম বিরোধ, তীব্র আন্দোলন প্রদর্শন করে৷ ১৯৬১র ১৯শে মে শিলচর রেলওয়ে স্টেশনে আন্দোলন চলাকালীন ১১ জন শহিদ হন এর পর বরাক উপত্যকায় বাংলা ভাষাকে সরকারী ভাষার মর্যাদা দিতে বাধ্য হয় আসাম সরকার৷ ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে আসামের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় ৬বছর ব্যাপী বাঙালি বিরোধী আসাম আন্দোলন হয়, যা নথিভুক্ত ভোটারদের বৈধতা যাচাই সম্বন্ধে আলোড়ন সৃৃষ্টি করে৷ এই আন্দোলন আসাম সরকারকে পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের আটকাতে এবং আসামের মূলনিবাসী ও ভূমিপুত্রদের আইনগত, প্রশাসনিক ও সাংস্কৃৃতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাপ সৃষ্টি করে অসমীয়া জনগোষ্ঠী৷ মূলনিবাসী তত্ত্ব দেওয়া হলেও তা ছিলো আসলে সংখ্যাগরিষ্ঠ অসমীয়া জাতির সংরক্ষণের পথ৷","বাংলাদেশের স্বাধীনতাপ্রাপ্তির সময়কালকে শেষসীমা ধরে তার পরবর্তী সময়ে আসা অনুপ্রবেশকারীদের অবৈধ বলে ধরা হবে, এই প্রস্তাব দেওয়া হয়৷",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.734635119355826,3.003812647477648,2.8572834348702 আমি একটি বই লিখছি মহাকর্ষ তরঙ্গ নিয়ে। বইটির ১ম অধ্যায়টি তুমি লিখে দাও।,"নিশ্চয়ই। মহাকর্ষ তরঙ্গ নিয়ে লেখা বইয়ের প্রথম অধ্যায় নিন্মরূপ হতে পারে: ২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীদের দল লাইগো সায়েন্টিফিক কোলাবোরেশনের মুখপাত্র ঘোষণা করেন যে, তাঁরা দুটি গুরুভার কৃষ্ণগহ্বরের প্রবল সংঘর্ষের ফলে একীভূত হওয়ার কারণে স্থানকালের চাদরে উদ্ভূত আন্দোলনের ফলে সৃষ্ট মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সরাসরি শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা। ঠিক একশ বছর আগে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁর সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বে এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বে তিনি বলেন, ত্বরিত আধান যেমন তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ নিঃসরণ করে ঠিক তেমনি ত্বরিত ভরও তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের সমান বেগসম্পন্ন এক ধরনের তরঙ্গ নিঃসরণ করে যাকে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ বলে। দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা নিয়ে আমাদের ত্রিমাত্রিক জগৎ। আইনস্টাইনের মতে এই তিনটি মাত্রার সাথে সময় মিলে একটা চতুর্মাত্রিক পর্দা তৈরি হয় যা স্থানকালের চাদর নামে পরিচিত। সমগ্র মহাশূন্য ব্যাপী এই স্থানকালের চাদর পাতা আছে। মহাশূন্যে যখন কোনো ভর সৃষ্টি হয় তখন তা এই চাদরে বক্রতা উৎপন্ন করে। ফলে সৃষ্টি হয় মহাকর্ষের। যখন ভরযুক্ত বস্তু স্থানকালের চাদরে ভেসে বেড়ায় তখন এই বক্রতার প্রভাবও কিন্তু বস্তুর সাথে সাথে চলতে থাকে। আবার যখন দুটি গুরুভার বস্তু যেমন দুটি কৃষ্ণ গহ্বর বা দুটি নিউট্রন নক্ষত্র বা দুটি সুপারনোভা ইত্যাদি যদি কাছাকাছি চলে আসে তখন একটি বস্তু অন্য বস্তুটির বক্রতার মধ্যে আটকে যায় ফলে বস্তু দুটি পরস্পরকে ঘিরে বিপুল বেগে পাক খেতে থাকে যাতে করে বস্তু দুটির ত্বরণও বাড়তে থাকে এবং এক সময় তারা প্রচণ্ড সংঘর্ষের মধ্যদিয়ে একীভূত হয়ে যায়। এর ফলে কিছু ভর খুব দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। ফলে স্থানকালের চাদরে সৃষ্টি হয় মহাকর্ষীয় তরঙ্গ। মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আমাদের পৃথিবীকে অতিক্রম করার সময় এর স্থানকালের চাদরে সৃষ্ট সঙ্কোচন ও প্রসারণ এতই ক্ষীণ যে তা শনাক্ত করার মতো যান্ত্রিক ব্যবস্থা এতদিন আমাদের হাতে ছিল না। কিন্তু হাতে নেই বলে নিশ্চুপ হয়ে বসে থাকা তো মানুষের ধর্ম নয়। অজানাকে জানা অচেনাকে চেনা আর অধরাকে ধরার উদগ্র বাসনা নিয়ে ১৯৯৭ সালে সারা বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীদের নিয়ে গড়ে ওঠে লাইগো কোলাবোরোণ প্রকল্প। এই প্রকল্পে প্রায় সহস্রাধিক বিজ্ঞানী কাজ করছেন, যাদের মধ্যে ড. সেলিম শাহরিয়ার এবং ড. দীপঙ্কর তালুকদার নামে দুজন বাংলাদেশিও আছেন। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা লিভিংস্টোনে এবং সেখান থেকে প্রায় চার হাজার কিলোমিটার দূরে ওয়াশিংটনের হ্যানফোর্ডে একটি করে লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি যন্ত্র স্থাপন করে ২০০২ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ চালানো হয়। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল না পাওয়ায় যন্ত্রটির বিভিন্ন ত্রুটি সংশোধনের সাথে সাথে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রভূত উন্নতি সাধন করা হয়। এ যন্ত্রের পিছনে এ পর্যন্ত ব্যয়ের পরিমাণ প্রায় ১.১ বিলিয়ন ডলার। এখন এটিকে বলা হচ্ছে অ্যাডভান্স লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি। উন্নতিকরণের পর ২০১৫ সালে আবার পর্যবেক্ষণ শুরু হয়। ২০১৫ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর দু জায়গাতেই যুগপৎ মহাকর্ষীয় তরঙ্গ শনাক্ত করা সম্ভব হয়। বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হন যে, প্রায় ১.৩ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে দুটি কৃষ্ণগহ্বর যার একটির ভর ২৯টি সৌর ভরের সমান এবং অপরটি ৩৬টি সৌর ভরের সমান। এ দুটি কৃষ্ণগহ্বর প্রচণ্ড সংঘর্ষের ফলে মিলিত হয়ে ৬২ সৌর ভরের সমান একটি কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়। এর ফলে এক সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময়ের মধ্যে তিন সৌরভরের সমান ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সৃষ্টি করে। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যে তরঙ্গ লাইগো প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা শনাক্ত করতে সক্ষম হন তার উৎপত্তি ১.৩ বিলিয়ন বছর পূর্বে। এ ধরনের ঘটনা থেকে যে মহাকর্ষীয় তরঙ্গের উদ্ভব হতে পারে সে সম্পর্কে ১৯১৫ সালে আইনস্টাইন তাঁর সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বে প্রস্তাব করেছিলেন। এ তরঙ্গের শনাক্তকরণ আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ কেন? প্রথমত এটি সার্বিক আপেক্ষিক তত্ত্বকে চূড়ান্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করল। তাছাড়া স্টিফেন হকিং-এর মতে চল্লিশ বছর আগে কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কে তিনি যে তত্ত্ব প্রদান করেছিলেন এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে। দৃশ্যমান আলোয় আমরা যা দেখি এক্সরে আবিষ্কারের ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি আরো গভীরতর হয়। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বক ও বেতার তরঙ্গ আমাদের এই মহাবিশ্বকে অনেকটাই স্বচ্ছ করে তুলেছে। কিন্তু তথাপি মহাবিশ্বের সবকিছুই আমাদের দৃষ্টিসীমার মধ্যে আসে না। মহাবিশ্বের অধিকাংশ ভর ডার্ক ম্যাটার রূপে আমাদের দৃষ্টির অগোচরে রয়ে গেছে। কিন্তু মহাবিশ্বের পরিণতি কী হবে তা এই ডার্ক ম্যাটার এবং ডার্ক এনার্জি-এর উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সাহায্যে এসব অজানা তথ্য উদঘাটনে সক্ষম হবেন বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন। লাইগো প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, এতদিন আমরা মহাবিশ্বকে শুধু দেখতে পেতাম, এখন আমরা তাকে শুনতেও পাবো। তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ যেমন মাধ্যম দ্বারা প্রভাবিত হয়, মহাকর্ষীয় তরঙ্গের বেলায় তেমন কোনো সমস্যা না থাকায় যেকোনো ঘটনার প্রকৃত চিত্রই আমরা মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সাহায্যে পেতে পারবো। সবেমাত্র মহাকর্ষীয় তরঙ্গ শনাক্ত করা গেছে কিন্তু একে ব্যবহার করে মহাবিশ্বকে আরো গভীরভাবে জানার ও শোনার জন্য আমাদের আরো অনেকটা পথ যেতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9259706735307245,2.1464774405999063,2.179405121495698 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৯ সালে মার্চ-এপ্রিল মাসে পাকিস্তান সফরে মাহেলা জয়াবর্ধনে টেস্ট সিরিজের নেতৃত্ব দেন। ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার পর ভারত পাকিস্তান সফর ভেঙ্গে দিলে ঐ সিরিজের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রথম টেস্টটি ড্র হয়। এতে তিনি ডাবল সেঞ্চুরি বা দ্বি-শতক করেন। কিন্তু দ্বিতীয় টেস্টের পর তিনি অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ান। ঐ টেস্টে শ্রীলঙ্কা খুবই ভাল অবস্থানে ছিল। থিলান সামারাবীরা পরপর দুই টেস্টে দু'টি দ্বি-শতক এবং তিলকরত্নে দিলশান সেঞ্চুরি করেছিলেন। গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত টেস্টটির তৃতীয় দিনের খেলায় অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে যাত্রার মাঝখানে ১২ জন মুখোশধারী অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীদের হামলার শিকার হয় বাসটি। জয়াবর্ধনে ও তার সহযোগী আরো ছয়জন শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছয়জন পুলিশ এবং দুইজন সাধারণ নাগরিক এ আক্রমণে নিহত হন।",২০০৯ পাকিস্তান সফরে মাহেলা জয়াবর্ধনে টেস্ট সিরিজের নেতৃত্ব | ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6333839859016543,4.420710143946904,2.761116516221108 ফটোইলেক্ট্রিক প্রভাব কি?,আলোক বৈদ্যুতিক প্রভাব হল এমন একটি ঘটনা যেখানে আলো কোনো বস্তুর উপর পড়লে তা ইলেকট্রন নির্গত করে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.324724094768947,2.0821754143466635,3.0899907768873573 তড়িৎ বলরেখা বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।,"তড়িৎক্ষেত্র সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার জন্য মাইকেল ফ্যারাডে তড়িৎ বলরেখার অবতারণা করেন। কোনো তড়িৎক্ষেত্রে একটি ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি বল লাভ করবে। যদি আধানটি মুক্ত হয় তবে সেটি এই বল লাভের ফলে স্থির না থেকে একটি নির্দিষ্ট পথে চলবে। ধনাত্মক আধানটির এই চলার পথই বলরেখা। বলরেখার বাস্তব কোনো অস্তিত্ব নেই। এই রেখাগুলো কাল্পনিক। বলরেখা থেকে তড়িৎক্ষেত্রের প্রাবল্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তড়িৎক্ষেত্রের বলরেখাগুলো এমন হয় যে, তড়িৎ বলরেখার কোনো বিন্দুতে অঙ্কিত স্পর্শক ঐ বিন্দুতে একটি ধনাত্মক আধানের উপর ক্রিয়াশীল লব্ধি বলের দিক অর্থাৎ প্রাবল্যের দিকে নির্দেশ করে। তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে বলরেখাগুলোর সাথে লম্বভাবে অবস্থিত একক ক্ষেত্রফল পরিমিত স্থানের মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত বলরেখার সংখ্যা ঐ বিন্দুর প্রাবল্যের মানের সমানুপাতিক। কোনো তড়িৎক্ষেত্রের তড়িৎ বলরেখার চিত্রে তড়িৎ বলরেখার মধ্যবর্তী ফাঁক তড়িৎ প্রাবল্যের মান নির্দেশ করে। তড়িৎক্ষেত্রের যেসব এলাকায় বলরেখাগুলো কাছাকাছি অবস্থিত, অর্থাৎ ঘনসন্নিবিষ্ট সেখানে তড়িৎ ক্ষেত্রের মান বেশি, আর যেসব এলাকায় বলরেখাগুলো দূরে দূরে অবস্থিত সেসব স্থানে তড়িৎক্ষেত্রের মান ছোট বা কম হয়। তড়িৎক্ষেত্রে একটি মুক্ত ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি যে পথে পরিভ্রমণ করে তাকে তড়িৎ বলরেখা বলে। বর্তমানে তড়িৎ বলরেখাকে তড়িৎক্ষেত্র রেখা বলা হয়। তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে বলরেখার সাথে অঙ্কিত স্পর্শক ঐ বিন্দুতে তড়িৎ প্রাবল্যের দিক নির্দেশ করে। বলরেখার সাথে লম্বভাবে অবস্থিত একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত বলরেখার সংখ্যা প্রাবল্যের মানের সমানুপাতিক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.085745468678323,1.8738629476278266,1.978630729206968 "সারাংশ লেখ: কাব্যরস নামক অমৃতে যে আমাদের অরুচি জন্মেছে তার জন্যে দায়ী এ যুগের স্কুল এবং তার মাস্টার। কাব্য পড়বার ও বোঝবার জিনিস, কিন্তু স্কুলমাস্টারের কাজ হচ্ছে বই পড়ানো ও বোঝানো। লেখক এবং পাঠকের মধ্যে এখন স্কুলমাস্টার দন্ডায়মান। এই মধ্যস্থদের কৃপায় আমাদের সঙ্গে কবির মনের মিলন দূরে থাক, চার চক্ষুর মিলনও ঘটে না। স্কুলঘরে আমরা কাব্যের রূপ দেখতে পাই নে, শুধু তার গুণ শুনি। টীকা-ভাষ্যের প্রসাদে আমরা কাব্য সমসৎ সফল নিগূঢ় তত্ত্ব জানি। কিন্তু সে যে কী বস্তু তা চিনিনে। আমাদের শিক্ষকদের প্রসাদে আমাদের এ জ্ঞান লাভ হয়েছে যে, পাথুরে কয়লা হীরার সবর্ণ না হলেও সগোত্র; অপর পক্ষে হীরক ও কাচ যমজ হলেও সহোদর নয়।",সারাংশ: কাব্য পড়ার ও বোঝার বিষয়। শিক্ষকের সহায়তায় কাব্যের তাত্ত্বিক রূপ জানা গেলেও এর প্রকৃত রস আস্বাদন করা সম্ভব হয় না। ,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.560084680796811,2.9870394498115433,3.644179047436159 "নিম্নলিখিত শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন : আবার নগ্ন নারী ছবি প্রকাশ করবে প্লেবয় |","প্লেবয় তাদের মার্চ এপ্রিলের সংখ্যার একটি বিজ্ঞাপনে তাদের বিশেষ একটি ছবি ব্যবহার করেছে, যেখানে হ্যাশট্যাগে বলা হয়েছে যে ন্যাকেড ইজ নরমাল বা নগ্নতা স্বাভাবিক। প্লেবয়ের নতুন চিফ ক্রিয়েটিভ কর্মকর্তা কুপার হেফনার বলেছেন, ''নগ্নতা পরিত্যাগ করার ওই সিদ্ধান্ত ছিল পুরোপুরি একটি ভুল।'' ''আজ আমরা আমাদের পুরনো পরিচয়ে ফিরে যাচ্ছি এবং সবাইকে জানাতে যাচ্ছি আমরা কারা'', বলছেন মি. হেফনার। আরো পড়তে পারেন: উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা নতুন কি বার্তা দিচ্ছে? বাংলাদেশে কতটা গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে ভ্যালেন্টাইন'স ডে? মার্কিন এই সাময়িকীটি তাদের মার্চ এপ্রিলের সংখ্যার একটি বিজ্ঞাপনে তাদের বিশেষ একটি ছবি ব্যবহার করেছে, যেখানে হ্যাশট্যাগে বলা হয়েছে যে 'ন্যাকেড ইজ নরমাল' বা নগ্নতা স্বাভাবিক। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই একে স্বাগত জানিয়েছে বলছেন, ভালো সিদ্ধান্ত। আবার অনেকে এর সমালোচনা করে বলেছেন, তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কারণ তাদের বিক্রি ভালো হচ্ছে না।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.9825644282573744,2.496865640492961,2.671003488847225 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রথম টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ তে যেখানে কাউন্সিলের মূল অফিস ছিল (১৯৯৫ পর্যন্ত)। ভারত শ্রীলঙ্কার সাথে আন্তরিকতাহীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্ট বর্জন করে। ১৯৯৩ সালে ভারত ও পাকিস্তান এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি বাতিল হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ শুরু থেকে অংশ গ্রহণ করে আসছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল নিয়ম করে দিয়েছে যে এশিয়া কাপের সকল খেলা অনুষ্ঠিত হবে অফিসিয়াল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হিসেবে। এসিসি ঘোষনা অনুযায়ী প্রতি দুই বছর পর পর টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সাল থেকে। প্রশ্ন : প্রথম এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?",সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0124618252495616,5.357975746857391,2.211487199759949 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: প্যাট্রিককে ঐতিহ্যগতভাবে আইরিশ আইন সংরক্ষণ ও সংকলন করার জন্য এবং খ্রিস্টান অনুশীলনের সাথে দ্বন্দ্বযুক্ত কেবলমাত্র পরিবর্তন করার জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি রোমান বর্ণমালা প্রবর্তন করেছিলেন, যা আইরিশ সন্ন্যাসীদের ব্যাপক মৌখিক সাহিত্যের কিছু অংশ সংরক্ষণ করতে সক্ষম করেছিল। এই দাবিগুলির ঐতিহাসিকতা এখনও বিতর্কের বিষয় এবং প্যাট্রিককে এই অর্জনগুলির সাথে সংযুক্ত করার কোনও সরাসরি প্রমাণ নেই। প্যাট্রিকের পৌরাণিক কাহিনী, যেমনটি পণ্ডিতরা উল্লেখ করেছেন, তার মৃত্যুর পর শতাব্দীতে এটি বিকশিত হয়েছিল। এর পরপরই খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের মঠগুলিতে ল্যাটিন শিক্ষা এবং খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের অধ্যয়নে আয়ারল্যান্ডের পণ্ডিতরা চমৎকার ছিলেন। আয়ারল্যান্ড থেকে ইংল্যান্ড এবং মহাদেশীয় ইউরোপে মিশনারিরা শিক্ষার উন্নতির খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, এবং অন্যান্য জাতির পণ্ডিতরা আয়ারল্যান্ডের মঠগুলিতে এসেছিলেন। এই মঠগুলোর শ্রেষ্ঠত্ব এবং বিচ্ছিন্নতা মধ্যযুগের প্রথম দিকে ল্যাটিন শেখার সংরক্ষণে সাহায্য করেছিল। দ্বীপপুঞ্জের শিল্পকলা, মূলত আলোকিত পাণ্ডুলিপি, ধাতব শিল্প এবং ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে প্রস্ফুটিত হয়েছিল এবং কেলস বুক, আরডাগ ক্যাসি এবং দ্বীপের চারপাশে বহু খোদাই করা পাথরের ক্রসগুলির মতো ধনসম্পদ তৈরি করেছিল। পশ্চিম ইউরোপ জুড়ে রোমানেস্ক এবং গোথিক শৈলীর গঠনে দ্বীপীয় শৈলী একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল। এই সময়ের সাইটগুলির মধ্যে ক্লোচান, রিংফোর্ট এবং প্রমোটরি ফোর্ট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রশ্ন: প্রথম কোন দেশের কথা বলা হয়েছে?",আয়ারল্যান্ড দেশের কথা বলা হয়েছে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3946678201067235,3.2009377181071343,2.5013697132032786 "পিৎজা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর ","বাজার থেকে পিজ্জা আটা কিনুন। পিজ্জার ময়দায় টমেটো, পনির স্লাইস, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম, সেদ্ধ আলু, গাজর এবং অন্যান্য সবজি যোগ করুন এবং চুলায় বেক করুন। পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3081581438036256,2.704043954910333,3.468580961184618 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ২০০২ খ্রিষ্টাব্দের গুজরাত দাঙ্গার ঘটনায়",তার প্রশাসন সমালোচিত হওয়ায় ভারত ও বিদেশে তার সমালোচনা হয়। কিন্তু গুজরাটের অর্থনৈতিক উন্নতির বৃদ্ধিতে সহায়ক পরিবেশ গঠনের জন্য তিনি তার আর্থিক নীতির জন্য প্রশংসিত হয়েছেন। অন্যদিকে তার রাজ্যের মানবোন্নয়নের ওপর গঠনমূলক প্রভাব বিস্তারে তার প্রশাসনে্র অক্ষমতার জন্য তিনি সমালোচিতও হয়েছেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.827572860945658,2.4705762668468436,3.117391972675467 জরায়ুর কোন অঙ্গ বৃদ্ধের মতো কাজ করে?,"বৃক্ক মূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করে। জরায়ুর অমরা মাতৃ জরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণ এবং মাতৃ-জরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত করে। এই অমরার মাধ্যমে বিপাকের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য পদার্থ ভ্রূণদেহ থেকে মাতৃদেহে অপসারিত হয়, যা বৃদ্ধের কাজের অনুরূপ। সুতরাং জরায়ুর অমরাই ভ্রূণদেহে বৃক্কের মতো কাজ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5857837242562294,2.7228069829711097,3.042817903620941 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৪৭ সাল থেকে ভারত যখন স্বাধীনতা লাভ করেছিল এবং বাংলার অঞ্চল দেশভাগ হয়েছিল তখন থেকেই এই শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। ঘটির জনগণের ঐতিহাসিক স্বদেশ, বাংলার পশ্চিমের অর্ধেকটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে পরিণত হয়েছিল, এবং পূর্ব অংশটি পূর্ব বঙ্গ বা পূর্ব পাকিস্তানে (অধুনা বাংলাদেশ) পরিণত হয়েছিল। ১৯৭১ সালে, পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশের জাতি হয়ে ওঠে।",ভারতের স্বাধীনতা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2388956008068504,2.7903363594854134,2.5990562513292867 কম্পিউটারের গাণিতিক যুক্তি অংশ বা অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (সংক্ষেপে এএলইউ),একটি ডিজিটাল বর্তনী যা পূর্ণসংখ্যার গণনা এবং বিট অনুসারে যুক্তি ক্রিয়া চালায়। এটি কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা প্রায় সব ডিজিটাল কম্পিউটারেই পাওয়া যায়।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.8535530752912566,2.0322972933918426,2.7927203674138172 জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়?,"জাপানে খাদ্য হিসেবে অনেক বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ফুগু মাছ। ফুগু মাছের যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন নামক একটি মারাত্মক বিষ থাকে। এই বিষ স্নায়ুতন্ত্রকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে এবং মৃত্যু ঘটাতে পারে। ফুগু মাছ খাওয়ার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাঁধুনিদের প্রয়োজন। এই রাঁধুনিরা মাছের বিষাক্ত অংশগুলি সাবধানে অপসারণ করে। ফুগু মাছ সাধারণত কাঁচা বা স্যুপ হিসেবে খাওয়া হয়। জাপানে ফুগু মাছ খাওয়া একটি জনপ্রিয় খাবার। এটিকে জাপানি খাবারের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ফুগু মাছ খাওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতি বছর জাপানে ফুগু মাছের বিষক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন লোক মারা যায়। জাপানে খাওয়া হয় এমন অন্যান্য বিষাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে - বারানকো (ইয়াসাকানি), তেকি (হাইফিশা), সাকুরামা (ইয়াসাকানি), টেপী (ইয়াসাকানি), কাইরাকু (কুশি-ফুগু), টেনরু (কুশি-ফুগু) | এই মাছগুলিও যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন বিষ ধারণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.580744022787339,2.0511208742763425,2.1672309981381344 "একক-অণু স্তরে প্রোটিন, লিপিড, শর্করা এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের আণবিক ভর নির্ধারণের জন্য","একটি দ্রুত, দ্রবণ নির্ভরশীল, ধাপ-মুক্ত পদ্ধতি হল ভর আলোকমিতি (ইংরেজি: Mass Photometry, সংক্ষেপে MP)। প্রতিসরণাঙ্ক বিশিষ্ট বিচ্ছিন্ন আলোকের অণুবীক্ষণের ওপর যা নির্ভরশীল। এটি দ্বারা প্রোটিন দ্রবণ এবং কাচ পাত্রের জোড়বন্ধনের মাঝে বিক্ষিপ্ত আলোর বৈসাদৃশ্যকে শনাক্তকরণ করা হয়ে থাকে এবং এটি অণুর ভরের সাথে রৈখিকভাবে সমানুপাতিক হয়। এই পদ্ধতিটি নমুনার সমসত্বতা পরিমাপ করতে, প্রোটিনের বহুমুখী অবস্থার শনাক্তকরণে, জটিল বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৃহদাকার অনুগুলির সমাবেশ নির্ধারণে (যেমন: রাইবোজোম, GroEL, AAV) এবং প্রোটিনের মিথস্ক্রিয়া নির্ণয় (যেমন: প্রোটিন-প্রোটিন মিথস্ক্রিয়া) করতেও কাজে লাগে। ৪০ হাজার ডাল্টন থেকে ৫ লাখ ডাল্টন পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসরের (৪০kDa – ৫MDa) আণবিক ভরকে একটি সঠিক মাত্রায় পরিমাপ করতে ভর আলোকমিতি ব্যবহার করা হয়। ",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,3.1080333678724688,2.911163217662402,3.0495522126857617 "জনাব মার্টিন নামে একজন বিদেশি নাগরিক ১৯৭৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে আসেন। এখানে এসে তিনি একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখেন। উক্ত প্রামাণ্য চিত্রে তিনি দেখলেন যে, একজন রাজনৈতিক নেতা ঐতিহাসিক ভাষণ দিচ্ছেন। তার ভাষণ মানুষকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এই নেতা তার সারাজীবনের কর্মকাণ্ড, সংগ্রাম ও আন্দোলন তার জাতির মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন। উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা ভাষণের মূল বিষয়গুলো ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা ভাষণটি বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ। যা বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এ ভাষণে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর শোষণ কায়েম, বঞ্চনার ইতিহাস, নির্বাচনে জয়ের পর বাঙালির সাথে প্রতারণা ও বাঙালির অর্থনৈতিক ইতিহাসের পটভূমি তুলে ধরেন। ৭ই মার্চের ভাষণ থেকে বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রেরণা ও মুক্তিযুদ্ধের নির্দেশনা পায়। উদ্দীপকে দেখা যায়, জনাব মার্টিন একটি বাংলাদেশী প্রামাণ্যচিত্রে একজন রাজনৈতিক নেতার ঐতিহাসিক ভাষণ দেখেন, যেটি মানুষকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এটি বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে নির্দেশ করছে। এ ভাষণে বঙ্গবন্ধু যে স্বাধীনতার ডাক দেন, সে ভাবেই বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণে বাঙালির বিভিন্ন বিষয় যেমন ফুটে উঠেছে, তেমনি পরবর্তী করণীয় ও স্বাধীনতা লাভের দিকনির্দেশনাও ছিল। তিনি বলেন, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তিনি এতে প্রকাশ করেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। এ ভাষণে তিনি প্রতিরোধ সংগ্রাম, যুদ্ধের কলা-কৌশল ও শত্রু মোকাবিলার উপায় সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়ে জনগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধু এ ভাষণে যেসব বিষয় আলোচনা করেন তা বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। পৃথিবীর স্বাধীনতাকামী মানুষের নিকট এ ভাষণ অমর হয়ে থাকবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3500771083169054,2.2575354626918633,2.233967705028801 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯২৭ সালের ১২ই আগস্ট মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রটি এর প্রযুক্তিগত ও বাস্তবতাবাদের জন্য প্রশংসিত হয়। ছবিটি একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের আয়োজিত ১ম একাডেমি পুরস্কার","আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে পুরস্কৃত হয়। এটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত একমাত্র নির্বাক চলচ্চিত্র। ""উইংস"" প্রথম চলচ্চিত্র যাতে দুজন পুরুষের চুম্বন দৃশ্য দেখানো হয়েছে এবং এটি প্রথম চলচ্চিত্র যাতে নগ্নতা প্রদর্শিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে লাইব্রেরি অব কংগ্রেস ছবিটিকে ""সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক ও নান্দনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ"" বিবেচনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় চলচ্চিত্র রেজিস্ট্রিতে সংরক্ষণের জন্য নির্বাচন করে। ২০০২ সালে একাডেমি ফিল্ম আর্কাইভ ছবিটি সংরক্ষণ করে। ২০১২ সালের মে মাসে ছবিটি মুক্তির ৮৫তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছবিটি সিনেমার্ক থিয়েটারে সীমিত পরিসরে মুক্তি দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে ৯০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে পুনরায় মুক্তি দেওয়া হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.370872860713326,1.885214949188254,2.1507523299027973 """রোহিঙ্গা সংকট"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।","বর্তমান বিশ্বে শরণার্থী সমস্যা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্মরণকালের সবচেয়ে বড় শরণার্থী সংকটের সম্মুখীন বাংলাদেশ। মিয়ানমারের সরকারে বাহিনীর অত্যাচারের শিকার হয়ে লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে এসে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বিপুলসংখ্যক শরণার্থীর মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা হিসেবে আজ যারা পরিচিত, তারা মূলত মায়ানমারের আরাকান রাজ্যের অধিবাসী। একসময় আরাকান রাজ্য রোহান বা রোহাঙ নামে পরিচিত ছিল। এজন্যই এরা রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে রোহিঙ্গাদের প্রতি রাষ্ট্রীয় বৈষম্য বাড়তে থাকে। রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা থেকে তাদের বঞ্চিত করা হয়। মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি। যার ফলে রোহিঙ্গারা নিজ দেশেই হয়ে পড়ে উদ্বাস্তু। এরপর থেকে বহিরাগত হিসেবে চিহ্নিত রোহিঙ্গাদের নিজ নিজ গ্রামেই অবরুদ্ধ করে রাখে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী নাসাকা বাহিনী। রোহিঙ্গাদের সমগ্র জীবন হয়ে পড়ে মায়ানমার সামরিক বাহিনীর কাছে নিয়ন্ত্রিত। এছাড়া মাঝে মাঝেই চলতে থাকে নির্যাতন। ১৯৭৭ সালে মিয়ানমার সরকার ব্যাপক নির্যাতন চালালে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসা শুরু করে। ঐসময় প্রায় ২ লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসে। এছাড়া পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে ধাপে ধাপে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা নির্যাতনের মুখে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় গ্রহণ করে। তবে সম্প্রতি রোহিঙ্গা নির্যাতন ইতিহাসের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। খুন, সম্ভ্রমহানি, অগ্নিসংযোগ ইত্যাদির মতো ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হয়ে ইতোমধ্যেই প্রায় নয় লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে। এখনো প্রায় প্রতিদিন অসংখ্য রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসছে। বাংলাদেশে সরকার বিভিন্ন সংগঠন, বিভিন্ন দেশের সহযোগিতায় সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করলেও অসংখ্য মানুষ জীবনযাপন চরম নিম্নসীমায় অবস্থান করছে। বাংলাদেশ সরকারসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিকমহল মায়ানমারকে চাপ দিচ্ছে এসব রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মতো সুযোগ দেওয়ার জন্যে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। রোহিঙ্গা সমস্যা একদিকে যেমন একটি জনগোষ্ঠীর জীবন শেষ করে দিচ্ছে অপরদিকে বাংলাদেশের জন্যেও তৈরি করছে সাময়িক ও দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। খুব দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না হলে বাংলাদেশ দারুণ বিপদে পড়বে। মানবতার কথা চিন্তা করেই বিশ্ববাসীর এ সমস্যা নিরসনে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে এগিয়ে আসা উচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.433356154786879,2.1115911622944936,2.1670557119922553 সাধু ভাষা থেকে চলিত ভাষায় রূপান্তর করো: তিনি বাড়ি চলিয়া যাইবার জন্য প্রস্তুত হইতেছিলেন।,"প্রদত্ত সাধু বাক্যের চলিত রূপ হলো, তিনি বাড়ি চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5840599888431655,2.690730536747111,3.041957261940486 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | জাদুঘরের প্রদর্শনীতে","২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প এবং সুনামির একটি বৈদ্যুতিক সিমুলেশন রয়েছে। পাশাপাশি দুর্গতদের ছবি, কুরআন শরীফ এবং দুর্যোগ থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের গল্পের প্রদর্শনী করা হয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3708803504219933,2.721954759084985,3.4189113956978283 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন বঙ্কে চামার ছিলেন একজন স্বাধীনতা কর্মী, তিনি সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ অংশ নেন। তিনি ছিলেন জৌনপুর জনপদের কুচরপুর গ্রাম, মাচালি শাহের বাসিন্দা। সিপাহী বিদ্রোহের পর বাঁঙ্কে চামার ও তার ১৮ জন সহযোগীকে বাঘি (বিদ্রোহী) ঘোষণা করা হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়ার পরে চামারকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্ন: কোন ঘটনাটি অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হচ্ছে?",সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.536628515184425,2.723060819401324,2.816770808609449 পৃথিবীর প্রথম কোন দেশ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে রোভার অবতরণ করে?,ভারত পৃথিবীর প্রথম দেশ যেটি চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে রোভার অবতরণ করেছে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.055573926573841,2.855307190738375,2.885833761741736 """স্বাধীনতা দিবস"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ তাৎপর্যময় একটি দিন। এদেশের মানুষের জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এদিন থেকেই। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রেফতারের পূর্বেই, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বর্তমানে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেন। সর্বস্তরের জনতা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এদিন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা স্বাধীনতা দিবসের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে সমৃদ্ধ স্বদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4696182460020224,2.110177591348794,2.1775000226938017 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : শহীদ মোঃ সামসুল হক হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক।",মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৩ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.229056235941313,2.0368738069873897,2.7775377707538302 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত। প্রশ্ন : ""পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি ?"" ",বহরমপুর,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2214301386011224,5.728775888487032,2.4844037461510022 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল হলো অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের সরাসরি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত একটি এবং একমাত্র স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মেলাঘরে প্রতিষ্ঠা করা হয়।",বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8262157449376897,2.089197181718622,2.3177786590351683 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয়  (Arabic: جامعة البحرين‎ , সংক্ষিপ্ত বা.বি) হলো বাহরাইনের বৃহত্তম সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটা দেশের একমাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে এর ক্যাম্পাস রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ হাজার নিবন্ধিত ছাত্র পড়াশোনা করেন এবং এখানে কর্মী আছে প্রায় ২ হাজার। প্রশ্ন : বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় কোন শহরে অবস্থিত ?","বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে অবস্থিত |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4974587777188573,6.1756387061734355,2.6413387201896485 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? সিং ২০ মে ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন এবং প্রথম পাঞ্জাব রেজিমেন্টে নিয়োগ পান। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে তিনি ব্রিটিশ কমনওয়েলথ দখল বাহিনীর অংশ হিসাবে জাপানে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে একজন প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্বাধীনতার পরে, তিনি","১৯৪৭- এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৬ রাজপুতনা রাইফেলসের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। যুদ্ধের সময়, সিং একটি সংস্থার শীর্ষস্থানীয় অংশের অংশ ছিলেন, যেটিকে জম্মু ও কাশ্মীরের তিথওয়ালে একটি পাকিস্তানি পোস্ট দখল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাদের আক্রমণ শুরুর পর সংস্থাগুলি ভারী হতাহতের শিকার হয়। কালক্রমে, সিং সফলভাবে একটি পাকিস্তানি মিডিয়াম মেশিন-গান পোস্ট দখল করেছিলেন। কিন্তু, ততক্ষণে পুরো সংস্থাটি নিহত বা আহত হয়েছিল। সিং উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য একা ছিলেন। তিনি সরে গিয়ে পরের শত্রু পোস্টে গ্রেনেড ছোড়েন। অন্য একটি পরিখাতে যাওয়ার আগে, তিনি মাথায় মারাত্মক বুলেটের আঘাত পেয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0130114007194604,2.3473356098818763,2.3969294978691797 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : লুৎফা তাহের ১৯৪৭ সালের ৩১ জুলাই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে","১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম তার স্বামী। তার তিন সন্তান - কন্যা জয়া তাহের, পুত্র আবু কায়সার যিশু এবং পুত্র মিশু।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1595404282936177,3.427823825867991,3.220871532395266 পাকিস্তান সরকারকে কীভাবে আগরতলা মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়?,"পূর্ব পাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টির মাধ্যমে পাকিস্তান সরকারকে আগরতলা মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়। ১৯৬৮ সালে বঙ্গবন্ধুসহ ৩৫ জনকে আসামি করে পাকিস্তান সরকার আগরতলা মামলা দায়ের করে। এতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় । সকল শ্রেণির মানুষ আগরতলা মামলা প্রত্যাহারের জন্য আন্দোলন শুরু করে। এক পর্যায়ে আন্দোলনটি বিপ্লবাত্মক রূপ ধারণ করে যা ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান নামে পরিচিত। উত্তাল ঐ আন্দোলনের ফলে ১৯৬৯ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সরকার আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.727143627697895,1.9143646840227388,2.069492330288406 মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের উৎস কী কী?,"মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের পদ্ধতি বলতে মূলত মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের উৎস এবং উক্ত অর্থসংস্থানের খরচকে বুঝায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের পদ্ধতি মূলত অর্থায়নের উৎসের উপর নির্ভরশীল। নিম্নে মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করা হলো: ১. বাণিজ্যিক ব্যাংক: বাণিজ্যিক ব্যাংক বিভিন্ন প্রকার জামানতের বিপরীতে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৩ থেকে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত ঋণ দান করে থাকে। মধ্যমেয়াদি ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে একটি সিডিউল অনুযায়ী কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, শুধুমাত্র ঋণের সুদের টাকা মাসিক বা ত্রৈমাসিক বা ষাণ্মাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে পরিশোধ করা হয় এবং মেয়াদ শেষে আসল টাকা পরিশোধ করা হয়। এই ধরনের ঋণের খরচ হিসেবে সুদ এবং ঋণ চুক্তি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত আইনগত খরচাদিও ঋণ গ্রহীতা বহন করে থাকে। ২. ঘূর্ণায়মান ঋণ: ঘূর্ণায়মান ঋণ চুক্তি একপ্রকার স্বল্পকালীন জামানতহীন ঋণ ব্যবস্থা। এ ধরনের ঋণের ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহীতা এবং ব্যাংকের সাথে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি থাকে। এ চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ব্যাংক ঋণগ্রহীতাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ঋণ মঞ্জুর করতে রাজি থাকে, এবং ঋণ গ্রহীতা উক্ত পরিমাণের চেয়ে বেশি টাকা তুলতে পারে না। এই ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্য হলো যে ঋণ গ্রহীতা মঞ্জুরিকৃত ঋণের টাকার মধ্যে যত টাকা উত্তোলন করবে ঋণের শর্ত অনুযায়ী তত টাকার উপর সুদ প্রদান করতে হবে এবং যে পরিমাণ টাকা ব্যাংক হতে উত্তোলন করবে না তত টাকার উপর কোন সুদ দিতে হবে না। তবে অনুত্তোলিত টাকার উপর একটি নির্দিষ্ট হারে বাধ্যবাধকতা ফি দিতে হয়। ৩. বীমা কোম্পানি: বীমা কোম্পানি বীমাকারীদের নিকট থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বীমা প্রিমিয়াম আদায় করে তা অলস অবস্থায় না রেখে মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে থাকে। কারণ বীমার ক্ষতিপূরণের ঘটনা খুব কম ঘটে বিধায় এই ব্যবস্থা নেয়। এরা সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছর মেয়াদি ঋণ বেশি পরিমাণে প্রদান করে থাকে। বীমা কোম্পানি সাধারণত শক্তিশালী ও ভালো মানের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে সুদের হার একটু বেশি হয়ে থাকে। আবার এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ঋণের উপর বাধ্যবাধকতা ফি ঋণ গ্রহীতাকে দিতে হয় না। ৪. যন্ত্রপাতির অর্থায়ন: অনেক সময় দেখা যায় যে, বাণিজ্যিক ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থাসহ নানাবিধ ঋণদান সংস্থা এবং সর্বোপরি যন্ত্রপাতি সরবরাহকারীরা কোন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য উক্ত যন্ত্রপাতি বন্ধকের বিপরীতে ঋণ প্রদান করে থাকে। যেহেতু এ ঋণ যন্ত্রপাতি বন্ধকের বিপরীতে দেয়া হয় সেহেতু একে যন্ত্রপাতি অর্থায়ন বলা হয়ে থাকে। এ ধরনের ঋণদানের বিভিন্ন উৎস থাকলেও বাণিজ্যিক ব্যাংক কম সুদে এবং তুলনামূলক সহজ শর্তে এ ধরনের ঋণ প্রদান করে বলে এ ঋণের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকই সবচেয়ে জনপ্রিয়। ৫. ইজারা অর্থায়ন: সাধারণত ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জনের জন্য বা ক্রয়ের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না বলে তারা ইজারা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সম্পত্তি ইজারা গ্রহণ করে থাকে। ইজারা চুক্তি অনুযায়ী ইজারাদাতা একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ভাড়ার বিনিময়ে ইজারা গ্রহীতাকে সম্পত্তি ব্যবহার করার অনুমতি দিয়ে থাকে। ইজারা গ্রহীতা মাসিক, ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে ভাড়া পরিশোধ করে থাকে। ইজারার মেয়াদ শেষে ইজার গ্রহীতা সম্পত্তিটি তার মূল মালিককে ফেরত দিয়ে থাকে। অবশ্য উক্ত সম্পত্তিটি ইজারা গ্রহীতা ক্রয় করেও নিতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.242088518940401,1.9615270566514946,2.026069646632059 কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত সম্পর্কে কিছু বলো।,"পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এটি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। বছরজুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে এখানে। ১২০ কি.মি. দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট এ সমুদ্রসৈকতটি বালুকাময়, যেখানে কাদার অস্তিত্ব নেই। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক, ঝিনুক, নানা প্রজাতির প্রবালসমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল, মোটেল, কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেটসমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে থাকে প্রাণচঞ্চল। কক্সবাজার শহরের নাজিরটেকের বদরমোকাম থেকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত একটানা ১২০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতের মধ্যে আকর্ষণীয় স্পটগুলো হচ্ছে লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী ও সুগন্ধা। তবে কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী পয়েন্টকে কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্রসৈকত বলে বিবেচনা করা হয়। বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত অনেক হোটেল, বাংলাদেশ পর্যটনকেন্দ্র নির্মিত মোটেল ছাড়াও সৈকতের নিকটেই রয়েছে অনেক বিলাসবহুল হোটেল। পর্যটকদের জন্য সৈকত সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে ঝিনুক মার্কেট।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.691075745828309,2.903753691171389,3.11353840570922 "যাতায়াত, জলবিদ্যুৎ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নদীগুলোর ভূমিকা অনস্বীকার্য— মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করুন।","যাতায়াত, জলবিদ্যুৎ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এদেশের নদীগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। নদীমাতৃক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য পরিবহন সম্পন্ন হয় নদীপথে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, কর্ণফুলি, সুরমা, কুশিয়ারা, মাতামুহুরী, আত্রাই প্রভৃতি নদী যাত্রীপরিবহন সেবায় বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে। এদেশের নদীপথে নৌকা, লঞ্চ, ট্রলার, স্টিমার ইত্যাদি পরিবহনে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিজেদের গন্তব্যে পৌছতে সক্ষম হচ্ছে। বাণিজ্যিক মালামালের ৭৫ শতাংশ আনা-নেওয়া করা হয় নৌপথে। দেশে প্রায় সবকটি নদীপথেই সরকারি বেসরকারি উদ্যোগে লক্ষ লক্ষ টন মালামাল পরিবহন করা হচ্ছে। ১৯৫৮ সালে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের কাপ্তাই নামক স্থানে নবায়নযোগ্য সম্পদ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। নদীর পানি ব্যবহার করে এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এ বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে। দেশের বাণিজ্যের প্রসারে এবং কৃষি, শিল্প ও মৎস্য সম্পদের বিকাশ ঘটাতে নৌপথের বিকল্প নেই। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, বাংলাদেশের যাতায়াত, জলবিদ্যু ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এদেশের নদীগুলোর ভূমিকা অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.819238903477381,2.361428982320491,2.4601453996322338 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৪২ এর মাঝে মার্কিন সেনাবাহিনী উইলিয়াম ও ডার্বি এর নেতৃত্বে উত্তর আয়ারল্যান্ডে ""আর্মি রেঞ্জার্স"" গঠন করে।১৯৪২ সালের অগাস্টে ফ্রান্সের ডিয়েপে আক্রমণ এ বাহিনীর প্রথম অভিযান ,যাতে ১ম রেঞ্জার ব্যাটালিয়নের ৫০ জন সদস্য কানাডীয় নিয়মিত বাহিনী ও ব্রিটিশ কমান্ডোদের সাথে যৌথ ভাবে অংশগ্রহণ করে।এছাড়া এ বাহিনীর প্রথম একক অভিযান হল ১৯৪২ এর নভেম্বর মাসে উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকায় ""","অপারেশন টর্চ"" এর অংশ হিসেবে আলজিয়ার্সে আক্রমণ, যাতে অংশ নেয় ১ম রেঞ্জার ব্যাটালিয়ন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.321887296551884,4.185957686328706,2.5516348187151654 লবণ যোগ করলে রান্না দ্রুত হয়ে যায় কেন,"লবণের মতো পানিতে অপবিত্রতা যোগ করলে পানির স্ফুটনাঙ্ক কমে যায়। যদি স্ফুটনাঙ্ক কম হয়, জল কম তাপে ফুটতে থাকে এবং রান্না করা সবজি দ্রুত হয়ে যায়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.458555498540074,2.89062922709342,3.5506599028888712 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : গেইল ম্যককরমিক বলছেন 'ট্রাম্পের সমর্থন দিবে শুনে আমার তাকে বিশ্বাসঘাতক মনে হচ্ছিল' যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ায় ২২ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন গেইল ম্যাককরমিক নামের ৭৩ বছর বয়সী এক নারী। বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, গেইল ম্যাককরমিক ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অবসরপ্রাপ্ত কারারক্ষী। মিস ম্যককরমিক জানিয়েছেন গত বছর তার স্বামী বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা ও মধ্যাহ্নভোজের সময় ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বলে জানান। স্বামীর মুখে একথা শুনে হতবাক হয়ে যান ম্যাককরমিক! কারণ ট্রাম্পের প্রতি স্বামীর সমর্থনকে 'বিশ্বাসঘাতকতা' হিসেবেই দেখেছেন তিনি। গেইল ম্যাককরমিক বলছেন, 'ভাবতেই পারছিলামনা সে ট্রাম্পকে ভোট দেবে। মনে হচ্ছিলো নিজেই নিজেকে বোকা বানিয়ে ফেললাম! এতগুলো বছর এক ছাদের নিচে থেকে এরকম কোন অভিজ্ঞতার মুখে পড়িনি। সেসময় আমার উপলব্ধি হলো বিয়ের পর আসলেই কত কিছু বদলে গেছে। কম বয়সে অনেক কিছু কখনও মেনে নিতাম না অথচ যে বিয়ের পর সেসব অনেক কিছুই গ্রহণ করে এসেছি আমি! মনে হলো সব বিষয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করতে হবে। তাই আলাদা হয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম""। যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক। আর অনেক আমেরিকানের মতে, তাদের আবেগে এতটা ক্ষত কখনও তৈরি হয়নি। আরো পড়ুন: বিমানবাহিনীকে ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিতে বললেন পুতিন ব্রিটেনে ৩০টি গীর্জার স্কুলে পড়ুয়া অধিকাংশই মুসলিম কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান প্রেমিকাকে খুনের অভিযোগ, মিললো বাবা-মায়ের কঙ্কালও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন ও সম্পর্কের অবনতি বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক জরিপে একাধিক মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে কথা বলেছে এবং তাদের কাছ থেকে পেয়েছে বেশ আবেগি কথাবার্তা। গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানো রয়টার্সের ওই জরিপে ৬,৪২৬ জন অংশ নেয়। জরিপের ফলাফলে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ানোর হার নির্বাচনের পর অন্তত ছয় শতাংশ বেড়েছে। ",ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি অনেকের সমর্থন দেয়া না দেয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবার পরও তার বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক চললেও দীর্ঘ সংসার জীবনের ইতি টানার ঘটনা এই প্রথম চোখে পড়লো।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.57359020343151,2.5889835192903847,2.601211713913744 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা হলো বাংলাদেশের",মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের বিভিন্ন ঘটনা এবং প্রতিরোধকারীদের লড়াই নিয়ে প্রকাশিত একটি দালিলিক প্রমাণ গ্রন্থ। এই বইটি ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকা থেকে “মুক্ত পাবলিশার্স” কর্তৃক প্রকাশিত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.127324497743295,2.2791670355971947,2.8350526102726135 "একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ: ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে, আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, ""যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।"" এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান।",আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.483602159530792,3.602921615474668,2.861290849858473 লেন্স আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো। ,"প্রাকৃতিক লেন্স, আয়না, পানি ইত্যাদির বিবর্ধক গুণ সম্পর্কে প্রাচীন সভ্যতা সম্যক অবগত ছিল। পরবর্তীতে মানুষ প্রথম যে লেন্স আবিষ্কার করে, তা শুধুমাত্র মানুষের চোখের জন্যই ব্যবহার করা যেত। ত্রয়োদশ শতকের দিকে ইতালিতেই প্রথম মানুষের চোখে ব্যবহারের উপযোগী লেন্স ব্যবহার শুরু হয়। যদিও চীনারা এরও আগেই চশমা ব্যবহার শুরু করে । কিন্তু মানে তা নিম্নমানের হওয়ায় ইতালিয়ানরা ইতিহাসে স্থান করে নেয়। এরও পর দূরের বস্তুকে কাছে দেখার জন্য লেন্স আবিষ্কৃত হতে আরও ১০০ বছরেরও বেশি সময় লেগে যায়। এ আবিষ্কারে অবদান রাখেন জার্মান-ডাচ চশমা প্রস্তুতকারী হ্যানস লিপারশে। ১৬০৮ সালে তার এ আবিষ্কার বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এর এক বছর পরই ১৬০৯ সালে আকাশ নিয়ে গবেষণা করার জন্য গ্যালিলিও লিপারশে-এর আবিষ্কারটির একটি উন্নত সংস্করণ তৈরি করেন, যার নাম দেন টেলিস্কোপ। এটি দূরের কোনো বস্তুকে ২০ গুণ বড় দেখাতে সক্ষম ছিল। সপ্তদশ শতকের দিকে নেদারল্যান্ডস লেন্স নিয়ে গবেষণায় অনেক এগিয়ে যায়। তবে ধারণা করা হয়, এরও আগে ষোড়শ শতকের শেষের দিকে মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কৃত হয়। এ শতকেই ডাচ প্রাণিবিজ্ঞানী অ্যান্টনি ফন লিউয়েন হুক তার এ আবিষ্কার দ্বারা ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। আধুনিক সময়ে লেন্সের ব্যবহার চশমা থেকে শুরু করে ক্যামেরা, প্রিন্টিং প্রেস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে পরিলক্ষিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1554197278188174,2.349012355482411,2.485342911599598 বাংলাদেশের উপকূলীয় জনজীবনে জোয়ার-ভাটার প্রভাব বিশ্লেষণ করো।,"বাংলাদেশের উপকূলীয় জনজীবনে জোয়ার-ভাটার ইতিবাচক-নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাব দেখা যায়। পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত জোয়ার-ভাটা হচ্ছে। এর ফলে নদীর আবর্জনা পরিষ্কার হয়ে পানি নির্মল হয় ও নদীর মোহনায় পলি জমে গিয়ে নদীমুখ বন্ধ হয়ে যেতে পারে না। জোয়ার-ভাটার স্রোতে নদীখাত গভীর হয়। অনেক নদীর পাশে খাল খনন করে জোয়ারের পানি আটকে জমিতে সেচ দেওয়া হয়। পৃথিবীর বহু নদীতে ভাটার স্রোতকে কাজে লাগিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। ভারতের বান্ডালা বন্দরে এরকম একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। জোয়ারের সময় নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সমুদ্রগামী বড় বড় জাহাজ অনায়াসে নদীতে প্রবেশ করতে পারে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরে জোয়ারের সময় নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বড় বড় জাহাজ সহজে বন্দরে যাতায়াত করতে পারে। এছাড়া জোয়ারের সময় সমুদ্রের পানি আটকে রেখে তা শুকিয়ে লবণ তৈরি করা যায়। এভাবে উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর মানুষের জীবন-জীবিকায় জোয়ার-ভাটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। জোয়ার-ভাটার অনেক উপকারিতা থাকলেও কিছু অসুবিধাও রয়েছে। ভরাকটালের সময় (প্রবল জোয়ার) সমুদ্রের পানি প্রবল তরঙ্গে নদীর মোহনা দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করে বানের সৃষ্টি করে। মেঘনা, ভাগীরথী, আমাজান প্রভৃতি নদীতে এরূপ বান দেখা যায়। কখনো কখনো এই বানে নৌযানসহ জানমালের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এছাড়া স্থলভাগে সমুদ্রের লোনা পানি প্রবেশের ফলে কৃষিকাজের ক্ষতি হয়। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায় যে, উপকূলীয় জনজীবনে জোয়ার-ভাটার ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাব রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.271197048303582,2.1915185703343365,2.2681399053155857 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? হামিদ ১৯৫৪ সালের ডিসেম্বর মাসে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং গ্রেনেডিয়ার্স রেজিমেন্টের ৪ র্থ ব্যাটালিয়নে নিযুক্ত হন। চীন-ভারত যুদ্ধের সময় তাঁর ব্যাটালিয়ন পিপলস লিবারেশন আর্মির বিরুদ্ধে নামকা চু যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল । ১৯৬৫- এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, ৪ র্থ গ্রেনেডিয়ার ব্যাটালিয়নকে খেম করণ - ভখিভিন্ড লাইনের চিমা গ্রামের আগে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ১৯৬৫ সালের ৯-১০ সেপ্টেম্বর আসাল উত্তর যুদ্ধে হামিদ ছয়টি পাকিস্তানি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করেন এবং সপ্তম ট্যাঙ্ক এর সাথে লড়াই এ নিহত হন। নন।",চীন-ভারত যুদ্ধের সময় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5607491914411957,3.509047486518735,2.8061110444408093 গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য বলো।,"গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য নিন্মরূপ: ১. পৃথিবীর সমস্ত ফুলের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ফুল হল গোলাপ ফুল। ২. সুন্দরতার জন্য গোলাপ ফুলকে ফুলের রানী বলা হয়। ৩. গোলাপ ফুল ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক। ৪. গোলাপ ফুল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন লাল গোলাপ, সাদা গোলাপ, কাঠগোলাপ ইত্যাদি। ৫. পৃথিবীতে প্রায় ১২০টি প্রজাতির মত গোলাপ ফুল পাওয়া যায়। ৬. গোলাপ আমাদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। ৭. বিয়ের অনুষ্ঠান সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গোলাপ ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে অতিথিদের সম্মান ও সমাদর করা হয়। ৮. গোলাপের ফুল থেকে তৈরি হয় উৎকৃষ্ট সুগন্ধি যুক্ত গোলাপ জল, যাহা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। ৯. কোন কোন দেশে গোলাপ ফুল বিয়ে জ্যাম ও জেলি প্রস্তুত করা হয়। ১০. গোলাপ ফুলে ভিটামিন-সি সহ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.540932923646058,2.0094811865498943,2.155598032610944 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন এবং যার উত্তর ""১৯৭৪"" | অনুচ্ছেদ : দ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়। হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস) অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস) অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন) মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) স্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন) চোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)","ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর ""হাজার চুরাশির মা"" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ?",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6548585463531986,2.812934726168069,2.6794393220605293 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: আল্লাহ তাআলা এই সংসার সৃষ্টি করিয়াছেন। তিনি পরম দয়ালু, সর্বদা আমাদের মঙ্গল করেন ও লালন-পালন করেন। তিনি আমাদের খাদ্য দিয়াছেন; আমরা তাহা আহার করি। তিনি আমাদের পানি দিয়াছেন; আমরা তাহা পান করি। তিনি আমাদিগকে বায়ু দিয়াছেন, তাহা আমরা নিশ্বাস দ্বারা গ্রহণ করিয়া বাঁচিয়া থাকি। তিনি আমাদের সুখী করিবার জন্য সমস্তই দিয়াছেন। আমরা যাহা করি, তিনি তাহা বুঝিতে পারেন। আমরা তাঁহাকে দেখিতে পাই না। কিন্তু তিনি সকল স্থানেই আছেন। চলো আমরা তাঁহার ইবাদত করি।",মহান সৃষ্টিকর্তা এই জগৎ সংসার সৃষ্টি করে মানুষের প্রয়োজনীয় সকল কিছুই দিয়েছেন। তাঁকে দেখা না গেলেও তিনি সর্বত্রই বিরাজমান এবং আমাদের সকল কিছুই তিনি জানেন। তাই আমাদের উচিত পরম করুণাময় আল্লাহ তাআলার ইবাদত করা। ,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.0970775578584937,2.557621982660445,2.2595027733770223 কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে চারটি মূল অংশ থাকে:,"স্মৃতি, প্রসেসর, আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং তথ্য প্রবেশ ও নির্গমন ব্যবস্থা (ইনপুট-আউটপুট )",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.133748199425808,2.8941144407259705,3.515377634181561 "আবুল হোসেন সাহেব কোথায় কোথায় গাছপালা জন্মায় না তা পরীক্ষা করার জন্য আলো-বাতাসহীন একটি বক্সের মধ্যে কয়েকটি বীজ বপন করলেন। ১ মাস পরে খুলে দেখেন কোনো গাছের অস্তিত্ব নেই। তিনি তাঁর শিক্ষক জনাব মোহাম্মদ আলীকে জিজ্ঞেস করলে শিক্ষক বিষয়টি তাকে ব্যাখ্যা করেন এবং বলেন, অনেক গ্রহে বিভিন্ন কারণে জীব জন্মায় না। তুমি কি মনে কর, উদ্দীপকের কারণগুলো ছাড়া আরও অনেক কারণে বিভিন্ন গ্রহে জীব জন্মায় না? উত্তরের পক্ষে যুক্ত দাও।","হ্যাঁ, আমি মনে করি উদ্দীপকের কারণগুলো ছাড়াও আরও অনেক কারণে বিভিন্ন গ্রহে জীব জন্মায় না। সৌরজগতের গ্রহগুলোতে জীব জন্মানোর জন্য আলো, বাতাস অপরিহার্য। তবে আলো-বাতাসের পাশাপাশি পানি, অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, তাপ, ইত্যাদিও জীব জন্মানোর জন্য অবশ্যই প্রয়োজন। সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহে পানি নেই। জীবের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন, কার্বন-ডাই- অক্সাইড নেই অথবা এদের অনুপাত জীবের বেঁচে থাকার উপযোগী নয় বলে জীব জন্মায় না। বুধ, শুক্র গ্রহে তাপমাত্রা অত্যন্ত বেশি। ফলে জীব জন্মায় না। আবার বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন ইত্যাদি গ্রহ অত্যন্ত শীতল বলে জীব জন্মাতে পারে না। উদ্দীপকের পরিবেশবিদ আবুল হোসেন সাহেব কোথায় কোথায় গাছপালা জন্মায় না তা পরীক্ষা করার জন্য আলো-বাতাসহীন একটি বাক্সের মধ্যে কয়েকটি বীজ বপন করলেন এবং একমাস পরে দেখেন সেখানে গাছ জন্মায়নি। অর্থাৎ এখানে জীব না জন্মানোর কারণ হিসেবে আলো-বাতাস না থাকাকে উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন গ্রহে জীব না জন্মানোর পেছনে উপরে বর্ণিত পর্যাপ্ত পানির অভাব, প্রতিকূল তাপমাত্রা, অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইডসহ অন্যান্য গ্যাসের অনুপাতের তারতম্য প্রভৃতি কারণ বিদ্যমান যা উদ্দীপকে নির্দেশ করা হয়নি। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, উদ্দীপকে আলো-বাতাস না থাকাকে জীব না জন্মানোর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও আরও বিভিন্ন কারণে অনেক গ্রহে জীব জন্মায় না",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6394608610160226,1.9855153750852637,2.003680277097876 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন নাসির মালিক। ৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে লিডসে অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ জুন, ১৯৭৫ তারিখে নটিংহামে শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি। অংশগ্রহণকৃত তিনটি ওডিআই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত",১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে খেলেছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল গ্রুপ পর্ব থেকে বিদেয় নেয়। তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.050805843906227,2.1777224926013456,2.3452651248452265 আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।,"সময় সংক্রান্ত নানাবিধ গরমিল ও অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। একে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে । এ রেখাটির ফলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন বা বার নিয়ে গরমিল দূর হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.0882743999275446,2.4863445261292183,2.643112360280875 "নিচের শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজাও: ঐরাবত, আকাশ, হাতি, মহাকাল, বানর, সিংহ, দোয়েল","প্রদত্ত শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজানো হলো: আকাশ, ঐরাবত, দোয়েল, বানর, মহাকাল, সিংহ, হাতি",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.873844139077318,3.252748920813344,2.6300777767850336 গুগলকে নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"গুগল হচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং ইন্টারনেটের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। ১৯৯৬ সালে গবেষণা প্রকল্প হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন ছাত্র ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন এর কাজ শুরু করেন। ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করে। ২০০৪ সালের ১৯ শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন সর্বপ্রথমে এই সার্চ ইঞ্জিনের নাম রাখে ব্যাকরাব। পরবর্তী সময়ে তারা নাম পরিবর্তন করে গুগল রাখে। ডোমেইন নাম গুগল নিবন্ধিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর। গুগলে ১ মিলিয়নেরও বেশি সার্ভার আছে এবং ১ বিলিয়নেরও বেশি কী ওয়ার্ড সার্চ করা হয় ২৪ ঘণ্টায়। সারা পৃথিবীতে যে পরিমাণ সার্ভার আছে তার ২ শতাংশই গুগলের অন্তর্গত। গুগলে রয়েছে ৮০টিরও অধিক ভাষা। যার মধ্যে একটির নাম 'স্টার ট্রেকস ক্লিগন' যেটি কিনা এলিয়েনদের জন্য প্রযোজ্য। ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী গুগল প্রতিসেকেন্ডে গড়ে ৪০ হাজার অনুসন্ধানের জবাব বের করে যার প্রতিদিনের মানে সাড়ে তিন বিলিয়ন অনুসন্ধান জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ম্যাপস, গুগল ক্রোম এসবের বাইরেও অ্যান্ড্রয়েড, ইউটিউব, ওয়ায, এডসেন্স এরকম আরো সত্তরটি প্রতিষ্ঠানের মালিক গুগল। গুগলের ৯৯ শতাংশ আয় আসে বিজ্ঞাপন থেকে। গুগল অনলাইন বিজ্ঞাপন বাজারে বিভিন্ন নতুন মাত্রা যোগ করে এবং অন্যান্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকে। গুগল অনুসন্ধান একটি ওয়েবভিত্তিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন, যা কোম্পানির সবচেয়ে জনপ্রিয় সেবা। ২০০৯ সালের নভেম্বরে কমস্কোরের প্রকাশ করা একটি বাজার জরিপে বলা হয় গুগলই আমেরিকার বাজারে প্রধান অনুসন্ধান ইঞ্জিন। গুগল ব্যবহার করে অনেক কিছু জানা যায়। তাই গুগলের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে সকলকেই সচেতন থাকতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.36852403979353,2.2418363349704338,2.342608408928395 ১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। এটি নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত সংবাদ প্রতিবেদন লেখ।,"১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। জাতীয় গ্রিডে কারিগরি ত্রুটির কারণে রাজধানীসহ সারাদেশ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন (গণভবন), বিদেশী মিশনসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনাও (কেপিআই) এ বিপর্যয়ের কবলে পড়ে। দুর্ভোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা আমলে নিয়ে করা একটি তালিকায় বাংলাদেশে সেদিনের ঘটনাটি উইকিপিডিয়ায় ইতিহাসের চতুর্থ বৃহৎ বিদ্যুৎ বিভ্রাটজনিত দুর্যোগ হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0709870523417018,2.884153722093799,2.681702047877876 এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - তিনি সাভোয়ের রেনে এবং লাসকারিসের অ্যানের পুত্র ছিলেন। তিনি ১৫৫২ সালে ফ্রান্সের দ্বিতীয় হেনরিকে লরাইন সফরে সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৫৩ সালে তিনি পিয়মন্টের রাজপুত্রের ঘেরাও থেকে হেসডিন শহরকে মুক্তি দিয়েছিলেন। তিনি ১৫৫৭ সালের ১০ আগস্ট সেন্ট-কুইন্টিনের যুদ্ধে ,".আহত হন, যদিও এটি তাকে স্প্যানিশ অবরোধ থেকে করবিকে মুক্তি দিতে বাধা দেয়নি। তিনি ফ্রান্সের চার্লস নবমকে ফ্রান্সের গ্র্যান্ড ট্যুরের সময় সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৬৭ সালে মুলিনে অনুষ্ঠিত অ্যাসেম্বলি ডেস গ্র্যান্ডস ডি ফ্রান্সে অংশ নিয়েছিলেন। সেন্ট-ডেনিস এবং মোনকন্টুরের যুদ্ধে হুগেনোটদের বিরুদ্ধে তিনি উৎসাহের সাথে লড়াই করেছিলেন |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0112452335196487,2.9772380056569645,3.1486941011942853 "ডিমেনশিয়া এক ধরনের নিউরজিক্যাল রোগ যা মস্তিস্কের কর্মক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে। ডিমেনশিয়া মস্তিষ্কের এক ধরনের রোগ যার ফলে কিছু মনে রাখতে না পারেন না রোগী। এমনকি এ রোগটির কারণে একটু আগেই করা কাজ ভুলে যায় অনেকে। রোগটি নিয়ে আজ ঢাকায় একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ আলঝেইমার সোসাইটি। ডিমেনশিয়ার একটি বড় কারণ হলো আলঝেইমার্স । সোসাইটির একজন সদস্য এবং সাবেক এমপি সেলিনা জাহান লিটা বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, তারা অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশে রোগটি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরির চেষ্টা করছেন। কিন্তু রোগটি সরকারি বা বেসরকারি কোন দিক থেকেই যথাযথ গুরুত্ব এখনো পায়নি। এক হিসেবে দেখা যায়, বাংলাদেশে ২০১৫ সালে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিলো পাঁচ লাখ যা আগামী ২০৩০ সালে বেড়ে নয় লাখ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আলঝেইমার সোসাইটির হিসেবে, ২০৫০ সাল নাগাদ এ রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২২ লাখ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ""অর্থাৎ দিন দিন রোগের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। সে হিসেবে প্রতিকারের ব্যবস্থা খুব কমই,"" বলছিলেন সেলিনা জাহান। ""মানুষকে সচেতন করা দরকার। তাহলে আক্রান্ত হলেও মানুষ বৃদ্ধ বয়সে করুণ পরিণতির মুখোমুখি হবেনা।"" ফেসবুকে নারীদের মত প্রকাশ কতটা নিরাপদ? ভয়ে দেশে ফিরছেন না ইরানের একজন নারী বক্সার বাংলাদেশের পাট নিয়ে ভারত কিভাবে লাভ করছে? ভারতের একটি হাসপাতালে ডিমেনশিয়া আক্রান্ত রোগীরা। বাংলাদেশেও বাড়ছে এই রোগের প্রকোপ। (ফাইল ফটো) কোন বয়সের মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়? সেলিনা জাহান লিটা বলছেন, বাংলাদেশে ষাট বছরের বেশি বয়সের বয়সের মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে ৪০-৫০ বছরে বয়সের মধ্যেও অনেককে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্তের পাশাপাশি উচ্চবিত্তের মানুষেরাও রোগটিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। ""বাংলাদেশে বিশেষ করে যারা দারিদ্রসীমার নীচে আছেন তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।"" ""উচ্চবিত্ত অনেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন কিন্তু মূলত রোগটির ক্ষেত্রে বেশি দরকার সচেতনতা।"" চিকিৎসা আছে পর্যাপ্ত? সেলিনা জাহান বলছেন, ডিমেনশিয়া নিয়ে সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনা। ""রোগটির তেমন চিকিৎসা নেই। কিন্তু শুধু চিকিৎসার বিষয় নয়, রোগটি নিয়ে সচেতনতা তৈরি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।"" ""এটি হলে রোগটিকে আমরা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবো। বৃদ্ধ বয়সের করুণ পরিণতি থেকে রক্ষা করতে পারবো।"" এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন| ","ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশ: রোগের প্রকোপ বেড়েই চলছে বাংলাদেশে, চিকিৎসার ব্যবস্থা কী?",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3778351980362427,3.4958303859712223,2.5177312590326464 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : গালওয়ান ভ্যালি এই সিদ্ধান্তের কারণ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য দেয়া হয়নি। তবে চীনা সীমান্ত রক্ষীদের সাথে সংঘর্ষের পর অন্তত ২০ জন ভারতীয় সৈন্য নিহত হওয়ার পরপর তাদের এই সিদ্ধান্ত এলো। দুই দেশের মধ্যে ১৯৯৬ সালের সমঝোতা অনুসারে, ওই এলাকায় কোন পক্ষই আগ্নেয়াস্ত্র বা বিস্ফোরক বহন করে না। ভারত যদিও জানিয়েছে, ২০ জন সৈন্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি তাদের ৭৬ জন আহত হয়েছে, তবে চীন তাদের সৈন্য হতাহতের ব্যাপারে কোন তথ্য জানায় নি। হংকংয়ের গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষক পাঠানোর এই খবরটি চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোয় গত ২০শে জুন প্রকাশিত হয়েছে। আরো পড়ুন: বিতর্কিত সীমান্তের কাছে 'চীনের নতুন স্থাপনা' নির্মাণ? গালওয়ান উপত্যকার পর্বতচূড়ায় ঠান্ডা ও বৈরি এক যুদ্ধক্ষেত্র চীন-ভারত সীমান্ত বিরোধের পেছনে যেসব কারণ চীন-ভারত সংঘাত: কার শক্তি কতটা, কোন্‌ দেশ কার পক্ষ নেবে রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যম সিসিটিভি জানিয়েছে, ২০ জন মার্শাল আর্ট যোদ্ধা তিব্বতের রাজধানী লাসায় অবস্থান করবে। তবে চীনের গণমাধ্যমগুলো এটা নিশ্চিত করেনি যে, তারা ভারত সীমান্তে দায়িত্বরত চীনা সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দেবে কিনা। লাদাখে গত ১৫ই জুন গালওয়ান রিভার ভ্যালির ওই সংঘর্ষের ঘটনায় একে অপরকে দায়ী করেছে দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশ - চীন ও ভারত। চরম জলবায়ু ও অতি উঁচু ওই অঞ্চলটি আকসাই চীনের কাছাকাছি- চীন নিয়ন্ত্রিত যে এলাকার মালিকানা দাবি করে ভারতও। প্রায় অর্ধশতকের মধ্যে দুই দেশের মধ্যে এই প্রথমবার সংঘর্ষে এতো হতাহতের ঘটনা ঘটলো। তবে ওই ঘটনার পর থেকে পারমাণবিক শক্তিধর এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে থাকা প্রায় অচিহ্নিত লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি) নিয়ে দীর্ঘ দিনের উত্তেজনা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর: দিল্লির আকাশ ছেয়ে গেল ঝাঁক ঝাঁক পঙ্গপালে বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ শয্যা সত্যিই খালি আছে? ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বিড়ম্বনা, সমাধানে কী ভাবছে সরকার করোনাভাইরাস: বিশ্বের কোন্ দেশে মহামারির অবস্থা বেশি খারাপ |",তিব্বত মালভূমিতে অবস্থানরত চীনা সৈন্যদের মার্শাল আর্ট শেখানোর জন্য ২০জন প্রশিক্ষক পাঠাচ্ছে চীন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7878237761525084,3.1285632049684273,2.854011661343223 "নীচে দেওয়া শিরোনামের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন : লবণ সংকটের গুজব: মন্ত্রণালয় বলছে কোন ঘাটতি নেই, খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম","কুতুবদিয়ায় লবণ চাষ শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এই গুজব ছড়ানোর জন্য 'একটি স্বার্থান্বেষী মহল'কে দায়ী করা হয়েছে। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়, ""দেশে বর্তমানে সাড়ে ছয় লাখ মেট্রিক টনের বেশি ভোজ্য লবণ মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের লবণ চাষিদের কাছে ৪ লাখ ৫ হাজার মেট্রিক টন এবং বিভিন্ন লবণ মিলের গুদামে ২ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন লবণ মজুদ রয়েছে""। এর বাইরে সারাদেশে বিভিন্ন লবণ কোম্পানির ডিলার, পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে পর্যাপ্ত লবণ মজুদ রয়েছে বলে জানানো হয়। শিল্প মন্ত্রণালয় বলছে, ""চলতি মাস থেকে লবণের উৎপাদন মওসুম শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া ও মহেশখালী উপজেলায় উৎপাদিত নতুন লবণও বাজারে আসতে শুরু করেছে""। বিবৃতিতে বলা হয়, একটি স্বার্থান্বেষী মহল লবণের সংকট রয়েছে মর্মে গুজব ছড়িয়ে অধিক মুনাফা লাভের আশায় লবণের দাম অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। এ ধরণের গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় সবাইকে আহবান জানায়। ওদিকে লবণ মালিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ কক্সবাজারে। সেখানে জানানো হয়েছে যে দেশে অন্তত দু'মাসের চাহিদা পূরণের মতো লবণ মজুদ আছে। বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন: সরকারের বাজার ব্যবস্থাপনা কি ব্যর্থ হয়েছে? ডিসি-র খাস কামরার সেক্স টেপ নিয়ে তদন্ত হবে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে ট্রাক মালিক-শ্রমিকেরা পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেন ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই অভিযোগ করছেন যে লবণ নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। তবে সরকারের ভোক্তা অধিকার থেকে বলা হয়েছে, লবণের কেউ অতিরিক্ত দাম চাইলে তাদেরকে যেন জানানো হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9311085111941457,2.5297559065741253,2.6484846306611174 "নিচের অনুচ্ছেদ পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও। নির্বাচনে অনিয়মসহ গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগে আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রশ্ন: সিয়েরা লিওনের সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর কেন ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র?",নির্বাচনে অনিয়মসহ গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগে সিয়েরা লিওনের সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9471816667685,2.561786234257816,1.8336360175888 """ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য: ইলিশ"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। বিশ্বের মোট ইলিশ উৎপাদনের ৬৫% বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। ভারতে ১৫% মায়ানমারে ১০% এবং বাকি অংশ প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং আরব উপসাগরের আশেপাশে উৎপাদন হয়। তাই বাংলাদেশ সরকার ইলিশকে বাংলাদেশের একক পণ্য জিআই হিসেবে গেজেট জারি করে। ভৌগোলিক নিদর্শন অ্যাক্ট ২০১৩ অনুযায়ী যদি কেউ প্রত্যায়িত জিআই পণ্য নিজের দাবি করতে চায় বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে তবে তাকে গেজেটে প্রকাশের ২ মাসের মধ্যে অভিযোগ করতে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী কেউ অভিযোগ করেনি বলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যে পরিণত হয়েছে । সরকারের নেয়া পদক্ষেপ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের ইলিশ বিশ্বে একক আধিপত্য করছে। এ ক্ষেত্রে ইলিশের প্রজনন মাস অক্টোবর থেকে নভেম্বরে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ। তাছাড়া জাটকা ধরা নিষিদ্ধকরণ, কারেন্ট জাল নিষিদ্ধকরণ ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে। বর্তমানে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও মায়ানমার বাংলাদেশের কৌশল অনুসরণ করছে যা আমাদের জন্য সম্মানজনক। একটা সময় সুস্বাদু মাছ ইলিশের দেখা পাওয়া যেত না। এখন বাংলাদেশের বাজারগুলোতে রুপালি ইলিশের সরবরাহ পাওয়া যায়। বাংলাদেশি রুপালি ইলিশের মতো স্বাদ বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায় না। তাই ইলিশের একক অহংকার শুধু বাংলাদেশের।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5495197921616763,2.344045226706724,2.511959198714863 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: স্ক্র্যানটন, পেনসিলভানিয়া এবং নিউ ক্যাসেল কাউন্টি, ডেলাওয়্যারে বেড়ে ওঠা বাইডেন ১৯৬৮ সালে সিরাকিউজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন ডিগ্রি অর্জন করার আগে ডেলাওয়্যার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি ১৯৭০ সালে নিউ ক্যাসেল কাউন্টি কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৭২ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে আমেরিকার ইতিহাসে ষষ্ঠ সর্বকনিষ্ঠ সিনেটর হিসেবে ডেলাওয়্যার থেকে মার্কিন সিনেটে নির্বাচিত হন । বাইডেন সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির দীর্ঘদিনের সদস্য ছিলেন এবং সর্বশেষ এর চেয়ারম্যানও নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে উপসাগরীয় যুদ্ধের","বিরোধিতা করেন, কিন্তু পূর্ব ইউরোপে ন্যাটো জোট সম্প্রসারণ এবং ১৯৯০ সালে যুগোস্লাভ যুদ্ধে হস্তক্ষেপ সমর্থন করেন। তিনি ২০০২ সালে ইরাক যুদ্ধ অনুমোদন প্রস্তাব সমর্থন করেন, কিন্তু ২০০৭ সালে মার্কিন সৈন্য বৃদ্ধির বিরোধিতা করেন। তিনি ১৯৮৭ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সিনেটের বিচার বিভাগীয় কমিটির সভাপতিত্ব করেন, মাদক নীতি, অপরাধ প্রতিরোধ এবং নাগরিক স্বাধীনতা বিষয়ক বিষয় নিয়ে কাজ করেন; তিনি সহিংস অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং আইন প্রয়োগকারী আইন এবং নারী নির্যাতন আইনপাস করার প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেন । তিনি ছয়টি মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের নিশ্চিতকরণ শুনানি তত্ত্বাবধান করেন, যার মধ্যে রবার্ট বোর্ক এবং ক্লারেন্স থমাসের বিতর্কিত শুনানি রয়েছে । তিনি ১৯৮৮ ও ২০০৮ সালে রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন চাইলেও পাননি ।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9762238318105376,2.1970127276024054,2.193505749710404 গ্রন্থাগার নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"লাইব্রেরি হচ্ছে পুস্তকের শ্রেণিবদ্ধ সংগ্রহ। ব্যক্তিগত বা পারিবারিকভাবে গড়ে উঠতে পারে লাইব্রেরি। মানুষের চিন্তার অমূল্য সম্পদ রক্ষিত থাকে লাইব্রেরিতে। একজন ব্যক্তির পক্ষে সব ধরনের জ্ঞান আহরণ করা সম্ভব নয়। ফলে প্রয়োজন হয় লাইব্রেরির। ব্যক্তিগত লাইব্রেরিতে ব্যক্তির ইচ্ছা প্রাধান্য পায়। ব্যক্তির রুচি অনুযায়ী বইয়ের মাধ্যমে তাঁর ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার গড়ে তোলেন। পাবলিক বা পারিবারিক লাইব্রেরিতে সবার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। সকল শ্রেণির মানুষের কথা চিন্তা করেই গড়ে ওঠে পাবলিক বা পারিবারিক লাইব্রেরি। লাইব্রেরিতে সঞ্চিত থাকে চিন্তার অমূল্য সম্পদ। মানুষের তিল তিল সাধনার বিপুল ঐশ্বর্য সঞ্চিত থাকে এখানে। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে লাইব্রেরির অবদান অনস্বীকার্য। লাইব্রেরি সামাজিক অবক্ষয়ের রোধে ভূমিকা রাখে। লাইব্রেরি তার সঞ্চিত সম্পদ নিয়ে কালের সাক্ষ্য বহন করে। মুছে দেয় অতীত আর বর্তমানের সীমারেখা। কল্যাণমূলক গবেষণা, নিজস্ব চিন্তা-চেতনা প্রভৃতির সমাহার সঞ্চিত থাকে লাইব্রেরিতে। কখনো বিশেষ প্রয়োজনে, কখনো বা মনের খোরাক জোগাতে মানুষ ছুটে যায় লাইব্রেরিতে। যে জাতির সমৃদ্ধ লাইব্রেরি নেই, সে জাতির সমৃদ্ধ ইতিহাসও নেই। লাইব্রেরি শিক্ষা প্রসারের অপরিহার্য অঙ্গ। অজ্ঞানতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার অনবদ্য হাতিয়ার লাইব্রেরি। তাই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা ও এর চর্চায় মনোনিবেশ করা আমাদের সবার জরুরি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.356706409685216,2.20189493371307,2.362310114287283 তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বই বিশ্বগ্রাম— মন্তব্যটি ব্যাখ্যা কর।,"তথ্য প্রযুক্তিই প্রকৃতপক্ষে বিশ্বগ্রামের ধারণার মূল ভিত্তি। বিশ্বগ্রাম এমন একটি পরিবেশ, যেখানে পৃথিবীর সকল মানুষ একটি একক সমাজের ন্যায় বসবাস করে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একে অপরকে সেবা প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিস্তৃত ব্যবহার তথা তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ইনফরমেশন সুপার হাইওয়ের সাথে সংযোগ ছাড়া বিশ্বগ্রামের ধারণা অসম্ভব। তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর উৎকর্ষতার কারণে সমগ্র বিশ্ব এক বিনিসুতার বাঁধনে পরস্পরের থেকে ভৌগোলিকভাবে দূরে থেকেও একটি একক সমাজের বাসিন্দা হয়ে ওঠাই প্রমাণ করে তথ্য প্রযুক্তিই প্রকৃতপক্ষে বিশ্বগ্রামের ধারণার মূল ভিত্তি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.374887745383523,2.1287766327431212,2.4029078287692367 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: মুক্তিযুদ্ধের সময় মনোহর গ্রামে পাক সেনাবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের",মুক্তিযুদ্ধের সময় মনোহর গ্রামে পাক সেনাবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে মুখোমুখি যুদ্ধ হয়। এসময় পাকিস্তানি বাহিনী ২৩ জন নিরীহ ও নিরাপরাধ গ্রামবাসীকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে এ উপজেলায় রয়েছে ‘শহীদ আকরাম সড়ক’। তাছাড়া উপজেলায় আছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1467709550842033,2.4766269779042323,2.57304033060415 "প্রথম বাক্য: ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিক্সে ২৯ জন পুরুষ এবং ৪৮ জন মহিলা ক্রীড়াবিদ দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন । ২য় বাক্য: ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন প্যারালিম্পিকে দেশটির প্রতিনিধিত্বকারী ২৯ জন মহিলা এবং ৪৮ জন পুরুষ ক্রীড়াবিদ ছিলেন । প্রশ্ন: প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ কি একই? হ্যাঁ নাকি না?",না,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8284422320116525,365.8382010811859,2.252420600238214 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ পাসেজ: গ্রে লারসনের প্রথম এবং একমাত্র অ্যালবাম, ফাইনালি আউট অফ পিই (2005) এর জন্য জোন ইনগোল্ডসবি এবং আমেরিকান অভিনেত্রী ব্রি লারসনের সাথে ""ডোন উইথ লাইক"" এবং ""শে সাদ"" সহ-লিখেছিলেন। ২০০৫ সালে, গ্রে আমেরিকান হিপ হপ গ্রুপ ফোর্ট মাইনরের গান, ""আপনি কোথায় যাবেন"" এবং ""বি Somebody"" এ বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিলেন। ২০০৬ সালের ১৪ এপ্রিল ""Where'd You Go"" একটি একক হিসাবে প্রকাশিত হয়, এর সাথে সাথে একটি সঙ্গীত ভিডিওও প্রকাশিত হয়। গানটি বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করে এবং মার্কিন বিলবোর্ড হট ১০০ চার্টে শীর্ষ চারটি হিট হয়ে ওঠে এবং রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অফ আমেরিকা (আরআইএএ) দ্বারা প্ল্যাটিনাম সার্টিফাইড হয়ে ওঠে। সঙ্গীত প্রযোজক জোনাথন ইনগোল্ডসবির সাথে কাজ করার পর, গ্রে তার প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যার শিরোনাম ছিল লাইক ব্লাড লাইক হানি, ৬ জুন ২০০৬ সালে, ওয়ার্নার ব্রাদার্স রেকর্ডসের অধীনে। এই অ্যালবামটি বিলবোর্ডের হিটসেকার্স অ্যালবাম চার্টে 35 নম্বরে পৌঁছেছে। এই সময়কালে, গ্রে জ্যামি কালাম, কেডি ল্যাং, ড্যানিয়েল পাউটার, টেডি গেইজার এবং ডানকান শেইকের সাথে কনসার্ট ট্যুরের জন্য উদ্বোধনী স্পট অবতরণ করেছিলেন। মেশিন শপ রেকর্ডসের সাথে তার সংযোগের মাধ্যমে, গ্রে লিঙ্কিন পার্কের সহযোগী স্টাইল অফ বিয়ন্ড এবং অপ্যাথির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হয়েছিলেন। তিনি এমনকি অপ্যাথির দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, ওয়ানা স্ন্যাগল? (২০০৯) থেকে ""ভিক্টিম"" এবং ""নো দুঃ খিত আগামীকাল"" শিরোনামে দুটি ট্র্যাকের বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিলেন। গ্রে ডানকান শেখের ব্যান্ডের অংশ হিসেবে সফর করেন এবং ২০০৯ সালে তার অ্যালবাম, উইসপার হাউসে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন। ২০০৯ সালে, গ্রে ইউরোভিশন প্রতিযোগী জোহানার প্রথম অ্যালবাম, বাটারফ্লাইস অ্যান্ড এলভিসে ব্যাকিং কণ্ঠশিল্পী হিসাবে উপস্থিত হন। ২০০৯ সালের আগস্টে, এখনও হলি ব্রুক নামের অধীনে, তিনি তার গান ""ইটস রেইনিং অ্যাগন"" এবং তার ইমেজ উভয়ই সিয়াও ওয়াটারের একটি প্রচারমূলক প্রচারে lentণ করেছিলেন। ২০১০ সালের গোড়ার দিকে, তিনি ""উইসপার হাউস"" এর থিয়েটারের সংস্করণে অভিনয় করেছিলেন, ডেভিড পোর সাথে দুটি প্রধান ভূত কণ্ঠশিল্পীদের একজন ছিলেন। ২০১০ সালের ১০ জুন, তিনি সাতটি গানের বর্ধিত নাটক (ইপি), ওডার্কঃ ত্রিশ প্রকাশ করেছিলেন। ইপি এর প্রযোজনা ডানকান শেখ এবং জন ইনগোল্ডসবি দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। প্রশ্নঃ জোনাথন ইনগোল্ডসবি এর কাজের শিরোনাম কি ছিল?",জোনাথন ইনগোল্ডসবি এর কাজের শিরোনাম - সঙ্গীত প্রযোজক |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.742871345882229,5.3025399909104385,2.7837430394684164 Answer the question about পৃষ্ঠটান. পৃষ্ঠটানের জন্য পেপার ক্লিপ কি জলে ডুবে যায় ?,"না, পর্যাপ্ত জলের পৃষ্ঠের টান থাকলে একটি কাগজের ক্লিপ জলে ভাসতে থাকে",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.508867566973687,3.8463080052303127,6.86970170656343 মূলধন কাঠামো তত্ত্ব কী?,"যে ধারণা বা অনুমান বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পরীক্ষিত এবং প্রত্যেক পরীক্ষাতেই উহা নির্ভুলভাবে প্রমাণিত হয় তাকে তত্ত্ব বলে। গড়মূলধন ব্যয়, লিভারেজ মাত্রা, ফার্মের মূল্য, আর্থিক ঝুঁকি, পরিচালন আয় ইত্যাদি বিষয়ের পরস্পর নির্ভরশীলতা এবং অনির্ভরতা অনুমান করে বিভিন্ন গবেষক মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের যে কৌশল, পদ্ধতি, গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করেছেন সেগুলোই মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নামে পরিচিত। মূলধন কাঠামো তত্ত্বের অগ্রপথিক ডেভিড ডুরান্ড। তিনি ১৯৫২ সালে একটি প্রবন্ধে মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের দুটো মডেল প্রকাশ করেন। প্রথমটি এনআই তত্ত্ব নামে পরিচিত। এ তত্ত্বে গড় মূলধন ব্যয় এবং ফার্মের মূল্যের মধ্যে পরস্পর নির্ভরশীলতা দেখানো হয়েছে। কিন্তু একই ব্যক্তি প্রদত্ত এনওআই তত্ত্বে মূলধন ব্যয় এবং লিভারেজকে স্বাধীন চলক হিসেবে দেখিয়েছেন। এই বিতর্কের কিছুটা অবসান করেছেন এজরা সলোমন তিনি তার মধ্যবর্তী বা সনাতন তত্ত্বে দুটো বিষয়ের সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করেছেন। অর্থনীতিবিদ ফ্র্যাংক মডিগ্নিয়ানী এবং মেরটন এইচ. মিলার ১৯৫৮ সালে মূলধন কাঠামো তত্ত্বকে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় হিসেবে প্রমান করেন। পরবর্তী পর্যায়ে রবার্ট হামাদা এর হামাদা মডেল, গর্ডন ডুনাল্ড সনের সিগনালিং মডেল এবং ট্রেড অফ মডেল মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের পথ দেখিয়েছেন। মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে এখনও গবেষণা চলছে এবং নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.193873893117432,2.273086276300188,2.3609669382674783 বাদুড় কিভাবে অন্ধকারে তাদের পথ খুঁজে পা,বাদুড় অন্ধকারে তাদের পথ খুঁজতে ইকোলোকেশন ব্যবহার করে। তারা তাদের নাক থেকে উচ্চ কম্পাঙ্কের তরঙ্গ পাঠায় এবং প্রতিফলিত তরঙ্গগুলি তাদের কান দিয়ে ধরে এবং এই তথ্য ব্যবহার করে তারা তাদের কাছাকাছি বস্তুগুলিকে চিহ্নিত করতে পারে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.8730734745371187,2.4096715095554866,2.716976566867742 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের গভর্নর-জেনারেল লর্ড কার্জন বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে রাশিয়া ও তিব্বতের মধ্যে গোপণ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে, যার ফলশ্রুতিতে ভারতে ব্রিটিশ রাজ বিপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি তিব্বতে উপস্থিত আগভান দোর্জিয়েভকে রুশ সরকারের কর্মচারী ও গুপ্তচর বলে সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিব্বতের ওপর প্রভাব বিস্তার করে রাশিয়া মধ্য এশিয়ার বাণিজ্যপথগুলি নিজের অধীনস্থ করতে চায়, এই আশঙ্কায়",ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান সংগঠিত হয়। ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে দোর্জিয়েভ ত্রয়োদশ দলাই লামাকে মঙ্গোলিয়ার উর্গা শহরে পালিয়ে যেতে রাজী ক্রাতে সক্ষম হন। ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযানের সময় দোর্জিয়ভ লাসার অস্ত্রাগার ও গ্যানৎসে শহরের দুর্গ থেকে সামরিক কার্যকলাপের দায়িত্বে ছিলেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু দোর্জিয়েভ প্রকৃতই একজন রুশ গুপ্তচর ছিলেন কিনা এবিষয়ে তথ্যপ্রমাণের অভাব রয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4891810163368597,2.9351040012691585,2.7333500274170466 স্যান্ডউইচ তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"দুই টুকরো পাউরুটি নিন। একটি চুলায় রুটি গরম করুন। শসা, টমেটো, পনির এবং ভাজা চিকেন টুকরো টুকরো করে কেটে নিন। দুটি পাউরুটির স্লাইসের মাঝে রাখুন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.06992250116614,2.6981580253244957,3.32607151557012 মূলধন কাঠামো নির্ধারণে প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান কী কী? অর্থায়নের আলোকে উত্তর দাও।,"যে অনুপাতে দীর্ঘমেয়াদি উৎসসমূহের ঋণ করা মূলধন ও মালিকানা মূলধন নিয়ে মোট মূলধন গঠিত হয় তাকেই এক কথায় মূলধন কাঠামো বলা হয়। মূলত বিভিন্ন ধরনের দীর্ঘমেয়াদি উৎসসমূহ যেমন-বন্ড, ডিবেঞ্চার, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, অগ্রাধিকার শেয়ার, সাধারণ শেয়ার, সঞ্চিত তহবিল ইত্যাদির সমন্বয়ে মূলধন গঠিত এবং এদের পারস্পরিক অনুপাতকেই মূলধন কাঠামো বলে। আর এ কাঠামো নির্ধারণে অনেক বিষয় বিবেচনা করা হয়, যাকে কাঠামো নির্ধারণে প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান বলা হয় । মূলধন কাঠামো নির্ধারণে প্রভাব বিস্তারকারী এসব উপাদানগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো: ১. মূলধন ব্যয়: মূলধন কাঠামো নির্ধারণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো মূলধন ব্যয়। একটি ফার্ম ঋণ, সাধারণ শেয়ার, অগ্রাধিকারযুক্ত শেয়ার ও সংরক্ষিত আয় হতে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। এই উৎসগুলোর সরবরাহকারীগণ সর্বনিম্ন যে পরিমাণ আয় আশা করে তা-ই মূলধন ব্যয়। ফার্মকে তার মূলধন কাঠামো নির্ধারণের সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে মূলধন ব্যয় কম হয় এবং ফার্মের মূল্য সর্বোচ্চ হয়। ২. শেয়ার প্রতি আয়ের উপর লিভারেজের প্রভাব: ঋণের মাধ্যমে কোম্পানির সম্পদে অর্থায়ন করা হলে তাকে আর্থিক লিভারেজ বলা হয় । যদি কোম্পানির সম্ভাব্য আয় ঋণের খরচের চেয়ে কম হয় তবে উক্ত কোম্পানির ঋণ করে মূলধন সরবরাহ করা উচিত নয়। ৩. ঋণের তারল্যতা: মূলধন কাঠামোর অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানের এমন কোন উৎস নির্বাচন করা ঠিক হবে না যা তাকে দ্রুত পরিশোধ করতে হবে। কেননা ঋণকৃত মূলধন দীর্ঘদিন ব্যবহার করা হলে এর উদ্দেশ্য অর্জিত হবে। ৪. সুদ ও লভ্যাংশের উপর করনীতি: ঋণ করা মূলধনের ক্ষেত্রে সুদ একটি কর্তনযোগ্য খরচ বিধায় তা করের পরিমাণ হ্রাসে সহায়তা করে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের উপর নির্দিষ্ট হারে লভ্যাংশ প্রদান করতে হয় যার উপর কর সুবিধা পাওয়া যায় না। ৫. নিয়ন্ত্রণ: যদি বর্তমান ব্যবস্থাপনা পর্ষদ ফার্মের নিয়ন্ত্রণ তাদের নিজেদের কাছে রাখতে চায় তবে তাদের ঋণ ও অগ্রাধিকারযুক্ত শেয়ার মূলধনের প্রতি আগ্রহ দেখাতে হবে। কেননা নতুন শেয়ার ইস্যুর দ্বারা শেয়ারহোল্ডার বাড়লে তাদের নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটবে। ৬. কোম্পানির আয়তন: মূলধন কাঠামো উক্ত কোম্পানির আয়তন দ্বারা প্রভাবিত হয়। কারণ ছোট কোম্পানির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সংগ্রহ করা কিছুটা কঠিন বলে সেসব কোম্পানি শেয়ার মূলধন ও সংরক্ষিত আয়ের প্রতি বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। ৭. উত্তরণ খরচ: যদি ঋণের উত্তরণ খরচ শেয়ার বিক্রির উত্তরণ খরচের কম হয় তবে কোম্পানিকে ঋণ মূলধন সংগ্রহে আগ্রহ প্রকাশ করা উচিত। এই খরচের পরিমাণ বেশি হলে ছোট কোম্পানিগুলোকে তার সংরক্ষিত আয় হতে তহবিল সংগ্রহ করতে দেখা যায়। ৮. গ্রহণযোগ্যতা: আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট গ্রহণযোগ্য কোম্পানি সহজে মূলধন তথা তহবিল সংগ্রহ করতে পারে। যে প্রতিষ্ঠানের গ্রহণযোগ্যতা অধিক সে প্রতিষ্ঠানের মূলধন কাঠামো তত বেশি ঋণের উপর নির্ভরশীল। ৯. সুদের হারের তারতম্য: সুদের হার অধিক হলে ঋণ করা মূলধন কম হবে পক্ষান্তরে সুদের হার কম হলে ঋণ করা মূলধনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ১০. চাহিদার স্থায়িত্ব: দ্রব্যের চাহিদা পরিবর্তনশীল হলে প্রতিষ্ঠান স্বল্পমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করে উৎপাদন প্রক্রিয়া চালু রাখে। পক্ষান্তরে চাহিদা স্থায়ী হলে প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.764525987968034,1.9867208575775746,2.036952601745082 প্রাক-ইসলামি আরবের সামাজিক অবস্থার বর্ণনা দাও।,"প্রাক-ইসলামি যুগে আরবের সামাজিক ও নৈতিক জীবন ছিল কলুষিত ও হতাশাব্যঞ্জক। তখনকার সামাজিক অবস্থার বর্ণনা প্রসঙ্গে ঐতিহাসিক খোদাবক্স বলেন, আরবরা সুরা, নারী ও যুদ্ধে লিপ্ত থাকত এবং মুহাম্মদ (স.) দেখলেন যে, সমগ্র আরবদেশ মূর্খতা, বর্বরতা ও প্রকৃতি পূজায় নিমজ্জিত। প্রাক-ইসলামি আরবের জনগোষ্ঠী মূলত দুটি শ্রেণিতে বিভক্ত ছিল, যথা: ১. যাযাবর বেদুইন, ২. শহরের স্থায়ী বাসিন্দা। মক্কা, মদিনা, তায়েফ প্রভৃতি শহরকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন শহরে স্থায়ী বাসিন্দারা উন্নত জীবনযাপন করলেও বেদুইন আরবরা সভ্য জীবনের দেখা পায়নি। বংশ, বীরত্ব ও শৌর্যবীর্য নিয়ে শ্রেষ্ঠত্ব বা গর্ব অহংকার করার রীতিই কৌলীন্য প্রথা নামে পরিচিত। আরবদের মধ্যে বংশগৌরব, বীরত্ব, শৌর্যবীর্য নিয়ে সর্বদাই দ্বন্দ্ব ও কলহ লেগে থাকত। এ সময়কার কৌলীন্য প্রথা থেকেই ষষ্ঠ শতাব্দীতে হিমারীয় ও মুদারীয়দের মধ্যে আন্তর্জাতিক যুদ্ধের সূচনা হয়েছিল। প্রাক-ইসলামি আরবে পাপাচার, কুসংস্কার, অন্যায়, অবিচার সমাজকে কলুষিত করেছিল। মদপান, জুয়াখেলা, সুদ ও নারীসঙ্গ ছিল তাদের কাছে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। ঐতিহাসিক খোদা বকশ বলেন, যুদ্ধ, নারী ও সুরার প্রতি আরবদের তীব্র আসক্তি ছিল এবং মহানবি (স.) সমগ্র আরব দেশকে মূর্খতা, বর্বরতা ও মূর্তিপূজায় নিমজ্জিত অবস্থায় পেয়েছিলেন। প্রাক-ইসলামি আরবে নারীর কোনো সামাজিক অবস্থান ছিল না। এস এম ইমামুদ্দিন বলেন, “আরব সমাজে নারীদের কোনো সুদৃঢ় অবস্থান ছিল না। তাদের জীবন এবং সম্মান ছিল খুবই নড়বড়ে।” এ সময় নারীদেরকে ভোগ্যপণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। পুরুষেরা ইচ্ছেমতো বিয়ে করতে ও তালাক দিতে পারত। বিবাহ বা তালাকের কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম ছিল না। বিমাতা এবং বোনকেও বিয়ে করার প্রথা ছিল। একাধিক স্ত্রী থাকার পরও পুরুষেরা দাসীদের উপপত্নী হিসেবে ব্যবহার করত। নারীরা পণ্যদ্রব্যের মতো হাটে-বাজারে বিক্রি হতো। মৃত স্বামী, পিতা বা নিকটাত্মীয়ের সম্পত্তি থেকেও তারা বঞ্চিত ছিল। তবে অভিজাত পরিবারে নারীর অবস্থান মোটামুটি সন্তোষজনক ছিল বলে মনে হয়। আবু জেহেলের মা এবং বিবি খাদিজা দুজনই সম্ভ্রান্ত ও ধনাঢ্য মহিলা ছিলেন। প্রাক-ইসলামি আরবে কন্যাসন্তান জন্ম দেওয়া ছিল অত্যন্ত লজ্জাকর ব্যাপার। অনেক পিতা লজ্জার ভয়ে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দিত। অনেকে দারিদ্র্যের ভয়ে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দিতেও কুণ্ঠাবোধ করত না। বনু কুরাইশ ও বনু তামিম গোত্রের লোকেরা কন্যাসন্তানকে হত্যা করে গর্ববোধ করত। তবে, প্রাক-ইসলামি আরবে নানা বিশৃঙ্খলা ও অনৈতিক কার্যক্রম প্রচলিত থাকলেও আরবদের মধ্যে কতকগুলো নৈতিক গুণাবলি বিদ্যমান ছিল। তাদের চরিত্রে অতিথিপরায়ণতা, তেজস্বিতা, স্বাধীনতাপ্রীতি, উদারতা, নিঃসংকোচবোধ, সাহসিকতা প্রভৃতি মহৎগুণের সমন্বয় দেখা যায়। আরবদের মতো অতিথিপরায়ণ জাতি পৃথিবীতে দুর্লভ। অতিথি চরম শত্রু হলেও তারা প্রতিশোধ গ্রহণ করত না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.24250578473313,2.4915021087156077,2.5805311386944285 "টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে রাফি দেখল সেতু দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলছে। সে তার বড় ভাই জামানের কাছে জানতে চাইলে নির্মাণ শেষ না হলেও এভাবে সেতু দিয়ে গাড়ি চলার ভিডিও দেখানো সম্ভব কীভাবে? জামান প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা করল এবং বলল বর্তমানে কখন, কোন যানবাহন, কোথায়, কোন অবস্থানে আছে তাৎক্ষণিক জানাও সম্ভব। জামান কোন প্রযুক্তির ব্যাখ্যা করল তা বর্ণনা কর।","উদ্দীপকে জামানের ব্যাখ্যা করা প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত একটি পরিবেশ, যেখানে ব্যবহারকারী ঐ পরিবেশে মগ্ন হতে, বাস্তবের অনুকরণে সৃষ্ট দৃশ্য উপভোগ করতে, সেই সাথে বাস্তবের ন্যায় শ্রবণানুভূতি এবং দৈহিক ও মানসিক ভাবাবেগ, উত্তেজনা, অনুভূতি প্রভৃতির অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। বাস্তবের ন্যায় অভিজ্ঞতা অর্জনের অনুভূতি সৃষ্টির জন্য এক্ষেত্রে মাথায়, চোখে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানা যন্ত্রপাতি পরিধান বা সংযুক্ত করতে হয়— যেগুলো ব্যবহারকারীর শারীরিক অনুভূতি, উত্তেজনা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়াও ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে হুবহু বাস্তবের ন্যায় দৃশ্য তৈরিতে ত্রিমাত্রিক এনিমেশন ও সিমুলেশন ব্যবহার করা হয়। উদ্দীপক অনুসারে রাফি টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে, সেতু তৈরির আগেই এর উপর দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলা দেখতে পায়। ত্রিমাত্রিক জিওমেট্রি, ইফেক্টর, অ্যাপ্লিকেশন ও সিমুলেটর ব্যবহার করে এ ধরনের বাস্তবের ন্যায় পরিবেশ ও বস্তুসমূহ এবং তাদের সিমুলেটেড এনিমেশন তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রযুক্তিটি অবশ্যই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.925975556775193,2.1959161460396075,2.315109474127476 "একজন গবেষক একটি পাহাড়ের শীর্ষে হাঙ্গরের জীবাশ্ম খুঁজে পেয়েছেন। এই প্রমাণ এই অঞ্চল সম্পর্কে নিম্নলিখিত কোনটি প্রস্তাব করে? নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে থেকে নির্বাচন করুন। (1) একসময় এটি একটি জলপ্রপাতের নিচে ছিল (২) এটা একসময় নদীর অংশ ছিল (৩) একসময় এটি সমুদ্রের আচ্ছাদিত ছিল (৪) একসময় এটি একটি মিষ্টি জলের হ্রদের কাছে ছিল",(৩) একসময় এটি সমুদ্রের আচ্ছাদিত ছিল,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.200160189048786,5.5910678984177835,2.3715422231894427 "সারাংশ বলো: কথায় কথায় মিথ্যাচার, বাক্যের মূল্যকে অশ্রদ্ধা করা এসব সত্যনিষ্ঠ স্বাধীন জাতির লক্ষণ নয়। স্বাধীন হবার জন্য যেমন সাধনার প্রয়োজন, তেমনি স্বাধীনতা রক্ষার জন্য প্রয়োজন সত্যনিষ্ঠা ও ন্যায়পরায়ণতা। সত্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধহীন জাতি যতই চেষ্টা করুক তাদের আবেদন নিবেদন আল্লাহর কাছে পৌঁছাবে না, তাদের স্বাধীনতার দ্বার থেকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়া হবে। যে জাতির অধিকাংশ ব্যক্তি মিথ্যাচারী, সেখানে দু’একজন সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তির বহু বিড়ম্বনা সহ্য করতে হবে। কিন্তু মানবকল্যাণের জন্য, সত্যের জন্য যে বিড়ম্বনা ও নিগ্রহ তা সহ্য করতেই হবে।","স্বাধীন হবার জন্য যেমন সাধনা প্রয়োজন তেমনি একে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন ন্যায়পরায়ণতা ও সত্যনিষ্ঠা। মিথ্যাবাদিতা ধ্বংস ডেকে আনে এবং জীবনকে পরাধীনতার দিকে ঠেলে দেয়। যে জাতির অল্পসংখ্যক লোক সত্যবাদী, তারা অনেক সময় বিড়ম্বনা ও নিগ্রহের স্বীকার হলেও দেশ ও জাতির স্বার্থে তারা তা সহ্য করে থাকেন। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.497163605499152,2.7019841356354037,2.4951847840396324 ইন্টারনেট নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ।,"ইন্টারনেট শব্দটি ইন্টার নেটওয়ার্কের সংক্ষিপ্ত রূপ। ইন্টারনেট হলো বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারসমূহের মধ্যে একটি আন্ত-সংযোগ ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় প্রতিটি কম্পিউটার একটি সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। সার্ভারের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের একটি করে ঠিকানা থাকে। প্রযুক্তির ভাষায় এই ঠিকানাকে আই.পি. অ্যাড্রেস বা ইন্টারনেট প্রোটোকল অ্যাড্রেস বলে। এই আই.পি. অ্যাড্রেস ব্যবহার করে একটি কম্পিউটার সার্ভারের সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য কম্পিউটারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। ১৯৬০-এর দশকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি নেটওয়ার্ক পরীক্ষামূলকভাবে কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে তোলে। এ প্রক্রিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগারের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তখন থেকেই ইন্টারনেটের যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে, ১৯৮৯ সালে সুইজারল্যান্ডের সার্ন-এর বিজ্ঞানীগণ তাঁদের নিজেদের মধ্যে ব্যবহারের জন্য ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উদ্ভাবন করেন যা ১৯৯১ সালে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সমগ্র পৃথিবীকে একটি বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করে। আধুনিক বিশ্বে ইন্টারনেট যোগাযোগব্যবস্থার প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তথ্য আদান-প্রদান, সংবাদপত্র পড়া, সামাজিক যোগাযোগ, পড়াশোনা, গবেষণা, টেলিভিশন দেখা, রেডিও শোনা, তথ্য সংগ্রহ তথা মানুষের পুরো জীবনব্যবস্থাই হয়ে উঠেছে ইন্টারনেটনির্ভর। ইন্টারনেট ব্যবহারে মানুষের কর্মকাণ্ড সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে। তবে ইন্টারনেটের অপব্যবহার কখনো কখনো সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। নানারকম অপকর্মের মাধ্যম হয়ে উঠেছে ইন্টারনেট। তাই ইন্টারনেটের অপব্যবহার রোধ করে মানবকল্যাণে এর ব্যবহার নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3505702258447343,1.8492035528987099,1.928143033917461 তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ কাকে বলে?,"তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রের কম্পনের ফলে সঞ্চালিত শক্তিকে তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ বা তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ বলে। পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স তড়িৎক্ষেত্র উৎপন্ন করে এবং পরিবর্তনশীল তড়িৎ ফ্লাক্স চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করে। এ থেকে বোঝা যায় যে, কোনো অঞ্চলে যদি তড়িৎ বা চৌম্বক ফ্লাক্সের পরিবর্তন ঘটে, তাহলে সে অঞ্চলের বাইরে পারিপার্শ্বিক স্থানে আলোর দ্রুতিতে তাড়িতচৌম্বক ক্ষেত্র সঞ্চালিত হবে। এরকম চলাচলকারী তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রকে বলা হয়। তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ বা তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। সুতরাং তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ হলো কোনো স্থান দিয়ে আলোর দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন। এ তরঙ্গে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র সর্বদা সমকোণে থাকে। উভয়ক্ষেত্রই সঞ্চারণের অভিমুখের সাথে সমকোণে থাকে। এ তরঙ্গ তাই আড় তরঙ্গ। কয়েকটি তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের নাম হলো বেতার তরঙ্গ, মাইক্রো তরঙ্গ, অবলোহিত তরঙ্গ, দৃশ্যমান আলো, অতি বেগুনি বিকিরণ, এক্সরে ও গামারশ্মি। অর্থাৎ, শূন্যস্থান দিয়ে আলোর দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন, যাতে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র পরস্পর লম্ব এবং এরা উভয়ে তরঙ্গ সঞ্চালন অভিমুখের সাথে লম্ব থাকে তাকে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.485160786743682,2.04986678560435,2.247369031955133 "নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন: ""পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত""","সম্পূর্ণ বাক্যটি নিম্নরূপ: পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়তে বসা উচিত।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.0578767354652348,2.3237653875064908,2.5684878839010135 অভিস্রবণ ঘটে যখন,দুইটি ভিন্ন ঘনত্ব ধারণকারী দ্রবীভূত পদার্থ একটি অর্ধভেদ্য ঝিল্লি দ্বারা বিভক্ত করা হয়। ,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,11.598281308294284,2.514282498455744,5.9053340459509975 পারমাণবিক তত্ত্ব বা পরমাণুবাদ হচ্ছে,"পদার্থের ধর্ম সম্পর্কিত একটি বৈজ্ঞানিক ধারণা। রসায়নশাস্ত্র ও পদার্থবিজ্ঞানের পরিভাষায়, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্র কণাকে পরমাণু নামকরণ করা। পরমাণু অর্থ পরম বা অতি ক্ষুদ্র অণু। পরমাণুবাদের ধারণা প্রাচীন গ্রীসে দার্শনিক মতবাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকের প্রথমভাগে এই ধারণা বিজ্ঞানের মূল ধারায় প্রবেশ করে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ধারণাকে পূর্ণতা দানে সক্ষম হন। পরমাণুর ইংরেজি প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন গ্রিক বিশেষণ “এটমস” থেকে এসেছে যার অর্থ অবিভাজ্য, যাকে আর ভাগ করা যায় না।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.787828096504249,2.2325903765433965,2.537337718114136 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯২৮ সালের ২৫শে ডিসেম্বর লস অ্যাঞ্জেলেস চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয় এবং ১৯২৯ সালে ২০শে জানুয়ারি তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৃহৎ পরিসরে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি",২য় একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ পাঁচটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয় এবং ব্যাক্সটার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একটি পুরস্কার অর্জন করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0091195003785485,1.8751023448697346,2.4080539440153994 কাম্য মূলধন কাঠামোর বৈশিষ্ট্যসমূহ অর্থায়নের আলোকে বর্ণনা করো।,"যে কোন ফার্মের আর্থিক ব্যবস্থাপককে একটি কাম্য বা আদর্শ মূলধন কাঠামো গড়ে তুলতে হয়। কাম্য মূলধন কাঠামো গড়ে তোলা হলেই ফার্মের মূল্য তথা প্রতি শেয়ারের বাজার মূল্য বৃদ্ধি করা যায়। নিম্নে কাম্য মূলধন কাঠামোর বৈশিষ্ট্য বা বিষয়গুলো সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো: ১. মুনাফা অর্জন ক্ষমতা: কোম্পানির মূলধন কাঠামো ফার্মের জন্য সবচেয়ে লাভজনক হতে হবে। অর্থাৎ সর্বনিম্ন ব্যয় সাপেক্ষ হতে হবে যা ফার্মের জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক। মূলধন কাঠামোতে সর্বনিম্ন ব্যয়ে সর্বাধিক লিভারেজ বেনিফিট হতে হবে। ২. সচ্ছলতা: অতি মাত্রায় ঋণের ব্যবহার ফার্মের সচ্ছলতাকে হুমকির সম্মুখীন করে। যতক্ষণ পর্যন্ত ঋণ ব্যবহার করা অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ঋণ ব্যবহার করা যাবে। তবে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ সর্বদাই ঝুঁকিপূর্ণ। ৩. নমনীয়তা: একটি কাম্য মূলধন কাঠামোর অপর বৈশিষ্ট্য হলো এর নমনীয়তা। মূলধন কাঠামো এমনভাবে পরিকল্পনা ও বিন্যাস করতে হবে যাতে এর প্রয়োজনমতো পরিবর্তনের সুযোগ থাকে। প্রয়োজনীয় কাঠামোর সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য মাঝে মাঝে মূলধনের কাঠামোতে পরিবর্তন আনতে হয়। ৪. রক্ষণশীলতা: মূলধন কাঠামো এই অর্থে রক্ষণশীল হতে হবে যাতে কোম্পানির ঋণ ধারণ ক্ষমতা অতিরিক্ত না হয়। ফার্মের ইক্যুইটির সাথে ঋণের একটি সমন্বয় থাকতে হবে। যাতে একচেটিয়াভাবে ঋণ বা ইক্যুইটি কোনটি প্রাধান্য না পায়। ফার্মের ঋণ ধারণ ক্ষমতা এর তারল্য সচ্ছলতা ও ইক্যুইটির পরিমাণের উপর নির্ভর করে। এই ঋণ ক্ষমতা অতিক্রম করলে ফার্মের আর্থিক ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং মূলধন কাঠামো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। ৫. নিয়ন্ত্রণ: কাম্য মূলধন কাঠামোর বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কোম্পানির উপর বর্তমান শেয়ারহোল্ডারদের নিয়ন্ত্রণ। এমনভাবে অর্থসংস্থান করতে হবে যাতে নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঝুঁকি না থাকে। সব সময় শেয়ারহোল্ডারগণ তাদের নিয়ন্ত্রণকে অটুট রাখতে চায়। এই নিয়ন্ত্রণ যাতে হারাতে না হয় মূলধন কাঠামোর বিন্যাসের সময় তা অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। কাম্য মূলধন কাঠামোতে এই নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঝুঁকি থাকে সর্বনিম্ন। উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যাবলীর আলোকে গঠিত একটি মূলধন কাঠামোকে কাম্য মূলধন কাঠামো বলে। পরিবর্তিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ব্যাপারে চিন্তাশীল মতামত বিবেচনা করে একটি সুষ্ঠু ও সঠিক মূলধন কাঠামো নির্ধারণ করা উচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1496829377798283,1.9394748353299263,2.007819046182012 বরিশাল জিলা স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে শিক্ষাসফরে যায়। তারা সেখানে একটি নদী দেখতে পায়। ৩২০ কি.মি. দৈর্ঘ্যের এ নদীটি চট্টগ্রামের কাছ দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। এ নদীটির অনেকগুলো উপনদীও রয়েছে। এই নদীর তীরে গড়ে উঠেছে অনেক শিল্প ও কল-কারখানা। তুমি কি মনে কর উক্ত নদী শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ? তোমার মতামত দাও।,"উদ্দীপকে কর্ণফুলী নদীর কথা বলা হয়েছে। আমি মনে করি কর্ণফুলী নদী শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়; বরং অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর অনেক গুরত্ব আছে। কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি হয়েছে ভারতের মিজোরাম অঙ্গরাজ্যের লুসাই পাহাড়ে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রায় ৩২০ কি.মি. পথ অতিক্রম করে নদীটি বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। আমাদের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম এই নদীর তীরেই অবস্থিত। তাই দেশের আমদানি এবং রপ্তানি বাণিজ্যে কর্ণফুলী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও নদীটির আরও অনেক গুরুত্ব আছে। কর্ণফুলী বহুমুখী পরিকল্পনার ফলে ৬৪৪ কি.মি. পথে নৌ চলাচল করছে, ১০ লাখ একর জমিতে চাষাবাদ হচ্ছে। কর্ণফুলী একটি পাহাড়ি খরস্রোতা নদী বলে পার্বত্য চট্টগ্রামের কাপ্তাইয়ে এ নদীতে বাঁধ দিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। পাকিস্তান আমলে এ বাঁধ নির্মাণের ফলে পাহাড়ের বিশাল আকারের নিচু এলাকা স্থায়ীভাবে প্লাবিত হয়। তবে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলকে বড় বন্যা থেকে মুক্ত রাখা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম অঞ্চলের লোকজ সংস্কৃতিতে কর্ণফুলী নদীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অনেক আঞ্চলিক গান, লোককথায় রয়েছে এ নদীর উজ্জ্বল উপস্থিতি। উপরের আলোচনায় প্রমাণিত হয়, ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও কৃষি, সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে কর্ণফুলী নদীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.268508332545139,2.1679788037956618,2.2495508555074832 দাদরোগের বর্ণনা দাও।,"দাদরোগ একটি ছোঁয়াচে চর্ম রোগ। উষ্ণ ও আর্দ্র পরিবেশে এ রোগটি দ্রুত বিস্তার লাভ করে। বাংলাদেশে এ রোগটি দেশের সব অঞ্চলেই বিস্তৃত। একে সংস্কৃত ভাষায় দদ্রু রোগ বলা হয়। দাদরোগ সব বয়সের লোকেরই হতে পারে, তবে ছোট ছেলে মেয়েরাই অধিক সংখ্যায় আক্রান্ত হয়। হাসপাতাল, এতিমখানা বা হেফজখানা, যেখানে ছোট ছেলেমেয়েরা অল্প জায়গায় অধিক সংখ্যায় বাস করে সেখানে দাদরোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করে। দাদ ছত্রাকঘটিত রোগ। সাধারণত ঘামে ভেজা শরীর, অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন শরীর, দীর্ঘ সময় ভেজা থাকে এমন শরীর, ত্বকে ক্ষত স্থান আছে এমন শরীর সহজে এই ছত্রাকের স্পোর (বা হাইফা) দ্বারা আক্রান্ত হয়। এই রোগ জীবাণুর সুপ্তিকাল ৩-৫ দিন। সাধারণত আক্রান্ত হওয়ার ৩-৫ দিন পর রোগ লক্ষণ প্রকাশ পায়। দেহের যে কোনো অংশেই দাদরোগ হতে পারে, তবে মুখমণ্ডল এবং হাতে অধিক দেখা যায়। উরু, মাথার খুলি, নখ ইত্যাদিও আক্রান্ত হয়। মাথার খুলির দাদরোগ অপেক্ষাকৃত মারাত্মক। আক্রান্ত স্থানের নামানুসারে ডাক্তারি পরিভাষায় দাদরোগটি ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.714273959465397,2.4982137615986026,2.681704285665381 """বাংলা ভাষা"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","ভাবের বাহন হলো ভাষা। ভাষা যোগাযোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ভাষার মাধ্যমেই একের ভাব অন্যের মধ্যে সঞ্চারিত করা সম্ভব হয়। পৃথিবীর এক এক অংশে এক এক ভাষার উৎপত্তি। তাই ভৌগোলিক অঞ্চল ভেদে মানুষের ভাষাও ভিন্ন ভিন্ন। বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে তিন হাজারের ওপর ভাষা রয়েছে। তার মধ্যে বাংলা অন্যতম। বাংলা হলো বাঙালির মাতৃভাষা। এ ভাষার রয়েছে হাজার বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস। ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলা পৃথিবীর চতুর্থ বৃহৎ মাতৃভাষা। বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় চব্বিশ কোটি লোক বাংলা ভাষায় কথা বলে। পৃথিবীর অধিকাংশ ভাষারই আদি উৎস খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছে। মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি মূল ভাষা গোষ্ঠী থেকে বিশ্বের যাবতীয় ভাষার উদ্ভব। এর একটি হলো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা যার অন্যতম একটি শাখা হলো ভারতীয় আর্যভাষা। এ ভাষা থেকেই সৃষ্টি হয় বাংলা ভাষা। বাংলাদেশের অধিবাসীরা এখন যে বাংলা ভাষার ব্যবহার করছে তা আদিতে এমন ছিল না। নানা বিবর্তনের মধ্য দিয়ে উদ্ভব ঘটেছে আজকের বাংলা ভাষা। সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে পূর্ব মাগধি অপভ্রংশ থেকে বাংলা ভাষার সৃষ্টি হয়। ড. শহীদুল্লাহর মতে, আনুমানিক ৬৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে গৌড়ী প্রাকৃত হতে জন্ম হয় বাংলা ভাষা। বাংলা ভাষায় রচিত সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ, যা বর্তমান সময় হতে অন্তত হাজার বছর পূর্বের। মধ্য যুগ থেকে বাংলা সাহিত্যের ব্যাপক বিস্তার ঘটতে থাকে, যা এখন পর্যন্ত চলছে। বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সব বাঙালিরা বাংলা ভাষায় কথা বলে। এ ভাষা আমাদের প্রাণের ভাষা। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতির জন্য প্রাণ দিয়েছে অনেকে। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো মাতৃভাষার জন্য আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। আমাদের প্রাণের ভাষা বাংলা আমাদের স্বপ্ন ও সাধকে পূরণ করে বলেই বাংলা ভাষা আমাদের এত প্রিয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.728767990031034,2.1226347608160236,2.2192377576246862 "রুটি রান্নার প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর ",একটি পাত্র নিন এবং তাতে কিছু ময়দা বা ময়দা ঢেলে দিন। সামান্য সাদা তেল এবং জল যোগ করুন এবং একটি ময়দা তৈরি করুন। ময়দা থেকে বৃত্তাকার পিণ্ড তৈরি করে কাঠের পাত্রে চ্যাপ্টা করুন। একটি প্যান গরম করুন এবং তার উপর চ্যাপ্টা ময়দা রাখুন। এখন এটি হালকা থেকে মাঝারি বাদামী হওয়া পর্যন্ত গরম করুন। সেরা অভিজ্ঞতার জন্য উদ্ভিজ্জ তরকারি বা চিকেন কারি দিয়ে পরিবেশন করুন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5596741208899996,2.2748787916647566,2.7449667524830432 পৃথিবীকে আদর্শ গ্রহ বলা হয় কেন?,"সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবী জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণের উপযোগী হওয়ায় একে আদর্শ গ্রহ বলা হয়। পৃথিবী সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার। এ গ্রহে রয়েছে জীবজগতের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন। ভূপৃষ্ঠে রয়েছে প্রয়োজনীয় পানি। এছাড়া পৃথিবীর চারদিক নানা প্রকার গ্যাসীয় উপাদান দ্বারা বেষ্টিত, যাকে বায়ুমণ্ডল বলে। সমস্ত জীবের বেঁচে থাকার জন্য বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অপরিসীম। আবার, পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায় যা জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। এককথায়, প্রাণী ও উদ্ভিদজগতের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় প্রচুর আলো, বাতাস ও পানি থাকার কারণে পৃথিবীকে আদর্শ গ্রহ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.571906598494543,1.8595357813217648,2.0223043729426387 নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক কথায় উত্তর দাও।,নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.2531422469821365,3.184266866346019,3.2994958806866768 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : একক-অণু স্তরে প্রোটিন, লিপিড, শর্করা এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের আণবিক ভর নির্ধারণের জন্য","একটি দ্রুত, দ্রবণ নির্ভরশীল, ধাপ-মুক্ত পদ্ধতি হল ভর আলোকমিতি (ইংরেজি: Mass Photometry, সংক্ষেপে MP)। প্রতিসরণাঙ্ক বিশিষ্ট বিচ্ছিন্ন আলোকের অণুবীক্ষণের ওপর যা নির্ভরশীল। এটি দ্বারা প্রোটিন দ্রবণ এবং কাচ পাত্রের জোড়বন্ধনের মাঝে বিক্ষিপ্ত আলোর বৈসাদৃশ্যকে শনাক্তকরণ করা হয়ে থাকে এবং এটি অণুর ভরের সাথে রৈখিকভাবে সমানুপাতিক হয়। এই পদ্ধতিটি নমুনার সমসত্বতা পরিমাপ করতে, প্রোটিনের বহুমুখী অবস্থার শনাক্তকরণে, জটিল বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৃহদাকার অনুগুলির সমাবেশ নির্ধারণে (যেমন: রাইবোজোম, GroEL, AAV) এবং প্রোটিনের মিথস্ক্রিয়া নির্ণয় (যেমন: প্রোটিন-প্রোটিন মিথস্ক্রিয়া) করতেও কাজে লাগে। ৪০ হাজার ডাল্টন থেকে ৫ লাখ ডাল্টন পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসরের (৪০kDa – ৫MDa) আণবিক ভরকে একটি সঠিক মাত্রায় পরিমাপ করতে ভর আলোকমিতি ব্যবহার করা হয়। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.162984613874233,2.911163217662402,3.0657249923051975 এশিয়া মহাদেশের নামের উৎপত্তি হলো কীভাবে তা বলো।,"এশিয়া নামটি সম্ভবত গ্রিক ভাষা থেকে এসেছে। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস ৪৪০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সর্বপ্রথম এশিয়া নামটি ব্যবহার করেন। গ্রিকরা তাদের দেশ থেকে পূর্বে অবস্থিত এলাকাকে বোঝাতে এশিয়া শব্দটি ব্যবহার করত। গ্রিক ও রোমানরা এশিয়াকে প্রথমে আনাতোলিয়া (এশিয়া মাইনর) এবং পরবর্তী সময়ে 'ভূ-মধ্যসাগর থেকে পূর্বের দেশ' হিসেবে চিহ্নিত করে। আবার অনেকের মতে, অ্যাসিরীয় শব্দ 'আসু' থেকে 'এশিয়া' নামের উৎপত্তি। আসু অর্থ প্রভাব বা পূর্বের দেশ। আধুনিক কালে ইউরোপীয়রা দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া আবিষ্কার করার পর পুরো অঞ্চলটিকে 'এশিয়া' নামে অভিহিত করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.104549597120022,1.99927295932212,2.24643971989035 স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো মহাসম্মোলন সম্পর্কে লেখ।,"স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৯৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ধর্মসম্মেলনে ভারত এবং হিন্দুধর্মের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। এই মহাসম্মেলনটি ছিল বিশ্বের প্রথম ধর্মীয় মহাসম্মেলন। সমগ্র বিশ্ব থেকে প্রতিনিধিরা এই মহাসম্মেলনে যোগদান করেছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের বক্তৃতাটি ছিল একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। তাঁর বক্তৃতায় তিনি হিন্দুধর্মের মূলনীতিগুলিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে, হিন্দুধর্ম হলো সহনশীলতার ধর্ম। তিনি সকল ধর্মের মধ্যে সামঞ্জস্য দেখিয়েছিলেন। তাঁর বক্তৃতাটি সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো: * তিনি হিন্দুধর্মের মূলনীতিগুলিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিলেন। * তিনি সকল ধর্মের মধ্যে সামঞ্জস্য দেখিয়েছিলেন। * তিনি ধর্মীয় সহনশীলতার পক্ষে জোর দিয়েছিলেন। * তিনি ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতা ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। এটি ভারতের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছিল। এটি ভারতের প্রতি বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে সাহায্য করেছিল। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতাটি তাঁর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। এটি তাঁকে একজন বিশ্বব্যাপী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.648978636495729,1.4715446534354,1.5595252927732164 "জনাব হাসান অস্ট্রেলিয়া থেকে সপরিবারে আমেরিকা যাচ্ছিলেন। এক সময় বিমান থেকে ঘড়ির সময় পরিবর্তনের কথা বলা হয়। জনাব হাসানের ছেলে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানালেন, স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট রেখা অতিক্রম করলে সময়ের পরিবর্তন করতে হয়। এই রেখাটি ব্যাখ্যা কর।","উক্ত কাল্পনিক রেখাটি হলো আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। ১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। একই দ্রাঘিমায় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের কারণে সময় এবং তারিখ নির্ধারণে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এ অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক মতৈক্যের মাধ্যমে প্রশান্ত মহাসাগরের জলভাগের ওপর মানচিত্রে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে। এটিই আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এ রেখা অতিক্রম করলে দিন এবং তারিখের পরিবর্তন করতে হয়। এ কারণে, গ্রিনিচ থেকে পূর্বগামী কোনো জাহাজ বা বিমান এ রেখা অতিক্রম করলে স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য তাদের বর্ধিত সময় থেকে একদিন বিয়োগ করে এবং পশ্চিমগামী জাহাজ বা বিমান তাদের কম সময়ের সাথে একদিন যোগ করে তারিখ গণনা করে। হাসান সাহেব অস্ট্রেলিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার সময় বিমান আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে। তাই বিমানের যাত্রীদের সময় পরিবর্তন করতে বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.182358639506876,1.9996806676186085,2.0847621754292325 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : শিয়ালা প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৯৩৫ সালে আত্মপ্রকাশ করে৷ ১৯৭১ সালের যুদ্ধের","পর বাংলাদেশ সরকার বিদ্যালয়টি সরকারের অন্তর্ভুক্ত করেন এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঘোষণা করে। প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে শিক্ষা দানের জন্য বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘর তৈরি করা হয়। তারপর টিনের বেড়া দিয়ে, তারপর মাটির ঘর ও টিনের চালা দিয়ে দীর্ঘদিন এর কার্যক্রম চলে। অবশেষে এল.জি.ই.ডি- এর বাস্তবায়নে বর্তমানের পাকা ভবনটি নির্মিত হয়। বর্তমানে আরো একটি পাকা ভবন নির্মাণ করে বিদ্যালয় সম্প্রসারণ করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6419573588898904,2.2691648897278207,2.609156197566651 """একুশের চেতনা শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করুন।","একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় জীবনে চেতনার এক অগ্নিমশাল। মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রতিষ্ঠার দাবিতে ১৯৫২ সালের মহান ২১-এ ফেব্রুয়ারির এই দিনে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার প্রমুখ আত্মোৎসর্গ করেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের অনিবার্য সুফল হিসেবে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়। পরবর্তীকালে ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো এ দিনকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারির আত্মত্যাগ বাঙালির মনে এক নতুন চেতনার জাগরণ ঘটায়। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে একুশের চেতনাই ছিল এর প্রাণশক্তি। একুশের চেতনা এমনই প্রগতিশীল ছিল যে, এর জন্য স্বাধিকার আদায়ের সংগ্রাম তীব্রতর হয়েছিল। একুশের চেতনা বাঙালিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে শেখায়, বিপদে মানুষের পাশে থাকতে শেখায়, দেশের স্বার্থে নিজের জীবন উৎসর্গ করতে অনুপ্রাণিত করে। একুশের চেতনা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, জ্ঞানের অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং নিপীড়িত মানুষের প্রতি সম্মানবোধকে জাগিয়ে তুলেছিল। বায়ান্নপরবর্তী সময় থেকে একুশ শব্দটি নানাভাবে নানা বর্ণে আমাদের আবেগকে ছুঁয়ে যায়। একুশের চেতনাকে ধারণ করে অনেক কবি অসংখ্য কবিতা, নাটক, প্রবন্ধের জন্ম দিয়েছেন। এসব সাহিত্য আমাদের মনে শক্তি জোগায়, অনুপ্রেরণা দেয়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন পূর্ববাংলা তথা বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটিয়েছিল, তা পরবর্তীকালে বাঙালি জাতীয়তাবাদের জন্ম দেয়। এই জাতীয়তাবাদী চেতনা বাঙালি জাতিকে দুর্বার করে তোলে। যা পরবর্তীতে সকল আন্দোলনকে বেগবান করে। তাই একটি স্বাধীন সত্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশের পিছনে একুশের মহিমা বাঙালি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.172199821539152,2.3271979127316427,2.461407820275644 এশিয়ার ইতিহাস বর্ণনা করো।,"সপ্তম শতকে মুসলিম বিজয় চলাকালে ইসলামিক খিলাফত মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য এশিয়া জয় করে। অষ্টম শতকের শুরুতে মুসলিমরা সিন্ধু বিজয়ের মাধ্যমে ভারত উপমহাদেশে প্রবেশ করে। পরবর্তীতে ত্রয়োদশ শতকে মোঙ্গল সাম্রাজ্য এশিয়ার অনেক বড় অংশ জয় করে, যা চীন থেকে ইউরোপ পর্যন্ত বিস্তৃত। মোঙ্গলরা আক্রমণ করার আগে চীনে প্রায় ১২০ মিলিয়ন মানুষ ছিল; আক্রমণের পরবর্তী আদমশুমারিতে ১৩০০ সালে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মানুষ ছিল। ষোড়শ শতক থেকে উসমানীয় সাম্রাজ্য বিশেষত সুলতান প্রথম সুলাইমানের সময় আনাতোলিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং বলকান অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। সপ্তদশ শতকে মাঞ্চুরা চীন জয় করে এবং কুইং রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। এদিকে ষোড়শ শতক থেকে ইসলামী মুঘল সাম্রাজ্য অধিকাংশ ভারত শাসন করতে থাকে। রুশ সাম্রাজ্য সপ্তদশ শতক থেকে এশিয়ায় বিস্তৃত হয় এবং শেষ পর্যন্ত উনিশ শতকের শেষ নাগাদ সাইবেরিয়া এবং অধিকাংশ মধ্য এশিয়া নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় । ১৯৯১ সালের ডিসেম্বর মাসে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি সার্বভৌম রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে এশিয়ার অন্তর্গত হয়েছে সাইবেরিয়া (রাশিয়া প্রজাতন্ত্রের এশিয়ার অংশ), কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান, আজারবাইজান, তুর্কমেনিস্তান, তাজিকিস্তান এবং কিরগিজস্তান। ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার কয়েকটি এলাকা নিয়ে ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন নামে স্ব-শাসিত রাষ্ট্র গঠিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7725306341356313,1.945488723927746,2.0812982844598737 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ‘বীরাঙ্গনা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে 'বীর নারী'; জাতির জনক বঙ্গবন্ধুই যুদ্ধকালীন সময় লাঞ্ছিত, নির্যাতিত নারীদের ""বীরাঙ্গনা"" খেতাব দিয়েছিলেন।","স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয় লাভের পর যুদ্ধকালীন সময় ধর্ষিত নারীদেরকে ‘ধর্ষিতা রমণী’, ‘অপমানিতা রমণী’, ‘দুঃস্থ মহিলা’, ‘ধর্ষণের শিকার’, ‘সৈন্যদের নিপীড়নের শিকার’, ‘ক্ষতিগ্রস্ত মহিলা’, ‘ভাগ্যবিড়ম্বিতা’ ইত্যাদি অভিধায় অভিহিত করা হতো। ১৯৭২ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি মুক্তিযুদ্ধকালীন নির্যাতিত মহিলাদের জন্য সরকার বাংলাদেশ মহিলা পূনর্বাসন বোর্ড গঠন করে ধর্ষিতা মহিলাদের জন্য গৃহীত পুনর্বাসন কর্মসূচির মাধ্যমে নির্যাতিতাদের মর্যাদা সমুন্নত করার উপায় উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা নেয় এবং জাতীয় পর্যায়ে তাদের অবদানকে স্বীকৃতি দেয় বীরাঙ্গনা খেতাব প্রদানের মাধ্যমে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0836674330393037,2.340968745393512,2.6682204580281175 কম্পিউটার আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো।,"কম্পিউটার শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। এটি এমন এক যন্ত্র, যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ ও দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে আবিষ্কৃত অ্যাবাকাস থেকেই কম্পিউটারের ইতিহাসের শুরু। পরবর্তী সময়ে ১৬১৬ সালে গণিতবিদ জন নেপিয়ারের গণনার কাজে অবদান, ১৬৪২ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী রেইজ প্যাসকেলের যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার, ১৬৭১ সালে জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজের 'রিকোনিং যন্ত্র' আবিষ্কার এবং ১৮৩৩ সালে চার্লস ব্যাবেজের 'অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন' আবিষ্কার কম্পিউটারের বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এভাবে বিশ শতকের মধ্যভাগে আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশ ঘটতে শুরু করে। প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটারের নাম মার্ক-১। ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কারের ফলে মাইক্রো কম্পিউটারের দ্রুত বিকাশ ঘটতে থাকে। প্রথম মাইক্রো কম্পিউটার 'অলটিয়ার ৮৮০০' তৈরি করা হয় ১৯৭৫ সালে। বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা হয় ষাটের দশকে এবং নব্বই-এর দশকে তা ব্যাপকতা লাভ করে। সেই সাথে কম্পিউটারের আকৃতি ও কার্যক্ষমতায় এক বিরাট বিপ্লব সাধিত হয়। বর্তমানে অফিস, কল-কারখানা, এমনকি আবাসস্থল সর্বত্র কম্পিউটারের নানাবিধ প্রয়োগ কাজকে করেছে সহজ ও গতিশীল। বর্তমানের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর জীবনব্যবস্থা কম্পিউটারেরই দান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.551226643719506,2.200327792053871,2.281169377107571 ব্যবসায় অর্থসংস্থান এবং সরকারি অর্থসংস্থানের পার্থক্য নিরূপণ করো।,"কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য অর্থের প্রয়োজনীয়তা নির্ণয়, তার পরিমাণ নির্ণয়, উক্ত অর্থ বা তহবিলের সম্ভাব্য উৎসসমূহ শনাক্তকরণ, বিভিন্ন নীতি ও শর্তসমূহ বিবেচনা করে অর্থ সংগ্রহ, সংগৃহীত অর্থের সঠিক ব্যবহার এবং সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে ঐ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য সাধনের প্রক্রিয়াকে ব্যবসায় অর্থসংস্থান বলে। পক্ষান্তরে, রাষ্ট্র ও স্থানীয় সরকারের প্রয়োজনীয় অর্থের সংগ্রহ ও সুষ্ঠু বণ্টনকে সরকারি অর্থসংস্থান বলে। নিম্নে ব্যবসায় অর্থসংস্থান ও সরকারি অর্থসংস্থানের মধ্যে পার্থক্য দেওয়া হলো: ১. উদ্দেশ্য: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের প্রধান উদ্দেশ্য শেয়ার মালিকদের সম্পদ সর্বাধিকরণ ও মুনাফা বৃদ্ধিকরণ। অপরদিকে সরকারি অর্থায়নের প্রধান উদ্দেশ্য হলো নাগরিকদের আর্থসামাজিক কল্যাণ সর্বাধিকরণ। ২. উৎস: ব্যবসায় অর্থ সংস্থানে সাধারণত দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস হতে অর্থ সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে সরকার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উৎস হতে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে। ৩. অর্থ সংগ্রহের মাধ্যম: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান ব্যাংক ঋণ বা ঋণপত্র ও শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করে। সরকারি অর্থ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সরকার কর, অভিকর, শুল্ক ইত্যাদির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করে। ৪. দেউলিয়াত্ব: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে যেতে পারে। তবে সরকারি অর্থ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে দেউলিয়াত্ব শব্দটি প্রযোজ্য নয়। কারণ সরকার ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলেও দেউলিয়া হয় না। ৫. জামানত: ব্যবসায় অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে জামানতের প্রয়োজন হয়। অপরদিকে সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে কোন জামানতের প্রয়োজন হয় না। ৬. বাজেট প্রণয়ন: বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বাজেট তৈরি করা বাধ্যতামূলক নয়। তবে প্রত্যেক আর্থিক বছরের জন্য সরকারকে রাজস্ব বাজেট ও মূলধন বাজেট প্রস্তুত করা বাধ্যতামূলক। ৭. ঋণ গ্রহণের ক্ষমতা: ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শুধু দেশী উৎস থেকে অর্থসংস্থান করে। বিদেশী উৎস থেকে অর্থসংস্থান করা সব সময় সম্ভব হয় না। অপরদিকে সরকারি অর্থ ব্যবস্থায় সরকার দেশী ও বিদেশী উৎস হতে সহজেই ঋণ গ্রহণ করতে পারে। ৮. কর ব্যবস্থা: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আয়ের উপর নির্দিষ্ট হারে সরকারকে কর প্রদান করতে হয়। আর কর ধার্যের মাধ্যমে সরকার অর্থ সংগ্রহ করতে পারে। ৯. গোপনীয়তা: ব্যবসায় অর্থ সংস্থানে গোপনীয়তা রক্ষা করা সম্ভব। আর সরকারি অর্থ ব্যবস্থায় সরকারের পক্ষে গোপনীয়তা রক্ষা করার প্রয়োজন হয় না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.271136919962557,1.7463369961029187,1.7946418733601925 ইউরোপ নামের উৎপত্তি হলো কীভাবে?,"ইউরোপ নামের উৎপত্তি নিয়ে নানা মত আছে। কেউ কেউ মনে করেন, প্রাচীন সেমেটিক ভাষার 'এরেব' শব্দ থেকে 'ইউরোপ' নামের উৎপত্তি হয়েছে। 'এরেব' শব্দের অর্থ 'পশ্চিম'। এশিয়ার পশ্চিমের ভূ-মধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে এ নামে অভিহিত করা হতো। অনেকের মতে, ইউরোপ শব্দটি, গ্রিক শব্দ 'ইউরিস' যার অর্থ 'প্রশস্ত' এবং 'ওপস' যার অর্থ 'মুখমণ্ডল' থেকে এসেছে। এখানে ‘'ইউরোপা'র অর্থ দাঁড়ায় 'প্রশস্ত মুখমণ্ডল'। আবার গ্রিক পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, গ্রিক দেবতা জিউস ফিনিশীয় রাজকন্যা ইউরোপাকে ভালোবাসতেন। একসময় জিউস সাদা ষাঁড়ের ছদ্মবেশে ইউরোপাকে অপহরণ করেন। এরপর তিনি সাঁতার কেটে ভূমধ্যসাগর পার হয়ে ক্রীট দ্বীপে আসেন। তখন থেকে ইউরোপার নাম অনুসারে অঞ্চলটি 'ইউরোপ' নামে পরিচিতি পায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2031802946935795,2.2605064735244453,2.4457622836976833 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৬-০৭ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে একদিনে আন্তর্জাতিক সিরিজে ২৭.৫৫ গড়ে নয় উইকেট পান। ফলশ্রুতিতে ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলার জন্য তাকে দলে রাখা হয়। ২০০৯ সালের শুরুরদিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে ৬৯.৩৩ গড়ে ছয় উইকেট লাভের ন্যায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। এরফলে তাকে দলের বাইরে রাখা হয় ও পরবর্তী গ্রীষ্মে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ফিরতি সিরিজ খেলতে পারেননি।",ইংল্যান্ডের কেউ একজন ক্রিকেটার |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0853186927327223,3.562810765352595,2.422270599921739 "একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর প্রদত্ত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ ১৯৯৩-১৯৯৮ প্রসঙ্গ: আনোয়ার ইব্রাহীম ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন বা ইউএমএনও ( UMNO ) এর সদস্য থাকাকালীন সময়ে ১৯৯৩-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ১৯৯১-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত অর্থ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু পরে তিনি প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ কর্তৃক বরখাস্ত হন। এবং দুর্নীতি ও সমকামিতার দায়ে জেলহাজতে প্রেরিত হন।",মালয়েশিয়ান রাজনীতিবিদ ও বিরোধীদলীয় নেতা আনোয়ার ইব্রাহীম কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3496434745458656,2.1521479268198265,2.3698243937402683 “পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- কে প্রথম বলেন?," “পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- এই কথাটি প্রথম বলেন ইংরেজ বিজ্ঞানী উইলিয়াম গিলবার্ট। তিনি ১৬০০ সালে তার ""ডি ম্যাগনেট"" বইয়ে এই কথাটি বলেন। গিলবার্ট একটি পরীক্ষা করেছিলেন যেখানে তিনি একটি চুম্বকের সাথে পৃথিবীকে তুলনা করেছিলেন। তিনি দেখতে পেলেন যে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র একটি চুম্বকের চৌম্বক ক্ষেত্রের মতো। এটি তাকে এই সিদ্ধান্তে নিয়ে আসে যে পৃথিবী নিজেই একটি চুম্বক। গিলবার্টের আগে, অনেকেই বিশ্বাস করতেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব পৃথিবীর কেন্দ্রে একটি বিশাল লোহার পিণ্ড দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্ট এই তত্ত্বকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং বলেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব একটি তরল লোহার কোর দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্টের আবিষ্কার বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি পৃথিবীর চৌম্বকত্বের প্রকৃতি এবং ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াগুলিতে এর ভূমিকা বোঝার জন্য একটি ভিত্তি প্রদান করে।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,5.45023346492342,1.7660315086967253,1.946864845820498 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : চিলি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা যুগোস্লাভিয়াকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় চিলি অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (২০১৫","এবং ২০১৬) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, চিলি ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে রানার-আপ হয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8984847363136692,2.2757797165880382,2.1198043976344727 আপেক্ষিক তাপ কাকে বলে ?,"আপেক্ষিক তাপ মানে হলো একটি পদার্থের এক ইউনিট ভরের তাপমাত্রা এক ইউনিট বাড়াতে যে পরিমাণ শক্তি বা তাপ বাইরে থেকে জোগানোর দরকার হয়। তরল হিলিয়ামের আপেক্ষিক তাপের মান অন্যান্য পদার্থের তুলনায় বেশি। উদাহরণ হিসেবে ১.৫ কেলভিন তাপমাত্রায় ১ গ্রাম হিলিয়াম-৪ এর আপেক্ষিক তাপ ১ জুল/কেলিভন, অথচ ওই একই তাপমাত্রায় ১ গ্রাম কপারের আপেক্ষিক তাপ মাত্র ১০^-৫ জুল/কেলভিন, অর্থাৎ ০.০০০০১ জুল/কেলভিন ।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,5.328791898398324,2.238789511701728,2.632087642686996 "নিচের উদ্দীপক অনুসারে প্রশ্নটির উত্তর দাও। স্বৈরাচারী শাসনে পৃথিবীর বিচ্ছিন্নতম দেশ উত্তর কোরিয়া। সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উনের আদেশ ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না দেশটিতে। আইন, শাসন, নাগরিক সবই চলে তার মর্জিতে। ২ কোটি ৬১ লাখ মানুষের দেশটিতে বাকস্বাধীনতা বলে কিছু নেই। ঘরে-বাইরে, হাতে-পায়ে-মুখে সবখানেই কড়া নিয়মতন্ত্রর শেকল। চুন থেকে পান খসলেই ভয়াবহ শাস্তি। অদ্ভুত সব বিধিব্যবস্থার জালে আটকে রাখা হয় বাসিন্দাদের। প্রশ্ন: উত্তর কোরয়াতে সবার বাকস্বাধীনতা হরণ করে নিয়েছে কে?","উদ্দীপক অনুসারে উত্তর কোরয়াতে সবার বাকস্বাধীনতা হরণ করে নিয়েছে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উন। দেশটির আইন, শাসন ও নাগরিক সবই তার কথাতেই চলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6980121014398524,4.207755896391831,3.4040521337497487 শৈবাল কাকে বলে?,"অত্যন্ত সরল প্রকৃতির সালোকসংশ্লেষণকারী, অভাস্কুলার, সমাঙ্গদেহী উদ্ভিদ (অধিকাংশই জলজ) যাদের জননাঙ্গ এককোষী এবং নিষেকের পর স্ত্রী জননাঙ্গে থাকা অবস্থায় কোনো ভ্রূণ গঠিত হয় না তাদের শৈবাল বলে। পৃথিবীতে বহু প্রকার শৈবাল জন্মে থাকে। এদের কতক এককোষী, কতক বহুকোষী। এদের মধ্যে কতক স্থলজ, কতক অর্ধবায়বীয় এবং অধিকাংশই জলজ। এরা মিঠা পানিতে এবং লোনা পানিতে জন্মাতে পারে। শৈবালের হাজার হাজার প্রজাতির মধ্যে আকার, আকৃতি, গঠন ও স্বভাবে প্রচুর পার্থক্য আছে। আকার, আকৃতি ও গঠনে বহু পার্থক্য থাকলেও কতিপয় মৌলিক বৈশিষ্ট্যে এরা সবাই একই রকম, তাই এরা সবাই শৈবাল বা শেওলা নামে পরিচিত। সম্পূর্ণ ভাসমান শৈবালকে ফাইটোপ্লাংকটন বলে। জলাশয়ের পানির নিচে মাটিতে আবদ্ধ হয়ে যে শৈবাল জন্মায় তাদেরকে বেনথিক শৈবাল বলে। পাথরের গায়ে জন্মানো শৈবালকে লিথোফাইট বলে। উচ্চ শ্রেণির জীবের টিস্যুর অভ্যন্তরে জন্মানো শৈবালকে এন্ডোফাইট বলে। এপিফাইট হিসেবে এরা অন্য শৈবালের গায়েও জন্মায়। শৈবাল বিষয়ে আলোচনা, পর্যালোচনা, পরীক্ষণ, নিরীক্ষণ ও গবেষণা করাকে বলা হয় ফাইকোলজি বা শৈবালবিদ্যা। শৈবালবিদ্যাকে অ্যালগোলজিও বলা হয়। সারা বিশ্বে প্রায় ৩০,০০০ প্রজাতির শৈবাল আছে বলে ধারণা করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.603101784353137,2.4610812624998433,2.6717918252257995 আকাশের রং কী?,"আকাশের রং দিনের সময়ের উপর নির্ভর করে, সকালবেলায় সাধারণত আকাশ এর রং নীল থাকে। যেমন যেমন দিন শেষ হয়ে, আকাশের ও রং বদলাতে থাকে। লাল ও কমলা রং-এর আকাশ ও দেখতে পাওয়া যায়।",Bengali,ben,original-annotations,db3479b9628c515628ea84777df5f5afe993873135b845c82e318e46938aa317,4.4621607656096725,2.6982228376714215,3.583114383621274 "প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ বাংলাদেশ। ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হওয়ায় এদেশের জনগণ নিরাপদ পানি ও খাদ্য সমস্যা জর্জরিত। এই সমস্যার সমাধান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার। উদ্দীপকের আলোকে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আলোচনা করো।","বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ ও কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় এদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক। মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্ব এবং কৃষি ও শিল্পের বিকাশের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। এত মানুষের খাদ্য ও পানির নিরাপত্তার জন্য প্রচুর পানি প্রয়োজন হয়। এদেশের অর্থনীতির ভিত্তি হলো কৃষি। আর কৃষিজ উৎপাদন মূলত পানির ওপরই নির্ভরশীল। কৃষিক্ষেত্রে সেচের জন্য প্রচুর পানি দরকার পড়ে। দেশে দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের পানির চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া দেশের শিল্প কারখানাগুলোতেও প্রচুর পানি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এদেশে পানি দূষণ ও পানির দুষ্প্রাপ্যতা বেড়ে যাচ্ছে। এতে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এ সমস্যা প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন পানির ব্যবস্থাপনা। পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পানির পরিকল্পিত প্রাপ্যতা ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, শিল্পের বিকাশ ঘটবে, এতে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে। উদ্দীপক অনুযায়ী বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি কৃষি প্রধান ও অধিক জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এখানকার অর্থনীতি ও জনজীবন পানির ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এদেশে শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে। এজন্য সারাবছর পানির প্রাপ্তি ও বণ্টন নিশ্চিত করতে পানি ব্যবস্থাপনা করা জরুরি। তাই উদ্দীপকের আলোকে বাংলাদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক বলা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.220299401150137,1.9675586606529434,2.0098450941614856 আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন?,"আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পরতে পছন্দ করি, বিশেষ করে রহস্য ও ভুতের উপন্যাস । ",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.90920406392016,3.656437229440387,4.0574817590990575 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: পারস্যের মুসলিম বিজয়ের সময় আফগানিস্তানের মুসলিম বিজয় শুরু হয় যখন আরব মুসলমানরা পূর্ব দিকে খোরাসান, সিস্তান এবং",ট্রান্সক্সিয়ানায় অভিবাসী হয়। নাহাভান্দ যুদ্ধের ১৫ বছর পর তারা দক্ষিণ ও পূর্ব আফগানিস্তান ছাড়া সকল সাসানীয় ডোমেইন নিয়ন্ত্রণ করে। মুসলিম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা কারী গজনাভিদ ও ঘুরিদ রাজবংশের শাসনামলে দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়কাল পর্যন্ত পূর্ণ ইসলামীকরণ হয়নি।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.37492768490868,3.13600837548624,3.072091378849085 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ২০০৯ সালে, হিজাজি মিশর অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে মিশরের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত মিশরের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে মিশরের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; মিশরের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৬২ ম্যাচে ২টি গোল করেছেন। তিনি মিশরের হয়ে এপর্যন্ত ১টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৮) এবং ২টি আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে (২০১৭ এবং ২০১৯) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৭ সালে এক্তোর কুপেরের অধীনে আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে রানার-আপ হয়েছে।",হিজাজি |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9475306936880004,43.21610292267329,2.250571463761632 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? উয়েফা ইউরো ২০২০-এর গ্রুপ সি-এর সকল ম্যাচ ২০২১ সালের ১৩ হতে ২১শে জুন তারিখ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামের ইয়োহান ক্রুইফ এরিনা এবং রোমানিয়ার বুখারেস্টের এরিনা নাৎসিয়োনালায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই গ্রুপে নেদারল্যান্ডস, ইউক্রেন, অস্ট্রিয়া এবং উত্তর মেসিডোনিয়া একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে।",উয়েফা ইউরো ২০২০ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3574172983625123,3.6393684174888024,2.847206787089098 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? সমসাময়িক চীন ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক সীমান্ত বিরোধের দ্বারা চিহ্নিত হয়েছে, যার ফলস্বরূপ তিনটি সামরিক দ্বন্দ্ব - ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধ, ১৯৬৭ সালে চোলার ঘটনা এবং ১৯৮৭ সালের চীন-ভারত সংঘাত। ২০১৩ সালের গোড়ার দিকে, বিতর্কিত চীন-ভুটান সীমান্তে ডোকলাম মালভূমিতে দুটি দেশ সংঘর্ষ করেছিল। যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিক থেকে উভয় দেশ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কগুলি সফলভাবে পুনর্নির্মাণ করেছে। ২০০৮ সালে চীন ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হয়ে ওঠে এবং দু'দেশও তাদের কৌশলগত ও সামরিক সম্পর্ক বাড়িয়ে তুলেছে। বাণিজ্য ও বাণিজ্য ছাড়াও পারস্পরিক আগ্রহের আরও কয়েকটি ক্ষেত্র রয়েছে যার উপর চীন এবং ভারত দেরিতে সহযোগিতা করে আসছে। ভারতীয় পররাষ্ট্রনীতির পণ্ডিত রেজাউল করিম লস্করের কথায়, ""বর্তমানে দু'দেশের বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক আর্থিক শৃঙ্খলা সংস্কারের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন স্বার্থ প্রচারের জন্য সহযোগিতা করছে""।",চীন-ভারত যুদ্ধ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2675975811686877,2.6510836819328,2.417739623009076 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: পারস্যের মুসলিম বিজয়ের সময় আরবদের ইরাকি সমভূমি থেকে মধ্য ও পূর্ব পারস্যে, তারপর মিডিয়া, খোরাসান, সিস্তান এবং ট্রান্সোক্সানিয়ায় আনা হয়। নাহাভান্দ যুদ্ধের","১৫ বছর পর আরবরা আফগানিস্তান ও মাকরান অংশ ছাড়া সকল সাসানীয় ডোমেইন নিয়ন্ত্রণ করে। ন্যান্সি ডুপ্রি বলেছেন যে ইসলামের ধর্ম বহনকারী আরবদের অগ্রগামী হেরাত এবং সিস্তান দখল করে নেয়, কিন্তু অন্যান্য এলাকা প্রায়ই বিদ্রোহ করে এবং যখনই আরব সৈন্যরা সরে যায় তারা তাদের পুরনো বিশ্বাসে ফিরে যেত। যখন আরব শক্তি সাফরীয়দের মত দুর্বল হয়ে পড়ে ও আরব শাসনের কঠোরতা স্থানীয় রাজবংশকে বিদ্রোহের সৃষ্টিতে উদ্ভূত করে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2580216561998663,2.8732440923404723,3.310427693342041 চিকেন কারি রান্নার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"পানি দিয়ে কাঁচা মুরগি পরিষ্কার করুন। নুন, হলুদ ও দই দিয়ে মুরগি মেরিনেট করুন। মুরগি মেরিনেট করার সময় একটি প্যানে তেল গরম করুন। মশলা, আলু, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ দিয়ে ভাজুন। একটি প্রেসার কুকারে ভাজা সবজি যোগ করুন। এতে ম্যারিনেট করা মুরগি যোগ করুন, পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিন এবং ত্রিশ মিনিট ফুটতে দিন এবং পরিবেশন করুন",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8396936171969682,2.2565671104389335,2.7311697197160423 "...যে দুই ভিডিওতেই নির্দেশ প্রদানকারী ব্যক্তি আঞ্চলিক বাচনভঙ্গিতে কথা বলা আজারবাইজানি নাগরিক। আর প্রথম ভিডিওতে দেখতে পাওয়া বন্দীদেরই দ্বিতীয় ভিডিওতে হত্যা করা হয়। আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ভিডিওগুলোকে ভুয়া হিসেবে দাবি করেছে এবং এই ধরনের ভিডিও প্রকাশ করে উস্কানি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে। ভিডিও ক্লিপগুলো অবশ্য প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়। তর পরদিনই আজারবাইজানের প্রসিকিউটর জেনারেল ঘোষণা দেন যে ঐ ভিডিওগুলো যে ভুয়া, তা তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন তারা অনুগ্রহ করে নিবন্ধের বাকি অংশ লিখুন |","অপমানের মধ্য দিয়ে তাদের হত্যা করে।"" তিনি জানান ইউরোপিয়ান আদালতে আর্মেনিয়ার প্রতিনিধি এরই মধ্যে ঐ ভিডিওগুলোর কপি চেয়েছেন। মি. তাতোইয়ান জানিয়েছেন যে তিনি ঐ ভিডিওগুলোর কপি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পক্ষকে পাঠাবেন। হাদরুত অঞ্চলের ঐ ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর যুদ্ধরত দুই পক্ষই বিবৃতি দিয়ে অনেক যুদ্ধবন্দীর নাম প্রকাশ করেছে। আজারবাইজান দুইজন বন্দীর চিকিৎসা সেবা পাওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে আর্মেনিয়ানরা কারাবাখের একটি হাসপাতালে এক আজারবাইজানি বন্দীর চিকিৎসা পাওয়ার ছবি প্রকাশ করেছে। যুদ্ধাপরাধ কী?",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6924742721505748,2.700626496445123,2.7928791739154737 "তুমি কি মনে কর, শুধুমাত্র জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।","আমি মনে করি, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে। জাতীয়তাবাদ একটি ভাবগত ধারণা এবং মানসিক অনুভূতি। যদি কোনো একটি জনগোষ্ঠী নিজেদের রাজনৈতিক ইতিহাস, অতীতের স্মৃতি, ঐতিহ্য, ভাষা, ধর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে মিল খুঁজে পায় তখন তাদের মধ্যে ঐক্য গড়ে ওঠে। এ ঐক্যের কারণে একটি জনগোষ্ঠী নিজেদেরকে এক ও অভিন্ন বলে মনে করে । তারা নিজেদেরকে অন্যান্য জনগোষ্ঠী থেকে স্বতন্ত্র ও বিচ্ছিন্ন বলে ভাবতে শেখে। কোনো জনগোষ্ঠীর নিজেদের মধ্যে একাত্ম ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং অন্যদের থেকে নিজেদের ভিন্ন মনে করার ও পৃথক থাকার যে অনুভূতি বা প্রচেষ্টা সেটাই হলো জাতীয়তাবাদ। শুধু যে জাতীয়তাবাদ একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে তার উদাহরণ হিসেবে আমরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বলতে পারি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার জন্ম হয়, তাই মূলত বাঙালি জাতীয়তাবাদ। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। পাকিস্তানের প্রতি আগে যে মোহ ছিল তা দ্রুত কেটে যেতে থাকে। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তারা বাঙালি হিসেবে নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ফলে পরবর্তী সকল আন্দোলন সফল হয়। এই জাতীয়তাবাদী চেতনাকে পুঁজি করেই নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5326793593461296,2.0547284041930527,2.0879651127618413 "জামাল খাসোগজি জামাল খাসোগজি ছিলেন সৌদি সরকারের কড়া সমালোচক। গত বছরের ২০শে অক্টোবর ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে ঢোকার পর তাঁকে হত্যা করা হয়। সরকারি কৌশুলিরা দাবি করেছেন যে শৃঙ্খলাভঙ্গকারী কিছু সৌদি এজেন্ট তাকে হত্যা করেছে। জামাল খাসোগজিকে বুঝিয়ে-শুনিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য তাদের পাঠানো হয়েছিল। তুরস্ক এই হত্যাকান্ডের জন্য মোট ১৮ জনকে দায়ী করে বিচারের মুখোমুখি করতে তাদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য দাবি জানিয়েছিল সৌদি কর্তৃপক্ষের কাছে। এই বিচার সম্পর্কে কী জানা যাচ্ছে এই বিচার সম্পর্কে সৌদি সরকারি গণমাধ্যমেও খুব কমই তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। যে ফৌজদারি আদালতে বিচার চলছে তার প্রথম অধিবেশনে মামলার শুনানি হয়েছে। সেখানে ১১ জন আসামি এবং তাদের আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা অভিযোগপত্রের একটা কপি চেয়েছেন। এটি পর্যালোচনা করার সময়ও চেয়েছেন। পরবর্তী শুনানির তারিখ এখনো নির্ধারিত হয়নি। তুরস্কের কাছে এই মামলার প্রমানাদির জন্য যে অনুরোধ জানানো হয়েছিল, তার উত্তর পাওয়া যায়নি। সৌদি এটর্নি জেনারেলকে উদ্ধৃত করে সৌদি প্রেস এজেন্সি এই খবর দিচ্ছে। আর মামলায় ১১ জন আসামি কারা, সেই তথ্যও প্রকাশ করা হয়নি। এর আগে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, আরও দশ ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। ঘটনা সম্পর্কে সৌদি কর্তৃপক্ষ এ পর্যন্ত কী বলেছে গত নভেম্বরে সৌদি ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর শালান বিন রাজিহ শালান বলেছিলেন, একজন ইন্টেলিজেন্স কর্মকর্তা এই হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে হত্যা কার্যকর করতে বলা হয়। তুরস্কের সিসিটিভি ক্যামেরায় তোলা কিছু সন্দেহভাজন সৌদি এজেন্টের ছবি। এদের কেউ মামলার আসামি কীনা তা পরিস্কার নয়। তিনি আরও জানিয়েছেন, কিন্তু এই অফিসারের ওপরে আসলে নির্দেশ ছিল জামাল খাসোগজিকে দেশে ফিরিয়ে আনার। মিস্টার শালান জানাচ্ছেন, হত্যার পর জামাল খাসোগজির দেহ টুকরো টুকরো করে ফেলা হয় এবং এরপর স্থানীয় এক সহযোগীর হাতে তুলে দেয়া হয়। কিন্তু জামাল খাসোগজির দেহাবশেষ এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। খাসোগজি হত্যার কথা স্বীকার করেছে সৌদি আরব খাসোগজি হত্যা: কিভাবে সুর পাল্টেছে সৌদি আরব সৌদি আরব: রাজপরিবারের ভেতর কী ঘটছে? আসামিদের পরিচয় সম্পর্কে কোন ক্লু কি পাওয়া যাচ্ছে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |","জামাল খাসোগজি হত্যাকান্ড: সৌদি আরবে ১১ জনের বিচার শুরু, কিন্তু কারা এরা?",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4111859639487703,5.159144612400901,2.5120749383699783 ১২টি কলা থেকে ৬জন লোককে সমান পরিমাণ কলা দিলে প্রতিজন কয়টি করে কলা পাবে?,১২টি কলা থেকে ৬জন লোককে সমান পরিমাণ কলা দিলে প্রতিজন ২টি করে কলা পাবে। কারণ ১২-কে ৬ দিয়ে ভাগ করলে ২ হয়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1635381822041,2.5608964860840446,2.3413082528516256 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ওয়ার্নার লেরয় ব্যাক্সটার (ইংরেজি: Warner Leroy Baxter; ২৯শে মার্চ ১৮৮৯ - ৭ই মে ১৯৫১) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা। তিনি ১৯১০ থেক ১৯৪০-এর দশক পর্যন্ত হলিউডের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি ১৯২৮ সালে ""ইন ওল্ড অ্যারিজোনা"" চলচ্চিত্র সিস্কো কিড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তার এই কাজের জন্য তিনি ২য় একাডেমি পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে পুরস্কৃত হন। ১৯৩০-এর দশক জুড়ে তিনি নারীসুলভ, পশ্চিমা ধাঁচের চলচ্চিত্রে লাতিন ডাকু, সিস্কো কিড বা এই ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, কিন্তু তার কর্মজীবনে তিনি আরও বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।",২য় একাডেমি পুরস্কার |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.169435620550129,2.8741436837969383,2.4018532120647293 সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"ভোরের আলোয় পৃথিবী আলোকিত হতে না হতেই শুরু হয় মানুষের কর্মব্যস্ততা। আর এই ব্যস্ততার মধ্যেই ঘটে যায় নানা ধরনের অঘটন, যার মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনা অন্যতম। নিরাপদ জীবনযাপনের একটা সার্বক্ষণিক হুমকি সড়ক দুর্ঘটনা। বর্তমানে বাংলাদেশ তথা সারাবিশ্বে সড়ক দুর্ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার ফলে নির্বিবাদে প্রাণ হারাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনার বিভিন্ন মর্মান্তিক খবর। যেমন— বাস ও মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে বা বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে অথবা বাস, ট্রাক বা মিনিবাস পিছন থেকে রিকশাকে ধাক্কা দিয়ে, গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, এমনকি হেঁটে রাস্তা পার হবার সময়ও অনেক পথচারী সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়। এসব দুর্ঘটনা মৃত্যুদূত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আমাদের দরজায়। সড়ক দুর্ঘটনা নানা কারণে ঘটে থাকে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অপ্রশস্ত রাস্তা, অতিরিক্ত যানবাহন, ট্রাফিক ব্যবস্থার ত্রুটি, ভাঙা রাস্তা, গাড়ির ত্রুটিপূর্ণ ইঞ্জিন এবং চালকের অমনোযোগিতা, দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চালকের অভাব, অতিরিক্ত যাত্রী ওঠানো, অসাবধানে রাস্তা পারাপার, অনিয়ন্ত্রিত ওভারটেকিং ইত্যাদি। দুর্ঘটনা যেভাবেই ঘটুক না কেন এর ফলাফল অত্যন্ত ভয়ংকর। মানব সম্পদের বিনাশ এই সড়ক দুর্ঘটনার সবচেয়ে বড় ক্ষতি। এই সড়ক দুর্ঘটনার মরণ ছোবল থেকে মুক্তির উপায় বের করা অত্যন্ত জরুরি। এসব দুর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজন ট্রাফিক আইনের আধুনিকীকরণ, আইন প্রয়োগে আন্তরিক হওয়া, রাস্তা সংস্কার করা, চালকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া ইত্যাদি। এজন্য সকলকে উদ্বুদ্ধ হতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে পথচারীরা সচেতন হলে তবেই সড়ক হবে নিরাপদ, নিশ্চিত হবে নাগরিক জীবন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.116761417942184,2.3063009040935496,2.348126666276334 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : মোহাকিক ১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং বালখ প্রদেশের মাজার-শরীফের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি একজন হাজারা জাতিগত, সরোয়ারের পুত্র । তিনি ইরান থেকে ইসলামিক পড়াশুনায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মোহাকিক ফারসি, উজবেক এবং আরবী ভাষায় কথা বলতে পারেন। তিনি ১৯৭৮ সালের এপ্রিল",সাওর বিপ্লবের পরে মুজাহিদীন কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.64964706562417,3.555208751692235,3.2200576446928753 এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কোনটি?,"এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কুয়েতের মিত্রিবাহ। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই এখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) রেকর্ড করা হয়েছিল। এই তাপমাত্রা বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। মিত্রিবাহ কুয়েতের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি ছোট শহর। এটি একটি মরুভূমি অঞ্চলে অবস্থিত এবং এখানকার তাপমাত্রা সাধারণত খুব বেশি থাকে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.560728970951617,1.6257112357682655,2.0160711772197404 আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিষয়টি কী?,"আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ হলো এক ধরনের মধ্যস্থকারী প্রতিষ্ঠান যারা ব্যক্তি, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান এবং সরকারকে ঋণ দেয় বা বিনিয়োগ করে থাকে। অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাদের জমাকৃত ফান্ডের উপর সুদ সরবরাহ করে থাকে। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো সেবার বিনিময়ে ফি নিয়ে থাকে। কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান ফান্ড সঞ্চয় করে এবং এই অর্থ অন্যান্য কাস্টমার বা ফার্মকে ঋণ দিয়ে থাকে। অন্যান কাস্টমাররা তাদের সঞ্চয় সম্পদ সংগ্রহে বিনিয়োগ করে তাকে, যেমন- রিয়েল এস্টেট, শেয়ার, বন্ড ইত্যাদি। আবার অনেকে উভয়ই ক্ষেত্রেই বিনিয়োগ করে থাকে। যে কোন দেশের অর্থনীতিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রকৃতপক্ষে একটি দেশের জনগণকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করলে একক শ্রেণী পাওয়া যাবে উদ্বৃত্ত শ্রেণী এবং অন্যটি পাওয়া যাবে ঘাটতি শ্রেণী। অর্থাৎ এক শ্রেণী যাদের সম্পদ উদ্বৃত্ত থাকবে, আরেক শ্রেণীর সম্পদের ঘাটতি লক্ষ্য করা যাবে। অর্থনীতিকে গতিশীল করতে হলে উদ্বৃত্ত শ্রেণীর অর্থ ঘাটতি শ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে হবে। যাতে উক্ত অর্থ দ্বারা অর্থনীতিকে গতিশীল রাখা যায়। উদ্বৃত্ত অর্থের এই স্থানান্তর কাজটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়ে থাকে। সুতরাং বলা যায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ হচ্ছে এমন একটি স্থান যেখানে অর্থ ও বিভিন্ন আর্থিক সম্পদ কেনা বেচা হয়। উদ্বৃত্ত একক তাদের অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজে, যার দ্বারা তারা আয় করতে পারে। পক্ষান্তরে ঘাটতি একক টাকা ধার করে তা বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্যে বিনিয়োগের মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করতে পারে। উদ্বৃত্ত একক তাদের টাকা বিভিন্ন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা রাখে বা ঘাটতি একক কর্তৃক সৃষ্ট বিভিন্ন আর্থিক হাতিয়ার বা সম্পদ ক্রয় করে তাদের টাকা বিনিয়োগ করে। অপরদিকে ঘাটতি একক বিভিন্ন ব্যাংক বা অর্থ লগ্নীকারী প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ গ্রহণ বা বিভিন্ন আর্থিক হাতিয়ার বিক্রয় করে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.224806045479947,2.043992420103171,2.1518497011049966 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ৩১ মার্চ, ১৯৭৪ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক ঘটে তার। মোট ২৪টি ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৫",সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে গ্লেন টার্নারের নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় নিউজিল্যান্ড দল সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পেরেছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2098945267378967,2.0805709527929634,2.539801810211628 "অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | বছরের শুরুতে শিশুরা নতুন বই পেলেও এ বছর বেশি দিন স্কুলে যাবার সুযোগ হয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে কওমি মাদ্রাসা ছাড়া সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এর আগের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩১শে অগাস্ট এ ছুটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার ব্যাপারে অভিভাবক ও বিশেষজ্ঞদের দিক থেকে মতামত আসছিলো। এর আগে বাংলাদেশে মার্চ মাসের আট তারিখে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হবার পর ১৬ই মার্চ সরকার ঘোষণা দেয়, ১৭ই মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্কুল, কলেজসহ সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও তখন স্থগিত করা হয়। পরে সরকার যখন প্রথম দফা সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, তখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়। বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন: পঞ্চম শ্রেনীর সমাপনী পিইসি পরীক্ষা হচ্ছে না এ বছর নিরাপদে স্কুল খুলতে যেসব নির্দেশনা মানার প্রস্তাব করা হয়েছে শিশুদের জেএসসি পরীক্ষার যৌক্তিকতা কী? ওই সময় পর্যন্ত সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কোচিং সেন্টারের শ্রেণীকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়। এরপর দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয় এবং সবশেষ এ ছুটি ৩১শে অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিলো। তবে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'আমার ঘরে আমার স্কুল' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনে ক্লাস চলছে। অপরদিকে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'ঘরে বসে শিখি' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমে ক্লাস নেয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ৪০৮২ জন। আর এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ২ হাজার ১৪৭ জন। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে মাদ্রাসা সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ছে করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন লাগে? নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে করোনাভাইরাস : কীভাবে বানাবেন আপনার নিজের ফেসমাস্ক আপনার কি দ্বিতীয়বার কোভিড ১৯ সংক্রমণ হতে পারে? টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি?","করোনা ভাইরাস: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়লো, তেসরা অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3090090657923645,3.8885349415500157,2.399917445482064 "তুষার টেলিভিশনে খাদ্যে ভেজালের কুফল সম্পর্কিত একটি অনুষ্ঠান দেখছিল। এমন সময় তার মা নিজের কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যার করণে তাকে সঙ্গে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে চাইলেন। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তুষারের মাকে বললেন, আপনার শরীরে রক্তশূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। মানব জীবনে টেলিভিশনে আলোচিত বিষয়বস্তুর কুফল বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকে উল্লিখিত আলোচিত বিষয়বস্তু হলো খাদ্যে ভেজাল। এগুলো মানবজীবনে মারাত্মক কুফল বয়ে আনে। বর্তমানে বাজারে অনৈতিকভাবে খাদ্যে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ও অস্বাস্থ্যকর রাসায়নিক দ্রব্য, ভেজাল ও রঞ্জক পদার্থ ব্যবহার করে তা বিক্রি করা হচ্ছে। এর ফলে জনস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। বাণিজ্যিকভাবে কাপড় বা রঙের কাজে ব্যবহৃত রং বিভিন্ন প্রকার খাদ্যদ্রব্য যেমন— আইসক্রিম, গোলা আইসক্রিম, লজেন্স, বেগুনি ইত্যাদিতে ব্যবহারের ফলে যকৃতের কার্যকারিতা নষ্ট এবং যকৃতের বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। ফরমালিন দিয়ে মাছ, ফল, সবজি ইত্যাদি সংরক্ষণ করা হচ্ছে এবং সেগুলো খাওয়ার ফলে এ বিষাক্ত যৌগটি আমাদের দেহে প্রবেশ করছে। যার ফলে আমাদের নানারকম জটিল উপসর্গের কারণসহ ক্যান্সার রোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আবার মজুদ খাদ্য ও সবজিতে ব্যবহৃত কীটনাশক খাদ্যের সাথে মানবদেহে প্রবেশ করে মানব স্বাস্থ্যে বিশেষ করে শিশুদের স্বাস্থ্যের অত্যন্ত ক্ষতিসাধন করছে। শিশুদের শরীরের বাড়ন্ত কোষে এগুলোর বিষাক্ততা বিরূপ প্রভাব ফেলছে। এর ফলে শিশুরা নানারকম অসুস্থতায় ভোগে এবং তাদের মনের বিকাশ ব্যাহত হয়। সুতরাং ভেজাল খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ করলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই খাদ্যে ভেজালের বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন হতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6225993020329406,2.456657495569878,2.5716432467374224 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল কাঠামো সার্ভার কি বটনেটের একটি উপাদান ? অনুচ্ছেদ : ""বটনেট"" হল যখন একজন ব্যবহারকারী অনেকগুলি ইন্টারনেট যুক্ত যন্ত্র(Device) ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে। বটনেট ব্যবহার করে ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়েল অব সার্ভিস(DDoS), তথ্য চুরি, স্প্যাম পাঠানো, আক্রমণকারীকে ওই যন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ দেয়া ইত্যাদি করা যায়। বটনেটের স্বত্বাধিকারী কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল(C&C) সফটওয়্যার দিয়ে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বটনেট শব্দটি এসেছে রোবট এবং নেটওয়ার্কের সংমিশ্রণে। শব্দটি মূলত নেতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যবহৃত হয়। ব্যবহার বটনেট ব্যবহার হয় মূলত কোন কম্পিউটারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙ্গে সেই কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণের জন্য। এইভাবে অনেকগুলি যন্ত্র যখন কোন ম্যালওয়্যার(malware) বা ক্ষতিকর সফটওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে যন্ত্রের দখল অন্য কোন তৃতীয় পক্ষের নিয়ন্ত্রণে দিয়ে দেয় তখন প্রতিটা কম্পিউটার একেকটা ‘বট’ হয়ে যায়। এরপর বটনেটের নিয়ন্ত্রক(রা) আইআরসি(IRC) এবং হাইপারটেক্স ট্রান্সফার প্রটোকল(Hypertext Transfer Protocol - HTTP) এর মত নেটওয়ার্ক প্রটোকল ব্যবহার করে মূলত সাইবার অপরাধীরাই বিভিন্ন উদ্দেশ্যে সবচেয়ে বেশী বটনেট ব্যবহার করে থাকে। গঠন সময়ের সাথে সাথে শনাক্তকরণের বিভিন্ন উপায় আবিষ্কারের সাথে সাথে বটনেটের গঠনও বদলাচ্ছে। সাধারণত, বট প্রোগ্রামগুলি ক্লায়েন্ট হিসেবে তৈরি করা হয় যাতে তারা সার্ভারের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে। এর ফলে বটের নিয়ন্ত্রক (যিনি বা যারা বটকে নিয়ন্ত্রণ করছে) দূরে কোথাও থেকেও সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আগের অনেক বটনেটই তাই এখন পিয়ার-টু-পিয়ার(peer-to-peer) নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেলের মত পি-টু-পি(P2P-Peer to Peer) বট প্রোগ্রামও একই কাজ করে থাকে। এর ফলে তাদের আর মূল সার্ভারের মাধ্যমে যোগাযোগ না করলেও চলে। ক্লায়েন্ট-সার্ভার মডেল (Client-server model) ইন্টারনেটের প্রথমদিকের বটনেটগুলি ক্লায়েন্ট-সার্ভার নকশা অনুসারে কাজ করত। সাধারণত, এই বটনেটগুলি আইআরসি (IRC-Internet Relay Chat) নেটওয়ার্ক কিংবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। আক্রান্ত ক্লায়েন্টে পূর্বে থেকেই নির্ধারিত একটি জায়গা দখল করে নিয়ে এটি সার্ভার থেকে নির্দেশের অপেক্ষা করে। বটের নিয়ন্ত্রক সার্ভারে তার নির্দেশ প্রেরণ করেন, যেটা সার্ভার আক্রান্ত ক্লায়েন্টগুলিতে ছড়িয়ে দেয়। ক্লায়েন্টে বটগুলি নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে তথ্য সার্ভারে পাঠাতে থাকে। আইআরসি...","হ্যাঁ, কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল কাঠামো সার্ভার বটনেটের একটি উপাদান |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.181072410156841,4.621959275451849,2.2301657777098534 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সাসানীয়দের বিরুদ্ধে এবং পরবর্তী ইরাক বিজয়ের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানোর পরে খালিদ ইরাকে তার শক্ত ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেন। সাসানিদ বাহিনীর সাথে নিযুক্ত থাকাকালীন, তিনি বাইজেন্টাইনদের আরব ক্লায়েন্ট ঘাসানদিদের মুখোমুখি হন। মদিনা শীঘ্রই সমগ্র আরব উপদ্বীপ জুড়ে উপজাতীয় দলকে নিয়োগ দেয়। রিদ্দা যুদ্ধের সময় যারা বিদ্রোহ করেছিল কেবল তাদেরই সমন থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এবং ৬৩৬ অবধি রাশিদুন সেনাবাহিনী থেকে বাদ পড়েছিল, যখন খলিফা উমর ইয়ারমুক","যুদ্ধ এবং আল-কাদিসিয়াহ যুদ্ধের জন্য জনশক্তির অভাব বোধ করেন । উপজাতীয় বাহিনী থেকে সৈন্য উত্তোলনের ঐতিহ্য ৬৩৬ পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়, যখন খলিফা উমর একটি রাষ্ট্রীয় বিভাগ হিসেবে সেনাবাহিনী সংগঠিত করেন। আবু বকর তাদের নিজস্ব কমান্ডার ও উদ্দেশ্য নিয়ে সেনাবাহিনীকে চারটি বাহিনীতে সংগঠিত করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9822059791433855,2.587932227365288,3.030303333252509 একটি শহরে বড়দিনের সাজসজ্জা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন,"ক্রিসমাস হল খ্রিস্টের জন্মের উদযাপন যা ডিসেম্বরে ঘটে সেই সময়ে, সমস্ত দোকান ক্রিসমাস ট্রি, আলো, মালা, ছোট সান্তা ক্লজ এবং রঙিন উপহার দিয়ে সজ্জিত হয়। বেকারিগুলি এই অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ ফল কেক এবং চকলেট কেক প্রস্তুত করতে শুরু করে। শিশুরা উপহার পেয়ে খুবই উত্তেজিত। ক্রিসমাস একটি খুব সুন্দর এবং ইতিবাচক পরিবেশ প্রদান করে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2199202789718018,2.5349758893674643,2.8399573348536085 অনুচ্ছেদ লিখুন: খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল।,"খাদ্যে ভেজাল বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে আলোচিত ও অন্যতম সমস্যা। সাধারণত খাদ্যে ভেজাল বলতে বোঝায় খাবারের সাথে নিম্নমানের ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মেশানো। অসাধু ব্যবসায়ীরা তাদের লোভী মনোবৃত্তি থেকে খাবারে ভেজাল দিয়ে থাকে। এর ফলে মানুষের জীবন হুমকির মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। মানুষের জীবনে অর্থের প্রয়োজন রয়েছে। তবে তা উপার্জন করতে হবে সৎপথে থেকে। কিন্তু সৎ ব্যবসায়ীর সংখ্যা আমাদের দেশে নগণ্য। সামান্য মুনাফার লোভে খাদ্যে ভেজাল দিয়ে মানুষের জীবনকে সংকটে ফেলে দিতে অধিকাংশের বিবেকে বাধে না। খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল দেয়া নিন্দনীয় ও জঘন্য অপরাধ। অথচ খাদ্যে ভেজাল এখন আমাদের দেশের একটি জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। বর্তমানে প্রায় সব খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল দেয়া হয়। খাদ্যের ধরন হিসেবে ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে কোনো খাদ্যে কৃত্রিম রং, ওজন বাড়াতে বালি, কাঁকর, পানি মেশানো হয়। এছাড়া ফরমালিন ও প্রিজারভেটিভের ব্যবহার ব্যাপক হারে লক্ষ করা যায়। ভেজাল খাবার খেয়ে অনেক মানুষকে অসুস্থতার পাশাপাশি মৃত্যুবরণ করতেও দেখা যায়। তাই জনস্বাস্থ্যের কথা ভেবে খাদ্যদ্রব্যকে ভেজালের কবল থেকে মুক্ত করতে দেশের সরকার ও সচেতন নাগরিক সমাজসহ সর্বস্তরের মানুষকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এজন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে। ভেজাল এক ধরনের সামাজিক অপরাধ। এ ব্যাপারে সকলকে সচেতন করে তুলতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.049108555011079,2.4117199350003853,2.5211616080244124 "বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু তা না করে অনেকে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয় কোন্দল, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষমতা গ্রহণ করে আবার এরাই সংবিধান স্থগিত করে ভেঙে দিয়েছেন জাতীয় সংসদ। রাজধানীর বাইরে ৬ জেলায় সুপ্রিমকোটের হাইকোর্ট ডিভিশনের ৬টি বেঞ্চ স্থাপন করেছেন। তুমি কি মনে কর, এ ধরনের শাসন অবসানের জন্য বাঙালি জাতি ব্যাপক আন্দোলনমুখী হয়েছিল? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।","হ্যাঁ, এ ধরনের শাসন অর্থাৎ জেনারেল এরশাদের শাসন অবসানের জন্য বাঙালি জাতি ব্যাপক আন্দোলনমুখী হয়েছিল, যা নব্বই-এর গণঅভ্যুত্থান নামে পরিচিতি। ১৯৮২ সালের শেষ দিকে জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শিল্পনীতি বাতিলের দাবিতে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম আন্দোলন শুরু করে ছাত্রসমাজ। এরপর বিভিন্ন ঘটনার মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের ১০ই অক্টোবর বিরোধী জোট ও দলগুলোর ঘেরাও কর্মসূচির মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। ২০শে নভেম্বর মিলনের মৃত্যু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একযোগে পদত্যাগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন কর্মসূচির কারণে ৪ঠা ডিসেম্বর ১৯৯০ সালে এরশাদ পদত্যাগ করেন। উদ্দীপকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাহীন বাংলাদেশের একটি চিত্র ফুটে উঠেছে। এটি স্বৈরশাসন এরশাদের শাসনামলকে নির্দেশ করছে। তার শাসনামলে রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ এবং রাজনীতিবিদদের গ্রেফতার বা অন্তরীণ করা হয়। তাকে হঠাতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৫ দলীয় জোট এবং বিএনপির নেতৃত্বে ৭ দলীয় জোট গঠিত হয়। এ জোটসমূহের আন্দোলনের সাথে সারাদেশের ছাত্র, শিক্ষক, জনতা যোগ দেয়। ফলে ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গণআন্দোলনে পরিণত হয়। অবশেষে ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদ পদত্যাগে বাধ্য হন। উপরের আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায়, এরশাদের স্বৈরশাসনের পতনের জন্য বাঙালি জাতি ব্যাপক আন্দোলন অর্থাৎ গণআন্দোলন করে গণতন্ত্রের পুনর্যাত্রা নিশ্চিত করেছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.020051374939894,2.436684761302333,2.5639567874128075 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ২০০২ বিশ্বকাপের মত ২০০৬ বিশ্বকাপেরও প্রতিটি দল ২৩ জন খেলোয়াড়কে নিয়ে গঠিত হয়। ২০০৬ সালের ১৫ মে এর মধ্য বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দেশ তাদের ২৩ জন খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত দল ঘোষণা করে।",২০০২ বিশ্বকাপ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1072281858028243,3.4717671010674382,2.833017780030564 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০২১ কোপা আমেরিকার নকআউট পর্ব ২০২১ সালের ২রা জুলাই কোয়ার্টার-ফাইনালের মাধ্যমে শুরু হয়ে হতে ১০শে জুলাই তারিখে",ফাইনালের মাধ্যমে শেষ হয়েছে। এই পর্বেরও সকল খেলা ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই পর্বের কোয়ার্টার-ফাইনালে গ্রুপ এ-এর শীর্ষ ৪টি দল গ্রুপ বি-এর ৪টি দল মুখোমুখি হয়েছিল। অতঃপর কোয়ার্টার-ফাইনালের বিজয়ী ৪টি দল দুই সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। সেমি-ফাইনালে পরাজিত দল তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলায় এবং বিজয়ী দল ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল। ২০২১ সালের ১০ই জুলাই তারিখে অনুষ্ঠিত ফাইনালে বিজয়ী দল (আর্জেন্টিনা) কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6856921096140356,1.8353180462522563,2.0910559338612305 Complete the following phrase: ১৯৬২,"-এর ভারত-চীন যুদ্ধের সময়, কুমায়ুন রেজিমেন্টের ১৩ তম ব্যাটালিয়ন চুশুল সেক্টরে অবস্থিত ছিল। সিং এর কমান্ডে সি সংস্থা রেজাং লাতে একটি পোস্টে অধিষ্ঠিত ছিল। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর ভোরের সময়, চীনারা আক্রমণ করেছিল। সামনে থেকে বেশ কয়েকটি ব্যর্থ হামলার পরে, চীনারা পিছন থেকে আক্রমণ করেছিল। ভারতীয়রা তাদের শেষ দফা অবধি লড়াই করেছিল, চীনাদের দ্বারা শক্তি প্রয়োগের আগে। যুদ্ধের সময়, সিং ক্রমাগত পোস্ট থেকে প্রতিরক্ষা পুনর্বিন্যাস এবং তার লোকদের মনোবলকে বাড়িয়ে তোলার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন। কোনও প্রচ্ছদ ছাড়াই পোস্টগুলির মধ্যে চলে যাওয়ার সময় তিনি গুরুতর ভাবে আহত হন এবং পরে তাঁর চোটে তিনি মারা যান। ১৯৬২ সালের ১৮ নভেম্বর তাঁর ক্রিয়াকলাপের জন্য সিং কে পরমবীর চক্র দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছিল।",Bengali,ben,re-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,18.333583831599693,2.4534586596018952,2.9162215171191543 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : ১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে। আলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%। প্রশ্ন : ""আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ?"" ",১৯০ বর্গ কিলোমিটার |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3414472516128346,3.329902707585192,2.610566814415131 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়ের পরে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার একটি সময় ঘটেছিল, কারণ জেনারেল ইয়াহিয়া খান আওয়ামী লীগে ক্ষমতা হস্তান্তর বিলম্ব করেছিলেন। এর ফলে অবশেষে আওয়ামী লীগ একটি অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে যা শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় পাকিস্তানের কর্তৃত্ব পূর্ব পাকিস্তানের সেনানিবাস এবং সরকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দেয়। পাকিস্তান সরকার",সামরিক ক্র্যাকডাউন শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং একাত্তরের ফেব্রুয়ারি থেকে পিআইএ এবং পিএএফ বিমান ব্যবহার করে বেসামরিক পোশাকে সৈন্যদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া শুরু করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1336150447559508,2.697030893332824,2.5428682772812254 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯৭১ সালের ৮ঠা ডিসেম্বর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এর অংশ হিসেবে অপারেশন ট্রাইডেন্ট নামক এক হামলায় ভারতীয় নৌসেনা পাকিস্তানদের করাচি বন্দরে সফল হামলা করে। প্রতি বছর ৪ঠা ডিসেম্বর নৌবাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হয়।",ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3979459343398797,2.1923559038693967,2.816013043252136 "হ্যাঁ বা না দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিন: মুজিবুর রহমান কে কি বাংলাদেশের জাতির জনক হিসেবে গণ্য করা হয় ?",হ্যাঁ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.884638889976029,9.585024484934362,3.9872302389782077 "এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের প্রাথমিক তালিকায় ওমরসহ তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ",তাদের উভয়কেই দলের চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য শারীরিক যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেয়ার শর্ত আরোপ করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6836062808031533,2.157523448674508,2.9397311131302306 "নীচের প্রশ্নগ উত্তর দাও | বিজ্ঞানী জন ভেন কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ? ","বিজ্ঞানী জন ভেন হাঙ্গেরি দেশের নাগরিক | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.5973827281212265,5.301023139047871,4.91051550549364 স্বল্পমেয়াদী অর্থায়ন বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা করো।,"একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গঠন, পরিচালনা ও উন্নয়নের বিভিন্ন ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয়। মূলধনের পরিমাণ, প্রয়োজন, সময় ইত্যাদির ভিত্তিতে মূলধনকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যার প্রথমটি হলো স্বল্পমেয়াদি বা চলতি মূলধন। আসলে স্বল্পমেয়াদের জন্য এই ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয় বিধায় এ মূলধনকে স্বল্পমেয়াদি মূলধন হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এখানে স্বল্পমেয়াদ বলতে সর্বোচ্চ একটি আর্থিক বছর বা ১ বছরকে বুঝানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্য পরিচালনা ও চলতি পরিসম্পদ অর্জনের জন্য কারবারিদের স্বল্পকালীন মূলধনের প্রয়োজন হয়। প্রতিষ্ঠান উৎপাদনকারী হোক আর অ-উৎপাদনকারীই হোক সবার জন্য চলতি মূলধন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বল্পকালীন মূলধনের যেসব উৎস রয়েছে তাদেরকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো মালিকের নিজস্ব মূলধন এবং অপরটি হলো ঋণদাতার তহবিল। ঋণদাতার তহবিলের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংক, ধারে ক্রয় বা ব্যবসায় ঋণ, অর্থ সরবরাহ কোম্পানি, ফড়িয়া বা দালাল, ম্যানেজিং এজেন্ট, দেশীয় মহাজন, বাণিজ্যিক কাগজ ঘর, ভূমি বন্ধকী ব্যাংক, সমবায় ঋণদান সমিতি, ব্যক্তিগত ঋণদান কোম্পানি, বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় ব্যাংক, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি। উপরোক্ত উৎসগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকই স্বল্পমেয়াদি ঋণের প্রধান উৎস।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.63326469754658,2.184981169944697,2.333349157617947 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : তামাক গাছের আদি নিবাস উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায়। তামাক গাছের শুকানো পাতাকে তামাক বলা হয়। তামাক গাছ ১২-১৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। তামাক নেশাদায়ক পদার্থ। তামাকে আগুন দিয়ে সিগারেট, বিড়ি, চুরুট, হুঁকো, ও অন্যান্য ধুমপানের মাধ্যম প্রস্তুত করা হয়। ধুমপান ছাড়াও তামাক নানা রকম ভাবে ব্যবহার হয়, যেমন চিবিয়ে (জর্দা, যা পানের সাথে খাওয়া হয়), ঠোঁটের ফাঁকে গুঁজে (যেমন গুল), বা নাকে ঠুসে (নস্যি)। প্রশ্ন : তামাক কোন গাছ থেকে তৈরী হয় ? ",তামাক গাছের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6193291148542253,5.698109639347679,2.9782415178280868 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ২০০৯ সালে, কাজিমিরো ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায় (","২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.859069991884976,2.05089238992045,2.0265921354279373 দেশপ্রেম নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"দেশপ্রেম হলো দেশের প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। প্রতিটি মানুষ জন্ম নেয় পৃথিবীর একটা নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে, আর তার কাছে সে ভূখণ্ডই হচ্ছে দেশ। এই দেশের সাথেই গড়ে উঠে তার নাড়ির সম্পর্ক। দেশপ্রেম, মানব জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ ও সহজাত প্রবৃত্তি। দেশের কল্যাণের জন্য কাজ করা, দেশের সামান্যতম অকল্যাণ দেখে হৃদয় ব্যথিত হওয়া, দেশ ও দেশের মানুষের জন্য ভালোবাসা প্রকাশ এবং দেশের স্বার্থে এগিয়ে আসা— এসব মানবীয় গুণাবলির নামই হচ্ছে দেশপ্রেম। বস্তুত, মা, মাটি ও মানুষকে ভালোবাসার মধ্যেই দেশপ্রেমের মূল সত্য নিহিত। শুধু মুখে মুখে দেশের প্রতি ভালোবাসার কথা বললেই হয় না। চিন্তায়, কথায় এবং কাজে দেশের জন্য যে ভালোবাসা প্রকাশ পায়, সেটাই প্রকৃত দেশপ্রেম। দেশের যখন সংকটকাল, বহিঃশত্রুর আক্রমণে যখন দেশের স্বাধীনতা বিপর্যস্ত, পরাধীনতার বেড়াজালে দেশের মানুষ যখন নিষ্পেষিত, দেশের মানুষ মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষায় যখন ব্যাকুল তখনই মানুষের সত্যিকারের দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সর্বশেষ ১৯৯০ সালের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে জাগরণ আমাদের দেশপ্রেমের প্রমাণ দেয়। আমাদের বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশপ্রেমের এমন বহু উদাহরণ রয়েছে। প্রকৃত দেশপ্রেমিকের মধ্যে কোনো সংকীর্ণ চিন্তা থাকে না। দেশের সমৃদ্ধি ও কল্যাণ সাধনই তাদের অন্যতম চিন্তার বিষয়। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নির্দ্বিধায় জীবনকে উৎসর্গ করেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। দেশের প্রতি সকল ধরনের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করার মাধ্যমেও দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়। দেশপ্রেমের এই মহৎ গুণটি প্রতিটি মানুষের মধ্যেই থাকা উচিত। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতির জন্য অবদান রাখা আমাদের প্রতিটি নাগরিকের একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9273058467116893,2.0688020479012708,2.1445598369970726 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১৫ সালে নেপালে ভুমিকম্পের",ফলে টিইউ ক্রিকেট গ্রাউন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্রিকেট এ্যাসোসিয়েশন অফ নেপাল পরবর্তিতে এই মাঠের পুনঃসংস্কার করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.785234764057912,2.7454651622181934,3.270387987439136 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : বাংলাদেশের উচ্চ আদালত মোট কতগুলি ভাগে বিভক্ত ?","সংবিধানের বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর দুটি বিভাগ আছেঃ আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ। সংবিধানের ১০১ ধারায় হাইকোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ ১০৩ ধারায় আপীল বিভাগের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালত এবং ট্রাইবুনাল থেকে আপিল শুনানি করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ১০২ এর অধীনে রিট আবেদন , এবং কোম্পানী এবং সেনাবিভাগ বিষয় হিসেবে নির্দিষ্ট সীমিত ক্ষেত্রে মূল এখতিয়ার আছে। হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল শুনানির এখতিয়ার রয়েছে আপিল বিভাগের।[5][6] সুপ্রিম কোর্টের নির্বাহী শাখার স্বাধীন এবং রাজনৈতিকভাবে বিতর্কিত ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে আদেশ দিতে পারে।[7]",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3172178363790272,2.3965843533158626,2.559409123181589 পায়েশ তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর,"একটি পাত্রে দুধ গরম করুন। দুধ গরম হয়ে গেলে চাল, চিনি, গুড়, কাজুবাদাম, কিশমিশ, ক্রিম দিয়ে ঘন হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন, তারপর পরিবেশন করুন",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.631634912530309,2.6834200991773165,3.7489314648305 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯১৪ সালে ইম্পেরিয়াল রাশিয়ান সেনাবাহিনী এ এলাকাটি দখল করে এবং এরপরে ১৯১৫ সালে অটোমান সেনাবাহিনী এটি দখল করেছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ বাহিনী উসমানীয়দের বিতাড়নের জন্য সেখানে পৌঁছালে তা সরিয়ে নেওয়া হয়। ইরানী সাংবিধানিক বিপ্লবের সময়, কাজার রাজবংশের এবং সময়ের প্রজাতন্ত্র আন্দোলনে পাহ্লাভি রাজবংশ সময়কালে কেরমানশাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধের",সময় শহরটি কঠোরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং পুনর্নির্মাণ করা হলেও এটি এখনও পুরোপুরি পুনরুদ্ধারিত হয়নি।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4015044957057228,2.0316817818104735,2.6461224907402663 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৯৪ সালে প্রখ্যাত সাংবাদিক তারিক আলি ও ক্রিস্টোফার হিচেন্স টেরিজার ওপর ""হেল'স এঞ্জেল"" (নরকের দেবদূত) শিরোনামে একটি প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করেন। ১৯৯৫ সালে হিচিন্স "" (ধর্মপ্রচারক অবস্থান: তত্ত্বে ও কর্মে মাদার টেরিজা)"" নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। হিচেন্স দেখান যে ক্ষমতাহীনের সাথে ক্ষমতাবানের লড়াইয়ে সবসময় ক্ষমতাবানের পক্ষ নিয়েছেন, যেমন ভোপালের বিপর্যয়ে","ইউনিয়ন কার্বাইডের পক্ষ নিয়েছেন, রোনাল্ড রিগানের সমর্থন করেছেন, এমনকি নিকারাগুয়া গিয়ে সন্ডিস্টাদের বিরুদ্ধে টেরিজা সিআইএ-সমর্থিত কন্ট্রাদের সমর্থন দিয়েছেন। ভারতীয় লেখক ও চিকিৎসক অরূপ চট্টোপাধ্যায়, যিনি একসময় টেরিজার সেবাদান প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন, টেরিজার ধর্মপ্রচারকদলের ক্রিয়াকলাপ অনুসন্ধান করেছেন এবং তার ""মাদার টেরিজা: দ্যা ফাইনাল ভার্ডিক্ট"" নামের বইয়ে মাদারের সেবা-পদ্ধতি ও আরও নানা স্পর্শকাতরা বিষয় নিয়ে গুরুতর কিছু অভিযোগ করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1961017765269037,3.1920135425304683,3.215631320131303 অনুচ্ছেদ লিখুন: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া।,"গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা ভূপৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপ বায়ুমণ্ডলীয় গ্রিনহাউজ গ্যাসসমূহ (কার্বন ডাইঅক্সাইডসহ মিথেন, সিএফসি, নাইট্রাস অক্সাইড ও জলীয়বাষ্প) দ্বারা শোষিত হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে বিকরিত হয়। এই বিকীর্ণ তাপ ভূপৃষ্ঠে ও বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তরে ফিরে এসে ভূপৃষ্ঠের তথা বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। পৃথিবীতে এই প্রাকৃতিক গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া প্রাণের সৃষ্টিতে সহায়তা করছে। কিন্তু মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বিশেষত, জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত দহন এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে প্রাকৃতিক গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া তীব্রতর হচ্ছে, ফলশ্রুতিতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া বর্তমান সময়ের একটি বহুল আলোচিত বিষয় হয়ে উঠেছে। সারা বিশ্বের সচেতন মানবসমাজ গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে আগামী কয়েক দশকে আবহাওয়ার যে পরিবর্তন ঘটবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে এর জন্যে শঙ্কিত। অনাবৃষ্টি, বনাঞ্চলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, উত্তপ্ত প্রবাহ, হ্যারিকেন, সাইক্লোন, খরা, ভয়াবহ বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক বিপর্যয় সবই গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফল বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা ২-৫ ডিগ্রি সে. বৃদ্ধি পেলে পৃথিবীর প্রাকৃতিক ভারসাম্য সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট হয়ে যাবে বলে অনেকে মনে করছেন। গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে যে সকল সমস্যা দেখা দেবে তা হলো— ১. সমুদ্র পৃষ্ঠদেশের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে, ২. মরু অঞ্চলের বিস্তার ঘটবে, ৩. মেরু অঞ্চলের হিমশৈল গলে যাবে, উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলের বনভূমি বিনাশ হবে এবং ৫. বায়ু প্রবাহের বর্তমান গতি পরিবর্তিত হবে। বাংলাদেশের ওপর গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার প্রভাব ব্যাপক। এর ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল পানির নিচে ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করলে গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া হ্রাস করা সম্ভব। যেমন: ১. কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা, ২. জ্বালানি শক্তির ব্যবহার কমানো, ৩. দ্রুতগতিতে বনাঞ্চল গড়ে তোলা। আসুন আমরা সবাই সতর্ক হই এবং গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার কুফল থেকে আমাদের প্রিয় পৃথিবীকে রক্ষা করি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4248454019827106,1.9916107704423138,2.072904201097294 বাণিজ্যিক কাগজের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো।,"বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্বল্পমেয়াদি জামানতবিহীন অঙ্গীকারপত্র ইস্যু করে অর্থসংস্থান করাকে বাণিজ্যিকপত্র বলে। সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে বাণিজ্যিকপত্রের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয় : ১. প্রকৃতি: প্রকৃতিতে বাণিজ্যিক কাগজ হলো জামানতবিহীন স্বল্পমেয়াদি অঙ্গীকারপত্র। ইহা স্বল্পমেয়াদি অর্থসংস্থানের ক্ষেত্রে রুচিপস কোম্পানির মূল দলিল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ২. লিখিত মূল্য: বাণিজ্যিক কাগজের লিখিত মূল্য থাকে। সাধারণত লিখিতমূল্য ১%-৮% কম মূল্যে বিক্রয় করা হয়। লিখিত মূল্য এবং বিক্রয়মূল্যের পার্থক্যকে বাট্টা বলে। ৩. মেয়াদকাল: বাণিজ্যিক কাজে বিভিন্ন মেয়াদের হয়ে থাকে। আমেরিকায় ৩০-২৭০ দিন এবং ভারতে ৩০-১৮০ দিন মেয়াদের বাণিজ্যিক কাগজ বিক্রয় হয়। ৪. নবায়ন অযোগ্য: বাণিজ্যিক কাগজের অর্থ মেয়াদ শেষে পরিশোধ করতে হয়। কাজেই মেয়াদ পূর্তিতে বাণিজ্যিক কাগজ বাতিল হয়ে যায়। সুতরাং নবায়নের প্রশ্নই আসে না। ৫. বিক্রয়: বাণিজ্যিক কাগজ দুই ভাবে বিক্রয় করা হয়। ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান সরাসরি অথবা ডিলারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক কাগজ বিক্রয় করে থাকে। ৬. ইস্যুকারী: আর্থিকভাবে সচ্ছল, প্রতিষ্ঠিত এবং ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা সম্পর্ক সন্দেহাতীত প্রতিষ্ঠানগুলো কেবল বাণিজ্যিকপত্র ইস্যু করতে পারে। ৭. ব্যয় : বাণিজ্যিক কাগজের ব্যয় ব্যবসায় ঋণের চেয়ে বেশি কিন্তু ব্যাংক ঋণের চেয়ে কম। ৮. ব্যবহার: যখন স্বল্পমেয়াদি ঋণের প্রয়োজন হয় কিন্তু ব্যাংকে থেকে ঋণ পাওয়া যায় না-তখন রুচিপস কোম্পানিগুলো স্বল্পমেয়াদি ঋণ সংগ্রহের হাতিয়ার হিসাবে বাণিজ্যিক কাগজ ব্যবহার করে। ৯. মর্যাদা : বাণিজ্যিকপত্র বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠান ইস্যু করে। কাজেই বাণিজ্যিকপত্রের মালিকগণ প্রতিষ্ঠানের ঋণদাতা হিসেবে গর্ববোধ করে। ১০. ক্রেতা: ব্যাংক, বীমা কোম্পানি, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পেনশন ফান্ড বাণিজ্যিকপত্রের প্রধান ক্রেতা। এমনকি স্বল্পমেয়াদে অর্থ বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানও বাণিজ্যিকপত্র ক্রয় করে থাকে। ১১. সুদের হার: বাণিজ্যিকপত্রের সুদের হার ওঠানামা করে। বাট্টা, রেটিং চার্জ, স্টাম্প ডিউটি, ইস্যুকারী ও প্রদানকারী প্রতিনিধি এবং ফ্যাক্টরিং কমিশনের কারণে সুদের হারের তারতম্য হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3737594216141775,2.036243194534947,2.1115216883634984 বিজ্ঞানমেলা নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে অভাবনীয় বেগ, সভ্যতার অগ্রযাত্রাকে করেছে দ্রুততর ও বহুমাত্রিক। বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কারের ফলে বিশ্ব সভ্যতা আজ অনেক দূর এগিয়েছে। বিজ্ঞানীদের নিরলস পরিশ্রমে আবিষ্কৃত যন্ত্রপাতি মানবকল্যাণে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিজ্ঞানের এসব বিস্ময়কর আবিষ্কার জনসাধারণের মধ্যে পরিচিত করানো এবং জনসাধারণের মনে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো বিজ্ঞান মেলা। বিজ্ঞান মেলায় মানুষ বিনোদন লাভের সাথে সাথে বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিষ্কার সম্পর্কে অবগত হতে পারে। খুদে বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতি প্রদর্শনের সুযোগ পায়। এর থেকে তারা উৎসাহ ও প্রেরণা লাভ করে। বিজ্ঞান মেলায় পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা ও উদ্ভিদবিদ্যার বিচিত্র উপাদান উপকরণ প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। এসব দেখে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের বাস্তবরূপ সম্পর্কে অবগত হয়ে অনেক উপকৃত হয়। এই বিজ্ঞান মেলা থেকে তারা বিজ্ঞানের নতুন নতুন তথ্যও জানতে পারে। কোনো কোনো বিজ্ঞান মেলায় মিনি বিজ্ঞান জাদুঘরের আয়োজন করা হয়। এ জাদুঘরে অণুপরমাণুর গঠন ও বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ প্রদর্শিত হয়। এছাড়া মানবদেহের অস্থি-গঠন, জল- বিদ্যুৎ উৎপাদনের মডেলসহ খুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত সরল রোবট, সরল দূরবীক্ষণ যন্ত্র, সৌরচুল্লি প্রভৃতি প্রদর্শিত হয়। এজন্য এ বিজ্ঞান মেলা জ্ঞানপিপাসু মানুষের নিকট খুবই আকর্ষণীয় হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2416450815095255,2.191576176577925,2.3442159658560193 "অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও। একটি কেক সেঁকতে ময়দা, ডিম, লবণ, মশলা তৈরির জন্য চিনি, ব্যাটার তৈরির জন্য পানি, চকোলেট এবং ফ্রস্টিং প্রয়োজন হয়। প্রশ্ন: একটি কেক বেক করতে কী কী উপাদান প্রয়োজন?","কেক বেক করার জন্য ময়দা, ডিম, লবণ, চিনি, পানি, চকোলেট এবং ফ্রস্টিং প্রয়োজন হয়।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.563156879971937,2.57434012175084,2.4160158353626953 "যে-কোন নতুন সদস্যই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের মাধ্যমে সহযোগী সদস্যের মর্যাদায় আসীন হতে পারে। পরবর্তীতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পরই পূর্ণ সদস্য হতে পারবে। ফিজি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির প্রথমদিককার সহযোগী সদস্য ছিল।১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কা সদস্য হিসাবে যোগদান করে।১৯৮৯ সালে আবারো এর নাম পরিবর্তন করা হয়। এবার নামকরণ করা হয় 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল' যা অদ্যাবধি প্রচলিত। ১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা পুণরায় পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়। এরপর ১৯৯২ সালে জিম্বাবুয়েকে পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা দেয়া হয়।[2] ২০০০ সালে বাংলাদেশকে ১০ম টেস্টভূক্ত দল হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।[2] সাম্প্রতিক সময়ে সর্বশেষ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে উন্নিত করা হয় [4]। বর্তমানে আইসিসির সর্বমোট সদস্য দলের সংখ্যা ১০৫টি।[5][6] উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন",আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2649926656482435,2.016900140820996,2.4964183132509206 "what important event is this text about: পাকিস্তান সামরিক একাডেমী হচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই একাডেমী পাকিস্তানের একজন রাষ্ট্রপতি তৈরি করে যিনি হচ্ছেন ১৯৬৪ সালে এই একাডেমী থেকে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পাওয়া পারভেজ মুশাররফ যিনি ১৯৯৮ সালে পূর্ণ জেনারেল হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পাকিস্তান সামরিক একাডেমী পাকিস্তানের জাতীয় আদর্শ ধারণ করে আসছে । এই সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি অ্যাব্‌টাবাদের কাকুল গ্রামে অবস্থিত। দুই বছর মেয়াদী মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এখানে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণের কর্মকর্তা- প্রশিক্ষণার্থীরা যাদেরকে ক্যাডেট বলা হয়, নব্বইয়ের দশক থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাকিস্তান)-এর অধীন থেকে ক্যাডেটদের ডিগ্রী দেওয়া হচ্ছে যেটা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অধীনে।",পাকিস্তান সামরিক একাডেমী,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.288613932989162,2.7562329516177426,2.4679211634894274 অনুচ্ছেদ লিখুন: নিরাপদ সড়ক।,"সড়ক হলো এমন একটি স্থান, যেখানে প্রতিদিন বহু বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, মোটরযান, প্রাইভেট কার, জিপ, সাইকেল, রিক্সা প্রভৃতি, চলাচল করে। তাই সড়কে সকলে নিরাপদে চলাচল করতে পারুক এটাই সকলের কাম্য। কিন্তু সড়ক সবসময় নিরাপদ থাকে না। প্রতিনিয়ত সেখানে বেড়ে চলেছে মৃত্যুর মিছিল। বেশিরভাগ সময়েই দুর্ঘটনা ঘটে চালকের দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য। অনেক সময় দেখা যায়, চালক গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। যার দরুণ তাদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে বাড়তে থাকে মৃত্যুর মিছিল। সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ ড্রাইভারদের যথাযথ যোগ্যতার অভাব। এছাড়াও ওভারটেক করার প্রবণতাও সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ। বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত বিশৃঙ্খল ও দুর্ঘটনাপ্রবণ। রাজধানী ঢাকার বাস সার্ভিসগুলোতে যা আরো বেশি। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ এর জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ২৫ হাজার মানুষ এবং আহত হয়েছে প্রায় ৬২ হাজার। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের করা গবেষণা অনুযায়ী, এসব সড়ক দুর্ঘটনা ৫৩% ঘটে গাড়ির অতিরিক্ত গতির কারণে, ৩৭% চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে আর ১০% গাড়ির ত্রুটি ও পরিবেশের কারণে। বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮ সালে দেশে চলমান বৈধ গাড়ির সংখ্যা ৩৫ লাখ ৪২ হাজার। কিন্তু বৈধ লাইসেন্সধারী চালকের সংখ্যা ২৬ লাখ ৪০ হাজার। অর্থাৎ ৯ লাখ গাড়ি লাইসেন্স ছাড়াই চালিত হয়। উপরন্তু দেশে ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা ৪ লাখ ৯৯ হাজার। নিরাপদ সড়কের জন্য সর্বপ্রথম আন্দোলন শুরু হয় ১৯৯৩ সালে। যা শুরু করেন চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালের ২৯শে জুলাই বাসের চাপায় শহিদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হলে এই আন্দোলন আরও বেগবান হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নতুন মাত্রায় শুরু হয় নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। শিক্ষার্থীরা সরকারের নিকট ৯ দফা দাবি তুলে ধরে। শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের মতামত আমলে নিয়ে সরকার নতুনভাবে নিরাপদ সড়ক আইন-২০১৮ মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করে। এখানে বলা হয়েছে, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালালে ছয় মাসের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। সড়কে পাল্লা দিয়ে গাড়ি চালানোর ফলে দুর্ঘটনা ঘটলে তিন বছরের কারাদণ্ড অথবা ২৫ লাখ টাকার জরিমানা বিধান করা হয়েছে। গাড়ি চালানোর জন্য অন্তত বয়স ১৮ বছর হতে হবে। এক্ষেত্রে ড্রাইভারদেরই সচেতনতার পাশাপাশি পথচারীদেরও সতর্ক থাকতে হবে। ফুটওভার ব্রিজ, জেব্রাক্রসিং ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে। উভয়পক্ষের প্রচেষ্টাতেই নিরাপদ সড়ক বাস্তবায়ন করা সহজ হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.588101075540917,2.187668658323388,2.2781101042783556 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পূর্ব-পশ্চিম বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বাংলা ভাষায় লেখা একটি বৃহৎ উপন্যাস। এই উপন্যাসটি কলকাতা থেকে প্রকাশিত দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। উপন্যাসটিতে বিভাজনপূর্ব পূর্ব বাংলার একটি পরিবার, ১৯৪৭ এর ভারত বিভাগের সময়কার পরিস্থিতি, ","দেশত্যাগ, উদ্বাস্তুদের জীবন, নতুন প্রজন্মের চিন্তাধারা, পশ্চিমবঙ্গের নক্সাল আন্দোলন, এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ স্থান পেয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2700927781185434,3.005974452128777,2.7217886292208915 "নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন আব্দুর রাজ্জাক (২৩শে জানুয়ারি ১৯৪২ - ২১শে আগস্ট ২০১৭) ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা যিনি নায়করাজ রাজ্জাক নামে সুপরিচিত। বাংলা চলচ্চিত্র পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক আহমদ জামান চৌধুরী তাকে নায়করাজ উপাধি দিয়েছিলেন।[1] নিজের জন্মস্থান কলকাতায় সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং ১৯৬৬ সালে ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন চলচ্চিত্রে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে তাঁর অভিষেক ঘটে।[1] তিনি জহির রায়হানের বেহুলা চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেন। ষাটের দশকের শেষের দিকে এবং সত্তরের দশকেও তাঁকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। অভিনয় জীবনে তিনি বেহুলা, আগুন নিয়ে খেলা, এতটুকু আশা, নীল আকাশের নীচে, জীবন থেকে নেয়া, ওরা ১১ জন, অবুঝ মন, রংবাজ, আলোর মিছিল, অশিক্ষিত, ছুটির ঘণ্টা এবং বড় ভালো লোক ছিলসহ মোট ৩০০টি বাংলা ও উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি সব মিলিয়ে ১৬টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তার মালিকানার রাজলক্ষী প্রোডাকশন থেকে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়।[2]",আব্দুর রাজ্জাক অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3281180312703382,2.5296171879915597,2.3703581059308987 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? উগান্ডার ইতিহাস সেই সব মানুষের ইতিহাস নিয়ে গঠিত, যারা উগান্ডা প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে, বর্তমান সময়ের উগান্ডা অঞ্চলে বসবাস করত। এর সাথে আছে দেশটি প্রতিষ্ঠা হবার পর দেশটির ইতিহাস। পুরা প্রস্তর যুগের প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে কমপক্ষে ৫০,০০০ বছর ধরে মানুষজন উগান্ডায় বাস করেছে। উগান্ডার বনাঞ্চল ধীরে ধীরে পরিষ্কার করা হয়েছিল কৃষকদের জন্য। তারা সম্ভবত বান্টু ভাষায় কথা বলত। ১৮৯৪ সালে, উগান্ডা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আশ্রিত রাজ্য হয়ে উঠে ছিল, এবং ১৯৬২ সালে ব্রিটেন উগান্ডাকে স্বাধীনতা দেয়। ১৯৭১ সালে ইদি আমিন, মিল্টন ওবোতেকে গদিচ্যুত করে উগান্ডার শাসনভার দখল করেন। ১৯৭৯ সালে উগান্ডা-তানজানিয়া যুদ্ধের ফলস্বরূপ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি এই পদে ছিলেন। একাধিক অন্যান্য নেতার পরে, ইয়োভেরি মুসেভেনি ১৯৮৬ সালে ক্ষমতায় এসেছিলেন এবং সেই সময় থেকেই তিনি উগান্ডার নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।",উগান্ডা-তানজানিয়া যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2720344670506045,3.351164139509593,2.4919669730345935 "নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়া উচিত নয়","শেষ মুহূর্তের চাপ এড়াতে এবং বিষয়বস্তুর সামঞ্জস্যপূর্ণ, পুঙ্খানুপুঙ্খ শিক্ষা নিশ্চিত করতে",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1731460629312633,2.4872744922617915,2.929547040584447 "অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন ঔপনিবেশিক পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত ৪র্থ তথা শেষ ক্যাডেট কলেজ ‘রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ’ । পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর আয়ুব ক্যাডেট কলেজ নামে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি আয়ুব ক্যাডেট কলেজের উদ্বোধন করেন। পদ্মা নদীর তীরে ১১০ একর জমির উপর তিনটি হাউস ( হোস্টেল) নিয়ে এ ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন উইং কমান্ডার মোহাম্মদ সাঈদ, পিএএফ। কলেজের প্রথম বাঙ্গালী অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহ । বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর আইয়ুব ক্যাডেট কলেজের নাম পরিবর্তন করে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ রাখা হয়। এই ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের সংগঠন Old Rajshahi Cadets Association (ORCA)- অরকা নামে পরিচিত। প্রশ্ন : রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?",রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1750067745887516,2.3878390789043653,2.2615936557196252 নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন: বাংলাদেশ,১৯৭১ সালে সংঘটিত গনহত্যা স্বীকার এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য পাকিস্তানকে ক্রমাগত আহবান করতে থাকে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0444848002563383,2.376820485916071,3.239404151601786 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৮২৮ সালের ১৯ নভেম্বর, মারাঠা-শাসিত রাজ্যের রাজকুমারী রানী লক্ষ্মীবাঈয়ের জন্মদিন এই অঞ্চলে শহীদ দিবস হিসাবে পালন করা হয় এবং","১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে যারা জীবন দিয়েছিল তাদের সম্মান জানায়, যার মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4211090640802433,2.277199569968662,2.6821515609649325 পানামা খাল করে খনন করা হয়?,"১৮৮১ সালে পানামা খাল খনন শুরু করে ফ্রান্স। কিন্তু প্রকৌশলগত ত্রুটির কারণে খনন শেষ করা সম্ভব হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৯০৪ সালে খালটি পুনরায় খনন শুরু করে, যা শেষ হয় ১৯১৪ সালে। ১৫ আগস্ট ১৯১৪ খালটি ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.680189253006765,1.9986481507087506,2.6080412175218686 প্রতিটি জেব্রার কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে?,"হ্যাঁ, প্রতিটি জেব্রার অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে। প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপের যেমন স্বতন্ত্র, তেমনই প্রত্যেক জেব্রার স্ট্রাইপ অনন্য।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.393314672431727,2.5739091374881524,2.9655831284065406 ঋণের জামানত বলতে কী বোঝায়?,"সাধারণ অর্থে ব্যাংক ঋণ প্রদানের সময় প্রদত্ত ঋণের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধানের উদ্দেশ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংক যে জামানত গ্রহণ করে তাকে ঋণের জামানত বলে। বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থ ও ঋণের ব্যবসায়ী। ঋণ প্রদানের সময় ব্যাংকারকে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করতে হয়। উপযুক্ত নিরাপত্তা ছাড়া ব্যাংকের অগ্রিম বা ঋণ প্রদান করা উচিত নয়। ব্যাংকের টাকা তার নিজের নয়। এ টাকা জনসাধারণের আমানতের টাকা। এজন্য ঋণ ফেরতযোগ্যতার নিশ্চয়তা বিধানের উদ্দেশ্যেই উপযুক্ত জামানতের বিনিময়ে ঋণ প্রদান করতে হয়। এ ব্যবস্থা অনুযায়ী ব্যাংক ঋণ গ্রহীতাকে কোন স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ বন্ধক রেখে অথবা নির্ভরযোগ্য কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত জামানতের বিনিময়ে ঋণ দান করে থাকে। ঋণগ্রহীতা সময়ান্তে ঋণের টাকা ও সুদ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলে ব্যাংক জামানতকৃত সম্পদ বিক্রয় করে সুদসহ ঋণের টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করে; অথবা ব্যক্তিগত জামানতের ক্ষেত্রে জামিনদারের কাছ থেকে সুদসহ ঋণের টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করে। ",Bengali,ben,re-annotations,e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759,3.560904282191155,2.189816016740065,2.4180836344975196 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হবার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে আত্মগোপনে চলে যান। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেন",মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9482355542749208,3.7124197703075525,2.1930830978919973 "অনুগ্রহ করে প্রশ্নের উত্তর দিন : নবাব আলীবর্দী খান কোন বংশের সন্তান ছিলেন ?",নবাব আলীবর্দী খান আরব বংশের সন্তান |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.754684186100254,5.10362402749344,3.6067702870627176 আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামিদের তালিকা তৈরি করো।,"আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিলেন মোট ৩৫ জন। নিচে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামিদের তালিকা দেওয়া হলো: ১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২. লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন ৩. স্টুয়ার্ড মুজিবুর রহমান ৪. সুলতান উদ্দিন আহমদ ৫. নুর মোহাম্মদ বাবুল (ক্যাপ্টেন বাবুল) ৬. ফজলুর রহমান, সিএসপি ৭. ফ্লাইট সার্জেন্ট মফিজুল্লাহ ৮. প্রাক্তন কর্পোরাল এবি আবদুস সামাদ ৯. প্রাক্তন হাবিলদার দলিল উদ্দিন ১০. রুহুল কুদ্দুস, সিএসপি ১১. ফ্লাইট সার্জেন্ট ফজলুল হক ১২. ভূপতি ভূষণ (মানিক) চৌধুরী ১৩. বিধান কৃষ্ণ সেন ১৪. সুবেদার আবদুর রাজ্জাক ১৫. মুজিবুর রহমান, ইপিআরটিসি ক্লার্ক ১৬. সাবেক ফ্লাইট সার্জেন্ট আবদুর রাজ্জাক ১৭. সার্জেন্ট জহুরুল হক ১৮. মোহাম্মদ খুরশীদ ১৯. খান শামসুর রহমান, সিএসপি ২০. রিসালদার এ. কে. এম. শামসুল হক ২১. হাবিলদার আজিজুল হক ২২. এস. এ. সি. মাহফুজুল বারি ২৩. সার্জেন্ট শামছুল হক ২৪. মেজর শামছুল আলম এএমসি ২৫. ক্যাপ্টেন আবদুল মুত্তালিব ২৬. কর্নেল (অব) শওকত আলী ২৭. ক্যাপ্টেন খন্দকার নাজমুল হুদা এএসসি ২৮. ক্যাপ্টেন এ এন এম নুরুজ্জামান ইবিআর ২৯. সার্জেন্ট আবদুল জলিল ৩০. মাহবুব উদ্দিন চৌধুরী ৩১. লে. এম. এম. এম. রহমান ৩২. প্রাক্তন সুবেদার তাজুল ইসলাম ৩৩. মোহাম্মদ আলী রেজা ৩৪. ক্যাপ্টেন খুরশিদ উদ্দিন এএমসি ৩৫. লেফটেন্যান্ট আবদুর রউফ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.9075827994563457,2.440239867086291,2.480814907959749 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৫ সালের সংস্কারের পূর্বে, স্টেডিয়ামটি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফুটবল ম্যাচ আয়োজনের জন্য ব্যবহৃত হতো, তবে এই মাঠটি অন্যান্য বেশ কয়েকটি খেলার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৯৭ সাল থেকে স্টেডিয়ামটি দোহায় ডায়মন্ড লীগ (আগে অন্য নামে পরিচিত ছিল) ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। এটি কাতার জাতীয় ফুটবল দলের ঘরোয়া স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি ২০১১ সালের প্যান আরব গেমসের ৬টি ম্যাচ আয়োজন করেছিল, গ্রুপ পর্বে কাতারের জাতীয় দলের সমস্ত ম্যাচ, পাশাপাশি কোয়ার্টার-ফাইনাল, সেমি-ফাইনাল এবং আসরের ফাইনাল আয়োজন করেছিল। আরও একবার পুনর্নবীকরণের পরে, ২০১৭ সালের মে মাসে স্টেডিয়ামটি পুনরায় উদ্বোধন করা হয়েছে। স্টেডিয়ামটি একই বছরের সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবরে ২০১৯ বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করেছিল। ২০১৯ সালের ১লা ডিসেম্বর তারিখে, স্টেডিয়ামটি দুটি ২০১৯ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ম্যাচের মাঠ হিসেবে নির্ধারিত হয়েছিল। ২০২২ সালে, কাতারে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের সিদ্ধান্তের পরে, স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা বাড়িয়ে ৬৮,০০০ করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।",২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8233619460732142,2.3358122843672784,1.958592554705347 মূলধন বাজেটিং বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।,"মূলধন বাজেটিংকে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের কৌশল বলা যায়- যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তার দালানকোঠা, যন্ত্রপাতি, সরঞ্জাম ইত্যাদি প্রধান স্থায়ী সম্পত্তি ক্রয় মূল্যায়ন করা হয়। প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতিতে অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য বা কার্য পরিধি বাড়ানোর জন্য বা নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানকে তার স্থায়ী সম্পত্তিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আধুনিকীকরণ এবং সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। এসব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদি মূলধন বিনিয়োগ করতে হয় এবং বিনিয়োগের আগে বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট লাভজনক প্রকল্প নির্বাচন করতে হয়। আর এই সর্বোৎকৃষ্ট প্রকল্প নির্বাচন করতে মূলধন বাজেটিং করা হয়। একজন ব্যবস্থাপকের প্রধান তিনটি সিদ্ধান্ত হচ্ছে: (ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থান সিদ্ধান্ত এবং (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত আবার দুই প্রকার যথা- স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগ সিন্ধান্ত এবং দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত। মূলধন বাজেটিং শব্দটি মূলত দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সিদ্ধান্তে ব্যবহৃত হয়। যেমন নতুন মেশিন ক্রয় বা বাজারের নতুন পণ্যের প্রচলন ইত্যাদি। এ কারণেই দীর্ঘ মেয়াদি বিনিয়োগ সিদ্ধান্তের পরিকল্পনাই হচ্ছে মূলধন বাজেটিং। অধিকাংশ কারবারী প্রতিষ্ঠানের হাতে অনেক লাভজনক প্রকল্প থাকে যেটাতে ইচ্ছা করলে বিনিয়োগ করা যায়। তবে এসব প্রকল্প থেকে ব্যবস্থাপককে অবশ্যই এরূপ প্রকল্প নির্বাচন করতে হবে যে প্রকল্প থেকে ভবিষ্যতে বড় ধরনের প্রতিদান পাওয়া যায়। আর এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণই হচ্ছে মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্ত। কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদি লাভজনক তার ক্ষেত্রে মূলধন বাজেটিং ব্যবস্থাপনাকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। আসলে স্থায়ী সম্পত্তিসমূহের পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আধুনিকীকরণ, সংযোজন কিংবা সম্প্রসারণ করার জন্য কারবারের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য গৃহীত পরিকল্পনাই মূলধন বাজেটিং হিসেবে খ্যাত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.393515784206461,1.8974959885147287,1.973590813290221 অনুচ্ছেদ লিখুন: অতিথি পাখি।,"প্রতিবছর শীতকালে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে অসংখ্য পাখি আমাদের দেশে আসে। এগুলো পরিযায়ী পাখি বা অতিথি পাখি হিসেবে পরিচিত। অতিথি পাখিরা শীতপ্রধান দেশ থেকে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে এদেশে আসে। প্রধানত সাইবেরিয়া, মঙ্গোলিয়া, তিব্বত, হিমালয়ের পাদদেশসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক মাসের জন্য আসে অতিথি পাখিরা। তীব্র শীতের প্রকোপ ও খাদ্যাভাব থেকে বাঁচার জন্য এদেশে আশ্রয় খুঁজে নেয় এরা। এসব পাখির মধ্যে অধিকাংশই জলচর। প্রাকৃতিক লীলা-বৈচিত্র্যের এ দেশের ভারসাম্য রক্ষায় অতিথি পাখিদের অবদান অনেক। অতিথি পাখিরা আমাদের দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, এসব পাখি দেখার জন্য এদেশে আগমন ঘটে পর্যটকদের। ফলে অতিথি পাখি সংরক্ষণ করা আমাদের দায়িত্ব। কিন্তু কতিপয় লোভী মানুষ নির্বিচারে অতিথি পাখি শিকার করে, যা অনৈতিক। যে পাখিরা বেঁচে থাকার তাগিদে এদেশকে নির্ভরযোগ্য মনে করে ছুটে আসে তাদেরই আমরা শিকার করার আনন্দে মেতে উঠি। তখন বাঙালির অতিথিপরায়ণতার রূপটি হয়ে ওঠে কুৎসিত। অতিথি পাখিদের আমাদের অতিথির মতোই সাদরে গ্রহণ করা উচিত। তাদের জন্য তৈরি করা উচিত অভয়ারণ্য। এই অতিথি পাখিরা শুধু আমাদের দেশে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতেই আসে না, তারা নিয়ে আসে সাম্য ও মৈত্রীর বার্তা। অতিথি পাখিরা আমাদের সামনে কাঁটা-তারমুক্ত অবাধ পৃথিবীতে বিচরণের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে যায়। বিশ্বায়নের যুগে এই বার্তাটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের অতিথি পাখি সংরক্ষণে বিশেষ সচেতন হতে হবে, দমন করতে হবে অতিথি পাখি শিকারিদের। সরকারের উচিত পাখি নিধন রোধকল্পে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.418844044925163,2.3433461921801904,2.484237159483204 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন ফাওলার। পাকিস্তানের বিপক্ষে অপরাজিত ৮১ রান করেন যা ওডিআইয়ে তার সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল। ঐ প্রতিযোগিতায় উপর্যুপরি চারটি অর্ধ-শতক হাঁকিয়ে ইংল্যান্ডকে সেমি-ফাইনালে নিয়ে যেতে সহায়তা করেন। প্রতিযোগিতায় তার ব্যাটিং গড় ছিল ৭২.০০। যদিও বিশ্বকাপে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ধারাবাহিকভাবে চারটি অর্ধ-শতক করেছেন, তা স্বত্ত্বেও ওডিআইয়ে এগুলোই ছিল তার সেরা সাফল্য।",ক্রিকেট বিশ্বকাপ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.210303950352265,3.1205828653355216,2.531671150923419 "মোকলেছ সাহেব পেশায় মৎস্যবিদ। দেশে মাছের ঘাটতি পূরণের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন প্রজাতির মাছ উৎপাদন করেন। তার অফিসে প্রবেশের জন্য দরজার সামনে রাখা একটি মেশিনে আঙ্গুলের ছাপ দিলে দরজা খুলে যায়। অতঃপর তার কক্ষে প্রবেশের জন্য দরজার সামনে রাখা একটি মেশিনের দিকে তাকালে দরজা খুলে যায়। উদ্দীপকের আলোকে অফিসে প্রবেশ ও কক্ষে প্রবেশের জন্য কৌশল দুটির মধ্যে কোনটি বেশি সুবিধাজনক? বিশ্লেষণ কর।","উদ্দীপকে অফিসে প্রবেশ ও কক্ষে প্রবেশ উভয় ক্ষেত্রেই বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি ব্যবহৃত হলেও এদের মধ্যে পদ্ধতিগত ও আচরণিক বৈশিষ্ট্য শনাক্তকরণে পার্থক্য রয়েছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, মোকলেছ সাহেব তার অফিসে প্রবেশের জন্য দরজার সামনে রাখা একটি মেশিনে আঙ্গুলের ছাপ দিলে দরজা খুলে যায় এবং তার কক্ষে প্রবেশের জন্য দরজার সামনে রাখা একটি মেশিনের দিকে তাকালে দরজা খুলে যায়। এক্ষেত্রে আঙুলের ছাপ ও তাকিয়ে থাকা তথা চোখের আইরিশ বায়োমেট্রিক্সের অন্যতম দুটি উপাদান। ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স সিস্টেমে কোনো ব্যক্তির সংরক্ষিত নির্দিষ্ট ডেটার সাথে তাৎক্ষণিক ইনপুটকৃত একই বায়োমেট্রিক্স ডেটা (ঐ ব্যক্তির আঙুলের ছাপ এবং চোখের মণির চারপাশে বেষ্টিত রঙিন বলয় বা আইরিশ) ম্যাচিং বা মেলানোর মাধ্যমে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা যায়। সুতরাং মোকলেছ সাহেবের অফিসের দরজার বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তিতে ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে এবং তার কক্ষের দরজায় আইরিশ স্ক্যানিং-এর মাধ্যমে প্রবেশ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে থাকে। তবে উভয়ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক্স ডেটা গ্রহণকারী ডিভাইসদ্বয়ের মধ্যে প্রথমটির দাম সস্তা, সহজলভ্য ও ব্যবহার সহজ। এছাড়াও ফিঙ্গারপ্রিন্ট বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিটি দুই-একটি ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় সকল ক্ষেত্রেই ব্যক্তি শনাক্তকরণে সহজ ও দ্রুততার সাথে শতভাগ সফলতা প্রদান করতে সক্ষম। আবার এ পদ্ধতিতে শারীরিক কোনো ঝুঁকি নেই। অন্যদিকে আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং এতে প্রচুর মেমোরি ব্যবহৃত হয় ৷ তাছাড়া এটি চোখের জন্য খানিকটা ক্ষতিকরও বটে। উপরিউক্ত বিশ্লেষণে বলা যায় এ দুই বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতির মধ্যে আঙুলের ছাপ বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতিটিই নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অধিকতর কার্যকর ও বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4661905557878008,2.1321399623175337,2.0987252713718276 কোন পাখি রঙিন লেজ ছড়িয়ে বর্ষায় নাচে?,ময়ূররা বর্ষাকালে তাদের রঙিন লেজ এবং নাচের ছড়াছড়ি |,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.374161049553295,4.946271813429488,6.464579804035219 কম্পিউটারের গাণিতিক যুক্তি অংশ বা অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (সংক্ষেপে এএলইউ),"হ্যাঁ। আপনার মন্তব্যটি সঠিক। এএলইউ একটি ডিজিটাল বর্তনী (সার্কিট) যা পূর্ণসংখ্যার গণনা এবং বিট অনুসারে যৌক্তিক অপারেশন করে থাকে। এটি সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (সিপিইউ) এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা প্রায় সব ডিজিটাল কম্পিউটারেই পাওয়া যায়।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.8535530752912566,2.3487016892952988,2.7876120871188097 মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের বৈশিষ্ট্যসমূহ বলো।,"মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান হলো একটি অন্তবর্তীকালীন অর্থসংস্থান ব্যবস্থা। নতুন, আর্থিক অসচ্চল প্রতিষ্ঠান, মাঝারি, এমনকি বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠানগুলো মূলধন বাজার ও অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারে না। এসব ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি ঋণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিম্নে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের বৈশিষ্ট্যগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো: ১. মেয়াদকাল: এ ধরনের ঋণের মেয়াদকাল স্বল্পমেয়াদি ঋণের মেয়াদকালের থেকে বেশি হয় কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম হয়। সাধারণত এই ঋণের মেয়াদকাল ১ বছরের বেশি হয় কিন্তু ৫ বছরের কম হয়। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এই ঋণ ৭ বা ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমাদের দেশে এই ঋণ ৩-৭ বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। ২. ঋণের পরিমাণ: এই ধরনের ঋণে ঋণের পরিমাণ তেমন বেশি হয় না। সাধারণত স্বল্পমেয়াদি ঋণের চেয়ে বেশি এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম হয়ে থাকে। বাণিজ্যিক ব্যাংক এ ধরনের ঋণের প্রধান উৎস বলে ঋণের পরিমাণ তেমন বেশি হয় না, তবে বীমা কোম্পানি একটু বেশি পরিমাণে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। ৩. ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য: যে সব ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদি অর্থায়ন তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্য অর্জনে পরিপূর্ণ হয় না অথবা দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের তহবিল উদ্দেশ্য অর্জন করেও তহবিলের উদ্বৃত্ত থাকে সেই সব ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন উপযুক্ত। সাধারণত বিপুল পরিমাণ চলতি মূলধন মেটাতে, যন্ত্রপাতি ক্রয়, দালানকোঠা সম্প্রসারণ ইত্যাদির জন্য মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ৪. মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের ব্যবহারকারী: যেসব প্রতিষ্ঠান মূলধন বাজারে প্রবেশ করতে পারে না সেই সব প্রতিষ্ঠানগুলো এই ঋণ ব্যবহারে আগ্রহী হয়। অর্থাৎ নতুন, মাঝারি, আর্থিকভাবে অসচ্ছল এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে বৃহদায়তন কারবার প্রতিষ্ঠানে মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। যেমনঃ ডাক্তারি ব্যবসায়, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষক সম্প্রদায় ইত্যাদি এই মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যবহারকারী। ৫. পরিশোধ পদ্ধতি: কারবারের প্রত্যাশিত নগদ প্রবাহ দিয়ে সাধারণত এই মেয়াদি ঋণ . কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এই কিস্তি মাসিক, ত্রৈমাসিক বা অর্ধবার্ষিকী ইত্যাদি হতে পারে। আবার এই ধরনের ঋণ এককালীনও পরিশোধ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ ঋণ চুক্তি অনুযায়ী এই ধরনের মেয়াদি ঋণ পরিশোধ করা হয়ে থাকে। ৬. জামানত: অর্থায়ন সাধারণত কারবার প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি, দালান-কোঠার উন্নয়ন, কারবার সম্প্রসারণে ব্যয় করা হয় বলে এই ঋণের বিপরীতে জামানত দিতে হয়। সাধারণত দালানকোঠা, প্লান্ট, স্টক, বন্ড ইত্যাদি জামানত হিসেবে রেখে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন করা হয়। ৭. নবায়নযোগ্য: বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি ঋণ নবায়ন করা যায়। তবে এক্ষেত্রে জামানতকৃত সম্পত্তির মূল্য তখনও উপযুক্ত জামানত হিসেবে বিবেচিত হতে হবে। কারণ উপযুক্ত জামানতই এ ধরনের ঋণের অন্যতম ভিত্তি। বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্র, যেমনঃ ঋণগ্রহীতার নগদ প্রবাহ অস্থিতিশীল হওয়ার কারণে সে ঋণের মেয়াদকাল বাড়ানোর আবেদন করতে পারবে। ৮. মূলধন ব্যয়: মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের মূলধন ব্যয় রয়েছে। কারণ এই মেয়াদি ঋণের জন্য কারবার প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই সুদ প্রদান করতে হয়। এই সুদের হার স্বল্পমেয়াদি সুদের হারের চেয়ে বেশি কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.503457034080546,1.9320759092864257,1.9965122428360862 ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি ভূমি আরব উপদ্বীপের অবস্থান কোথায়?,"ইসলাম ধর্মের উৎপত্তি ভূমি আরব উপদ্বীপের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এ উপদ্বীপের উত্তরে রয়েছে সিরিয়ার মরুভূমি, পূর্বে পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং পশ্চিমে লোহিত সাগর। ভৌগোলিক অবস্থানের দিক থেকে আরব উপদ্বীপ এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশের সংযোগস্থলে অবস্থিত। অন্যান্য মহাদেশ আবিষ্কারের আগে প্রাচীন আরব মানচিত্র অনুযায়ী এ উপদ্বীপটি বিশ্বের কেন্দ্রস্থল হিসেবে বিবেচিত হতো। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, এটি কোনো এক সময়ে বৃহৎ সাহারা মরুভূমির একটি অংশ হিসেবে পরিগণিত হতো। কিন্তু কালক্রমে নীলনদ ও লোহিত সাগর দ্বারা দেশটি আফ্রিকা মহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বিখ্যাত আরব গবেষক ও ঐতিহাসিক পি. কে. হিট্টি আরব উপদ্বীপের ভৌগোলিক অবস্থানের বর্ণনায় বলেন, ভৌগোলিক দিক দিয়ে বিচার করলে নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, গোটা সিরিয়া-মেসোপটেমিয়া মরুভূমি আরবেরই অংশবিশেষ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.723231896429855,2.0989201765218573,2.231013223275621 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি পাকিস্তানের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেন এবং বংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের উদ্যোগে ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বার ডাঃ আবদুল মুতালিব মালেককে গভর্নর নিয়োগ করা হয় এবং তার অধীনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৭ সেপ্টেম্বার একটি প্রাদেশিক সরকার গঠন করা হয় যেখানে আব্বাস আলী খান 'শিক্ষামন্ত্রী' হিসাবে নিযুক্ত হন এবং তা গ্রহণ করেন। যুদ্ধ-অব্যাহতির পর মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি ""দালাল আইন, ১৯৭২""-এর অধীনে দোষী-সাব্যস্ত হয়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের 'সাধারণ ক্ষমা' ঘোষণার পর সুনির্দিষ্ট গুরুতর অভিযোগের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।",বংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.450238722846619,3.2012017834045317,2.6873182112909446 "অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন","প্রদত্ত অনুচ্ছেদের পূর্ণরূপ নিচে দেওয়া হলো: স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনাবলীর তথ্য ও তথ্যচিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4481173069521533,2.0594849325366877,2.0303213418722525 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? এস্তাদিও মাইনেরো ব্রাজিলের বেলো অরিজন্ঠে এলাকায় অবস্থিত মিনাজ গারাইজ প্রদেশের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম। ১৯৬৫ সালে নির্মিত এ স্টেডিয়ামটি মাইনেরো নামে প্রতিষ্ঠিত হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে এস্তাদিও গভার্নাদোর মাগালায়েজ পিন্টো বা গভর্নর মাগালায়েজ পিন্টো স্টেডিয়াম নামে পরিচিত। এখানে ২০১৩ সালের ফিফা কনফেডারশনস কাপের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পাশাপাশি ২০১৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপের খেলা আয়োজনের মর্যাদা পেয়েছে। এছাড়াও, ২০১৬ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবল প্রতিযোগিতার বেশ কয়েকটি খেলা এখানে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।","এস্তাদিও মাইনেরো, সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2535159823320012,3.062746820792176,2.4244697614792425 রংধনু হওয়ার কারণ কি?,"যখন আলো মেঘের মধ্যে জলের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি প্রতিসরণ করে এবং এর উপাদান 7 রঙে ভেঙ্গে যায় যা একটি রংধনু হিসাবে দেখা হয়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.8487866220596927,2.9884060522318494,3.997545534068221 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বাংলাদেশের মুক্তি বাহিনী হচ্ছে গেরিলা প্রতিরোধ আন্দোলন যা সামরিক ,আধা সামরিক ও বেসামরিক জনগণের সাহায্যে",স্বাধীনতা যুদ্ধেগড়ে ওঠে যা পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তানকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে রূপান্তরিত করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8761288508948506,2.4856700217870413,3.500962078609558 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১)[1] (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)[1] ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।[2] তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।[3] রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়।[4] রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,[5] ৩৮টি নাটক,[6] ১৩টি উপন্যাস[7] ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন[8] তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প[9] ও ১৯১৫টি গান[10] যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।[11] রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।[12] এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।[13] রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। প্রশ্ন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার পান ?",১৯১৩,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0002454707992396,3.1995936886916034,2.1497636623020635 "একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর : ""ইশকিমিয়া সাধারণত রক্তনালীগুলির সমস্যা দ্বারা সৃষ্ট হয়, যার ফলে টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা অকার্যকর হয়""","""ইস্কেমিয়া বা ইনফার্কশন কি? """,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.762440677906169,9.629421952605888,3.7066254996486347 একজন সফল ব্যবসায়ীর কোন কোন গুণাবলী থাকা আবশ্যক?,"কোনো ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সফল হতে হলে একজন ব্যবসায়ীর কিছু নির্দিষ্ট গুণাবলী থাকা আবশ্যক। যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলে। একজন সফল ব্যবসায়ীর অবশ্যই যেসব গুণাবলীগুলো থাকা প্রয়োজন: ১. নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা: ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য আপনার অসাধারণ নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন। আপনার একটি দল ও কর্মীদের নির্দেশ দেওয়ার সক্ষমতা থাকতে হবে। ২. ঝুঁকি গ্রহনের ক্ষমতা: একজন বড়মাপের ব্যবসায়ী নেতাকে ব্যবসায়ের উন্নতি ও অগ্রতির জন্য উজ্জিবীত ও ঝুঁকি গ্রহণের মানসিকতা থাকতে হয়। ৩. প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব: প্রতিযোগিতামূলক মনোভব একজন ব্যবসায়িকে সামনে থেকে ব্যবসা পরিচালনা করতে সাহায্য করে। এরূপ আকাঙ্খা সমজাতীয় প্রতিষ্ঠানের তুলনায় অধিক সফলতা অর্জনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। ৪. বুদ্ধিমত্তা: ব্যবসায় জ্ঞানের পাশাপাশি ব্যবসায়ী নেতাদের প্রযুক্তি, অর্থনীতি, রাজনীতি, ইতিহাস এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান থাকা গুরুত্বপূর্ণ। বুদ্ধিমত্তা বিষেশ পরিস্থিতি বিবেচনা করে সৃজনশীল কাজ করতে সাহায্য করে। ৫. সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা: সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা একজন ব্যক্তিকে ক্রমাগত কঠোর পরিশ্রম, অভিজ্ঞতা ও সঠিকভাবে কার্যসম্পাদনের জন্য ধাবিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ৬. যোগাযোগ দক্ষতা: সকল ব্যবসার ক্ষেত্রে যোগাযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সর্বোচ্চ মাত্রা নিশ্চিত করতে একজন ব্যবসায়ী নেতাকে কার্যকরভাবে লিখিত ও মৌখিকভাবে যোগাযোগ করতে সক্ষম হওয়া আবশ্যক। ৭. উচ্চাকাঙ্খা: অধিকাংশ সফল ব্যবসায়ী নেতারা অত্যধিক উচ্চাকাঙ্খা সম্পন্ন হয়। তাদের প্রচুর উচ্চবিলাসী লক্ষ্য থাকে (স্বাভাবিক ও বৈধ) যা তাদের উদ্দেশ্য অর্জনে সাহায্য করে। ৮. বিশ্বস্ত: সফল ব্যবসায়ীগণ অত্যন্ত নির্ভর যোগ্য হয়। কার্যসম্পাদনের জন্য তাদের বিশেষভাবে বিবেচনা করা হয় এবং তারা সবসয় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে। ৯. ব্যক্তিগত ও পেশাগত নৈতিকতা: সততা ও নৈতিক মানসিকতা ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একজন সফল ব্যবসায়ী নিজেকে সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে উপস্থাপন করে এবং সবসময় মার্জিত ও দায়িত্বশীল আচরণ করে। ১০. জনপ্রিয়তা: একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী অসাধারণ ব্যক্তিত্বসম্পন্ন হয়। সহকর্মী, অধ:স্তন ও ঊর্ধ্বতন কর্মচারী-কর্মকর্তারা তাদেরকে শ্রদ্ধা করে এবং তাদের সঙ্গে কাজ করতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তারা সকলের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে যা ব্যবসা পরিচালনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ১১. নমনীয়তা: যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারা ব্যবসায় সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। সফল ব্যবসায়ীগণ নিজেদেরকে সকল পরিস্থিতিতে মানিয়ে নেয়। পরিস্থিতি অনুযায়ী সে তার অবস্থান ঠিক করে। ১২. সমন্বয় করার ক্ষমতা: আদর্শ ব্যবসায়ী নেতারা সহকর্মী, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে থাকে। সমন্বয়হীনতায় ব্যবসায় কার্যক্রম বিপর্যস্ত হয়ে পরে। একজন সফল ব্যবসায়ী নেতা দক্ষ সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেন। ১৩. সহিষ্ণুতা: ব্যবসায় অনুকূল ও প্রতিকূল পরিবেশ বিরাজ করে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অনেক ব্যবসায়ী হতাশ ও বিপর্যস্ত হয়ে পরে। যা ব্যবসাকে ধ্বংস করে দিতে পারে। একজন আদর্শ ব্যবসায়ী প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ধৈর্য্য ধারণ করে এবং উত্তরণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ১৪. বিচক্ষণতা: সঠিক ও সময় উপযোগী সিদ্ধান্তের উপর ব্যবসায়ের সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে। প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী নেতারা সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা ও সর্বোচ্চ মুনাফা লাভের সচেষ্ট হয়। সর্বোপরি, একজন আদর্শ ব্যবসায়ী ব্যবসায় সফলতার জন্য নিরলস পরিশ্রম ও নিজের বিচার-বুদ্ধি তথা প্রয়োজনীয় সকল ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.350019958203232,1.9671953742779698,2.00258983205612 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? বাংলা সংগীতের ক্ষেত্রে রবীন্দ্রসংগীত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় ধারা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেই ছিলেন সমসাময়িক যুগের একজন বিশিষ্ট গায়ক। স্বামী বিবেকানন্দ নিয়মিত জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে যাতায়াত করতেন এবং সেখানে একাধিক রবীন্দ্রসংগীত শিখে নানা পারিবারিক অনুষ্ঠানে, ব্রাহ্মসমাজের উৎসবে, এমনকি দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িতে রামকৃষ্ণ পরমহংসের সামনেও পরিবেশন করেছিলেন। ঠাকুর পরিবারে রবীন্দ্রনাথের গান গাওয়ার প্রথাও তার সমসাময়িক কালেই শুরু হয়। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর, সাহানা দেবী, ইন্দিরা দেবী চৌধুরানি, শান্তিদেব ঘোষ প্রমুখ রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ শিষ্যেরা ছাড়াও, পঙ্কজকুমার মল্লিক, কুন্দনলাল সায়গল, কানন দেবী প্রমুখ শিল্পীরা রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশাতেই রবীন্দ্রসংগীতকে জনপ্রিয় করে তোলার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিলেন। পরবর্তী কালে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুচিত্রা মিত্র, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, দেবব্রত বিশ্বাস, সুবিনয় রায়, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, সাগর সেন, ঋতু গুহ, গীতা ঘটক প্রমুখ শিল্পীরা রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তাদের অনুপ্রেরণায় লতা মঙ্গেশকর, আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার প্রমুখ বিশিষ্ট বলিউড-শিল্পীরাও রবীন্দ্রসংগীত গেয়েছিলেন। বাংলা আধুনিক ও চলচ্চিত্রের গান সহ অন্যান্য ধারার সংগীত শিল্পীরাও রবীন্দ্রসংগীত গেয়েছেন। পূর্ব পাকিস্তানের স্বৈরশাসনের প্রতিবাদে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ওয়াহিদুল হক, কলিম শরাফি, সনজীদা খাতুন প্রমুখ শিল্পীরা বাংলাদেশে রবীন্দ্রসংগীতকে বিশেষ জনপ্রিয় করে তোলেন। আধুনিক যুগে মনোজ মুরলী নায়ার, মণীষা মুরলী নায়ার, মোহন সিং, বিক্রম সিং, স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত, লোপামুদ্রা মিত্র, শ্রাবণী সেন, শ্রীকান্ত আচার্য, সুস্মিতা পাত্র, সাহানা বাজপেয়ী, পীযূষকান্তি সরকার প্রমুখ ভারতীয় এবং রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, অদিতি মহসিন, মিতা হক, পাপিয়া সারোয়ার প্রমুখ বাংলাদেশী শিল্পীরা রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিশেষ জনপ্রিয় হয়েছেন। বাবুল সুপ্রিয়, শান, কুমার শানু, অলকা ইয়াগনিক, সাধনা সরগম, কবিতা কৃষ্ণমূর্তি প্রমুখ বলিউড-শিল্পীরাও এখন নিয়মিত রবীন্দ্রসংগীতের সংকলন প্রকাশ করে থাকেন।",এই অনুচ্ছেদের বিষয় রবীন্দ্রসংগীত |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.364680904685049,2.6561642047470353,2.4388519452137873 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : একই বৎসর ১৫ আগস্ট একটি ব্যর্থ","সামরিক অভ্যূত্থানে শেখ মুজিবের মৃত্যু হলে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ-এর সকল কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীেতে,১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমান বহুদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা পুন:প্রবর্তনের উদ্যোগ নিলে বাকশালের কুশীলবরা পূর্বতন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা তথা পুনরুজ্জীবিত করে। ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাকশাল নামক রাজনৈতিক দলের পুনারাবির্ভাব হয় নি।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.015185034730977,2.7717537106931855,3.533967336224844 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | আব্দুল হামিদ ইবনে মুস্তফা ইবনে মক্কি ইবনে বাদিস (, বেন বাদিস নামে সমাধিক পরিচিত, ১৮৮৯ – ১৯৪০) ছিলেন আলজেরিয়ার একজন ইসলামি পণ্ডিত, বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সংস্কারক এবং সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। ১৯৩১ সালে তিনি আলজেরিয় মুসলিম উলামা সমিতি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, এতে আলজেরিয়ার সমমনা ও বিরোধী মতবাদের বহু ইসলামি পণ্ডিতদের উপস্থিতি ছিল।","আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধের আগ পর্যন্ত এটি আলজেরিয়ার মুসলিম রাজনীতিতে প্রভাব ফেলেছে। একই সময়ে এটি বহু প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে। এটি ""আশ শিহাব"" নামে একটি মাসিক সাময়িকী প্রকাশ করেছিল এবং বাদিস মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাতে নিয়মিতভাবে অবদান রেখেছিলেন। সাময়িকীটি তার পাঠকদের ধর্মীয় সংস্কার সম্পর্কিত সমিতির ধারণা এবং চিন্তাভাবনা সম্পর্কে অবহিত করেছিল এবং অন্যান্য ধর্মীয় ও রাজনৈতিক ইস্যুতে কথা বলেছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.533266659704122,2.2623354551261774,2.4852270703978987 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | বিজ্ঞানী জি. জনস্টোন স্টোনি সর্বপ্রথম তড়িৎ রসায়নে ইলেকট্রনকে আধানের একটি একক হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং তিনিই ১৮৯১ সালে ইলেকট্রন নামকরণ করেন। ১৮৯০-এর দশকে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী বলেন যে তড়িৎ বিচ্ছিন্ন একেকের দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এভাবেই এ বিষয়ে সবচেয়ে ভাল ধারণা করা সম্ভব। এই এককগুলোর অনেক নামই প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু তখনও পর্যন্ত বাস্তব ভিত্তিতে এর প্রমাণ দেয়া সম্ভব হয়নি।",ইলেকট্রন,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4311999407263842,3.5216977902781217,2.807659604696887 """চকচক করলেই সোনা হয় না"" কথাটি ব্যাখ্যা করো।","পৃথিবীতে আসল ও নকল দু ধরনের জিনিসই আছে। আপাতত দৃষ্টিতে কোন কিছু আসল মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে তা আসল নাও হতে পারে। অনেক সময় বাইরের আকার-আকৃতি, সাজসজ্জা ও চেহারায় এদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা যায় না। ফলে অনেকেই নকল জিনিসকে আসল বলে ভুল করেন। সােনা খুবই মূল্যবান ধাতু। এর রং যেমন উজ্জ্বল তেমনি আলােয় তা চকচক করে। সােনার মতাে অন্য ধাতু যেমন- তামা, পিতল ইত্যাদিও বাইরে থেকে উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু তাই বলে গুণে ও মানে এগুলাে সােনার চেয়ে অনেক নীচু মানের। তাই বাইরের চাকচক্য দেখে পিতলকে সােনা মনে করা ভুল হবে। ঠিক একইরকমভাবে, বাইরের চেহারা ও সাজ-পােশাক দেখে অনেক সময় আমাদের মানুষ চিনতে ভুল হয়। কারণ, শুধু চেহারা সুন্দর ও পােশাক পরিপাটি হলেই লােক সৎ ও গুণী হয় না। টাকা-পয়সা থাকলে দুর্জন মানুষও বহু মূল্যবান কাপড়-চোপড় পরতে পারে। লােকসমাজে ধনী বলে পরিচিতিও পেতে পারে। কিন্তু সে যদি সৎ গুণাবলির অধিকারী না হয় তবে তা কোনাে কাজে আসে না। যিনি চিন্তা ও কাজে মহৎ, চরিত্রে ও আচরণে গুণীজন তিনিই প্রকৃত মানুষ। তাই বাইরের চেহারা ও চাকচিক্য দেখে মানুষকে বিচার করা ঠিক নয়। বিচার করতে হবে মানুষের চারিত্রিক গুণাবলীর।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.750855440808055,2.7380601985427067,3.005851185669126 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? বাংলাদেশের নবীন কবি-লেখকদের সাহিত্যচর্চা গতিময় এবং সৃজনধারাকে সজীব করার লক্ষ্যে কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০০৮ সাল থেকে চালু হয়েছে। সাধারণত কবিতা, কথাসাহিত্য, প্রবন্ধ গবেষণা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য— এই চারটি বিভাগে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কারের অর্থমূল্য প্রতিটি বিভাগের জন্যে ১০,০০০ টাকা।",মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.499937486319911,4.120851643743513,2.9190693887889307 কখন প্রতিসরণ ঘটবে,প্রতিসরণ ঘটে যখন আলো এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে যায় এবং উভয়েরই ঘনত্ব ভিন্ন হয় এবং তাই ভিন্ন প্রতিসরণ সূচক,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,8.410705812832383,2.5798439997798903,4.119599653532792 তাজিংডং পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।,সরকারিভাবে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও টেক্সটবুক বোর্ডের মাধ্যমিক ভূগোল বই-এ এর উচ্চতা দেখানো হয়েছে ১২৩১ মিটার বা ৪১৩৮.৭১ ফুট। অন্যদিকে জেলা প্রশাসক ওয়েবসাইটে এর উচ্চতা ১০০৩ মিটার বা ৩২৯০.৬৮ ফুট। ১৯৯৬ সালে একদল পর্বতারোহী দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরের এ পর্বত শিখর আবিষ্কার করেন। এটি বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার রেমাক্রীপাংশা ইউনিয়নের সাইচল পর্বতসারিতে অবস্থিত। এ পর্বতের পাশে রয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের পল্লী। স্থানীয় মারমা ভাষায় 'তাজিং' শব্দের অর্থ 'বড়' আর 'ডং' শব্দের অর্থ 'পাহাড়'। এ দুটি শব্দ থেকে এর নামকরণ করা হয় 'তাজিংডং'। সরকারিভাবে তাজিংডংকে 'বিজয়' নামে সম্বোধন করা হয়। বছরের যে কোনো সময় তাজিংডং ঘুরে আসতে পারেন। বর্ষায় এর আকর্ষণ সবচেয়ে সুন্দর। বান্দরবান সদর হতে প্রায় ৭০ কিলোমিটার এবং রুমা উপজেলা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে এ পর্বতের অবস্থান।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.185751602319565,2.4357330591251367,2.596715907880666 "তুষার টেলিভিশনে খাদ্যে ভেজালের কুফল সম্পর্কিত একটি অনুষ্ঠান দেখছিল। এমন সময় তার মা নিজের কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যার করণে তাকে সঙ্গে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে চাইলেন। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তুষারের মাকে বললেন, আপনার শরীরে রক্তশূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। তুষারের মায়ের শারীরিক সমস্যা সৃষ্টির কারণ ও প্রতিকার লেখো।","উদ্দীপকে তুষারের মা রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত। নিচে রক্তশূন্যতার কারণ ও প্রতিকার ব্যাখ্যা করা হলো— রক্তশূন্যতা হলো দেহের এমন একটি অবস্থা যখন বয়স এবং লিঙ্গভেদে রক্তে হিমোগ্লোবিনের ঘনত্ব স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। সাধারণত খাদ্যের মুখ্য উপাদান ভিটামিন বি,, এবং লৌহঘটিত আমিষের অভাবে এই রোগ হয়। মহিলা ও শিশু এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। এছাড়া অত্যধিক রক্তপাত ঘটলে, কৃমির আক্রমণে, লৌহ গঠিত খাদ্য উপাদান সঠিকভাবে শোষিত না হলে, অন্ত্রের সংক্রমণেও রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। রক্তশূন্যতা প্রতিকারের জন্য লৌহসমৃদ্ধ খাবার, যেমন: যকৃত, মাংস, ডিম, চিনাবাদাম, শাক-সবজি, বরবটি, মসুর ডাল, খেজুরের গুড় খেতে হবে। যদি কৃমির সংক্রমণ থাকে তবে কৃমিনাশক ঔষধ খেতে হবে। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো লৌহ উপাদানযুক্ত ঔষধ সেবন করা যেতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4739874909817208,2.5698288763173855,2.5436227369481976 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: কাভারাত্তির তলি ২০১২ সালের ২০ জানুয়ারি স্থাপন করা হয় এবং এটি কলকাতায় ২০১৫ সালের ১৯ মে জলে ভাসানো হয়। জাহাজটির আনুমানিক নির্মাণ ব্যয় ₹১,৭০০ কোটি। জাহাজটির নাম ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লক্ষ্মদ্বীপের রাজধানী কাভারাত্তি শহর থেকে নেওয়া হয়। এটি ""আইএনএস কাভারাত্তি""র উত্তরসূরি জাহাজ, এটি ছিল একটি অর্নলা-শ্রেণির কর্ভেট, যা",অপারেশন ট্রাইডেন্টে অংশ নিয়েছিল এবং পরে ১৯৮৬ সালে তাকে অবসরে পাঠানো হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.805921715618853,2.7121193421737124,3.179962901972953 উদ্ভিদের কোষ প্রাচীরের রাসায়নিক গঠন বর্ণনা করো।,"মধ্যপর্দায় অধিক পরিমাণে থাকে পেকটিক অ্যাসিড। এ ছাড়া অদ্রবণীয় ক্যালসিয়াম পেকটেট এবং ম্যাগনেসিয়াম পেকটেট লবণ থাকে- যাকে পেকটিন বলা হয়। এ ছাড়াও অল্প পরিমাণে থাকে প্রোটোপেকটিন। প্রাথমিক প্রাচীরে থাকে প্রধানত সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ এবং গ্লাইকোপ্রোটিন। হেমিসেলুলোজ-এ জাইল্যান, অ্যারাব্যান, গ্যালাকট্যান ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের পলিস্যাকারাইডস থাকে। গ্লাইকোপ্রোটিনে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং অন্যান্য পদার্থ থাকে। জাইলোগ্লুকান নামক হেমিসেলুলোজ প্রাচীর গঠনে ক্রসলিংক হিসেবে কাজ করে। অনেক সেকেন্ডারি প্রাচীরে লিগনিন থাকে। কোনো কোনো প্রাচীরে সুবেরিন, ওয়াক্স ইত্যাদি থাকে। ছত্রাকের প্রাচীর কাইটিন এবং ব্যাকটেরিয়ার প্রাচীর লিপিড-প্রোটিন পলিমার দিয়ে গঠিত। সাধারণত কোষ প্রাচীরের ৪০% সেলুলোজ, ২০% হেমিসেলুলোজ, ৩০% পেকটিন ও ১০% গ্লাইকোপ্রোটিন বিদ্যমান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6244434212326833,2.392133362010259,2.526407074751674 সুশাসন কাকে বলে? বিস্তারিত ব্যাখ্যা দাও।,"সভ্যতার ক্রমবিকাশের সাথে এবং তথ্য প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সাথে সামঞ্জস্য রেখে রাষ্ট্রীয় শাসনব্যবস্থায় ক্রমশ পরিবর্তন এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রীয় শাসন কাঠামোর উন্নততর কৌশল বা পদ্ধতি হিসেবে সুশাসন প্রত্যয়টির সূচনা। তাই সুশাসন বা সুপরিচালন প্রত্যয়টি বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে একটি বহুল আলোচিত ধারণা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। রাষ্ট্রীয় শাসন কাঠামো জনগণের কল্যাণে ব্যবহারের জন্য বিগত শতকের নব্বই দশকের শুরুতে শাসন ব্যবস্থায় একটি নতুন ধারণা হিসেবে সুশাসন কথাটির প্রচলন শুরু হয়। সুশাসন মানে ভালো শাসন বা কল্যাণমুখী শাসন। ব্যাপক অর্থে জনগণের কল্যাণ সাধনে যে শাসন ব্যবস্থা পরিচালিত হয় তাই সুশাসন। সুশাসন হচ্ছে এমন একটি কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রতিফলন যেখানে শাসক ও শাসিতের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে, স্বাধীন বিচার বিভাগ থাকবে, আইনের শাসন থাকবে, মানবাধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে, সিদ্ধান্ত গ্রহণে সকলের অংশগ্রহণ, মতামত ও পছন্দের স্বাধীনতা থাকবে এবং থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। ম্যাককরনী সুশাসনের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন, সুশাসন হলো রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে জনগণের এবং শাসকের সাথে শাসিত বা জনগণের সম্পর্ককে বোঝায়। ল্যান্ডেল মিল সুশাসন সম্পর্কে বলেন, সুশাসন হলো এমন একটি অন্তর্নিহিত ভাষা ও আচরণ কাঠামো যা উত্তম শাসনকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ, সুশাসন হলো এমন এক কাঙ্ক্ষিত শাসনব্যবস্থা যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, জনগণের চাহিদার প্রতি সরকার হবে সংবেদনশীল ও দায়িত্বশীল এবং সংবিধান তথা আইনের দ্বারা সরকারের ক্ষমতা থাকবে সীমাবদ্ধ। সুশাসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে সমাজের প্রত্যাশা ও রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের মধ্যে সামঞ্জস্য বিদ্যমান থাকে। এ ধরনের ব্যবস্থায় শাসক একদিকে যেমন শাসন করেন, অন্যদিকে জনকল্যাণমুখী নিয়মতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাও বজায় রাখেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.905379341033335,2.177923306134588,2.271421486178943 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ হল ১৯৭১ সালে সংগঠিত দক্ষিণ এশিয়ার একটি বৈপ্লবিক স্বাধীনতা সংগ্রাম যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে। স্বাধীনতা সংগ্রামটি ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের এবং যুদ্ধটি নয় মাস স্থায়ী হয়েছিল। যুদ্ধটির মাধ্যমে বিশ্ব","বিশাল এক নির্মমতার স্বাক্ষী হয়, প্রায় এক কোটি মানুষ দেশত্যাগে বাধ্য হন এবং প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষ শহীদ হন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9298221480195694,3.1047557447355825,2.4773806848638165 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""মোগাদিশু"" সোমালিয়া (Somali: Soomaaliya স্যম্যালিয়্যা, Arabic: الصومال‎ আস্ব্‌স্বূমাল্‌) বা সোমালি প্রজাতন্ত্র (Somali: Jamhuuriyadda Soomaaliya চ্যান্‌হূরিয়্‌য়্যাদ্দ্যা স্যম্যালিয়্যা, Arabic: جمهورية الصومال‎জুম্‌হূরিয়্‌য়াৎ আস্ব্‌স্বূমাল্‌) উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম মোগাদিশু।",সোমালিয়ার রাজধানী কোথায় ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.543144598497553,2.420004628020348,2.8050611998498294 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : হাসপাতালটির চিকিৎসকদের দেখা গেছে, জীবানু প্রতিরোধী বিশেষ পোশাক, মুখোশ, চশমা আর দস্তানা পরে কাজ করছেন। শ্বাসকষ্ট ও বুকব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এই শিক্ষার্থীকে হাসপাতালের নবগঠিত করোনা ইউনিটের আইসোলেশন ওয়ার্ডে নিয়ে রাখা হয়েছে। যদিও তার জ্বর, সর্দি, কাশির মতো ভাইরাসজনিত সাধারণ উপসর্গ নেই, তারপরও মেডিকেল কর্তৃপক্ষ তাকে নিয়ে একের পর এক বৈঠক করছে। তারা ঢাকায় রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনিস্টিটিউট বা আইইডিসিআরকে খবর দিয়েছেন এবং আইইডিসিআর শনিবারেই রংপুরে প্রতিনিধি পাঠিয়ে ছাত্রটির রক্ত, লালা আর ঘামের নমুনা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করে ঢাকায় আনিয়েছে। পরীক্ষার ফলাফল এখনো পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে আইইডিসিআর-এর পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা অবশ্য বলেছেন, ছাত্রটির শারিরীক অবস্থা এখন ভালো আছে। তবে ছাত্রটির করোনাভাইরাস হয়েছে সন্দেহে এরই মধ্যে একধরণের উদ্বেগ তৈরি হয়েছে রংপুরে। অনেকেই শিক্ষার্থীটির ব্যাপারে খোঁজ নিতে হাসপাতালের আশপাশে এসে ভিড় জমাচ্ছেন। টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, করোনা ইউনিটের সামনে শহরের সব সাংবাদিকেরা এসে ভিড় জমিয়েছেন। করোনা ইউনিট: হাসপাতালটির চিকিৎসকদের দেখা গেছে, জীবানু প্রতিরোধী বিশেষ পোশাক, মুখোশ, চশমা আর দস্তানা পরে কাজ করছেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, ঐ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসায় সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সম্প্রতি রংপুর মেডিকেল কলেজে করোনা ইউনিট খোলা হয়। হাসপাতালের একটি ওয়ার্ডের দুটি বেডকে আলাদা করে এ ইউনিট বানানো হয়েছে। সেখানে কাজ করার জন্য চার সদস্যের একটি বিশেষ চিকিৎসক দলও গঠন করা হয়েছে। রোববার সকালে ছাত্রটির চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ ১২ সদস্যের বোর্ড গঠন করেছে বলে কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নবগঠিত করোনা ইউনিট। ছাত্রটি সম্পর্কে কী জানা যাচ্ছে: মেডিকেল বোর্ড প্রধান রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক দেবেন্দ্র নাথ সরকার বিবিসিকে বলেছেন, রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার কোন লক্ষণ নাই, তবে এক ধরণের আতংক সৃষ্টি হয়েছে হাসপাতালের রোগী থেকে সবার মধ্যে। ""যদিও সাবধানতা হিসেবে সব ধরণের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, কিন্তু তার শরীরে আমরা এখনো পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার কোন লক্ষণ পাইনি। ",চীনফেরত এক শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর সেখানে তোলপাড় চলছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.45397025181928,3.791297689463106,2.528870500062616 প্যাপিরাস বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।,"প্যাপিরাস বলতে এক ধরনের নলখাগড়া জাতীয় ঘাস বা উদ্ভিদকে বোঝায় যার মাধ্যমে মিসরীয়রা কাগজ আবিষ্কার করে। নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় এক ধরনের ঘাস জন্মাত। মিসরীয়রা এগুলো দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে এক উন্নতমানের কাগজ আবিষ্কার করে। এক্ষেত্রে প্যাপিরাস গাছের কাণ্ডের ছাল ছড়িয়ে পাশাপাশি রাখা হতো। একটির উপর আর একটির ফালি রেখে রোদে শুকানো হতো। তারপর ফালিগুলোকে চাপ দিয়ে বানানো হতো প্যাপিরাসের কাগজ। প্যাপিরাস যত ইচ্ছা লম্বা করা যেত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.876289657328985,2.771234341019946,3.0977717554082607 "জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক মানবদেহে পরিপাক প্রক্রিয়া সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন। এছাড়াও তিনি অনিয়মিত খাদ্যাভাসের ফলে আন্ত্রিক সমস্যা এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। উপরের শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াটি কীভাবে মানবদেহে ঘটে তা ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে উল্লিখিত শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াটি হলো পরিপাক ক্রিয়া। নিচে পরিপাক প্রক্রিয়াটি কীভাবে মানবদেহে ঘটে তা ব্যাখ্যা করা হলো: মুখগহ্বরে দাঁত, জিহ্বা ও লালাগ্রন্থি থাকে। খাদ্যগ্রহণের পর দাঁত খাদ্যকে ছোট ছোট অংশে পরিণত করে এবং জিহ্বার খাদ্যবস্তুকে নাড়িয়ে চিবাতে সাহায্যে করে। লালাগ্রন্থি নিঃসৃত লালারসে এনজাইম থাকে যা শ্বেতসারকে মলটোজে পরিণত করে এবং খাদ্যবস্তুকে পিচ্ছিল করে। খাদ্যবস্তু পেরিস্ট্যালসিস প্রক্রিয়ায় মুখগহ্বর থেকে অন্ননালির মাধ্যমে পাকস্থলিতে প্রবেশ করে। পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিকগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত গ্যাস্ট্রিক রসে বিদ্যমান হাইড্রোক্লোরিক এসিড খাদ্যে কোন জীবাণু থাকলে তা বিনষ্ট করে। এছাড়া নিষ্ক্রিয় পেপসিনোজেনকে সক্রিয় পেপসিনে পরিণত করে এবং পেপসিনের সুষ্ঠু কাজের জন্য অম্লীয় পরিবেশ সৃষ্টি করে। পেপসিন এনজাইম আমিষকে ভেঙ্গে দুই বা ততোধিক অ্যামাইনো এসিড দ্বারা গঠিত পলিপেপটাইডে পরিণত করে। পাকস্থলিতে শর্করা ও স্নেহজাতীয় খাদ্যের পরিপাক হয় না। ক্ষুদ্রান্ত্রে সকল ধরনের খাদ্যবস্তু সম্পূর্ণভাবে পরিপাক হয়ে সরল, শোষণযোগ্য খাদ্য উপাদানে পরিবর্তিত হয়। বিভিন্ন নালিকার মধ্যদিয়ে খাদ্য উপাদান পরিবাহিত হয় এবং শোষণের পর পাকমণ্ডের অবশিষ্টাংশ কোলনে পৌঁছে। কোলনে কোন পরিপাক হয় না। খাদ্যের অসার অংশ থেকে পানি, আমিষ, লিপিড ও লবণ শোষিত হয়। ফলে এটির উচ্ছিষ্ট অংশ মলে পরিণত হয় এবং প্রয়োজন মতো পায়ুপথে নিষ্কাশিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.149524317766639,2.5948300243531315,2.5064919802481134 হাইড্রোজেনের আইসোটোপ তিনটি।,"প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম, টিট্রিয়াম। হাইড্রোজেনের পারমাণবিক সংখ্যা ১, তাই এই সকল আইসোটোপে নিউট্রনের সংখ্যা হল যথাক্রমে ২-১=১, ৩-১=২ এবং ৪-১=৩। সংক্ষেপে, আইসোটোপসমূহ ভিন্ন নিউট্রন সংখ্যা বিশিষ্ট একই পদার্থের পরমাণু। এদের প্রোটন ও ইলেকট্রন সংখ্যা একই। ",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,3.03746796017632,2.2638898158659857,2.8818270138089845 স্থির আয়তন গ্যাস থার্মোমিটার কোন নীতিতে ক্রিয়াশীল?,পাস্কালের নীতিতে | ,Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.498322935446559,5.940991788445281,6.3207137392032315 কোন পাখি সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে?,ঈগল সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3016323331955406,2.4491720919039075,3.422567586016319 উদ্ভিজ্জ স্যুপ তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর,"চিকেন স্টক বা রাইস স্টক প্রস্তুত করুন। তাজা টমেটো, আলু, ক্যাপসিকাম, পেঁয়াজ, মরিচ, গাজর, লাউ, কুমড়া এবং অন্যান্য সবজি কেটে নিন। এগুলিকে একটি বাটিতে যুক্ত করুন। এতে স্টক যোগ করুন এবং আধা ঘন্টা ফুটতে দিন। রুটির কাঠি দিয়ে পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6613417079983224,2.413508412964055,2.9407458214439717 "নিচের বক্তব্যের সারাংশ লেখ: কুসংসর্গও চরিত্রহীনতার অন্যতম কারণ। সঙ্গদোষে মানুষ পশুরও অধম হয়ে থাকে। এ জগতে যত লোকের অধঃপতন হয়েছে, অসৎ সংসর্গই তার কারণ। মানুষ সতর্ক থাকলেও কুসংসর্গে পড়ে নিজের অজ্ঞাতে পাপের পথে পরিচালিত হয়। কুসংসর্গ বলতে কেবল কুলোকের সংসর্গ নহে, কুচিন্তা, কদর্য পুস্তকাদি পাঠ এসকলকেও কুসংসর্গ বলা হয়। যদি সচ্চরিত্র হয়ে জীবন যাপন করা তোমার অভিপ্রায় হয়, তবে হীন চরিত্র লোকের সঙ্গ, থিয়েটার, সিনেমা ও আমোদে উত্তেজিত হওয়া, কুরুচিপূর্ণ সঙ্গীত, কবিতা ও পুস্তক পাঠ এবং কুচিন্তা প্রভৃতি সযত্নে পরিত্যাগ করবে।","বক্তব্যটির সারাংশ হলো: সৎসঙ্গ মানুষকে যেমন উচুঁতে নিয়ে যায় তেমনি অসৎ সঙ্গ মানুষকে চরম অধ:পতিত করে। অসৎ সঙ্গ পরিত্যাগ করাই হল উন্নত জীবনের স্বরূপ। খারাপ সঙ্গ জীবনকে কদর্যপূর্ণ ও পশুর ন্যায় বিবেকহীন করে তোলে। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.918465357686052,3.4643923872692506,3.1029116358372617 "জার্মান শেফার্ড কুকুরের একটি ছোট জাতের প্রজনন করতে চেয়েছিল একটি গবেষণা দল। তারা বিভিন্ন প্রজন্মের ছোট ছোট কুকুরের সংমিশ্রণ করে। এটা কোন ধারণার উদাহরণ? এর মধ্যে থেকে বেছে নিনঃ - বিলুপ্তি. - মিউটেশন. - নির্বাচনী প্রজনন - প্রাকৃতিক নির্বাচন",নির্বাচনী প্রজনন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7494989641328567,5.423381344797647,3.224483527492027 মহাকর্ষ বল কি,"মহাকর্ষীয় বল হল একটি প্রাকৃতিক বল যা ভর সহ যেকোনো দুটি দেহের মধ্যে কাজ করে, বিশেষ করে গ্রহের মতো বড় বস্তুর জন্য তাৎপর্যপূর্ণ",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,7.935601524236674,2.4480675490234294,3.463249838596982 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯ শতকে: আজ আল-আমিন মসজিদটির জায়গায় একটি জাওয়াইয়া (নামাযের কোণে) নির্মিত হয়েছিল এবং শেখ আবু নসর আল-ইয়াফির নামে নামকরণ করা হয়েছিল। ১৯৫০: জাওয়াইয়াকে একটি মসজিদ প্রতিস্থাপনের জন্য মোহাম্মদ আল-আমিন সমিতি তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৭৫: লেবাননের গৃহযুদ্ধের সূত্রপাতের পরে সৌক আবু নসর এবং জাওয়াইয়া কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। নভেম্বর ২০০২: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির অনুদানের পরে নতুন মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল। ২০০৮: মসজিদটির উদ্বোধন।",২০২০ বৈরুত বিস্ফোরণে মসজিদটি মারাত্মক ক্ষতি করেছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.554052814529075,3.6047594924568473,2.8683441113220485 "সোমবার মধ্য রাতের পর র‍্যাবের সাথে কথিত বন্দুক যুদ্ধে বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। র‍্যাব বলছে, সোমবার ভোররাতে কক্সবাজারের টেকনাফের জাদিমোড়া মোছনির ২৭ নম্বর রোহিঙ্গা শিবির থেকে অল্প দূরত্বে দুর্গম পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে। র‍্যাবের টেকনাফের ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মির্জা শাহেদ মাহতাব বিবিসি বাংলাকে এখবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ওই রোহিঙ্গা শিবিরের পাশের পাহাড়ে র‍্যাব যখন অভিযান চালাতে যায় তখন, র‍্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হলে র‍্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। এ গোলাগুলিতে নিহত সাত জনই রোহিঙ্গা বলে র‍্যাব নিশ্চিত হয়েছে। র‍্যাবের এই কর্মকর্তা মি. মাহতাব জানিয়েছেন, নিহতরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একটি অপরাধী গোষ্ঠীর সাথে জড়িত বলে তারা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন। ঘটনাস্থল থেকে তারা কিছু গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে বলে জানান। তিনি বলেন, অভিযান এখনো চলছে। তবে রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে এখনো কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বিবিসি বাংলার আরো খবর: আটক ব্যক্তিকে ‘সিরিয়াল রেপিস্ট’ বলছে র‍্যাব মাদক বিরোধী অভিযান নিয়ে নানা প্রশ্নে র‍্যাব কী বলছে নাগরিকত্ব আইন: কলকাতায় প্রবল বিক্ষোভের মুখেও অনড় অমিত শাহ সংকট যেখানে সন্তান পরিত্যাগে বাধ্য করছে উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি ভাল শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",টেকনাফে র‍্যাবের সাথে 'বন্দুকযুদ্ধে' ৭ জন রোহিঙ্গা নিহত |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8996874956841165,6.88535128383496,3.001583695945206 "মালয়েশিয়ান রাজনীতিবিদ ও বিরোধীদলীয় নেতা আনোয়ার ইব্রাহীম কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ?","না, এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন না |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.351763101361822,5.097528466610039,3.106775012268128 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ইতিহাস ও বাংলাদেশিদের প্রতিদিনের জীবনে মঞ্চনাটক সংস্কৃতির নানা তাৎপর্য বিদ্যমান। মঞ্চনাটক পারফরমেন্স বাংলাদেশে ব্রিটিশ আমলে স্বাধীনতার আন্দোলনকে তীব্রভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল। এছাড়া বাংলা ভাষা আন্দোলনে এটি গভীর প্রভাব বিস্তার করে। পূর্ব পাকিস্তান আমলে ভাষা ভিত্তিক জাতীয়তাবাদ এ বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুনীর চৌধুরী রচিত ""কবর"" নাটকটি ভাষা আন্দোলনের উপর ভিত্তি করে একটি বিখ্যাত নাটক। মঞ্চনাটক পারফরমেন্স",বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। বর্তমানে অনেক এনজিও বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক সামাজিক সমস্যার জন্য সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য একটি কার্যকর মাধ্যম হিসেবে মঞ্চনাটক ব্যবহার।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.295959205322367,2.388352647415439,2.4329908281430854 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অ্যাভোগাড্রো ধ্রুবক"," যা সাধারণত NA বা L দ্বারা প্রকাশকরা হয়, হলো আনুপাতিকতা ফ্যাক্টর যা সেই নমুনার মধ্যে পদার্থের পরিমাণের সাথে নমুনার মধ্যে উপাদান কণা (সাধারণত অণু, পরমাণু বা আয়ন) এর সংখ্যার সম্পর্ক। এটি এসআই ধ্রুবক যার ৬.০২২১৪০৭৬×১০২৩/মোল। স্ট্যানিস্লাও ক্যানিজারো এটি ইতালীয় বিজ্ঞানী আমাদিও আভোগাদ্রো এর নামানুসারে এর নামকরণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.400226829693232,3.07750927558209,3.4118055409665686 "প্রশ্ন: ফ্রান্স ও ইংল্যান্ডকে কোন জলাশয় আলাদা করে? উত্তরঃ",ইংলিশ চ্যানেল জলাশয় আলাদা করে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3307566467866185,4.7927224807588305,4.519558302998646 বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গ্রেট ব্রিটেনের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।,"বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গ্রেট ব্রিটেন বা যুক্তরাজ্যের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর পূর্ব পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালিদের স্বায়ত্তশাসনের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছিল গ্রেট ব্রিটেন। দেশটির প্রচার মাধ্যমে, বিশেষত বিবিসি এবং লন্ডন থেকে প্রকাশিত পত্র- পত্রিকার মাধ্যমে ঢাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর ২৫শে মার্চের নির্মম হত্যা ও ধ্বংসের চিত্র উঠে আসে। তখন সাইমন ড্রিং-এর মতো সাহসী ব্রিটিশ সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ গণহত্যার সংবাদ সংগ্রহ ও প্রকাশ করেন। এছাড়া যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন ছিল পুরো বিশ্বের কাছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9591395636624733,2.256160682359538,2.328132879349049 ডমিনো তত্ত্বটি কোন অঞ্চলের জন্য প্রযোজ্য ছিল?,ডমিনো তত্ত্বটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার জন্য প্রযোজ্য ছিল। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এই তত্ত্বটি প্রচার করেছিল। ইন্দোচীনে যখন একের পর এক রাষ্ট্রে সমাজতন্ত্রীতা ক্ষমতাসীন হচ্ছিল তখন সমাজতন্ত্রীদের ঠেকাতে সামরিক হস্তক্ষেপের কথা বলা হয়েছে এই তত্ত্বে। ডমিনো তত্ত্বের মূল কথা হলো একটি রাষ্ট্র যদি সমাজতন্ত্রীদের দখলে চলে যায় তাহলে তার পাশের রাষ্ট্রটিতেও সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3034713056612666,2.1819335836769858,2.305135897070578 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০১১ সালেই শূন্য প্রকাশ করে তাদের তৃতীয় অ্যালবাম ""গড়বো বাংলাদেশ""। ২০১২ সালে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস দলের থিম সংও গায় শূন্য৷ ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয় তাদের চতুর্থ অ্যালবাম ""ভাগো""।","২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে ""চলো বাংলাদেশ"" গানটিতে কণ্ঠ দেয় দলটি। রবি প্রযোজিত ""দেশপ্রেমিকের গান"" শিরোনামের একটি গানেও কণ্ঠ দেয় তারা। সর্বশেষ ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয় তাদের পঞ্চম অ্যালবাম ""লটারি""।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2764231336825724,2.8925071623803253,3.072553219289338 "প্রদত্ত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন এবং যার উত্তর ""মার্ভেল স্টুডিওস"" মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স (এমসিইউ) একটি মার্কিন মিডিয়া ফ্রেঞ্চাইজি এবং কাল্পনিক দুনিয়া যা একটি সুপারহিরো চলচ্চিত্র সিরিজকে ঘিরে আবর্তিত, মার্ভেল স্টুডিওস দ্বারা স্বাধীনভাবে প্রযোজিত এবং মার্ভেল কমিকস প্রকাশিত চরিত্র ভিত্তি করে তৈরি। ফ্রেঞ্চাইজিটি কমিক বই, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন সিরিজে বিস্তৃত হয়েছে।",মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স-এর স্রষ্টা কে ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.962484248592529,3.0414093780145643,2.255207033949243 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? বাইলাফন্ড, সিয়া ও গ্যোং এই তিনটি গিরিবর্ত্মে ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে সিয়াচেন দ্বন্দ্বের অংশ হিসেবে অপারেশন মেঘদূত ভারতীয় সামরিক অভিযান হয়ে এসেছে। ভারত অপারেশন মেঘদূত শুরু হতে দ্রুত সিয়া ও বাইলাফন্ড গিরিবর্ত্ম দখল করে অধিকার করে নেয়। সিয়াচেন হিমবাহের পশ্চিম দিকে ও নিয়ন্ত্রণ রেখার নিকটে অবস্থিত হওয়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী এই স্থানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।",সিয়াচেন দ্বন্দ্ব |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.655403587399473,5.815402306276781,3.0280446173442686 দুধ চা বানানোর সঠিক পদ্ধতি বর্ণনা করো।,"দুধ চা বানানোর সঠিক পদ্ধতি নিচে বর্ণনা করা হলো। যে কোন পাত্রে চা রান্না করা উচিত নয়। চা রান্নার জন্য প্রায় প্রতিটা পরিবারেই আলাদা হাড়ি বা পাতিল বা পাত্র থাকে, সেটাই ব্যবহার করা উচিত। যে কয় কাপ চা রান্না করতে হবে, সেই কয়েক কাপ পানি নিয়ে আরো অর্ধেক কাপ বেশি নিতে হবে। কারণ সব সময়ে কিছু বেশি কারণ আগুনের তাপে পানি উড়ে যায় বলে শেষে কম পড়ে যেতে পারে। যদি পাউডারের দুধ দিয়ে চা বানাতে হয়ে তবে যে কয়েক কাপ চা হবে সে কয়েক কাপ পানি নিতে হবে এবং কিছু বেশী। প্রতি কাপের জন্য এক চা চামচ (উঁচু উঁচু) পাউডারের দুধ নিতে হবে। মনে রাখতে হবে এই মিশ্রণ না হবে বেশি ঘন না হবে বেশি পাতলা। আর যদি ঘরে গাভীর তরল দুধ থাকে এবং তা আগে থেকে জ্বাল দেয়া এবং ঘন হলে তাতে পানি মিশিয়ে মাঝারি তরলে পরিণত করতে হবে। আগুনের তাপ মাঝারি রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে আগুনের তাপ বেশি হলে, চোখের পলকেই আপনাকে বোকা বানিয়ে দুধ পাত্র উপচে পড়ে যাবে, ফলাফল চা কমে যাবে এবং অনুমান আর ঠিক থাকবে না! কাজেই চুলার কাছেই থাকতে হবে, দুধ উপচে উঠার আগেই আগুন কমিয়ে দিতে হবে। ভালো করে জ্বাল দেয়ার পর এবার চা পাতা দিন। পরিমাণ, এক কাপের জন্য গায়ে গায়ে এক টেবিল চামচ। তবে আপনি কেমন চা পাতা কিনলেন তার উপর নির্ভর করে। দামী চা পাতা হলে কম লাগবে। কারণ দামী চা পাতা ভালো থাকে, রং এবং ঘ্রান বেশী বের হয়। চা পাতা দিয়ে ফাঁকে চায়ের কাপ সাজিয়ে ফেলুন। মাধ্যম আগুনের আঁচ চলবে। রং মনের মতো হলো কি না দেখে নিন। যদি সবাই চিনি পছন্দ করেন তবে এই সময়েও চিনি দিয়ে দেয়া যেতে পারে, চিনির পরিমাণ, এক কাপে গায়ে গায়ে এক চা চামচ হতে পারে। তবে কম দিয়েই স্বাদ দেখে লাগলে আরো দেওয়া যেতে পারে। মনে রাখবেন, চিনি বেশি হলেই কিন্তু চা আর চা থাকে না, শরবত হয়ে যায়। সুতরাং ভেবে এবং দেখে চিনি যোগ করতে হবে। আবার পরিবারে অনেক বয়স্ক ব্যক্তি আছেন যারা চিনি খান না, তাই তাদের জন্য চিনি ছাড়া চা রান্না করতে হয়। সবশেষে এবার চা কাপে ঢেলে নিন। তাহলেই চা পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5635600876927462,2.6561608800349146,2.688022440090535 অনুচ্ছেদ লিখুন: সততা।,"সত্যের অনুসারী মানুষের সৎ থাকার প্রবণতা হচ্ছে সততা। কোনো প্রকার পাপের কাজ থেকে দূরে থেকে ন্যায় ও সত্যের প্রতিফলন ঘটিয়ে চরিত্রের বিকাশ ঘটাতে পারলে তাতে সততার যথার্থ পরিচয় পাওয়া যায়। এটি মানব চরিত্রের মহৎ গুণ। জীবন সার্থক করার একটি চমৎকার পন্থা । একই সাথে আত্মতৃপ্তির একটি অনন্য পথরেখা হিসেবে সততা মানব চরিত্রের উজ্জ্বল অলংকার। এর চর্চা মানব জীবনকে পৌঁছে দিতে পারে সফলতার দ্বারপ্রান্তে । তবে বাস্তব জীবনে আমরা এই গুণ সঠিকভাবে আয়ত্ত্ব করতে পারি না। সত্য পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে, স্বার্থসিদ্ধিকে প্রাধান্য দিয়ে করি নানা অনাচার। আর পরিণামে তাই হারাচ্ছি সুখ শান্তি ও বঞ্চিত হচ্ছি সুন্দর জীবনের স্বাদ হতে। একজন অসৎ মানুষ সবসময়ই অন্যের নিকট অসম্মানিত হন। মানুষ কখনোই তাকে বিশ্বাস করে না। সমাজের সবাই অসৎ ব্যক্তিকে ঘৃণার চোখে দেখে। সাময়িক স্বার্থের জন্য মানুষ সততাকে বিসর্জন দিয়ে অসততায় মেতে ওঠে। জীবনকে আদর্শ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে সততার সাথে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা চালাতে হবে। কারণ, সততার অন্তনির্হিত গুণ মানুষের জীবনকে সুন্দর ও সার্থক করে। আর সুন্দর জীবন সকলেরই কাম্য। সেজন্য সততার অনুশীলন করতে হবে এবং জীবনে তার প্রতিফলন ঘটিয়ে যথার্থ মনুষ্যত্বের অধিকারী হতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.1756731946740615,2.6402690014238748,2.7731332219052454 "এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? জাতীয় দিবসের সাথে জাতির গৌরব জড়িত পাশাপাশি দিবসটি দেশ থেকে দেশে ভিন্ন মাত্রায় ব্যাপকভাবে পালিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১২ই অক্টোবর স্পেনের জাতীয় দিবস ফিয়েস্তা ন্যাসিয়োনাল ডি এস্পানা পালিত হয়, যে দিনটি অন্যান্য দেশে কলম্বাস দিবস বা দিয়া দে লা রাজা হিসাবে পালিত হয় এবং ক্রিস্টোফার কলম্বাসের আমেরিকাতে আগমনের বার্ষিকী উপলক্ষে উদযাপিত হয়। দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষে মাদ্রিদে একটি সামরিক প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। ফ্রান্সের জাতীয় দিবস ১৪ জুলাই এবং বাস্তিলের বিক্ষোভের দিনটি ফেতে ন্যাশিওনাল নামে পরিচিত (ইংরেজি ভাষী দেশগুলিতে বাস্তিল দিবস হিসাবে পরিচিত), যা ফরাসী বিপ্লবের সূচনা হিসাবে বিবেচিত হয় তার স্মরণে পালিত হয়। এটি ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয় এবং বিপুল পরিমানে ফরাসি তেরঙ্গা উড়তে থাকে, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি প্যারিসের শঁজেলিজে সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৪ জুলাই স্বাধীনতা দিবস প্যারেড, আতশবাজি, বনভোজন আর ঝলসান মাংস দিয়ে ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয়। আয়ারল্যান্ডে ১৭ মার্চ সেন্ট প্যাট্রিক দিবস জাতীয় দিবসের সমতুল্য এবং বহু বছর ধরে এদিনে সরকারী ছুটি পালিত হচ্ছে। তবে, যুক্তরাজ্যের অন্তর্গত দেশগুলিতে রক্ষাকর্তা সাধু দিবস স্বল্প-পরিসরে পালিত হয়। সাম্প্রতিক কালে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের জাতীয় দিনগুলি পালনের জন্য প্রচারণা শুরু হয়েছে, স্কটিশ সংসদে সেন্ট অ্যান্ড্রুস ডে ব্যাংক হলিডে (স্কটল্যান্ড) আইন ২০০৭ পাস করার পরে সেন্ট অ্যান্ড্রু দিবসকে একটি সরকারী ব্যাঙ্ক ছুটির দিন হিসাবে পালন করা হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে যুক্তরাজ্যের জন্য একটি জাতীয় দিবসের প্রস্তাব দেওয়া হয়।",বাস্তিলের বিক্ষোভের |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4334875639672857,9.581030703846357,2.58559450318775 মনে করো তোমার নাম মোহাম্মদ সোহেল রানা এবং তুমি ঢাকার গুলশানে অবস্থিত কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তুমি ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী এবং তোমার রোল ৩। আজ স্কুলে যাওয়ার পরে তোমার জ্বরজ্বর বোধ হওয়ায় ও মাথাব্যাথা করায় ৪র্থ ঘণ্টার পরে ছুটি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে একটি আবেদনপত্র লেখ।,"বরাবর প্রধান শিক্ষক, কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় গুলশান, ঢাকা বিষয়: চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটির আবেদন। জনাব, সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি পারতপক্ষে স্কুলে কখনোই অনুপস্থিত থাকি না। আজ বিদ্যালয় আসার পর আমি প্রচন্ড মাথা ব্যথা ও জ্বর জ্বর অনুভব করছি। তাই ক্লাসে কোনভাবেই মনোযোগ দিতে পারছি না। বাসায় গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য আমার চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটি প্রয়োজন। অতএব, উপরোক্ত বিষয়গুলি পর্যালোচনা করে আমাকে চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটি মঞ্জুর করে বাধিত করবেন। বিনীত নিবেদক, আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র, মোহাম্মদ সোহেল রানা শ্রেণী: ৮ম, রোল নাম্বার: ০৩ কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7429213736273605,2.583518504310945,2.4281438103869 "নিম্নলিখিত প্রশ্নটি পড়ুন এবং প্রশ্নের জন্য একটি উপযুক্ত প্রসঙ্গ প্রদান করুন বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যা কত ?","সংযুক্ত আরব আমিরাত (Arabic: دولة الإمارات العربية المتحدة‎‎ দাওলাত্ আল্-ঈমারাত্ আল্-আরবিয়াহ্ আল্-মুত্তাহিদাহ্) মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত সাতটি স্বাধীন রাষ্ট্রের একটি ফেডারেশন। এগুলি একসময় ট্রুসিয়াল স্টেটস নামে পরিচিত ছিল। ১৯৭১ সালে দেশগুলি স্বাধীনতা লাভ করে। প্রতিটি আমিরাত একটি উপকূলীয় জনবসতিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত এবং ঐ লোকালয়ের নামেই এর নাম। আমিরাতের শাসনকর্তার পদবী আমির। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি আমিরাতের নাম হল আবু ধাবি, আজমান, দুবাই, আল ফুজাইরাহ, রাআস আল খাইমাহ, আশ শারিকাহ এবং উম্ম আল ক্বাইওয়াইন। আবু ধাবি শহর ফেডারেশনের রাজধানী এবং দুবাই দেশের বৃহত্তম শহর। সংযুক্ত আরব আমিরাত মরুময় দেশ। এর উত্তরে পারস্য উপসাগর, দক্ষিণ ও পশ্চিমে সৌদি আরব, এবং পূর্বে ওমান ও ওমান উপসাগর। ১৯৫০-এর দশকে পেট্রোলিয়াম আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত সংযুক্ত আরব আমিরাত মূলত ব্রিটিশ সরকারের অধীন কতগুলি অনুন্নত এলাকার সমষ্টি ছিল। খনিজ তেল শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে এগুলির দ্রুত উন্নতি ও আধুনিকায়ন ঘটে, ফলে ১৯৭০-এর দশকের শুরুতে আমিরাতগুলি ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে আসতে সক্ষম হয়। দেশের খনিজ তেলের বেশির ভাগ আবু ধাবিতে পাওয়া যায়, ফলে এটি সাতটি আমিরাতের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ও শক্তিশালী। তেল শিল্পের কারণে এখানকার অর্থনীতি স্থিতিশীল এবং জীবনযাত্রার মান বিশ্বের সর্বোচ্চগুলির একটি। আরব আমিরাতে রয়েছে অসংখ্য দৃষ্টিনন্দন ও গগণচুম্বী ভবন।স্বাধীনতার পর খুব কম সময়ে আরব আমিরাত বিশ্বের অন্যতম সুন্দর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। ইতিহাস সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইতিহাস আল-আইন জাতীয় যাদুঘরে প্রদর্শিত বিদা বিন্ট সৌর আয়রন যুগের ভবনে আবিষ্কৃত একটি পাত্র। এটি একটি ধূপ বার্নার বলে মনে করা হয়। হাজার হাজার বছর ধরে আমিরদের জমি দখল করা হয়েছে। শরজাহার অ্যামেরেটে জিবেল ফায়া থেকে উদ্ধার করা পাথর সরঞ্জাম 127,000 বছর আগে আফ্রিকার মানুষদের বসতি স্থাপন করে এবং আরব উপকূলে জিবেল বারাকাহে আবিষ্কৃত প্রাণীকে কসাই করার জন্য ব্যবহৃত একটি পাথর হাতিয়ার 130,000 বছর আগেও পুরোনো আবাসস্থলকে নির্দেশ করে। সেই পর্যায়ে বাইরের বিশ্বের সাথে যোগাযোগের কোন প্রমাণ নেই, যদিও সময়ের সাথে সাথে জীবন্ত ট্রেডিং লিঙ্কগুলি মেসোপটেমিয়া, ইরান এবং সিন্ধু উপত্যকার হরপ্পান সংস্কৃতিতে সভ্যতার সাথে উন্নত। এই যোগাযোগটি অব্যাহত ছিল এবং ব্যাপকভাবে হজর পর্বতমালা থেকে...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0967485953413343,2.455515328368785,2.5550274465047904 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? আনোয়ার পারভেজ (মৃত্যু ১৭ জুন, ২০০৬) একজন বাংলাদেশী শীর্ষস্থানীয় সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, সঙ্গীতজ্ঞ ও শব্দসৈনিক। ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ জুন তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিবিসির জরিপে যে ২০টি বাংলা গান সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃতি পেয়েছে তার সুরকৃত তিনটি গান ""জয় বাংলা বাংলার জয়"", ""একবার যেতে দে না"" এবং ""একতারা তুই দেশের কথা""৷ তার সুরারোপিত ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’ গানটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত বিভিন্ন দেশাত্মবোধক গানের মধ্যে অনেক জনপ্রিয় ছিল৷ সঙ্গীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০০৭ সালে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করে।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকাল |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.361196893454767,2.666746103055829,2.5806389629079542 অনুচ্ছেদ লিখুন: লোকশিল্প।,"যেকোনো দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে তার লোকশিল্প। এটি একটি দেশের প্রতীক, একটি দেশের পরিচয়। লোকশিল্প সাধারণ মানুষদের জন্য সাধারণ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি। ধর্মীয়, সামাজিক জীবন, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের প্রয়োজন থেকে লোকশিল্পের উদ্ভব। গ্রামাঞ্চলের চাহিদা, ইচ্ছা, স্বপ্ন এবং অভিজ্ঞতা লোকশিল্পের মাধ্যমে ফুটে ওঠে। লোকায়িত জীবনের এ শিল্প বংশ পরম্পরায় পরিচালিত হতে থাকে। লোকশিল্প মূলত গড়ে উঠে নান্দনিক বোধ এবং নিজস্ব ব্যবহারের তাগিদ থেকে। দেশীয় কাঁচামাল দিয়ে দেশের মানুষের হাতে তৈরি শিল্পসম্মত এসব পণ্যকে লোকশিল্প বলা হয়। আর যারা লোকশিল্পের সাথে জড়িত তাদের লোকশিল্পী বলে। আমাদের লোকশিল্পের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই লোকশিল্পের বিভিন্ন ভেদ রয়েছে। যেমন— কাঠ-খোদাইশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প, শোলার কাজ, শিকা, পিঠা তৈরির ছাঁচ; মুখোশশিল্প, বাস্তুশিল্প, নকশিকাঁথা, পটচিত্র, আল্পনা প্রভৃতি লোকশিল্পের সম্পদ। পৃথিবীজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী লোকশিল্প ঢাকাই মসলিন নিয়ে আমরা আজও গর্ববোধ করি। গ্রামীণ এই ঐতিহ্যের স্মারক বাংলাদেশের নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে আছে। এর মধ্যে ঢাকা, কুমিল্লা, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, প্রভৃতি অঞ্চল তাঁতশিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ বিখ্যাত জামদানি শাড়ির জন্য। হাতের কাছে প্রাপ্ত উপাদান দিয়ে মূলত নানা ধরনের পণ্য নির্মাণ হয়। লোকশিল্প অনেক মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে মিশে গিয়েছে। লোকশিল্প একটি গ্রামীণ সমাজ জীবনকে প্রতিফলিত করে। এটি একটি জাতির ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। বর্তমানে অনেক লোকশিল্প হারিয়ে যাবার পথে। এই লোকশিল্প সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের দায়িত্ব আমাদের সবার।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.11281096016295,2.535368014688042,2.5822891890999697 মানুষ ভালোবাসে কেন?,"মানুষ ভালোবাসে কেন তার কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। কারণ ভালোবাসা একটি জটিল অনুভূতি যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে ভালোবাসা হলো মস্তিষ্কের একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া। প্রেমে পড়ার সময় মস্তিষ্কে ডোপামিন, অক্সিটোসিন, ভ্যাসোপ্রেসিন, সেরোটোনিন, এবং নোরেপিনেফ্রিন নামক হরমোনগুলির নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলি আমাদের আনন্দ, উত্তেজনা, আবেগ, এবং ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি দেয়। আলোচনামূলক মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ভালোবাসা হলো একটি সামাজিক নির্মাণ। আমরা সামাজিকভাবে ভালোবাসা এবং ঘনিষ্ঠতার ধারণাগুলি শিখি। আমরা পরিবার, বন্ধুবান্ধব, এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে ভালোবাসা সম্পর্কে ধারণা পাই। এছাড়াও, ভালোবাসা হলো একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। প্রত্যেক ব্যক্তি ভালোবাসাকে ভিন্নভাবে অনুভব করে। কেউ কেউ ভালোবাসাকে আবেগপূর্ণভাবে অনুভব করে, অন্যরা একে আরও পরিণত এবং স্থিতিশীল অনুভব করে। মানুষ ভালোবাসে কেন তার কিছু সাধারণ কারণ নিম্নরূপ: * জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলার জন্য: ভালোবাসা আমাদের জীবনকে অর্থপূর্ণ এবং পরিপূর্ণ করে তোলে। এটি আমাদেরকে অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে একা নয় বলে মনে করে। * আবেগগত সুখের জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে আনন্দ, সুখ, এবং তৃপ্তি দেয়। এটি আমাদেরকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে ভালো বোধ করতে সাহায্য করে। * সামাজিক সমর্থনের জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে সামাজিক সমর্থন প্রদান করে। এটি আমাদেরকে কঠিন সময়ের মধ্যে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। * প্রজনন প্রক্রিয়ার জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে প্রজনন করতে সাহায্য করে। এটি আমাদেরকে একসাথে থাকতে এবং সন্তান নিতে উৎসাহিত করে। পরিশেষে, মানুষ ভালোবাসে কারণ এটি একটি জটিল অনুভূতি যা আমাদের জীবনকে বিভিন্ন উপায়ে প্রভাবিত করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.827510503137168,1.6377301956940713,1.6966326887926113 দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটির জন্য একটি সারসংক্ষেপ লিখুন,"দ্য ইমিটেশন গেম হল একটি মুভি যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং জার্মান বার্তাগুলিকে ডিক্রিপ্ট করার জন্য ব্রিটিশ গণিতবিদ অ্যালান টুরিং-এর অবদানগুলিকে অন্বেষণ করে৷ সেখানে জার্মানরা এনিগমা মেশিন আবিষ্কার করেছিল যা যোগাযোগের জন্য তাদের বার্তাগুলিকে এনক্রিপ্ট করেছিল। অ্যালান টুরিং এবং তার দল বার্তাগুলিকে ডিক্রিপ্ট করতে সক্ষম হয়েছিল, যার ফলে যুদ্ধের সময়কাল কয়েক বছর হ্রাস পায়। এটি অ্যালান টুরিং-এর দৃঢ় সংকল্প এবং উজ্জ্বলতা দেখায়, যিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে প্রথম ধারণা তৈরি করেছিলেন বলে মনে করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6991675377143527,1.9542085825016386,2.1112518692679094 কোষঝিল্লির ১০টি কাজ বর্ণনা করো।,"কোষঝিল্লির ১০টি কাজ নিম্নরূপ: ১. এটি কোষীয় সব বস্তুকে ঘিরে রাখে। ২. বাইরের প্রতিকূল অবস্থা হতে অভ্যন্তরীণ বস্তুকে রক্ষা করে। ৩. কোষঝিল্লির মধ্যদিয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পদার্থের স্থানান্তর, ব্যাপন নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় হয়। ৪. ঝিল্লিটি একটি কাঠামো হিসেবে কাজ করে যাতে বিশেষ এনজাইম বিন্যস্ত থাকতে পারে। ৫. ভেতর থেকে বাইরে এবং বাইরে থেকে ভেতরে বস্তু স্থানান্তর করে। ৬. বিভিন্ন বৃহদাণু সংশ্লেষ করতে পারে। ৭. বিভিন্ন রকম তথ্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। ৮. পারস্পরিক বন্ধন, বৃদ্ধি ও চলন ইত্যাদি কাজেও এর ভূমিকা আছে। ৯. ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কঠিন ও পিনোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় তরল বস্তু গ্রহণ করে। ১০. এনজাইম ও অ্যান্টিজেন ক্ষরণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,4.557453048793385,2.382807885959178,2.486380538426809 শুনেছি বিশ্বের প্রথম বৃহত্তম মসজিদ হলো মসজিদ আল-হারাম। এই মসজিদটি সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু বলো।,"সৌদি আরবের প্রাচীন নগরী মক্কায় অবস্থিত মসজিদ আল-হারাম ইসলামের সবচেয়ে ঐতিহ্যবহনকারী মসজিদ। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম নামাযের কেবলা কাবা শরীফ এ মসজিদেই অবস্থিত। প্রতি বছর ইসলামের আরেক স্তম্ভ হজ পালনের জন্য সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মুসলমান এখানে সমবেত হন। ৮৯ মিটার (২৯২ ফুট) উঁচু ৯টি মিনারবিশিষ্ট এ মসজিদটি বর্তমানে বহিরাঙ্গন ও অভ্যন্তরীণ নামাজের জায়গাসহ ৪,০০,৮০০ বর্গমিটার (৯৯ একর) স্থানব্যাপী বিস্তৃত। চার মিলিয়ন মুসল্লী একত্রে এখানে নামাজ আদায় করতে পারে। এখানে রয়েছে অতি মূল্যবান ও পবিত্র পাথর 'হাজরে আসওয়াদ' ও 'মাকাম-এ-ইব্রাহিম' (ইব্রাহিম (আ.)-এর পায়ের ছাপ)। পবিত্র কাবাঘর গ্রানাইট ও মার্বেল পাথর খচিত। এ দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি বিশ্বের কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান মানুষের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় পবিত্রগৃহ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6382745891073074,2.983685253596285,3.0932826814149954 "২৫শে মার্চ, ১৯৭১ সালে, স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। ৪ঠা এপ্রিল ১৯৭১, নুরুল আমিন, গোলাম আযম ও খাজা খায়রুদ্দিনসহ ১২জন পাকিস্তানপন্থী নেতা, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল টিক্কা খানের সাথে দেখা করেন এবং",বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সহযোগিতার নিশ্চয়তা প্রদান করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.712474682942114,2.3538059319423508,3.1694921413033024 দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়ন বলতে কী বোঝায়?,"দীর্ঘমেয়াদি অর্থসংস্থান বলতে বুঝায় দীর্ঘমেয়াদি জামানতের মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদি ঋণের স্থলাভিষিক্ত দীর্ঘকালীন অর্থের যোগান। সাধারণত ৭ থেকে ১৫ বছর মেয়াদের জন্য যে অর্থায়ন পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয় তাকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন বলা হয়। একটি কারবার প্রতিষ্ঠান স্থাপন বা আরম্ভ, সম্প্রসারণ, উন্নয়ন বা কোন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি অর্থসংস্থান করা হয় । সাধারণত ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠানে এই অর্থসংস্থানের উৎসগুলোকে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই কিছু না কিছু দীর্ঘমেয়াদি অর্থের সংস্থান করা হয়। সাধারণ অর্থে, দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য যে তহবিল বা ঋণ সংগ্রহ করা হয় তাকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থসংস্থান বলে। ব্যাপক অর্থে, যে অর্থসংস্থানে ঋণগ্রহীতা তহবিল ৫ থেকে ১৫ বছর এমনকি ২০ বছর বা তদূর্ধ্ব সময়ের জন্য ব্যবহারের সুযোগ পায় এবং কারবারের প্রত্যাশিত লাভ দিয়ে কিস্তিতে অথবা সঞ্চিত অর্থ দিয়ে এককালীন আবার অনেক সময় কারবার বিলুপ্তির সময় পরিশোধ করা হয় তাকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন বলা হয়ে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5820941843467664,2.029666263797727,2.176362329043343 "সৈন্যদের একটি দল নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে। নদী পার হতে হবে। কিন্তু ব্রিজটি ভাঙা। আবার নদীটি বেশ গভীর আর বড়। সাঁতার কেটে পার হওয়া প্রায় অসম্ভব। হঠাৎ এক সৈন্যের চোখ পড়ল নদীর তীরে। একটি ছোট নৌকায় দুটি ছোট ছেলে খেলছে। সৈন্য নৌকা নিয়ে কাছে আসতে বললেন তাদের। তারা এল। কিন্তু তাদের নৌকা অনেক ছোট। ওই দুই ছেলের পাশাপাশি আর কোনো সৈন্য নৌকায় উঠলে নৌকা ডুবে যাবে। হয় ছেলে দুটি নৌকায় থাকতে পারবে অথবা একজন সৈন্য। কিন্তু তারপরও সব সৈন্য সুন্দরভাবে নৌকার সাহায্য নিয়ে নদী পার হলো। বলো তো, সৈন্যরা কীভাবে পার হলো নদীটি?",প্রথমে ছোট ছেলে দুটি নদী পার হলো। এরপর ছেলেদের একজন নৌকা নিয়ে আবার ফিরে আসে সৈন্যদের কাছে। এরপর একজন সৈন্য নৌকাটি নিয়ে নদী পার হবে। নদীর ওপারে দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেটি আবার নৌকা নিয়ে ফিরে আসবে সৈন্যদের কাছে। এভাবে সব সৈন্য নদী পার হবে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3958083881754906,2.014504085211624,2.3050290048337185 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: কমলেশ কুমারী যাদব ছিলেন কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনীর (সিআরপিএফ) একজন কনস্টেবল এবং শান্তির সময় ভারতের সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার অশোকচক্রের প্রাপক। ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর","ভারতীয় সংসদে হামলার সময় সন্ত্রাসবাদী বন্দুকধারী এবং আত্মঘাতী বোমাবাজকে সংসদে পৌঁছানো থেকে সফলভাবে বাধা দেওয়ার পরে দেশের জন্য শহীদ হন। সেই দিন, কমলেশ কুমারী যাদব সংসদ ভবনের ১১ নম্বর বিল্ডিং গেটের পাশের আয়রন গেটের ১ নম্বর পোস্টে অবস্থান করেছিলেন। সকাল ১১:৫০ মিনিটে লাইসেন্স প্লেট নম্বর ডিএল ৩ সি জে ১৫২৭ বহনকারী একটি অ্যাম্বাসেডর ব্র্যান্ড গাড়ি বিজয় চক থেকে গেটের দিকে এগিয়ে যায়। যাদব প্রথম সুরক্ষিত কর্মকর্তা যিনি গাড়ীর কাছে গিয়েছিলেন এবং কিছু ভুল বুঝতে পেরে গেটটি সিল করতে ফিরে তাঁর পোস্টে ফিরে এসেছিলেন। যাদবের দূরদর্শিতার কারণে সন্ত্রাসীরা তাদের পরিকল্পনায় ব্যর্থ হয় এবং গুলি চালিয়ে দেওয়া শুরু করে । কমলেশ যাদবের পেটে এগারোটি গুলি লেগেছিল। কমলেশ কুমারী যাদবের সতর্কতা সন্ত্রাসীদের মধ্যে একটি আত্মঘাতী বোমারুকে তাঁর পরিকল্পনা কার্যকর করতে বাধা দেয় এবং হামলাকারীদের গুলি চালিয়ে কেন্দ্রীয় ভবনে প্রবেশ করতে বাধা দেয়। কমলেশ কুমারী যাদবের সাহস এবং আত্মত্যাগের জন্য তাকে অশোকচক্র পুরস্কার প্রদান করা হয়। তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং পুলিশের মধ্যে প্রথম মহিলা ছিলেন যিনি এই পুরস্কার পেয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.9376281547979475,2.4170765265876875,2.5199268171944484 বায়ু অপেক্ষা পানিতে বরফ দ্রুত গলে কেন?,পানি ও বায়ুর অণুগুলো বরফের অণুর চেয়ে বেশি গতিশীল বলে এদের এক সাথে রাখলে এদের অণুগুলো বরফের অণুগুলোকে অনবরত ধাক্কা দিয়ে তরলে পরিণত করে। আবার বায়ুর চেয়ে পানির ঘনত্ব বেশি হওয়ায় পানিতে একক আয়তনে অণুর সংখ্যাও বায়ুর চেয়ে বেশি থাকে। ফলে পানি ও বায়ুতে বরফ রাখলে পানি বরফকে দ্রুত তরলে রূপান্তর করে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.078327972401198,2.190315977683102,2.5452482306288986 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : তিনি ব্রিটিশ রাজ কর্তৃক গ্রেফতার হন। পঞ্চাশের মন্বন্তরে",১৯৪৩ সালে তিনি একটি এতিমখানা প্রতিষ্ঠা করেন। ভারত বিভাগের পর তিনি ঢাকায় স্থায়ী হন। ১৯৫৪ সালে নারীদের অংশগ্রহণে বিজয়ী হয়ে তিনি পূর্ববাংলা আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে তিনি চীনে পাকিস্তান প্রতিনিধিদলে ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.991682814684666,2.4074962463629355,3.0657615388128603 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? উহুদের যুদ্ধ তৃতীয় হিজরি সনে অনুষ্ঠিত হয়। আনাস সম্পর্কে সা'দ বলেন, ""সেদিন তিনি যা করলেন, আমি তা করতে পারিনি""। বালাজুরী এর মতে সুফাইয়ান ইবন উয়াইফ আনাসকে হত্যা করেন।",উহুদের যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1125542378023954,5.171354844947449,3.8199292268596965 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? নিউ ওয়ার্ল্ড সাময়িকীতে সি. এল. আর. জেমস কানহাই সম্পর্কে বলেছেন যে, ‘তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটের উন্নয়নের চূড়ায় আরোহণ করেছিলেন।’ ১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা বিজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।",ক্রিকেট |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3258665216827454,6.353398358535012,2.9920063013717884 ভূ-অভ্যন্তরের একটি মণ্ডলকে সিমা বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।,"ভূ-অভ্যন্তরের গুরুমণ্ডলকে এর উপাদানগত কারণে সিমা বলা হয়। কেন্দ্রমণ্ডলের ওপর থেকে চতুর্দিকে প্রায় ২৮৯৫ কি.মি. পর্যন্ত মণ্ডলটিকে গুরুমণ্ডল বলে। সিলিকন, ম্যাগনেসিয়াম প্রভৃতি ভারী ধাতুর সংমিশ্রণেই এ মণ্ডলটি গঠিত। এর উপরাংশে ১৪৪৮ কি.মি. স্তর ব্যাসল্ট জাতীয় উপাদান দ্বারা গঠিত বলে এটি ব্যাসল্ট অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এ মণ্ডলটি সিলিকন ও ম্যাগনেসিয়ামে গঠিত বলে একে সিমা বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5452110794429816,2.54182995388491,2.949911906361001 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৬২ সালে সংবিধানের দ্বিতীয় সেটটি প্রধানমন্ত্রীর পদ পুরোপুরি বিলুপ্ত করে দেয় কারণ সমস্ত ক্ষমতা পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তরিত হয়। ক্ষমতার কেন্দ্রিয়করণকে কেন্দ্র করে ১৯৬৫ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পরে রাষ্ট্রপতি হওয়ার বিষয়ে সমালোচনা শুরু হয়। ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের পরে নুরুল আমিন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সাথে সাথে সহ-রাষ্ট্রপতি পদে অফিস প্রতিষ্ঠা করা হয়। জুলফিকার আলী ভুট্টো, মুজিবুর রেহমান এবং ইয়াহিয়া খানের মধ্যে আলাপ-আলোচনা যে পূর্ব পাকিস্তানে মুক্তি আন্দোলনের দিকে পরিচালিত করেছিল। পূর্ব পাকিস্তানে ভারত হস্তক্ষেপের সাথে সাথে এবং পাকিস্তান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পরাজয় স্বীকার করে একাত্তরে",রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা ভেঙে দেয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.262916444995969,3.2687969634907663,2.518701188312701 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৬৫ সালে লুকাস মারান্ডী দিনাজপুর ধর্মপ্রদেশের অন্তবর্তীকালীন পরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিন্তু, ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের",কারণে সেখানে মিশনারি কার্যক্রম চালাতে অসুবিধার মুখে পড়তে হয়। তখন রাকে ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়ায় অস্থায়ী বিশপ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.809153764244829,3.0230064088445996,3.4872416178384125 ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনার নাম। বর্তমানে বাংলাদেশে এ ধারণাটি বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে মূলত বোঝায় দেশকে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর হিসেবে গড়ে তোলার একটি সুনির্দিষ্ট প্রত্যয়কে। ২০২১ সালে উদ্যাপিত হবে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। এ সময়ের মধ্যেই 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' গড়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। আধুনিক বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এটি নিঃসন্দেহে একটি সময়োচিত পদক্ষেপ। তবে এ বিষয়ে স্বপ্ন দেখা যতটা সহজ তাকে বাস্তব রূপ প্রদান করা ততটাই কঠিন । একটি দেশকে তখনই ডিজিটাল দেশ বলা যাবে যখন তা পরিপূর্ণভাবে ই-স্টেট-এ পরিণত হবে। অর্থাৎ ওই দেশের যাবতীয় কার্যাবলি, যেমন: সরকারব্যবস্থা, শাসনব্যবস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসাব্যবস্থা ইত্যাদি তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলবে একটি আধুনিক জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থা। শাসনব্যবস্থার প্রতিটি ধাপে কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। সুতরাং, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার মূলভিত্তি হলো তথ্যপ্রযুক্তির শক্তিশালী কাঠামো। বাংলাদেশ ধীরে ধীরে এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে অগ্রসর হচ্ছে। তবে এখনো অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমরা কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি লাভ করতে পারিনি। সমগ্র দেশের বিদ্যুতের ব্যবস্থা এখনো নিরবচ্ছিন্ন করা যায়নি। তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো এখনো সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে রয়ে গেছে। তথ্যপ্রযুক্তিকে উত্তমরূপে করায়ত্ত করার জন্য ইংরেজি ভাষায় দখল থাকা একান্ত জরুরি। এ বিষয়েও আমাদের দুর্বলতা রয়েছে। আশার কথা হলো, বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন বেশ দ্রুত ঘটছে। জীবনের নানা প্রয়োজনীয় কাজে আমরা ধীরে ধীরে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়েছি। এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলেই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ লাভ করবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4811045984632876,2.1414112464263573,2.2086369588986186 কিউনিফর্ম কী?,সুমেরীয়দের উদ্ভাবিত লিখন পদ্ধতি ইতিহাসে কীলকাকার বা কিউনিফর্ম নামে পরিচিত। প্রথম দিকে সুমেরীয় লিপি ছিল মিসরীয়দের মতো চিত্রলিপিভিত্তিক। পরবর্তীকালে নিজেদের লেখাকে গতিশীল করতে তারা নতুন লিখন পদ্ধতির উদ্ভাবন করে যা কিউনিফর্ম বা কীলকাকার নামে পরিচিত। সুমেরীয়রা কাদামাটির প্লেটে খাগের কলম দিয়ে কৌণিক কিছু রেখা ফুটিয়ে তুলত। খাঁজকাটা চিহ্নগুলো দেখতে অনেকটা তীরের মতো। কিউনিফর্মকে বলা হয় অক্ষরভিত্তিক চিত্রলিপি। এ লিপি বামদিক থেকে ডানদিকে লেখা হতো। সুমেরের বিখ্যাত শহর নিপ্পুরে সুমেরীয় এ কীলকাকার চিত্রলিপির প্রায় চার হাজার মাটির চাকতি পাওয়া গেছে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,10.090128113455481,2.565614849514305,2.8242620478089857 ভারতের প্রথম প্রধান মন্ত্রী কে ছিলেন ?,ভারতের প্রথম প্রধান মন্ত্রী ছিলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু। ,Bengali,ben,original-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,1.7010163404114313,2.193557132362704,3.1031213738960184 ভাজা মাছ উল্টে খেতে না জানার অর্থ কী?,ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না কথাটি এমন ব্যক্তিদের বলা হয় যারা কোনো বিষয়ে জেনেও না জানার ভান করে। সাধারণত কোনো দোষে দোষী ব্যক্তি যখন তার দোষ অস্বীকার করে তখন ব্যঙ্গ করে বলা হয় যে সে ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.617335007181527,2.3595938656388973,2.873282112021966 "শেখ মুজিবের 'মূর্তি' সরানোর দাবি তুলেছে কলকাতার মুসলিম ছাত্ররা\nবেকার হোস্টেলের যে কক্ষটিতে শেখ মুজিবুর রহমান থাকতেন সেখানে এ ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্রজীবনে কলকাতার যে ছাত্রাবাসে থাকতেন, সেই বেকার হোস্টেলের বর্তমান বাসিন্দাদের একাংশ এই দাবি তুলছেন। বেকার হোস্টেলটি মুসলমান ছাত্রদের আবাস। শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য সরানোর দাবি নিয়ে কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসে ছাত্রদের একাংশ মঙ্গলবার যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা জানিয়েছেন যে উপ-দূতাবাসে পৌঁছানোর আগেই পুলিশ তাদের গতিরোধ করে। তাদের দাবী সনদও জমা নিতে চায়নি বাংলাদেশের উপ-দূতাবাস কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় থানার অফিসার-ইন-চার্জ সেটি গ্রহণ করেছেন বলে দাবি করেছেন পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মুহম্মদ কামরুজ্জামান। সরকারী ছাত্রাবাস বেকার হোস্টেলের যে ঘরে শেখ মুজিব থাকতেন, সেটিতে একটি সংগ্রহশালা তৈরি হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে। ওই সংগ্রহশালাতেই বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতির ভাস্কর্য স্থাপন করেন বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি। আরো পড়ুন বাবরি মসজিদ: হিন্দু-মুসলিম সমঝোতা চায় আদালত ইংলিশ 'অ্যাশেসের' মতো শ্রী লঙ্কা ক্রিকেটের শেষকৃত্য! বর্তমানে বেকার হোস্টেলে বসবাসকারী ছাত্রদের মধ্যে যারা ভাস্কর্যটি সরিয়ে ফেলার দাবি করছেন, তারা বলছেন গোটা হোস্টেল চত্বরে ইসলামিক পরিমণ্ডল রয়েছে। সেখানে একটি মসজিদও আছে। তার মধ্যে কোনও ব্যক্তির ভাস্কর্য রাখাকে 'ইসলাম-বিরোধী' হিসেবে বর্ণনা করছে দাবি উত্থাপনকারী ছাত্ররা। তবে সেখানে যে সংগ্রহশালা রয়েছে, সে ব্যাপারে তাদের আপত্তি নেই। কলকাতার বেকার হোস্টেল একজন শিক্ষার্থী সাহেব আলি শেখ বলছিলেন, ""এই হোস্টেলে যারা থাকি, সকলেই মুসলমান। এটা একটা ধর্মীয় স্থানও - মসজিদ আছে। ইসলাম ধর্মে মূর্তি পূজা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। তাই আমাদের হোস্টেলের পরিবেশে কোনও ব্যক্তির মূর্তি রাখা আমরা মেনে নিতে পারছি না।"" বেকার হোস্টেলে থেকে এমএ পড়ছেন নাজমুল আরেফিন। তার কথায়, ""বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অত্যন্ত সম্মানিত ব্যক্তি। আমাদের হোস্টেলেরই প্রাক্তন আবাসিক। কোনও অসম্মান হোক তাঁর, সেটা আমরা চাই না। কিন্তু একই সঙ্গে এটা একটা ধর্মীয় প্রাঙ্গণ। সেখানে কোনও ব্যক্তির মূর্তি থাকা কোনভাবেই মেনে নিতে পারি না। সংগ্রহশালা করা হোক, লাইব্রেরী করা হোক, কিন্তু মূর্তিটা সরানোর দাবি করছি আমরা।"" ""ওই মূর্তিটা সংগ্রহশালার ঘরে লাগানো কাঁচের দরজার বাইরে থেকেই""",বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ভাস্কর্য সরানোর দাবি তুলছে কলকাতার মুসলমান ছাত্রদের একাংশ।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3872786637084213,2.4118816588463154,2.39785217493548 বৃক্ষরোপণ নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করতে ও বেঁচে থাকার তাগিদে বৃক্ষরোপণ করার কোনো বিকল্প নেই। অথচ আমরা বৃক্ষরোপণের পরিবর্তে নির্বিচারে বৃক্ষ কেটে ধ্বংস করছি প্রাকৃতিক বন। ফলে আমাদের দেশের পরিবেশও আজ হুমকির সম্মুখীন। এই সংকট থেকে রক্ষা পেতে হলে অধিকহারে বৃক্ষরোপণ করতে হবে। গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-বন্দরে সর্বত্র চালাতে হবে বৃক্ষরোপণ অভিযান। একটি দেশে শতকরা ২৫ ভাগ বনাঞ্চল থাকা আবশ্যক হলে পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে বনায়নের শতকরা হার মাত্র ১২ ভাগ। ফলে বনায়ন না হলে মানুষের জীবন হুমকির সন্মুখীন হবে। কেননা যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, কলকারখানা বাড়ছে তাতে গ্রিনহাউজ ইফেক্ট সৃষ্টি হচ্ছে। আর এ কারণেই আমাদের দেশে বন্যা, খরা, জলোচ্ছ্বাসের মাত্রা বেড়েই চলেছে। ভূমিকম্প, ভূমিধসের মতো ঘটনাও ঘটে চলেছে। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, এভাবে চলতে থাকলে উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে ভূপৃষ্ঠে পানির উচ্চতা বেড়ে যাবে, আর এতে তলিয়ে যাবে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলো। এ ভয়াবহ বিপদের হাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করতে হলে পর্যাপ্ত বৃক্ষরোপণ করা উচিত। কেননা একমাত্র বৃক্ষরোপণের ফলেই প্রকৃতিতে বিদ্যমান কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ কমিয়ে আনা সম্ভব। তাই সবাইকে বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অবহিত করার লক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ অভিযান কর্মসূচিটি অব্যাহত রাখা জরুরি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.949305360569995,2.338429234998661,2.450300939065802 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ? অনুচ্ছেদ : আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, ""যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।"" এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান।",মদীনায় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.655551578075591,12.982149101469105,2.9939832901117813 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : করোনাভাইরাস দ্রুত ছড়ায় চীনে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোলকে বলেছেন বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং সেটি চীনে গিয়ে বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনবে। ""প্রয়োজনে আরও ফ্লাইট পাঠানো হবে। উহানসহ কয়েকটি শহরে যেসব বাংলাদেশির নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে তাদের মধ্যে ৩৭০ জনকে দেশের আনার চেষ্টা হচ্ছে।"" মি. মোমেন বলছেন তাদের আনা হলে ঢাকায় হজ্ব ক্যাম্প ও উত্তরার একটি হাসপাতালে আলাদা করে বিশেষ পর্যবেক্ষণে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত রাখা হবে। ""আমরা শনিবারই তাদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে প্রস্তুত। তবে তারপরেও চীন সরকারের সম্মতির একটি বিষয় আছে। তার ওপরই সবকিছু নির্ভর করবে।"" বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস: লক্ষণ, প্রতিরোধ ও আরো দশটি তথ্য নতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের? মাস্ক পরে কি ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানো যায়?",চীনের উহানসহ আরও কয়েকটি শহরে আটকে পড়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৭০জনকে শনিবার ফিরিয়ে আনার কথা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.720219008002074,2.2864067602009133,2.738191415375605 কোন পাখি সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে?,"ঈগল সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে। একটি পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ঈগল ১১,০০০ ফুট উপরে উঠতে পারে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3016323331955406,2.27081164840406,3.099739551592261 বই পড়ার তাৎপর্য নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বই হলো জ্ঞানের আধার। বই মানুষকে সমৃদ্ধ করে, জীবনকে পূর্ণতা দেয়। বই নিঃস্বার্থভাবে মানুষের মনকে আলোড়িত করে এবং মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটায়। লেখকগণ নিজের মাধুরী মিশিয়ে মনের ভাব ফুটিয়ে তোলেন একেকটি বইতে। কিছু বই মানুষকে কাঁদায়, কিছু বই মানুষকে প্রচণ্ড আনন্দ দেয়। বই চিত্তকে বিকশিত করে, পাঠক মনের বিনোদনের চাহিদা মেটায়। বই পড়ে পাঠক যে জ্ঞান সঞ্চার করেন, যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন তার প্রভাব সুদূরপ্রসারী। বই হতে পারে আনন্দের উৎস, মানুষের মেধা-মননকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায় বই। বই শুধু মানুষকে আনন্দই দেয় না, কখনো কখনো হতাশায় নিমজ্জিত ব্যক্তির মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটায়। ইতিহাস, সাহিত্য, বিজ্ঞান, আইন, দৰ্শন, ইত্যাদি বিষয়ক বই পাঠে মানুষ জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়। মানবজীবনের চিন্তা- চেতনার বাস্তব প্রতিফলন মুদ্রিত হয় বইয়ের পাতায়। বই মানুষকে করে আধুনিক ও বিজ্ঞামনস্ক। বই পড়ে মানুষের চিন্তা ধারার পরিবর্তন ঘটে, জীবনে বৈচিত্র্য আসে। সৃজনশীল মনন গঠনে বই পড়ার ভূমিকা অপরিসীম। হাজার বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বাহক হচ্ছে বই। বই পড়ে পাঠকের চিন্তার জগৎ যেমন বিকশিত হয়, তেমনি পাঠক লাভ করে, অপার্থিব আনন্দ। একটি মানসম্মত বই পাঠকের চিন্তাধারাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। বই পড়ার অভ্যাস মানুষকে যথার্থ শিক্ষিত করে তোলে । একটি ভালো বই মানুষের নিঃসঙ্গতা ঘুচাতে সাহায্য করে। একটি মানসম্মত বই মানুষকে আলোর পথ দেখায়, দূর করে অজ্ঞতার সব আধার। সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে বই পড়ার মাধ্যমে। বই পাঠকের মনুষ্যত্ববোধ জাগরণে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই বই পড়ার প্রয়োজনীয়তা সর্বাধিক। উন্নত জাতি গঠনে এজন্য বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2022081021739734,2.4781841039833874,2.512815019620432 """জন্ম হােক যথা তথা, কর্ম হােক ভালাে"" উপদেশবাণীটি ব্যাখ্যা করো।","জন্ম মানুষকে বড়াে করে না, মানুষকে বড় করে তার কাজ। কর্মের মাঝেই মানুষ বেঁচে তাকে আজীবন মানুদের হৃদয়ে। মানুষ নিজের ইচ্ছায় কোনাে উঁচু বা নীচু বংশে জন্মগ্রহণ করে না। কিন্তু কর্মের ওপর রয়েছে তার পূর্ণ ইচ্ছাশক্তি প্রতিফলনের ক্ষমতা। কর্মগুণেই একজন মানুষ সকলের প্রশংসিত বা নিন্দিত হয়ে থাকে। পৃথিবীতে যারা স্মরণীয়বরণীয় তাদের সকলেই কোনাে না কোনাে মহকর্মের কর্মী। এক্ষেত্রে উঁচু বংশমর্যাদা কিংবা নীচু বংশমর্যাদার কোনাে ভূমিকা নেই। উঁচু বংশে জন্মগ্রহণ করে কেউ যদি অপকর্মে লিপ্ত হয়, তাহলে সমাজের সকলেই তাকে ঘৃণার চোখে দেখে। বংশমর্যাদা তাকে সমাজের নিন্দার কবল থেকে কখনই রক্ষা করতে পারে না। পক্ষান্তরে, নীচু বংশে জন্মগ্রহণ করেও মানুষ তার সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা ও চরিত্রগুণে সকলের প্রশংসা অর্জন করতে পারে। ইতিহাসের পাতায় এর অসংখ্য প্রমাণ আছে। শেক্সপীয়র সাধারণ ঘরে জন্মগ্রহণ করেও সাধনা ও প্রতিভা বলে বিশ্বনন্দিত সাহিত্যিকের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও বাংলা সাহিত্যে অসামান্য অবদান রেখে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন প্রথম জীবনে খেয়াঘাটের মাঝি ছিলেন। অধ্যবসায়, সাধনা এবং কর্মগুণে তিনি ইতিহাস খ্যাত হয়ে আছেন। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) সমবেত জনতার উদ্দেশে বলেছিলেন, কোনাে খোড়া ক্রীতদাসও যদি নিজ যােগ্যতা বলে আমিরের পদ লাভ করে, তাহলে সকলে সর্বতােভাবে তাকে মেনে চলবে, কোনাে কুলমর্যাদার প্রশ্ন উত্থাপন করবে না। সুতরাং বংশপরিচয়ই মানুষের প্রকৃত পরিচয় নয়, কর্মগুণেই সে পরিচিত হয়ে উঠে। আভিজাত্য বা বংশপরিচয়ই মানুষের মর্যাদার মাপকাঠি নয়। কর্মই মানুষের মর্যাদার মাপকাঠি। তাই মানুষকে বিচার করতে হবে তার কাজের উপর ভিত্তি করে, বংশের উপর ভিত্তি করে নয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.241702193169428,2.3947276261166084,2.661150567728402 ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো।,"ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আলোর পতন ও তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য সময়ের প্রয়োজন, এ সময় কয়েকদিন পর্যন্ত হতে পারে। কেননা, ধাতবপৃষ্ঠে যে আলো শক্তি আপতিত হয়, পৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলো সেই শক্তি শোষণ করে উত্তেজিত হয়। যখন ইলেকট্রনগুলো শক্তি শোষণ করে তাদের বন্ধ শক্তি বা তার চেয়ে বেশি শক্তি অর্জন করে তখনই ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয়। আর তার জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া একটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, ধাতবপৃষ্ঠে আলো আপতিত হওয়া এবং তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের মধ্যে কোনো কাল বিলম্বন নেই। আলো পড়ামাত্রই ইলেকট্রন নির্গত হয়। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার এ ধর্মটি চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। দ্বিতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব থেকে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক বেগ তথা গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল হতে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল নয় বরং এটা আলোর কম্পাঙ্কের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং পরীক্ষালব্ধ এই ফলটিকেও চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। তৃতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে আলোর তীব্রতা বাড়ালে ফটোপ্রবাহ বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব পরীক্ষালব্ধ ফলের সাথে একমত। পরিশেষে, যেকোনো ধাতুর বেলায় তার সূচন কম্পাঙ্কের চেয়ে আপতিত আলোর কম্পাঙ্ক বেশি না হলে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় না। এ সূচন কম্পাঙ্কের অস্তিত্ব চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। চিরায়ত তরঙ্গতত্ত্ব অনুসারে বরং আপতিত আলোর একটা ন্যূনতম তীব্রতা থাকার কথা। যে তীব্রতার চেয়ে কম তীব্রতার আলো আপতিত হলে ইলেকট্রন নির্গত হবে না। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.702551101582085,1.792753260577643,1.8427628916898493 "ভূগোল বিষয়ের শিক্ষক জনাব মতিউর রহমান দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ক্লাসে সৌরজগৎ নিয়ে আলোচনা করছিলেন। প্রথমে তিনি একটি গ্রহ নিয়ে আলোচনা করলেন, সূর্য থেকে যার গড় দূরত্ব ২২.৮ কোটি কিলোমিটার এবং পৃথিবী থেকে ৭.৮ কোটি কিলোমিটার। পরে তিনি অপর একটি গ্রহের কথা বললেন, সূর্য থেকে যার গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার এবং উপরিভাগের তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস। উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনায় জনাব মতিউর রহমান প্রথমে কোন গ্রহ নিয়ে আলোচনা করেছেন? ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনায় জনাব মতিউর রহমান প্রথমে মঙ্গল গ্রহ নিয়ে আলোচনা করেছেন। মহাকর্ষ বলের প্রভাবে মহাকাশে কতগুলো জ্যোতিষ্ক সূর্যের চারিদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিক্রমণ করছে; এদের গ্রহ বলা হয়। সৌরজগতে আটটি গ্রহ আছে। এর মধ্যে একটি হলো মঙ্গল। সূর্য থেকে দূরত্বের দিক দিয়ে পৃথিবীর পরে মঙ্গল গ্রহের অবস্থান। সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ২২.৮ কোটি কিলোমিটার এবং পৃথিবী থেকে ৭.৮ কোটি কিলোমিটার। উদ্দীপকে এ গ্রহটির প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। উদ্দীপকে বলা হয়েছে, ভূগোল বিষয়ের শিক্ষক জনাব মতিউর রহমান দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ক্লাসে সৌরজগৎ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি প্রথমে যে গ্রহ নিয়ে আলোচনা করেন সূর্য থেকে সেটির গড় দূরত্ব ২২.৮ কোটি কিলোমিটার এবং পৃথিবী থেকে ৭.৮ কোটি কিলোমিটার। সুতরাং বলা যায় যে, তিনি প্রথমে মঙ্গল গ্রহ নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ গ্রহটিতে কোনো ধরনের প্রাণের উপযোগী পরিবেশ আছে বা ছিল কিনা তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে ব্যাপক কৌতুহল রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1827184668837467,2.103012730552087,1.9271244815626023 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ২য় হিজরির আলোচনায় উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো কিবলা পরিবর্তন, গাযওয়ায়ে বদর এবং সারিয়ায়ে আব্দুল্লাহ ইবনে জাহাশের ঘটনা। ৩য় হিজরির আলোচনায় উল্লেখযোগ্য সকল ঘটনা গাযওয়ায়ে উহুদ ও গাযওয়ায়ে গাতফানের ঐতিহাসিক যুদ্ধ। ৪র্থ হিজরির আলোচনায় বীরে মাউনা অভিমুখে সারিয়ায়ে মুনজিরের ঘটনা উল্লেখযোগ্য বলে বিবেচিত। ৫ম হিজরিতে কুরাইশ ও ইহুদিদের একতা বন্ধনে যৌথ ষড়যন্ত্র ও আহযাবের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ৬ষ্ঠ হিজরিতে হুদাইবিয়ার সন্ধি, বাইয়াতে রিদওয়ান এবং বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট পত্রের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ এবং এ বছরেই আল্লাহর তলোয়ার ঘোষিত খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আমর ইবনুল আস ইসলাম গ্রহণ করেন। ৭ম হিজরির আলোচনা গাযওয়ায়ে খায়বার, ফাদাক বিজয় এবং উমরার কাযা আদায়। ৮ম হিজরিতে সারিয়ায়ে মুতা ও মক্কা বিজয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের বাঁক ঘুরিয়ে দেয়া ঘটনাগুলো সংঘটিত হয়। ৯ম হিজরিতে তাবুক যুদ্ধ, হাজ্জুল ইসলাম, প্রতিনিধি দলের আগমন ও দলে দলে ইসলাম গ্রহণের ঘটনাগুলো প্রণিধানযোগ্য। ১০ম হিজরিতে নবী বিদায় হজ্জের জন্য ২৫শে জিলকদ সোমবার মক্কার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। ১১শ হিজরির আলোচনা সারিয়ায়ে উসামা, অন্তিম পীড়া এবং মৃত্যুবরণের সময় নবীর সর্বশেষ উক্তি ছিল 'আমি রফিকে আ'লাকে পছন্দ করি' অপর বর্ণনায় রয়েছে ওনার শেষ উক্তি ছিল ""নামাজ নামাজ""।",গাযওয়ায়ে বদর |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8213465731114256,25.623747151163926,2.9567645032433987 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন বঙ্কে চামার ছিলেন একজন স্বাধীনতা কর্মী, তিনি সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ অংশ নেন। তিনি ছিলেন জৌনপুর জনপদের কুচরপুর গ্রাম, মাচালি শাহের বাসিন্দা। সিপাহী বিদ্রোহের পর বাঁঙ্কে চামার ও তার ১৮ জন সহযোগীকে বাঘি (বিদ্রোহী) ঘোষণা করা হয়েছিল। গ্রেপ্তার হওয়ার পরে চামারকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্ন: এই পাঠ্যটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?",১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে বঙ্কে চামারের ভূমিকা। ,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.5185440109919237,3.698508958559775,2.7902309164949743 "পলাশের বয়স আট বছর। বয়স অনুসারে তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটেনি। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার সাহেব তাকে দেখে বললেন যদিও খাদ্যবস্তু পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয় কিন্তু রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাবার গ্রহণের ফলে পলাশের এমনটি হচ্ছে। সকলেই এ ব্যাপারে সচেতন না হলে ভবিষ্যত প্রজন্ম হুমকীর সম্মুখীন হবে। ডাক্তার সাহেবের শেষোক্ত উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।","ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হুমকীর সম্মুখীন হতে বাঁচাতে হলে আমাদের সকলকেই নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করতে হবে এবং খাদ্য গ্রহণে সকলকে সচেতন হতে হবে। ডাক্তার সাহেবের শেষোক্ত উক্তিটিতে এমনই ইঙ্গিত রয়েছে এবং এ উক্তিটির যথার্থতাও রয়েছে। বর্তমানে বাজারে অনৈতিকভাবে খাদ্যে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন- ফরমালিন, বাণিজ্যিক রং, কীটনাশক ইত্যাদি মিশানো হয়। এগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর বিশেষ করে শিশুদের জন্য। এসব খাদ্যের বিষক্রিয়া ধীরে ধীরে যকৃত, বৃক্ক, হৃৎপিণ্ড ইত্যাদির কার্যকারিতা নষ্ট করে বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে। এছাড়া ভেজাল খাবার শিশুদের বাড়ন্ত কোষে বিরূপ প্রভাব ফেলে, তাতে একদিকে যেমন শিশুর মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয় অপরদিকে সে নানা অসুস্থতায় ভোগে। বিষাক্ত রাসায়নিকযুক্ত ভেজাল খাদ্যের প্রভাবে ক্যান্সারও হয়ে থাকে। সুতরাং, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হুমকির হাত থেকে বাঁচাতে হলে সকলকে সচেতন হতে হবে এবং বিষাক্ত রাসায়নিকযুক্ত ভেজাল খাবারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8024845764489528,2.3316760876820584,2.415390643232697 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : অন্যান্য দেশও বিশ্বকাপ আয়োজন করে সাফল্য পেয়েছে। সুইডেন (১৯৫৮ সালে রানার্স-আপ), চিলি (১৯৬২ সালে তৃতীয়), দক্ষিণ কোরিয়া (২০০২ সালে চতুর্থ স্থান), মেক্সিকো (১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল) এবং জাপান (",২০০২ সালে দ্বিতীয় রাউন্ড) এরা তাদের সেরা সাফল্য স্বাগতিক হিসেবেই পেয়েছে। ২০০৬ পর্যন্ত কোন স্বাগতিক দেশই বিশ্বকাপের প্রথম ধাপ থেকে বাদ পড়েনি। তবে একমাত্র ব্যতিক্রম দক্ষিণ আফ্রিকা। তারা ২০১০ বিশ্বকাপের প্রথম ধাপ থেকেই বাদ পড়ে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2424731430832723,2.292998043930331,2.600500157915932 দ্রাঘিমারেখা বলতে কী বোঝায়?,"নিরক্ষরেখাকে ডিগ্রি, মিনিট ও সেকেন্ডে ভাগ করে প্রত্যেক ভাগের ওপর দিয়ে উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত যে রেখাগুলো কল্পনা করা হয়েছে তাকে দ্রাঘিমারেখা বলে। দ্রাঘিমাকে মধ্যরেখাও বলা হয়। দ্রাঘিমাগুলো অর্ধবৃত্ত এবং সমান্তরাল নয়। প্রত্যেকটি দ্রাঘিমারেখার দৈর্ঘ্য সমান। সর্বোচ্চ দ্রাঘিমা ১৮০° হয়। মধ্য রেখাগুলোর যেকোনো একটিকে নির্দিষ্ট মধ্যরেখা ধরে এ রেখা থেকে অন্যান্য মধ্যরেখার কৌণিক দূরত্ব মাপা হয়। দ্রাঘিমার সাহায্যে স্থানীয় সময় নির্ণয় বা স্থির করা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.485236386133602,2.290186212120527,2.5456443726515183 কোন প্রাণী দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় ঘুমায়,জিরাফ এবং ঘোড়া দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় ঘুমায়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3567897102518547,2.454156604358693,3.5451658591673163 ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে যে ভূমিকা পালন করেছে তার প্রভাব ১৯৬৬ সালের ৬ দফা ও ১৯৭০ এর নির্বাচনে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য— এ ব্যাপারে তোমার মতামত দাও।,"১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর ১৯৬৬ সালের ৬ দফা এবং ১৯৭০ এর নির্বাচনে এর প্রভাব ছিল সবচেয়ে বেশি। ভাষা আন্দোলন পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের পর বাঙালির অধিকার আদায়ের প্রথম আন্দোলন। এ আন্দোলনের মাধ্যমেই পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা অসাম্প্রদায়িক জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়। এর প্রতিফলন আমরা ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্থাপিত ছয় দফা দাবিতে দেখতে পাই। ছয় দফায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বায়ত্তশাসন অর্জনের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকসহ প্রধান দাবিগুলো তুলে ধরা হয়। এ দাবিগুলোই কালক্রমে বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। পাকিস্তান সরকার ছয় দফা দাবি উপেক্ষা করায় এ আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। স্বৈরশাসক আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন। পরবর্তী শাসক ইয়াহিয়া খানও অব্যাহত চাপের মুখে পড়ে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচন ছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর অনুষ্ঠিত প্রথম সাধারণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসন এবং প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০টির মধ্যে ২৮৮টি আসন পেয়ে জয়লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার এই ফলাফল উপেক্ষা করে বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনে নামে। এর পথ ধরেই আসে মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। উপরের আলোচনা থেকে তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের যে বিকাশ ঘটিয়েছিল ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনেই তার সবচেয়ে বড় বহিঃপ্রকাশ ঘটে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5009891070871157,1.9839059312444849,2.002976727032546 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তবে অবনতিশীল অর্থনীতির কারণে নৌবহরের শক্তি দীর্ঘসময় ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদ সংস্কারপন্থি মিদহাত পাশার পক্ষাবলম্বনকারী এডমিরালদের অবিশ্বাস করতেন। তিনি দাবি করেন যে রুশ-তুর্কি যুদ্ধে বড় ও ব্যয়বহুল নৌবাহিনীর কোনো প্রয়োজন নেই। অধিকাংশ জাহাজ গোল্ডেন হর্নের ভেতর আটকে রাখা হয়। পরের ৩০ বছর জাহাজগুলো এখানেই ছিল। ১৯০৮ সালে","তরুণ তুর্কি বিপ্লবের পর কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রোগ্রেস শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তুলতে অগ্রসর হয়। ১৯১০ সালে জনসাধারণের দানে নতুন জাহাজ কেনার জন্য ""অটোমান নেভি ফাউন্ডেশন"" গঠিত হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0963237653370927,2.777302362725911,3.0492435871289576 সিউল কোন দেশে অবস্থিত?,সিউল দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত। সিউল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী শহর।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.029966480974606,1.905576693379084,2.9298156101656736 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? আসমা বিনতে ইয়াযিদ বাইয়াতে রিদওয়ান,মক্কা বিজয় ও খাইবার অভিযান প্রভৃতে অংশগ্রহণ করেন। আসমা হিজরী ১৫ সনে ইয়ারমুকের যুদ্ধে যোগদান করেন এবং তাঁবুর খুঁট দিয়ে পিটিয়ে একাই নয়জন রোমান সৈন্যকে হত্যা করেন।",ইয়ারমুকের যুদ্ধে,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.6467717189758795,3.215819925559759,4.180007790753532 বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা লেখ।,"বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের পর সর্বাধিক অবদান রাখে সোভিয়েত ইউনিয়ন। পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধের জন্য সোভিয়েত রাষ্ট্রপ্রধান ইয়াহিয়া খানকে আহ্বান জানান। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার মাধ্যমগুলো বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়তা করে। জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব দিলে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো প্রদান করে তা বাতিল করে দেয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.8201748433670357,1.9946447947172552,2.12726736370257 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি মধ্য আয়ের উন্নয়নশীল এবং স্থিতিশীল বাজার অর্থনীতি। এই অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যসমূহের মধ্যে রয়েছে মধ্যমহারের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, পরিব্যাপ্ত দারিদ্র্য, আয় বণ্টনে অসমতা, শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য বেকারত্ব, জ্বালানী, খাদ্যশস্য এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির জন্য আমদানী নির্ভরতা, জাতীয় সঞ্চয়ের নিম্নহার, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর ক্রমহ্রাসমান নির্ভরতা এবং কৃষি খাতের সংকোচনের সঙ্গে সঙ্গে সেবা খাতের দ্রুত প্রবৃদ্ধি। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা",অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প বিশ্বের বৃহত্তম শিল্পের মধ্যে অন্যতম। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দের আগে পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত পাট ও পাটজাত পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এসময় পাট রপ্তানি করে দেশটি অধিকাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত। কিন্তু পলিপ্রোপিলিন পণ্যের আগমনের ফলে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ থেকেই পাটজাত দ্রব্যের জনপ্রিয়তা ও বাণিজ্য কমতে থাকে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5462216274887197,2.2053102957922683,2.536480650939157 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন সুভাষচন্দ্র বসু ২ জুলাই, ১৯৪৩ সালে সিঙ্গাপুর গমন করেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশে নারী রেজিমেন্ট গ্রহণের কথা উল্লেখ করেন যাতে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নারীরা অংশগ্রহণ করবে। লক্ষ্মী সেহগাল এ বিষয়টি শোনেন এবং নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু'র নারী রেজিমেন্ট গঠনের খসড়া নীতিমালা সম্পর্কে অবগত হন। এ নারী বাহিনীই পরবর্তীকালে ইতিহাস বিখ্যাত ঝাঁসির রাণী বাহিনী নামে পরিচিতি পায়। নেতাজীর উদাত্ত আহ্বানে অনেক নারী বিভিন্ন ব্রিগেডে অংশ নেয়। ডঃ লক্ষ্মী স্বামীনাথনও ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী নামে সারাজীবন পরিচিতি পান।[4]) প্রশ্ন ক্যাপ্টেন ডাক্তার লক্ষ্মী সেহগল কত সালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে যুক্ত হন ?",১৯৪৩,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.540570200144617,3.164087321150023,2.742758868532382 "সাদ আব্দুল্লাহ প্রতিদিন সকালের নাস্তায় পনির, দুধ খেয়ে থাকে। তার ভাই আলী আব্দুল্লাহ ডিম ও মাংস খেতে পছন্দ করে। তাদের বোন আয়েশা ভাইদের কোন খাবারই পছন্দ করে না। সে পছন্দ করে ফলমূল। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে তিন জনের পছন্দের খাবারগুলোর মধ্যে কোনগুলো বেশি কার্যকরী হবে বিশ্লেষণ করো।","বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাদ আবদুল্লাহ্, আলী আবদুল্লাহ দুধ, পনির, ডিম ও মাংস অর্থাৎ আমিষজাতীয় খাদ্য এবং তার বোন আয়েশা ফলমূল অর্থাৎ ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাদ্য খেতে পছন্দ করে। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে ফলমূল অর্থাৎ আয়েশার পছন্দের খাবারগুলোই বেশি কার্যকরী হবে। নিচে যুক্তিসহ এর কারণ বিশ্লেষণ করা হলো- দুধ, ডিম, পনির ও মাংস হলো প্রাণিজ আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য। এরা মূলত দেহের বৃদ্ধি সাধন ও ক্ষয়পূরণ করে। তবে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে এদের বিশেষ কোন ভূমিকা নেই। অপরদিকে ফলমূলে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ বিদ্যমান। খুব সামান্য পরিমাণে দেহে উপস্থিত থেকে এরা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দেহে ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবজনিত সমস্যা দেখা দেয়। এতে দেহের মারাত্মক আকারে স্থায়ীভাবে ক্ষতি হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। ভিটামিনের অভাবে রাতকানা, রিকেটস, অস্টিওমেলাশিয়াসহ বিভিন্ন রোগ হয়। এছাড়াও খনিজ পদার্থ দেহকে বিভিন্ন রোগ হতে রক্ষা করে। খনিজের অভাবে গলগণ্ড, রক্তশূন্যতাসহ বিভিন্ন রোগ দেখা যায়, একমাত্র যথাযথ মাত্রায় ফলমূল খেলেই তা হতে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। অর্থাৎ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে তিন জনের পছন্দের খাবারগুলোর মাঝে আয়েশার খাবারগুলো অর্থাৎ ফলমূল বেশি কার্যকরী হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.519426402677719,2.2316601256883137,2.1410463603133083 চলচ্চিত্রের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো।,"চলমান চিত্র তথা ‘মোশন পিকচার' থেকে চলচ্চিত্র শব্দটি এসেছে। চলচ্চিত্র যুগের শুরু ১৮৩০ সালের দিকে, যখন মানুষ ছবি খোদাইকৃত ঘূর্ণায়মান ঢাকা (জীবন চক্র) তৈরি করে। তবে চলচ্চিত্রের প্রকৃত জন্ম ১৮৯০ সালের দিকে। এ সময়েই ১৮৯১ সালে থমাস আলভা এডিসন কিনেটোস্কাপ নামে একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করেন যাতে একটি ছিদ্রপথে একবারে একজনই ভিতরের ছবি দেখতে পারত। আর ছবিগুলো সাধারণত ছিল ঘোড়দৌঁড় বা বাচ্চাদের সাঁতার কাটার। এভাবে ১৯০৩ সালে এডিসনের গবেষণাগারে 'দি গ্রেট ট্রেন রবারী' নামে পৃথিবীর প্রথম চলচ্চিত্র তৈরি হয়। এর কয়েক বছর পর থমাস আরামাথ চলচ্চিত্রের সার্বজনীন প্রদর্শনীর জন্য একটি আলো অভিক্ষেপক যন্ত্ৰ উদ্ভাবন করেন। যার উন্নয়নে এডিসনও অবদান রাখেন। তখনকার চলচ্চিত্র সবই ছিল নির্বাক। প্রথম সবাক চলচ্চিত্র 'দি জাজ সিঙ্গার' তৈরি করেন ওয়ারনার ভ্রাতৃবর্গ ১৯২৭ সালে আমেরিকাতে। ১৯১৩ সালে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র (নির্বাক) 'রাজা হরিশচন্দ্র' তৈরি করেন দাদা সাহেব গোবিন্দ ফালকে। ১৯৫৬ সালে বাংলাদেশ তথা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র 'মুখ ও মুখোশ' তৈরি করেন আব্দুল জব্বার খান। পরবর্তীতে রঙিন চলচ্চিত্রের আবির্ভাব এ শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে। বিশ্বের লক্ষ লক্ষ প্রেক্ষাগৃহসহ ঘরে বসে কোটি কোটি লোক প্রতিদিন চলচ্চিত্রের মাধ্যমে অসীম বিনোদন উপভোগ করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2944273867417135,2.5602118286366182,2.633235661067395 "বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ। সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু তা না করে অনেকে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয় কোন্দল, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কাজ করে যাচ্ছে। ক্ষমতা গ্রহণ করে আবার এরাই সংবিধান স্থগিত করে ভেঙে দিয়েছেন জাতীয় সংসদ। রাজধানীর বাইরে ৬ জেলায় সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের ৬টি বেঞ্চ স্থাপন করেছেন। উদ্দীপকের শাসকের সাথে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনের মিলগুলো খুঁজে তা ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকের শাসকের সাথে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামলের অবৈধ ক্ষমতা দখল, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি প্রভৃতি বিষয়ের মিল পাওয়া যায়। ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ জেনারেল এরশাদ সামরিক আইন জারি করে রক্তপাতহীন এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সাত্তার সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতা দখল করেন। ক্ষমতায় এসেই তিনি সংবিধান স্থগিত করেন এবং জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন। ১৯৮৩ সালের ১১ই ডিসেম্বর নিজেই রাষ্ট্রপতি পদে অসীন হন। তার শাসনামলের পুরো সময়ে এক উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে কেটেছে। উদ্দীপকে বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে অনেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা, সীমাহীন দুর্নীতি, আইন-শৃঙ্খলার অবনতিসহ নানা কাজ করে যাচ্ছে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো জেনারেল এরশাদের শাসনামলের সময়ে ছিল। তার সময়ে রাজনৈতিক কার্যক্রম স্থগিত এবং পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ করা হয়। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ড. কামাল হোসেন, মোহাম্মদ ফরহাদসহ কয়েকজন নেতাকে সেই সময়ে গ্রেফতার বা অন্তরীণ করা হয়। ছাত্রদের আন্দোলনে হামলা চালিয়ে সেলিম, দেলোয়ার, শাহজাহান সিরাজ, জয়নাল, দিপালী সাহা ও রাউফুন বসুনিয়াসহ বেশ কয়েকজনকে হত্যা করা হয়। এরশাদের সময়ে ১৯৮৬ সালের ৭ই মে প্রহসনমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তার শাসনামল (১৯৮২-১৯৯০) দুর্নীতি ও আইন-শৃঙ্খলার অবনতির এক অরাজক অবস্থার কথা মনে করিয়ে দেয়। তাই বলা যায়, উদ্দীপকের শাসকের সাথে এরশাদের শাসনামল সাদৃশ্যপূর্ণ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0718833718914893,2.4166820978849626,2.4127271119680374 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন | চীনের পিপলস আর্মি এখন এক অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র সজ্জিত বাহিনী চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং গত ১৩ই অক্টোবর দক্ষিণ গুয়াংডং প্রদেশে পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) একটি ঘাঁটি পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি তাঁর বক্তৃতায় মেরিন সেনাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেন। এরপর অনেক সংবাদপত্রের শিরোনামে এরকম একটা ইঙ্গিত ছিল যে তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চীনের অভিযান অত্যাসন্ন। কিন্তু এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, এরকম কিছু সহসা ঘটছে না। তবে চীন বিশেষজ্ঞরা কেন তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ নিয়ে এত জরুরি আলোচনায় মেতেছেন তার কিছু কারণ আছে। তাইওয়ান নিয়ে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই মুখোমুখি অবস্থান অনেক দীর্ঘদিনের। চীন দাবি করে, ২ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটি তাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তবে ওয়াশিংটন মনে করে, চীন আর তাইওয়ানের যে দীর্ঘ বিচ্ছেদ, সেটির মীমাংসা হতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে। তাইওয়ান নিয়ে চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের এই অচলাবস্থা চলছে দশকের পর দশক ধরে। কিন্তু মনে হচ্ছে এই অচলাবস্থা যেন এখন ভঙ্গ হতে চলেছে। শি জিনপিং এর উত্তরাধিকার তাইওয়ান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের দ্বন্দ্ব চলছে দশকের পর দশক ধরে তাইওয়ান প্রশ্নে এতদিনের এই স্থিতাবস্থা কেন আর টিকবে না বলে মনে হচ্ছে, তার কিছু কারণ আছে। এর প্রথম কারণটাই হচ্ছেন শি জিনপিং। ""শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফেরত চান,"" বলছেন লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের চায়না ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক স্টিভ সাং। ""আর শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফিরে পাওয়ার এই কাজটা শেষ করতে চান, চীনের পরবর্তী নেতা যিনিই হবেন, তার কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আগে।"" ওরিয়ানা স্কাইলার মাস্ট্রো হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চীন বিষয়ক এক সামরিক বিশ্লেষক। তিনি বলছেন, শি জিনপিং যখন ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্টের মেয়াদকালের সময়সীমা তুলে দিয়ে কার্যত নিজেকে আজীবনের জন্য প্রেসিডেন্ট বানালেন, তখনই তার মনে এরকম একটা আশংকা তৈরি হয়। ""হঠাৎ করেই তাইওয়ান সম্পর্কে তিনি যেটাই বলছিলেন, তার একটা সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ দাঁড়াচ্ছিল। তিনি কখন এই সমস্যার সমাধান চান সেটা কিন্তু এখন নেতা হিসেবে তার বৈধতা এবং তার মেয়াদের বৈধতার প্রশ্নের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে।""",চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব: তাইওয়ান ইস্যু পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4871521864510684,2.3363982177453138,2.5611341596560395 শুক্র গ্রহে এসিড বৃষ্টি হয় কেন?,"শুক্র গ্রহের বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা খুব বেশি হওয়ায় গ্রহটিতে এসিড বৃষ্টি হয়। সাধারণত বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি ক্ষতিকর গ্যাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে এসিড বৃষ্টি হয়ে থাকে। সৌরজগতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম গ্রহ শুক্রের পৃথিবীর মতো বায়ুমণ্ডল আছে। কিন্তু এতে অক্সিজেন নেই। অন্যদিকে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৯৬ ভাগ। মূলত কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন মেঘের কারণে এ গ্রহে যে বৃষ্টিপাত হয় তা এসিডে পূর্ণ থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7748357131860946,1.9192309338956015,2.084545598869568 এশিয়া মহাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান বর্ণনা করো।,"এশিয়া ১০° দক্ষিণ অক্ষরেখা থেকে ৮০° উত্তর অক্ষরেখা এবং ২৫° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা থেকে ১৭০° পশ্চিম দ্রাঘিমারেখা পর্যন্ত বিস্তৃত। এ মহাদেশের পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর, পশ্চিমে ইউরোপ মহাদেশ ও ভূমধ্যসাগর; দক্ষিণ-পশ্চিমে আফ্রিকা ও লোহিত সাগর; উত্তরে উত্তর মহাসাগর এবং দক্ষিণে ভারত মহাসাগর অবস্থিত। ইউরোপ মহাদেশের সাথে স্থলভাগ দ্বারা যুক্ত হওয়ায় এশিয়া ও ইউরোপকে একসাথে ইউরেশিয়া বলা হয়। এশিয়া থেকে ইউরোপকে পৃথক করেছে ইউরাল পর্বত, ইউরাল নদী ও কাস্পিয়ান সাগর। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.073440497938601,1.9094565971173987,1.982438282276161 "তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো সর্ব সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। ১৯৯৪-এ তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক আগুনের পরশমণি মুক্তি লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ আটটি পুরস্কার লাভ করে। তাঁর নির্মিত অন্যান্য সমাদৃত চলচ্চিত্রগুলো হলো শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯), দুই দুয়ারী (২০০০), শ্যামল ছায়া (২০০৪), ও ঘেটু পুত্র কমলা (২০১২)। শ্যামল ছায়া ও ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র দুটি বাংলাদেশ থেকে বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে অস্কারের জন্য দাখিল করা হয়েছিল। এছাড়া ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। আপনি উপরের উত্তরণ বিষয় নির্ধারণ করতে পারেন",হুমায়ূন আহমেদ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.005171420674151,2.0352975812491914,2.2180621276793677 """দশের লাঠি একের বোঝা"" কথাটির ভাব-সম্প্রসারণ করো।","জীবনে সমবেত প্রচেষ্টার বিশেষ তাৎপর্য আছে। সকলে মিলে যেকোনাে কাজই সহজে সমাধা করা যায়। মানুষের একার তেমন কোনাে শক্তি নেই, সবার মিলিত শক্তির কোনাে তুলনা নেই। একা যেখানে কোনাে কাজের উপযুক্ত বলে গণ্য হয় না, সেখানে অনেকে একত্রিত হয়ে একটা বৃহৎ শক্তিতে রূপ লাভ করে। সমবায়ের মধ্যে যথার্থ শক্তি নিহিত। অন্যদিকে একার পক্ষে যে কাজ করা কঠিন তা বহুজনে ভাগ করে করলে খুব সহজে সমাধা হয়ে যায়। মানুষের সামাজিক জীবন সে উদ্দেশ্যেই গড়ে উঠেছে। পারস্পরিক সহযােগিতার মাধ্যমে জীবন হয়ে ওঠে সুখময়। যৌথ জীবনের এই বৈশিষ্ট্য থেকেই মানুষ একতাবদ্ধ জীবনযাপনে নিয়ােজিত হয়েছে। মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই আজ বিশ্ব এত বেশি উন্নত এবং সভ্যতার অগ্রগতিও এত বেশি সাধিত হয়েছে। মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও আবিষ্কারের উৎকর্ষের পেছনে বহু মানুষের অবদান কাজ করছে। তাই একার মধ্যে মানুষ কোনাে কল্যাণ খুঁজে পায় না। বরং একা যে কাজটি পারে না, দশজনের হাতে পড়ে তা খুব সহজে শেষ হয়ে যায়। আবার দশ জনের কাজ যদি একজনের ওপর পড়ে, তবে তা সম্পাদন করা মােটেই সত্ব হয় না। লাঠি যখন একজনের হাতে ব্যবহৃত হয় তা হালকা ও তুচ্ছ বলে মনে হয়। কিন্তু দশজনের লাঠি একজনের হাতে দিলে তা তখন বােঝা হয়ে ওঠে। তেমিন দশজনের কাজ একজনের জন্য বােঝা। আবার একজনের বােঝা দশজনের জন্য সাধারণ ব্যাপার। এই বৈশিষ্ট্যের জন্য সমবায় পদ্ধতি প্রচলিত হয়েছে। এর ফলে জীবনের যৌথ উদ্যোগের নানা নমুনা প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে। সমবেত উদ্যোগই জীবনকে সুখের আকর করতে পারে— এ ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ নেই। একতাই শক্তি এ কথাটি জীবনে প্রয়ােগ করা উচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.7552673381083626,2.4870014250189776,2.711601772543667 কখন কখন প্রতিসরণ ঘটবে?,যখন আলো এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে যায় এবং উভয় মাধ্যমের ঘনত্ব ভিন্ন হয় তখন আলোর প্রতিসরণ ঘটে।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,8.363815467618412,2.1308964127662913,3.3316048900241264 "উপরের প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন : মায়ানমারের সবচেয়ে বেশি জনবহুল শহর কোনটি ?","এটি ভারতে অধিক জনসংখ্যাযুক্ত শহরসমূহের একটি তালিকা। মানচিত্র তালিকা সংজ্ঞা:[1] যখন কোনো শহরে ১ লক্ষ লোক বসবাস করে তাকে শহর বলা হয় যখন কোনো শহরে ১০ লক্ষ লোক বাস করে তখন তাকে নগর বলে যখন কোনো শহরে ৪০ লক্ষ লোক বসবাস করে তখন সেই শহরকে মহানগর বলে। ভারতে ৮টি মহানগর এবং ৪৬টি নগর বিদ্যমান। যে শহরগুলোর নাম মোটা অক্ষরে লেখা হয়েছে তা কোনো রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজধানী। এখানে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শহরের জনসংখ্যারই উল্লেখ আছে; সেই শহরের উপনগরীয়/ শহরতলী অঞ্চলের নয়। ১ থেকে ২৫ ২৬ থেকে ৫০ ৫১ থেকে ৭৫ ৭৬ থেকে 890 ১০১ থেকে ১২৫ ১২৬ থেকে ১৫০ ১৫১ থেকে ১৭৫ ১৭৬ থেকে২০০ তথ্যসূত্র আরও দেখুন সাক্ষরতার হার অনুযায়ী ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির তালিকা বিষয়শ্রেণী:জনসংখ্যা অনুযায়ী শহরের তালিকা",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3705481410028293,1.9934448414070258,2.2824832089961227 আলোর প্রতিসারণাঙ্কের সংজ্ঞা দাও।,আলো যখন এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তির্যকভাবে প্রবেশ করে তখন নির্দিষ্ট একজোড়া মাধ্যম ও নির্দিষ্ট রঙের আলোর জন্য আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইন-এর অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা হয়। এই ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ রঙের জন্য প্রথম মাধ্যমের সাপেক্ষে দ্বিতীয় মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বলে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.779125158498583,2.257067109316167,2.5655928287599186 তাড়িতচৌম্বক বলের বর্ণনা দাও।,"দুটি আহিত কণা তাদের আধানের কারণে একে অপরের ওপর যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল প্রয়োগ করে তাকে তাড়িতচৌম্বক বল বলে। তড়িৎ বল এবং চৌম্বক বল ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। যখন দুটি আহিত কণা স্থির থাকে তখন তাদের ওপর কেবল তড়িৎ বল ক্রিয়া করে। যখন আহিত কণাগুলো গতিশীল থাকে তখন তড়িৎ বলের অতিরিক্ত ক্রিয়াশীল আর একটি বল হচ্ছে চৌম্বক বল। সাধারণভাবে তড়িৎ প্রভাব ও চৌম্বক প্রভাব অবিচ্ছেদ্য সে কারণে বলটিকে তাড়িতচৌম্বক বল নামে অভিহিত করা হয়। মহাকর্ষ বলের ন্যায় তাড়িতচৌম্বক বলের পাল্লাও অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এ বলের ক্রিয়ার জন্য কোনো মাধ্যমেরও প্রয়োজন হয় না। কিন্তু মাধ্যম থাকলে এই বল মাধ্যম দ্বারা প্রভাবিত হয়। তাড়িতচৌম্বক বল মহাকর্ষ বলের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। উদাহরণস্বরূপ দুটি প্রোটনের মধ্যকার তাড়িতচৌম্বক বল এদের মধ্যকার মহাকর্ষ বলের ১০৩৬ গুণ। আমরা জানি পদার্থ ইলেকট্রন, প্রোটন নামক আহিত কণা এবং নিউট্রন নামক অনাহিত কণা দিয়ে গঠিত। এদের মধ্যে ইলেকট্রন মৌলিক কণা। যেহেতু তাড়িতচৌম্বক বল মহাকর্ষ বলের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী তাই পারমাণবিক ও আণবিক ক্ষেত্রের সকল ঘটনা এই বল দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়। অবশ্য অন্য দুটি বল কেবলমাত্র নিউক্লিয় ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই বলা যায়, অণু পরমাণুর গঠন, রাসায়নিক বিক্রিয়া, পদার্থের তাপীয় ও অন্যান্য ধর্ম তাড়িতচৌম্বক বলের ফল। লক্ষ্যণীয় যে, আমাদের এই স্থুল জগতের যাবতীয় বলসমূহ (মহাকর্ষ বল ব্যতীত) তড়িৎ বলেরই বহিঃপ্রকাশ। ঘর্ষণ স্পর্শ বল, স্প্রিং বল, বা অন্যান্য বিকৃত বস্তুর মধ্যকার বল আহিত কণাগুলোর তড়িৎ বলেরই ফলশ্রুতি। ফোটন নামক এক প্রকার. ভরহীন ও আধানহীন কণার পারস্পরিক বিনিময়ের ফলে এই বল কার্যকর হয়। মহাকর্ষ বল সর্বদা আকর্ষণধর্মী। পক্ষান্তরে তাড়িতচৌম্বক বল আকর্ষণ বিকর্ষণ উভয়ধর্মী হতে পারে। আবার কোনো বস্তুর ভর কেবলমাত্র ধনাত্মক হতে পারে কিন্তু আধান ধনাত্মক বা ঋণাত্মক উভয় হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পদার্থ তড়িৎ নিরপেক্ষ অর্থাৎ তড়িৎ বল শূন্য আর ভূ-পৃষ্ঠীয় ঘটনাবলির ক্ষেত্রে মহাকর্ষ বলই প্রাধান্য পায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.766162430300745,2.1130979998338173,2.214354845334673 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কোয়ান্টাম তত্ত্ব বিশ শতকে পদার্থবিদ্যা চর্চায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় যখন",বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাংক এবং আলবার্ট আইনস্টাইন মত প্রকাশ করেন যে আলোক শক্তি একটি নির্দিষ্ট পরিমানে শোষিত বা উদগিরিত হয় যা কোয়ান্টাম (একবচনে কোয়ান্টা) নামে পরিচিত। ১৯১৩ সালে নীলস বোর পরমাণুর বোর মডেলের সঙ্গে এই তত্ব একীভূত করেন। বোর মডেল অনুসারে ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট কৌণিক ভরবেগ সহ আবর্তিত হয় এবং নিউক্লিয়াস থেকে ইলেকট্রনের দূরত্ব এর শক্তির সমানুপাতিক। এই মডেলানুসারে ইলেকট্রণ অবিরত শক্তি বিকিরণ করে না। এরা সহসা শক্তি বিকিরণ বা গ্রহণ করে এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে লাফ দেয় যা কোয়ান্টাম লাফ (কোয়ান্টাম লিপ) নামে পরিচিত। শক্তি শোষন বা বিচ্ছুরণের ফলে স্পেকট্রাম বা বর্ণালী উৎপন্ন হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.735378812570591,2.5010816816227073,2.6852037507818878 "নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন মুসলিম রোহিঙ্গাদের পর এবার পালাচ্ছে মিয়ানমারের খ্রীষ্টান কাচিনরা |","হাজার হাজার কাচিন জনগোষ্ঠীর লোক ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেস আর্মির যোদ্ধাদের অবস্থানগুলোর ওপর বিমান হামলা এবং কামানের গোলাবর্ষণ করছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। এর ফলে হাজার হাজার লোকঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে চীন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকাগুলোয় আশ্রয় নিচ্ছে। জাতিসংঘ বলছে, এ বছর অন্তত ১০ হাজার লোক ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। আর শুধু এপ্রিল মাসেই সেখান থেকে পালিয়েছে চার হাজারের মতো। কাচিন জনগোষ্ঠীর লোকেরা প্রধানত খ্রীস্টান এবং ১৯৬১ সাল থেকে তারা বৌদ্ধ-সংখ্যাগরিষ্ঠ মিয়ানমারে স্বায়ত্বশাসিত এলাকা প্রতিষ্ঠার দাবিতে লড়াই করে যাচ্ছে। কেআইএ বিদ্রোহীদের হাতে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র আছে এবং তারা অন্যতম শক্তিশালী একটি বিদ্রোহী গ্রুপ বলে মনে করা হয়। বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, গত কিছুদিনে পরিস্থিতি গুরুতর রূপ নিয়েছে। খবরে বলা হচ্ছে, সবশেষ এই লড়াইয়ে সরকারি সৈন্যরা কাচিন যোদ্ধাদের বেশ কয়েকটি ঘাঁটি দখল করে তাদেরকে সীমান্ত এলাকার দিকে ঠেলে দিয়েছে। জাতিসংঘের এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে, কাচিন এলাকাগুলোয় বিচার-বহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন এবং যৌন সহিংসতার মতো ঘটনা সাম্প্রতিক কালে ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। সেখানে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে ব্যর্থতার জন্য এবং ত্রাণ যেতে না দেয়ার জন্য মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সূচির সমালোচনা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজার কাচিন ঘরবাড়ি ছেড়েছে বলছে জাতিসংঘ বিভিন্ন সাহায্য সংস্থার কর্মীরা তাদেরকে সেখানে যেতে অনুমতি দেওয়ার জন্যে মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছে। জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন, এই যুদ্ধের কারণে উত্তর মিয়ানমারে সোয়া এক লাখের মতো মানুষ গৃহচ্যুত হয়েছে। বিদ্রোহীদের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এতো তীব্র সংঘর্ষ আর কখনো হয়নি। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: কাচিনে গোলাবর্ষণ করছে বার্মার জঙ্গী বিমান মিয়ানমার-চীন সীমান্তে বিদ্রোহী ও সেনাবাহিনীর লড়াই রোহিঙ্গাদের বাদ দিয়ে মিয়ানমারে শান্তি সম্মেলন মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে কাচিন জনগোষ্ঠীর বাস মিয়ানমার সরকার গত ছ'বছর ধরে বেশ কয়েকটি জাতিগত বিদ্রোহী গ্রুপের সাথে শান্তি আলোচনা চালিয়ে আসছিলো। কিন্তু কাচিন ন্যাশনাল আর্মি এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি না হয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের দাবি হলো, প্রথমেই কাচিনের...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.191426457766662,2.3607351762344826,2.466820221789765 উদ্ভিজ্জ স্যুপ তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করো।,"উদ্ভিজ্জ স্যুপ তৈরির প্রক্রিয়া নিম্নরূপ: উপকরণ: * ২ টেবিল চামচ সয়াবিন তেল * ১/২ কাপ পেঁয়াজ কুচি * ২ টি গাজর কুচি * ১ টি আলু কুচি * ১/২ কাপ বাঁধাকপি কুচি * ১/২ কাপ টমেটো কুচি * ১ চা চামচ আদা বাটা * ১ চা চামচ রসুন বাটা * ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া * ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়া * ১/২ চা চামচ ধনে গুঁড়া * ১/২ চা চামচ জিরা গুঁড়া * ১/২ চা চামচ গরম মশলা গুঁড়া * ১/২ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়া * ১/২ চা চামচ লবণ * ৪ কাপ পানি * ১/২ কাপ কাঁচা মরিচ কুচি (ঐচ্ছিক) * ১/৪ কাপ ধনেপাতা কুচি (ঐচ্ছিক) প্রণালী: ১. একটি বড় হাঁড়িতে সয়াবিন তেল গরম করুন। ২. পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা বাদামী করে ভাজুন। ৩. গাজর, আলু, বাঁধাকপি, টমেটো, আদা বাটা, এবং রসুন বাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ ভাজুন। ৪. হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, গরম মশলা গুঁড়া, এবং গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। ৫. লবণ এবং পানি দিয়ে ঢেকে দিন। ৬. মাঝারি আঁচে ৩০-৪৫ মিনিট বা সবজি নরম না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। ৭. কাঁচা মরিচ কুচি এবং ধনেপাতা কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন। টিপস: * আপনার পছন্দের যেকোনো সবজি দিয়ে এই স্যুপ তৈরি করতে পারেন। * আপনি চাইলে স্যুপে মাশরুম, ব্রোকলি বা ঝিনুক যোগ করতে পারেন। * স্যুপের স্বাদ বাড়াতে আপনি লবণ, মরিচ, এবং অন্যান্য মশলার পরিমাণ পরিবর্তন করতে পারেন। * স্যুপকে আরও সুস্বাদু করতে আপনি পরিবেশন করার আগে এতে কিছুটা লেবুর রস বা টকদই যোগ করতে পারেন। পরিবেশন: উদ্ভিজ্জ স্যুপ গরম গরম পরিবেশন করুন। আপনি এটি রুটি, পরোটা, বা ভাতের সাথে খেতে পারেন।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.804921428582761,1.6585506735878564,1.7090614199655842 একটা জোকস বলো।,"ঠিক আছে, একটা জোকস বলি: এক লোক ডাক্তারের কাছে গেলেন। ডাক্তার তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার কী সমস্যা? লোকটি বললেন, ডাক্তার সাহেব, আমি সবসময় ভুল সিদ্ধান্ত নিই। ডাক্তার বললেন, তাহলে আপনি এখানে কেন? লোকটি বললেন, আমি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাকে দেখতে এসেছি!",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,9.42624751518994,2.00834377143119,2.443780786796385 "পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিত তবে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত""— কথাটির সাথে কি তুমি একমত?","""পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিত তবে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত""— কথাটির সাথে আমি একমত। ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর পাকিস্তানে সর্বপ্রথম এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনকে ৬ দফার পক্ষে গণভোট হিসেবে অভিহিত করে। নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ নজিরবিহীন বিজয় লাভ করে। এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বঙ্গবন্ধুর স্বায়ত্তশাসনের দাবির সুস্পষ্ট রাজনৈতিক বিজয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ পাকিস্তানি সরকারকে বিচলিত করে তোলে। নির্বাচনের এ ফলাফলে ছয় দফার প্রতি পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিপুল সমর্থনের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু পাকিস্তান সরকার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে। তারা বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে থাকে। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে রাজপথে নামে। জবাবে পাকিস্তানিরা ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ গণহত্যার সূচনা করে। এতে বাঙালিদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের দিকে মোড় নেয়। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্মলাভ করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, প্রশ্নে উল্লিখিত বক্তব্যটি যথার্থ। কারণ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিয়ে আওয়ামী লীগের হাতে পূর্ব পাকিস্তানের শাসনভার অর্পণ করতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিলম্বিত হতো। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস অন্যরকম হতো।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.238020424448996,2.070969496298045,2.0838669392667284 কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস বলো।,"কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস নিন্মরূপ: এক কৃপণ ছেলের সঙ্গে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম চলছে। একদিন রাতে মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডকে আসতে বলল তার বাড়িতে। গার্লফ্রেন্ড: সবাই ঘুমিয়ে পড়লে আমি উপর থেকে একটা কয়েন ফেলব, তুমি কয়েনের শব্দ পেলে চুপিচুপি উপরে চলে আসবে৷ কথামত রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে মেয়েটি নীচে কয়েন ফেলল। কয়েন পড়ার ঝনঝনশব্দ হলো, কিন্তু বয়ফ্রেন্ডের আসার আর নাম নেই। প্রায় এক ঘণ্টা পরে চুপিচুপি বয়ফ্রেন্ডের আগমন৷ গার্লফ্রেন্ড: কী ব্যাপার? এতক্ষণ লাগালে যে? কয়েন ফেলার শব্দ শোনোনি? বয়ফ্রেন্ড: শুনেছি তো, কিন্তু অন্ধকারে কয়েনটা খুঁজতে খুঁজতে দেরি হয়ে গেল। গার্লফ্রেন্ড: আরে ধুর, আমি কি অত বোকা? কয়েনটা তো আমি সুতা দিয়ে বেঁধে নিচে ফেলে আবার উপরে তুলে নিয়েছি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.914177831190684,2.576656151881922,2.640591004775304 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? মুক্তবাংলা ভাস্কর্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্মরনার্থে বাংলাদেশের একটি অন্যতম ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পাশেই নির্মাণ করা হয়। চিত্রকর রশিদ আহমেদ এই ভাস্কর্যটির নকশা করেছিলেন। ভাস্কর্যটি ইসলামী স্থাপত্য ও আধুনিক ধারনার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ উপাচার্য মুহাম্মাদ ইনাম-উল হক এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করেন।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0417540192481036,2.0118179056120424,2.29800999432307 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: আব্দুল্লাহ","প্রথম ফিতনার সিফফিনের যুদ্ধে তৎকালীন সিরিয়ার গভর্নর মুয়াবিয়ার পক্ষে এবং খলিফা আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। ৬৫৯/৬০ মুয়াবিয়া তাকে ১,৭০০ ঘোড়সওয়ারের প্রধান করে তায়েমা মরুউদ্যানের বাসিন্দা ও যাযাবর আরবদের কাছ থেকে তাঁর খিলাফতের আনুগত্যমূলক কর আদায় এবং শপথ ​​গ্রহণের জন্য প্রেরণ করেন। তিনি অস্বীকারী যে কাউকে হত্যা করতে পারতেন। তার সাথে তার ফাজারা গোত্রের অনেকে তার সাথে যোগ দেয়। আবদুল্লাহর দেওয়া অভিযানের মোকাবিলার জন্য আলী তার নিজস্ব ফাজারা গোত্রের অনুগত আল-মুসাইয়াব ইবনে নাজাবাকে প্রেরণ করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.209087230763638,3.2259968351970567,3.584618661069918 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? আমজাদ হোসেন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করার পর তিনি অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে জনগণকে সংগঠিক করার কাজ শুরু করেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণের নির্দেশ অনুযায়ী আমজাদ হোসেন হানাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কৌশল প্রণয়ন করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে সামরিক সাহায্য চেয়ে বিশেষ দূত পাঠান, যেহেতু শান্তিপূর্ণ উপায়ে মুক্তিযুদ্ধ সমাধানের কোন উপায় ছিল না।",মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0997271362756935,3.7124197703075525,2.3396321256489965 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৮০৫ সালে ব্রিটিশ ও হলকারদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। ভরতপুরের মহারাজা রণজিৎ সিং হলকারকে সাহায্য করতে রাজি হয়েছিলেন এবং দুই মহারাজরা ভরতপুর দুর্গে ফিরে গিয়েছিলেন। ব্রিটিশরা দুর্গটি ঘিরে ফেলে এবং তিন মাস পর রণজিৎ সিং শান্তিতে সম্মত হয় এবং ব্রিটিশদের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, ফলে এটি দেশীয় রাজ্য হয়। ১৮৫৭ এর ভারতীয় বিদ্রোহের",সময় মহারাজা জসন্ত সিংহ ব্রিটিশদের প্রচুর সমর্থন করেছিলেন এবং এই সহায়তাকে ব্রিটিশরা ব্যাপকভাবে স্বীকার করেছিল। তরুণ মহারাজাকে জিসিএসআই করা হয়েছিল এবং তাঁর ব্যক্তিগত তোপ সালাম বাড়ানো হয়েছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3524175339883127,2.785667427352037,2.7239270276836467 বোর মডেল শতভাগ নির্ভুল ছিলোনা কেন ?,এটা হাইড্রোজেনের বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলেও বহুইলেকট্রনবিশিষ্ট পরমাণুর বর্ণালি ব্যাখ্যা করতে পারে না। অধুনা বর্ণালীগ্রাফী প্রযুক্তির (স্পেকট্রোগ্রাফিক টেকনোলজি) উন্নয়ন সাধন হওয়ায় হাইড্রোজেন বর্ণালীতে নতুন রেখার উদ্ভব হয়েছে যা বোর মডেল ব্যাখ্যা করতে পারে না। ১৯১৬ সালে আরনোল্ড সমারফিল্ড এই অতিরিক্ত রেখার ব্যাখ্যা দিতে বোর মডেলে উপবৃত্তাকার কক্ষপথ যুক্ত করেন। কিন্তু এই নতুন মডেল খুবই জটিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,7.766871085559533,2.472078311261765,3.1457309537083584 "...উন - এসব জানাই ছিল। মানুষও সচেতন হয়ে গিয়েছিল সেই সময় থেকেই - তাই এবারের করোনা ভাইরাস আক্রমণের আগেই একটা রিহার্সাল তখনই দেওয়া হয়ে গিয়েছিল। দেশে আনুষ্ঠানিক লকডাউনের আগে থেকেই কিন্তু কেরালায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা - রাস্তায় মানুষ কম বেরনো - প্রতিটা বাস স্ট্যান্ডে সাবান আর জলের ব্যবস্থা করা - যাতে সবাই হাত ধুয়ে নিতে পারে - এসব শুরু হয়ে গিয়েছিল।"" ""তবে নিপা সংক্রমণের থেকে করোনা সংক্রমণ মোকাবিলা করাটা আরও কঠিন চ্যালেঞ্জ। কারণ নিপা সংক্রমিত ব্যক্তিদের উপসর্গগুলো স্পষ্ট বোঝা যায়, কিন্তু অনুগ্রহ করে নিবন্ধের বাকি অংশ লিখুন |","েন, তখন কেরালায় এই শ্রমিকদের বলা হচ্ছে 'অতিথি শ্রমিক'। সরকার চালু করেছে তাদের জন্য গণ রান্নাঘর। ভারতে এধরণের শ্রমিকদের খাবার যোগান দেওয়ার জন্য মোট যত রান্নাঘর চলছে, তার অধিকাংশই কেরালায়। মিসেস শান্তি পিল্লাই বলছিলেন, ""বাংলা, উড়িষ্যা এসব রাজ্য থেকে বিরাট সংখ্যক শ্রমিক কেরালায় আছেন। তাদের দেখভাল করাটা আমাদের সরকারের কাছে একটা বড় দায়িত্ব ছিল। একটা সময়ে তারা আমাদের জন্য কাজ করেছেন, তাই এখন বিপদের সময়েও আমাদের উচিত তাদের দেখাশোনা করা।"" সরকার নিয়ন্ত্রিত নারী সমিতিগুলিকে দায়িত্ব দেওয়া হয় গণ রান্নাঘর চালানোর। এইসব শ্রমিকদের সেখান থেকেই খাবার দেওয়া হচ্ছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.939746532673998,2.44458642315543,2.86616408982474 ডিমের তরকারি তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর,"দশ মিনিটের জন্য ডিম সিদ্ধ করুন। ডিমের খোসাগুলো তুলে ফেলুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। মশলা, পেঁয়াজ, মরিচ এবং হলুদ যোগ করুন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত কিছুক্ষণ ভাজুন। সেদ্ধ ডিম যোগ করুন এবং কিছুক্ষণ ভাজতে দিন। তারপর পানি যোগ করুন এবং পনের মিনিটের জন্য আঁচে রাখুন। সিজনিং এর জন্য ভাত ও লবণ দিয়ে পরিবেশন করুন",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5191841908923673,2.173645716026795,2.6512782078745123 "নিচের সংখ্যাগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজাও: ২, ৬, ১, ৯, ৫, ৪, ৮, ৩, ৭।","প্রদত্ত সংখ্যাগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজানো হলো: ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.064058817497402,1.6181206704794748,1.9395522900212658 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: আমি লাইব্রেরিকে স্কুল কলেজের উপরে স্থান দিই এই কারণে যে, এ স্থানে লোক স্বেচ্ছায় স্বচ্ছন্দচিত্তে স্বশিক্ষিত হবার সুযোগ পায়। প্রতিটি লোক তার স্বীয় শক্তি ও রুচি অনুসারে নিজের মনকে নিজের চেষ্টায় আত্মার রাজ্যে জ্ঞানের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। স্কুল কলেজে বর্তমানে আমাদের যে অপকার করছে সে অপকারের প্রতিকারের জন্য শুধু নগরে নগরে নয়, গ্রামে গ্রামে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা কর্তব্য। আমি পূর্বে বলেছি যে লাইব্রেরি হাসপাতালের চাইতে কম উপকারী নয়, তার কারণ আমাদের শিক্ষার বর্তমান অবস্থায় লাইব্রেরি হচ্ছে এক রকম মনের হাসপাতাল।","স্বশিক্ষিত হবার সুযোগ আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় নেই। পুথিগত শিক্ষা থেকে বের হয়ে এসে স্বেচ্ছায় ও স্বচ্ছন্দে লেখাপড়ার জন্য দরকার লাইব্রেরি। শিক্ষার বর্তমান রুগ্নদশার চিকিৎসার জন্য শহর, গ্রাম সর্বত্র লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা দরকার। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6269933571906616,2.697202746510343,2.6989091721074083 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : স্বামী বিবেকানন্দ উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই দত্ত-পরিবারের আদি নিবাস ছিল অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার অন্তর্গত দত্ত-ডেরিয়াটোনা বা দত্ত-ডেরেটোনা গ্রাম। মুঘল শাসনকাল থেকেই দত্তরা উক্ত গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। গবেষকরা অনুমান করেন যে তারাই ছিলেন ওই গ্রামের জমিদার। অষ্টাদশ শতাব্দীতে দত্ত-পরিবারের সদস্য রামনিধি দত্ত তার পুত্র রামজীবন দত্ত ও পৌত্র রামসুন্দর দত্তকে নিয়ে গড়-গোবিন্দপুর গ্রামে (অধুনা কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম ও ময়দান অঞ্চল) চলে আসেন। ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণের কাজ শুরু হলে উক্ত এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে দত্তরাও সুতানুটি গ্রামে (অধুনা উত্তর কলকাতা) চলে আসেন। এখানে প্রথমে তারা মধু রায়ের গলিতে একটি বাড়িতে বাস করতেন। ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটের যে বাড়িতে বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেই বাড়িটি নির্মাণ করেন রামসুন্দর দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামমোহন দত্ত। রামমোহন দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র দুর্গাপ্রসাদ দত্ত ছিলেন বিবেকানন্দের পিতামহ। তিনি সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন।২৫ বছর বয়সে একমাত্র পুত্র বিশ্বনাথ দত্তের জন্মের পর তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে গৃহত্যাগ করেন।বিশ্বনাথ দত্ত দুর্গাপ্রসাদের কনিষ্ঠ ভ্রাতা কালীপ্রসাদ কর্তৃক প্রতিপালিত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাটর্নি। বিশ্বনাথ দত্ত বাংলা, ফারসি, আরবি, উর্দু, হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষা শিখেছিলেন। সাহিত্য, ইতিহাস ও ধর্মগ্রন্থ পাঠে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল। ধর্ম বিষয়ে তিনি উদার ছিলেন। বাইবেল ও দেওয়ান-ই-হাফিজ ছিল তার প্রিয় বই। তিনি সুলোচনা (১৮৮০) ও শিষ্টাচার-পদ্ধতি (বাংলা ও হিন্দি ভাষায়, ১৮৮২) নামে দুইটি বই রচনা করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ প্রথা প্রবর্তনের সমর্থনে তিনি প্রকাশ্যে মতপ্রকাশ করেছিলেন। দুর্গাপ্রসাদের সংসারত্যাগের পর কালীপ্রসাদের অমিতব্যয়িতায় দত্ত-পরিবারের আর্থিক সাচ্ছল্য নষ্ট হয়েছিল। কিন্তু অ্যাটর্নিরূপে বিশ্বনাথ দত্তের সুদূর-প্রসারিত খ্যাতি সেই সাচ্ছল্য কিয়দংশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। তার স্ত্রী ভুবনেশ্বরী দেবী ছিলেন সিমলার নন্দলাল বসুর মেয়ে। তিনি বিশেষ ভক্তিমতী নারী ছিলেন। প্রশ্ন : স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কোথায় হয় ?",উত্তর কলকাতা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1770861645391095,5.880084657628699,2.294416331541781 মূলধন কাঠামো ও আর্থিক লিভারেজের মধ্যে সম্পর্ক কী?,"কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে পারে। উৎসগুলো হতে পারে ঋণ বা অগ্রাধিকার শেয়ার বা ইক্যুইটি মূলধন বা সংরক্ষিত মূলধন। প্রতিটির খরচ ভিন্ন ভিন্ন। ঋণের খরচ স্থায়ী, কারণ প্রতিষ্ঠানের লাভ হোক বা না হোক নির্ধারিত হারে ঋণের সুদ প্রদান করতেই হবে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ স্থায়ী হলেও তা নির্ভর করে মুনাফার উপর। কিন্তু সাধারণ শেয়ারের খরচ স্থায়ী নয়। কারণ লাভ হলেই সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হবে। তাছাড়া এটি কোম্পানির লভ্যাংশ নীতির উপর নির্ভর করে। মূলধন কাঠামোতে শেয়ার মূলধনের সাথে স্থায়ী ব্যয়বহুল মূলধন বা তহবিল, যেমন- ঋণ ও অগ্রাধিকার শেয়ার মূলধন ব্যবহার করা হয়। আর মূলধন কাঠামোতে স্থায়ী চার্জের তহবিল ব্যবহারই আর্থিক লিভারেজ। স্থায়ী চার্জের কারণে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এই ঝুঁকির কারণে শেয়ারহোল্ডারদের আয় প্রভাবিত হয়। এ প্রভাব অনুকূল বা প্রতিকূল যে কোন কিছুই হতে পারে। যদিও মূলধন কাঠামোতে লিভারেজ ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো আয় বাড়ানো।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.097316093492019,2.1565355246777087,2.2682472500443147 "টসে জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ দলের ২০০৬ সালের পর টেস্টে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হচ্ছে দেশ দুটি। বাংলাদেশের হয়ে দুই বছর পর সাদা পোশাকে মাঠে নামছেন নাসির হোসেন। তবে একাদশে জায়গা হয়নি মুমিনুল হকের।তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান নামছেন নিজেদের ৫০তম টেস্ট খেলতে। বাংলাদেশ দলে রয়েছেন তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, ইমরুল কায়েস, মুশফিকুর রহিম (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, শফিউল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান। আর অস্ট্রেলিয়া দলে রয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার, ম্যাট রেনশ, স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), উসমান খাজা, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ম্যাথু ওয়েড, অ্যাশটন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, নাথান লায়ন। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",টসে জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ দলের,Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.9288374927480523,3.9275680412216976,3.080870517290108 সোনাকাটা সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে সংক্ষেপে বলো। তোমার উত্তরে যেন সাহিত্যিক সাহিত্যিক ভাব থাকে।,বঙ্গোপসাগরের নোনা পানির ঢেউ সাদা ফেনা তুলে আছড়ে পড়ছে তীরে। সকালের সূর্যরশ্মি ঢেউয়ের ফেনায় পড়ে ঝকমক করছে। পাখির দল উড়ে যাচ্ছে এদিক সেদিক। বড় বড় ট্রলার নিয়ে জেলেরা ছুটছে গভীর সাগরের দিকে। এমন মন ভোলানো অনেক দৃশ্য চোখে পড়বে বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে প্রাকৃতিকভাবে জেগে ওঠা সোনাকাটা সমুদ্রসৈকতে। বরগুনার আমতলী উপজেলার তালতলী থেকে মাত্র ১৭ কিলোমিটার দূরে ফকিরহাট বাজার। এ বাজারের পাশেই গহিন বন। ছোট একটি খাল মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে বনটিকে। ভূখণ্ডটি স্থানীয়দের কাছে ফাতরার বন হিসেবে পরিচিত। আর এ বনের পশ্চিম পার্শ্বে সোনাকাটা সমুদ্রসৈকত। এটি নবগঠিত সোনাকাটা ইউনিয়নের অন্তর্গত। এ সমুদ্রসৈকত থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দুটিই উপভোগ করা যায়। পর্যটকদের জন্য এখানে একটি ছোট ডাকবাংলো নির্মাণ করা হয়েছে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.382137835088507,2.949088089292665,3.156236843006179 """ফেসবুক ও অপসংস্কৃতি"" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।","একবিংশ শতাব্দীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের জীবনকে অনেকভাবেই সহজ করে তুলেছে এটি সত্যি। কিন্তু এর বিপরীত দিকও আছে। এ মাধ্যমের প্রতি আসক্তি এমন পর্যায়ে চলে গিয়েছে যে, এর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে মানসপটে। ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোস্যাল মিডিয়ার সঠিক ব্যবহার ও অপব্যবহারের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা তৈরি করাটা জরুরী হয়ে পড়েছে। ফেসবুক ব্যবহারের ফলে মানুষ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পায়। আর যেহেতু সবাই প্রতিক্রিয়া পেতে পছন্দ করে তাই সেই সুযোগকে মানুষ ব্যবহার করছে। ফেসবুক ব্যবহারী নিজেও বলতে পারে না সে আসক্ত কিনা। তবে এর অনবরত ব্যবহারে শারীরিক, মানসিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে অশ্লীল কর্মকাণ্ডে মানুষ সহজেই যুক্ত হয়ে পড়ছে। বলাবাহুল্য, ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের সংস্কৃতিতে একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এই নেতিবাচক দিকটি আমাদের সাংস্কৃতিকে কলুষিত করে তুলছে। ফেসবুক ট্রল প্ৰায় সময়ই অশ্লীল বার্তা দেয়। ফলে ফেসবুকের অপসংস্কৃতি মানুষকে খারাপ পথে সহজেই টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আর তারই প্রভাবে সমাজে নিত্য অবাঞ্ছিত ও বিকৃত ঘটনা ঘটে চলেছে। আর এ অনাকাঙ্ক্ষিত বৃত্ত থেকে বের হতে সমাজের প্রতিটি মানুষকেই সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা যেভাবে ফেসবুক ব্যবহারের ফলে আত্মবিনাশের পথে এগিয়ে চলেছে তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেই হবে। এবিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে পরিবারকেই। তারপর সমাজ, প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্র সবাইকেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচানোর ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে। সবার সম্মিলিত প্রয়াস থাকলেই ফেসবুকের অপসংস্কৃতি রোধ করা সম্ভবপর হয়ে উঠবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.093043248870726,2.3388436521539604,2.4723980756894486 নেবুলা বা নীহারিকা কী তা গল্পের আকারে ব্যাখ্যা করো।,"জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা নক্ষত্রের জন্ম মহাকাশে ভাসমান বিশাল বিশাল গ্যাস পিণ্ড থেকে। এই গ্যাস পিণ্ডগুলোকে বলা হয় নীহারিকা বা নেবুলা। পরিষ্কার আকাশের দিকে তাকালে দেখা যায় যে, কোথাও কোথাও আবছা আলোর একটা ছোপ ফুটে রয়েছে। খালি চোখে এ রকম অন্তত দুটো ছোপ দেখা যায়—একটা এন্ড্রোমিডা নক্ষত্রজগতে আর একটা কালপুরুষ নক্ষত্র জগতে। আবছা আলোর মতো দেখতে আন্তঃনাক্ষত্রিক এ ধুলো ও গ্যাসের মেঘই নীহারিকা। নীহারিকা আলোকজ্জ্বল হতে পারে আবার অনুজ্জ্বল ঘোর কৃষ্ণবর্ণেরও হতে পারে। এরকম একটা কালো নীহারিকা হচ্ছে কালপুরুষ নক্ষত্রজগতের অশ্বমুখ নীহারিকা। উজ্জ্বল নক্ষত্রের পটভূমিতে এর চেহারা দেখে মনে হয় যেন সত্যিই একটা কালো ঘোড়ার মাথা। নীহারিকা গ্যাস পিণ্ড গড়ে উঠেছে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ হাইড্রোজেন, ২০ থেকে ৪৫ শতাংশ হিলিয়াম ও বাকি ৫ শতাংশ অন্যান্য মৌলিক পদার্থ। বেশিরভাগ নীহারিকা বা নক্ষত্র তৈরি হয় আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাসের মহাকর্ষীয় সঙ্কোচনের ফলে। যখন আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাস নিজস্ব ওজনের ফলে সঙ্কুচিত হয় তখন এর কেন্দ্রে গুরুভার নক্ষত্র তৈরি হয় এবং এদের অতিবেগুনি বিকিরণ চারদিকে গ্যাসকে আয়নিত করে। ফলে এগুলো আমাদের কাছে দৃশ্যমান হয়। রোজেট নীহারিকা এবং পেলিক্যান নীহারিকা হচ্ছে এরকম নীহারিকা। সুপারনোভা বিস্ফোরণের ফলেও কোনো কোনো নীহারিকার জন্ম হয়। সুপারনোভা বিস্ফোরণ হচ্ছে গুরুভার নক্ষত্রের মৃত্যু। ১০৫৪ সালে চীনা জ্যোতির্বিদরা একটি সুপারনোভা বিস্ফোরণ পর্যবেক্ষণ করেন। এ সুপারনোভার ঔজ্জ্বল্য এত বেশি ছিল যে, কয়েকদিন পর্যন্ত তা দিনের বেলাতেও দৃষ্টিগোচার হয়েছিল। তাঁরা তখন একে অতিথি তারা হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। এখনো আমরা ঐ বিস্ফোরণের প্রসারণশীল খোলসকে দেখতে পাই যাকে কাঁকড়া নীহারিকা বা ক্রাব নেবুলা নামে অভিহিত করা হয়। ক্রাব নীহারিকার কেন্দ্রে রয়েছে একটি নিউট্রন নক্ষত্র।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3528240314900777,2.346517826201029,2.4635704146133754 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : লিখিত দলিত অনুসারে দামেস্ক অবরোধের সময় সর্বপ্রথম এই বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়। ইয়ারমুকের যুদ্ধের",সময় এদের সর্বোত্তম উপযোগীতা দৃশ্যমান হয়। এই যুদ্ধে খালিদ তার অশ্বারোহী বাহিনীর গুরুত্ব ও সামর্থ্য অনুধাবন করে যুদ্ধের চরম প্রতিকূল অবস্থা ঘুরিয়ে আনতে সমর্থ হন। সৈনিকদেরকে এক পাশ থেকে অন্য পাশ এভাবে বিভিন্ন দিকে চালনা করে তিনি বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সক্ষম হন। পরবর্তী বছরগুলোতে এই বাহিনীর দ্রুত আক্রমণ ক্ষমতাকে অগ্রভাগে ব্যবহার করা হত। এটি বিরোধীপক্ষকে দ্রুত ছত্রভঙ্গ করে দিতে পারত যা বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সহায়ক হয়। হাজিরের যুদ্ধে মোবাইল গার্ড বাহিনী বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে বিজয়ী হয় এবং এই যুদ্ধে বাইজেন্টাইনদের একজন সৈনিক জীবিত ছিল না। দ্রুত হামলা করার ক্ষমতার কারণে মুসলিমরা সহজে অল্প ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে সিরিয়া জয় করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে লোহা সেতুর যুদ্ধ অন্যতম। এরপর এন্টিওকের আত্মসমর্পণ করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9362679716755826,2.506814552502928,2.697733647463022 """আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।","১৯৪৭ সালে এ উপমহাদেশ থেকে ইংরেজরা বিদায় নিলেও নতুন করে শুরু হয়েছিল পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ। পাকিস্তান রাষ্ট্রের দুটি অংশ ছিল। একটি পূর্ব ও অপরটি পশ্চিম পাকিস্তান। পূর্ব পাকিস্তানিদের মাতৃভাষা ছিল বাংলা। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী প্রথমেই চক্রান্ত করে বাঙালির প্রাণপ্রিয় মাতৃভাষা বাংলাকে নিয়ে। ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সভায় পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকেই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা বলে ঘোষণা করেন। এর তিন দিন পর ২৪শে মার্চ কার্জন হলে অনুষ্ঠিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও তিনি একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন। বাঙালিরা তাঁর এ ঘোষণাকে মেনে নিতে পারেনি। তারা আন্দোলন সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ২৬শে জানুয়ারি পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ঢাকায় এক জনসভায় উর্দুকেই রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেন। এরপর মাতৃভাষা রক্ষার দাবিতে পূর্বপাকিস্তানের জনগণের আন্দোলন সংগ্রাম আরও বেগবান হয়। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষার দাবিতে সেদিন যারা আন্দোলন করছিলেন পাকিস্তানি পুলিশ তাদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় সেদিন জীবন দিয়েছিলেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার এবং নাম না জানা আরও অনেকেই। তদানীন্তন শাসকগোষ্ঠী বাংলাকে পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতিদানে বাধ্য হয়। ভাষার দাবিতে শাহাদতবরণকারীদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাতে নির্মিত হয় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার। এরপর থেকে প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি শহিদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। দিনব্যাপী চলে নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বর্তমানে ২১শে ফেব্রুয়ারি শুধু বাঙালির একার নয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কো ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সেই থেকে সারা বিশ্বে এ দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.817656077604606,2.0429974213097215,2.155389770667375 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | তিনি ১৯৯৯ সালের ১১ জুন","কার্গিল যুদ্ধের বাটালিক সেক্টরে অনুপ্রবেশকারীদের ফিরিয়ে দেন। তিনি তার লোকদের জুবার শীর্ষটি ক্যাপচারে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন যা কৌশলগত অবস্থানের কারণে গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। পরিস্থিতি দ্রুততার সাথে মেনে নিয়ে এই তরুণ অফিসার তার প্লাটুনকে একটি সরু, পথের পাশে নিয়ে গেলেন যা শত্রুর অবস্থানের দিকে নিয়ে যায়। লক্ষ্যটির অভাব থাকা সত্ত্বেও শত্রু কার্যকরভাবে ভারতীয় আক্রমণ থামিয়ে ভারতীয় সেনাদের উপর গুলি চালায়। প্রচন্ড সাহস প্রদর্শন করে, তিনি তাঁর সৈন্যদের সামনে এগিয়ে গেলেন এবং শত্রুদের বিরুদ্ধে গুলিবর্ষণ করে পুরো গলায় যুদ্ধের ডাক দিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5948668346276254,2.7207982254802476,3.1725593606724107 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৮১৫ সালের ১৭ জুন ওয়াটারলুর যুদ্ধের প্রাক্কালে ব্রিটিশ সৈনিকরা একটি ক্রিকেট ম্যাচ খেলেছিলেন ব্রাসেলসের ""বোইস দে লা ক্যামব্রে"" পার্কে। তখন থেকেই পার্কের যে স্থানে ম্যাচটি হয়েছিল তার নামকরণ করা হয় ‍‍‍‍""লা পেলাউস ডেস অ্যাংলাইস"" (ইংরেজদের মাঠ)। ‌‍‍",ওয়াটারলুর যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1952156816996937,4.633787405984648,3.867706628230316 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫-তে মাত্র দুইজন লেঃ জেনারেল ছিলেন, ",একজন ছিলেন তুরস্কে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত (জেনারেল আলতাফ কাদের) আর আরেকজন ছিলেন ১ কোর-এর অধিনায়ক (জেনারেল বখতিয়ার রানা)। সর্বাধিনায়ক বাদে বাদবাকি সব জেনারেল মেজর-জেনারেল ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9522833782591147,3.617551720653488,3.84649691831505 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন | জ্যাকব-ফারজ-রাফায়েল ""জেএফআর"" জ্যাকব (জন্ম: ১৯২৩ - মৃত্যু: ১৩ জানুয়ারি, ২০১৬) ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে তার অসামান্য অবদানের জন্য তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদ হতে অবসরগ্রহণকারী জেনারেল জ্যাকব ১৯৭১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের চিফ অব স্টাফের দায়িত্ব পালন করেন। ৩৬ বছরের সেনাবাহিনী জীবনে তিনি ২য় বিশ্বযুদ্ধ এবং","১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ""জে.এফ.আর জ্যাকব"" এবং ""জেনারেল জ্যাকব"" নামেও পরিচিত।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.093255430996388,2.2892985508862207,2.1859589327589704 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? কুয়েতের আমির হওয়ার আগে সাবাহ ১৯৬৩ থেকে ১৯৯১ এবং ১৯৯২ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত কুয়েতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন । পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে সাবাহ পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের পরে কুয়েতির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করেছিলেন । পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রীও ছিলেন। তিনি ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী ছিলেন।",পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9513145710662227,3.8805658953499416,2.2685795912490754 শৈবালের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।,"শৈবাল সালোকসংশ্লেষণকারী স্বভোজী, অভাস্কুলার, অপুষ্পক উদ্ভিদ। এদের জাইগোট স্ত্রীজননাঙ্গে থাকা অবস্থায় কখনও বহুকোষী ভ্রূণে পরিণত হয় না। শৈবাল এককোষী হতে পারে, বহুকোষীও হতে পারে। এককোষী শৈবাল এককভাবে বাস করতে পারে, আবার কলোনি করেও বাস করতে পারে। এরা মিঠা পানিতে, লবণাক্ত পানিতে, মাটিতে, এমনকি গাছের বাকল ও পাতায় বাস করতে পারে। ক্লোরোফিলযুক্ত এককোষী বা বহুকোষী সরল প্রকৃতির, অভাস্কুলার এবং সমাঙ্গদেহী উদ্ভিদগোষ্ঠীকে শৈবাল বলে। অঙ্গজ, অযৌন ও যৌন এসব প্রক্রিয়ায় এদের বংশবৃদ্ধি ঘটে। অধিকাংশ শৈবালই সবুজ, কতক শৈবাল বাদামি এবং কতক শৈবাল লাল বর্ণের। নীলাভ-সবুজ শৈবালকে বর্তমানে সায়ানোব্যাকটেরিয়া বলা হয়, কারণ এরা আদিকোষী; অন্য সব শৈবাল প্রকৃতকোষী। বাস্তুতন্ত্রের খাদ্যশৃঙ্খলে উৎপাদনকারী হিসেবে শৈবাল অতীব গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ ও পশুর খাবার থেকে শুরু করে শৈবালের আরও অনেক গুরুত্ব আছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.647292409642844,2.842377638869879,3.0809046734393006 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : কত সালে বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় ? নতুন প্রদেশটির নামকরণ করা হয় “পূর্ব বঙ্গ ও আসাম” যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর হবে চট্টগ্রাম। এর আয়তন হবে ১,০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে ৩১ মিলিয়ন যাদের মধ্যে ১৮ মিলিয়ন মুসলিম ও ১২ মিলিয়ন হিন্দু। এর প্রশাসন একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে গঠিত হবে এবং কলকাতা হাইকোর্টের এখতিয়ার বজায় থাকবে। সরকার নির্দেশ দেয় যে পূর্ব বঙ্গ ও আসামের পশ্চিম সীমানা স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট থাকবে সাথেসাথে এর ভৌগোলিক, জাতিক, ভাষিক ও সামাজিক বৈশিষ্টাবলিও নির্দিষ্ট থাকবে। সরকার তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ সালে এবং বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় একই বছরের ১৬ই অক্টোবর।","১৯শে জুলাই, ১৯০৫ বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2678199291970667,3.8664421294092253,2.4481526196441465 একটি শহরে একটি গরম গরম দিন বর্ণনা করুন,"প্রখর সূর্যালোক শহরের উপর নেমে এল। এটি ছিল আর্দ্র, বায়ুহীন, জ্বলন্ত তাপ। মহাসড়কে কোনো গাড়ি চলাচল করেনি। এয়ার কন্ডিশনার এবং কুলারগুলি বিল্ডিংয়ের ভিতরে পুরো দমে কাজ করে। বিকেলে খুব কম লোকই বাইরে ছিল। বিপথগামী কুকুর-বিড়াল গরম থেকে বাঁচতে দোকানের ভেতরে আশ্রয় নিয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.301960229819426,3.1085980709964423,3.539041522551087 """বিজয় দিবস"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লেখ। ","বিজয় দিবস বাঙালির জাতীয় জীবনে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল দিন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতের পর, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বহু বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ নামক একটি দেশ। এদিন শত্রুদের বিদায়ঘণ্টা বেজে যায়, হাসি ফোটে দুঃখী বাঙালির মুখে। স্বাধীনতার জন্য বাঙালিদের অনেক ত্যাগস্বীকার করতে হয়েছে। দেশের পথে-প্রান্তরে ঝরেছে অনেক রক্ত। দেশবিভাগের পর (১৯৪৭) নামে স্বাধীনরাষ্ট্র হলেও বাঙালিরা সবসময় পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর দ্বারা নিপীড়িত, নিষ্পেষিত হয়েছে। অধিকারবঞ্চিত বাঙালি শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে বারবার। সেই সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় আসে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা, লুটপাট ও সম্ভ্রমহানির মাধ্যমে বাঙালিকে চিরতরে স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মুক্তিবাহিনী বীর বিক্রমে তাদের বর্বেরোচিত অত্যাচার রুখে দেয়। একে একে শত্রুমুক্ত হতে থাকে বিভিন্ন অঞ্চল। শেষ পর্যন্ত ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সম্পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়; আমরা লাভ করি চূড়ান্ত বিজয়। ১৬ই ডিসেম্বরে তাই আমরা বিজয়ের উচ্ছ্বাসে মেতে উঠি এটি আমাদের অন্যতম জাতীয় দিবস। সমগ্র জাতির আবেগের সাথে দিনটির রয়েছে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সর্বস্তরের জনতা বিজয় দিবসে ঘরের বাইরে নেমে আসে। জাতীয়ভাবে দিবসটি উদযাপনের জন্য নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়। শহর-গ্রাম-বন্দর ভরে যায় লাল-সবুজের পতাকায়, মুখর হয় মুক্তির চেতনার অমর সব গানে। শোষণমুক্ত একটি সুন্দর সমাজ গঠনে বিজয় দিবস আমাদের প্রেরণা জোগায়। সেই প্রেরণায় উদ্দীপ্ত হয়ে আমাদের এ দেশকে গড়ে তুলতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.9084702876466952,2.5142980842472302,2.6488118987755516 বাইনারি সংখ্যা সিস্টেম কি,"বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি হল একটি ওজনযুক্ত সংখ্যা পদ্ধতি যার মাত্র দুটি সংখ্যা 0 এবং 1 রয়েছে। প্রতিটি সংখ্যা এই 2 সংখ্যার কিছু সংমিশ্রণ দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। বাইনারি নম্বর সিস্টেম কম্পিউটারের জন্য উপযুক্ত কারণ বিদ্যুতের 2টি অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দুটি সংখ্যা নির্ধারণ করা সহজ, যখন কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন এটি 1 হয় এবং যখন এটি প্রবাহিত হয় না তখন এটি 0 হয়। এটি সার্কিটগুলিকে সহজতর করে তোলে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6599248997879923,1.9322149132493236,2.163607772520556 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | ১৪ জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে রাজতন্ত্র উৎখাত করা হয়। এরপর আল বকর উপরে উঠে আসেন। নবগঠিত সরকারে আল বকর ইরাকি-সোভিয়েত সম্পর্ক বৃদ্ধিতে নিয়োজিত ছিলেন ১৯৫৯ সালে আল বকর ইরাকের সামরিক বাহিনী থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। তৎকালীন সরকার তার বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগ করে। বাধ্যতামূলক অবসরের পর তিনি বাথ পার্টির ইরাকি অংশের সামরিক ব্যুরোর চেয়ারম্যান হন। এই পদের মাধ্যমে তিনি বাথিস্ট মতাদর্শের জন্য নতুন কর্মী সংগ্রহ করতে সক্ষম ছিলেন।",রমজান বিপ্লবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী আবদুল করিম কাসেম ক্ষমতাচ্যুত হলে আল বকর প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে বাথ-নাসেরবাদি জোট সরকারের উপরাষ্ট্রপতি হন। এই সরকার একবছরের কিছু বেশি সময় টিকে ছিল। ১৯৬৩ সালের নভেম্বরে সংঘটিত অভ্যুত্থানে সরকার উৎখাত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.662195741285003,2.7340562154557784,2.767763144610478 মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ।,"মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য নিন্মরূপ: মহাবিশ্ব একটি বিশাল ও অদ্ভুত স্থান। এখানে আরও কিছু বাক্য দেওয়া হলো: * মহাবিশ্বের সৃষ্টি সম্পর্কে এখনও অনেক কিছু অজানা। * মহাবিশ্বের বয়স প্রায় ১৩.৮ বিলিয়ন বছর। * মহাবিশ্বে অসংখ্য গ্রহ, তারা ও ছায়াপথ রয়েছে। * মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ ত্বরান্বিত হচ্ছে। * মহাবিশ্বের শেষ পরিণতি এখনও অজানা।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5116277406861647,1.8250502146028509,2.1661593521512894 "অর্থের সময় মূল্য বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। ","অর্থের সময় মূল্য বলতে বুঝায় আজকের প্রাপ্ত অর্থের মূল্য এক বছর পরে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য থেকে বেশি। পক্ষান্তরে, ভবিষ্যতে প্রাপ্ত একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের চেয়ে কম মূল্যবান। অর্থাৎ, ভবিষ্যতে প্রাপ্য পরিমাণ একই অর্থের মূল্যের চেয়ে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থ অধিকতর মূল্যমানের নীতিকে অর্থের সময় মূল্য বলে। যদি আমরা ১০০ টাকা এখন গ্রহণ করি, তাহলে আমরা এই ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে ১ বছর পর সুদসহ অধিক পরিমাণ অর্থ ফেরত পাব। কিন্তু যদি আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর গ্রহণ করি তাহলে বিনিয়োগ করার সুযোগ থাকবে না। ফলে কোন সুদ অর্জিত হবে না । ফলে আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর অর্থাৎ ভবিষ্যতে গ্রহণ করার চাইতে এখন বা বর্তমানে গ্রহণ করতে অধিক পছন্দ করব। সুতরাং বলা যায়, সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমান নগদ অর্থের ভবিষ্যত মূল্য পরিবর্তিত হয়ে থাকে এবং ভবিষ্যত অর্থের মূল্যও বর্তমানে পরিবর্তন হয়ে থাকে। অর্থের এই পরিবর্তনজনিত মূল্যকেই অর্থের সময় মূল্য বলা হয়। সংক্ষেপে বলতে গেলে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অর্থের মূল্যের যে পরিবর্তন ঘটে তাকেই অর্থের সময় মূল্য বলে। ",Bengali,ben,re-annotations,e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759,2.9561184893587167,1.8475981080377575,1.9835230746644286 ফুটবল শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ,ফুটবল বিশ্বকাপ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রীড়া ইভেন্ট যেখানে সারা বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় এবং দলগুলি সোনালী এবং মর্যাদাপূর্ণ ট্রফির জন্য প্রতিযোগিতা করে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.5337727094226223,1.9287737375495893,3.1123939503258153 ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। ,"মূল্যেবোধ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এর নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ড নেই। সাধারণভাবে বলতে গেলে মূল্যবোধ হচ্ছে এক ধরনের বিশ্বাস, যা ভালো-মন্দের মানদন্ডে বিচার্য। মূল্যবোধের প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থার একটি দিক হলো ব্যবসায়িক মূল্যবোধ। ব্যবসায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যবোধ শব্দটি সম্পূর্ণভাবে মুনাফা অর্জন এবং জনকল্যাণের নিরিখে এক ধরনের আদর্শগত দৃষ্টিভঙ্গি। এটি স্থায়ী হলেই মূল্যবোধ বলা যাবে। একটা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে জনগণের আস্থা অর্জনের ক্ষেত্রে এর মূল্যবোধের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে হয়। সেটি কি জনকল্যাণের চেয়ে মুনাফাকে বেশি প্রাধান্য দেবে, নাকি মুনাফা অপেক্ষা জনকল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেবে তা ব্যবসায়িক মূল্যবোধের ব্যাপার। মূলত দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম হতে ব্যবসায়িক মূল্যবোধের সৃষ্টি হয়। ফলে দেখা যায়, যে দেশের ব্যবসায়-বাণিজ্যে নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে মূল্যবোধের অনুসরণ সার্বজনীন, সে দেশ ব্যবসায়-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তথা আর্থিকভাবে ততবেশি সচ্ছল, উন্নত ও স্থিতিশীল। পক্ষান্তরে অনুন্নত দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য এবং অর্থনীতিতে খুব সামান্যই মূল্যবোধের চর্চা হয়। ফলে সে সকল দেশের ব্যবসায় জগতে বিদ্যমান থাকে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্ক্ষলা। সুতরাং ব্যবসায় সম্পর্কে ভালো-মন্দ বিচার-বিশ্লেষণ, বিশ্বাস, ধারণা, বি-শৃঙ্খলা ইত্যাদির সমন্বিত ধারণাকে ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বলে। মূলত মূল্যবোধ ব্যবসায়ীকে সৎ, বিশ্বাসী, ন্যায়নিষ্ঠ ও নীতিবান করে তোলে। ফলে ব্যবসায়ী নীতি বর্জিত নানা প্রকার কাজ থেকে বিরত থাকে। এতে করে ব্যবসায়ীর পাশাপাশি রাষ্ট্র ও সমাজ উপকৃত হয়। অন্যদিকে কিছু ব্যবসায়ী আছে যারা মুনাফা অর্জনকেই ঘৃণ্য ব্যক্তি হিসেবে নিন্দিত হয় তেমনি শুধু মুনাফা অর্জনের জন্য ব্যবসা করে ব্যবসায়ের প্রকৃত মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটায়। এদের কারণে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমনি প্রেক্ষাপটে ব্যবসায়ে মূল্যবোধ বিষয়টির গুরুত্ব বর্তমানে অনেক এবং সময়ের চাহিদার কারণে, ব্যবসায়িক জগতেও বর্তমানে মূল্যবোধকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5387114740933474,2.243893749655965,2.3377217034828988 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কৈশোরে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করলেও ১৯১৬ সাল থেকে মুজফ্‌ফর আহমদ বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনা, সভা-সেমিনার-মিছিল যোগদান প্রভৃতি শুরু করেন। ১৯১৯ সালে","জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার অনুষ্ঠিত আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ১৯২০ সালে বঙ্গীয় খেলাফত কমিটির সদস্য মনোনিত হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯২০ সালের শুরুতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে রাজনীতিই হবে তার জীবনের মূল পেশা। তিনি কাজী নজরুলের সাথে ঠিক করেন একটি ভিন্ন ধর্মী বাংলা দৈনিক বের করার। এ বিষয়ে তারা ফজলুল হক সাহেবের (পরবর্তীতে শেরে বাংলা) সাথে দেখা করেন। হক সাহেব তার নিজের টাকায় পত্রিকা বের করার প্রস্তাব করেন। ১৯২০ সালের ১২ জুলাই মুজফ্‌ফর আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলামের যুগ্ম সম্পাদনায় ""নবযুগ"" নামক সান্ধ্য পত্রিকা বের হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.970337959389045,2.5241550174075167,2.747732546268737 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আরদেবিলি আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির সমর্থক ছিলেন এবং তার বন্ধু ছিলেন। তিনি ১৯৭০ এর দশকে খোমেনির সমর্থনে বক্তৃতা দিয়েছিলেন। ইরানি বিপ্লবের","পরে, তিনি ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক রিপাবলিকান দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হন। ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি আবুল হাসান বানিসাদরের অভিশংসনের পরে খোমেনি তাকে বিচারপতি প্রধান হিসাবে নিযুক্ত করেন। প্রধান বিচারপতি হিসাবে তিনি প্রধানমন্ত্রী এবং স্পিকারের সাথে রাষ্ট্রপতির অস্থায়ী কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে দু'মাস অবধি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.54002284044648,2.3040573097650485,2.715670475235963 ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্বাভাবিক সংখ্যাগুলোর সমষ্টি কত?,১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্বাভাবিক সংখ্যাগুলোর সমষ্টি ৫০৫০।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.7722993730819103,1.7696665257377129,1.876406534710211 "রূপা তার বাবা-মায়ের সাথে সুনামগঞ্জে বেড়াতে গিয়েছিল। আজমিরিগঞ্জ থেকে নৌপথে তারা চাঁদপুরে পৌছে। পথিমধ্যে তারা অনেক জলধারার মিলনস্থল দেখতে পায়। নদী ও নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখে রূপা ও তার বাবা-মায়ের মনে নানামুখী প্রশ্ন জাগে। একপর্যায়ে রূপার বাবা বলেন, এ নদী আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উদ্দীপকে বর্ণিত নদীপথ ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে— মতামত দাও।","উদ্দীপকে বর্ণিত মেঘনা নদী ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নদীর ভূমিকা অপরিসীম। এখন পর্যন্ত দেশের বিপুলংখ্যক মানুষ নৌপথে চলাচল করে। নৌপথে চলাচল ও পণ্য পরিবহন সুবিধাজনক ও অনেক সাশ্রয়ী। শিল্পে ব্যবহৃত পানির উৎস হচ্ছে এসব নদী। নদীগুলো মৎস্য সম্পদের বড় উৎস। নৌবন্দরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নৌযান নির্মাণ ও মেরামত শিল্প। এভাবে নদীমাতৃক বাংলাদেশের কৃষি ছাড়াও শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিবহন ইত্যাদি বহুলাংশে নদীর ওপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু সীমান্তের ভেতরে-বাইরে অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু তৈরি করায় বহু নদীর প্রবাহ দুৰ্বল হয়ে পড়ছে। পলি জমে নদীর নাব্যতা কমে যাচ্ছে। এছাড়া নির্বিচারে বিষাক্ত শিল্প বর্জ্য ফেলায় দূষিত হচ্ছে নদীর পানি। এ কারণে নদী সংরক্ষণে আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে। উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাই বলা যায়, বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা ও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে নদীপথগুলোর ভূমিকা বিরাট।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.63631169622018,2.4674849047454184,2.5182164771695756 ইমবাইবিশন বলতে কী বোঝ?,কলয়েড জাতীয় শুকনা বা আধা শুকনা পদার্থ কর্তৃক তরল পদার্থ শোষণের বিশেষ প্রক্রিয়াকে বলা হয় ইমবাইবিশন। কোষপ্রাচীর ও প্রোটোপ্লাজম কলয়েডধর্মী হওয়ায় ইমবাইবিশন প্রক্রিয়ায় পানি শোষণ করে স্ফীত হয়। এ ছাড়া অঙ্কুরোদগমের পূর্বে শুষ্ক বীজ ইমবাইবিশন প্রক্রিয়ায় পানি শোষণ করে স্ফীত হয়। পানি শোষণের এটি একটি অন্যতম প্রক্রিয়া।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,12.766358744611571,2.784881178965406,3.3806044775090207 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | শিরোনাম : হাজার হাজার ইউরো ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন গ্রিসে গুলিবিদ্ধ সেই বাংলাদেশিরা সারাংশ : গ্রিসে একটি স্ট্রবেরি খামারে বকেয়া বেতন চাইতে গিয়ে বাংলাদেশি যে শ্রমিকেরা গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন, তারা এবার ক্ষতিপূরণ পেতে যাচ্ছেন |","২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের একটি স্ট্রবেরি খামারে গুলিবিদ্ধ হন বাংলাদেশি ২০ জনেরও বেশি শ্রমিক। ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের মামলায় জয়ী হয়েছেন ওই বাংলাদেশি শ্রমিকেরা। বাংলাদেশি ৪২ জন শ্রমিকের পক্ষে রায় দিয়ে প্রত্যেককে ১২ হাজার ইউরো থেকে ১৪ হাজার ইউরো পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য গ্রিক সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালত এক রায়ে বলেছে, মানবপাচারের মতো ঘটনা মোকাবেলায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি অধিকারও সুরক্ষায় কর্তৃপক্ষ ব্যর্থ হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের পেলোপন্নেসি",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.577785678084871,2.4491639169237294,2.455497618858262 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? চলচ্চিত্র জুড়ে ঐতিহাসিক ঘটনার উদ্ধৃতি থাকলেও সেগুলো একটি কিশোরের মানবিক অভিজ্ঞতায় প্রকাশিত হয়েছে। মাদ্রাসায় তার শিক্ষক, সহপাঠীদের আচরণ আর পরিবারের সদস্যদের সাথে তার সম্পর্কের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রটির কাহিনি এগিয়ে যায়। ফরাসি সরকারের প্রাথমিক অর্থায়নে চলচ্চিত্রটির নির্মাণ শুরু হয়েছিল। ২০০২ সালের ১৫ মে ৫৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে চলচ্চিত্রটির আনুষ্ঠানিক প্রদর্শনী হয়। ক্যাথরিন মাসুদের প্রযোজনায় চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর বক্স অফিসে প্রায় মার্কিন ডলার আয় করে।",৫৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসব |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2214572823155883,7.468112502054542,2.459896277525135 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ইন্ডিয়া গেট ভারতের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লির কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি দিল্লির অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। প্যারিসের আর্ক দে ত্রিম্ফের আদলে ১৯৩১ সালে নির্মিত এই সৌধটির নকশা করেন স্যার এডউইন লুটিয়েনস। আগে এর নাম ছিল ""অল ইন্ডিয়া ওয়ার মনুমেন্ট""। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধে নিহত ৯০,০০০ ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্মৃতিরক্ষার্থে এই স্মৃতিসৌধটি নির্মিত হয়। এটি লাল ও সাদা বেলেপাথর ও গ্র্যানাইট পাথরে তৈরি।",তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4634686564290695,5.472557907467119,2.7709974852616948 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হবে সাং চিয়েন লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্‌ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি।",চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4484166054484544,3.044213654262333,2.706453928532236 "আলু পরাঠা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর ",আলু সিদ্ধ করে পেস্ট বানিয়ে নিন। ময়দা এবং জল নিন এবং একটি ময়দা তৈরি করতে মিশ্রিত করুন। তারপর ময়দা এবং আলুর পেস্ট একসাথে মেশান। ফ্রাইং প্যানে তেল দিন এবং তেল গরম করুন। ময়দা থেকে বৃত্তাকার পিণ্ড তৈরি করুন এবং এটি চ্যাপ্টা করুন। চ্যাপ্টা ময়দার টুকরোগুলো তেলে ভেজে পরিবেশন করুন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7388580417656008,2.232229512395482,2.815369589626681 মাসের ১ তারিখ যদি শুক্রবার হয় তবে ১৫ তারিখ কী বার হবে?,"মাসের ১ তারিখ শুক্রবার হলে ১৫ তারিখও শুক্রবার হবে। সপ্তাহে ৭টি দিন রয়েছে। তাই ১ তারিখে যে বার হয়, মাসের ৮, ১৫, ২২ ও ২৯ তারিখেও সেই বারই হয়। তাই, মাসের ১ তারিখ শুক্তবার হলে ১৫ তারিখও শুক্রবার হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5340144946278085,1.9687255472767233,2.2946020562462617 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | গত মাসে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশ কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অন্যান্য সম্পর্ক ছিন্ন করে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, কাতার সংকট সমাধানে আরব দেশগুলো যে দাবি বা শর্ত দিয়েছিল তা মেনে নেয়ার সময়সীমা আজ রোববার রাতের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে। আর এই সময়ের মধ্যে দাবিগুলো না মানলে কাতারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলে হুমকি ইতোমধ্যেই দিয়ে রেখেছে ওই কয়েকটি আরব রাষ্ট্র। কিন্তু কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল-রাহমান আল থানি রোমে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ""প্রত্যাখ্যাত হওয়ার জন্যই দাবিগুলো তৈরি করা হয়েছে। মেনে নেওয়ার মতো করে এটি তৈরি করা হয়নি এবং এতে আলোচনার সুযোগও রাখা হয়নি।"" তিনি বলেছেন কাতার তার সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে এমন কোন কিছুই গ্রহণ করবে না। পাল্টা অভিযোগ করে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ""আরব দেশগুলো সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়নি, বরং কাতারের সার্বভৌমত্ব খর্ব করার লক্ষ্যেই তা করা হয়েছে।"" তবে আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ নিরসনে বৈঠকে বসে আলোচনার জন্য দোহা প্রস্তুত আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। এর আগে আরব বিশ্বের চারটি দেশ কাতারের কাছে তাদের ১৩টি দাবির একটি তালিকা পাঠিয়ে বলেছিল এগুলো না মানলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা যাবে না। সৌদি আরব, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন কাতারের কাছে দাবি জানিয়েছিল, আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ করতে হবে। তারা কাতারের কাছে আরও দাবি জানিয়েছে ইরানের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ সীমিত করতে হবে এবং তুরস্কে তাদের সেনা ঘাঁটি বন্ধ করতে হবে। আলোচনার মাধ্যমে এসব দাবির কোনো মীমাংসা করা যাবে না বলে জানিয়েও দিয়েছিল ওই আরব দেশগুলো। এসব দাবি পূরণের জন্য দশদিন সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়। সেই দশদিন শেষ হবে আজ রোববার রাতে। রোববার রাতের মধ্যে এসব দাবি না মানলে কাতারের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ায় নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত। আরো পড়ুন: আল জাজিরা বন্ধ করাসহ কঠোর দাবির তালিকা কেন কাতারের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক? কাতার সংকট: সৌদি আরব কি বাড়াবাড়ি করছে? কাতার সংকট: সৌদি আরবের সঙ্গে আলোচনায় এরদোয়ান",'সন্ত্রাসবাদে সমর্থন দেয়ার' অভিযোগে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা আরব দেশগুলো আবারো কাতারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.238096119709862,2.8766877690765713,2.279388751853314 কীভাবে কোনো অধিবর্ষ শনাক্ত করতে হয়?,"যদি কোনো বছর ৪ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হয় কিন্তু ১০০ দ্বারা অবিভাজ্য হয় তবে বছরটি অধিবর্ষ হবে। অবশ্য যদি বছরটি ১০০ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হয় আবার ৪০০ দ্বারাও নিঃশেষে বিভাজ্য হয়, তাহলেও বছরটি অধিবর্ষ হবে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.979681787811939,1.7996880497571943,2.5445046636237967 "তিনি একজন গণিতবিদ ছিলেন যার ধারণা তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। সেই গণিতবিদের নাম কি?",অ্যালান টুরিং,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0757451864767047,3.5452410857386463,2.630368121315181 "কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ? আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ২ বার (১৯৭৮ এবং ১৯৮৬) বিশ্বকাপ জয়লাভ করেছে। এছাড়া কোপা আমেরিকােও আর্জেন্টিনা অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১৫টি (১৯২১, ১৯২৫, ১৯২৭, ১৯২৯, ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫, ১৯৫৭, ১৯৫৯, ১৯৯১, ১৯৯৩, ২০২১) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, আর্জেন্টিনা ১৯৯২ কিং ফাহাদ কাপ জয়লাভ করেছে।",আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাস |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7591868781782465,2.5799982363874814,1.9965976876717988 """তুলসী বনের বাঘ"" বাগধারাটির অর্থ কী?","""তুলসী বনের বাঘ"" বাগধারাটির অর্থ ভণ্ড ব্যক্তি। যে ব্যক্তি ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে সে খারাপ তাকে বোঝাতে ""তুলসী বনের বাঘ"" বাগধারাটি ব্যবহার করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.338470462752978,2.8906805714380335,2.732531963825475 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : মোহাম্মদ ইদ্রিস (১০ মে ১৯৩১ – ২২ ডিসেম্বর ২০১৮) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিল্পী ও নকশাবিদ। তিনি ভাষা আন্দোলনে, ছায়ানট প্রতিষ্ঠায় ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা ",সংগ্রামে ভূমিকা রাখেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3989580831952124,2.9587958022133996,2.826040942436581 "স্যার মার্ক বলেছেন, ঘন জনবসতি আর ভ্রমণের কারণে ভাইরাস খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। স্যার মার্ক ওয়ালপোর্ট বলেছেন, এমন ক্ষেত্রে নিয়মিত বিরতিতে মানুষজনের টিকা নেয়ার দরকার হতে পারে। তার এই মন্তব্যের একদিন আগেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান মন্তব্য করেছিলেন যে, করোনাভাইরাস দুই বছরের মধ্যে বিদায় নেবে বলে তিনি আশা করছেন। কারণ স্প্যানিশ ফ্লু'র বিদায় হতে দুই বছর লেগেছিল। স্যার মার্ক বলেছেন, ঘন জনবসতি আর ভ্রমণের কারণে ভাইরাস খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। তিনি বলছেন, ১৯১৮ সালে যতো জনসংখ্যা ছিল, এখন বিশ্বের জনসংখ্যা তার চেয়ে অনেক বেশি। বিবিসির রেডিও ফোরের টুডে প্রোগ্রামের স্যার মার্ক বলেছেন যে, মহামারি নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ''সারা বিশ্বের মানুষের জন্য টিকার ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু করোনাভাইরাস স্মল পক্সের মতো কোন রোগ নয় যে, টিকা দিলেই সেটা চলে যাবে। ''এটা এমন একটা ভাইরাস যা কোন না কোন আদলে আজীবন আমাদের সঙ্গে থেকে যাবে। আর অনেকটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, মানুষজনকে বার বার টিকা নিতে হবে।'' তিনি বলছেন। ''সুতরাং ফ্লুর মতো মানুষজনকে নিয়মিত বিরতিতে টিকা নিতে হবে।'' বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস এর আগে বলেছিলেন, বর্তমান বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি এই ভাইরাসটিকে তার চেয়েও কম সময়ে আটকে দিতে পারবে বলে তিনি আশা করছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস এর আগে বলেছিলেন, ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু দুই বছরের মধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি এই ভাইরাসটিকে তার চেয়েও কম সময়ে আটকে দিতে পারবে বলে তিনি আশা করছেন। ১৯১৮ সালের ভয়াবহ ফ্লুতে বিশ্বে অন্তত পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। করোনাভাইরাসের কারণে এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রায় আট লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং দুই কোটি ৩০ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। তবে ধারণা করা হয়, পরীক্ষা করা হয়নি বা লক্ষণ দেখা যায়নি, এমন আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। স্যার মার্ক সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, করোনাভাইরাস আবারো নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া সম্ভব। সেটা ঠেকাতে শুধুমাত্র লকডাউনের পরিবর্তে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিয়ে এগোতে হবে। সম্প্রতি ইউরোপিয়ান দেশগুলোয় আবারো করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে দেখা গেছে। নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |","করোনা ভাইরাস: আজীবন থাকতে পারে ভাইরাসটি, ব্রিটিশ বিজ্ঞানীর হুঁশিয়ারি",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.064562430453331,3.197515998956767,2.1885529165302837 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে জামাল বাগদাদের গভর্নর নিযুক্ত হন। পরে বলকান যুদ্ধে যোগ দেয়ার জন্য তিনি এ দায়িত্ব থেকে সরে দাড়ান। ১৯১২ এর অক্টোবরে তিনি কর্নেল পদে উন্নীত হন। প্রথম বলকান যুদ্ধ সমাপ্ত হওয়ার পর তিনি কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস কর্তৃক অঙ্কিত প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এটি ইউরোপীয় দেশগুলোর সাথে আলোচনার বিপক্ষে করা হয়েছিল। তিনি বাব ই আলি আক্রমণের পর সৃষ্ট সমস্যা দূর করতে চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধে",জামাল পাশার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি সিইউপির বিপ্লবের পর তিনি কনস্টান্টিনোপলের কমান্ডার হন এবং জনস্বার্থ কাজের মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি নৌ মন্ত্রী হন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2170174112011707,2.1150165919397947,2.3615445426513357 বুলেট পিঁপড়া কি,বুলেট পিঁপড়া হল পিঁপড়া যাদের কামড় খুব বেদনাদায়ক এবং বুলেটের ক্ষত থেকে যতটা ব্যথা অনুভব করে। বুলেট পিঁপড়ে পূর্ণ একটি দস্তানার ভিতরে হাত রেখে প্রাচীন যোদ্ধাদের নির্বাচন করা হয়েছিল। যদি ব্যক্তিটি ব্যথা সহ্য করতে সক্ষম হয় তবে তাকে যোদ্ধা হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছিল,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,7.533037259851852,2.533104647830068,3.3725959013690985 "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের মোট সদস্য ভুক্ত দেশ কয়টি ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ?","না, এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন না |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.524106271636538,5.097528466610039,3.9432743170153675 আপেক্ষিকতা তত্ত্বের প্রবক্তা কে?,"আপেক্ষিকতা তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন আলবার্ট আইনস্টাইন। তিনি ১৯০৫ সালে একটি গবেষণা পত্রে বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের মূলনীতিগুলি প্রকাশ করেন। ১৯১৬ সালে তিনি সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করেন। আপেক্ষিকতা তত্ত্ব হলো পদার্থবিজ্ঞানের একটি তত্ত্ব যা স্থান, কাল, ভর এবং শক্তির মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে। বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের স্বীকার্য হলো আলোর গতি ধ্রুব। এই স্বীকার্যের উপর ভিত্তি করে ভর-শক্তি সম্পর্কসহ অনেক বিষয়ে এই তত্ত্ব আলোকপাত করে। অপরদিকে, সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব মহাকর্ষের প্রকৃতি ব্যাখ্যা করে। আপেক্ষিকতা তত্ত্ব পদার্থবিজ্ঞানের একটি বিপ্লবী তত্ত্ব যা মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা চিরতরে বদলে দিয়েছে এবং আমাদের জ্ঞান আরও বৃদ্ধি করেছে। এটি মহাকাশবিদ্যা, কোয়ান্টাম বলবিদ্যা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.483957796202319,1.7084876938486508,1.8398434266799049 ভাব সম্প্রসারণ করো: দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য।,"জ্ঞান মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জনে সাহায্য করে। তবে বিদ্বান হলেই মানুষ চরিত্রবান হবে এমন কোনাে নিশ্চয়তা নেই। আর কোনাে চরিত্রহীন ব্যক্তি বিদ্বান হলেও তাকে এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু মানুষের ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মানুষ মানবিক গুণসম্পন্ন হয় না। জন্মের পরে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়। বিদ্যা মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জনে সহায়তা করে। এজন্য মানুষ জীবনের একটি উল্লেখযােগ্য সময় ব্যয় করে বিদ্যার্জন করে। বিদ্বান ব্যক্তি সর্বত্রই সম্মানের পাত্র। সকলেই তাঁকে মান্য করে। তাই বিদ্যা মূল্যবান এতে কোনাে সন্দেহ নেই। কিন্তু চরিত্র তার চেয়েও মূল্যবান। চরিত্র মানুষের সাধনার ফল। সাধনার জন্য প্রয়ােজন তপস্যা; যা মানুষের প্রবৃত্তিকে প্রখর করে, বুদ্ধিকে শানিত করে, আচরণকে মার্জিত করে, হৃদয়কে প্রশস্ত করে, মনকে দৃঢ় করে, শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে। চরিত্রই মানুষের মনুষ্যত্বের রক্ষাকবচ। সমাজে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা বিদ্বান হলেও চরিত্রহীন। এসব চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি দুর্জন ব্যক্তি হিসেবে সমাজে পরিচিতি লাভ করে। সমাজের সকলেই তাকে পরিত্যাগ করে। কারণ এসব দুর্জন ব্যক্তি স্বীয় স্বার্থোদ্ধারে অপরের মারাত্মক ক্ষতি করতেও দ্বিধাবােধ করে না। বিদ্যাকে তারা মুখােশ হিসেবে ব্যবহার করে। এসব লােকের সাহচর্যে গেলে মঙ্গলের পরিবর্তে অমঙ্গল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি সাপের মতাে হিংস্র ও বিষাক্ত। প্রবাদ আছে, বিষাক্ত সাপের মাথায় মহামূল্যবান মণি থাকে। বিষাক্ত সাপের মাথার মণি আর চরিত্রহীন ব্যক্তির বিদ্যা প্রায় সমার্থক। মণি লাভের আশায় কেউ বিষাক্ত সাপের সংস্পর্শে যায় না। তার কারণ বিষাক্ত সাপের ধর্ম ছােবল মারা। দুধকলা দিয়ে পুষলেও সুযােগ পেলেই সে ছােবল মারবে। এতে মৃত্যু অবধারিত। চরিত্রহীন বিদ্বান ব্যক্তি সাপের মতােই বিপজ্জনক। বিদ্যার্জনেরজন্য তার সংস্পর্শে গেলে সুযােগ পেলেই সে ক্ষতি করবে। একথা সবাই জানে যে, বিদ্বান ব্যক্তি উত্তম চরিত্রের হলে জগতের অশেষ কল্যাণ হয়, আর দুশ্চরিত্রের বিদ্বান ব্যক্তি দ্বারা জগতের অশেষ ক্ষতি হয়। তাই দুর্জন ব্যক্তি বিদ্বান হলেও তার সঙ্গ কারাে কাম্য নয়। বিদ্বান অথচ চরিত্রহীন ব্যক্তির সাহচর্য অবশ্যই পরিত্যাজ্য। কেননা, বিদ্বান হলেও চরিত্রহীন হওয়ার কারণে তার সংস্পর্শে গেলে নিজের চরিত্র খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.095230729982023,2.306754999802914,2.4301123386274357 ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো।,"ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে বোঝায়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে ইউরোপ বলে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো। এরপর থেকে উভয় সংগঠন পূর্বদিকে বিস্তৃত হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4179374920916263,2.0031897242587355,2.0682999896511354 "বাংলাদেশের মাটিতে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে একাধিক ধর্মনিরপেক্ষ নিরীশ্বরবাদী(নাস্তিক) লেখক, ব্লগার ও প্রকাশক সন্ত্রাসবাদীদের হাতে নিহত বা গুরুতর আহত হয়েছেন। এই আক্রমণের ঘটনাগুলির সম্ভাব্য কারণ হল সমসাময়িক বাংলাদেশে চলমান এক দ্বন্দ্ব। এর এক দিকে আছেন ধর্মনিরপেক্ষ জনসমাজ, যাঁরা বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্য বজায় রাখতে চান, ও অন্যদিকে আছেন ইসলামবাদী জনসমাজ যাঁরা বাংলাদেশকে ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চান। যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল-এর বিচারকাজগুলি, যেগুলিতে সাম্প্রতিক অতীতের বিরোধী দল জামায়াতে ইসলামীর অনেক নেতাকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধে উপরের নিবন্ধের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন |","সংঘটিত অপরাধের কারণে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, সেগুলিও এই দ্বন্দ্বের তীব্রতা বৃদ্ধি করেছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.52496502703504,2.654462971075125,2.721385676640706 কিভাবে বৈদ্যুতিক বর্তমান উত্পাদিত হয়,বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় যখন ইলেকট্রন উচ্চ সম্ভাবনার অঞ্চল থেকে স্বল্প সম্ভাবনার অঞ্চলে চলে যায়।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.172618164413907,2.183824468249291,3.205733207326321 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : লাল ম্যাপেলের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?","লাল ম্যাপেল (বৈজ্ঞানিক নামঃ acer rubrum), যা কিনা নরম ম্যাপেল নামেও পরিচিত, পূর্ব ও কেন্দ্রীয় উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বেশি পরিচিত পর্ণমোচী গাছের মধ্যে অন্যতম। ইউ এস ফরেস্ট সারভিস 'রেড ম্যাপল' গাছ কে পূরব-উত্তর আমেরিকার সবথেকে পরিচিত এবং স্থানীয় উৎসের গাছ হিসাবে মান্যতা দেয় [3]। 'রেড ম্যাপল' গাছের বিস্তার দক্ষিণপূর্বে অন্টারিও এবং মিনেসোটার সীমানায় 'লেক অফ দ্য উডস' এর কাছে মনিটোবা থেকে পূর্ব দিকে নিউফাউন্ডল্যান্ড, দক্ষিণে ফ্লোরিডা, এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে পূর্ব টেক্সাস অবধি। যদিও অত্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে গাছটি দেখতে পাওয়া যায়, গাছের অনেক বৈশিষ্ট্যই, বিশেষত পাতার রূপ একেক ভৌগোলিক অবস্থানে এক এক রকমের হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক গাছের উচ্চতা প্রায়শই প্রায় ১৫ মিটার (৫০ ফুট)-এর কাছাকাছি হয়। এই গাছের ফুল, পাতার ডাঁটি, কুঁড়ি এবং বীজ সবই বিভিন্ন ধরণের লাল রঙের হয় যা শরত্কালে(fall) তার উজ্জ্বল গভীর লাল রঙের জন্য পরিচিত হয়। রেড ম্যাপলের অভিযোজন ক্ষমতা অনেক বেশি, সম্ভবত পূর্ব উত্তর আমেরিকার যে কোন ভূমিপুত্র গাছেদের থেকেই অনেক বেশি অভিযোজ্য এই গাছ। জলাভূমিতেও জন্ম নেয় এই গাছ, আবার শুকনো মাটিতেও দেখা মেলে এর। সমুদ্রপৃষ্ঠের সমোচ্চ ভূমিতেও জন্মায় আবার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯০০ মিটার (৩০০০ ফুট ) উঁচুতেও জন্মায়। আকর্ষণীয় শারদীয় রং এবং মনোরম আকারের কারণে প্রায়ই দিগন্তরেখা সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। উপাদেয় ম্যাপল সিরাপ উতপাদনের জন্যে ব্যবহৃত হয় এই গাছ এবং ম্যাপল গাছ থেকে প্রাপ্ত মাঝারি থেকে উচ্চ মানের কাঠ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা হয়। রোড আইল্যান্ড রাজ্যের জাতীয় গাছ এটি। উচ্চ অভিযোজন ক্ষমতার প্রভাবে ধীরে ধীরে রেড ম্যাপল পূর্ব আমেরিকার বনভূমিতে ওক, পাইন, হিকরিস ইত্যাদি গাছগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে রেড ম্যাপল[4]।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5743833929357347,2.5286980680441076,2.627220096271684 বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব ব্যাখ্যা কর।,"বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রভাব অপরিসীম। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের ফলে পাকিস্তানের সামরিক শাসক আইয়ুব খান পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং নতুন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন দিতে বাধ্য হন। গণঅভ্যুত্থানের ফলে পূর্ব বাংলার জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে। বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রয়োজনীয়তা তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠে। তারা জাতীয়তাবাদী চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয় যা মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5439384121561357,1.9020170928266646,1.9686259237337538 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? প্রথম দিকের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের মূল সমস্যা ছিল আন্তমহাদেশীয় যাতায়াত ও যুদ্ধঘটিত সমস্যা। কয়েকটি দক্ষিণ আমেরিকান দল ১৯৩৪ ও ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য ইউরোপে যেতে আগ্রহী থাকলেও কেবল ব্রাজিলই এই দুটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিতই হয়নি।",বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের সমস্যা ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.118548217362313,2.532992166649455,2.363942181346942 "নানা কারণে অনেক সময়েই অনেকের আইনের সহায়তা নেয়ার দরকার হয়ে পড়ে। সাধারণ জিডি থেকে শুরু করে মামলা করা, আদালতে আইনের দ্বারস্থ হতে হয়। কিন্তু আইনগত জটিলতায় পড়ার আগে পর্যন্ত কীভাবে সহজে আইনের সহায়তা নেয়া যায়, কোন সহায়তার জন্য কোথায় যেতে হবে, সেই সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা থাকে না। আবার ঠিক সময়ে মামলা করা সম্ভব না হলে অনেক সময় মামলার গুরুত্বপূর্ণ আলামত নষ্ট হয়ে যায়। কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে আইনের সহায়তা নেয়া যেতে পারে- এখানে তার সংক্ষিপ্ত একটি নিয়মকানুন তুলে ধরা হলো। পুলিশে অভিযোগ চুরি, হুমকি, মারামারি বা যেকোনো নিরাপত্তাহীনতা দেখলেই যেকোন সচেতন নাগরিক পুলিশে খবর দিতে পারেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র মোঃ ওয়ালিদ হোসেন বলছেন, ‘’মানুষের যেকোনো বিপদে প্রথম যোগাযোগের ক্ষেত্র পুলিশ। স্থানীয় থানার ওসি, ডিউটি অফিসার, থানার নম্বর সবার বাসায় সংরক্ষণ করে রাখা উচিত। এছাড়া ৯৯৯ নম্বরটি রয়েছে। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের নম্বর সবার ফোনে সেভ করে রাখা উচিত। নিজে বিপদের সম্মুখীন হলে, বা কোন অপরাধের প্রত্যক্ষদর্শী হলে সরাসরি পুলিশকে জানানো উচিত।‘ তিনি বলছেন, কোন কারণে স্থানীয় থানা থেকে দ্রুত সহায়তা না পেলে সেখানকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরও জানাতে পারেন। অপরাধ সংঘটিত হলে প্রত্যক্ষদর্শীরা নিজেরা মামলার বাদী অথবা সাক্ষী হতে পারেন। অথবা শুধুমাত্র পুলিশকে জানানো হলে পুলিশ নিজেরাও ব্যবস্থা নিতে পারে। সাধারণ ডায়েরি বা জিডি আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রাথমিক এবং সাধারণ একটি বিষয় হচ্ছে জেনারেল ডায়েরি বা জিডি। বিশেষ করে কোন কিছু হারিয়ে গেলে, আইনগত রেকর্ড সংরক্ষণ বা পুলিশে প্রাথমিক তথ্য জানানোর জন্য করার জন্য সাধারণ ডায়েরি করা হয়ে থাকে। অনেক সময় কারো বিরুদ্ধে অভিযোগও মামলা না করে জিডি আকারে করা হয়ে থাকে। আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রাথমিক এবং সাধারণ একটি বিষয় হচ্ছে জেনারেল ডায়রি বা জিডি। জিডি সবসময়ে স্থানীয় থানায় করতে হয়। আপনার বাসা বা অফিস যেখানেই হোক না কেন, যে এলাকায় হারিয়ে গেছে বা ঘটনা যে এলাকায় ঘটেছে, সেখানকার স্থানীয় থানাতেই জিডি করতে হবে। অন্য কোন থানা জিডি নেবে না। সাদা কাগজে বরাবর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, স্থানীয় থানা, বিষয়: 'সাধারণ ডায়রি প্রসঙ্গে' লিখে বিস্তারিত বিবরণ সহ জিডির আবেদন লিখতে হয়। সেখানে যিনি জিডি করবেন, তার নাম, ফোন নম্বরসহ বিস্তারিত থাকতে হবে। উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",জিডি বা মামলা কীভাবে করবেন? আইনি সহায়তা নিতে যেসব কাজ করতে হয় জেনে নিন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3933099549136667,3.8280014544696805,2.4850737594624825 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে | উত্তর : অস্ট্রেলিয়া অনুচ্ছেদ : ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল ২৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অবস্থিত মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সহঃস্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।[1] তন্মধ্যে, অস্ট্রেলিয়া শীর্ষস্থানীয় দল হিসেবে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়।[2][3] চূড়ান্ত খেলায় দলটি ৭ উইকেটে বিজয়ী হয় ও উপর্যুপরি পঞ্চমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করে। স্টেডিয়ামে ৯৩,০১৩জন দর্শক উপস্থিত ছিলেন যা অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিকেট খেলায় একদিনে দর্শকের সমাগমের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়।",২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচে কোন দলের জয় হয় ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9729058249050788,2.0307459124290177,2.1151589239022486 আলফা কণার ১০টি বৈশিষ্ট্য বলো।,"আলফা কণার ১০টি বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো। ১. আলফা কণার ধনাত্মক আধানযুক্ত। ২. এ কণা চৌম্বক ও তড়িৎক্ষেত্র দ্বারা বিচ্যুত হয়। ৩. এ কণা তীব্র আয়নায়ন সৃষ্টি করতে পারে। ৪. এর ভর বেশি হওয়ায় ভেদনক্ষমতা কম। ৫. সাধারণ চাপ ও তাপমাত্রার কয়েক সেন্টিমিটার বায়ু বা ধাতুর খুব পাতলা পাত দ্বারা এর গতি থামিয়ে দেওয়া যায়। ৬. এ কণা ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ৭. এ কণা জিঙ্ক সালফাইড পর্দায় প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করতে পারে। ৮. এ কণা প্রচণ্ড বেগে নির্গত হয়। ৯. এটি একটি হিলিয়াম নিউক্লিয়াস। ১০. এ কণার ভর হাইড্রোজেন পরমাণুর চারগুণ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.900282634057296,2.427894311014837,2.511616652563883 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সপ্তম শতাব্দীতে রাশিদুন খিলাফতের আরবগণ","নাহাওয়ান্দের যুদ্ধে সাসানীয় পারস্যদের পরাজিত করার পর আধুনিক আফগানিস্তানে প্রবেশ করেছিলেন। এই বিশাল পরাজয়ের পর, শেষ সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াজদিগার্দ মধ্য এশিয়ার পূর্বদিকের গভীরে পালিয়ে যান। ইয়াজদিগার্দকে অনুসরণ করে এই অঞ্চলটিতে প্রবেশ করতে নির্বাচিত আরবরা উত্তর-পূর্ব ইরানে ছিলেন এবং পরবর্তীতে তারা হেরাতের মধ্যে ছিলেন, যেখানে তারা উত্তর আফগানিস্তানের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে তাদের সেনাবাহিনীর একটি বড় অংশ স্থাপন করেছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1855907864359443,2.3158091956270677,2.8340659253567795 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : নাসির উদ্দীন ইউসুফ (, জন্ম: ১৫ এপ্রিল, ১৯৫০) একজন বাংলাদেশী মঞ্চনাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক এবং মুক্তিযোদ্ধা।","মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন ক্র্যাক প্লাটুনের গেরিলা। তিনি ঢাকা থিয়েটার ও বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা। প্রখ্যাত নাট্যকার সেলিম আল দীনের সঙ্গে তিনি বাংলা নাটকের শেকড়সন্ধানী কর্মে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছেন। বাংলামঞ্চে উল্লেখযোগ্য অনেক নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি, যা নাট্যে বা থিয়েটারে তাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এজন্য তাকে মঞ্চের কান্ডারি বলে ডাকা হয়। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র একাত্তরের যীশু। গেরিলা চলচ্চিত্র পরিচালনা করে অর্জন করেন বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5954465879856037,2.5071935046606866,2.667882204936874 সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো,সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। ,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,6.137205081541238,3.5484849530391576,4.653211940952586 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ ভেঙে পড়লে অবন্তী বাঈ লোধী চার হাজার সৈন্য নিয়ে সেনাবাহিনী গড়ে তোলেন এবং নিজে তার নেতৃত্ব দেন। ব্রিটিশদের সঙ্গে"," তার প্রথম যুদ্ধ ম্যান্ডেলার কাছে কেরী গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে তিনি এবং তার সেনাবাহিনী ব্রিটিশ বাহিনীকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়। যাইহোক, পরাজিত ব্রিটিশরা প্রতিশোধ নিয়ে ফিরে আসে এবং রামগড় আক্রমণ করে। অবন্তী বাঈ লোধী নিরাপত্তার জন্য দেবহারগড় পাহাড়ে চলে যান। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী রামগড়ে অগ্নিসংযোগ করেছিল এবং রানীকে আক্রমণের জন্য দেবহারগড় রওনা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.789082943483668,2.5110644551512817,2.620510929190433 "আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ায় ""সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর"" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ।","সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর। আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। এই গৃহযুদ্ধে বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, সৌদি আরবসহ বেশকিছু দেশ জড়িয়ে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ করে তুলে। বর্তমানে সিরিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মানবিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্র, ভূ-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সবচেয়ে উত্তপ্ত ভূমি। এ প্রজন্মে একক যুদ্ধে সবচেয়ে বড় সংখ্যক মানুষের শরণার্থী হওয়ার ঘটনা ঘটে সিরিয়ার এ গৃহযুদ্ধে। যুদ্ধের বিভীষিকায় পড়ে সিরিয়ার জাতীয় সম্পদ ও অবকাঠামো প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। সম্প্রতি শিশু দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন ও পরামর্শক সংস্থা ফ্রন্টিয়ার ইকোনোমিক্স এক যৌথ প্রতিবেদনে জানায়, সিরিয়া এ পর্যন্ত ২৭৫ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষয়ক্ষতিতে পড়েছে। ২০২০ সাল নাগাদ এ ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৭ সালের আর্থিক মূল্যমানে সিরিয়ার ক্ষতি হয়েছে ৩৫০-৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.462990904358626,2.220630276194388,2.1801076184171384 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন নাসির মালিক। ৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে লিডসে অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ জুন, ১৯৭৫ তারিখে নটিংহামে শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি। অংশগ্রহণকৃত তিনটি ওডিআই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত","১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে খেলেছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল গ্রুপ পর্ব থেকে বিদেয় নেয়। তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি। নাসির মালিক ছিলেন একজন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান এবং ডানহাতি অফ ব্রেক বোলার। তিনি ১৯৭০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৮০-এর দশকের গোড়ার দিকে ইংল্যান্ডের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে খেলেছিলেন। তিনি ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে কেন্ট এবং ইয়র্কশায়ারের হয়ে খেলেছেন। নাসির মালিকের ওডিআই ক্যারিয়ার খুবই সংক্ষিপ্ত ছিল। তিনি মাত্র তিনটি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিলেন, যার মধ্যে একটিতে তিনি মাত্র ১৯ রান করেছিলেন। তার ওডিআই ক্যারিয়ারের উত্থান-পতনের কারণ নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কিছু সূত্র অনুসারে, তাকে ইংল্যান্ডের দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল কারণ তিনি একজন মুসলিম ছিলেন। অন্য সূত্র অনুসারে, তাকে দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল কারণ তিনি আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ও বোলিং করতেন, যা তখনকার ইংল্যান্ড দলের নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। নাসির মালিকের ওডিআই ক্যারিয়ারের উপর বিতর্ক থাকলেও, তিনি একজন প্রতিভাবান ক্রিকেটার ছিলেন। তিনি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৫০০০ রান এবং ১০০ উইকেট অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৭৬ সালে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটের সেরা ব্যাটসম্যান এবং সেরা বোলার নির্বাচিত হয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.050805843906227,1.628718056476648,1.7834380807317871 শেনজেন চুক্তি কী বিষয়ক এবং বর্তমানে কয়টি দেশ এই চুক্তির অন্তর্ভুক্ত রয়েছে?,"ইউরোপের দেশগুলোতে জল, স্থল ও আকাশপথে এক ভিসায় কিংবা ভিসা ব্যতীত জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ইউরোপ ভ্রমণ করার চুক্তি হলো শেনজেন। ১৪ জুন ১৯৮৫ লুক্সেমবার্গের শেনজেন শহরে বেলজিয়াম, ফ্রান্স, পশ্চিম জার্মানি (বর্তমান জার্মানি), লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস চুক্তিটি স্বাক্ষর করে। ১৬ মার্চ ১৯৯৫ চুক্তি কার্যকরের মাধ্যমে ভিসামুক্ত ইউরোপের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে শেনজেন চুক্তিভুক্ত দেশ ২৬টি— অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিচটেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ড।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4941531460710387,1.769609461791314,1.9920284333807805 ব্যাকটেরিয়ার বিস্তৃতি ও আবাসস্থল বর্ণনা করো।,"ব্যাকটেরিয়া মাটিতে, পানিতে, বাতাসে, জীবদেহের বাইরে এবং ভেতরে অর্থাং প্রায় সর্বত্রই বিরাজমান। মানুষের অন্ত্রেও ব্যাকটেরিয়া বাস করে। এর মধ্যে Escherichia coli (E. coli) আমাদেরকে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স সরবরাহ করে থাকে। প্রকৃতিতে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা অর্থাৎ -১৭° সেলসিয়াস তাপমাত্রা থেকে শুরু করে ৮০° সেলসিয়াস তাপমাত্রা পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়া বেঁচে থাকে। মাটি বা পানিতে যেখানে জৈব পদার্থ বেশি ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যাও সেখানে তত বেশি। জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ আবাদি মাটিতে ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। মাটির যত গভীরে যাওয়া যাবে, মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণও তত কমতে থাকে এবং সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যাও কমতে থাকে। জৈব পদার্থসমূহ জলাশয়েও বিপুল সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া বাস করে। বায়ুতেও ব্যাকটেরিয়া আছে তবে বায়ুস্তরের অনেক উঁচুতে ব্যাকটেরিয় থাকে না। এক গ্রাম মাটিতে প্রায় ৪০ মিলিয়ন এবং এক মিলিলিটার মিঠা পানিতে প্রায় ১ মিলিয়ন ব্যাকটেরিয়া থাকে। অসংখ্য ব্যাক্টেরিয়া উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে পরজীবী হিসেবে বাস করে। আবার অনেকে প্রাণীর অন্ধ্রে মিথোজীবী হিসেবে বাস করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7347338972944226,2.1026093951012332,2.2980850562429826 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ওয়াশিংটনে তৎকালীন পাকিস্তানের দূতাবাসে প্রথম কূটনীতিবিদ হিসেবে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত",বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের স্বপক্ষে নিজ অবস্থান তুলে ধরে চাকুরী থেকে ইস্তফা প্রদান করেন মুহিত।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.373668871605544,2.6690568126312715,3.3098898512594546 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো বিগলিয়া সিনিয়র দলে ডাক পান এবং তিনি তার পূর্বে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭ এবং আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ দলের হয়ে খেলেছেন। তিনি অনূর্ধ্ব ২০ পর্যায়ের হয়ে খেলার সময় ২০০৫ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ জয়লাভ করেছেন। তিনি ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে তার দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন, যেখানে তারা রানার-আপ হয়েছিল। এছাড়াও তিনি ৩টি কোপা আমেরিকায় খেলেছেন, যার মধ্যে",২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকায় তারা রানার-আপ হয়েছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9506345238499254,2.0234459557623263,2.093061051873069 ক্লাউন মাছের সাথে সামুদ্রিক অ্যানিমোনের একটি সিম্বিওটিক সম্পর্ক আছে কিভাবে?,সামুদ্রিক অ্যানিমোনগুলি ক্লাউন মাছকে সমুদ্রের অ্যানিমোনের সুরক্ষায় বাঁচতে দেয়। বিনিময়ে ক্লাউন মাছ সমুদ্রের অ্যানিমোনে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1727983911585924,2.573459051543377,2.950957567617464 নিয়মানুবর্তিতা শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নিয়ম ও শৃঙ্খলা মেনে চলার অভ্যাসের নাম নিয়মানুবর্তিতা। নিয়ম বা শৃঙ্খলাই পৃথিবীতে টিকে থাকার মূল নিয়ামক। এ নিখিলবিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায় চাঁদ, সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্র সবকিছুই কঠোর শৃঙ্খলায় আবদ্ধ। মানবজীবনও নিয়মানুবর্তিতার সুতোয় গাঁথা। ব্যক্তিজীবনের সুষ্ঠু বিকাশে প্রয়োজন নিয়মানুবর্তিতার নিয়মিত অনুশীলন। মানুষের প্রকৃত পরিচয় তার কাজে। আর মানুষের কাজের সৌন্দর্য সবচেয়ে ভালোভাবে প্রকাশ পায় যদি তাতে সঠিক সমন্বয় থাকে। মানুষের ব্যক্তিজীবনকে সুনিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালনার সাথে রয়েছে নিয়মানুবর্তিতার যোগ। নিয়ম ও শৃঙ্খলার বাঁধনে বাঁধা জীবন অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ ও সুন্দর হয়। নিয়ম মেনে চলা মানুষ সময়ের কাজ সময়েই শেষ করে। সময় সম্পর্কে সচেতন হওয়ার কারণে সে অন্যদের চেয়ে একধাপ এগিয়ে থাকে। ছাত্রজীবনে যারা নিয়ম-শৃঙ্খলার অনুগামী হয় তারা সহজেই সাফল্যের অধিকারী হতে পারে। সামাজিক জীবনে আমরা যেখানেই নিয়ম-শৃঙ্খলার অভ্যাস করব সেখানেই উন্নতি নিশ্চিত হবে। অন্যদিকে নিয়মবহির্ভূত জীবন ছন্নছাড়া, অগোছালো। এ ধরনের জীবনযাপন করে মহৎ কোনো উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় । জীবনকে সার্থক করাও সম্ভব নয় । শৃঙ্খলাপরায়ণ মানুষেরা সবার আস্থা ও শ্রদ্ধার পাত্র হন। অন্যদিকে নিয়মের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তিদের ওপর কেউ আস্থা রাখতে পারে না। ব্যক্তিজীবনে সময় ও প্রতিভার সর্বোত্তম ব্যবহার এবং মনুষ্যত্বের বিকাশে চাই নিয়ম-শৃঙ্খলার প্রতি মনোযোগী হওয়া । ভালো ও সৃজনশীল কাজে মনোনিবেশ এবং অন্যায় ও ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে বিরত থাকাও নিয়মানুবর্তিতার অংশ। তাই ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে সাফল্যের জন্যে নিয়মানুবর্তিতার অনুসারী হতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9292914159475907,2.2934317494298297,2.3761959469779055 ফুটবল শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ।,"ফুটবল শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য নিন্মরূপ: ফুটবল বিশ্বকাপ একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্রীড়া।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.615047050201677,2.4268933874759653,3.242705243862088 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১১ মে ২০১৯, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপিত নাজমুল হাসান পাপন এক বিবৃতিতে বলেন যে, অপ্রত্যাশিত ভাবেই বাংলাদেশ দলের শ্রীলঙ্কা সফর জুলাইয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। এপ্রিল","২০১৯-এ শ্রীলঙ্কায় বোমা হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, আবারো যে কোন সময় আরেকটি সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে এমন শঙ্কা থেকেই এ পরিবর্তন। ২৭ জুন ২০১৯, এক প্রতিবেদনে বলা হয় যে, বাংলাদেশ নাগরিক গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে চারজন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়েছে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হওয়ার জন্য। ৮ জুলাই ২০১৯, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড নিশ্চিত করে যে, সফরটি এগিয়ে যাবে, এবং তিনটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বোতে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0493304644272072,2.3382449802537333,2.757065998812997 অসমোরেগুলেশনে বৃক্কের ভূমিকা কী?,"বৃদ্ধ মূত্র তৈরির মাধ্যমে দেহ হতে পানি নিষ্কাশন করে। আবার মূত্রের সাথে যাতে অতিরিক্ত পানি বের হয়ে না যায় সে জন্য বৃদ্ধ নেফ্রনের মাধ্যমে পুনঃশোষণ প্রক্রিয়ায় পানি দেহে ফিরিয়ে দেয়। ফলে দেহে পানির সমতা বজায় থাকে। দেহে পানির এই সমতা রক্ষাই হলো অসমোরেগুলেশন, আর অসমোরেগুলেশন বা পানি সাম্য নিয়ন্ত্রণে বৃক্কই প্রধান ভূমিকা পালন করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,8.025587907564159,2.8001539864228753,3.157685372141152 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? সিটসেরনিকাবার্ড আর্মেনিয়ার ইয়েরেভানে অবস্থিত আর্মেনীয় গণহত্যার সরকারী স্মৃতিসৌধ। শয়ে শয়ে আর্মেনীয় বুদ্ধিজীবীদের কনস্টান্টিনোপল থেকে নির্বাসন দেওয়া দিয়ে যে গণহত্যার সূচনা হয়, ১৯৬৫ সালের ২৪ এপ্রিল তার ৫০ বার্ষিকীতে ইয়েরেভানে গণ প্রদর্শনের পরে, ১৯৬৭ সালে এই সৌধ উন্মোচন করা হয়। ১৯৯১ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করবার পরে এই সৌধটি সরকারী অনুষ্ঠানের অংশ হয়ে ওঠে। তার পর থেকে বিদেশী কর্মকর্তারা আর্মেনিয়ায় আসলেই অধিকাংশ সময়েই আর্মেনীয় গণহত্যার শিকারদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই স্মৃতিসৌধ দর্শনে আসেন। সিটসেরনিকাবার্ড সফরে প্রদর্শশালা দর্শনও ধরা থাকে। কিছু বিশিষ্ট অতিথি স্মৃতিসৌধের কাছে বৃক্ষরোপণ করেছেন।",আর্মেনীয় গণহত্যা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.53649970045024,4.181457086013135,2.741383682850199 মাসুদ কেনাকাটার উদ্দেশে বিমানযোগে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য। নিজস্ব ল্যাপটপের মাধ্যমে টিকেট বুকিং দিল। জরুরি প্রয়োজনে ঢাকা যেতে না পারায় অনলাইনে কেনাকাটা করে বিল পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত নেয় ৷ মাসুদের টিকেট বুকিং সিস্টেমটি ব্যাখ্যা করুন।,"মাসুদের টিকিট বুকিং সিস্টেমটি হলো ই-টিকেটিং সিস্টেম। বিভিন্ন যানবাহন সেবার অগ্রিম টিকিট কাটতে অনলাইনভিত্তিক ই-টিকেটিং সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অগ্রীম টিকেট কাটার ব্যবস্থা করে থাকে। এটিকে টিকেট রিজার্ভেশন সিস্টেমও বলে। এছাড়া ট্রেন, বাস, জাহাজ ইত্যাদিতেও আগাম টিকিট কাটার ক্ষেত্রেও ই-টিকেটিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলোর সর্বক্ষেত্রেই আর্থিক লেনদেন ঘটে অনলাইনে। অর্থাৎ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টিকেটের অর্থ পরিশোধ করতে হয়। মাসুদ ঘরে বসে নিজস্ব ল্যাপটপের মাধ্যমে টিকিট বুকিং দেয়। সুতরাং তার টিকিট বুকিং সিস্টেমটি অবশ্যই ই-টিকেটিং সিস্টেম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8827306671074,2.181361033794739,2.394022324292879 """গ্রাম্যমেলা"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। ","গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মেলা শব্দটির আভিধানিক অর্থ বিশেষ কোনো উপলক্ষ্যে হাটবাজার অপেক্ষা প্রচুরতর পণ্য ক্রয় বিক্রয়সহ আমোদ প্রমোদের অস্থায়ী ব্যবস্থা। মেলা কথাটির আরেকটি অর্থ হচ্ছে মিলন। অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। দেশের অনেক স্থানে বাংলা বছরের শেষ দিনে অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তিতে মেলা আয়োজনের রেওয়াজ আছে। আবার পহেলা বৈশাখে আয়োজিত বৈশাখীমেলার মাধ্যমে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানানো হয়। এভাবেই হেমন্তে নতুন ধান কাটার পর কোথাও মেলা বসে, পৌষের বিদায়লগ্নে হয় পৌষসংক্রান্তির মেলা। হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রা, দোল পূর্ণিমা এবং মুসলমানদের মহররম উপলক্ষ্যে গ্রাম্যমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। অগণিত মানুষের পদচারণায় মুখর এসব মেলা গ্রামীণ সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। পুতুলনাচ, নাগরদোলা, লাঠিখেলা, যাত্রা, ম্যাজিক প্রদর্শন, সার্কাস ইত্যাদির মাধ্যমে সবাই আনন্দে মাতে। গ্রামবাংলার শিল্পী- কারিগরদের নিপুণ হাতে তৈরি তৈজসপত্র ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রীর বেচাকেনা চলে হরদম। বিন্নি ধানের খই, মুড়ি-মুড়কি, জিলাপি, বাতাসা ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার ছেলে-বুড়ো সবার রসনাকে তৃপ্ত করে। সময়ের পরিক্রমায়, যন্ত্রসভ্যতার প্রভাবে গ্রাম্যমেলার আবেদন দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে, তার নিজস্ব রূপ যাচ্ছে পাল্টে। তবু একথা স্মরণ রাখতে হবে, গ্রাম্যমেলায় গ্রামবাংলার শাশ্বত রূপ সার্থকভাবে ফুটে ওঠে। যুগ যুগ ধরে বাঙালির প্রাণোচ্ছ্বাসকে ধারণ করে গ্রাম্যমেলা গ্রামবাংলার মানুষের সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাঙালির নিজস্বতা প্রকাশে গ্রাম্যমেলার গুরুত্ব অনস্বীকার্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7979862320085336,2.8046803562329528,2.9369443083261215 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? আল-আহাদ (, জামায়াত আল-আহাদ) ১৯৩১ সালে গঠিত একটি রাজনৈতিক সংগঠন। মূলত উসমানীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ইরাকি অফিসাররা এটা গঠন করেন। এদের অধিকাংশই পরবর্তীতে আরব বিদ্রোহের সময় শরীফ হুসাইনের সেনাবাহিনী এবং ফয়সালের সিরিয়ান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। শরীফ হুসাইনের পুত্র আবদুল্লাহকে রাজা ও অপর পুত্র প্রিন্স জাইদ তার ডেপুটি – এই কাঠামোর মধ্যে তারা ইরাকের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন। একই সাথে তারা ইরাক ও সিরিয়ার মধ্যে ইউনিয়নের সমর্থক ছিলেন। পরবর্তীতে তারা ব্রিটেনের কাছ থেকে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সাহায্য পায়।",আরব বিদ্রোহ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.344529392583771,6.164541001927306,2.6393515230124356 " নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: সুবেদার জোগিন্দর সিং সাহনান, পিভিসি (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২১ – ২৩ অক্টোবর ১৯৬২) ছিলেন একজন ভারতীয় সেনা সেনা, যিনি মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক বীরত্বের পুরস্কার পরম বীর চক্র পেয়েছিলেন। সিং ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬২-এর ভারত -চীন যুদ্ধের সময়","তিনি পূর্বাঞ্চলীয় সেক্টরে নুব্রা ভ্যালিতে ১৩ নম্বর সেক্টরের অধীনে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৩ অক্টোবর, তিনি তার ব্যাটালিয়নের একদল সৈন্যকে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় চীনা সৈন্যদের দ্বারা বেষ্টিত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তার সৈন্যদের সাহস ও বীরত্বে উজ্জীবিত করেছিলেন, এবং তারা চীনা সৈন্যদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ চালিয়েছিল। যুদ্ধের শেষে, সিং এবং তার বাকি সৈন্যরা শহীদ হয়েছিলেন। তাদের শহীদ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে, ভারতে শোকের ছায়া নেমে আসে। ভারত সরকার তাদের সাহসিকতার জন্য তাদেরকে পরম বীর চক্র প্রদান করে। সিং ছিলেন একজন সাহসী এবং বীর সৈনিক। তিনি তার দেশের জন্য তার জীবন দিয়েছিলেন, এবং তিনি ভারতের ইতিহাসে একজন মহান নায়ক হিসাবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.1531701604418005,2.0167951944453013,2.0376590983006877 """একুশে বইমেলা"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","আমাদের জীবনে একুশে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। এ দিনের ইতিহাস আমাদের সংগ্রামী চেতনার ইতিহাস। এ সংগ্রামী চেতনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম আয়োজন হলো অমর একুশে গ্রন্থমেলা। একুশে ফেব্রুয়ারিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাংলা একাডেমি প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলার আয়োজন করে থাকে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে এই বইমেলা চলে। বইমেলা উপলক্ষ্যে বই বিক্রেতা ও প্রকাশকরা নানা সাজে বইয়ের স্টল বা দোকান সাজিয়ে বসেন। এখানে বিভিন্ন ধরনের বইয়ের সমাহার ঘটে। বইমেলা উপলক্ষ্যে প্রচুর নতুন বইমেলায় আসে। পুরোনো লেখকদের পাশাপাশি নতুন লেখকদের বইও পাওয়া যায় এই মেলায়। প্রতিদিন বইয়ের আকর্ষণে বইপ্রেমিক মানুষেরা মেলা প্রাঙ্গণে ছুটে আসেন। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি লেখক, ভাষাবিদ ও বরেণ্য সব ব্যক্তিত্ব বইমেলায় আসেন। লেখক ও পাঠকদের আনন্দঘন এক মিলনমেলা তৈরি হয় এ মেলায়। এটি বাংলা একাডেমির একটি মহৎ উদ্যোগ ও আয়োজন। বইমেলার ফলে পাঠকেরা এক জায়গা থেকেই তাদের পছন্দের বইগুলো কিনতে পারেন। এছাড়া বই কেনার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহও তৈরি হয়। এ কারণে এই ধরনের বইমেলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। একুশে বইমেলা আমাদের মধ্যে সাহিত্য-সংস্কৃতিবোধ জাগ্রত করে। এ বইমেলা এখন আমাদের জাতীয় চেতনার সাথে সম্পৃক্ত। ঢাকার বাইরে প্রতিবছর বইমেলার আয়োজন করে বইমেলা ও বইয়ের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি করা যেতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.661904649067079,2.1041396721403403,2.211171393789157 ঘরের মধ্যেই ড্রাইভিং শেখা সম্ভব— কথাটি ব্যাখ্যা কর।,"প্রশ্নে ঘরের মধ্যে ড্রাইভিং শেখা বলতে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণকে বোঝানো হয়েছে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তিতে কম্পিউটার ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে হুবহু গাড়ি চালানোর সময় চারপাশে থাকা শহরের পরিবেশ বা ব্যস্ত সড়কের একটি কৃত্রিম দৃশ্য তৈরি করা হয়। রাস্তায় ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে যেমন- নানা রকম দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে, এক্ষেত্রে তার কোনো সম্ভাবনা নেই। কেননা ডাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ভার্চুয়াল রিয়েলিটির যে পরিবেশে গাড়ি ড্রাইভিং শিখছেন সেটি মোটেই কোনো বাস্তব পরিবেশ নয়। তাই এখানে দুর্ঘটনার কোনো ঝুঁকি নেই। সুতরাং নিশ্চিতভাবে ঘরের মধ্যেই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপদে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেয়া সম্ভব।",Bengali,ben,re-annotations,7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f,3.4778177211374386,1.9548873122877422,2.114113656415842 ব্যতিচারের সংজ্ঞা দাও।,দুটি সুসঙ্গত উৎস থেকে নিঃসৃত দুটি আলোক তরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে কোনো বিন্দুর আলোক তীব্রতা বৃদ্ধি পায় আবার কোনো বিন্দুর তীব্রতা হ্রাস পায়। এর ফলে কোনো তলে পর্যায়ক্রমে আলোকোজ্জ্বল ও অন্ধকার অবস্থার সৃষ্টি হয়। কোনো স্থানে বিন্দু থেকে বিন্দুতে আলোর তীব্রতার এই পর্যায়ক্রমিক তারতম্যকে আলোর ব্যতিচার বলে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.8967498232705973,2.352707796968259,2.863471943670801 ক্রায়োসার্জারির মাধ্যমে রক্তপাতহীন অপারেশন সম্ভব— বুঝিয়ে লেখ।,"ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে চরম ঠাণ্ডা প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক টিস্যু ধ্বংস করার পদ্ধতি। চিকিৎসাক্ষেত্রে এটি ক্যান্সার অথবা ক্যান্সারের পূর্ব অবস্থা চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ক্রায়োসার্জারিতে অতীব শীতল বা বরফ জমাট তাপমাত্রায় মানব শরীরের কোনো অংশের রোগাক্রান্ত কোষ বা টিস্যুসমূহকে -৪১° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ক্রায়োপ্রোবসহ বিভিন্ন ক্রায়োজনিক এজেন্টের দ্বারা ধ্বংস করার মাধ্যমে চিকিৎসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য বা সুবিধা হলো এতে শল্য চিকিৎসার মতো কাটা-ছেঁড়া করা তথা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে না। এজন্যই ক্রায়োসার্জারির মাধ্যমে রক্তপাতহীন অপারেশন সম্ভব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.91273910121279,2.35070529085185,2.5010691592629 কোন আবাসস্থলে আমরা সাধারণত টোকান পাখি দেখতে পাই?,টোকান পাখিরা দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলের আমাজন রেইনফরেস্টে বাস করে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.7655358812044493,2.9351193965426954,4.057374381446943 ভাজক টিস্যু কাকে বলে?,"যে টিস্যুর কোষসমূহ বিভাজনের মাধ্যমে কোষের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটায়, ফলে উদ্ভিদাঙ্গ দৈর্ঘ্যে বা প্রন্থে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় সে টিস্যুই ভাজক টিস্যু। কতক ভাজক টিস্যু উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড বা এদের শাখা-প্রশাখার শীর্ষে অবস্থিত, এদেরকে বলা হয় শীর্ষস্থ ভাজক টিস্যু। এদের বিভাজনের কারণে উদ্ভিদের কাণ্ড বা মূল এবং এদের শাখা-প্রশাখা দৈর্ঘ্যে বৃদ্ধি পায়। কতক ভাজক টিস্যু উদ্ভিদাঙ্গের পার্শ্ব বরাবর লম্বালম্বিভাবে অবস্থিত, এদেরকে বলা হয় পার্শ্বীয় ভাজক টিস্যু। পার্শ্বীয় ভাজক টিস্যুর বিভাজনের কারণে উদ্ভিদাঙ্গ প্রন্থে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। উদ্ভিদের জীবনে ভাজক টিস্যুর গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ ভাজক টিস্যু না থাকলে উদ্ভিদের দেহ গঠন ও বৃদ্ধি হতো না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.871941032260577,1.9421350349304332,2.2507321746255946 "রীমা গত রমজানে ঢাকা থেকে সাতক্ষীরায় নানাবাড়ি বেড়াতে গেল। ওরা খেয়াল করল নানাবাড়ির সামনের নদীটি দিনের কোনো সময় পানিতে ভরা থাকে আবার কখনো পানি নিচে নেমে যায়। একদিন সে নদীর ঘাটে দাঁড়িয়ে ভরা নদী দেখছিল। সে সময়েই পাশের দোকানের টেলিভিশনে মাগরিবের আযান শুনে রীমা দৌড়ে বাড়ি গিয়ে ইফতার করতে চাইলে মা বাধা দিয়ে বললেন, আমাদের এখানে এখনও ইফতারের সময় হয়নি। এখন ঢাকার লোকজন ইফতার করবে। উদ্দীপকের দুটি স্থানের ইফতারের সময়ের ভিন্নতার কারণ বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকের দুটি স্থানে ইফতারের সময়ের ভিন্নতার কারণ হলো স্থান দুটির দ্রাঘিমার ব্যবধানজনিত কারণে স্থানীয় সময়ের পার্থক্য। পৃথিবী গোলাকার এবং গ্রহটি নিজ অক্ষ বা মেরুরেখার চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে অনবরত আবর্তন করছে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থান ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সূর্যের সামনে উপস্থিত হচ্ছে। যে সময়ে কোনো স্থানের মধ্য রেখা সূর্যের ঠিক সামনে আসে অর্থাৎ ঐ স্থানে সূর্যকে ঠিক মাথার উপর দেখা যায় তখন সেখানে মধ্যাহ্ন হয় এবং ঘড়িতে ঠিক বেলা ১২টা বাজে। মধ্যাহ্ন অনুসারে দিনের অন্যান্য সময় নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত ১ ডিগ্রি দ্রাঘিমার পার্থক্যের জন্য সময়ের পার্থক্য হয় ৪ মিনিট। সে হিসেবে কোনো স্থানে যখন বেলা ১২টা সে স্থান থেকে পূর্ব দিকে অবস্থিত কোনো স্থানের সময় প্রতি ১ ডিগ্রি দ্রাঘিমার পার্থক্যের জন্য ৪ মিনিট করে বেড়ে যাবে। আবার একইভাবে একই স্থান থেকে পশ্চিমে অবস্থিত কোনো স্থানের সময় প্রতি ১ ডিগ্রি দ্রাঘিমার পার্থক্যের জন্য ৪ মিনিট করে সময় কমে যাবে। আর একারণেই একটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দ্রাঘিমার ব্যবধানে স্থানীয় সময়ের পার্থক্য ঘটে। উদ্দীপকে দেখা যায়, ঢাকা ও সাতক্ষীরা এই দুটি স্থানের ইফতারের সময়ে পার্থক্য রয়েছে। এর কারণ হলো স্থান দুটির মধ্যে দ্রাঘিমার ব্যবধানের জন্য স্থানীয় সময়ে পার্থক্য। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা পশ্চিম দিকে অবস্থিত হওয়ায় ঢাকার তুলনার সাতক্ষীরার স্থানীয় সময় পিছিয়ে। আর একারণেই সাতক্ষীরায় ইফতার করতে হয় ঢাকার কিছুটা পরে। সুতরাং বলা যায় ঢাকা ও সাতক্ষীরা এই দুটি স্থানের ইফতারের সময়সূচিতে ভিন্নতা হয় জায়গা দুটির মধ্যে দ্রাঘিমার ব্যবধানজনিত কারণে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7973430964063937,1.9265766506746604,2.1040335724583614 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আবদুল্লাহ ইবনে উমর () (আনুমানিক ৬১৪ – ৬৯৩) একজন সাহাবি এবং দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাবের ছেলে। তিনি হাদিস ও ফিকহের একজন বড় পণ্ডিত ছিলেন। প্রথম ফিতনার",সময় তিনি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5433128614494778,2.5161743299647723,3.1259834289047492 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ভিত্তোরিও পোজ্জো (; জন্ম: ২ মার্চ, ১৮৮৬ - মৃত্যু: ২১ ডিসেম্বর, ১৯৬৮) তুরিনে জন্মগ্রহণকারী ইতালীয় ফুটবল কোচ।",১৯৩৪ এবং ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় পরপর দুইবার ইতালি জাতীয় ফুটবল দলকে ট্রফি জয়লাভ করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি মেতোদো ফুটবল কৌশল পদ্ধতি উদ্ভাবন করে স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। অদ্যাবধি তিনিই হচ্ছেন একমাত্র কোচ যিনি দুইবার ফিফা বিশ্বকাপ জয়ের নেপথ্যে অবদান রেখেছেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9279176411081367,2.157186161389057,2.564564945163124 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ফের্নান্দো আন্দ্রেস রাপায়িনি (; জন্ম: ২৮ এপ্রিল ১৯৭৮) হলেন একজন আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবল রেফারি, যিনি আর্জেন্টিনীয় প্রিমেরা দিভিসিওনে রেফারি করেন। তিনি ২০১৪ সাল থেকে ফিফার রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রথম দক্ষিণ আমেরিকান হিসেবে রাপায়িনি ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ",উয়েফা ইউরো ২০২০-এ ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব পালন ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9767049533827643,3.1127063701257045,2.5045816022044236 """শরতের প্রকৃতি"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","বাংলার ঋতু বিভাজনে ভাদ্র-আশ্বিন এ দুই মাস শরৎকাল। ঝকঝকে নীল আকাশ, ঝলমলে সূর্য আর অফুরান প্রাণশক্তি নিয়ে শরতের আবির্ভাব হয়। শরতের পাগলা হাওয়া বাদল দিনের মেঘ কেটে যায়। আকাশ হয়ে উঠে নীল। আর এ নীল আকাশে হালকা তুলোর মতো ভেসে বেড়ায় সাদা মেঘের দল। আবার হঠাৎ এক টুকরো কালো মেঘ ডেকে আনে এক পশলা বৃষ্টি। পরক্ষণেই আবার ঝলমলিয়ে ওঠে রোদ্দুর। এভাবে মেঘ আর রোদ্দুরের লুকোচুরি খেলা চলে শরতের শুরুতে। অন্যদিকে বর্ষার বৃষ্টিতে গাছপালায় যে সজীবতা জাগে শরতের অরুণরাঙা আলোর স্পর্শে তা হয়ে উঠে আরও মনোমুগ্ধকর। নদীর তীরে, রেলপথের ধারে, পাহাড়ে পাহাড়ে ফুটে থাকে কাশফুল। শিউলি-মালতিরা যেন ফুটে ফুটে ক্লান্ত। কচি ধানের ডগায়, সবুজ ঘাসে মুক্তোদানার মতো শিশির জমে থাকে। মৃদুমন্দ বাতাসে কাশবনে দোলা লাগে, ঢেউ জাগে ধানের ক্ষেতে। নদীর টলমলে শান্ত জলে সাদা পাল তুলে নৌকা চলে। শরৎ নিয়ে আসে কৃষকের মনে ফসলের আশা। হেমন্তে যে ধান ঘরে উঠবে সে ধানগাছের চারাগুলো এ সময় তরতরে করে বেড়ে ওঠে। সকালের সোনারোদে ধানের শিষগুলো চকচক করে উঠে আর উজ্জ্বল হয়ে ওঠে কৃষকের চোখ। এ সময় রাত্রির আকাশ থাকে তারায় তারায় ভরা। সারা রাত ধরে চাঁদ পৃথিবীর বুকে ঢেলে দেয় জ্যোৎস্নাধারা। রাতেও মৃদুমন্দ বাতাস বয়। ঝোপঝাড়ে জোনাকিরা মশাল জ্বালে, ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাকে রাতের নিস্তব্ধতা গাঢ় হয়ে ওঠে আর দূর থেকে ভেসে আসে রাতজাগা পাখির ডাক। শরতের সামগ্রিক রূপ তাই বড় কোমল, স্নিগ্ধ আর মনোরম। মানুষের মনেও এর প্রভাব পড়ে। শরতের তাই কেবলই বেরিয়ে পড়ার হাতছানি। পেজা তুলোর মেঘে ভেসে যাওয়া নীলাকাশ, সবুজ তেপান্তর, শিশির ভেজা ঘাস, ঝরা শিউলি, কচি ধানের শিষ, পাখির কলকাকলি প্রভৃতি প্রকৃতিতে এ শান্ত-স্নিগ্ধ সৌন্দর্য ঢেলে দেয়। এ অবস্থায় মন ঘরে আর বন্দি থাকতে চায় না। শরৎ ছুটির ঋতু, অবকাশের ঋতু।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.971601627933811,3.263189737038324,3.4347087649313672 "নিচের বাক্যটি কি সম্পর্কে? উত্তাল সমুদ্র ঢেউ তীরে আছড়ে পড়তে থাকে, যা দেখে মনে হয় ঝড় আসছে",ঝড় আসছে এই সংক্রান্ত,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.7272025783624567,4.0514353129085725,5.216114157154578 সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের করণীয় কী কী?,"একটি রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের ভূমিকা ব্যাপক ও বিস্তৃত। সরকারের মাধ্যমেই রাষ্ট্রের ইচ্ছা-অনিচ্ছা প্রকাশিত হয়। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রথমত সরকারকেই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে । কারণ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক শাসন ব্যবস্থা ব্যতিরেকে সুশাসন কল্পনা করা যায় না। শাসক তথা সরকারের মধ্যে যখন আমরা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মনোভাব দেখতে পাব তখনই আশা করব তাদের দ্বারা সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব। আর এ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা সরকারের আইন, শাসন ও বিচার বিভাগে থাকতে হবে এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে অবশ্যই দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে হবে। বিশ্বজুড়ে দুর্নীতি আজ উন্নয়ন ও সুশাসনের পথে একটি প্রধান বাধা। দুর্নীতির কারণে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, সাথে সাথে বাড়ছে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা। সাম্প্রতিককালে দাতা দেশ ও সংস্থাসমূহ বৈদেশিক সাহায্য ও ঋণদানের জন্য যেসব শর্ত আরোপ করছে তার মধ্যে সুশাসন অন্যতম। তাই বলার অপেক্ষা রাখে না যে, দুর্নীতি রোধ ছাড়া সুশাসনের পথ প্রশস্ত করার কোনো উপায় নেই। সুশাসন নিশ্চিত করতে হলে দেশ থেকে দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য সরকারকে সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। কেননা ক্ষুধার রাজ্যে সবকিছু গদ্যময় মনে হয়। দারিদ্র্য শুধু দেশকে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে দেয় না, রাষ্ট্রে জনগণের নৈতিক মানবিক অবক্ষয়েরও কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার, শিল্পায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করে দেশকে দারিদ্র্য বিমোচন করা প্রয়োজন। সুশাসন নিশ্চিত করতে হলে দেশ থেকে দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য সরকারকে সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। কেননা ক্ষুধার রাজ্যে সবকিছু গদ্যময় মনে হয়। দারিদ্র্য শুধু দেশকে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে দেয় না, রাষ্ট্রে জনগণের নৈতিক মানবিক অবক্ষয়েরও কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার, শিল্পায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করে দেশকে দারিদ্র্য বিমোচন করা প্রয়োজন। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। পৃথিবীর যেকোনো সভ্য দেশের শাসনব্যবস্থায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা থাকা উচিত। একটি দেশের সুশাসন নিশ্চিত করতে যুগোপযুগী স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ সরকারের দায়িত্ব। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অবাধ তথ্যপ্রবাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এ তথ্যপ্রবাহ চলমান রাখতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অপরিসীম। গণমাধ্যম যেমন— রেডিও, টেলিভিশন, সংবাদপত্র ইত্যাদি যেন স্বাধীন মতামত প্রকাশ, নানা ধরনের দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি এবং অসংগতি প্রকাশে কোনো হুমকি বা বাধার মুখে না পড়ে, তা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে প্রশাসনিক তথা আমলাতান্ত্রিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। অনিয়ন্ত্রিত আমলাতন্ত্র যেমন গণতন্ত্রের প্রতি হুমকিস্বরূপ তেমনি সুশাসনের একটি বড় অন্তরায়। তাই সুশাসন নিশ্চিতকল্পে আমলাতান্ত্রিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে সাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন। আর এর জন্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে সার্বিক সহযোগিতা করা সরকারের দায়িত্ব। এছাড়াও আইনের শাসন ও মানবাধিকার নিশ্চিতকরণ, সরকারের দক্ষতা বৃদ্ধি, জনগণের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি ইত্যাদির মাধ্যমে সরকার সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9194198258717043,1.8743829410671415,1.9206309536679773 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""ঈশ্বরাম্মা"" | প্রসঙ্গ : সত্য সাই বাবার পূর্ব জীবনের প্রায় সমস্ত তথ্য তাঁর চারিদিকে সৃষ্ট হেগিয়োগ্রাফি, এবং ভক্তদের জন্য বিশেষ মহত্ব থাকা এবং ভক্তদের সত্য সাই বাবার 'দিব্য' হওয়ার প্রমাণ বলে বিশ্বাস করা প্রবাদ থেকে গ্রহণ করা।এই উৎসসমূহের মতে, সত্য সাই বাবার জন্ম তখনকার ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির পুত্তপর্থিতে মীচারাগাণ্ডা ঈশ্বরম্মা এবং পেড্ডাভেংকামা রাজু রত্নাকরমের গৃহে হয়েছিল। তাঁর মা ঈশ্বরাম্মার ঐশ্বরিক বলে বিশ্বাস করা, সত্য সাই বাবার জন্মকে অনেকে অলৌকিক ঘটনায় পূর্ণ বলে বিশ্বাস করেন।",সত্য সাই বাবার মায়ের নাম কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1848207424359365,4.5516354048225445,3.3021983811287905 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন এম. এম. নজরুল ইসলাম বরিশালের কাশিমপুর হাইস্কুল ও চরফ্যাশনের দুলারহাট হাইস্কুলে শিক্ষকতা করেছিলেন। পরবর্তীতে, তিনি চরফ্যাশন টি. বি. মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে যোগদান করেছিলেন। ১৯৬৮ সালে তিনি চরফ্যাশন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি",বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3553999734874753,2.004861296667857,2.6613304454109272 আলু ভাজার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"জল দিয়ে আলু পরিষ্কার করুন, তাদের উপর কোন ময়লা মুছে ফেলুন। একটি ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম করুন। আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিন। ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। কাটা টুকরোগুলো আবার পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন। ফ্রাইং প্যানে মশলা এবং আলু যোগ করুন এবং আলু সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0328529556151604,2.005425172445477,2.333337892290879 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: কমলেশ কুমারী যাদব ছিলেন কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনীর (সিআরপিএফ) একজন কনস্টেবল এবং শান্তির সময় ভারতের সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার অশোকচক্রের প্রাপক। ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর",ভারতীয় পার্লামেন্টে হামলার সময় সন্ত্রাসবাদী বন্দুকধারীরা এবং সন্ত্রাসবাদী আত্মঘাতী বোম্বারকে সংসদে পৌঁছানো থেকে সফলভাবে বাধা দেওয়ার পরে কমলেশ কুমারী দেশের জন্য শহীদ হন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9376281547979475,2.8440523296923823,3.142409455366648 কাজী নজরুল ইসলাম রচিত অনেক বই নিষিদ্ধ ও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত বলো।,"কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রায় ৫০টি গ্রন্থের মধ্যে ১০টি গ্রন্থ বাজেয়াপ্তের জন্য চিহ্নিত হয়। পাঁচটি গ্রন্থ (যুগবাণী, বিষের বাঁশী, ভাঙার গান, প্রলয় শিখা ও চন্দ্রবিন্দু) বাজেয়াপ্ত হয় এবং আর পাঁচটি গ্রন্থ (অগ্নি-বীণা, সঞ্চিতা, ফণীমনসা, সর্বহারা ও রুদ্রমঙ্গল) নিষিদ্ধ হওয়ার প্রক্রিয়াধীন ছিল, কিন্তু বাজেয়াপ্ত হয়নি। শুধু তা-ই নয়, এ ১০টি গ্রন্থ ছাড়াও কবির প্রায় ২৫টি গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ (১৯৪২-১৯৪৫) প্রকাশিত হয়নি। নজরুলের বাজেয়াপ্ত করা এবং বাজেয়াপ্তের জন্য সুপারিশ করা প্রায় নয়টি গ্রন্থেরই প্রকাশক এবং ক্ষেত্রবিশেষে মুদ্রকও ছিলেন স্বয়ং নজরুল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.798150208486487,2.4565303991823817,2.5985783799472797 ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং (MRI) কী ? বিশদে লেখো |,"আধুনিক কালের চিকিৎসা-বিজ্ঞানে ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং (সংক্ষেপে বলা হয় এম আর আই) পদ্ধতির প্রয়োগ বিশাল পরিসরে। ক্লিনিক্যাল নি্উরোলজি থেকে শুরু করে, কার্ডিওলজি, ক্যানসার, সফট টিসুর ক্ষতি, মৌলিক বিজ্ঞানে মস্তিষ্কের ক্রিয়া অথবা ক্যানসারের বৃদ্ধি সব ক্ষেত্রেই এম আর আই-এর গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে আমাদের ডাক্তার বন্ধুরা সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করার জন্যে এম আর আই-পদ্ধতির সাহায্য নিয়মিত নিয়েই থাকেন। ফলত যেকোনো আধুনিক চিকিৎসাকেন্দ্রে চোখ খোলা রাখলেই দেখা যাবে, এদের অবস্থান। ২০২১ সালে দাঁড়িয়ে এম আর আই-এর এই যে উপযোগিতা, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির এই যে গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োগ, তার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল আজ থেকে বহু দশক আগে। সময়টা ছিল গত শতাব্দীর ঠিক মাঝামাঝি, আরও নির্দিষ্ট করে বললে চল্লিশের দশকের প্রথম দিক। সারা পৃথিবীতে চলছে তখন চরম অশান্তি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কাল। সেই সময়ই আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপক ফেলিক্স ব্লক -এর তত্ত্বাবধানে চলছে অনেক গবেষণা, চলছে চেষ্টার পরে চেষ্টা, চলছে যুক্তি-তর্কের খেলা। উদ্দেশ্য নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স (সংক্ষেপে বলা হয় এন এম আর) কে পরীক্ষাগারে বাস্তবায়িত করা। ব্লক-এর মূল বক্তব্য ছিল: আমরা যদি এই পরীক্ষায় সফলতা না পাই, তাহলে সারা পৃথিবীর বিজ্ঞান-মহল হাসবে। কারণটা ছিল অতি পরিষ্কার। সেই সময়ের প্রায় দুই দশক আগেই ইলেকট্রন স্পিনের ধারণা এবং ইলেকট্রন স্পিনেরও যে ম্যাগনেটিক মোমেন্ট আছে তা প্রমাণিত স্তারন গারলার পরীক্ষার মাধ্যমে। স্পিন একটি জটিল ধারণা সেই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে খুব সহজ করে বললে কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান তত্ত্ব অনুযায়ী স্পিন মানে যেকোনো বস্তুর মৌলিক কণার অন্তর্নিহিত কৌণিক ভরবেগ। মৌলিক কণার স্পিনকে আমরা চোখে দেখতে পাইনা, কিন্তু তার অস্তিত্ব বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই করা যায়। সময়ের সাথে এও প্রমাণিত হয়েছে কিছু নিউক্লিয়াসও ধারণ করে স্পিন ও ম্যাগনেটিক মোমেন্ট। ইতিমধ্যেই বিজ্ঞানীমহলের এক অংশ এন এম আর-এর পরীক্ষাগারে সম্ভাবনা নিয়ে তত্ত্ব দিয়ে ফেলেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্যে প্রযুক্তি অনেক উন্নত হয়েছে, মূলত বেতার কম্পাঙ্ক সম্পর্কিত প্রযুক্তি। অনেকের চেষ্টার কোনো ত্রুটি ছিল না, কিন্তু একটা কারণে অথবা অন্য কারণে, সফলতা আসছিল না। অবশেষে সুদিন এলো। ব্লক সফলতার সাথে প্রথম এন এম আর-এর সিগন্যাল দেখতে পেলেন, সময়টি ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বর মাস, যে নমুনাটি নিয়ে তাঁরা পরীক্ষা করেছিলেন তা ছিল প্যারাফিন, এবং তাঁরাই প্রথম প্রোটন এন এম আর করলেন। তাদের সেই কাজ ১৯৪৬ সালের ফিসিক্যাল রিভিউ জার্নালে-এ প্রকাশিত হয়। এখানে উল্লেখ্য যেহেতু ফেলিক্স ব্লক জন্মসূত্রে ছিলেন একজন জিউ, হিটলারের জার্মানি থেকে তিনিও কিন্তু চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন, ভিড় করেছিলেন আমেরিকাতে। আজকাল অনেকেই তর্কের খাতিরে বলে থাকেন, বর্তমানে আমেরিকার এই যে উন্নতি, বিশেষত তথ্য-প্রযুক্তির ক্ষেত্রে তাদের যে হই-হই দশা, তার জন্যে কিছুটা নাকি জার্মানরাই দায়ী। সেই সময়ে হিটলারের অসয্য-সব আচরণের ফল-স্বরূপ বহু গুণী ব্যক্তিই ইউরোপ ছেড়ে আমেরিকার পথে হেটেছিলেন। তবে ব্লক একা নয়, আমেরিকার ঠিক আর একটি প্রান্তে, মজার ব্যাপারটি হল ঠিক একই সময়ে, এডওয়ার্ড পারসেল নামক আর এক বিজ্ঞানী হারভারড বিশ্ববিদ্যালয়ে এন এম আর সিগন্যাল দেখতে পেলেন। ব্লক ও পারসেল তাঁদের এই যুগান্তকারী সৃষ্টির জন্যে, ১৯৫২ সালে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৪৫ সালের এই আবিষ্কারের ঠিক কিছু বছর পরেই কোলকাতাতে অধ্যাপক মেঘনাদ সাহার তত্ত্বাবধানে তারাপদ দাস ও এন এম আর সিগন্যাল দেখে ফেললেন। খুব ভুল না হলে সময়টা হবে ১৯৫২-১৯৫৩ সাল। পরে অবশ্য অধ্যাপক দাস আমেরিকাতে চলে যান, আর সেখানেই থেকে যান শুধু একটা বছর হয়ত তারপরে দেশে ছিলেন। কোনো একটা লেখায় পড়েছিলাম, অধ্যাপক মেঘনাদ সাহা নাকি অধ্যাপক দাসকে তাঁর আমেরিকা ভ্রমণের আগে বলেছিলেন, সালটা ১৯৫৪-১৯৫৫ এর কাছাকাছি হবে, তুমি দেশে ফিরে এসে এই এন এম আর সংক্রান্ত গবেষণাকে প্রসারিত করো। পরবর্তীকালে ইতিহাস সাক্ষী থেকেছে এন এম আর-এর উন্নতির চাকা সারা বিশ্বব্যাপী আর থেমে থাকে নি। যদিও মূলনীতি ও আবিষ্কার পদার্থবিদদের থেকেই এসেছিল, এরপরে রসায়ন, জীববিদ্যা বিভাগে এন এম আর এর প্রয়োগ একেবারে ছাপিয়ে গেল। সময়ের সাথে সাথে এই তত্ত্ব ও নীতির ওপর ভিত্তি করেই সৃষ্টি করা হল ""নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং"" করার পদ্ধতি এবং যন্ত্রপাতি। বর্তমানে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় করার জন্যে এই যন্ত্রের প্রয়োগ অনস্বীকার্য। কিন্তু চিকিৎসা-বিজ্ঞানের বড় মাথাদের নিউক্লিয়ার শব্দটি ঠিক পছন্দ হল না। কারণ নিউক্লিয়ার মানেই কেমন একটা বিনাশের গন্ধ, কেমন একটা যুদ্ধের আভাস। তাই পরিস্থিতির চক্রে বর্তমানে এই পদ্ধতিটি এম আর আই বা ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং হিসেবেই আমাদের কাছে পরিচিত।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,5.090636651645579,2.4757737425318807,2.550573304266266 "সুপ্র্ভাত অনেক দিন পর দেকছি তোকে কেমন আছিস? পড়াশোনা কিরকম চলছে ?","সুপ্র্ভাত আমি ভালো আছি তুই কেমন আছিস ? আমার পড়াশোনা ভালোই চলছে, সামনের মাসে পরীক্ষা আছে",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.798463888697254,3.271486799242924,4.884292303075272 """বাংলা নববর্ষ"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","পয়লা বৈশাখ হলো বাঙালির নববর্ষ উদযাপন-উৎসব। বাংলাদেশে এই উৎসব খ্রিষ্টীয় এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখে পালিত হয়। এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় উৎসব। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে প্রবল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সকল বাঙালি এই উৎসব পালন করে থাকে। সে হিসেবে এটি বাঙালির একটি সর্বজনীন লোক উৎসব। একটি অসাম্প্রদায়িক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদভিত্তিক দেশ গঠনে পয়লা বৈশাখের ভূমিকা রয়েছে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, সম্রাট আকবরের সময় (১৫৫৬ খ্রি.) থেকে বাংলা সনের গণনা শুরু হয়। সম্রাট আকবরের নির্দেশে জ্যোতির্বিদ ফতেহউল্লাহ সিরাজি বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। পরবর্তীতে জমিদার ও নবাবেরা নববর্ষে পুণ্যাহের আয়োজন শুরু করেন। নববর্ষে সারাদেশের সাধারণ মানুষ হালখাতা, বৈশাখী মেলা এবং বিভিন্ন লোকজ মেলার আয়োজন করে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ১৯৬৭ সাল থেকে রমনার বটমূলে নববর্ষের অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকেও নববর্ষ উপলক্ষ্যে মঙ্গল- শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। নববর্ষের দিনে ছেলেরা পাজামা-পাঞ্জাবি এবং মেয়েরা নানা রঙের শাড়ি পরে ঘুরে বেড়ায়। চারদিকে এক বর্ণিল পরিবেশ তৈরি হয় । এই দিনে প্রত্যেক বাঙালি নিজের, বন্ধুর, পরিবার ও দেশের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1843181119741404,2.4262279251305032,2.6170020254007995 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : প্রথম দিকে জয়ন্ত দে কবিতা লিখতেন এবং 'আমুক' নামে একটি 'লিটল ম্যাগাজিন' প্রকাশে জড়িত ছিলেন।","বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে ভারতে ১৯৯২-৯৩ সালে ঘটিত দাঙ্গার পরে অনুভব করেন যে, কবিতা লেখায় তিনি মনঃস্থির করতে পারবেন না, তাই ছোট গল্প লেখা শুরু করেন। তাঁর প্রণীত ছোটগল্প পেন্ডুলাম 'তীব্র কুঠার' ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছিল। পেন্ডুলামে একটি পুরোনো ঘড়িকে প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করে শহুরে ভারতীয় মানসিকতায় সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ প্রতিষ্ঠার গল্প বলা হয়েছে। ছোটগল্পটি প্রশংসিত হয়েছিল এবং বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক দেবেশ রায়ের মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল। জয়ন্ত দে-র ছোট গল্পগুলি ""দেশ"" ও ""প্রতিক্ষণের"" মতো বেশ কয়েকটি নামকরা বাংলা সাহিত্য পত্রিকায় প্রকাশিত হতে শুরু করে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.966902070084694,2.565454744587979,2.839823272496654 এক বাক্যে উত্তর দাও যে জিহ্বা কীভাবে স্বাদ নেয়?,জিহ্বার পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেমের সেন্সরি নিউরন জিহ্বার বিভিন্ন স্থানে থাকা ছোট ছোট দানার (অসংখ্য কোষ ও সূক্ষ্ম শিরা দ্বারা গঠিত স্বাদ নালিকা) মাধ্যমে বিভিন্ন বার্তা মস্তিষ্কে পাঠায় আর তা থেকে মস্তিষ্কের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম স্বাদের অনুভূতি জন্মায়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.162982405918532,2.7568599317541445,3.4730747527753865 ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো।,"ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত (ক্লাসিকাল) তরঙ্গ তত্ত্বের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আলোর পতন ও তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য সময়ের প্রয়োজন, এ সময় কয়েকদিন পর্যন্ত হতে পারে। কেননা, ধাতবপৃষ্ঠে যে আলো শক্তি আপতিত হয়, পৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলো সেই শক্তি শোষণ করে উত্তেজিত হয়। যখন ইলেকট্রনগুলো শক্তি শোষণ করে তাদের বন্ধ শক্তি বা তার চেয়ে বেশি শক্তি অর্জন করে তখনই ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয়। আর তার জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া একটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, ধাতবপৃষ্ঠে আলো আপতিত হওয়া এবং তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের মধ্যে কোনো লম্বা সময় বিলম্বন নেই। আলো পড়ামাত্রই ইলেকট্রন নির্গত হয়। সুতরাং, ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার এ ধর্মটি চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। দ্বিতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব থেকে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক বেগ তথা গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল হতে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল নয় বরং এটা আলোর কম্পাঙ্কের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং পরীক্ষালব্ধ এই ফলটিকেও চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। তৃতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে আলোর তীব্রতা বাড়ালে ফটোপ্রবাহ বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব পরীক্ষালব্ধ ফলের সাথে একমত। পরিশেষে, যেকোনো ধাতুর বেলায় তার সূচন কম্পাঙ্কের চেয়ে আপতিত আলোর কম্পাঙ্ক বেশি না হলে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় না। এ সূচন কম্পাঙ্কের অস্তিত্ব চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। চিরায়ত তরঙ্গতত্ত্ব অনুসারে বরং আপতিত আলোর একটা ন্যূনতম তীব্রতা থাকার কথা। যে তীব্রতার চেয়ে কম তীব্রতার আলো আপতিত হলে ইলেকট্রন নির্গত হবে না। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,3.702551101582085,1.7888667303481036,1.8525680234007516 একটি তারের রোধ নির্ভর করে কোন উপাদানের উপর,"একটি তারের রোধ নির্ভর করে তারের দৈর্ঘ্য, তারের পুরুত্ব, তারের উপাদান এবং তারের প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2119947799310657,2.246482701637061,2.9685004370532675 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : হিন্দ ইয়ারমুকের যুদ্ধে",যোগদান করেন এবং যুদ্ধের ময়দানে মুসলিম সৈনিকদের রোমানদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করার জন্য কবিতা আবৃত্তি করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.419824465437046,2.508042768693313,3.7421441760659566 "ভাবসম্প্রসারণ করো: ""ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে""","জগৎ সংসারে আজ যারা পিতৃত্বের দাবিদার, তারা সবাই একসময় শিশু ছিল। কাজেই আজকের শিশুই আগামী দিনের দায়িত্বশীল পিতা। শিশুই জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। প্রত্যেক শিশুর মধ্যে ভবিষ্যৎ দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রের নেতৃত্বের প্রতিভা সুপ্ত রয়েছে। এ সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন হলে প্রতিটি শিশু জাতির কর্ণধারের ভূমিকা পালন করতে পারে। শিশুরাই প্রত্যেক পরিবার, সমাজ ও জাতির ভবিষ্যৎ। জাতি আশা করে, আজকের শিশু সার্বিক গুণে গুণান্বিত হয়ে দেশের আদর্শ নাগরিক হবে। প্রতিটি শিশুর মধ্যে নিহিত আছে বিপুল সম্ভাবনা। কারণ শিশুরাই বড় হয়ে একদিন সমাজ ও দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করবে। শিশুমানসে তাদের প্রতিভা লুক্কায়িত থাকে। তাই সম্ভাবনাময় নতুন প্রজন্ম তথা শিশুদের উপযুক্তভাবে গড়ে তুলতে হবে। আর এ দায়িত্ব সর্বাগ্রে যারা পালন করবেন তারা হলেন পিতামাতা। শিশুরা অনুকূল ও উপযুক্ত পরিবেশে প্রতিপালিত হলে এবং সুশিক্ষা পেলে আদর্শ মানুষ হয়ে দেশ ও দশের সুনাম বৃদ্ধি করবে। শিশুরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার হিসেবে শিশুমানসের সযত্ন গঠন দরকার। উপযুক্ত পরিবেশ ও শিক্ষার অভাবে আমাদের দেশের বহু শিশুর ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যায়। দেশ ও জাতির উন্নতির জন্য শিশুর উপযুক্ত মানসিক বিকাশের ব্যবস্থা করা সবার একান্ত কর্তব্য। শিশুরাই ভবিষ্যতে বড় হয়ে জাতিকে দিকনির্দেশনা দেবে। তাই শিশুদের প্রতি যত্ন নেওয়া প্রত্যেকের নৈতিক কর্তব্য। ভবিষ্যতে শিশুরাই আমাদের স্থানে স্থলাভিষিক্ত হয়ে কাজ করবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.177648528091916,2.31919831241924,2.5783729876341774 "নিচের বাক্যের বানানগত ভুলগুলো সংশোধন করো। ""আমী টোমাকে ভালোভাসি।""","""আমী টোমাকে ভালোভাসি"" বাক্যটির প্রতিটি শব্দের বানানই ভুল। সঠিক বাক্যটি হবে, ""আমি তোমাকে ভালোবাসি।""",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.8640382791523313,3.1165945736877245,3.0738596403264946 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুস সুবহান (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি পাবনা-৫ আসন থেকে দু'বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।",একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের সাথে তার সম্পৃক্ততার অভিযোগে বিচার চলছিলো।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9993103777820065,2.4680030993068516,2.3965616406615986 আমার কলেজে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে একটি আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছে যেখানে আমায় বক্তব্য রাখতে হবে। কী বক্তব্য রাখা যায় তার একটি খসড়া লেখ।,"নিশ্চয়ই। নিচে ১৫ আগস্ট শোক দিবস উপলক্ষে একটি বক্তব্যের খসড়া দেওয়া হলো। সম্মানিত সুধী, মডারেটর এবং বিজ্ঞ বিচারক মন্ডলী আসসালামু আলাইকুম। আজ শোকাবহ ১৫ আগস্ট। জাতীয় শোক দিবস। ইতিহাসের বেদনাবিধুর ও বিভীষিকাময় এক দিন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদাতবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের এইদিন অতিপ্রত্যুষে ঘটেছিল ইতিহাসের সেই কলঙ্কজনক ঘটনা। সেনাবাহিনীর কিছু উচ্ছৃঙ্খল ও বিপথগামী সৈনিকের হাতে সপরিবারে প্রাণ দিয়েছিলেন বাঙালির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সন্তান, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই নৃশংস হামলার ঘটনায় আরো যারা প্রাণ হারিয়েছিলেন তারা হলেন: বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল, রোজী জামাল, ভাই শেখ নাসের ও কর্নেল জামিল, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, শহীদ সেরনিয়াবাত, শিশু বাবু, আরিফ রিন্টু খানসহ অনেকে। আগস্ট মাসটি তাই বাংলাদেশের মানুষের কাছে শোকের মাসে পরিণত হয়েছে। ধানমন্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বর বাসভবনে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হলেও সেদিন আল্লাহর অসীম কৃপায় দেশে না থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। সে সময় স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে জার্মানিতে সন্তানসহ অবস্থান করছিলেন শেখ হাসিনা। শেখ রেহানাও ছিলেন বড় বোনের সঙ্গে। বাংলাদেশ ও বাঙালির সবচেয়ে হদয়বিদারক ও মর্মস্পর্শী শোকের দিন আজ। প্রতিবছর ১৫ আগস্ট আসে বাঙালির হূদয়ে শোক আর কষ্টের দীর্ঘশ্বাস হয়ে। বাঙালি জাতি আজ গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় তার শ্রেষ্ঠ সন্তানকে স্মরণ করছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট অতিপ্রত্যুষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসভবনে কাপুরুষোচিত আক্রমণ চালায় ঘাতক দল। সে নারকীয় হামলার পর দেখা গেছে, ভবনটির প্রতিটি তলার দেয়াল, জানালার কাচ, মেঝে ও ছাদে রক্ত, মগজ ও হাড়ের গুঁড়ো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। গুলির আঘাতে দেয়ালগুলোও ঝাঁঝরা হয়ে গেছে। চারপাশে রক্তের সাগরের মধ্যে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল ঘরের জিনিসপত্র। প্রথম তলার সিঁড়ির মাঝখানে নিথর পড়ে আছেন চেক লুঙ্গি ও সাদা পাঞ্জাবি পরিহিত স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লাশ। তাঁর তলপেট ও বুক ছিল বুলেটে ঝাঁঝরা। পাশেই পড়ে ছিল তাঁর ভাঙা চশমা ও অতিপ্রিয় তামাকের পাইপটি। অভ্যর্থনা কক্ষে শেখ কামাল, মূল বেডরুমের সামনে বেগম মুজিব, বেডরুমে সুলতানা কামাল, শেখ জামাল, রোজী জামাল, নীচতলার সিঁড়িসংলগ্ন বাথরুমে শেখ নাসের এবং মূল বেডরুমে দুই ভাবির ঠিক মাঝখানে বুলেটে ক্ষত-বিক্ষত রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিল ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের লাশ। লুঙ্গিতে জড়ানো শিশু রাসেলের রক্তভেজা লাশ দেখে খুনিদের প্রতি চরম ঘৃণা-ধিক্কার জানানোর ভাষা খুঁজে পান না মানবতাবাদী বিশ্বের কোনো মানুষ। এভাবেই নারকীয় পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। স্বাধীন দেশে কোনো বাঙালি তার নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে না—এমন দৃঢ়বিশ্বাস ছিল বঙ্গবন্ধুর। সেজন্যই সরকারি বাসভবনের পরিবর্তে তিনি থাকতেন তাঁর প্রিয় ঐতিহাসিক ৩২ নম্বর ধানমন্ডির অপরিসর নিজ বাসভবনেই। বাঙালির স্বাধিকার-স্বাধীনতা আন্দোলনের সূতিকাগার এ বাড়িটি অসম্ভব প্রিয় ছিল বঙ্গবন্ধুর। এখানে থেকেই বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলেন। সেদিন ঘাতকদের মেশিনগানের মুখেও বঙ্গবন্ধু ছিলেন অকুতোভয়। প্রশ্ন করেছিলেন, ‘তোরা কী চাস? কোথায় নিয়ে যাবি আমাকে?’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি নাম, একটি ইতিহাস। তার জীবন ছিল সংগ্রামমুখর। সংগ্রামের মধ্যেই তিনি বড় হয়েছিলেন। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তত্কালীন বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছাত্র অবস্থায় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ৫২’র ভাষা আন্দোলনে তিনি ছিলেন সংগ্রামী নেতা। শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির মুক্তি সনদ ৬ দফার প্রণেতাও ছিলেন। ৭০’র নির্বাচনে অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগকে এদেশের গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে পরিণত করেন। পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে তুলে ষাটের দশক থেকেই তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের অগ্রনায়কে পরিণত হন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার তত্কালীন রেসকোর্স ময়দানে লাখো জনতার উত্তাল সমুদ্রে বঙ্গবন্ধু বজ্রদৃপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ এই ঘোষণায় উদ্দীপ্ত, উজ্জীবিত জাতি স্বাধীনতার মূলমন্ত্র পাঠ করে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ছিনিয়ে আনে দেশের স্বাধীনতা। জাতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ পুরুষ বঙ্গবন্ধুর অমর কীর্তি এই স্বাধীন বাংলাদেশ। আজও কষ্ট হয় এই ভেবে বঙ্গবন্ধুর ৬ খুনি এখনো পলাতক। এখনো অপশক্তিরা এ দেশটাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি সরকারের কাছে আবদেন করছি যত দ্রুত সম্ভব বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি কার্যকর করে দেশকে কলঙ্কমুক্ত করুন। আবারও ১৫ আগস্টে শহীদ সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে শেষ করি। সবাইকে ধন্যবাদ। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5496298533195163,2.711090119046513,2.7371314154130233 মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন?,দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না। তাছাড়া জীবনের শেষ দিকে দাঁত তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান শরীর সরবরাহ করতে না পারাও একটি কারণ।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3107580182562586,2.657765457934488,3.2903145767223307 "পৃথিবীর ম্যাঙ্গেটিক খুঁটির কারণ কী ",পৃথিবীর চৌম্বক মেরুগুলি পৃথিবীর কেন্দ্রে পদার্থের চলাচলের কারণে তৈরি হয় যা একটি শক্তিশালী চুম্বকের মতো কাজ করে এবং দক্ষিণ মেরু এবং উত্তর মেরুকে সারিবদ্ধ করে। চুম্বকের উত্তর মেরু উত্তর দিকে নির্দেশ করে কারণ পৃথিবীর চুম্বকের দক্ষিণ মেরু উত্তর দিকে নির্দেশিত,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.907604227242888,1.9810658271439527,2.651396889931112 "নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও। প্রশ্ন : লেব্রন জেমস কখন এন বি এ তে বাস্কেটবল খেলতে শুরু করে ?","লেব্রন জেমস ২০০৩ এন বি এ তে বাস্কেটবল খেলতে শুরু করে | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3687127779789074,3.610905436271148,3.457858070256565 মধ্যমেয়াদী অর্থায়ন বলতে কী বোঝায়?,"মধ্যমেয়াদি ঋণ হলো একটি অন্তবর্তীকালীন অর্থসংস্থান ব্যবস্থা। নতুন এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও মাঝারি কারবার প্রতিষ্ঠানগুলোর মূলধন বাজার বা অন্যান্য উৎস থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থসংস্থান করা সম্ভব হয় না বলে তাদের জন্য মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবার বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠান মূলধন বাজার ও অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার জন্য দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন অনেক সময় সম্ভব হয় না বলে তারা মধ্যমেয়াদি অর্থায়নে আগ্রহী হয়ে থাকে। মোটকথা সব ধরনের কারবার প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্ব রয়েছে। সাধারণ অর্থে, মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান বলতে ১ থেকে ৫ বছরের জন্য সংগৃহীত ঋণকে বুঝায়। যে অর্থসংস্থানে ঋণগ্রহীতা সংগৃহীত তহবিল ১ বছরের বেশি কিন্তু ৫ বছরের কম আবার কোন কোন ক্ষেত্রে ৭ বছর বা ১০ বছর পর্যন্ত ব্যবহারের সুযোগ পায় এবং কারবারের প্রত্যাশিত নগদ প্রবাহ দিয়ে উক্ত অর্থসংস্থান বা ঋণ পরিশোধ করা হয়ে থাকে তাকে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন বলা হয়। এ ধরনের ঋণ সাধারণত কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। তাই একে কিস্তিবন্দি ঋণও বলা হয়ে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.255355697807709,2.0408806576825143,2.233219100755786 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ভর বর্ণালিবীক্ষণে ",একটি ছোট অণুর আণবিক ভরকে সাধারণত একক আইসোটোপ বিশিষ্ট ভর (মনোআইসোটোপিক মাস্) হিসাবে ধরা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.154755891222773,4.418493654059738,6.384876469151798 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? প্রতি বছর তিনটি থেকে ছয়টি বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়, যাতে বিজ্ঞান এবং কলা(আর্ট) পরপর আসে। তারা ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে- ""টয়লেট- মানব বর্জ্য এবং পৃথিবীর ভবিষ্যৎ "", ""টোকিও আকাশ বৃক্ষের নির্মাণযজ্ঞ "" এবং ""টার্মিনেটর প্রদর্শনী- যুদ্ধ নাকি সহাবস্থান? রোবট এবং আমাদের ভবিষ্যৎ""। ২০১২ সালের বিশেষ প্রদর্শনী ""পৃথিবীর শেষ হয়ে যাওয়ার গল্প: ৭৩টি প্রশ্ন যার উত্তর আমাদের দিতেই হবে "" এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল টোহুকু ভূমিকম্প এবং এর প্রভাব।",টোহুকু ভূমিকম্প |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7254932651290242,4.999687235751397,3.0252613665910144 "লোপা টিভিতে একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখছিল, একটি দেশের স্বৈরাচারী সরকারকে হটানোর জন্য বিরোধী দল ও জনগণ তুমুল আন্দোলন করছে এবং ঐ সরকারকে উচ্ছেদ না করা পর্যন্ত তারা রাস্তায় অবস্থান নিয়েছে। লোপা পাঠ্যবইয়ে পড়েছে স্বৈরাচারী সরকার পতনের জন্য বাংলাদেশেও গণআন্দোলন হয়েছে। পুনরায় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং একটি গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। উদ্দীপকের শেষোক্ত বাক্যের যথার্থতা পাঠ্যপুস্তকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।","সংবিধানে পুনরায় সংসদীয় পদ্ধতির অন্তর্ভুক্তি এবং আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া বিষয়ে— উদ্দীপকে নির্দেশিত বাক্যটি যথার্থ। ১৯৯০ সালের গণআন্দোলনের কারণে সে বছরের ৬ই ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদ পদত্যাগে বাধ্য হন। এরপর সকল দলের অংশগ্রহণে ১৯৯১ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের গণতান্ত্রিক ধারা চালু হয়। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার থেকে সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পুনঃপ্রবর্তন ও সংবিধানে তা অন্তর্ভুক্ত হয়। এরপর থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনীতি, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার হ্রাস, ক্রীড়াঙ্গন, প্রযুক্তি প্রতিটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, স্বৈরাচারী সরকার পতনের পর পুনরায় সংসদীয় সরকার প্রবর্তন হয়েছে এবং আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। এখানে নব্বই পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও অন্যান্য অবস্থার কথা বলা হয়েছে। বাংলাদেশে ১৯৯১ সালে গণতন্ত্র পুনর্যাত্রা করেছে। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ৭০ শতাংশ। সরকারি বিভিন্ন নীতি ও কৃষক শ্রমিকসহ জনগণের সম্মিলিত চেষ্টায় বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ২৪ শতাংশে নেমে এসেছে। বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। শিক্ষার হার পাকিস্তান আমলের ১৭ ভাগ থেকে বেড়ে ৬৫ ভাগে উন্নীত হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন ও স্বাস্থ্যরক্ষা, শিশুদের সুরক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনেও ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। অতএব বলা যায়, নব্বই পরবর্তী সময়ে গণতন্ত্রের পুনর্যাত্রা শুরু হওয়ার পর নানা পরিকল্পনার মাধ্যমে বাংলাদেশ সকল ক্ষেত্রে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5866232609060256,2.14573129614694,2.1793818690421536 "সূর্যকে পরিক্রমণকালে পৃথিবীর চারটি অবস্থান থেকে ঋতু পরিবর্তনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। সেগুলো হলো ২১শে জুন, ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২২শে ডিসেম্বর ও ২১শে মার্চ। ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে কী প্রভাব ফেলবে? বিশ্লেষণ কর।","২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয় এবং দিন ও রাত সমান থাকে। এ কারণে ঐ তারিখের দেড় মাস পূর্ব ও দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তাপ মধ্যম ধরনের থাকে। তাই এ সময় উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বসন্তকাল বিরাজমান থাকে। ২২ ডিসেম্বর তারিখে সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিনে সূর্য মকরক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। তাই এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও দেড় মাস পরে দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বজায় থাকে। বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে। যেহেতু ২৩শে সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয় এবং উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল থাকে সেহেতু এ সময় বাংলাদেশে শরৎকাল বিরাজ করবে। আবার, যেহেতু ২২শে ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে, সেহেতু এসময় বাংলাদেশে শীতকাল থাকবে। উপরের আলোচনা হতে বলা যায় যে, পৃথিবীর ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে যথাক্রমে শরৎকাল ও শীতকাল বিরাজ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9143571531057724,1.8234273731133714,1.8093039944160847 আকাশের রং নীল দেখায় কেন?,ধূলিকণা দ্বারা আলো বিচ্ছুরিত হলে বিচ্ছুরণের কারণে আকাশের রঙ নীল দেখায়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3975445465197285,2.9103797119928205,4.0970769907065385 উত্তর দাও: ছয় দফা দাবিকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বলা হয় কেন?,"৬ দফাতেই স্বাধীন বাংলাদেশের বীজ নিহিত ছিল বলে একে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বলা হয়। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫-৬ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধীদলসমূহের এক সম্মেলনে যোগ দেন। সেখানে তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন। এ ৬ দফাভিত্তিক কর্মসূচি বাঙালির জাতীয় চেতনার ব্যাপক জাগরণ ঘটায়। ৬ দফায় প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার কথা বলা না হলেও এ কর্মসূচি বাঙালিদের স্বাধীনতার মন্ত্রে। উজ্জীবিত করে। এ কারণেই ৬ দফাকে বাঙালির মুক্তির সনদ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.293280059225438,2.454256515039943,2.674119020476504 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ ; বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা, যাকে মূল ইংরেজিতে Global Positioning System (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) ও সংক্ষেপে GPS (জিপিএস) নামে ডাকা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে উদ্ভাবিত একটি প্রযুক্তি।[1] প্রথম দিকে এর প্রয়োগ ছিল পুরোপুরি সামরিক। পরে জনসাধারণের নিমিত্তে এর ব্যবহার উন্মুক্ত করা হয়। এটি একটি কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। যেকোন আবহাওয়াতে পৃথিবী যেকোনো চলমান অবস্থান আর সময়ের তথ্য সরবরাহ করাটা এর মূল কাজ। জিপিএস এক ধরনের একমুখী ব্যবস্থা কারণ ব্যবহারকারীগণ উপগ্রহ প্রেরিত সঙ্কেত শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারে। প্রশ্ন : বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা প্রথম কোথায় চালু হয় ?",১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1379275220713367,2.3823941989196125,2.333873264061202 সূর্য্য পড়াশুনা শেষ করার পর চাকরি না পেয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়। কয়েক বছরের মধ্যে সে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয় এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। বাংলাদেশের বাস্তবতার সূর্যের কার্যক্রমের যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর।,"বাংলাদেশের বাস্তবতায় সূর্য্যের কার্যক্রমটি অবশ্যই যৌক্তিক। বিশ্বগ্রামের অবদানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কর্মসংস্থান সৃষ্টি। বিশ্বগ্রামের ফলে নতুন নতুন প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এর অন্যতম প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান হলো আউটসোর্সিং। অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলো অনেকটা ভার্চুয়াল এবং গ্লোবাল অফিসের মতো— যেখানে শারীরিকভাবে উপস্থিত না থেকেও ইন্টারনেটের মাধ্যমে রায়ার বা কাজদাতার সুনির্দিষ্ট কাজটি করার জন্য নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়। সূর্য্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেট প্লেসে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে বায়ারের নিকট থেকে কাজ পেতে সক্ষম হয়েছে। চাকরির জন্য যে নানা ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয় অনলাইন মার্কেট প্লেসে সে ধরনের কোনো সমস্যা নেই। তাই নিজের যোগ্যতা দিয়ে সহজেই সেখানে কাজ পাওয়া সম্ভব। বাংলাদেশের বেকার যুবক-যুবতীরা তথ্য প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিয়ে আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলতে পারে । ফলে দেশের বেকার সমস্যার দ্রুত অবসান ঘটবে। সে সাথে আউটসোর্সিং খাতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে তারা জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। সুতরাং একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, বাংলাদেশের বাস্তবতায় সূর্য্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4484322207574665,2.1899315328239153,2.223873208737874 ভাষা আন্দোলন কীভাবে জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটায়?,"ভাষা আন্দোলনের ফলে বাংলা ভাষা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বাঙালির জাতিগত পরিচয়ে জাতীয় ঐক্যের সূত্রপাত হয়; যা বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটায়। মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষার চেতনা পূর্ব বাংলার জনগণকে ক্রমান্বয়ে পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করে, যা পরবর্তীতে ভাষা আন্দোলনে রূপ নেয়। এই একতা বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটায়, যা পূর্ব বাংলার জনগণের অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গঠনের পথ প্রশস্ত করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.364404384870095,2.1347763263376294,2.3617386573223604 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : বাংলাদেশে গুজবের ভিত্তিতে গণপিটুনি দিয়ে মানুষকে হত্যার ঘটনা নতুন নয় (ফাইল চিত্র) পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, এক মসজিদে আছরের নামাজের পর ঐ ব্যক্তি ধর্মের অবমাননা করেছেন, এমন গুজব ছড়িয়ে পড়লে শত শত মানুষ জড়ো হয়ে তাকে পিটিয়ে হত্যা করে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। শত শত মানুষ জড়ো হয়ে পিটিয়ে ঐ ব্যক্তিকে হত্যা করে তার মৃতদেহে আগুন দেয়ার ঘটনাটি ঘটেছে পাটগ্রামের বুড়িমারি ইউনিয়নে। পিটিয়ে একজনকে হত্যা এবং রক্তাক্ত একটি মৃতদেহ আগুন দিয়ে পোড়ানোর ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। লালমনিরহাট জেলার পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ""যতটুকু শুনেছি দু'জন লোক মসজিদে হোন্ডা (মোটরসাইকেল) নিয়ে নামাজ পড়তে এসেছিল। আসরের নামাজ। তো নামাজ পড়া শেষে, যে কোনো কারণেই হোক তাদের সঙ্গে মসজিদে যারা ছিল, তাদের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। ওনারা নাকি একটা শেলফে পা দিয়েছিলেন। তো সেটা নিয়ে কেউ বলছেন কোরআন শরীফের ওপর পা পড়েছে- এরকম একটা গুজব হয়তো ছড়িয়ে পড়েছে।"" পুলিশ সুপার আরও বলেন, ""তখন অনেক লোকজন জড়ো হয়ে যায়। সেসময় পুলিশ আসে। এর মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের একজন মেম্বার তাকে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের একটা রুমের মধ্যে আটকে রাখে। পরে পুলিশ আসলে হ্যান্ডওভার করবে এরকম। পুলিশ আসার মধ্যেই অনেক লোক জড়ো হয়ে ইউনিয়ন পরিষদের গ্রিল ভেঙে বিভিন্ন দিক দিয়ে লোকজন ঢোকে। ''দুজন ছিল। তাদের একজনকে জোর করে নিয়ে যায়। ওসি একজনকে রেসকিউ করে সরিয়েছে। আরেকজনকে তারা ওইখানে পিটিয়ে মেরেছে। লাশটা তারা নিয়ে গেছে এবং আগুন দিয়েছে,"" বিবিসিকে বলেন পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা। তিনি আরও জানান, সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন। যে ব্যক্তিকে সেখানে হত্যা করা হয়েছে, তার পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তারা এখনও জানতে পারেন নি। তবে সেই ব্যক্তির সাথে থাকা একজন, পুলিশ যাকে রক্ষা করতে পেরেছে, তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। আরও পড়তে পারেন: বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে মানুষ বিচার নিজের হাতে তুলে নিয়ে মানুষকে এভাবে পিটিয়ে মারে বলে নে করেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তৌহিদুন্নবী বলে এক ব্যক্তি বিবিসির কাছে নিজেকে নিহতের ভাই বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, তার ভাইকে পিটিয়ে হত্যার খবর তারা প্রথমে লোকমুখে শুনেছেন। তারা বিস্তারিত জানতে পারেননি। ","বাংলাদেশে লালমনিরহাট জেলার পুলিশ জানিয়েছে, পাটগ্রাম এলাকায় শত শত মানুষ একজন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যার পর তার মৃতদেহ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6097392990518857,2.652091231089458,2.600933889365493 সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড কোথায় অবস্থিত?,"সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড বা গঙ্গাখাত বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। এটি সুন্দরবনের দুবলার চর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে প্রায় ১৪ কিলোমিটার চওড়া একটি সমুদ্র উপত্যকা। এর গড় গভীরতা প্রায় ১২০০ মিটার। এখানে প্রচুর পরিমাণে মাছ, ডলফিন, তিমি দেখতে পাওয়া যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7331789874875754,2.6009340443932385,2.761117832824375 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন |","স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন। কিছু স্থানীয় রাজাকার এর সহায়তায় ১৬ই জুন ১৯৭১ সালে পাক-হানাদার বাহিনী তাদের হত্যা করে। ২৭শে এপ্রিল হানাদার বাহিনী ঝালকাঠি শহরে আগুন ধরিয়ে দেয় ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে ১৯৭২ সালের ১ জুলাই, ঝালকাঠি থানাকে বরিশাল জেলার মহকুমায় উন্নীত করা হয়। ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য ঝালকাঠি থানাকে বরিশাল জেলা থেকে পৃথক করে পূর্ণাঙ্গ জেলায় পরিণত করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.534697071522448,2.2594860735080746,2.362245908237062 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : উগান্ডার ইতিহাস সেই সব মানুষের ইতিহাস নিয়ে গঠিত, যারা উগান্ডা প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে, বর্তমান সময়ের উগান্ডা অঞ্চলে বসবাস করত। এর সাথে আছে দেশটি প্রতিষ্ঠা হবার পর দেশটির ইতিহাস। পুরা প্রস্তর যুগের প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে কমপক্ষে ৫০,০০০ বছর ধরে মানুষজন উগান্ডায় বাস করেছে। উগান্ডার বনাঞ্চল ধীরে ধীরে পরিষ্কার করা হয়েছিল কৃষকদের জন্য। তারা সম্ভবত বান্টু ভাষায় কথা বলত। ১৮৯৪ সালে, উগান্ডা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আশ্রিত রাজ্য হয়ে উঠে ছিল, এবং ১৯৬২ সালে ব্রিটেন উগান্ডাকে স্বাধীনতা দেয়। ১৯৭১ সালে ইদি আমিন, মিল্টন ওবোতেকে গদিচ্যুত করে উগান্ডার শাসনভার দখল করেন। ১৯৭৯ সালে","উগান্ডা-তানজানিয়া যুদ্ধের ফলস্বরূপ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি এই পদে ছিলেন। একাধিক অন্যান্য নেতার পরে, ইয়োভেরি মুসেভেনি ১৯৮৬ সালে ক্ষমতায় এসেছিলেন এবং সেই সময় থেকেই তিনি উগান্ডার নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.357637633074991,2.436395319699208,2.6319075452717446 এক কথায় বলো যে অধ্যাদেশ কী?,যখন সংসদ অধিবেশন থাকে না অথবা সংসদ বিলুপ্ত থাকে তখন জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য রাষ্ট্রপতি যে আইন প্রণয়ন ও জারি করেন তাকে অধ্যাদেশ বলে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.131982754749378,2.509242720916806,3.535611138458345 """বর্ষণমুখর সন্ধ্যা"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করুন।","সূর্য পশ্চিম দিকে হেলে পড়েছে কিছুক্ষণ আগেই। এখন আষাঢ় মাস; যখন তখন বৃষ্টি এসে প্রকৃতিকে গ্রাস করে নেয়। সন্ধ্যার ঠিক আগে আগে ঘনকালো মেঘ পুরো আকাশকে ছেয়ে ফেলেছে। হঠাৎ মেঘের গর্জন আর বিদ্যুতের ঝলকানি দিয়ে আকাশের গাল বেয়ে নামে বৃষ্টির ধারা। আজকের সন্ধ্যা ভীষণ অন্যরকম। চারদিকে বৃষ্টির অবিরাম ধারায় দূরের কিছু দেখা যায় না। ভেজা মাটির সোদা গন্ধ মিষ্টি অনুভূতি জাগায় মাঝে মাঝে পাখির ডানা ঝাপটানোর শব্দ আর ব্যাঙের ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ডাক এক অপূর্ব সুরের মিশ্রণ তৈরি করছে। বাইরের অঝোর ধারার বৃষ্টি এক অন্যরকম ভালো লাগার রেশ সৃষ্টি করে। এমন সন্ধ্যায় মন উদাস হয়ে যায়। এটি এমনই এক অনুভূতি যার নির্দিষ্ট কোনো নাম নেই, স্পষ্ট কোনো রূপ নেই। জানালার পাশে বসে রাতের ভিজে যাওয়া দেখা, ঝমঝম বৃষ্টির শব্দ, ঘরের ভিতর টিমটিমে আলো আর হালকা শীত শীত আমেজ এক মোহনীয় পরিবেশ তৈরি করে। জানালা দিয়ে দেখলাম অবিরাম বৃষ্টিতে পথের দুই ধারে পানি জমে উঠেছে। আশেপাশের ডোবা-নালাও পানিতে টইটম্বুর। বৃষ্টির ঝাপটায় গাছপালা নুয়ে পড়ছে, বাতাসের শোঁ শোঁ গর্জন অন্য সব শব্দকে আড়াল করে দিচ্ছে। ধীরে ধীরে বৃষ্টির তেজ কমে আসে; অবিরাম ধারায় বর্ষিত হওয়া বৃষ্টি একসময় পরিশ্রান্ত হয়ে যায়। আবার কর্মচঞ্চল হয়ে ওঠে চারদিক। মানুষের কোলাহল সব নিস্তব্ধতাকে ভেঙে দেয়। কিছুক্ষণের জন্য হলেও প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়া, তাই বা কম কীসে! সন্ধ্যার বর্ষণ একেক জনের কাছে একেক রকমভাবে ধরা দেয়। কারও কাছে এ বর্ষণ আনন্দের, আর কারও কাছে বেদনার।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6862398015350144,2.9923719155275985,3.148650185130888 "বৃক্ষপ্রেমিক হাসান সাহেব ঠিক করলেন তার গ্রামের বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদের একটি তালিকা তৈরি করবেন। কিন্তু এ বিষয়ের সঠিক ধারণা না থাকায় তিনি সঠিকভাবে কাজটি করতে পারছিলেন না। এ ব্যাপারে হাসান সাহেব স্থানীয় কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞানের শিক্ষকের দ্বারস্থ হলে তিনি শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা তৈরি করার পরামর্শ দেন। শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা না করলে হাসান সাহেব কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন— বিশ্লেষণ করো।","শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা না করলে উদ্দীপকের হাসান সাহেব অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন। শ্রেণিবিন্যাস ছাড়া গ্রামের সব উদ্ভিদকে তালিকাভুক্ত করতে তার অনেক সময় ও পরিশ্রম করতে হবে। যেখানে শ্রেণিবিন্যাসের সাহায্যে সকল উদ্ভিদকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে অল্প পরিশ্রমে ও অল্প সময়ে তালিকাভুক্ত করা যায়। শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে তালিকা করলে বৈশিষ্ট্যের বিচারে উদ্ভিদকে বিভিন্ন শ্রেণিতে বা পর্বে স্থান দিতে পারবে। কিন্তু সাধারণভাবে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে অপরিচিত উদ্ভিদকে সহজে শনাক্ত করে স্থান দিতে পারবে না। হাসান সাহেবের গ্রামে এমন কিছু ক্ষুদ্র উদ্ভিদ পাবে যেগুলো খালি চোখে দেখা কষ্টকর। আবার এমন কিছু উদ্ভিদ পাবে যেগুলো ফুল হয় না; মূল, কাণ্ড ও পাতায় ভাগ করা যায় না; ক্লোরোফিল থাকে না ইত্যাদি। বিচিত্র বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন এসব উদ্ভিদকে তালিকাভুক্ত করতে তিনি বিশৃঙ্খলায় পড়বেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1948407816969575,2.2549976160446383,2.228267307544363 মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?,"মৌলিক সংখ্যা হলো এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যা ১-এর চেয়ে বড় এবং যাকে ১ এবং সেই সংখ্যা ছাড়া অন্য কোনো স্বাভাবিক সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে ভাগ করা যায় না। উদাহরণস্বরূপ: ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মোট ৪টি মৌলিক সংখ্যা রয়েছে। সেগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5792632732729412,1.602313433821583,2.0355512629363726 "রীমা গত রমজানে ঢাকা থেকে সাতক্ষীরায় নানাবাড়ি বেড়াতে গেল। ওরা খেয়াল করল নানাবাড়ির সামনের নদীটি দিনের কোনো সময় পানিতে ভরা থাকে আবার কখনো পানি নিচে নেমে যায়। একদিন সে নদীর ঘাটে দাঁড়িয়ে ভরা নদী দেখছিল। সে সময়েই পাশের দোকানের টেলিভিশনে মাগরিবের আযান শুনে রীমা দৌড়ে বাড়ি গিয়ে ইফতার করতে চাইলে মা বাধা দিয়ে বললেন, আমাদের এখানে এখনও ইফতারের সময় হয়নি। এখন ঢাকার লোকজন ইফতার করবে। উদ্দীপকের রীমা নদীর পানির যে প্রতিক্রিয়া লক্ষ করেছিল তার কারণ ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকের রীমা নদীর পানিতে যে প্রতিক্রিয়া লক্ষ করেছিল তার কারণ হলো জোয়ার ভাটা। চন্দ্র ও সূর্য ভূপৃষ্ঠের জল ও স্থলভাগকে অবিরাম আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রত্যহ একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে প্রত্যেক সাড়ে বারো ঘণ্টায় সমুদ্রের পানি নিয়মিতভাবে ওঠানামা করে। সমুদ্রের জলরাশির নিয়মিতভাবে এ ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। সমুদ্রের মধ্যভাগে পানি সাধারণত এক থেকে তিন ফুট উঁচু-নিচু হয় কিন্তু উপকূলে গভীরতা কম থাকায় সেখানে পানির স্তর এর চেয়ে অনেক বেশি উচু-নিচু হয়। এ জন্য সমুদ্রের মোহনা থেকে নদীসমূহের উজানপথে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত জোয়ার-ভাটা অনুভূত হয়। উপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট, জোয়ার ভাটার কারণেই উদ্দীপকের রীমা তার নানাবাড়ির সামনের নদীতে একসময় পানি ভরা এবং অন্যসময় পানি নেমে যাওয়ার ঘটনা লক্ষ করেছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8621106124233595,2.5238079499754886,2.5109370882713256 ব্যাংক ঋণ কী?,"ধারের শর্তসাপেক্ষে মক্কেলকে ব্যাংক প্রদত্ত নগদ অর্থ কিংবা দলিলের মাধ্যমে প্রদত্ত সুনাম ও সেবাকে ব্যাংকের ঋণ, অগ্রিম বা আগাম বলা হয়। প্রকৃতপক্ষে ব্যাংক পরের অর্থ নিয়ে কারবার করে থাকে। তাই ব্যাংকের অন্যতম কাজ হলো বিভিন্ন হিসাবের মাধ্যমে জনগণের নিকট হতে আমানত সংগ্রহ করা এবং তা হতে যথাযথ তারল্য সংরক্ষণ করে বাকি অর্থ ঋণ ও লাভজনক খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করা। তাই বিনিয়োগ বাদে বাকি অর্থ ধার বা ঋণ দেয়াকে ব্যাংকের ঋণ ও অগ্রিম বলে। সাধারণ অর্থে, ঋণের ব্যবসায়ী হিসেবে ব্যাংক কর্তৃক তার মক্কেলদের দেয়া যাবতীয় ধার বা ঋণকে ব্যাংকের ঋণ বলে। ব্যাপক অর্থে, ব্যাংক গ্রাহকদের নগদ অর্থ অথবা ঋণের দলিলসমূহের মাধ্যমে যে সুনাম, বিশ্বাস ও সেবাসমূহ ধার হিসেবে দিয়ে থাকে তাকে একক অথবা সামগ্রিকভাবে ব্যাংকের ঋণ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,7.307490706396865,2.7022886998706475,2.9614349410786387 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১৬–১৭ মৌসুমে, জিদানের অধীনে রিয়াল মাদ্রিদ সর্বপ্রথম পূর্ণ মৌসুম শুরু করেছিল; তারা ২০১৬ উয়েফা সুপার কাপ জয়লাভের মধ্য দিয় তাদের এই মৌসুম শুরু করেছিল। ২০১৬ সালের ১০ই ডিসেম্বর তারিখে, রিয়াল মাদ্রিদ তাদের টানা ৩৫ ম্যাচ অপরাজিত ছিল, যেটি ক্লাবের একটি নতুন রেকর্ড ছিল। ২০১৬ সালের ১৮ই ডিসেম্বর তারিখে, রিয়াল মাদ্রিদ ২০১৬ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের","ফাইনালে জাপানি ক্লাব কাশিমা এন্টলারকে ৪–২ গোলে পরাজিত করে। ২০১৭ সালের ১২ই জানুয়ারি তারিখে, সেভিয়ার সাথে ৩–৩ গোলে ড্র করার মাধ্যমে রিয়াল মাদ্রিদ টানা ৩৫ ম্যাচ অপরাজিত থেকেছিল, এর মাধ্যমে পূর্ববর্তী মৌসুমে বার্সেলোনার তৈরি সকল প্রতিযোগিতায় টানা ৩৯ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি ভেঙ্গে দিয়েছিল। এর তিনদিন পর, লা লিগার এক ম্যাচে সেভিয়ার কাছে ১–২ গোলে হেরে তাদের অপরাজিত থাকার ধারাটি থেমে গিয়েছিল। একই বছরের মে মাসে, রিয়াল মাদ্রিদ ২০১৬–১৭ লা লিগা জয়লাভ করেছিল, যেটি তাদের ইতিহাসে ৩৩তম লা লিগা এবং ২০১২ সালের পর প্রথম শিরোপা ছিল। ৩রা জুন তারিখে, রিয়াল ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে ইয়ুভেন্তুসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন লীগের ইতিহাসে প্রথম দল হিসেবে এবং ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় ১৯৮৯ ও ১৯৯০ সালে ইন্টার মিলানের জয়ের পর প্রথম দল হিসেবে টানা ২ বার শিরোপা জয়ের গৌরব অর্জন করে। এই শিরোপাটি রিয়াল মাদ্রিদের ১২তম এবং গত ৪ বছর ২য় উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা ছিল; এই সাফল্যকে ""লা দুওদেসিমা"" হিসেবে অভিহিত করা হয়েছিল। ট্রফি জয়ের দিক থেকে ২০১৬–১৭ মৌসুমটি রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ মৌসুম ছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.96015190380261,2.024363860865497,2.0319846696607673 মাদাগাস্কারের রাজধানীর নাম কী?,মাদাগাস্কারের রাজধানীর নাম আন্তানানারিভো। এটি মাদাগাস্কারের বৃহত্তম শহর এবং অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1603414641993077,1.9008598336277198,2.44021819518759 "এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? আনিসুজ্জামান (১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৭ - ১৪ মে ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, লেখক ও জাতীয় অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইমেরিটাস অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ভাষা আন্দোলন (১৯৫২), উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান (১৯৬৯) ও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে কুদরাত-এ-খুদাকে প্রধান করে গঠিত জাতীয় শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে তার গবেষণা সবিশেষ উল্লেখযোগ্য।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0558245701821782,5.247782892562731,2.428049449141125 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ২০১০ সালে, ভারান ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-১৮ দলের হয়ে ফ্রান্সের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৩ বছর যাবত ফ্রান্সের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১৩ সালে ফ্রান্সের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ফ্রান্সের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৭৯ ম্যাচে ৫টি গোল করেছেন। তিনি ফ্রান্সের হয়ে এপর্যন্ত ২টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং","উয়েফা ইউরো ২০২০-এ অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৮ সালে দিদিয়ে দেশঁয়ের অধীনে ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপা জয়লাভ করেছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.82438328851714,2.6613155344530512,2.208789014132241 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ডিসেম্বর ১১, ২০১৮ আলী স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে মূল রোস্টারে আসে এবং ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর মুখোমুখি হয়, কিন্তু হেরে যায়। এরপরের সপ্তাহে আলী এজে স্টাইলস এর সাথে টিমআপ করে আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান কে হারায়, যখন আলী ব্রায়ানকে পিন করে। এরপরের সপ্তাহে সিঙ্গেল ম্যাচে আলী আলমাস কে হারায়।. ম্যাচ শেষে ব্যাকস্টেজে ব্রায়ান আলীকে আক্রমণ করে। জানুয়ারি ২, ২০১৯ সালে স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে আলী ""ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশীপ"" এর জন্য সামোয়া জো, এজে স্টাইলস, রেন্ডি অরটন, রে মিস্টেরিওর সাথে একটি ফেটাল-৫-ওয়ে ম্যাচে অংশ নেয়। যেটিতে এজে রেন্ডিকে পিন করে ম্যাচ জিতে। জানুয়ারি ৯ তারিখের এপিসোডে আলী মিস্টেরিওর সাথে টিমঅাপ করে সামোয়া জো এবং আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এর বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। জানুয়ারি ১৬ তারিখের এপিসোডে আলী সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলতে চায় কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে জো তাকে আক্রমণ করলে ম্যাচটি নো কন্টেস্ট এর শেষ হয়। এরপরের সপ্তাহে সে সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু সাবমিশন এর মাধ্যমে হেরে যায়। জানুয়ারি ২৮","রয়্যাল রাম্বালে আলী ১৩ নং এ প্রবেশ করে ৩০ মিনিট রিংয়ে থেকে শিনসুকে নাকামুরা এবং সামোয়া জোকে এলিমিনেট করে, কিন্তু নিয়া জ্যাক্স দ্বারা এলিমিনেট হয়ে যায়। আলীকে মূলত ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ এর জন্য এলিমিনেশন চেম্বারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ইঞ্জুরির কারণে তাকে সরিয়ে কফি কিংস্টনকে দেয়া হয়। মার্চ ২, ২০১৯ এ একটি লাইভ ইভেন্টে আলী ফিরে আসে। মার্চ ১১ তারিখে আলী ফাস্টলেনে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায় ড্যানিয়েল ব্রায়ান এবং কেভিন ওয়েন্স এর সাথে। কিন্তু ব্রায়ান আলীকে পিন করে তার টাইটেলটি রিটেইন করে। পরবর্তী স্ম্যাকডাউনে আলী কেভিন ওয়েন্স এর সাথে টিমআপ করে রোয়ান এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1388435606233016,2.631749577980821,2.2538911693757173 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯ শতকে: আজ আল-আমিন মসজিদটির জায়গায় একটি জাওয়াইয়া (নামাযের কোণে) নির্মিত হয়েছিল এবং শেখ আবু নসর আল-ইয়াফির নামে নামকরণ করা হয়েছিল। ১৯৫০: জাওয়াইয়াকে একটি মসজিদ প্রতিস্থাপনের জন্য মোহাম্মদ আল-আমিন সমিতি তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৭৫: লেবাননের গৃহযুদ্ধের সূত্রপাতের পরে সৌক আবু নসর এবং জাওয়াইয়া কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। নভেম্বর ২০০২: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির অনুদানের পরে নতুন মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল। ২০০৮: মসজিদটির উদ্বোধন। ২০২০ বৈরুত বিস্ফোরণে মসজিদটি মারাত্মক ক্ষতি করেছে।",২০২০ বৈরুত বিস্ফোরণ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6051009589822804,4.122808732372592,2.822596318450549 "মরুভূমিতে, ক্যাকটাস ওয়ার্নরা প্রায়শই শিকারীদের এড়াতে কোলা ক্যাকটাসে তাদের ঘাঁটি তৈরি করে। এই আচরণ ক্যাকটাসের ক্ষতি করে না। ক্যাকটাস ওয়ার্ন এবং কোলা ক্যাকটাসের মধ্যে কি ধরনের সম্পর্ক রয়েছে? - I. প্রতিযোগিতামূলক ২. সমবয়সীতা। ৩। পারস্পরিকতাবাদ। IV. পরজীবী।",২।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0195131957205743,83.77070967179347,3.89235739394439 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫তে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান ছিলেন অ্যাডমিরাল আফজাল রহমান খান, যার নেতৃত্বে", পাকিস্তান নৌবাহিনী ভারতীয় নৌবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় এবং শত্রুকে উপর্যুপরি ঘায়েল করতে সক্ষম হয়। 'অপারেশন দোয়ারকা' নামের নৌ সমরাভিযানের সাফল্যে রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান অনেক খুশী হয়েছিলেন এবং নৌবাহিনীর অনেক সদস্য যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদান স্বরূপ পদক পেয়েছিলো।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3997500872323103,2.467634777255685,2.8187348293463272 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সৈয়দ হক তার বাবা মারা যাবার পর অর্থকষ্টে পড়লে চলচ্চিত্রের জন্য চিত্রনাট্য লেখা শুরু করেন। ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মাটির পাহাড় চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখেন। পরে ""তোমার আমার"", ""শীত বিকেল"", কাঁচ কাটা হীরে, ক খ গ ঘ ঙ, বড় ভাল লোক ছিল, পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেন। বড় ভাল লোক ছিল ও পুরস্কার নামে দুটি চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ত্যাগ করে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে বিবিসির বাংলা খবর পাঠক হিসেবে চাকুরি গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর",পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসর্মপণের খবরটি পাঠ করেছিলেন। পরে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিবিসি বাংলার প্রযোজক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার দৃঢ়কণ্ঠ সাবলীল উচ্চারণের জন্য তিনি জনসাধারণ্যে পরিচিতি লাভ করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.28080242820866,2.4155360557959176,2.4413341845046572 দশ বছরের রাফী জিওগ্রাফী চ্যানেলে বাঘের হরিণ শিকারের দৃশ্য দেখে তার মন খারাপ হলো। সে বাবার কাছে জানতে চাইল এইভাবে হরিণ শিকার করলে একদিন বন হরিণশূন্য হয়ে যাবে? বাবা তাকে বললেন এটাই জীবজগতের টিকে থাকার স্বাভাবিক সিস্টেম। রাফীর মন খারাপ করার যৌক্তিক কোনো কারণ আছে কী? যুক্তিসহ বিশ্লেষণ করো।,"জিওগ্রাফী চ্যানেলে বাঘের হরিণ শিকারের দৃশ্য দেখে রাফীর মন খারাপ হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে রাফীর মন খারাপ করা অযৌক্তিক। কারণ বাস্তুতন্ত্র স্বনিয়ন্ত্রিত। উদ্দীপকের এ বাস্তুতন্ত্রটিতে বাঘের হরিণ শিকারের ফলে কখনই তা হরিণ শূন্য হয়ে পড়বেনা। হরিণ শিকারের ফলে যখন ঐ বাস্তুতন্ত্রে হরিণের সংখ্যা কমতে থাকবে তখন ঘাস বৃদ্ধি পাবে এবং অন্যদিকে খাদ্যভাবে বাঘের সংখ্যাও কমতে শুরু করবে। আবার বাঘের সংখ্যা যখন কমতে থাকবে তখন হরিণের সংখ্যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে। হরিণের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে পর্যাপ্ত শিকারের কারণে পুনরায় বাঘের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এভাবে প্রকৃতি বাস্তুতন্ত্রের উৎপাদক ও বিভিন্ন স্তরের খাদকদের নিয়ন্ত্রণ করে বাঁচিয়ে রাখে। আর একারণেই বলা হয় বাস্তুতন্ত্র স্বনিয়ন্ত্রিত। সুতরাং, এ কথা বলা যায় যে, রাফীর মন খারাপ করার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1359208978350095,2.2132420884816666,2.32303570760105 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সংসদীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও সামরিক সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে টাল-বাহানা করতে থাকে। মুজিবের সাথে গোলটেবিল বৈঠক সফল না হওয়ার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জেনারেল ইয়াহিয়া খান ২৫শে মার্চ গভীর রাতে মুজিবকে গ্রেপ্তার করেন এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনী অপারেশন সার্চলাইট",ের অংশ হিসাবে বাঙালিদের উপর নির্বিচারে আক্রমণ শুরু করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.425121443099418,2.5052149479529837,2.7374104088560176 রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো।,"রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল আলফা কণা বিক্ষেপণ পরীক্ষার ফলাফলের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলেও তাত্ত্বিক দিক দিয়ে মডেলটি যথেষ্ট বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। এ মডেলের বিরোধীরা বলেন, সৌরমণ্ডলের গ্রহসমূহ সামগ্রিকভাবে আধানবিহীন অথচ ইলেকট্রনগুলো ঋণাত্মক আধানযুক্ত এবং পরস্পরকে কুলম্ব বল দ্বারা বিকর্ষণ করে। অপরদিকে গ্রহগুলো মহাকর্ষ বল দ্বারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে। সুতরাং গ্রহের সাথে ইলেকট্রনের তুলনা সঠিক হয় না। ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে কোনো আধানযুক্ত বস্তু বা কণা বৃত্তাকার পথে ঘুরলে তা ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ করবে এবং তার গতিপথের ব্যাসার্ধ ধীরে ধীরে কমতে থাকবে এবং ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রনসমূহ ক্রমাগত শক্তি হারিয়ে নিউক্লিয়াসে পতিত হবে। ফলে পরমাণুর অস্তিত্ব থাকবে না। কিন্তু বাস্তবে পরমাণু হতে ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ বা ইলেকট্রনের নিউক্লিয়াসে পতন কখনোই ঘটে না। এছাড়াও, আবর্তনশীল ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার সম্পর্কে কোনো ধারণা রাদারফোর্ডের মডেলে দেওয়া হয়নি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.076084407879075,2.28245817655883,2.3460763191097147 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? দ্বিতীয় আবদুল হামিদ তরুণ তুর্কি বিপ্লব দ্বারা দ্বিতীয় সাংবিধানিক যুগের সূচনা করে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে বাধ্য হন। তিনি তার ভাই ষষ্ঠ মুহাম্মদ (১৮৪৪-১৯১৮) দ্বারা উত্তরাধিকারী হন, কিন্তু বিপ্লবের পরে, উসমানীয় সাম্রাজ্যের আসল শক্তিটি জাতীয়তাবাদীদের হাতে পড়ে। লন্ডনের সম্মেলনে (১৯২৯ সালের ফেব্রুয়ারি) এই আন্দোলনটি একটি বিষয় ছিল; তবে জাতীয়তাবাদী আরবরা এটিকে আরব দেশগুলির ইসলামী আধিপত্য অব্যাহত রাখার হুমকি হিসাবে দেখে।",তরুণ তুর্কি বিপ্লব |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.388123036755582,6.08054011563089,2.666703186778533 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন।",কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.436770017341081,2.211077029805561,2.6333541633062865 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""ওবেসিটি"" | প্রসঙ্গ : অতিস্থূলতা ( ওবেসিটি ) হলো শরীরের এক বিশেষ অবস্থা, এই অবস্থায় শরীরে অতিরিক্ত স্নেহ বা চর্বি জাতীয় পদার্থ জমা হয় এবং স্বাস্থ্যের ওপর এর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে, ফলে আয়ু কমে যেতে পারে এবং একইসঙ্গে শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।বডি মাস ইনডেক্স হলো শরীরের উচ্চতা ও ওজনের আনুপাতিক হার, যা দিয়ে বোঝা যায় যে কোনো ব্যক্তি মাত্রাধিক ওজন (pre-obese) বিশিষ্ট কিনা। যদি কারো বডি মাস ইনডেক্স ২৫kg/m2 থেকে ৩০kg/m2মধ্যে থাকে তখন তাকে স্থূলকায় বা মোটা বলা যেতে পারে, আর যখন বডি মাস ইনডেক্স ৩০kg/m2 বেশি থাকে তখন তাকে অতি স্থূলকায় বা অতিরিক্ত মোটা বলা হয়।",অতিস্থূলতার ইংরেজি পরিভাষাটি কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3763642121259094,4.453451989650436,2.6043965664856645 মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের উৎস হিসেবে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ভূমিকা তুলে ধর।,"বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ সাধারণত স্বল্পমেয়াদি ঋণ প্রদান করেন। কারণ ব্যাংকসমূহ যে সঞ্চিত অর্থকে বিনিয়োগ করেন, তা বহুলাংশে চাহিবামাত্র ফেরতযোগ্য। তবুও ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যিক চাহিদা মেটানোর জন্য ব্যাংকসমূহ তাদের মেয়াদি সঞ্চয়ের ডিত্তিতে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করেন। বস্তুত মেয়াদি ঋণের কিস্তিতে পরিশোধযোগ্যতা ব্যাংকসমূহকে ঋণ প্রদানে অনুপ্রাণিত করেছে। কারণ এক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য ঋণের তুলনায় অনেক দ্রুততার সাথে এ ঋণ আদায় করা হয়। ব্যাংক কর্তৃক সরবরাহকৃত মেয়াদি ঋণ দুটি বিশেষ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়: ১. স্থায়ী ও চলতি সম্পত্তিতে অর্থসংস্থানের জন্য এ ঋণ প্রদান করা হয়। এ মেয়াদি ঋণ দ্বারা ক্রীত সম্পত্তির আয় দিয়ে ঋণের অর্থ পরিশোধ সম্ভব হতে পারে। ২. অন্তবর্তীকালীন অর্থসংস্থানের জন্যও এ ঋণ প্রদান করা হয়। যদি কোন প্রতিষ্ঠান বাজারে শেয়ার বা ঋণপত্র বিলি করে তবে অর্থ না পাওয়া পর্যন্ত প্রয়োজন মেটাতে মধ্যমেয়াদি ঋণ নেয়া যায়। শেয়ার বা ঋণপত্রের অর্থ প্রাপ্তির সাথে সাথে ব্যাংকের ঋণ ফেরত দেয়া হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.596600292536586,2.1928925194180118,2.3784855442983948 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৭১ হল ২০০৭ সালের ভারতীয় হিন্দি ভাষার যুদ্ধ নাট্য চলচ্চিত্র, এটি পরিচালনা করেছিলেন অমৃত সাগর এবং রচনা করেছিলেন পীযূষ মিশ্র এবং অমৃত সাগর। এটি একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পরে যুদ্ধবন্দীদের সত্য কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে। এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন মনোজ বাজপেয়ী, রবি কিষাণ, পীযূষ মিশ্র, দীপক ডোবরিয়াল এবং আরো অনেকে। ৫৫তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে, এটি হিন্দিতে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে সেরা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিল।",একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.316699127195022,2.539508142260497,2.5449472585296324 "নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও: ইউরোপীয় শক্তিগুলি সাধারণত উপনিবেশিক অঞ্চলগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কী করত?",উপনিবেশিক অঞ্চলগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পরোক্ষ নিয়ম পছন্দ করেছিল|,Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.455445954652431,3.5485378299793995,3.7580294559196954 "নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন : এই মাসের প্রথম দিনে, ভালেনসিয়ার বিরুদ্ধে একটি আত্মঘাতী গোল এবং বাজকেজের গোলের মাধ্যমে ২–০ গোলে জয়লাভ করে ৩ পয়েন্ট অর্জন করে। ২০১৮ সালের ৬ই ডিসেম্বর তারিখে, কোপা দেল রে'র ৩২ দলের পর্বের ফিরতি লেগে মেলিয়ার বিরুদ্ধে আসেন্সিও ও ইস্কোর জোড়া গোল এবং ভিনিসিউস ও হাভি সানচেজের একটি গোলের মাধ্যমে ৬–১ গোলে জয়লাভ করে; এর ফলে রিয়াল মাদ্রিদ সামগ্রিকভাবে ১০–১ গোলে জয়লাভ করে ১৬ দলের পর্বে অগ্রসর হয়। তিন দিন পর, বেলের করা একমাত্র গোলের মাধ্যমে এসডি উয়েস্কার বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচে ১–০ গোলে জয়লাভ করে। চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে মাদ্রিদ রুশ ক্লাব সিএসকেএ মস্কোর বিরুদ্ধে ০–৩ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ১৫ই ডিসেম্বর তারিখে, বেনজেমার করা একমাত্র গোলের বিনিময়ে মাদ্রিদ রায়ো ভায়েকানোর বিরুদ্ধে ১–০ গোলে জয়লাভ করেছিল। ২০১৮ সালের ১৯শে ডিসেম্বর তারিখে, ২০১৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের","সেমি-ফাইনালে জাপানের ক্লাব কাশিমা অ্যান্টলার্সকে ৩–১ গোলে হারিয়ে দেয়; উক্ত ম্যাচে বেল এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো হ্যাট্রিক করেন। ৩ দিন পর, ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্লাব আল-আইনকে ৪–১ গোলে হারিয়ে টানা তৃতীয় বার এবং রেকর্ড পরিমাণ ৪ বার ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা জয়লাভ করে; এই ম্যাচে লুকা মদরিচ, মার্কোজ ইয়োরেন্তে, রামোস একটি করে গোল করেছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3556810566007593,2.6827586510801273,2.525152857576087 "কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে এই লেখা ? সিলন নিজের দিকটা সম্পূর্ণ করেছিল এ.জে. গোপালান ট্রফি খেলার মাধ্যমে ১৯৫০ সালে দিকে, শ্রীলঙ্কার নতুন নাম পরিবর্তনের পর ১৯৭০ সালেও। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দল একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ দিয়ে আবির্ভূত হয় ১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ এবং তাদের প্রথম এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে বিজয়ী হয় ভারতের বিপক্ষে যে কিনা জাতীয় ক্রিকেট খেলার দলটি এসেছে ১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। পরবর্তিতে শ্রীলঙ্কা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকে ১৯৮১ সালে টেষ্ট এর স্ট্যাটাস পায়।",সিরসিকেট বিশ্বে শ্রীলংকার উত্থান। ,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.550595348133812,7.20256002266994,2.9785610656195654 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৩৮ থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত তিনটি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। তবে বিভিন্ন কারণে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেনি। ১৯৩৮ ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ফ্রান্সে। টানা দ্বিতীয়বার ইউরোপে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবার ফলে এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেয় আর্জেন্টিনা এবং উরুগুয়ে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় ইতালি, যা ছিল তাদের দ্বিতীয় শিরোপা। এরপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে কয়েক বছর বিশ্বকাপ বন্ধ ছিল। বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৫০ সালে ব্রাজিলে। কিন্তু ব্রাজিলীয় ফুটবল সংস্থার সাথে দ্বন্দ্ব্বের কারণে এই বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেনি আর্জেন্টিনা। এরপর ১৯৫৪ সুইজারল্যান্ড বিশ্বকাপেও অংশগ্রহণ করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে তারা। টানা তিনটি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ না করলেও এই সময়ের মধ্য আর্জেন্টিনা ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫ ও ১৯৫৭ সালে দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জেতে।",ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7622175088496739,3.201975406400181,1.9191779697052898 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : জানুয়ারি ২৮, ২০১৮ তে ডেভিল প্রথম নারী রয়্যাল রাম্বাল ম্যাচে ১০ নাম্বারে প্রবেশ করে ৬:৪১ সেকেন্ড পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম হন। মাইকেল ম্যাককুল দ্বারা এলিমিনেট হয়ে যাওয়ার পূর্বে তিনি টরি উইলসন কে এলিমিনেট করেন। ফেব্রুয়ারি ২৫ এ ডেভিল",প্রথম নারী এলিমিনেশন চেম্বার ম্যাচে অংশ নেন কিন্তু ব্লিস এর কাছে হেরে যান। এপ্রিলে পেইজ তার ঘাড়ের ইঞ্জুরির কারণে রেসলিং থেকে অবসর নেন এবং স্ম্যাকডাউনের নতুন জেনারেল ম্যানেজার হন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.992850670089307,3.042227432962587,3.296400641911031 """ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য: জামদানি"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","জামদানি কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত এক ধরনের বস্ত্র যার বয়ন পদ্ধতি অনেকটা মসলিনের মতো। জামদানি নানা স্থানে তৈরি করা হয় বটে কিন্তু ঢাকাকেই জামদানির আদি জন্মস্থান বলা হয়। এর ঐতিহাসিক উৎপাদন মুঘল সম্রাটদের রাজকীয় শাসন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে ফার্সি শব্দ জামদানির জনপ্রিয় ব্যবহার আসে। কারণ এটি মুগলদের কোর্ট ভাষা ছিল। সাধারণত মনে করা হয় মুসলমানেরাই ভারত- উপমহাদেশে জামদানির প্রচলন ও বিস্তার করেন জাম পরিবেশনকারী ইরানি সাকীর পরনের মসলিন থেকে জামদানি নামের উৎপত্তি ঘটেছে। জামদানি বয়ন প্রথাটি বাংলার উৎপত্তি। জামদানি ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ক্লাসিক মসলিনের নৈপুণ্যের পরিচায়ক এবং দেশের সেরা বস্ত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম, যা জিআই নিবন্ধন পেয়েছে। জিআই অ্যাক্ট ২০১৩ অনুযায়ী কেউ যদি প্রত্যায়িত জিআই পণ্যগুলি নিজের দাবি করতে চায় বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে তবে তাকে গেজেটের ২ মাসের মধ্যে জানাতে হবে। জামদানিকে অন্য কোনো দেশ নিজেদের বলে অভিযোগ করতে পারেনি। তাই জামদানিকে নিবন্ধিত ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে সরকার ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পকে যথাযথ ভূষিত করেছে। বর্তমানে জামদানি বাংলাদেশের একটি একক পণ্য। জামদানির উৎপত্তি এবং শিল্পের উন্নয়ন কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে পাওয়া যায়। উনিশ শতকে ব্রিটিশদের সস্তা সুতার কাপড় আমদানির ফলে জামদানির উৎপাদন হ্রাস পেয়েছিল। তবে বর্তমানে জামদানির চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জে এখন জামদানি পল্লি গড়ে উঠেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2934531767441273,2.5781821204056317,2.6637155285674896 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপটি","প্রথমবারের মতো ক্যারিবীয়ায় অঞ্চলে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জামাইকান সরকার খেলার পিছনে ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করেছিল। এর মধ্যে ছিল সাবিনা পার্কটি পুনর্নির্মাণ করা এবং ট্রেলুনি নতুন বহুমুখী সুবিধা এবং চীন থেকে ঋণ নিয়ে এইসব নির্মাণ করা হয়েছিল। খেলার বাদে অন্যান্য ব্যয়ের জন্য আরও একটি ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট করা হয়েছিল এবং সর্বশেষে যার পরিমাণ ছিল ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৭ বিলিয়ন জামাইকান ডলারেরও বেশি হবে। সাবিনা পার্কের পুনর্নির্মাণের জন্য ৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করেছিল, যেখানে ট্রেলুনি স্টেডিয়ামের পিছনে ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা হয়েছিল। স্টেডিয়ামগুলিতে মোট অর্থ ব্যয় হয়েছে কমপক্ষে ৩০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৭ বিশ্বকাপের আয়োজকরা ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটের রীতিনীতি সত্ত্বেও বাইরের খাবার, চিহ্ন, রেপ্লিকা কিট এবং বাদ্যযন্ত্রের উপর নিষেধাজ্ঞার জন্য সমালোচিত হয়েছিল, কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ""[ক্রিকেট এবং ক্রিকেটের ঐতিহ্য] শহর থেকে দূরে চলছে, এবং পরে এটি বিদ্যমানতার বাইরে পরিষ্কারকরণ"" করার অভিযোগ আনা হয়েছিল। স্যার ভিভ রিচার্ডস উদ্বেগ প্রতিধ্বনিত করেছিলেন। টিকিট এবং অনুমোদনের উচ্চমূল্যের জন্য আইসিসিরও নিন্দা করা হয়েছিল, যেগুলি অনেক জায়গাতেই স্থানীয় জনগণের পক্ষে সাশ্রয়ী নয় বলে বিবেচিত হয়েছিল। ঘটনাচক্রে এক মর্মান্তিক মোড় নেয়, পাকিস্তানের কোচ বব ওলমারকে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তান দলের পরাজয়ের পর বিশ্বকাপ থেকে বাদ পরার একদিন পরে অর্থাৎ ২০০৭ সালের ১৮ই মার্চ মৃত পাওয়া যায়। জামাইকান পুলিশ একটি ময়না তদন্ত করেছে যা মীমাংসাহীন বলে মনে করা হয়েছিল। ঐদিনেই পুলিশ এই মৃত্যুকে সন্দেহজনক বলে ঘোষণা করেছিল এবং পূর্ণ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। আরও তদন্তে মৃত্যুর কারণটি ""শ্বাসরোধ করে হত্যা"" বলে প্রকাশিত হয়েছিল, এবং পরবর্তী তদন্ত হত্যাকাণ্ড হিসাবে পরিচালিত হয়েছিল। দীর্ঘ তদন্তের পরে জামাইকান পুলিশ তাকে খুন করা হয়েছে এমন মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছিল এবং নিশ্চিত করেছিল যে তিনি প্রাকৃতিক কারণে মারা গিয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.661754490914207,2.3294194709872915,2.456944658047022 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র"" প্রসঙ্গ : দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের উত্তর উপকূলে অবস্থিত একটি দেশ। এটি পূর্বে একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল এবং তখন এর নাম ছিল ব্রিটিশ গায়ানা। ১৯৬৬ সালে ১৫০ বছরের ঔপনিবেশিক শাসন শেষে ব্রিটিশ গায়ানা স্বাধীনতা লাভ করে এবং গায়ানা নাম নেয়। গায়ানা একটি আদিবাসী আমেরিকান শব্দ, যার অর্থ ""পানির দেশ""। দেশটির পূর্ণ সরকারি নাম গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র। বর্তমানে গায়ানা কমনওয়েল্‌থ অভ নেশন্‌স এর সদস্য। এটি দক্ষিণ আমেরিকার একমাত্র ইংরেজিভাষী রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জর্জটাউন।",দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের অন্তর্গত গায়ানা দেশটির সরকারি নাম কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9466709489812448,2.379978696331044,2.0776989658661194 """প্রমিত বাংলার ব্যবহার"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।",শিক্ষিত সমাজে সুধীজন ও গণমাধ্যম কর্তৃক ব্যবহৃত মৌখিক ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলে। মূলত আঞ্চলিক ভাষার তারতম্যের ফলে একটি মান ভাষায় নির্দিষ্ট ভাষাভাষী গোষ্ঠীর মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। এর ফলে ভাষার দুর্বোধ্যতা ও জটিলতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। ভাষার এই মান বা আদর্শরূপকেই প্রমিত ভাষা বলে। এ দেশের নানা অঞ্চলের মানুষের মৌখিক ভাষা নানারকম। এক অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষার সাথে অন্য অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষায় বিস্তর পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া বর্তমান সময়ে স্যাটেলাইট গণমাধ্যমের অবাধ অনুকরণের ফলে বিদেশি সংস্কৃতির প্রভাবেও সাধারণ মানুষের ভাষা পরিবর্তিত হচ্ছে। বিশেষ করে ইংরেজি মিশ্রিত বাংলার ভুল ব্যবহার যত্রতত্র দেখা যাচ্ছে। ভাষার এমন অসংগতি দূর করার লক্ষ্যেই প্রমিত বাংলার ব্যবহার করা উচিত। কেননা ভাষায় এভাবে জগাখিচুড়ি শব্দ যোগ হলে ভাষার অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। ভাষাবিদগণ তাই ভাষার শুদ্ধ প্রয়োগের ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন। শুদ্ধ উচ্চারণে ভাষা ব্যবহারের ফলেই কেবল ভাষার গতিকে প্রবহমান রাখা সম্ভব। তাই প্রমিত বাংলা ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে। যে ভাষার জন্য ভাষাশহিদেরা প্রাণ দিয়েছেন সেই ভাষার স্বাতন্ত্র্য টিকিয়ে রাখা এখন সময়ের দাবি।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.942737700497555,2.404375754856227,2.512130040105332 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বনু সুলাইম অভিযান (আল কুদর অভিযান নামেও পরিচিত) ২ হিজরিতে বদরের যুদ্ধ থেকে ফেরার সাতদিন পরে সংঘটিত হয়। বনু সুলাইম গোত্র মদিনা আক্রমণের পরিকল্পনা করছে এমন খবর পাওয়ার পর মুহাম্মাদ অভিযানের নির্দেশ দেন।",বদরের যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7155272270961808,12.217307964536268,3.5070924271544475 যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা দাবির যেকোনো দুইটি দাবি উল্লেখ কর।,"১৯৫৪ সালে পূর্ববাংলার প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে মুসলিম লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার উদ্দেশ্যে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট ২১ দফার ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। পূর্ব বাংলার গণমানুষের দাবির ভিত্তিতে এসব দফা ঠিক করা হয়। ২১ দফার উল্লেখযোগ্য দফাগুলোর দুটি হলো বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা এবং শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পূর্ব বাংলার জনগণকে তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করার প্রেরণা যোগায়। তাই যুক্তফ্রন্ট তাদের নির্বাচনি ইশতেহারে ২১ দফার ১ম দফাতেই বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি করে। এছাড়া মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাদান, সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়ের মধ্যে ভেদাভেদ দূর করা এবং সকল বিদ্যালয়কে সরকারি সাহায্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.03502884976532,2.1664746694322385,2.277643184274927 ই-কমার্স ব্যবসা বাণিজ্যকে সহজ করেছে— কথাটি ব্যাখ্যা কর।,"ঘরে বসে অনলাইনে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পদ্ধতিটি হলো ই-কমার্স। এ পদ্ধতিতে কোনো পণ্য অনলাইনে ক্রয়-বিক্রয়, অর্ডার নেয়া ও সরবরাহ করা হয় এবং ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পণ্যটির মূল্য পরিশোধ করা হলে পণ্যটির বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান তা ক্রেতার বাড়িতে পৌঁছে দেবার ব্যবস্থা করে দেয়। বাজারে গিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে পণ্য কেনা যেমন ক্রেতার কাছে একটি ঝঞ্ঝাটের ব্যাপার তেমনি নির্দিষ্ট স্থানে সুনির্দিষ্ট সেটআপে পণ্য বিক্রয়ের ব্যাপারটিতে বিক্রেতাকেও বিনিয়োগ, ব্যবসায়িক সুযোগ প্রভৃতি ক্ষেত্রে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করে। এছাড়াও রাস্তাঘাটে চুরি, ছিনতাই, যানজটসহ আরও নানা রকম বিড়ম্বনার সম্ভাবনা থাকতে পারে। কিন্তু অনলাইন শপিং-এর ক্ষেত্রে এ ধরনের কোন ঝুঁকির সম্ভাবনা নেই। তাই ই-কমার্স মাধ্যমে ব্যবসা অনেক বেশি সহজ হয়ে উঠেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.978188456084022,2.399033725592218,2.599005284522719 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সত্যজিৎ রায় ",একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.190248809079187,1.7111050942691433,3.0065998206087494 মূলধন ব্যয়ের উপর আর্থিক লিভারেজের প্রভাব ব্যাখ্যা করো।,"বিভিন্ন প্রকার অর্থসংস্থানের সংমিশ্রণে কোন প্রতিষ্ঠানের মূলধন কাঠামো গঠিত হয়। এদের মধ্যে রয়েছে- ইক্যুইটি, অগ্রাধিকার শেয়ার, ঋণপত্র বা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, সংরক্ষিত আয় ইত্যাদি। এগুলোর সমন্বিত রূপই মূলধন কাঠামো। এদের প্রতিটির যেমন আলাদা ব্যয় রয়েছে তেমনি রয়েছে এদের গড় ব্যয়। এই প্রতিটি উৎসের মূলধন ব্যয়ের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটলে গড় মূলধন ব্যয়ের উপর তার প্রভাব পড়বে। এখন আর্থিক ব্যবস্থাপকের প্রশ্ন আসতে পারে মূলধন ব্যয়ের উপর আর্থিক লিভারেজের কোন প্রভাব আছে কি না। এ প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য প্রথমেই জানতে হবে আর্থিক লিভারেজ কি? আর্থিক লিভারেজ হলো স্থায়ী ব্যয়যুক্ত তহবিল যা কোন ফার্মের মালিকদের আয় বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়। যদিও সর্বদাই আয় বৃদ্ধি হবে এমনটি নয়। আসলে আর্থিক লিভারেজ বলতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণকে বুঝায়। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, অন্যান্য উৎসের তুলনায় দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যয় কম। এর প্রধান কারণ হলো ঋণের সুদ অনুমোদনযোগ্য ব্যয়। অর্থাৎ আয় হতে কর প্রদানের পূর্বেই এটি বাদ দিতে হয়। ফলে কর বাবদ কিছু অর্থ সাশ্রয় হয়। সুতরাং প্রতিষ্ঠানের সার্বিক মূলধন ব্যয়ের উপর এর অবশ্যই একটি প্রভাব রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5714965601598085,2.1917697760016166,2.3402517971173533 "নিম্নলিখিত শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন: ""যেই অভিনেত্রী নিজের শেষকৃত্যের জন্য তহবিল তুলেছিলেন""","২০১৭ সালে ফুসফুসে টিউমার ধরা পড়ে শার্লি হেলারের যুক্তরাজ্যের অভিনেত্রী শার্লি হেলারকে যখন চিকিৎসকরা কয়েকমাসের আয়ু বেধে দেন, তখন তিনি নিজের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য ওই তহবিল তোলা শুরু করেছিলেন। গত অক্টোবরে বুকে ব্যথা শুরু হয়ে চিকিৎসকের কাছে গেছে চিকিৎসকরা তাকে জানান, তিনি আর মাত্র পাঁচ সপ্তাহ বেঁচে আছেন। এরপর নিজের শেষকৃত্যানুষ্ঠান আয়োজনের জন্য তহবিল সংগ্রহের ওই কাজ শুরু করেন তিনি। এর কারণ হিসাবে অভিনেত্রী শার্লি বলেছিলেন, তার ১৬ বছর বয়সে ভাইকে হারিয়েছে পরিবার। ''সুতরাং কোন বাবা-মায়ের ক্ষেত্রে এমন হওয়া উচিত না যে, তাদের সব সন্তানের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার কাজ তারা করবেন।'' ওয়েব ভিত্তিক নেটফ্লিক্সে সম্প্রতি মুক্তি পাওযা 'আউট'ল কিং' চলচ্চিত্রে তিনি একজন গ্রামবাসীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তার আশা ছিল, সেটির সম্প্রচার তিনি দেখে যেতে পারবেন। কিন্তু চলচ্চিত্রটি মুক্তির দুইদিন আগে, বুধবার তিনি মারা যান। তার তহবিল সংগ্রহের পাতায় একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ''চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মিস হেলার ঘুমের ভেতরেই মারা গেছেন।'' ''সবার সহায়তা এবং অনুদানের জন্য শার্লি সবার কাছে কৃতজ্ঞ ছিল, যা তার শেষ সপ্তাহগুলোকে চমৎকার করে তুলেছিল।'' আরো পড়তে পারেন: নির্বাচনের তারিখ পেছালো কমিশন সিট ভাগাভাগি - কতটা ভোগাতে পারে বিএনপিকে? যে বাঙালী 'ভদ্রলোক'রা বিশ্বযুদ্ধে গিয়েছিলেন কোথায় শিক্ষকরা সবচেয়ে মর্যাদা পান, কোথায় পান না নিজের অভিনয় করা চলচ্চিত্র মুক্তির আশা থাকলেও, সেটি দেখে যেতে পারেননি মিস হেলার ২০১৭ সালে প্রথম ফুসফুসে টিউটার ধরা পড়ে শার্লি হেলারের। তবে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি বলেছিলেন, টিউমারটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে এবং তিনি খুব তাড়াতাড়ি নিউক্যাসল যেতে পারবেন, যেখানে তিনি একজন বসবাস করতেন। মৃত্যুর কিছুদিন আগে মিস হেলার বলেছিলেন, '' আমার বাবা-মা এর আগেই একটি সন্তান হারিয়েছে-১৯৯৯সালে আমার ভাই মারা গেছে। সুতরাং এর ধরণের দুঃখের ঘটনা তাদের জন্য আগেও ঘটেছে।'' অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ''তারা আবার একই ধরণের পরিস্থিতিতে পড়বে, এটা ভাবতেই আমার খারাপ লাগছে। কারো নিজের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পরিকল্পনা করা হয়তো উচিত নয়, কিন্তু আমি তাদের ওপর সেই চাপ কমিয়ে দিতে পারি, এবং আমার বাবা-মায়ের জন্য আরেকটু সহজ করে দিতে পারি, আমি অবশ্যই তা করবো।''",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8304954445002966,2.5700332182067216,2.6684216491036308 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? তিনি ১৯১৫ সালে মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেছিলেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে পুরো সময়ের সাথে জড়িত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার আইনি অনুশীলন ত্যাগ করেছিলেন। গাঁধীর চম্পরন ও খেদা সত্যগ্রহ গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। গান্ধী তার সাথে রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহাকে সাফল্যের সাথে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বাছাই করেছিলেন। গান্ধী প্রসাদের উতসর্গ দেখে এতই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, ""দ্য স্টোরি অফ মাই এক্সপেরিমেন্টস উইথ ট্রুথ-"" এ তার প্রতি পূর্ণ অধ্যায় আলাদা করে রেখেছিলেন, যার নাম ""দ্য বিহারী""।",স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3324631180192736,2.3872402449354464,2.455388730129552 "what important event is this text about: পাকিস্তান সামরিক একাডেমী হচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই একাডেমী পাকিস্তানের একজন রাষ্ট্রপতি তৈরি করে যিনি হচ্ছেন ১৯৬৪ সালে এই একাডেমী থেকে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পাওয়া পারভেজ মুশাররফ যিনি ১৯৯৮ সালে পূর্ণ জেনারেল হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পাকিস্তান সামরিক একাডেমী পাকিস্তানের জাতীয় আদর্শ ধারণ করে আসছে এবং ১৯৬৫ সালের যুদ্ধ (ভারতের সঙ্গে) সহ কার্গিল যুদ্ধ সহ এই একাডেমী থেকে পাশ করা তরুণ কর্মকর্তা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি অ্যাব্‌টাবাদের কাকুল গ্রামে অবস্থিত। দুই বছর মেয়াদী মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এখানে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণের কর্মকর্তা- প্রশিক্ষণার্থীরা যাদেরকে ক্যাডেট বলা হয়, নব্বইয়ের দশক থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাকিস্তান)-এর অধীন থেকে ক্যাডেটদের ডিগ্রী দেওয়া হচ্ছে যেটা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অধীনে।",পাকিস্তান সামরিক একাডেমী,Bengali,ben,re-annotations,a6df812ec23ed62e1682359609f457ac0956903e4398c3e0bc3d949f2b536a9f,2.315355111632379,2.7562329516177426,2.4656060203412933 "অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও একটি কেক সেঁকতে ময়দা, ডিম, লবণ, মশলা তৈরির জন্য চিনি, ব্যাটার তৈরির জন্য পানি, চকোলেট এবং ফ্রস্টিং প্রয়োজন হয়। প্রশ্ন একটি কেক বেক করতে কি কি উপাদান প্রয়োজন","ময়দা, ডিম, লবণ, চিনি, পানি, চকোলেট, ফ্রস্টিং",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7751567987090957,3.919053188100263,2.9097133083032496 শব্দদূষণ নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"শব্দবিজ্ঞানের ভাষায় শক্তির এক বিশেষ রূপ যা আমাদের কানে শ্রবণের অনুভূতি জাগায় তাই হলো শব্দ। শব্দ প্রয়োজনীয় হলেও শব্দময় আমাদের এই জগতে শব্দ কখনো কখনো আমাদের জন্য ক্ষতিকর ও বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। আর সেটিই হলো শব্দদূষণ। পাখপাখালির ডাক, মৃদু শব্দ, সংগীতের সুর শ্রুতিমধুর। বিপরীতে যানবাহনের আওয়াজ, রেডিও টেলিভিশনের উচ্চশব্দ, গাড়ির হুইসেল, কলকারখানার সাইরেন, মাইকের আওয়াজ, উড়োজাহাজের শব্দ ইত্যাদি আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সামাজিক পরিবেশকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। কারণ, এই শব্দগুলো তীব্র ও অতিমাত্রার, এগুলোই সৃষ্টি করছে শব্দদূষণ । শব্দদূষণে আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, আবার কখনো হুমকির কারণ হচ্ছে। শব্দদূষণে শিশুদের ও বড়দের পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে, মানুষের কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে, বিরক্তি উৎপাদক বলে মানুষ মানসিক অবসাদগ্রস্ত হচ্ছে, রোগীরাও শব্দদূষণের কারণে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। উচ্চ শব্দযুক্ত শিল্পকারখানায় যেসব শ্রমিক কাজ করে, তাদের শ্রবণশক্তি ১০ বছরে অর্ধেক হ্রাস পায়। অর্থাৎ নিঃসন্দেহে শব্দদূষণ মারাত্মক ক্ষতিকর এক দূষণ। সচেতন ও উদ্যোগী হয়ে আমরা উচ্চ শব্দ তৈরি করা থেকে বিরত থাকলে এই দূষণ থেকে রক্ষা পেতে পারি। আর আজকের দিনে এ বিষয়ে আমাদের উদ্যোগ ও সচেতনতা অতীব প্রয়োজনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.416918776194098,2.413220861328316,2.540212548170902 মানুষের তৃষ্ণা পায় কেন?,স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে পানি ও লবণের অনুপাত সমান থাকে। কোনো কারণে রক্তে পানির পরিমাণ কমে গিয়ে মস্তিষ্কের তৃষ্ণা বা পিপাসা কেন্দ্র গলায় সংকেত পাঠালে কণ্ঠনালী সংকুচিত হতে শুরু করে। এ সংকোচন কণ্ঠনালীকে ক্ৰমে শুষ্ক করে তোলায় মানুষের তৃষ্ণা পায়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7940461373048078,2.7781020366129097,3.365483199443329 "উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোর মানুষকে তাদের ঘর-বাড়ি বসবাসের উপযোগী রাখতে প্রচুর জ্বালানি সম্পদ ব্যয় করতে হয়। আমাদের এ অঞ্চলের দেশগুলোতে তা করতে হয় না। আমরা প্রকৃতি থেকে সূর্যের যে আলো অনায়াসে লাভ করি তা অনেক মূল্যবান সৌর সম্পদ। ভৌগোলিকভাবে উদ্দীপকে বর্ণিত অবস্থার কারণ ব্যাখ্যা করুন।","উদ্দীপকে বর্ণিত অবস্থার কারণ হলো ভৌগোলিক অবস্থান। নিরক্ষীয় নিম্ন অক্ষাংশ অঞ্চলে সূর্য বছরের প্রায় সব সময়ই লম্বভাবে কিরণ দেয়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার অপরাপর দেশগুলো নিরক্ষীয় বা ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ার কারণে এসব দেশ সহজে প্রচুর সৌরশক্তি পেয়ে থাকে। এ অঞ্চলের দেশগুলোতে তাপমাত্রা কখনো বেশি নিম্ন পর্যায়ে নামে না। অন্যদিকে মেরু অঞ্চলে সূর্য তির্যকভাবে কিরণ দেয়, কখনো কখনো সূর্য প্রায় দেখাই যায় না। ফলে মেরু অঞ্চলে অত্যধিক ঠাণ্ডা পড়ে। উদ্দীপকে বলা হয়েছে, উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোর মানুষকে তাদের ঘরবাড়ি বসবাসের উপযোগী রাখতে প্রচুর জ্বালানি সম্পদ ব্যয় করতে হয়। আমাদের এ অঞ্চলের দেশগুলোকে তা করতে হয় না। এখানে তাপমাত্রা কমবেশি হওয়ার কারণ হলো ভৌগোলিক অবস্থান। পৃথিবীর একেক অক্ষাংশে একেকভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয়। নিরক্ষীয় অঞ্চলে সূর্য লম্বভাবে কিরণ দেয় বলে এই অঞ্চলের তাপমাত্রা বেশি থাকে। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো নিরক্ষীয় অঞ্চলে হওয়ায় তাপমাত্রা নিম্ন পর্যায়ে নামে না। ফলে এ অঞ্চলের ঘরবাড়ি গরম রাখার প্রয়োজন হয় না। আবার নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর ও দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে সূর্য তির্যকভাবে কিরণ দেয়। ফলে তাপমাত্রা কম থাকে। তাই এসব অঞ্চলের দেশগুলোর ঘরবাড়ি গরম রাখতে আগুন জ্বালিয়ে রাখতে হয়। এর ফলে তাদের জ্বালানি বাবদ অতিরিক্ত একটা খরচ করতে হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5860157295322987,2.0612663846823738,2.0787874374334794 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? কাতারকে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ আয়জনের পূর্বে টেস্ট ইভেন্ট হিসাবে, ২০১৯ সালের ৩রা জুন তারিখে ২০১৯ এবং ২০২০ প্রতিযোগিতার আয়োজক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। ক্লাব বিশ্বকাপ ২০২১ সালে পুনর্নির্মাণের পূর্বে এর আসল বিন্যাসটি ধরে রাখবে।",২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2788271668885396,2.3358122843672784,2.7507372143702766 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : জিম্বাবুয়ের দল নির্বাচকমণ্ডলীর আহ্বায়ক গিভমোর মাকোনি ২০০৯ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে যোগসূত্র না থাকলেও মুপারিয়াকে ২০১৫","সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে তাকে অন্তর্ভুক্ত করেন। তবে, জিম্বাবুয়ে এ-দলের বাংলাদেশ সফরে মুপারিয়া দুই খেলায় ১৯.৩৩ গড়ে তিন উইকেট পেয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.54453706128345,2.5004908138267714,3.2558202491131962 "নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও: ইউরোপীয় শক্তিগুলি সাধারণত উপনিবেশিক অঞ্চলগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোনটি পছন্দ করেছিল?",পরোক্ষ নিয়ম পছন্দ করেছিল উপনিবেশিক অঞ্চলগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.420621636182485,3.0377739453532313,3.336373404057331 উকাজ মেলা সম্পর্কে ধারণা দাও।,"প্রাক-ইসলামি আরবে মক্কার কাছাকাছি উকাজ নামক স্থানে যে বার্ষিক মেলার আয়োজন করা হতো, তা উকাজ মেলা নামে পরিচিত ছিল। উকাজ মেলায় তৎকালীন আরবীয়দের সাংস্কৃতিক জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠত। এ মেলায় নানা দ্রব্য-সামগ্রীর কেনা- বেচা ছাড়াও কবিতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হতো। শ্রেষ্ঠ সাতটি কবিতাকে পুরস্কৃত করা হতো এবং এগুলো সোনালি হরফে লিপিবদ্ধ করে কাবার দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখা হতো, যা 'সাবায়ে মুয়াল্লাকাত' নামে পরিচিত ছিল। অর্থাৎ উকাজ মেলা প্রাক-ইসলামি আরবের সংস্কৃতি চর্চার একটি উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান ছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.896053978638972,2.312542328844717,2.526895169812371 ভারতীয় কৃষির জন্য হিমালয়ের গুরুত্ব কী?,"ভারতীয় কৃষির জন্য হিমালয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। হিমালয় ভারতের উত্তরে অবস্থিত একটি বিশাল পর্বতশ্রেণী। এই পর্বতশ্রেণী ভারতের আবহাওয়া, জলবায়ু এবং জলের উৎসকে প্রভাবিত করে। বেশ কিছু কারণে এটি ভারতের কৃষির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, হিমালয় হলো ভারতের প্রধান নদীগুলির উৎসস্থল। হিমালয় থেকে উৎপন্ন নদীর পানি ভারতের কৃষি জমিতে সেচ দেয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। ভারতের প্রধান নদীগুলির মধ্যে রয়েছে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, সিন্ধু, যমুনা, তিস্তা। এই নদীগুলি ভারতের মোট জমির প্রায় ৬০% জমিতে সেচ দেয়। দ্বিতীয়ত, ভারতের প্রধান বৃষ্টিপাতের উৎস হলো হিমালয়। হিমালয় বৃষ্টি-বহনকারী মৌসুমি বায়ুকে আটকে রাখে। এই বায়ু থেকে ভারতের উত্তরাঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এই বৃষ্টিপাত ভারতের কৃষি জমিতে সেচ দেয় এবং কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তৃতীয়ত, হিমালয় ভারতের জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করে। হিমালয়ের অবস্থান ভারতের বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষের জন্য উপযুক্ত। হিমালয়ের এই গুরুত্বের কারণে ভারত সরকার হিমালয়ের সংরক্ষণে গুরুত্বারোপ করেছে। সরকার হিমালয়ের জল সংরক্ষণ, বনাঞ্চল সংরক্ষণ, এবং পরিবেশগত ক্ষতি রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.219072285419367,1.6423183304959126,1.7112580858252728 নদ-নদী ও জনবসতির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান— কথাটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করুন।,"নদ-নদী ও জনবসতির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যমান— কথাটি যথার্থ । প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ নদ-নদীর তীরবর্তী সমতল ভূমিতে বসবাস শুরু করে। কেননা, নদ-নদী থেকে মানুষের প্রাত্যহিক ব্যবহার্য পানি পাওয়া নিশ্চিত থাকে। এছাড়া কৃষিকাজের জন্য পানির যোগানও নদী থেকে দেওয়া সম্ভব হয়। জীবন ধারণের জন্য কৃষির পাশাপাশি মাছ শিকার ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। নদ-নদীই মানুষের খাদ্য ও রোজগারের প্রধান উৎস হিসেবে ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর সকল সভ্যতা ও জনবসতি গড়ে ওঠার পেছনে নদ-নদীর ভূমিকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। পরবর্তীকালের জীবন-জীবিকার উন্নতিতেও নদ-নদীকে মানুষ ব্যবহার করেছে। পানির কারণেই মানুষ নদীর কাছাকাছি বসতি স্থাপন, জীবিকা নির্বাহের সন্ধান করেছে। ফলে মানুষের সঙ্গে নদীর অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক আরো বহুমাত্রিক এবং নিবিড় হয়েছে। এদেশের সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতির সাথে নদ-নদীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই বলা যায়, নদ-নদীর সাথে জনবসতির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.271274260715887,2.2650084611810613,2.2880113440269345 "আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ? রাষ্ট্রকুট রাজবংশের সর্বশেষ রাজা কে ?","খোট্টিগ অমোঘবর্ষের রাজত্বকালে পারমার রাজা সিকায় হর্ষ রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্য আক্রমণ করে মান্যখেত লুণ্ঠন করেন। এর ফলে রাষ্ট্রকূটদের শক্তি হ্রাস পায়। এরপরই রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।[73] এই পরাজয়ের সুযোগ নিয়ে তারদাবাদি প্রদেশের (আধুনিক বিজাপুর জেলা, কর্ণাটক) শাসক তৃতীয় তৈলপ নিজেকে স্বাধীন রাজা ঘোষণা করলে রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন সম্পূর্ণ হয়।[74][75] সর্বশেষ রাষ্ট্রকূট সম্রাট চতুর্থ ইন্দ্র জৈন সন্ন্যাসীদের প্রথা অনুসারে শ্রবণবেলগোলায় অনশনে মৃত্যুবরণ করেন। রাষ্ট্রকূটদের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দাক্ষিণাত্য ও উত্তর ভারতে তাদের সামন্ত শাসকেরা স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পশ্চিম চালুক্য সাম্রাজ্য ১০১৫ খ্রিস্টাব্দে মান্যখেত দখল করে সেখানেই তাদের রাজধানী স্থাপন করে। এরপর একাদশ শতাব্দীতে মান্যখেত পশ্চিম চালুক্যদের সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে পরিণত হয়। শাসনকেন্দ্র কৃষ্ণা নদী ও গোদাবরী নদীর দোয়াব বেঙ্গিতে স্থানান্তরিত হয়। পশ্চিম দাক্ষিণাত্যে রাষ্ট্রকূটদের পূর্বতন সামন্ত শাসকদের চালুক্যরা নিজেদের অধীনে নিয়ে আসে। এরপর তাঁরা দাক্ষিণাত্যে তাঁদের প্রধান শত্রু তাঞ্জোরের চোল রাজাদের পরাস্ত করে।[76]",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.598293199960249,2.419830532358825,2.864206628389617 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অস্ট্রেলিয়া এপর্যন্ত ৫ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের ১৬ দলের পর্বে পৌঁছানো, যেখানে তারা ইতালির কাছে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (২০১৫",") শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, অস্ট্রেলিয়া ১৯৯৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে রানার-আপ হয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9475181568858317,2.1268152607260813,2.246377591965414 অন্তু ক্যানবেরায় পড়াশোনা শেষে বসবাস (৩৫° দক্ষিণ অক্ষরেখা ও ১৫০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা) শুরু করেছে। তার পিতা ফজলুল হক ২২ অক্টোবর তারিখে ঢাকা থেকে (২৩.৫° উত্তর অক্ষরেখা ও ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা) স্থানীয় সময় সকাল ৬টায় তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। অন্তু তার বাবাকে আগামী ২৫শে ডিসেম্বর ক্যানবেরা বেড়াতে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। জনাব ফজলুল হক ক্যানবেরা বেড়াতে যাওয়ার সময় কি সঙ্গে গরম পোশাক নিয়ে যাবেন? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।,"না, জনাব ফজলুল হকের অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা বেড়াতে যাওয়ার সময় গরম পোশাক নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে কল্পিত রেখাকে অক্ষ বা মেরু রেখা বলে। এক্ষেত্রে দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে বলা হয় নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা। নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে বিভক্ত করেছে। উদ্দীপকে উল্লিখিত শহর ক্যানবেরা দক্ষিণ গোলার্ধে এবং ঢাকা উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। পৃথিবী নিজ অক্ষে অবিরাম ঘুরতে ঘুরতে নির্দিষ্ট উপবৃত্তকার কক্ষপথে প্রতি সেকেন্ডে ৩০ কিলোমিটার বেগে সূর্যকে পরিক্রমণ করে। পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে সূর্যের এই পরিক্রমণকে বার্ষিক গতি বলে। বার্ষিক গতির জন্য সূর্যরশ্মি পৃথিবীর কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তীর্যকভাবে পড়ে। এর ফলে দিন-রাত্রির হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে এবং ঋতুর পরিবর্তন হয়। এই পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় ২২শে ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তির (২৩.৫° দক্ষিণ অক্ষরেখা) রেখার উপর লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। দক্ষিণ গোলার্ধে এ তারিখের দেড় মাস আগে শুরু হয়ে দেড় মাস পরে পর্যন্ত গ্রীষ্মকাল এবং একইসময়ে উত্তর গোলার্ধে শীতকাল থাকে। উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, ক্যানবেরা দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত বলে সেখানে ২২শে ডিসেম্বরের দেড় মাস আগে গ্রীষ্মকাল শুরু হয়েছে এবং তা ঐ তারিখ থেকে আরও দেড় মাস স্থায়ী থাকবে। উদ্দীপকের জনাব ফজলুল হক ২৫শে ডিসেম্বর সেখানে যাবেন। তাই তার গরম কাপড় নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.35925958149351,2.2296499428796164,2.24882490954135 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন আমির হওয়ার আগে তামিম কাতারের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার-ইন-চীফ ছিলেন। তিনি ২০৩০ ভিশন প্রকল্পের সভাপতি এবং ‘কাতার ২০২২ সুপ্রিম কমিটি’র প্রধান-যে কমিটি, আমিরাতে ‘২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ",’ অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে নিয়োজিত। এছাড়া তিনি কাতার ইনভেষ্টমেন্ট অথোরিটিসহ দেশের বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.975709072108391,3.0588215078526786,3.4575233729070485 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পারসিয়ান-রোমান মৈত্রী ভেঙে দেওয়া তার অন্যতম বৃহৎ সাফল্য। বাইজেন্টাইন সম্রাট হেরাক্লিয়াস এবং সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াজদিগার্দ উমরের বিপক্ষে মিত্রতায় আবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু ইয়াজদিগার্দ হেরাক্লিয়াসের সাথে পরিকল্পনামাফিক সমন্বয় করতে পারেন নি। উমর এই ব্যর্থতার সুযোগ নেন এবং সফলভাবে প্রতিপক্ষকে মোকাবেলা করতে সক্ষম হন। ইয়ারমুকের যুদ্ধের",সময় তিনি সাহায্য হিসেবে পাঠানো সৈনিকদের বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে একের পর এক উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেন। এর ফলে বাইজেন্টাইন বাহিনীর মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়। অন্যদিকে ইয়াজদগির্দ আলোচনায় বসায় উমর সিরিয়া থেকে ইরাকের দিকে সৈন্য পরিচালনার সময় পান। এই সেনারা কাদিসিয়ার যুদ্ধে ফলাফল নির্ধারণের ভূমিকা রাখে। এই দুই যুদ্ধ ভাগ্যনির্ধারণী রূপ নেয় এবং ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ বলে বিবেচিত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.676638088711933,2.679223247163114,2.737788971739834 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : স্পেনে একজনের করোনা ভাইরাস পরিক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই তথ্য তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সাথে শেয়ার করবে। মন্ত্রী সালভাদর ইলা বলেছেন, এই তালিকা সাধারণ জনগণ এবং চাকরিদাতাদের কাছে উন্মুক্ত করা যাবে না। তিনি বলেন এই ভাইরাসকে পরাজিত করার উপায় হল ""আমাদের যত বেশি জনকে টিকা দেয়া হবে ততই ভালো""। করোনাভাইরাসের কারণে ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে স্পেন অন্যতম ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ। দেশটিতে এখন ফাইজারের টিকা দেয়া শুরু করেছে। গত সপ্তাহেই ইইউ সদস্য দেশগুলোর জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সোমবার লা সেক্সটা টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাতকারে মি. ইলা জোর দিয়ে বলেন টিকা দান বাধ্যতামূলক না। তিনি বলেন, ""যেটা করা হবে সেটা হল একটা নিবন্ধন করা। আমরা আমাদের ইউরোপিয়ান পার্টনারের সাথে শেয়ার করবো যে এইসব মানুষদের টিকা নেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু তারা সেটা গ্রহণ করেনি।"" ""এটা জনসম্মুখে প্রকাশ করার জন্য কোন তথ্য-প্রমাণ না। সবটাই করা হবে তথ্য রক্ষার প্রতি পূর্ণাঙ্গ শ্রদ্ধা রেখে সেটা করা হবে।"" তিনি আরো বলেন "" যাদের কে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল এবং তারা সেটা যেকোন কারণেই হোক ফিরিয়ে দিয়েছে সেটা নিবন্ধনে উল্লেখ থাকবে। সবশেষ হিসেব অনুযায়ী, বর্তমান স্পেনের প্রায় ২৮ শতাংশ নাগরিকরা টিকা নিতে চান না। নভেম্বরে এই অনুপাত ছিল ৪৭%। অণূবিক্ষণ যন্ত্রে করোনাভাইরাস দেখতে অনেকটা এরকম সোমবার তিনি আরো মন্তব্য করেন যারা টিকা নিতে চান তাদের সাথে আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষ যোগাযোগ করবে। ""যারা টিকা নিতে চান না আমরা মনে করি এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত কিন্তু তারপরেও এটা তাদের অধিকার। আমরা এই বিভ্রান্তি দুর করার চেষ্টা করছি। টিকা দেয়ার ফলে জীবন রক্ষা হবে""। সোমবারেই স্পেনে কোভিড-১৯ এ মারা যাওয়ার সংখ্যা ৫০ হাজার ছুঁয়েছে। মহামারির সময়ে দেশটি ১৮ লক্ষের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে বলে নিবন্ধন করে। স্পেনে রাত ১১টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশজুড়ে কারফিউ চালু রয়েছে যেটা চলবে মে মাসের শুরু পর্যন্ত। অনেক স্থানে মানুষজনকে শুধুমাত্র কাজ করতে, ওষুধ কিনতে এবং বৃদ্ধ ও শিশুদের যত্ন নেয়ার জন্য বের হতে দেয়া হচ্ছে। আঞ্চলিক নেতারা কারফিউ এর সময় পরিবর্তন করতে পারবেন, এমনকি সীমান্ত বন্ধ করে দিতে পারবেন। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: নিজেকে আক্রান্ত মনে হলে কী করবেন, কোথায় যাবেন?",যারা করোনাভাইরাসের টিকা নিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করছে স্পেন তাদের নাম নিবন্ধন করছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4944638713294154,3.2118565561439985,2.5610943168825915 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) এর ঘোষণা দেন। বাকশাল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে গঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির নির্দেশ মোতাবেক, অন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বিপ্লব তত্ত্ব মোতাবেক এই দলটির মাধ্যমেই রাষ্ট্রের সমাজতন্ত্র গঠনের সূচনা হয়। বাকশাল মূলতঃ দ্বিতীয় বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের দল ছিল। ১৯৭৫ সালের শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাকশালের নিষ্পত্তি ঘটে।",শেখ মুজিবের হত্যাকান্ড |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2176157102282232,4.6644321739795815,2.4638586788670955 তারহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক ব্যাখ্যা করুন।,"তারবিহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক হলো কমিউনিকেশন সিস্টেম। কোনো প্রকার তার ব্যবহার না করে ওয়্যারলেস একাধিক ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলা হয়। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন বাস্তবায়নে পয়েন্ট টু পয়েন্ট কমিউনিকেশন, পয়েন্ট টু মাল্টি পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং, সেলুলার নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য তারবিহীন নেটওয়ার্ক সম্পৃক্ত থাকে। রেডিও কমিউনিকেশন সিস্টেম, কর্ডলেস টেলিফোন, সেলুলার নেটওয়ার্ক, শর্ট রেঞ্জ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ওয়্যারলেস মাইক্রোফোন, রিমোট কন্ট্রোল, ওয়্যারলেস ইউএসবি, ওয়্যারলেস সেন্সর নেটওয়ার্ক, পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, ব্লুটুথ, ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই ইত্যাদি ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের উদাহরণ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1612099268751326,1.8562473885269497,2.0819210098715994 নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৭১ সালে,"বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সুসংহত হয়। কিন্তু আন্তর্দেশীয় পরিবহন সংযোগ উন্নয়নের ব্যাপারে দুই সরকার খুবই গড়িমসি করতে থাকে। নব্বইএর দশকে ভারত ও বাংলাদেশ সরকার, কলকাতা ও ঢাকার মধ্যে একটি বাস পরিষেবা শুরু করে। ২০০১ সালে ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা থেকে ঢাকা পর্যন্ত আর একটি বাস পরিষেবা চালু হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.721596554205153,2.2850005059000718,2.9348087075611873 "নিচের অনুচ্ছেদটি সম্পূর্ণ করুন: ২০১০ সালে, সোবোল ইউক্রেন অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৫ বছর যাবত ইউক্রেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১৬ সালে ইউক্রেনের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ইউক্রেনের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ২১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ইউক্রেনের হয়ে এপর্যন্ত ১টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (","২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন। দলগতভাবে, সোবোল এপর্যন্ত ২টি শিরোপা জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ১টি স্লাভিয়া প্রাহার হয়ে এবং ১টি ক্লাব ব্রুজের হয়ে জয়লাভ করেছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9280273066260032,2.6506425354528127,2.12359361095618 "লোপা টিভিতে একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখছিল, একটি দেশের স্বৈরাচারী সরকারকে হটানোর জন্য বিরোধী দল ও জনগণ তুমুল আন্দোলন করছে এবং ঐ সরকারকে উচ্ছেদ না করা পর্যন্ত তারা রাস্তায় অবস্থান নিয়েছে। লোপা পাঠ্যবইয়ে পড়েছে স্বৈরাচারী সরকার পতনের জন্য বাংলাদেশেও গণআন্দোলন হয়েছে। পুনরায় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং একটি গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। উদ্দীপকে বাংলাদেশের যে গণআন্দোলনের কথা বলা হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে বাংলাদেশের এরশাদ বিরোধী ১৯৯০-এর গণআন্দোলনের কথা বলা হয়েছে। ক্ষমতা দখলের পর ১৯৮৩ সালের ১১ই ডিসেম্বর এরশাদ রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন। এর আগে ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ সামরিক শাসন জারির পর দেশে রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়। পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ, বাক স্বাধীনতারোধ, নেতাদের গ্রেফতার বা অন্তরীণ করা হয় ইত্যাদি কারণে দেশে দুঃসহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, জাসদ ছাত্রলীগসহ কয়েকটি ছাত্র সংগঠন ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ করে। উদ্দীপকে দেখা যায়, স্বৈরাচারী সরকারকে হটানোর জন্য বিরোধী দল ও জনগণ তুমুল আন্দোলন করছে। উদ্দীপকে এ আন্দোলনটি ১৯৯০ সালের এরশাদ বিরোধী গণআন্দোলনকে নির্দেশ করছে। স্বৈরাচারী জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ, বাক-স্বাধীনতা ও পত্র-পত্রিকার স্বাধীনতা হরণ, গ্রেফতার বা অন্তরীণ ইত্যাদির মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। এক পর্যায়ে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনে পুলিশি হামলায় ও সরকার সমর্থক সন্ত্রাসীদের কর্মকাণ্ডে বহু ছাত্র ও রাজনৈতিক কর্মী নিহত হন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৫ দলীয় জোট ও বিএনপির নেতৃত্বে ৭ দলীয় জোট গঠিত হয়। এ জোটসমূহের আন্দোলনই ১৯৯০-এ এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে গণআন্দোলনে পরিণত হয়। অবশেষে ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে বাংলাদেশের ১৯৯০-এর গণআন্দোলনেরই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.461108840726749,2.180052652569571,2.2201360994019446 উদ্ভিদে কীভাবে বীজের সৃষ্টি হয় তা বর্ণনা করো।,"ব্যক্তবীজী উদ্ভিদ এবং আবৃতবীজী উদ্ভিদে বীজ সৃষ্টি হয়। নিষেকের পর বিভিন্ন ধরনের বিভাজন ও পরিবর্তনের মাধ্যমে ডিম্বক ক্রমান্বয়ে বীজে পরিণত হয়। জাইগোটস্থ আদিভ্রূণ ক্রমবিভাজন ও পরিস্ফুটনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত একটি ভ্রূণ গঠন করে। ভ্রূণে থাকে বীজপত্র, ভ্রূণকাণ্ড ও ভ্রূণমূল। একই সাথে সস্য বা এন্ডোস্পার্মও গঠিত হয়। ভ্রূণ পরিস্ফুটনের সময় ভ্রূণপোষক টিস্যু ভ্রূণকে পুষ্টি দান করে, ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি নিঃশেষ হয়ে যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটি পরিভ্রূণ (মাত্র একটি আবরণ) হিসেবে অবস্থান করে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এন্ডোস্পার্মও নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে, এরূপ বীজকে অসস্যল বীজ বলে। নিষেকের পর ডিম্বকের অভ্যন্তরে এরূপ পরিবর্তনের সাথে সাথে ডিম্বকের ত্বক দুটি অপেক্ষাকৃত কঠিন ও শুষ্ক হয়ে বীজত্বকে পরিণত হয়। রসালো ডিম্বকটি পানি হারিয়ে অপেক্ষাকৃত কঠিন ও শুষ্ক হয়ে বীজে পরিণত হয়। এরূপ পরিবর্তনকালে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বীজের একটি তৃতীয় স্তর সৃষ্টি হয়, যাকে এরিল বলে। লিচু, কাঠলিচু ও জায়ফলে এরূপ এরিল দেখা যায়। শাপলা বীজেও এরিল আছে। লিচু ও কাঠলিচুর এরিল হলো ভোজ্য অংশ। নিষেকের পর ডিম্বকটি বিভিন্ন পরিবর্তনের মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত বড়, শক্ত ও শুষ্ক হয়ে একটি বীজে পরিণত হয়। অঙ্কুরোদগমের পর বীজ হতে প্রজাতি অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদ আত্মপ্রকাশ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.767582341709363,2.3862757095282965,2.509263360629594 "খাদ্যবস্তু পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয়। বর্তমানে বিভিন্ন বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে আমাদের পরিপাকের ব্যাঘাত ঘটছে এবং আন্ত্রিক সমস্যার কারণ দেখা দিচ্ছে। উদ্দীপকের উল্লিখিত পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশের পরিপাক ক্রিয়ার বর্ণনা দাও।","পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশ অর্থাৎ ক্ষুদ্রান্ত্রে খাদ্যবস্তুর পরিপাক প্রক্রিয়া নিচে বর্ণনা করা হলো— পাকস্থলি থেকে পাকমণ্ড ক্ষুদ্রান্ত্রের ডিওডেনামে প্রবেশ করে। এসময় যকৃত, পিত্তথলি ও অগ্ন্যাশয় থেকে একটি ক্ষারীয় পাচক রস ডিওডেনামে আসে যা খাদ্যমণ্ডের অম্লভাব প্রশমিত করে। অগ্ন্যাশয়ের পাচক রসে অবস্থিত এনজাইম দ্বারা শর্করা ও আমিষ পরিপাকের কাজ চলতে থাকে এবং স্নেহ পদার্থের পরিপাক শুরু হয়। এ রসে অ্যামাইলেজ থাকে যা শর্করা পরিপাকে সাহায্য করে ও গ্লুকোজ তৈরি করে। এ রসের ট্রিপসিনের সাহায্যে আংশিক পরিপাককৃত আমিষ ভেঙ্গে অ্যামাইনো এসিড ও সরল পেপটাইডে পরিণত হয়। এছাড়া লাইপেজ লিপিডকে তথা স্নেহকে ভেঙ্গে ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারলে পরিণত করে। এভাবে ক্ষুদ্রান্ত্রে শর্করা, আমিষ ও লিপিড তথা স্নেহ পদার্থের পরিপাক ঘটে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.713879203288322,2.614152163745645,2.59705659292811 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তারপর হুনাইনের যুদ্ধ, তাইফ, তাবুক যুদ্ধের আলোচনার পর প্রতিনিধিদল"," আগমনের বছর, বিদায় হজ্ব, ওফাত এবং মুসলমানদের কর্তব্যসহ আরও অনেক রকমের শিরোনামের অধীনে নানান আলোচনা পেরিয়ে খলিফা নির্বাচনের বিবরণ প্রদানের মাধ্যমেই মূল গ্রন্থের আলোচনা শেষ হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.591454596669365,3.5088425200867444,4.513999428495976 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : জীজা ঘোষ: সেরিব্রাল পলসি সত্ত্বেও জীবনে সফল চল্লিশ বছর বয়সী জীজা ঘোষ সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত৻ ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসিতে ছোটবেলায় পড়াশুনো করেছেন৻ প্রতিবন্ধকতা নিয়েও নিয়মিত স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন ৻ ছাত্রী ছিলেন কলকাতার প্রেসিডেন্সী কলেজ আর দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের৻ আর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সেরিব্রাল পলসিতে এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে চাকরী করেন তিনি৻ জীজা ঘোষ একাই বহু জায়গায় বিমানে সফর করেন৻ আর এর আগেও একাধিকবার তাঁকে বিমানে তুলতে প্রাথমিক আপত্তি জানিয়েছে বিভিন্ন বিমানসংস্থা – কিন্তু শেষমেশ কেউই তাঁক বিমান থেকে নামিয়ে দেন নি – যে ঘটনা হয়েছে কলকাতায়৻ নিজের দপ্তরে বসে জীজা ঘোষ বিবিসি-কে বলেন, “সেরিব্রাল পলসি সংক্রান্ত একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গোয়া যাওয়ার জন্য একটি বেসরকারী বিমানে চেপেছিলাম৻ নিয়মমাফিক চেক-ইন করে বোর্ডিং পাস নিয়ে বিমানে আরোহন করি৻ কিন্তু একটু পরেই এয়ারলাইন্সের কর্মীরা আমাকে নেমে যেতে বলেন৻” “ প্রথমে কোনও কারণও দেখানো হয় নি৻ পরে বলা হয় যে পাইলট আমাকে নিয়ে বিমান ওড়াতে রাজী নন৻ ওই বিমানের অন্যান্য যাত্রীরা আমাকে সমর্থনও করেছিলেন৻ কিন্তু শেষমেশ নেমেই যেতে হয়,” বলছিলেন জীজা ঘোষ৻ এই ঘটনার পরে ওই বেসরকারী বিমানসংস্থা অবশ্য ক্ষমা চেয়েছে আর পরবর্তী বিমানে মিস ঘোষকে তাঁর গন্তব্যে পৌঁছিয়ে দিয়েছে৻ কিন্তু জীজা ঘোষ বলছেন যে ওই পাইলটকে জনসমক্ষে বা সংবাদমাধ্যমে ক্ষমা চাইতে হবে – যাতে একটি দৃষ্টান্ত তৈরী হয় আর এরপরে যাতে কোনও পাইলট বা বিমানসংস্থা বা অন্য যে কেউ এধরনের আচরণ না করতে পারেন৻ এই ঘটনা সামনে আসার পরে পাইলটের অনমনীয় মনোভাবের যেমন সমালোচনা হচ্ছে, তেমনই বিতর্ক শুরু হয়েছে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে সাধারণভাবে সচেতনতার অভাব নিয়ে৻ এছাড়াও প্রতিবন্ধী মানুষদের চলাফেরা করার মতো উপযুক্ত পরিকাঠামোও নেই দেশে৻ জীজা ঘোষের কথায়, “মানুষ অনেক কিছু বুঝেও বুঝতে চান না.. এটাই সবথেকে বড় বাধা৻ এছাড়াও রাস্তাঘাট, যানবাহন, বড় বিল্ডিং – এগুলোতে প্রতিবন্ধীদের চলাফেরার খুবই অসুবিধা হয়৻ যদি কেউ হুইলচেয়ার বা ক্রাচ ব্যবহার করেন, তাঁর পক্ষে তো বাইরে বের হওয়াই সম্ভব না৻ কিন্তু লন্ডনে পড়াশোনার জন্য একবছর থাকতে গিয়ে অভিজ্ঞাতাটা একেবারে অন্যরকম৻ একা থাকতে বা চলাফেরা করতে কোনও অসুবিধাই হত না সেখানে৻”",সেরিব্রাল পলসি আক্রান্ত এক প্রতিবন্ধী মহিলাকে ভারতের একটি বেসরকারী বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়ার ঘটনায় সেদেশে শুরু হয়েছে বিতর্ক |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6863917491230564,3.347067479725561,2.7383977192302753 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | দিনশেষে সংবাদ সম্মেলনে সাকিব আল হাসান ও নাজমুল হাসান পাপন তবে, ক্রিকেটারদের দাবি অনুযায়ী খেলোয়াড়দের সাথে বোর্ডের আয় ভাগাভাগি নিয়ে কোন আলোচনা হয়নি। দিনভর একের পর এক নাটকীয় ঘটনার পর, সন্ধ্যার কিছু পরে একে একে ক্রিকেটাররা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড কার্যালয়ে আসতে থাকেন। রাত সাড়ে নয়টায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ও অন্যান্য বোর্ড কর্মকর্তাদের সাথে শুরু হয় ক্রিকেটারদের বৈঠক। বৈঠক শেষ করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ""আমি বেশিরভাগ (দাবিই) কালকেই (মঙ্গলবার) বলেছি মানার মতো। তবে প্রথমটায় বিসিবির কিছু করণীয় নেই, দুটোর বেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলার ব্যাপারে যদি কেউ আসে তাহলে আমরা ভেবে দেখবো। এছাড়া বাকি যে ৯ টা দাবি সেগুলো মেনে নিয়েছি।"" ক্রিকেটারস ওয়েলফেয়ার অফ বাংলাদেশ বা কোয়াব বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আওতার বাইরে বলে জানিয়েছে বোর্ড। পরবর্তীতে বুধবার যে দুটো দাবি যোগ করা হয়েছে সেগুলো আরো ভেবে চিন্তে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি। দাবি মেনে কী বললেন বিসিবি সভাপতি দিন শেষে নাজমুল হাসান পাপন সংবাদ সম্মলেনের শুরুতে একে একে দাবিগুলো যেভাবে মেটাবেন তা বলতে শুরু করেন। ""পারিশ্রমিক ও ভাতা যেগুলো ছিল ও খেলার সুযোগ সুবিধা এইসব ব্যাপারে আমরা কোনো কার্পণ্য করবো না, এটা যে ছয় মাস বা এক বছর পরে তা না, কয়েকদিনের মধ্যে আমরা সমন্বয় করবো।"" ""আর খেলার যে অবকাঠামো, সেখানে একসাথে সবগুলো জায়গায় অবকাঠামো নিয়ে কাজ করবো"" তবে রাজস্ব আয়ের ভাগ ও নারী ক্রিকেটারদের পুরুষ ক্রিকেটারদের সমপর্যায়ের সুবিধা দেয়ার দাবির বিষয়ে মিঃ হাসান বলেন, ""নতুন দুটি দাবি নিয়ে আলাপ হয়নি। এই আলাপ না করার পেছনে কারণ হচ্ছে লিগ্যাল কিছু আমরা ধরতে চাইনা।"" সাকিব কী বললেন সাকিব আল হাসান বলেছেন, ""বিসিবি আমাদের প্রথম দিনের দাবি মেনে নিয়েছে এবং বাদবাকি দাবি নিয়ে বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে।"" ""কোয়াব নিয়ে আলাপ হয়েছে, দুর্জয় ভাই ও সুজন ভাইয়ের সাথে কথা হয়েছে। অনেক টার্ম আছে যেগুলোর আমরা নামও জানিনা। আমরা চাই বর্তমান ক্রিকেটারদের মধ্যে একজন প্রতিনিধি যাতে থাকেন সেখানে"" নতুন দুইটি দাবি নিয়ে সাকিব বলেন, ""এই দুটি দাবি যেহেতু আজই করা হয়েছে, তাই আমরা এটা নিয়ে আপাতত কথা বলছিনা। যেসব আলোচনা হয়েছে তাতে আমরা সন্তুষ্ট। এখন বাস্তবায়ন করা হলে বাকিটা বলতে পারবো।""","ক্রিকেটারদের সব দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড, শনিবার থেকে ক্রিকেটাররা মাঠে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.649415390576942,2.6223665532218936,2.67196987400271 তুমি কেমন আছো ?,আমি ভালো আছি ,Bengali,ben,original-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,3.661696428721512,4.049027946357315,8.846017904018968 একটা বাক্য বলো যে বাক্যের সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর ক।,"সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর ক, এরকম একটি বাক্য নিন্মরূপ: কবির কাশতে কাশতে কইল, কৃষ্ণের কাকা কানা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6701143221399315,4.062817457565427,4.222529921466287 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি পাকিস্তানের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নেন এবং বংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের উদ্যোগে ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বার ডাঃ আবদুল মুতালিব মালেককে গভর্নর নিয়োগ করা হয় এবং তার অধীনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৭ সেপ্টেম্বার একটি প্রাদেশিক সরকার গঠন করা হয় যেখানে আব্বাস আলী খান 'শিক্ষামন্ত্রী' হিসাবে নিযুক্ত হন এবং তা গ্রহণ করেন। যুদ্ধ-অব্যাহতির পর মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি ""দালাল আইন, ১৯৭২""-এর অধীনে দোষী-সাব্যস্ত হয়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের 'সাধারণ ক্ষমা' ঘোষণার পর সুনির্দিষ্ট গুরুতর অভিযোগের অভাবে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।",এখানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং একজন যুদ্ধাপরাধীকে নিয়ে কথা বলা হচ্ছে। ,Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.450238722846619,2.3531021632796074,2.626281792905766 "গত সেপ্টেম্বর মাসে পূর্ণিমার সময় ৩/৪ দিন রুমানাদের শহরের বাসার আশেপাশে ও রাস্তায় জোয়ারের পানিতে ভরে যায়। রুমানা লক্ষ করল প্রথম দিন যে সময় জোয়ারের পানি আসা শুরু করে দ্বিতীয় দিন তার অনেক পর পানি উঠতে শুরু করে। এভাবে তৃতীয় ও চতুর্থ দিনও জোয়ার আসার সময়ের ভিন্নতা দেখা যায়। এ বিষয়ে রুমানা তার ভূগোল শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, পৃথিবীর আহ্নিক গতি এবং চাঁদের গতির কারণে এরূপ ঘটে। রুমানার শিক্ষকের বক্তব্যের যথার্থতা মূল্যায়ন করুন।","উদ্দীপকের রুমানার শিক্ষকের বক্তব্যের মাধ্যমে জোয়ার-ভাটার কারণ হিসেবে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। পৃথিবীর সকল পদার্থের আকর্ষণ আছে এবং একটি অপরটিকে আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণ শক্তিকে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বলে। এই শক্তির প্রভাবে পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর দিকে ঘুরছে। আবার চন্দ্র ও সূর্য উভয়ই পৃথিবীর সকল পদার্থকে আকর্ষণ করছে। আয়তন ও দূরত্ব অনুসারে এ আকর্ষণ শক্তির প্রভাব কম-বেশি হয়ে থাকে। সূর্য আয়তনে চন্দ্র থেকে বড় হলেও দূরত্বের কারণে পৃথিবীর ওপর চন্দ্রের আকর্ষণ বেশি। আর এ কারণে মূলত চন্দ্রের প্রভাবে পৃথিবীতে জোয়ার ভাটা হয়ে থাকে। পৃথিবী যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তেমনি চন্দ্রও পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। ঘুরতে ঘুরতে চন্দ্র, পৃথিবী ও সূর্য পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে একই সরলরেখায় অবস্থান করায় ওই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় বেশি জোয়ারের সৃষ্টি হয়। উদ্দীপকে রুমানার শিক্ষক জোয়ার সৃষ্টির কারণ হিসেবে মূলত পৃথিবী ও চন্দ্রের উক্ত গতির বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত দেন। সুতরাং, ওপরের আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায় যে, রুমানার শিক্ষকের মন্তব্য যথার্থ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3743749702394337,2.092927941282665,2.2039139849966793 """আমার মা"" শিরোনামে শিশুদের পড়ার উপযোগী একটি অনুচ্ছেদ লেখ।","""আমার মা"" শিরোনামে শিশুদের পড়ার উপযোগী একটি অনুচ্ছেদ দেওয়া হলো। আমার মা আমার সবচেয়ে প্রিয়। তিনি আমাকে সব সময় খুবই স্নেহ ও আদর করেন। মা সব সময় খুবই ভোরে ঘুম থেকে উঠেন। ঘুম থেকে উঠে আমাদেরকে রোজ সকালে নাস্তা তৈরি করে দেন। স্কুলে যাওয়ার সময় আমাদের বইপত্র জামা কাপড় গুছিয়ে দেন। আমার মা খুব চমৎকার রান্না করেন। তিনি আমাদের জন্য নানা রকম খাবার তৈরি করেন। মা খুব লক্ষ্মী তিনি সব সময় আমাদেরকে লেখাপড়ায় সাহায্য করেন। মা আমাদেরকে গান গাওয়া ও ছবি আঁকা শেখান। তিনি প্রতি রাতে আমাদেরকে ঘুমানোর আগে সুন্দর সুন্দর গল্প শোনান। মা সব সময় আমাদের আত্মীয়স্বজনদের খোঁজ খবর নেন। তিনি আমাদেরকে সব সময় ভালো হওয়ার জন্য উপদেশ দেন। আমি আমার মায়ের জন্য ঈশ্বরের কাছে মঙ্গল প্রার্থনা করি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9899661032380807,2.1041730331931987,2.1621948207311776 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন","কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7473113425107876,3.1644754720271417,3.62479569912535 ভরাকটাল বলতে কী বোঝায়?,"অমাবস্যা এবং পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবী, চন্দ্র ও সূর্য একই সরল রেখায় অবস্থান করার কারণে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে তেজকটাল বা ভরাকটাল বলে। মহাকর্ষ বলের প্রভাবে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। এই ঘূর্ণনের ফলে অমাবস্যা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর একইপাশে এবং পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর এক পাশে চন্দ্র এবং অপর পাশে সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করে। এ সময় চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে ভরাকটাল বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.015268320234586,1.7808181943055938,2.11617645400099 "নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও ""বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করে, যেমন আর্জেন্টিনা, স্পেন, ইতালি, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া ইত্যাদি"" প্রশ্নঃ লেখায় উল্লেখিত দেশগুলোর নাম বলুন","আর্জেন্টিনা, স্পেন, ইতালি, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0158429926091257,1.8784017473058878,2.110951887025979 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: ১৯৪৬ সালে তিনি ফেনীর পরশুরাম থেকে বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য হন। ১৯৪৭ সালের",নোয়াখালী দাঙ্গার সময় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নোয়াখালী সফরে তিনি তার সফরসঙ্গী ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.911003931716456,3.3167423231245716,3.958070822670037 ঘরের মধ্যেই ড্রাইভিং শেখা সম্ভব— কথাটি ব্যাখ্যা কর।,"প্রশ্নে ঘরের মধ্যে ড্রাইভিং শেখা বলতে ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণকে বোঝানো হয়েছে। ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তিতে কম্পিউটার ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সাহায্যে গাড়ি চালানোর সময় চারপাশে থাকা শহরের পরিবেশ বা ব্যস্ত সড়কের মতো হুবহু একটি কৃত্রিম দৃশ্য তৈরি করা হয়। রাস্তায় ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে যেমন নানা রকম দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে এক্ষেত্রে তার কোনো বালাই নেই। কেননা ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ভার্চুয়াল রিয়ালিটির যে পরিবেশে গাড়ি ড্রাইভিং শিখছেন সেটি মোটেই কোনো বাস্তব পরিবেশ নয়, তাই এখানে দুর্ঘটনার কোনো ঝুঁকি নেই। সুতরাং নিশ্চিতভাবে ঘরের মধ্যেই ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপদে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেওয়া সম্ভব।",Bengali,ben,re-annotations,89b78ba530826ba182d95022f4f9a3b8514414424d8aa2de6440af593e6953ba,3.4778177211374386,1.950867769150887,2.0972348081720735 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""২৪৯১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার"" প্রসঙ্গ : কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন ২৪৯১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার।",বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন কত ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.967701038425054,2.6941190931359325,2.469375376759861 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? পনেরো শতকে এই অঞ্চলের আধিপত্য ছিল কাজানের খানাতের অধীনে। ১৫৫২ খ্রিস্টাব্দে ইভান দ্য টেরিবল খানাতে দখল করেছিলেন এবং ১৭০৮ খ্রিস্টাব্দে তার বিলুপ্তি ঘটে। এই সময়টা চিহ্নিত হয়ে আছে যখন রাশিয়ানরা এই অঞ্চল দখল করে এবং তাতার ও প্রতিবেশী গোষ্ঠীদের মধ্যে অসংখ্য বিদ্রোহীকে উস্কে দিয়ে গোঁড়া খ্রিস্টান ধর্মান্তরের চেষ্টা করেছিল। আঠারো এবং উনিশ শতকের শেষদিকে শিল্পের উন্নয়ন ঘটে, অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হয় এবং তাতাররা রাশিয়ানদের সঙ্গে আরো সমান মর্যাদা অর্জন করে। যাইহোক, তাতারদের জাতীয় চেতনা বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর বিপ্লবের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো স্থাপিত হয়েছিল এবং আইডেল-ইউরাল রাষ্ট্র হিসেবে তার স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। বেশ কয়েক বছর গৃহযুদ্ধের পর সোভিয়েত সরকার স্বাধীনতা দমিয়ে রাখে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত তাতার স্বায়ত্তশাসিত সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে।",অক্টোবর বিপ্লব |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2715995274174245,5.0169619397255065,2.4325073876545655 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশে চলচ্চিত্রটি নিষিদ্ধ করা হয়। পরবর্তীতে বহিষ্কারাদেশ বাতিলের পর ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল লেজার ভিশন চলচ্চিত্রটির ভিসিডি এবং ডিভিডি সংস্করণ মুক্তি দেয়। ২০০২ সালে প্রথম বাংলাদেশি চলচ্চিত্র হিসেবে ""মাটির ময়না"" কান চলচ্চিত্র উৎসবে",ডিরেক্টর্স ফোর্টনাইট আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিপরেস্কি আন্তর্জাতিক সমালোচকদের পুরস্কার লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। এছাড়াও ২৪তম বাচসাস পুরস্কার অনুষ্ঠানে পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার সহ বিভিন্ন দেশিয়-আন্তর্জাতিক পুরস্কার জেতে। এটি ২০০২ সালে ৭৫তম একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে বাংলাদেশের নিবেদিত প্রথম চলচ্চিত্র।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5091577708428767,2.180331004525605,2.4666598129735458 অর্থের সময় মূল্য বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।,"অর্থের সময় মূল্য বলতে বুঝায় আজকের প্রাপ্ত অর্থের মূল্য এক বছর পরে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য থেকে বেশি। পক্ষান্তরে, ভবিষ্যতে প্রাপ্ত একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের চেয়ে কম মূল্যবান। অর্থাৎ, ভবিষ্যতে প্রাপ্য পরিমাণ একই অর্থের মূল্যের চেয়ে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থ অধিকতর মূল্যমানের নীতিকে অর্থের সময় মূল্য বলে। যদি আমরা ১০০ টাকা এখন গ্রহণ করি, তাহলে আমরা এই ১০০ টাকা বিনিয়োগ করে ১ বছর পর সুদসহ অধিক পরিমাণ অর্থ ফেরত পাব। কিন্তু যদি আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর গ্রহণ করি তাহলে বিনিয়োগ করার সুযোগ থাকবে না। ফলে কোন সুদ অর্জিত হবে না । ফলে আমরা ১০০ টাকা ১ বছর পর অর্থাৎ ভবিষ্যতে গ্রহণ করার চাইতে এখন বা বর্তমানে গ্রহণ করতে অধিক পছন্দ করব। সুতরাং বলা যায়, সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমান নগদ অর্থের ভবিষ্যত মূল্য পরিবর্তিত হয়ে থাকে এবং ভবিষ্যত অর্থের মূল্যও বর্তমানে পরিবর্তন হয়ে থাকে। অর্থের এই পরিবর্তনজনিত মূল্যকেই অর্থের সময় মূল্য বলা হয়। সংক্ষেপে বলতে গেলে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অর্থের মূল্যের যে পরিবর্তন ঘটে তাকেই অর্থের সময় মূল্য বলে। যেহেতু ভবিষ্যতের ১০০ টাকার মূল্য অপেক্ষা বর্তমানের ১০০ টাকার মূল্য বেশি সেহেতু স্বাভাবিক কারণে মানুষ বর্তমান প্রাপ্তিকে ভবিষ্যতের প্রাপ্তি অপেক্ষা অগ্রাধিকার প্রদান করবে। অর্থের এ সময় মূল্যকে অর্থের সময় পছন্দ বা সময় অগ্রাধিকার হিসেবেও অভিহিত করা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.974801450944641,1.8418737542327484,1.9507303301100052 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: দ্বিতীয় ফয়সাল (আরবি : الملك فيصل الثاني ""Al-Malik Fayṣal Ath-thānī"") (২রা মে ১৯৩৫ – ১৪ই জুলাই ১৯৫৮) ছিলেন ইরাকের শেষ বাদশাহ। ১৯৩৯ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি শাসন করেন। ১৪ জুলাই বিপ্লবে",তিনি তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের সাথে নিহত হন। এই হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ইরাকে ৩৭ বছরব্যপী চলমান হাশেমি রাজত্বের অবসান ঘটে। এরপর কোনোপ্রকার গণভোট ছাড়াই ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.558833911704211,2.755366980928527,2.8430086249154605 "জীববিজ্ঞান শিক্ষক তাঁর ছাত্রদের নিয়ে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন রাজ্যের গাছগুলো পর্যবেক্ষণ করলেন। পরবর্তীতে তিনি নানা রকম গাছ (যেমন ব্যাঙের ছাতা, টেরিস, কাঠাল গাছ) দেখিয়ে একটি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করলেন যার জনক বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস। ছাত্রদের দেখা স্বভোজী উদ্ভিদ ২টির রাজ্যগত বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো।","উদ্দীপকে ছাত্রদের দেখা উদ্ভিদগুলো হলো ব্যাঙের ছাতা, টেরিস ও কাঠাল গাছ। তার মধ্যে টেরিস ও কাঠাল গাছ এই দুটি হলো স্বভোজী উদ্ভিদ, যাদের অবস্থান প্লানটি রাজ্যে। নিচে উদ্ভিদ দুটির রাজ্যগত বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো হলো- এরা প্রকৃত নিউক্লিয়াসযুক্ত সালোকসংশ্লেষণকারী উদ্ভিদ। এদের উন্নত টিস্যুতন্ত্র রয়েছে। এদের ভ্রূণ সৃষ্টি হয় এবং তা থেকে ডিপ্লয়েড পর্যায় শুরু হয়। এদের যৌনজনন অ্যানাইসোগ্যামাস ধরনের। এরা আর্কিগোনিয়েট ও পুষ্পক উদ্ভিদ। ক্লোরোফিল থাকায় এরা নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.038982978743812,3.210885711263293,2.9480620679828484 ওজোন স্তর কি?,ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক UV রশ্মি শোষণ করে যা UV রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.3724371688731445,2.1413130950102346,2.6393376790990657 "মনে করো তুমি মরিয়ম জাহান, ঢাকার সুনামগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদনপত্র লেখ।","তারিখ: ০১/০৭/২০২৩ প্রধান শিক্ষক সুনামগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ঢাকা, বাংলাদেশ বিষয়: অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন। মহোদয় সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে আমি আপনার বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্রী। আমি গত ২৮/০৬/২০২৩ থেকে ২৯/০৬/২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত অসুস্থ থাকার কারণে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি। বিদ্যালয় আসার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ছিলাম। ঠিক তখনই হঠাৎ করে প্রচন্ড জ্বর এর কারনে মাথা ঘুরে মাটিতে পড়ে যায়। এরপর দুই দিন আর বিছানা থেকে উঠতে পারিনি। আর সেই জন্যই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে পারিনি। অতএব, মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন উপরোক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে আমাকে উক্ত দুই দিনের ছুটি দানে বাধিত করবেন। বিনীত নিবেদক, মরিয়ম জাহান শ্রেণী: নবম রোল: ০১",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5655938992088863,2.3726378355550954,2.408753903856797 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৮৭ সালে প্রথম সামরিক জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯৯ সালে জাদুঘরটি স্থায়ীভাবে বিজয় সরণিতে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের","সময় সেনাবাহিনীর কমান্ডারদের ব্যাজ, পোশাক, অস্ত্র, গোলাবারুদ, ক্যানন, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গান এবং যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন যানবাহন জাদুঘরটিতে রক্ষিত রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পর তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন যানবাহন এবং অস্ত্রও এখানে সংরক্ষিত রয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0722539110812535,2.2608759517079053,2.471754021017551 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০০৪ সালে,","ভোপালের বিপর্যয়ের ২০তম বার্ষিকীতে রশিদা বি এবং চম্পা দেবী শুক্লা, ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে একটি অনুষ্ঠানে গোল্ডম্যান পরিবেশ পুরস্কার পেয়েছিলেন। পুরস্কারের অর্থ তিনি চিঙ্গারি ট্রাস্ট খোলার জন্য ব্যবহার করেছিলেন। ট্রাস্টটি ত্রুটিযুক্ত নবজাতক শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদানে কাজ করে। ট্রাস্টটি অসুস্থতার কারণে কাজ করতে পারে না এমন লোকদেরকেও কর্মসংস্থান সুযোগ করে দেয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6937791624647183,2.551146354685171,3.12532987568732 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহটি নিপীড়ক ও ধ্বংসাত্মক ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ ভারতে সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং 'স্বাধীনতার প্রথম যুদ্ধ' নামেও ","পরিচিত ছিল। এটি তাঁর জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত ছিল কারণ তিনি এই বিপর্যয়ের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন। হালি বেশ কয়েক বছর চাকরি থেকে চাকরির দুয়ারে ছিলেন এবং অবশেষে লাহোরে পৌঁছেছিলেন, সেখানে তিনি ১৮৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে ছায়ান্নে মেহেদির ব্যক্তিগত চাকর হয়েছিলেন, যেখানে তিনি সৈয়দ আহমেদ খানের অনুরোধে নতুন ছদ্মনাম ""হালি"" (""সমসাময়িক"") নিয়ে তাঁর মহাকাব্য ""মুসাদ্দাস-ই-মাদদ ও জাজর-ইসলাম (""ইসলামের জোয়ারভাটার উপরে একটি কবিতা"")"" রচনা শুরু করেছিলেন। হালি উর্দুতে ""মুকাদ্দামাহ-ই শায়র-ও-শায়িরির"" প্রথম দিকের সাহিত্য সমালোচনার একটি রচনাও লিখেছিলেন। ""সর্বোপরি, এর সমালোচনামূলক উপস্থাপনা 'মুকাদ্দিমা-ই-শের-ও-শাইরি' উর্দু কবিতাকে একটি নতুন এবং উদ্দেশ্যমূলক প্রবণতা দিয়েছে এবং উর্দু সাহিত্যে সাহিত্যিক সমালোচনার পথে নিয়ে গেছে""।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6474284289133188,2.8568600821292782,3.009471016612683 "মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ ",আপনি যখন এই বাক্যটি পড়া শুরু করেন তখন মহাবিশ্বের অবস্থা আপনি এই বাক্যটি পড়ার পরের অবস্থা থেকে আলাদা হবে কারণ মহাবিশ্ব ক্রমাগত প্রসারিত হচ্ছে।,Bengali,ben,re-annotations,7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f,3.9523996122564604,2.1691596938889792,3.534930096109023 অর্থায়নের সংজ্ঞা দাও।,"কোন ব্যক্তি, ব্যবসায়ী, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রভৃতির জন্য আর্থিক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং সেই অনুযায়ী যথাক্রমে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি সময়ের জন্য সুবিধাজনক উৎস হতে অর্থ সংগ্রহকরণ, সংগৃহীত অর্থের সুষ্ঠু বিনিয়োগ, সংরক্ষণ, সমন্বয়করণ ও নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়াকেই অর্থায়ন বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3650021987827468,2.1301828556366296,2.417774065188621 খেলোয়াড়রা মাঠে নামার আগে ওয়ার্ম আপ করে কেন? সংক্ষেপে উত্তর দাও।,ওয়ার্ম আপ (ছুটাছুটি করা) করলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে বিপাকের হার বাড়ে। সেই সাথে কোষে অক্সিজেনও বেশি পৌঁছায়। ফলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায়। এ কারণে খেলোয়াড়রা মাঠে নামার আগে ওয়ার্ম আপ করে থাকে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7496087678744296,2.3153632539959146,2.588135386251829 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন | বিশ্বের প্রথম মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোথায় অবস্থিত ?","মাদ্রাসা (Arabic: مدرسة‎, madrasa বহুবচনে مدارس, madāris) আরবি শব্দ দারসুন থেকে উদ্ভূত যার অর্থ ‘পাঠ’। মাদ্রাসা মূলত মুসলমানদের অধ্যয়ন-গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সাধারণ অর্থে মাদ্রাসা হচ্ছে আরবি ভাষা ও ইসলামি বিষয়ে অধ্যয়নের প্রতিষ্ঠান। মাদ্রাসার প্রাথমিক স্তর মক্তব, নূরানি বা ফোরকানিয়া মাদ্রাসা নামে অভিহিত। ফোরকানিয়া শব্দের মূল ফুরকান যার অর্থ বিশিষ্ট। মিথ্যা থেকে সত্যকে সুস্পষ্টভাবে পৃথক করে বলে পবিত্র কুরআন-এর আরেক নাম আল ফুরকান। প্রাথমিক স্তরের যেসব মাদ্রাসায় কুরআন পাঠ ও আবৃত্তি শেখানো হয় সেগুলিকে বলা হয় দর্‌সে কুরআন। সাধারণত স্থানীয় কোন মসজিদেই আশেপাশের পরিবারের ছোটদের প্রাথমিক পর্যায়ের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয়। মসজিদের ইমাম ও মোয়াজ্জিনরাই সাধারণত এর শিক্ষক বা উস্তাদ হন। মাদ্রাসার ধরণ --> ইবতেদায়ী মাদ্রাসা --> দাখিল মাদ্রাসা --> আলিম মাদ্রাসা --> ফাজিল মাদ্রাসা --> কামিল মাদ্রাসা --> হাফিজিয়া মাদ্রাসা --> কওমি মাদ্রাসা মাদ্রাসার ইতিহাস মাদ্রাসা শিক্ষায় প্রথম প্রতিষ্ঠান ছিল সাফা পর্বতের পাদদেশে যায়েদ-বিন-আরকামের বাড়িতে - যেখানে স্বয়ং রসুল (স:) ছিলেন শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁর কয়েকজন অনুসারী নওমুসলিম। হিজরতের পর মদিনায় মসজিদে নববি-র পূর্বপাশে স্থাপিত হয় মাদ্রাসা আহলে সুফ্‌ফা। শিক্ষক ছিলেন উবাদা-ইবন সামিত আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিলেন আবু হুরাইরা (রা) মুয়াজ-ইবন জবল গিফারি (রা) প্রমুখ। সেকালের মাদ্রাসার পাঠ্যসূচিতে ছিল, কোরআন, হাদিস, ফারায়েজ, প্রাথমিক চিকিৎসা, বংশ শাস্ত্র, তাজবিদ ইত্যাদি। এছাড়া অশ্ব চালনা, যুদ্ধবিদ্যা, হস্তলিপি বিদ্যা, শরীর চর্চা ইত্যাদিও পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত ছিল। নবুয়তের প্রথম দিন থেকে উমাইয়া বংশের শাসনামলের প্রথম ভাগ পর্যন্ত প্রায় একশ বছর সময়কালকে মাদ্রাসা শিক্ষার প্রথম পর্যায় ধরা হয়।[1] মৌলিক শিক্ষা ইসলামের মধ্যযুগে কোনো কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় কে বলা হত মকতব, যা অন্তত ১০ম শতাব্দি থেকে বলা হয়ে এসেছে। মাদরাসার মতই (যাকে অবহিত করা হয় উচ্চতর শিক্ষা বলে), মকতবও সাধারণত পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত কোন মসজিদের সাথে সংযুক্ত থাকত। একাদশ শতাব্দিতে, পারস্যের বিখ্যাত ইসলামী দার্শনিক ও পণ্ডিত ইবনে সিনা (যিনি পাশ্চাত্যে Avicenna নামে পরিচিত ), তাঁর এক বইয়ে, মকতবসমূহে কর্মরত শিক্ষকদের নির্দেশনা হিসাবে মকতব সম্পর্কে ""শিশুদের প্রশিক্ষণ ও লালনপালনের ক্ষেত্রে শিক্ষকের...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1407651124449973,2.695412088504766,2.770282416032109 "কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে এই লেখা ? সিলন নিজের দিকটা সম্পূর্ণ করেছিল এ.জে. গোপালান ট্রফি খেলার মাধ্যমে ১৯৫০ সালে দিকে, শ্রীলঙ্কার নতুন নাম পরিবর্তনের পর ১৯৭০ সালেও। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দল একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ দিয়ে আবির্ভূত হয় ১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ এবং তাদের প্রথম এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে বিজয়ী হয় ভারতের বিপক্ষে যে কিনা জাতীয় ক্রিকেট খেলার দলটি এসেছে ১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। পরবর্তিতে শ্রীলঙ্কা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকে ১৯৮১ সালে টেষ্ট এর স্ট্যাটাস পায়।",১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.550595348133812,2.0654981256190275,2.8030054589922844 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : আবু জান্দাল তার ভাই আবদুল্লাহ ইবনে সুহাইলের নেতৃত্বে প্রাথমিকভাবে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। কুরাইশের নেতৃত্বে তাদের পিতা সুহাইল ইবনে আমরের অবস্থানের কারণে আবু জাণ্ডাল ও আবদুল্লাহ অত্যাচারিত হন এবং তাদের ধর্মান্তরের বিষয়টি গোপন করেছিলেন। আবদুল্লাহ ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং চতুরতার সাথে কুরাইশের ভ্যানগার্ডের সাথে বদরে চলে গেলেন যেখানে তিনি দিক পরিবর্তন","করেছিলেন এবং নবীর সাথে যোগ দিয়েছিলেন এবং পরের দিন কুরাইশ ও তাঁর পিতার পৌত্তলিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন । সুহাইল যখন জানতে পারল যে তার দ্বিতীয় ছেলেটি মুসলমান, তখন তাকে মারধর করে বাড়িতে তালাবদ্ধ করে দেয়। হুদাবিয়ার সন্ধির সময় অবধি বেশ কয়েক বছর ধরে আবু জাণ্ডাল এই রাজ্যে নিবিড় নজরদারি ও কঠোর শাস্তির মধ্যে রয়েছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4919732114202633,3.004614859092182,2.752880307208277 স্থলে বা সমুদ্রে জীবন কোথায় শুরু হয়েছিল?,হাইড্রো থার্মাল ভেন্টের কাছে সমুদ্রে জীবন শুরু হয়েছিল। এই জীবগুলি এমন প্রজাতিতে বিবর্তিত হয়েছিল যা ভূমিতে এসেছিল এবং শ্বাস নেওয়ার জন্য ফুসফুস তৈরি করেছিল।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9546306922613423,2.5664497896085914,3.0739420887725877 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের",শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন। তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন। শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4370409102404325,2.214935527142576,2.933382339645365 সালোকসংশ্লেষণ কি,"সালোকসংশ্লেষণ হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে গাছের পাতা গ্লুকোজ এবং অক্সিজেন তৈরি করতে ক্লোরোফিল, সূর্যালোক এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহার করে কার্বোহাইড্রেট তৈরি করে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.9229561462868605,1.8215231246250603,2.5443056878468346 "এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এবং কার্গিল যুদ্ধে এই রেজিমেন্টের সৈনিকদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাটেলিয়নের মধ্যে একটি অশোক চক্র (পদক), পাঁচটি পরম বিশিষ্ট সেবা পদক, দুটি মহাবীর চক্র, ৩টি কীর্তি চক্র, ৫টি বীর চক্র, ১৪টি শৌর্য চক্র, ২টি পদ্মশ্রী, ৫টি অতি বিশিষ্ট সেবা পদক, ৫টি যুদ্ধ সেবা পদক, ৫১টি সেনা পদক এবং ১৬টি বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছে বিভিন্ন পদবীর সৈন্য এবং কর্মকর্তারা।",চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2204137459901356,3.1004978947629325,2.4866323426855663 "মিনার একটি বাগান আছে। সে দেখল বিভিন্ন কীটপতঙ্গ বাগানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এ বিষয়ে তার বাবাকে অনেক প্রশ্ন করল। তার কৌতূহল দেখে বাবা বললেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন জীবের মধ্যে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের সম্পর্ক কী? ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে বলা হয়েছে মিনা তার বাগানে বিভিন্ন ধরনের কীটপতঙ্গ ঘুরে বেড়াতে দেখেছে। কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এখানে কীটপতঙ্গ ও বাগানের উদ্ভিদ একে অন্যের উপর নির্ভরশীল। কীটপতঙ্গ যেমন- প্রজাপতি, মৌমাছি ইত্যাদি মধু সংগ্রহের জন্য ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়। মধু খেয়ে এরা বেঁচে থাকে। অন্যদিকে ফুলে ফুলে মধু সংগ্রহের সময় এদের মাধ্যমেই ফুলে পরাগায়ন ও পরে নিষেক ঘটে। নিষেকের পর গর্ভাশয় ফলে এবং ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। এই বীজ থেকে নতুন উদ্ভিদের জন্ম হয়। সুতরাং, আলোচনা থেকে বোঝা যায় উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের একটি গভীর মিথোজীবী সম্পর্ক রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.339293558405746,2.3264037844609136,2.2787838379503387 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ৭ - ২১ জুন, ১৯৭৫ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত",১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ৮টি দলের খেলোয়াড়দের তালিকা গ্রুপ অনুযায়ী নিম্নে তুলে ধরা হলো |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.941343594186429,1.8098727395154184,3.20425003190016 "তাপ স্থানান্তর দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ। তাপ স্থানান্তরের এই উদাহরণগুলির মধ্যে কোনটি প্রধানত পরিবাহিত দ্বারা ঘটে? - আমি... ওপিটি: (১) সূর্য মাটি উষ্ণ করে; (২) একটি গরম চুলা একটি ঠান্ডা রান্নাঘর উষ্ণ করে তোলে; (৩) একটি ক্যাম্পফায়ার একজন ব্যক্তির হাত উষ্ণ করে তোলে; (৪) গরম স্যুপ একটি ধাতব চামচ হ্যান্ডেল গরম করে | ",(৪) গরম স্যুপ একটি ধাতব চামচ হ্যান্ডেল গরম করে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8444900607325945,8.39101310282208,2.9555413197772675 "নিশাত মজুমদার, মুসা ইব্রাহিম, ওয়াসফিয়া নাজনীন ও এম এ মুহিত — এই চারজনের মাঝে ১ম এভারেস্ট জয়ী বাংলাদেশী কে?","প্রথম বাংলাদেশি এভারেস্টজয়ী হলেন মুসা ইব্রাহীম। তিনি ২০১০ সালের ২৩ মে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছে বাংলাদেশের জন্য এই অনন্য গৌরব বয়ে আনেন। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম নারী হিসেবে নিশাত মজুমদার মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন ২০১২ সালের ১৯ মে। দ্বিতীয় বাংলাদেশী নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন ওয়াসফিয়া নাজনীন একই সালের ২৬ মে। অন্যদিকে এম এ মুহিত হলেন প্রথম বাংলাদেশি যিনি দুবার এভারেস্ট চূড়া জয় করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.619260810109779,2.2469764481507437,2.4515071650778815 কোষ বিভাজনের মেটাফেজ ধাপে কী হয়ে থাকে?,"এ পর্যায়ে প্রথমেই সমস্ত ক্রোমোসোম স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে এসে অবস্থান করে। স্পিন্ডল যন্ত্রের দুই মেরুর মধ্যবর্তী স্থানবে বিষুবীয় বা নিরক্ষীয় অঞ্চল বলা হয়। কোষ বিভাজনের মেটাফেজ দশায় স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে ক্রোমোসোমে বিন্যস্ত হওয়াকে মেটাকাইনেসিস বলে। এ পর্যায়ে ক্রোমাটিডগুলো সবচেয়ে বেশি মোটা, খাটো ও স্পষ্ট দেখা যায়। ক্রোমোসোমের খাটো ও মোটা হওয়াকে বলা হয় কন্ডেনসেশন। একটি অতিমাত্রায় কয়েলিং প্রক্রিয়ায় এটি হয়ে থাকে তাই একে বলা হয় সুপার কয়েলিং। এ পর্যায়ে কোষে ক্রোমোসোম সংখ্যা, আকার ও আকৃতি নির্ণয় করা যায়। নিউক্লিয়ার এনভেলপ ও নিউক্লিয়োলাস সম্পূর্ণ বিলুপ্ত থাকে। মেটাফেজ পর্যায়ের শেষ ভাগে প্রতিটা সেন্ট্রোমিয়ার সম্পূর্ণ বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য সেন্ট্রোমিয়ার সৃষ্টি করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.596023832619521,2.321630172382759,2.5096530044508563 গুগল কে প্রতিষ্ঠা করেন?,স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন ১৯৯৮ সালের ৪ই সেপ্টেম্বর গুগল প্রতিষ্ঠা করেন। তারা দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ওয়েবসাইটগুলির র‍্যাংক নির্ধারণ করা হবে তাদের ব্যাকলিংকগুলির উপর ভিত্তি করে এই চিন্তার উপর ভিত্তি করে গুগল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। গুগল খুব দ্রুতই জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং আজ বিশ্বের বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন। ,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5931375604376683,1.8728602314040967,2.211974836862767 উদ্ভিদের কোষ প্রাচীরের ভৌত গঠন বর্ণনা করো।,"একটি বিকশিত কোষ প্রাচীরকে প্রধানত তিনটি ভিন্ন স্তরে বিভক্ত দেখা যায়। এর প্রথম স্তরটি হলো মধ্যপর্দা। মাইটোটিক কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ে এর সূচনা ঘটে। সাইটোপ্লাজম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং গলগি বডি থেকে আসা পেকটিন জাতীয় ভেসিকলস মিলিতভাবে মধ্যপর্দা সৃষ্টি করে। পেকটিক অ্যাসিড বেশি থাকার কারণে এটি প্রথম দিকে জেলির মতো থাকে। কোষ প্রাচীরের যে স্তরটি দুটি পাশাপাশি কোষের মধ্যবর্তী সাধারণ পর্দা হিসেবে অবস্থান করে তার নাম মধ্যপর্দা। এটি বিগলিত হয়ে গেলে দুটি কোষ পৃথক হয়ে যায়। দ্বিতীয় স্তরটি হলো প্রাথমিক প্রাচীর। মধ্যপর্দার ওপর সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ এবং গ্লাইকোপ্রোটিন ইত্যাদি জমা হয়ে একটি পাতলা স্তর তৈরি করে। এটি প্রাথমিক প্রাচীর। মধ্যপর্দার অন্তঃতলে এটি তৈরি হয়। কোনো কোনো কোষে (যেমন: ট্রাকিড, ফাইবার ইত্যাদি) প্রাথমিক প্রাচীরের ওপর আর একটি স্তর তৈরি হয়। এটি সাধারণত কোষের বৃদ্ধি পূর্ণাঙ্গ হবার পর ঘটে থাকে। এ স্তরটি অধিকতর পুরু। এতে সাধারণত সেলুলোজ এবং লিগনিন জমা হয়। এটি সেকেন্ডারি প্রাচীর বা তৃতীয় স্তর। ভাজক কোষ এবং অধিক মাত্রায় বিপাকীয় অন্যান্য কোষে সেকেন্ডারি প্রাচীর তৈরি হয় না। সেকেন্ডারি প্রাচীর তিন স্তরবিশিষ্ট হয়। বিরল ক্ষেত্রে সেকেন্ডারি প্রাচীরের ভেতরের দিকে টারশিয়ারি প্রাচীর জমা হতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3580420146125056,2.3740344884474003,2.5126465278921613 "সূর্যকে পরিক্রমণকালে পৃথিবীর চারটি অবস্থান থেকে ঋতু পরিবর্তনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। সেগুলো হলো ২১শে জুন, ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২২শে ডিসেম্বর ও ২১শে মার্চ। ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে কী প্রভাব ফেলবে? বিশ্লেষণ কর।","২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। ২৩শে সেপ্টেম্বর নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয় এবং দিন ও রাত সমান থাকে। এ কারণে ঐ তারিখের দেড় মাস পূর্ব ও দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তাপ মধ্যম ধরনের থাকে। তাই এ সময় উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বসন্তকাল বিরাজমান থাকে। ২২ ডিসেম্বর তারিখে সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিনে সূর্য মকরক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। তাই এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও দেড় মাস পরে দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বজায় থাকে। বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে। যেহেতু ২৩শে সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয় এবং উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল থাকে সেহেতু এ সময় বাংলাদেশে শরৎকাল বিরাজ করবে। আবার, যেহেতু ২২শে ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে, সেহেতু এসময় বাংলাদেশে শীতকাল থাকবে। উপরের আলোচনা হতে বলা যায় যে, পৃথিবীর ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে যথাক্রমে শরৎকাল ও শীতকাল বিরাজ করে।",Bengali,ben,re-annotations,a24c98faa43ffbf725091c272dd4c72494ae4dcef6d57d5b1c98aaea8036bef1,1.9143571531057724,1.8349821296195852,1.8148647070816055 "নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ: ধনীর যথার্থ পরীক্ষা দানে, যাহার প্রাণ আছে, তাহার যথার্থ পরীক্ষা প্রাণ দিবার শক্তিতে, যাহার প্রাণ নাই বলিলেই হয় সেই মরিতে কৃপণতা করে। যে মরিতে জানে, সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে, ভোগ করা তাহারই সাজে, যে লোক জীবনের সঙ্গে সুখ ও বিলাস দুটিকেই আঁকড়িয়ে থাকে সুখ সে-ই ঘৃণিত ক্রীতদাসের নিকট তাহার নিজের সমস্ত ভান্ডার খুলিয়া দেয় না। তাহাকে উচ্ছিষ্টমাত্র দিয়া দ্বারে ফেলিয়া রাখে। আর আহ্বান শুনিবামাত্র যাহারা তুড়ি মারিয়া চলিয়া যায়, সুখ তাহারাই জানে। যাহারা সবলে ত্যাগ করিতে জানে তাহারাই প্রবল বেগে ভোগ করিতে পারে। যাহারা মরিতে জানে না, তাহারা ভোগ-বিলাসের দীনতা, ঘৃণ্যতা, গাড়ি জুড়ি এবং তকমা চাপ রাতের দ্বারা ঢাকা পড়ে না। ত্যাগের বিলাস বিরল কঠোরতার মধ্যে আছে। যদি স্বেচ্ছায় তাহা বরণ করি তবে নিজেকে লজ্জা হইতে বাঁচাইতে পারিব।","সারাংশ: ভোগ-বিলাসের মধ্য দিয়ে জীবন সার্থক, সুন্দর হয়ে ওঠে না। দানশীল, ত্যাগী এবং মহৎকর্মে আত্মোৎসর্গীকৃত ব্যক্তিরাই জীবনের প্রকৃত সার্থকতা খুঁজে পায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2513536794992035,2.7816704249346307,3.3389703764428087 বাংলাদেশের সাম্প্রতিক কালের প্লাবন সমভূমি সম্পর্কে আলোচনা করুন।,"বাংলাদেশের বেশিরভাগ জায়গাজুড়ে সাম্প্রতিকালের প্লাবন সমভূমি অবস্থিত। সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি বাংলাদেশের সবেচেয়ে নবীন ভূমিরূপ। সমতল ভূমির উপর দিয়ে অসংখ্য নদী প্রবাহিত হওয়ার কারণে এখানে বর্ষাকালে বন্যার সৃষ্টি হয়। বছরের পর বছর এভাবে বন্যার পানির সাথে পরিবাহিত পলিমাটি সঞ্জিত হয়ে এ প্লাবন সমভূমি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় ৮০% ভূমি সাম্প্রতিকালের প্লাবন সমভূমির অন্তর্গত। সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমির মাটির স্তর খুব গভীর এবং ভূমি খুবই উর্বর। এ প্লাবন সমভূমির আয়তন প্রায় ১,২৪,২৬৬ বর্গ কিলোমিটার। এ প্লাবন সমভূমিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন দেশের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ স্থান, ঢাকা, টাঙ্গাইল ময়মনসিংহ, জামালপুর, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চলের অংশ বিশেষ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার অধিকাংশ এলাকা এবং কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার পূর্বদিকের সামান্য অংশ নিয়ে এ সমভূমি গঠিত। এছাড়াও চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অধিকাংশ এবং লক্ষ্মীপুর ও ফেনী জেলার কিছু অংশ জুড়েও এ সমভূমি বিস্তৃত। হিমালয় পর্বত থেকে আসা পলল নিয়ে এ অঞ্চলে গঠিত। পালি মাটির কারণে এ অঞ্চল খুবই উর্বর, এজন্য কৃষিজাত দ্রব্য উৎপাদনে এ অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, বাংলাদেশের বেশিরভাগ অঞ্চল সাম্প্রতিক কালের প্লাবন সমভূমির বৈশিষ্ট্য বহন করে। উর্বর পলিমাটির এ অঞ্চল দেশের অর্থনীততে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8238816269845257,2.097844170738527,2.1720762823112607 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০০ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রায় ৮০ শতাংশ মুসলিম আমেরিকান ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী আল গোরের চেয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জ ডব্লিউ বুশকে সমর্থন করে। তবে বুশ প্রশাসনের অধীনে আফগানিস্তান ও ইরাক আক্রমণের কারণে, এবং কেউ কেউ যাকে ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার","পর রিপাবলিকান পার্টির বর্ধিত মুসলিম বিরোধী বক্তব্য বলে অভিহিত করে, আমেরিকান মুসলমানদের মধ্যে রিপাবলিকান পার্টির প্রতি সমর্থন দ্রুত হ্রাস পেয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.324066937267692,2.317207339514906,2.503225867083065 এই জটিল প্রশ্নের উত্তর লিখুন: নিউ ইয়র্ক স্টেট রুট ৯আর তার মূল সড়কটি কোন নিউ ইয়র্ক কাউন্টিতে অবস্থিত একটি গ্রামে পুনরায় সংযুক্ত হয়?,"অ্যালবানি, নিউ ইয়র্ক কাউন্টিতে অবস্থিত একটি গ্রামে পুনরায় সংযুক্ত হয় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7312247434258308,2.746109661924169,3.0367431336882906 "বিনিময় ব্যবস্থা কি ছিল ","পণ্য ক্রয়ের একটি উপায় হিসাবে প্রাচীনকালে বিনিময় ব্যবস্থা ব্যবহৃত হত। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি যে আটা কিনতে চেয়েছিল সে এক পাউন্ড পনির দেবে এবং বিনিময়ে বাজার থেকে আটা পাবে। এটি ঘটেছিল যখন মানুষ কৃষিকাজ শুরু করেছিল এবং শহরে বসবাস শুরু করেছিল",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.4282410608991634,2.180561951864432,2.8077489707806 পৃথিবীর বয়স কত?,পৃথিবীর বয়স ৪.৫৪৩ লক্ষ কোটি বছর,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.190161339600693,2.926335195250238,5.038179499832486 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন ""পূর্ব বাংলা"" থেকে ""পূর্ব পাকিস্তান""-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে","ভারতের সাহায্যে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী এই ঘোষণার বিরোধিতা করে এবং পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণহত্যা, নির্যাতন ও অগ্নিসংযোগ শুরু করে। এই গণহত্যায় লাখ লাখ বাঙালি নিহত হয়। ভারত এই গণহত্যার প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে এবং তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা স্বীকার করে এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.0884186666301434,1.614680818349176,1.8171878309223084 এনট্রপি ও বিশৃঙ্খলার সম্পর্ক বিশ্লেষণ করো।,"এনট্রপি ও বিশৃঙ্খলা ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। কোনো সিস্টেমের এনট্রপি বাড়ার সাথে সাথে সেখান থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় তেমনি সিস্টেমের বিশৃঙ্খলাও বৃদ্ধি পায়। উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি পরিষ্কার করা যেতে পারে। একটা গ্লাসে খানিকটা লবণ রেখে তাতে যদি পানি মেশানো হয় তবে লবণ পানিতে গুলে যেতে থাকবে এবং লবণের অণু বা তার আয়নগুলো পানির মধ্যে চারদিকে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে পড়তে থাকবে। কঠিন অবস্থায় লবণের মধ্যে আয়নগুলো সুশৃঙ্খলভাবে একটা বিশেষ সজ্জায় বিন্যস্ত থাকে। যদিও লবণ ভারী তবুও গুলে গিয়ে সেটা নিচে পৃথক না থেকে যতটা সম্ভব বিশৃঙ্খলভাবে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। লবণ যখন দ্রবণের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে তখন আমরা বলে থাকি দ্রবণটি সাম্যাবস্থায় এসেছে। সাম্যাবস্থায় এলে সিস্টেমের অণুগুলো চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা প্রাপ্ত হয়। এনট্রপিকে তাই বলা হয়, সিস্টেমের বিশৃঙ্খলতার মাপকাঠি। কোনো সিস্টেমের উপর বাইরে থেকে শক্তি প্রয়োগ করে যদি শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করা হয় তাহলে সিস্টেমের এনট্রপি কমে যাবে। বস্তু যখন কেলাসিত অবস্থায় থাকে তখন অণুগুলো সুসংবদ্ধ সুশৃঙ্খল সমাবেশে থাকে, সেই কারণে কঠিন অবস্থায় বস্তুর এনট্রপি খুব কম। একে সৈন্যদের প্যারেড করা বা শিক্ষার্থীদের ক্লাসে বসে লেকচার শোনার সাথে তুলনা করা চলে। সুশৃঙ্খল প্যারেডের সময় বা ক্লাসে লেকচার শোনার সময় এনট্রপি হবে কম। প্যারেড শেষে সৈন্যরা যেমন ছড়িয়ে পড়ে বা ঘণ্টা পড়লে শিক্ষক ক্লাস থেকে চলে গেলে শিক্ষার্থীরা যেমন বিশৃঙ্খল হয়ে ক্লাস থেকে বের হয় তখন এনট্রপি বেড়ে যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8844872447552232,2.2183843390647504,2.2909616959632984 """একতাই বল"" বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো।","""একতাই বল"" বলতে বোঝায় অনেকে মিলে সংঘবদ্ধ হলে শক্তিশালী হওয়া যায়। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ। একজন মানুষ যখন একা তখন তার শক্তি থাকে সীমিত। কিন্তু যখন একতাবদ্ধ হয়ে দশজন একসঙ্গে কোনাে কাজে হাত দেয় তখন সে হয় অনেক সবল ও শক্তিশালী। এই একতাবদ্ধ শক্তি তখন রূপ নেয় প্রচণ্ড শক্তিতে। তখন যে কোনাে কঠিন কাজ আর কঠিন মনে হয় না। এজন্য প্রয়ােজন একতার। পৃথিবীর আদিপর্বে মানুষ ছিল ভীষণ অসহায়। কারণ তখন সে ছিল একা। সভ্যতার উষালগ্নে মানুষ উপলব্ধি করল যে, ঐক্যবদ্ধ জীবন ছাড়া এ পৃথিবীর সমস্ত প্রতিকূলতার কাছে সে তুচ্ছ। তাই মানুষ স্বীয় প্রয়ােজনে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপন্ন করার জন্যে গড়ে তােলে সমাজবদ্ধ জীবন, হয়ে ওঠে সামাজিক বলে বলীয়ান। পৃথিবীতে যে একা, সেই অসহায়। আর যে অসহায় তার সামর্থ্য নেই বললেই চলে। শক্তি বা সামর্থ্যের ক্ষুদ্রতার কারণে একক মানুষ সকলের নিকট উপেক্ষিত কিন্তু যারা ঐক্যবদ্ধ তাদের শক্তি অসীম। বিন্দু বিন্দু বৃষ্টির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশাল জলরাশি, তদ্রপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় অসীম শক্তি। ঠিক এমনিভাবে অনেক ব্যক্তিসত্তা যখন একতাবদ্ধ হয়ে সমষ্টির সৃষ্টি করে, তখন তাদের সমবেত শক্তি জাতীয় জীবনে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হয়। একতার শক্তি অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে। সমগ্র জাতির মধ্যে একতা ছিল বলেই আমরা মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়েছি। পাকিস্তানি শক্তিধর সশস্ত্রবাহিনীর বিপুল সৈন্যকে পরাভূত করেছি। একক কোনাে শক্তি বলে তা সম্ভব ছিল না। এজন্য আমরা আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি যখন আমাদের জাতীয় জীবনে ঐক্যের অভাব হয়েছে তখনই নানা বিপদ ও দুর্ভাগ্য নেমে এসেছে। শুধু জাতীয় জীবনে নয়, আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও একতার প্রয়ােজন। একতাবদ্ধ হয়ে আমরা যে-কোনাে কাজ যত সহজে ও নির্বিঘ্নে করতে পারি একাকী তা করা সম্ভব নয়। মানুষ এককভাবে সামান্য আর তুচ্ছ বলেই সভ্যতার উন্নতির বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.865449770237479,2.5237309306444304,2.6670726072749242 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পার্লামেন্টারিয়ান ও সুবক্তা হিসেবে তাঁর সর্বভারতীয় খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। তার জীবদ্দশায় একমাত্র পুত্র ভারতীয় বিমানবাহিনীর কমিশনড অফিসার অভিজিত চট্টোপাধ্যায় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫ তে কাশ্মীরে শহীদ হন।",ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7280316226713857,2.136477983054306,3.242293969479393 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন | মেসি আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা। বয়সভিত্তিক পর্যায়ে তিনি আর্জেনটিনাকে ""২০০৫ ফিফা ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপ"" জেতাতে সাহায্য করেন যে প্রতিযোগিতায় তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ""২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলম্পিকে"" আর্জেন্টিনার হয়ে ফুটবলে স্বর্ণপদক জয় করেন। ২০০৫ সালের অগাস্টে তার আর্জেন্টিনা জাতীয় দল এ তার অভিষেক হয়। ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ এ গোল করার মধ্য দিয়ে তিনি সর্বকনিষ্ঠ আর্জেন্টাইন হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন। ২০০৭ কোপা আমেরিকায় তিনি সেরা যুব খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন। ওই আসরে আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। ২০১১ সালের আগস্টে তিনি আর্জেন্টিনা দলের অধিনায়কে হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অধিনায়ক হিসেবে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে টানা তিনটি প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলেছেন: ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকা। তিনি ২০১৪ বিশ্বকাপে ""গোল্ডেন বল"" পুরস্কার জয় করেন। ২০১৮ সালে মেসি জাতীয় দল থেকে অবসরের ঘোষণা দেন, তবে কয়েক মাস পরেই তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত বদলে পুনরায় জাতীয় দলে ফিরে আসেন এবং ২০১৮ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলায় তিন গোল করে বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেন। ২০১৮ বিশ্বকাপ ও ২০১৯ কোপা আমেরিকায় তিনি দলকে নেতৃত্ব দেন।",২০২১ কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা তার নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7819987059246594,2.1083910655917353,1.8524012941989043 """প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লেখ।","বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। মন মাতানো সূর্যাস্ত, বাতাস আর সমুদ্রের গর্জন— এ নিয়েই সেন্টমার্টিন। চারদিকে নীল জলরাশি পরিবেষ্টিত ও নীল আকাশ সমৃদ্ধ সেন্টমার্টিন দ্বীপটি বর্তমানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নিকট অপূর্ব সুন্দর পর্যটন এলাকা হিসেবে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। জ্যোৎস্না রাতে সেন্টমার্টিন দ্বীপে অবস্থান করার মজাই আলাদা। কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা সদর থেকে ৩২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বদিকে সাগরের মধ্যখানে অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। এর আদি নাম নারকেল জিঞ্জিরা। উত্তর-দক্ষিণে লম্বা এবং অনেকটা ৪-এর আকৃতির মতো দেখতে এ দ্বীপের আয়তন ৮ বর্গকিলোমিটার। বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের এ ইউনিয়নের উত্তর অংশের নাম নারকেল জিঞ্জিরা, মাঝের অপ্রশস্ত অংশের নাম গলাচিপা-মাঝেরপাড়া ও দক্ষিণের অংশের নাম দক্ষিণপাড়া।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.021336052106253,2.589423973026792,2.7613245473241532 আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার পটভূমি কী?,"১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয়দফা কর্মসূচির মাধ্যমে স্বায়ত্তশাসনের দাবি পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক গণসমর্থন লাভ করে । ভীতসন্ত্রস্ত গভর্নর মোনায়েম খান বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে প্রতিটি মহকুমায় মামলা দায়ের করেন এবং জারি হয় ১২টি হুলিয়া। ৮ মে ১৯৬৬ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গভীর রাতে আটক হন। নিরাপত্তা আইনে ৯ মে ১৯৬৬ থেকে জেলে আটককৃত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও অন্যান্যদের ১৭ জানুয়ারি ১৯৬৮ জেল থেকে মুক্তি দিয়ে সামরিক আইনে পুনরায় গ্রেফতার করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে সামরিক হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়। এর আগে ৬ জানুয়ারি ১৯৬৮ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতর এক প্রেসনোটে ঘোষণা করে যে, সরকার ১৯৬৭ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী এক চক্রান্ত উদঘাটন করেছে, যা ১২ জুলাই ১৯৬৭ ভারতের আগরতলায় হয়েছিল। এ ঘটনায় ১৮ জানুয়ারি ১৯৬৮ এক সরকারি প্রেসনোটের মাধ্যমে ৩৫ জনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ আনে পাকিস্তান সরকার। উক্ত অভিযোগে পাকিস্তান সরকারে দায়েরকৃত মামলার শিরোনাম ছিলো ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য'। এ মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ১ নম্বর আসামি করা হয়। আগরতলায় তথাকথিত ষড়যন্ত্র নিয়ে পাকিস্তান সরকারের এ মামলা ব্যপকভাবে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিতি পায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.303668371541558,2.3502195694296373,2.4844401745907527 "বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবি সিরাজুদ্দীন হোসেন কবে জন্মগ্রহণ করেন ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ?","না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.750340139869691,3.32208473421074,3.482738629655407 ইসলাম ধর্ম কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম?,"ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো আল্লাহর দ্বারা প্রদত্ত সর্বশেষ ও পূর্ণাঙ্গ একটি ধর্ম। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন হলো আল্লাহর বাণী, যা তিনি তাঁর নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে মানবতার কাছে প্রেরণ করেছেন। কুরআন হলো মানবতার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান, যেটায় ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা সকল মানুষের জন্য উন্মুক্ত। ইসলাম ধর্মে কোনো জাতি, বর্ণ, গোষ্ঠী বা লিঙ্গের পার্থক্য নেই। ধনী-গরিব, উচ্চ-নীচ, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সবাই আল্লাহর নিকটে সমান। তৃতীয়ত, ইসলাম ধর্ম শান্তি ও সহাবস্থানের শিক্ষা দেয়। ইসলাম ধর্ম সকল মানুষের মধ্যে শান্তি, সহানুভূতি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার জন্য আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম সহিংসতা ও যুদ্ধের বিরুদ্ধে। চতুর্থত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা নারীর অধিকারের আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম নারীদেরকে পুরুষের সমতুল্য অধিকার প্রদান করে। ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে শিক্ষা, সম্পত্তি ও তালাক পাওয়ার অধিকার দেওয়া হয়েছে। এই সব কারণেই অনেক মানুষ ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করে। তবে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন। প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো একটি ব্যক্তিগত বিশ্বাস। প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের বিশ্বাসের ভিত্তিতেই তাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, ইসলাম ধর্ম তার কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম কি না। দ্বিতীয়ত, ধর্ম হল একটি জটিল বিষয়। এর বিচার করার জন্য বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়ে যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, তবে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়। অবশেষে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে এর অনুসারীদের আচরণও গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদেরকে আল্লাহর বাণীর অনুসরণ করে একটি ভালো মানুষ ও সৎ নাগরিক হিসেবে জীবনযাপন করতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2416755912318744,1.6598660962164766,1.7201145423006567 মূলধন বাজেটিং-এর সাথে সম্পর্কিত কিছু বিষয় বর্ণনা করো।,"মূলধন বাজেটিং প্রক্রিয়ারক্ষেত্রে কতগুলো ধাপ রয়েছে যেগুলো এ প্রক্রিয়াকে অধিকতর কার্যকর করতে বিশেষ সহায়ক হয় । এই ধাপগুলো সম্পাদন করার সময় কতগুলো বিষয় বিবেচনায় আনতে হয়। যে সমস্ত বিষয় প্রতিষ্ঠানের নীতি ও সিদ্ধান্তের ওপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে থাকে, সেসব বিষয়াবলি বিবেচনা করেই মূলত আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। নিম্নে এই সমস্ত বিষয়াবলি সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো: সম্ভাব্য বিনিয়োগ প্রকল্পসমূহ: মূলধন বাজেটিং-এ সাধারণত অনেকগুলো প্রকল্প থেকে তুলনামূলকভাবে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে সম্ভাব্য প্রকল্পগুলোকে চিহ্নিত করতে হয়। কারণ সম্ভাব্য প্রকল্পগুলোকে চিহ্নিত করতে না পারলে তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে লাভজনক প্রকল্প চিহ্নিত করাও সম্ভব হবে না। ফলে প্রতিষ্ঠান লাভজনক প্রকল্প গ্রহণের সুযোগ হারাবে যা প্রতিষ্ঠানের জন্য কখনও মঙ্গলজনক নয়। প্রকল্প ব্যয়: চিহ্নিত প্রকল্পগুলোতে প্রত্যেকটির কি পরিমাণ তহবিল বিনিয়োগ করতে হবে, কোন সময়ে তহবিল বিনিয়োগ করতে হবে তা নির্ণয় করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্য দুই রকম ব্যয়ের কথা বিবেচনায় আনতে হবে। প্রথমত, সম্পত্তি অর্জন ব্যয়। অর্থাৎ সম্পত্তিতে কি পরিমাণ অর্থ প্রাথমিক পর্যায়ে বিনিয়োগ করতে হবে যা প্রারম্ভিক ব্যয় নামে পরিচিত। দ্বিতীয়ত, উক্ত সম্পত্তিটি কার্যক্ষম রাখতে হলে কি পরিমাণ তহবিল নিয়মিত বিনিয়োগ করতে হবে। প্রকল্পগুলোর মেয়াদকাল: বিনিয়োগযোগ্য প্রকল্পগুলো থেকে একটি প্রকল্প নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রকল্পের মেয়াদ বিবেচনা করতে হয়। কারণ বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। এর ওপর ভিত্তি করে প্রকল্পের ঝুঁকি, ব্যয়, নগদ প্রবাহ, ভগ্নাবশেষ মূল্য প্রভৃতি বিষয় নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আর প্রকল্পের অর্থসংস্থান প্রকল্পের মেয়াদের ওপর ভিত্তি করেই হয়ে থাকে। নগদ আন্তঃপ্রবাহ: নগদ আন্তঃপ্রবাহ মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কারণ এই নগদ প্রবাহের ওপর ভিত্তি করে প্রকল্প নির্বাচন করা হয় । আর নগদ আন্তঃপ্রবাহের সাথে ঝুঁকি জড়িত। কেননা স্থিতিশীল ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে নগদ প্রবাহ একরকম নয়। এক্ষেত্রে ঝুঁকি সমন্বয় করে প্রকল্পের সম্ভাব্য লাভ-ক্ষতি নির্ধারণ করা হয় এবং তুলনামূলকভাবে লাভজনক প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। প্রকল্পের অবশিষ্ট ও উদ্ধারকৃত মূল্য: মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্তের সময় প্রকল্পের অবশিষ্ট বা ভগ্নাবশেষ মূল্য বিবেচনায় আনতে হবে। কেননা ভগ্নাবশেষ মূল্য প্রকল্পের অর্থের আন্তঃপ্রবাহকে বাড়িয়ে দেয়। সম্পত্তির ক্রয়মূল্য থেকে অনুমোদিত অবচয় বাদ দিলে অবশিষ্টমূল্য পাওয়া যায়। অপরদিকে সম্পত্তির আয়ু সকলক্ষেত্রে যে মূল্যে সম্পত্তিকে বাজারে বিক্রয় করা হয় তাকে সম্পত্তির উদ্ধারমূল্য বলা হয়। উদ্ধারমূল্যকে সম্পত্তি বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত অর্থও ধরা যায়। মূলধন বাজেটিং সিদ্ধান্তে উভয় মূল্যের প্রয়োগ একই রকম। প্রকল্পগুলোর ঝুঁকি: একটি প্রকল্পের নগদ প্রবাহের সাথে ঝুঁকি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই মূলধন বাজেটিং-এর সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় এরূপ ঝুঁকিকে বিবেচনায় আনতে হয়। সাধারণত প্রকল্পগুলোর নগদ প্রবাহকে বাট্টার হার দ্বারা বাট্টা করে বর্তমান মূল্য বের করা হয়। এক্ষেত্রে যদি ঝুঁকির পরিমাণ বেশি হয় তবে বাট্টার হারও বেশি হয়ে থাকে। বাট্টার হার: সাধারণত প্রতিটি প্রকল্পের প্রত্যাশিত নগদ প্রবাহকে একটি বাট্টার হার দ্বারা বাট্টা করে প্রকল্পগুলোর বর্তমান মূল্য বের করা হয়। যদিও বাট্টার হার নির্ধারণ করা কঠিন কাজ। সাধারণত প্রতিষ্ঠানের মূলধন ব্যয়কে বাট্টার হার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ হারের সাথে অবশ্য ঝুঁকি সমন্বয় করতে হয়। তাই বাট্টার হার প্রকল্প নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রকল্প মূল্যায়ন: প্রকল্প মূল্যায়নের জন্য মূলধন বাজেটিং-এ অনেকগুলো পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে। প্রকল্প সম্পর্কিত সকল তথ্যাদি সংগ্রহ করে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে তা বিবেচনার বিষয়। কারণ ভুল পদ্ধতি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলে তা প্রতিষ্ঠানের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5537008751336527,1.8401728844686451,1.8751092743007078 """পহেলা ফাল্গুন"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","বাংলার ষড়ঋতু পরিক্রমায় বসন্তকে বলা হয় ঋতুরাজ। ফাল্গুন ও চৈত্র, এ দু মাস মিলে বসন্তকাল। বসন্তের প্রথম দিন পহেলা ফাল্গুন হিসেবে পরিচিত। শীতের শুষ্কতা আর জীর্ণতার অন্ধকারকে ঘুচিয়ে নবীন আলোর প্রভাত নিয়ে আসে ফাল্গুন। পহেলা ফাল্গুন বাঙালি সংস্কৃতির আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিন। এদিন সারাদেশে তারুণ্যের জোয়ার নামে। মেয়েরা বাসন্তী রঙের শাড়ি পড়ে সেজেগুজে বের হয়। তারা মাথায় পরে রঙ-বেরঙের ফুলের মালা, ছেলেরাও পাঞ্জাবি পরে বের হয়। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার, বিভিন্ন বয়সের মানুষ পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষ্যে উৎসবমুখর পরিবেশে বাইরে ঘুরতে বের হয়। পহেলা ফাল্গুনের উৎসব শহরেই বেশি দেখা যায়, বিশেষ করে ঢাকায়। চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা বকুলতলায় এদিন বসন্ত উৎসব পালন করে। দেশীয় সংস্কৃতিকে ধারণ করে সারাদিন গান চলতে থাকে, মেলা বসে। মেলার নানা উপকরণে দেশীয় ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। এ উৎসব ছড়িয়ে যায় শাহবাগ, পাবলিক লাইব্রেরি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত। এদিন সবাই শুভেচ্ছা ও কুশলাদি বিনিময় করে থাকে। বাঙালির জীবনে পহেলা ফাল্গুনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম। এটি বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ সংস্কৃতির চেতনা আমাদের ধারণ ও লালন করতে হবে। এদিন বাঙালি ভালোবাসায় বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3388529578029464,2.6805452019733034,2.8110839896567645 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : জিমের পদ্ধতি","ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে ""পরম"" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.6882599936938947,2.30927305074344,2.7577342615852305 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ; ইবনে কালবী বর্ণনা করেছেন, তিনি ৬৩৬ সালে সংঘঠিত",ইয়ারমুকের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং হাসনান ইবনে সাবিত এই যুদ্ধে তাকে শত্রুদের উপর আক্রমণ করতে দেখেন এবং তিনি তার বীরত্বের বর্ণনা দিয়ে একটি কবিতাও রচনা করেছেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.58653484790423,2.568223657580247,3.660537682752951 Aami tomake bhalo baashi,I love you ,Bengali,ben,original-annotations,c1000ba8389ba9b51b0b6b082414acd7c0fc6c9ed33de0514f477d0d7b599f70,1525.747560895319,278.0815535354973,99.78204358219307 একটি শ্রেণিকক্ষে ১২ জন শিক্ষার্থী আছে। তাদের মধ্যে ৬ জনের কাছে আছে কালো কলম। লাল কলম আছে ৪ জনের কাছে। ৩ জনের কাছে লাল ও কালো দুটো কলমই আছে। তাহলে কত জনের কাছে কোনো কলম নেই?,"পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই। শ্রেণীকক্ষে মোট ১২জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মাঝে ছয়জনের কাছে আছে কালো কলম। এই ছয়জনেরই তিনজনের কাছে লাল কলমও আছে। অবশিষ্ট ছয়জনের একজনের কাছে লাল কলম আছে এবং বাকি পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.8319075953420623,2.188283819018096,1.9787851129061078 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? সিমলা চুক্তি সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সঙ্ঘটিত যুদ্ধের শেষে সম্পাদিত একটি শান্তিচুক্তি। ১৯৭১ সালের এ যুদ্ধে ছিল তিনটি পক্ষ: ভারত, পাকিস্তান ও মুক্তিবাহিনী। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তির মুখে ডিসেম্বর মাসে ভারত- পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করে এবং যুদ্ধবন্দী হিসেবে তাদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়। বাংলাদেশ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে এদের বিচার করতে চেয়েছিল। ভারতের হেফাজত থেকে এদের মুক্তি এবং যুদ্ধবন্দি হিসেবে তাদের বিচার রহিতকরণ ছিল পাকিস্তান সরকারের জন্য একটি জরুরি বিষয়। অপরদিকে একটি শান্তিকামী জাতি হিসেবে ভারতের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রাখতে পাকিস্তানের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা ছিল ভারতের জন্য খুবই জরুরি। এ প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সিমলায় এক শীর্ষ বৈঠকে মিলিত হয়ে (২৮ জুন হতে ২ জুলাই ১৯৭২) দীর্ঘ আলোচনার পর একটি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেন।",ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সঙ্ঘটিত যুদ্ধের শেষে সম্পাদিত একটি শান্তিচুক্তি |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.078624136548169,2.7937869080476094,2.144324650555854 অভ্যন্তরীণ শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি বলতে কী বোঝায়? সহজভাবে ব্যাখ্যা করো।,"প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে একটা সহজাত শক্তি নিহিত থাকে, যা কাজ সম্পাদন করতে পারে, যা অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। বস্তুর অভ্যন্তরস্থ অণু, পরমাণু ও মৌলিক কণাসমূহের রৈখিক গতি, স্পন্দন গতি ও আবর্তন গতি এবং তাদের মধ্যকার পারস্পরিক বলের কারণে উদ্ভূত শক্তিকেই অভ্যন্তরীণ বা অন্তঃস্থ শক্তি বলে। আগুনের কাছে একটি ধাতব বস্তু ধরলে দেখা যায়, সেটি বেশ গরম হয়ে ওঠেছে। আমাদের কাছে মনে হয় আগুন থেকে একটা কিছু বস্তুতে এসে একে উত্তপ্ত করে তুলেছে। এই একটা কিছুই হচ্ছে তাপ। প্রকৃতপক্ষে তাপ কোনো পদার্থ নয়, তাপ হচ্ছে একটা প্রক্রিয়া যা বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন ঘটায়। প্রকৃতিতে শক্তি বিভিন্নরূপে বিরাজ করে; যেমন যান্ত্রিক শক্তি, তাপ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি, অভ্যন্তরীণ শক্তি ইত্যাদি। যান্ত্রিক শক্তি, তড়িৎ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি প্রভৃতির প্রকৃতি সহজেই বোঝা যায় কিন্তু অভ্যন্তরীণ শক্তি বলতে আমরা কী বুঝি? যখন কোনো বস্তুকে উত্তপ্ত করা হয়, তখন এর অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং এই শক্তি হ্রাস পায় যখন একে শীতল করা হয়। প্রত্যেক বস্তুর ভেতরই একটি অন্তর্নিহিত শক্তি থাকে যার দ্বারা এটি কাজ করতে পারে। এই শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। এই শক্তিই অভ্যন্তরীণ শক্তি। প্রকৃতপক্ষে পদার্থের অণুগুলোর রৈখিক গতি, পরমাণুর কম্পন ও আবর্তন, নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের গতির প্রভাবে অভ্যন্তরীণ শক্তির উদ্ভব হয়। কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির মানের চেয়ে অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি নির্ভর করে তার চাপ, আয়তন এবং তাপমাত্রার সাথে সাথে আরো কিছু ভৌত ধর্ম যেমন আপেক্ষিক তাপ, প্রসারণ সহগ ইত্যাদির ওপর। দুটি ভিন্ন উষ্ণতার বস্তুকে পরস্পরের সংস্পর্শে রাখলে উষ্ণতর বস্তুটি শীতল হয় এবং শীতলতর বস্তুটি উত্তপ্ত হয় এবং ক্রমান্বয়ে বন্ধু দুটি একই উষ্ণতা প্রাপ্ত হয়। এরকম হলে আমরা বলি বন্ধু দুটি তাপীয় সমতায় পৌঁছেছে। দুটি বস্তুর তাপীয় সমতায় পৌঁছার জন্য উষ্ণতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি হ্রাস এবং শীতলতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। একটি বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে তাপ শক্তি স্থানান্তরের ফলে বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হয়। বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হলেই তার তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়। কোনো সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তির পরম মান জানা সম্ভব নয়, আমরা শুধু অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন পরিমাপ করতে পারি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1357378605438018,1.80945347088,1.8976004953992514 ধারণাগত কাঠামো বলতে কী বোঝায় অর্থায়নের আলোকে উত্তর দাও।,"ব্যবসায়ের বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকান্ড প্রাসঙ্গিক ও বিশ্বাসযোগ্য হওয়া প্রয়োজন। এরূপ প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্বাসযোগ্য আর্থিক তথ্যের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপককে ধারণাগত কাঠামো ব্যবহার করতে হয়। এ ধারণাগত কাঠামো অর্থায়ন ও আর্থিক ব্যবস্থাপককে দিক নির্দেশনা প্রদান করে। কাঠামো বলতে সাধারণ একটি বিষয়ের রূপরেখাকে বুঝায়। অর্থাৎ, বিষয়টি কিরূপ হবে তা বুঝায়। অর্থাৎ, কোন একটি বিষয়ের উপাদানগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কই হচ্ছে ঐ বিষয়ের ধারণাগত কাঠামো। এই ধারণাগত কাঠামোর উপর ভিত্তি করেই একটি বিষয়ের যাবতীয় কর্মকান্ড রচিত হয় এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। অর্থাৎ, ধারণাগত কাঠামা হচ্ছে সংবিধানের মতো। সুতরাং অর্থায়নের ধারণাগত কাঠামো বলতে অর্থায়নের সাংবিধানিক তত্ত্ব ও প্রায়োগিক নীতিমালাকে বোঝায়। এ ধারণাগত কাঠমোর ওপর ভিত্তি করেই অর্থায়নের যাবতীয় কার্যাবলী রচিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। এক কথায় এটি হলো অর্থায়নের সাংবিধানিক রূপরেখার একটি তথ্যবহুল প্রতিচ্ছবি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0187609855223196,1.9626627577780693,2.1661154541221386 """মঙ্গল শোভাযাত্রা শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করো।","মঙ্গল শোভাযাত্রা হলো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনের প্রথম সকালে সম্মিলিতভাবে সজ্জাসহকারে হাঁটা। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা (ফাইন আর্টস) অনুষদের শিক্ষার্থীদের তৈরি করা নানারকম প্রতিলিপি যেমন— মাছ, পাখি, প্রাণী ও অন্যান্য মোটিফের প্রতিলিপি সমন্বিত করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রার মিছিলে। চারুকলা অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথম মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবটি বাংলাদেশি মানুষের ধর্মনিরপেক্ষ পরিচয় প্রকাশ এবং ঐক্য উন্নয়নের একটি উপায় হিসেবে পরিচিতি পায়। ২০১৪ সালে বাংলা একাডেমি মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি মনোনয়ন ফাইল সংকলন করে, যা বাংলাদেশ সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং ইউনেস্কোতে জমা দেয়। ৩০ নভেম্বর ২০১৩ সালে ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে একটি অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ঘোষণা করে। এই উৎসবের মিছিলটি প্রথম শুরু হয়েছিল ১৯৮৯ সালে সেই সময় বাংলাদেশ সামরিক একনায়কত্বের অধীনে ছিল এবং বন্যার শিকার হয়েছিল। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অধ্যাপকগণ স্বৈরাচার শাসনবিরোধী প্রয়াস প্রতিফলনের জন্য ঢাকায় এক শোভাযাত্রার ব্যবস্থা করেন। পরে এটি মঙ্গল শোভাযাত্রা নামকরণ হয়েছিল। বাংলাদেশের মঙ্গল শোভাযাত্রা আজ বিশ্বের নানা প্রাঙ্গণে অনুসরণীয় হচ্ছে। ২০১৭ সালে ভারতেও মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনেস্কো কর্তৃক অমূল্য ঐতিহ্য ঘোষণা লাভ করার পর থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার আন্তর্জাতিক গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপশাসনবিরোধী উদ্যোগ হিসেবে এটি একটি অন্যতম উপায় হিসেবে পরিণত হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3378866995289376,2.081524697231042,2.223405477785764 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন | আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ?","আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, ""যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।""এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.128222343767982,2.7709195287988804,3.09115610535168 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? | বিদ্যুৎ একটি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি অন্যতম সঞ্চালক ব্যবস্থা। বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা উভয় ক্ষেত্রেই বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় এখনো বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত যথেষ্ট পিছিয়ে রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) কর্তৃক প্রকাশিত ‘এনার্জি আর্কিটেকচার পারফরম্যান্স ইনডেক্স- ২০১৭’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুসারে বিদ্যুতের কাঠামোগত দক্ষতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৪তম বিশ্বের ১২৭টি দেশের মধ্যে। আগস্ট, ২০১৬ পর্যন্ত বাংলাদেশে বিদ্যুতের মাথাপিছু উৎপাদন হল ৪০৭ কিঃওঃআঃ। যা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলো যেমন ভারত, পাকিস্তান কিংবা শ্রীলংকার মধ্যে সর্বনিম্ন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বিদ্যুৎ খাতটি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে একীভূত অবস্থায় ছিল। এই খাতের সার্বিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে ১৯৯৮ সালে বিদ্যুৎ খাতটিকে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে পৃথক বিদ্যুৎ বিভাগে পরিণত করা হয়।",বাংলাদেশের স্বাধীনতার |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.108674595949755,3.0346322750492747,2.2646842023243132 কোন সামুদ্রিক প্রাণী শুধুমাত্র তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি,হাঙ্গরগুলি কেবল তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি এবং হাড় নয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.4927966187908663,4.405510547295889,5.518253070530768 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : কম্বোডীয় জনতা পার্টি (Khmer: គណបក្សប្រជាជនកម្ពុជា, Kanakpak Pracheachon Kâmpuchéa) কম্বোডিয়ার বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। পূর্বে এ দলের নাম ছিল কম্পুচিয় জনতা বৈপ্লবিক পার্টি (কেপিআরপি)। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ মেয়াদকালে গণপ্রজাতন্ত্রী কম্পুচিয়াসহ কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের প্রথম দুই বছর একমাত্র বৈধ দল ছিল। কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের ক্রান্তিকালীন সময়ে এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছিল। এ সময় মার্কসবাদ-লেনিনবাদের মতাদর্শ স্থগিতসহ একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭৯ থেকে কম্বোডিয়া সরকারের আমল থেকে এ দলটি দেশ শাসন করছে ও বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী শাসক দলের মর্যাদা পাচ্ছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। প্রশ্ন : কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ?",কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.314315470512837,2.713944231509354,2.4235628440171997 প্রশ্ন: কলেজ ফুটবলের সবচেয়ে বেশি ব্যাগ কার আছে? উত্তরঃ,মাইক জারউইন,Bengali,ben,re-annotations,2482fc781895632d2b6587888cc0e8aa5493e13d2053213fad50b43750c05360,2.76437241858818,17.792941303439097,7.194755177758794 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? দশটি বিমানবাহী রণতরী ভার্জিনিয়ার নিউপোর্ট নিউজ শিপ বিল্ডিং সংস্থা নির্মাণ করে। শ্রেণিটির শীর্ষস্থানীয় জাহাজ ইউএসএস নিমিৎজকে ১৯৭৩ সালের ৩ মে চালু করা হয় এবং শ্রেণিটির দশম এবং শেষ জাহাজ ইউএসএস জর্জ এইচ ডাব্লিউ বুশ ১০ জানুয়ারী ২০০৯ সালে কমিশন লাভ করে। ১৯৭০-এর দশক থেকে নিমিৎজ-শ্রেণির বিমানবাহী রণতরী ইরানে অপারেশন ঈগল ক্লা, উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং আরও সম্প্রতি ইরাক ও আফগানিস্তান'সহ বিশ্বজুড়ে অনেক সংঘাত ও অভিযানে অংশ নিয়েছে।",উপসাগরীয় যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7426045466513687,4.053006714837586,3.0850072650022575 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন আউদা আবু তায়ি ( আনুমানিক ১৮৭৪ – ১৯২৪) ছিলেন",আরব বিদ্রোহের সময় বেদুইন আরব গোত্র হাউইতাতের একজন শেখ বা নেতা। হাউইতাতদের বসতিস্থল বর্তমান সৌদি আরব/জর্ডান অঞ্চলে ছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.664456200213085,3.772039577363589,4.861724653232635 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯৬০ সালে বাফা থেকে পাস করে তিনি বাফার নৃত্যশিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৮ সালে অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ঝুনু এসময়ে বেশ কিছু নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন এবং অংশগ্রহণ করেন। ডঃ এনামুল হক রচিত ""সূর্যমুখী নদী"", ""উত্তরণের দেশে"", ""হাজার তারের বীণা"" নৃত্যনাট্যসমূহ পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছেন। ""উত্তরণের দেশে"" নৃত্যনাট্যটি একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত এবং ""সূর্যমুখী নদী"" গীতিনৃত্যনাট্যটি","বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় ""দি ম্যালডি"" নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য ""দেখব এবার জগত্টাকে"" পরিচালনা করেছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.473193245309571,3.1326381389635416,2.8582110793271527 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আবু ওসমান চৌধুরী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মেজর পদে কুষ্টিয়ায় কর্মরত ছিলেন।","অপারেশন সার্চলাইট-এর সংবাদ পেয়ে ২৬শে মার্চ সকালে বেলা ১১টায় তিনি চুয়াডাঙ্গার ঘাঁটিতে পৌঁছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সৈন্য যোগ দেন। এর আগে ১৯৭১ সালের ৬ মার্চ আবু ওসমান চৌধুরী পদ্মা মেঘনার ওপারে কুষ্টিয়া থেকে বরিশাল জেলা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকাকে দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গণ নামকরণ করে সে রণাঙ্গণের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করেন৷ পরে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার তাকে দক্ষিণ পশ্চিমাংসের আঞ্চলিক কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেন৷ মে মাসের শেষার্ধে প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গনকে দুই ভাগ করে ৮নং ও ৯নং সেক্টরদ্বয় গঠন করেন এবং ৮ নং সেক্টরের দায়িত্বে আবু ওসমানকে নিয়োগ করা হয়৷ প্রাথমিকভাবে সে সময় ওই সেক্টরের অপারেশন এলাকা ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী জেলা৷ মে মাসের শেষে অপারেশন এলাকা সংকুচিত করে কুষ্টিয়া ও যশোর, খুলনা জেলা সদর, সাতক্ষীরা মহকুমা এবং ফরিদপুরের উত্তরাংশ নিয়ে এই এলাকা পুনর্গঠন করা হয়৷ এই সেক্টরের প্রধান ছিলেন আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম এ মঞ্জুর৷",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.437409895923874,2.3469234650063773,2.480479713643539 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, যিনি ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের ফলাফলস্বরূপ ২০০৯-এর ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এবং এর ১৪ দলীয় মহাজোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য পদলাভের মাধ্যমে বিজয় লাভ করে এবং সাংখ্যিকভাবে ২৯৯ টি আসনের মাঝে ২৩০ টি আসন এই দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।",বাংলাদেশ সরকার |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.196698988622882,3.500540583310219,2.549378963554794 """পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি"" কথাটি দ্বারা কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো।","মানুষ নিজেই নিজের সৌভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। পরিশ্রম যার একমাত্র হাতিয়ার। জ্ঞানী, গুণী ও সম্পদশালীদেরকে আমরা সৌভাগ্যবান বলে থাকি। মনে করি, ভাগ্যই তাদের জ্ঞানী, গুণী ও সম্পদশালী হতে সাহায্য করে। আসলে পৃথিবীতে ভাগ্য বলতে কিছু নেই। মানবজীবনে সফলতা লাভে পরিশ্রমের কোনাে বিকল্প নেই। বিদ্যার্থীমাত্রই যথারীতি পরিশ্রম করে বিদ্যার্জন করে এবং অর্জিত বিদ্যার বদৌলতে মান-সম্মান ও ধনসম্পদ অর্জন করে। জীবন মানেই সংগ্রাম। আর এ সংগ্রামে টিকে থাকতে হলে, জয়লাভ করতে হলে, পরিশ্রম ছাড়া বিকল্প নেই। মানুষ ইচ্ছা করলেই নিরলস প্রচেষ্টা ও অক্লান্ত পরিশ্রম দ্বারা নিজের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। তবে সমাজ সংসারে এমন অনেক কর্মবিমুখ অলস আছে যারা আকাশ-কুসুম কল্পনা করে সময় কাটায়, যা তাদেরকে কখনই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করে না, বরং তাদের জীবনকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করে। পরিণামে দুঃখ-দৈন্যতায় পতিত হয়ে ভাগ্যকে দোষারােপ করে। কিন্তু তারা জানে না সৃষ্টিকর্তা স্বেচ্ছাপ্রণােদিত হয়ে কারাে ভাগ্যের উন্নয়ন করে না; যদি না সে তার নিজের ভাগ্যোন্নয়নে সচেষ্ট হয় অর্থাৎ পরিশ্রম করে। মানব ইতিহাস পর্যালােচনা করলে দেখা যায় যে, সৃষ্টির সূচনালগ্নে অসহায় মানুষেরা যখন হিংস্র প্রাণীর উপদ্রব ও বৈরী প্রকৃতির নির্মমতার হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য বুকফাটা আহাজারি শুরু করেছিল, তখন কোনাে ঐশীশক্তি বা দেবতা তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি। তখন মানুষই একে অন্যের সাহায্যার্থে এগিয়ে এসেছে এবং পরস্পরের সাহায্য-সহযােগিতায় বৈরী প্রকৃতির সাথে নিরলস সংগ্রাম করে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়েছে। সুতরাং, সাফল্য লাভে পরিশ্রমের কোনাে বিকল্প নেই। পরিশ্রম ছাড়া কোনাে ব্যক্তি, দেশ ও জাতি উন্নতি লাভ করতে পারে না। পরিশ্রম ছাড়া জীবনে সফলতার কথা চিন্তাও করা যায় না। সাফল্য অর্জন করতে হলে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2020983178378684,2.5991955243870235,2.7405106165772115 অনুচ্ছেদ লিখুন: পথশিশু।,"পথশিশু বলতে পথে পথে কর্মহীন যে শিশু ঘুরে বেড়ায় তাকে বোঝায়। বিশিষ্ট কার্টুনিস্ট রফিকুন্নবী, যিনি রণবী নামে পরিচিত, এসব শিশুদের নাম দিয়েছিলেন ‘টোকাই'। টোকাই নামের মধ্যেই রয়েছে এসব শিশুর বাস্তব পরিচয়। তারা স্কুলে যায় না এবং সমাজের সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত। নোংরা-ময়লা পোশাক পরে পথে-প্রান্তরে এমন কি ডাস্টবিনে ময়লার মধ্যে পরিত্যক্ত জিনিসপত্র টোকায়। খেয়ে না খেয়ে এদের প্রতিটি দিন কাটে। অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে পথশিশুদের জীবন চলতে থাকে। অথচ শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ। উন্নত দেশে শিশুদের ভবিষ্যতের সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে তাদের পরিচর্যা মাতৃগর্ভ থেকেই শুরু হয় সেখানে আমাদের দেশে জন্মের পর হাঁটতে শিখলেই তারা ঘুরতে থাকে অনিশ্চয়তার পথে। অশিক্ষা, দরিদ্রতা আর জীবিকার দুর্ভাবনায় শিশুরা যোগ্য হয়ে বেড়ে উঠতে পারে না। এ ক্ষেত্রে শিশুদের অভিভাবকরা নানা সীমাবদ্ধতার কারণে উদাসীনতার পরিচয় দেয়। এসব শিশুরা একদিকে যেমন যোগ্য হয়ে ওঠে না, অন্যদিকে অল্প বয়সেই তারা মারাত্মক রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। এছাড়া এরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেও জড়িয়ে পড়ে। ফলে সামাজিক মূল্যবোধ ও নৈতিক অবক্ষয়ের সৃষ্টি হয়। এসব পথশিশুদের কল্যাণে বা সুযোগসুবিধা সৃষ্টি করতে সরকার বা বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সমাজের ধনাঢ্য শ্রেণির ব্যক্তিদের এগিয়ে না আসাটা অত্যন্ত দুঃখজনক। পথশিশুদের দায়িত্ব নিলে এরা বেড়ে উঠত সত্যিকারের মানুষরূপে। এরা পথশিশু নয়; পথকলি। এদের বিকাশের সুযোগ দিতে হবে। তাহলেই সমগ্র জাতি সুবাসিত হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.060120468097635,2.6830639268568186,2.834652826332275 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : (১৯৮৩ সালে ডেভিড চৌম তার গবেষণা পত্রে ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা দিয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে তিনি ডিজিক্যাশ (DigiCash) একটি ইলেকট্রনিক নগদ সংস্থা (ক্যাশ কোম্পানি) প্রতিষ্ঠা করেন। আমস্টারডামে তার গবেষণার বাণিজ্যিক বিকাশ ঘটানোর জন্য তিনি এটি করেন|), প্রশ্ন : ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা প্রথম কে প্রদান করেন ?",ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা প্রথম ডেভিড চৌম প্রদান করেন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5224511292635254,3.668531972240256,2.675951675852056 ই-বুক নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"ই-বুক বা ইলেকট্রনিক বুক হচ্ছে বইয়ের আদলে প্রকাশিত ডিজিটাল বই। এই বই হচ্ছে একাধারে চিত্র ও কথার সমন্বয়ে প্রকাশিত বই যা কম্পিউটার বা অন্য যেকোনো ইলেকট্রনিক যন্ত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করা যায় এবং পড়া যায়। ই-বুক তথাকথিত পুস্তক বা বইয়ের মতো কাগজে ছাপানো আকারে প্রকাশিত নয়। তবে ছাপানো বইয়ের মতোই একে পড়া যায় ই- রিডারের মাধ্যমে। ১৯৪০ সালের দিকে ই-বুকের ধারণা প্রথম প্রবর্তিত হয়। সর্বপ্রথম প্রকাশিত ই-বুক হচ্ছে— ইনডেক্স থমেসটিকাস যা ১৯৪৯ সালে প্রকাশিত হয়। এটি তৈরিতে কাজ করেছিলেন রবার্টো বুসা। এছাড়াও ১৯৪৯ সালে ই-বুক প্রকাশ করেন অ্যাঞ্জেলা লুইস রব্যাজ। ২০০৯ সালের আগস্ট পর্যন্ত প্রকাশিত ই-বুকের সংখ্যা দুই লক্ষেরও বেশি, যা বর্তমানে তিন লক্ষের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। ই-বুক পড়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। কারণ, এটি সস্তা ও সহজলভ্য। ই-বুক তৈরিতে ছাপানো বইয়ের চেয়ে কম খরচ হয় তাই ই-বুক নিঃসন্দেহে সাশ্রয়ী। আবার ই-বুক সহজলভ্যও। কারণ এটি ইন্টারনেট থেকে যখন খুশি সংগ্রহ করা যায়। আধুনিক যান্ত্রিক ও বিশ্বায়নের যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সকল পাঠককেই ই-বুকের প্রতি আগ্রহী হতে হবে। কারণ, ই-বুক স্বল্পসময়ে ও সহজলভ্য উপায়ে বিনোদন ও জ্ঞানার্জনের আদর্শ মাধ্যম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.702613754410017,2.3337238650394885,2.4613792117308404 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : মাওলানা ইসহাক বাংলাদেশের স্বাধীনতার","সপক্ষে ছিলেন। তিনি স্থানীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল ও ক্যাপ্টেন আবদুল লতীফ এবং আরও অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে আসতেন, কথা বলতেন, পরামর্শ ও যুদ্ধে সাফল্য লাভের জন্যে দুআ নিতেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6238026097928633,2.807527736345668,3.3235416274978498 Write a continuation for this paragraph - সাভার ভবন ধস ,"ঘটনায় প্রায় ১,০০০ জন মৃত্যুবরণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,ab13c181653d70e258f4422a5ce1ff491328ee0243bf347d9ca1bf949c08d2ee,87.64442983257536,2.1349925224355957,11.046445138489995 ".অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন: হিন্দি ভাষা: হিন্দি ভাষা (हिन्दी) ভারতের সরকারী ভাষা। এই কেন্দ্রীয় ইন্দো-আর্য ভাষাটি মূলত উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের প্রায় ৩২ কোটিরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা। দেবনাগরী লিপিতে লেখা সাহিত্যিক বা লেখ্য হিন্দি ভাষায় সংস্কৃতের বড় প্রভাব রয়েছে। দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা লেখ্য হিন্দির ভিত্তি। এছাড়া হিন্দির একটি উপভাষা ব্রজ ভাষায় ১৫শ শতক থেকে ১৭শ শতক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য রচিত হয়। হিন্দির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপভাষার মধ্যে আওয়াধি, বাঘেলি, ছত্তিশগড়ি, বুন্দেলি ও কানাউজি অন্যতম। প্রশ্ন: হিন্দি ভাষার উৎস কোন ভাষা থেকে ? ",খাড়ি বোলি উপভাষা,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2332979034029647,7.285826748709189,2.4929317317819595 উটকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? ব্যাখ্যা করো।,"মরু অঞ্চলে চলাচলের উপযোগী বাহন হওয়ায় উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। আরবের অধিকাংশ অঞ্চলই মরুময়। আর প্রাচীন ও মধ্যযুগে উত্তপ্ত মরুঅঞ্চলে উট ছিল চলাচলের একমাত্র উপযোগী প্রাণী। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব বিবেচনায় মরুময় আরবে এটি সর্বাধিক গৃহপালিত প্রাণী। মরুবাসীরা খাদ্য ও পানীয় সংগ্রহ, যোগাযোগ এবং ক্রয়-বিক্রয়ের প্রধান বাহন হিসেবে উট ব্যবহার করে। তাই একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.99902643225868,2.336318423021478,2.579349828133289 মৌলিক গণতন্ত্র কী? ব্যাখ্যা করো।,"মৌলিক গণতন্ত্র হলো ১৯৫৮ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান প্রবর্তিত অগণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা। জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর নিজের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র (বেসিক ডেমোক্রেসি) নামে পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এই পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল (বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ) সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয় । এতে তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সকল সদস্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.954916356024176,2.10725782774995,2.306370875474249 "উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদে একটি নির্দিষ্ট অঙ্গ রয়েছে যা বংশবৃদ্ধির পাশাপাশি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সহায়ক। উক্ত অঙ্গটির পরিবর্তিত রূপ জীবের পুষ্টি উপাদানেও মুখ্য ভূমিকা পালন করে। উদ্দীপক অনুসারে অঙ্গটি কীভাবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক ভারসাম্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সহায়ক— বিশ্লেষণ কর।","উদ্দীপকের উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদে প্রাপ্ত নির্দিষ্ট অঙ্গটি হলো ফুল। ফুল হলো প্রজননের জন্য রূপান্তরিত বিশেষ ধরনের বিটপ এবং উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদের প্রজনন অঙ্গ। একটি আদর্শ ফুল পুষ্পাক্ষ, বৃতি, দলমণ্ডল, পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবক দিয়ে গঠিত। পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবক প্রজননে সরাসরি অংশ নেয় এবং অন্যান্য স্তবকগুলো পরোক্ষভাবে প্রজননে সহায়তা করে। দলমণ্ডলের প্রতিটি খণ্ডকে বলা হয় পাপড়ি। এগুলো সাধারণত রঙিন হয়। বিভিন্ন উদ্ভিদের পাপড়ির রং বিভিন্ন হয়। এর ফলে রঙের বৈচিত্র্যতার সৃষ্টি হয়। এসব বিভিন্ন উদ্ভিদের সমারোহে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। আবার সমস্ত জীবজগত উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। আর, উদ্ভিদের বংশবিস্তার নির্ভর করে ফুলের উপর। উদ্ভিদ গ্যাসীয় আদান-প্রদানের মাধ্যমে বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের অনুপাত ঠিক রাখে। এছাড়া সকল প্রাণী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে খাদ্যের জন্য উদ্ভিদের উপর নির্ভর করে। তাছাড়া কোন স্থানের বাস্তুতন্ত্র গড়ে উঠে উদ্ভিদকে কেন্দ্র করে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে ফুল প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় অবদান রাখে। অপরদিকে, নিষেকের পরবর্তীতে ফুলের বিভিন্ন অংশ রূপান্তরিত হয়ে বিভিন্ন অংশ গঠন করে। যেমন- গর্ভাশয় ফলে, ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। ফুল, ফল, শস্য, ইত্যাদি রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে। তাই বলা যায়, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রাকৃতিক ভারসাম্য এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ফুলের গুরুত্ব অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.373554557152845,2.3207178743404016,2.2965209057344556 মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন?,বিল গেটস মাইক্রোসফট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.296402230968671,2.3893828217776187,3.4169393452296073 বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো।,"অবশ্যই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো। ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে। বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো। খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.049238284023837,3.7469897080641377,3.9478479759934038 একজন ভালো শিক্ষার্থীর মাঝে কোন কোন গুণ থাকা উচিত?,"একজন ভালো শিক্ষার্থীর মাঝে থাকা উচিত এমন কিছু গুণ হলো: * শিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ: একজন ভালো শিক্ষার্থীর শিক্ষা গ্রহণের প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে। তারা নতুন জিনিস শিখতে ভালোবাসবে এবং নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে ইচ্ছুক হবে। * নিষ্ঠা: একজন ভালো শিক্ষার্থীর মাঝে নিষ্ঠা থাকতে হবে। তারা তাদের পড়াশোনার প্রতি মনোনিবেশ করবে এবং সময়মতো তাদের কাজ সম্পূর্ণ করবে। * স্ব-প্রশিক্ষণ: একজন ভালো শিক্ষার্থীর স্ব-প্রশিক্ষণ গুণ থাকতে হবে। তারা তাদের দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করতে এবং সেগুলির উন্নতি করার জন্য কাজ করবে। * সহযোগিতা: একজন ভালো শিক্ষার্থী সহযোগিতা করতে শিখবে। তারা অন্য শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে ইচ্ছুক হবে এবং অন্যদের কাছ থেকেও শিখতে ইচ্ছুক হবে। * ক্রিটিক্যাল চিন্তাভাবনা: একজন ভালো শিক্ষার্থী ক্রিটিক্যাল চিন্তাভাবনা করতে পারতে হবে। তারা তথ্য মূল্যায়ন করতে এবং তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবে। * সৃজনশীলতা: একজন ভালো শিক্ষার্থী সৃজনশীল হতে হবে। তারা নতুন ধারণা তৈরি করতে এবং সমস্যা সমাধানের নতুন উপায় খুঁজে বের করতে সক্ষম হবে। এছাড়াও, একজন ভালো শিক্ষার্থীর মধ্যে থাকা উচিত এমন কিছু ব্যক্তিগত গুণ হলো: * উদারতা: একজন ভালো শিক্ষার্থীকে উদার হবে। তারা অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে এবং তাদের সাহায্য করতে ইচ্ছুক হবে। * নৈতিকতা: একজন ভালো শিক্ষার্থীকে নৈতিক হবে। তারা সত্যবাদী হবে এবং অন্যদের প্রতি সম্মান দেখাবে। * দায়িত্ববোধ: একজন ভালো শিক্ষার্থী দায়িত্বশীল হবে। তারা তাদের কাজের জন্য দায়ী হবে এবং অন্যদের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করতে ইচ্ছুক হবে। এই গুণগুলি একজন শিক্ষার্থীকে সফল হতে সাহায্য করে। তারা শিক্ষার্থীকে তাদের শিক্ষাকে কাজে লাগাতে, তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে এবং একজন সৎ এবং দক্ষ নাগরিক হতে সহায়তা করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3966016379328376,1.4674248614640226,1.5309880389790167 """সুদের হার ও অর্থকে তার সময় মূল্য দেয়""— এটা কি সত্য? বিস্তারিত ব্যাখ্যা করো।","বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থ ভবিষ্যতে প্রাপ্য অর্থের চেয়ে অধিক মূল্যবান—এই ধারণাটিই অর্থের সময়মূল্য হিসেবে পরিচিত। অর্থায়নের মৌলিক এই ধারণাটির সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের উপার্জন ক্ষমতা। অর্থাৎ বর্তমান অর্থের সুদ অর্জন করার ক্ষমতা। স্বাভাবিকভাবেই বর্তমান অর্থ বা সম্পদকে ভবিষ্যৎ অর্থ বা সম্পদের চেয়ে সবাই বেশি গ্রহণযোগ্য মনে করে। কারণ বর্তমানে প্রাপ্ত অর্থের মূল্য ভবিষ্যতে প্রাপ্য অর্থের মূল্যের চেয়ে বেশি। বিষয়টি অন্যভাবে বলতে গেলে আজকে ১০০ টাকা দিয়ে যে পরিমাণ পণ্য বা সেবা ক্রয় করা যাবে ঠিক সম পরমিাণ ১০০ টাকা দিয়ে ১ বছর পর ঐ পরিমাণের চেয়ে কম পরিমাণে পণ্য বা সেবা ক্রয় করা যাবে। অর্থাৎ জিনিসপত্রের মূল্যস্তর বৃদ্ধির ফলে টাকার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে সুদ তাহলে কি? সুদ হলো অর্থের ক্রয় ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার ক্ষতিপূরণ। অর্থাৎ এভাবে বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে, যদি সুদের হার ১০% হয় তবে অনুমান করা হয় যে, বর্তমানে যে পণ্যটির ক্রয় মূল্য ১০০ টাকা ১ বছর পর তার ক্রয় মূল্য হবে ১১০ টাকা। যদিও বাস্তবে ভবিষ্যতে ক্রয়ক্ষমতা যে পরিমাণে হ্রাস পায় সুদের হার দ্বারা সেই পরমিাণে ঘাটতি হ্রাস করা যায় না। তথাপিও সুদকে অর্থের মূল্যহ্রাসজনিত ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7859195928679275,2.0215507846831824,2.215401872441985 কখন মহাবিশ্বে ব্ল্যাক হোল তৈরি হয়,"একটি ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় যখন মহাকর্ষ বল একটি নক্ষত্রকে নিজের উপর ভেঙে পড়ে, একটি ঘন ব্ল্যাক হোল তৈরি করে। নক্ষত্রের ভর চন্দ্রশেখরের সীমার চেয়ে বেশি হলে ব্ল্যাক হোল তৈরি হয়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9750511166940217,2.363861445917472,3.039667030923256 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন | প্রশ্ন : অবিভক্ত বাংলা কত সালে বিভক্ত হয় ? ","১৯৪৭ সালের বাঙলা বিভক্তির পূর্বে,১৯০৫ সালে প্রশাসনিক কার্যক্রমকে সহজতর করার লক্ষ্যে পূর্ব এবং পশ্চিম বাংলায় বিভক্ত করা হয় যা বঙ্গ ভঙ্গ হিসেবে পরিচিত।[1] সে সময় পশ্চিমবাংলা ছিল হিন্দু অধ্যুসিত এবং মুসলিমরা সেখানে সংখ্যালঘু, অন্যদিকে পূর্ববাংলা ছিল মুসলিম অধ্যুসিত এবং হিন্দুরা ছিল সংখ্যালঘু। মুসলিম অধ্যুসিত পূর্ববাংলার মানুষ এই বঙ্গ ভঙ্গের প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছিল, কেননা তারা উপলব্ধি করেছিল যে এই বিভক্তির মাধ্যমে তারা তাদের নিজস্ব একটি প্রদেশ পেতে পারে। কিন্তু হিন্দুরা এই বিভক্তির বিপক্ষে শক্ত অবস্থান নেয়। এই বিতর্ক পরবর্তীকালে প্রতিবাদ এবং সন্ত্রাসের জন্ম দেয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদের মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.098763070017881,2.1089164312199027,2.3467232944742475 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন: হিন্দি ভাষা: হিন্দি ভাষা (हिन्दी) ভারতের সরকারী ভাষা। এই কেন্দ্রীয় ইন্দো-আর্য ভাষাটি মূলত উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের প্রায় ৩২ কোটিরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা। দেবনাগরী লিপিতে লেখা সাহিত্যিক বা লেখ্য হিন্দি ভাষায় সংস্কৃতের বড় প্রভাব রয়েছে। দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা লেখ্য হিন্দির ভিত্তি। এছাড়া হিন্দির একটি উপভাষা ব্রজ ভাষায় ১৫শ শতক থেকে ১৭শ শতক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য রচিত হয়। হিন্দির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপভাষার মধ্যে আওয়াধি, বাঘেলি, ছত্তিশগড়ি, বুন্দেলি ও কানাউজি অন্যতম। প্রশ্ন: হিন্দি ভাষার উৎস কোন ভাষা থেকে ? ",দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা থেকে।,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.201090297677559,4.055496699366417,2.3684793451368367 সাজেক ভ্যালির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো।,রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়ন দেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন । ১৭৭১.৫৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ ইউনিয়নকে বলা হয় রাঙামাটির ছাদ। ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত সংলগ্ন এ ইউনিয়নেই অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এ সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া— রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাড়া। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে। খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৭০ কিমি । আর দীঘিনালা থেকে ৪৯ কিমি।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.836485525545142,2.3882176968764104,2.6813890957037123 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তার পিতা ছিলেন আল-আজাহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করা শিক্ষিত তুলা ব্যবসায়ী। তিনি তাকে নুসাইবা বিনতে কাব আল-মুজানিয়া মতো একজন ইসলামিক নেতা হতে উৎসাহিত করতেন যিনি নারী হয়েও উহুদ যুদ্ধে","নবী মুহাম্মদের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন। কিশোর বয়সে স্বল্প সময়ের জন্য তিনি মিশরীয় নারীবাদী ইউনিয়নে যোগ দেন। পরে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে ""ইসলাম অন্য কোন সমাজ কর্তৃক প্রদত্ত পরিবারে নারীদের অধিকার প্রদান করেছে। আঠারো বছর বয়সে তিনি জামাত আল-সাইয়্যিত আল-মুসলিমত (মুসলিম মহিলা এসোসিয়েশন) প্রতিষ্ঠা করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.139507986207925,2.471683746550829,3.034300924317121 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : একাত্তরের ভয়াবহ গণহত্যার","বাস্তবতা বিশ্বসমাজের কাছে মেলে ধরা এবং দায়ী ব্যক্তিদের বিচার, তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা আহরণ ও সহায়তা গ্রহণ ইত্যাদি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আন্তর্জাতিক সম্মেলন করে আসছে ২০০৮ সাল থেকে। সম্মেলনে প্রণীত সুপারিশমালা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রেরণ করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0472351944965275,2.640565979647162,3.221659510188093 ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন।,"হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন। ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5717993946438664,1.9285722164077284,2.0706278442202346 """বাংলাদেশের উৎসব"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।","বাঙালি জাতির সঙ্গে বিভিন্ন উৎসব অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বাঙালির জীবনে আনন্দের ছোঁয়া নিয়ে আসে বিভিন্ন উৎসব। সবাই তখন দুঃখ ও হতাশার গ্লানি ভুলে মেতে ওঠে অনাবিল আনন্দে। উৎসবপ্রিয় এ জাতির জীবনে তাই বারো মাসে তেরো পার্বণের ঘনঘটা। এ উৎসবগুলো বাঙালির সমৃদ্ধ সংস্কৃতির পরিচয় বহন করে। বিভিন্ন ধর্ম ও বর্ণের মানুষের বাস এ বাংলাদেশে। এদেশের উৎসবের ধরন ও প্রকৃতিও তাই বৈচিত্র্যময়। সবাই তাদের নিজস্ব আচার ধর্ম অনুযায়ী, নিজস্ব সংস্কৃতির প্রকাশ ঘটায় এ উৎসবগুলোতে। এদেশে বিভিন্ন ধর্মের লোক বাস করে। ধর্ম অনুযায়ী উৎসবের ভিন্নতা ও প্রাচুর্য লক্ষণীয়। এ ছাড়া ষড়ঋতুর এদেশে প্রকৃতির রূপের ভিন্নতা বার্তা নিয়ে আসে উৎসবের আমেজের। বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের পরিচয় মেলে বাঙালির সামাজিক উৎসবগুলোর মধ্যে। বাঙালির চেতনার প্রকাশ ঘটে এদেশ গঠনে যাঁদের অবদান আছে জাতীয় উৎসবের মধ্য দিয়ে তাঁদের স্মরণ করার মাধ্যমে। বাংলাদেশ মুসলিমপ্রধান দেশ ৷ তাই ধর্মীয় উৎসবের কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসবের কথা। মুসলমানদের বছরে দুটি ইদ। একটি ইদুল ফিতর এবং অন্যটি ইদুল আজহা। ঈদুল ফিতরে মুসলমানরা ভেদাভেদ ভুলে ধনী-গরিব সবাই একত্রে একই আনন্দের শরিক হয়। ইদুল আজহা মুসলমানদের আত্মত্যাগ করতে শেখায়, অর্থাৎ মুসলমানদের কাছে আনন্দের আর এক প্রতিশব্দ ঈদ। মুসলমানদের পরেই আসে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের কথা। বছরের প্রতিটি মাসেই তাদের কোনো না কোনো লৌকিক দেবতার পূজা থাকে। এ সমস্ত ধর্মোৎসবের ভেতরে দুর্গাপুজোই সর্বশ্রেষ্ঠ। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের মাঝে আছে বুদ্ধপূর্ণিমা, প্রবারণা পূজা, মাঘীপূর্ণিমা ইত্যাদি। এ ছাড়া খ্রিস্টানদের আছে বড়দিন, ইস্টার সানডে, গুড ফ্রাইডে, হেলোইন ইত্যাদি উৎসব। বাঙালি জীবনের অন্যতম প্রধান অংশ হিসেবে গণ্য জাতীয় উৎসবসমূহ। ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস ও ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক ভাষাদিবসও বাংলাদেশের জাতীয় উৎসবের পর্যায়ে পড়ে। আনন্দ-বেদনার এক অভূতপূর্ব সংমিশ্রণে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি এ দিনগুলোকে জাতীয় উৎসব হিসেবে উদ্‌যাপন করে। এর সার্বজনীনতা অন্যান্য উৎসবের তুলনায় বেশি। জাতীয় চেতনা গঠন, দেশপ্রেমের উৎসরণ প্রভৃতি আমেজে বাঙালিরা এ উৎসবগুলো উদযাপন করে। যে কোনো উৎসবই মানুষে-মানুষে মিলনের যোগসূত্র হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশের উৎসবগুলোর সর্বজনীনতা এ ক্ষেত্রে বিস্ময়কর। ইদ-পূজা কিংবা পহেলা বৈশাখ যে কোনো উৎসবে এ সার্বজনীনতা দেখা যায়। মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির এক অদৃশ্য সেতুবন্ধন রচিত করে চলে প্রতিটি উৎসব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.634182572236716,2.4240130094771923,2.497970164660443 কোন সামুদ্রিক প্রাণীরা মাতৃতান্ত্রিক দলে বাস করে,Orcas হল সমুদ্রের প্রাণী যারা মাতৃতান্ত্রিক দলে বাস করে। তারা খুব বুদ্ধিমান প্রাণী যারা একসাথে শিকার করে এমনকি তাদের তরুণ শিকারের কৌশল শিখিয়ে জ্ঞান পরিবর্তন করে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0502520977707546,2.7957692308377573,3.3170883043525525 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? প্রথমে একটি উদার সংস্কার আন্দোলন হিসেবে এর সূচনা হয়। উসমানীয় সরকার কর্তৃক দলটি সাম্রাজ্যের গণতন্ত্রকরণের ডাক দেয়ার কারণে নিপীড়নের স্বীকার হয়। ১৯০৮ সালের তরুণ তুর্কি বিপ্লবে দল ক্ষমতা লাভ করার পর ১৯১২ সালের সাধারণ নির্বাচন ও ১৯১৩ সালের সামরিক অভ্যুথানে ক্ষমতা সংহত করা হয়। এসময় তিন পাশা বলে খ্যাত আনোয়ার পাশা, তালাত পাশা ও জামাল পাশা সাম্রাজ্যের শাসকে পরিণত হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই নেতৃত্বের বিরুদ্ধে আর্মেনীয় গণহত্যার অভিযোগ রয়েছে।",তরুণ তুর্কি বিপ্লবে,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6340729818739215,4.420901445352715,2.902725794535117 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ? অনুচ্ছেদ : অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)) একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার। তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে।",মুক্তমনা,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.189400209288632,11.81355756344821,2.44689568478487 জীবদেহের বৃদ্ধি কিভাবে ঘটে?,জীবদেহ কোষ দ্বারা গঠিত। মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের কারণে প্রতিটি কোষের নিউক্লিয়াস এবং সাইটোপ্লাজমের মধ্যকার আয়তন পরিমাণগত ভারসাম্য রক্ষিত হয়। এর ফলে বহুকোষী জীবদেহে দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে। সব বহুকোষী জীবই জাইগোট নামক কোষ থেকে বারবার মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে অসংখ্য কোষ সৃষ্টির মাধ্যমে পূর্ণ জীবে পরিণত হয়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.673062633447729,2.27451922654027,2.7143996344780854 অনুচ্ছেদ লিখুন: শিষ্টাচার।,"শিষ্টাচার শব্দটি 'শিষ্ট' ও 'আচার' শব্দযোগে গঠিত। 'শিষ্ট' কথাটির অর্থ ভদ্র, বিনীত, মার্জিত বা সুশীল, আর 'আচার' বলতে ব্যবহারকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ শিষ্টাচার হচ্ছে ভদ্র বা মার্জিত ব্যবহার। এটি মানুষের এমন একটি মানবীয় গুণ, যা মানুষের চরিত্রকে উন্নত করে। মানুষের কথাবার্তা, আচার-আচরণ ও চালচলনে যে ভদ্রতা ও শালীনতার পরিচয় প্রকাশ পায়, তাই শিষ্টাচার। শিষ্টাচার মানব চরিত্রের অলংকারস্বরূপ। অনেক ছোটো ছোটো বিষয় থেকেই একজন মানুষ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। একজন মানুষের কথা বলার ধরন, ভাষা ব্যবহার, মুখের অভিব্যক্তি এমনকি পোশাক-পরিচ্ছদ সবকিছুতেই তার স্বভাব ও রুচির পরিচয় পাওয়া যায়। আর এইসব কিছু একজন ব্যক্তির শিষ্টাচারের লক্ষণ বহন করে। সবসময় সৎপথে থাকা, সত্য কথা বলা এবং অন্যের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাওয়া সবকিছুই শিষ্টাচারের অংশ। শিষ্টাচার একজন মানুষকে তার পরিবারে, সমাজে এমনকি রাষ্ট্রে গৌরবান্বিত ও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। যে জাতির আচরণ যত বেশি সুন্দর ও মার্জিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। কেবল শারীরিক দিক দিয়ে বেড়ে উঠলেই হবে না, একজন মানুষকে অবশ্যই মানবিক গুণসম্পন্ন হয়ে বেড়ে উঠতে হবে। আর এর মধ্যেই মানবজীবনের সার্থকতা। পোশাক ছাড়া যেমন দেহের শোভা বৃদ্ধি পায় না। তেমনি শিষ্টাচার ছাড়া মানুষের চরিত্রের শোভাও বাড়ে না। শিষ্টাচারসম্পন্ন মানুষকে সবাই শ্রদ্ধা করে। একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন ব্যক্তি যতই অসুন্দর বা গরিব হোক না কেন তার স্থান সমাজের উঁচু স্তরে। শিষ্টাচারই একজন ব্যক্তিকে সম্মানিত স্থানে বসাতে পারে, দিতে পারে প্রকৃত মর্যাদা। শিষ্টাচারেই রযেছে মানবজীবনের সাফল্যের চাবিকাঠি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.787337895806343,2.1844522193029334,2.2744982129912064 রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন কীভাবে? ব্যাখ্যা করো।,উত্তর ও দক্ষিণ মিসরকে একত্রিত করার মাধ্যমে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদায় অভিষিক্ত হন। প্রাক-রাজবংশ যুগাবসানের পর মিসর উত্তর মিসর এবং দক্ষিণ মিসর এ দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে এ দুই অংশকে একত্র করে মেনেস তার শাসক নিযুক্ত হন। তার রাজধানী স্থাপিত হয় মেমফিস শহরে। মিসরীয় রাজা-বাদশাহদের ফেরাউন বলা হতো। এভাবে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.953919875591775,2.5008986228896255,2.8599179411380735 সব মানুষের গায়ের রঙ একরকম নয় কেন? এক কথায় উত্তর দাও।,"মানুষের বহিঃত্বকের ভেতরের স্তরের মেলানোসাইট নামক কোষের রঞ্জক কণা মেলানিন-এর পরিমাণ, ভৌগোলিক অবস্থান ও সূর্যের আলোর তীব্রতার কারণে সকলের গায়ের রঙ একরকম নয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0030847542230172,3.166759698732324,3.3996881773312766 সংক্ষেপে বর্ণনা করো যে কোষচক্র কী?,"বিভাজনযোগ্য কোষ সব সময়ই বিভক্ত হতে থাকে। এই বিভক্তির কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন পর্যায় চক্রাকারে চলতে থাকে। কোষ বিভক্ত হওয়ার আগে একটু বিশ্রাম নেয়, তারপর কোষস্থ ডিএনএ প্রতিলেপন হয়, এরপর আবার বিশ্রাম নেয় এবং শেষ পর্যন্ত কোষ বিভাজন হয়। বিশ্রাম, রেপ্লিকেশন, আবার বিশ্রাম—এই কাজগুলো চক্রাকারে চলতে থাকে। বিভাজন ছাড়া বাকি তিনটিকে বলা হয় প্রস্তুতি পর্যায়। কোষ বিভাজন পর্যায় এবং বিভাজনের প্রস্তুতি পর্যায় পর্যায়ক্রমে চক্রাকারে চলতে থাকে এবং এ চক্রকেই বলা হয় কোষ চক্র।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.499155889716987,2.1693248060477472,2.563360385756042 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মহানগরীয় ফ্রান্সে মুসলিম অভিবাসনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ১৯৬১ সালে, পশ্চিম জার্মান সরকার প্রথম গ্যাস্টারবিটারদের আমন্ত্রণ জানায় এবং সুইজারল্যান্ডের অনুরূপ চুক্তি প্রস্তাব করে; এর মধ্যে কিছু অভিবাসী শ্রমিক তুরস্কের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ-মুসলিম দেশ থেকে এসেছিল। ব্রিটেনে অভিবাসীরা এর প্রাক্তন সংখ্যাগরিষ্ঠ-মুসলিম উপনিবেশ পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে এসেছিল।",আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3025187381733856,2.2273963436873023,2.5456575733896294 যৌতুক প্রথা নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,যৌতুকপ্রথা একটি মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। বাংলাদেশে যৌতুকপ্রথার প্রকট রূপ আমাদেরকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলেছে। পণপ্রথা বা যৌতুকপ্রথা বলতে এমন এক ঘৃণ্য প্রথাকে বোঝায়— যেখানে কনেপক্ষ বরপক্ষকে অর্থ প্রদান করে কন্যার বিয়ের ব্যবস্থা করে। পণ্য ক্রয় করার মতোই কন্যাপক্ষ ও বরপক্ষের মধ্যে দরকষাকষি হয়ে থাকে। সচ্ছল পরিবারের জন্য এটি সাধারণ ব্যাপার হলেও দরিদ্র পরিবারের জন্য তা নিদারুণ কষ্টের ও বিড়ম্বনার। পণপ্রথা প্রাচীনকাল থেকেই সমাজে প্রচলিত। তবে আগেকার দিনে এই প্রথার রূপ অন্য রকম ছিল। পূর্বে বরপক্ষ কন্যাকে নানারকম অলংকারে সজ্জিত করার পাশাপাশি কন্যার পিতাকে নগদ অর্থ প্রদান করত। কিন্তু কালক্রমে সেই রীতিরই উল্টো প্রয়োগ ঘটেছে। ফলে বর্তমানে কন্যাপক্ষকেই যৌতুক বা পণ দিতে হয়। যৌতুকের অভাবে অসংখ্য নারীর জীবন আজ হুমকির মুখোমুখি। নারীকে এর জন্য অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকার যৌতুকবিরোধী আইন করলেও তা মানছে না অনেকেই। ফলে যৌতুকের করালগ্রাসে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অসংখ্য নারীর জীবন। তাই যৌতুকপ্রথা রোধ করার জন্য প্রথমত নারীশিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে নারীকে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এছাড়া গড়ে তুলতে হবে সামাজিক সচেতনতা। আইনের কঠোর প্রয়োগ ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই পণ বা যৌতুকপ্রথা রোধ করা সম্ভব।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.182162712073526,2.5015471404669367,2.620582935900952 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | এবারই প্রথমবারের মত কোন বিশ্বকাপ আসরে গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। বিগত বিশ্বকাপকে বলা যায় এই প্রযুক্তি ব্যবহারের অনুঘটক। কেননা, বিগত বিশ্বকাপের ১৬ দলের, পর্বে জার্মানি ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার খেলায় রেফারির ভুল সিদ্ধান্তে ইংল্যান্ডের একটি গোল বাতিল হয়ে যায়। এই ঘটনার পর ফিফা প্রেসিডেন্ট সেপ ব্লাটারও গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহারের পক্ষে মত প্রকাশ করেন। ২০১২ সালে আইএফএবি এই প্রযুক্তি ব্যবহারের স্বীকৃতি প্রদান করে। এটি ফিফার চতুর্থ প্রতিযোগিতা যেখানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। এর আগে ২০১২ ক্লাব বিশ্বকাপ, ২০১৩ ক্লাব বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ কনফেডারেশন্স কাপে","এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে, জার্মান কোম্পানি গোলকন্ট্রোলকে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল গোল-লাইন প্রযুক্তি প্রদানকারী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2014566251713523,2.116808984118882,2.251495909264515 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? আলিয়া ভাট একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পরিচিত। ১৯৯৯ সালে তনুজা চন্দ্র পরিচালিত সংঘর্ষ হিন্দি চলচ্চিত্রে শিশুশিল্পীর ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। পরবর্তীকালে তিনি প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসাবে সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও বরুণ ধবনের বিপরীতে করণ জোহর পরিচালিত প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্ত্বক ""স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার"" (২০১২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউড চলচ্চিত্রে নিয়মিত অভিনয় শুরু করেন। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ৫৮তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পেয়েছেন। পরের বছরে তিনি কোনো চলচ্চিত্রে উপস্থিত হন নি। ২০১৪ সালে ভাট চারটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তার অভিনীত তৃতীয় চলচ্চিত্র, ইমতিয়াজ আলী পরিচালিত ""হাইওয়ে"", যেখানে স্টকহোম সিনড্রোমে আক্রান্ত কিশোরীর চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ৬০তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার লাভ করেছেন। ২০১৪ সালে ভাটের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল শশাঙ্ক খৈতান পরিচালিত প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র ""হাম্পটি শর্মা কি দুলহনিয়া"", যেখানে তিনি কাব্য প্রতাপ সিং নামে এক পাঞ্জাবী মেয়ের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ২০১৪ স্টারডাস্ট পুরস্কার অনুষ্ঠানে & বিভাগে পুরস্কার লাভ করেছেন। পরবর্তী বছরগুলিতে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রের সর্বাধিক উপার্জনকারী মহিলা-নের্তীত্বাধীন চলচ্চিত্রগুলিতে কাজ করেছিলেন। ২০১৯ সালে তার সর্বাধিক উপার্জনকারী সঙ্গীতধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র ""গালি বয়"" ৯২তম একাডেমি পুরস্কারে সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে একাডেমি পুরস্কারের জন্য ভারতীয় নিবেদন হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিল।",৯২তম একাডেমি পুরস্কারে আলিয়া ভাট |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.007735634201984,3.868911121597945,2.0782786202908192 "আমি আমার ছাত্রদের জ্ঞান পরীক্ষা করছি মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্পর্কে প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে (মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।) প্রশ্ন: মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ? উত্তরটি প্রেক্ষাপটে আছে",যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.970343110762472,2.2185701243886538,2.068382095951389 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর হতে এই অঞ্চলে বিভিন্ন আঞ্চলিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। যার মধ্যে নাগোরনো-কারাবাখ যুদ্ধ (১৯৮৮-১৯৯৪), পূর্ব প্রিগোরোডনি সংঘর্ষ (১৯৮৯-১৯৯১), আবখাজিয়ার যুদ্ধ (১৯৯২-৯৩), প্রথম চেচেন যুদ্ধ (১৯৯৪-১৯৯৬), দ্বিতীয় চেচেন যুদ্ধ (১৯৯৯-২০০৯) এবং দক্ষিণ ওশেতিয়ার যুদ্ধ (২০০৮) ইত্যাদি অন্যতম।",নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় প্রথম চেচেন যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.060428888223369,4.782308053937583,2.383571116108901 ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"ম্যাগি নুডলস এর প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে পানি ঢালুন এবং পানিটি ফুটতে দিন। ফুটন্ত পানিতে মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। এরপর ম্যাগি নুডলস যোগ করুন এবং সবকিছু একসাথে দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.8967521727310577,2.349737029584328,2.9438022252637657 সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। এই কটকা সম্পর্কে কিছু বলো।,"সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। কটকা সমুদ্রসৈকত মংলা বন্দর থেকে প্রায় ৯০ কিমি দূরে অবস্থিত। এখানে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস আছে। রেস্ট হাউসে লঞ্চ থেকে ওঠার জন্য এখানে কাঠের জেটি আছে। এ জেটি বেয়ে কিছুদূর হাঁটলেই রেস্ট হাউস। এর সামনেই দেখা যায় সাগরের অথৈ জলরাশির বিশাল ঢেউ। এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। প্রকৃতির রূপ ও বিচিত্র রহস্য জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপূর্ব সুযোগ কটকা সমুদ্রসৈকত ভ্রমণ। খালের ধারে দেখা যায় দলে দলে চিত্রল হরিণের বিচরণ। এছাড়া বানর, কাঠবিড়াল ও বনমোরগ দেখা যায় এবং মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। অন্ধকার রাতে লক্ষ কোটি জোনাকির আলোর মেলা পর্যটকদের মুগ্ধ ও বিমোহিত করে তোলে এ সমুদ্রসৈকত। সব মিলিয়ে কটকা সমুদ্রসৈকত একটি সৌন্দর্য উপভোগ্য আকর্ষণীয় স্থান। একদিকে সাগরের গর্জন অন্যদিকে বন্যপ্রাণীর অপূর্ব দৃশ্য, হরিণ পালদের বিচরণ, শূকরের ছোটাছুটি, বানরের কারসাজি, বাঘের হরিণ শিকার কিংবা রাজকীয় ভঙ্গিতে বাঘের চলার দৃশ্য ইত্যাদি পর্যটকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.325875671442299,2.704960220738952,2.737652226176002 মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন?,"মাইক্রোসফট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন বিল গেটস এবং পল অ্যালেন। তারা ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল আলবকর্কি, নিউ মেক্সিকোতে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন। বিল গেটস ছিলেন কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং পল অ্যালেন ছিলেন প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা (সিটিও)। বিল গেটস এবং পল অ্যালেন উভয়ই ছিলেন ছাত্র এবং তারা উভয়ই কম্পিউটার প্রযুক্তিতে আগ্রহী ছিলেন। তারা ১৯৭৩ সালে আল্টের ৮৮০০ নামে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটারের জন্য একটি সফ্টওয়্যার প্যাকেজ তৈরি করেছিলেন। এই সফ্টওয়্যারটি একটি সফল ছিল এবং এটি মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠার জন্য অনুপ্রেরণা জাগিয়েছিল। মাইক্রোসফট বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি। কোম্পানিটি অপারেটিং সিস্টেম, অফিস সফ্টওয়্যার, ডেটাবেস সফ্টওয়্যার, ডেভেলপমেন্ট টুলস এবং অন্যান্য ধরণের সফ্টওয়্যার বিকাশ করে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.296402230968671,1.6647102177184319,1.8006666159788771 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : গৌরী আইয়ুব (১৯৩১ - ১৯৯৯) তাঁর জীবনের বেশিরভাগ সময় কলকাতাতে সাধারণত একজন সমাজকর্মী, কর্মী, লেখক এবং শিক্ষক ছিলেন। দার্শনিক ও সাহিত্যিক সমালোচক আবু সাঈদ আইয়ুবের (১৯০৬-১৯৮২) সাথে গৌরীর বিবাহ হয়। গৌরী তাঁর নিজের লেখক ছিলেন এবং তিনি তাঁর ছোট গল্প, অনুবাদ এবং সামাজিক বিষয় নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধের জন্য খ্যাত। তিনি বাংলায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রচার","একাত্তরের বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধকে সক্রিয় সহযোগিতা এবং ১৯৭৪ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা (১৯৭৫-১৯৭৭) ঘোষণার সময় মানবাধিকার রোধে সোচ্চার বিরোধী ভূমিকার জন্য তিনি স্বীকৃত। তিনি লেখক ও সমাজসেবক মৈত্রেয়ী দেবীকে ""খেলাঘর"" প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করেছিলেন। প্রথমদিকে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের সময় তিনি এতিম বাংলাদেশী শিশুদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে মৈত্রেয়ী দেবী মারা যাওয়ার পরে তিনি আইয়ুব খেলাঘরের দায়িত্ব নেন এবং এটি এখনও একটি অনাথ আশ্রম হিসাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষামূলক নীতি অনুসরণ করে। একটি প্রাকৃতিক আশেপাশের শিশুদের সামগ্রিক বিকাশের উপর জোর দিয়ে থাকে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.295691132150963,2.392156032696914,2.5289521983581587 সূর্যগ্রহণের কারণ কি,"পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চাঁদ আসে এবং চাঁদ সূর্যের রশ্মি আটকায়, এই ঘটনাকে সূর্যগ্রহণ বলে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.256834963389255,2.3454421040099733,3.341608010060496 কম্পিউটার স্থাপত্যের প্রধান উদ্দেশ্য হলো,এমন একটি কম্পিউটার তৈরি করা যা নির্দিষ্ট ব্যয়ের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব কাজ করতে পারবে। পরে সঙ্গে আরো উদ্দেশ্য যোগ করা হয়েছে। যেমন- অনেকগুলো প্রোগ্রাম একই সাথে চালানো অথবা উচ্চতর ভাষায় লেখা প্রোগ্রামের ক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি করা। ,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,1.8958700874247243,2.405047981916383,2.941597815895183 কোন প্রাণী তার বাহু পুনরায় তৈরি করতে পারে,স্টারফিশ তার বাহু এবং কেন্দ্রীয় ডিস্ক পুনরায় তৈরি করতে পারে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.491620767114505,2.8700796055215347,4.214464669279673 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় নিতুন কুন্ডু কলকাতয় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের জনসংযোগ বিভাগে কাজ করেন। শিল্পী কামরুল হাসানের সাথে মিলে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে পোস্টার ডিজাইন ও অন্যান্য নকশা প্রণয়ন করেন। তার প্রণীত পোস্টারগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ""সদা জাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী"" ও ""বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধা""।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.356395287737313,2.1742137785681557,2.6700487526441727 "কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ? ""কুয়েত টাইমস-"" এর একটি ভগিনী আরবি দৈনিক পত্রিকা ""আলফাজের আলজাদীদ"" প্রকাশিত হয়েছিল, যা কুয়েতের আগ্রাসনের পরে মাত্র দু'বছর প্রকাশিত হয়েছিল।",কুয়েতের আগ্রাসন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.15099473270367,4.310542912013028,3.948632107030107 লোডশেডিং নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"আধুনিক সভ্যতাকে গতিশীল করেছে বিদ্যুৎ। তাই বিদ্যুৎ আমাদের সভ্য জীবনের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। বর্তমানে তাই লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতির পাশাপাশি জনগণ অপরিসীম ভোগান্তির শিকার হয়। কলকারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। ফ্রিজে রাখা খাদ্যদ্রব্য পচে নষ্ট হয়ে যায় । মোট কথা বিদ্যুৎ ছাড়া যেন গোটা দেশ অচল ও স্থবির হয়ে যায়। লোডশেডিংয়ের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে শিক্ষার্থীদের উপরও। রাতে বিদ্যুৎ না থাকলে তারা ঠিকমতো পড়াশোনা করতে পারে না। ফলে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করাও সম্ভব হয় না। তাই জনগণের শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্যে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অবসান আশু প্রয়োজন। আশার কথা হলো, সরকারের নানামুখি তৎপরতা ও নতুন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে বর্তমানে লোডশেডিং অনেকাংশে কমে গেছে। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্প ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ হলে দেশে লোডশেডিং থাকবে না বলে আশা করা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.706078070342931,2.3839324323576916,2.543158847361128 এশিয়ার জনগোষ্ঠী ও ভাষা সম্পর্কে সংক্ষেপে বলো।,"নৃতাত্ত্বিকভাবে এশিয়ায় মঙ্গোলীয়, ককেশীয়, নিগ্রো ও অস্ট্রেলীয় গোষ্ঠীর লোক বাস করে। এশিয়ায় অসংখ্য ভাষার প্রচলন রয়েছে। এই মহাদেশের প্রায় প্রতিটি দেশেই একের অধিক ভাষা ব্যবহৃত হয়। কেবল ইন্দোনেশিয়ায় ৭০৯টি, ভারতে ৪৫৩টি, চীনে ৩০১টি এবং ফিলিপাইনে ১৯২টি ভাষার প্রচলন আছে। চীনের মান্দারিন ভাষায় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি লোক কথা বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.001262393782593,2.1221979360397762,2.4888740644579217 "কীভাবে ভাত রান্না করবেন? ",জল দিয়ে চাল পরিষ্কার করুন। একটি পাত্রে চাল রাখুন এবং চালের পরিমাণের দ্বিগুণ জল যোগ করুন। লবণ যোগ করুন এবং গ্যাসের চুলায় এক ঘণ্টা বা যতক্ষণ না সব পানি বাষ্প হয়ে যায় এবং চাল নরম হয়ে যায় ততক্ষণ জ্বাল দিন এবং পরিবেশন করুন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.5819553117595517,2.3014688109353068,2.7530827948696652 কোষঝিল্লির ১০টি কাজ বর্ণনা করো।,"কোষঝিল্লির ১০টি কাজ নিন্মরূপ: ১. এটি কোষীয় সব বস্তুকে ঘিরে রাখে। ২. বাইরের প্রতিকূল অবস্থা হতে অভ্যন্তরীণ বস্তুকে রক্ষা করে। ৩. কোষঝিল্লির মধ্যদিয়ে বস্তুর স্থানান্তর, ব্যাপন নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় হয়। ৪. ঝিল্লিটি একটি কাঠামো হিসেবে কাজ করে যাতে বিশেষ এনজাইম এতে বিন্যস্ত থাকতে পারে। ৫. ভেতর থেকে বাইরে এবং বাইরে থেকে ভেতরে বস্তু স্থানান্তর করে। ৬. বিভিন্ন বৃহদাণু সংশ্লেষ করতে পারে। ৭. বিভিন্ন রকম তথ্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। ৮. পারস্পরিক বন্ধন, বৃদ্ধি ও চলন ইত্যাদি কাজেও এর ভূমিকা আছে। ৯. ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কঠিন ও পিনোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় তরল বস্তু গ্রহণ করে। ১০. এনজাইম ও অ্যান্টিজেন ক্ষরণ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.557453048793385,2.4291058675284813,2.564593071554149 ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন।,"হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। তিনি একজন কাল্পনিক চরিত্র স্টার ওয়ার এ | তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন। ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.5717993946438664,2.014534344036573,2.146472067125567 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? কিশোর পারেখ (১৯৩০-১৯৮২) একজন ভারতীয় চিত্রগ্রাহক ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চিত্রধারণের জন্য বিখ্যাত। মুক্তিযুদ্ধে যেসব বিদেশি সাংবাদিক ছবি তুলেছেন এদের মধ্যে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রম কারণ তিনি কোন অ্যাসাইনমেন্ট ছাড়াই স্বেচ্ছায় বাংলাদেশে এসে মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছিলেন। মাত্র ৮ দিনে তার তোলা ৬৭টি ছবি মুক্তিযুদ্ধের এক অসামান্য দলিল হয়ে আছে।",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2839957318453408,2.1742137785681557,2.608818590205321 বছরে কয়টি ঈদ পালন করা হয়?,"মুসলমানগণ বছরে দুটি ঈদ পালন করেন। এগুলো হলো ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। রমজান মাসে দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পরে শাওয়াল মাসের এক তারিখে ঈদুল ফিতর পালন করা হয়। অন্যদিকে, জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখে ঈদুল আজহা পালন করা হয়। ঈদুল আজহায় মুসলমানগণ পশু কুরবানি করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4860616123070165,2.217322421767833,2.4803280261186416 এটিএম কার্ড নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"এটিএম কার্ড আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে এটিএম কী? এটিএম হচ্ছে টাকার মেশিন। বস্তুত বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বারো মাস বিরতিহীন ব্যাংকিংয়ের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এটিএম-এর জন্ম হয়েছে। এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্যে ব্যবহার করা হয় বিশেষ এক ধরনের প্লাস্টিক কার্ড। এই প্লাস্টিক কার্ডে বসানো হয় বিশেষ এক ধরনের সেন্সর। আর এই সেন্সর যুক্ত প্লাস্টিক কার্ডটিকেই বলা হয় এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ডকে বলা যায় চলমান ব্যাংক। দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটিএম কার্ড। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এটিএম কার্ডের আবার একাধিক ভাগ রয়েছে। যেমন ১. ক্রেডিট কার্ড, ২. ডেবিট কার্ড। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন এক এটিএম কার্ড যাতে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কার্ডধারী ব্যক্তি উত্তোলন করতে পারেন। ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত অ্যাকাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্যে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টটির নামে ফরম পূরণ করে দিলে ওই নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু হবে। প্লাস্টিকের এ কার্ডে থাকবে একটি ব্যক্তিগত পিনকোড। কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলনের সময় এই পিনকোড ব্যবহার করতে হবে। এই কার্ডটি দিয়ে ব্যাংকের অনুমোদিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যায়। এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্যে একটি নির্দিষ্ট টাকা ব্যাংকে দিতে হয়, যা এটিএম কার্ডের চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়। এটিএম কার্ড ব্যাংকিং পদ্ধতিকে অনেকটা সহজতর করে মানুষের জীবনে প্রযুক্তির আশীর্বাদ বয়ে এনেছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল মানুষ যাতে এটিএম কার্ডের সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যত্নবান হওয়া উচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.99390013109201,2.0478489731136253,2.128160568465688 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন হাঙ্গেরি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৩৮","এবং ১৯৫৪ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে হাঙ্গেরি এপর্যন্ত ৪ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬৪ ইউরোপিয়ান নেশন্স কাপে তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা অতিরিক্ত সময় ডেনমার্কের কাছে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1656603872688316,1.9518668768060667,2.0949257390333678 বাজার থেকে মাছ কিনে রান্না করবেন কীভাবে?,"পানি দিয়ে মাছ পরিষ্কার করুন। হলুদ ও লবণ দিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে দিন। ফ্রাইং প্যানে তেল গরম করুন। তেলে বুদবুদ তৈরি হলে মাছ ছেড়ে দিন এবং মাছের টুকরো বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর একটি পাত্রে মশলা দিন এবং ভাজুন, জল এবং আলু যোগ করুন, ভালভাবে সিদ্ধ করুন তারপর তরকারিতে ভাজা মাছ যোগ করুন, ত্রিশ মিনিটের জন্য সিদ্ধ করুন এবং পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5009017532602393,2.3447246242556328,2.539226767561986 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : মৌলভী আচমত আলী খান হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। মুক্তিযুদ্ধে",অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3750991162848316,2.143608513348492,2.918172781571457 বাংলা স্বরবর্ণ কয়টি ও কী কী?,"বাংলা বর্ণমালায় মোট ১১টি স্বরবর্ণ রয়েছে। এগুলো হলো: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.1095449965362185,1.4927356999523465,2.3282913572656523 "নিউটনের গতির প্রথম সূত্র কি অবস্থা? ",নিউটনের গতির প্রথম সূত্র বলে যে বিশ্রামে থাকা একটি দেহ বিশ্রামে থাকে এবং গতিশীল একটি দেহ গতিশীল থাকে যদি না বাইরের ভারসাম্যহীন শক্তি দ্বারা কাজ করা হয়।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9831133701468735,2.135092929363087,2.6328817556650668 কোন দেশকে উদীয়মান সূর্যের দেশ বলা হয়?,জাপানকে বলা হয় উদীয়মান সূর্যের দেশ,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.952055682116312,2.989642480737843,3.814621015162215 "নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন | মিয়ানমার: সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল, প্রেসিডেন্ট এবং সু চি গ্রেফতার","অং সান সু চি বিতর্কিত একটি নির্বাচন নিয়ে বেসামরিক সরকার ও সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ার পর এই অভ্যুত্থান ঘটলো। গ্রেফতারের পর মিলিটারি টিভি নিশ্চিত করে যে, দেশটিতে এক বছরের জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে। গত বছর নভেম্বরের নির্বাচনে অং সান সুচির এনএলডি সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু সেনাবাহিনী নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলে। সোমবার সামরিক বাহিনী জানায়, তারা ক্ষমতা কমান্ডার-ইন-চিফ মিন অং লাইংয়ের কাছে হস্তান্তর করছে। মিয়ানমার বার্মা নামেও পরিচিত যা ২০১১ পর্যন্ত শাসন করেছে সামরিক বাহিনী। মিস সু চি অনেক বছর ধরে গৃহবন্দী ছিলেন। সোমবার নব-নির্বাচিত সংসদের প্রথম বৈঠক হবার কথা ছিল, কিন্তু সেনাবাহিনী অধিবেশন স্থগিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। রাজধানীতে সেনা টহল রাজধানী নেপিডো এবং প্রধান শহর ইয়াঙ্গনের রাস্তায় সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। প্রধান প্রধান শহরগুলোতে মোবাইল ইন্টারনেট এবং কিছে টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম এমআরটিভি জানিয়েছে যে তারা কিছু কারিগরি সমস্যার মুখে পড়েছে এবং তাদের সম্প্রচার বন্ধ রয়েছে। আরো পড়ুন: বিবিসির দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া সংবাদদাতা জনাথান হেড জানিয়েছেন, যদিও গত সপ্তাহ সামরিক বাহিনী সংবিধান মেনে চলার অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছে তার পরও এটাকে পুরো মাত্রায় সামরিক অভ্যুত্থান বলেই মনে হচ্ছে। এক দশকেরও বেশি সময় আগে সংবিধান তৈরি করা হয়েছিল। বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, সংবিধান অনুযায়ী সামরিক বাহিনী উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা রয়েছে যার মাধ্যমে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করতে পারে তারা। কিন্তু মিস সু চির মতো রাজনৈতিক নেতাকে আটক করার ঘটনা উস্কানিমূলক এবং খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এমন পদক্ষেপ তীব্র বাঁধার মুখে পড়বে। সৈন্যরা দেশের বিভিন্ন প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে তাদের আটক করে নিয়ে যায় বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে। এনএলডি মুখপাত্র মিও নয়েন্ট রয়টার্স সংবাদ সংস্থাকে জানায়, প্রেসিডেন্ট মিন্ট এবং অন্যান্য নেতাদের ভোরে আটক করা হয়। ''আমি জনগণকে বেপরোয়া কিছু না করার অনুরোধ করছি, আমি চাই তারা আইন মেনে চলবে,'' মিও নয়েন্ট রয়টার্সকে বলেন। নির্বাচনে কী হয়েছিল? গত ৮ই নভেম্বরের নির্বাচনে এনএলডি পার্টি ৮৩% আসন পায় যাকে মিস সু চির বেসামরিক সরকারের প্রতি সর্বসাধারণের অনুমোদন হিসেবেই দেখা হচ্ছে। ২০১১ সালে সামরিক শাসন শেষ হওয়ার পর এটি দ্বিতীয় বার নির্বাচন...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3556878176477434,2.5278363856372565,2.6196332624165937 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অপেক্ষক বা ফাংশন","একটি গাণিতিক ধারণা যা দুইটি রাশির মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা প্রকাশ করে। একটি রাশিকে বলা হয় প্রদত্ত রাশি, বা স্বাধীন চলক বা অপেক্ষকটির আর্গুমেন্ট বা ইনপুট। অপরটিকে উৎপাদিত রাশি বা অপেক্ষকের মান বা আউটপুট বলা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.6267381186660974,2.217916043970429,3.0135021953313714 "নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | ইতিহাসের সাক্ষী: ইরাকের সাদ্দাম হোসেন যখন কুয়েত দখল করে নিয়েছিল ","যুদ্ধ শেষে কুয়েত সিটির বাইরে পরাজিত ইরাকি বাহিনীর বিধ্বস্ত ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যান। কুয়েতের মানুষ হতভম্ব। চারিদিকে বিভ্রান্তি। কুয়েতের সরকারি রেডিও তখনও চালু। সেখান থেকে বাইরের দুনিয়ার সাহায্য চেয়ে আবেদন জানানো হলো। সামি আল-আলাউইর বয়স তখন মাত্র বিশ বছর। তার বাবা তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুললেন। ""আমার বাবা আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমি অবাক। তিনি আমাকে বললেন, সামি, ওঠো, তাড়াতাড়ি প্রস্তুত হও। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দাও। সেনা সদর দফতরে যাও, দেখো কীভাবে সাহায্য করতে পারো।""",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.614247057175079,2.8134270306742497,3.0706466073419083 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? বৃহত্তর সিলেটে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনায় বিশেষ ভূমিকা রাখেন তিনি; মুক্তিযুদ্ধের সম্মুখ সমরে সরাসরি অংশগ্রহণের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদেরও সংগঠিত করেন তিনি।",মুক্তিযুদ্ধ|,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.413854268315323,4.554022373076985,3.2214932200758604 "সবুজ আলোতে হলুদ ফুলের রঙ কি? ",একটি হলুদ ফুল হলুদ দেখায় কারণ এটি শুধুমাত্র হলুদ আলো প্রতিফলিত করে এবং অন্য সব তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো শোষণ করে। তাই যদি সবুজ আলো এটির উপর পড়ে তবে এটি সবুজ আলোকে শোষণ করবে এবং কোন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো প্রতিফলিত করবে না তাই সবুজ আলোর নীচে একটি হলুদ ফুল কালো দেখাবে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.6226232726085046,1.898473420496561,2.2279966468480983 "নিচের বাক্য দুইটির মাঝে কোন বাক্যটি সঠিক এবং কেন? ১. রফিক সাহেব স্বপরিবারে প্রত্যেক ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন। ২. রফিক সাহেব সপরিবারে ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন।","প্রদত্ত বাক্যদ্বয়ের মধ্যে কিছু ভুল রয়েছে। সঠিক বাক্যটি হলো, রফিক সাহেব স্বপরিবারে ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন। প্রথম বাক্যটিতে একটি ভুল রয়েছে। বাক্যটিতে ব্যাবহারিত 'প্রত্যেক ঘরে ঘরে' ব্যাবহার করায় ভাষার বাহুল্য দোষ হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রতি ঘরে অথবা ঘরে ঘরে বলা উচিত। দ্বিতীয় বাক্যটিতে ব্যাবহারিত 'সপরিবারে' শব্দটি ভুল। এক্ষেত্রে সঠিক শব্দটি হচ্ছে 'স্বপরিবারে'।",Bengali,ben,re-annotations,7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f,2.1991062089993765,2.2449488562058373,2.0283216811112905 শিল্প বিপ্লব কি ছিল?,"শিল্প বিপ্লব একটি ঘটনা যা মেশিন বিকাশের গতি বৃদ্ধির কারণে ঘটেছিল। এটি বাষ্প ইঞ্জিন দিয়ে শুরু হয়েছিল। একবার বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি হয়ে গেলে, এটি দ্রুত দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রেনের মাধ্যমে কাঁচামাল পরিবহন করে, উত্পাদন এবং প্রকৌশল প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.560500841914406,2.366769800309622,2.757850640670718 "সারাংশ লেখ: একটা বরফের পিন্ড ও ঝরনার মধ্যে তফাৎ কোনখানে? না, বরফের পিন্ডের মধ্যে নিজস্ব গতি নেই। তাকে বেঁধে টেনে নিয়ে গেলে তবে সে চলে। কিন্তু ঝরণার যে গতি সে তার নিজের গতি, সেজন্য এই গতিতেই তার ব্যাপ্তি, তার মুক্তি, তার সৌন্দর্য। এই জন্য গতিপথে সে যত আঘাত পায়, ততই তাকে বৈচিত্র্য দান করে। বাধায় তার ক্ষতি নেই, চলায় তার শান্তি নেই। মানুষের মনেও যখন রসের আবির্ভাব না থাকে, তখনই সে জড়পি-। তখন ক্ষুধা-তৃষ্ণা-ভয়-ভাবনাই তাকে ঠেলে কাজ করায়। তখন প্রতি কাজে পদে পদেই তার ক্লান্তি। সেই নীরস অবস্থাতেই মানুষ অন্তরের নিশ্চলতা থেকে বাহিরেও কেবলই নিশ্চলতা বিস্তার করতে থাকে। তখনই তার যত খুঁটিনাটি, যত আচার-বিচার, যত শাস্ত্র-শাসন। তখন মানুষের মন গতিহীন বলেই বাইরেও আষ্টেপৃষ্ঠে সে বন্ধ।",মানুষ তার মনকে বরফের পিন্ডের মতো গতিহীন না করে যদি ঝরনার যদি অঝোর ধারার মতো গতিশীল করে তবে জীবনের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠে। আর মন যদি গতিহীন হয় তাহলে নানা সীমাবদ্ধতা ও কুসংস্কার মানুষের পরিপূর্ণ বিকাশে বাধা দান করে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2627221894951393,3.0061887471340767,3.263173398972955 মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্য শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণ করতে পারে কি না তা অর্থসংস্থানের আলোকে বিশ্লেষণ করো।,"অর্থসংস্থানের প্রধান উদ্দেশ্যই হলো মানুষের বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য ও সেবার অভাব পূরণ করে কারবারে নিযুক্ত ব্যক্তির জন্য মুনাফা অর্জন করা। আর্থিক ব্যবস্থাপক যাবতীয় আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে মুনাফা সর্বাধিকরণ নিশ্চিত করতে। যা মালিকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিকরণের প্রধান হাতিয়ার হিসাবে বিবেচিত হয়। এই ধারণা অনুযায়ী যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা সর্বাধিক হবে তা গ্রহণযোগ্য হবে। অর্থাৎ, প্রতিষ্ঠানের অর্থ সংগ্রহ, বিনিয়োগ ও লভ্যাংশ নীতি সংক্রান্ত আর্থিক সিদ্ধান্তসমূহ সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত। প্রতিষ্ঠান সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দক্ষ হতে পারে। আবার মুনাফা সর্বাধিকরণ হলে অর্থনৈতিক সম্পদের সুষ্ঠু ও দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত হয় এবং সামাজিক কল্যাণ সম্ভব হয়। কিন্তু মুনাফা শব্দটির সঠিক ও সুনির্দিষ্ট কোন অর্থ নেই। বিভিন্ন জনের নিকট ইহার বিভিন্ন অর্থ হয়ে থাকে। স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি মুনাফা হতে পারে। মোট মুনাফা বা মুনাফার হার হতে পারে। আয়কর পূর্ব মুনাফা বা আয়কর পরবর্তী মুনাফা হতে পারে। আবার মুনাফা মোট সম্পত্তির উপর বা মোট বিনিয়োজিত মূলধনের উপর গণনা করা হতে পারে। মুনাফা সর্বাধিকরণ বলতে কোন মুনাফা সর্বাধিকরণ বুঝানো হয় ইহার কোন সঠিক অর্থ নেই। যেমন- অধিক শেয়ারে মূলধন বিনিয়োগ করলে প্রতিষ্ঠানের মোট মুনাফা বৃদ্ধি পায় সত্য কিন্তু শেয়ার প্রতি মুনাফা হ্রাস পেতে পারে। ফলে শেয়ার হোল্ডারগণের আয় ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য হ্রাস পাবে। আবার মুনাফা অর্জনের সময়ও অর্থের সময় মূল্য বিবেচিত হয় না। সম্পত্তির সময়কালে মোট মুনাফা অর্জনই সম্পত্তির কর্ম ক্ষমতা পরিমাণের হাতিয়ার ধরা হয়। আবার সর্বাধিক মুনাফার কোন ঝুঁকিপূর্ণ বা অনিশ্চয়তার বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করা হয় না। ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী কম আগ্রহী হয়। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্যে শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যপূরণ করতে পারে না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8234914963788538,2.089155341450018,2.127703456454767 "প্রশান্ত মহাসাগরীয় একটি দ্বীপ রাষ্ট্রে স্থানীয় সময় রাত ১২:০১টায় নববর্ষের অনুষ্ঠান শুরু হয়। টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা অনুষ্ঠানটি যখন চলছিল তখন রাহাত দেখে তাদের ড্রয়িং রুমের ঘড়িতে বাজে সন্ধ্যা ৭:০১টা। এ সময় রাহাতের বাবা বলল, আমরা নববর্ষের অনুষ্ঠানটি প্রচণ্ড শীতে উদযাপন করলেও দ্বীপরাষ্ট্রের জনগণ তা উদযাপন করছে প্রচণ্ড গরমে। উদ্দীপকে রাহাতের বাবার মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো।","উদ্দীপকে রাহাতের বাবার মন্তব্য অনুযায়ী ১লা জানুয়ারিতে উত্তর গোলার্ধে শীতকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকালকে নির্দেশ করছে যা অত্যন্ত যথার্থ। পৃথিবী একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে ঘুরছে। একে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। বার্ষিক গতির জন্য সূর্যরশ্মি কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তির্যকভাবে পতিত হয় এবং দিবা-রাত্রির হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে। এর ফলে বছরের বিভিন্ন সময়ে ভূপৃষ্ঠের সূর্য তাপের তারতম্য হয় এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে। ২২শে ডিসেম্বর সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিন সূর্য মকর ক্রান্তির উপর লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও পরে মোট তিনমাস দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল এবং উত্তর গোলাদে শীতকাল। উদ্দীপকে দেখা যায়, প্রশান্ত মহাসাগরীয় একটি দ্বীপ রাষ্ট্রে নববর্ষের অনুষ্ঠান চলছিল। এ সময় রাহাতের বাবা মন্তব্য করেন, তারা প্রচণ্ড শীতে নববর্ষের অনুষ্ঠান উদযাপন করলেও দ্বীপ রাষ্ট্রের জনগণ প্রচণ্ড গরমে উদযাপন করে। আমরা জানি, ২২শে ডিসেম্বরের দেড় মাস পূর্ব থেকে দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধে শীতকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল থাকে। সে অনুযায়ী নববর্ষে অর্থাৎ ১লা জানুয়ারিতে উত্তর গোলার্ধে শীতকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল বিরাজ করে। তাই রাহাতদের অবস্থান উত্তর গোলার্ধে এবং দ্বীপ রাষ্ট্রটির অবস্থান দক্ষিণ গোলার্ধে। অতএব বলা যায়, রাহাতের বাবার মন্তব্যটি সম্পূর্ণ সঠিক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.726725580044016,2.1114502030814912,2.1514326392358827 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী"" অনুচ্ছেদ : নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল।",বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের জন্ম কবে হয় ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.366658780451131,2.599151681229161,2.63885444617879 আমি বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে চাই কিন্তু বিসিএস পরীক্ষার ভাইভা কেমন হয় তা জানি না। বিসিএস ভাইভা কেমন হতে পারে তা কথোপকথন আকারে লেখ।,"নিশ্চয়ই। এখানে একটি বিসিএস ভাইভার ককথোপকথন দেওয়া হলো। পরীক্ষার্থী: আসসালামু আলাইকুম, আসতে পারি স্যার? চেয়ারম্যান: ওয়াআলাইকুমুস সালাম। বসুন, মি. রফিক। পরীক্ষার্থী: জ্বী স্যার, ধন্যবাদ। চেয়ারম্যান: মি. রফিক, আপনার দেশের বাড়ি, মানে নিজ জেলা কোনটি? পরীক্ষার্থী: নেত্রকোনা। চেয়ারম্যান: নেত্রকোনা সদর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে কততম আসন? পরীক্ষার্থী: স্যার, নেত্রকোনা ১৫৮ নং আসন। চেয়ারম্যান: বলুনতো, জাতীয় সংসদের ১নংবআসন কোন এলাকা? পরীক্ষার্থী: পঞ্চগড় জেলা ১টি আসন। চেয়ারম্যান: তাহলে ৩০০ নং আসন কোনটি? পরীক্ষার্থী: পার্বত্য বান্দরবান। চেয়ারম্যান: পার্বত্য ৩ জেলায় মোট কয়টি আসন রয়েছে? পরীক্ষার্থী: প্রতিটি জেলায় ১টি করে মোট ৩টি আসন রয়েছে। ১ম পরীক্ষক: অ্যাবেনোমিক্স-এর কথা শুনেছেন? পরীক্ষার্থী: জ্বি, স্যার। ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই শিনজো অ্যাবে জাপানের জন্য একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। অ্যাবের অনুসৃত সেই পরিকল্পনা বা নীতিই অ্যাবেনোমিক্স। ১ম পরীক্ষক: টেকনোলজি ব্যাংক কী? পরীক্ষার্থী: স্বল্পোন্নত বিশ্বের হাতে সর্বশেষ প্রযুক্তি পৌঁছে দিতে জাতিসংঘের উদ্যোগে গঠিতব্য একটি প্রতিষ্ঠান টেকনোলজি ব্যাংক। চেয়ারম্যান: ঠিক আছে। আপনি এবার আসতে পারেন। পরীক্ষার্থী: ধন্যবাদ, স্যার।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.630842900531557,2.356458351575912,2.4074807486332928 অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন,"১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়। ",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.5774601185334975,2.226508733285927,2.608263833384606 "জনাব মার্টিন নামে একজন বিদেশি নাগরিক ১৯৭৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে আসেন। এখানে এসে তিনি একটি প্রামাণ্য চিত্র দেখেন। উক্ত প্রামাণ্য চিত্রে তিনি দেখলেন যে, একজন রাজনৈতিক নেতা ঐতিহাসিক ভাষণ দিচ্ছেন। তার ভাষণ মানুষকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এই নেতা তার সারাজীবনের কর্মকাণ্ড, সংগ্রাম ও আন্দোলন তার জাতির মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন। উদ্দীপকের শেষ বাক্যটির সপক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন কর।","বঙ্গবন্ধু তার সারা জীবনের কর্মকাণ্ড, সংগ্রাম ও আন্দোলন বাঙালি জাতির মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন— উদ্দীপকের এই শেষ বাক্যটি যথার্থ। বঙ্গবন্ধু এক বৈচিত্র্যময় জীবনের অধিকারী। পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের গণমানুষের স্বার্থ রক্ষা, অধিকার আদায়, সর্বোপরি মুক্তির জন্য লড়াই করেছেন এই মহান ব্যক্তিত্ব। তিনি ১৯৪৮ সালে ছাত্রলীগ এবং ১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হন। ১৯৪৮-১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন এবং প্রথম কারাবন্দিদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। উদ্দীপকের শেষ বাক্যে দেখা যায়, এক নেতা তার সারাজীবনের কর্মকাণ্ড জাতির লক্ষ্যে নিবেদিত করেন। এখানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিচ্ছবি চিত্রায়িত হয়েছে। সংসদে, রাজপথে, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পক্ষে এক সোচ্চার কণ্ঠস্বরের নাম বঙ্গবন্ধু। ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ সালের সংবিধানে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতিদান, ১৯৫৮ সালের জেনারেল আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন । এরপর ১৯৬৬ সালে আমাদের বাঁচার দাবি ৬ দফা কর্মসূচি পেশ ও ৬ দফা ভিত্তিক আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নজিরবিহীন বিজয়, ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলন থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা ও স্বাধীনতা অর্জনে একচ্ছত্র ভূমিকা পালন করেন তিনি। পাকিস্তানের চব্বিশ বছরের শাসনের মধ্যে ১২ বছর বঙ্গবন্ধুকে কারাগারে কাটাতে হয়েছিল। বাঙালির ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু এক অবিস্মরণীয় নাম। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ মুক্তিযুদ্ধের ডাক এবং ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বাঙালিকে মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেন। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম হয়। অতএব বলা যায়, বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের কর্মকাণ্ড, আন্দোলন সংগ্রাম সম্পূর্ণ বাঙালির মুক্তির জন্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.512580781740094,2.165448313597317,2.2364133663691743 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : প্রশ্ন : তাজমহল কি ইসলামী শিল্পের একটি নিদর্শন ? অনুচ্ছেদ : মুঘল বা মোগল সাম্রাজ্য (Urdu: مغلیہ سلطنت‎, Mug̱ẖliyah Salṭanat, Persian: گورکانیان‎, Gūrkāniyān)), ছিল ভারত উপমহাদেশের একটি সাম্রাজ্য।[6] উপমহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলজুড়ে মুঘল সাম্রাজ্য বিস্তৃত ছিল। মুঘল সাম্রাজ্য মূলতঃ পারস্য ও মধ্য এশিয়ার ভাষা, শিল্প ও সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত ছিল।[7][8] পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদির বিরুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। মুঘল সম্রাটরা ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত। তারা চাগতাই খান ও তৈমুরের মাধ্যমে চেঙ্গিস খানের বংশধর। ১৫৫৬ সালে আকবরের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের ধ্রূপদী যুগ শুরু হয়। আকবর ও তার ছেলে জাহাঙ্গীরের শাসনামলে ভারতে অর্থনৈতিক প্রগতি বহুদূর অগ্রসর হয়। আকবর অনেক হিন্দু রাজপুত রাজ্যের সাথে মিত্রতা করেন। কিছু রাজপুত রাজ্য উত্তর পশ্চিম ভারতে মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ জারি রাখে কিন্তু আকবর তাদের বশীভূত করতে সক্ষম হন। মুঘল সম্রাটরা মুসলিম ছিলেন তবে জীবনের শেষের দিকে শুধুমাত্র সম্রাট আকবর ও তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর নতুন ধর্ম দীন-ই-ইলাহির অনুসরণ করতেন।[9] মুঘল সাম্রাজ্য স্থানীয় সমাজে হস্তক্ষেপ করত না তবে প্রশাসনিকভাবে এসববের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা হত।[10][11] অনেক বেশি কাঠামোগত, কেন্দ্রীভূত শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। মুঘল শাসনামলে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন গোষ্ঠী যেমন মারাঠা, রাজপুত ও শিখরা সামরিক শক্তি অর্জন করে। শাহজাহানের যুগে মুঘল স্থাপত্য এর স্বর্ণযুগে প্রবেশ করে। তিনি অনেক স্মৃতিসৌধ, মসজিদ, দুর্গ নির্মাণ করেন যার মধ্যে রয়েছে আগ্রার তাজমহল, মোতি মসজিদ, লালকেল্লা, দিল্লি জামে মসজিদ। আওরঙ্গজেবের শাসনামলে মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছায়। শিবাজী ভোসলের অধীনে মারাঠাদের আক্রমণের ফলে সাম্রাজ্যের অবনতি শুরু হয়। আওরঙ্গজেবের সময় দক্ষিণ ভারত জয়ের মাধ্যমে ৩.২ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারের বেশি অঞ্চল মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্গত হয়। এসময় সাম্রাজ্যের জনসংখ্যা ছিল ১৫০ মিলিয়নের বেশি যা তৎকালীন পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ এবং জিডিপি ছিল ৯০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।[12][13] ১৮শ শতাব্দীর মধ্যভাগ নাগাদ মারাঠারা মুঘল সেনাবাহিনীর বিপক্ষে সফলতা লাভ করে এবং দক্ষিণাত্য থেকে বাংলা পর্যন্ত বেশ কিছু মুঘল প্রদেশে বিজয়ী হয়। সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার দুর্বলতার কারণে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ সৃষ্টি হয় যার...","হ্যাঁ, তাজমহল ইসলামী শিল্পের একটি নিদর্শন |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.170931070609629,3.325134721275182,2.2207049284208114 আজকাল ঘরে বসে কেনাকাটা অধিকতর সুবিধাজনক— কথাটি বিশ্লেষণ করুন।,"ঘরে বসে অনলাইনে কেনাকাটা করার পদ্ধতিটি হলো অনলাইন শপিং। এক্ষেত্রে ইন্টারনেট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে ঘরে বসে পণ্য পছন্দ করার পর অর্ডার দিলে এবং ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পণ্যটির মূল্য পরিশোধ করা হলে পণ্যটির বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান তা বাড়িতে পৌঁছে দেবার ব্যবস্থা করে দেয়। বাজারে গিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে পণ্য কেনা একটি ব্যাপক ঝঞ্ঝাটের ব্যাপার। এছাড়াও রাস্তাঘাটে চুরি, ছিনতাই, যানজটসহ আরও নানা রকম বিড়ম্বনার সম্ভাবনা থাকতে পারে, কিন্তু অনলাইন শপিং-এর ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনো ঝুঁকির সম্ভাবনা নেই। তাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘরে বসে অনলাইনে কেনাকাটা করা অনেক বেশি সুবিধাজনক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.9857817423830744,2.2518490161350004,2.499699681045392 অর্থসংস্থানে আব্রিট্রেজ বলতে কী বোঝায়?,"সমজাতীয় সম্পদের মূল্যের পার্থক্যের কারণে এগুলোকে একই সাথে ক্রয়-বিক্রয় করাকে আব্রিট্রেজ বলে। সমজাতীয় সম্পদ বলতে একই শিল্পের অন্তর্গত একই ঝুঁকিসম্পন্ন ফার্মসমূহের শেয়ার সিকিউরিটি এবং মূল্যের পার্থক্য বলতে কম মূল্য ও বেশি মূল্যকে বোঝায়। সুতরাং বলা যায়, একই ঝুঁকি শ্রেণীর ফার্মের অধিক মূল্যের শেয়ার-সিকিউরিটি বিক্রয় করে কম মূল্যের শেয়ার সিকিউরিটি ক্রয় করাকে আব্রিট্রেজ বলে। অভিন্ন প্রকৃতির দুটো বিষয় চিহ্নিত করে বেশি মূল্যেরটি বিক্রয় করে কম মূল্যেরটি ক্রয় করাকে আব্রিট্রেজ বলে। তিনি দুটো জিনিস বলতে দুটো ফার্মের শেয়ার সিকিউরিটিকে বুঝিয়েছেন। যার একটির মূল্য কম এবং অন্যটির বেশি। ফলে বিনিয়োগকারীরা অধিক লাভের প্রত্যাশায় বেশি মূল্যের শেয়ার সিকিউরিটি বিক্রয় করে দেয় এবং কম মূল্যেরটি ক্রয় করে। সুতরাং বলা যায়, একই ঝুঁকি যুক্ত দুটো ফার্মের শেয়ার সিকিউরিটির বেশি মূল্যেরটি বিক্রয় এবং কম মূল্যেরটি ক্রয় করে অধিক লাভ অর্জনের পদ্ধতিকে আব্রিট্রেজ বলে। সাধারণত: বাজারে ভারসাম্য সৃষ্টি হলে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না। কাজেই ভারসাম্যহীন বাজার থেকে ভারসাম্য বাজার সৃষ্টির লক্ষ্যে মূলত আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া কাজ করে। মডিগ্রিয়ানী এবং মিলার মডেলের প্রস্তাবনা-১-এর মূল ভিত্তি হলো এই আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া। আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে ফার্মের মূল্য প্রধান বিবেচ্য বিষয়। ফার্ম দুই প্রকৃতির হতে পারে যেমন লিভারেজ যুক্ত এবং লিভারেজমুক্ত ফার্ম। এই দুই প্রকৃতির ফার্মের মধ্যে আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আয় বৃদ্ধি, সমপরিমাণ আয় এবং বিনিয়োগ সাশ্রয় করা সম্ভব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.9091147163788564,2.0150234713417654,2.1637928395744273 "১ম বাক্য: তার ছেলে, আইমে বাউচার, একজন কুইবেক রাজনীতিবিদ ছিলেন । তার মেয়ে মার্গারেট কানাডার হাউস অব কমন্সের সদস্য ফেলিক্স অ্যালার্ডকে বিয়ে করেন । ২য় বাক্য: তার ছেলে ফেলিক্স অ্যালার্ড কুইবেকের একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন, তার মেয়ে মার্গারেট কানাডার নিম্নকক্ষের সদস্য আইমে বাউচারের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন । প্রশ্ন: প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ কি একই? হ্যাঁ নাকি না?",প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ এক না |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.392672668899205,2.906864515264247,2.7479464481688827 কোন পাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে?,তোতাপাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6924274112383855,4.2547685519423775,4.571912803972281 রমা চৌধুরী কে ছিলেন?,"রমা চৌধুরী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতিত একজন বীরাঙ্গনা। তিনি একাত্তরের জননী নামেও খ্যাত। রমা চৌধুরী ১৯৪১ সালের ১৪ অক্টোবর চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার পোপাদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বলা হয়ে থাকে তিনি দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রথম নারী স্নাতকোত্তর (এমএ) নারী। ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬২ সালে কক্সবাজার বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে পূর্ণাঙ্গ কর্মজীবন শুরু করেন। পরে দীর্ঘ ১৬ বছর বিভিন্ন উচ্চবিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি তিন পুত্রসন্তানের জননী। তিনি থাকতেন পৈতৃক ভিটা পোপাদিয়ায়। তার স্বামী ভারতে চলে যান। ১৩ মে সকালবেলা পাকিস্তানি হানাদাররা এসে চড়াও হয় তাঁর ঘরে। তিনি হারান সম্ভ্রম। সম্ভ্রম হারানোর পর পাকিস্তানি হানাদারদের হাত থেকে পালিয়ে পুকুরে নেমে যখন আত্মরক্ষার জন্য লুকিয়েছেন, তখন হানাদাররা গানপাউডার লাগিয়ে পুড়িয়ে দেয় তাঁর ঘরবাড়িসহ যাবতীয় সহায়-সম্পদ। ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের আগের রাতে ১৫ ডিসেম্বর থেকে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তার সন্তান সাগরের। ২০ ডিসেম্বর রাতে মারা যায় সাগর। ১৯৭২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অর্ধউন্মাদিনী রমা চৌধুরী নিজের ছেলে টগরকে ওষুধ খাওয়াতে গিয়ে অসাবধানতাবশত তার শ্বাসরোধ হয়ে যায়। এতে মারা যায় টগর। দ্বিতীয় সংসারের ছেলে টুনু ১৯৯৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। স্বাধীনতার পরে ২০ বছর তিনি লেখ্যবৃত্তিকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। প্রথমে তিনি একটি পাক্ষিক পত্রিকায় লিখতেন। বিনিময়ে সম্মানীর বদলে পত্রিকার ৫০টি কপি পেতেন। সেই পত্রিকা বিক্রি করেই চলত তাঁর জীবন-জীবিকা। পরে নিজেই নিজের লেখা বই প্রকাশ করে বই ফেরি করতে শুরু করেন। প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা মিলিয়ে বর্তমানে তিনি নিজের ১৮টি গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন। ২০১৮ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর সোমবার ভোররাত ৪টা ৪০ মিনিটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন একাত্তরের বীরাঙ্গনা রমা চৌধুরী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তার শেষ ইচ্ছা অনুসারে বোয়ালখালী উপজেলার পোপাদিয়া গ্রামে তাঁর সন্তান টুনুর সমাধির পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.511825752889237,2.266606404035911,2.3371192789716977 স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কি খারাপ ছিলেন? ,"হ্যাঁ, ডার্থ মাউল একজন খারাপ লোক ছিলেন। তিনি একজন সিথ লর্ড ছিলেন এবং তিনি শক্তি ও নিয়ন্ত্রণ হাতে পাওয়ার জন্য মরিয়া ছিলেন। তিনি অন্যদের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে এবং তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করেননি। ডার্থ মাউল একজন দক্ষ যুদ্ধবিদ এবং একজন ক্ষমতাশালী সিথ লর্ড ছিলেন। তিনি একজন প্রশিক্ষিত জেডাই মাস্টারকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ডার্থ মাউল একজন অন্ধকার পূজারী এবং ক্ষতিকারক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি নিজেকে ভালবাসতেন এবং অন্যদের ঘৃণা করতেন। তিনি একজন সত্যিকারের খারাপ চরিত্র ছিলেন এবং তিনি স্টার ওয়ার্স মহাবিশ্বের জন্য একটি হুমকি ছিলেন। ডার্থ মাউলের কিছু খারাপ কাজের উদাহরণ এখানে দেওয়া হলো: * তিনি জেডাই মাস্টার কুই-গন জিনকে হত্যা করেছিলেন। * তিনি ন্যাবুর রাণী পাডমি আমিডালাকে অপহরণ করার চেষ্টা করেছিলেন। * তিনি তরুণ জেডাই ওবি-ওয়ান কেনোবিকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন। * তিনি ক্রেটোসের উপর আক্রমণ করেছিলেন। * তিনি ড্রেড সিস্টার্সকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন যারা ছিল শক্তিশালী এবং ক্ষতিকারক মহিলাদের একটি দল। ডার্থ মাউলের কাজগুলি স্টার ওয়ার্স মহাবিশ্বে ব্যাপক ক্ষতি করেছে। তিনি অনেক মানুষের জীবনকে ধ্বংস করেছেন এবং তিনি শান্তি ও ভারসাম্যের জন্য একটি হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.803357792856952,2.040434995526948,2.1602600853764145 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্য বিরোধের প্রভাব পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতিতে শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে প্রায় ২৫ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র এবং জবাবে পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বেইজিং। যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ এমন সময় এলো যখন উভয় দেশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা একটি চুক্তির জন্য ওয়াশিংটনে চেষ্টা চালানোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে দেশ দুটি কয়েক মাসের বিরোধের অবসানের কাছাকাছি পৌঁছেছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছিলো। চীন এখন বলছে তারা শিগগিরই পাল্টা পদক্ষেপ নেবে। চীন-আমেরিকা বাণিজ্য যুদ্ধ, জিতবে কে? চীন-আমেরিকা বাণিজ্য যুদ্ধ, জিতবে কে? চীন-মার্কিন বাণিজ্য যুদ্ধ: সঙ্কটের মুখে চীনা শিল্প? চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে ভূমিকা রেখেছিলেন যে গোপন দূত চীন কিভাবে জবাব দিতে পারে? এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের জবাবে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছিলো চীন। দেশ দুটির মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মধ্যে যেমন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে তেমনি বিশ্ব অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে। তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩২৫ বিলিয়ন ডলারের চীনা পণ্যের ওপর ২৫% শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন। ওদিকে দেশ দুটির মধ্যে বাণিজ্য আলোচনাও চলছে। বৃহস্পতিবার মিস্টার ট্রাম্প বলেছেন তিনি চিনা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে একটি চমৎকার চিঠি পেয়েছেন এবং হয়তো ফোনে কথা বলবেন। হোয়াইট হাউজের একজন মুখপাত্র বলেছেন শুক্রবার আলোচনা শুরুর জন্য চীনা ভাইস প্রিমিয়ারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা একমত হয়েছেন। চীনা প্রেসিডেন্টের সাথে ফোনালাপ হতে পারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের শুল্ক বাড়ানোর প্রভাব কেমন হবে? দুশো বিলিয়ন ডলারের চীনা পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক এ বছরের শুরুতেই হওয়ার কথা ছিলো। আলোচনা চলার কারণে সেটা বিলম্বিত হয়েছে তবে মিস্টার ট্রাম্প এখন বলছেন আলোচনার গতি অত্যন্ত ধীর। যদিও মিস্টার ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির ওপর এর প্রভাব কেমন তা কিছুটা এড়িয়ে গেছেন কিন্তু কিছু আমেরিকান কোম্পানি ও ক্রেতাদের জন্য শুল্ক বাড়ানোটা একটা ধাক্কার মতো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এশিয়ান ট্রেড সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক ডেবোরাহ এলমস বলছেন, ""এটা অর্থনীতিতে একটা বড় ধাক্কা দিতে যাচ্ছে""। চীন থেকে আমদানি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বসানোর পর, চীনও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর শুল্ক বসিয়েছে |",চীনের সাথে চলমান বাণিজ্য বিরোধের জের ধরে দেশটির প্রায় দুশো বিলিয়ন ডলারের পণ্যের ওপর শুল্ক আরও বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2637284353536837,3.06454660098897,2.293471529237578 "এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ফেডারেশনটি ১৯৫৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয়। ইরাকের রাজা দ্বিতীয় ফয়সাল ও তার চাচাত ভাই জর্ডানের রাজা হোসেনের দুটি হাশেমি রাজ্যকে একত্রিত করার ইচ্ছা থেকে এর সূত্রপাত ঘটে। ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক নামক আরেকটি ইউনিয়নের সৃষ্টিও এর পেছনে ভূমিকা পালন করে। আরব ফেডারেশন মাত্র ছয় মাস স্থায়ী ছিল। ১৯৫৮ সালের",১৪ জুলাই সামরিক অভ্যুত্থানে ফয়সাল ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ২ আগস্ট ফেডারেশন বিলুপ্ত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5064373009700716,3.1183438421213667,2.89328551165988 """ইন্টারনেটের অপব্যবহার"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","পুরো বিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দেওয়ার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। বিশ্বায়নের এ যুগে ইন্টারনেট ছাড়া এক মুহূর্তও কিছু কল্পনা করা যায় না। যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান, চিকিৎসা ক্ষেত্র, শিক্ষা ক্ষেত্র, কৃষিক্ষেত্রসহ প্রায় সকল ক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের অবদান অপরিসীম। ইন্টারনেটের উদ্ভাবনের ফলে পৃথিবীও অভাবনীয় গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আমাদের সামনেও নতুন নতুন সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হচ্ছে। দুই দশক আগে উদ্ভাবিত ইন্টারনেট আজ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি ইন্টারনেটের অপব্যবহারের মাত্রাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা বেড়ে যাওয়ার কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে সাইবার অপরাধ। মুহূর্তের মধ্যে মানুষের বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে হ্যাকাররা। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিভিন্ন সময় সাধারণ মানুষ প্রতারণার শিকার হচ্ছে। ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার না করে কিছু মানুষ এর অপব্যবহার চালিয়েই যাচ্ছে। অতিরিক্ত ইন্টারনেটের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে শিশু- কিশোরদের। খেলাধুলা বিমুখ হয়ে শিশু-কিশোরেরা ইন্টারনেটের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। প্রতিদিন ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি শিশু প্রথমবারের মতো অনলাইন ব্যবহার করছে। প্রতি আধা সেকেন্ডে একটি শিশু অনলাইনের দুনিয়ায় ঢুকে পড়ছে এবং এতে দেশের ১৩ শতাংশ শিশু-কিশোর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হয়রানির শিকার হচ্ছে। একাধিকবার হয়রানির শিকার হয়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ শিশু। হয়রানির কারণে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে বলে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা (ইউনিসেফ)-এর গবেষণায় পাওয়া যায়। সারাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একটা বড় অংশ ১৮ বছরের নিচের শিশু কিশোরের। তারা একদিকে যেমন ডিজিটাল জগতে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছে তেমনি তাদের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের ঝুঁকিও বাড়ছে। ইন্টারনেটের অবাধ ব্যবহারের ফলে অশ্লীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে; বাড়ছে অনলাইনে জুয়া খেলা। ইন্টারনেটের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে সামাজিক ও পারিবারিক টানাপোড়েনও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেড়ে যাচ্ছে নৈতিকতার অবক্ষয়। এই অবক্ষয় রোধে ইন্টারনেট পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে। ইন্টারনেটে বিভ্রান্ত ও অস্থিরতা সৃষ্টিকারীদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। ইন্টারনেট অপব্যবহার রোধে সর্বোপরি প্রয়োজন সচেতনতা। পরিবার, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সচেতনতা বৃদ্ধিই পারে ইন্টারনেটের অপব্যবহার রোধ করতে এবং এই সচেতনতাই সুস্থ, স্বাভাবিক ও সুন্দর পরিবেশ উপহার দিতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2537266059650674,2.2037278507632774,2.2629195472457053 "একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নরূপ : ""পরিসংখ্যানের ক্ষেত্রে, ধাপে ধাপে রিগ্রেশন এমন রিগ্রেশন মডেলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে যার মধ্যে ভবিষ্যদ্বাণীমূলক ভেরিয়েবলগুলির নির্বাচন একটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির দ্বারা পরিচালিত হয়।""? বিষয়টা হলো ধাপে ধাপে রিগ্রেশন।",ধাপে ধাপে লিনিয়ার রিগ্রেশন কি?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.170186127211997,3.3788365783130736,2.6117635116852425 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন | ঢাকাই মসলিন প্রথম কোথায় তৈরী হয় ?","জামদানি কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের পরিধেয় বস্ত্র যার বয়ন পদ্ধতি অনন্য। জামদানী বুননকালে তৃতীয় একটি সূতা দিয়ে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়। মসলিন বয়নে যেমন ন্যূনপক্ষে ৩০০ কাউন্টের সূতা ব্যবহার করা হয়, জামদানি বয়নে সাধারণত ৭০-৮০ কাউন্টের সূতা ব্যবহৃত হয়। হালে জামদানী নানা স্থানে তৈরী করা হয় বটে কিন্তু ঢাকাকেই জামদানির আদি জন্মস্থান বলে গণ্য করা হয়। জামদানী বয়নের অতুলনীয় পদ্ধতি ইউনেস্কো কর্তৃক একটি অনন্যসাধারণ ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেইজ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙ্গালী নারীদের অতি পরিচিত। মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণত‍ঃ শাড়িকেই বোঝান হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশী ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা প্রভৃতিও তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত। ইতিহাস নামকরণ জামদানির নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন ধরণের মতবাদ রয়েছে। একটি মত অনুসারে ‘জামদানি’ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। ফার্সি জামা অর্থ কাপড় এবং দানা অর্থ বুটি, সে অর্থে জামদানি অর্থ বুটিদার কাপড়। একারণে মনে করা হয় মুসলমানেরাই ভারত উপমহাদেশে জামদানির প্রচলন ও বিস্তার করেন। আরেকটি মতে, ফারসিতে জাম অর্থ এক ধরনের উৎকৃষ্ট মদ এবং দানি অর্থ পেয়ালা। জাম পরিবেশনকারী ইরানী সাকীর পরনের মসলিন থেকে জামদানি নামের উৎপত্তি ঘটেছে। নকশা অনুযায়ী জামদানীর নানা নাম হয়ে থাকে যেমন তেরছা, জলপাড়, পান্না হাজার, করোলা, দুবলাজাল, সাবুরগা, বলিহার, শাপলা ফুল, আঙ্গুরলতা, ময়ূরপ্যাচপাড়, বাঘনলি, কলমিলতা, চন্দ্রপাড়, ঝুমকা, বুটিদার, ঝালর, ময়ূরপাখা, পুইলতা, কল্কাপাড়, কচুপাতা, প্রজাপতি, জুঁইবুটি, হংসবলাকা, শবনম, ঝুমকা, জবাফুল ইত্যাদি।[2] ইতিহাসবিদের বর্ণনা জামদানির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায়, আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টাব্দে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে, পেরিপ্লাস অব দ্য এরিথ্রিয়ান সি বইতে এবং বিভিন্ন আরব, চীন ও ইতালীর পর্যটক ও ব্যবসায়ীর বর্ণনাতে। কৌটিল্যের বইতে বঙ্গ ও পুন্ড্র এলাকায় সূক্ষ্ম বস্ত্রের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে ছিল ক্ষৌম, দুকূল, পত্রোর্ণ ও কার্পাসী।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.110521965149154,2.8895849639080193,3.083835431639814 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আচার্যের নাম কী ?","চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে চবি) চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি সরকারি বহু-অনুষদভিত্তিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়।[1] এটি দেশের তৃতীয় এবং ক্যাম্পাস আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়।[2] এখানে প্রায় ২২,০০০ শিক্ষার্থী এবং ৬৮৭ জন শিক্ষক রয়েছেন৷[3] বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পূর্বে এই বিশ্ববিদ্যালয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল। সে সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। বর্তমানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে ২১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্ন্তভূক্ত রয়েছে।[4] চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। এখানে রয়েছে চট্টগ্রামের সর্ববৃহত বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থী শিক্ষাগ্রহণ ও অধ্যাপনা করেছেন যার মধ্যে ১ জন নোবেল বিজয়ী এবং একাধিক একুশে পদক বিজয়ী অর্ন্তভূক্ত রয়েছেন। বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাঙ্কিং ৪৬৮২ তম[5] এবং দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এর রাঙ্কিংক অবস্থান ১৪ তম।[6] যদিও ১৯৯০-এর দশক থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বারা প্রগাঢ়ভাবে রাজনৈতিক দলীয় ও সহিংস শিক্ষাঙ্গন রাজনীতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অবস্থান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার[7] উত্তরে হাটহাজারী থানার ফতেহপুর ইউনিয়নের জঙ্গল পশ্চিম-পট্টি মৌজার ২১০০ একর পাহাড়ি এবং সমতল ভূমির উপর অবস্থিত।[8] ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়।[2] [9] ইতিহাস বিশ শতাব্দীর শুরুর দিকে চট্টগ্রাম বিভাগে কোন বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় চট্টগ্রামের অধিবাসিরা স্থানীয়ভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন অনুভব করে । ১৯৪০ সালের ২৮ ডিসেম্বর, কলকাতায় অনুষ্ঠিত জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সর্বভারতীয় সম্মেলনে মওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামবাদী সভাপতির ভাষণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে একটি ‘ইসলামিক ইউনিভার্সিটি’ নির্মাণের কথা উপস্থাপন করেন এবং একই লক্ষ্যে তিনি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার দেয়াঙ পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয়...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2248216963435863,1.9938287811809061,2.109854370794159 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? আবু উবাইদাহ, যুদ্ধের অন্য কাউন্সিলে মুসলিম সেনাবাহিনীর ফিল্ড কমান্ড খালিদের কাছে স্থানান্তরিত করে। শেষ অবধি, ১৫ ই আগস্ট, ইয়ারমুকের যুদ্ধ হয়েছিল, ছয় দিন স্থায়ী হয়েছিল এবং বাইজেন্টাইনদের কাছে একটি বড় পরাজয়ের অবসান হয়েছিল। এই যুদ্ধ এবং পরবর্তী পরিচ্ছন্নতার ব্যস্ততা চিরতরে লেভান্টের বাইজেন্টাইন আধিপত্যের অবসান ঘটায়।",বাইজেন্টাইন আধিপত্যের অবসান |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.711359347290445,3.2768078776435927,3.016429964963579 "মামুন দশম শ্রেণির একজন ছাত্র। এ বছর বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্ত সংলগ্ন একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে শিক্ষাসফরে যায়। যাওয়া-আসার পথে সে রাস্তার কাছাকাছি পাহাড়গুলোতে অনেক ঝরনা দেখতে পায়। সেখানকার পানির ছড়া ও নদীগুলোতে ছিল ব্যাপক স্রোত। অথচ ভরা বর্ষা-মৌসুমেও তার এলাকায় সে দেখে এসেছে, পানির অভাবে ধানের বীজতলা তৈরি বা ধান রোপণ করা সম্ভব হচ্ছে না। মামুনের ভ্রমণকৃত এলাকার ভূ-প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকের মামুনের ভ্রমণকৃত এলাকাটি টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহের অন্তর্গত উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহকে নির্দেশ করছে। ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার উত্তরাংশ সিলেট জেলার উত্তর ও উত্তরাংশ, সিলেট জেলার উত্তর ও উত্তর-পূর্বাংশ এবং মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার দক্ষিণের পাহাড়গুলো নিয়ে এ অঞ্চল গঠিত। এ পাহাড়গুলোর উচ্চতা ২৪৪ মিটারের বেশি নয়। উত্তরের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে টিলা নামে পরিচিত। এগুলোর উচ্চতা ৩০ থেকে ৯০ মিটার। এ অঞ্চলের পাহাগুলোর মধ্যে চিকনাগুল, খাসিয়া ও জয়ন্তিয়া প্রধান। উদ্দীপকে দেখা যায়, মামুন উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সীমান্ত সংলগ্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে শিক্ষা সফরে যায়। এখানকার পাহাড়গুলোতে ঝরনা দেখতে পায় এবং নদীগুলোতে ব্যাপক স্রোত লক্ষ করে। এ এলাকাটি টারশিয়ারি যুগের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহকে ইঙ্গিত করছে। এ অঞ্চলের ছোট ছোট পাহাড়ের সংখ্যাই বেশি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9272897945013883,2.2712473848213266,2.398380477003293 """কীর্তিমানের মৃত্যু নেই"" কথাটর ভাব-সম্প্রসারণ করো।","পৃথিবীতে প্রতিটি সৃষ্টিরই মৃত্যু আছে। একদিন আগে হােক আর পরে হােক তাকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে কিছু মানুষ আছেন যারা মরেও অমর হয়ে আছেন তাদের কাজের দ্বারা। প্রতিটি মানুষকে মৃত্যুর স্বাদ ভােগ করতে হবে। এ নশ্বর পৃথিবীতে কেউ চিরদিন বেঁচে থাকে না। একদিন না একদিন তাকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যু অমােঘ জেনেও এ সংক্ষিপ্ত জীবনে কেউ কেউ মানবকল্যাণে এমন কিছু কীর্তি রেখে যান, মৃত্যুর পরও যারা মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকেন। সাধারণ মানুষের মৃত্যু হলে পৃথিবীতে কেউ তাকে আর স্মরণ করে না। অথচ কীর্তিমানের মৃত্যু হলে তার শরীরের অবসান হয় বটে কিন্তু তাঁর মহৎ কাজ, অম্মান কীর্তি তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে। কীর্তিমান মানুষের মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাকে স্মরণ করে। বায়ান্নর মহান ভাষা-আন্দোলনে শহিদ সালাম, বরকত, রফিক, শফিক কিংবা মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহিদ বাংলার মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকবে। তাদের অম্লান কীর্তি বাঙালি চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। তেমনইভাবে পৃথিবীর ইতিহাসেও যারা জীবদ্দশায় মানুষের মঙ্গলের উদ্দেশ্যে কাজ করে গেছেন, তাঁরা মানুষের মনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তাদেরকে কেউই ভুলবে না। নশ্বর পৃথিবীতে মানুষের কর্ম অবিনশ্বর। দেহের মৃত্যু হলেও কর্মের মৃত্যু নেই। মৃত্যুর শত শত বছর পরেও কীর্তিমান মানুষের অমর অবদানের কথা মানুষ স্মরণ করে। সুতরাং নির্দ্বিধায় আমরা বলতে পারি, কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.624339234431343,2.295710562640523,2.514095326641879 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৬৫ ও একাত্তরে ভারত ও পাকিস্তান আরও দুটি যুদ্ধ করেছিল |","যুদ্ধের পরে, দেশগুলি সিমলা চুক্তিতে পৌঁছে, নিজ নিজ অঞ্চলের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ রেখার বিষয়ে একমত হয় এবং দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেয় ।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.061947703928059,2.2209876766250294,2.7784289261310455 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় কুয়েত ইরাককে সমর্থন করে। ১৯৮০ এর দশক জুড়ে কুয়েতে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলা হয়, এর মধ্যে ১৯৮৩ সালের কুয়েত বোমা হামলা, কুয়েত এয়ারওয়েজের বেশ কয়েকটি বিমান অপহরণ এবং ১৯৮৫ সালে আমির জাবেরকে হত্যার চেষ্টা করা উল্লেখযোগ্য। কুয়েত ১৯৬০ এবং ১৯৭০-এর দশক এবং ১৯৮০ দশকের শুরুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির একটি শীর্ষস্থানীয় আঞ্চলিক কেন্দ্র ছিল, সন্ত্রাসী হামলার কারণে বৈজ্ঞানিক গবেষণা ক্ষেত্রটি উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।",ইরান-ইরাক যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.967717340985465,3.2268379967877294,2.219495051066674 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯৭৮ সালের সাওর বিপ্লবের পরে আফগানিস্তানের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ে এবং ১৯৮০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক আফগানিস্তানের আগ্রাসনের অল্প সময়ের মধ্যেই তার জন্মভূমির নামকরা সংগীতশিল্পী ওয়াল নকল পাসপোর্ট নিয়ে"," দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। ওয়ালির নকল পাসপোর্টটি তাকে ভারত পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছিল, যেখানে তিনি মিথ্যা অসুস্থতার কথা বলে জার্মানিতে ভিসা পেয়েছিলেন। ১৯৮৪, এবং ১৯৮৫ সালে তিনি জার্মানি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, ইংল্যান্ড এবং সুইডেনের ওয়াল কনসার্টগুলি সোভিয়েত-আফগান সংঘাতের কারণে বাস্তুচ্যুত আফগান শরণার্থীদের সহায়তায় তহবিল সংগ্রহ করতে সহায়তা করেছিল। সেই বছরেই, তিনি বিখ্যাত জার্মান সংগীতশিল্পী পিটার মাফয়ের সাথে একটি যৌথ তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানও করেছেন। ১৯৮৭ সালে, আহমদ ওয়ালি নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া এবং ভার্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আতেমাদি এবং এনসেম্বলের সাথে একাধিক তহবিল কনসার্ট পরিবেশন করেছিলেন। ১৮ ই আগস্ট, ২০০৫-এ, আহমেদ ওয়ালি ওয়াশিংটন ডিসিতে আফগানিস্তান দূতাবাসে আফগানিস্তানের জাতীয় স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন ও শ্রদ্ধা জানান।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.445579192388282,2.2916567142819195,2.439447004534186 মূলধন কাঠামো কী তা অর্থায়নের আলোকে বিশ্লেষণ করো।,"মূলধন কাঠামো বলতে একটি কারবার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োজিত মূলধনের গঠন ও তাদের পারস্পরিক অনুপাতের হারকেই বুঝায়। অর্থাৎ একটি প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন উৎস থেকে প্রয়োজন অনুসারে মূলধন সংগ্রহ করে। মোট মূলধনের মধ্যে যে উৎসসমূহ বিদ্যমান থাকে তাদের সম্মিলিত নামই মূলধন কাঠামো। অন্য কথায় মূলধন কাঠামো বলতে কোন কোম্পানির উদ্বৃত্তপত্রের মূলধন ও দায় পার্শ্বে মূলধনের স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি উৎসগুলোকে বুঝানো হয়। আর্থিক ব্যবস্থাপকের প্রধান কাজের একটি হলো আর্থিক সিদ্ধান্ত বা মূলধন কাঠামো সিদ্ধান্ত । মূলধন কাঠামো সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে মূলধনের বিভিন্ন উৎসের সঠিক মিশ্রণ। অনেক লেখক মূলধন কাঠামো এবং আর্থিক কাঠামোর মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে থাকেন। তাদের মতে, মূলধন কাঠামো হলো আর্থিক কাঠামোর একটি অংশ। তারা আরো বলেন, তহবিল সংগ্রহের বিভিন্ন পদ্ধতিকে প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক কাঠামো বলা হয়। উদ্বৃত্তপত্রের দায়ের দিকের সকল অংশকে আর্থিক কাঠামো বলা যায়। আর এ দায় হতে স্বল্পমেয়াদি দায়সমূহ বাদ দিলে মূলধন কাঠামো হবে। অর্থাৎ মূলধন কাঠামোর সাথে চলতি দায় বিবেচনা করলে আর্থিক কাঠামো হবে। কাজেই মূলধন কাঠামোতে মালিকানা স্বত্ব এবং ঋণের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাই বলা যায়, অর্থায়নের বিভিন্ন ধরনের দীর্ঘমেয়াদি উৎসসমূহ, যেমন- বস্তু, ডিবেঞ্চার, দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, অগ্রাধিকার শেয়ার, সাধারণ শেয়ার, সঞ্চিত তহবিল ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত এবং এদের পারস্পরিক অনুপাতকেই মূলধন কাঠামো বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0724264901002316,2.0798832976104045,2.1943900129500693 """বিদ্যালয়ের শেষ দিন"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","এসএসসি পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হব এ বিষয়টি ভেবে আনন্দ লাগলেও বিদায় নিতে হবে ভেবে আমি ভীষণভাবে বিষণ্ন। কারণ দীর্ঘ পাঁচ বছরের অতি পরিচিত বিদ্যালয় থেকে নতুন জীবনে পদাপর্ণের জন্য বিদায় নিতে হচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বিদ্যালয়ের সাথে ধীরে ধীরে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী, বন্ধু-বান্ধব, অগণিত ছাত্র ও পরিবেশের সাথে এক আত্মিক সম্পর্ক রচিত হয়েছিল। পরিচিত পরিবেশ-পরিমণ্ডলসহ বিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়ার এক অব্যক্ত ব্যথায় আমার মন ব্যথিত হয়ে উঠেছিল। সমস্ত বিদ্যালয়ে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বিরাজ করছিল। অশ্রুসজল চোখে প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তাঁরা পরমস্নেহে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনা দিলেন। তাঁদের অমূল্য উপদেশ ও দোয়াকে জীবন চলার পাথেয় করে নিয়ে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাসায় ফিরলাম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1696770528399933,2.577039671365932,2.658931332366694 আপেল ইনকর্পোরেশন কে তৈরি করেছেন?,স্টিভ জবস অ্যাপল ইনকর্পোরেশন তৈরি করেছিলেন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3012509949510616,2.886945154458439,4.6339951094692555 জীববৈচিত্র্য কাকে বলে?,"পৃথিবীতে বিরাজমান জীবসমূহের সামগ্রিক সংখ্যাপ্রাচুর্য ও ভিন্নতা হলো জীববৈচিত্র্য। জীব বলতে অণুজীব, ছত্রাক, উদ্ভিদ ও প্রাণীকে বুঝায়। পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ প্রজাতির জীব রয়েছে। এরা একটি থেকে অপরটি ভিন্ন বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এবং পৃথকযোগ্য। একটি প্রজাতির সব ব্যক্তি কি একই রকম? সামগ্রিক গঠনে একই রকম হলেও সূক্ষ্মতর বৈশিষ্ট্যে এরা পার্থক্যমণ্ডিত। পৃথিবীর সকল মানুষ একই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত হলেও প্রতিটি মানুষই একজন থেকে অপরজন আলাদা। জিনগত পার্থক্যের কারণে একই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত হয়েও প্রত্যেক ব্যক্তিই পৃথকযোগ্য, ভিন্ন। পরিবেশ তথা ইকোসিস্টেম জীব প্রজাতিসমূহকে ধারণ করে। একটি ইকোসিস্টেম থেকে অন্য একটি ইকোসিস্টেমের গঠনগত পার্থক্য থাকলে তাদের ধারণকৃত জীবপ্রজাতিসমূহের মধ্যেও পার্থক্য থাকবে। একটি জলজ ইকোসিস্টেমে যে ধরনের জীব বাস করে, একটি স্থল ইকোসিস্টেমে অন্য ধরনের জীব বাস করে। সুন্দরবনের ইকোসিস্টেমে যে ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণী বাস করে, মধুপুর বনের ইকোসিস্টেমে অন্য ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণী বাস করে। কাজেই দেখা যায় জীববৈচিত্র্যের সাথে জিন, প্রজাতি ও ইকোসিস্টেম নিবিড়ভাবে জড়িত। কাজেই জীববৈচিত্র্যকে সাধারণত তিনটি পর্যায়ে আলোচনা করা হয়, যথা জিনগত বৈচিত্র্য, প্রজাতিগত বৈচিত্র্য এবং ইকোসিস্টেমগত বৈচিত্র্য। এই তিন প্রকার বৈচিত্র্য মিলিতভাবে সৃষ্টি করেছে জীববৈচিত্র্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1511930704468907,1.9367872254668437,2.0672108486269947 সালোকসংশ্লেষ ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো।,"সালোকসংশ্লেষ হল একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে উদ্ভিদ সূর্যের আলোর শক্তি ব্যবহার করে কার্বন ডাই অক্সাইড এবং পানি থেকে গ্লুকোজ এবং অক্সিজেন তৈরি করে। সালোকসংশ্লেষের প্রথম পদক্ষেপ হলো ক্লোরোপ্লাস্টের থাইলাকয়েডের তরল অংশে, ক্লোরোফিল নামক রঞ্জক পদার্থের সাহায্যে সূর্যের আলো শোষণ করা। সূর্যের আলো শোষণের ফলে ক্লোরোফিলের ইলেকট্রন উত্তেজিত হয়ে যায় এবং থাইলাকয়েডের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি শক্তিশালী বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র তৈরি করে। এই বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রটি পানি অণুকে বিভক্ত করে হাইড্রোজেন আয়ন এবং অক্সিজেন পরমাণু তৈরি করে। হাইড্রোজেন আয়নগুলি থাইলাকয়েডের অভ্যন্তরে একটি জলজ অঞ্চলে জমা হয়, এবং অক্সিজেন পরমাণুগুলি মুক্ত হয়ে বায়ুমণ্ডলে চলে যায়। চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে, আলো হল একটি তরঙ্গ, যার ফলে এটি একটি বিস্তৃত পরিসরের তরঙ্গদৈর্ঘ্য এবং ফ্রিকোয়েন্সি সহ হতে পারে। সালোকসংশ্লেষের ক্ষেত্রে, ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর প্রতি সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। এই তরঙ্গদৈর্ঘ্যটি হল ৪২০ থেকে ৪৮০ ন্যানোমিটার। চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে, এই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো ক্লোরোফিলের ইলেকট্রনকে উত্তেজিত করতে পারে। তবে, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব সালোকসংশ্লেষের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর প্রতি সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। এছাড়াও, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ করে। সালোকসংশ্লেষের ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা নিম্নরূপ: ১) চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর প্রতি সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। ২) চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কেন সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ করে। আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব সালোকসংশ্লেষের এই বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করতে পারে। আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব অনুসারে, আলো হল একটি কণা, যাকে ফোটন বলা হয়। ফোটনগুলির নির্দিষ্ট শক্তি থাকে, যা তাদের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সাথে সম্পর্কিত। ক্লোরোফিল একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ফোটনের শক্তি দ্বারা উত্তেজিত হতে পারে। এছাড়াও, আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে পারে যে কেন সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়াটি একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুসরণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.527746274270191,1.4557861991591723,1.5175219427387865 কোন পাখি বড় ডিম পাড়ে?,উটপাখিরা সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.199032484127009,6.239097751528327,5.929847059322358 "কিমচি কি তা ব্যাখ্যা কর ","কিমচি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এটি আলু, টমেটো, শসা এবং বিভিন্ন মশলা সহ গাঁজানো সবজি দিয়ে তৈরি। এটি একটি সাইড ডিশ যা ভাত বা তেওকবোক্কির সাথে খাওয়া হয়। এটি ভারতের আচারের মতো",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.720286006669347,2.574347487007543,3.3150971326919696 Tomar Nam Ki,What’s your name ?,Bengali,ben,original-annotations,c1000ba8389ba9b51b0b6b082414acd7c0fc6c9ed33de0514f477d0d7b599f70,22896.256715810687,101.33772472121662,240.40341338585114 """বই পড়ার আনন্দ"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","বই মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। সাহিত্যিকগণ মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজের মনের ভাব ফুটিয়ে তোলেন তাঁদের লেখা বইয়ে। পাঠকমন আনন্দপিপাসু। বই পড়ে তারা মেটায় তাদের আনন্দ-পিপাসা, বিনোদনের চাহিদা। বিভিন্ন ধরনের বই বিভিন্ন ধারণা ধারণ করে। সায়েন্স ফিকশন বই পড়ে পাঠকের মন বিচরণ করে বিজ্ঞানের জানা-অজানার দুনিয়ায়, কবিতা পড়ে হারিয়ে যায় কবিতার ভাব কবির ভাবনার দুনিয়ায়। গল্প, উপন্যাস মানুষের মনকে করে প্রভাবিত, দেয় আনন্দ, বিকশিত করে চিত্তকে। পরিবর্তন করে চিন্তাধারার। পাঠক তাদের পছন্দের বই পড়ে অবসর কাটায়, একঘেয়েমি দূর করে। কারণ বই মানুষকে দেয় আনন্দ, দূর করে ক্লান্তি। বই পড়ায় নেই অর্থ লাভ বা পার্থিব আনন্দ লাভের উদ্দেশ্য; আছে কেবল নিজের ভেতরের সন্তুষ্টি, আত্মতৃপ্তি। বই এক অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বই মানুষের মনকে করে উন্নত, দেয় নতুন প্রাণশক্তি, আনে বৈচিত্র্য। পাঠক স্বেচ্ছায় পড়ে সাহিত্য, গল্প, কবিতা ও উপন্যাস। কারণ বই মানুষকে কেবল আনন্দই দান করে। বই মানুষের মনকে জাগ্রত করার এক অনন্য মাধ্যম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.388190650744739,2.614616535506812,2.774049088689146 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? কলেজ যখন পুরোদমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তখনই শুরু হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। ১৯৭১ সালে কলেজের অধ্যক্ষ এবং এডজুটেন্ট দুজনই ছিলেন পাকিস্তানি। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে যেখানে এডজুটেন্টই যুদ্ধে যেতে ক্যাডেটদের উৎসাহিত করেছেন সেখানে মোমেনশাহীর অবস্থা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। মেজর কাইউম ছিলেন এডজুটেন্ট। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বেশ কিছু ক্যাডেট যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। শহীদ খোরশেদ তারই উদাহরণ। এছাড়াও আরও কয়েকজন যুদ্ধে অংশ নেন এবং তাদের মধ্যে কয়েকজন আবার যুদ্ধ শেষে কলেজে ফিরে আসেন।",স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.611428524365351,2.5330395742159597,2.9200383264082532 প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্ত্ব কি?,"প্রাকৃতিক নির্বাচনের তত্ত্ব বলে যে শুধুমাত্র সবচেয়ে শক্তিশালী জিনযুক্ত প্রাণীরা, যারা চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে ভালোভাবে অভিযোজিত হবে তারা তাদের জিন তৈরি করতে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে প্রেরণ করতে সক্ষম হবে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.816948444606027,2.1634200133460815,2.5186933817577386 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং বাহরাইনের বাদশা হামাদ বিন ইসা বিন সালমান আল-খালিফা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এক ঘোষণায় জানিয়েছেন এই দুটি দেশ সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ''ঐতিহাসিক'' এক চুক্তি করেছে। ""তিরিশ দিনের মধ্যে এটি দ্বিতীয় আরব দেশ, যারা ইসরায়েলের সাথে শান্তি চুক্তি করল,"" টুইট করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার ইসরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং বাহরাইনের বাদশা হামাদ বিন ইসা বিন সালমান আল-খালিফার মধ্যে এই চুক্তি হয়। আমিরাতের আগে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে মিশর ও জর্দান। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ নিয়ে এখন চারটি আরব রাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিল। বিশ্লেষকদের নজর এখন সৌদি আরবের দিকে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে সৌদি আরব সহ আরব বিশ্বের অন্যান্য দেশ এখন কী অবস্থান নেয় সেদিকে নজর রাখছেন বিশ্লেষকরা। কয়েক দশক ধরে অধিকাংশ আরব দেশ ইসরায়েলকে বয়কট করে এসেছে এবং জোর দিয়ে বলেছে যে ফিলিস্তিনি বিবাদের মীমাংসা না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের সাথে তারা সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। এখন একের পর এক আরব দেশ ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা। সৌদি আরবের অবস্থান কী? সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইনের মিত্র দেশ সৌদি আরব যদিও এখনও এ ব্যাপারে কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি, কিন্তু সৌদিরাও একই পথ অনুসরণ করবে কিনা সেদিকে নজর রাখছে আরব বিশ্বও। মধ্যপ্রাচ্য ও ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে গবেষণা করেছেন অর্থনীতিবিদ ড. মুশতাক খান। তিনি বলছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করা সৌদি আরবের জন্য তার মতে এখন ""শুধু সময়ের ব্যাপার""। তিনি বলছেন সৌদি আরবে দেশের ভেতরে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট ক্রমশ বাড়ছে। বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন: ইসরায়েলের সঙ্গে আমিরাতের সমঝোতা: 'আমাদের পিঠে ছুরি মারা হয়েছে' সৌদি আরব-ইসরায়েল গোপন আঁতাতের কারণ কি ইসরায়েলের সাথে কিছু আরব দেশের 'গোপন মৈত্রী'? মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের প্রভাব মোকাবেলায় সৌদি আরব ও ইসরায়েলের তৎপরতা সাম্প্রতিক সময়ে বেড়েছে ""সৌদি আরব জানে তেল আজীবন থাকবে না, থাকলেও তেলের বাজার মূল্য কমবে। তেলের ওপর নির্ভর করে রাজত্ব চালানো যাবে না। দেশটিতে বেকারত্বের সমস্যাও বাড়ছে।''",প্রায় এক মাস আগে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের ঘোষণার পর এবার উপসাগরীয় রাষ্ট্র বাহরাইন ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক পুরোপুরি স্বাভাবিক করার ঘোষণা দিয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.245471174965476,2.210348743895961,2.2797323731461225 "নিষেকের পর জাইগোট গঠিত হয়। বিভাজনের পর এটি ভ্রূণে পরিণত হয়। মাতৃ এবং ভ্রূণীয় টিস্যুর সমন্বয়ে ডিম্বাকার একটি অঙ্গ গঠিত হয় যা মাতা এবং ভ্রূণের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। উদ্দীপকে উল্লিখিত ডিম্বাকার অঙ্গটির গুরুত্ব লিখো।","উদ্দীপকে উল্লিখিত চাকতি আকৃতির অঙ্গটি হলো অমরা, যা ভ্রূণের বৃদ্ধিতে অত্যাবশ্যকীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। নিচে অমরার গুরুত্বসমূহ তুলে ধরা হলো— ক্রমবর্ধনশীল ভ্রূণের কিছু কোষ এবং মাতৃ জরায়ুর অন্তঃস্তরের কিছু কোষ মিলিত হয়ে ডিম্বাকার ও রক্তনালিসমৃদ্ধ অমরা গঠন করে। এভাবে ভ্রূণ ও অমরার মধ্যে একটি অবিচ্ছেদ্য অস্থায়ী অঙ্গ তৈরি হয়। অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ুর গাত্রে সংস্থাপিত হয়। এতে ভ্রূণের কোনো ক্ষতি হয় না। ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য খাদ্যের দরকার। শর্করা, আমিষ, স্নেহ, পানি ও খনিজ লবণ ইত্যাদি অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে ভ্রূণের রক্তে প্রবেশ করে। অমরা অনেকটা ফুসফুসের মতো কাজ করে। অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং ভ্রূণ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বিনিময় ঘটে। তাছাড়া অমরা বৃক্কের মতো কাজ করে। বিপাকের ফলে যে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তা অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের দেহ থেকে অপসারিত হয়। এছাড়াও অমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে। এ হরমোন ভ্রূণের রক্ষণাবেক্ষণ ও স্বাভাবিক গঠনে সাহায্য করে। নিষেকের ১২ সপ্তাহের মধ্যে অমরা গঠিত হয়। গর্ভাবস্থায় অমরার মাধ্যমে ভ্রূণ ও মায়ের দেহ প্রয়োজনীয় পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থ আদান-প্রদান করে। অমরাতে প্রচুর রক্তনালি থাকে। অমরার আম্বিলিকাল কর্ড ভ্রূণের নাভির সাথে যুক্ত থাকে । একে নাড়ীও বলা হয় ৷ এটা মূলত একটা নালি যার ভেতর দিয়ে মাতৃদেহের সাথে ভ্রূণের বিভিন্ন পদার্থের বিনিময় ঘটে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0825978973111248,2.3257276161180593,2.4269715019569396 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৩-এর ইরাক আক্রমণের পর, আবু গারিব কারাগার","আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। যখন মার্কিন নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন দখলদার বাহিনী দ্বারা পরিচালিত কারাগার কমপ্লেক্সের অংশে রক্ষীদের দ্বারা নির্যাতন ও নির্যাতনের সাথে জড়িত একটি কেলেঙ্কারী প্রকাশ পায়। ইসরায়েলি জিজ্ঞাসাবাদকারীরা জোটের পাশাপাশি ইরাকে ছিলেন, কারণ তারা আরবিতে কথা বলতেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.917438861205805,2.9497670272749734,3.197007553789143 "নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ: ইসলাম কথা ও কাজে এক। মুসলমান মুখে মুখে সাম্য ও মানবতার কথা স্বীকার করিয়াই সন্তুষ্ট হয় না। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার ভিতর দিয়া সে তাহার দৈনন্দিন জীবনে সাম্য ও মানবতার আদর্শকে সুন্দরভাবে রূপদান করিবার চেষ্টা করে। মসজিদে যাও, দেখিবে বাদশাহের পাশে ক্রীতদাস দাঁড়াইয়া খোদার উদ্দেশ্যে মাথা নত করিতেছে। ইসলামে সাদা-কালোর ভেদ নাই, দাস-প্রভুর তফাৎ নাই। তাই ইসলাম ভৌগোলিক সীমা লঙ্ঘন করিয়া বর্ণবৈষম্য তুলিয়া দিয়া সমস্ত মুসলমানকে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে আবদ্ধ করিয়াছে।","সাম্য ও মানবতা ইসলাম ধর্মের মূল কথা। এটি কেবল তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ নয়, কাজেও এ কথার প্রমাণ রয়েছে। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যদিয়ে সাম্য ও মানবতার বাণী সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে ইসলাম গোটা বিশ্বের মুসলমানকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.816003979504038,2.6051731633774176,2.6576753212335285 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | লাহোর থেকে ৮০ মাইল দূরে পাকিস্তানের উষ্ণতম শহর লায়ালপুরের (বর্তমান ফয়সালাবাদ) কারাগারে শেখ মুজিবকে কড়া নিরাপত্তায় আটকে রাখা হয়। তাকে নিঃসঙ্গ সেলে (সলিটারি কনফাইন্টমেন্ট) রাখা হয়েছিল। এদিকে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিলে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে (বর্তমানে মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর) প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তার অনুপস্থিতিতে ",মুজিবনগর সরকারের উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর অস্থায়ী সর্বাধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাজউদ্দিন আহমেদ হন প্রধানমন্ত্রী। পূর্ব পাকিস্তানে মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী বড় রকমের বিদ্রোহ সংঘটিত করে। মুক্তিবাহিনী ও পাকিস্তান বাহিনীর মধ্যকার সংঘটিত যুদ্ধটিই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নামে পরিচিত।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.911988243157082,1.994488579250675,2.5525158719395695 কোষঝিল্লির সংজ্ঞা দাও।,"প্রতিটি সজীব কোষের প্রোটোপ্লাজম যে সূক্ষ্ম, স্থিতিস্থাপক, বৈষম্যভেদ্য, লিপো-প্রোটিন দ্বারা গঠিত সজীব দ্বিপ্তরী ঝিল্লি দিয়ে আবৃত থাকে, তাকে প্লাজমামেমব্রেন বা কোষঝিল্লি বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.42183832722057,3.4055153377972567,4.263724605523678 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: অক্টোবর ২০১৫ সালে, মূল আলফাগো প্রথম কম্পিউটার গো প্রোগ্রাম হয়ে ওঠে যা কোনও পেশাদার মানব খেলোয়াড়কে হ্যান্ডিক্যাপ ছাড়াই পূর্ণ আকারের 19 × 19 বোর্ডে পরাজিত করে। ২০১৬ সালের মার্চ মাসে, এটি পাঁচ-গেম ম্যাচে লি সেডলকে পরাজিত করেছিল, প্রথমবারের মতো কোনও কম্পিউটার গো প্রোগ্রাম কোনও প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই একটি 9-দান পেশাদারকে পরাজিত করেছে। যদিও চতুর্থ ম্যাচে লি সেডলের কাছে হেরেছিল, লি চূড়ান্ত ম্যাচে পদত্যাগ করে, আলফাগোর পক্ষে 4 টি গেম থেকে 1 টি চূড়ান্ত স্কোর দেয়। এই জয়ের স্বীকৃতি হিসেবে কোরিয়া বাদুক অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আলফাগোকে সম্মানসূচক ৯-দান প্রদান করা হয়। লি সেডলের সাথে লিড আপ এবং চ্যালেঞ্জ ম্যাচটি একটি ডকুমেন্টারি ফিল্মে নথিভুক্ত করা হয়েছিল যার শিরোনামও আলফাগো, গ্রেগ কোহস পরিচালিত। ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর সাইন্স কর্তৃক এটি বছরের অন্যতম অগ্রগতি রানার্স-আপ হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিল। ২০১৭ সালের ফিউচার অফ গো সামিটে, এর উত্তরসূরি আলফাগো মাস্টার তিন ম্যাচের ম্যাচে কে জিকে পরাজিত করেছিলেন, যিনি তখন বিশ্বের এক নম্বর র্যাঙ্কিংয়ের খেলোয়াড় ছিলেন (আরও শক্তিশালী আলফাগো জিরো ইতিমধ্যে বিদ্যমান ছিল তবে এখনও ঘোষণা করা হয়নি) । এর পরে, আলফাগোকে চীনা ওয়েইকি অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পেশাদার 9-ডান পুরষ্কার দেওয়া হয়েছিল। আলফাগো এবং এর উত্তরসূরিরা মন্টে কার্লো ট্রি সার্চ অ্যালগরিদম ব্যবহার করে এর আগে মেশিন লার্নিং দ্বারা ""শিক্ষিত"" জ্ঞানের ভিত্তিতে তার পদক্ষেপগুলি খুঁজে পেতে, বিশেষত কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্ক (একটি গভীর শেখার পদ্ধতি) দ্বারা ব্যাপক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে, উভয়ই মানুষের এবং কম্পিউটার খেলার মাধ্যমে। একটি নিউরাল নেটওয়ার্ককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে AlphaGo-এর নিজস্ব পদক্ষেপের নির্বাচন এবং বিজয়ীর খেলাগুলোও ভবিষ্যদ্বাণী করতে। এই নিউরাল নেটটি গাছের অনুসন্ধানের শক্তি উন্নত করে, যার ফলে পরবর্তী পুনরাবৃত্তিতে উচ্চ মানের পদক্ষেপ নির্বাচন এবং শক্তিশালী স্ব-খেলা হয়। প্রশ্নঃ কোন বছর আলফাগো লি সাদোলকে পাঁচ ম্যাচে পরাজিত করে?",২০১৬ সালে আলফাগো লি সাদোলকে পাঁচ ম্যাচে পরাজিত করে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4953870576975814,4.74086315889563,2.56858785610313 """একতাই বল"" বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো।","""একতাই বল"" বলতে বোঝায় অনেকে মিলে সংঘবদ্ধ হলে শক্তিশালী হওয়া যায়। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ। একজন মানুষ যখন একা তখন তার শক্তি থাকে সীমিত। কিন্তু যখন একতাবদ্ধ হয়ে দশজন একসঙ্গে কোনাে কাজে হাত দেয় তখন সে হয় অনেক সবল ও শক্তিশালী। এই একতাবদ্ধ শক্তি তখন রূপ নেয় প্রচণ্ড শক্তিতে। তখন যে কোনাে কঠিন কাজ আর কঠিন মনে হয় না। এজন্য প্রয়ােজন একতার। পৃথিবীর ইতিহাসে মানুষ অন্য পশুপাখির ওপরে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব অনুষ্ঠিত করেছে কারণ তারা একতাবদ্ধভাবে বসবাস করত এবং শিকার করত। একতাবদ্ধ জীবনযাপনই আধুনিক সভ্যতার মূলভিত্তি। শক্তি বা সামর্থ্যের ক্ষুদ্রতার কারণে একক মানুষ সকলের নিকট উপেক্ষিত কিন্তু যারা ঐক্যবদ্ধ তাদের শক্তি অসীম। বিন্দু বিন্দু বৃষ্টির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশাল জলরাশি, তদ্রপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় অসীম শক্তি। ঠিক এমনিভাবে অনেক ব্যক্তিসত্তা যখন একতাবদ্ধ হয়ে সমষ্টির সৃষ্টি করে, তখন তাদের সমবেত শক্তি জাতীয় জীবনে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হয়। একতার শক্তি অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে। সমগ্র জাতির মধ্যে একতা ছিল বলেই বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়েছে। পাকিস্তানি শক্তিধর সশস্ত্রবাহিনীর বিপুল সৈন্যকে পরাভূত করেছি। একক কোনাে শক্তি বলে তা সম্ভব ছিল না। এজন্য আমরা আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি যখন আমাদের জাতীয় জীবনে ঐক্যের অভাব হয়েছে তখনই নানা বিপদ ও দুর্ভাগ্য নেমে এসেছে। শুধু জাতীয় জীবনে নয়, আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও একতার প্রয়ােজন। একতাবদ্ধ হয়ে আমরা যে-কোনাে কাজ যত সহজে ও নির্বিঘ্নে করতে পারি একাকী তা করা সম্ভব নয়। মানুষ এককভাবে সামান্য আর তুচ্ছ বলেই সভ্যতার উন্নতির বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,4.865449770237479,2.502408810758373,2.638860894993927 এনজাইমের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো।,"সব এনজাইমই প্রোটিন জাতীয়, তাই প্রোটিন গঠনকারী অ্যামিনো অ্যাসিডই এনজাইমসমূহের মূল গাঠনিক উপাদান। একটি সুনির্দিষ্ট এনজাইমের অ্যামিনো অ্যাসিড সংখ্যা ও অনুক্রম সুনির্দিষ্ট। ভিন্ন ভিন্ন এনজাইমের অ্যামিনো অ্যাসিডের সংখ্যা ও অনুক্রম ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। এনজাইম অম্লীয় ও ক্ষারীয় উভয় পরিবেশেই ক্রিয়াশীল। কো-এনজাইম, কো-ফ্যাক্টর ইত্যাদির উপস্থিতিতে এনজাইমের ক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। এনজাইম সাধারণত পানি, গ্লিসারোল ও লঘু অ্যালকোহলে দ্রবণীয়। এখানে মনে রাখা প্রয়োজন যে, সব প্রোটিনই এনজাইম নয়। অ্যামোনিয়াম সালফেট, সোডিয়াম ক্লোরাইড, পিকরিক অ্যাসিড ইত্যাদির দ্বারা এনজাইম অধঃক্ষেপিত হয়। উচ্চ তাপ, অতি বেগুনি রশ্মি ইত্যাদির প্রভাবে এনজাইমের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.327438728883817,2.0269279714173902,2.242056156994045 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সৈয়দা সাইরা মহসিন বিয়ে করেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ সৈয়দ মহসিন আলীকে। তার স্বামী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ছিলেন। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে তার স্বামী মারা যান। ১৯৭১ সালের তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ",ে তার ভূমিকার জন্য মরণোত্তর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পান।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.180672300562319,2.5838220358442143,2.7210667959173245 "অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টেরেজা মে উগ্রপন্থা মোকাবেলার জন্য সবাইকে একত্রিত হতে বলেছেন। তাঁর ভাষায় ""যথেষ্ট হয়েছে। আর নয়। শত্রু মোকাবেলার জন্য এখনই সময়""। লন্ডন ব্রিজ ও বারো মার্কেটে শনিবার রাতে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে তাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জনে। আহত অন্তত ৪৮ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ওই হামলার পর রোববার ডাউনিং স্ট্রিটে এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী টেরেজা মে বলেন, ব্রিটেনে গত তিন মাসেরও কম সময়ে এটি তৃতীয় সন্ত্রাসী হামলা। প্রথম হামলাটি হয় মার্চ মাসে ওয়েস্ট মিনস্টার ব্রিজে। দুই সপ্তাহ আগে ম্যানচেস্টার অ্যারেনায় আত্মঘাতী হামলার ঘটনা ঘটে। আর গতকাল শনিবার লন্ডনের কেন্দ্রস্থলেই হলো আরো একটি হামলা। ""এ হামলাগুলোতে সন্ত্রাসীদের যে পরিকল্পনা তা দেখে মনে হচ্ছে এসব হামলা পরস্পরের সাথে সম্পর্কিত নয়। কিন্তু সন্ত্রাসী হামলার নতুন নতুন ধরণ দেখছি আমরা। আর সন্ত্রাসী হামলা তো সন্ত্রাসী হামলাই। তারা কখনো একে অন্যের কাজঅনুকরণ করছে । আবার কখনো সবচেয়ে হিংস্র আর ভয়াবহভাবে আক্রমণ করছে""। ""সন্ত্রাসীরা যেভাবে কাজ করছে যেভাবে হামলা চালাচ্ছে তা ব্রিটেন যথেষ্ট সহ্য করেছে, আর নয়"" -বলেন মিস মে। সন্ত্রাসী হামলা নিয়ন্ত্রণে নতুন পরিকল্পনা আনার কথাও জানান তিনি। তিনি বলেছেন, ব্রিটেনের মূল্যবোধ বজায় রেখেই চলতে হবে কিন্তু যখন চরমপন্থা, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের বিষয় আসবে তখন কিছু বিষয় পরিবর্তনের কথা ভাবতে হবে। নির্বাচনের চারদিন আগে লন্ডনের কেন্দ্রস্থলে হামলার ঘটনায় আজ নির্বাচনী প্রচারণাও বন্ধ রেখেছে রাজনৈতিক দলগুলো। কিন্তু মিস মে বলেছেন, ""তাদেরকে আমাদের গণতন্ত্রের পথ রোধ করতে দেওয়া যাবে না""। কাল সোমবার থেকে আবার পুরোদমে নির্বাচনী প্রচারণা চলবে এবং নির্ধারিত দিনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান টেরেজা মে। ইস্ট লন্ডনের বিভিন্ন ফ্ল্যাটে তল্লাাশি অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ প্রধানমন্ত্রী টেরেজা মে ইসলামী চরমপন্থা প্রতিরোধে ৪ টি প্রস্তাবনার কথা জানিয়ে বলেন, ""প্রথমত সাম্প্রতিক হামলাগুলো কোনো একটি নেটওয়ার্কে সম্পৃক্ত নয়, তারা একটি সাধারণ ধারণার অনুসারী। এককভাবে ধ্বংসাত্বক ইসলামী চরমপন্থাকে লালন করে তারা""। ""তারা বলতে চায় স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পাশ্চাত্য ধ্যানধারণা ইসলামের ধ্যানধারণার পরিপন্থী। এই ধারণা প্রতিরোধ করাই হবে আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ""। ""তবে সেটা শুধু সামরিক শাসন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ""","লন্ডন ব্রিজ ও বারো মার্কেটে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী টেরেজা মে বলেছেন, যে সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় সবাইকে একত্রিত হবার এখনই সময়।তিনি বলেছেন ""উগ্রপন্থাকে অতিরিক্ত সহ্য করা হচ্ছে এদেশে, তা বন্ধ করতে হবে""।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.566352501052002,3.037869549408307,2.5812749251529796 প্রাক-ইসলামি আরবের অর্থনৈতিক অবস্থার বর্ণনা দাও।,"মরুময় ও অনুর্বর আরব ছিল কৃষি কাজের অনুপযোগী। ফলে সেখানকার অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল না। প্রাক- ইসলামি আরবের অধিবাসীরা যাযাবর আরব ও শহুরে আরব এ দুই শ্রেণিতে বিভক্ত ছিল। উভয়ের অর্থনৈতিক অবস্থাও ছিল আলাদা। শহরবাসী আরবদের অর্থনৈতিক অবস্থা যাযাবরদের তুলনায় ভালো ছিল। তারা বিভিন্ন উর্বর অঞ্চলকে কেন্দ্র করে স্থায়ীভাবে বসবাস করত। শহরবাসীদের জীবিকার অন্যতম উৎস ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। প্রাক-ইসলামি আরবে পশুপালন ছিল মরুবাসী বেদুইন সম্প্রদায়ের জীবিকার প্রধান উৎস। মূলত পশুর জন্য তৃণভূমি ও পানীয় জলের সন্ধানে তারা একস্থান থেকে অন্যস্থানে বিচরণ করত। শহরবাসী আরবরাও পশুপালনের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করত। এ সময় পশুপালনের সাথে সাথে লুটতরাজও আরববাসীর একটি পেশা হিসেবে গণ্য হতো। আরব গোত্রগুলো প্রায়ই বিভিন্ন স্থান থেকে আগত বণিকগোষ্ঠীকে আক্রমণ করে তাদের মালামাল লুট করত। তাদের মতে, এ দস্যুবৃত্তি ছিল ভদ্রলোকের জীবিকা। আরবের বিভিন্ন শহরে সুদের বিনিময়ে অর্থ লেনদেনের প্রচলন ছিল। সুদ ব্যবসায়ীদের মধ্যে ইহুদিদের প্রাধান্য ছিল। সময়মতো ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে না পারলে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের পরিমাণ বৃদ্ধি পেত এবং সুদের দায়ে ঋণ গ্রহণকারীর পুত্র, কন্যা ও স্ত্রী সুদখোর মহাজনদের দাস-দাসীতে পরিণত হতো। শহরবাসী আরবরা ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করত। তারা সিরিয়া, মিসর, পারস্য ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন নগর-বন্দরে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করত। ফলে বাণিজ্যের সাথে জড়িত শ্রেণির অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল। এ সময় সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে মক্কা ও মদিনা নগরীর যথেষ্ট খ্যাতি ছিল। মদিনার সাথে ইয়েমেন ও সিরিয়ার বাণিজ্যপথের সংযুক্তি থাকায় এর বাণিজ্যিক গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। মক্কার তুলনায় মদিনার প্রাকৃতিক পরিবেশ বেশ ভালো ছিল। এখানে কিছু লোক কৃষিকাজের সাথেও জড়িত ছিল। তায়েফেও কৃষিপণ্য উৎপাদন হতো বলে জানা যায়। জাহেলিয়া যুগে একশ্রেণির লোক দেব-দেবীর মূর্তি তৈরির পেশায় নিয়োজিত ছিল। তারা মূর্তি ও ভাস্কর্য নির্মাণে দক্ষ ছিল। পৌত্তলিক (মূর্তিপূজারি) সমাজে তারা বেশ মর্যাদা লাভ করত। মূর্তি ও ভাস্কর্য নির্মাণশিল্পের সাথে এ সময় যুদ্ধাস্ত্র তৈরি ও নিত্যব্যবহৃত জিনিসের চাহিদা পূরণের জন্য কিছু ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশ হয়েছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.885893277502739,2.307491944155375,2.384591268595389 "নিম্নলিখিত সম্পূর্ণ করুন : ১৯৮০-৮১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে তার ওডিআই অভিষেক হয়। গাব্বায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার নিজস্ব সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৪/৩০। ওভারপ্রতি ৩.৯৬ গড়ে ও ২৩.৮১ গড়ে উইকেট পেয়েছেন। তিনি মাত্র ১৫ ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছেন। তার ব্যাটিং দূর্বলতার কারণে অল-রাউন্ডার রবি শাস্ত্রীকে ১৯৮৩ সালের",ক্রিকেট বিশ্বকাপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5081312689257107,1.9260791438932887,2.702235869768836 আইয়ামে জাহেলিয়ার সময়কাল কী ছিল?,"আইয়ামে জাহেলিয়ার সময়কাল সম্পর্কে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মতে, হযরত আদম (আ.)-এর সৃষ্টির পর থেকে শুরু করে মহানবি (স.)-এর নবুয়তপ্রাপ্তি পর্যন্ত এ সুদীর্ঘ সময়কে আইয়ামে জাহেলিয়া বলে। আরব ঐতিহাসিকদের মতে, হযরত ঈসা (আ.)-এর তিরোধানের পর থেকে ইসলামের আবির্ভাবের আগ পর্যন্ত সময়কে আইয়ামে জাহেলিয়া বলা হয়। ইউরোপীয় ঐতিহাসিক আর. এ. নিকলসন ইসলামের আবির্ভাবের পূর্ববর্তী এক শতাব্দী সময়কে আইয়ামে জাহেলিয়ার সময়সীমা বলে উল্লেখ করেছেন। ঐতিহাসিক পি. কে. হিট্টি তার এ অভিমতকে সমর্থন করে বলেন, জাহেলিয়া যুগ একদিক থেকে আদমের (আ.) সৃষ্টি থেকে শুরু করে মুহাম্মদ (স.)-এর নবুয়তপ্রাপ্তি পর্যন্ত সময়কে বোঝায়। তবে বিশেষ করে এখানে এটি ইসলামের আবির্ভাবের অব্যবহিত আগের (৫১০-৬১০ খ্রি.) একশ বছর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ২২ নিকলসন ও হিট্টির এ মতটিই আইয়ামে জাহেলিয়ার সময়সীমা সম্পর্কে অধিকতর গ্রহণযোগ্য। ইসলামের আবির্ভাবের অব্যবহিত আগের সময়কেই যে আইয়ামে জাহেলিয়া বলা যায় পবিত্র কুরআনেও তার ইঙ্গিত মেলে। সূরা আলে ইমরানে বলা হয়েছে, তোমরা একটি ভীষণ অগ্নিকুণ্ডের প্রান্তসীমায় অবস্থান করছিলে। সুতরাং ঐতিহাসিকদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং কুরআনের প্রমাণ সাপেক্ষে আইয়ামে জাহেলিয়াকে একটি বর্বর, বিশৃঙ্খল, নীতি নৈতিকতাহীন সময় হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। আর হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে এ অবস্থার উত্তরণ ঘটে এবং আরবে একটি সভ্য, সুশৃঙ্খল, শান্তিপূর্ণ সমাজের সূচনা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.003948131838912,2.239815116824891,2.3507017880306145 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ১৯২১ সালে জম্মু এবং কাশ্মীরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আসগর। ১৯৩৮ সালে আসগর ভারতীয় সামরিক একাডেমীতে যোগ দিলেও তিনি ওখান থেকে বাদ পড়ে যান, তার ইচ্ছে ছিলো ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চাকরি করার কারণ তার বাবা এবং এক ভাই সেনাতে ছিলেন। আসগর যদিও পরে ১৯৪১ সালে রাজকীয় ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যোগ দেন ক্যাডেট (বৈমানিক প্রশিক্ষণার্থী) হিসেবে। ১৯৪১ সালেই মাত্র নয় মাসে তিনি তার মৌলিক বিমান বিষয়ক উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ শেষ করেন কারণ তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছিলো তাই খুব দ্রুত প্রশিক্ষণার্থী বৈমানিকদের কমিশন দেওয়া হচ্ছিলো। কমিশন পেয়ে তিনি নং ৯ স্কোয়াড্রন-এ বৈমানিক হিসেবে যোগ দেন। তিনি বিমান উড্ডয়ন করেন, বিমান থেকে গোলা বর্ষণ করেন এবং কয়েক বছরের মধ্যেই নং ১১ স্কোয়াড্রনে বদলী হন এবং ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অর্জন সিংহের সঙ্গে তার পরিচয় হয়, এই অর্জন সিংহ ১৯৬০-এর দশকে ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বার্মা অভিযানে লড়াই করে আসগর ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রে বাস করবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন, তখন তার পদবী ছিলো স্কোয়াড্রন লিডার এবং নব রাষ্ট্র পাকিস্তানের রাজকীয় পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে তিনি উইং কমান্ডার হয়ে যান রাতারাতি; এরপরের পদবীগুলো - গ্রুপ ক্যাপ্টেন এবং এয়ার কমোডোরও আসগর খুব দ্রুত পেয়েছিলেন, তখন পাকিস্তান বিমান বাহিনী নবগঠিত ছিলো এবং লোকবল কম ছিলো। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জনক মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ইস্কান্দার মীর্জা এবং সেনাপ্রধান (পরে রাষ্ট্রপতি) জেনারেল আইয়ুব খান সহ পঞ্চাশের দশকের সব রাজনীতিকদের সঙ্গে আসগরের ছিলো খুব ভালো সম্পর্ক এবং আসগর ১৯৫৭ সালে এয়ার ভাইস মার্শাল পদবীতে পাকিস্তান বিমান বাহিনী প্রধান পদে আসীন হন মাত্র ৩৬ বছর বয়সে এবং আইয়ুব রাষ্ট্রপতি হলে এয়ার মার্শাল হন, ১৯৬৫ সালের ২২শে জুলাই তারিখ পর্যন্ত আসগর বিমান বাহিনীতে চাকরি করেছিলেন এবং কর্মজীবনে তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীর আধুনিকায়নে অনেক মনোযোগ দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর অনেক বিমান পাকিস্তানে আনা হয়েছিলো ১৯৬৫ সালের","পাক-ভারত যুদ্ধের জন্য, পাকিস্তান বিমান বাহিনীর বহরে তখনকার দূর্ধ্বর্ষ লড়াকু বিমান এফ-৮৬ ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলো।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.209840917357006,3.8895868775982874,2.344427800285064 হানিফ সম্প্রদায় কারা?,"আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে হযরত ইবরাহিম (আ.)-এর প্রচারিত একেশ্বরবাদী ধর্মমতে (এক আল্লাহতে বিশ্বাস) যারা বিশ্বাস করতেন, তারাই হানিফ সম্প্রদায় নামে পরিচিত। আরব দেশ যখন কুসংস্কার ও অন্ধকারে নিমজ্জিত তখন মদিনা নগরীতে এক শ্রেণির লোক একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তারা স্বতন্ত্রভাবে ধর্মীয় জীবনযাপন করতেন এবং কোনো প্রকার পূজায় অংশ নিতেন না। মূলত, তৎকালীন আরবের যে সম্প্রদায়টি পৌত্তলিকতা পরিহার করে সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করত এবং পরলোক ও জবাবদিহিতা সম্পর্কে জানত এবং সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করত তাদেরকেই হানিফ সম্প্রদায় বলা হতো।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.351945111157365,2.518875490965844,2.7798071203129253 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১০ সালে, শেয়ার সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৩ বছর যাবত সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১৩ সালে সুইজারল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; সুইজারল্যান্ডের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৮ ম্যাচে ৮টি গোল করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের হয়ে এপর্যন্ত ২টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং ২টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (২০১৬",এবং ২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.778900761932051,3.1245293288411045,1.9933449174927562 "নিচের বাক্যটি কি সম্পর্কে? উত্তাল সমুদ্র ঢেউ তীরে আছড়ে পড়তে থাকে, যা দেখে মনে হয় ঝড় আসছে",ঝড় সংক্রান্ত |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.7272025783624567,4.905967461489036,5.669663866745511 "প্রশ্ন: এন বি এ বাস্কেটবল দলে কতজন খেলোয়াড় থাকে? উত্তরঃ",১৫ খেলোয়াড় থাকে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.530105903237512,4.3135597925674976,5.222764290153497 """গীতাঞ্জলি"" কাব্য সংকলনের রচয়িতা কে?",রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3295799985352614,1.4921982604174824,5.274222036472329 মাদকাসক্তি নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বর্তমান বিশ্ব যে কয়টি মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন তার মধ্যে অন্যতম মাদকাসক্তি। মাদকের ব্যবহার ও অবৈধ বিস্তারে বিশ্ববাসী আজ শঙ্কিত। মাদকদ্রব্য হচ্ছে সেসব বস্তু যা গ্রহণের ফলে স্নায়ুবিক বৈকল্যসহ নেশার সৃষ্টি হয়। নির্দিষ্ট সময় পরপর তা সেবনের আসক্তি অনুভূত হয়। এর কুপ্রভাব ভয়াবহ ও মারাত্মক। আমাদের দেশেও মাদকের ভয়াবহতা সাংঘাতিক। আমাদের দেশে যেসব মাদকদ্রব্যের সেবন সর্বাধিক তা হচ্ছে গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, মদ, বিয়ার, তাড়ি, ঘুমের ঔষধ, প্যাথেড্রিন ইনজেকশন, ইয়াবা ইত্যাদি। এসব মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে নেশা সৃষ্টি করাকে মাদকাসক্তি বলা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মাদকাসক্তি হচ্ছে চিকিৎসা গ্রহণযোগ্য নয় এমন দ্রব্য অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা ও তার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়া। বিভিন্ন কারণে মানুষ মাদকাসক্ত হয়। এর মধ্যে সঙ্গদোষ, কৌতূহল, পারিবারিক কলহ, ধর্মীয় মূল্যবোধের বিচ্যুতি ও মাদকদ্রব্যের সহজলভ্যতা উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে যুবসমাজই মাদকাসক্তিতে সবচেয়ে বেশি আচ্ছন্ন। বিশ্বব্যাপী মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং চোরাচালানের মাধ্যমে এর ব্যাপক প্রসার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে। মাদকের নিষ্ঠুর ছোবলে অকালে ঝরে যাচ্ছে বহু তাজা প্রাণ এবং নষ্ট হচ্ছে বহু তরুণের সম্ভাবনাময় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারজনিত সমস্যা আজ বিশ্বব্যাপী। লাভজনক এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক চোরাচালানি চক্র। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এ ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য মাদকাসক্তি নিরাময় ও প্রতিরোধ আন্দোলনে সকল জনসাধারণকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণমাধ্যম, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সমাজকর্মীসহ সকল শ্রেণির মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে মাদকমুক্ত বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6094680078572323,2.5312703939469605,2.6585692195840243 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? চেকোস্লোভাকিয়া সর্বমোট ৮ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৩৪ এবং ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা যথাক্রমে ইতালি এবং ব্রাজিলের কাছে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে চেকোস্লোভাকিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১৯৭৬ ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে চেকোস্লোভাকিয়ার সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে স্বর্ণ পদক জয়লাভ করা।",চেকোস্লোভাকিয়ার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.5774836196883146,2.3923003316628226,1.8467688294701468 কেন আমরা সূর্যের শব্দ শুনতে পাই না?,শব্দ তরঙ্গগুলির সংকোচন এবং বিরলতা দ্বারা প্রচারের জন্য একটি উপাদান মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যে শূন্যতা থাকায় আমরা সূর্যের শব্দ শুনতে পাই না,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.378134125441421,2.4000467627550606,2.8812334368756267 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন : ""নাগরিক অধিকার আন্দোলন ছিল আইনের সামনে সমতার জন্য বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি সিরিজ যা ১৯৬০ এর দশকে শীর্ষে পৌঁছেছিল।""? বিষয়টা হচ্ছে নাগরিক অধিকার আন্দোলন।","""নাগরিক অধিকার আন্দোলন কবে শুরু হয়েছিল?""",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1640656327677936,2.6573588373116364,2.3522129691814997 টাইম ট্রাভেলের সাথে সম্পর্কিত টুইন প্যারাডক্সের বর্ণনা দাও।,"কাল দীর্ঘায়নের একটি মজার ফলাফল বা পরিণতি হলো টুইন প্যারাডক্স বা যমজ কূটাভাস। ২০ বছর বয়সী দুই যমজ ভাই সাদিক ও ইকবালকে নিয়ে একটি নিয়ন্ত্রিত পরীক্ষণ বিবেচনা করা যাক। সাদিক ভ্রমণবিলাসী সে পৃথিবী থেকে ৩০ আলোক বর্ষ দূরে একটি গ্রহে যেতে পৃথিবী থেকে রওনা হলো। তার মহাশূন্য যান প্রায় আলোর সমান দ্রুতিতে যেতে সক্ষম। গ্রহে পৌছার পর সাদিকের মন বাড়ির জন্য আনচান করতে লাগল। তাই সে একই দ্রুতিতে (আলোর কাছাকাছি দ্রুতিতে) পৃথিবীতে ফিরে এলো । পৃথিবীতে ফিরে সে দেখে অবাক হলো যে, পৃথিবীর অনেক কিছুই পরিবর্তিত হয়ে গেছে। সাদিকের যমজ ভাই ইকবালের বয়স প্রায় ৮০ বছর। আর সাদিকের বয়স তার চেয়ে কম হয়েছে প্রায় ১০ বছর। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগতে পারে কোন যমজ ভাই (সাদিক না ইকবাল) একে অপরের তুলনায় আলোর কাছাকাছি দ্রুতিতে ভ্রমণ করেছে, সুতরাং কার বয়স বাড়েনি। এখানেই রয়েছে কূটাভাস। ইকবালের প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে ইকবাল নিশ্চল কিন্তু সাদিক অত্যন্ত বেশি বেগ নিয়ে ভ্রমণ করেছে। সাদিকের মতে, যদিও ইকবাল পৃথিবীতে সাদিকের সাপেক্ষে দূরে চলে যাচ্ছে এবং পরে ফিরে আসছে। এটাই হলো অসঙ্গতি যে আমাদের উপরিউক্ত ভবিষ্যদ্বাণী বা ধারণায় কোনো যমজ ভাই প্রকৃতপক্ষে বেশি বয়স্ক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.771765936215402,2.5092992561866403,2.6550603124430463 ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ কোন দেশ জিতেছিল ?,"২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনা জিতেছিল। এই ম্যাচটি ২০২২ সালের ১৮ই ডিসেম্বর তারিখে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। খেলায় ট্রাইব্রেকারের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা ৪-২ গোল ব্যবধানে জয়লাভ করে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.138646732823969,1.9242428232019515,2.374671905688459 সমুদ্র অ্যানিমোন কি,সামুদ্রিক অ্যানিমোন একটি প্রাণী যা মহাসাগরে বাস করে। এটির অসংখ্য কাঁটা অস্ত্র রয়েছে যা দিয়ে এটি প্লাঙ্কটন এবং এই জাতীয় প্রাণীকে ধরে এবং খায়।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,7.113608703939378,2.308530859182224,3.2565057482847473 "ভূগোল বিষয়ের শিক্ষক মতিউর রহমান দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ক্লাসে সৌরজগৎ নিয়ে আলোচনা করছিলেন। প্রথমে তিনি এমন একটি গ্রহ নিয়ে আলোচনা করলেন যেটি সৌরজগতের সর্ববৃহৎ গ্রহ। পরে তিনি সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ নিয়ে আলোচনা করে তার বক্তব্য শেষ করলেন। উদ্দীপকে প্রথমে যে গ্রহটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তা ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে প্রথম যে গ্রহটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তা হলো বৃহস্পতি। বৃহস্পতি সৌরজগতের সর্ববৃহৎ গ্রহ। সূর্য থেকে দূরত্বের ভিত্তিতে এর অবস্থান পঞ্চম। বৃহস্পতির আয়তন পৃথিবীর প্রায় ১৩০০ গুণ। এর ব্যাস ১,৪২,৮০০ কি.মি.। গ্রহটি সূর্য থেকে প্রায় ৭৭.৮ কোটি কি. মি. দূরে অবস্থিত। বৃহস্পতি ১২ বছরে একবার সূর্যকে এবং ৯ ঘণ্টা ৫৩ মিনিটে একবার নিজ অক্ষে আবর্তন করে। পৃথিবীর একদিনে বৃহস্পতি গ্রহে দুইবার সূর্য ওঠে ও দুইবার অস্ত যায়। এ গ্রহে গভীর বায়ুমণ্ডল আছে। গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগের তাপমাত্রা খুবই কম এবং অভ্যন্তরে তাপমাত্রা বেশি। এর উপগ্রহ ১৬টি। এদের মধ্যে রয়েছে লো, ইউরোপা, গ্যানিমেড, ক্যালিস্টো। উদ্দীপকের বর্ণনানুযায়ী, শিক্ষক মতিউর রহমান প্রথমে সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ নিয়ে আলোচনা করেছেন। সুতরাং এটি বৃহস্পতিকেই নির্দেশ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1869818441744315,2.139925416970396,2.076389270086079 মি. রহমান বাংলাদেশের নাগরিক। তিনি ২৩শে জুন দ আফ্রিকার একটি শহরে বেড়াতে যান। সেখান থেকে কিছুদিন পর জাহাজ দিয়ে চ্যাথাম দ্বীপপুঞ্জ অতিক্রম করে তিনি ব্রাজিলে বেড়াতে যান। মি. রহমানের ভ্রমণকৃত দেশগুলোর পরিবেশের সাথে অভিযোজনে সক্ষম হতে হলে তাকে কী করতে হবে? মতামত দাও।,"মি. রহমানের ভ্রমণকৃত দেশগুলোর পরিবেশের সাথে অভিযোজনে সক্ষম হতে হলে তাকে পোশাকে পরিবর্তন আনতে হবে। পৃথিবীর বার্ষিক গতি অনুযায়ী ২১শে জুন সূর্যের উত্তরায়ণের শেষ দিন । এই দিন সূর্যরশ্মি কর্কটক্রান্তির উপর লম্বভাবে পতিত হয়। ২১ শে জুনের পর দেড়মাস পূর্ব থেকে দেড় মাস পর পর্যন্ত মোট তিনমাস পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে উত্তাপ বেশি থাকে। এ সময় উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল আর এ সময়ে সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধে তির্যকভাবে কিরণ দেয়। এজন্য সেখানে তখন শীতকাল। উদ্দীপকে মি. রহমান বাংলাদেশের নাগরিক। তিনি ২৩শে জুন দক্ষিণ আফ্রিকার একটি শহরে বেড়াতে যান। কিছুদিন পর তিনি ব্রাজিলে বেড়াতে যান। বাংলাদেশ পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। তাই ২১ শে জুনের আগে ও পরের দেড় মাস করে মোট তিনমাস বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল। কিন্তু মি. রহমানের বেড়াতে যাওয়া দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিল পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত। তাই ২১শে জুনের আগে ও পরের দেড় মাস করে মোট তিনমাস এসব দেশে শীতকাল। মি. রহমান যেহেতু ২১শে জুনের পর এসব দেশে বেড়াতে গেছেন সেহেতু সেখানে গিয়ে তিনি শীতকাল পাবেন এবং সেখানে তাকে পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে শীতের পোশাক পরিধান করতে হবে। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, মি. রহমানের ভ্রমণকৃত দেশগুলোতে তার বেড়াতে যাওয়া সময়ে শীতকাল বিরাজ করায় সেখানে তাকে অভিযোজনের জন্য শীতের পোশাক নিয়ে যেতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9029607596907288,2.0206225929817854,2.0896663232841 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের আগে পুলিশ র‍্যাবের বিশেষ অভিযান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিরোধীদল বিএনপি নির্বাচন কমিশনে ক্ষোভের কথা তুলে ধরে দলটির নেতারা বলেছেন, এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিরোধী নেতা-কর্মীদের টার্গেট করে এমন অভিযান চালানো হচ্ছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে। দুই দলই একে অপরের বিরুদ্ধে ঢাকায় সন্ত্রাসীদের জড়ো করার অভিযোগ তোলায় তা নিয়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। আইন শঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত কয়েকদিনে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে রাজধানীতে আসা লোকজনকে ঢাকায় অবস্থান না করার পরামর্শ দিয়েছে। হঠাৎ করেই আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত বুধবার ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়েছে। ঢাকায় ভোটার নন, কিন্তু গত কিছুদিনের মাঝে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে এসেছেন, তাদের বহিরাগত হিসেবে উল্লেখ করে এই অভিযান অব্যাহত রাখার কথা বলা হয়েছে। বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন: ফিরে দেখা: যেভাবে হয়েছিল ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন নির্বাচন প্রার্থীদের সম্পদের বিবরণ যাচাই করেনা কমিশন গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ: ইকোনমিস্ট নতুন পাঁচ 'স্বৈরতান্ত্রিক দেশের তালিকায়' বাংলাদেশ বিএনপি অভিযোগ করেছে প্রথমদিনে আটককৃতদের অনেকেই বিএনপির নেতা কর্মী। বিএনপির অভিযোগ বিএনপি অভিযোগ করেছে, প্রথমদিনের অভিযানেই দেড়শ জনের মতো আটক করা হয়েছে, তাদের অনেকেই বিএনপির নেতা কর্মী। দলটির একটি প্রতিনিধি দল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাথে দেখা করে এই অভিযান নিয়ে তাদের ক্ষোভের কথা তুলে ধরেছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত থেকে বিএনপি নেতা কর্মিদের টার্গেট করে এই অভিযান চালানো হচ্ছে বলে তারা মনে করছেন। ""এটা সম্পূর্ণ তাদের অপকৌশল। তাদের মতো করে পুলিশ অভিযান চালাবে। আমাদের নেতাকর্মিদের মনোবল ভেঙ্গে দেবে। ইতিমধ্যেই গত রাতে ঢাকায় আমাদের যাদের বাসা, তাদের অনেকের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ গেছে। অনেককে গ্রেফতার করেছে। অনেকে বাসায় থাকছেন না।"" ""নির্বাচন কমিশন ক্ষমতাসীনদের সহযোগিতা করছে। এই নির্বাচনকে ২০১৮ সালের মতো প্রহসনের নির্বাচনে পরিণত করছে। তারা একেবারে দলীয় নিয়ন্ত্রণে নিচ্ছে সবকিছু।"" মি: আলমগীর অভিযোগ করেছেন, ""আওয়ামী লীগ সারাদেশ থেকে অনেক লোক ঢাকায় এনেছে।"" আওয়ামী লীগের পাল্টা অভিযাোগ ",বাংলাদেশে ঢাকার দু'টি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগ মুহুর্তে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে পুলিশ র‍্যাবের বিশেষ অভিযান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিরোধীদল বিএনপি।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.459555113551068,3.387642522116384,2.487415781490875 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : ভূটান (Dzongkha: འབྲུག་ཡུལ ড্রুক ইয়ুল আনুষ্ঠানিক নাম কিংডম অব ভুটান འབྲུག་རྒྱལ་ཁབ་ ড্রুক ইয়ুল খাপ,[1]) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাজতন্ত্র। ভূটানের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে মাতৃভাষা জংখা ভাষায় 'দ্রুক ইয়ুল' বা 'বজ্র ড্রাগনের দেশ' নামে ডাকে। দেশটি ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয় পর্বতমালার পূর্বাংশে অবস্থিত। ভূটান উত্তরে চীনের তিব্বত অঞ্চল, পশ্চিমে ভারতের সিকিম ও তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা, পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণে আসাম ও উত্তরবঙ্গ দ্বারা পরিবেষ্টিত। ভূটান শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ ""ভূ-উত্থান"" থেকে যার অর্থ ""উঁচু ভূমি""। ভূটান সার্কের একটি সদস্য রাষ্ট্র এবং মালদ্বীপের পর দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ। ভুটানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর থিম্পু। ফুন্টসলিং ভুটানের প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র।) প্রশ্ন : ভুটানের রাজধানী কোথায় ?",ভুটানের রাজধানী থিম্পু |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2789928839079643,3.5603524842183685,2.460435316268703 """শহীদ দিবস"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লেখ।","১৯৪৭ সালে এ উপমহাদেশ থেকে ইংরেজরা বিদায় নিলেও নতুন করে শুরু হয়েছিল পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ। পাকিস্তান রাষ্ট্রের দুটি অংশ ছিল। একটি পূর্ব ও অপরটি পশ্চিম পাকিস্তান। পূর্ব পাকিস্তানিদের মাতৃভাষা ছিল বাংলা। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী প্রথমেই চক্রান্ত করে বাঙালির প্রাণপ্রিয় মাতৃভাষা বাংলাকে নিয়ে। ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সভায় পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকেই পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা বলে ঘোষণা করেন। এর তিন দিন পর ২৪শে মার্চ কার্জন হলে অনুষ্ঠিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও তিনি একই কথার পুনরুল্লেখ করেন। বাঙালিরা তার এ ঘোষণাকে মেনে নিতে পারেনি। তারা আন্দোলন শুরু করে। এরপর ১৯৫২ সালের ২৬শে জানুয়ারি পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ঢাকায় এক জনসভায় আবার উর্দুকেই রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন। ফলে মাতৃভাষা রক্ষার দাবিতে পূর্বপাকিস্তানের জনগণের আন্দোলন সংগ্রাম আরও বেগবান হয়। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। মাতৃভাষা বাংলাকে রক্ষার দাবিতে সেদিন যাঁরা আন্দোলন করছিলেন, পাকিস্তানি পুলিশ তাঁদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় সেদিন জীবন দিয়েছিলেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার শফিকসহ আরও অনেকে। তদানীন্তন শাসকগোষ্ঠী বাংলাকে পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতিদানে বাধ্য হয়। ভাষার দাবিতে শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাতে নির্মিত হয় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার। ২১শে ফেব্রুয়ারিকে শহিদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি শহিদমিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে ভাষাশহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। দিনব্যাপী চলে নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বর্তমানে ২১শে ফেব্রুয়ারি শুধু বাঙালির একার নয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কো ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ২০০০ সাল থেকে সারাবিশ্বে এ দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0804122004384,2.0167609347833646,2.1311369857924807 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের স্মৃতিকে লালন করার জন্য এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতার চেতনাকে প্রবাহিত করার জন্য। স্বাধীনতাযুদ্ধ স্মরণে নির্মিত এসব অসংখ্য ভাস্কর্য রাজধানী শহর ছাড়িয়ে দেশের সর্বত্রই প্রায় রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশের বাইরে, বাঙালি অধ্যুষিত অঞ্চলেও রয়েছে স্বাধীনতাযুদ্ধের এসব ভাস্কর্য।",বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.086884025668697,3.1489350874185265,2.354552153725808 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? আমজাদ হোসেন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করার পর তিনি অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে জনগণকে সংগঠিক করার কাজ শুরু করেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণের নির্দেশ অনুযায়ী আমজাদ হোসেন হানাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার কৌশল প্রণয়ন করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে সামরিক সাহায্য চেয়ে বিশেষ দূত পাঠান, যেহেতু শান্তিপূর্ণ উপায়ে মুক্তিযুদ্ধ সমাধানের কোন উপায় ছিল না।",অপারেশন সার্চলাইট,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0997271362756935,4.690069817264039,2.3192661867933 """মরার উপর খাড়ার ঘা"" অর্থ কী?","""মরার উপর খাড়ার ঘা"" একটি বাংলা প্রবাদ। এর অর্থ হলো, কোনও বিপদে পড়া ব্যক্তির উপর আরও বিপদ নেমে আসা। এই প্রবাদটি সাধারণত এমন পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত হয় যখন কেউ ইতিমধ্যেই কোনও বিপদে পড়ে আছে এবং তার উপর আরও কোনও বিপদ নেমে আসে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও ব্যক্তির বাড়িতে আগুন লেগে যায় এবং তারপর তার বাড়ির বাইরে তার গাড়ি চুরি হয়ে যায়, তাহলে এই প্রবাদটি ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ, ব্যক্তিটি ইতিমধ্যেই বাড়ির আগুনের কারণে বিপদে পড়েছে এবং তারপর গাড়ি চুরি হয়ে যাওয়ায় তার উপর আরও একটি বিপদ নেমে এসেছে। এই প্রবাদটি বাংলা ভাষার বেশ জনপ্রিয় একটি প্রবাদ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,8.028967770457802,1.659726108063309,1.8061015246281023 নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র কি?,নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র বলে যে প্রতিটি ক্রিয়ার একটি সমান এবং বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.521561365739939,2.0256983339391375,2.504015727854428 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৪৭ সালে দেশীয় রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরের অধিকার নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বিবাদ উপস্থিত হলে কাশ্মীরের মহারাজা সামরিক সাহায্যলাভের আশায় ভারতে যোগ দেন। সংযোজন-সাধনপত্র সাক্ষরিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় বিমানবাহিনী অবিলম্বে যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হয়। এর ফলে ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সূচনা ঘটে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনোরূপ যুদ্ধঘোষণা করা হয়নি। যুদ্ধকালে ভারতীয় বিমানবাহিনী রয়্যাল পাকিস্তান এয়ারফোর্সের সঙ্গে আকাশযুদ্ধে লিপ্ত না হলেও ভারতীয় বাহিনীকে পরিবহন সহায়তা সহ বিশেষ বৈমানিক সাহায্য দান করেছিল। ১৯৫০ সালে ভারত প্রজাতন্ত্র ঘোষিত হলে ভারতীয় বিমানবাহিনীর নাম থেকে ""রয়্যাল"" উপসর্গটি বর্জন করা হয়।",১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2722393725103243,1.8819161425038118,2.4153713515305664 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ: প্রথম টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ তে যেখানে কাউন্সিলের মূল অফিস ছিল (১৯৯৫ পর্যন্ত)। ভারত শ্রীলঙ্কার সাথে আন্তরিকতাহীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্ট বর্জন করে। ১৯৯৩ সালে ভারত ও পাকিস্তান এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি বাতিল হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ শুরু থেকে অংশ গ্রহণ করে আসছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল নিয়ম করে দিয়েছে যে এশিয়া কাপের সকল খেলা অনুষ্ঠিত হবে অফিসিয়াল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হিসেবে। এসিসি ঘোষনা অনুযায়ী প্রতি দুই বছর পর পর টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সাল থেকে। প্রশ্ন : প্রথম এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?.",সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0315478522010086,5.357975746857391,2.2244726949713107 "সারাংশ লেখ: এমন কথা কেউ বলতে পারে না, সূর্যটা আমার। আকাশটা আমার। একজন মানুষ এ কথা বলতে পারে না। এমনকী কোনো একক জনগোষ্ঠীও এ দাবি তুলতে পারে না। কিন্তু তবু আকাশের কিছু অংশ যদি আমার নিজের মনের মতো না হয়, তবে সমস্ত আকাশটাই আমার কাছে মিছে। সূর্যের কিছু রোদে আমার যদি স্বতন্ত্র অধিকার না থাকে, তবে সূর্যটাও আমার কাছে মিছে ছাড়া আর কিছু নয়। তেমনি আমার ঘর আছে বলেই অপরের ঘরের দাম আমি বুঝি। আমার অস্তিত্বের মর্যাদা আমার কাছে স্বাভাবিক হয়ে ওঠে।","গোটা পৃথিবী একটা হলেও মানুষ এর কিছু অংশ একান্ত আপন করে নেয় যা তার দেশপ্রেমকে জাগ্রত করে। মানুষ তার নিজ অস্তিত্ব ও দেশপ্রেমের উপলব্ধি দ্বারাই অপরের দেশাত্ববোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে পারে এটা স্মরণ রাখা কর্তব্য যে, পৃথিবীতে যেখানে তুমি থামবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6105917108390675,3.0570174370187413,3.0909383327598854 "কৃষিবিদ মামুন ফল বাগান পরিদর্শনে গিয়ে দেখেন বাগানকর্মী একদিকে ডাল কেটে চারা তৈরি করার প্রক্রিয়া করছেন, আর অন্যদিকে চারা তৈরি করছেন বীজ থেকে। তিনি বললেন, তোমার কাজ ত্বরান্বিত করার জন্য উদ্ভিদের অভ্যন্তরীণ বিশেষ বৃদ্ধি উপাদানের প্রয়োজন। শেষে বললেন, মানব প্রজননেও এ জাতীয় বৃদ্ধি উপাদানের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কৃষি কর্মকর্তার শেষোক্ত উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।","আমরা জানি, মানব প্রজননে বিভিন্ন ধরনের হরমোনের প্রভাব রয়েছে। আমাদের দেহে নিম্নলিখিত গ্রন্থিগুলো প্রজনন সংক্রান্ত হরমোন নিঃসরণ করে। যেমন- ১. পিটুইটারি গ্রন্থি ২. থাইরয়েড গ্রন্থি ৩. অ্যাডরেনাল গ্রন্থি ৪. শুক্রাশয়ের অনালগ্রন্থি ৫. ডিম্বাশয়ের অনালগ্রন্থি এবং ৬. অমরা। পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে বিভিন্ন ধরনের বৃদ্ধি উদ্দীপক হরমোন ও উৎপাদক হরমোন নিঃসৃত হয়। এ হরমোনগুলো জননগ্রন্থি বৃদ্ধি, ক্ষরণ ও কাজ নিয়ন্ত্রণ, মাতৃদেহে স্তনগ্রন্থির বৃদ্ধি ও দুগ্ধ ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে। তাছাড়া এগুলো জরায়ুর সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে থাইরক্সিন নিঃসৃত হয় । এ হরমোন দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি, যৌনলক্ষণ প্রকাশ ও বিপাকে সহায়তা করে। অ্যাডরেনাল গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোন যৌনাঙ্গ বৃদ্ধি ও যৌনলক্ষণ প্রকাশে সহায়তা করে। শুক্রাশয় থেকে নিঃসৃত টেস্টোস্টেরন ও অ্যান্ড্রোজেন; যারা শুক্রাণু উৎপাদন, দাঁড়ি গোফ গজানো, গলার স্বর পরিবর্তন ইত্যাদি যৌন লক্ষণ প্রকাশে সহায়তা করে। ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন ও রিলাক্সিন হরমোন, যারা মেয়েদের নারী সুলভ লক্ষণগুলো সৃষ্টি, ঋতুচক্র নিয়ন্ত্রণ, গর্ভাবস্থায় জরায়ু, ভ্রূণ, অমরা ইত্যাদির বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়া ডিম্বাণু উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। অমরা থেকে নিঃসৃত গোনাডোট্রপিক ও প্রোজেস্টেরন ডিম্বাশয়ের অনাল গ্রন্থিকে উত্তেজিত করে ও স্তনগ্রন্থির বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে। সুতরাং, উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, কৃষি কর্মকর্তার উক্তিটি যথার্থ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.697842831144882,2.219703950302936,2.3236730050335166 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ধণাত্মক অনুচ্ছেদ : প্রোটন ধণাত্মক আধান বিশিষ্ট কণিকা যা নিউক্লিয়াসের মধ্যে থাকে। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে বিজ্ঞানী আর্নেস্ট রাদারফোর্ড প্রোটনের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন।একটি পরমাণুতে ইলেকট্রনের সমান সংখ্যক প্রোটন থাকে। প্রোটনের ভর 1.673×10−24g যা পারমাণবিক ভর স্কেল অনুসারে 1.007276 amu (এখানে amu হল atomic mass unit)। একটি হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন সরিয়ে নিলেই প্রোটন পাওয়া যায় তাই একে H+বলা যেতে পারে। একে সাধারণত p দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।",প্রোটনের আধান কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4972310320844295,10.163325152741363,2.7497592225092724 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৯ সালে গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কা দলের সাথে ভ্রমণরত অবস্থায় বাসে সন্ত্রাসীদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। তবে, তিনি আহত হননি।",২০০৯,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3565087778920035,2.4957159361212535,4.344441550252523 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির","পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, ""আর ইউ অ্যান একো?"" বাজানো হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3526561668286994,3.4100855536505104,4.39094680962049 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর দেওয়া হয়েছে : অনুচ্ছেদ : এই বিশ্ববিদ্যালয়টি টাঙ্গাইলের সদর উপজেলার উত্তর-পশ্চিমে মাওলানা ভাসানীর স্মৃতিধন্য সন্তোষে অবস্থিত। এই ক্যাম্পাসের আয়তন প্রায় ৫৭ একর (২৩০৬৭০.৮১৬ বর্গমিটার)। এই জায়গার ভেতরই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদ, প্রশাসনিক ভবন, পাঁচটি আবাসিক শিক্ষার্থী হল, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, খেলার মাঠ ইত্যাদি অবস্থিত। এছাড়া ক্যাম্পাসের অধিভুক্ত জায়গার ভেতরই মাওলানা ভাসানীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্মিত ঐতিহাসিক দরবার হল, প্রখ্যাত সুফি সাধক পীর শাহ জামানের নামানুসারে পীর শাহ জামান দীঘি, মাওলানা ভাসানীর মাজার, একটি মসজিদসহ আরো বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। উত্তর : ৫৭ একর |",মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টির মোট আয়তন কত ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4087689790606537,2.428346149468663,2.534937662282335 সত্যজিৎ রায় ,একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,3.1596656141401054,1.7111050942691433,3.3010361292207446 "নিম্নের কোন বাক্যটি সত্য নয়? ১. পদার্থের নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন থাকে। ২. প্রোটন ধনাত্মক আধানযুক্ত। ৩. ইলেকট্রন ঋণাত্মক আধানযুক্ত। ৪. ইলেকট্রন পরমাণুর নিউক্লিয়াসের ভিতরে অবস্থান করে।","প্রশ্নে প্রদত্ত চতুর্থ বাক্য তথা ""ইলেকট্রন পরমাণুর নিউক্লিয়াসের ভিতরে অবস্থান করে"" বাক্যটি সত্য নয়। পদার্থের অভ্যন্তরস্থ পরমাণুর নিউক্লিয়াসে ধনাত্মক আধানযুক্ত প্রোটন ও আধানহীন নিউট্রন থাকে। আর নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রন নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে। উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম হলো হাইড্রোজেন, যার নিউক্লিয়াসে শুধু প্রোটন থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9462146539974288,2.1344523912969695,1.9555547383197598 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৪২ সালে রাসবিহারী বসু নেতৃত্বে সিঙ্গাপুরের পতনের অব্যবহিত পরেই প্রথম আইএনএ গঠিত হয়। রাসবিহারী বসু নেতাজির হাতে তুলে দেন ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’-এর ভার৷ এরপর ১৯৪৩ সালে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পুনর্গঠিত হয়ে এই বাহিনী সুভাষচন্দ্রের ""আর্জি হুকুমত-এ-আজাদ হিন্দ"" (স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকার)-এর সেনাবাহিনী ঘোষিত হয়। ব্রহ্মদেশ, ইম্ফল ও কোহিমায় সাম্রাজ্যবাদী জাপানি সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় এই দ্বিতীয় আইএনএ ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান চালায়। পরে ব্রিটিশ মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে ব্রহ্মদেশ অভিযান চালিয়ে তারা ব্যর্থ হন। যুদ্ধের শেষে বাহিনীর একটি বৃহত্তর অংশকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে তাদের কারোর কারোর বিচারও হয়। এই ঘটনা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।",নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় নেতাজি সুভাষচন্দ্রের ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান|,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5385062938271594,2.606516219254329,2.5722996835237106 আলোক তড়িৎ ক্রিয়া কাকে বলে?,"যথোপযুক্ত উচ্চ কম্পাঙ্কবিশিষ্ট আলোক রশ্মি কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আপতিত হলে তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় , এ ঘটনাকে ফটোইলেকট্রিক ইফেক্ট বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়া বলে। আলোক রশ্মি যখন কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আপতিত হয় তখন ধাতবপৃষ্ঠের ইলেকট্রন আলোক রশ্মি থেকে শক্তি গ্রহণ করে। যখনই ইলেকট্রন দ্বারা গৃহীত শক্তি ধাতবপৃষ্ঠে তার বন্ধন শক্তির চেয়ে বেশি হয়, তখনই ইলেকট্রন ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয় বা বেরিয়ে আসে। এ ঘটনাকে ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়া বলা হয়। ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য ধাতবপৃষ্ঠে যথোপযুক্ত কম্পাঙ্কের আলো ফেলতে হয় তা না হলে ইলেকট্রন নিঃসরণ হয় না। নিঃসৃত ইলেকট্রনকে বলা হয় ফটোইলেকট্রন। নির্গত ইলেকট্রন প্রবাহিত হওয়ার ফলে যে তড়িৎ প্রবাহ চলে তাকে বলা হয় ফটো তড়িৎ প্রবাহ। সোডিয়াম, পটাশিয়াম, সিজিয়াম ইত্যাদি ক্ষারধর্মী পদার্থের উপর দৃশ্যমান আলো আপতিত হলে ফটোইলেকট্রন নির্গত হয়। এক্স-রে বা গামা রশ্মির প্রভাবে সব ধাতব পদার্থে আলোক তড়িৎক্রিয়া সংঘটিত হয়। ১৮৮৭ হেইনরি সালে জার্মান বিজ্ঞানী হেইনরিখ রুডল্ফ হার্টজ আলোক তড়িৎ ক্রিয়া আবিষ্কার করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.854046300622892,2.0279650651545476,2.1984688741912706 """উলু বনে মুক্ত ছড়ানো"" বাগধারাটির অর্থ কী?","""উলু বনে মুক্ত ছড়ানো"" বাগধারাটির অর্থ ভুল জায়গায় মূল্যবান দ্রব্য প্রদান করা বা অপাত্রে মূল্যবান সম্পদ দেওয়া।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.343915419764855,3.601239649934981,3.030439885165304 """পরীক্ষার পূর্বরাত্রি"" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।","স্কুলে সারাবছরই ছোটখাটো পরীক্ষা লেগে থাকে। পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়াও অনেক পরীক্ষা দিয়েছি। কিন্তু বার্ষিক পরীক্ষা ভিন্ন জিনিস। পরীক্ষা যতই এগিয়ে আসে ততই পেয়ে বসে অজানা ভয়। পরীক্ষা যদি হয় পদার্থবিজ্ঞান তাহলে তো কোনো কথাই নেই। পরীক্ষার আগে রাতে পদার্থ বিজ্ঞানের মোটা বই নিয়ে বসে আছি পড়ার টেবিলে। বার বার মনে হচ্ছে যে পরীক্ষার আগে, সব পড়া শেষ করতে পারবো তো! সেই সাথে বাড়ছে রাত। একটু ঘুম ঘুম ভাব হলো। কিন্তু পড়া শেষ হচ্ছে না। মা একগ্লাস দুধ নিয়ে এসে বললেন দ্রুত শুয়ে পড়তে। পরীক্ষার আগে পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। কিন্তু এখন ঘুমিয়ে পড়লে পরীক্ষায় দুটো গোল্লা ছাড়া কিছুই জুটবে না। এদিকে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখলাম সোনার থালার মতো চাঁদ উঠেছে। পরক্ষণেই মনে হলো পূর্ণিমা দেখে সময় নষ্ট না করে পড়শোনায় ডুব দেয়া উচিত। মাথার ভেতর নানা ধরনের চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে। বসে থাকতে থাকতে পায়ে ঝিঁ ঝিঁ ধরে যাচ্ছিল। তাই বই নিয়ে হেঁটে হেঁটে পড়া শুরু করলাম। আশপাশের বাড়ি ঘর সব অন্ধকার। সবাই নিশ্চয় ঘুমিয়ে পড়েছে। নিস্তব্ধতা যে এত ভালো লাগে সেটা আগে কখনো টের পাইনি। এর মধ্যে শুরু হলো লোডশেডিং। শহরে লোডশেডিং হবে না এটা অসম্ভব। রান্নাঘর থেকে মোমবাতি নিয়ে এসে পড়তে বসলাম। মশাদের পিন পিন শব্দ বেড়ে গেল। অন্ধকারে আমাকে পেয়ে মশারা দলবল নিয়ে আসতে শুরু করলো। আমারও চোখ জড়িয়ে আসছে ঘুম। বালিশে হেলান দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সূত্র দেখতে দেখতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম খেয়াল নেই। এদিকে ঘুমের মধ্যে অবচেতন মনে দুঃস্বপ্ন দেখতে লাগলাম। চোখ খুলেই দেখি মা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ডাকছেন। ঘরময় লুটোপুটি খাচ্ছে মিষ্টি রোদ। এভাবেই কেটেছে আমার পরীক্ষার পূর্বরাত্রি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3631285967343425,2.7809204446953073,2.8858585311578944 জল চক্র কি?,"জলাশয় থেকে জল বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে। মেঘ বৃষ্টিপাত ঘটায়, বৃষ্টি জলাশয়ে আবার জল যোগ করে এবং তা আবার বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে এবং এভাবে চক্র চলতে থাকে",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,10.05448859559312,2.0940237669864783,3.16083197334468 "একসময় এদেশে বিরোধীদলীয় একজন নেতার পক্ষ থেকে রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের পদ্ধতির মতো শুধুমাত্র দেশরক্ষা ও বৈদেশিক সম্পর্ক বাদে সকল ক্ষমতা অঙ্গরাজ্যগুলোকে প্রদান করার জন্য তিনি দাবি জানান। এমনকি আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য রাজ্যগুলোকে সীমিত পরিসরে নিজস্ব বাহিনী গঠন করতে দেওয়ার দাবি জানান তিনি। উল্লিখিত ঘটনা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের কোন ঘটনার সাথে সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য পর্ব ছয় দফা দাবির প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে। ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমানের (১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত) উত্থাপিত ছয় দফা দাবি ছিল পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালির মুক্তির সনদ। ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের ওপর অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিকসহ নানা ধরনের বঞ্চনা চালাতে থাকে। বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতিও তাদের আক্রমণের লক্ষ্য হয়ে ওঠে। পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ ও বৈষম্য থেকে মুক্তি পেতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫-৬ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলের এক জাতীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। এ দাবির মূল বিষয় ছিল পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন। এর কয়েকটি দাবি উদ্দীপকে উঠে এসেছে। উদ্দীপকে উল্লিখিত বিরোধীদলীয় নেতার উত্থাপিত প্রস্তাব হলো— দেশরক্ষা ও বৈদেশিক সম্পর্ক বাদে সকল ক্ষমতা অঙ্গরাজ্যগুলোকে প্রদান এবং নিরাপত্তার জন্য সীমিত পরিসরে রাজ্যগুলোতে নিজস্ব বাহিনী গঠনের অধিকার থাকতে হবে। এ প্রস্তাব দুটিকে তার দেশের স্বায়ত্তশাসনের দাবি হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তাই বলা যায়, এগুলো বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা ৬ দফা দাবির সঙ্গেই সম্পর্কিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.230472730135642,2.1740642331124764,2.0894813690485745 "১ম বাক্যঃ তাদের সঙ্গীতকে অনেকে শিল্প ধাতু হিসেবে বিবেচনা করে যার মধ্যে র্যাপ ধাতু এবং বিকল্প ধাতু প্রভাব রয়েছে, পূর্ববর্তী সাক্ষাত্কার অনুসারে তারা নিজেদেরকে'' হত্যাকাণ্ড - রক বলে মনে করে । বাক্য ২: তাদের সঙ্গীতকে অনেকে র্যাপ মেটাল এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেটালের প্রভাব সহ বিকল্প ধাতু হিসাবে বিবেচনা করে । পূর্ববর্তী সাক্ষাত্কার অনুযায়ী, তারা নিজেদেরকে'হত্যাকাণ্ডের পাথর'বলে মনে করে । প্রশ্ন: প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ কি একই? হ্যাঁ নাকি না?","না, প্রথম ও দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ এক না |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5421213144502834,3.502819348781204,2.872001023201708 "১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের ফলে 'ক' অঞ্চলে সংঘটিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ এবং ঐ অঞ্চলটি স্বাধীন হয় ১৯৭১ এর ডিসেম্বরে। কিন্তু ১৯৭৫-এ 'ক' অঞ্চলের সরকার প্রধানকে সপরিবারে হত্যা করা হয় এবং ঐ অঞ্চলে ১৯৭৫-১৯৯০ পর্যন্ত বেসামরিক আদলে সেনাশাসন অব্যাহত থাকে। অবশেষে ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের ফলে 'ক' অঞ্চলে গণতন্ত্রের পুনর্যাত্রা হয়। উদ্দীপকে উল্লেখিত ১৯৭৫-১৯৯০ পর্যন্ত কাদের শাসন আমলকে নির্দেশ করছে? ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকে উল্লেখিত ১৯৭৫-১৯৯০ পর্যন্ত সময়কাল সেনা শাসন আমলকে নির্দেশ করছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর থেকে ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে সেনা শাসন বহাল ছিল। দেশের সংবিধানকে উপেক্ষা করে খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, জেনারেল জিয়াউর রহমান, বিচারপতি আহসান উদ্দীন এবং জেনারেল এরশাদ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। তারা নানাভাবে ক্ষমতায় বহাল থাকার চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত ক্ষমতায় টিকতে পারেননি। উদ্দীপকে দেখা যায়, ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে 'ক' অঞ্চল স্বাধীন হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালে এই দেশের সরকার প্রধানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। এরপর ১৯৭৫-১৯৯০ পর্যন্ত বেসামরিক আদলে সেনাশাসন অব্যাহত থাকে। কিন্তু ১৯৯০ গণঅভ্যুত্থানের ফলে পুনরায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পায় । এখানে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর দীর্ঘ সময় ধরে সেনা শাসন বহালের চিত্র প্রতিফলিত হয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর খন্দকার মোশতাক সংবিধান লঙ্ঘন করে নিজেকে রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত করেন। কিন্তু খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম, বিচারপতি আহসান উদ্দিন এদের কারোরই শাসনামল দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং জেনারেল এরশাদ দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন। দেশে সেনা শাসন বহাল রেখে সুবিধামতো সময়ে জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং জেনারেল এরশাদ নির্বাচন সম্পন্ন করে বেসামরিক শাসন চালু করেন। কিন্তু অগণতান্ত্রিক সেনা শাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের পর অবশেষে ১৯৯১ সালে গণতন্ত্রের পুনর্যাত্রা শুরু হয়। তাই বলা যায়, ১৯৭৫-১৯৯০ পর্যন্ত সেনাশাসন বহাল ছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6532133405617198,2.068177452676691,2.0136810274186066 "নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী? নয়নের মণি","নয়নের মণি বাগধারাটির অর্থ অত্যন্ত প্রিয় | চোখের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল মণি, তাই গুরুত্বপূর্ণ বা অত্যন্ত প্রিয় বোঝাতে নয়নের মণি বাগধারাটি ব্যবহার হয়। ",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.345591898399163,2.337803636292833,2.7417758689823306 বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নদীর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো।,"বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা, জলবিদ্যুৎ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নদীপথ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থায় নদীপথ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নদীপথে যাতায়াত খরচ কম ও আরামদায়ক হওয়ার কারণে এ পথে দেশের বহুসংখ্যক মানুষ যাতায়াত করে। বাংলাদেশে কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের ৭০ শতাংশ পরিবহন করা হয়। দেশের কৃষি, শিল্প ও মৎস্য সম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধিতে নদীগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এর ফলে আমাদের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.228810188903162,1.9659485389745492,2.1166038389611592 "ভূগোল বিষয়ের শিক্ষক জনাব মতিউর রহমান দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ক্লাসে 'সৌরজগৎ' নিয়ে আলোচনা করছিলেন। প্রথমে তিনি একটি গ্রহ নিয়ে আলোচনা করলেন, সূর্য থেকে যার গড় দূরত্ব ২২.৮ কোটি কিলোমিটার এবং পৃথিবী থেকে ৭.৮ কোটি কিলোমিটার। পরে তিনি অপর একটি গ্রহের কথা বললেন, সূর্য থেকে যার গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার এবং উপরিভাগের তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস। উদ্দীপকে বর্ণিত দুটি গ্রহের মধ্যে কোনটি মানুষের বসবাসের উপযোগী? ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে বর্ণিত গ্রহ দুটি হলো মঙ্গল এবং পৃথিবী । সূর্য থেকে পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহের গড় দূরত্ব যথাক্রমে ১৫ কোটি এবং ২২.৮ কোটি কিলোমিটার। সূর্য থেকে দূরত্বের বিবেচনায় সৌরজগতে পৃথিবীর পরেই মঙ্গলের অবস্থান। তবে গ্রহ দুটির মধ্যে শুধু পৃথিবীই জীব তথা মানুষের বসবাসের উপযোগী। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আকর্ষণে একটি বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের সাথে লেপ্টে আছে। সব ধরনের প্রাণের বেঁচে থাকার জন্য এ বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে প্রাণিকূলকে রক্ষা করে। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসীয় উপাদান, যেমন- কার্বন ডাই অক্সাইড উদ্ভিদ এবং অক্সিজেন প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য। বায়ুমণ্ডলের কয়েকটি স্তর আছে। এর মধ্যে একটি হলো ওজোন গ্যাসের স্তর। এটি সূর্য থেকে আগত প্রাণিকুলের জন্য ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে। এ স্তরটি পৃথিবীকে প্রাণিজগতের বাস উপযোগী করেছে। অপরদিকে মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডলে শতকরা ৩ ভাগ নাইট্রোজেন ও ২ ভাগ আরগন গ্যাস আছে। এ গ্রহে পানির পরিমাণ খুবই কম। পৃথিবীর তুলনায় মঙ্গলগ্রহ অনেক ঠাণ্ডা। এর গড় তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে। এজন্য গ্রহটিতে জীবনধারণ অসম্ভব বলেই মনে করা হয়। উপরের আলোচনায় প্রমাণিত হয় যে, পৃথিবী ও মঙ্গলগ্রহের মধ্যে শুধু পৃথিবীতেই মানুষসহ অন্যান্য জীব তথা প্রাণের অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1828472698412247,2.148629958633255,2.1943774565856202 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৪ সালে, ওচোয়া মেক্সিকো অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে মেক্সিকোর বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। পরবর্তী বছর তিনি মেক্সিকোর হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; মেক্সিকোর জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ১১৪ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি মেক্সিকোর হয়ে এপর্যন্ত ৪টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০০৬, ২০১০, ২০১৪ এবং ২০১৮) এবং ৬টি কনকাকাফ গোল্ড কাপে (২০০৫, ২০০৭, ২০০৯, ২০১৫ এবং ২০১৯) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৯ সালে কনকাকাফ গোল্ড কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছেন। তিনি অবশ্য ২০১১ কনকাকাফ গোল্ড কাপেও মেক্সিকো দলে ছিলেন, তবে মিথ্যা মাদক অভিযোগের ফলে প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার হয়েছিল।",এই অনুচ্ছেদের বিষয় ২০১১ কনকাকাফ গোল্ড কাপেও |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7578503709828521,4.641645740478252,1.9424256149412344 মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বর্তমানে আমাদের দেশে শুরু হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং। এখন টাকা তুলতে কিংবা জমা দিতে ব্যাংকে আর না গেলেও চলে। মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে শাখাবিহীন এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে স্বল্প খরচে, সহজে দ্রুত আর্থিক সেবা ব্যাংকিং সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। ২০০৯ সালে ৯টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংককে মোবাইল ফোন নির্ভর ব্যাংকিং সেবা চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো সীমিত আকারে মোবাইল ব্যাংকিং চালু করেছে। তবে ডাচ-বাংলা ব্যাংকই সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে। ২০০৯ সালের ৩১শে মার্চ এর উদ্বোধন হয়। যেসব এলাকায় ব্যাংকিং সেবা নেই সেসব এলাকার মানুষ মোবাইলের মাধ্যমে সহজেই ব্যাংকিং সুবিধা নিতে পারে। এ প্রক্রিয়ায় নির্দিষ্ট স্থান থেকে নগদ টাকা যেমন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে রূপান্তর করা যাবে, তেমনিই ইলেকট্রনিক মাধ্যম থেকেও নগদ টাকা তোলা যাবে। এটিই প্রকৃত অনলাইন সেবা যেখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক থাকবে, সেখানেই এই সেবা পাওয়া যাবে। এটি সহজলভ্য, সুবিধাজনক ও নিরাপদ। এ সেবার আওতায় কেউ অ্যাকাউন্ট খুললে দেশের যেকোনো স্থান থেকে ব্যাংকিং সুবিধা পাবে। এর মাধ্যমে টাকা জমা ও উত্তোলন ছাড়াও কেনাকাটার বিল পরিশোধ, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, বেতন-ভাতা উত্তোলন, রেমিট্যান্স বিতরণসহ মোবাইলে তাৎক্ষণিক ব্যালেন্স রিচার্জ ইত্যাদি সেবা গ্রহণ করা যায়। যে কোনো অপারেটরের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা এ ব্যাংকিং সেবা পেতে পারেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে মোবাইল ব্যাংকিং অন্যতম ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0878487950859586,2.1383716631793437,2.2646782629614157 "নিচের কোনটি কখনোই রাশিয়ার অংশ ছিল না: সাখালিন দ্বীপ, সাইবেরিয়া, বা শানডং প্রদেশ? পূর্ববর্তী প্রশ্নের জবাবে, একটি প্রসঙ্গ লিখুন যার মধ্যে উত্তর রয়েছে। এটি ১ থেকে ২০টি বাক্য হতে পারে। প্রসঙ্গ:","১৮৯৪ সালে প্রথম চীন-জাপান যুদ্ধে জাপান তাইওয়ানকে দখল করে নেয়। ১৯০৫ সালে রুশ-জাপান যুদ্ধের ফলে জাপান রাশিয়ার কাছ থেকে সাখালিন দ্বীপের একটি অংশ দখল করে নেয়। কোরিয়া ১৯১০ সালে সংযুক্ত হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়, জাপান চীনের শানডং প্রদেশের জার্মান-ভাড়া অঞ্চল, পাশাপাশি মারিয়ানা, ক্যারোলাইন এবং মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ নিয়েছিল। ১৯১৮ সালে, জাপান সাইবেরিয়ান হস্তক্ষেপের অংশ হিসাবে সুদূর পূর্ব রাশিয়ার কিছু অংশ এবং পূর্ব সাইবেরিয়ার কিছু অংশ দখল করে নেয়। ১৯৩১ সালে জাপান চীন থেকে মঞ্চুরিয়া দখল করে নেয়। ১৯৩৭ সালে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধের সময় জাপানের সামরিক বাহিনী মধ্য চীন আক্রমণ করে এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধের শেষে জাপান হংকং, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, নিউ গিনি এবং প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপ সহ সুদূর পূর্বের বেশিরভাগ অঞ্চল দখল করে নেয়। জাপানও থাইল্যান্ড আক্রমণ করে, দেশটিকে থাইল্যান্ড-জাপান জোটের দিকে চাপ দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজয় এবং পরবর্তী চুক্তির মাধ্যমে তার ঔপনিবেশিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার অবসান ঘটে, যা এই অঞ্চলগুলিকে আমেরিকান প্রশাসন বা তাদের মূল মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.012954767177284,1.8707042010276034,2.067671232500912 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ইসলাম গ্রহণের পর মুহাম্মদ তার কন্যা রুকাইয়্যার সাথে তার বিয়ে দেন। হিজরি দ্বিতীয় সনে বদর যুদ্ধের পরপর মদিনায় রুকাইয়্যা মারা যায়। এরপর নবী তার দ্বিতীয় কন্যা উম্মু কুলসুমের সাথে তার বিয়ে দেন। এ কারণেই তিনি মুসলিমদের কাছে ""জুন-নুরাইন"" বা ""দুই জ্যোতির অধিকারী"" হিসেবে খ্যাত। তবে এ নিয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে। যেমন ইমাম সুয়ুতি মনে করেন ইসলাম গ্রহণের পূর্বেই ওসমানের সাথে রুকাইয়্যার বিয়ে হয়েছিল। তবে অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা এই ধারণা পরিত্যাগ করেছেন। উসমান এবং রুকাইয়্যা ছিলেন প্রথম হিজরতকারী মুসলিম পরিবার। তারা প্রথম আবিসিনিয়ায় হিজরত করেছিলেন। সেখানে তাদের একটি ছেলে জন্ম নেয় যার নাম রাখা হয় আবদুল্লাহ ইবন উসমান। এরপর উসমানের কুনিয়া হয় ইবী আবদিল্লাহ। হিজরি ৪র্থ সনে আবদুল্লাহ মারা যায়।",বদেরের যুদ্ধের পরপর রুকাইয়্যা মারা যান। এরপর উসমানের সাথে উম্মু কুলসুমের বিয়ে হয় যদিও তাদের ঘরে কোনো সন্তান আসে নি। হিজরি নবম সনে উম্মু কুলসুমও মারা যান।।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4041292709152358,3.863129103974286,2.539212389380293 মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের অসুবিধা কী কী?,"মধ্যমেয়াদি অর্থায়নের যেমন নানাবিধ সুবিধা রয়েছে তেমনি এ ঋণ গ্রহণ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু অসুবিধাও রয়েছে। নিম্নে এসব অসুবিধাসমূহ আলোচনা করা হলো: ১. কিস্তিতে পরিশোধ: কারবারী তার প্রত্যাশিত মুনাফার উপর ভিত্তি করে এরূপ ঋণ কিস্তিতে প্রদান করতে সম্মতি জানায়। কিন্তু বিক্রয় হ্রাস বা উৎপাদনের হ্রাসের ফলে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা কিছুটা অসুবিধাজনক হয়ে দাঁড়ায়। কারণ উৎপাদন এবং বিক্রি যাই হোক না কেন ঋণের কিস্তি দিতেই হবে । ২. খরচ বেশি: এই ঋণের খরচ তুলনামূলক বেশি। স্বল্পমেয়াদি ঋণের সুদের হারের চেয়ে এই ঋণের সুদের হার অনেক বেশি। এর দ্বারা পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়। যার ফলে বিক্রয় ও মুনাফা কম। আবার ইজারা অর্থায়নে সুদের হার অত্যন্ত বেশি হয়ে থাকে। ৩. সুনাম নষ্ট হবার সম্ভাবনা: এই ধরনের ঋণ পরিশোধ বেশিরভাগই কিস্তিতে করা হয়। তাই এক বা একাধিক কিস্তি দিতে ব্যর্থ হলে ঋণদাতা সর্বোপরি অর্থ বাজারে ঋণগ্রহীতার সুনাম নষ্ট হতে পারে। ফলে ঋণগ্রহীতাকে পরবর্তী ঋণ গ্রহণের সময় অনেক বেগ পেতে হয়। ৪. জামানত: প্রাতিষ্ঠানিক মধ্যমেয়াদি ঋণ সংগ্রহের সময় জামানতের বিপরীতে ঋণ দেয়া হয়ে থাকে। তাই অনেক সময় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত জামানতের অভাবে মধ্যমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারে না। কিন্তু স্বল্পমেয়াদি অর্থায়ন বেশিরভাগই জামানতহীন। ৫. ঝুঁকি অধিক: মেয়াদি ঋণের ঝুঁকি একটু বেশি। কারণ ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধে বা কিস্তি পরিশোধে অপারগতা দেখিয়ে যে কোন সময় ঋণের মেয়াদকাল বাড়ানোর জন্য ঋণদাতাকে অনুরোধ করতে পারেন। ফলে ঋণের অর্থ আদায় করতে ঋণদাতার বিলম্ব হতে পারে। ৬. দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অসুবিধা: দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যায় যদি কারবার প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘমেয়াদি অর্থসংস্থানের প্রয়োজন হয়, তবে তা মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান করে সে প্রয়োজন মেটানো সম্ভব নয়। ফলে দীর্ঘমেয়াদি কোন পরিকল্পনা এই অর্থসংস্থান দিয়ে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.209233729491463,2.035497393879566,2.1135940509432367 কোন প্রাণীর রক্ত ​​নেই?,"ফ্ল্যাটওয়ার্ম, নেমাটোড এবং সিনিডারিয়ান (জেলিফিশ, সামুদ্রিক অ্যানিমোন এবং প্রবাল) এর কোন রক্ত ​​নেই। ",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,7.805057337376585,4.962581595682922,6.67482009442913 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? আল আখনাস ইবনে শুরায়ক আস সাকাফি মুহাম্মাদের একজন সাহাবা ছিলেন। যিনি বদরের যুদ্ধ হতে পলায়ন করেছিলেন এবং পরবর্তী সময়ে হুনায়নের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।",বদরের যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.786359894857194,12.217307964536268,3.755608838960432 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারে নৈতিকতা ব্যাখ্যা কর।,"নৈতিকতা হচ্ছে মানুষের কাজকর্ম ও আচার-ব্যবহারের সেই মূলনীতি, যার ওপর ভিত্তি করে মানুষ একটি কাজের ভালো বা মন্দ বিচার করতে পারে। সকল ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের একটি নৈতিকতার মাত্রা থাকে, যা অবশ্যই বিবেচনায় আনতে হবে। তথ্যের অননুমোদিত ব্যবহার মারাত্মকভাবে ব্যক্তির প্রাইভেসিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সুতরাং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের নৈতিকতার বিষয়গুলো সর্বদাই মেনে চলা উচিত। কেননা এর লঙ্ঘন কেবল অনৈতিকই নয় বরং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড হিসেবেও এখন বিবেচিত হয়ে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.498404069620661,2.197857007427005,2.3331110674634656 প্রশ্ন: মেক্সিকোতে 'ডে অফ দ্য ডেড' কখন পালিত হয়? উত্তরঃ,২ নভেম্বর ,Bengali,ben,re-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,2.52910972373981,2.9407097135509757,6.7261305179627975 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: আমি ভাগিনীদের কল্যাণ কামনা করি, তাহাদের ধর্মবন্ধন বা সমাজবন্ধন ছিন্ন করিয়া তাহাদিগকে একটা উন্মুক্ত প্রান্তরে বাহির করিতে চাহি না, মানসিক উন্নতি করিতে হইলে হিন্দুত্ব বা খ্রিষ্টানকে খ্রিষ্টানি ছাড়িতে হইবে এমন কোনো কথা নাই। আপন আপন সম্প্রদায়ের পার্থক্য রক্ষা করিয়াও মনটাকে স্বাধীনতা দেওয়া যায়। আমরা যে কেবল উপযুক্ত শিক্ষার অভাবে অবনত হইয়াছি, তাই বুঝিতে ও বুঝাইতে চাই।",উপযুক্ত শিক্ষার অভাবে নারী তার মনের স্বাধীনতা হারিযেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ধর্মবন্ধন বা সমাজবন্ধন ছিন্ন করার কোনো প্রয়োজন নেই। নিজ ধর্মে বা সমাজে থেকেই সুশিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে মানসিক উন্নতি সাধন করা যায়। ,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9374471108207247,2.725267790999658,2.8568175119138597 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আসমা বিনতে ইয়াযিদ বাইয়াতে রিদওয়ান,মক্কা বিজয় ও খাইবার অভিযান প্রভৃতে অংশগ্রহণ করেন। আসমা হিজরী ১৫ সনে",ইয়ারমুকের যুদ্ধে যোগদান করেন এবং তাঁবুর খুঁট দিয়ে পিটিয়ে একাই নয়জন রোমান সৈন্যকে হত্যা করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.439626746372038,3.2193015277357246,4.763667008994139 জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কিভাবে মানুষকে সহায়তা দিচ্ছে ব্যাখ্যা করো।,"জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং হলো বায়োটেকনোলজির মাধ্যমে ডিএনএ-এর প্রোটিনের পুনরায় সমন্বয় করে নতুন বৈশিষ্ট্যের জীব তৈরির প্রক্রিয়া। বর্তমানে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যবহার করে উন্নতমানের ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে খাদ্য সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করার ক্ষেত্রে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। জিন থেরাপি এর অন্যতম সুফল হিসেবে চিহ্নিত। এছাড়াও ইনসুলিন, হরমোন, জ্বালানি, ঔষধ, পরিবেশ সুরক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4763245261262035,1.912558341350193,2.153981800511487 ফারাও কাকে বা কাদের বলা হয়?,"প্রাচীন মিসরে রাজাকে বলা হতো ফারাও। ফারাও ছিলেন একাধারে দেবতা, প্রশাসনিক প্রধান, বিচারক, প্রধান সেনাপতি ও প্রধান পুরোহিত। এ সময় ফারাও শুধু একজন শাসকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন পৃথিবীতে সূর্য দেবতার প্রতিনিধি এবং সকল ক্ষমতার উৎস। মিসরীয়রা বিশ্বাস করত যে ফারাও তাদের জীবিত ঈশ্বর। তিনি নীল নদের বন্যা থেকে শুরু করে জীবনের প্রতিটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন। তাই মিসরীয় মন্দিরে দেব-দেবীর মূর্তির পাশাপাশি ফারাওদের মূর্তি আঁকা থাকত। মিসরের প্রথম ফারাও ছিলেন নারমার বা মেনেস। ৩০০০ বছরের মধ্যে প্রায় ৩০ হয় জন ফারাও মিসরে রাজত্ব করেন। কোনো ফারাওয়ের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তার পুত্র পর সিংহাসনে বসতে পারতেন না। উল্লেখযোগ্য ফারাও ছিলেন— জোসর, খুফুর, মেনকুরাও, চতুর্থ আমেন হোটেপ (ইখনাটন), তুতেনখামেন। প্রাচীন মিসরের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ফারাও ছিলেন তৃতীয় রামসিস। তিনি নিজেকে মিসরের সর্বশ্রেষ্ঠ সূর্য দেবতা রে-এর পুত্র 'আমন রে' বলে ঘোষণা দেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.073630344124833,2.48471829223527,2.792886498542205 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৯৫ সালে বসনিয়া যুদ্ধে মুসলমানদের পক্ষে লড়াই করার জন্য হাজমি এবং দীর্ঘদিনের বন্ধু খালিদ আল-মিহধর সৌদি আরবে তাদের বাড়িঘর ছেড়েছিল। আফগানিস্তান", উত্তর জোটের বিরুদ্ধে তালেবানদের সাথে লড়াই করার জন্য পরে হাজ্মি আফগানিস্তান ভ্রমণ করেছিলেন। ১৯৯৯ সালের প্রথম দিকে তিনি সৌদি আরব ফিরে এসেছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.966881910262774,2.5175534341670978,3.1044848318440055 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন; তিব্বতে রুশ নাগরিক হিসেবে তার উপস্থিতি ভারতে অবস্থিত ব্রিটিশদের মধ্যে প্রাচ্যে রুশ সাম্রাজ্যের সম্প্রসারণ সম্বন্ধে আশঙ্কার সৃষ্টি করে, যা পরবর্তীতে",ব্রিটিশদের দ্বারা তিব্বতে সামরিক অভিযানে পর্যবসিত হয়। এই আক্রমণের সময় ত্রয়োদশ দলাই লামা মঙ্গোলিয়ার উর্গা শহরে পালিয়ে বেশ কিছু রুশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। এই সমস্ত সাক্ষাতকারে গোম্বোজাব দোভাষীর ভূমিকা পালন করেন। তিব্বতে তার অভিযানের অভিজ্ঞতা তিনি লিপিবদ্ধ করা ছাড়াও ত্সোং-খা-পা-ব্লো-ব্জাং-গ্রাগ্স-পা রচিত লাম-রিম-ছেন-মো গ্রন্থের অনুবাদ শুরু করেন। পরবর্তীকালে তিনি রাশিয়া ফিরে এলে ভ্লাদিভস্তক বিশ্ববিদ্যালয়ে তিব্বতী ভাষা সম্বন্ধে শিক্ষা প্রদান করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8203310371489057,3.3709459113714204,3.495297421953294 যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা কর।,"১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে মুসলিম লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার উদ্দেশ্যে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর সরকারের অগণতান্ত্রিক আচরণ, দমননীতি, পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে সীমাহীন বৈষম্য, দুর্নীতি, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি অবমাননা ইত্যাদি কারণে মুসলিম লীগের প্রতি পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়ে ওঠে। এ অবস্থায় ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে মুসলিম লীগকে পরাজিত করার উদ্দেশ্যে ১৯৫৩ সালের ১৪ই নভেম্বর আওয়ামী লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম ও গণতন্ত্রী দল নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2945899794620463,1.9810765725190607,2.17589058379723 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : বেশ কয়েকটি আয়াত নির্দিষ্ট ঘটনাগুলির সাথে যুক্ত যা তাদের তারিখ করতে সহায়তা করে। মুহাম্মদের উপর অবতীর্ণ প্রথম আয়াত ছিল ৯৬ অধ্যায় (বছর ৬০৯)। আয়াত ১৬:৪১ এবং ৪৭:১৩ এ মুসলমানদের অভিবাসন বা হিজরতকে বোঝায় যা ৬২২ সালে সংঘটিত হয়েছিল। আয়াত ৮:১-৭ এবং ৩:১২০-১৭৫ এ যথাক্রমে","বদর (৬২৪) ও উহুদ (৬২৫) এর যুদ্ধ কে বোঝায়। মুহাম্মদের শেষ হজ্বের কথা ৫:৩ এ উল্লেখ করা হয়েছে যা ৬৩২ সালে ঘটেছিল, মৃত্যুর কয়েক মাস আগে। এই পদ্ধতিটি সীমিত উপযোগিতার কারণ কুরআন মুহাম্মদের জীবন বা মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রাথমিক ইতিহাস বর্ণনা করে কেবল ঘটনাক্রমে এবং বিশদে নয়। বস্তুত, খুব কম অধ্যায়ে মুহাম্মদের জীবনে সংঘটিত ঘটনাবলীর স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8173860343593766,2.7058934092264266,2.810329429249165 কার্নো চক্র কী?,"যে বিশেষ প্রক্রিয়ায় কাজ করে একটি আদর্শ তাপ ইঞ্জিন তথা কার্নো ইঞ্জিন অবিরাম শক্তি সরবরাহ করে আদি অবস্থায় ফিরে আসতে পারে তাকে কার্নো চক্র বলে। কার্নো চক্রে প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কার্যনির্বাহী বস্তু উৎস থেকে তাপ গ্রহণ করে একটি নির্দিষ্ট চাপ, আয়তন ও তাপমাত্রা হতে আরম্ভ করে একটি সমোষ্ণ প্রসারণ ও একটি রুদ্ধতাপীয় প্রসারণ এবং একটি সমোষ্ণ সঙ্কোচন ও একটি রুদ্ধতাপীয় সঙ্কোচনের মাধ্যমে তাপের কিছু অংশ কাজে রূপান্তরিত করে এবং বাকি অংশ তাপ গ্রাহকে বর্জন করে আদি অবস্থায় ফিরে আসে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.4130349753496745,2.3077253566522034,2.490369123996289 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ পাসেজ: ১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশকের প্রথম দিকে ইউরোপে উল্লেখযোগ্য সাফল্য সত্ত্বেও, ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে ইংলিশ ফুটবলের জন্য একটি নিম্ন পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছিল। স্টেডিয়ামগুলো ভেঙে পড়ছিল, সমর্থকরা দুর্বল সুযোগ-সুবিধাগুলো সহ্য করছিলেন, গুন্ডামি প্রচলিত ছিল, এবং ১৯৮৫ সালে হেইসেল স্টেডিয়ামের দুর্যোগের পর ইংলিশ ক্লাবগুলোকে পাঁচ বছরের জন্য ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। 1888 সাল থেকে ইংলিশ ফুটবলের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ ফার্স্ট ডিভিশন, ইতালির সেরি এ এবং স্পেনের লা লিগার মতো লীগগুলির পিছনে ছিল এবং উপস্থিতি এবং উপার্জনে বেশ কয়েকটি শীর্ষ ইংরেজ খেলোয়াড় বিদেশে চলে গিয়েছিল। 1990 এর দশকের শুরুতে, নেমে যাওয়ার প্রবণতা বিপরীত হতে শুরু করেছিলঃ 1990 সালের ফিফা বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড সেমিফাইনালে পৌঁছেছিল; ইউরোপীয় ফুটবলের পরিচালন সংস্থা ইউইএফএ, 1990 সালে ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় খেলতে ইংলিশ ক্লাবের উপর পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলেছিল, যার ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড 1991 সালে ইউইএফএ কাপ বিজয়ীদের কাপ তুলেছিল এবং হিলসবোরো বিপর্যয়ের পরে সমস্ত আসনযুক্ত স্টেডিয়াম তৈরির জন্য ব্যয়বহুল আপগ্রেডের প্রস্তাব দেওয়া স্টেডিয়ামের সুরক্ষা মান সম্পর্কিত টেলর রিপোর্ট সেই বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত হয়েছিল। 1980 এর দশকে, প্রধান ইংরেজ ক্লাবগুলি বাণিজ্যিক উদ্যোগে রূপান্তরিত হতে শুরু করেছিল, উপার্জন সর্বাধিক করার জন্য ক্ল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মার্টিন এডওয়ার্ডস, টটেনহ্যাম হটস্পারের ইরভিং স্কোলার এবং আর্সেনালের ডেভিড ডাইন এই রূপান্তরের নেতাদের মধ্যে ছিলেন। বাণিজ্যিক বাধ্যবাধকতা শীর্ষ ক্লাবগুলিকে তাদের শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করতে বাধ্য করেছিল; ডিভিশন ওয়ান ক্লাবগুলি ফুটবল লীগ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার হুমকি দিয়েছিল, এবং এইভাবে তারা তাদের ভোটাধিকার বাড়াতে এবং আরও অনুকূল আর্থিক ব্যবস্থা অর্জনে সফল হয়েছিল, 1986 সালে সমস্ত টেলিভিশন এবং স্পনসরশিপ আয়ের 50% ভাগ নিয়েছিল। তারা দাবি করেছিল যে টেলিভিশন কোম্পানিগুলিকে তাদের ফুটবল ম্যাচের কভারেজের জন্য আরও বেশি অর্থ প্রদান করতে হবে এবং টেলিভিশন থেকে আয় গুরুত্বের সাথে বেড়েছেঃ ফুটবল লীগ 1986 সালে দুই বছরের চুক্তির জন্য 6.3 মিলিয়ন পাউন্ড পেয়েছিল, তবে 1988 সালের মধ্যে, আইটিভি-র সাথে একটি চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল, শীর্ষস্থানীয় ক্লাবগুলির সাথে চার বছরের মধ্যে দাম বেড়েছে 44 মিলিয়ন পাউন্ডে... প্রশ্ন: লীগ থেকে চলে যাওয়ার কথা কে ভেবেছিল?",দেশের সেরা দল,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2250019202344755,5.312196065971582,2.314942924646236 উদ্ভিদের ফল ও বীজ উৎপাদনে এবং মানবজাতির অস্তিত্ব রক্ষায় নিষেকের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।,"উদ্ভিদের ফল ও বীজ উৎপাদনে এবং মানবজাতির অস্তিত্ব রক্ষায় নিষেকের তাৎপর্য অপরিসীম। নিচে নিষেকের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করা হলো— জীবে যৌন জননের জন্য নিষেক অপরিহার্য। এটি একটি জৈবিক প্রক্রিয়া। যৌন জননে ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলনকে নিষেক বলে। সপুষ্পক উদ্ভিদে পরাগায়নের পর নিষেক ঘটে থাকে। নিষেকের পর নিষিক্ত ডিম্বাণু তথা ডিম্বক এবং গর্ভাশয়ের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন ঘটে। নিষেকের পর দ্রুত বৃদ্ধি, বিকাশ এবং পরিবর্তনের ফলে ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। নিষেক ছাড়া সাধারণত ডিম্বক বীজে পরিণত হয় না। ডিম্বকের অভ্যন্তরে নিষিক্ত ডিম্বাণু ভ্রূণে এবং ডিম্বকত্বক বীজত্বকে পরিণত হয় । অন্যদিকে নিষেকের পর গর্ভাশয়ে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয় এবং বিভিন্ন ধরনের হরমোনের ক্রিয়ার ফলে গর্ভাশয় পরিবর্তিত হয়ে ফলে পরিণত হয়। নিষেক না ঘটলে গর্ভাশয় পরিবর্তিত হয়ে ফলে রূপান্তরিত হতে পারে না। অন্যদিকে, মানুষের যৌন জননের সময় ডিম্বাণুর সাথে শুক্রাণুর মিলনের মাধ্যমে নিষেক সম্পন্ন হয়। নিষেকের ফলে সৃষ্ট জাইগোট থেকে বার বার কোষ বিভাজনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে ভ্রূণ এবং ভ্রূণ থেকে পরবর্তীতে শিশু সন্তানের জন্ম হয়। এই শিশু সন্তানই মানবজাতির অস্তিত্ব রক্ষা করে। সুতরাং উদ্ভিদের ফল ও বীজ এবং মানবজাতির অস্তিত্ব রক্ষায় নিষেক ক্রিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.125940574878168,2.1074696039601353,2.1650453921200516 ১৯৫২ সালের মাতৃভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করো।,"১৯৪৭ সালে সদ্যগঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রদেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ)। পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক, নৃতাত্ত্বিক ও ভৌগোলিক দিক থেকে ব্যাপক পার্থক্য ছিল। প্রথম থেকেই পশ্চিমের পাঞ্জাবি শাসকেরা পূর্ব পাকিস্তানসহ প্রদেশগুলোর ওপর নিজেদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্য চাপিয়ে দেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মুখের ভাষা বাংলা হলেও ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করে, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এ ঘোষণা পূর্ব পাকিস্তানের বাংলাভাষী জনগণকে ক্ষুব্ধ করে। বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাঙালিরা ভাষা আন্দোলন শুরু করে। সময়ের সাথে সাথে আন্দোলন জোরদার হয়ে ওঠে। ১৯৫২ সালের ৩১শে জানুয়ারি রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলতে থাকে। পরিষদের নেতারা ২১শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেদিন ছাত্র-জনতা মিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মিছিল বের করে। এক পর্যায়ে পুলিশ মিছিলে গুলি করে। এতে আব্দুস সালাম, আবুল বরকত, আব্দুল জব্বার, রফিক প্রমুখ নিহত হন। পরে তাদের ভাষাশহিদ ঘোষণা করা হয়। বায়ান্নর ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে শহিদদের মধ্যে তিন জনের ছবি উদ্দীপকে প্রদর্শিত হয়েছে। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে শেষ পর্যন্ত বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4414682073664293,2.187992584012433,2.283918952006497 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৮০ সালে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। জার্মান সরকারে উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার কারণে তাঁর ইসলাম গ্রহণে বিতর্কিত দেখা যায়। তিনি আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধ যা দেখেছিলেন, ইসলামী কার্যকালাপ এর প্রতি তাঁর আগ্রহ বেড়ে যায় এবং পলিসিদ্ধ খ্রিস্টান মতবাদের বিরোধিতা হিসাবে দেখে, তার ফলস্বরূপ তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।",নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.801906005817568,2.861151005371749,3.030956526117363 """তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো সর্ব সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। ১৯৯৪-এ তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক আগুনের পরশমণি মুক্তি লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ আটটি পুরস্কার লাভ করে। তাঁর নির্মিত অন্যান্য সমাদৃত চলচ্চিত্রগুলো হলো শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯), দুই দুয়ারী (২০০০), শ্যামল ছায়া (২০০৪), ও ঘেটু পুত্র কমলা (২০১২)। শ্যামল ছায়া ও ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র দুটি বাংলাদেশ থেকে বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে অস্কারের জন্য দাখিল করা হয়েছিল। এছাড়া ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।"" আপনি কি উপরের উদ্দীপকের বিষয় নির্ধারণ করতে পারবেন?",প্রদত্ত উদ্দীকপকে হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে বলা হয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.0373888811877565,3.783221229245546,2.232635222512681 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : কাফকো বাংলাদেশের একটি অন্যতম বড় ইউরিয়া সার কারখানা এবং","স্বাধীনতা পরবর্তী সবচেয়ে বড় চলমান পিপিপি প্রজেক্ট এবং অন্যতম লাভজনক একটি প্রতিষ্ঠান । এই কারখানা যৌথভাবে বাংলাদেশ সরকারের এবং জাপান ,নেদারল্যান্ড ,ডেনমার্কের মালিকানায় একটি প্রজেক্ট যা ১৯৯৩ সাল থেকে ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু করলেও বাণিজ্যিক ভাবে ১৯৯৫ সাল থেকে যা এখনো ভাল কর্মদক্ষতায় চলমান আছে।প্রথম দিকে দেশের বাইরে সার রপ্তানি করলেও এখন দেশের চাহিদা পূরনের জন্য সমস্ত উৎপাদন বি সি আই সি র মাধ্যমে দেশে বিক্রি করা হয়। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.477714075636954,2.7636979348146347,3.158693223822736 সময় যাত্রার সাথে সম্পর্কিত যমজ প্যারাডক্সের বর্ণনা দাও।,"সময় ভ্রমণের সাথে সম্পর্কিত যমজ প্যারাডক্স হল একটি কল্পনামূলক পরিস্থিতি যা দুটি যমজ ভাইয়ের মধ্যে ঘটে যাদের মধ্যে একজন সময় ভ্রমণ করে। প্যারাডক্সটি হল যে, সময় ভ্রমণকারী যমজ তার ভ্রমণের কারণে তার ভাইয়ের চেয়ে বেশি বয়সী হয়ে ফিরে আসবে। প্যারাডক্সটি প্রথমবারের মতো ১৯১১ সালে ইংরেজ পদার্থবিদ হেনরি ওয়েলস রচনা করেছিলেন। ওয়েলস তার ১৮৯৫ সালের উপন্যাস ""দ্য টাইম মেশিন""-এ এই প্যারাডক্সের একটি সংস্করণ বর্ণনা করেছিলেন। প্যারাডক্সটি একটি বৈজ্ঞানিক সমস্যা কারণ এটি সময় ভ্রমণের সম্ভাব্যতার উপর ভিত্তি করে তৈরি। যদি সময় ভ্রমণ সম্ভব হয়, তাহলে যমজ প্যারাডক্সের মতো পরিস্থিতির সম্ভাবনা রয়েছে। যমজ প্যারাডক্সের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ হলো এই যে - দুটি যমজ ভাই, ধরা যাক রাম এবং শ্যাম, একই সময়ে জন্মগ্রহণ করে। রাম কিছু সময়ের জন্য সময় ভ্রমণ করে ও তারপর ফিরে আসে এবং দেখা যায় যে শ্যাম তার চেয়ে বেশি বয়সী। যমজ প্যারাডক্স হল সময় ভ্রমণের সাথে সম্পর্কিত একটি চ্যালেঞ্জিং সমস্যা। এটি সময় ভ্রমণের সম্ভাব্যতা এবং এর প্রভাবগুলির উপর আমাদের বোঝার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। প্যারাডক্সটি সমাধান করার জন্য বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য উপায় রয়েছে। একটি সম্ভাব্য সমাধান হল যে, সময় ভ্রমণকারী যমজ সময়ের অবিচ্ছিন্নতাকে লঙ্ঘন করে। অন্য একটি সম্ভাব্য সমাধান হল যে, মহাবিশ্বের একটি বহুবিশ্ব রয়েছে, এবং সময় ভ্রমণকারী যমজ অন্য একটি বহুবিশ্বে ফিরে আসে। এই প্যারাডক্সটি সমাধান করার জন্য বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধান রয়েছে, তবে কোনওটিই সর্বজনীনভাবে গৃহীত হয়নি।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.6042507389127687,1.6780696372648884,1.7705697734010706 মূল্যবোধ নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"ভালো-মন্দ, ঠিক-বেঠিক, কাঙ্ক্ষিত-অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় সম্পর্কে সমাজের সদস্যের যে ধারণা তার নামই মূল্যবোধ। এটি মানবীয় গুণাবলির মধ্যে অন্যতম একটি গুণ। এই গুণটি ধারণ না করতে পারলে মানুষ নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে পারে না। সহজভাবে বলা যায়, ভালো বা মন্দ মূল্যায়ন বা বিচার করার যে বোধ বা শক্তি মানুষের মাঝে বিরাজ করে সেটাই মূল্যবোধ। অর্থাৎ ভালোকে ভালো জানা এবং মন্দকে মন্দ জেনে তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা মূল্যবোধ হিসেবে পরিচিত। মূল্যবোধ বলতে নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধকে বোঝায়। নৈতিক মূল্যবোধের বিষয়টি শুভবোধ, সৎ চিন্তা, সততা ও নির্লোভ জীবন পদ্ধতির সাথে সম্পৃক্ত। যে ব্যক্তি জীবনে সত্য কথা বলাকে অভ্যাসে পরিণত করতে পারেনি তার মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ আশা করা অসংগত। তাই মূল্যবোধ মানুষের শ্রেষ্ঠ অলংকার। মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ স্বভাবতই উত্তম চরিত্রের হয়ে থাকে। তাই সৎ চরিত্রবান মানুষের প্রভাব পড়ে সমাজে। যে সমাজ যত বেশি মূল্যবোধসম্পন্ন যে সমাজ তত বেশি সুখী ও সমৃদ্ধ। সমাজে নৈতিক গুণসম্পন্ন মানুষের অভাব হলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব। সমাজজীবনে চরম দারিদ্র্য, শিক্ষিত বেকারের কর্মহীনতা, ভোগবাদী মানুষের বিলাসী প্রতিযোগিতা, আপাত স্বার্থে লোভে পতিত হওয়া প্রভৃতির ফলে মানুষের মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটে। মূল্যবোধ ভেঙে পড়লে সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ে। দুর্নীতিতে সর্বোচ্চ শিখরে আসীন হয় দেশ। মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে সুনীতি ও শুভবুদ্ধি চর্চা শুরু করতে হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও নীতিবোধসম্পন্ন দক্ষ জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে হবে। তবেই আমরা উন্নীত হব সম্মানজনক সামাজিক জীবনে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.073300849688229,2.40438320708984,2.4768566828973215 """বর্ষামুখর দিন"" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।","গ্রীষ্মের রিক্ততাকে ঐশ্বর্যের পূর্ণতা দেয় বর্ষা ঋতু আর তার বর্ষণমুখর দিনের আগমন। বর্ষণমুখর দিন খেয়ালি হয়ে থাকে কখনো অতিবর্ষণে, কখনো অল্পবর্ষণে, কখনো বা প্লাবনে। রৌদ্রদগ্ধ তৃষাতুর ধরণীবক্ষকে সে ভরে দেয় সুস্নিগ্ধ শ্যামল-সমারোহে। বর্ষণমুখর দিনে আকাশে কালোমেঘের খেলায় চারিদিকে আঁধার নামে আর একইসাথে চলে বিদ্যুতের আলোর ঝলকানির খেলা। বৃষ্টি নামলে পরে মাতাল হাওয়ার মাতামাতি নিয়ে আসে স্বস্তির আমেজ। আর সবুজ শ্যামল গাছেরা ভিজতে থাকে অপূর্ব সৌন্দর্যকে ধারণ করে। সমস্ত পশুপাখি আর মানুষও নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে বর্ষণমুখর দিনকে উপভোগ করে। দিনের বেলাতেও নিবিড় অন্ধকার সমস্ত পরিবেশকে আবৃত করে রাখে। সারাদিন একটানা বৃষ্টি, ধান ও পাটখেতের ওপর দিয়ে দুরন্ত বাতাসের সবুজ ঢেউ, ডোবা নালা থেকে ব্যাঙের ডাক, দীর্ঘ কর্মহীন জীবন বর্ষণমুখর দিনকে দেয় এক নতুন শ্রী। এর সৌন্দর্যকে অনুভূতি দিয়ে গ্রহণ করতে হয়। বর্ষণমুখর দিনের সার্বিক পরিবেশ মনকে উদাস করলেও আমাদের চোখে অপূর্ব স্নিগ্ধ প্রলেপ লাগিয়ে দেয়। আর এর সৌন্দর্য বর্ণনা করা বাস্তবিকই কঠিন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.327650689819911,3.190213820999999,3.3313570724921417 ঋণের জামানত বলতে কী বোঝায়?,"সাধারণ অর্থে ব্যাংক ঋণ প্রদানের সময় প্রদত্ত ঋণের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধানের উদ্দেশ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংক যে জামানত গ্রহণ করে তাকে ঋণের জামানত বলে। বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থ ও ঋণের ব্যবসায়ী। ঋণ প্রদানের সময় ব্যাংকারকে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করতে হয়। উপযুক্ত নিরাপত্তা ছাড়া ব্যাংকের অগ্রিম বা ঋণ প্রদান করা উচিত নয়। ব্যাংকের টাকা তার নিজের নয়। এ টাকা জনসাধারণের আমানতের টাকা। এজন্য ঋণ ফেরতযোগ্যতার নিশ্চয়তা বিধানের উদ্দেশ্যেই উপযুক্ত জামানতের বিনিময়ে ঋণ প্রদান করতে হয়। এ ব্যবস্থা অনুযায়ী ব্যাংক ঋণ গ্রহীতাকে কোন স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ বন্ধক রেখে অথবা নির্ভরযোগ্য কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত জামানতের বিনিময়ে ঋণ দান করে থাকে। ঋণগ্রহীতা সময়ান্তে ঋণের টাকা ও সুদ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলে ব্যাংক জামানতকৃত সম্পদ বিক্রয় করে সুদসহ ঋণের টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করে; অথবা ব্যক্তিগত জামানতের ক্ষেত্রে জামিনদারের কাছ থেকে সুদসহ ঋণের টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করে। সুতরাং ব্যাংকারের অগ্রিমের ফেরতযোগ্যতার নিশ্চয়তা বিধানই জামানত ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.560904282191155,2.1422017271363636,2.365994039870945 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন: মাথায় বাক্স পরা অবস্থায় পরীক্ষা দিচ্ছে ছাত্রছাত্রীরা একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছেন, নকল ঠেকানোর জন্যই এই অভিনব পন্থা অবলম্বন করেছিলেন তারা। কর্ণাটক রাজ্যের হাভেরিতে ভগৎ প্রি-ইউনিভার্সিটি কলেজে সম্প্রতি রসায়নের পরীক্ষা চলার সময় এ দৃশ্যের অবতারণা হয়। এতে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা কার্ডবোর্ডের বাক্স - যার সামনের দিকটা চারকোণা করে কাটা - তা মাথায় পরে পরীক্ষা দিচ্ছে, যাতে সে অন্য পরীক্ষার্থীরা খাতায় কি লিখছে তা দেখতে বা নকল করতে না পারে। একজন কর্মকর্তা এ ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমে কথা বলেছেন এবং দু:খ প্রকাশ করেছেন। এম বি সতীশ নামের ওই কর্মকর্তা বলেন, একটি অভিনব নকল-বিরোধী টেকনিক ব্যবহারের জন্য তিনি দু:খিত। আরো পড়তে পারেন: কেনিয়ায় পরীক্ষায় নকল ঠেকাতে ক্লিপবোর্ড নিষিদ্ধ ভারতে নকল রোধের স্বার্থে নগ্ন হয়ে পরীক্ষা পরীক্ষায় নকল ও প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে ফেসবুক বন্ধ কলেজ কর্তৃপক্ষ এ জন্য দু:খ প্রকাশ করেছে তিনি আরো জানান, অন্য কোথাও কোথাও এ পদ্ধতি ব্যবহার হয়েছে এ কথা শোনার পর 'পরীক্ষামূলক ভিত্তিতে' তারা এ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তার কথায়, ছাত্রদের অনুমতি নিয়েই এটা করা হয়েছিল এবং অনেক ছাত্রই তাদের নিজেদের বাক্স নিজেরাই নিয়ে এসেছিল। ""কাউকে জোর করা হয় নি। কেউ কেউ ১৫ মিনিট পরই বাক্সটি খুলে ফেলে, কেউ ২০ মিনিট পর। আমরা নিজেরাই ১ ঘন্টা পর বাক্স খুলে ফেলতে বলেছিলাম। তবে শিক্ষা বোর্ডের একজন কর্মকর্তা এস সি পীরজাদে বলেছেন, এ পদ্ধতি অমানবিক। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে তিনি বলেন, ""আমি এ খবর দেখেই ওই কলেজে যাই, কর্তৃপক্ষকে এটা বন্ধ করতে বলি, এবং তাদের একটা নোটিশ দেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার কথাও ভাবা হচ্ছে।"" বিবিসি বাংলায় আরো খবর: ফেসবুক-মেসেঞ্জার হ্যাক হওয়া ঠেকাবেন যেভাবে ভোলায় হিন্দুদের বাড়ি, মন্দিরে হামলার ঘটনাও ঘটেছিল ক্রিকেটারদের ধর্মঘট ষড়যন্ত্রের অংশ - পাপন ",ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের একটি কলেজে ছাত্রছাত্রীরা মাথায় কার্ডবোর্ডের বাক্স পরা অবস্থায় পরীক্ষা দিচ্ছে - এরকম একটি অদ্ভূত ছবি ইন্টারনেটে ভাইরাল হবার পর কর্তৃপক্ষ দু:খ প্রকাশ করেছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8572180375907785,2.598203269883309,2.8411506332044794 "ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের উপর নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। আমেরিকানরা এর নাম দেয় 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' দীর্ঘদিনের যুদ্ধে ইরাক আজ বিধ্বস্ত ও বিপর্যস্ত। সাদ্দাম হোসেনের পরবর্তী সরকারগুলো পরাধীন ও বৃহৎশক্তির আজ্ঞাবহ মাত্র। জাতি হিসেবে ইরাক আজ নেতৃত্বহীন ও গভীর সংকটে পতিত এক জনপদ। উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' পরবর্তী ইরাকের যুদ্ধাবস্থার সাথে বাংলাদেশের যুদ্ধাবস্থার একটি তুলনামূলক চিত্র তুলে ধর।","উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' পরবর্তী ইরাকের যুদ্ধাবস্থার সাথে বাংলাদেশের যুদ্ধাবস্থার মিল-অমিল উভয়ই পরিলক্ষিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে এদেশে পাকিস্তানি বাহিনী পরিচালিত ‘অপারেশন সার্চলাইট'-এর পরও হানাদার বাহিনীর গণহত্যা অব্যাহত থাকে। গণহত্যা চলাকালেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে এদেশের সর্বস্তরের জনগণ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে। মুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে এসময় মুজিবনগর সরকার নামে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। এ সরকারের সূদৃঢ় ও সুদক্ষ নেতৃত্বে প্রায় নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। তবে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী সারাদেশে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। এদেশের ত্রিশ লাখ মানুষকে তারা হত্যা করেছিল। এদেশের অসংখ্য ঘরবাড়ি, দোকান পাট, পাড়া, গ্রাম তারা পুড়িয়ে দিয়েছিল। যুদ্ধের সময় এদেশের অসংখ্য রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্ট কলকারখানা, নৌবন্দর, সমুদ্রবন্দর ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। দেশের অর্থনীতিও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল। উদ্দীপকে আমরা দেখতে পাই, 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' এর পর দীর্ঘদিনের যুদ্ধে বাংলাদেশের মতোই ইরাক বিধ্বস্ত ও বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু অপারেশন সার্চলাইটের পর বাঙালিরা যেভাবে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' এর পর ইরাকের জনগণ তা করেনি। যুদ্ধের সময় বাংলাদেশে একটি স্বাধীন সরকার গঠিত হয়েছিল এবং এ সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। কিন্তু ইরাকে আমেরিকার তাঁবেদার সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। এখন পর্যন্ত ইরাক নেতৃত্বহীন ও গভীর সংকটে পতিত এক জনপদে পরিণত হয়েছে। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অবকাঠামো ইরাকের মতোই বিধ্বস্ত হলেও এদেশের জনগণ যেভাবে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছে ইরাকের জনগণ তা করেনি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4280584219852486,2.0876375796877014,2.1112044279634645 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা নিয়োগ করেন। ২০১৪ সালে তাকে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়। তিনি একজন সুবক্তা ও সুলেখক। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা পরিচালনা বিষয়ে তার কয়েকটি গ্রন্থ রয়েছে।",আওয়ামী লীগ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.057280208507625,2.9149883487379618,2.5008586737420595 অ্যাবাকাস কি ?,অ্যাবাকাস এমন একটি যন্ত্র যা আমাদের সঠিকভাবে এবং উচ্চ গতির সাথে বড় গাণিতিক গণনা সম্পাদন করতে দেয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,7.861344106462605,2.4178688917994626,3.939670020462298 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: কম্পিউটারের গাণিতিক যুক্তি অংশ বা অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (সংক্ষেপে এএলইউ)",একটি ডিজিটাল বর্তনী যা পূর্ণসংখ্যার গণনা এবং বিট অনুসারে যুক্তি ক্রিয়া চালায়। এটি কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা প্রায় সব ডিজিটাল কম্পিউটারেই পাওয়া যায়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9927850240984775,2.0322972933918426,2.6852303193155356 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পশ্চিম পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য এবং পাকিস্তানি ইউনিয়নে গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সমর্থনের জন্য পত্রিকাটি বিখ্যাত ছিলো। ১৯৭০ সালের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পর পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট ও গণ বিদ্রোহ চলাকালীন সময়ে ফোরামের নেতৃত্বে বঙ্গীয় বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সমালোচনা ও পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের বিচ্ছেদ তথা স্বাধীনতার অপরিহার্যতা তলে ধেরে। ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম মুহূর্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়।",অপারেশন সার্চলাইট |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.286006267000713,6.446398326984002,2.5547510523769916 একটি রংধনুর সাতটি রং কী কী?,"রংধনুর সাতটি রঙ হলো বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.433341886134484,2.542692465917178,2.9080308066498888 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়",তিনি ফ্রান্সে তৎকালীন পাকিস্তান দূতাবাস থেকে পদচ্যুত হন। পরে তিনি ঢাকায় ফিরে এসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রথম এবং একমাত্র চেয়ারম্যান হিসাবে নেতৃত্বের জন্য বাংলাদেশ বিমানের দায়িত্ব নেন। ১৯৮৫-৮৬ এর সময় তিনি রোমানিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ১৯৯২ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০০৪ সালে তিনি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0343986064832693,1.7942635639170574,1.9850261932460231 ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো।,"ইউরোপের ইতিহাস অনেক অনেক ব্যপ্ত এবং বিস্তৃত এবং একটি লেখনির মাধ্যমে তা বর্ণনা করা বেশ কঠিন। ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত হয়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ ইউরোপ বলতে 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। এর মাঝে ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারী যুক্তরাজ্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যায়। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে। ইউরোপ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি। ",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.4179374920916263,2.021764672521601,2.080654910402766 বাংলা ভাষা আন্দোলন,তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। মৌলিক অধিকার রক্ষাকল্পে বাংলা ভাষাকে ঘিরে সৃষ্ট এ আন্দোলনের মাধ্যমে তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণদাবীর যথাযথ প্রতিফলন ঘটে।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.1763830845508765,2.545865456108268,2.972817282604868 জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক ভাস্কুলার বান্ডল পড়াতে গিয়ে প্রথমে জাইলেম ও পরে ফ্লোয়েম টিস্যু নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচিত টিস্যুগুলো উদ্ভিদের পরিবহন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে— মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।,"উদ্দীপকে আলোচিত টিস্যুগুলো হলো জাইলেম ও ফ্লোয়েম। এরা একত্রে পরিবহন টিস্যুতন্ত্র গঠন করে পরিবহন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। জাইলেম টিস্যু ট্রাকিড, ভেসেল, জাইলেম প্যারেনকাইমা ও জাইলেম ফাইবারের সমন্বয়ে গঠিত। ফ্লোয়েম টিস্যু সিভনল, সঙ্গীকোষ, ফ্লোয়েম ফাইবার ও ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা নিয়ে গঠিত। জাইলেম টিস্যুর ভেসেল উদ্ভিদের মূল হতে পানি ও পানিতে দ্রবীভূত খনিজ লবণ গাছের পাতা ও অন্যান্য সবুজ অংশে পরিবহন করে এবং সালোকসংশ্লেষণসহ অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখে। ট্রাকিড কোষরসের পরিবহন ও অঙ্গকে দৃঢ়তা প্রদান করে। তবে কখনও খাদ্য সঞ্চয়ের কাজও এ টিস্যু করে থাকে। জাইলেম প্যারেনকাইমা খাদ্য সঞ্চয় ও পানি পরিবহন করে। জাইলেম ফাইবার উদ্ভিদে যান্ত্রিক শক্তি যোগায়। জাইলেম টিস্যু যেমন খাদ্যের কাঁচামাল পানি সরবরাহ করে তেমনি ফ্লোয়েম টিস্যু পাতায় প্রস্তুত খাদ্য উদ্ভিদ দেহের বিভিন্ন স্থানে পরিবহন করে। ফ্লোয়েম টিস্যুর সিভকোষ পাতায় প্রস্তুত খাদ্য উদ্ভিদ দেহের বিভিন্ন অংশ পরিবহন করে। ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা খাদ্য সঞ্চয় ও খাদ্য পরিবহনে সহায়তা করে। ফ্লোয়েম ফাইবার পাতায় উৎপাদিত শর্করা ও মূলে সঞ্চিত খাদ্য একই সাথে উদ্ভিদ দেহের উপরে ও নিচে পরিবহন করে। অতএব, বলা যায় যে, উদ্দীপকের আলোচিত টিস্যুগুলো অর্থাৎ জাইলেম ও ফ্লোয়েম উদ্ভিদের পরিবহন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.265184373374213,2.1808091718998814,2.2339772921986807 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এনামুর ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। চাকরিজীবনে তিনি সাভার ও গোপালগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালে তিনি সাভারে ফিরে আসেন এবং এনাম ক্লিনিক নামে ৬ শয্যা বিশিষ্ট একটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৩ সালে এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারের রানা প্লাজা",ধ্বসে পড়ার পর এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং এর প্রতিষ্ঠাতা এনামুর রহমান আহতদের তিন মাস বিভিন্ন পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা দিয়ে দেশব্যাপী আলোচিত হন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3574063383723787,3.2177269182048454,2.7228069829711097 রাইবোসোমের বর্ণনা দাও।,"সাইটোপ্লাজমে মুক্ত অবস্থায় বিরাজমান অথবা অন্তঃপ্লাজমীয় জালিকার গায়ে অবস্থিত যে দানাদার কণায় প্রোটিন সংশ্লেষণ ঘটে তাই রাইবোসোম। রাইবোসোম অত্যন্ত ক্ষুদ্র এবং প্রায় গোলাকার। সাধারণত অমসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামের উভয় দিকে এরা সারিবদ্ধভাবে অবস্থিত থাকে। যে কোষে প্রোটিন সংশ্লেষণের হার বেশি সে কোষে বেশি সংখ্যক রাইরোসোম থাকে। সাইটোপ্লাজমে মুক্ত অবস্থায়ও রাইবোসোম থাকে। ৭০এস রাইবোসোম আদি কোষের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। রাইবোসোমের কোনো আবরণী নাই। সাইটোপ্লাজমে একাধিক রাইবোসোম মুক্তোর মালার মতো অবস্থান করলে তাকে পলিরাইবোসোম বা পলিসোম বলে। E. coli-এর কোষে এদের সংখ্যা প্রায় ২০,০০০ এবং শুষ্ক ওজনের প্রায় ২২%। আদি কোষ ও প্রকৃত কোষ এই উভয় প্রকার কোষেই রাইবোসোম উপস্থিত থাকার কারণে রাইবোসোমকে সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.907277699156988,2.356971352219472,2.5699504991427506 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদটি সম্পূর্ণ করুন: উরুগুয়ে ১৯৯৫ সালে আয়োজক হিসেবে এই প্রতিযোগিতাটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল, যার মাধ্যমে উরুগুয়ের ফুটবলের পতনের সময় শেষ হয়েছি। ঘূর্ণায়মান স্বাগতিক নিয়মের বাস্তবায়নের সাথে সাথে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। ব্রাজিল ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাঁচটি মহাদেশীয় শিরোপার মধ্যে চারটিতে জয়লাভ করেছিল। প্রথমটি, ১৯৯৭ সালে লেওনার্দো, দেনিলসন এবং রোনালদোর গোলের সাথে স্বাগতিক দেশ বলিভিয়াকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়লাভ করেছিল, যা বলিভিয়ার উচ্চতায় ভার্দে-আমারেলার কনস্যাগ্রেশনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছিল। ১৯৯৯ সালে প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ব্রাজিল সফলভাবে শিরোপা রক্ষা করেছিল। তবে ২০০১ সালের কোপা আমেরিকায় হন্ডুরাস কোয়ার্টার-ফাইনালে ব্রাজিলকে পরাজিত করে কোপা আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম বড় চমকের সৃষ্টি করেছিল। উক্ত আসরে আয়োজক দেশ কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালে একটি বিব্রতকর ফলাফলের পর ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে পরাজিত করার পর দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলে নিজেদের পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিল, পেরুতে অনুষ্ঠিত ২০০৪ সালের আসরটির ফাইনালে তারা পেনাল্টিতে জয়লাভ করেছিল। তিন বছর পর ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে দুই দল পুনরায় মুখোমুখি হয়েছিল, এবারও ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে অষ্টমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ","২০১১ সালে আর্জেন্টিনা আয়োজক দেশ হিসেবে কোপা আমেরিকা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। এই জয়ের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা তাদের ৩৩ বছরের শিরোপা খরা কাটিয়ে উঠেছিল। ২০১৫ সালে আর্জেন্টিনা চিলিতে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকায় পুনরায় শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা চিলিকে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। ২০১৯ সালে ব্রাজিল আবারও শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা পেরুকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। এই সময়কালে কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, চিলি এবং পেরুও বেশ ভালো পারফর্ম করেছিল। কলম্বিয়া ২০০১ সালে শিরোপা জয়লাভ করেছিল, ভেনেজুয়েলা ২০০৭ সালে রানার-আপ হয়েছিল, চিলি ২০১৫ সালে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং পেরু ২০১৯ সালে রানার-আপ হয়েছিল। এই দলগুলোর উত্থান কোপা আমেরিকার প্রতিযোগিতাকে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছিল।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,1.9980892769394583,1.569838855526547,1.8194390985023507 সালোকসংশ্লেষণ কী?,"সালোকসংশ্লেষণ হলো একটি জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া যাতে সবুজ উদ্ভিদ, শেওলা এবং কিছু ব্যাকটেরিয়া সূর্যালোকের শক্তি ব্যবহার করে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে শর্করা এবং অক্সিজেন তৈরি করে। সালোকসংশ্লেষণ হলো জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি প্রক্রিয়া। এটি বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন যোগ করে এবং খাদ্যের জন্য প্রয়োজনীয় শর্করা তৈরি করে। সালোকসংশ্লেষণের দুটি প্রধান পর্যায় রয়েছে: আলোকনির্ভর পর্যায় এবং অন্ধকার পর্যায়। সালোকসংশ্লেষণে ৬টি কার্বন ডাই-অক্সাইড অণু, ৬টি পানি অণু এবং আলো থেকে ৬টি অক্সিজেন অণু ও ১টি গ্লুকোজ অণু তৈরি হয়। সালোকসংশ্লেষণ একটি জটিল প্রক্রিয়া যা উদ্ভিদের ক্লোরোপ্লাস্টে ঘটে। ক্লোরোপ্লাস্ট হলো সবুজ উদ্ভিদের কোষের একটি অঙ্গাণু যাতে ক্লোরোফিল নামক একটি রঞ্জক থাকে। ক্লোরোফিল সূর্যালোককে শোষণ করে এবং সালোকসংশ্লেষণের প্রক্রিয়া শুরু করে। সালোকসংশ্লেষণের গুরুত্ব: * সালোকসংশ্লেষণ বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন যোগ করে। অক্সিজেন প্রাণীর জন্য প্রয়োজনীয় একটি গ্যাস। * সালোকসংশ্লেষণ খাদ্যের জন্য প্রয়োজনীয় শর্করা তৈরি করে। * সালোকসংশ্লেষণ জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.8650702264640726,1.5633763297341603,1.6662560583133972 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পারমাণবিক তত্ত্ব বা পরমাণুবাদ হচ্ছে","পদার্থের ধর্ম সম্পর্কিত একটি বৈজ্ঞানিক ধারণা। রসায়নশাস্ত্র ও পদার্থবিজ্ঞানের পরিভাষায়, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্র কণাকে পরমাণু নামকরণ করা। পরমাণু অর্থ পরম বা অতি ক্ষুদ্র অণু। পরমাণুবাদের ধারণা প্রাচীন গ্রীসে দার্শনিক মতবাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকের প্রথমভাগে এই ধারণা বিজ্ঞানের মূল ধারায় প্রবেশ করে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ধারণাকে পূর্ণতা দানে সক্ষম হন। পরমাণুর ইংরেজি প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন গ্রিক বিশেষণ “এটমস” থেকে এসেছে যার অর্থ অবিভাজ্য, যাকে আর ভাগ করা যায় না।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9759999667006722,2.2325903765433965,2.509952645049869 মুদ্রা বাজার কী তা সংক্ষেপে বর্ণনা করো।,"আর্থিক বাজারের একটি অংশের নাম মুদ্রা বাজার। সাধারণত স্বল্পকালীন তহবিল থেকে সরবরাহকারী ও চাহিদা সৃষ্টিকারীর মার্থিক লেনদেনের ভিত্তিতে অর্থ বাজারের উৎপত্তি হয়। এ তহবিলের কার্যকারিতা ১ বছর বা তার চেয়ে কম সময়ের হতে পারে। অর্থ বাজারে ব্যক্তি বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বা সরকার তাদের অলস অর্থকে কাজে লাগায় এবং প্রাপ্ত সুদ মুনাফা হিসেবে জন করে। অনেকে আবার মৌসুমী বা অস্থায়ীভাবে এ তহবিলকে অন্য ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারে। কাজেই বলা যায়, জার হলো সরবরাহকারী ও চাহিদাকারীদের একটি স্বল্প মেয়াদি তহবিল। মুদ্রা বাজারে বাজারযোগ্য সিকিউরিটিগুলো লেনদেন হয়। যেমন-স্বল্পমেয়াদি ঋণ, ট্রেজারী বিল, কমার্শিয়াল পেপার, হস্তান্তরযোগ্য দলিল যা সরকার, ব্যবসা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দ্বারা স্বাক্ষরিত হয়ে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.529871109091614,2.5150422683439353,2.680521076367243 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন। সুভাষচন্দ্র বসু ২ জুলাই, ১৯৪৩ সালে সিঙ্গাপুর গমন করেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশে নারী রেজিমেন্ট গ্রহণের কথা উল্লেখ করেন যাতে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নারীরা অংশগ্রহণ করবে। লক্ষ্মী সেহগাল এ বিষয়টি শোনেন এবং নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর নারী রেজিমেন্ট গঠনের খসড়া নীতিমালা সম্পর্কে অবগত হন। এ নারী বাহিনীই পরবর্তীকালে ইতিহাস বিখ্যাত ঝাঁসির রাণী বাহিনী নামে পরিচিতি পায়। নেতাজীর উদাত্ত আহ্বানে অনেক নারী বিভিন্ন ব্রিগেডে অংশ নেয়। ড. লক্ষ্মী স্বামীনাথনও ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী নামে সারাজীবন পরিচিতি পান। প্রশ্ন: ক্যাপ্টেন ডাক্তার লক্ষ্মী সেহগল কত সালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে যুক্ত হন?",ক্যাপ্টেন ডাক্তার লক্ষ্মী সেহগল ১৯৪৩ সালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে যুক্ত হন।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3566173529768455,2.503831708173039,2.3039367349697324 সামান্তরিক কাকে বলে ?,"সামান্তরিক হল এমন একটি চতুর্ভুজ যার বিপরীত বাহুগুলি সমান্তরাল এবং সমান। সামানতরিকের বৈশিষ্ট্যগুলি হল: ১) সামান্তরিকের বিপরীত বাহুগুলি সমান্তরাল এবং সমান। ২) সামান্তরিকের বিপরীত কোণগুলি সমান। ৩) সামান্তরিকের প্রতিটি কোণের পরিমাপ ১৮০°। ৪) সামান্তরিকের কর্ণগুলি পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করে। সামানতরিকের প্রকারভেদগুলি হল: ১) বর্গ: যে সামান্তরিকের চারটি বাহুও সমান এবং চারটি কোণও সমকোণ। ২) আয়তক্ষেত্র: যে সামান্তরিকের চারটি কোণও সমকোণ। ",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.021846624869903,1.4768821769412739,1.7878260555816932 "নীচের নিবন্ধের জন্য একটি ভাল শিরোনাম প্রস্তাব করুন | আবরার ফাহাদ হত্যার বিচার চেয়ে বুয়েটে দেয়াল চিত্র আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের মামলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতাসহ প্রথমে ১৯ জনকে এজাহারভূক্ত আসামী ছিল, পরে আসামীর সংখ্যা দাড়ায় ২৫ জনে। এদের সবার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে বলে এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ডিপার্টমেন্টের প্রধান এবং ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্তদের মধ্যে ১১ জন সরাসরি হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিল। বাকিরা ছিল পরোক্ষভাবে জড়িত। আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে যাদের আটক করা হয়েছিল তাদের বেশিরভাগই ছাত্রলীগের বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা-কর্মী। হত্যাকাণ্ডের পর তাদের সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের কথা জানায় ছাত্রলীগ। অভিযুক্তদের মধ্যে ২১ জন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তদন্তকারীরা বলছেন, এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে গিয়ে বুয়েটের শিক্ষক এবং হল প্রশাসনসহ বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য নেয়া হয়েছে। আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চকবাজার থানায় দায়ের করা মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে। ",বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ ২৫ জনকে আসামী করে চার্জশীট চুড়ান্ত,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4205551238813308,5.026917683481217,2.5848576377277577 "নিচের বাক্য দুইটির মাঝে কোন বাক্যটি সঠিক এবং কেন? ১. রফিক সাহেব স্বপরিবারে প্রত্যেক ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন। ২. রফিক সাহেব সপরিবারে ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন।","প্রদত্ত বাক্যদ্বয়ের মাঝে ২য় বাক্যটি সঠিক। অর্থাৎ, সঠিক বাক্যটি হলো, রফিক সাহেব সপরিবারে ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চেয়েছেন। প্রথম বাক্যটিতে দুটি ভুল রয়েছে। প্রথমত, স্বপরিবারে শব্দটি ভুল। পরিবারসহ বুঝাতে সপরিবারে শব্দটি ব্যবহার করা হয়। দ্বিতীয়ত, প্রত্যেক ঘরে ঘরে বললে ভাষার বাহুল্য দোষ হয়। এক্ষেত্রে প্রতি ঘরে অথবা ঘরে ঘরে বলা উচিত। তাই, ১ম বাক্যটি ভুল এবং ২য় বাক্যটি সঠিক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1991062089993765,2.3033715732378495,2.0148879977287595 হেলেনিস্টিক সভ্যতার অগ্রযাত্রায় কোন বিখ্যাত বীর অবদান রেখেছেন?,"হেলেনিস্টিক সভ্যতার অগ্রযাত্রায় বিখ্যাত গ্রিক বীর আলেকজান্ডার অবদান রেখেছেন। মহামতি আলেকজান্ডার হেলেনীয় সভ্যতার সাথে পূর্বাঞ্চলীয় সভ্যতা ও সংস্কৃতির মিলন ঘটিয়ে তিনি এক নতুন সংস্কৃতির বিকাশ ঘটান, যা হেলেনিস্টিক সভ্যতা নামে পরিচিত। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে তিনি বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। পিতার প্রতিষ্ঠিত হেলেনীয় সংঘের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি তিনি সাম্রাজ্যকে ভারতের সীমান্ত পর্যন্ত নিয়ে আসেন। নতুন নৌপথ আবিষ্কার করে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মধ্যে যোগসূত্র সৃষ্টি করেন। তিনি রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলেন। হেলেনিস্টিক যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা শাখা, যেমন-গণিত, পদার্থবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতি ব্যাপক উন্নতি লাভ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1220864894394733,2.1131403196106886,2.227867038844124 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কর্ণেল আব্দুল কাদির (১৯৪৪ – ২২শে এপ্রিল ২০১৪) হেরাতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নে একজন পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষিত হন। ১৯৭৩ সালে তিনি অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেন। এই অভ্যুত্থানের ফলে মহম্মদ দাউদ খানের রাষ্ট্রপতিত্বে তৈরী হয় আফগানিস্তান প্রজাতন্ত্র। ১৯৭৮ সালে, তিনি আফগান এয়ার ফোর্স স্কোয়াড্রনের নেতা ছিলেন, যারা","সাওর বিপ্লবের সময় রেডিও-টিভি স্টেশন আক্রমণ করেছিল। যখন পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অব আফগানিস্তান (পিডিপিএ) ক্ষমতায় আসে, তিনি তিন দিনের জন্য দেশের নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং আফগানিস্তান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ভিত্তি ঘোষণা করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2263277238465724,2.395882503200666,2.497054506293558 দিক পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ বলতে কী বোঝায়?,"কোনো বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ যদি একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর দিক পরিবর্তন করে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মান প্রাপ্ত হয়, সেই তড়িৎ প্রবাহকে দিক পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ বলে। আমরা জানি, কোনো রোধকের এক প্রান্ত যদি একটি তড়িৎ কোষের ধনাত্মক পাতের সাথে এবং অপর প্রান্ত যদি ঋণাত্মক পাতের সাথে সংযুক্ত করা হয়, তাহলে ঐ তড়িৎ কোষ ঐ রোধের মধ্যদিয়ে একই দিকে স্থির মানের তড়িৎ প্রবাহ প্রেরণ করে। এই ধরনের তড়িৎ প্রবাহকে সমর্থবাহ বা একমুখী প্রবাহ বলে। এখন যদি কোষের প্রান্তদ্বয়ের স্থান বিনিময় করে রোধকের সাথে সংযুক্ত করা হয়, তাহলে এ রোধকের মধ্যদিয়ে তড়িৎ প্রবাহ বিপরীত দিকে চলবে। যদি এভাবে বার বার তড়িৎ কোষের মেরুর সাথে সংযোগ পরিবর্তন করা হয়, তাহলে রোধকের মধ্যদিয়ে তড়িৎ প্রবাহের দিক বার বার পরিবর্তিত হবে। এখন তড়িৎ প্রবাহ যদি নির্দিষ্ট সময় পর পর দিক পরিবর্তন করে এবং তড়িৎ প্রবাহের মানও পর্যায়ক্রমে কম বেশি হয়, তাহলে সেই প্রবাহকে দিক পরিবর্তী প্রবাহ বা পর্যাবৃত্ত প্রবাহ বলা হয়। আর যে তড়িচ্চালক শক্তির ক্রিয়ায় বর্তনীতে দিক পরিবর্তী প্রবাহ চলে সেই তড়িচ্চালক শক্তিকে দিক পরিবর্তী তড়িচ্চালক শক্তি বা পর্যাবৃত্ত তড়িচ্চালক শক্তি বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.903063887369638,1.7738325157709687,1.9025708678829338 "নিচের বাক্যটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও ব্যাঙটি সারাদিন অবিরাম ডেকেছিল, হাইলাইট করে যে আরও বৃষ্টি হচ্ছে প্রশ্ন ব্যাঙ ডাকার মানে কি?",ব্যাঙের ডাকাডাকি মানেই বৃষ্টি হবে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.932921837939802,6.165057637574037,5.357932952755982 "এই অনুচ্ছেদের বাকি অংশ লিখুন: আমির হওয়ার আগে তামিম কাতারের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার-ইন-চীফ ছিলেন। তিনি ২০৩০ ভিশন প্রকল্পের সভাপতি এবং কাতার ২০২২ সুপ্রিম কমিটির প্রধান-যে কমিটি, আমিরাতে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ","অনুচ্ছেদটির বাকি অংশ নিম্নরূপ হতে পারে: আমির হওয়ার আগে তামিম কাতারের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার-ইন-চীফ ছিলেন। তিনি ২০৩০ ভিশন প্রকল্পের সভাপতি এবং কাতার ২০২২ সুপ্রিম কমিটির প্রধান-যে কমিটি, আমিরাতে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে নিয়োজিত। এছাড়া তিনি কাতার ইনভেষ্টমেন্ট অথোরিটিসহ দেশের বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7566627528175838,2.651310287853235,2.0631807110657436 "একটি ""রাফলেসিয়া"" ফুল কি? ","একটি রাফলেসিয়া ফুল বিশ্বের বৃহত্তম ফুল, যা ইন্দোনেশিয়ায় পাওয়া যায়। এর গন্ধ পচা মাংসের মতো এবং এটি মাংসাশী, পোকামাকড় খাওয়ায়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.6581376303957,2.651974414791937,3.5147222765686794 হোয়াইট রেভ্যুলেশন কী?,"হোয়াইট রেভ্যুলুশন হলো ইরানের তৎকালীন শাসক শাহ মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি কর্তৃক ১৯৬৩ সালে প্রবর্তিত একটি বড় সংস্কার কার্যক্রম। ইরানকে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে তিনি এ দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংস্কার আনয়ন করেন। তার এ সংস্কার কার্যক্রমের উল্লেখযোগ্য দিক হলো— ভূমি সংস্কার (ভূস্বামীদের কাছ থেকে জমি কিনে কৃষকদের মাঝে সহজ শর্তে বিতরণ), বন ও পশুচারণ ভূমি জাতীয়করণ, সরকারি কল- কারখানার বেসরকারিকরণ, লভ্যাংশ বণ্টন (২০% লাভ শ্রমিকদের মাঝে বিতরণ), নারীদের ভোটাধিকার, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংস্কার, পানি সম্পদের জাতীয়করণ ইত্যাদি। ইরানের তৎকালীন বৈষম্যমূলক সমাজব্যবস্থার উন্নয়ন তথা আধুনিকায়নে এ বিপ্লব বিশেষ ভূমিকা রাখে। রক্তপাতহীন কর্মযজ্ঞ বলেই হয়তো এটির এরূপ নামকরণ করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.0872006067117095,2.606613321358829,2.773017189615135 "নেপালি মেয়ে রিদিতা শর্মা চিকিৎসাবিজ্ঞানে পড়াশোনা করার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়। সে কলেজের সামনে স্থাপিত একটি স্মৃতিস্তম্ভ দেখতে পায়। রিদিতা বাংলাদেশি বন্ধুদের কাছ থেকে জানতে পারল, স্তম্ভটি একটি ঐতিহাসিক আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত। স্মৃতিস্তম্ভটির সাথে সম্পর্কিত আন্দোলনটি বাঙালিদের মধ্যে ঐক্য ও স্বাধীনতার চেতনা জাগিয়ে তুলেছিল— বিশ্লেষণ কর।","উদ্দীপকের স্মৃতিস্তম্ভ তথা শহিদ মিনারের সাথে সম্পর্কিত আন্দোলনটি হলো ভাষা আন্দোলন, যা পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালির মধ্যে ঐক্য ও স্বাধীনতার চেতনা জাগিয়ে তুলেছিল। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশভারত বিভক্ত হয়ে শুধু ধর্মের ভিত্তিতে পাকিস্তান ও ভারত রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি মুসলিম হলেও তারা পশ্চিমাদের বৈষম্য ও অবহেলার শিকার হতে থাকে। বাঙালিরা ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রথম সোচ্চার হয়। ভাষা আন্দোলন প্রাথমিক পর্যায়ে মূলত একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন হিসেবে পরিচালিত হলেও ক্রমান্বয়ে তা রাজনৈতিক রূপ নিতে শুরু করে। ভাষার পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদও এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ভাষা আন্দোলন এভাবে ক্রমশ বাঙালি জাতিকে অভিন্ন জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। ভাষা আন্দোলনের ফলে সাম্প্রদায়িক ও অগণতান্ত্রিক পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতি পূর্ব বাংলার বাঙালির মোহ দ্রুত কেটে যেতে থাকে। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির গুরুত্ব তাদের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তারা আত্মপরিচয়ের ভিত্তিতে নিজস্ব রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করে। এভাবে ভাষাকেন্দ্রিক এ আন্দোলনের মাধ্যমেই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত রচিত হয়, যা পরবর্তী সময়ে বাঙালির মধ্যে স্বাধীনতার চেতনা জাগিয়ে তোলে। উদ্দীপকের রিদিতা শর্মার দেখা স্মৃতিস্তম্ভটি বায়ান্নর ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত। ঐ আন্দোলন পরবর্তীকালে বাঙালির সব রাজনৈতিক আন্দোলনের পেছনে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। সেই সাথে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে প্রথমে স্বায়ত্তশাসন এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে স্বাধীনতা আন্দোলনের পথে পরিচালিত করে। উপরের আলোচনা শেষে তাই বলা যায়, ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে নিজস্ব আত্মপরিচয়ের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। আর এই একতা বিভিন্ন পর্ব পার হয়ে তাদের স্বাধীনতা এনে দেয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.373706789001285,2.126053394358853,2.146104399905449 প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটলেও অপরাধপ্রবণতা রোধ করা সম্ভব হয়নি— মন্তব্যটির সত্যতা নিরূপণ করো।,"প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটলেও অপরাধপ্রবণতা রোধ করা সম্ভব হয়নি— উক্তিটি সত্য। এর কারণ হলো প্রযুক্তি উন্নয়নে মানুষের জন্য সুফল বৃদ্ধি পাবার পাশাপাশি অপরাধীরা এ প্রযুক্তিকে তাদের অপরাধের হাতিয়ার করে তুলছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সংগঠিত বিভিন্ন অপরাধের মধ্যে সাইবার ক্রাইম, হ্যাকিং, প্লেজিয়ারিজম প্রভৃতি নতুন নতুন অপরাধের সৃষ্টি হয়েছে যা ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য ক্রমেই ব্যাপক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়ন মানুষের অপরাধপ্রবণতাকে দমন করতে সক্ষম হয়নি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.139495261444149,2.1871633048543186,2.257110294399632 """নবান্ন উৎসব"" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।","'নব' মানে নতুন আর 'অন্ন' মানে ভাত। নবান্ন শব্দটির অর্থ হচ্ছে নতুন চাল বা নতুন ভাত। হেমন্তকালে নতুন ধান কাটার পর গ্রামের মানুষ যে উৎসব করত তাই নবান্ন উৎসব নামে পরিচিত। একসময় এদেশে নবান্ন উৎসবের ঐতিহ্য ছিল। হেমন্তকালে নতুন ধান কেটে ঘরে তুললে গ্রামে গ্রামে এ উৎসব হতো। গ্রামের মানুষ নতুন ধানের পিঠা-পায়েস তৈরি করে এ উৎসব পালন করত। এ নবান্ন উৎসবের সাথে গ্রামের মানুষের আনন্দ, হাসি-কান্না জড়িত। কিন্তু কালের বিবর্তনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও অনিয়মিত ঋতু পরিবর্তনের কারণে এখন আর নবান্ন উৎসব দেখা যায় না। সারাদেশের দু'একটি জায়গা ছাড়া নবান্ন উৎসব প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলা যায়। তবে ভিন্ন আঙ্গিকে নগর সভ্যতায় কোথাও কোথাও নবান্ন উৎসব দেখা যায়। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটে নবান্ন উৎসব পালিত হয়ে থাকে প্রতি বছর। এ উপলক্ষে দেশের সংস্কৃতিকর্মীর বিভিন্ন রকমের পিঠার প্রদর্শনী করে থাকে। এছাড়া দিনব্যাপী চলে দেশীয় ঐতিহ্যকে ধারণ করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। নবান্ন উৎসব আমাদের বাঙালি জীবনে তাৎপর্য ও ঐতিহ্যময় উৎসব। এ উৎসব মানুষের মাঝে প্রাণের জোয়ার বয়ে আনে। বাঙালির ঐতিহ্য ও ইতিহাস ধরে রাখার জন্য এ উৎসব নিয়মিত পালন করা উচিত। এক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারিভাবে সকলের এগিয়ে আসা উচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.384978400367844,2.3572552924166206,2.448576411680664 "নিম্নলিখিত শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন : এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ স্মিথ ও ওয়ার্নার","১২ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার আর স্টিভ স্মিথ এছাড়া যিনি বল ট্যাম্পারিং করেছেন, সেই ক্যামেরন ব্যানক্রফটকে ৯ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ওদিকে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগও স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নারকে এবারের আসর থেকে নিষিদ্ধ করেছে। দুজনের মোট ১.৯ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি রয়েছে। স্মিথের দল রাজস্থান রয়্যালস এবং ওয়ার্নারের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। এর আগেই চলমান ঘটনার প্রেক্ষিতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের অধিনায়কের পদ ছেড়ে দিয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার। এর আগে স্টিভ স্মিথও রাজস্থান রয়্যালসের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেন। আজ দক্ষিণ আফ্রিকা ত্যাগ করবেন স্টিভ স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার ও ক্যামেরন ব্যানক্রফট। কেপটাউন টেস্টের তৃতীয় দিন ইচ্ছাকৃত ভাবে বলের আকার নষ্ট করার অপরাধে স্টিভ স্মিথ ও ব্যানক্রফটকে শাস্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। তবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার দায়ে এই দুজন সহ, ডেভিড ওয়ার্নারকেও ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। আরো পড়ুন: হয়রানি রুখে দাঁড়ানো এক বাংলাদেশি নারীর গল্প একজন কূটনীতিক যখন গুপ্তচর হয়ে ওঠেন ৯ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন ক্যামেরন ব্যানক্রফট ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সততা বিভাগের প্রধান ইয়াইন রয় এখন পর্যন্ত বল ট্যাম্পারিংয়ের সাথে অস্ট্রেলিয়ার কোচ ড্যারেন লেম্যানের সংশ্লিষ্টতা পাননি। যদিও সেদিনের ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে দ্বাদশ ব্যক্তি পিটার হ্যান্ডসকম্বের মাধ্যমে লেম্যান ব্যানক্রফটের কাছে বার্তা পাঠান। এরপর যে বস্তু দিয়ে বলের আকার পরিবর্তন করার চেষ্টা করেছেন ব্যানক্রফট সেটি তিনি লুকানোর চেষ্টা করেন। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী জেমস সাদারল্যান্ড জানান, লেম্যান এখনো পদত্যাগ করেননি এবং তার সাথে চুক্তি বহাল রাখবে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। জোহানেসবার্গে শুক্রবার শুরু হবে দুদলের মধ্যে চতুর্থ ও শেষ টেস্ট। এই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে থাকবেন ম্যাট রেনশ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও জো বার্নস। অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন টিম পেইন। জানা গেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল, পৃষ্ঠপোষক ও ভক্তদের চাপের মুখেই স্মিথ, ওয়ার্নার ও ব্যানক্রফটকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.874054945388561,2.281993493775584,2.396736490794967 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়। প্রশ্ন : লাল রং কিসের প্রতীক ? ",স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্ত |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9905529958742805,3.3680000455912915,2.2460948244987784 এক সপ্তাহের জন্য একটা বই ধার চেয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখ।,"প্রিয় বন্ধু, আমি আশা করি তুমি ভালো আছো। আমিও ভালো আছি। আমি তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে চাই। তুমি কি তোমার একটা বইটা আমাকে এক সপ্তাহের জন্য ধার দিতে পারো? আমি খুবই আগ্রহী এই বইটা পড়তে। আমি জানি তুমি এই বইটা পছন্দ করো, কিন্তু আমি তোমার কাছে ধার নিলে তোমার কোনো সমস্যা হবে না বলে আশা করি। আমি এই বইটা খুবই যত্ন করে পড়ব এবং এক সপ্তাহের মধ্যেই তোমাকে ফেরত দেব। তোমার অনুমতি পেলে আমি আজই তোমার বাসায় এসে বইটা নিয়ে যাব। তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1972964504947674,1.7851101314130677,2.0019761581855375 একুশে পদক কী? ব্যাখ্যা করুন।,"বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার হলো একুশে পদক। বাংলাদেশের বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্যবিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে একুশে পদক প্রদান করা হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে এই পদকের প্রচলন করা হয়েছে। ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৪৮০ জন গুণী ব্যক্তি ছাড়াও ২টি প্রতিষ্ঠান একুশে পদক পেয়েছে। একুশে পদকে ২ লক্ষ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৩৫ গ্রাম স্বর্ণপদক এবং একটি সনদ প্রদান করা হয়। পদকটির ডিজাইন করেছেন শিল্পী নিতুন কুণ্ডু। প্রাথমিকভাবে নগদ অর্থ ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হতো, কিন্তু বর্তমানে ২ লক্ষ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে প্রথমবারের মতো নয়জন গুণী ব্যক্তিকে একুশে পদক দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন— কাজী নজরুল ইসলাম (সাহিত্য), আব্দুল কাদির (সাহিত্য), জসীমউদ্দীন (সাহিত্য), সুফিয়া কামাল (সাহিত্য), আবুল কালাম শামসুদ্দীন (সাংবাদিকতা), মুহম্মদ কুদরাত-ই-খুদা (শিক্ষা), আবদুস সালাম (সাংবাদিকতা), তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (সাংবাদিকতা), মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন (শিক্ষা)। মরণোত্তর একুশে পদক প্রদানের দৃষ্টান্তও লক্ষ করা যায়। পুরস্কারের বিভাগ মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও বিজয়ী ব্যক্তির সংখ্যা কিন্তু প্রতি বছর একই নাও হতে পারে। এ পর্যন্ত বছরে সর্বনিম্ন একজন থেকে সর্বোচ্চ পনেরো জন পুরস্কারের জন্যে নির্বাচিত হয়েছেন । সর্বশেষ একুশে পদক প্রদান করা হয়েছে ২০১৯ সালে। এ বছর একুশে পদকপ্রাপ্তদের সংখ্যা ২১। একুশে পদক জাতীয় কৃতী সন্তানদের সম্মানিত করার এক মহৎ উদ্যোগ হিসেবে সর্বমহলে স্বীকৃত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.117547880531066,2.11618011188858,2.2543503984166207 "নিচের লেখাটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রশ্ন ""বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?""",শেখ নাহিয়ানের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.508688054839565,4.272792212986496,2.6655281849747596 "প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা, কীটতত্ত্ব, জিনপ্রযুক্তি, ফার্মেসি ইত্যাদি বিষয়ে জানা জরুরী কেন বিশ্লেষণ করো।","প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা, কীটতত্ত্ব, জিনপ্রযুক্তি, ফার্মেসি বিষয়গুলো ফলিত জীববিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত। জীবন সংশ্লিষ্ট প্রায়োগিক বিষয়সমূহ এ শাখার আলোচ্য বিষয় হওয়ায় এগুলো জানা জরুরী। এ শাখায় আলোচিত প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা সম্পর্কে জানা থাকলে আমরা প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ এবং জীবাশ্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে পারব। এখানে পরজীবীবিদ্যা, মৎস্যবিজ্ঞান, কীটতত্ত্ব, অণুজীববিজ্ঞান, কৃষিবিজ্ঞানে একটি সুনির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে এবং কোনো বিশেষ দলের জীব নিয়ে আলোচনা ও গবেষণা করা হয়েছে যা আমরা বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারব। সামুদ্রিক জীব সম্পর্কে জানতে সমুদ্র জীববিজ্ঞানের বিস্তারিত ধারণা পাওয়া যাবে। আবার কিছু বিষয়ে ঔষধশিল্প, প্রযুক্তি বিষয়ক কম্পিউটার প্রযুক্তি নির্ভর জীববিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যেগুলো আমরা আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারব। তাই প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা, কীটতত্ত্ব, জিনপ্রযুক্তি, ফার্মেসি ইত্যাদি বিষয়ে জানা জরুরী।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7297128087710094,2.04595326244895,2.108675852818132 মানুষের রক্তে পিএইচ-এর মান কত?,"মানুষের রক্তে পিএইচ-এর মান ৭.৩৫ থেকে ৭.৪৫ এর মধ্যে থাকে। পিএইচ হলো একটি পরিমাপ যা কোনও তরলের কতটা ক্ষারীয় বা কতটা অম্লীয় তা নির্ধারণ করে। ৭ হলো নিরপেক্ষ পিএইচ, ৭-এর কম মানে অম্লীয় এবং ৭-এর বেশি মানে ক্ষারীয়। মানুষের রক্তের পিএইচ ক্ষারীয় হয় কারণ এটিতে বাইকার্বোনেট আয়ন থাকে, যা ক্ষারীয়। বাইকার্বোনেট আয়ন রক্তে অম্লতা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মানুষের রক্তে পিএইচ-এর মান পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি সাধারণত একটি ছোট পরিসরে থাকে। পিএইচ-এর মান যদি খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যায় তবে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। পিএইচ-এর মান পরিবর্তনের কিছু কারণ হলো: ১. খাদ্য: কিছু খাবার, যেমন মাংস, মাছ এবং ডিম, রক্তের পিএইচ-এর মান কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে, কিছু খাবার, যেমন ফল, শাকসবজি এবং দুগ্ধজাত পণ্য, রক্তের পিএইচ-এর মান বাড়িয়ে দিতে পারে। ২. রোগ: কিছু রোগ, যেমন কিডনি রোগ এবং ডায়াবেটিস, রক্তের পিএইচ-এর মান পরিবর্তন করতে পারে। ৩. ওষুধ: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিকনভালসেন্ট, রক্তের পিএইচ-এর মান পরিবর্তন করতে পারে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.238483425254852,1.6931739275521198,1.7680484590666434 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন : ঈদের পর কওমী মাদ্রাসাগুলো ভর্তি কার্যক্রম শুরু করার জন্য এসব মাদ্রাসার বোর্ডগুলোর পক্ষ থেকে সরকারের কাছে মাদ্রাসা খুলে দেয়ার আবেদন করা হয়েছে। তারা ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ধর্মপ্রতিমন্ত্রীর কাছে লিখিত দাবি জানিয়েছেন। মাদ্রাসা বোর্ডের নেতারা বলেছেন, মাদ্রাসাগুলো বন্ধ থাকায় লক্ষ লক্ষ দরিদ্র শিক্ষার্থী এখন অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে শিশুদের ঝুঁকি বিবেচনা করে অন্যান্য শিক্ষপ্রতিষ্ঠানের মতো মাদ্রাসাগুলোও বন্ধ রেখেছে। এখন মাদ্রাসা খুলে দেয়ার দাবি নিয়ে তারা আরও আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন। আরও পড়ুন: দেশে কওমী এবং প্রাথমিক স্তরের নূরানী মাদ্রাসাগুলো পরিচালনার জন্য বেসরকারিভাবে কয়েকটি শিক্ষা বোর্ড রয়েছে। এসব বোর্ডের পক্ষে একটি প্রতিনিধি দল গত রোববার রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর সাথে দেখা করে মাদ্রাসা খুলে দেয়ার লিখিত আবেদন করেছেন। সেই আলোচনায় দুই মন্ত্রী মাদ্রাসা বোর্ডের নেতাদের বক্তব্য শুনেছেন। তবে মন্ত্রীরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলেননি বলে জানা গেছে। তারা আরও আলোচনা করার কথা বলেছেন। কওমি মাদ্রাসায় বহু শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয় চট্টগ্রামের মিরেরসরাই এলাকার একটি মাদ্রাসার শিক্ষক আশরাফ আলী নিজামপুরী বলেছেন, তার মাদ্রাসায় দেড়শ'র বেশি শিক্ষার্থীর বেশিরভাগই প্রত্যন্ত গ্রামের দরিদ্র পরিবারের। দীর্ঘ সময় মাদ্রাসা বন্ধ থাকলে শিক্ষাশিক্ষার্থীরা চরম সংকটে পড়বে বলে তিনি উল্লেখ করেন। ""আমাদের কওমী মাদ্রাসাগুলোতে হাজার হাজার এতিম, মিস্কিন, গরিব আছে, তাদের লালন পালন এবং ভারণ পোষণ দেয়া হয়। তাদের অভিভাবকের দায়িত্ব আমরা পালন করি। এবং রমজান মানুষ বেশি দান করে ও অর্থের যোগান হয়। আমরা যদি লম্বা সময় মাদ্রাসা বন্ধ রাখি তাহলে এই ছেলে মেয়েগুলো কোথায় যাবে? সেজন্য মাদ্রাসা খোলা দাবি জানিয়েছি,"" বলেন আশরাফ আলী নিজামপুরী। চট্টগ্রামেরই হাটহাজারি এলাকার মীরেরহাটের একটি মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষক উম্মে সুফা সাহেদা বলেছেন, তাদের মাদ্রাসায় এতিমখানা এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর মিলিয়ে আড়াই হাজারের মতো নারী শিক্ষার্থী রয়েছে। এতিমখানা ছাড়া অন্য বিভাগগুলো বন্ধ রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেছেন, মাদ্রাসা না খুললে অনেক শিক্ষার্থী ঝড়ে যেতে পারে। ","কওমী মাদ্রাসা খোলার দাবির পেছনে যেসব যুক্তি, কী করবে সরকার |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2608798597138144,5.311543845001514,2.3570109697285613 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯৮৪ সালে কনমেবল দশ সদস্য কনফেডারেশনের মধ্যে কোপা আমেরিকা আয়োজনের অধিকারকে চক্রাকার করার নীতি গ্রহণ করেছিল। প্রথম চক্রটি ২০০৭ কোপা আমেরিকা পর্যন্ত অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়েছিল, যা ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০১১ সালে দ্বিতীয় চক্র শুরু হয়, আয়োজক দেশগুলো আর্জেন্টিনা থেকে শুরু করে বর্ণানুক্রমিক ক্রমে আবর্তিত হবে। চিলি, মেক্সিকো এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী আসরের আয়োজনের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, কিন্তু কনমেবল নির্বাহী কমিটি এই চক্রাকার সম্পাদন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যার ফলে কনমেবলের প্রতিটি সদস্য অ্যাসোসিয়েশনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়; প্রতিটি অ্যাসোসিয়েশন নিশ্চিত করবে যে তারা তাদের জন্য উপলব্ধ আসরটি আয়োজন করবে কি না, এটি করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আর্জেন্টিনা ২০০৮ সালের ২৪শে নভেম্বর আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে নিশ্চিত করেছিল যে তারা ২০১১ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে।",২০১১ কোপা আমেরিকা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9969195071700838,3.5999833044618303,2.16378677789405 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ? অনুচ্ছেদ : জিয়াউর রহমান: ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে বেগম খালেদা জিয়া এই দলের চেয়ারপারসন (Chairperson)। রাষ্ট্রপতি জিয়া এই দলের সমন্বয়ক ছিলেন এবং এই দলের প্রথম চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক এ. কিউ. এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এর প্রথম মহাসচিব ছিলেন। জিয়ার এই দলে বাম, ডান ও মধ্যপন্থীসহ সকল স্তরের লোক ছিলেন। বিএনপির সব থেকে প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল এর নিয়োগ পদ্ধতি। প্রায় ৪৫% সদস্য শুধুমাত্র রাজনীতিতে নতুন ছিলেন তাই নয়, তারা ছিলেন তরুণ। ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় রমনা রেস্তোরাঁয় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যাত্রা শুরু করেন। জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি ঘোষণাপত্র পাঠ ছাড়াও প্রায় দুই ঘণ্টা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। সংবাদ সম্মেলনে নতুন দলের আহবায়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি প্রথমে ১৮ জন সদস্যদের নাম এবং ১৯শে সেপ্টেম্বর ওই ১৮ জনসহ ৭৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, বিএনপি গঠন করার আগে ১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) নামে আরেকটি দল উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে সভাপতি করে গঠিত হয়েছিল। ২৮শে আগস্ট ১৯৭৮ সালে নতুন দল গঠন করার লক্ষ্যে জাগদলের বর্ধিত সভায় ওই দলটি বিলুপ্ত ঘোষণার মাধ্যমে দলের এবং এর অঙ্গ সংগঠনের সকল সদস্য জিয়াউর রহমান ঘোষিত নতুন দলে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২৯৮টি আসনের মধ্যে ২০৭টিতে জয়লাভ করে। নির্বাচনে অংশ নিয়ে আব্দুল মালেক উকিল এর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ৩৯টি ও মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ২টি আসনে জয়লাভ করে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ৮টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ১টি ও মুসলিম ডেমোক্রেটিক লীগ ২০টি আসনে জয়লাভ করে।",বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0831827889063157,2.4959402706459666,2.168034628248376 "নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ: জীবন বৃক্ষের শাখায় যে ফুল ফোটে তাই মনুষ্যত্ব। বৃক্ষের গোড়ায় জল ঢালতে হবে এই ফুলের দিকে লক্ষ রেখে। শুধু শুধু মাটির রস টেনে গাছটা মোটা হয়ে উঠবে, এই ভেবে কোনো মালী গাছের গোড়ায় জল ঢালে না। সমাজব্যবস্থাকেও ঠিক করতে হবে মানুষকে খাইয়ে-দাইয়ে মোটা করে তুলবার জন্য নয়, মানুষের অন্তরে মূল্যবোধ তথা সৌন্দর্য, প্রেম ও আনন্দ সম্বন্ধে চেতনা জাগিয়ে তুলবার উদ্দেশ্যে। যখন এই চেতনা মানুষের চিত্তে জাগে তখন এক আধ্যাত্মিক সুষমায় তার জীবন পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তারই প্রতিফলনে সমস্ত জগৎ আলোময় হয়ে দেখা দেয়। ফলে মানুষ ইতর জীবনের গুরুভার থেকে মুক্তি পেয়ে নিজেকে লঘুপক্ষ প্রজাপতির মতো হালকা মনে করে।","মানব জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হলো মনুষ্যত্ববোধ অর্জন। সৌন্দর্য, প্রেম, আনন্দ প্রভৃতির সমন্বয়ে যে মানবিক মূল্যবোধ গড়ে ওঠে তার জাগরণই সমাজব্যবস্থার লক্ষ্য হওয়া উচিত। এই মূল্যবোধ যার মধ্যে জাগ্রত হয় তার জীবন অপরিসীম সৌন্দর্যে ভরে ওঠে। তার হৃদয়ের আলোয় সমস্ত পৃথিবী আলোকিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8254598663593096,2.422410362417801,2.6850565082525826 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? মেক্সিকো এপর্যন্ত ১৬ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭০ এবং ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে কনকাকাফ গোল্ড কাপে মেক্সিকো অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১১টি (১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৭৭, ১৯৯৩, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ২০০৩, ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, মেক্সিকো ১৯৯৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছে।",ফিফা বিশ্বকাপে ও কনকাকাফ গোল্ড কাপে মেক্সিকোর সাফল্য ও ব্যর্থতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ। ,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,1.692252970941465,3.009268325789177,1.962400731521658 বিবিনবাপ কি ব্যাখ্যা কর,"বিবিনবাপ একটি ঐতিহ্যবাহী দক্ষিণ কোরিয়ান খাবার। এতে রয়েছে চাল, মসুর ডাল, সামুদ্রিক শৈবাল, সবজির তরকারি এবং ডিম।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.486185213765123,3.160289803880144,4.551657108763207 মোট অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন কি?,এটি এমন একটি ঘটনা যেখানে আলোক রশ্মি আরও ঘন থেকে কম ঘন মাঝারিতে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং একই মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। এটি অপটিক্যাল ফাইবারগুলিতে ঘটে যা যোগাযোগের জন্য তারের মাধ্যমে আলোকে দীর্ঘ দূরত্বে ভ্রমণ করতে দেয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.09146607907511,2.5695052405909733,3.352104271082478 "মৃতদেহ থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে মৃতদেহ থেকে এই ভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলে জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. নাসিমা সুলতানা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিষয়ক তথ্য নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ""মৃতদেহ দাফন বা সৎকার করতে তিন চার ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। তিন ঘণ্টা পরে আর মৃতদেহে এই ভাইরাসের কার্যকারিতা থাকে না।"" আর এ কারণেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ মারা গেলে তাকে স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে নিজ ধর্ম মেনে সৎকার কিংবা পারিবারিক কবরস্থানেই তাকে দাফন করা যাবে বলে জানানো হয়। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তার দাফন ও সৎকার নিয়ে নানা ধরণের স্টিগমা এবং ভয় প্রচলিত আছে। আর এ কারণে, মারা যাওয়ার দীর্ঘ সময় পরও মৃতদেহ সরানো বা দাফন না হওয়ার নানা ঘটনাও সামনে আসে। এর আগে নারায়ণগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর মৃতদেহ নিজের বাড়ির সিঁড়িতে পরে থাকলেও তা সরাতে পরিবারের কেউ এগিয়ে আসেনি। ওই এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি বিবিসি বাংলাকে বলেছিলেন, নিজে মুসলিম হলেও স্বজনেরা এগিয়ে না আসায় ক... উপরের নিবন্ধটির পরের অংশ লিখতে থাকো। ","রোনাভাইরাসে মৃত মানুষটির দাফনের কাজে তিনি এগিয়ে এসেছেন। এমন অবস্থার প্রেক্ষিতেই আজ এ মৃতদেহের দাফন ও সৎকার নিয়ে এ তথ্য এলো। ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি মেনেই মৃতদেহ দাফন এবং সৎকার করা যায়। তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী মৃতদেহের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা সেটা না পাওয়া গেলে পলিথিনে মুড়ে স্থানান্তর করা যায়। মৃতদেহ দাফন বা শেষকৃত্যের জন্য নির্ধারিত কবরস্থান বা পারিবারিকভাবে নির্ধারিত স্থানে দাফন ও শেষকৃত্য করা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, সংস্থাটি বলেছে যে, এখনো পর্যন্ত এটা প্রমাণিত হয়নি যে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তির দেহ থেকে সুস্থ কোন ব্যক্তির মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়ায়। ",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,2.5798533798087386,2.686485581917355,2.5605680230181678 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৭১-এ স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়। হুমায়ুন আজাদ স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন যে বাস্তবায়িত হয়নি তা নিজস্ব মতামতে তুলে ধরেছেন, তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন সেটা বাস্তবায়িত হচ্ছেনা এবং সমাজের মানুষগুলো দূরে সরে এসেছে নৈতিকতা থেকে, সমাজে মৌলবাদ এসেছে, পূর্ব পাকিস্তানের আমলে ষাটের দশকে যখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তখন বাঙালি সমাজ অনেক প্রগতিবাদী ছিলো - এসব বিভিন্ন কথা তিনি বুঝিয়েছেন।",স্বাধীনতা সংগ্রাম |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.434283858093121,2.2893838354915794,2.680443428539701 "তিনি একজন গণিতবিদ ছিলেন যার ধারণা তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। সেই গণিতবিদের নাম কী?","প্রশ্নে গণিতবিদ অ্যালান টুরিং-এর কথা বলা হয়েছে। অ্যালান টুরিং একজন অগ্রণী ইংরেজ কম্পিউটার প্রকৌশলী, গণিতজ্ঞ, যুক্তিবিদ, দার্শনিক, গোপন সংকেত বিশেষজ্ঞ, গাণিতিক জীববিজ্ঞানী এবং ম্যারাথন দৌড়বিদ ছিলেন। কম্পিউটার প্রকৌশলের বিকাশে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি তার টুরিং মেশিনের মাধ্যমে গণনা ও অ্যালগোরিদমের ধারণার প্রচলন করেন। টুরিংকে তাত্ত্বিক কম্পিউটার প্রকৌশল ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। ",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.0776459628044264,1.9656052325367812,1.8953641290249377 এশিয়া মহাদেশের ভূ-প্রকৃতির বর্ণনা দাও।,"এশিয়া মহাদেশের ভূ-প্রকৃতি খুবই বৈচিত্র্যপূর্ণ। এর উত্তরে বরফে আচ্ছাদিত এলাকা সাইবেরিয়া যেমন আছে, তেমনি পশ্চিমে আছে উত্তপ্ত মরুভূমি। পৃথিবীর দশটি বড় নদীর মধ্যে সাতটিই এশিয়াতে প্রবাহিত। সেই সাথে পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট (৮,৮৫০ মিটার) এবং সর্বনিম্ন বিন্দু 'ডেড সি' বা মৃত সাগর এশিয়ায় অবস্থিত। এখানে পামির ও আর্মেনিয়া নামক দুটি পর্বত গ্রন্থি রয়েছে। অধিক উচ্চতার জন্য পামিরকে 'পৃথিবীর ছাদ' বলা হয় ৷ তিয়েনশান, আলতাই, ইয়ারোনয়, স্থানোভয়, কুনলুন, কারাকোরাম, হিমালয়, হিন্দুকুশ, সুলাইমান, ক্ষীরথর, এলবুর্জ, জাগ্রোস, পন্টিক, টোরাস এশিয়ার প্রধান পর্বত শ্রেণী। সাইবেরিয়া, টাইগ্রীস, সিন্ধু, গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, হোয়াংহো-ইয়াংশি-সিকিং অববাহিকা এশিয়ার প্রধান সমভূমি অঞ্চল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.983292961039447,2.8216634144397297,2.910107373461878 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন | কত সালে সর্বপ্রথম বেতার দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার হয় ?","দূরবীক্ষণ যন্ত্র তথা দুরবিন (টেলিস্কোপ) এমন একটি যন্ত্র যা দূরবর্তী লক্ষ্যবস্তু দর্শনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি দূরবর্তী বস্তু থেকে নির্গত বিকিরণ সংগ্রহ, পরিমাপ এবং বিশ্লেষণ করার কাজে ব্যবহৃত হয়। সাধারণ দূরবীক্ষণ যন্ত্র তৈরি করা হয় লেন্স এবং দর্পণের সাহায্যে। এ ধরণের দুরবিনের সাহায্যে দূরের বস্তু আরো উজ্জ্বলভাবে বা অস্পষ্ট বস্তু আরো স্পষ্ট করে দেখা যায়। আবার বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে ব্যবহৃত দূরবীক্ষণ যন্ত্র বলতে এমন কৌশল বুঝায় যার সাহায্যে সীমিত দিক থেকে আগত তড়িচ্চৌম্বক বিকিরণ বা কণা-বিকিরণ হিসেবে আগত বিকিরণ সংগ্রহ করা যায়। ইতিহাস প্রথম দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি তৈরি করেছিলেন হ্যান্স লিপারশে, ১৬০৮ সালে। ১৬০৯ সালে দূরবর্তী তারা পর্যবেক্ষণের জন্য গ্যালিলিও গ্যালিলি একটি দুরবিন তৈরি করেন। তিনি এই যন্ত্র তৈরির ধারণা লাভ করেছিলেন এক চশমা নির্মাতার কাছ থেকে। ঐ চশমা নির্মাতা একদিন লক্ষ্য করেছিলেন, তার দোকানে বসানো স্থির লেন্স পদ্ধতির মধ্য দিয়ে দেখলে দূরের বাতাসের দিক নির্ধারক যন্ত্রটি বিবর্ধিত দেখা যায়। গ্যালিলি তার দুরবিনের মাধ্যমে বৃহস্পতির উপগ্রহ এবং শনির বলয় পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। ১৬১১ সালে ইয়োহানেস কেপলার একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র নির্মাণ করেন যা অনেকটা জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মত ছিল।[1][2][3] তখন পর্যন্ত প্রতিসরণ দূরবীক্ষণ যন্ত্রের যুগ চলছিল। ১৭৩৩ সালে জেমস গ্রেগরি একটি অ্যাক্রোমেটিক ডাবলেট অবজেক্টিভ তৈরি করেন যার মাধ্যমে প্রতিসরণ দুরবিনের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। প্রতিফলন দূরবীক্ষণ যন্ত্র উদ্ভাবন করেন জেমস গ্রেগরি। আইজাক নিউটন-ও একটি প্রতিফলন দুরবিন তৈরি করেছিলেন। বর্ণীল অপেরণমুক্ত সাধারণ লেন্স নির্মাণ বেশ কষ্টসাধ্য হওয়ায় নিউটন এ ধরণের দুরবিন তৈরীতে উৎসাহিত হয়েছিলেন। তার মতে প্রতিসরণ দূরবীক্ষণ যন্ত্রে যেখানে অবজেক্টিভের স্থানে লেন্স ব্যবহার করা সেখানেই দর্পণ ব্যবহার করা সম্ভব কারণ দর্পণে ঠিক একইভাবে সকল বর্ণের আলো প্রতিফলিত হয়। বড় আকারের দূরবীক্ষণের অবজেক্টিভের স্থানে ব্যবহৃত দর্পণগুলো পরাবৃত্তীয় আকারের হয়ে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পালমার মানমন্দিরে স্থাপিত প্রতিফলন দূরবীক্ষণ যন্ত্রের অবজেক্টিভে ব্যবহৃত দর্পণের ব্যাস হল ৫০০ সেন্টিমিটার।[4] প্রকারভেদ একনলা দূরবীন মহাকাশ দেখার জন্য বেশি ব্যবহার হয়। বাইনকুলার বা দোনলা দূরবীন ভূমিতে ব্যবহার্য দুচোখে লাগাবার দুনলা ছোটো টেলিস্কোপ...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9741337689542537,2.2850654726225486,2.4108473883901245 ব্যাখ্যা করো: পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না।,"শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকার জন্য মানুষ পৃথিবীতে আসেনি। সমাজের অন্যদের কল্যাণ করার মাধ্পযমেই পরম সার্থকতা ও মঙ্গল নিহিত। আত্মস্বার্থ চিন্তা কখনোই মানুষকে মহৎ করে তোলে না। পুষ্প বা ফুল সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতীক। তাই ফুলকে সবাই ভালােবাসে। নিজের সৌন্দর্য ও সুবাস কখনই সে নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে না, বরং তা অন্যের মাঝে বিলিয়ে দিয়ে পরিতৃপ্তি লাভ করে। এটি ফুলের ধর্ম। প্রাকৃতিক নিয়মে ফুল থেকে ফল হয়। ফল থেকে বীজ হয়। বীজ থেকে গাছ হয়। গাছ থেকে আবার ফল হয়। এজন্য আমরা পুষ্পকে বীজের উত্তরসূরি হিসেবে চিহ্নিত করি। তবে ফুল শুধু বীজের উত্তরসূরি নয়, মধুর সুরভিতে সে সকলকে মুগ্ধ করে। প্রস্ফুটিত ফুল তার সৌন্দর্য দ্বারা মানুষকে আনন্দ দান করে। এমনকি যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ফুলের সুবাস গ্রহণ করে না, বাতাসের মাধ্যমে ফুল তার সুবাস সেই ব্যক্তির নাকে পৌছে দেয়। এতে তার জীবনের অবসান ঘটলেও তার প্রস্ফুটিত হওয়া সার্থকতা লাভ করে। মানব জীবনকেও ফুলের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। ফুলের আদর্শ গ্রহণ করে মানুষও যদি তার সর্বস্ব অপরের কল্যাণে উৎসর্গ করতে পারে, তাহলে তার জীবন সার্থক ও সুন্দর হয়। প্রকৃতপক্ষে সাধু ও মহৎ ব্যক্তিরা নানারকম বাধাবিপত্তি এবং বিপদাপদের মাঝেও মানবকল্যাণে নিজেকে নিয়ােজিত রাখেন। কোনাে প্রতিকূল পরিবেশই তাদেরকে মানবকল্যাণ সাধন থেকে বিরত রাখতে পারে না। ফুলের সুবাসের মতাে তাদের মহৎ গুণাবলিও সাধারণ মানুষকে পরম আনন্দ ও তৃপ্তি দান করে থাকে। হযরত মুহাম্মদ (সা.), হযরত আবু বকর (রা.), হাজী মুহম্মদ মুহসীন, দানবীর কার্নেগী, রণদা প্রসাদ সাহা প্রমুখ মহামানবের জীবনী পর্যালােচনা করে আমরা এই পরম সত্যটি উপলব্ধি করতে পারি। সুতরাং আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত বিশ্ব-মানবতার কল্যাণে নিজেকে ফুলের মতাে বিলিয়ে দেওয়া। এ বিলিয়ে দেওয়ার মাঝেই নিহিত রয়েছে মনুষ্য জীবনের পরম পাওয়া এবং চরম সার্থকতা। যে ব্যক্তি আত্মকেন্দ্রিক এবং নিজের স্বার্থের জন্য যেকোনো অপকর্ম করতে দ্বিধাবোধ করে না সে দেশ ও জাতির জন্য অভিশাপস্বরূপ। ফুলের সার্থকতা যেমন আত্মত্যাগে, ব্যক্তিজীবনের সার্থকতাও তেমনই অপরের সামগ্রিক কল্যাণ ও শুভ কামনায়। যেদিন আমরা ফুলকে আদর্শ ভেবে পরের কল্যাণে জীবনকে বিলিয়ে দিতে পারবো সেদিনই আমাদের সমাজজীবনে দুঃখ, যন্ত্রণা, বৈষম্যের অবসান ঘটবে। মানুষের জীবন হয়ে উঠবে আনন্দঘন ও কল্যাণময়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.0664578323909035,2.5276861713231593,2.6936003026133015 কোন প্রাণীর রক্ত ​​নেই,স্টারফিশের কোন রক্ত ​​নেই। পরিবর্তে এটি তার শরীরের মধ্য দিয়ে সমুদ্রের জল পাম্প করে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,7.4240005180314546,3.3065727894412986,5.902427362647137 "জীববিজ্ঞান শিক্ষক মি. হাসান তাঁর ছাত্রদের নিয়ে বিদ্যালয়ের চারপাশে গাছগুলো পর্যবেক্ষণ করলেন। পরবর্তীতে তিনি নানা রকম গাছ দেখিয়ে একটি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করলেন যার জনক বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস। অবশেষে তিনি উক্ত বিজ্ঞানীর প্রবর্তিত নামকরণ পদ্ধতির নিয়মাবলি আলোচনা করলেন। শিক্ষকের আলোচিত মূল বিষয়বস্তুর উদ্দেশ্য বর্ণনা করো।","শিক্ষকের আলোচিত মূল বিষয়বস্তুটি হলো জীবের শ্রেণিবিন্যাস। শ্রেণিবিন্যাসের উদ্দেশ্য হলো প্রতিটি জীবের দল ও উপদল সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণ করা। জীবজগতের ভিন্নতার প্রতি আলোকপাত করে আহরিত জ্ঞানকে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা, পূর্ণাঙ্গ জ্ঞানকে সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করা এবং প্রতিটি জীবকে শনাক্ত করে তার নামকরণের ব্যবস্থা করা। সর্বোপরি, জীবজগৎ ও মানব কল্যাণে প্রয়োজনীয় জীবসমূহকে শনাক্ত করে তাদের সংরক্ষণ অথবা প্রজাতিগত সংখ্যা বৃদ্ধির ব্যবস্থা নেওয়া।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3171965664669623,2.2978686434948776,2.3386851529652573 "নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ বলো: কলম্বাস যখন আমেরিকা আবিষ্কার করিতে কৃতসংকল্প হন, তখন লোকে তাহাকে বাতুল বলে নাই কি? নারী আপন স্বত্ব-স্বামিত্ব বুঝিয়া আপনাকে নরের ন্যায় শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করিতে চাহে, ইহাও বাতুলতা বৈ আর কি? পুরুষগণ স্ত্রীজাতির প্রতি যতটুকু সম্মান প্রদর্শন করেন, তাহাতে আমরা সম্পূর্ণ তৃপ্ত হইতে পারি না। লোকে কালী, শীতলা প্রভৃতি রাক্ষস প্রকৃতির দেবীকে ভয় করে। পূজা করে সত্য। কিন্তু সেইরূপ বাঘিনী, নাগিনী, সিংহী প্রভৃতি দেবীও কি ভয় ও পূজা লাভ করে না? তবেই দেখা যায় পূজাটা কে পাইতেছেন রমনী কালী, না রাক্ষসী নৃমুন্ড মালিনী।","প্রদত্ত পাঠ্যের সারাংশ নিন্মরূপ: সমাজ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনতে হলে, প্রচলিত প্রথা ভাঙতে হলে, শত বাঁধা-বিঘ অতিক্রম করতে হয়। আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে এই বাঁধা-বিপত্তি জয় করে নারীকে তার অধিকার আদায় করে নিতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.218075230364932,3.2942494865094667,3.3897685907988895 "নিচের বাক্যটি কি সম্পর্কে? উত্তাল সমুদ্র ঢেউ তীরে আছড়ে পড়তে থাকে, যা দেখে মনে হয় ঝড় আসছে",বাক্যটি ঝড় এবং সমুদ্র সংক্রান্তে। ,Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,3.7272025783624567,4.4819300276108445,5.283379976834072 "নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন | চিনি বা শর্করা খাওয়াকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে","চিনি বা সুগারকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে, বলছেন গবেষকরা গত কয়েক দশকে ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে এত কিছু করা হয়েছে যে সিগারেট খাওয়াটা অন্তত উন্নত বিশ্বে একটা প্রান্তিক এবং 'খারাপ' অভ্যাস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এখন পশ্চিমা দেশে সিগারেটের প্যাকেট হয় সাদা, তাতে ধূমপানজনিত নানা রোগের বীভৎস ছবি থাকে - যা দেখে হয়তো অনেকেই সিগারেট খাবার ইচ্ছে চলে যাবে। অনেকেই মনে করছেন, চিনি, শর্করা বা সুগারকে নিয়েও হয়তো এরকমই একটা কিছু করতে হবে। সুগার-ভর্তি পানীয় বা কোমল পানীয়ের ওপর এখনই প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে। এখন ব্রিটেনের ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি রিসার্চ নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছেন, এসব পানীয়, এবং মিষ্টি ও স্ন্যাকস-কেও সাদা মোড়কে বাজারজাত করা উচিত - যাতে একে কম আকর্ষণীয় দেখায়। অতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় জিনিস খাও কমাতেই এটা করা দরকার - এক রিপোর্টে বলছেন তারা। ব্রিটেনের জাতীয় ডায়েট এ্যান্ড নিউটিশন সার্ভে নামের এক জরিপে দেখা গেছে, একজন টিনএজারের (মোট ক্যালরির অংশ হিসেবে) যতটুকু সুগার খাওয়া উচিৎ - প্রকৃতপক্ষে সে তার তিনগুণ বেশি খাচ্ছে। আইপিপিআরের পরিচালক টম কিবাসি বলছেন, প্লেইন প্যাকেজিং অর্থাৎ মিষ্টিজাতীয় জিনিসকে অনাকর্ষণীয় সাদা প্যাকেটে বিক্রি করা শুরু করলে অতিরিক্ত সুগার খাওয়া নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এক বড় পরিবর্তন ঘটতে পারে। ব্রিটেনে এখন সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানজনিত রোগের ছবি থাকে এর সাথে জাংক ফুড বা চটজলদি খাবারের বিজ্ঞাপন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও বলেছেন তিনি। ব্রিটেনে সরকারের মন্ত্রীরাও বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন বলে খবর বেরিয়েছে। কিন্তু অনেকে প্রশ্ন করছেন যে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে কিনা। চিনি-মেশানো খাবার উৎপাদন-বাজারজাতকরণের সাথে যুক্ত বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যেই এ নিয়ে আপত্তি তুলেছে। তারা বলছে এটা বাণিজ্যিক ও প্রতিযোগিতার স্বাথীনতার বিরোধী। বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর: আড়ং বন্ধের পর বদলি নাটক, সামাজিক মাধ্যম সরগরম কী ধরণের পুরুষ পছন্দ বাংলাদেশের মেয়েদের? মাঝরাতে রান্নাঘরের মেঝেতে কুমির দেখলেন যে নারী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই করছে কেনিয়া ভেপিং বা ই সিগারেট ধূমপান কমাতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে কিন্তু তামাক শিল্পও এক সময় এই একই যুক্তি তুলে ধরেছিল, কিন্তু তা সরকারের কঠোর ধূমপানবিরোধী অবস্থানকে দমাতে পারে নি। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.237770304739598,2.86396148493418,2.9421470097763516 "মি. জামান ১০ম শ্রেণির 'বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়' বিষয়ের একজন শিক্ষক। তিনি আজ শ্রেণিতে একটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। ঐ নির্বাচনে চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। অতঃপর, = তিনি অপর একটি সাধারণ নির্বাচনের কথা বলেন যা “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত হয়। এতে একটি দল জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। উদ্দীপকের শেষাংশে আলোচিত নির্বাচনের হাত ধরে আজকের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ— মতামত দাও।","উদ্দীপকের শেষাংশে আলোচিত নির্বাচনটি হলো পাকিস্তানের ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে জাতীয় এবং প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ নজিরবিহীন বিজয় লাভ করে। এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বঙ্গবন্ধুর স্বায়ত্তশাসনের দাবির রাজনৈতিক বিজয়। উদ্দীপকে দেখা যায়, শিক্ষক মি. জামান উদ্দীপকের শেষাংশে “এক ব্যক্তির একভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত নির্বাচনের কথা বলেন। তীব্র গণ আন্দোলনের ফলে ১৯৬৯ সালের ২৫শে মার্চ আইয়ুব খানের পদত্যাগের পর ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর পাকিস্তানে সর্বপ্রথম এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনকে ৬ দফার পক্ষে গণভোট হিসেবে অভিহিত করে। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ পাকিস্তানি সরকারকে বিচলিত করে তোলে। তারা বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে থাকে। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে রাজপথে নামে। জবাবে পাকিস্তানিরা শুরু করে গণহত্যা। এর প্রতিক্রিয়াতেই বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তানি শাসনশোষণে অতিষ্ঠ মুক্তিকামী বাঙালি স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে রায় দেয়। আর এর ধারাবাহিকতায়ই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ জন্মলাভ করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.033328785166052,2.2489775867507666,2.346975503747975 """দুঃখের মতাে এত বড়াে পরশপাথর আর নেই"" কথাটি কেন বলা হয়?","মানুষের জীবনে সুখ ও দুঃখ নামক দুটি জিনিসের অস্তিত্ব বিদ্যমান রয়েছে। সুখ-দুঃখ পর্যায়ক্রমে আসে। তাই জীবনে দুঃখ এলে ভেঙে পড়লে চলবে না। আর সুখ এলেও তা নিয়ে অতি গর্ব করারও কিছু নেই। আগুনে পােড়ালে যেমন খাঁটি সােনার পরিচয় স্পষ্ট হয়, তেমনই দুঃখের দহন মানুষকে খাটি মানুষে পরিণত করে। আঘাতে আঘাতে, বেদনায় বেদনায় মানুষের মনুষ্যত্ববােধ, সত্যনিষ্ঠা ও বিবেকবােধ জাগ্রত হয়। দুঃখে না পড়লে কোনাে মানুষই জীবনের যথার্থ স্বরূপ উপলব্ধি করতে পারে না। মনীষীগণ তাই দুঃখকে পরশপাথরের সাথে তুলনা করেছেন। পরশপাথরের ছোঁয়ায় যেমন লােহা সােনায় পরিণত হয়, তেমনই দুঃখের আঘাত অমানুষকে মহৎ মানুষে পরিণত করতে পারে। বেদনার অশ্রুতে যখন ভেসে যায় সমস্ত গ্লানি, তখন অপার্থিব এক পবিত্ৰবােধ জন্ম নেয় হৃদয়ে। সেই পবিত্ৰবােধই তাকে সুন্দর করে, নতুন এক মানুষে পরিণত করে। পৃথিবীর ইতিহাসে মনীষীদের জীবনীতে আমরা দেখি যে, তারা দুঃখময় জীবন কাটিয়েই সুখের সন্ধান পেয়েছেন। দুঃখকে সাদরে গ্রহণ করে নেওয়ার ফলেই তারা সুখের দেখা পেয়েছেন। দুঃখকে কখনাে তারা অবজ্ঞা করেননি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.277791529910993,2.519213621459728,2.8063693015213658 সংক্ষেপে বলো যে মানুষের মুখে ব্রন কীভাবে হয়?,মানুষের ত্বকের নিচের ছোট ছোট আয়েল গ্রান্ড থেকে ত্বকগ্রন্থির ছিদ্রপথে সামান্য পরিমাণে তেল বের হওয়ায় ত্বক নরম থাকে। কিন্তু বাতাসের ধুলাবালি বা কোষের বর্জনীয় পদার্থ কখনো কখনো এই ছিদ্রপথ বন্ধ করে দিলে রক্তের শ্বেত কণিকা পুঁজে পরিণত হয়ে এখানে ব্রনের সৃষ্টি করে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.5167882409800155,3.247842446887178,3.8035106906350236 অধিবর্ষ বলতে কী বোঝায়?,"অধিবর্ষ বলতে ৩৬৬ দিনে এক বছর হওয়াকে বোঝায়। সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে তাকে সৌরবছর বলা হয়। সাধারণত ৩৬৫ দিনে সৌরবছর গণনা করা হয়। কিন্তু সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর আসলে ঠিক ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে। তাই প্রতি চার বছরে একদিন বাড়িয়ে ইংরেজি চতুর্থ বছর ৩৬৬ দিনে গণনা করা হয়। সে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে ধরা হয়। এরূপ বছরকে অধিবর্ষ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5232048433652645,1.9100118551226235,2.289882916460841 আইয়ামে জাহেলিয়া বলতে কী বোঝায়?,"সাধারণভাবে আইয়ামে জাহেলিয়া বলতে মহানবি (স.)-এর ইসলাম প্রচার শুরুর আগের যুগকে বোঝায়। আইয়াম আরবি শব্দ। এর অর্থ যুগ, সময়, কাল প্রভৃতি। আর জাহেলিয়া অর্থ অজ্ঞতা, তমসা, বর্বরতা বা কুসংস্কার। সুতরাং আইয়ামে জাহেলিয়া অর্থ অজ্ঞতার যুগ বা তমসার যুগ। আইয়ামে জাহেলিয়া বলতে সেই যুগকে বোঝায় যে সময় আরবে কোনো প্রকার কৃষ্টি, ধর্মগ্রন্থ বা সূক্ষ্ম কোনো ধর্মীয় অনুভূতি বা চেতনা ছিল না। এ সম্পর্কে ঐতিহাসিক পি. কে. হিট্টি বলেন, সাধারণত জাহেলিয়া শব্দটি দিয়ে অজ্ঞতা বা বর্বরতার যুগকে বোঝায়, কিন্তু বাস্তবে এ শব্দটি এমন একটি সময়কে বোঝায় যখন আরবে কোনো বিধিবিধান ছিল না, কোনো অনুপ্রাণিত ধর্মপ্রচারক ছিল না, ছিল না প্রত্যাদেশ হিসেবে আসা কোনো ধর্মগ্রন্থ। ঐতিহাসিক জে ওয়েলহাউসেন জাহেলিয়া যুগের আরবদের সম্পর্কে বলেন, ""আরবদের ধর্ম ও রাজনৈতিক জীবন আদিম অবস্থায় ছিল। সুস্থ, সুন্দর ও সুশৃঙ্খল জীবন সম্পর্কে তারা একেবারেই অজ্ঞ ছিল। তাদের সমাজ ও ধর্মীয় অবস্থা অধঃপতনের সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসে পৌঁছেছিল।"" মূলত খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে ইসলামের আবির্ভাবের আগে যখন আরব উপদ্বীপে আইন-কানুন, নীতি-নৈতিকতা, শিক্ষা-সংস্কৃতি, জ্ঞান-বুদ্ধিবৃত্তি, মানবতাবোধ, অর্থনৈতিক স্বাধীনতাসহ আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য বিরাজ করত সেই সময়কে আইয়ামে জাহেলিয়া বলা হয়। তবে হিট্টির মতে, আইয়ামে জাহেলিয়ার এ সংজ্ঞা সমগ্র আরব উপদ্বীপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে না। কেননা ঐ সময় দক্ষিণ আরব একটি শিক্ষিত ও সংস্কৃতিমান সমাজের প্রতিনিধিত্ব করেছিল। এ সংজ্ঞা শুধু হেজাজ, নজদ ও নুফুদ এলাকার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আরব উপদ্বীপের দক্ষিণাঞ্চলের বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে পি. কে. হিট্টির প্রদত্ত মতামত গ্রহণ করাই অধিকতর ইতিহাসসম্মত। পবিত্র কুরআনে কয়েকবার আইয়ামে জাহেলিয়া সম্পর্কে উল্লেখ আছে। কিন্তু গোটা আরব উপদ্বীপে এর বিস্তৃতি ছিল কি না, সেখানে তা জানা যায় না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.219469063361199,2.1861430449528783,2.2921863480266804 "রোম্মান পূর্ণিমার সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গেল। সে দেখল যে, সমুদ্রের পানির প্রবাহ দ্রুত ফুলে উঠছে এবং অমাবস্যার সময়ও একই ঘটনা ঘটল। অষ্টমী তিথিতে এ দৃশ্যের পরিবর্তন ঘটতে লাগল। সে বুঝতে পারল সমুদ্রের পানির— এভাবে ফুলে উঠা ও নেমে যাওয়ার কিছু নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে। পূর্ণিমা ও অষ্টমী তিথির ঘটনা দুটির তুলনামূলক আলোচনা কর।","পূর্ণিমা তিথিতে তেজ কটাল বা ভরা কটাল এবং অষ্টমী তিথিতে মরা কটাল সংঘটিত হয়। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর এক পাশে চাঁদ ও অপর পাশে সূর্য অবস্থান করে। এ সময় চন্দ্র ও সূর্য সমসূত্রে থাকে এবং উভয়ের মিলিত আকর্ষণে সমুদ্রে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয়। এই প্রবল জোয়ারকে তেজকটাল বা ভরা কটাল বলে। উদ্দীপকের রোম্মান কক্সবাজারে পূর্ণিমার সময় এই ঘটনাটি দেখেছে। আবার, অষ্টমী তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সমকোণে অবস্থান করে। ফলে চন্দ্রের আকর্ষণে এ সময় চাঁদের দিকে জোয়ার হয়। কিন্তু সূর্যের আকর্ষণের জন্য এ জোয়ারের বেগ তত প্রবল হয় না। এরূপ জোয়ারকে মরা কটাল বলে। উদ্দীপকের রোম্মান অষ্টমী তিথিতে এ ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করেছে। এক মাসে দুবার ভরা কটাল এবং দুবার মরা কটাল হয়। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, পূর্ণিমা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সমসূত্রে থাকায় ভরা কটাল এবং অষ্টমী তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সমকোণে থাকায় মরা কটাল সংঘটিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6015106565010933,1.8880134034600178,2.0733531239937744 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অ্যানালগ কম্পিউটার হলো এমন কম্পিউটার ","যা কোনো কম্পিউটিং সমস্যাকে ভৌত বৈশিষ্ট্য যেমন ইলেকট্রিক, যান্ত্রিক, বা হাইড্রলিক-এর ভৌত এবং চলমান (continuous variable) পরিমাপে মডেল হিসেবে রূপ দেয়া হয়। অপরদিকে, ডিজিটাল কম্পিউটার-এ সমস্যাটিকে ধাপবিশিষ্ট সংখ্যামানে মডেল করা হয়। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9494509201848764,3.0110826252228162,3.394484792489525 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? আরবের বাইরে, আফ্রিকাই প্রথম মহাদেশ ছিল, যেখানে ইসলাম ৭ম শতাব্দীর গোড়ার দিকে ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্বের মুসলিম জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এই মহাদেশে বাস করে। মুসলমানরা বর্তমান জিবুতি, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়া অতিক্রম করে ""হিজরতের সময়"" ইথিওপিয়ায় আশ্রয়ের খোঁজে। আফ্রিকার অধিকাংশ মুসলমান সুন্নি; আফ্রিকায় ইসলামের জটিলতা চিন্তার বিভিন্ন ধারা, ঐতিহ্য, এবং অনেক আফ্রিকান দেশের মত দ্বারা উন্মোচিত হয়। আফ্রিকান ইসলাম স্থবির নয় এবং ক্রমাগত প্রচলিত, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থার দ্বারা রূপায়িত হচ্ছে। সাধারণত আফ্রিকায় ইসলাম প্রায়ই আফ্রিকার সাংস্কৃতিক প্রেক্ষিতে অভিযোজিত হয়।",হিজরতের সময় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.276263621024987,7.193900977543821,2.5389755394731663 শবে মেরাজে কী হয়েছিল তা বর্ণনা করো।,"ইবনে কাসির তাঁর তাফসিরে মেরাজ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করে বলেন, সত্য কথা হলো, নবী (স.) ইসরা সফর জাগ্রত অবস্থায় করেন, স্বপ্নে নয়। মক্কা থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত এ সফর বোরাক নামক বিশেষ প্রাণিযোগে করেন। বায়তুল মুকাদ্দাসের দ্বারে উপনীত হয়ে তিনি বোরাকটি অদূরে বেঁধে নেন এবং বায়তুল মুকাদ্দাসের মসজিদে প্রবেশ করে কেবলামুখী হয়ে দুই রাকাত নামায আদায় করেন। এরপর সিঁড়ির সাহায্যে প্রথম আকাশ, তারপর অন্যান্য আকাশে যান । ঐ সিঁড়িটির স্বরূপ সম্পর্কে আল্লাহই ভালো জানেন । যাহোক, প্রতিটি আকাশে সেখানকার ফেরেশতারা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান এবং যষ্ঠ আকাশে হজরত মুসা (আ.) ও সপ্তম আকাশে হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর সাথে তার সাক্ষাৎ হয়। তিনি সিদরাতুল মুনতাহা দেখেন, যেখানে আল্লাহর নির্দেশে স্বর্ণের প্রজাপতি ও নানা রঙের প্রজাপতি ছোটাছুটি করছিল। ফেরেশতারা স্থানটিকে ঘিরে রেখেছিল। সেখানেই তিনি একটি দিগন্তবেষ্টিত সবুজ রঙের পালকির ন্যায় রফরফ ও বায়তুল মামুরও দেখেন ৷ বায়তুল মামুরের কাছেই কাবার প্রতিষ্ঠাতা হযরত ইবরাহিম (আ.) প্রাচীরের সাথে হেলান দিয়ে বসা ছিলেন। এ বায়তুল মামুরে দৈনিক ৭০ হাজার ফেরেশতা প্রবেশ করেন। রাসূলুল্লাহ (স.) স্বচক্ষে জান্নাত ও দোজখ দেখেন। সে সময় তাঁর উম্মতের জন্য প্রথমে ৫০ ওয়াক্তের নামায ফরজ হওয়ার নির্দেশ হয়। এরপর তা কমিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত করে দেয়া হয়। এরপর তিনি বায়তুল মুকাদ্দাসে ফিরে আসেন এবং বিভিন্ন আকাশে যেসব পয়গাম্বরের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছিল তাঁরাও তার সাথে বায়তুল মুকাদ্দাসে নামেন। তারা এখান থেকেই বিদায় নেন এবং রাসূল (স.) বোরাকে সওয়ার হয়ে অন্ধকার থাকতেই মক্কায় পৌঁছে যান।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.880494655680331,2.759450857794866,2.920711272916514 আগরতলা মামলা কেন দায়ের করা হয়? ব্যাখ্যা কর।,"বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে একটি বিপ্লবী পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে পাকিস্তান সরকার ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা দায়ের করে। বঙ্গবন্ধুর চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তাই তিনি একটি গোপন বিপ্লবী পরিকল্পনায় সম্মতি দিয়েছিলেন। ঐ বিপ্লবী পরিকল্পনায় ঠিক করা হয় বাঙালিরা পূর্ব পাকিস্তানের ক্যান্টনমেন্টগুলোতে অতর্কিত হামলা করে পাকিস্তানি সেনাদের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বন্দি করবে। এরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হবে। পরিকল্পনাটি ফাঁস হয়ে গেলে পাকিস্তান সরকার ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা (রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য) দায়ের করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1935333112516746,1.949656034771831,2.156444135005621 মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?,"মৌলিক সংখ্যা হলো এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যা ১-এর চেয়ে বড় এবং যাকে ১ এবং সেই সংখ্যা ছাড়া অন্য কোনো স্বাভাবিক সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে ভাগ করা যায় না। অন্যভাবে বললে, মৌলিক সংখ্যা হল এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যার কেবলমাত্র দুটো পৃথক উৎপাদক আছে: ১ এবং ঐ সংখ্যাটি নিজেউদাহরণস্বরূপ: ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মোট ৪টি মৌলিক সংখ্যা রয়েছে। সেগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.5792632732729412,1.807821007433551,2.1534781959358207 "নিচের প্রশ্নটির উত্তর দিন। কেদারনাথ মন্দিরটি কি উত্তরাখন্ডে অবস্থিত?","হ্যাঁ, কেদারনাথ মন্দির ভারতের উত্তরাখন্ডে অবস্থিত।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.942632812667342,2.4541470962334913,2.911729638283733 "প্রশ্নঃ কে বলেছে অস্ত্রের নল থেকে শক্তি আসে উত্তরঃ ",মাও জেডং,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.354864815523775,67.99438997574104,12.060111660597718 "নিচের বাক্যটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও। কমলালেবু, লাল আপেল, হলুদ কলা এবং সবুজ তরমুজ রোদে শুয়ে ফলের বাজারটি বেশ সুন্দর লাগছিল। প্রশ্ন: ফলের বাজারে কোন ফল বিক্রি হচ্ছে?","ফলের বাজারে বিক্রি হচ্ছে কমলা, আপেল, কলা ও তরমুজ।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7962491976282675,3.0935448723761247,3.0382338863787006 "নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ: জীবনের একটি প্রধান লক্ষণ হাসি ও আনন্দ। যার প্রত্যেক কাজে আনন্দ-স্ফুর্তি তার চেয়ে সুখী আর কেউ নয়। জীবনে যে পুরোপুরি আনন্দ ভোগ করতে জানে, আমি তাকে বরণ করি। স্থূল দৈনন্দিন কাজের ভেতর সে এমন একটা কিছুর সন্ধান পেয়েছে যা তার নিজের জীবনকে সুন্দর শোভন করেছে এবং পারিপার্শ্বিক দশ জনের জীবনকে উপভোগ্য করে তুলেছে। এই যে এমন একটা জীবনের সন্ধান যার ফলে সংসারকে মরুভূমি বোধ না হয়ে ফুলবাগান বলে মনে হয়, সে সন্ধান সকলের মেলে না। যার মেলে সে পরম ভাগ্যবান। এরূপ লোকের সংখ্যা যেখানে বেশি সেখান থেকে কলুষ বর্বরতা আপনি দূরে পালায়। সেখানে প্রেম, পবিত্রতা সর্বদা বিরাজ করে।","হাসি-আনন্দ মানবজীবনের এমন একটি সম্পদ যার মাধ্যমে জীবন সুন্দর হয়ে ওঠে। এই হাসি ও আনন্দকে যে তার জীবনের সর্বক্ষেত্রে খুঁজে পেয়েছে তার মাধ্যমে কেবল তার নিজের জীবনই সুন্দর হয়নি চারপাশের মানুষের জীবনও হয়ে উঠেছে উপভোগ্য। এই সুখী মানুষের স্পর্শেই সমাজের কালিমা দূর হয়, সমাজ হয়ে ওঠে পবিত্র ও প্রেমময়। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.974737973931708,2.432470560793694,2.7718802639790185 উদ্ভিদ প্রজননে সংরায়ন বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। ,"কোনো ভালো বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন গাছের পরাগরেণু একই প্রজাতির ভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন গাছের গর্ভমুণ্ডে পরাগায়ন ঘটিয়ে উন্নত জাত উদ্ভাবনের প্রক্রিয়াকে বলা হয় সংকরায়ন। অন্যভাবে বলা যায়, সংকরায়ন হলো এমন প্রজনন পদ্ধতি যেখানে এক বা একাধিক জিনগত বৈশিষ্ট্যে ভিন্ন দুই বা ততোধিক উদ্ভিদের মধ্যে ক্রস করিয়ে নতুন উন্নত ভ্যারাইটি (জাত) উদ্ভাবন করা হয়। একটি নাতিদীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এটি করা হয়। ধানের ইরি বা বিরি-র বিভিন্ন উন্নত ফলনশীল প্রকরণ এভাবেই সৃষ্টি করা হয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.626368118784126,2.711671756664931,3.053819096441819 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: গ্রিসের প্রসিদ্ধ দার্শনিক পন্ডিত আরস্তুল বলিয়াছেন যে, মানব স্বভাবত আসঙ্গলিপ্সু। মানবসৃষ্টির উপাদানগুলির মধ্যে প্রেম একটি উপাদান ছিল, ইহা সুনিশ্চিত। খোদাতাআলা মানবকে তাহার আকৃতির অনুরূপ সৃষ্টি করিয়া তাহার দেহের মধ্যে আত্মা প্রবেশ করাইয়া দিয়া মানবকে অনুগৃহীত করিয়াছেন। কারণবশত মানব যখন অবিনশ্বর জগৎ হইতে নশ্বর জগতে পদার্পণ করে, তখন সে-ই খোদাতাআলার প্রতিনিধিত্ব-প্রাপ্ত হয়। এই পৃথিবী খোদাতাআলার আশ্চর্যজনক সৃষ্টি-কৌশলে পরিপূর্ণ। যদিও মানবাত্মা চতুর্ভুজরূপে প্রাচীরের মধ্যে আবদ্ধ হইল, তথাপি তাহার গমনাগমনের দ্বার উন্মুক্ত রহিয়াছে; তাহার উন্নতিমার্গে আরোহণার্থ একদিকে সোপানশ্রেণী সংলগ্ন রহিয়াছে। যদি সে উদ্যমসহকারে চেষ্টা করে, তাহা হইলে খোদাতাআলার অনুগ্রহে উক্ত সোপানশ্রেণী অতিক্রমপূর্বক উন্নতিমার্গে আরোহণ করিতে সক্ষম হয়। আবার অন্যদিকে তাহার জন্যে অবনতির দ্বার অবরুদ্ধ রহিয়াছে; যদি তাহার কু-প্রবৃত্তি প্রবল হয়, তাহা হইলে অজ্ঞানতারূপ লৌহনির্মিত হস্ত উক্ত দ্বার উন্মুক্ত করিয়া দেয়, তখন সেই অপরিণামদর্শী মানবাত্মা অবনতির গভীরতম গর্ভে নিপতিত হয়। একদিকে বিবেক ঐশ্বরিক জ্ঞান শিক্ষা দিয়া আত্মাকে জ্যোতির্ময় করিয়া তুলিতেছে, অন্যদিকে কু-প্রবৃত্তি অসৎ পথে চালিত করিয়া তাহাকে ধ্বংস করিতেছে।","খোদা মানুষকে সৃষ্টি করে তার মধ্যে আত্মাকে প্রবিষ্ট করে নিজের প্রতিনিধিরূপে এ পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। মানুষের মধ্যে কুপ্রবৃত্তি, সুপ্রবৃত্তি দুটোই আছে। সুপ্রবৃত্তি তাকে উন্নতির পথে ধাবিত করে আর কুপ্রবৃত্তি তাকে অবনতির অতল গভীরে নিক্ষেপ করে। তাই তাকে সব সময় সুপ্রবৃত্তির পথেই চলতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.55578368571296,2.153952913558173,2.479919728214313 সব বাঘের কি ঠিক একই প্যাটার্নের ডোরা আছে?,"না, প্রতিটি বাঘের স্ট্রাইপের একটি অনন্য প্যাটার্ন রয়েছে, এটি স্বতন্ত্র এবং একটি আঙ্গুলের ছাপের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.892210368220967,2.5676430981322,3.933544976747507 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ধুন্দ আব্বাসি হযরত মুহাম্মদ ( সঃ) এর চাচা আব্বাস ( রাঃ) এর চাচা থেকে আগত একটি উপজাতি। শেরবাজ খান ব্রিটিশ ওপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে ১৮৫৭ সালের জুলাই মাসে ৩০০ জন লোককে নিয়ে ব্রিটিশ উপনিবেশের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ বন্দোবস্ত আক্রমণ করার পরিকল্পনা করেছিলেন - কিন্তু তার পরিকল্পনাটি ব্রিটিশদের কাছে ফাঁস হয়ে যায় এবং তার পরিকল্পনা ব্যর্থ হয় এবং তিনি ব্রিটিশদের হাতে ধরা পড়েন। পরে তাকে বিচার করা হয়েছিল, সাজা দেওয়া হয়েছিল এবং তাকে তোপের সামনে রেখে গুলি করা হয়েছিল।",ব্রিটিশ উপনিবেশের বিরুদ্ধে আক্রমণ পরিকল্পনা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.375558262242975,2.809986727371744,2.561409412297817 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | স্টেডিয়ামের স্থানটি মুক্তিযুদ্ধের বিভীষিকাময় স্মৃতি বিজড়িত রয়েছে।","২৫ মার্চ, ১৯৭১ হতে ঢাকাসহ সারাদেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনী গণহত্যা শুরু করে। তবে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত গাইবান্ধা শহর মুক্ত ছিল। ১৭ এপ্রিল দুপুরের পর পাকিস্তান সেনাবাহিনী গাইবান্ধা শহরে প্রবেশ করে শহর ও আশপাশের এলাকাজুড়ে হত্যা, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ করেছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী গাইবান্ধা স্টেডিয়ামের মাঠে তাদের মূল ঘাঁটি স্থাপনের করেছিল। ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী স্টেডিয়ামের দক্ষিণ প্রান্তে কফিল শাহের প্রাচীর ঘেরা গুদামঘরকে নিরীহ বাংলদেশীদের নির্যাতন কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করে। গুদামঘরের স্থানটি ""হেলাল পার্ক বধ্যভূমি"" অথবা ""কাফিল শাহের গুদাম বধ্যভূমি"" নামে পরিচিত।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6397903182977056,2.514476128797727,2.747854727091385 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন ""পূর্ব বাংলা"" থেকে ""পূর্ব পাকিস্তান""-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে",সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0884186666301434,2.0518995503615285,2.20381717221611 "রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। এই ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে কী প্রভাব পড়বে? ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে অর্থাৎ পুকুর, জলাশয় ভরাটের কারণে রাতুলদের গ্রামে পানি সংকট সৃষ্টি হবে এবং সংকটের কারণে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশের নদ-নদী, জলাশয়, পুকুর শুকিয়ে যাওয়ার কারণে বা ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে কৃষি, মৎস্য চাষ, যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে জলাভূমির উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে জীবন ও জীবিকার সন্ধানে তল্পিতল্পাসহ অন্যত্র চলে যেতে হচ্ছে। নদ-নদী, পুকুর বা জলাশয়ে উৎপাদিত মাছ আমিষের চাহিদা পূরণ করত। কিন্তু শুকিয়ে যাওয়া অথবা ভরাটের কারণে আমিষের চাহিদা পূরণ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, রাতুলদের গ্রামে পূর্বে অনেক পুকুর, জলাশয় থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন কারণে ভরাট হয়ে গেছে। এর ফলে এসব পুকুর বা জলাশয়কে কেন্দ্র করে মাছ চাষ বা কৃষিতে সেচ প্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে জীবিকার উপর ব্যাপক প্রভাব পরিলক্ষিত হবে। খাবার পানি ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য পানির সংকট পড়তে পারে। এসব পুকুর বা জলাশয়ের তীরকে কেন্দ্র করে যে সকল গাছপালা, বাগানবাড়ি, সবুজ বৃক্ষের সমারোহ গড়ে উঠেছে পানির অভাবে তা নষ্ট হবে । তাতে মানুষ, মাছ, পশু-পাখি ও গাছ-তরুলতার অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে পানির অপ্রতুলতার নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.403579215625988,2.392430236694346,2.3540869651442144 "সমচাপ প্রক্রিয়া, সমোষ্ণ প্রক্রিয়া, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া, প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার সংজ্ঞা দাও।","সমচাপ প্রক্রিয়া, সমোষ্ণ প্রক্রিয়া, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া, প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার সংজ্ঞা নিন্মরূপ: সমচাপ প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের চাপের কোনো পরিবর্তন হয় না তাকে সমচাপ প্রক্রিয়া বলে। সমোষ্ণ প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের তাপমাত্রা স্থির থাকে তাকে সমোষ্ণ প্রক্রিয়া বলে। রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেম থেকে তাপ বাইরে যায় না বা বাইরে থেকে তাপ সিস্টেমে আসে না তাকে রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া বলে। প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করে এবং সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রক্রিয়ার প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় সেই প্রক্রিয়াকে প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে। অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করতে পারে না অর্থাৎ সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় না তাকে অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3721925450246353,1.494075537256906,1.517607964416666 স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করে কেন?,"স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারকে উপদেশ ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়। এদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে মুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। এ সরকার ১৭ই এপ্রিল শপথ গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। আর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারকে উপদেশ ও পরামর্শ প্রদানের জন্য ৬ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়। এ ৬ জন হলেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমেদ, কমরেড মণি সিং, শ্রী মনোরঞ্জন ধর, তাজউদ্দীন আহমদ ও খন্দকার মোশতাক। এ উপদেষ্টা পরিষদ স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারকে পরামর্শ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7148127178856316,2.0504412416973703,2.16852677264658 """উত্তর"" শব্দের বিভিন্ন অর্থ কি?","উত্তর মানে দিক উত্তর মানে একটি প্রশ্নের উত্তরও",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.297288461653886,3.821004964719975,5.1262370767015 বুসান কোন দেশে অবস্থিত?,বুসান দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.140419986942009,2.402860565159769,4.9236050202124035 আপেক্ষিক তত্ত্ব কে বিকশিত করেন?,আইনস্টাইন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.3760162211625984,2.880360468941226,7.610583341478022 "পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে মোট বিনিয়োগ কি ২০১১ বা ২০১২ সালে বেশি ছিল? পূর্ববর্তী প্রশ্নের জবাবে, একটি প্রসঙ্গ লিখুন যার মধ্যে উত্তর রয়েছে। এটি ১ থেকে ২০টি বাক্য হতে পারে। ","২০১২ সালে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে (ছোট জলবিদ্যুৎ প্রকল্প সহ) মোট বিনিয়োগ ছিল ২৪৪ বিলিয়ন ডলার, যা ২০১১ সালের তুলনায় ১২% কম, মূলত সৌরশক্তির দামের উল্লেখযোগ্য হ্রাস এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইইউর বাজার দুর্বল হওয়ার কারণে। বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলিতে মোট বিনিয়োগের অংশ হিসাবে, বায়ু এবং সৌর পিভি ২০০০ সালে ১৪% থেকে ২০১২ সালে ৬০% এরও বেশি বেড়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় দেশগুলো হচ্ছে চীন, জার্মানি, স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি এবং ব্রাজিল। পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি কোম্পানিগুলির মধ্যে রয়েছে ব্রাইটসোর্স এনার্জি, ফার্স্ট সোলার, গামেসা, জিই এনার্জি, গোল্ডউইন্ড, সিনোভেল, ত্রিণা সোলার, ভেস্টাস এবং ইয়িংলি।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6768820365834367,2.2406069318218447,2.4510320249415196 "বাংলাদেশের বেশিরভাগই সোনাই আসে চোরাই পথে। অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশে যে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণের কেনাবেচা হয় তার একটা বড় অংশ আসে চোরাই পথে। এবং বিরাট এই ব্যবসা থেকে সরকার কোন শুল্ক পায় না। বাংলাদেশে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স পাওয়ার আবেদনপত্র বিতরণের বিষয়টি স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮-র একটি অংশ হিসেবে এসেছে। গত বছর অক্টোবরে মন্ত্রিসভায় নীতিমালাটি অনুমোদিত হয়। আবেদনপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে চলতি বছর ১৮ই মার্চ থেকে। কিন্তু কতজন এখন পর্যন্ত এই আবেদন পত্র নিয়েছেন? বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলছিলেন, এখন পর্যন্ত কেউ এই আবেদনপত্র সংগ্রহ করেনি। তবে তিনি আশ্বস্ত করেন এই বলে যে লাইসেন্স প্রথা চালু হলে মানুষ হয়রানির শিকার হবেন না। ""সরকারের যে নিয়ম আছে, যেমন শুল্ক দেয়া হয়, তাহলে এখানে অন্য কোন সমস্যা থাকার কথা না,"" তিনি বলছেন, ""বরং এই লাইসেন্স দেয়ার ফলে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ হয়রানি মুক্ত হবে । এবং সরকার লাভবান হবে কারণ সরকার এখান থেকে শুল্ক পাবে।"" বাংলাদেশে স্বর্ণ নীতিমালা তৈরি হয় ২০১৮ সালে। এই লাইসেন্স নিতে হলে এক কোটি টাকার মূলধন, ট্রেড লাইসেন্সসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট অন্যান্য লাইসেন্স থাকতে হবে এবং ব্যাংকে অফেরতযোগ্য পাঁচ লক্ষ টাকা পে অর্ডার হিসেবে জমা দিতে হবে। এই আবেদনপত্র যেকোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি নিতে পারেন। এদিকে সরকারি উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও দুটি ইস্যুকে তুলে ধরেছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। তাদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্ট এসোসিয়েশন বলছে, প্রথমেই সরকারকে সহনশীল মাত্রায় শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে ক্ষতির মুখে পড়বে ব্যবসায়ীরা। এই সমিতির সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলছিলেন, বাংলাদেশে সোনার দাম বেশি হলে মানুষ ভারতে গিয়ে সোনা কেনে। ""সেজন্যই আমরা বলছি, একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করতে হবে এবং পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে সঙ্গতি রেখে শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে।"" ""ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে সাধারণত স্বর্ণের দাম বাংলাদেশের চেয়ে কম। ব্যাংক থেকে ইস্যু করা পিওর সোনার ওপর সরকার একটা শুল্ক বসায়। সেটাতেও দাম কিছুটা বাড়ে,"" তিনি আরো বলছিলেন, ""আমাদের কথা হল - এসব করে দামটা যেন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশের তুলনায় না বেড়ে যায়।"" স্বর্নের গহণা তৈরির শিল্পে জড়িত রয়েছে বহু মানুষ। আরও পড়তে পারেন: গান কেন ছেড়ে দিয়েছিলেন শাহনাজ রহমত উল্লাহ | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",বাংলাদেশে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স দিয়ে বৈধভাবে আমদানি কতটা সম্ভব?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4325824929806807,3.0851834278019172,2.5208430495144736 কেন পৃথিবীতে জোয়ার হয়?,"পৃথিবীতে জোয়ার হয় চাঁদের মহাকর্ষীয় আকর্ষণের কারণে। চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে আবর্তনকালে পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের নিকটবর্তী হয়, সেখানে চাঁদের আকর্ষণ সর্বাপেক্ষা বেশি হয়। এ আকর্ষণে চারদিক হতে জলরাশি এসে চন্দ্রের দিকে ফুলে ওঠে এবং জোয়ার হয়। এরুপে সৃষ্ট জোয়ারকে মুখ্য জোয়ার বা প্রত্যক্ষ জোয়ার বলা হয়। চাঁদের আকর্ষণের পাশাপাশি সূর্যের আকর্ষণও জোয়ারের জন্য দায়ী। তবে, চাঁদের আকর্ষণ সূর্যের আকর্ষণের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তাই, চাঁদের আকর্ষণই জোয়ারের জন্য প্রধান কারণ। জোয়ারের ফলে সমুদ্রের জল পর্যায়ক্রমে উঠা-নামা করে। জোয়ারের সময় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় এবং ভাটার সময় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা হ্রাস পায়। প্রত্যেক স্থানে জোয়ারের ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পরে ভাটা হয়। জোয়ার-ভাটার কিছু উপকারিতা রয়েছে। জোয়ারের সাহায্যে সমুদ্রের পাশে লবণ তৈরি করা হয়। জোয়ারের পানিতে ধরে রেখে রোদে শুকিয়ে লবণ তৈরি করা হয়। জোয়ার-ভাটার কিছু অপকারিতাও রয়েছে। জোয়ারের ফলে উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যা হতে পারে। আবার জোয়ারের ফলে সমুদ্রের তীরবর্তী ভূমি ক্ষয় হতে পারে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0085513044798025,1.8414551945259066,1.9421868962233038 বিজ্ঞাপন নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বিজ্ঞাপন হলো চিহ্নিত উদ্যোক্তা কর্তৃক অর্থের বিনিময়ে ধারণা, পণ্য ও সেবার নৈর্ব্যক্তিক উপস্থাপনা। আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনায় অপরিহার্য বিষয় বিজ্ঞাপন, যা মূলত একটি একমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থা। ‘বিজ্ঞাপন’ শব্দটি ইংরেজি 'Advertising' থেকে এসেছে, যা ল্যাটিন 'Advertre' থেকে বিবর্তিত, যার অর্থ ছিল 'আবর্তিত করা' বা 'ঘোরানো'। অর্থাৎ সাধারণত যে কোনো পণ্য বা সেবার প্রচারণাকেই বিজ্ঞাপন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। পণ্যের পরিচিতি, পণ্যের চাহিদা সৃষ্টি, পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সুনাম বৃদ্ধি এবং মুক্তবাজার অর্থনীতিতে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে বিজ্ঞাপনের বিকল্প নেই। বিজ্ঞাপন দেখা ও শোনা যায় টেলিভিশন, সংবাদপত্র, সাময়িকী ও বেতারে। এছাড়াও শহরের বিভিন্ন রাস্তায় দেখা যায় বিলবোর্ড, যাতে পণ্যের প্রচারণা প্রদর্শন করা হয়ে থাকে বেশ বড় আকারে। বিভিন্ন যানবাহন, ইশতেহারের মাধ্যমেও প্রচার করা হয়ে থাকে পণ্যের প্রচারণা। বিজ্ঞাপন তার জাদুকরী শক্তি দিয়ে সমাজের বিভিন্ন লোকের উপকার করে থাকে। সাধারণত পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্যে বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়। এছাড়াও বিজ্ঞাপনের বিবিধ উদ্দেশ্য আছে। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে পণ্য প্রচার করা ছাড়াও প্রচার করা হয় নৈতিক মূল্যবোধ, জনসচেতনতা, বিভিন্ন পরামর্শ, সেবামূলক তথ্য। তাছাড়া উদ্যোক্তারা তাদের পণ্যের চলন্ত অবস্থা প্রচার করে শেয়ারহোল্ডারও সংগ্রহ করে। তবে অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে বিজ্ঞাপনের ভালো-মন্দ উভয় প্রভাবই রয়েছে। অনেক সময় বিজ্ঞাপনে প্রভাবিত হয়ে ক্রেতা ভুল পণ্যটি কিনে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তবে বর্তমানে কঠিন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে হয়। এজন্যে কার্যকরী এবং যথার্থ বিজ্ঞাপনই একমাত্র বাহন। আধুনিক জীবনে মানুষের জীবনকে অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করে এসব বিজ্ঞাপন। মানুষ পোশাক, প্রসাধনী, খাবার, জীবন কৌশল সবকিছু বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে নির্বাচন করে থাকে। ব্যবসার ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন নতুন ক্রেতা বাড়াতে পারে, তাই এটা ব্যয়বহুল হলেও উদ্যোক্তার মুনাফা অর্জনে সহায়ক। বিশেষত নাগরিক জীবনকে জীবনমুখী ও বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে বিজ্ঞাপন, যা ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2842185985847623,2.2113466895309455,2.2932221991534822 একটি শহরের একটি বৃষ্টির দিন বর্ণনা করুন,সকাল থেকে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে। রেইনকোট পরা পথচারীরা রঙিন ছাতা ধরে ফুটপাথে হাঁটছে। গর্ত থেকে ঘোলা জল ছিটিয়ে গাড়িগুলি তাদের পাশ দিয়ে চলে গেল। কিছু রাস্তা জলাবদ্ধ ছিল। বৃষ্টির কারণে স্কুল ছুটি দিয়েছে। বিষণ্ণ মেঘগুলি উঁচু দালানের উপর ঝুলছে। খুব কম লোকই ক্যাফেতে গরম কফিতে চুমুক দিয়ে কাজ করত এবং গাছের পাতা থেকে ঝরে পড়া বৃষ্টির ফোঁটার দিকে তাকিয়ে থাকত। এটি একটি শান্তিপূর্ণ বৃষ্টির দিন ছিল।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.544566543409226,2.7300652474370346,2.9489914122359484 অ্যানালগ কম্পিউটার হলো এমন কম্পিউটার ,"যা কোনো কম্পিউটিং সমস্যাকে ভৌত বৈশিষ্ট্য যেমন ইলেকট্রিক, যান্ত্রিক, বা হাইড্রলিক-এর ভৌত এবং চলমান (continuous variable) পরিমাপে মডেল হিসেবে রূপ দেয়া হয়। অপরদিকে, ডিজিটাল কম্পিউটার-এ সমস্যাটিকে ধাপবিশিষ্ট সংখ্যামানে মডেল করা হয়। ",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.3810129223719696,3.0110826252228162,3.5152037262302076 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৮৮৩ সালে রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করেন। এটিই ছিল ঊনবিংশ শতাব্দীর ভারতের প্রথম রাজনৈতিক সম্মেলন। এরপর ধীরে ধীরে কলকাতা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। বিশেষত বিপ্লবী সংগঠনগুলির অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয় কলকাতা শহর। ১৯০৫ সালে সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে কলকাতায় ব্যাপক গণবিক্ষোভ ও ব্রিটিশ দ্রব্য বয়কট (স্বদেশী আন্দোলন) শুরু হয়। এই সব গণআন্দোলনের তীব্রতা এবং দেশের পূর্বভাগে অবস্থিত কলকাতা থেকে দেশ শাসনের প্রশাসনিক অসুবিধার কারণে ১৯১১ সালে ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী দিল্লিতে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯২৩ সালে ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল অ্যাক্টের অধীনে কলকাতার স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন কর্তৃপক্ষ কলকাতা পৌরসংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৪ সালে এই পৌরসংস্থার প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। পরবর্তীকালে সুভাষচন্দ্র বসু, বিধানচন্দ্র রায়, আবুল কাশেম ফজলুল হক প্রমুখ বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামীরা এই পদ অলংকৃত করেছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন জাপানি সেনাবাহিনী একাধিকবার কলকাতা শহর ও বন্দরে বোমা নিক্ষেপ করেছিল। কলকাতায় জাপানি বোমাবর্ষণের প্রথম ও শেষ ঘটনাটি ঘটে যথাক্রমে ১৯৪২ সালের ২০ ডিসেম্বর এবং ১৯৪৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর। যুদ্ধের সময় কলকাতায় পঞ্চাশের মন্বন্তরে লক্ষাধিক মানুষ অনাহারে মারা যান। এই মন্বন্তরের কারণ ছিল সামরিক তাণ্ডব, প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ১৯৪৬ সালে পৃথক মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তানের দাবিতে এক ভয়ংকর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় কলকাতায় চার হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান। ভারত বিভাগের সময়ও বহু মানুষ সাম্প্রদায়িকতার শিকার হন। দেশভাগের পর বহুসংখ্যক মুসলমান পূর্ব পাকিস্তানে পাড়ি জমান এবং সেই দেশের লক্ষ লক্ষ হিন্দু কলকাতায় চলে আসেন। এর ফলে শহরের জনপরিসংখ্যানে একটি বিরাট পরিবর্তন সূচিত হয়।",পঞ্চাশের মন্বন্তরে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.130611291421319,7.399706125389534,2.2379368446740866 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কার্গিল যুদ্ধের","সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এই সড়কের ওপর গোলাবর্ষণ করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রচুর ক্ষয় ক্ষতি করে। এই জাতীয় সড়ক ভারতীয় সেনাবাহিনীর সৈন্য, রসদ ও সরঞ্জাম সরবরাহ করতে ব্যবহৃত হওয়ায় পাকিস্তানি গোলাবর্ষণ ভারতের সামরিক কৌশলে জটিল সমস্যার সৃষ্টি করে। এর ফলে ভারতীয় ভূখন্ডের সঙ্গে লেহ শহর বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। সেই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্য থাকে ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী সমস্ত পাহাড় থেকে শত্রুপক্ষের ঘাঁটিগুলিকে কব্জা করা। এই কৌশলের দ্বারা ভারতীয় সেনাবাহিনী সর্বপ্রথম ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী দ্রাসের টাইগার হিল ও টোলোলিং এবং এর পরে বাটালিক দখল করে। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে ভারতীয় সেনাবাহিনী ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী পয়েন্ট ৪৫৯০ ও পয়েন্ট ৫৩৫৩ দখল করে ১ডি নং জাতীয় সড়ক থেকে পাকিস্তানের দৃষ্টি সরিয়ে দিতে সক্ষম হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.306421877562775,2.2277872327482577,2.563379331561024 "সুমনের মামা রাঙামাটিতে চাকরি করেন। সুমন সেখানে বেড়াতে গেলে মামা তাকে একটি বাঁধ দেখিয়ে বললেন, এ বাঁধ দিয়ে সবচেয়ে কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। তিনি আরও বললেন, আমাদের আরেকটি সম্পদ আছে, যেটি ব্যবহার করে বিদ্যুৎসহ অন্যান্য ক্ষেত্রের জ্বালানি চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে। সুমনের মামা প্রথমে যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা বললেন তা ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকে সুমনের মামা প্রথমে যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা বলেন তা হলো জলবিদ্যুৎ। নদী বা জলপ্রপাতের পানিপ্রবাহের বেগ ব্যবহার করে টারবাইন যন্ত্রের সাহায্যে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় তাকে জলবিদ্যুৎ বলে। এটি একটি নবায়নযোগ্য শক্তি সম্পদ। পাকিস্তান আমলে পার্বত্য চট্টগ্রামের কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে প্রথম জলবিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। তেল, গ্যাস বা কয়লা ব্যবহারের মাধ্যমে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় তার উৎপাদন খরচ অনেক বেশি এবং তা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। সেই তুলনায় জলবিদ্যুতের উৎপাদন খরচ অনেক কম। তা পরিবেশবান্ধবও। এ কারণে নদীর পানিপ্রবাহের শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত লাভজনক। তবে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য উপযোগী পাহাড়ি নদীর সংখ্যা বাংলাদেশে খুব কম। উদ্দীপকে বর্ণিত সুমনের মামার দেখানো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থিত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রকেই নির্দেশ করে। এখানে উৎপাদিত বিদ্যুৎ দেশের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে ভূমিকা রাখে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3922926316957955,1.9960719861931626,2.1121107789438076 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অভিস্রবণিক চাপ হলো ",ন্যূনতম চাপ যা অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা এর দ্রাবকের অভ্যন্তরীণ প্রবাহ রোধ করার জন্য একটি দ্রবণ যোগ করা । অন্যভাবে বলা যায় বিশুদ্ধ দ্রাবক গ্রহণ করার প্রবণতা পরিমাপ করাই হলো অভিস্রবণ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.065943880979019,3.401936977928555,4.488627514422316 "নিচের লেখাটির সারাংশ লেখ: মানুষের সুন্দর মুখ দেখে আনন্দিত হয়ো না। স্বভাবে সে সুন্দর নয়, দেখতে সুন্দর হলেও তার স্বভাব, তার স্পর্শ, তার রীতিনীতিকে মানুষ ঘৃণা করে। দুঃস্বভাবের মানুষ মানুষের হৃদয়ে জ্বালা ও বেদনা দেয়। তার সুন্দর মুখে মানুষ তৃপ্তি পায় না। অবোধ লোকেরা মানুষের রূপ দেখে মুগ্ধ হয় এবং তার ফল ভোগ করে। যার স্বভাব মন্দ, সে নিজেও দুষ্ক্রিয়াশীল, মিথ্যাবাদী, দুর্মতিকে ঘৃণা করে। মানুষ নিজে স্বভাবে সুন্দর না হলেও সে স্বভাবের সৌন্দর্যকে ভালোবাসে। স্বভাব গঠনে কঠিন পরিশ্রম ও সাধনা চাই, নইলে শয়তানকে পরাজিত করা সম্ভব নয়।","বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, স্বভাবের সৌন্দর্যই মানুষকে বিচারের মাপকাঠি। খারাপ স্বভাবের মানুষও বাহ্যিক সৌন্দর্যের অধিকারী হতে পারে। আর যারা খারাপ স্বভাবের তারাও সুন্দর স্বভাবের মানুষকে পছন্দ করে। তাই কঠোর পরিশ্রম ও সাধনার মাধ্যমে সুন্দর স্বভাবের অধিকারী হতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4402653209043708,2.0900452503531732,2.4137854961242975 "অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : গণেশ পুরাণ – গণেশ পুরাণ-এ উল্লিখিত গণেশের চার অবতার সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগে অবতীর্ণ হন। এঁরা হলেন – মহোৎকট বিনায়ক – ইনি দশভূজ ও রক্তবর্ণ। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় এঁর বাহন হয় হাতি নয় সিংহ। ইনি সত্য যুগে কশ্যপ ও অদিতির সন্তান হয়ে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেই কারণে কাশ্যপেয় নামে পরিচিত হন। [58] এই অবতারে তিনি নরান্তক ও দেবান্তক নামে দুই অসুরভ্রাতা ও ধূম্রাক্ষ নামে এক দৈত্যকে বধ করেন। ময়ূরেশ্বর – ইনি ষড়ভূজ ও শ্বেতবর্ণ। বাহন ময়ূর। ত্রেতা যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্ররূপে এঁর জন্ম। এই অবতারে তিনি সিন্ধু নামে এক দৈত্যকে বধ করেন। অবতারকাল সমাপ্ত হলে ময়ূরটি তিনি তাঁর ভ্রাতা কার্তিকেয়কে দান করেন। গজানন – ইনি চতুর্ভুজ ও রক্তবর্ণ। বাহন ইঁদুর। ইনি দ্বাপর যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্র হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। সিন্দুর নামে এক দৈত্যকে তিনি এই অবতারে বধ করেন। এই অবতারেই রাজা বরেণ্যর নিকট তিনি গণেশ গীতা প্রকাশ করেন। ধূম্রকেতু – দ্বিভূজ অথবা চতুর্ভূজ ও ধূম্রবর্ণ। বাহন নীল ঘোড়া। ইনি কলি যুগের শেষে অবতীর্ণ হবেন ও অনেক দৈত্য বধ করবেন। এই অবতার বিষ্ণুর শেষ অবতার কল্কির অনুসরণে কল্পিত। মুদ্গল পুরাণ – মুদ্গল পুরাণ-এ গণেশের আটজন অবতারের বর্ণনা পাওয়া যায়। এঁরা হলেন – বক্রতুণ্ড – প্রথম অবতার। এঁকে ব্রহ্মের অংশ ও পরম বলে মনে করা হয়। ইনি সিংহবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মাৎসর্যাসুর (অর্থাৎ ঈর্ষা) বধ। একদন্ত – ইনি প্রত্যেক ব্যক্তিগত আত্মা ও পরমব্রহ্মের প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মদাসুর (অর্থাৎ, অহং) বধ। মহোদর – ইনি বক্রতুণ্ড ও একদন্তের সম্মিলিত রূপ। ব্রহ্মের প্রজ্ঞার প্রতীক। মোহাসুর (অর্থাৎ সংশয়) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনিও মুষিকবাহন। গজবক্ত্র বা গজানন – মহোদরের অন্যরূপ। লোভাসুর (অর্থাৎ লোভ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। লম্বোদর – ব্রহ্মের শক্তির প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। ক্রোধাসুর (অর্থাৎ রাগ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। বিকট – সূর্যের প্রতীক। জ্যোতির্ময় ব্রহ্মের প্রকাশ। কামাসুর (অর্থাৎ কামনাবাসনা) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনি ময়ূরবাহন। বিঘ্নরাজ – বিষ্ণুর প্রতীক। ব্রহ্মের অস্তিত্বের প্রকাশ। মমাসুর (অর্থাৎ অহংকার) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার। ধূম্রবর্ণ – শিবের প্রতীক। ব্রহ্মের বিনাশ শক্তির প্রকাশ। ইনি অশ্ববাহন। অভিমানাসুর (অর্থাৎ গরিমা) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার। প্রশ্ন : হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কে ?",হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কার্তিকেয় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2814980361389248,2.9611853589936445,2.3180899327268687 বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।,"ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয়। ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানার কাছে অবস্থিত। ভূ-তাত্ত্বিকদের মতে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ও এর পার্শ্ববর্তী বিশেষ করে উত্তর ও পূর্বদিকে ভূমিকম্প হওয়ার মতো যথেষ্ট ফল্ট বা চ্যুতি বিরাজ করছে। তাছাড়া ভূমিরূপ ও ভূ-অভ্যন্তরীণ অবকাঠামোগত কারণে বাংলাদেশে ভূ-আলোড়নজনিত শক্তি কার্যকর এবং এর ফলে এখানে ভূমিকম্প হয়। এ কারণে বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.479134217331574,2.1136609473938734,2.1910150700185143 "নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো: এ যুগে পাঠক হচ্ছে জনসাধারণ, সুতরাং তাদের মনোরঞ্জন করতে হলে অতি সস্তা খেলনা গড়তে হবে, নইলে তা বাজারে কাটবে না। এবং সস্তা করার অর্থ খেলা করা। বৈশ্য লেখকের পক্ষেই শূদ্র পাঠকের মনোরঞ্জন করা সঙ্গত। অতএব সাহিত্যে আর যাই কর না কেন, পাঠক সমাজের মনোরঞ্জন করবার চেষ্টা করো না।","প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ: পাঠকের মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য তার ধর্মচ্যুত হয়। সাহিত্যের উদ্দেশ্য আনন্দ দেয়া, মনোরঞ্জন নয়। মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য খেলনার মত সামান্য হয়ে যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4293295436585542,2.2238012335298913,3.1148919590492032 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক হেনরি কিসিঞ্জার ১৯৭১ সালে জর্দানের রাজা হুসেন বিন তালালকে চিঠি পাঠিয়েছিলেন,",বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করেছিলেন । রাষ্ট্রপতি নিকসন জর্দানকে পাকিস্তানে সামরিক সরবরাহ প্রেরণে উৎসাহিত করেছিলেন। নিক্সনের অনুমতি নিয়ে জর্দান দশটি এফ -104 বিমান পাঠিয়েছিল এবং তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতিস্থাপনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও পশ্চিম পাকিস্তানে সামরিক সরবরাহ প্রেরণ করে এবং তাদের জর্ডানের মধ্য দিয়ে চালিত করেছিল। জর্ডানের বিমানের ছয়টি বিমান ফিরতে ব্যর্থ হয়েছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9185512922721264,2.1859105944770247,2.6166194209989384 পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের পার্থক্য কী?,"পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্র হলো বর্তমান বিশ্ব প্রচলিত দুটি প্রধান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। পুঁজিবাদে অর্থনীতি ব্যক্তিগত মালিকানা ও লাভের উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়। সমাজতন্ত্রে অর্থনীতি রাষ্ট্রীয় মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণের উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়। পুঁজিবাদের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলো: * ব্যক্তিগত মালিকানা: পুঁজিবাদে, ভূমি, কারখানা, ব্যবসা এবং সম্পদের অন্যান্য রূপ ব্যক্তিগত মালিকানায় থাকে। * লাভের উদ্দেশ্য: পুঁজিবাদী সংস্থাগুলির উদ্দেশ্য হলো লাভ অর্জন করা। * মুক্ত বাজার: পুঁজিবাদে, পণ্য ও পরিষেবার দাম বাজারে প্রতিযোগিতার দ্বারা নির্ধারিত হয়। সমাজতন্ত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলো: * রাষ্ট্রীয় মালিকানা: সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে, ভূমি, কারখানা, ব্যবসা এবং সম্পদের অন্যান্য রূপ রাষ্ট্রীয় মালিকানায় থাকে। * সাধারণ কল্যাণ: সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির লক্ষ্য হলো সাধারণ কল্যাণ অর্জন করা। * রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ: সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে রাষ্ট্র অর্থনীতির পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ করে। পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের মধ্যে প্রধান পার্থক্যগুলো হলো: * মালিকানা: পুঁজিবাদে ব্যক্তিগত মালিকানা প্রচলিত, যেখানে সমাজতন্ত্র রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন। * উদ্দেশ্য: পুঁজিবাদের উদ্দেশ্য ব্যক্তির লাভ, কিন্তু সমাজতন্ত্রের উদ্দেশ্য সাধারণ কল্যাণ। * বাজার: পুঁজিবাদে মুক্ত বাজার কিন্তু সমাজতন্ত্রে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ। পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের উভয়েরই নিজস্ব সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। পুঁজিবাদ উদ্ভাবন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য উৎসাহিত করে, কিন্তু এটি বৈষম্য ও অসমতার দিকেও নিয়ে যেতে পারে। সমাজতন্ত্র অর্থনৈতিক সমতা ও সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান করে, কিন্তু এটি উদ্ভাবন ও উৎপাদনশীলতা হ্রাস করতে পারে। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ মিশ্র অর্থনীতি অনুসরণ করে, যা পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের কিছু বৈশিষ্ট্যকে একত্রিত করে তৈরি হয়েছে। মিশ্র অর্থনীতিতে, কিছু শিল্প ব্যক্তিগত মালিকানায় থাকে, অন্যগুলি রাষ্ট্রীয় মালিকানায় থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.775201129542195,1.4206161268143136,1.49137990768895 স্থানীয় সময়ের পার্থক্য ধারণাটি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো।,"স্থানীয় সময়ের পার্থক্য বলতে পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে বিভিন্ন স্থানের মধ্যে সময়ের যে পার্থক্য দেখা দেয় তাকে বোঝায়। পৃথিবী নিজ অক্ষ বরাবর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থান ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সূর্যের সামনে আসছে। যে সময়ে কোনো স্থানের মধ্যরেখা সূর্যের ঠিক সামনে আসে তখন ঐ স্থানে মধ্যাহ্ন হয় এবং ঘড়িতে বেলা ঠিক ১২টা বাজে। মধ্যাহ্ন অনুসারে দিনের অন্যান্য সময় নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত ১ ডিগ্রি দ্রাঘিমার পার্থক্যের জন্য সময়ের পার্থক্য হয় ৪ মিনিট। কোনো অঞ্চলে যখন বেলা ১২টা বাজে তখন সেই অঞ্চল থেকে পূর্ব দিকে গেলে প্রতি ডিগ্রি দ্রাঘিমার জন্য সময় ৪ মিনিট করে বাড়ে এবং পশ্চিমে গেলে ৪ মিনিট করে সময় কমে। আর একারণেই স্থানীয় সময় বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6641267741381673,1.9741041223191742,2.1140138580645886 "রূপা তার বাবা-মায়ের সাথে সুনামগঞ্জে বেড়াতে গিয়েছিল। আজমিরিগঞ্জ থেকে নৌপথে তারা চাঁদপুরে পৌছে। পথিমধ্যে তারা অনেক জলধারার মিলনস্থল দেখতে পায়। নদী ও নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখে রূপা ও তার বাবা-মায়ের মনে নানামুখী প্রশ্ন জাগে। একপর্যায়ে রূপার বাবা বলেন, এ নদী আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। রূপা ও তার পরিবার যে নদীপথে ভ্রমণ করেছে তার গতিপথ বিশ্লেষণ করুন।","রূপা ও তার পরিবার যে নদীপথে ভ্রমণ করেছে তা হলো মেঘনা নদী। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান নদী মেঘনার জন্ম হয়েছে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর মিলনস্থলে। আসামের বরাক নদী নাগা-মণিপুর অঞ্চল থেকে উৎপন্ন হয়ে সুরমা ও কুশিয়ারা হিসেবে সিলেট জেলায় প্রবেশ করেছে। পরে এটি সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জের কাছে কালনী নাম নিয়েছে। এরপর এ নদী দক্ষিণ-পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। মেঘনা ভৈরববাজার অতিক্রম করে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সাথে মিলিত হয়েছে। এরপর মুন্সীগঞ্জ হয়ে চাঁদপুরের কাছে পদ্মার সাথে মিলিত হয়ে বিস্তৃত মোহনার মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, রূপা তার বাবা-মায়ের সাথে আজমিরিগঞ্জ থেকে নৌপথে চাঁদপুর পৌছে। সেখানে তারা বেশ কয়েকটি নদীর মিলনস্থল দেখতে পায়। কথা প্রসঙ্গে রূপার বাবা বলেন, যে নদীপথে তারা ভ্রমণ করছেন তা আমাদের জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, উদ্দীপকে মেঘনা নদীর প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। কারণ মেঘনা আমাদের নৌপথের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটিই চাঁদপুরে পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4405294744844332,2.2044766867329053,2.178655452260242 ইসরো কী?,"ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) ভারতের রাষ্ট্রীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, যার কার্যালয় বেঙ্গালুরু শহরের অবস্থিত। মহাকাশ গবেষণার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে বিজ্ঞানী বিক্রম সারাভাইয়ের অনুরোধে ১৯৬২ সালে জওহরলাল নেহেরু পরমাণু শক্তি বিভাগের (ডিএই) অধীনে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কমিটি ফর স্পেস রিসার্চ (ইনকোসপার) প্রতিষ্ঠা করেন। ডিএই-এর মধ্যে ইনকোসপার বিকশিত হয়ে ১৯৬৯ সালে ইসরো হয়ে ওঠে |",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,11.799764421062196,2.084914898417405,2.521140269356943 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | এদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে",অসাধারণ অবদানের জন্য ২০০১ সালে দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9979672764132066,2.0049275002320623,3.640931902255809 "নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন | শিরোনাম : সিরিয়ায় যুদ্ধ শেষ হলেও কি তারা দেশে ফিরতে পারবে? সারাংশ: ভয়াবহ যুদ্ধের কারণেই বাড়িঘর ছেড়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছে সিরিয়ার বহু মানুষ। কিন্তু যুদ্ধ শেষ হলেও কি তারা ফিরতে পারবে?","গৃহযুদ্ধ শুরুর পর সিরিয়া ছেড়েছে দেশটির অন্তত ৫০ লাখ মানুষ সিরিয়ায় ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে প্রায় পঞ্চাশ লাখ মানুষ। মূলত তাদের বেশিরভাগই আশ্রয় নিয়েছে প্রতিবেশী দেশগুলোতে। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শরণার্থী এখন তুরস্কে যার সংখ্যা প্রায় ৩৫ লাখ। আর লেবাননে আছে আরও প্রায় দশ লাখ। আর পাঁচ লাখেরও মতো শরণার্থীর জায়গা হয়েছে জার্মানিতে। এছাড়া ইউরোপের আরও কয়েকটি দেশে আছে অল্প কিছু শরণার্থী। আরো পড়ুন: যুদ্ধবিরতি সমঝোতার পরও সিরিয়ায় হামলা সিরিয",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.183783596482119,2.1735677226788575,2.4001576321151905 একটি জেব্রা কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে?,"হ্যাঁ প্রতিটি জেব্রার একটি অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে, যা আঙ্গুলের ছাপের মতোই স্বতন্ত্র",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.200312472846693,3.2645565891136994,4.350994787466539 "কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ? ৪ বছর পর পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে। একজন রাষ্ট্রপতি কেবল মাত্র দুইবার পূর্ণ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হতে পারেন। এছাড়া কোনো কারণে রাষ্ট্রপতির পদ খালি হলে সেই দায়িত্ব যিনি গ্রহণ করবেন, তিনি এই মেয়াদের ২ বছর এবং পরে সর্বোচ্চ ২ মেয়াদের জন্য, এভাবে সর্বমোট ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন।",মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.084757950542211,1.9675205464407206,2.4007628545058073 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি জুলফিকার আলী ভুট্টোর অনুরোধে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে এই কমিশন গঠন করে। এই কমিশনকে ""গণহত্যা এবং ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পারিপার্শ্বিক সকল ঘটনা এবং অবস্থার পুর্নাঙ্গ প্রতিবেদন তৈরি"" এবং সেই সঙ্গে ""পূর্ব হাইকমান্ডের কমান্ডার কোন অবস্থায় আত্মসমর্পণ করে"" সেটাও খতিয়ে দেখার দায়িত্ব দেয়া হয়। এবং সেই সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে জম্মু এবং কাশ্মীরে যুদ্ধ নিয়েও প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। এই কমিশন গঠন করা হয় ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের তৎকালীন বাংগালি বংশভুত প্রধান বিচারপতি হামুদুর রহমানকে প্রধান করে।",নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2851860132582553,2.487786759510545,2.41204598138024 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? তিনি বাংলাদেশের 1971 সালের যুদ্ধে শর্মিলা বসুর একটি বই, ""ডেড রেকনিংয়ের"" প্রাথমিক সমালোচক ছিলেন। এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া ""বিবিসি"" তে প্রকাশ পায়। এছাড়া ""র্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সাপ্তাহিক"" (""1971 সালের প্রকৃত হিসাবের জন্য অপেক্ষা করা"") শিরোনামে প্রকাশিত হয়। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি এ এ বিষয়ে একাধিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানান",এই অনুচ্ছেদের বিষয় 1971 সালের যুদ্ধে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8791349141050038,3.0798103958956635,3.2406633008926615 কৃষিতে কেঁচোর গুরুত্ব কত?,কেঁচো মাটির পুষ্টি বাড়ায় তাই ফসলের ফলন ও বৃদ্ধির উন্নতি ঘটায়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.648149675286331,3.354987439686768,5.116295656703383 নারীশিক্ষা নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করুন।,"আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের একটি শিক্ষিত জাতি দেব— নেপোলিয়ানের এই চিরস্মরণীয় কথার প্রতিধ্বনি আজও বিশ্বব্যাপী অনুরণিত হচ্ছে। কেননা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ নারী এখনো শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ফলে সন্তানের প্রথম শিক্ষকই থেকে যাচ্ছে শিক্ষার অন্তরালে। উন্নত জাতি গঠনে তৈরি হচ্ছে প্রতিবন্ধকতা। সন্তান শিক্ষিত না। হলে স্বাভাবিকভাবেই জাতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার। কেননা আজকের শিশুই তো আগামী দিনের কর্ণধার। ফলে একটি দেশের সমাজ, রাষ্ট্র, পরিবার, সে দেশের উন্নয়ন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এমনকি ব্যক্তিগত, উৎকর্ষের ক্ষেত্রেও নারীশিক্ষার প্রয়োজন। নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন নারীশিক্ষা প্রসঙ্গে বলেছেন, নারীশিক্ষা একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের প্রধান উপকরণসমূহের মধ্যে অন্যতম। তাই আজ সভ্যতার বিকাশে নারীশিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন সারাজীবন নারীশিক্ষার জন্য লেখালেখি করেছেন। কেননা তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যে, পুরুষের পাশাপাশি নারীকেও হতে হবে শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী। নচেৎ বাঙালি পুরুষ একাকি উন্নতির শিখরে আরোহন করতে পারবে না। আজ একবিংশ শতাব্দীর এই অগ্রগতির সময়েও আমাদের অধিকাংশ নারীই শিক্ষাবঞ্চিত। ফলে নারীশিক্ষার অগ্রগতির জন্য নানামুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। নারী নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ বন্ধ করে নারীর শিক্ষা গ্রহণের পথকে সুগম করে দিতে হবে। বয়স্ক নারীদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করার পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থা অবৈতনিক করতে হবে। বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নারীদের সহায়তা করতে হবে, ব্যবস্থা করতে হবে উপবৃত্তির। শুধু তাই নয়, নারীদের মানসিক জগতের নানা বিষয়-বৈচিত্র্যকে প্রাধান্য দিয়ে তৈরি করতে হবে শিক্ষা ব্যবস্থা। সর্বোপরি, নারীশিক্ষার ব্যাপক অগ্রগতি সাধনের লক্ষ্যে সরকারকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.510583308651433,2.49289176130892,2.5716142766248633 পেঁয়াজ ভাজার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"জল দিয়ে পেঁয়াজ পরিষ্কার করুন, তাদের উপর কোন ময়লা মুছে ফেলুন। একটি ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম করুন। পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে নিন। ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। কাটা টুকরোগুলো আবার পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন। ফ্রাইং প্যানে মশলা এবং পেঁয়াজ যোগ করুন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8106885908233687,1.993876912551626,2.2724407747982434 ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কে তৈরি করেছেন?,"ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করেছেন ইংরেজ পদার্থবিদ টিম বার্নার্স-লি। তিনি ১৯৮৯ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় সার্নে কর্মরত অবস্থায় ওয়েবের মূল ধারণাটি প্রস্তাব করেন। পরবর্তীতে তিনি ওয়েবের প্রযুক্তিগত দিকগুলি বিকাশ করেন এবং ১৯৯১ সালে প্রথম ওয়েব ব্রাউজার প্রকাশ করেন। টিম বার্নার্স-লিকে ওয়েবের জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ওয়েবের জন্য এইচটিটিপি, এইচটিএমএল এবং ইউআরএলসহ বেশ কয়েকটি মূল প্রযুক্তি তৈরি করেন। ওয়েবের উদ্ভাবন বিশ্বকে তথ্যের সাথে সংযুক্ত করার এবং যোগাযোগের একটি নতুন উপায় তৈরি করেছে। ওয়েবের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি বিশ্বকে একটি বিশ্বব্যাপী গ্রামে পরিণত করেছে, যেখানে মানুষ যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো তথ্য অ্যাক্সেস এবং শেয়ার করতে পারে। ওয়েব শিক্ষা, ব্যবসা, গবেষণা এবং বিনোদনের জন্য একটি অপরিহার্য হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। টিম বার্নার্স-লি তার কাজের জন্য বেশ কয়েকটি পুরস্কার পেয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে ২০০৪ সালের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে নাইটহুড।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4318225572718606,1.7825273121408478,1.8583361365815965 মুক্তিযুদ্ধে নারীদের ভূমিকা ছিল গৌরবোজ্জ্বল— ব্যাখ্যা কর।,"বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নারীদের ভূমিকা ছিল গৌরবোজ্জ্বল। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের শুরু থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যেসব সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়, নারীরা তাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন। কিছুসংখ্যক নারী অস্ত্রচালনা এবং গেরিলা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দান, যুদ্ধ সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ এবং আহতদের সেবা-শুশ্রষা করে নারীরা মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2206377105783894,2.084005435954637,2.3607016873060003 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? শিপিং কর্পোরেশনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঠিক পরে ১৯৭২ সালের ৫ ই ফেব্রুয়ারি দশ নম্বর রাষ্ট্রপতি আদেশের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ১৯৭৪ সালে তার প্রথম জাহাজটি কিনেছিল। জাহাজটির নামকরণ হয়েছিল ""বাংলার দূত"" (বাংলার রাষ্ট্রদূত)। ২০০১ হিসাবে, কর্পোরেশনটির ১৩ টি জাহাজের মালিকানা ছিল, যার মধ্যে দুটি তেলের ট্যাঙ্কার।",এই অনুচ্ছেদের বিষয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.318924208630252,2.2633977491939956,2.627056303509154 "টসে জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ দলের ২০০৬ সালের পর টেস্টে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হচ্ছে দেশ দুটি। বাংলাদেশের হয়ে দুই বছর পর সাদা পোশাকে মাঠে নামছেন নাসির হোসেন। তবে একাদশে জায়গা হয়নি মুমিনুল হকের।তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান নামছেন নিজেদের ৫০তম টেস্ট খেলতে। বাংলাদেশ দলে রয়েছেন তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, ইমরুল কায়েস, মুশফিকুর রহিম (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, শফিউল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান। আর অস্ট্রেলিয়া দলে রয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার, ম্যাট রেনশ, স্টিভেন স্মিথ (অধিনায়ক), উসমান খাজা, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ম্যাথু ওয়েড, অ্যাশটন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, জশ হ্যাজলউড, নাথান লায়ন। আরো পড়ুন: রোহিঙ্গাদের আবার বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা টেক্সাসে প্রবল বন্যার আশঙ্কা,সরানো হচ্ছে বন্দীদের ফরাসী প্রেসিডেন্টের মেক-আপ খরচ ২৬ হাজার ইউরো এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",টসে জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ দলের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.990710425331042,3.9275680412216976,3.124645170067023 "নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন পাতি ময়নার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে সর্বোচ্চ কতদিন সময় লাগে ?","হাঁস-মুরগির মতো যে কোনো মর্দা কবুতর মাদী কবুতরের সাথে সহজে জোড়া বাঁধে না। এদেরকে এক সাথে এক সপ্তাহ রাখলে জোড়া বাঁধে। মুরগীর ন্যায় কবুতরের জননতন্ত্রে ডিম উৎপন্ন হয়। তবে ডিম্বাশয়ে একসাথে সাধারণত মাত্র দু'টি ফলিকুল তৈরি হয়। এ কারণে প্রতিটি মাদী কবুতর দু'টি ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার ৪০-৪৪ ঘন্টা পূর্বে ডিম্ব স্খলন হয় এবং ডিম পাড়ার কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পূর্বে তা নিষিক্ত হয়। অর্থাৎ যে ১৬-২০ ঘন্টা পর্যন্ত ডিম ডিম্বনালীতে থাকে সে সময়ে তা নিষিক্ত হয়ে থাকে। ডিম পাড়ার পর থেকে মর্দা ও মাদী উভয় কবুতর পর্যায়ক্রমে ডিমে তা দিতে শুরু করে। মাদী কবুতর প্রায় বিকেল থেকে শুরু করে পরের দিন সকাল পর্যন্ত ডিমে তা দেয় এবং বাকী সময়টুকু অর্থাৎ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মর্দা কবুতর তা দিয়ে থাকে। তা দেয়ার পঞ্চম দিনেই ডিম পরীক্ষা করে উর্বর বা অনুর্বর ডিম চেনা যায়। বাতির সামনে ধরলে উর্বর ডিমের ভিতর রক্তনালী দেখা যায়। কিন্তু অনুর্বর ডিমের ক্ষেত্রে ডিমের ভিতর স্বচ্ছ দেখাবে। সাধারণত ডিম পাড়ার ১৭-১৮ দিন পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এভাবে একটি মাদী কবুতর সাধারণত ১২ মাসে ১০-১২ জোড়া বাচ্চা উৎপাদন করতে পারে। জন্মের প্রথম দিন থেকে ২৬ দিন বয়স পর্যন্ত কবুতরের বাচ্চার ক্রমবর্ধমান অবস্থা থাকে। প্রথমে সারা দেহ হলুদ পাতলা বর্ণের লোম দ্বারা আবৃত থাকে। এই সময় নাক ও কানের ছিদ্র বেশ বড় দেখায়। প্রায় ৪-৫ দিন পর বাচ্চার চোখ খোলে বা ফুটে। পনের দিনে সমস্ত শরীর পালকে ছেয়ে যায়। প্রায় ১৯-২০ দিনে দু'টো ডানা এবং লেজ পূর্ণতা লাভ করে ও ঠোঁট স্বাভাবিক হয়। এই ভাবে ২৬-২৮ দিনে কবুতরের বাচ্চা পূর্ণতা লাভ করে। কবুতর সাধারণত ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচে। জঙ্গলী কবুতর ৫ বছর এবং গৃহপালিত কবুতর ১০-১৫ বছর বাঁচে। ৫-৬ মাস বয়স হলে স্ত্রী কবুতর ডিম দেয়। গড়ে প্রতি মাসে এক বার ডিম দেয়। বাচ্চা ২৫/২৬ দিন বয়স হলে খাবার উপযুক্ত হয়। এ সময় বাচ্চা সরিয়ে ফেললে মা কবুতর নতুন করে ডিম দিতে প্রস্তুতি গ্রহণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.109142862167299,2.385804537737702,2.516344708102154 বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে দ্বিতীয় বিপ্লব বলতে কী বোঝায়?,"যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও শোষণহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয় বিপ্লব কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের অভ্যন্তরে মজুতদার, দুর্নীতিবাজ ও ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা এবং ১৯৭৩-৭৪ সালের বন্যা দেশের খাদ্য সংকটকে তীব্র করে তোলে। এ পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু সরকার ১৯৭৫ সালে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি ও শোষণহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ, ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টিসহ বিভিন্ন দল নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠন করেন। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু দেশের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন একটি ব্যবস্থা প্রবর্তনের উদ্যোগ নেন। এটিকে তিনি দ্বিতীয় বিপ্লব নামে অভিহিত করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.420226196203675,2.19721270065587,2.338607510404857 আর্সেনিক সমস্যা শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে আর্সেনিক একটি মারাত্মক সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। আর্সেনিক মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর এক ধরনের পদার্থ । এর কোনো রং, গন্ধ ও স্বাদ নেই। বাংলাদেশের মানদণ্ড অনুযায়ী পানীয় জলে আর্সেনিক মাত্রা প্রতি লিটারে ৫০ মাইক্রো গ্রামের কম হলে সেটি নিরাপদ, যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার মতে, এটি ১০ মাইক্রো গ্রামের কম হতে হবে। আমাদের দেশের বেশিরভাগ এলাকার টিউবওয়েলের পানিতে আর্সেনিক ধরা পড়েছে। আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করে বিভিন্ন এলাকার মানুষ আর্সেনিকজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে আর্সেনিকে আক্রান্ত রোগীর গায়ে (যেমন— বুকে, পিঠে, পেটে) কালো দাগ দেখা যায়। এর প্রভাবে চামড়ার রং কালো হয়ে যায় বা ছোট ছোট কালো দাগ হয়। হাত ও পায়ের তালুতে ছোট ছোট শক্ত গুটি দেখা দেয়। এছাড়া এ রোগে বমি বমি ভাব, পাতলা পায়খানা, খাওয়া- দাওয়ায় অরুচি, মুখে ঘা ইত্যাদি লক্ষণও দেখা দেয়। তবে মানুষের শরীরে আর্সেনিকের লক্ষণ প্রকাশ পেতে ৬ মাস থেকে ২০ বছর বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর চেয়েও বেশি সময় লাগে। এ লক্ষণগুলো তিনটি পর্যায়ে দেখা দেয়। ধীরে ধীরে দেশজুড়ে এ রোগটি মারাত্মক আকার নিচ্ছে। তাই আর্সেনিক আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। অনেকে এ রোগে ধুঁকে ধুঁকে জীবন কাটাচ্ছে। আর্সেনিকের ফলে মানুষের কিডনি, লিভার ও ফুসফুস বড়ো হয়ে যায়। ক্ষেত্রবিশেষে টিউমারও হতে পারে। এছাড়া এ রোগে চামড়া, মূত্রথলি ও ফুসফুসে ক্যান্সার হতে পারে। আর্সেনিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আর্সেনিক মুক্ত পানি পান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নদী, পুকুর, বিল ইত্যাদির পানি ছেঁকে নিয়ে ২০ মিনিট ফুটিয়ে পান করা যায়। এছাড়া বৃষ্টির পানি ব্যবহার করলেও আর্সেনিকের বিরূপ প্রভাব থেকে থেকে বাঁচা যায়। এজন্য নলকূপ স্থাপনের পূর্বে মাটির নিচে আর্সেনিকের মাত্রা পরীক্ষা করা দরকার। তাছাড়া পুরোনো নলকূপের পানিতে আর্সেনিক আছে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখতে হবে। টিউবওয়েলের পানিতে আর্সেনিক পাওয়া গেলে টিউবওয়েলের মুখে লাল রং করতে হবে। লাল রং চিহ্নিত এসব নলকূপের পানি খাওয়া যাবে না। আর্সেনিকযুক্ত পানি ফুটিয়ে খাওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে। কেননা ফুটালে আর্সেনিক দূর হয় না বরং পানি শুকিয়ে গেলে তাতে আর্সেনিকের ঘনত্ব আরো বেড়ে যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.2261406671311197,2.175950243480351,2.278143372077426 পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন?,"পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর এটা চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে, যার প্রভাবে চোখে পানি আসে ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4566435042683494,2.8731108561662126,2.9844265890488475 "অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও। শিক্ষার্থীরা তাদের আসন্ন পরীক্ষার জন্য আন্তরিকভাবে অনুশীলন করছিল। স্কুলের পর তারা আর ক্রিকেট খেলতে যায়নি। তার পরিবর্তে তারা শেখানো বিষয়গুলি সংশোধন করছিল এবং গাণিতিক সমস্যাগুলির অনুশীলন করেছিল। পদার্থবিদ্যা একটি কঠিন বিষয় এবং সবাই এতে ভালো নম্বর পেতে চাইছিল। প্রশ্ন: কোন বিষয়ে উপরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে?",অনুচ্ছেদে পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষার উল্লেখ করা হয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.394359964115708,2.3863587751137536,2.767779311868524 স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো মহাসম্মোলন সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো ,"১৮৯৩ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে বিশ্ব ধর্ম মহাসম্মলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। স্বামী বিবেকানন্দ এই সম্মেলনের ভারতীয় প্রতিনিধিদের মধ্যে একজন ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণ এই সম্মেলনের অন্যতম আলোচিত ঘটনা। তাঁর ভাষণে তিনি ভারতীয় হিন্দুধর্মের মর্মকথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, হিন্দুধর্ম সকল ধর্মের সমন্বয়ের ধর্ম। তিনি সকল ধর্মের মধ্যে মিল খুঁজে পেতে ও সকল ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণ বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাঁর ভাষণের ফলে ভারতীয় হিন্দুধর্মের ওপর বিশ্ববাসীর ধারণা পরিবর্তিত হয়। স্বামী বিবেকানন্দকে এই সম্মেলনের ""সূর্য সন্তান"" বলে অভিহিত করা হয়। স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি নিম্নরূপ: ১ তিনি ভারতীয় হিন্দুধর্মের মর্মকথা তুলে ধরেন। ২ তিনি সকল ধর্মের সমন্বয়ের ধর্ম হিসেবে হিন্দুধর্মের ভূমিকা তুলে ধরেন। ৩ তিনি সকল ধর্মের মধ্যে মিল খুঁজে পেতে ও সকল ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো মহাসম্মলন ভাষণ ভারতীয় হিন্দুধর্মের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই ভাষণের ফলে ভারতীয় হিন্দুধর্ম বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিতি লাভ করে।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.7393909781601136,1.5296874465927626,1.637276977004232 অলোকা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি করে। তবে আজ সে ভোরে ঘুম থেকে উঠেছে। কী কারণে অলোকা আজ ভোরে ঘুম থেকে উঠেছে?,"ঠিক কী কারণে অলোকা আজ ভোরে ঘুম থেকে উঠেছে তা প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব হয়। ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অনেক কারণ হতে পারে। নিচে এমন কিছু সম্ভাব্য কারণ দেওয়া হলো: ১. অলোকা তার অভ্যাস পরিবর্তন করেছে। সে হয়তো সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করছে। তাই আজ সে ভোরে ঘুম থেকে উঠেছে। ২. ভোরে তার ঘুম ভেঙে গেছে। হয়তো ঘুম ভেঙে যাওয়ার পরে তার আর ঘুম আসেনি, তাই সে ভোরেই বিছানা থেকে উঠে পড়েছে। ৩. আজ তার ভোরে ঘুম থেকে ওঠার দরকার ছিল। প্রতিদিন হয়তো তার ভোরে ঘুম থেকে ওঠার দরকার হয় না। তবে আজ হয়তো তার ভোরে ঘুম থেকে ওঠার দরকার ছিল। অবশেষে বলা যায়, অলোকা কেন আজ ভোরে ঘুম থেকে উঠেছে তা নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব হয়। অলোকাকে সরাসরি ভোরে ওঠার কারণ জিজ্ঞেস করে সঠিক উত্তর পাওয়া যেতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.174777711877141,1.8959677242396928,1.948057196147432 জাতীয়তাবাদ কী? ব্যাখ্যা করো।,"ভাষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও জাতিগত পরিচয়ের ভিত্তিতে যে ঐক্য গড়ে ওঠে তাই জাতীয়তাবাদ। ভৌগোলিক, ভাষাগত, বংশগত, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যগত, ধর্মীয় ইত্যাদি সম-আকাঙ্ক্ষা সম্পন্ন ঐক্যের দ্বারা আবদ্ধ জনসমাজের মধ্যে গভীর একাত্ববোধ জাতীয়তাবোধের সৃষ্টি করে। জাতীয়তাবোধের সঙ্গে স্বদেশপ্রেম যুক্ত হলে গড়ে ওঠে জাতীয়তাবাদ। উদাহরণ হিসেবে আমরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বলতে পারি। বাংলা ভাষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বাঙালির জাতিগত পরিচয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে। এ ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.65330111184394,2.1119002986556623,2.3476090140564665 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? বাংলাদেশের মাটিতে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে একাধিক ধর্মনিরপেক্ষ নিরীশ্বরবাদী(নাস্তিক) লেখক, ব্লগার ও প্রকাশক সন্ত্রাসবাদীদের হাতে নিহত বা গুরুতর আহত হয়েছেন। এই আক্রমণের ঘটনাগুলির সম্ভাব্য কারণ হল সমসাময়িক বাংলাদেশে চলমান এক দ্বন্দ্ব। এর এক দিকে আছেন ধর্মনিরপেক্ষ জনসমাজ, যাঁরা বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্য বজায় রাখতে চান, ও অন্যদিকে আছেন ইসলামবাদী জনসমাজ যাঁরা বাংলাদেশকে ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চান। যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল-এর বিচারকাজগুলি, যেগুলিতে সাম্প্রতিক অতীতের বিরোধী দল জামায়াতে ইসলামীর অনেক নেতাকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের কারণে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, সেগুলিও এই দ্বন্দ্বের তীব্রতা বৃদ্ধি করেছে।",স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.289822316742645,2.5330395742159597,2.533571837887178 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? তবে, দ্রুত স্বীকৃতি পাননি তিনি। ২০০৭ সালের পূর্ব-পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটেনি তার। নিউজিল্যান্ড গমনে তাকে উপেক্ষা করা হয়। তবে, শ্রীলঙ্কা এ দলের প্রধান রান সংগ্রাহক ছিলেন তিনি। ক্যারিবীয় সফরে তিনি অসুস্থতার কারণে নিজের সেরা খেলা উপস্থাপন করতে পারেননি। তবে, এর পরপরই স্বদেশে সফরকারী বাংলাদেশ এ দলের বিপক্ষে সুন্দর খেলা উপস্থাপন করেছিলেন। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ এ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা এ দলের সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৪২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। ১৯৯৮ সালের কমনওয়েলথ গেমসে শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি।",ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0016889585119038,2.652765040656808,2.216880117280337 যৌগিক সংখ্যা কাকে বলে?,"যৌগিক সংখ্যা হলো একটি ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা, যা দুটি ছোট ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যার গুণফল দ্বারা গঠিত হয়ে থাকে। একইসাথে এটি একটি ধনাত্মক পূর্ণসংখ্যা, যার ১ এবং ওই সংখ্যাটি ছাড়া কমপক্ষে একটি বিভাজক বা উৎপাদক থাকে ।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.5504516593466997,1.874393778125619,2.220969672857315 এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের,"সময় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়, তার স্মরণে বার্ষিক সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান এখানে আয়োজন করা হয়। ভেন্যুটিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বার্ষিক ইফতার পার্টি আয়োজন করে এবং বাংলাদেশের উচ্চবিত্তরা এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.000200285443649,2.1297166772485614,2.689731233961431 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""শেখ নাহিয়ানের"" প্রসঙ্গ : বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।",বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.430620366584372,5.016778336065381,2.559576784058997 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? পল কেগামে ( ; ; জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯৫৭) রুয়ান্ডা-উরুন্ডি এলাকার তাম্বুইতে জন্মগ্রহণকারী রুয়ান্ডার বিশিষ্ট সমরনায়ক ও রাজনীতিবিদ। তিনি রুয়ান্ডার প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্টের দলনেতা ও তুতসি জনগোষ্ঠীর অন্যতম সদস্য। নিজ জাতিগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় বিদ্রোহী বাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়ে ১৯৯৪ সালে হুতু বাহিনীকে হটানোর মাধ্যমে রুয়ান্ডার গণহত্যা বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। প্রায়শঃই তাকে স্বৈরশাসক হিসেবে চিহ্নিত করা হয় ও মানবাধিকার লঙ্ঘনে তিনি অভিযুক্ত হয়ে আছেন। ২০০০ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি পাস্তুর বিজিমুঙ্গো পদত্যাগ করলে তিনি ৬ষ্ঠ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। রুয়ান্ডার অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে ১৯৯৪ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে উপ-রাষ্ট্রপতি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।",রুয়ান্ডার গণহত্যা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.304029156770963,3.9844738904986863,2.5135323966159038 "সারাংশ বলো: এটা স্মরণ রাখা কর্তব্য যে, পৃথিবীতে যেখানে তুমি থামবে, সেখান হতেই তোমার ধ্বংস আরম্ভ হবে। কারণ তুমিই কেবল একলা থামবে, আর কেউ থামবে না। জগৎ-প্রবাহের সঙ্গে সমগতিতে যদি না চলতে পারে তো প্রবাহের সমস্ত সচল বেগ তোমার ওপর এসে আঘাত করবে, একেবারে বিদীর্ণ বিপর্যস্ত হবে কিংবা অল্পে অল্পে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে কালস্রোতের তলদেশে অন্তর্হিত হয়ে যাবে। হয় অবিরাম চলো এবং জীবনচর্চা করো, নয় বিম্রাম করো এবং বিলুপ্ত হও পৃথিবীর এই রকম নিয়ম।","প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিন্মলিখিত: গতিশীল ও কর্মময় জীবনে সর্বদা মানুষকে সমানতালে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। অন্যথায়, গতির আঘাতে জীবন স্থবির, ক্ষয়প্রাপ্ত, বিলুপ্ত ও বিপর্যপ্ত হয়ে সাগরের অতল গহ্বরে হারিয়ে যায়। তাই কর্মময় জীবন চর্চায় গতিশীলতা পৃথিবীর স্বাভাবিক নিয়ম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.24171618618346,3.0421578026994256,3.1734830559667904 """প্রকৃতির অভিশাপ"" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লেখ।","যা মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে তাই দুর্যোগ। আর প্রাকৃতিক কারণে যে দুর্যোগের সৃষ্টি হয়, তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয় প্রকৃতির অভিশাপের কারণে। প্রকৃতি যখন প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে বা স্বাভাবিক ধারায় চলতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হয় তখন প্রকৃতিতে দেখা দেয় বৈরীভাব। প্রকৃতির এই বৈরীভাব মানুষের জন্য অকল্যাণকর বা অভিশাপস্বরূপ। প্রকৃতির অভিশাপের ফলে সৃষ্টি হয় কাল বৈশাখী ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, হারিকেন, টর্নেডো, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যা, ভূমিধস, নদীভাঙন ইত্যাদি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব দুর্যোগ এবং দুর্যোগের ফলে সাধিত ক্ষয়ক্ষতির জন্য মানুষের অসচেতনতা দায়ী। যে দেশ যত বেশি অসচেতন সে দেশ তত বেশি প্রকৃতির অভিশাপ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। যেমন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দুর্যোগের প্রবণতা বেশি। নির্বিচারে ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পাহাড় কাটার কারণে ভূমিধস হচ্ছে। গাছপালা কেটে ফেলার ফলে অকাল বৃষ্টি হচ্ছে। বনাঞ্চল বা বন-জঙ্গল পুড়িয়ে ফেলা বা কেটে উজাড় করার কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে নানা রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আর এসব দুর্যোগের কারণে প্রাণহানি ঘটে, সম্পদ ও ফসলের ক্ষতিসহ নানা রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। সুতরাং প্রকৃতির অভিশাপ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিকল্পিতভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.970881171284746,2.16533602493233,2.2814273235371787 বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনে ছাত্র সমাজের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।,"বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনে ছাত্র সমাজের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের প্রতি বৈষম্যমূলক নীতি গ্রহণ করে। তাদের প্রথম আঘাত আসে ভাষার প্রশ্নে। পাকিস্তানের নের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। ২৪শে মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনেও তিনি একই ঘোষণা দেন। এ ঘোষণার বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলার ছাত্রসমাজ তীব্র প্রতিবাদ জানায়। শুরু হয় ভাষা আন্দোলন। পরবর্তী সময়ে ১৯৫২ সালের ২৬শে জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দীনও জিন্নাহকে অনুসরণ করে একই ঘোষণা দেন। এর প্রতিবাদে ছাত্রসমাজ ৩০ জানুয়ারি ও ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ধর্মঘট পালন করে। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ মাতৃভাষার স্বীকৃতির দাবিতে ২১শে ফেব্রুয়ারি হরতাল, জনসভা ও বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করে। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। এক পর্যায়ে পুলিশের গুলিতে আবুল বরকত, জব্বার, রফিক প্রমুখসহ কয়েকজন শহিদ হন। ঢাকায় ছাত্রহত্যার জেরে দেশব্যাপী ভাষা আন্দোলন তীব্রতর হয়ে ওঠে। এর ফলে পাকিস্তান সরকার ১৯৫৬ সালের সংবিধানে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.233503708564179,2.2430283093109904,2.3121918327030957 "ভূগোলে ক্ষয় কি ","ক্ষয় এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে বাতাস, সমুদ্রের জল, বৃষ্টি এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদানগুলি ছোট যৌগিক কণায় শিলাগুলির অবক্ষয় ঘটায়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,6.0194321265691295,2.1558291870992936,3.4274912184531674 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এএফএম মহিতুল ইসলাম একজন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কর্মী এবং বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন। তিনি",শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার সাক্ষী হয়েছিলেন এবং এ ব্যাপারে থানায় পুলিশ কেস করেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ড মামলার বাদী হিসেবে পরিচিত ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.224535808185308,2.4181258646679846,2.6039270255670974 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন ও যুববিদ্রোহের সাহায্যার্থে ",বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্সের যে পাঁচজন বিপ্লবীকে নিয়ে অ্যাকশন স্কোয়াড গঠিত হয় তার অন্যতম ছিলেন বিপ্লবী সুপতি রায়। ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৩ পুলিশ তাকে এক গোপন বৈঠক থেকে গ্রেপ্তার করে বেংগল অর্ডিন্যান্স এর বলে বিনা বিচারে আটকে রাখে পাঁচ বছর। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তি পেয়ে নতুন উদ্যমে বিপ্লবী কার্যকলাপ চালিয়ে যান। ত্রিপুরায় বেংগল ভলেন্টিয়ার্সের সংগঠক হিসেবে কাজ করতে থাকেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.505488210816109,2.625370896296202,3.2589826659750396 এক বাক্যে বিয়োঁ-স্যাভাঁর সূত্রের বিবৃতিটি বলো।,"বিয়োঁ-স্যাভাঁর সূত্রটি হলো, নির্দিষ্ট মাধ্যমে কোনো পরিবাহীর ক্ষুদ্র দৈর্ঘ্যের ভেতর দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ চলার ফলে এর আশেপাশে কোনো বিন্দুতে সৃষ্ট চৌম্বকক্ষেত্রের মান পরিবাহীর ক্ষুদ্র দৈর্ঘ্যের সমানুপাতিক, তড়িৎপ্রবাহের সমানুপাতিক, পরিবাহীর ঐ অংশের মধ্যবিন্দু থেকে ঐ বিন্দুর দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক, পরিবাহী এবং পরিবাহীর ঐ অংশের মধ্যবিন্দু ও ঐ বিবেচিত বিন্দুর সংযোজক সরলরেখার অন্তর্ভুক্ত কোণের সাইনের সমানুপাতিক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.707985908963597,2.1947174193529757,2.486954434385747 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯৯২ সালে তৎকালীন মহাসচিব বুত্রোস বুত্রোস ঘালি ডিপার্টমেন্ট অফ পিসকিপিং অপারেশনস (ডিপিকেও) চালু করার পর প্রধান হিসেবে আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ম্যারাক গোল্ডিং এবং তার ডেপুটি বা সহকারী হিসেবে আনানকে নিয়োগ দেয়া হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালের মার্চে আনান গোল্ডিংয়ের পদে উন্নীত হন। তার এই শান্তিরক্ষা-প্রধানের পদে থাকার সময়কালেই সোমালিয়ার যুদ্ধ হয় যেখানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন চরমভাবে ব্যর্থ হয় এবং সংঘটিত হয় রুয়ান্ডার গণহত্যা","(১৯৯৪)। ১৯৯৫ সালের ২৯শে আগস্ট মহাসচিব বুত্রোস ঘালি যখন উড়োজাহাজে ছিলেন বলে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছিল না, কফি আনান জাতিসংঘ কর্মচারীদেরকে ""বসনিয়ায় বিমানহামলার বিরুদ্ধে তাদের ভেটো দেয়ার ক্ষমতা সীমিত সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে"" নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এর ফলে ন্যাটো তাদের অপারেশন ডেলিবারেট ফোর্স পরিচালনের সুযোগ পায় এবং আনান যুক্তরাষ্ট্রের সুনজরে আসেন। রিচার্ড হলব্রুকের মতে, আনানের ""সাহসী উদ্যোগে"" যুক্তরাজ্যে আশ্বস্ত হয় যে বুত্রোস ঘালির পরিবর্তে তিনিই উপযুক্ত লোক হবেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9112857245477097,3.2564486825414614,2.9932060396855458 """বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।","বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি ক্ষুদ্র কিন্তু জনবহুল দেশ। এদেশের জনসংখ্যার অধিকাংশ বাঙালি হলেও অনেকগুলো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বা আদিবাসী গোত্রও রয়েছে। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ১.০৮ ভাগ হলো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। বর্তমানে এদের সংখ্যা প্রায় ১৫ লক্ষ ৮৬ হাজার। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সিংহভাগ পার্বত্য চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, সিলেট ও রাজশাহী অঞ্চলে বসবাস করে। বাংলাদেশের আদিবাসী গোষ্ঠীর সংখ্যা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা ২৪, পক্ষান্তরে ১৯৯১ সালের রিপোর্টে এ সংখ্যা ২৯-এ উন্নীত হয়। অন্যদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়য়ের সূত্রমতে, বর্তমানে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা ৪৫। বিভিন্ন রিপোর্টে প্রচলিত ইংরেজি বানানে ভিন্ন রীতির কারণে এমনটি হয়েছে বলে মনে হয়। সর্বশেষ আদমশুমারি ও গৃহগণনা বলছে, দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৪৭টি জেলাতেই ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা কমেছে। অন্য ১৭টি জেলায় তা বেড়েছে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী হলো চাকমা। চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলায় এদের বসবাস। আর দ্বিতীয় বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী হলো সাঁওতাল। এরা রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুরে বাস করে। এছাড়া উল্লেখযোগ্য ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী হলো মারমা, গারো, খুমি, হাজং, রাখাইন, রাজবংশী, মুরং, মণিপুরি, লুসাই, খাসিয়া ইত্যাদি। বাংলাদেশে বসবাসকারী অধিকাংশ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী (৪৩.৭%)। এছাড়াও সনাতন, খ্রিষ্টান, ইসলাম ধর্মের অনুসারীও রয়েছে। বাংলাদেশে প্রকৃতিপূজারি আদিবাসী খুন্তা ও রাজবংশী। এ সকল ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর রয়েছে নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি ও উৎসব। আদিবাসীদের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানকে সামগ্রিকভাবে বৈসাবি বলে,, যা কি না বৈসুক, সাংগ্রাই এবং বিজুর সংক্ষিপ্ত রূপ। আদিবাসীদের দ্বারা ব্যবহৃত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ভাষা হলো— ককবরক (ত্রিপুরা), সাঁওতালি (সাঁওতাল), মান্দি (গারো) ইত্যাদি। পার্বত্য শান্তিচুক্তির মাধ্যমে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে বাঙালি জাতিগোষ্ঠীর সম্পর্ক গভীরতর হয়েছে। ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীকে উন্নয়নের ধারায় যুক্ত করতে সরকারি চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। এছাড়াও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক উন্নয়নে ১৯৯৭ সালে নেত্রকোনা জেলায় উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। দেশের বৃহত্তম জনগোষ্ঠী ও সরকারকে সমন্বিত করে এ সকল ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীকে সহযোগিতা করতে হবে। যাতে তারা নিজস্বতা বজায় রেখে উন্নত জীবন পেতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3169482477838135,2.18100871008441,2.2235895630388884 """ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না"" - কথাটির অন্তর্নিহিত অর্থ ব্যাখ্যা করো |","এমন ভাব যেন খারাপ কাজ/ বস্তু/ কথা সম্পর্কে কোন কিছুই সে জানে না। অথচ তলে তলে সে সব জেনে বসে আছে অর্থাৎ, বুঝেও না বোঝার ভান করা |",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.313530482332374,4.523649443156269,6.1080124528087785 ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"ম্যাগির প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে জল যোগ করুন এবং এটি ফুটতে দিন। মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। ম্যাগি যোগ করুন এবং সব দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং মাখন দিয়ে পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8967521727310577,2.5877755112849545,3.2857266552143103 "যদি সাদা আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায়, তাহলে কী হবে?","যদি সাদা আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায়, তাহলে তা সাতটি রঙে বিভক্ত হয়ে যাবে। এই ঘটনাটিকে আলোর বিচ্ছুরণ বলা হয়। আলো হলো একটি তরঙ্গ এবং তরঙ্গগুলির বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্য হতে পারে। সাদা আলো হলো বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর মিশ্রণ। প্রিজম যখন সাদা আলোকে প্রতিসরণ করে, তখন বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো বিভিন্ন কোণে প্রতিসৃত হয়। লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এটি সবচেয়ে কম প্রতিসৃত হয়। বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এটি সবচেয়ে বেশি প্রতিসৃত হয়। এইভাবে, প্রিজম যখন সাদা আলোকে প্রতিসরণ করে, তখন এটি সাতটি রঙে বিভক্ত হয়ে যায়: লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, আকাশী এবং বেগুনি। এই রঙগুলিকে একত্রে সাদা আলোর বর্ণালী বলা হয়। আলোর বিচ্ছুরণ প্রকৃতিতে অনেক জায়গায় দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, যখন সূর্যের আলো বৃষ্টির ফোঁটার মধ্য দিয়ে যায়, তখন তা রংধনু তৈরি করে। সূর্যের সাদা আলোর বিচ্ছুরণের কারণেই রংধনু তৈরি হয়।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.607590447507614,1.5783033575600527,1.6418657014971625 ভাস্কুলার টিস্যু কাকে বলে?,"জাইলেম ও ফ্লোয়েম-এর সমন্বয়ে গঠিত টিস্যুই ভাস্কুলার টিস্যু। কেবলমাত্র টেরিডোফাইটস্, নগ্নবীজী উদ্ভিদ এবং আবৃতবীজী উদ্ভিদে ভাস্কুলার টিস্যু থাকে, তাই এদেরকে ভাস্কুলার উদ্ভিদ বলা হয়। ট্রাকিড, ভেসেল, জাইলেন ফাইবার এবং জাইলেম প্যারেনকাইমা নিয়ে জাইলেম টিস্যু গঠিত। সীভনল, সঙ্গীকোষ, ফ্লোয়েম ফাইবার ও ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা নিয়ে ফ্লোয়েম টিস্যু গঠিত। একাধিক প্রকার কোষ নিয়ে গঠিত বলে এরা জটিল টিস্যু। এ টিস্যুর কোষসমূহ বিভাজনে অক্ষম বলে এরা স্থায়ী টিস্যু। কাজেই ভাস্কুলার টিস্যু হলো স্থায়ী এবং জটিল টিস্যু। জাইলেম টিস্যু প্রধানত মূল থেকে পাতা পর্যন্ত পানি পরিবহন করে, অপরপক্ষে পাতায় প্রস্তুতকৃত খাদ্য ফ্লোয়েম টিস্যুর মাধ্যমে উদ্ধিদদেহের সব সজীব কোষে পৌছে। খাদ্য এবং খাদ্যের কাঁচামাল পরিবহন করে বলে এরা পরিবহন টিস্যু নামেও পরিচিত। মূলে জাইলেম ও ফ্লোয়েম পৃথক পৃথক বান্ডলে অবস্থান করে, কিন্তু কাণ্ডে একই বান্ডলে অবস্থান করে। কাজেই ভাস্কুলার বান্ডলের প্রকৃতি দেখে মূল এবং কাণ্ড শনাক্ত করা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.5598653545924055,2.4166861311617116,2.5990739117932935 মহাবিশ্ব অতি ক্ষুদ্র কণার সমন্বয়ে গঠিত,"এটা অনেক পুরাতন ধারণা। গ্রীস এবং ভারতবর্ষের বিভিন্ন শাস্ত্রে এই ক্ষুদ্র বস্তুর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই তত্ত্বের পিছনে দার্শনিক এবং তাত্ত্বিক ধারণাই প্রবল ছিলো, কোন প্রকার প্রমাণ বা পরীক্ষণ ছিলো না। তাই পরমাণুর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তাদের ধারণা ভুল ছিলো। সবাই এই তত্ত্ব বুঝতে সক্ষম হয় নাই। তবে পদার্থের প্রকৃতি বর্ণনা করার জন্য পরমাণুবাদই একমাত্র তত্ত্ব ছিলো। যা ১৯ শতকের প্রথম ভাগে বিজ্ঞানীরা গ্রহণ করে পরিমার্জন করেন।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.8664131805456003,2.2937356518507714,2.6682498802818624 ভূমিকম্প বলতে কী বোঝায়?,"ভূ-পৃষ্ঠের আকস্মিক ও স্বল্পস্থায়ী কম্পনকে ভূমিকম্প বলে। বিজ্ঞানীদের মতে, ভূমিকম্প বিভিন্ন কারণে হতে পারে। পৃথিবীর ভূত্বক কয়েকটি অতি ধীরগতিতে সঞ্চরণশীল টেকটোনিক প্লেটে বিভক্ত। অনেক সময় পাশাপাশি অবস্থানরত দুটি প্লেটের একটি অপরটির সীমানা বরাবর তলদেশে ঢুকে পড়ে অথবা আনুভূমিকভাবে আগে পিছে সরে যায়। এ থেকে উৎপন্ন প্রচণ্ড শক্তির কারণে ভূমিকম্প হয়। ভূগর্ভের গভীরে ভিত্তি শিলার চ্যুতি, আগ্নেয়গিরির লাভা উদগীরণ এবং ভূ-ত্বকের তাপ বিকিরণের কারণে ভূ-পৃষ্ঠের গভীরের শিলাস্তরে ফাটল সৃষ্টি হওয়া থেকেও ভূকম্পন অনুভূত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6823443695360742,2.6556731423620787,2.958499182972259 পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন?,"পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর এটা চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে, যার প্রভাবে চোখে পানি আসে ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4566435042683494,2.8731108561662126,2.9844265890488475 "নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও ""একটি কাক তৃষ্ণার্ত বোধ করছিল। সে দেখতে পেল একটি পাত্রের তলায় পানি রয়েছে। কিন্তু তার ঠোঁট নিচের দিকে পৌছাতে পারল না। সে পাত্রের ভিতরে রাখার জন্য পাথর খুঁজতে লাগল।"" প্রশ্নঃ কাক কেন পাত্রের ভিতর পাথর রাখতে চায়?",পাত্রের ভিতর পাথর রাখলে পাত্রের পানির স্তর বেড়ে যেত এবং কাক তার ঠোঁট দিয়ে পানি পান করতে পারবে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.516967226296509,2.545132631288218,2.5895164253531586 "হরপ্পা সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন ? এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ?","না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.6204577587729023,3.32208473421074,4.6945447498659005 "একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর প্রদত্ত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ: সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ প্রথম প্রসঙ্গ: টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ তে যেখানে কাউন্সিলের মূল অফিস ছিল (১৯৯৫ পর্যন্ত)। ভারত শ্রীলঙ্কার সাথে আন্তরিকতাহীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্ট বর্জন করে। ১৯৯৩ সালে ভারত ও পাকিস্তান এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি বাতিল হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ শুরু থেকে অংশ গ্রহণ করে আসছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল নিয়ম করে দিয়েছে যে এশিয়া কাপের সকল খেলা অনুষ্ঠিত হবে অফিসিয়াল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হিসেবে। এসিসি ঘোষনা অনুযায়ী প্রতি দুই বছর পর পর টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সাল থেকে।",প্রথম এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.194485365187001,1.85515402470817,2.3074028217465097 মাইটোসিস কোষ বিভাজন বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।,"প্রকৃতকোষী জীবদেহ গঠনের কোষ বিভাজন হলো মাইটোসিস। মাইটোসিস কোষ বিভাজনে একটি প্রকৃত কোরে প্রতিটি ক্রোমোসোমের একটি করে ক্রোমাটিড দুই দিকে দুই মেরুতে সরে গিয়ে দুটি অপত্য নিউক্লিয়াসের সৃষ্টি করে। পরে দুটি অপত্য নিউক্লিয়াসের মধ্যবর্তী স্থানে উদ্ভিদকোষে কোষপ্রাচীর সৃষ্টির মাধ্যমে এবং প্রাণিকোষে প্লাজমামেমব্রেন ভেতরের দিকে ঢুকে গিয়ে সাইটোপ্লাজম দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায় এবং দুটি অপত্য কোষে পরিণত হয়। নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে বলা হয় ক্যারিওকাইনেসিস এবং সাইটোপ্লাজমের বিভাজনকে বলা হয় সাইটোকাইনেসিস। এ প্রক্রিয়ায় বিভক্ত কোষে ক্রোমোসোমের সংখ্যাগত, আকৃতিগত ও গুণগত কোনো পরিবর্তন ঘটে না অর্থাৎ নতুন দুটি কোষের প্রতিটিতে ক্রোমোসোমের সংখ্যা, গুণাগুণ ও গঠনাকৃতি মাতৃকোষের ক্রোমোসোমের সংখ্যা, গুণাগুণ ও গঠনাকৃতির অনুরূপ থাকে। এ বিভাজন প্রক্রিয়ায় নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোসোম উভয়ই একবার বিভাজিত হয়। যে কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় একটি প্রকৃত কোষের নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোসোম উভয়ই একবার করে বিভক্ত হয় তা-ই মাইটোসিস কোষ বিভাজন। অন্যভাবে, যে কোষ বিভাজনে একটি দেহ কোষের নিউক্লিয়াস বিভাজিত হয়ে সমআকৃতি ও সমগুণসম্পন্ন দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস সৃষ্টির মাধ্যমে দুটি অপত্য কোষে পরিণত হয় সেই কোষ বিভাজনই মাইটোসিস। নিউক্লিয়াসের এরূপ বিভাজন প্রথম দেখতে পান শাইখার এবং নাম দেন ক্যারিওকাইনেসিস। পরে ওয়াল্টার ফ্লেমিং এ প্রকার পূর্ণ বিভাজনকে মাইটোসিস নামে অভিহিত করেন। মাইটোসিস বিভাজনে মাতৃকোষের প্রতিটি ক্রোমোসোম সেন্ট্রোমিয়ারসহ লম্বালম্বিভাবে সমান দুটি অংশে ভাগ হয় এবং প্রতিটি অংশ এর নিকটবর্তী মেরুতে গমন করে। ফলে সৃষ্ট নতুন কোষ দুটিতে ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার সমান থাকে। তাই মাইটোসিসকে ইকোয়েশনাল বা সমীকরণিক বিভাজনও বলা হয়। মাইটোসিস প্রাণী ও উদ্ভিদের বিভাজন ক্ষমতাসম্পন্ন দৈহিক কোষে ঘটে থাকে, যেমন- উদ্ভিদের কাণ্ড বা তার শাখা-প্রশাখার শীর্ষ, মূলের বর্ধিষ্ণু শীর্ষ, ক্যাম্বিয়াম প্রভৃতি অঞ্চলে মাইটোসিস হয়ে থাকে। জীবদেহের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মাইটোসিস প্রক্রিয়ারই ফল। জননাঙ্গের গঠন এবং বৃদ্ধিও মাইটোসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই হয়ে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.130113584972294,2.0423366708036608,2.1653455756956523 "যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন","কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,3.625797034701972,3.1644754720271417,4.344120465488084 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : ইলিয়াড গ্রিক মহাকাব্য। প্রাচীন গ্রিসের ইলিওন শহরের নামানুসারে এই মহাকাব্যের নামকরণ করা হয়। মহাকবি হোমার এই মহাকাব্যের রচয়িতা। এটি গ্রিক ভাষায় রচিত ও ২৪ টি সর্গে বিভক্ত। এর বিষয় ট্রয়ের যুদ্ধ। এতে ১৬,০০০ পঙ্‌ক্তি কবিতা আছে। যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে যার নাম হেলেন। যুদ্ধ এ গ্রীকদের সেরা বীর ছিল অ্যাকিলিস আর ট্রয় পক্ষে ছিল হেক্টর। যুদ্ধ যখন শেষ পর্যায় তখন হেক্টর অ্যাকিলিস কর্তৃক নিহত হন এবং এর মাধ্যমে মূলত ট্রয়বাসীর পরাজয় নিশ্চিত হয়। যুদ্ধ শেষে গ্রিক সেনারা সুরক্ষিত ও সাজানো নগরী ট্রয় জ্বালিয়ে দেয়। প্রশ্ন : কোন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় ?",ইলিওন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1781240083590645,3.7062150305430626,2.3298549271580304 অনুচ্ছেদ লিখুন: শীতের সকাল।,"ঋতুবৈচিত্র্যের দেশ বাংলাদেশের ছয় ঋতুর মধ্যে হেমন্তের পর আর বসন্তের আগে শীতের অবস্থান। গাছের ঝরা পাতায় নূপুর বাজিয়ে তার আগমন এবং বসন্তের নতুন পাতা জাগিয়ে তার অন্তর্ধান। তখন শীতের সকাল সম্পূর্ণভাবে প্রকৃতির এক ভিন্ন রূপ ধারণ করে, গাম্ভীর্যময় এক মহিমা নিয়ে। শীতের সকাল কুয়াশার আস্তরণ আর কাদা ধূলিহীন পরিবেশকে সঙ্গী করে মনোরম হয়ে ওঠে। যখন এই কুয়াশার আস্তরণ ভেদ করে চতুর্দিকে রুপালি আলো ছড়িয়ে পড়ে তখন বাড়িঘর, গাছপালা, মাঠ কানন, প্রান্তর প্রকৃতিপুঞ্জ ঝলমল করে ওঠে। অন্যান্য ঋতুর বেলায় যে উদ্দামতা শীতের সকালে তা অনুপস্থিত। তবে নানা ধরনের পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে শীতের সকালে। এই আনন্দ চারপাশে উৎসবের সমারোহ তৈরি করলেও শীতের সকালে মানুষ লেপ-কাঁথার নিচেই কাটাতে ভালোবাসে। শীতের সকাল আলস্য আর উৎসবের আমেজে উপভোগ্য হলেও দরিদ্রের জন্য তা কষ্টের। সূর্যকিরণের তীব্রতা বাড়লে দূর হয় শীতের সকালের আমেজ। তবু শীতের সকাল প্রকৃতিকে নিরাভরণ করে এক পবিত্র সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে, যা ছড়িয়ে থাকে সারাবেলা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.113105141847152,2.8965905675874053,3.083670373855137 গেইগার-মার্সডেন পরীক্ষায়,"রাদারফোর্ডের দুই সহকর্মী বিজ্ঞানী হ্যান্স গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন পাতলা ধাতব পাতের উপর আলফা কণা চালনা করেন এবং ফ্লুরোসেন্ট পর্দার সাহায্যে তাদের বিচ্যুতি পরিমাপ করেন।[২] পরমাণুর ক্ষুদ্র ভরের ইলেকট্রণের মধ্য দিয়ে আলফা কণা প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। ইলেকট্রন ঋণাত্বক আধান বিশিষ্ট এবং আলফা কণা ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রাদারফোর্ড এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পরমাণুর কেন্দ্র ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর সৌর কাঠামো বা সোলার মডেল প্রকাশ করেন। এই মডেল অনুসারে পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক আধানকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে। যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরমন্ডলের গ্রহ নক্ষত্রগুলো আবর্তিত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,5.584065296799952,2.4269745397931,2.6473294907696108 প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটলেও অপরাধপ্রবণতা রোধ করা সম্ভব হয়নি— মন্তব্যটির সত্যতা যাচাই করো।,"প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটলেও অপরাধপ্রবণতা রোধ করা সম্ভব হয়নি— উক্তিটি সত্য। এর কারণ হলো প্রযুক্তি উন্নয়নে মানুষের জন্য সুফল বৃদ্ধি পাবার পাশাপাশি অপরাধীরা এ প্রযুক্তিকে তাদের অপরাধের হাতিয়ার করে তুলছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সংগঠিত বিভিন্ন অপরাধের মধ্যে সাইবার ক্রাইম, হ্যাকিং, প্লেজিয়ারিজম প্রভৃতি নতুন নতুন অপরাধের সৃষ্টি হয়েছে যা ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য ক্রমেই ব্যাপক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়ন মানুষের অপরাধপ্রবণতাকে দমন করতে সক্ষম হয়নি।",Bengali,ben,re-annotations,7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f,3.166991119085355,2.1871633048543186,2.2515885089022647 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ভারত স্বাধীন হলে কাশ্মীরের ডোগরা শাসক হরি সিং অন্তর্ভুক্তি চুক্তিতে সই করে লাদাখ সহ সমস্ত কাশ্মীর রাজ্যকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করেন। এই সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কাশ্মীর উপত্যকা, স্কার্দু এবং জাংস্কারের পাদুম দখল করে লেহ অভিমুখে যাত্রা করলে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের",মাধ্যমে লাদাখ পাকিস্তানি দখলমুক্ত হয়। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ঘোষিত হলে লাদাখ ও বালটিস্তান রাজনৈতিক ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে চীন জিনজিয়াং ও নুব্রা উপত্যকার মধ্যে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়। ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে চীন ভারতের দাবিকৃত এলাকা আকসাই চিনের মধ্য দিয়ে জিনজিয়াং ও তিব্বতের মধ্যে সড়ক ও পাকিস্তানের সঙ্গে কারাকোরাম মহাসড়ক নির্মাণ করলে সীমান্তে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে যুদ্ধের মাধ্যমে লাদাখের আকসাই চিন ও পার্শ্ববর্তী এলাকা চীন নিজের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়। সামরিক কৌশলগত কারণে ভারত শ্রীনগর থেকে লেহ পর্যন্ত ১ডি নং জাতীয় সড়ক তৈরী করে। ১৯৭১ ও ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান লাদাখের পশ্চিমাংশের কার্গিল অঞ্চল নিজেদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের মাধ্যমে পুনরায় তা ভারতের অধিকারে আসে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8607420847377556,2.2860371974562312,2.570748083098408 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: আচেহ সুনামি জাদুঘর() ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের রাজধানী বান্দা আচেহতে অবস্থিত। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের ভূমিকম্প ও সুনামির",বিপর্যয়ের প্রতীকী স্মারক হিসাবে তৈরি একটি সংগ্রহশালা। পাশাপাশি এটি একটি শিক্ষাকেন্দ্র। একটি জরুরী দুর্যোগ আশ্রয়স্থলও এটি যদি অঞ্চলটি কখনও আবার সুনামির আঘাতের শিকার হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7411670240721993,2.891253002026884,3.2313795153357656 """বাংলাদেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার"" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন তৈরি করো।","বাংলাদেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার। সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রযুক্তিনির্ভর বেশ কিছু সেবা গ্রাহকদেরকে প্রদান করছে। বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক, যেমন— স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন (এইচএসবিসি) এদেশে প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংক সেবা চালু করার পথিকৃৎ। এসকল ব্যাংক এটিএম, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস), ইন্টারনেট ব্যাংকিং, ফোন ব্যাংকিং, যে কোনো শাখা ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ইত্যাদি সেবা প্রদান করে থাকে। কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে এগুলোর পাশাপাশি কিয়স্ক সেবা পদ্ধতি চালু করেছে। স্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে বেসরকারি ব্যাংক সরকারি ব্যাংকগুলোর তুলনায় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে রয়েছে। বেসরকারি ইসলামি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমেও সীমিত পরিসরে প্রযুক্তিনির্ভর সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। ইসলামি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এবং শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক সীমিত পরিসরে গ্রাহকদেরকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে থাকে। রেমিট্যান্স প্রেরণ ব্যবস্থায় সরকারি অংশীদারিত্বপূর্ণ এবং বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ফোন সার্ভিস অপারেটরদের সাথে একযোগে কাজ করছে। অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফারের মাধ্যমে এখন রেমিট্যান্স স্বল্প সময়ে তথা মুহূর্তের মধ্যেই প্রেরণ করা সম্ভব। এর ফলে অর্থ স্থানান্তর এখন তুলনামূলকভাবে সহজ, দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ব্যাংকের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে মানসম্মত সেবা প্রদানের মাধ্যমে কম্পিউটার একটি বড় স্থান দখল করেছে। গ্রাহকগণ ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে তাদের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারছে, ব্যালান্স দেখতে পারছে, টাকা স্থানান্তর করতে পারছে, এমনকি অনলাইনে বিল পরিশোধ করতে পারছে। বর্তমান বিশ্বে ব্যাংকিং বলতে বোঝায় ফোন ব্যাংকিং, অটোমেটেড টেলার মেশিন, অনলাইনে সম্পত্তি হস্তান্তর, টেলি ব্যাংকিং, স্মার্ট কার্ড এবং হোম ব্যাংকিং। বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যমান তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সেবার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে— ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, এসএমএস ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, যে কোনো শাখা ব্যাংকিং, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) সার্ভিস, ব্যাংকিং কিয়স্ক, সুইফট, এমআইসিআর, অনলাইন লেটার অব ক্রেডিট, মানি লিংক, ফোন লিংক, টেলি ব্যাংকিং, এটিএম, অনলাইন ব্যাংকিং ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড প্রভৃতি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9642304987927348,1.9570851887957006,1.998060575153824 নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক বাক্যে উত্তর দাও।,নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.247854338134802,3.184266866346019,3.225703807087623 ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না,বুঝেও না বোঝার ভান করা,Bengali,ben,re-annotations,a682aea408bb0d3d3cdc536dcf3822d34d15af209c0e6b330a8351661ff6e5b8,5.307226643058815,5.48476905485905,13.955860725923202 "একটি ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপারে বিশ্ববাসী খুবই আতঙ্কিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ বিষয়ে সেমিনার। লাবীব আহমেদ তেমন একটি সেমিনারে অংশগ্রহণের জন্য জাপানে গেছেন। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে পেয়েছেন যে, সভ্যতার বহু ধ্বংসলীলার কারণ এ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। উক্ত দুর্যোগটির ফলাফল বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকের উক্ত দুর্যোগটি অর্থাৎ ভূমিকম্পের ফলাফল অত্যন্ত ভয়াবহ। আকস্মিকভাবে ভূ-পৃষ্ঠের কোনো অংশ কেঁপে উঠাকে ভূমিকম্প বলে। এটি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এটি মুহূর্তেই একটি অঞ্চলকে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করতে পারে। পৃথিবীর বহু সভ্যতার ধ্বংসলীলার জন্য ভূমিকম্প দায়ী। উদ্দীপকে বর্ণিত তথ্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ ভূমিকম্পকেই নির্দেশ করছে। এটি পৃথিবীতে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। ভূমিকম্পের ফলে ভূ-ত্বকে অনেক পরিবর্তন হয়। ভূ-ত্বকে কখনো অসংখ্য ফাটল এবং চ্যুতির সৃষ্টি হয়। আবার কখনো সমুদ্রতলের অনেক স্থান উপরে ভেসে ওঠে। কখনোবা অনেক স্থান সমুদ্রতলে ডুবে যায়। ভূমিকম্পের ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয় আবার কখনো বন্ধ হয়ে যায়। ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতে পাহাড়ের উপর থেকে বা গা থেকে বরফখণ্ড বা পাথরখণ্ড নিচে পড়ে পর্বতের পাদদেশে ক্ষতিসাধন করে। ভূমিকম্পের ফলে অনেক সময় সুনামির সৃষ্টি হয়। কারণ, ভূমিকম্পের ধাক্কায় সমুদ্রের পানি তীর থেকে নিচে নেমে যায় এবং পর মুহূর্তেই ভীষণ গর্জনসহকারে ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে ঢেউয়ের আকারে উপকূলে আছড়ে পড়ে। ২০০৪ সালের ২৬শে ডিসেম্বর ভূকম্পনের ফলে সৃষ্ট সুনামির আঘাতে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ভারত প্রভৃতি দেশে জান-মালের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ভূমিকম্পের ফলে কখনো উচ্চভূমি সমুদ্রের পানিতে নিমজ্জিত হয়। আবার ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতে ভূ-পৃষ্ঠের আনুভূমিক পার্শ্বচাপের প্রভাবে কুঁচকে ভাঁজের সৃষ্টি হয়। ভূমিকম্পে রেলপথ, সড়কপথ, পাইপলাইন প্রভৃতি ভেঙে যায় এবং ফাটল ধরে। ফলে যাতায়াত ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ে। টেলিফোন লাইন, বিদ্যুৎ লাইন প্রভৃতি ছিঁড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ভূমিকম্পের ফলে বিল্ডিং, গাছপালা ভেঙে পড়ে। এগুলোর নিচে চাপা পড়ে অনেক মানুষ মারা যায়, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায়, ভূমিকম্পের ফলে শুধুমাত্র প্রাকৃতিক পরিবর্তনই হয় না বরং মানুষের জীবন যাত্রাও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6522636986557786,2.2553684791255133,2.4172894699311547 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : হাইড্রোজেনের আইসোটোপ তিনটি","প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম, টিট্রিয়াম। হাইড্রোজেনের পারমাণবিক সংখ্যা ১, তাই এই সকল আইসোটোপে নিউট্রনের সংখ্যা হল যথাক্রমে ২-১=১, ৩-১=২ এবং ৪-১=৩। সংক্ষেপে, আইসোটোপসমূহ ভিন্ন নিউট্রন সংখ্যা বিশিষ্ট একই পদার্থের পরমাণু। এদের প্রোটন ও ইলেকট্রন সংখ্যা একই। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.135895477436684,2.2638898158659857,2.868974363558574 চুল ও নখ কাটলে ব্যথা লাগে না কেন?,"প্রাণীর শরীরের প্রতিটি অংশেই স্নায়ুকোষ দিয়ে গঠিত স্নায়ুতন্ত্র বিদ্যমান, যা স্পর্শ, তাপ, চাপ ইত্যাদি অনুভূতি জন্মায়। কিন্তু চুল ও নখে এ কোষগুলো মৃত হওয়ায় এগুলো কাটলে ব্যথা লাগে না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.050122104885356,2.712835082887201,3.152116181332565 চালকে রান্না করে খেতে হয় কেন?,"চাল থেকে আমরা শ্বেতসার পাই। শ্বেতসার হলো বহু মনোমার বিশিষ্ট শর্করা বা বহু শর্করা। দ্বি-শর্করা বা বহু শর্করা মানবদেহ সরাসরি শোষণ করতে পারে না, মানবদেহ শুধু সরল শর্করা শোষণ করতে পারে। দ্বি- শর্করা এবং বহু শর্করা পরিপাকের মাধ্যমে সরল শর্করায় বা গ্লুকোজে পরিণত হয়। তাই শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য সহজে হজম হওয়া জরুরী। কাঁচা খাদ্যের শ্বেতসার সহজে হজম হয় না, তাই চাল থেকে প্রাপ্ত শ্বেতসারকে সহজে হজম বা পরিপাক উপযোগী করতে চালকে রান্না করে খেতে হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.041428023427339,2.496218782937237,2.8690769679119574 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আরব বিদ্রোহের","সূচনা হয়েছিল যখন হেজাজের শাসক হুসেইন ইবনে আলি, ব্রিটিশদের সাথে একটি গোপন চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তিতে, হুসেইন ব্রিটিশদের সমর্থনে অটোমান সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, এবং ব্রিটিশরা তাকে আরবদের স্বাধীনতা প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ১৯১৬ সালের অক্টোবর মাসে, হুসেইনের পুত্র, ফিলিস্তিনি নেতা ফয়সাল, ব্রিটিশদের সহায়তায় মক্কা এবং মদিনা দখল করেছিলেন। বিদ্রোহীরা ধীরে ধীরে অটোমানদের কাছ থেকে আরও বেশি ভূখণ্ড দখল করে, এবং ১৯১৮ সালের শেষের দিকে তারা সিরিয়া এবং লেবাননকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। আরব বিদ্রোহ প্রথম বিশ্বযুদ্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এটি অটোমানদের পরাজয়ে অবদান রেখেছিল, এবং এটি আরবদের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষাকে উজ্জীবিত করেছিল। আরব বিদ্রোহের ধারাবাহিকতা নিম্নরূপ ছিল: ১) ১৯১৬ সালের সেপ্টেম্বর: হুসেইন ইবনে আলি ব্রিটিশদের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করে। ২) ১৯১৬ সালের অক্টোবর: ফয়সাল মক্কা এবং মদিনা দখল করে। ৩) ১৯১৭ সালের জুন: বিদ্রোহীরা আলেপ্পো দখল করে। ৪) ১৯১৮ সালের অক্টোবর: বিদ্রোহীরা দামেস্ক দখল করে। ৫) ১৯১৮ সালের নভেম্বর: অটোমান সাম্রাজ্য প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজিত হয়। আরব বিদ্রোহের ফলে আরব বিশ্বে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছিল। এটি সিরিয়া, লেবানন, ইরাক এবং জর্ডনেই স্বাধীনতার পথ খুলে দিয়েছিল। এটি আরব জাতীয়তাবাদের উত্থানেও অবদান রেখেছিল।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.7175547699736478,1.620719990934248,1.7098861384707655 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : ঈশ্বর হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বর উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক । প্রশ্ন : ""ঈশ্বরের অস্তিত্বে যারা বিশ্বাসী তাদের কি বলা হয় ?""",আস্তিক,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2107586469768297,5.474945485613588,2.564640000512836 "নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী? খাল কেটে কুম্ভীর আনা",নিজের কর্ম দ্বারা নিজের উপর সমস্যা আনা,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.2647250092119195,3.91819319020046,6.258390862970708 অভিস্রবণিক চাপ হলো ,ন্যূনতম চাপ যা অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা এর দ্রাবকের অভ্যন্তরীণ প্রবাহ রোধ করার জন্য একটি দ্রবণ যোগ করা । অন্যভাবে বলা যায় বিশুদ্ধ দ্রাবক গ্রহণ করার প্রবণতা পরিমাপ করাই হলো অভিস্রবণ,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,12.747541025479327,3.401936977928555,4.892324092942628 এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কোনটি ?,"পাকিস্তানের জেকোবাবাদ হল এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান। যদিও ২১ শে জুন, ১৯৪২ সালে ইসরায়েলের তিরাত জেভিতে এবং ২৯ শে জুন, ২০১৭ তারিখে ইরানের আহভাজে এশিয়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৪ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড |",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.807335344112545,2.756200752085773,3.6456937502454334 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০০৩ থেকে ২০০৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত, আবু গারিব কারাগার ইরাক দখলকৃত মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট","এবং ইরাক সরকার উভয়ের দ্বারাই বন্দীদের আটক করার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতো। ইরাক সরকার ""দ্য হার্ড সাইট"" নামে পরিচিত সুবিধাটির এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছিলো। কারাগারটি শুধুমাত্র দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের থাকার জন্য ব্যবহৃত হত। সন্দেহভাজন অপরাধী, বিদ্রোহী বা গ্রেফতারকৃত এবং বিচারের অপেক্ষায় থাকা অপরাধীদের অন্যান্য কারাগারে রাখা হয়েছিল। যা সাধারণত মার্কিন সামরিক ভাষায় ""ক্যাম্প"" নামে পরিচিত। তৎকালীন সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার সমস্ত বন্দীদের ""ক্যাম্প রিডেম্পশন"" এ রেখেছিল। যা পাঁচটি নিরাপত্তা স্তরে বিভক্ত ছিল। ২০০৪ সালের গ্রীষ্মে নির্মিত এই শিবিরটি ক্যাম্প গানসি, ক্যাম্প ভিজিল্যান্ট এবং আবু গরিবের টিয়ার ১ এর তিন স্তরের সেটআপ প্রতিস্থাপন করে। সুবিধাটির বাকি অংশ মার্কিন সামরিক বাহিনীর দখলে ছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.776284146598082,2.5394447204970354,2.686047189913085 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? এম. এম. নজরুল ইসলাম বরিশালের কাশিমপুর হাইস্কুল ও চরফ্যাশনের দুলারহাট হাইস্কুলে শিক্ষকতা করেছিলেন। পরবর্তীতে, তিনি চরফ্যাশন টি. বি. মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে যোগদান করেছিলেন। ১৯৬৮ সালে তিনি চরফ্যাশন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন।",বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2751185333258026,1.4576356083867055,2.573097076337187 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ইসলামী বিপ্লব এবং ইরান-ইরাক যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা এবং একটি আন্তর্জাতিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ এবং সামরিক হার্ডওয়্যারের উচ্চ চাহিদা নিয়ে ইরানকে মেরামত ও খুচরা যন্ত্রাংশের জন্য তার অভ্যন্তরীণ অস্ত্র শিল্পের উপর নির্ভর করতে বাধ্য করা হয়েছিল। দেশীয় সামরিক শিল্পকে পুনরায় সংগঠিত করার জন্য ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড কর্পসকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাদের নেতৃত্বে ইরানের সামরিক শিল্প নাটকীয়ভাবে প্রসারিত হয়েছিল এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ক্ষেপণাস্ত্র শিল্পে মূলধন দিয়েছিল, অল্প সময়ে ইরানের কাছে ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর একটি অস্ত্রাগার ছিল।",ইরান-ইরাক যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.092850474067734,3.2268379967877294,2.308064032432963 বেঁচে থেকে লাভ কী বলো।,"বেঁচে থাকার লাভ অনেক। বিভিন্ন মানুষ বেঁচে থাকার লাভ সম্পর্কে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কথা বলে। কেউ কেউ বলে যে বেঁচে থাকার লাভ হলো পৃথিবীর সৌন্দর্য উপভোগ করা। কেউ কেউ বলে যে বেঁচে থাকার লাভ হলো অন্যদের সাহায্য করা। কেউ কেউ বলে যে বেঁচে থাকার লাভ হলো নিজের লক্ষ্য অর্জন করা। একজন ব্যক্তির জন্য বেঁচে থাকার লাভ কী হবে তা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও মূল্যবোধের উপর। বেঁচে থাকার একটি প্রধান লাভ হলো জীবনের আনন্দ উপভোগ করা। মানুষ বিভিন্ন উপায়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করতে পারে, যেমন: খাওয়া, ভ্রমণ, শিল্প, সংগীত, প্রকৃতি ইত্যাদি। অন্যদের সাহায্য করা বেঁচে থাকার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লাভ। মানুষ অন্যদের সাহায্য করে তাদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এবং পৃথিবীকে একটি ভালো জায়গা করে তুলতে পারে। নিজের লক্ষ্য অর্জন করা বেঁচে থাকার একটি আরেকটি লাভ। মানুষ তাদের লক্ষ্য অর্জনের মাধ্যমে সম্পূর্ণতা বোধ করতে পারে এবং তাদের জীবনে অর্থ খুঁজে পেতে পারে। অবশ্যই, বেঁচে থাকার কিছু অসুবিধাও রয়েছে। মানুষকে জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়, যেমন: ব্যথা, দুঃখ, ক্ষতি ইত্যাদি। তবে, বেঁচে থাকার লাভগুলি অসুবিধাগুলিকে ছাড়িয়ে যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.776648552955521,1.5310076587143469,1.6731470491179143 আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কী?,"পাকিস্তান সরকার জানুয়ারি ১৯৬৮ আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে সেনাবাহিনীর কয়েকজন কর্মরত ও প্রাক্তন সদস্য এবং ঊর্ধ্বতন সরকারি অফিসারদের বিরুদ্ধে যে মামলা দায়ের করে তা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, তারা ভারত সরকারের সহায়তায় সশস্ত্র অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। ভারতের ত্রিপুরার আগরতলা শহরে ভারতীয় পক্ষ ও আসামি পক্ষদের মধ্যে এ ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ থাকায় একে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.348054755878783,2.0188665202226828,2.2186414013219706 ব্যবসায় ঋণের সুবিধাসমূহ বর্ণনা করো।,"বর্তমানে বেশিরভাগ লেনদেনই ধারে ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে সংঘটিত হয়ে থাকে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পরে উক্ত ধার পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এরূপ ধারে ক্রয়-বিক্রয় থেকেই ব্যবসায় ঋণের উদ্ভব হয়। ক্রয়ের তারিখ থেকে পরিশোধের পূর্ব পর্যন্ত এ ঋণের মেয়াদকাল। অনেকগুলো সুবিধা ভোগ করে বলেই ছোট, বড়, মাঝারি সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে এরূপ ঋণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। নিম্নে এর সুবিধাবলী আলোচনা করা হলো: ১. সহজ সংগ্রহ: ব্যবসায় ঋণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এই ঋণ সহজে ও খুব কম সময়ে অর্থাৎ তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়। অন্যান্য যে কোন ঋণের সংগ্রহ সময়ের তুলনায় এই ঋণের সংগ্রহ সময় অত্যন্ত কম; যেমন- বাকিতে মাল ক্রয় করা হলো। এক্ষেত্রে বিক্রেতা কর্তৃক চালানী রসিদই ঋণের প্রমাণপত্র হিসেবে কাজ করে থাকে। ২. স্বল্প ব্যয়: এ ধরনের ঋণে মূলধন খরচ অত্যন্ত কম। অনেক ক্ষেত্রে এর মূলধন ব্যয় নেই বললেই চলে । যদি বিক্রেতা মালের মূল্য নগদ মূল্যে ক্রয়ের দামই রাখে তবে সেক্ষেত্রে এই ঋণের কোন মূলধন ব্যয় নেই। তবে সাধারণত বিক্রেতা বাকি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কিছুটা মূল্য বেশি রেখে থাকে। অবশ্য তা অন্যান্য ঋণের সুদের তুলনায় বেশি না। ৩. বিক্রয় বৃদ্ধি: ধারে মাল বিক্রয় করলে বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। কারণ যেখানে ধারে পণ্য ক্রয় করা যায় সেখানেই ক্রেতারা ভিড় জমায় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পরে উক্ত মূল্য ক্রেতারা পরিশোধ করে দেয়। এর ফলে বিক্রেতাদের বিক্রয় বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে ব্যবসায়ের মুনাফাও বৃদ্ধি পায়। অবশ্য এক্ষেত্রে বিক্রেতাকে ক্রেতার সুনাম, ঋণ পরিশোধের অভ্যাস ইত্যাদি দিক বিবেচনা করতে হয়। ৪. জামানতহীন: এরূপ ঋণের ক্ষেত্রে কোন জামানতের প্রয়োজন নেই। কারণ ক্রেতার সুনাম, আর্থিক সচ্ছলতা, ঋণ পরিশোধের অভ্যাস ইত্যাদি বিক্রেতার কাছে ক্রেতার জামানত হিসাবে থাকে। আর্থিকভাবে দুর্বল প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিক্রেতা তৃতীয় পক্ষের নিশ্চয়তাপত্র দাবি করে থাকে। ৫. আনুষ্ঠানিকতা কম: অন্যান্য মেয়াদি ঋণ যেমন- দীর্ঘ ও মধ্যমেয়াদি ঋণের তুলনায় ব্যবসায় ঋণে তুলনামূলকভাবে অনেক কম আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয়। অবশ্য এক্ষেত্রে বিক্রেতা কর্তৃক ক্রেতাকে প্রদত্ত চালানী রসিদই একমাত্র ঋণের প্রমাণপত্র হিসেবে কাজ করে থাকে। যদি প্রতিশ্রুতিপত্র ব্যবসায় স্বীকারপত্রের ক্ষেত্রে কিছুটা আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজন আছে তবে তা অন্যান্য ঋণের তুলনায় কম। ৬. নমনীয়তা: এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে এবং সময়মতো ফেরত দিলে ঋণদাতা ও গ্রহীতার মধ্যে সুসম্পর্কের সৃষ্টি হয়। এর ফলে একই উৎস থেকে ক্রমাগত ও ধারাবাহিকভাবে ঋণ গ্রহণ করা যায় আবার প্রয়োজনের সময় অধিক ঋণ গ্রহণ করা যায়। এমনকি ঋণ পরিশোধে অসুবিধা হলে ঋণ গ্রহীতা ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়াতে পারে। ৭. কম ঝুঁকি: ক্রেতাদের ক্রেডিট রেটিং বিবেচনা করে বিক্রেতা ধারে পণ্য বিক্রয় করে। ফলে পণ্যের মূল্য না পাওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। ৮. মুনাফা বৃদ্ধি: বাকীতে বিক্রয়ের ফলে বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। পণ্যে বিক্রয় মূল্য বেশি হয়। মুনাফার পরিমান বৃদ্ধি পায়। ৯. ক্রমাগত উৎস: ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসায়ের মূল কাজ। সারা বছর ধরে বাকীতে ক্রয়-বিক্রয় হয়। সুতরাং ব্যবসায় ঋণ স্বল্পমেয়াদী অর্থায়নের ক্রমাগত উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। ১০. ব্যবসায়ের অস্তিত্ব রক্ষা: ব্যবসায় ঋণ ব্যবসায়ের সাধারণ কর্মকাণ্ডের অংশ। তাই ব্যবসায়ীরা তাদের সুনাম ও অস্তিত্ব রক্ষার জন্য ব্যবসায় ঋণ দেয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.028493698625171,2.0272671255896544,2.082370768441374 ১০টি বাক্যে ছোটদের উপযোগী একটি গুরুর রচনা লেখ।,"গরু একটি চার পা বিশিষ্ট গৃহপালিত পশু। গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী। গরুর দুই চোখ, দুই কান, দুই শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সমস্ত শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। পৃথিবীতে সাদা, কাল, লাল বিভিন্ন রঙের গরু পাওয়া যায়। ঘাস খড় গাছের পাতা ইত্যাদি গরুর প্রধান খাদ্য। গরু মানুষের বিভিন্ন কাজে আসে। গরুর দুধ অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। গরু সাহায্যে আমরা আমাদের জমি চাষ, মালপত্র পরিবহণ ইত্যাদি করে থাকি। আমাদের সবাইকে গরুর প্রতি সদয় ও যত্নশীল হওয়া দরকার।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.538025750063093,2.4685745191235946,2.8462270689177367 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পাকিস্তানের নতুন সরকার গঠন বিষয়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান এবং পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ জুলফিকার আলী ভুট্টোর সাথে শেখ মুজিবের আলোচনা বিফলে যাওয়ার পর ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা শহরে গণহত্যা চালায়। ফলশ্রুতিতে, তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। একই রাতে তাকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। ব্রিগেডিয়ার রহিমুদ্দিন খানের সামরিক আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলেও তা কার্যকর করা হয়নি। নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী","মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে বিশ্ব মানচিত্রে “বাংলাদেশ” নামক স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই জানুয়ারি শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই জানুয়ারি তিনি সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। মতাদর্শগতভাবে তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী ছিলেন; যা সম্মিলিতভাবে মুজিববাদ নামে পরিচিত। এগুলোর উপর ভিত্তি করে সংবিধান প্রণয়ন এবং তদানুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার চেষ্টা সত্ত্বেও তীব্র দারিদ্র্য, বেকারত্ব, সর্বত্র অরাজকতাসহ ব্যাপক দুর্নীতি মোকাবেলায় তিনি কঠিন সময় অতিবাহিত করেন। ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অস্থিরতা দমনের লক্ষ্যে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি একদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হন। এর সাত মাস পরে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট একদল সামরিক কর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিবিসি কর্তৃক পরিচালিত জনমত জরিপে শেখ মুজিবুর রহমান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে নির্বাচিত হন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2580448282304797,1.9055433007924278,2.105902386449583 "নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নটির উত্তর দাও। নাইজারকে স্বাধীনতা দিলেও ১৯৬০ সালের পর থেকেই দেশটিতে সামরিক ঘাঁটি পেতে বসে আছে ফ্রান্স। বিক্ষোভ, গলা ধাক্কা, খাবার সরবরাহ বন্ধের পরও নাইজার ছাড়ছে না দেশটি। প্রশ্ন: নাইজারে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে কোন দেশ?",ফ্রান্স ঘাঁটি গেড়ে বসেছে নাইজারে। ১৯৬০ সালের পর থেকেই ফ্রান্স দেশটিতে সামরিক ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে। প্রতিবাদ-বিদ্রোহ করেও ফ্রান্সকে নাইজার ত্যাগে বাধ্য করা যাচ্ছে না।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.481696696802007,2.8148182229072907,3.1562232979361817 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি? লেখাপড়ার পাশাপাশি পাকুন্দিয়া আদর্শ মহিলা কলেজে প্রতিবছর বিভিন্ন শিক্ষা-সহায়ক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। কলেজটিতে একটি অডিটরিয়াম (মিলনায়তন) রয়েছে, যেখানে সারাবছর বিভিন্ন ধরনের সেমিনার যেমন উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার এবং শিক্ষার্থীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য সেমিনার আয়োজন করা হয়। পাঠক্রম-বহির্ভূত বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে আরও রয়েছে নবীনবরণ আয়োজন, পিঠা উৎসব আয়োজন এবং বিদায় অনুষ্ঠান আয়োজন।",পাঠক্রম-বহির্ভূত বিভিন্ন কার্যক্রমের জ্ঞান লাভের উৎসাহ জাগ্রত করা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.392088591599799,4.010416233421743,2.8055598186860307 কাসাব্লাঙ্কা কোথায় অবস্থিত?,মরক্কোয় অবস্থিত কাসাব্লাঙ্কা উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার বৃহত্তম শহর ও বন্দর। এ বন্দর রপ্তানি বাণিজ্যের জন্য বিখ্যাত। এ শহরে প্রচুর ইউরোপীয় নাগরিকের বসবাস।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.033474034621834,2.2876246140847822,3.083271183755766 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: তিনি ১৯১৫ সালে মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেছিলেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে পুরো সময়ের সাথে জড়িত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার আইনি অনুশীলন ত্যাগ করেছিলেন। গাঁধীর চম্পরন","ও খেদা সত্যগ্রহ গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। গান্ধী তার সাথে রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহাকে সাফল্যের সাথে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বাছাই করেছিলেন। গান্ধী প্রসাদের উতসর্গ দেখে এতই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, ""দ্য স্টোরি অফ মাই এক্সপেরিমেন্টস উইথ ট্রুথ-"" এ তার প্রতি পূর্ণ অধ্যায় আলাদা করে রেখেছিলেন, যার নাম ""দ্য বিহারী""।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1811293517963724,2.5168241084832768,2.6338735956303925 পলাশের বয়স আট বছর। বয়স অনুসারে তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটেনি। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার সাহেব তাকে দেখে বললেন যদিও খাদ্যবস্তু পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয় কিন্তু রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাবার গ্রহণের ফলে পলাশের এমনটি হচ্ছে। সকলেই এ ব্যাপারে সচেতন না হলে ভবিষ্যত প্রজন্ম হুমকীর সম্মুখীন হবে। উল্লিখিত অঙ্গটিতে এনজাইমের ক্রিয়া ব্যাখ্যা কর।,"উদ্দীপকে উল্লিখিত অঙ্গটি হলো পাকস্থলি। পাকস্থলিতে বিভিন্ন ধরনের এনজাইম রয়েছে, যা খাদ্য পরিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে উক্ত এনজাইমের ক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হলো- খাদ্য গ্রহণের পর মুখগহ্বর থেকে খাদ্যদ্রব্য পাকস্থলিতে প্রবেশ করে। পাকস্থলিতে খাদ্য আসার পর এর অন্তঃপ্রাচীরের গ্যাস্ট্রিক গ্রন্থি থেকে গ্যাস্ট্রিক রস ক্ষরিত হয়। গ্যাস্ট্রিক রসে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড এবং পেপসিন নামক এনজাইম থাকে। হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড খাদ্যের অনিষ্টকারী জীবাণুকে মেরে ফেলে এবং নিষ্ক্রিয় পেপসিনোজেনকে সক্রিয় পেপসিনে পরিণত করে। পেপসিন আমিষ পরিপাকে সাহায্য করে। এ এনজাইম আমিষকে ভেঙ্গে পেপটাইডে পরিণত করে। এছাড়া পাকস্থলিতে উপস্থিত রেনিন নামক এনজাইম দুধের ক্যাসিনকে প্যারাক্যাসিনে পরিণত করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8935745577527556,2.121049059551182,2.3652510998493024 শিশুশ্রম নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।,"শিশুই জাতির ভবিষ্যৎ। শিশুদের মধ্যেই সুপ্ত থাকে নানাবিধ অমিত শক্তি ও সম্ভাবনা। আজকের শিশুই আগামী দিনের কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞানী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশ ও জাতিকে গড়ে তুলবে। অথচ সেই শিশুই শিক্ষা অর্জন করার পরিবর্তে অমানুষিক শ্রমে নিয়োজিত। পেটের তাগিদে তাকে সকাল-সন্ধ্যা পরিশ্রম করতে হয়। সাধারণত চার- পাঁচ বছর বয়স থেকে কিশোর বয়স পর্যন্ত সময়ের শ্রমিকদের শিশুশ্রমিক বলে। শিশুরা নানা ধরনের শ্রমের সাথে জড়িত। যেমন: ইট ভাঙা, ওয়ার্কশপ ও গ্যারেজে কাজ করা, অন্যের বাড়িতে কাজ করা, হোটেল ও চা স্টজে কাজ করা, শহরের ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করা, কুলিগিরি, অফিস-আদালতের খাবার পৌঁছানো, বাস-টেম্পোর হেলপারি ইত্যাদি। শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ কাজ থেকে বিরত রাখতে ১৯৫৯ সালে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ ঘোষণা করে। শিশু অধিকার সনদ-৯০ নামে পরিচিত এ সনদের বিষয়বস্তুগুলো হলো— (১) শিশু অধিকার বাস্তবায়ন, (২) পরিচয় সংরক্ষণ, (৩) মত প্রকাশের স্বাধীনতা, (৪) সামাজিক নিরাপত্তা, (৫) শিশু স্বাস্থ্যের প্রাধান্য, (৬) বৈষম্যহীনতা, (৭) অবৈধ স্থানান্তর, (৮) অক্ষম ও উদ্বাস্তু শিশু, (৯) সামাজিক পর্যালোচনা, (১০) মাতাপিতার সাথে অবস্থানের অধিকার, (১১) মাতাপিতার অধিকার ও দায়িত্ব। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো এ সনদের বিষয়বস্তুগুলো অনুসরণ করলেও বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলো তা অনুসরণ করতে পারছে না। অপরিসীম দারিদ্র্য আর সামাজিক ও রাজনৈতিক নৈরাজ্যের কারণে এদেশের শিশুদের যেমন অমানুষিক পরিশ্রম করতে হচ্ছে তেমনি বঞ্চিত হতে হচ্ছে ন্যায্য শ্রমমূল্য থেকেও। শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত এ শিশুদেরকে যোগ্য ও দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে দেশের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.03475201876605,2.3703538674041016,2.465980506860605 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন","বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.531244141750851,2.506337058725026,2.6603390486373963 "সারাংশ লেখ: তবে কি সাহিত্যের উদ্দেশ্যে লোককে শিক্ষা দেওয়া? অবশ্য নয়। কেননা কবির মতিগতি শিক্ষকের মতিগতির সম্পূর্ণ বিপরীত। স্কুল না বন্ধ হলে যে খেলার সময় আসে না, এ তো সকলেরই জানা কথা। কিন্তু সাহিত্য-রচনা যে আত্মার লীলা, একথা শিক্ষকেরা স্বীকার করতে প্রস্তুত নন। সুতরাং শিক্ষা ও সাহিত্যের ধর্মকর্ম যে এক নয়, এ সত্যটি একটু স্পষ্ট করে দেখিয়ে দেওয়া আবশ্যক। প্রথমত, শিক্ষা হচ্ছে সেই বস্তু যা লোকে নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলাধঃকরণ করতে বাধ্য হয়, অপরপক্ষে কাব্যরস লোকে শুধু স্বেচ্ছায়-সানন্দে পান করে; কেননা শাস্ত্রমতে সে রস অমৃত।",সাহিত্য শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত নয়। সাহিত্যের মধ্য দিয়ে মানবমন খেলা করে এবং মানবাত্মা এর মাধ্যমে আনন্দ লাভ করে। অন্যদিকে শিক্ষার সাথে জীবন-জীবিকার প্রয়োজনের সম্পর্কটি অত্যন্ত নিবিড়। তাই শিক্ষা মানুষ বাধ্য হয়ে গ্রহণ করলেও সাহিত্য সে স্বেচ্ছায় পাঠ করে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.905973042512218,2.482752144471995,2.9211200600462566 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯১৬ সালে আরব বিদ্রোহ শুরু হলে তা মধ্যপ্রাচ্য রণাঙ্গনে উসমানীয়দের স্রোতকে উল্টে দেয়। ১৯১৮ সালের ৩০ অক্টোবর মুড্রোসের যুদ্ধবিরতি"," স্বাক্ষর হলে তা মধ্যপ্রাচ্যের লড়াইয়ের অবসান ঘটায় এবং এরপর কনস্টান্টিনোপল দখল ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিভাজনের ঘটনা ঘটে। ১৯ শতকের শেষ চতুর্থাংশ ও ২০ শতকের প্রথম অংশে প্রায় ৭-৯ মিলিয়ন তুর্কি মুসলিম উদ্বাস্তু হাতছাড়া হওয়া ককেসাস, ক্রিমিয়া, বলকান ও ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপগুলো থেকে আনাতোলিয়া ও পূর্ব থ্রেসে চলে আসে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.333727185090362,2.666125632676168,3.165219089318772 এক বাক্যে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশের সংজ্ঞা দাও।,একটি গতিশীল চুম্বক বা তড়িৎবাহী বর্তনীর সাহায্যে অন্য একটি বদ্ধ বর্তনীতে ক্ষণস্থায়ী তড়িচ্চালক শক্তি ও তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হওয়ার পদ্ধতিকে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ বলে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.815754570031121,2.4016815674307757,2.593624699111987 এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো কী কী এবং তাদের সমষ্টি কত?,"এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭। সংখ্যাগুলোর সমষ্টি হলো ১৭।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.9307927544250312,1.8430045494344611,2.1556197464580045 "এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | সর্দার তেজ সিংহ দ্বারা এই মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাজনের সময় মন্দিরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালে","বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার ঘটনায় পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দুষ্কৃতী মন্দিরটির আংশিক ক্ষতি করে। ২০১৫ সালে, ধ্বংসপ্রাপ্ত শিবল তেজ সিংহ মন্দিরটির সংস্কার করার জন্য,স্থানীয় হিন্দু নেতৃত্বগণ পাকিস্তান সরকারের কাছে আবেদন জানায় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4636632193926764,3.3194692380029065,3.281278904600252 """রূপসী বাংলা"" নামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।","বাংলাদেশ অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। চারদিকে যে দিকেই তাকাই প্রকৃতির অপার সমারোহ। প্রকৃতি যেন তার সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। সবুজ বন-বনানী, নীল আকাশ, নদীনালা, খাল বিল এ দেশকে রূপসী করে তুলেছে। এছাড়া বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির মধ্যে রয়েছে সমতল, ভূমি, পাহাড় ও টিলা। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। ঋতুতে ঋতুতে বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। এক ঋতুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্য ঋতুতে ভিন্নরূপে ফুটে ওঠে। কিন্তু প্রত্যেক ঋতুই আপন বৈশিষ্ট্যে রূপে, রসে, গন্ধে অনন্য হয়ে ওঠে। বিচিত্র ফুলের সমাবেশ ঘটে বিভিন্ন ঋতুতে। গাছগাছালি ও ফসলের মাঠ সারাদেশকে সবুজে ভরে রাখে। ফসল পাকলে তা আবার সোনালি রূপ ধারণ করে। তাই বলা যায় বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক অপূর্ব লীলা নিকেতন ৷ সুজলা, সুফলা, শস্যশ্যামলা সৌন্দর্যে ভরা আমাদের দেশ অকৃপণভাবে তার সৌন্দর্য বিতরণ করছে। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বিশাল বঙ্গোপসাগরের উত্তাল প্রতিধ্বনি অলৌকিক সুরের মায়াজাল সৃষ্টি করে চলেছে। নদ-নদী জালের মতো ছড়িয়ে আছে সারাদেশে। বর্ষায় জলে ভরে গেলে অপরূপ সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। এছাড়া নানা রকম পাখি আমাদর রূপসী বাংলাদেশকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। রং বেরঙের ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বাংলার প্রকৃতি। প্রকৃতি ও মানুষের জীবনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের মধ্যেই দেশের প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। প্রকৃতির বিচিত্র সৌন্দর্য এদেশের মানুষের মনে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে। আমাদের এই রূপসী বাংলাদেশের মতো দেশ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.332135587756123,2.5797572745711768,2.727049675169396 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন আলেক্সান্দ্রা নাতিনিয়ভিচ কেযরাকোভ ( ) জন্ম:২৭ নভেম্বর ১৯৮২ কিঙ্গিস্‌সিপ, রাশিয়া (সাবেক রাশিয়ান এসএফএসআর) রুশ ফুটবলার যিনি বর্তমানে রুশ জাতীয় ফুটবল দল ও রুশ ক্লাব যেনিত সেইন্ট পিটার্সবার্গের হয়ে খেলছেন। তিনি রুশ ক্লাব ফুটবলের ইতিহাসে সর্বাধিক গোলদাতা, এখন পর্যন্ত যার রুশ ক্লাব ফুটবলে ২১০ এর অধিক গোল রয়েছে। যেনিত সেইন্ট পিটার্সবার্গ ছাড়াও এই স্ট্রাইকার তার ক্লাব ক্যারিয়ারে স্পেনের সেভিলা ও আরেক রুশ ক্লাব ডায়নামা মস্কোর হয়ে খেলেছেন। তিনি জাতীয় দলের হয়ে",২০০২ বিশ্বকাপে খেলেছেন ও ব্রাজিলে হতে যাওয়া ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের দলে জায়গা করে নিয়েছেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.578939986577423,2.8099408359630527,2.9062931512810173 "নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | করোনা ভাইরাস: বাংলাদেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের জরুরি কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগ","বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য সরবরাহ করা মাস্ক, পিপিই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা টিআইবি বলেছে, এখন সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা অনুসরণ না করে স্বাস্থ্যখাতের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে কেনাকাটা করা হচ্ছে এবং তাতে অনেক জিনিস বাজার মূল্যের কয়েকগুণ বেশি দামে কেনার মতো অনিয়ম হচ্ছে। সংস্থাটি আরও বলেছে, মহামারির সময় পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে স্বাস্থ্যখাতের এক শ্রেনীর কর্মকর্তার সহায়তায় কেনাকাটায় অনিয়ম দুর্নীতি করার চিত্র তাদের গবেষণায় ফুটে উঠেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন বলেছে, দেশে করোনাভাইরাস শুরুর আগের কয়েকমাসে তারা স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির অভিযোগে ১১টি মামলা করেছে এবং এখন সুরক্ষা সামগ্রীর দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনা ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের সব কেনাকাটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই গত মার্চ মাসে সরকারের কেন্দ্রীয় ঔষাধাগার থেকে সরবরাহ করা এন৯৫ মাস্ক এবং পিপিইসহ স্বার্স্থকর্মিদের সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতাল থেকে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছেল যে, প্যাকেটে এন৯৫ লেখা থাকলেও নিম্নমানের মাস্ক এবং পিপিই দেয়া হয়েছে। তখন ব্যাপক আলোচনার মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তদন্ত করলেও তার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি। দুর্নীতি বিরোধী সংগঠনগুলো বলছে, স্বাস্থ্যখাতে জরুরীভিত্তিতে কেনাকাটায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা মানা হচ্ছে না। দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবির নির্বাহি পরিচালক ড: ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, সুরক্ষা সামগ্রীতেই দুর্নীতি থেমে থাকেনি। চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রেও উদ্বেগজনকহারে দুর্নীতি বৃদ্ধির তথ্য তারা গবেষণায় পেয়েছেন। ""ব্যাপকভাবে আলোচনা শুরু হয় এন৯৫ মাস্ক ক্রয়ের কেলেংকারি নিয়ে। এরপরে আরও দেখা যাচ্ছে,কেনাকাটায় এই একই ধরণের অনিয়ম হচ্ছে। এমনকি মৌখিকভাবে কার্যাদেশ দেয়া হচ্ছে। আসলে এটা যোগসাজশ করে আদায় করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ী বা সরবরাহকারী রয়েছে, তাদের সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ার সাথে থাকা কর্মকর্তাদেরও কেউ কেউ এই অনিয়মের অংশীদার হচ্ছেন।"" তিনি আরও বলেছেন, ""স্বাস্থ্য খাতে অবকাঠামো দূর্বল, এটা নতুন কথা নয়। কিন্তু এখন...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4736027947654504,2.4800666604129824,2.5505352980454914 "সামাজিক ম্যাধমে নেতিবাচক যেকোন কিছু কারণ হতে পারে সুনাম নষ্টের। ""এই বিষয়টিকে গুরুত্ব-সহকারে না নিলে তা আপনার প্রতিষ্ঠানের ওপর আর্থিক।ভাবে এবং সাংস্কৃতিক-ভাবে প্রভাব ফেলবে।"" ফেসবুক এবং টুইটারে প্রযুক্তিগত পদ্ধতিতে অভিযান পরিচালিত হলেও ফেক নিউজ বা ভুয়া খবর অন্যতম বড় একটি চ্যালেঞ্জ। উদাহরণ হিসেবে, গত মে মাসে ব্রিটেনের মেট্রো ব্যাংকের শেয়ার ১১% ধ্বস নামে কারণ প্রতিষ্ঠানটি অর্থনৈতিক সংকটের মোকাবেলা করছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য দিয়ে গুজব ছড়িয়ে গিয়েছিল। জেনেভা-ভিত্তিক ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিষয়ক কোম্পানি ইমিউনইওয়েব-এর ইলিয়া কোলোচেঙ্কোর মতে, এর ফলাফল যথেষ্ট খারাপ হতে পারে । বোমা ফেলার খবর! হ্যাকাররা যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো ভুয়া খবর পোস্ট করার সুযোগ পেয়ে যায় তাহলে তা বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে, বলেন মি. কোলোচেঙ্কো। ""ধারণা করুন যে তারা (হ্যাকাররা) যদি বিবিসি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে সক্ষম হয় এবং এমন একটি খবরের পোস্ট দিতে পারে যে ইরান একটি নিউক্লিয়ার বোমা নিক্ষেপ করেছে - এর প্রভাব হবে মারাত্মক। সর্বাধিক আরও 400 অক্ষরের জন্য এই নিবন্ধটি লেখা চালিয়ে যান |","রে।"" আরো পড়তে পারেন: সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় ৬৫ শতাংশ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী শ্রীলংকায় সামাজিক মাধ্যম কেন বন্ধ করা হলো? ভারতে নারী এমপির বক্তব্যে সরগরম সামাজিক মাধ্যম শিশুদের 'মানসিক সমস্যা তৈরি করছে' সোশ্যাল মিডিয়া অনেক মানুষ নিজেদের সম্পর্কে সামাজিক মাধ্যমে অনেক তথ্য লিখে দেন। সুতরাং হামলাকারীরা কারো একজনের প্রোফাইল দেখে তাদের সম্পর্কে ধারণা পায় এবং সেভাবে হয়তো তাদের কাছে প্রতারণা মূলক বা ফাঁদে ফেলার জন্য মেইল পাঠিয়ে দেয়। আপনার পণ্যের বা ব্র্যান্ডের সুনাম নষ্ট করে দেয়ার জন্য 'ভুল' সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টই শুধু নয়, বরং কখনো কখনো 'সত্য'ও ক্ষতির কারণ হতে পারে। ২০১৬ সালে ব্যাটারি প্রস্তুতকারী স্যামসাং এসডিআই'এর বাজার মূল্য অর্ধ-বিলিয়ন ডলারের বেশি পড়ে যায় যখন টেসলা প্রধান এলন মাস্ক টুইট করেন যে, কোম্পানিটি প্যানাসনিকের সাথে তাদের আগামী ইলেক্ট্রনিক গাড়ি বিষয়ে কাজ করছে। সুতরাং যথাযথভাবে ভেবেচিন্তে পোস্ট না করলে আপনার নিজের লেখা কোনো পোস্টই হয়তো সমস্যা ডেকে আনবে, যেমনটা এই বছরের শুরুতে মোকাবেলা করতে হয়েছে মার্কিন ব্যাংক চেজ'কে। তারা একটি পোস্ট দিয়েছিল যার বক্তব্য ছিল, কম ব্যাংক ব্যালেন্সের অধিকারী বা ব্যাংকে যাদের টাকা কম আছে, তারা ট্যাক্সিতে চড়া কিংবা কফি কেনা থেকে নিজেদের বিরত রেখে টাকা সঞ্চয় করে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সম্পর্কে অনলাইন পোস্টের ম্যাধমে হ্যাকাররা অনেককিছু জানতে পারে। সুনাম চুরি অন্যান্য হুমকির মধ্যে জালিয়াতরা আপনার ব্র্যান্ড নাম নিজেদের দখলে নিয়ে নিতে পারে। মিস্টার কোলোচেঙ্কো বলেন, সৃজনশীল ধাপ্পাবাজেরা প্রায়ই বড় বড় প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়াতে কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলো করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, তারা নিশ্চিতভাবে একটি 'অ্যামাজন ইন্ডিয়া সাপোর্ট' নাম দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলবে টুইটারে এবং যারা তাদের সাথে যোগাযোগ করবে, সেসব গ্রাহকদেরকে জানাবে তাদের না পাওয়া পার্সেলগুলো বুঝে পেতে শুল্ক ফি পাঠাতে। এমনকি অচেনা গ্রাহকের পোস্ট থেকেও ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে, যদি; অন্যান্য ব্যবহারকারীরা সেটাকে মূল্যায়ন...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7947625682077724,2.883484730028757,2.850006287364089 "ঢাকায় চলাচলের ক্ষেত্রে অ্যাপ-ভিত্তিক মোটরসাইকেলের জনপ্রিয়তা পেয়েছে। মোটরসাইকেল চালকেরা আজ (বৃহস্পতিবার) ঢাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এছাড়া বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে অনেকে যাত্রী পরিবহন করছে। রাজধানী ঢাকার অন্তত পাঁচটি জায়গায় - ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়ক, প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক, আগারগাঁও, শাহবাগ এবং বাড্ডায় মোটরসাইকেল চালকরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। মোটরসাইকেল চালকরা রাস্তায় বিক্ষোভে নামলে শহরজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। সরকারের সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক বলে বর্ণনা করছেন চালকরা। করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন টিকাদানে আপনার দেশের অবস্থান কোথায়? নিজেকে আক্রান্ত মনে হলে কী করবেন, কোথায় যাবেন? একজন মোটরসাইকেল চালক নূরে আলম বলেন, সরকারের বিধি-নিষেধ অনুযায়ী তাদের যাত্রী পরিবহন বন্ধ হলে তারা চরম আর্থিক সংকটে পড়বেন। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ""সব যানবাহন চলতেছে, তাহলে মোটরসাইকেলে যাত্রী পরিবহন করতে অসুবিধা কোথায়?"" এছাড়া সকাল থেকে হাজার-হাজার অফিস-মুখো মানুষ যানবাহন সংকটের কারণে বিড়ম্বনায় পড়েছে। ঢাকায় চলাচলের জন্য মোটর সাইকেল খুবই জনপ্রিয়। সরকারের নতুন বিধি-নিষেধ অনুযায়ী গণ-পরিবহনে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করতে পারবে। ফলে যানবাহন সংকটে পড়েছে হাজারো মানুষ। অনেকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে প্রতিদিন ঢাকার মিরপুর এক নম্বর থেকে আজিমপুর পর্যন্ত যাতায়াত করেন রবিউল ইসলাম। তিনি জানান, পরিবহন সংকটের কারণে অফিসে যাতায়াত করা এখন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে। বাসে উঠতে না পেরে অফিস-মুখো যাত্রীরা সকালে ঢাকার খিলক্ষেত সড়ক অবরোধ করেছে। এ সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা রাস্তা থেকে ছেড়ে যায়। এদিকে বৃহস্পতিবার সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভ্যাকসিন নেবার পরে অনেকে ঢিলেঢালা-ভাব দেখানোর কারণে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশের মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আবারো বিধি-নিষেধ আরোপ করা হচ্ছে এবং এজন্য জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন। দেশের মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দায়িত্বশীল আচরণের অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",করোনা ভাইরাস: সরকারি বিধি-নিষেধের প্রতিবাদে রাইড-শেয়ারিং মোটরসাইকেল চালকরা,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.424380600659202,3.173907168312416,2.5171675148865806 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্‌ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি।), প্রশ্ন : চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ?",সাং চিয়েন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4928587750071687,14.66493654397918,2.764923132892387 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : পুজা করছেন কবিরাগ পোদ্দার। এক হাতে নাগাড়ে ঘণ্টা বাজিয়ে চলেছেন, অন্য হাতে একে একে উঠে আসছে ধূপ-কাঠি, প্রদীপ, জলশঙ্খ, চামর - এসব। একদিকে বাজছে ঢাক, ঘরের ভেতরে কেউ উলুধ্বনি দিচ্ছেন, কেউ বাজাচ্ছেন শাঁখ। পুরোহিতের পরনে ধুতি, গায়ে উত্তরীয় - যেরকমটা সব পুজার পুরোহিতরাই পড়ে থাকেন। তার নাম কবিরাগ পোদ্দার। আরতি শুরু করার কিছুক্ষণ আগে তিনি বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, ""আমি ছোট থেকে কোনোদিন মেয়েদের পোশাক পড়ি নি। জন্মেছিলাম যদিও নারী হিসাবেই। কেতকী নাম ছিল আমার। তবে সেটা মূলত খাতায়-কলমেই।"" ""ইউনিভার্সিটিতেও আমাকে কেউ কেতকী নামে চিনত না। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ডাক নাম ছিল কিষাই - অর্থাৎ, কৃষ্ণ প্লাস রাই। ভাগবতেই তো লেখা আছে, গোবিন্দের বাম অংশ থেকে রাধারানীর উৎপত্তি - তাই কৃষ্ণ আর রাই তো একই - আমার মতোই। আর এখানেও কী আশ্চর্য, আমি প্রথমবার দুর্গাপুজা করছি যে বিগ্রহে, তিনিও অর্ধনারীশ্বর।"" কবিরাগ একজন রূপান্তরী-পুরুষ - যিনি নারী থেকে পুরুষ হয়ে উঠেছেন। তিনিই প্রথম রূপান্তরী পুরোহিতও বটে। রঞ্জিতা সিনহার বাড়িতে অর্ধনারীশ্বরের পুজো হচ্ছে - অর্দ্ধেক শিব, অর্দ্ধেক দুর্গার মুখাবয়ব। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বেশ কিছুদিন আগেই সে দেশের সমকামী আর রূপান্তরকামী নারী-পুরুষসহ তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। যদিও সমাজ কতটা তা মন থেকে মেনে নিয়েছে, তা বলা কঠিন। আর ধর্মীয় অনুষ্ঠানে তো তাঁরা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এখনও ব্রাত্যই। সেই সমাজ-চলতি ধর্মীয় রীতিনীতিকে একরকম চ্যালেঞ্জই করে বসেছেন কবিরাগ। হিন্দুধর্মে, যেখানে ব্রাহ্মণদেরই পুজা করার অধিকার সমাজ স্বীকৃত, সেই ছক ভেঙ্গে দিয়ে নারী থেকে পুরুষে রূপান্তরিত হওয়া কবিরাগ দুর্গাপুজা করছেন। তিনি নিজে বৈষ্ণব পরিবারের সন্তান, আবার আরাধনা করছেন শক্তির। এই পুজার নিয়মকানুন সবই তাঁকে নানা শাস্ত্র ঘেঁটে থেকে গবেষণা করে বার করতে হয়েছে। দুটি বিষয়ে এম এ পাশ করে এখন তৃতীয় এমএ করার প্রস্তুতির সঙ্গেই কবিরাগ চালিয়েছেন দুর্গাপুজা নিয়ে এই গবেষণা। ""কনসেপ্টগুলো মাথায় ছিলই, কিন্তু কিছুটা তো পড়াশোনা করতে হয়েইছে। এক্ষেত্রে আমার গুরুকুলের কাছ থেকে যেমন সাহায্য পেয়েছি, তেমনই ব্রহ্মসংহিতার থেকে অনেক সাহায্য পেয়েছি। ওটাই আমাদের বৈষ্ণবদের আকর গ্রন্থ - সব পুজা-অর্চনার নিয়ম ব্রহ্মসংহিতাতেই লিপিবদ্ধ করে গেছেন জীব গোস্বামী।""",দক্ষিণ কলকাতার একটি বাড়ির পুজায় দুর্গাপুজার এক সন্ধ্যায় আরতি করছিলেন পুরোহিত।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1469409374905797,3.241817822202455,3.2135627535459914 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন : প্রশ্ন : কনস্টান্টিনোপলের পূর্বনাম কী ছিল ?",কনস্টান্টিনোপলের পূর্বনাম ছিল বাইজান্টিয়াম। সম্রাট কন্সটান্টাইন যখন এখানে রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী সরিয়ে আনেন তখন এই শহরের নামকরন করেন কনস্টান্টিনোপল যার অর্থ কন্সটান্টাইনের শহর।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.5890333636582805,2.170152366296396,2.468994488143269 "সারাংশ বলো: গানের সহিত বাজনার মিল না থাকিলে গান-বাজনা ভালো লাগে না। কবিতা আবৃত্তি করিবার সময় ছন্দের তাল রক্ষিত না হইলে আবৃত্তি শ্রুতিমধুর হয় না। তাল বা ছন্দ একটি বড় জিনিস। আমরা স্বভাবতই চলিতে ফিরিতে, গান-বাজনা করিতে, কবিতা পড়িতে তাহা মানিয়া চলি। সিঁড়ির ধাপ যদি এলোমেলো বা অসমান হয়, তাহা হইলে চলার গতি ব্যাহত হয়, ওপরে আরোহণ করিতে কষ্ট হয়। শুধু চলার নহে, বলারও তাল আছে। প্রতি কাজেই এই তাল যাহাতে সঠিক থাকে, তাহার দিকে লক্ষ্য রাখা উচিত। তাহাতে জীবন স্বচ্ছন্দ হইয়া উঠিবে।","গান-বাজনা, কবিতা আবৃত্তি করতে ছন্দ, শৃঙ্খলাকে মেনে চলতে হয়। তেমনি জীবনে চলার পথেও এই ছন্দ, শৃঙ্খলাকে রক্ষা করা প্রয়োজন। কারণ এর মধ্য দিয়েই জীবন স্বাচ্ছন্দময় সুন্দর হয়ে ওঠে। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9249118995781176,3.018993466845461,3.081638938565416 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯৭৮ সালের ১৯ এপ্রিল মীর আকবর খাইবার নিহত হন। এর ফলে কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের আশঙ্কায় মুহাম্মদ দাউদ খান পিডিপিএর কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন। তারাকি ও কারমালকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং হাফিজউল্লাহ আমিন ও অন্যান্য কিছু নেতাকে গৃহবন্দী করা হয়। ২৭ এপ্রিল",সাওর বিপ্লব শুরু হওয়ার পর দাউদ খান সপরিবারে নিহত হন। ১ মে তারাকি বিপ্লবী কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হন। এরপর আফগানিস্তান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র নামে রাষ্ট্রের নামকরণ করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9747454208854394,2.377787152044088,3.1658987219308967 ব্যাংক ঋণের সুবিধাসমূহ বর্ণনা করো।,"আধুনিক জটিল ও প্রতিযোগিতামূলক কারবারি বিশ্বে ব্যাংক ঋণের গুরুত্ব ও ব্যবহার অত্যধিক। কেননা এ জাতীয় ঋণ গ্রহণের ফলে বেশ কিছু সুবিধা ভোগ করা যায়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো: ১. ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে একমাত্র উৎস: সাধারণত ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সচ্ছলতা ও বাজারে সুনাম না থাকায় তারা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারে না। ফলে বাধ্য হয়েই তাদের স্বল্পমেয়াদি ঋণের উপর নির্ভর করতে হয়। ২. কম খরচ: এ ধরনের ঋণের ব্যয় দীর্ঘমেয়াদি ও মধ্যমমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম। ফলে ব্যবসায়ীরা কম খরচ বলে এ ধরনের ঋণগ্রহণ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে। ৩. কর বাঁচানো: স্বল্পমেয়াদি ঋণের উপর ধার্যকৃত কর, কর-বাদ যোগ্য ব্যয়। এর ফলে নীট মুনাফার পরিমাণ কম বলে কম কর ধার্য হয় এবং প্রদান করতে হয়। ফলে ব্যাংক ঋণ গ্রহীতার করের পরিমাণ কমিয়ে থাকে। 8. সহজলভ্যতা: এ ধরনের ঋণ গ্রহণ করতে ঋণ গ্রহীতাকে কম আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয়। তাছাড়া এ ধরনের ঋণ প্রদানে বেশি কড়াকড়ি করা হয় না বলে তা ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বৃহদায়তন ব্যবসায়ের জন্য সহজলভ্য হয়ে থাকে। ৫. নমনীয়তা: এ ধরনের ঋণ বেশ নমনীয়। ফলে এ ধরনের ঋণের পরিমাণ ও পরিশোধ কাল ঋণগ্রহীতা সহজেই বাড়াতে ও কমাতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.096029967273847,2.2326754116540584,2.357119710569292 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২৬শে জুলাই আন্দোলনের পতাকা কিউবার সামরিক পোশাকের কাঁধে রয়েছে এবং একে কিউবার বিপ্লবের",প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1988709769800843,2.412378829911857,3.8822209666194847 অনুচ্ছেদ লিখুন: নৈতিক শিক্ষা ও সামাজিক মূল্যবোধ।,"মনুষ্যত্বের সাথে নৈতিকতার বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। মানুষের জীবনের সাধনা হলো মনুষ্যত্ব অর্জনের সাধনা। সততা, ন্যায়পরায়ণতা, শৃঙ্খলাবোধ ইত্যাদি গুণের সমাবেশেই নৈতিকতার স্বরূপ প্রকাশিত হয়। আর নৈতিকতাই সামাজিক মূল্যবোধ তৈরিতে ভূমিকা পালন করে। নীতি আদর্শ দ্বারা পরিচালিত সমাজব্যবস্থাই সামাজিক মূল্যবোধের ফসল। যে সমাজে কোনো অন্যায় থাকবে না, অনাচার থাকবে না। ঘুষ, দুর্নীতি, বঞ্চনা, শোষণ, স্বার্থপরতা এসব থেকে সমাজ মুক্ত থাকলেই তাতে সামাজিক মুল্যবোধ প্রতিফলিত হয়। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে সামাজিক মূল্যবোধ চরমভাবে ভুলুণ্ঠিত হয়েছে। অফিস-আদালত, রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার, যানবাহন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সর্বত্রই এর ঘাটতি লক্ষ করা যায়। তাই সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কিন্তু এর উন্নতি তো দূরের কথা, দিন দিন এ সমস্যা আরো প্রকট হচ্ছে। সরকার সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে নানা ধরনের কৌশল ও নীতি প্রণয়ন করেও তা রোধ করতে পারছে না। আমাদের দেশের ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য, জনসংখ্যার আধিক্য, বেকারত্ব, অশিক্ষা, রাজনৈতিক সংকট ও মাদকের সহজলভ্যতা সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের অন্যতম কারণ। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য সামাজিক আন্দোলন, শিক্ষার প্রসার ও সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। তা না হলে সামাজিক অবক্ষয়ের ফলে একটা দেশ ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যেতে পারে ধ্বংসের অতল গহ্বরে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.656018396283512,2.2651164677759126,2.3749558548632304 """সাক্ষরতা প্রসারে ছাত্রসমাজ"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।","সাক্ষরতা বলতে সাধারণত অক্ষর জ্ঞানসম্পন্নতাকেই বোঝায়। তবে দিন দিন বাড়ছে এর পরিধি। বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার খুবই নগণ্য। এই প্রেক্ষাপটে দেশে সাক্ষরতার হার প্রসারে ছাত্রসমাজ নিতে পারে অগ্রণী ভূমিকা। সরকার উপযুক্ত ও বাস্তব পরিকল্পনা গ্রহণ করলে ছাত্রসমাজ সাক্ষরতা প্রসারে বিপুল সহায়ক শক্তি হিসাবে কাজ করতে পারে। সাধারণ কর্মজীবী মানুষের তুলনায় ছাত্রসমাজ বেশি কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে। ছাত্রসমাজ সাক্ষরতা প্রসারের জন্য একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে সারাদেশে গ্রামভিত্তিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে। তারা প্রতিটি গ্রামে, প্রতিটি পাড়া-মহল্লাতে ছাত্রসংঘ গড়ে তুলে নিরক্ষরদের তালিকা প্রণয়নে সহায়তা করতে পারে। যেসব জায়গায় সব শিশুকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আওতায় আনা সম্ভব হবে না, সেখানে অস্থায়ী শিক্ষাকেন্দ্র চালু হতে পারে। তাতে ছাত্ররা শিক্ষাদাতা কর্মীরূপে দায়িত্ব নিতে পারে। স্থানীয় ক্লাব, মসজিদ, কমিউনিটি সেন্টার কিংবা বাড়ির আঙিনায় এ ধরনের অস্থায়ী শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে। বয়স্করা যেহেতু দিনের বেলা কাজে ব্যস্ত থাকেন, তাই তাদের সাক্ষরতা প্রসারে নৈশস্কুল চালু করতে হবে। এসব নৈশস্কুলে ছাত্রছাত্রীরা পালা করে শিক্ষা প্রদানে নিজেকে যুক্ত রাখতে পারে। নারীদের শিক্ষা দেয়ার ক্ষেত্রে ছাত্রীরা দায়িত্ব নিতে পারে। যেসব ছাত্রছাত্রী শহরে, হোস্টেলে বা হলে থেকে লেখাপড়া করে তারা ছুটিতে নিজ এলাকায় গিয়ে সাক্ষরতা অভিযানে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিতে পারে। সাক্ষরতা প্রসারে সরকারের পক্ষে বিপুল পরিমাণ তহবিল জোগানো সম্ভব নয়। তাই স্বেচ্ছায় সাক্ষরতা কার্যক্রমে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আসতে পারে ছাত্রসমাজ। ছাত্রসমাজই পারে দেশের নিরক্ষর জাতিকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করে সাক্ষরতার হার বাড়াতে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.7870083254689257,2.226152169365553,2.3178084997079678 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১১ সালে, ফুকুশিমা দাইচি পারমাণবিক বিপর্যয়ের","পরে উদ্বেগের সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ পারমাণবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে, [37] বিক্ষোভকারীদের মতে, পারমাণবিক বিপর্যয়ের ঘটনায় জনগণের স্থানান্তর বা নির্বাসন সম্ভব হবে না। পারমাণবিক শক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী পিপলস মুভমেন্ট এগেইন্সট নিউক্লিয়ার এনার্জি -সংগঠনের সদস্য এস পি উদয়কুমারের মতে ""পারমাণবিক কেন্দ্র অনিরাপদ""। তবে, ২০১২ সালে, ভারতের পারমাণবিক শক্তি কর্মসূচির প্রধান ড. শ্রীকুমার ব্যানার্জি বলেন ""এই পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ কেন্দ্র"" । ডিসেম্বর ২০১২ সালে, ""দ্য হিন্দু রিপোর্ট""' করেছে যে এই অঞ্চলের শত শত গ্রামবাসীরা মূলতঃ পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঝুঁকি ও উপকারিতা সম্পর্কে অজ্ঞ।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8178851644283642,2.5438789736767373,2.8239287559869535 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | দ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়। হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস) অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস) অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন) মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) স্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন) চোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)) প্রশ্ন: ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর ""হাজার চুরাশির মা"" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ?","ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর ""হাজার চুরাশির মা"" গ্রন্থটি ১৯৭৪ প্রকাশিত হয় |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.507181549458932,3.097995918402667,2.502206117067024 প্রাথমিক শিক্ষা নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অতি প্রয়োজনীয় পাঁচটি মৌলিক অধিকারের মধ্যে শিক্ষা অন্যতম। শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতির উন্নতি কোনোভাবেই কল্পনা করা যায় না। একটি দেশকে উন্নতির ক্রমবর্ধমান পথে ধাবিত হতে গেলে, শিক্ষা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। শিক্ষার প্রথম স্তর হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা, যা আমাদের জাতীয় শিক্ষারও মূল ভিত্তি। প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে শিক্ষিত জাতি ও শ্রমশক্তি গড়ে তোলার মূল ভিত। দারিদ্র্য, অশিক্ষা, অস্বাস্থ্য, কুসংস্কার ও পশ্চাদপদতার হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রাথমিক শিক্ষা সবার জন্য প্রয়োজন। প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমেই একটি শিশুর সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি শিশু শৃঙ্খলা, সততা, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায় ইত্যাদির শিক্ষা পায়। নিরক্ষরতা একটি অভিশাপ। নিরক্ষরতার কারণে মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন এবং গ্রামের অসৎ মহাজনদের দ্বারা নিরক্ষর ব্যক্তি প্রতিনিয়ত ঠকে যাচ্ছে। এছাড়া বাল্যবিবাহ ও যৌতুকপ্রথার মতো ভয়াবহ ব্যাধি এদেশকে গ্রাস করছে। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে সরকার ১৯৯২ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করেছে। পাশাপাশি সরকার প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তিসহ নানা ধরনের উৎসাহমূলক পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। এছাড়া বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়া হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা হলো শিক্ষাব্যবস্থার বীজ। ভালো বীজ থেকে যেমন ভালো গাছ পাওয়া সম্ভব, তেমনি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা একটি দেশের উন্নতির জন্য অপরিহার্য। তাই দেশের মানুষকে নিরক্ষরতার হাত থেকে মুক্তি দিতে ও দেশের শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3393535152615668,2.154450978869613,2.2444166255960942 প্রশ্ন: কানাডায় কোন সময়ে কোন ফাটল দেখা যায়? উত্তরঃ,"কানাডায় ৯ মার্চ, ২০১৮ সময়ে ফাটল দেখা যায় | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.840778096927055,3.6260490327841115,4.533709742732671 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ৬৬০, যা ১৯৯০ সালের ২ আগস্ট গৃহীত হয়, ইরাক দ্বারা","কুয়েত আক্রমণের সতর্কতা উল্লেখ করার পর কাউন্সিল এই আগ্রাসনের নিন্দা জানায়, এবং ১৯৯০ সালের ১ আগস্ট এ ইরাককে অবিলম্বে এবং নিঃশর্তভাবে ভুমি প্রত্যাহারের দাবি জানায়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.598817382105182,2.8082895790811673,3.384793429029467 মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের উৎসসমূহ কী কী?,"যে অর্থ সংস্থানে ঋণ গ্রহীতা সংগৃহীত ঋণ সাধারণত ১ থেকে ৫ বছর এমনকি ১০ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করার সুযোগ পায় এবং কারবারের প্রত্যাশিত মুনাফা দিয়ে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা হয় তাকে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের উৎস থেকে কারবারের প্রয়োজন মাফিক এ ধরনের অর্থের সংস্থান করা হয়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো: ১. বাণিজ্যিক ব্যাংক: বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান কাজই হলো একপক্ষের সঞ্চয়ের অর্থ সুদের বিনিময়ে ব্যাংকে জমা রাখা। আবার উক্ত অর্থ সুদের বিপরীতে ঋণদান করা। উভয় সুদের পার্থক্য হলো ব্যাংকের মুনাফা। বাণিজ্যিক ব্যাংক বেশিরভাগই স্বল্পমেয়াদি ও মধ্যমেয়াদি ঋণ দান করে থাকে। বিভিন্ন প্রকার জামানতের বিপরীতে এ সমস্ত ব্যাংকগুলো ৩ থেকে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত ঋণ দান করে থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক উল্লেখযোগ্য। ২. বীমা কোম্পানি: বীমা কোম্পানি বীমাকারীদের নিকট থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বীমা প্রিমিয়াম আদায় করে তা অলস অবস্থায় না রেখে মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে থাকে। কারণ বীমার ক্ষতিপূরণের ঘটনা খুব কম ঘটে বিধায় এই ব্যবস্থা নেয়। বীমা কোম্পানি সাধারণত শক্তিশালী ও ভালো মানের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে সুদের হার একটু বেশি হয়ে থাকে। আবার এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ঋণের উপর বাধ্যবাধকতা ফি ঋণ গ্রহীতাকে দিতে হয় না। ৩. উন্নয়ন ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো দেশের একটি বিশেষ খাতের উন্নয়নের জন্য সাধারণত মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমনঃ বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা ইত্যাদি ব্যাংকগুলো শিল্পোন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে অর্থাৎ নতুন শিল্প স্থাপন, সম্প্রসারণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণদান করে থাকে। ৫. ইজারা কোম্পানি: সাধারণত ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জনের জন্য বা ক্রয়ের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না বলে তারা ইজারা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সম্পত্তি ইজারা গ্রহণ করে থাকে । আর্থিক ইজারার মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন প্রকার স্থায়ী সম্পত্তি যেমন- যন্ত্রপাতি, জমি, দালানকোঠা ইত্যাদি মালিক হতে পারে। ৬. বিশেষায়িত ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো কোন একটি বিশেষ উদ্দেশ্য বা কোন নির্দিষ্ট খাতে ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমন: বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং এন্ড ফাইন্যান্স কর্পোরেশন শুধু গৃহনির্মাণ কার্যক্রমের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক শুধু ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলোকে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। ৭. যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারকগণ: অনেক সময় যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান না করে ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে থাকে। এইরূপ ঋণের অর্থ উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ভাড়া ক্রয় ও কিস্তি বন্দি ক্রয়ের মাধ্যমে আদায় করে থাকে। ৮. গ্রামীণ ব্যাংক: বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংক ঋণের অন্যতম উৎস হিসেবে কাজ করে। কারণ এ ব্যাংক গ্রামের দরিদ্র কৃষক জনগণসহ দরিদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ প্রদান করে থাকে। তারা মেয়াদি ঋণও প্রদান করে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4545137896554725,2.001639684105193,2.045831683588965 বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া কী নামে পরিচিত?,"বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া কুষ্টিয়া গ্রেড নামে পরিচিত। ছাগল উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে চতুর্থ এবং ছাগলের মাংস উৎপাদনে বিশ্বে পঞ্চম। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসেবে বাংলাদেশের ৯৫ শতাংশ ছাগলই ব্ল্যাক বেঙ্গল। উল্লেখ্য কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ এলাকায় এই ছাগলের বেশি উৎপাদন হয় বলে এটি কুষ্টিয়া গ্রেড নামে পরিচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3557902266755115,2.3835280687089937,2.570829755200251 "এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? উত্তর মেসিডোনিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে উত্তর মেসিডোনিয়া উয়েফা ইউরো ২০২০-এ প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করবে।",এই অনুচ্ছেদের বিষয় উয়েফা ইউরো ২০২০ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.91279604061675,2.874850948033164,2.4278273094601652 নাইজার কোথায় অবস্থিত?,"নাইজার পশ্চিম আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। নাইজারের দক্ষিণে নাইজেরিয়া ও বেনিন, পশ্চিমে বুর্কিনা ফাসো ও মালি, উত্তরে আলজেরিয়া ও লিবিয়া এবং পূর্বে চাদ অবস্থিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.833851550094331,1.858480137265428,2.3713413663376057 """ছয় দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ"" — উক্তিটি বিশ্লেষণ কর। ","ছয় দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ— উক্তিটি যথার্থ। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই এর শাসকশ্রেণি পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জনগণের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণ করতে থাকে। এ অঞ্চলের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের চরম অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক বৈষম্যের শিকার হয়। এছাড়া ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তানের নিরাপত্তার দুর্বলতা প্রকটভাবে ফুটে ওঠে। এসমস্ত কারণে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫-৬ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে ছয় দফা দাবি পেশ করেন। ছয় দফার দাবিগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এতে মূলত পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকারের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এ দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা হলে বাঙালিরা পাকিস্তানের তৎকালীন শাসকশ্রেণির বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তি পেত। এছাড়া দাবিগুলোতে প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার কথা বলা না হলেও তা বাঙালিকে স্বাধিকার অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত করে। তাই পূর্ব পাকিস্তানে ছয় দফা দাবি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ছয় দফাকে নাকচ করে দিয়ে একে বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মসূচি হিসেবে আখ্যায়িত করে। তারা ছয় দফা আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দিতে দমন-পীড়ন চালাতে থাকে। কিন্তু বাঙালির এ দাবি আরও জোরদার হতে থাকে। এ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় একে একে আসে উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন ও চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা। আলোচনা শেষে বলা যায়, ছয় দফা দাবি বাঙালির জাতীয় চেতনামূলে বিস্ফোরণ ঘটায়, যা তাদেরকে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে দেশকে স্বাধীন করতে উদ্বুদ্ধ করে। তাই একে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.5181821315326625,2.160641381927984,2.2604109472329905 বর্তমান বিশ্বে 'নিউ সিল্ক রোড'-এর প্রবক্তা কোন দেশ?,"বর্তমান বিশ্বে 'নিউ সিল্ক রোড'-এর প্রবক্তা চীন। সিল্ক রোড হলো চীনের চালু করা একটি বাণিজ্য পথ। প্রাচীনকালে চীন থেকে মধ্য এশিয়া হয়ে দক্ষিণ এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া তথা ইউরোপে আর উত্তর আফ্রিকায় চীনের রেশম আর রেশমী কাপড় পাঠানো হয়েছিলো বলে এ পথ সিল্ক রোড নামে সুপরিচিত। সিল্ক রোড গড়ে উঠেছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে চীনের হান রাজবংশের আমলে। দশম শতাব্দীতে চীনের সং রাজবংশের আমলে সিল্ক রোড বাণিজ্যের মাল পরিবহনের পথ হিসেবে ব্যবহার বন্ধ হয়। ১৯৩০ সালে যুক্তরাজ্য প্রাচীন সিল্ক রোড চালুর উদ্যোগ নিয়েছিল। ২০১৪ সালে চীন নিউ সিল্ক রোড চালুর উদ্যোগ নেয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.14432058409324,2.099682456955098,2.274724627258536 মটর পরাঠা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর,একটি পাত্রে ময়দা এবং জল যোগ করুন এবং একটি ময়দার মধ্যে মিশ্রিত করুন। মটর আলাদা করে সিদ্ধ করে ময়দার সাথে মিশিয়ে নিন। ময়দা থেকে বৃত্তাকার পিণ্ড তৈরি করুন এবং এটি একটি কাঠের পাত্রে চ্যাপ্টা করুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হয়ে গেলে চ্যাপ্টা ময়দার টুকরো ছেড়ে দিন এবং সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তরকারি দিয়ে পরিবেশন করুন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1818603897806996,2.131105991756089,2.7904950304217753 আকাশের রং কী?,"আকাশের রং দিনের সময়ের উপর নির্ভর করে, সকালবেলায় সাধারণত আকাশ এর রং নীল থাকে। লাল ও কমলা রং-এর আকাশ ও দেখতে পাওয়া যায়। যেমন যেমন দিন শেষ হয়ে, আকাশের ও রং বদলাতে থাকে। ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.4621607656096725,2.8079317282572034,3.722623594708522 ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য কারা নোবেল পুরস্কার পান ?,ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য ২০০৩ সালের মেডিসিন বিভাগীয় নোবেল প্রাইজটি পান যুগ্মভাবে স্টনি ব্রুক ইউনিভার্সিটির পাউল লউটারবুর (Paul Lauterbur) এবং নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিটার মান্সফিল্ড (Peter Mansfield) নোবেল পুরস্কার পান |,Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.732102668021573,3.01253276940102,3.2185778176521054 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসে পারভেজ মুশাররফের পদবী লেফটেন্যান্ট-জেনারেল থেকে পূর্ণ জেনারেল পদবীতে উন্নীত করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ। পূর্ণ জেনারেল হিসেবে পারভেজ সেনাবাহিনী প্রধান এবং চেয়ারম্যান অব দ্যা জয়েন্ট চীফস অব স্টাফ কমিটির দায়িত্ব পেয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালে ভারতে হামলার মূল পরিকল্পনা পারভেজই করেছিলেন যেটা পরে কার্গিল যুদ্ধতে রূপ নেয়। প্রধানমন্ত্রী শরীফের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে পারভেজের তর্কাতর্কি থাকায় শরীফ পারভেজকে সামরিক বাহিনী থেকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। জেনারেল পারভেজ এর জবাব হিসেবে নওয়াজ শরীফকে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেন ১৯৯৯ সালে; শরীফ গৃহবন্দী হন এবং তাকে রাওয়ালপিন্ডির সেন্ট্রাল জেলে আটকিয়ে রাখা হয়।",কার্গিল যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2632380225518784,8.033860182184505,2.4540795164665345 "নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়"" প্রসঙ্গ : বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরে অবস্থিত। ১৯২১ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা করেন।[1] ১৯৫১ সালে এটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে।[1] কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। দেশবিদেশ থেকে প্রচুর ছাত্রছাত্রী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করতে আসেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রাক্তনীদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন, অস্কারবিজয়ী চিত্র-পরিচালক সত্যজিৎ রায়, ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী প্রমুখ।",বীরভূম জেলায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম কী ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.7982011544715082,1.8347556311679667,1.9023172043846202 "নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে",অভূতপূর্ব মল্লক্রীড়ায় জ্যামাইকার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1426811109062007,2.996185881528285,2.378107902235643 গ্লাসনস্ত নীতি কী এবং এটি কোন দেশে চালু হয়েছিল?,"রুশ শব্দ গ্লাসনস্ত মানে খোলানীতি। সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ এ নীতির প্রবর্তক। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে সমাজতন্ত্র ব্যবস্থার বা পার্টি ও রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন নেতাদের বিরোধিতা বা সমালোচনা করার অবকাশ সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধ হয়। কিন্তু গর্বাচেভ ক্ষমতাসীন হয়েই অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রীয় উভয় ক্ষেত্রেই নাটকীয় ভূমিকা গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৭ সালে ঘোষণা করেন যে, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়নের জনগণ নির্ভয়ে খোলামেলাভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবেন এবং পার্টি ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করতে পারবেন। গর্বাচেভ নিজেই তার এই নীতিকে গ্লাসনস্ত বলে অভিহিত করেন। অনেকটা এই গ্লাসনস্তের কারণেই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায় এবং সমাজতন্ত্রের অবসান ঘটে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6331701302690873,2.1697020122897483,2.319421572676146 সমুদ্রের পানি নিয়মিতভাবে ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। প্রতি ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর জোয়ার ও ভাটা হয়ে থাকে। এ ঘটনাটি সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।,"জোয়ার-ভাটা সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। চন্দ্র ও সূর্য ভূপৃষ্ঠের জল ও স্থলভাগকে অবিরাম আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রত্যহ একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে প্রত্যেক সাড়ে বারো ঘণ্টায় সমুদ্রের পানি নিয়মিতভাবে ওঠানামা করে। সমুদ্রের জলরাশির নিয়মিতভাবে এ ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। জোয়ার ও ভাটা প্রতি ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর হয়। জোয়ার ভাটা সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ এবং অন্য পাশে সূর্যের অবস্থান দেখা যায়। ফলে এই দুই তিথিতে চাঁদ ও সূর্য সমসূত্রে থাকে। এতে উভয়ের সম্মিলিত আকর্ষণে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে তেজকটাল বা ভরাকটাল বলে। আবার মহাকর্ষ শক্তির ফলে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। এই ঘূর্ণন প্রক্রিয়ায় অমাবস্যা তিথিতে চন্দ্র এবং সূর্য পৃথিবীর একই পাশে সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয়; যা তেজকটাল হিসেবে পরিচিত। তাই বলা যায়, জোয়ার-ভাটা সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথির ভূমিকা অপরিসীম।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7519681488044236,2.0473494371056877,2.0762301176817095 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : প্রতিটি বহুপদী সমীকরণে",কমপক্ষে একটি বাস্তব বা জটিল মূল থাকে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8072476203258447,4.189341309303097,3.9284689663296692 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ অনুচ্ছেদ: নব্য-প্ল্যাটনিজমের পুনরুজ্জীবনে রেনেসাঁর মানবতাবাদীরা খ্রিস্টধর্মকে প্রত্যাখ্যান করেননি; বরং বিপরীতভাবে, রেনেসাঁর অনেক মহান কাজ এটিকে উৎসর্গ করা হয়েছিল, এবং চার্চ রেনেসাঁ শিল্পের অনেক কাজকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। তবে, বুদ্ধিজীবীদের ধর্মের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি সূক্ষ্ম পরিবর্তন ঘটেছিল যা সাংস্কৃতিক জীবনের অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়েছিল। এছাড়াও, গ্রীক নিউ টেস্টামেন্ট সহ অনেক গ্রীক খ্রিস্টান রচনা বাইজেন্টিয়াম থেকে পশ্চিম ইউরোপে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল এবং প্রাচীনকালের শেষের দিক থেকে প্রথমবারের মতো পশ্চিমা পণ্ডিতদের জড়িত করেছিল। গ্রীক খ্রিস্টান রচনাগুলির সাথে এই নতুন ব্যস্ততা, এবং বিশেষত মানবতাবাদী লরেঞ্জো ভালা এবং ইরাসমাস দ্বারা প্রচারিত নিউ টেস্টামেন্টের মূল গ্রীক ভাষায় ফিরে আসা, প্রোটেস্ট্যান্ট সংস্কারের পথ প্রশস্ত করতে সহায়তা করবে। প্রশ্ন: গ্রীক খ্রিস্টানদের কোন কাজকে গ্রীক খ্রিস্টান হিসেবে বিবেচনা করা হত?",গ্রীক নিউ টেস্টামেন্ট |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.359216691920432,4.104493357631819,2.52160239709184 "অবন্তিকার বাগানে একটি ফলের চারা দৈহিক বৃদ্ধি পেয়ে একটি বৃক্ষে পরিণত হলো। পশু, পাখি ও পানির মাধ্যমে এই বৃক্ষের ফল দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে উপকৃত হচ্ছে জীবকুল। অবন্তিকার বাগানের চারাটি কীভাবে বৃক্ষে পরিণত হয়েছে ব্যাখ্যা করো।","অবস্তিকার বাগানের ফলের চারাটি বীজের অঙ্কুরোদগমের মাধ্যমেই তৈরি হয়েছিল। বীজের ভেতর যে ভ্রূণ থাকে তা অনুকূল পরিবেশে বৃদ্ধি ও বিকাশের মাধ্যমে বীজের ভেতর থেকে বের হয়ে আসে এবং ছোট চারায় পরিণত হয়। উদ্ভিদের মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ঘটে মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে। চারা উদ্ভিদের কাণ্ড ও মূলের অগ্রভাগ তৈরি হয় ভাজক টিস্যু দিয়ে। উদ্ভিদের দৈহিক এ ভাজক টিস্যুতেই মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে থাকে। দ্রুত মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ফলে চারা উদ্ভিদটির মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটে থাকে। ফলে চারা উদ্ভিদ ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হয়। চারা উদ্ভিদের পূর্ণাঙ্গতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যে খনিজ লবণ, পানি ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তা শোষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ তার মূলের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকে। অন্যদিকে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য যে খাদ্য প্রয়োজন হয় তা চারা উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় তৈরি করে থাকে। সুতরাং অবন্তিকার বাগানের চারাটি মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং শোষণ প্রক্রিয়ায় পানি ও খনিজ লবণ গ্রহণ করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে চারাটি বৃক্ষে পরিণত হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.6564981220320134,1.9887479009528066,2.1259573407544683 কোষ বিভাজনে ক্রসিং ওভার বিষয়টির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।,"ক্রসিং ওভার হলো দুটি ক্রোমাটিডের মধ্যে অংশের বিনিময়। প্যাকাইটিন উপ-পর্যায়ে প্রতিটি ক্রোমোসোম লম্বালম্বিভাবে দুটি অংশে বিভক্ত হয়, এর প্রতিটিকে বলা হয় ক্রোমাটিড। একই ক্রোমোসোমের দুটি ক্রোমাটিডকে বলা হয় সিস্টার ক্রোমাটিড। প্যাকাইটিন উপ-পর্যায়ে একজোড়া ক্রোমোসোম এক সাথে থাকে, তাই এক জোড়া ক্রোমোসোমে ৪টি (দুই জোড়া) ক্রোমাটিড থাকে। একই জোড়ার দুটি ভিন্ন ক্রোমোসোমের ক্রোমাটিডকে বলা হয় নন-সিস্টার ক্রোমাটিড। ক্রসিং ওভার হয় দুটি নন-সিস্টার ক্রোমাটিডের মধ্যে। ক্রসিং ওভারের মাধ্যমে দুটি ক্রোমোসোমের দুটি ক্রোমাটিডের মধ্যে অংশের বিনিময় ঘটে। ক্রসিং ওভারের ফলেই মাতা-পিতার মিশ্র বৈশিষ্ট্য সন্তানে প্রকাশ পায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.297932762087958,1.8416640782873317,2.0521257005965063 সাইটোকাইনেসিস কী?,"কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ের শেষের দিকে সাইটোকাইনেসিস আরম্ভ হয়। বিভাজনরত কোষের সাইটোপ্লাজম দুই ভাগে বিভক্ত হওয়াই সাইটোকাইনেসিস। উদ্ভিদ কোষে সাইটোকাইনেসিস ঘটে কোষপ্লেট ও কোষ প্রাচীর সৃষ্টির মাধ্যমে। উদ্ভিদ কোষে স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চল ক্রমশ প্রশস্ত হয়ে কোষ প্রাচীরকে স্পর্শ করে। সূত্রগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং ক্ষুদ্র ভেসিকল মিলিত হয়ে কোষপ্লেট তৈরি করে। বিষুবীয় অঞ্চলেই লাইসোসোমের ন্যায় ফ্র্যাগমোসোম জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে প্লাজমালেমা নামক ঝিল্লির সৃষ্টি করে। এরা কোষপ্লেট সৃষ্টিতে সাহায্য করে। কোষপ্লেটের উপর হেমিসেলুলোজ ও অন্যান্য দ্রব্য জমা হয়ে কোষ প্রাচীর গঠন করে। কোষ প্রাচীর গঠনের ফলে মাতৃকোষটি পরবর্তীতে দুই ভাগে ভাগ হয়ে দুটি অপত্য কোষের জন্ম হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,7.564156273122485,2.4116897477502075,2.619504916581913 "নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ: ইহাই যৌবন, এই ধর্ম যাহাদের তাহারাই তরুণ। তাহাদের দেশ নাই, জাতি নাই, অন্য ধর্ম নাই। দেশ-কাল-জাতি ধর্মের সীমার উর্ধ্বে ইহাদের সেনানিবাস। আজ আমরা- মুসলিম তরুণেরা- যেন অকুণ্ঠিত চিত্তে বলিতে পারি- ধর্ম আমাদের ইসলাম, কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য, যৌবন। আমরা সকল দেশের, সকল কালের। আমরা মুরিদ যৌবনের। এই জাতি-ধর্ম কালকে অতিক্রম করিতে পারিয়াছে যাহাদের যৌবন, তাহারাই আজ মহামানব, মহাত্মা, মহাবীর। তাহাদিগকে সকল দেশের সকল ধর্মের সকল লোক সমান শ্রদ্ধা করে।","যৌবনকে যারা হৃদয়ে ধারণ করেছে তারাই তরুণ। দেশ, কাল, ধর্ম, জাতি সব কিছুর ঊর্ধ্বে তরুণের অবস্থান। যৌবনের এই ধর্মই মানুষকে করে তুলেছে মহামানব, তাকে স্থান দিয়েছে সকল মানুষের হৃদয়ে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9847521376100317,3.0421875404293406,3.1369229247089216 জিমের পদ্ধতি,"ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে ""পরম"" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে। ",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,8.046504242067032,2.30927305074344,2.7709472757630715 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান () ছিলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন সাহাবী। ৬৩৪ সালে খলিফা আবু বকর রা. কর্তৃক রোমান সিরিয়া জয় করার জন্য চারজন সেনাপতিকে প্রেরণ করা হয়েছিল ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান তাদের অন্যতম। দামেস্ক জয়ের পর তিনি দামেস্কের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ইয়ারমুকের যুদ্ধে তিনি মুসলিম সেনাবাহিনীর বাম ভাগের নেতৃত্ব দেন। তিনি খলিফা হযরত মুয়াবিয়া রা.এর ভাই।",নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় ইয়ারমুকের যুদ্ধে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.144316470622075,3.542993429967888,2.383173632051521 "সারাংশ বলো: জাতি শুধু বাইরের ঐশ্বর্য-সম্ভার, দালান-কোঠার সংখ্যাবৃদ্ধি কিংবা সামরিক শক্তির অপরাজেয়তায় বড় হয় না, বড় হয় অন্তরের শক্তিতে, নৈতিক চেতনায় আর জীবনপন করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতায়। জীবনের মূল্যবোধ ছাড়া জাতীয় সত্তার ভিত কখনও শক্ত আর দৃঢ়মূল হতে পারে না। মূল্যবোধ জীবনাশ্রয়ী হয়ে জাতির সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়লেই তবে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব আর মহৎ কর্মের যোগ্যতা।","বাহ্যিক ঐশ্বর্য এবং ক্ষমতার বলে কোনো জাতি বড় হয়ে ওঠে না। অন্তরের শক্তি, নৈতিকতা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতা এবং মূল্যবোধ অর্জনই একটি জাতিকে বড় করে তোলে। আর এভাবেই সে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব এবং মহৎ কর্মের যোগ্যতা। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0783858473177825,2.558819727533594,2.7567639695766877 বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করুন।,"শীতপ্রধান দেশে প্রচণ্ডশীতের কারণে গাছপালা জন্মাতে পারে না বলে সেখানে কাঁচ দিয়ে এক ধরনের ঘর তৈরি করা হয়। সূর্যের আলো কাচ ভেদ করে ভেতরে ঢুকতে পারে এবং ভেতরের পরিবেশ উষ্ণ করে তোলে। কিন্তু কাচ তাপ কুপরিবাহী বলে তাপ সহসা বাইরে বের হতে পারে না এবং গাছপালা বেড়ে ওঠার প্রয়োজনীয় উষ্ণতা পায়। এ ঘরকে বলা হয় গ্রিনহাউজ। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলেও গ্রিনহাউজের অনুরূপ একটি প্রক্রিয়া ক্রিয়াশীল যা গ্রিনহাউজ ইফেক্ট নামে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে পরিবেশ বিষয়ক আলোচনায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে আলোচিত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় কারণ হলো বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি। সাধারণভাবে গ্রিনহাউজ গ্যাসের প্রভাবে বায়ুমণ্ডলে যে, ক্রমশ উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়ন। গ্রিনহাউজ ইফেক্ট হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার দ্বারা ভূপৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপ বায়ুমণ্ডলীয় গ্রিনহাউজ গ্যাসসমূহ দ্বারা শোষিত হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে ফিরে আসে। ফিরে আসা এই তাপ ভূপৃষ্ঠের তথা বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। সূর্যের আলো বায়ুমণ্ডল ভেদ করে পৃথিবীতে পৌছায়। ফেরার পথে সেই তাপের একটি অংশ বায়ুমণ্ডলে থাকা কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয়বাষ্প, মিথেন ও ওজোন নামক গ্যাসের মাধ্যমে শোষিত হয়। বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে তাপ রয়ে যাওয়ায় ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। গ্রিনহাউজ ইফেক্ট গোটা পৃথিবীর জন্যে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের ফলে পরিবেশে গ্রিনহাউজ গ্যাস, বিশেষ করে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে পৃথিবী। সেই সাথে মেরু অঞ্চলে থাকা বরফ গলার হারও বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় পৃথিবীর অনেক অঞ্চল সমুদ্রের পানিতে তলিয়ে যাবে। মানুষসহ সমগ্র জীবজগতের জন্যে সেটা হবে মহা হুমকির বিষয়। এ পরিস্থিতির আগমন ঠেকাতে হলে মানুষের সচেতন হওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। পরিবেশ ধ্বংসের যে নির্মম খেলায় মানুষ মেতে উঠেছে তা অবিলম্বে থামাতে হবে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সৃষ্টি হওয়ার উপায়গুলো যথাসম্ভব কমাতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে মনোযোগী হতে হবে। ব্যাপক ভিত্তিতে বনায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। পরিবেশের প্রতি যত্নবান না হলে যে বিশাল ধ্বংসলীলার হুমকি মানব সভ্যতার দিকে ধেয়ে আসছে তাকে বাধা প্রদানের সত্যিই কোনো উপায় নেই।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2855749193327513,2.1226271696961434,2.180817361055686 "কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে মাহি লক্ষ্য করল সকালবেলায় সমুদ্রের পানি ফুলে উঠেছে এবং পানির ঢেউ এসে ভীষণভাবে তীরে আছড়ে পড়ছে। আবার বিকাল বেলায় পানি তীর থেকে অনেক দূরে সরে গেল। সে অবাক হয়ে ঘটনাটি বাবাকে বললে বাবা বললেন যে, এটা সমুদ্রের স্বাভাবিক ঘটনা। পৃথিবীর নিজস্ব গতির কারণে এরূপ ঘটনা ঘটেছে। আবার মাহির বন্ধু তিয়াস নভোথিয়েটারে গিয়ে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখে জানতে পারল যে, সৌরজগতের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সকল গ্রহ ও উপগ্রহকে নিয়ন্ত্রণ করছে। উক্ত নক্ষত্রটি হলো সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র। নক্ষত্রটি থেকে আলো ও তাপ দ্বারা একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। এই আলো ও তাপ কাজে লাগিয়ে গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে। তিয়াস সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সে গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকের তিয়াস পৃথিবী গ্রহটি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে যার বায়ুমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য বৈচিত্র্যময়। পৃথিবী নানা প্রকার গ্যাসীয় উপাদান দ্বারা বেষ্টিত। একে বায়ুমণ্ডল বলা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আকর্ষণে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের সঙ্গে লেপ্টে আছে। আর তা পৃথিবীর সঙ্গে আবর্তিত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের প্রাধান্য রয়েছে। এ গ্যাসীয় আবরণটি সূর্যের কিছু ক্ষতিকর রশ্মি থেকে পৃথিবীর প্রাণিকূলকে রক্ষা করে। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন-ডাই অক্সাইড উদ্ভিদকে এবং অক্সিজেন প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে । বায়ুমণ্ডলের কয়েকটি স্তর বিদ্যমান। উদ্দীপকের তিয়াস জানতে পারে, সৌরজগতের একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। গ্রহটি পৃথিবীকেই নির্দেশ করে। আর পৃথিবীর সমস্ত জীব তথা প্রাণের বেঁচে থাকার জন্য বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অপরিসীম। বায়ুমণ্ডলে রয়েছে ট্রপোমণ্ডল স্তর। এ স্তরে আর্দ্রতা, কুয়াশা, মেঘ, বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহ প্রভৃতি লক্ষ করা যায়। এ স্তরটি পৃথিবীকে প্রাণীজগতের বাস উপযোগী করে তুলেছে। তাই বলা যায়, বায়ুমণ্ডল পৃথিবীতে মানুষ তথা প্রাণের টিকে থাকার ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.678310271602575,2.27981539894994,2.3897519985656417 পদার্থবিদ্যার বিচারে আলো কী,"আলো শক্তির একটি রূপ। এটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ যা একে অপরের সাথে লম্বভাবে কম্পন করে। সাদা আলো সাতটি ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো দিয়ে তৈরি, প্রতিটি তরঙ্গদৈর্ঘ্য একটি রঙের সাথে মিলে যায়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.119595724778282,2.3422533558777254,3.2108991081503975 আপনি আপনার অবসর সময়ে কী করতে পছন্দ করেন?,আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পড়তে পছন্দ করি। রহস্য ও ভূতের গল্প আমার বেশি ভালো লাগে। এছাড়াও আমি অবসরে টিভি দেখি এবং মাঝেমধ্যে বন্ধুদের সাথে মাঠে খেলতে যাই। আমি ফুটবল খেলতে বেশি পছন্দ করি।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,1.8134424472276371,2.2458087461077803,2.5542861990102157 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (সংক্ষেপে তৃণমূল কংগ্রেস; পূর্বনাম পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেস) ভারতের একটি রাজনৈতিক দল। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ভেঙে এই দল প্রতিষ্ঠিত হল। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান নেত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।",সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.892149626963174,2.8653004696450464,2.1415659493388968 "নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বামীর নাম কী ?",চিত্রা তাঁর স্বামী মুর্থির সাথে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনে বসবাস করেন। তাঁর ২ ছেলে আনন্দ এবং অভয় এর নাম তিনি শিশুদের জন্য লেখা গ্রন্থগুলিতে ব্যবহার করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.704111648660994,2.772507167925031,3.339376000054574 """আমাদের বিদ্যালয়"" শিরোনামে একটি ছোট অনুচ্ছেদ লেখ। অনুচ্ছেদটি শিশুদের পড়ার উপযোগী যেন হয়।","অনুচ্ছেদ: আমাদের বিদ্যালয় আমাদের বিদ্যালয়ের নাম বিদ্যাভবন স্কুল। ইহা কলকাতার বেহালা এলাকায় অবস্থিত। আমাদের বিদ্যালয়টি অনেক বড়। আমাদের বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্ররা পড়াশোনা করে। আমাদের বিদ্যালয় সকাল আটটায় আরম্ভ হয় এবং দুপুর দুইটায় ছুটি হয়। আমাদের বিদ্যালয় ভবনটি সাদা রঙ্গের এবং দুই তলা বিশিষ্ট। বিদ্যালয়ের সামনে আছে একটি খেলার মাঠ ও একটি ফুলের বাগান। বিরতির সময় আমরা সবাই এই মাঠে খেলাধুলা করি। আমাদের বিদ্যালয় অনেক শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন। তারা আমাদেরকে খুব স্নেহ করেন। আমাদের বিদ্যালয়ে বিভিন্ন দিবসে বিভিন্ন উৎসব পালিত হয়। আমরা সবাই এইসব উৎসবে অংশগ্রহণ করি। আমরা সবাই আমাদের বিদ্যালয়কে ভালবাসি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.536693378600748,1.8304820170961784,2.036038575751386 "সারাংশ লেখ: এই শ্মশানে আসিলে সকলেই সমান হয়। পন্ডিত, মূর্খ, ধনী, দরিদ্র, সুন্দর, কুৎসিত, মহৎ, ক্ষুদ্র, ব্রাহ্মণ, শুদ্র, ইংরেজ, বাঙালি এইখানে সকলেই সমান। নৈসর্গিক, অনৈসর্গিক সকল বৈষম্য এখানে তিরোহিত হয়। শাক্য-সিংহ বলো, শঙ্করাচার্য বলো, ঈশা বলো, মুসা বলো, রামমোহন বলো কিন্তু এমন সাম্যসংস্থাপক এ জগতে আর নাই। এ বাজারে সব একদর- অতিমহৎ এবং অতিক্ষুদ্র। মহাকবি কালিদাস এবং বটতলার নাটক লেখক একই মূল্য বহন করে।","শ্মশানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি, শিক্ষা, বাহ্যিক সৌন্দর্য, আকার, আর্থিক প্রাচুর্য, দীনতা প্রভৃতি প্রকারভেদে সকল ধরনের মানুষ সমান। কেননা রাজা-প্রজা, কবি, জ্ঞানী, নিরক্ষর সকলেই এখানে সমান পরিচয় বহন করে এবং সকলেই মৃত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5617886106291694,3.0434244522393357,3.5549794757605357 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আরিফুল ইসলাম আরিফুল ইসলাম বলেন, বাড়ি থেকে টেনে-হিঁচড়ে তাকে গাড়িতে তোলা হয়। ""আমাকে জোর করে গাড়ীতে উঠানো হয়। আমি তাদের বলি আমার অপরাধ কী আমাকে বলেন। আমার কোন ভুল হয়ে থাকলে আমাকে মাফ করে দেন। আমি তাদের কাছে বার বার মাফ চেয়েছি।"" সে সময় উপস্থিত জেলা প্রশাসনের একজন কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে আরিফুল ইসলাম বলেন, তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যেসব সদস্য ছিল তাদেরকে বলেন, 'এর হাত পা বেঁধে ফেল, আজকে একে এনকাউন্টারে দিয়ে দেব।' ""আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল। আমি তখন তাদের কাছে মাফ চাই, কিন্তু তিনি বলেন তুই কলেমা পড়, তোকে এনকাউন্টারে দেব, তুই সমাজের জঞ্জাল।"" ""আমাকে তিনি জিঞ্জেস করেন তুই কি ডিসির বিরুদ্ধে লিখিস? ডিসি কি ঘুষ খায়? আমি বললাম আমি এমন কিছু লিখি না, আমার ভুল হলে মাফ করে দেন।"" 'তোর সময় শেষ তুই কলেমা পড়' ""আমি তাদের বলেছিলাম আমার দুটি সন্তান আছে, আমি মারা গেলে ওদের কে দেখবে। ওদের উপর রহম করে আমাকে আপনারা ছেড়ে দেন।"" ""উনি (ঐ কর্মকর্তা) কোন কথাই শুনছিলেন না। শুধু বলছিলেন তোর সময় শেষ তুই কলেমা পড়। আমার চোখ যে কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল সেটা কোন রকম একটু সরিয়ে আমি দেখতে পেলাম... ","ধরলা ব্রিজ পার হয়ে আমাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যেটা আমার বাড়ি থেকে ৭/৮ কিলোমিটার দুর।"" ""আমি তখন শুধু আল্লাহকে ডাকছিলাম। এর ২/৪ মিনিটের মধ্যে তারা ফোনে কথা বলে, মেসেজ পাঠায় তারপর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে আবার গাড়ী ঘুরিয়ে নিয়ে আসে।"" আরিফুল বলেন, চোখের কাপড়ের ফাঁক তিনি দেখতে পান তাকে ডিসি অফিসে নিয়ে আসা হয়েছে। তারপর শুরু হয় প্রচণ্ড মারধোর। 'আমাকে বিবস্ত্র করে মারে, ছবি তোলে' ""ঐ কর্মকর্তা আমাকে বলতে থাকে তোর বাপের নাম ভুলিয়ে দেব। আমাকে বিবস্ত্র করে মারে, ছবি তোলে , ভিডিও করে।"" অরিফুল বলেন, পরে তাকে কাপড় পরিয়ে জোর করে চারটা স্বাক্ষর করে নেয়া হয়। ""আমি এখনো জানি না এই স্বাক্ষরগুলো কেন, কোথায় নেয়া হয়েছে।"" এরমধ্যেই পুলিশ চলে আসে, কিন্তু তিনি বলেন পুলিশ কি করতে পারবে! তাকে দ্রুত কারাগারে নিয়ে আসা হয়। বাড়ি থেকে তাকে বের করা হয় রাত সাড়ে ১২টার দিকে। আর কারাগারে পাঠায় রাত দেড়টা থেকে দুইটার দিকে। আরিফুল ইসলাম বলেন, এক/দেড়ঘন্টার মধ্যে এসব কিছু হয়েছে। আরিফুল ইসলাম কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনের ঐ কর্মকর্তার নাম বিবিসির কাছে বলেছেন। কিন্তু অভিযোগগুলো যেহেতু খুবই গুরুতর, তাই ঐ কর্মকর্তার বক্তব্যের জন্য তার মোবাইল ফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। প্রতিবারই তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে ঐ কর্মকর্তার নাম উহ্য রাখা হলো।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.950736305314807,2.7300587384620227,2.900266895956966 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : কেবল নিউজ নেটওয়ার্ক , যা এর আদ্যাক্ষর সিএনএন নামে বেশি পরিচিত, একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল। এটি সংবাদ ও সংবাদের বিশ্লেষণ সম্প্রচার করে থাকে। ২৪ ঘণ্টা ধরে এটি সংবাদ পরিবেশন করে থাকে। ১৯৮০ সালে টেড টার্নার এটি প্রতিষ্ঠা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরে এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। ১৯৯০ সালের প্রথম",উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় বাগদাদ হতে সরাসরি সংবাদ সম্প্রচারের জন্য সিএনএন বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.34073490041876,2.5350784858566646,2.5722670263561214 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ২০০৩ সালের মার্চ মাসে ইরাক আক্রমণ শুরু করার সময়কালে মাইরেড মাগুরি প্রত্যাশিত শত্রুদের বিরুদ্ধে জোর প্রচার চালিয়েছিলেন। ২০০২ সালের আগস্টে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে ২৩ তম যুদ্ধের রেসিস্টার্স আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তব্য রেখে মাগুরি আইরিশ সরকারকে ইরাক যুদ্ধের বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন । ২০১৭ সালের ১ মার্চ সেন্ট প্যাট্রিক দিবসে মাগুরি ফ্রিডা বেরিগান সহ অন্যান্য কর্মী সহ জাতিসংঘের সদর দফতরের বাইরে যুদ্ধের প্রতিবাদ করেছিলেন। ১৯ মার্চ, এনজিওয়াইর সিরাকিউসের লে ময়েন কলেজের একটি চ্যাপেলটিতে মাগুরি ৩০০ জন লোককে সম্বোধন করেছিলেন, ""তাদের সমস্ত ধ্বংসযজ্ঞের সমস্ত উন্নত অস্ত্র নিয়ে সেনাবাহিনী ইরাকি জনগণের মুখোমুখি যাঁদের কিছুই নেই"", তিনি ভিড়কে বলেছিলেন। ""কারও ভাষায়, এটি ন্যায্য নয়""। এই সময়ে, মাগুরি ৩০ দিনের নজরদারি রেখে হোয়াইট হাউজের বাইরে ৪০ দিনের তরল উপবাস শুরু করলেন, এতে প্যাকস ক্রিস্টি ইউএসএ এবং ক্রিশ্চিয়ান গির্জার নেতারা যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তী দিনগুলোতে যুদ্ধ চলার সাথে সাথে মাগুরি আক্রমণটিকে ""চলমান এবং লজ্জাজনক বধ"" হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, ""আমরা প্রতিদিন ইরাকের মুসলিম ভাই-বোনদের সাথে সংহতি জানিয়ে মক্কার মুখোমুখি বসে থাকি এবং আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি"", তিনি ৩১ মার্চ প্রেসকে এক বিবৃতিতে বলেছিলেন। মাগুরি পরে মন্তব্য করবে যে মার্কিন মিডিয়া মিডিয়া ইরাক থেকে সংবাদ বিকৃত করে এবং আমেরিকান ""অর্থনৈতিক এবং সামরিক স্বার্থ"" অনুসরণে ইরাক যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল। ২০০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি তার বিশ্বাস ব্যক্ত করেছিলেন যে জর্জে ডাব্লু বুশ এবং টনি ব্লেয়ারকে ""অবৈধভাবে বিশ্বকে যুদ্ধে নেওয়ার জন্য এবং মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের জন্য"" জবাবদিহি করা উচিত ""।",ইরাক যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.627742390907368,5.660581959875871,2.736434219305032 রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা বর্ণনা করো।,"রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল আলফা কণা বিক্ষেপণ পরীক্ষার ফলাফলের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলেও তাত্ত্বিক দিক দিয়ে মডেলটি যথেষ্ট বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। এ মডেলের বিরোধীরা বলেন, সৌরমণ্ডলের গ্রহসমূহ সামগ্রিকভাবে আধানবিহীন অথচ ইলেকট্রনগুলো ঋণাত্মক আধানযুক্ত এবং পরস্পরকে কুলম্ব বল দ্বারা বিকর্ষণ করে। অপরদিকে গ্রহগুলো মহাকর্ষ বল দ্বারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে। সুতরাং গ্রহের সাথে ইলেকট্রনের তুলনা সঠিক হয় না। ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে কোনো আধানযুক্ত বস্তু বা কণা বৃত্তাকার পথে ঘুরলে তা ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ করবে এবং তার গতিপথের ব্যাসার্ধ ধীরে ধীরে কমতে থাকবে এবং ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রনসমূহ ক্রমাগত শক্তি হারিয়ে নিউক্লিয়াসে পতিত হবে। ফলে পরমাণুর অস্তিত্ব থাকবে না। কিন্তু বাস্তবে পরমাণু হতে ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ বা ইলেকট্রনের নিউক্লিয়াসে পতন কখনোই ঘটে না। এছাড়াও, আবর্তনশীল ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার সম্পর্কে কোনো ধারণা রাদারফোর্ডের মডেলে দেওয়া হয়নি।",Bengali,ben,re-annotations,7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f,3.1662180222701815,2.28245817655883,2.312338061559426 বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো।,"নিশ্চয়ই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো। ছেলে: বাবা, আমাকে আরেক গ্লাস পানি দাও। বাবা: তোমার এত পানি লাগে কেন? তোমাকে ইতিমধ্যে ১০ গ্লাস পানি দিয়েছি। ছেলে: কিন্তু বাবা, বিছানায় যে আগুন ধরিয়েছি, সেটা তো নিভছে না!",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.049238284023837,2.771469234713869,2.8523239655684804 আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলতে কী বোঝায়?,"যে কল্পিত রেখা অতিক্রম করলে তারিখের পরিবর্তন হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। কোন নির্দিষ্ট স্থান থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন ও বার নিয়েও গরমিল হয়। কোন নির্দিষ্ট স্থান থেকে পূর্ব বা পশ্চিম দিকে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমারেখা অতিক্রম করলে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। এ কল্পিত রেখাটিকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.813371692423298,2.067975787910134,2.309488059742828 "প্রশ্নটির উত্তর দাও : বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট কতজন হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে ?","বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট ১১০ কোটি হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.248786124534125,3.777701922026397,3.53080071715029 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আবু আমির আর রহিব হানিফ ছিলেন। তিনি মুহাম্মদকে অপছন্দ করতেন, এবং বদরের যুদ্ধে লড়াই করেছেন বলে জানা গেছে। তিনি চেয়েছিলেন তাকে মদিনা থেকে বহিষ্কার করা এবং ইসলামকে নির্মূল করা। উহুদের যুদ্ধে",তিনি মুসলিমদের বিরুদ্ধে কুরাইশদের সাথেও যোগ দিয়েছিলেন। সংখ্যাগরিষ্ঠরা বলেছে যে আবু আমির বাইজেন্টাইনের শাসকের কাছে মুহাম্মদের বিরুদ্ধে সাহায্য চেয়েছিলেন। মুহাম্মদের সহচর আবদুল্লাহ ইবনে উবাই (মুনাফিক) ছিলেন তাঁর ভাগ্নে। আবু আমির হেরাক্লিয়াসের কোর্টে ইসলামিক ক্যালেন্ডারের ৯ হিজরি বা ১০ হিজরিতে মারা যান।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.769219236354285,2.6073784571040224,2.9563496706888617 "এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব",ের পর প্রতিষ্ঠানটি প্রলেতারিয়েত ও কৃষক সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদেরও ভর্তি করতে শুরু করে। ১৯১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি টিউশন ফি বাতিল করে এবং কর্মজীবী শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রিপারেটরি ব্যবস্থা চালু করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9450939257156197,2.234235894996661,3.128892540504082 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ কত সাল পর্যন্ত ছিল ? অনুচ্ছেদ : ১৯০৫ হতে ১৯১১ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত বঙ্গভঙ্গের ফলশ্রুতিতে পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি নতুন প্রদেশ গঠিত হয়েছিল, যার রাজধানী ছিল ঢাকায়। তবে কলকাতা-কেন্দ্রিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের চরম বিরোধিতার ফলে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়ে যায় ১৯১১ সালে। ভারতীয় উপমহাদেশের দেশভাগের সময় ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে আবার বাংলা প্রদেশটিকে ভাগ করা হয়। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ হয়, আর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানের অংশ হয়। ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গের নাম পাল্‌টে পূর্ব পাকিস্তান করা হয়।","বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ ১৯০৫ সাল পর্যন্ত ছিল | ",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2015193478100468,3.3290803176989177,2.3723438411017503 "নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী? তুলসী বনের বাঘ",একজন ব্যক্তি যে ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে তার বিপরীত,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.164645232273195,2.824050285115119,5.173823794175057 ব্যবসায়ীর জন্য ব্যাংক ঋণ পরিশোধ না করার পরিণাম কী হতে পারে ব্যাখ্যা করো।,"ব্যাংক সাধারণত ব্যবসায়ীদের জামানতযুক্ত ও জামানতহীন ঋণ মঞ্জুর করে থাকে। যে সকল ব্যবসায়ীদের ঋণ গ্রহণযোগ্যতা থাকে তাদেরকে ব্যাংক জামানত ছাড়াই ঋণ প্রদান করে থাকে। ব্যবসায়ীরাও সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে বাধ্য থাকে। তবে একজন ব্যবসায়ী যদি গৃহীত ঋণ পরিশোধ না করে তার পরিণাম নিম্নে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:- ১. দেউলিয়া: একজন ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক তাকে একটি সুবিধাজনক সময় দেয়। যদি তাতে ব্যবসায়ী সাড়া না দেয় তবে ব্যাংক আইনগত ব্যবস্থা নেয়। ফলে ব্যাংক আইনগত চাপসহ অন্যান্য চাপ সৃষ্টি করে বলে অনেক সময় এমন মারাত্মক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় যার ফলে উক্ত ব্যবসায়ী দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে। ২. পুনরায় ঋণপ্রাপ্তির অনিশ্চয়তা: একজন ব্যবসায়ী তার গৃহীত ঋণ সময়মতো ফেরত দিলে তার প্রতি ব্যাংকের আস্থা বাড়ে। ফলে তাকে পুনরায় ঋণ দিতে ব্যাংক উৎসাহবোধ করে। কিন্তু ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক তাকে পরবর্তীতে ঋণ প্রদান করতে চায় না। ৩. সুনাম নষ্ট: ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করার পর ব্যবসায়ী যদি সময়মতো তা পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংকের কাছে তার সুনাম নষ্ট হয় সর্বোপরি ব্যবসায়ীর বাজারেও সুনাম নষ্ট হতে থাকে। ফলে ব্যাংক হতে তার পক্ষে ঋণ গ্রহণ পরবর্তীতে সম্ভব নাও হতে পারে। ৪. বাড়তি ঋণের সুযোগ হতে বঞ্চিত: একজন ব্যবসায়ী যদি সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে পারে তবে ব্যাংকের কাছে তার আর্থিক সচ্ছলতা সন্তোষজনক হয়। ফলে তাকে বাড়তি ঋণও ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদন দিতে দেখা যায়। কিন্তু ব্যবসায়ী যদি ঋণ সময়মতো পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংক তাকে বাড়তি ঋণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে। ৫. আমদানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অসুবিধা: যে সমস্ত ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করে এবং যাদের আর্থিক সচ্ছলতা সন্তোষজনক ব্যাংক তাদের প্রত্যয়ন পত্র খোলার সুযোগ দিয়ে থাকে। তাই যেসব ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে পারে না ব্যাংক তাদের প্রত্যয়ন পত্র খোলার সুবিধা দেয় না। ফলে উক্ত ব্যবসায়ী বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে পারে না।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.711463264261497,1.8171173206346252,1.909110069556804 """পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।","যুগযুগান্তরের অগনিত মানুষের ভাব-ঐশ্বর্যের এক অফুরন্ত ভান্ডার হলো গ্রন্থাগার। কালের প্রবাহে মানুষ আসে আবার চলেও যায়। কিন্তু তার ধ্যান-ধারণা, অভিজ্ঞতা, চিন্তা-ভাবনা সে লিপিবদ্ধ করে যায় বইয়ে। গ্রন্থাগার সে বই সংরক্ষণ করে এবং পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হারিয়ে যাওয়া প্রজন্মের পচিয় করিয়ে দেয়। গ্রন্থাগার ভাব তৃষিত ও জ্ঞান পিপাসু মানুষেরহৃদয় ও মনের ক্ষুধা দূর করার বিপুল আয়োজন করে। গ্রন্থাগার হচ্ছে কালের নীরব সাক্ষী। এটি চিন্তার সঞ্চার ঘটায়। মানব হৃদয়কে উদ্দীপ্ত করে গ্রন্থাগার। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাত্রদের জ্ঞানের নতুন দিগন্তে পৌছে দেয়। আর গ্রন্থাগার তাদেরকে দেয় জ্ঞানের অগ্রগতি, নতুন দিকের ঠিকানা। গ্রন্থাগারে এক সঙ্গে বিচিত্র বইয়ের সমাবেশ ঘটে। বিচিত্র ভাব, বিচিত্র চিন্তা বিচিত্র অভিজ্ঞতার অফুরন্ত উৎস গ্রন্থাগার। তাই জ্ঞানান্বেষী মানুষ আপন মনের খোরাক এখানে সহজেই খুঁজে পায়। জীবন সংগ্রামে লিপ্ত ক্লান্ত মানুষ গ্রন্থের এ বিচিত্র আয়োজনে খুঁজে পায় এক অনির্বচনীয় আনন্দপূর্ণ প্রাণস্পন্দন। মানুষের জ্ঞানের অপূর্ণতাকে পূর্ণতায় ভরিয়ে দিতে পারে বই। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মনীষীর অমূল্য গ্রন্থে গ্রন্থাগার সমৃদ্ধ। তাই মানুষের অনুসন্ধিৎসু মন গ্রন্থাগারে এসে খুঁজে পায় কাঙ্ক্ষিত খোরাক। অনেক সময় একই ব্যক্তির পক্ষে চাহিদা অনুযায়ী বই কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে গ্রন্থাগারই হয়ে ওঠে মূল ভরসাস্থল। ফলে মানুষের জানার ভাণ্ডারকে পূর্ণ করতে গ্রন্থাগারের গুরুত্ব অপরিসীম। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তাছাড়া বিভিন্ন বয়সের পাঠক গ্রন্থাগারে একত্রে পাঠ গ্রহণ করে বলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে আন্তরিকতা, একতা। এক্ষেত্রে বিচারপতি ও লেখক মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের উক্তি প্রণিধানযোগ্য— গ্রন্থাগারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে সংহতি যা দেশগড়া কিংবা রক্ষার কাজে রাখে অমূল্য অবদান। সুতরাং ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনে গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2820544303895582,2.490727478063395,2.5694796639256 "নিম্নোক্ত পাঠ্যের সারাংশ বলো: জাতিকে শক্তিশালী, শ্রেষ্ঠ, ধন-সম্পদশালী, উন্নত ও সুখী করতে হলে শিক্ষা ও জ্ঞান বর্ষার বারিধারার মতো সর্বসাধারণের মধ্যে সমভাবে বিতরণ করতে হবে। দেশে সরল ও সহজ ভাষার নানা প্রকারের পুস্তক প্রচারের দ্বারা এ কার্য সিদ্ধ হয়। শক্তিশালী দৃষ্টিসম্পন্ন মহাপুরুষদের লেখনীর প্রভাবে একটি জাতির মানসিক ও পার্থিব অবস্থার পরিবর্তন অপেক্ষাকৃত অল্পসময়ে সংশোধিত হয়ে থাকে। দেশের প্রত্যেক মানুষ তার ভুল ও কুসংস্কার, অন্ধতা ও জড়তা, হীনতা ও সংকীর্ণতা পরিহার করে একটি বিনয় মহিমোজ্জ্বল উচ্চ জীবনের ধারণা করতে শেখে। মনুষ্যত্ব ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা করাই সে ধর্ম মনে করে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন হয় এবং গভীর দৃষ্টি লাভ করে। তারপর বিরাট জাতির বিরাট বিরাট দেহে শক্তি জেগে ওঠে।","কোনো জাতিকে সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে সর্বসাধারণকে শিক্ষা ও জ্ঞানের সমান সুযোগ দিতে হবে। সরল ভাষায় লিখিত বই প্রচারের মাধ্যমে এ কাজ সহজেই করা সম্ভব। এসকল বইয়ে থাকে মহাপুরুষদের শক্তিশালী দৃষ্টির স্পর্শ যা একটি জাতিকে তার সকল ক্ষুদ্রতা, সংকীর্ণতা পরিহার করে মানসিকভাবে সমুন্নত হতে সাহায্য করে। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.889651446489346,2.6322346477081155,2.7966508998299826 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: উরুগুয়ে ১৯৯৫ সালে আয়োজক হিসেবে এই প্রতিযোগিতাটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল, যার মাধ্যমে উরুগুয়ের ফুটবলের পতনের সময় শেষ হয়েছি। ঘূর্ণায়মান স্বাগতিক নিয়মের বাস্তবায়নের সাথে সাথে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। ব্রাজিল ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাঁচটি মহাদেশীয় শিরোপার মধ্যে চারটিতে জয়লাভ করেছিল। প্রথমটি, ১৯৯৭ সালে লেওনার্দো, দেনিলসন এবং রোনালদোর গোলের সাথে স্বাগতিক দেশ বলিভিয়াকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়লাভ করেছিল, যা বলিভিয়ার উচ্চতায় ভার্দে-আমারেলার কনস্যাগ্রেশনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছিল। ১৯৯৯ সালে প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ব্রাজিল সফলভাবে শিরোপা রক্ষা করেছিল। তবে ২০০১ সালের কোপা আমেরিকায় হন্ডুরাস কোয়ার্টার-ফাইনালে ব্রাজিলকে পরাজিত করে কোপা আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম বড় চমকের সৃষ্টি করেছিল। উক্ত আসরে আয়োজক দেশ কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালে একটি বিব্রতকর ফলাফলের পর ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে পরাজিত করার পর দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলে নিজেদের পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিল, পেরুতে অনুষ্ঠিত ২০০৪ সালের আসরটির ফাইনালে তারা পেনাল্টিতে জয়লাভ করেছিল। তিন বছর পর ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে দুই দল পুনরায় মুখোমুখি হয়েছিল, এবারও ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে অষ্টমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ",২০১১ সালের আসরটি আয়োজন করে এবং পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে কোয়ার্টার-ফাইনালে উরুগুয়ের কাছে পরাজিত হয়েছিল। উরুগুয়ে সেমি-ফাইনালে পেরুকে ২–০ গোলের ব্যবধানে এবং ফাইনালে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ফাইনালে পৌঁছাবে এবং প্যারাগুয়েকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনার মাটিতে তৃতীয়বারের মতো এবং টানা দ্বিতীয়বার শিরোপা জয়লাভ করেছিল। উক্ত আসরে প্রথমবারের মতো আর্জেন্টিনা অথবা ব্রাজিল উভয় দলটি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেও সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.022836621480993,1.9946299335108124,2.0026798342748404 """বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ"" কথাটি ব্যাখ্যা করো।","ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মৌলিক বা প্রধান সিদ্ধান্তসমূহ হচ্ছে -(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থানের সিদ্ধান্ত; (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। এসব সিদ্ধান্তগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং গৌণভাবে কারবারের ঝুঁকি ও মুনাফা অর্জন হারকে সমন্বিত করে শেয়ার-এর বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি ব্যবসা পরিচালনাতেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। এই ঝুঁকিকে উপেক্ষা করে কারবারের মুনাফা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে প্রতিটি কারবারি প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। আর এই ঝুঁকি পরিহার করে মুনাফা অর্জনের প্রচেষ্টাই হচ্ছে ঝুঁকি ও আয়ের সমন্বয় সাধন। কারবারের আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো এমনভাবে গ্রহণ করা হয় যাতে কারবারে ঝুঁকি কম থাকে এবং মুনাফা বেশি থাকে। এজন্য একজন আর্থিক ব্যবস্থাপককে এমনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় যার দ্বারা প্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়ানো যায়। কারবারের প্রত্যেকটি কাজকে ঝুঁকির হাত হতে রক্ষা করার জন্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। তাই বলা হয়, বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.23901762142973,2.1092820020337135,2.172047282157766 "প্রশ্ন: কোন ঘটনাটি অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হচ্ছে? ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ওয়াসিম বারি’র পরিবর্তে তাকে এ দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর অবশ্য আবারও প্রশাসনিক পরিবর্তন আসে। এছাড়াও, ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় সফলতার সাথে খেলোয়াড়ী জীবন অতিক্রম করা করাচী দলের নির্বাচক হিসেবে তিনি দায়িত্বে ছিলেন।",২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ|,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.579134138205933,2.1355405548186117,2.8396140666144634 "নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও | বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?",বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম সাঁঝের মায়া |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.69692431449691,3.593853808564246,3.238695226449328 "নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও। যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যে পুলিশের গুলিতে অন্তঃসত্ত্বা কৃষ্ণাঙ্গ নারী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয়রা। প্রশ্ন: পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলার গায়ের রঙ কী ছিল?","পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলাটি একজন কৃষ্ণাঙ্গ। অর্থাৎ, তার গায়ের রং কালো।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5957227433753816,2.988427783302366,2.726027784807284 """চকচক করলেই সোনা হয় না"" কথাটি ব্যাখ্যা করো।","পৃথিবীতে আসল ও নকল দু ধরনের জিনিসই আছে। আপাতত দৃষ্টিতে কোন কিছু আসল মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে তা আসল নাও হতে পারে। অনেক সময় বাইরের আকার-আকৃতি, সাজসজ্জা ও চেহারায় এদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা যায় না। ফলে অনেকেই নকল জিনিসকে আসল বলে ভুল করেন। সােনা খুবই মূল্যবান ধাতু। এর রং যেমন উজ্জ্বল তেমনি আলােয় তা চকচক করে। সােনার মতাে অন্য ধাতু যেমন- তামা, পিতল ইত্যাদিও বাইরে থেকে উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু তাই বলে গুণে ও মানে এগুলাে সােনার চেয়ে অনেক নিচু মানের। তাই বাইরের চাকচক্য দেখে পিতলকে সােনা মনে করা ভুল হবে। এমনিভাবে বাইরের চেহারা ও সাজ-পােশাক দেখে অনেক সময় আমাদের মানুষ চিনতে ভুল হয়। কারণ, শুধু চেহারা সুন্দর ও পােশাক পরিপাটি হলেই লােক সৎ ও গুণী হয় না। টাকা-পয়সা থাকলে দুর্জন মানুষও বহু মূল্যবান কাপড়-চোপড় পরতে পারে। লােকসমাজে ধনী বলে পরিচিতিও পেতে পারে। কিন্তু সে যদি সৎ গুণাবলির অধিকারী না হয় তবে তা কোনাে কাজে আসে না। যিনি চিন্তা ও কাজে মহৎ, চরিত্রে ও আচরণে গুণিজন তিনিই প্রকৃত মানুষ। তাই বাইরের চেহারা ও চাকচিক্য দেখে মানুষকে বিচার করা ঠিক নয়। বিচার করতে হবে মানুষের চারিত্রিক গুণাবলীর।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.750855440808055,2.7300082944318524,3.0114491344767393 "নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে? কাশ ফুলে শোভা পায় দেশের প্রান্তর। শরতের বাতাস গাছ থেকে ঝরে পড়া মরা পাতাগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। পুরোহিতদের মন্ত্রপাঠের সাথে ঢাকের আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হলো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব চলছিল পুরোদমে।",উল্লেখিত অনুচ্ছেদে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে। দূর্গাপূজা হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এটি শরৎকালে অনুষ্ঠিত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.568954536667924,2.167636910386292,3.1550409621221047 " নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: আওস ইবনুল মুনযির বা আওস ইবনে মুনযির আল আনসারী ( আরবীঃ أوس بن منذر الأنصاري ) মুহাম্মাদের একজন আনসার সাহাবা ছিলেন। যিনি",উহুদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং এই যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.968470358015269,2.4157472795367463,3.5484451900991414 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন: পুরাপ্রস্তর যুগের ঠিক পরের যুগটির নাম কী ?","বিশ্বের ইতিহাস বলতে এখানে পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসকারী মানবজাতির ইতিহাস বোঝানো হয়েছে, গ্রহ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাস নয়। মানুষের ইতিহাস মূলত পুরাপ্রস্তর যুগে পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়। আদিম যুগ থেকে প্রাপ্ত সকল প্রত্নতাত্ত্বিক ও লিখিত দলিল এর আওতাভুক্ত। লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে প্রাচীন প্রামাণ্য ইতিহাসের[1] শুরু হয়।[2][3] যদিও লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের পূর্ববর্তী যুগেও সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা ঘটে পুরাপ্রস্তর যুগে। সেখান থেকে সভ্যতা প্রবেশ করে নব্যপ্রস্তর যুগে এবং এসময় কৃষি বিপ্লবের (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০-খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ) সূচনা ঘটে। নব্যপ্রস্তর যুগের বিপ্লবে উদ্ভিদ ও পশুর গৃহপালন এবং নিয়মানুগ কৃষিপদ্ধতি রপ্ত করা মানব সভ্যতার একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।[4][5][6] কৃষির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষ যাযাবর জীবনযাত্রা ত্যাগ করে স্থায়ীভাবে কৃষকের জীবন গ্রহণ করে। তবে বহু সমাজে যাযাবর জীবনব্যবস্থা রয়ে যায়, বিশেষ করে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলিতে ও যেখানে আবাদযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতির অভাব ছিল। কৃষি থেকে প্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা ও উদ্বৃত্ত উৎপাদনের ফলে গোষ্ঠীগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে আরও বড় সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও এক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.774521026913931,2.2457778245145374,2.3642052598953645 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে রিন-ছেন-ব্জাং-পো (জীবনকাল: ৯৫৮-১০৫৫) নামক বিখ্যাত তিব্বতী বৌদ্ধ পন্ডিতের উল্লেখ করা হয়। কিন্তু রজার গোয়েপ্পার এই বিহারের সবচেয়ে পুরাতন ভবনগুলির মধ্য অন্যতম গ্সুম-ব্র্তসেগ্স মন্দিরটি ত্রয়োদশ শতাব্দীর প্রথম চতুর্থাংশে নির্মিত হয়েছিল বলে হিসেব করেছেন। এই মন্দিরের তৃতীয় তলার প্রবেশদ্বারের দেওয়ালে 'ব্রি-কুং-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের যোগীদের চিত্রে এই ধর্মসম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের (জীবনকাল: ১১৪৩-১২১৭) চিত্র শেষে আঁকা হয়েছে বলে মনে করা হয় যে এই মন্দির 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের মৃত্যুর পর ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে নির্মিত হয়েছে। এই সময় আলচি সহ নিম্ন লাদাখ মধ্য তিব্বতের 'ব্রো নামক পরিবারগোষ্ঠীর শাসনাধীন ছিল। প্রশ্ন : আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা কে ?",আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা রিন-ছেন-ব্জাং-পো |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.537612379576694,7.816511950044841,2.6191884507438785 "নিচের বাক্যটি কী সম্পর্কিত? ""উত্তাল সমুদ্র ঢেউ তীরে আছড়ে পড়তে থাকে, যা দেখে মনে হয় ঝড় আসছে।""","প্রদত্ত বাক্যটি ঝড়ের পূর্বাভাস সম্পর্কিত। উত্তাল সমুদ্রে ঢেউ তীরে আছড়ে পড়া দেখে মনে হয় ঝড় আসছে। অর্থাৎ, তীরে ঢেউ আছড়ে পড়া দেখে ঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। তাই, বাক্যটি ঝড়ের পূর্বাভাস সম্পর্কিত।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.165242860789727,2.2256434978281017,2.2242225137776592 একটি ব্ল্যাক হোল কি?,"একটি ব্ল্যাক হোল একটি তীব্র মহাকর্ষীয় শক্তি সহ একটি সত্তা, এতটাই তীব্র যে এটি থেকে কিছু পালাতে দেয় না, এমনকি শব্দ তরঙ্গ বা আলোক তরঙ্গও নয়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7245362656582732,2.8384613411221613,3.5906489374470896 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন | ১৯৭৮ সালের অভ্যুত্থানের পরে",", কাবুল টাইমসের নামকরণ করা হয় ""কাবুল নিউ টাইমস"" এবং সাম্প্রদায়িক বক্তৃতা ছাপানো শুরু হয়েছিল যা স্নায়ু যুদ্ধের সময়কালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এবং পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রতি অত্যন্ত দ্বন্দ্বপূর্ণ ছিল।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4310127231701864,2.6585677934167413,2.931376175582978 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, লিবিয়ান এফ-৫ গুলি সরগোধা বিমানঘাঁটিতে মোতায়েন করা হয়েছিল, সম্ভবত"," পাকিস্তানি পাইলটদের প্রস্তুত করার জন্য একটি সম্ভাব্য প্রশিক্ষণ ইউনিট হিসেবে। গাদ্দাফি ব্যক্তিগতভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে চিঠি দিয়ে তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অভিযোগ এনেছিলেন, যিনি বাংলাদেশী মুক্তিবাহিনীর সহযোগী ছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0155807412786713,2.337665968518626,3.0232994042153556 আমাজন রেইনফরেস্ট কি?,"আমাজন রেইনফরেস্ট ব্রাজিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র। এই রেইনফরেস্ট বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। এটি বিভিন্ন গাছ, গাছপালা এবং প্রজাতির একটি ঘন বন। বিজ্ঞানীরা আমাজন রেইনফরেস্টে ঘন ঘন নতুন প্রজাতির প্রাণের সন্ধান করছেন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.116380209966786,1.9771364602310748,2.3427604713059904 দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটির সারসংক্ষেপ লিখুন।,"দ্য ইমিটেশন গেম হলো ২০১৪ সালের একটি ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র যা ম্যাথিউ ওয়ান পরিচালনা করেন। এতে অভিনয় করেছেন বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কিরা নাইটলি, ম্যাথিউ ম্যাকফাডিন, ক্রিস্টোফার প্লামার, ম্যাথিউ রিস, ক্লেভ স্ট্যান্ডেন, রবার্ট ওয়ার্ল, ডমিনিক ওয়েস্ট, এবং ডেভিড ওয়াটসন। চলচ্চিত্রটি অ্যালান টুরিং-এর জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অ্যালান টুরিং ছিলেন একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, এবং ক্রিপ্টোগ্রাফার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্লেচলি পার্কে ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের জন্য কাজ করেন এবং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি কম্পিউটার তৈরি করেন। এনিগমা মেশিন ছিল জার্মানির তৈরি করা একটি গোপন ক্রিপ্টোগ্রাফিক মেশিন যা গোপনে বার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হতো। টুরিং-এর কাজ যুদ্ধের ফলাফল পরিবর্তন করতে সাহায্য করে এবং আনুমানিক ১৪ মিলিয়ন মানুষের জীবন বাঁচায়। চলচ্চিত্রটি ১৯৪১ সালে ব্লেচলি পার্কে শুরু হয় যেখানে টুরিং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়। দলটি একটি কম্পিউটার তৈরি করে যা এনিগমা মেশিন দ্বারা তৈরি করা বার্তাগুলিকে দ্রুত এবং সঠিকভাবে ভাঙতে পারে। ফলে ব্রিটিশরা জার্মানদের বার্তাগুলি বুঝতে পারে এবং যুদ্ধে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর ব্যক্তিগত জীবনকেও অন্বেষণ করে। তিনি একজন সমকামী ছিলেন যা তখন ব্রিটেনে অবৈধ ছিল। তিনি তার যৌনতা প্রকাশ করার কারণে লজ্জিত এবং অনিরাপদ বোধ করতেন। ১৯৫২ সালে তাকে অপকর্মে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাকে হরমোনাল থেরাপির জন্য বাধ্য করা হয়। থেরাপির ফলে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৯৫৪ সালে আত্মহত্যা করেন। দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটি ব্যাপক প্রসংশা কুড়িয়েছে। এটি আটটি অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। চলচ্চিত্রটি দুটি অ্যাকাডেমি পুরস্কার জিতেছে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর জীবন এবং কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি তার প্রতিভা এবং অবদানকে স্বীকৃতি দেয়, পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিও অন্বেষণ করে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.0410714869031743,1.8031856494486642,1.8657890535848778 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল ""অর্জুনের হাতে নিহত হন"" | প্রসঙ্গ : কর্ণ ক্ষিপ্ত হয়ে অর্জুনের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন। ভীষণ যুদ্ধ লাগে। দুইজন সমান যোদ্ধা হওয়ার কারণে কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছিলেন না। সবাই নিজ নিজ যুদ্ধ ভুলে অর্জুন এবং কর্ণের যুদ্ধ দেখতে লাগলেন। কর্ণের রথের সারথী ছিলেন শল্য, যিনি ছিলেন সম্পর্কে পাণ্ডবদের মামা। তিনি কর্ণকে নানা কথায় কাবু করতে লাগলেন।[16] হঠাৎ কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে গেল। একদিন কর্ণের তীরে ভুলবশত এক ব্রাহ্মণের গরুর বাছুর মারা যায়। তখন সেই ব্রাহ্মণ কর্ণকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে শেষ যুদ্ধের সময় কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে যাবে।[17] এদিকে পরশুরামের অভিশাপে কর্ণ ব্রহ্মাস্ত্রের মন্ত্র ভুলে গেলেন। শেষ পর্যন্ত অর্জুনের হাতে কর্ণের মৃত্যু হল।",পুরাণ মতে কর্ণ কার হাতে নিহত হন ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.550581665710839,4.837282965465613,2.741195780209497 "বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করো ? ","বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের তালিকা যথেষ্ট দীর্ঘ। তাই সব দিক বিবেচনা করে একটি তালিকা দেওয়া হলো - ১ অক্ষয়কুমার দত্ত : আঁধার রাতে একলা পথিক, আশীষ লাহিড়ী, দে’জ ২ অদৃশ্য জগৎ, মৃণাল কুমার দাশগুপ্ত ৩ অন্য এক রেনেসাঁস, সুমিতাদাস, পি বি এস ৪ অন্য কোনও সাধনার ফল, আশীষ লাহিড়ী, পাভলভ ইনস্টিটিউট ৫ অবিনাশ মেঘনাদ সাহা, অত্রি মুখোপাধ্যায়, অনুষ্টুপ ৬ অব্যক্ত, জগদীশচন্দ্র বসু, বাউলমন, ১৯৮৯ ৭ অ্যারিস্টটলের লণ্ঠন, শিবতোষ মুখোপাধ্যায়, আনন্দ ৮ আকাশ ও পৃথিবী, মৃত্যুঞ্জয়প্রসাদ গুহ ৯ আকাশলীনা: ডাইনোসর থেকে পাখি, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ১০ আধুনিক বিজ্ঞানের ক্রমবিকা, অনুষ্টুপ ১১ আন্টার্কটিকা, সুদীপ্তা সেনগুপ্ত, আনন্দ ১২ আফ্রিকার জঙ্গলে বারো বার, রতনলাল ব্রহ্মচারী ১৩ আলোর কথা, পলাশ বরন পাল, শিশু সাহিত্য সংসদ ১৪ ইতিহাসে বিজ্ঞান, জে ডি বার্ণাল, অনুবাদ আশীষ লাহিড়ী, আনন্দ ১৫ ঈশ্বরকণা মানুষ ইত্যাদি, পথিক গুহ, আনন্দ ১৬ উদ্ভিদ পরিচয়, সুবিমল চন্দ্র দে, আনন্দ ১৭ উদ্ভিদজগৎ ও ত্রিপুরা, আলাপে সংলাপে, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী ১৮ এই বইয়ের নাম অন্য মলাটে, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ ১৯ কলকাতার গাছ, রুদ্রপ্রসাদ চক্রবর্তী ২০ কারিগরি কল্পনা ও বাঙালি উদ্যোগ, সিদ্ধার্থ ঘোষ, দে’জ ২১ কালিদাসের পাখী, শ্রী সত্যচরণ লাহা, গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এন্ড সন্স, ১৯৩৪ ২২ কী দিয়ে সমস্তকিছু গড়া, পলাশ বরন পাল ২৩ কেয়স, ফ্র্যাকটাল এবং স্ব-সংগঠন, অরবিন্দ কুমার, এন বি টি ২৪ ক্যানসার ও জিন, সুতপা সেনগুপ্ত, আনন্দ ২৫ খৈরী-কোরেটা-সাঁচী-বাহাদূর, রতনলাল ব্রহ্মচারী ২৬ গল্পে গল্পে আকাশ চেনা, বাসুদেব ভট্টাচার্য, আনন্দ ২৭ গাছগাছালির বিচিত্র কথা, জয়শ্রী দত্ত ২৮ চক্রব্যূহে বৈজ্ঞানিক, স্বাতী ভট্টাচার্য, মিত্র ও ঘোষ ২৯ চিরঞ্জীব বনৌষধি, শিবকালী ভট্টাচার্য, আনন্দ ৩০ চেনা অচেনা পাখি, অজয় হোম ও রবীন বল, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৯৫ ৩১ চেনা জানা পোকামাকড়, শেখর মুখোপাধ্যায়, স্টার বুক হাউস ৩২ ছলনার আট-পা এবং অন্যান্য, যুধাজিৎ দাশগুপ্ত, আনন্দ ৩৩ জগদানান্দ রায় রচনা সংগ্রহ, আনন্দ পাবলিশার্স ৩৪ জিন: ভাবনা, দুর্ভাবনা, তুষার চক্রবর্তী, অবভাস ৩৫ জ্ঞান, অ-জ্ঞান ও বিজ্ঞান, মহাশ্বেতা চৌধুরী, আনন্দ ৩৬ জ্যোতির্বিজ্ঞান ও অন্যান্য প্রবন্ধ, রমাতোষ সরকার ৩৭ ডাইনোসর বিচিত্রা, শেখর মুখোপাধ্যায় ও নারায়ণ ঘোড়াই, অযান্ত্রিক ৩৮ ডারউইন থেকে ডিএনএ এবং ৪০০ কোটি বছর, নারায়ণ সেন, আনন্দ ৩৯ তাহাদের কথা, শীলাঞ্জন ভট্টাচার্য ৪০ ত্রিপুরার গাছপালা, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী ৪১ ধাঁধা এবং মজার খেলা, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ ৪২ নক্ষত্র নীহারিকার রোমাঞ্চলোকে, গৌরীপ্রসাদ ঘোষ ৪৩ নক্ষত্রের গান, বিমান নাথ, আনন্দ ৪৪ পতঙ্গ, শীলাঞ্জন ভট্টাচার্য* ৪৫ পদার্থ বিকিরণ বিশ্ব, সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র ৪৬ পদার্থ বিজ্ঞানের বিস্ময়, জয়ন্ত বসু ৪৭ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, প্রথম খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ১৯৯৭ ৪৮ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, দ্বিতীয় খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ১৯৯৮ ৪৯ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, তৃতীয় খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ২০০১ ৫০ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, চতুর্থ খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ২০০৫ ৫১ পশ্চিমবাংলারপাখি, প্রণবেশসান্যালওবিশ্বজিৎরায়চৌধুরী, আনন্দ, ১৯৯৪. ৫২ পশ্চিমবঙ্গের প্রজাপতি, যুধাজিৎ দাশগুপ্ত, আনন্দ, ২০০৬ ৫৩ পাখিওয়ালার ডায়েরি, সুব্রত চক্রবর্তী, আনন্দ ৫৪ পাখী, জগদানন্দ রায় ৫৫ পাখীর কথা, সত্যচরণ লাহা ৫৬ পিঁপড়ের জীবনদর্শন, তারকমোহন দাস ৫৭ পিঁপড়ের রূপকথা, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, লেখনী প্রকাশন ৫৮ পৃথিবী কি শুধু মানুষের জন্য?, তারকমোহন দাস ৫৯ পৃথিবীর শেষ প্রান্তে, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ৬০ পোকামাকড়, জগদানন্দ রায় ৬১ প্রকৃতির বাহারি প্রাণী প্রজাপতি, দীপককুমার দাঁ ৬২ প্রবন্ধ সংগ্রহ, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ৬৩ প্রমথনাথ বসু রচনা সংগ্রহ, দীপক দাঁ ও সুবীর কুমার সেন সম্পাদিত ৬৪ প্রাচীন ভারতে পরিবেশ চিন্তা, শুভেন্দু গুপ্ত, সাহিত্য সংসদ ৬৫ প্রাণ ও অপ্রাণের সীমান্তে, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ৬৬ প্রাণী ও পরিবেশ, অমরেন্দ্রনাথ গুহ, আনন্দ, ১৯৯৬ ৬৭ ফসিলের কথা, অজিত কুমার পাল, আনন্দ ৬৮ ফুল ফোটার সন্ধানে, সন্তোষ কুমার পাইন, আনন্দ ৬৯ ফ্রাঙ্কেনষ্টাইন, সুনীলকুমার গঙ্গোপাধ্যায়, অরুণা, ১৩৭৪ ৭০ বঙ্গসাহিত্যে বিজ্ঞান, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ৭১ বন ও বন্য প্রাণী, রতনলাল ব্রহ্মচারী, বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ ৭২ বাংলা নামে বিদেশি উদ্ভিদ, মণীন্দ্রনাথ সান্যাল, আনন্দ, ২০০০ ৭৩ বাংলার কীটপতঙ্গ, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, দে'জ ৭৪ বাংলার গাছপালা, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৮৬ ৭৫ বাংলার পরিচিত পাখি, সুধীন্দ্রলাল রায়, মিত্র ও ঘোষ, ২০০৩ ৭৬ বাঘ-সিংহ-হাতি, রতনলাল ব্রহ্মচারী, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৯২ ৭৭ বাঁশ সম্পদ, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী ৭৮ বিজ্ঞান ও ভারতীয় সংস্কৃতি, জে বি এস হ্যালডেন, চিরায়ত ৭৯ বিজ্ঞান ও মার্কসীয় দর্শন, জে বি এস হ্যালডেন (অনুবাদ-তারাপদ মুখোপাধ্যায়), চিরায়ত ৮০ বিজ্ঞান ও মতাদর্শ: হিন্দুত্ববাদ, ক্রিয়েশনিজম, বিকল্প বিজ্ঞান, আশীষ লাহিড়ী ৮১ বিজ্ঞান কীভাবে কাজ করে, চারুপ্রভা দেবী, বেস্টবুকস্ ৮২ বিজ্ঞান বুদ্ধিজীবী বিপ্লব এবং বিবিধ চিন্তা, অমিতাভ চক্রবর্তী, রেনেসাঁস ৮৩ বিজ্ঞান সমাজ মানুষ (বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান কর্মী সংকলন) ৮৪ বিজ্ঞান, অবিজ্ঞান, অপবিজ্ঞান, (উৎস মানুষ সংকলন) ৮৫ বিজ্ঞানের জানা অজানা, শেখর মুখোপাধ্যায়, অযান্ত্রিক ৮৬ বিজ্ঞানের দায়, বিজ্ঞানীর দায়িত্ব, তুষার চক্রবর্তী, অবভাস ৮৭ বিজ্ঞানজিজ্ঞাসুর ডায়েরি, অরূপরতন ভট্টাচার্য ৮৮ বিপন্ন অরণ্য ও বন্যপ্রাণী, সুধীন সেনগুপ্ত, আনন্দ ৮৯ বিবর্তনের কথা, অলোক মুখোপাধ্যায়, সুবর্ণরেখা ৯০ বিশ্বাসঘাতক, নারায়ণ সান্যাল, দে'জ, ১৯৮১ ৯১ বৈচিত্রময়প্রকৃতিরসন্ধানে,অসিতবরণদে, এভেনেলপ্রেস, ২০০৯ ৯২ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা , স্বপনকুমার দে, সেরা প্রকাশক প্রাইভেট লিমিটেড , ১৯৯৪ ৯৩ মহাবিশ্বের প্রথম আলো, বিমান নাথ, অনুষ্টুপ ৯৪ ভদ্রলোকি যুক্তিবাদের দক্ষিণাবর্ত, আশীষ লাহিড়ী, ঋতাক্ষর ৯৫ ভাসমান জলজ উদ্ভিদ, বিজন মণ্ডল ৯৬ ভিন্নগ্রহে প্রাণের উৎস, সুব্রত রায়, আনন্দ ৯৭ মহাকর্ষের কথা, সুকন্যা সিংহ, অনুষ্টুপ ৯৮ মহাকাশ পরিচয়, শ্রীজিতেন্দ্রকুমার গুহ, বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ, ১৯৬৯ ৯৯ মাপজোকের ইতিহাস, পলাশ বরন পাল, অনুষ্টুপ ১০০ মীজানুর রহমানের ত্রৈমাসিক পত্রিকার তিনটে বিশেষ সংখ্যা: পাখি, গাছ এবং গণিত ১০২ মেঘনাদ রচনা সংকলন, ওরিয়েন্ট লংম্যান ১০৩ যুক্তিবাদীর মর্মকথা, দেবাশিস্ ভট্টাচার্য, ঋতাক্ষর ১০৪ রামেন্দ্রসুন্দরের বিজ্ঞান রচনা সংগ্রহ, সংকলন ও সম্পাদনা শ্যামল চক্রবর্তী, আজকাল ১০৫ রূপকথা নয় পোকার কথা, শেখর মুখোপাধ্যায় ১০৬ ল্যাবনোটবুক, অভিজিৎ চক্রবর্তী ১০৭ সত্যি মিথ্যের গোলকধাঁধা, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ ১০৮ সাপ কামড় ও চিকিৎসা, ড. বাসুদেব মুখোপাধ্যায় ও দিলীপকুমার সোম, যুক্তিবাদী সংস্থা ১০৯ সুন্দরবনের সুন্দর সুন্দরী, অর্জুন সর্দার ও শেখর মুখোপাধ্যায়, বন বিভাগ, পঃ বঃ সরকার ১১০ সূত্রপাত, আইজাক অ্যাসিমভ, অনুবাদ পলাশবরণ পাল, শেখর গুহ, অনুষ্টুপ ১১১ স্তন্যপায়ী, কৌশিক ১১২ হস্তী পুরাণ, শান্তনু ঘোষ, আনন্দ ১১৩ হাতির বই, ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী, আনন্দ, ২০০৭ ১১৪ হিমালয়ের ফুল, বীরেন্দ্রনাথ সরকার",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.1821803088799445,2.4534395025600104,2.4864380406252837 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বর্তমানে মোট ১১ টি ব্যাটালিয়ন রয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের। নদীপথ বা দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলসহ সব জায়গাতেই পুলিশের এই ব্যাটালিয়নগুলো কাজ করছে। বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়নের দুটি ব্যাটেলিয়ন রয়েছে। ২০১০ সালের জুন থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সার্বিক দায়িত্ব নেবার পর থেকে সেখানকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং যাত্রী হয়রানি রোধে বিশেষ ভূমিকা রাখেছে। ২১ জুন ২০১১ সালে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন প্রথম নারী ইউনিট চালু করে। ১ জুলাই ২০১৬ সালে গুলশানে জঙ্গি আক্রমণের",পর বাংলাদেশের শহর এলাকায় কমান্ডো ইউনিট গঠন করার জন্য সরকারের পরিকল্পনার অংশ হিসাবে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা গার্ড সেন্টারে প্রশিক্ষণ নেন দলটির কর্মকর্তারা।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.332491757476033,2.5623943353555316,2.6169195103848337 আইনস্টাইনের তত্ত্ব সময় সম্পর্কে কী বলে?,"আইনস্টাইনের তত্ত্ব অনুসারে, সময় পরম নয়। অন্য কথায়, সময় যে হারে প্রবাহিত হয় তা নির্ভর করে আপনি কোথায় আছেন এবং আপনি কত দ্রুত ভ্রমণ করছেন তার উপর। আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে, সময় এবং স্থান একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। আলোর গতি সর্বদা একই, কিন্তু পর্যবেক্ষকের গতি আলোর গতির কাছাকাছি হলে, স্থান এবং সময়ের মধ্যে একটি বক্রতা দেখা দেয়। এই বক্রতা সময়কে ধীর করে দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি মহাকাশযান পৃথিবীর কাছাকাছি আলোর গতির কাছাকাছি গতিতে ভ্রমণ করলে, মহাকাশযানের ভিতরে থাকা একজন ব্যক্তির জন্য সময় পৃথিবীতে থাকা ব্যক্তির তুলনায় ধীর গতিতে প্রবাহিত হবে। আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে, মাধ্যাকর্ষণও সময়কে প্রভাবিত করে। ভারী বস্তুর চারপাশে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কারণে স্থান এবং সময় বক্র হয়। এই বক্রতা সময়কে ধীর করে দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, পৃথিবীর চারপাশে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কারণে পৃথিবীর পৃষ্ঠে থাকা একজন ব্যক্তির জন্য সময় মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের বাইরে থাকা একজন ব্যক্তির তুলনায় ধীর গতিতে প্রবাহিত হবে। আইনস্টাইনের তত্ত্বের সময় সম্পর্কে এই ধারণাগুলি পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জিপিএস সিস্টেম আইনস্টাইনের তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে কাজ করে। জিপিএস সিস্টেমে ব্যবহার করা ঘড়িগুলিকে মাধ্যাকর্ষণ এবং গতির কারণে সময়ের বিকৃতির জন্য সামঞ্জস্য করতে হয়। আইনস্টাইনের তত্ত্বের সময় সম্পর্কে এই ধারণাগুলি আমাদের মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানকে ব্যাপকভাবে প্রসারিত করেছে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7120394858238615,1.5874969979897908,1.6769412826915133 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : শৈশব থেকেই নির্মল সেনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়। তিনি ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময় হাতে লিখে প্রকাশিত ‘কমরেড’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন। নির্মল সেন মূলত: কলাম লেখক ছিলেন। এছাড়াও তিনি প্রবন্ধ এবং ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বেশ কয়েকটি। স্বাধীনতা",পরবর্তীকালে এদেশের সমকালীন সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির প্রক্ষিতে তৎকালীন দৈনিক বাংলায় লেখা 'স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই' নামক একটি উপ-সম্পাদকীয় তাকে লেখক হিসেবে প্রভূত খ্যাতি ও পরিচিতি দান করে। তার উল্লেখযোগ্য কিছু বইয়ের নাম:,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6867078474134796,3.033366753505469,3.2007198424795167 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : আসফাকউল্লা খানের পিতার নাম কি ছিল ?","আসফাকউল্লা ১৯০০ সালের ২২ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন উত্তর প্রদেশের শাহজাহানপুরে। তাঁর পিতা, শফিক উল্লা খান পাঠান পরিবারের মানুষ ছিলেন এবং তাঁর পরিবার সামরিক দিক দিয়ে বিখ্যাত ছিলো। তাঁর মায়ের দিক থেকে পরিবারটি ছিলো অধিক শিক্ষিত এবং অনেক আত্মীয় ব্রিটিশ ভারতের পুলিশ এবং প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর মা মাজহুর-উন-নিসা ছিলেন একজন ধার্মিক নারী। আশফাকউল্লা ছিলেন চার ভায়ের ভেতরে সবচেয়ে ছোট ছেলে। তাঁর বড় ভাই রিয়াসাত উল্লাহ খান ছিলেন পণ্ডিত রামপ্রসাদ বিসমিলের সহপাঠী। যখন মইনপুর ষড়যন্ত্রে বিসমিলকে অভিযুক্ত করা হয়, রিয়াসাত তাঁর ছোট ভাই আশফাককে বিসমিলের উর্দু শায়ের কবিতার শক্তি ও সাহস সম্পর্কে বলেছিলেন। তারপর থেকেই আশফাক বিসমিলের সাথে তাঁর কবিতার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সাক্ষাতে আগ্রহী ছিলেন। ১৯২০ সালে, যখন বিসমিল শাহজাহানপুরে আসেন এবং ব্যবসায় নিজেকে যুক্ত করেন, আশফাক বহুবার বিসমিলের সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করেন কিন্তু বিসমিল কোনো মনোযোগ দেননি।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1675064959646573,2.3472648154242313,2.5122348565250268 উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হবার কারণ ব্যাখ্যা করো।,"উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হওয়ার কারণ হলো পৃথিবীর বার্ষিক গতি। বার্ষিক গতির জন্য সূর্যরশ্মি কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তীর্যকভাবে পড়ে এবং দিন-রাত্রির হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে। এর ফলে ভূপৃষ্ঠের সব জায়গায় সময়ভেদে তাপের তারতম্য এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে। যেমন— ২১শে জুনের দেড় মাস আগে থেকে দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধে থাকে গ্রীষ্মকাল, অন্যদিকে এই একই সময়ে দক্ষিণ গোলার্ধে থাকে শীতকাল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.1369721349560273,2.209630048849039,2.288668362032563 বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক কে?,চার্লস ব্যাবেজ,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.7142090083398043,4.999725976497108,7.212578400388344 বৈশাখী ভাতা নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"আবহমানকাল ধরে পালিত হয়ে আসছে পহেলা বৈশাখ। প্রতিবছর উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে পালিত হয় নববর্ষ। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সর্বজনীন উৎসব এটি। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাঙালিরা বাংলা নববর্ষকে বিশেষভাবে পালন করে। সে হিসেবে এটি বাঙালির জাতীয় উৎসব। এ দিনটিকে আরও অর্থবহ ও উৎসবমূখর করতে বাংলাদেশ সরকার একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আর তা হলো সরকারি চাকরিজীবীরা দুই ইদের বোনাসের মতো বৈশাখী ভাতা বা নববর্ষ ভাতা নামে আরও একটি বোনাস পাবেন। কিছু কিছু ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে ও এ ভাতা প্রদান করা হয়। ২০১৫ এর বেতন গেজেটে নববর্ষ ভাতা সংযোজন হওয়ায় নববর্ষ উৎসব আলাদা এক রূপে আবির্ভূত হয়েছে উৎসবপাগল বাঙালির কাছে। এদিনে বর্ণিল পোশাক আর রঙ-বেরঙের ফেস্টুনে আচ্ছাদিত হয় গোটা দেশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা থেকে বের করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। এ শোভাযাত্রা কোন ধর্মীয় শোভাযাত্রা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ কি হিন্দু কি মুসলমান, কি খ্রিষ্টান, কি বৌদ্ধ সকলে মিলে অংশ নেয় এ শোভাযাত্রায়। ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে জুড়ি নেই নববর্ষ উৎসবের। সর্বোপরি আমরা বাঙালি; বাঙ্গালিত্বের মূর্ত প্রতীক এ নববর্ষ উৎসব। আমরা গর্বিত বাঙালি হিসেবে নববর্ষ উৎসব পালন করি। ২০১৫ এর বেতন গেজেট প্রকাশ হওয়ার পর থেকে নববর্ষ উৎসবের বিশেষত্ব আরও সম্প্রসারিত হয়েছে। সম্প্রতি গেজেট আকারে প্রকাশিত নতুন বেতন স্কেল প্রবর্তন করা হয়েছে। এতে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হারে বেড়েছে। নতুন বেতনকাঠামোয় বাংলা নববর্ষ উদযাপনের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা পাবেন। ধর্মীয় উৎসবের ভাতার বাইরে এটিই আমাদের দেশের প্রথম সর্বজনীন উৎসব ভাতা।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.429940765990423,2.445985043835936,2.5882279468411284 "নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন যেন আপনি একজন শিক্ষক এবং এই বিষয়ে ক্লাসে পড়াচ্ছেন অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ?","অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫))[1] একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার।[2] তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে।[3][4]",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.791021336983428,2.2373134599662605,2.579524022828968 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বিজেপির হিন্দুত্ব আদর্শের প্রতিফলন ঘটেছে বিজেপি সরকারের বিভিন্ন নীতিতে। বিজেপি বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষপাতী। ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে এটিই ছিল বিজেপির প্রধান ইস্যু। যদিও ১৯৯২ সালে বিজেপির একটি মিছিল চলাকালীন বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর বিজেপির জনপ্রিয়তা কিছুটা হ্রাস পায়। এর পর মন্দির নির্মাণের গুরুত্ব বিজেপির এজেন্ডায় হ্রাস পায়। এনডিএ সরকারে শিক্ষানীতিতে ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর এডুকেশনাল অ্যান্ড ট্রেনিং-এর (এনসিইআরটি) সংস্কার ওভারতীয় স্কুলগুলির পাঠ্যপুস্তক সংস্কার গুরুত্ব পেয়েছে। বিভিন্ন গবেষক এই সংস্কারকে, বিশেষত ইতিহাস পাঠ্যপুস্তক সংস্কারকে ভারতীয় ইতিহাসের ‘গৈরিকীকরণ’ আখ্যা দিয়েছেন। বিভিন্ন অগ্রণী বিজ্ঞানীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এনফিএ সরকার বৈদিক জ্যোতিষকে কলেজ পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করেছিল।",বাবরি মসজিদ ধ্বংস |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4044140194547667,7.523712732324799,2.60683162009619 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন | ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ এনে সমাবেশ করছে বামপন্থী সংগঠনগুলো গত প্রায় নয় বছর ধরে যেহেতু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে সেজন্য তাদের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশি। ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে তারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একচ্ছত্র আধিপত্য তৈরি করেছে। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তারা ভিন্ন মতাবলম্বী প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনগুলোর উপরও মাঝে-মধ্যে চড়াও হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে কয়েকদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নিপীড়ন এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ এনে সোমবার বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল। অনেকে মনে করেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচিত ছাত্র সংসদ না থাকায় অনেক বছর ধরে ক্ষমতাসীনদের ছাত্র সংগঠনগুলো ক্যাম্পাসে নিজেদের মতো করে আধিপত্য তৈরি করছে। ছাত্র সংসদ কার্যকরী করার পক্ষে সবচেয়ে বেশি জোরালো দাবী তোলে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো। তাঁদের ধারণা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যদি ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়মিত অনুষ্ঠিত হতো তাহলে হল দখল, ক্যান্টিনের নিয়ন্ত্রণ কিংবা টেন্ডারবাজির মতো ঘটনা ঘটতো না। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের নেতা লিটন নন্দী বলেন, ""যখন আপনি শিক্ষার্থীদের ভোটের কথা চিন্তা করবেন, তখন আপনার মাঝে এমন কিছু গুণাবলী থাকতে হবে যার কারণে শিক্ষার্থীরা আপনাকে নির্বাচিত করবে।"" গত প্রায় ৩০ বছর ধরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদের কোন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। লিটন নন্দী, সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনেকের কোন ধারণাই নেই যে ছাত্র সংসদ কীভাবে কাজ করে। কিন্তু তারপরও অনেকে মনে করেন, ছাত্র সংসদ কার্যকরী থাকা উচিত। ছাত্র সংসদ কার্যকরী থাকলে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের একাধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তো বলে তাদের ধারণা। বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথা বলা থাকলেও কর্তৃপক্ষ বরাবরই নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে অনীহা দেখিয়ে আসছে। ছাত্র সংসদ কার্যকরী হলে প্রকৃতপক্ষে কতটা লাভ হবে এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝেও অবশ্য মতভিন্নতা রয়েছে। ছাত্র সংসদ কার্যকরী হলে প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে অনেক শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ধারণা। ",বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ কার্যকরী হলেই ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের আধিপত্য কমবে?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0593122236797656,2.878364489138005,2.0999387814932593 "নভেম্বরের মাঝামাঝি দুই হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার ফিরে যাবে বলে জানিয়েছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ প্রত্যাবাসন নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে পারে এবং প্রথম দফায় প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা রাখাইনে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানানো হয়। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা কক্সবাজারে বেশকিছু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে নেতাদের সাথে কথা বলেছেন; যার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল মিয়ানমার সরকারের নেয়া পদক্ষেপের কথা জানিয়ে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা। শরণার্থী ক্যাম্পের একজন রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ নূর বিবিসিকে বলেন, ""তারা আমাদের বুঝিয়েছেন যে প্রত্যাবাসন শুরু হলে এখানে (বাংলাদেশে) ট্রানজিট ক্যাম্পে কয়েকদিন থেকে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।"" মি. নূর জানান, তাদেরকে বলা হয়েছে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ৫ মাস থাকার পর তারা নিজেদের আদি বাসস্থানে ফিরে যেতে পারবেন এবং মিয়ানমারের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে রোহিঙ্গারা চায় সীমান্ত পার হওয়ার পরই যেন তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হয়। পাশাপাশি প্রত্যাবাসনের সময় জাতিসংঘের নিরাপত্তা রক্ষীদের উপস্থিতিও দাবি করছে তারা। ২০১৭ সালের অগাস্ট থেকে ৭ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। আরো পড়তে পারেন: ভারত কীভাবে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারছে? নির্বাচন নিয়ে সংলাপ কখনো সফল হয়নি কেন? মোবাইল কেসের ছবি থেকে জানা গেল যেভাবে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমার সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে সেদেশের কর্তৃপক্ষ ফলাও করে প্রচারণা চালালেও আসলে পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়। বিবিসি'র বার্মিজ বিভাগের সংবাদদাতা স ইয়ান নিয়াং রাখাইন অঞ্চলে তার সরেজমিন অনুসন্ধানের ভিত্তিতে জানান, প্রচারণা চালানো হলেও, আসলে অবস্থার খুব একটা উন্নয়ন হয়নি। মি. নিয়াং বলেন, রাখাইন অঞ্চলে অবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে সরকার নানাবিধ দাবি করলেও মাঠ পর্যায়ে অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না। তিনি জানান, শরণার্থীরা মিয়ানমারে ফিরে আসার পর প্রাথমিকভাবে যেসব অস্থায়ী ক্যাম্পে থাকবে সেখানে ৩০০ থেকে ৪০০'র বেশি ঘর নেই এবং সেখানে একসাথে খুব বেশি মানুষ থাকতে পারবে না; কিন্তু মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে সেসব অস্থায়ী আবাস একসাথে ৩০ হাজার মানুষ ধারণের ক্ষমতা রাখে। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে মিয়ানমার কতটা আশ্বস্ত করতে পারছে?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2190721531523554,3.3287279270689205,2.3065179735108585 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন বিশ্বের প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের নাম কী ?","অ্যান্টিবায়োটিক কয়েকধরণের জৈব-রাসায়নিক ঔষধ যা অণুজীবদের (বিশেষ করে ব্যাক্টেরিয়া) নাশ করে বা বৃদ্ধিরোধ করে। সাধারানতঃ এক এক অ্যান্টিবায়োটিক এক এক ধরনের প্রকৃয়ায় অন্যান্য অণুজীবের বিরুদ্ধে কাজ করে। বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়া(Bacteria) ও ছত্রাক(Fungi) অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করে। ""অ্যান্টিবায়োটিক"" সাধারণভাবে ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার হয়, ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে না। তবে অ্যান্টিবায়োটিক হল আরও বড় জীবাণু-নাশক শ্রেণীর সদস্য যার মধ্যে আছে নানা প্রকার অ্যান্টি-ভাইরাল (ভাইরাস-নাশক), অ্যান্টি-ফাঙ্গাল (ছত্রাক-নাশক) ইত্যাদি। প্রকৃতিতেও বহু জীবাণু-নাশক আছে যাদের অনেককেই এখনও ঔষধ হিসাবে পরিক্ষা করে দেখা হয়নি, যেমন ব্যাক্টেরিওসিন (Bacteriocin)- ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা নিসৃত কাছাঁকাছি ধরনের ব্যাক্টেরিয়া-ঘাতক প্রোটিন টক্সিন (বিষ)। সাধারণভাবে অ্যান্টিবায়োটিক শব্দটি ক্ষুদ্র জৈব-রাসায়নিক পদার্থ বোঝায়, বৃহত প্রোটিন নয় বা অজৈব-রাসায়নিক অণু নয়, (যেমন আর্সেনিক) আবিষ্কারপূর্ব ইতিহাস প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। শতবর্ষ পূর্বে চীনে সয়াবিনের ছত্রাক(Mould) আক্রান্ত ছানা (Moldy Soybean Curd) বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য ছত্রাক Mould আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল (John Tyndall) ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন। [1] লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেণ কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি (Anthrax) জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ (Emmerich) এবং লও (Low) দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি ( Anthrax bacili) আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা Pseudomonas aeruginosa নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ (Liquid culture) খরগোশের দেহে প্রবেশ (Inject) করানো যায়। তাঁরা মনে করেণ ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক (enzyme)তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তাঁরা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ (Pyocyanase)। ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তাঁরা অ্যাকটিনোমাইসিটিস (Actinomycetes) দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তাঁরা এর নাম দেন...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4782231000689667,2.6663164945865145,2.7840470288607877 ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না,একজন নকল ব্যক্তি যিনি খুব নির্দোষ হওয়ার ভান করছেন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.307226643058815,3.854271943648758,7.867854337227709 """গ্রিনল্যান্ড কিন্তু সবুজে ঘেরা ভূমি নয়"" শিরোনামে গ্রিনল্যান্ডের পরিচিতিমূলক একটি অনুচ্ছেদ লেখ।","গ্রিনল্যান্ড কিন্তু সবুজে ঘেরা ভূমি নয়। উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের মধ্যে অবস্থিত বিশ্বের সুবৃহৎ দ্বীপ গ্রিনল্যান্ড। নামে গ্রিনল্যান্ড বা সবুজভূমি হলেও সমগ্র দ্বীপের প্রায় চার ভাগের তিনভাগ শুভ্র বরফে ঢাকা। এর তাপমাত্রা সাধারণত মাইনাস ৮-৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। দ্বীপটির আয়তন ২১,৭৫,৬০০ বর্গ কিমি। পৃথিবীর বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান 'নর্থ-ইস্ট গ্রিনল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক' এ দ্বীপেই অবস্থিত। জীববৈচিত্র্যের অনন্য এ লীলাভূমিতে প্রায় ৩১০ প্রজাতির ভাস্কুলার উদ্ভিদের দেখা মেলে, যার মধ্যে ১৫ প্রজাতির উদ্ভিদ পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যায় না। এখানকার বড় আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে মাস্ক ষাঁড়, রেইনডিয়ার, মেরু ভাল্লুক, আর্কটিক নেকড়েসহ আরও অনেক প্রাণী। এখানকার সাগর উপকূলে প্রায় ২০ লক্ষ সিল দেখা যায়। এদের সাথে বিচরণ করে হাতির মতো লম্বা দাঁতের ওয়ালরাস। অন্যান্য জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে নীলতিমি, গ্রিনল্যান্ড তিমিসহ নয় প্রজাতির তিমি। গ্রিনল্যান্ডকে মুখরিত করে রাখে পেরেগ্রিন ফ্যালকন, বড় পানকৌড়ি, আইসল্যান্ড গাংচিলসহ রং-বেরংয়ের নানান প্রজাতির পাখির সুমধুর সুরের লহরী। সব মিলিয়ে গ্রিনল্যান্ড জীববৈচিত্র্যের সত্যিকার এক স্বর্গভূমি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.021327548924166,2.6191132040105285,2.637289894746256 "নিচের কোনটি একটি শারীরিক পরিবর্তনের উদাহরণ কিন্তু একটি রাসায়নিক পরিবর্তনের নয়? এর মধ্যে যে কোন একটি বেছে নিন: (i) একটি কাঠের ডাল যখন পুড়ে যায় তখন তাপ ও আলো দেয়; (ii) একটি গাছ তার ফলের মধ্যে সূর্যের শক্তি সঞ্চয় করে; (iii) ঘাসের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া একটি পেনি ধীরে ধীরে রঙ পরিবর্তন করে; (iv) একটি জলের পাইপ ঠান্ডা রাতে হিমশীতল এবং ফাটল;",(iv) একটি জলের পাইপ ঠান্ডা রাতে হিমশীতল এবং ফাটল;,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4549400541391297,7.0072665824366105,2.4852962485735213 সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব বর্ণনা করো।,"সুশাসন ও উন্নয়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত । তাই একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা প্রথম এবং প্রধান কাজ। নিচে সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্বগুলো উল্লেখ করা হলো: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা: সমাজে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসনের গুরুত্ব অপরিসীম । আইনের শাসন কায়েমের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে। ফলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয়ে ওঠে এবং সমাজে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়। তাই আইনের শাসন নিশ্চিত করতে সমাজ ও রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক। সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা: গণতন্ত্রের সাফল্য ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অংশীদারিত্ব প্রয়োজন। সুশাসন কায়েমের মাধ্যমে সকলের অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব। স্বচ্ছতা রক্ষা করা: আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। এতে একদিকে যেমন প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। অন্যদিকে সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা গভীর হয়। তাই সরকারের স্বচ্ছতা রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি। স্বচ্ছতা রক্ষা করা: আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। এতে একদিকে যেমন প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। অন্যদিকে সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা গভীর হয়। তাই সরকারের স্বচ্ছতা রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি। প্রশাসনিক জবাবদিহিতা: প্রশাসনিক জবাবদিহিতার সাথে জনগণের কল্যাণের দিকটি গভীরভাবে সম্পৃক্ত। সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারিদের নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির বাহিরে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। আর প্রশাসনিক জবাবদিহিতা বাস্তবায়নে সুশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নাগরিক অধিকার রক্ষা: প্রত্যেক রাষ্ট্রের সকল নাগরিকগণ রাষ্ট্র প্রদত্ত কতগুলো নাগরিক অধিকার ভোগ করে থাকে। আর নাগরিকদের সেসব অধিকার রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের সংবিধান প্রদত্ত অধিকারসমূহ যাতে তারা যথাযথভাবে ভোগ করতে পারে সেজন্য সুশাসন কায়েম আবশ্যক। জনগণের কল্যাণ সাধন: জনগণের সার্বিক কল্যাণ সাধনে নাগরিকের দায়িত্ব কর্তব্যের সাথে সরকারের দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ডের সমন্বয় সাধন করা প্রয়োজন। জনগণের কল্যাণ সাধনে কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসনকে অপরিহার্য শর্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। ন্যায়বিচার লাভ: নাগরিকদের অধিকার ও স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। সুশাসন রাষ্ট্রে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথকে সুগম করে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবিকতার প্রসার: সহনশীলতা, মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা, অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ না করাসহ গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা তথা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবিকতার প্রসারের জন্য সুশাসন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার: সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সকল নাগরিক যাতে সুখী-সমৃদ্ধশালী জীবনযাপন করতে পারে সেজন্য প্রয়োজন সুশাসন নিশ্চিত করা। দেশপ্রেমের জাগরণ: সুন্দর-সমৃদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনগণ যাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে, জাতীয় স্বার্থকে বড় করে দেখে সুশাসন গভীর দেশপ্রেমের সে জাগরণ ঘটাতে উদ্বুদ্ধ করে। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা: সুশাসন সরকারি কর্মকাণ্ডের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত শাসকের মধ্যে যখন জবাবদিহিতার মনোভাব দেখা যায় এবং সে অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়, তখন সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব ও সহজ হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5322968569778057,1.8122568759279705,1.8542012166820232 পানিকে সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয় কেন? ব্যাখ্যা করুন।,"মানুষসহ জীব জগতের অস্তিত্বের জন্যে পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানিকে অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ। এটি জীবজগতের জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। আবার কৃষি ও শিল্পের বিকাশে পানির ব্যবহার অপরিহার্য। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালের পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। এজন্য পানিকে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3074300532284564,1.8457828118281356,2.064344753193853 "খাদ্যবস্তু পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয়। বর্তমানে বিভিন্ন বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে আমাদের পরিপাকের ব্যাঘাত ঘটছে এবং আন্ত্রিক সমস্যার কারণ দেখা দিচ্ছে। উদ্দীপকের উল্লিখিত পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশের পরিপাক ক্রিয়ার বর্ণনা দাও।",উদ্দীপকে আন্ত্রিক সমস্যার কথা বলা হয়েছে। আন্ত্রিক সমস্যার কারণে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক অসুবিধা দেখা দেয়। নিচে শারীরিক,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.713879203288322,2.4043086857930978,2.890521372480506 "নিন্মোক্ত বক্তব্যের সারাংশ লেখ: কোন সভ্য জাতিকে অসভ্য করার ইচ্ছা যদি তোমার থাকে, তাহলে তাদের সব বই ধ্বংস কর এবং সকল পন্ডিতকে হত্যা কর, তোমার উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে। লেখক, সাহিত্যিক ও পন্ডিতেরাই জাতির আত্মা। এই আত্মাকে যারা অবহেলা করে, তারা বাঁচে না। দেশকে বা জাতিকে উন্নত করতে চেষ্টা করলে, সাহিত্যের সাহায্যেই তা করতে হবে। মানব মঙ্গলের জন্য যত অনুষ্ঠান আছে, তার মধ্যে এটাই প্রধান ও সম্পূর্ণ। জাতির ভেতর সাহিত্যের ধারা সৃষ্টি কর, আর কিছুর আবশ্যকতা নেই।",সাহিত্য জাতির বিবেকের দর্পণ। কোনো জাতিকে সভ্য হতে হলে সাহিত্যের অনুশীলন এবং লেখক ও সাহিত্যিকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন আবশ্যক। তাই জাতীয় কল্যাণের জন্য উন্নত সাহিত্যের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। ,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7242952821121467,2.4928454023064788,2.8166875350991636 "what important event is this text about: শেফার্ড তিনটি বিশ্বকাপ ফাইনালসহ ১৭২টি ওয়ানডে এবং ৯২টি টেস্টে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আম্পায়ার হিসেবে তিনি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন ১৯৮১ সালে। এরপর ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৯৮৫ সালে ক্রিকেট খেলার প্রধান স্তর, টেস্ট ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ক্রিকেটপ্রিয় সকলের হৃদয়-মন জয় করেন।",বিভিন্ন ম্যাচে ডেভিড শেফার্ডের আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হওয়া ,Bengali,ben,re-annotations,24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c,2.297204602750098,3.1856526866156925,2.696273037325436 মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের ব্যয়সমূহ কী কী?,"মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের ব্যয় বলতে মধ্যমেয়াদি ঋণের প্রদত্ত সুদকেই বুঝায়। এ সুদের হার দেশের প্রচলিত ব্যাংক হার (যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত হয়), ঋণের পরিমাণ, ঋণের সময় এবং ঋণদাতা ও ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন, সম্পর্ক, ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য ইত্যাদির উপর নির্ভর করে থাকে। পূর্বে সকল ব্যাংকের ক্ষেত্রে ঋণের সুদের হার সমান থাকলেও সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্ষেত্রে এ সুদের হারের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। তবে বর্তমান ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারের জন্য সরকারি ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক কম সুদে ঋণ দিচ্ছে। মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যয়কে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। ১. প্রত্যক্ষ ব্যয়: ঋণের প্রত্যক্ষ ব্যয় বলতে ঋণের সুদকে বুঝায়। যদি কোন যন্ত্রপাতি বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যাংক হতে মধ্যমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করা হয় তবে উক্ত ঋণের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করতে হয়। ঋণের পরিমাণ যত বৃদ্ধি পাবে সুদের পরিমাণও তত বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু সুদের হার স্থির থাকবে। যেমন- ৫,০০,০০০ টাকা ঋণ গ্রহণ করা হলো যার সুদের হার ১০%। সুতরাং প্রত্যক্ষ সুদের পরিমাণ হবে, ৫,০০,০০০ * ১০% = ৫০,০০০ টাকা । বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকগুলোতে এই ঋণের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন সুদের হার দেখা যায়। ২. পরোক্ষ ব্যয়: যদি ব্যংক হতে ঋণ গ্রহণ না করে অন্য কোন উপায়ে এরূপ অর্থায়ন করা হয় তখন পরোক্ষ ব্যয়ের উদ্ভব হয়। যেমন- কোনো উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কিস্তিতে যন্ত্রপাতি কেনা হলে পরোক্ষ ব্যয়ের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে নগদ ক্রয়ের দামের থেকে কিস্তিতে ক্রয় করলে যন্ত্রপাতি মূল্য বাবদ কিছু বেশি মূল্য পরিশোধ করতে হয়। নগদ মূল্য এবং কিস্তির মোট মূল্যের পার্থক্যই পরোক্ষ ব্যয় বলে গণ্য হবে। কিস্তিতে ক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য যন্ত্রপাতির মোট মূল্যের একটি অংশ ডাউন পেমেন্ট হিসেবে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে যদি মেশিন ক্রয়ের সময় ডাউন পেমেন্ট বেশি করা হয় তবে কিস্তির পরিমাণ কম হবে আবার ডাউন পেমেন্ট কম হলে কিস্তিরে পরিমাণ বেশি হবে। ৩. ভাড়া ব্যয়: যারা সাধারণত সুদ পছন্দ করেন না তাদের এই প্রকার খরচের সম্মুখীন হতে হয়। এক্ষেত্রে কোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোন যন্ত্রপাতি নেয়া হলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর উক্ত যন্ত্রপাতির জন্য ভাড়া প্রদান করতে হয় এবং সাথে সাথে যন্ত্রপাতির মোট মূল্যের একটি অংশ কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। যন্ত্রপাতির মোট মূল্য পরিশোধ করা হয়ে গেলে উক্ত যন্ত্রপাতির জন্য আর ভাড়া প্রদানের প্রয়োজন হয় না। এক্ষেত্রে এরূপ ভাড়াই মধ্য মেয়াদি ঋণের ব্যয়। উপরোক্ত আলোচনায় দেখা যায় যে, মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যয় স্থায়ী নয় বরং ক্ষেত্র বিশেষে পরিবর্তনশীল । মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের খরচ স্বল্পমেয়াদি উৎসের চেয়ে বেশি কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি উৎসের চেয়ে কম। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এ উৎসের খরচ দীর্ঘমেয়াদি উৎসের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.5536159920970345,1.831514334453592,1.905889180939498 সত্যবাদিতা শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।,"মানুষের জীবনে সত্য অমৃতের প্রতীক। এ যেন এক পরশপাথর, সত্যের স্পর্শে মানুষ খাঁটি সোনা হয়ে ওঠে। সত্য পথের অনুসারী সত্য পথ থেকে বিচ্যুত না হওয়ার ক্ষেত্রে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকায় পাপ-পঙ্কিলতা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। সত্যবাদিতা মানব চরিত্রের উজ্জ্বল অলংকার। সত্যের চর্চা মানবজীবনকে সফলতার স্বর্ণদুয়ারে সহজেই পৌঁছে দিতে পারে। সত্য পথের দিশা খুঁজে পেলে কারো জীবনে আর পাপের স্থান থাকে না। বাস্তব জীবনে সত্যবাদিতার মতো গুণ আর নেই। এই গুণের মাধ্যমে সমাজের সকল দুরাচার ও অন্যায় রোধ করা সম্ভব। সমাজের নিম্নস্তর থেকে উচ্চস্তর পর্যন্ত সকলে যদি সত্যের অনুসারী হয়ে চলে তবে সকল অসংগতি দূর করা সম্ভব। সুখ-শান্তি আর সুন্দর জীবনের স্বাদ পেতে হলে জীবনকে সত্যের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। সত্যবাদী ব্যক্তিকে সবাই বিশ্বাস করে। যিনি সত্যবাদী তিনি অন্যদের আদর্শ হিসেবেও পরিগণিত হন। পক্ষান্তরে মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না, বিশ্বাস করে না এমনকি তাকে কেউ সম্মান করে না। একজন মিথ্যাবাদীকে সবাই এড়িয়ে চলতে চায়। মিথ্যার ফলে সমাজে সৃষ্টি হয় নানা ধরনের সংঘাত ও জটিলতা। মিথ্যা মানুষকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায় আর সত্য মানুষকে সম্মানের শিখরে নিয়ে যায়। সত্য খুবই কঠিন। মানুষের উচিত সেই কঠিনকেই আরাধ্য করা। কেননা সত্য এমন এক সঞ্জীবনী শক্তি যার দ্বারা বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নেই। জীবনে পরিপূর্ণ সার্থকতার জন্য প্রত্যেকেরই জীবনে সত্যবাদিতার প্রতিফলন ঘটানো প্রয়োজন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.4286331872588875,2.3377448338832347,2.41192306189434 আরব দেশের নামকরণ হয়েছে কীভাবে?,"মরুময় বৈশিষ্ট্য এবং ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে আরব দেশটির নামকরণ হয়েছে। আরব শব্দটি আরাবাতুন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি। কেউ কেউ মনে করে করেন প্রাচীন হেজাজের তায়ামা প্রদেশের 'আরাবা' অঞ্চলের নাম থেকে আরব শব্দটি এসেছে। অন্য সূত্র মতে, হিব্রু শব্দ আবহার (মরুভূমি) শব্দ থেকে আরব শব্দের উৎপত্তি। কারও কারও মতে আরব শব্দের অর্থ বাগ্মিতা। আর আরববাসী ছিল বাগ্মিতায় বিশেষভাবে দক্ষ। তাই ধারণা করা হয় বাগ্মি মানুষের আবাসভূমির নাম রাখা হয়েছে আরব। তবে মরুময় বৈশিষ্ট্যের কারণেই ওই অঞ্চলের নাম আরব হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। আরব উপদ্বীপটির তিন দিকে পানি ও এক দিক স্থলবেষ্টিত হওয়ায় আরববাসী একে জাজিরাতুল আরব বা আরব উপদ্বীপ বলে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.166330502163156,2.442868684178129,2.600475512732499 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৬৫ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ শুরু হয়ে ১৯৬৯ সালে শেষ হয় এবং ১৯৬৯-৭০ সাল থেকে এতে চিনি উৎপাদন শুরু করা হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে।",অনুচ্ছেদের বিষয় স্বাধীনতা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0804416126180403,3.762113328605987,2.503457889882214 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত বিষ্ণুরাম মেধির মন্ত্রিসভায় তিনি একজন পরিষদীয় মন্ত্রী হিসাবে কাজ করে গেছেন। ১৯৬৭ সালে তাঁর শেষ নির্বাচনে, ৭৭ বছর বয়সে, মজুমদার আসামের বিধানসভাতে জয়ী হন। এরপর তিনি বিমলা প্রসাদ চালিহার মন্ত্রিসভায় আইন, সমাজকল্যাণ ও রাজনৈতিক হিংসার শিকার বিভাগের মন্ত্রী হন। আইনমন্ত্রী হিসাবে তিনি জেলা পর্যায়ে নির্বাহী ও বিচার বিভাগকে আলাদা করা শুরু করেন। ১৯৭০-৭১ সালে","বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা হাজার হাজার উদ্বাস্তুদের ত্রাণ ও পুনর্বাসনের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে সক্রিয় রাজনীতি থেকে পদত্যাগ করেন। তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনের অন্যান্য পদগুলি ছিল আসাম মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি; রাজ্য হজ কমিটির সভাপতি এবং আসাম বিধানসভার প্রোটেম স্পিকার (১৯৬৭ সালে)। গুয়াহাটিতে হজ ঘর (হাজী মুসাফির খানা) স্থাপনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি হিসেবে, তিনি এই ধর্মীয় বিদ্যালয়গুলির আধুনিকীকরণ শুরু করেন এবং আসামের মাদ্রাসা পাঠক্রমে ইংরেজি এবং বিজ্ঞান প্রবর্তনের জন্যও তাঁর অবদান আছে। হাইলাকান্দিতে উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র স্থাপনের জন্য তিনি অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে ছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6767213699201258,2.214422159133104,2.572463435573197 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, ১৭ পুনা হর্স ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৪ র্থ তম পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডে নিযুক্ত হয়েছিল। দ্বন্দ্বের সময়কালের মধ্যে, ব্রিগেড বাসন্তর যুদ্ধে শকরগড় সেক্টরে যুদ্ধ হয়।",একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.4022654832055474,3.1579944325428007,3.7777816325450617 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? শহীদ শাহ আবদুুল মজিদ হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।",মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2925626440312077,3.7124197703075525,2.8751912781525313 "নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন | বিখ্যাত মহাকাশ গবেষক আব্দুস সাত্তার খানের বাবার নাম কী ?","ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা সংস্কৃতির পীঠস্থান রুপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।বাংলাদেশের সংস্কৃতি কে আজও ধারন করে এই জেলা।[1] ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ও হবিগঞ্জ এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার অবস্থান। জেলার পটভূমি ১৭৬৫ খ্রীস্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা(Tippera)জেলা বা ত্রিপুরা জেলা।ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত। ১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে (ত্রিপরা)জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগল নাইয়া (ফেনী জেলার অন্তগর্ত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। ১৮৬০ খ্রীস্টাব্দে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ত্রিপুরা জেলার একটি মহকুমারূপে পরিগণিত হয়। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৭৬ সালে ছাগল নাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।[এস এম শাহনূর] ইতিহাস ১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উন্নীত হয়। তার আগে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা...",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.876166223016843,2.1681155245661965,2.259310193674318 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : প্রশ্ন : ""কাতালোনিয়ার রাজধানী কোথায় ?"" অনুচ্ছেদ : কাতালোনিয়া অঞ্চলের ইতিহাস প্রায় এক হাজার বছরের পুরোনো। কাতালোনিয়ার রাজধানী বার্সেলোনা। এই অঞ্চলের ছিলো নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, পার্লামেন্ট, জাতীয় পতাকা ও সংগীত। কাতালোনিয়ায় নিজস্ব পুলিশ বাহিনী আছে। স্পেনের মোট জনসংখ্যার ১৬ শতাংশ এই কাতালোনিয়ায়। স্পেনের উত্তর-পূর্বের এই প্রদেশটির রাজধানী বার্সেলোনা। বার্সেলোনা বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় শহরগুলোর একটি, ফুটবল এবং একই সাথে পর্যটনের কারণে।",বার্সেলোনা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.917660017572358,4.595744965713538,2.162830663726855 মনে করো তুমি একটি কলম। এখন তোমার আত্মকাহিনী লেখ।,"আমি একটি কলম। নিচে আমার আত্মকাহিনী লেখা হলো। আমি একটি ছােট্ট কলম। এতকাল আমি অন্যের কথা বলেছি। লিখেছি তাদের সুখের কথা, দুঃখের কাহিনী। উত্তর লিখেছি ছাত্রের পরীক্ষার খাতায়। ডাক্তার, উকিল, মাস্টার, কেরানি, জজ-ব্যারিস্টার আমাকে দিয়ে লিখিয়েছেন কত বিচিত্র বিষয়ে। গল্প, কবিতা লিখিয়েছেন কেউ বা আমাকে দিয়ে। আমি সারাটা জীবন মানুষের মনের কথা লিখলাম কিন্তু কেউ আমার কথা লিখল না। আমি নিতান্তই ভাষাহীন। তবু আমারও তাে জীবন বলে একটা কিছু আছে। কলম হলেও আমার জন্মের একটি ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাস খুব গৌরবের নয়। কিন্তু শিক্ষা ও সভ্যতা বিকাশে আমার বংশের অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। প্রবাদে আছে, ‘জন্ম হােক যথা তথা কর্ম হােক ভালাে। আমার কর্মের গুণেই আজ আমি মানুষের নিত্যসঙ্গী। আমাকে ছাড়া শিক্ষিত, সভ্য মানুষের একমুহূর্তও চলে না। আমার এই অনিবার্য ভূমিকার কথা বলছি বলে, কেউ মনে করবেন না যে, আমি নিজের মূল্য ও মর্যাদার কথা বাড়িয়ে বলছি। এতদিন মানুষ আমাকে দিয়ে নিজের মনের কথা লিখেছে। আমার কথা ভুলেও কেউ মনে করেনি। গান শেষে বীণা যেমন পড়ে থাকে মাটিতে অনাদরে, তেমনি অবস্থার শিকার আমিও। সবাই আমাকে কাজেই লাগিয়েছে কেউ আমাকে নিয়ে ভাবেনি। আমার কথা কারাে মুখে আসেনি। তাই আজ আমি নিজেই আমার কথা বলব। মন খুলে বলব। হৃদয় উজাড় করে বলব আমার জীবনকথা। আমি ছিলাম একটা দোকানের শাে-কেসের ভেতরে। লাল একটা সুন্দর প্লাস্টিকের বাক্সে। অনেকদিন পড়েছিলাম এ অবস্থায়। একদিন সুবেশধারী এক দ্রলােক আমাকে তুলে নিলেন। পছন্দ হতেই কিনে নিলেন। আমাকে বাক্সসহ রেখে দিলেন ব্যাগে। বাড়িতে এসে তিনি বড়ছেলেকে উপহার হিসেবে দিলেন। ছেলেটি আমাকে পেয়ে খুব খুশি হলাে। পার্কার কলম, অনেক দামি। দেখতেও খুব সুন্দর। ভদ্রলােক হেসে বললেন, ‘খােকা, সামনে তােমার পরীক্ষা। ভালাে কলম দিয়ে লিখলে তােমার পরীক্ষা ভালাে হবে। এভাবে আমি ছেলেটির ভবিষ্যতের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলাম। পরদিন খােকা আমাকে স্কুলে নিয়ে গিয়ে তার বন্ধুদের দেখালাে। সবাই আমাকে নেড়েচেড়ে দেখল। বলল, “বেশ দামি কলম, দেখতেও কী সুন্দর। খােকা আমাকে খুব যত্নে বুকপকেটে আটকে রেখে রােজ স্কুলে যায়। কতরকম লেখা লেখে। গদ্য-পদ্য প্রশ্নের উত্তর। ইংরেজি, বাংলা, কখনাে অঙ্ক বা জ্যামিতি। এভাবে লিখতে লিখতে আমার প্রতি খােকার বেশ মায়া জন্মে গেল। একদিন ক্লাসের এক শিক্ষকও আমাকে ধরে নেড়েচেড়ে লিখে দেখে বেশ প্রশংসা করলেন। খােকাকে বললেন, ""সাবধানে রেখাে, যেন হারিয়ে না যায়।"" ইতােমধ্যে আমার প্রতি অনেকের নজর পড়ল। একদিন টিফিন পিরিয়ডে থােকা আমাকে ভুলে টেবিলে রেখে পানি খেতে গেছে। এমন সময় একটি দুষ্ট ছেলে আমাকে নিয়ে গেল। লুকিয়ে ফেলল তার প্যান্টের পকেটে। আমাকে হারিয়ে খােকার মন খারাপ হয়ে গেল। অস্থির হয়ে সে ক্লাসের আনাচে কানাচে, বন্ধুদের কাছে অনেক খোঁজাখুঁজি করল। তারপর তার কলম হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটা স্যারকে জানালাে। স্যার ক্লাসে কলম হারানাের ঘটনায় বেশ রেগে গেলেন। এতে দুষ্ট ছেলেটি খুব ভয় পেয়ে গেল। সবার অজান্তে সে আমাকে নিচে ফেলে পা দিয়ে আস্তে ঠেলে দিল খােকার পায়ের দিকে। আমি খােকার পায়ের কাছে গড়িয়ে গিয়ে পড়ে থাকলাম। মনে মনে বললাম, “খােকা, এই তাে আমি, আমাকে কুড়িয়ে তুলে নাও।কিন্তু আমার কথা তাে খােকার কানে যায় না। একসময় খােকার পায়ের সাথে লাগতেই সে নিচু হয়ে আমাকে তুলে নিল। আনন্দে সে বলে উঠল, ""স্যার, এই তাে আমার কলম।"" দুষ্ট ছেলেটি সাথে সাথে বলে উঠল, ""স্যার, খােকা নিজেই কলম লুকিয়ে শুধু শুধু আমাদের বকা শুনিয়েছে।"" খােকা তখন থতমত খেয়ে, আমতা আমতা করতে লাগল। খােকার অবস্থা দেখে আমার খুব কষ্ট হলাে। খােকার কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে খােকার মা বাজারের লিস্ট লেখেন আমাকে দিয়ে। বড়বােন রুমানা কখনাে আমাকে দিয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখে । এভাবে বছর গড়িয়ে খােকার এসএসসি পরীক্ষা এলাে। খােকা আমাকে দিয়ে একে একে তার সমস্ত পরীক্ষার উত্তর লিখল। তারপর আমি বেশ কিছুদিন খােকার টেবিলে অলস পড়ে থাকলাম। খােকার পড়ালেখা নেই, আমার ব্যবহারও তাই বন্ধ। এসএসসি পরীক্ষায় খোকা খুব ভালাে ফল করল। পুরাে স্কুলের মধ্যে প্রথম হয়েছে খােকা। সবাই আনন্দে আত্মহারা। রুমানা বলল ""খােকা, এটা তাের লাকি পেন। তাের সাফল্যের কিছু কৃতিত্ব এই কলমটাকে দেওয়া উচিত।"" শুনে আমার কী যে আনন্দ হলো! একদিন বিকেলে খােকার মা চিঠি লেখার জন্য আমাকে চেয়ে নিয়ে গেলেন। চিঠি লেখার পর তিনি আমাকে রেখে দিলেন টেবিলের ওপর। খােকার তিন বছরের ছােটবােন আমাকে হাতড়ে নিয়ে প্রথমে মুখে দিল। ঢাকনাটা খুলে ফেলে দিল একদিকে। তারপর ঘরের পাকা মেঝেতে ইচ্ছেমতাে ঘষল। আমার লেখার নিব ভোতা হয়ে দুমড়ে মুচড়ে গেল। শুধু তাই নয়, একসময় সে মুখে পুরে শক্ত দাঁতে কামড় দিয়ে ভেঙে ফেলল আমার দেহখানি। আমি খুব ব্যথা পেয়েছি। আমাকে এভাবে ভেঙে ফেলতে খােকার বুক যেন চুরমার হয়ে গেল। আমার এরকম পরিণতিতে খােকা কেঁদে ফেলল। এখন আমি খােকাদের ময়লা ফেলার ঝুড়িতে পড়ে আছি। আমার শরীরের বিভিন্ন অংশ টুকরাে টুকরাে অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ঢাকনাটা অবশ্য এখনাে খাটের পায়ার কাছে। কিছুক্ষণ পর হয়তাে কাজের মেয়েটা অন্য ময়লার সাথে আমাকেও ফেলে আসবে রাস্তার পাশে ডাস্টবিনে। এভাবে আমার মূল্যবান জীবনের অবসান হবে। তবু, বলতে পারি আমার জীবন ব্যর্থ হয়নি। তিন বছরের বেশি সময় ধরে আমি মানুষের ভালােবাসা, মায়া-মমতা পেয়েছি। পেয়েছি লাকি পেন হওয়ার সম্মান। আমি খােকার বুকপকেটে নিত্যসঙ্গী হয়ে ছিলাম। আমার দুঃখে একটি মানুষ যে চোখের জল ফেলেছে এতেই আমি ধন্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.8950439825523544,2.814368282995428,2.8579848466737205 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী সাহিত্যের ভাষা বাংলা। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ভাষাভিত্তিক জাতিরাষ্ট্র। বাংলাদেশের ৯৮.৯% মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। বাংলা ভাষা বিকাশের ইতিহাস ১৩০০ বছরের অধিক পুরনো। গত সহস্রাব্দির সূচনালগ্নে পাল এবং সেন সাম্রাজ্যের প্রধান ভাষা ছিল বাংলা। সুলতানি আমলে অত্র অঞ্চলের অন্যতম রাজভাষা ছিল বাংলা। মুসলিম সুলতানদের পৃষ্ঠপোষকতায় গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম রচিত হয়েছিল বাংলা ভাষায়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতাবিরোধী বাংলার নবজাগরণে ও বাংলার সাংস্কৃতিক বিবিধতাকে এক সূত্রে গ্রন্থনেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ পর্যন্ত বাংলা ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ হলে পশ্চিম পাকিস্তানের বিবিধ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক ও","সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ও সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদী ছাত্র ও আন্দোলনকারীরা সংখ্যাগরিষ্ঠের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষাকরণের দাবীতে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেন। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষাকরণের দাবিতে ক্রমবর্ধমান গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৭ই মে পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গৃহীত হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান প্রণীত হলে ২১৪ নং অনুচ্ছেদে বাংলা ও উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লেখ করা হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2544103281237877,1.9904283026193523,2.186173927285275 ষাটের দশকে মাও সে তুং চীনে বিপ্লব শুরু করেন। আর তার হাতিয়ার ছিল একটি বই। ১৯৬৪ সালে 'মাওয়ের উক্তি' মানে এ বইটি প্রকাশিত হয়। বইটি নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ।,"বিংশ শতকের ষাটের দশকে চীনে মাও সে তু সাংস্কৃতিক বিপ্লবের পথ প্রশস্ত করেছিলেন। আর তার হাতিয়ার ছিল একটি বই। ১৯৬৪ সালে 'মাওয়ের উক্তি' নামে এ বইটি প্রথম চীনা ভাষায় প্রকাশিত হয়। এটি ছিল বুক পকেট সাইজের, যার পৃষ্ঠা সংখ্যা ছিল ২৫০। অধ্যায় ছিল ৩০টি। পানিরোধী ভিনাইল বোর্ডে বাঁধাই করা বইটির মলাট ছিল পাল। তাই পশ্চিমারা এর নাম দিয়েছিল 'লাল বই'। ১৯৬৬ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে বইটি বিদেশি ভাষায় প্রকাশ শুরু হয়। আমেরিকার বিবলিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির হিসাব মতে, ১৯৬৭ সালের মধ্যে বইটি মুদ্রিত হয় ৭২ কোটি কপি। ঐ সংস্করণে মাও-এর ছোট একটি ছবিসহ দুটি অধ্যায় নতুনভাবে যুক্ত করা হয়। ক্রমে ক্রমে যুক্তরাজ্য, সোভিয়েত ইউনিয়ন, জাপান, ফ্রান্স, কানাডা, আলজেরিয়া, ইরান, ইতালি, নেপাল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, পোল্যান্ড, ডেনমার্ক, জার্মানিসহ ১০০টিরও বেশি দেশের বুক স্টলে বিক্রি হয় বইটি। বর্তমানে বইটিতে রয়েছে ৩৩টি অধ্যায় ও ৪২৭টি উক্তি। ইতিহাসের সর্বাধিক প্রকাশিত বইয়ের তালিকার শীর্ষস্থান এখনও ধরে রেখেছে মাওয়ের লাল বই। অনেকের মতে, বইটির ৬৫০ কোটি কপি প্রকাশিত হয়েছে এ পর্যন্ত। আর সর্বকালের সেরা ১০টি বইয়ের মধ্যে রয়েছে লাল বই। সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াইয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হয়ে উঠেছিল এ বই। মুক্তিকামী মানুষ এখনো রণকৌশল খোঁজে বইটিতে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.419998139330796,2.3858917110148465,2.464019786725361 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : কাজিমিরো ২০০৯ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায় ","(২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন।",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,1.8740608744175422,2.211300425921493,2.0694511313458595 অপেক্ষক বা ফাংশন,"একটি গাণিতিক ধারণা যা দুইটি রাশির মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা প্রকাশ করে। একটি রাশিকে বলা হয় প্রদত্ত রাশি, বা স্বাধীন চলক বা অপেক্ষকটির আর্গুমেন্ট বা ইনপুট। অপরটিকে উৎপাদিত রাশি বা অপেক্ষকের মান বা আউটপুট বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,5.084522659391467,2.217916043970429,3.189152191362395 বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত?,"বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত। ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.356850980113953,2.3691731677675394,2.4597508335512135 "নিচের শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন : শাড়ী পরার জন্য সামাজিক মাধ্যমে আহ্বান","ভারতের নারীরা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের প্রতি তাদের ভালবাসা প্রকাশ করছেন সামাজিক মাধ্যমে ছবি দিয়ে দৈনন্দিন ব্যস্ততায় ধীরে ধীরে শাড়ীর বদলে, সহজ-স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করা যায় এমন পোশাকই বেছে নিতে শুরু করেন মেয়েরা। কিন্তু নারীদের আবার শাড়ীতে ফিরিয়ে আনতে অভিনব এক উদ্যোগ শুরু হয়েছে ভারতে। দক্ষিণ ভারতের ব্যাঙ্গালুরুর দুই বান্ধবীর আক্ষেপ ছিল, পোশাক হিসেবে শাড়ীই তাদের পছন্দের শীর্ষে থাকলেও, খুব কম সময়ই তারা এই পোশাকটি পরেন। কেননা স্বচ্ছন্দে চলাফেরার জন্য শাড়ীর বদলে ব্যবহারিক পোশাক হিসেবে জিনস বা সালোয়ার-কামিজই প্রাধান্য পেয়েছে অনেক বেশি। অথচ দক্ষিণ এশিয়ার নারীদের পোশাক হিসেবে বরাবরই শ্রেষ্ঠ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে শাড়ী। এ কারণে গত মার্চ মাসের শুরু থেকে ব্যাঙ্গালুরুর দুই নারী ব্যবসায়ী আলী মাথান এবং আঞ্জু মোঘল কদম ভারতীয় নারীদেরকে সপ্তাহে অন্তত দুটি দিন কিংবা বছরে অন্তত ১০০ বার শাড়ী পরার জন্য আহ্বান জানান। আর তাদের এই আহ্বানে রীতিমত সাড়া পড়ে যায় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক ও টুইটারে। এরপর টুইটারে তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে শাড়ী পরে নিত্য-নতুন ছবি পোস্ট করতে থাকেন ফলোয়াররা। শাড়ী পছন্দের শীর্ষে থাকলেও নিয়মিত পরতে না পারায় আক্ষেপ ছিল দুই বান্ধবীর ফেসবুকেও ১০০ দিন শাড়ী পরার লক্ষ্য নিয়ে ওয়েব পেইজ খোলা হয়। সেই পেইজেও শাড়ী পরার ছবি, অনুভূতি ভাগাভাগি করেন সদস্যরা। শাড়ীকে তারা কতটা ভালবাসেন, কেন ভালবাসেন, কবে কোথায় কোন অনুষ্ঠানে শাড়ী পরার সুযোগ হল সে সবই শেয়ার করছেন সদস্যরা। এরকম একটি ফেসবুক পাতায় একজন নারী নিজের শাড়ী পরা ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন “পরপর দুদিন দুটো অনুষ্ঠানের কারণে আমার প্রিয় পোশাক শাড়ী পরার সুযোগ হল, সেই সাথে সুযোগ হল ছবি শেয়ারেরও”। বিবিসি ট্রেন্ডিংকে আঞ্জু মোঘল কদম বলেন, প্রতিটি শাড়ীর ক্ষেত্রে একেকটি উপলক্ষ, আবেগ বা সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে একধরনের স্মৃতি তৈরি হয়। যখন আপনি শাড়ী পরবেন আপনার মধ্যে অন্যরকম একটি দীপ্তি কাজ করবে। তিনি বলেন, তারা মনে করেন না যে ভারতে শাড়ী কখনও একেবারে হারিয়ে যাবে। তবে এর মধ্য দিয়ে তারা এই পোশাকটির বৈচিত্র্য ও উজ্জ্বলতাকে আবার তুলে ধরতে চান।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.981852981927314,2.4646916480747985,2.596917279692701 "নিন্মলিখিত অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ: জীবনের কল্যাণের জন্য, মানুষের সুখের জন্য এ জগতে যিনি কথা বলিয়া থাকেন তাহাই সাহিত্য।বাতাসের উপর কথা ও চিন্তা স্থায়ী হইতে পারে না মানব জাতি তাই অক্ষর আবিষ্কার করিয়াছে। মানুষের মূল্যবান কথা, উৎকৃষ্ট চিন্তাগুলি কোন যুগে পাথরে, কোন যুগে গাছের পাতায় এবং বর্তমানে কাগজে লিখিয়া রাখা হইয়া থাকে। যে নিতান্তই হতভাগা সেই সাহিত্যকে অনাদর করিয়া থাকে। সাহিত্যে মানুষের সকল আখাঙ্ক্ষার মীমাংসা হয়। তোমার আত্মা হইতে যেমন তুমি বিচ্ছিন্ন হইতে পার না, সাহিত্যকেও তেমনি তুমি অস্বীকার করিতে পার না উহাতে তোমার মৃত্যু, তোমার দুঃখ ও অসম্মান হয়।","মানব কল্যাণে ও সুখের নিমিত্তে সুবিন্যস্ত কথামালার স্থায়িত্ব দেওয়ার জন্য লেখকগণ অক্ষর আবিষ্কার করেন। কালের পরিক্রমায় মানুষের মূল্যবান বাণী, উৎকৃষ্ট চিন্তা ও গবেষণা বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রস্তরখ খন্ডে, গাছের পাতায়, পশুর চামড়ায়, কাগজে, লিপিবদ্ধ হচ্ছে। সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত সকল কথামালা জাতিসত্ত্বার আখাঙ্ক্ষারই প্রতিচ্ছবি। যার অপ্রয়োজনীয়তা অনুভব মূর্খতার শামিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.655284092925599,3.319050601562811,2.854326726807127 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে ", দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8207651172204096,2.1478241757920813,3.435826333550523 বাগদা চিংড়ি কোন দশক থেকে বাংলাদেশের রপ্তানী পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়?,বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় চিংড়ি চাষ শুরু হয় ১৯২৯-৩০ সাল থেকে। কিন্তু সত্তর দশকের পর বিশ্ববাজারে এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আশির দশক থেকে চিংড়ি চাষের সম্প্রসারণ ঘটে এবং এটি রপ্তানিপণ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.756268811844419,2.416717389284749,3.1284274527316414 একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন,"একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2199010930085605,2.5629975394991855,2.761723866121374 "অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন",পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনাবলীর তথ্য ও তথ্যচিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4481173069521533,2.570143667626164,2.979004583750483 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, ""আর ইউ অ্যান একো?"" বাজানো হয়।",২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামি |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2945880157339777,4.838288169214976,3.723035437267778 "নিম্নলিখিত সম্পূর্ণ করুন : ভারতীয় ফেডারেশনের সাথে সমস্যার ও আর্থিক সংকটের কারণে সিং ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালে মাত্র ছয়টি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেছে। ২০১৬ তুরস্কে গ্রান্ড প্রিক্স ইভেন্টে অংশগ্রহণে, তুরস্ক সফরের বিমান টিকেটের টাকা জন্য তার পিতা মাতা তাদের লাইফ সেভিংয়ের টাকা দেন।",২০১৬ দক্ষিণ এশীয় গেমসে তিনি ৯০ কেজি বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেখানে তিনি নেপালের সঞ্জয় রানা ও বাংলাদেশের জাহাঙ্গীর আলমকে পরাজিত করে ফাইনালে উঠেন এবং ফাইনালে ৪৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ কাকরকে পরাজিত করে স্বর্ণ পদক জিতেন। ২০১৬ সালের এপ্রিলে উজবেকিস্তানের তাসখন্দে অনুষ্ঠিত এশিয়ান জুডো চ্যাম্পিয়নশিপে সিং ইরানি জুডোকা সায়েদ মোরারিকে পরাজিত করে সেমিফাইনালে উঠেন কিন্তু সেমিফাইনালে চীনা জুডোকা জিংজাও জেনের নিকট পরাজিত হন এবং স্কোরে পঞ্চম স্থান অর্জন করেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.098375961590793,2.280657106117064,2.722114733556262 "উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই একমাত্র উপায়। আর তা হলে কিভাবে হবে, তার ফল কি হবে সেটি নিয়েও রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা। চলুন জেনে নেয়া যাক এই সংকট আসলে কি নিয়ে। উত্তর কোরিয়া কেন পারমানবিক অস্ত্র চায়? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কোরিয়ান উপদ্বীপ বিভক্ত করে ফেলা হয়। উত্তর কোরিয়া স্ট্যালিনপন্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রটিকে শুরু থেকেই স্বৈরতান্ত্রিক বলা হয়ে থাকে। উত্তর কোরিয়া সব সময় বিশ্ব রাজনীতি থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে। আরো পড়ুন: ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ: উত্তর কোরিয়া কী বার্তা দিচ্ছে কোরিয়া যুদ্ধে '২১ দিনে মারা যাবে ২০ লাখ লোক' অথবা বেশিরভাগ রাষ্ট্র দেশটির সাথে দূরত্ব বজায় রেখেছে। উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই তাদের জন্য একমাত্র উপায়। উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। উত্তর কোরিয়া কি সত্যিই পারমানবিক হামলা চালাতে সক্ষম? সম্ভবত সক্ষম কিন্তু তারা সত্যিই এমন হামলা চালাবে তা মনে হয়না। উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটির দাবি এর একটি হাইড্রোজেন বোমা। উত্তর কোরিয়া আরো দাবি করে যে তারা এমন একটি পরমাণু অস্ত্র তৈরি করেছে যা দুর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা বহন করা যাবে এমন ছোট আকারের। যদিও এই দাবি নিরপেক্ষ সূত্র দ্বারা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। তবে দেশটির এই দাবির জবাবে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইওরোপিও ইউনিয়ন উত্তর কোরিয়ার উপরে তাদের অবরোধ আরো কঠোর করেছে। কিম জং আনকে কেন ক্ষমতা থেকে অপসারণ সম্ভব নয়? দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের দিকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র তাক করা রয়েছে। কোন হামলার জবাবে বিধ্বংসী প্রতিশোধ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া। আর তাছাড়া এশিয়ার সবচাইতে শক্তিশালী দেশ চীন উত্তর কোরিয়া শাসক পরিবর্তন চায়না। ট্রাম্প ও কিম সত্যিই আলাপে মিলিত হলে তা তবে হবে অভূতপূর্ব। তাদের ধারনা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একত্রিত হয়ে গেলে একদম তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে মার্কিন সেনাবাহিনীকে। দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সেনারা তাদের সীমানা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে বলে চীনের আশংকা। অভূতপূর্ব কিছু কি সামনে অপেক্ষা করছে? পূর্বে সাহায্যের বিনিময়ে উত্তর কোরিয়ার প্রতি অস্ত্র সমর্পণের বেশ কিছু প্রস্তাব ব্যর্থ হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন|",সংক্ষেপে জেনে নিন উত্তর কোরিয়া সংকট|,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.385916597934526,5.051148053665594,2.4752332613643486 "নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন: লন্ডনে ৭ জুলাই আত্মঘাতী বোমা ",হামলার ঘটনায় দীর্ঘ পুলিশ তদন্তের পর এই মামলায় প্রথম বড় গ্রেফতারির ঘটনা ঘটেছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2220101685101197,2.901763293456584,4.246943957814393 মানুষের রক্তে পিএইচ (PH) -এর মান কত?,"মানুষের রক্তে পিএইচ (PH) -এর মান ৭.৩৫ থেকে ৭.৪৫ এর মধ্যে থাকে। পিএইচ হল একটি পরিমাপ যা কোনও তরলের কতটা ক্ষারীয় বা কতটা অম্লীয় তা নির্ধারণ করে। ৭ হল নিরপেক্ষ পিএইচ (PH), ৭ এর কম মানে অম্লীয় এবং ৭ এর বেশি মানে ক্ষারীয়। মানুষের রক্তের পিএইচ ক্ষারীয় হয় কারণ এটিতে বাইকার্বোনেট আয়ন থাকে, যা ক্ষারীয়। বাইকার্বোনেট আয়ন রক্তে অম্লতা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মানুষের রক্তে পিএইচ -এর মান পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি সাধারণত একটি ছোট পরিসরে থাকে। পিএইচ -এর মান যদি খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যায় তবে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। পিএইচ -এর মান পরিবর্তনের কিছু কারণ হল: ১. খাদ্য: কিছু খাবার, যেমন মাংস, মাছ এবং ডিম, রক্তের পিএইচ -এর মান কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে, কিছু খাবার, যেমন ফল, শাকসবজি এবং দুগ্ধজাত পণ্য, রক্তের পিএইচ -এর মান বাড়িয়ে দিতে পারে। ২. রোগ: কিছু রোগ, যেমন কিডনি রোগ এবং ডায়াবেটিস, রক্তের পিএইচ -এর মান পরিবর্তন করতে পারে। ৩. ওষুধ: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিকনভালসেন্ট, রক্তের পিএইচ -এর মান পরিবর্তন করতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,4.547748813427248,1.6835779988699469,1.819792561673571 কোনো শসা কাটার পদ্ধতি বলুন।,"শসা কাটার অনেকগুলি পদ্ধতি আছে। এখানে একটি সহজ পদ্ধতি দেওয়া হল: শুরুতে শসা ধুয়ে ভালো করে মুছে নিন। এরপর একটি ধারালো ছুরি দিয়ে শসার মাঝখান থেকে দুই টুকরো করে নিন। প্রতিটি টুকরোকে আবার দুই টুকরো করে নিন। এখন প্রতিটি টুকরোকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাতলা বা মোটা করে কেটে নিন। আপনি চাইলে শসার বীজগুলি বের করে নিতে পারেন। বীজগুলি বের করতে, শসাকে একটি চামচ দিয়ে কেটে নিন। তারপর, চামচ দিয়ে বীজগুলি বের করে ফেলুন। এরপর আপনি সেই শসা সবজি হিসেবে রান্না করতে পারেন। অথবা শসা খাবার জন্য পরিবেশন করতে পারেন। খাবার জন্য পরিবেশন করতে চাইলে শসাতে কিছুটা লবন মেখে নিন। তাহলে শসা আরও সুস্বাদু হবে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.361107795584098,1.9464980710187751,2.05079105321555 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে চারটি মূল অংশ থাকে:","স্মৃতি, প্রসেসর, আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং তথ্য প্রবেশ ও নির্গমন ব্যবস্থা (ইনপুট-আউটপুট )",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4854507583898875,2.8941144407259705,3.452695303092638 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টস পুরষ্কারে চার বিভাগে মনোনীত হয়েছিল। এটিকে এখন পর্যন্ত সর্বাধিক মনোনীত ডকুমেন্টারি হিসাবে মনে করা হচ্ছে।এটি",৯২তম একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর জন্য মনোনীত হয়েছিল।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3412875991214093,2.0418253355350746,2.551487448451961 "নিচের বাক্যটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও কমলালেবু, লাল আপেল, হলুদ কলা এবং সবুজ তরমুজ রোদে শুয়ে ফলের বাজারটি বেশ সুন্দর লাগছিল প্রশ্ন ফলের বাজারে কোন ফল বিক্রি হচ্ছে?","ফলের বাজারে বিক্রি হচ্ছে কমলা, আপেল, কলা ও তরমুজ",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.2737893396750404,3.119130533769695,3.537301668032139 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত, মলদোভার পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে রোমানিয়া এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্বে ইউক্রেনের সীমানা বেষ্টিত। এর বেশিরভাগ অঞ্চল এই অঞ্চলের দুটি প্রধান নদী, নিস্ত্রু এবং প্রুতের মধ্যে অবস্থিত। উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে ইউক্রেনের সাথে মলদোভার সীমান্তের একটি ছোট্ট অংশ নিস্ত্রু তৈরি করেছে, তবে এটি মূলত দেশটির পূর্ব অংশে প্রবাহিত হয়ে বেসারাবিয়া এবং ট্রান্সনিস্ট্রিয়ার বিচ্ছেদ ঘটিয়েছে। প্রুথ নদী",রোমানিয়ার সাথে মলদোভার পুরো পশ্চিম সীমানা গঠন করে। দানিউব তার দক্ষিণ প্রান্তে মলদোভান সীমানা স্পর্শ করে এবং ২০০ মিটার (৬৫৬ ফুট) সীমানা গঠন করে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4134797857278225,2.6697457533644195,2.610528225427248 স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কে ছিলেন?,"ডার্থ মাউল ছিলেন স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একজন কাল্পনিক চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড, যিনি ডার্থ সিডিয়াসের প্রথম শিষ্য ছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী এবং দক্ষ একজন সিথ লর্ড এবং তিনি তার দুই-মুখী লাইটসেবার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। সিডিয়াস তাকে একটি সিথ লর্ডে পরিণত করার জন্য প্রশিক্ষণ দেন এবং মাউল খুব শীঘ্রই একজন দক্ষ সিথ লর্ড হয়ে ওঠেন এবং জেডিদের প্রতি তার ঘৃণা জন্মে। মাউলের প্রথম ও প্রধান কাজ ছিল জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করা। তিনি জেডি অর্ডারের অনেক সদস্যকে হত্যা করেন এবং তিনি জেডি মাস্টার কুই-গন জিনের সাথে এক যুদ্ধে গিয়েছিলেন। যুদ্ধে কুই-গন জিন মারা যান কিন্তু কুই-গনের শিষ্য ওবি-ওয়ান কেবোনির হাতে মাউলও গুরুতরভাবে আহত হন। ওবি ওয়ান কেনোবি ডার্থ মাউলকে কোমরের কাছে থেকে দুই অংশে বিভক্ত করে ফেলেন। তবে অবিশ্বাস্যভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন না। কিন্তু আহত হওয়ার পরে তিনি সিথ লর্ডের পদ হারান। মাউল পরে তার সহদরদের খুঁজে পান এবং তিনি তার নিজের অর্ডার তৈরি করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ওবি-ওয়ান কেনোবি দ্বারা আবার পরাজিত হন এবং তিনি ওবি-ওয়ান তাকে হত্যা করে। মাউল ছিলেন একজন জটিল এবং আকর্ষণীয় চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন শক্তিশালী এবং দক্ষ সিথ লর্ড। তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং তিনি আজও অনেক ভক্তদের পছন্দের চরিত্র।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.607056740038881,2.0233493520397263,2.122393629507252 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৭১ সালে তিনি ইন্দোনেশিয়ায় পাকিস্তান দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিবের দায়িত্ব পালন করা কালীন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট হন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বাংলাদেশের বিকল্প প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে যশোর-২ থেকে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি প্রবাস বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০১২-এ তাকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী করা হয়েছিল।",বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.101204466926807,2.089197181718622,2.3497720436554435 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের মহা ভূমিকম্পের কাঠমান্ডুতে আহতদের সেবায় বিদ্যাবতী ",কংসকারের অবদানের কাহিনী ছোটবেলা থেকে শোনার পর তারা দেবী নার্সিংয়ে আগ্রহী হয়েছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.435294327184242,4.072145119945299,4.90052331356274 শিশির রাতে পড়ে কেন?,দিনের বেলা পৃথিবী সূর্যের তাপ শোষণ করে গরম হয় এবং রাতে তাপ বিকিরণ করে ঠাণ্ডা হতে থাকে। ভূ-পৃষ্ঠের সংলগ্ন বায়ুস্তরও ঠাণ্ডা হয়ে জলীয়বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয়। ফলে বায়ুমন্ডলে জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানি কণায় পরিণত হয়ে শিশিররূপে নিচে পড়ে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,6.722945652331589,2.409510939232742,3.0966456464717362 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : অনুচ্ছেদ : সীয়িং রেড মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ ডেক্সটারের প্রথম মৌসুমের দশম পর্ব। ২০০৬ সালের ৩রা ডিসেম্বর এটি শো টাইমে সর্বপ্রথম প্রচারিত হয়।[1] পর্বটি লিখেছিলেন কেভিন আর. মেনার্ড এবং পরিচালনা করেছিলেন মাইকেল কুয়েস্তা। পর্বটিতে মায়ামি হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের দল একটি রক্তাক্ত অপরাধ এলাকা পরিদর্শন করে। সেখানে বিশেষজ্ঞ ডেক্সটার মর্গান ( মাইকেল সি. হল) নিজের ছোটবেলার  আঘাতমূলক স্মৃতির মুখোমুখি হয়। অন্যদিকে, ডেক্সটারের গার্লফ্রেন্ড রিটা বেনেট (জুলি বেঞ্জ) কে তার প্রাক্তন স্বামী পল বেনেট (মার্ক পেলেগ্রিনো) কে হামলার দায়ে অভিযুক্ত  এবং তার বাচ্চাদের নিজের কাছে রাখার আইনগত হারানোর ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। গোয়েন্দা এঞ্জেল বাতিস্তা (ডেভিড জায়াস) আইস ট্রাক খুনী ""শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গের প্রতি যৌনতার জন্য আকৃষ্ট"" বলে ইঙ্গিত পায়। প্রশ্ন : মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ 'ডেক্সটার'এর পরিচালক কে ছিলেন ? ",মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ 'ডেক্সটার'এর পরিচালক ছিলেন মাইকেল কুয়েস্তা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7857086052583138,3.471837459151592,2.8428178232777435 পারকীর চর কোথায় অবস্থিত? এটি সম্পর্কে কিছু বলো।,"চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা থানায় অবস্থিত পারকী সমুদ্রসৈকত। স্থানীয়দের কাছে এটির পরিচয় 'পারকীর চর' হিসেবে। এছাড়া অনেকে এটিকে 'পারকী বিচ' বলেও পরিচয় দেন৷ চট্টগ্রাম শহর থেকে দৃষ্টিনন্দন এ সমুদ্রসৈকতটির দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। এটি মূলত কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো যাওয়ার পথ ধরে এ সৈকতে যেতে হয়। পারকী সমুদ্রসৈকতে যাওয়ার পথে দেখা মিলে নয়নাভিরাম নানা দৃশ্য। আঁকা-বাঁকা পথ ধরে এ সমুদ্রসৈকতে যাওয়ার সময়ই চোখে পড়ে দূরের ছোট ছোট দৃষ্টিনন্দন পাহাড়, ঝুলন্ত তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু, সরু রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ ও সবুজ প্রান্তর। তাছাড়া এ সমুদ্রসৈকতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের মতো অসংখ্য ঝাউ গাছ আর ঝাউবনও রয়েছে। তবে অন্য যে কোনো সৈকতের মতো পারকীরও সবচেয়ে বড় আকর্ষণ কিন্তু সমুদ্র নিজেই। একটানা বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত এ সমুদ্রসৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখা বা পড়ন্ত বিকেলে সৈকতের এক প্রান্ত থেকে অন্য ধান্তে হেঁটে বেড়ানোর আনন্দও তাই অতুলনীয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4953011720026077,2.610625943809663,2.803317567133527 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বিদ্যালয়টি ১৮৬১সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১১ সালে বিদ্যালয়টির ১৫০ তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৩ সালে ১৫২তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৬ সালে ১৫৫ তম বর্ষপূর্তি পালন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি পাবনা জেলার ঐতিহ্য। বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত।",মহান মুক্তিযুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9950897310682445,3.9898272542689908,2.3839018824625935 একটি শহরের একটি শীতল শীতের দিন বর্ণনা করুন,"শহরের রাস্তা, মহাসড়ক, উঁচু দালান ও ফুটপাথে তুষারপাত মৃদুভাবে পড়েছিল। একটি ঠাণ্ডা হাওয়া পথচারীদের কোটকে ঝাঁকুনি দিয়েছিল যখন তারা তাদের হাতে গরম কফি নিয়ে কাজ করার জন্য তাড়াহুড়ো করে। যেসব বাড়িতে ফায়ারপ্লেস ছিল সেগুলো উষ্ণতার জন্য জ্বলছিল। বুট, সোয়েটার, মাফলার বিক্রির দোকানগুলোতে ভালো বিক্রি হচ্ছে। এক পাক্ষিক থেকে সূর্য ওঠেনি। এটি একটি অন্ধকারময় শীতের দিন ছিল যেখানে পাতাহীন গাছগুলি আকাশের বিপরীতে বিশাল কঙ্কালের মতো দাঁড়িয়ে ছিল",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8873406106732102,2.910294364946992,3.2075007707387306 ফটোইলেক্ট্রিক প্রভাব কী?,"ফটোইলেক্ট্রিক প্রভাব বা আলোকতড়িৎ ক্রিয়া হলো এমন একটি ঘটনা যেখানে আলো কোনো বস্তুর উপর পড়লে বস্তুটি হতে ইলেকট্রন নির্গত হয়। আইনস্টাইন ১৯০৫ সালে আলোকতড়িৎ ক্রিয়া আবিষ্কার করেন এবং একটি গবেষণাপত্রে তা প্রকাশ করেন। এই আবিষ্কারের জন্য তাকে ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার দেওয়া হয়।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.164118198414437,1.8302261832106357,2.050765261439895 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? হিশাম ইবনুল আস ১৩ হিজরি/৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দে আজনাদাইনের যুদ্ধে শাদাদাত বরণ করেন । তবে কোন বর্ণনামতে ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে ইয়ারমুকের যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করেন ।",ইয়ারমুকের যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.742096889939761,4.468397223457734,4.40401456984543 জাতিসংঘ কত সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়?,জাতিসংঘ ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়। ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.264327328261832,1.6946414503353289,2.2947908051467096 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : মহাবিশ্ব অতি ক্ষুদ্র কণার সমন্বয়ে গঠিত","এটা অনেক পুরাতন ধারণা। গ্রীস এবং ভারতবর্ষের বিভিন্ন শাস্ত্রে এই ক্ষুদ্র বস্তুর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই তত্ত্বের পিছনে দার্শনিক এবং তাত্ত্বিক ধারণাই প্রবল ছিলো, কোন প্রকার প্রমাণ বা পরীক্ষণ ছিলো না। তাই পরমাণুর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তাদের ধারণা ভুল ছিলো। সবাই এই তত্ত্ব বুঝতে সক্ষম হয় নাই। তবে পদার্থের প্রকৃতি বর্ণনা করার জন্য পরমাণুবাদই একমাত্র তত্ত্ব ছিলো। যা ১৯ শতকের প্রথম ভাগে বিজ্ঞানীরা গ্রহণ করে পরিমার্জন করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8213576720470352,2.2937356518507714,2.6941345090531446 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আরব বিদ্রোহের",সময় হাশিমি বাহিনী তাইফ দখল করে। পরে তা হেজাজ রাজতন্ত্রের সাথে যুক্ত করা হয়। তবে হাশিমিরা দীর্ঘসময় তাইফের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে পারেনি। হুসাইন বিন আলি এবং আবদুল আজিজ ইবনে সৌদের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থার জন্য দ্রুত সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। প্রথম হাশিমি-সৌদি যুদ্ধের পর ১৯১৯ সালে চুক্তির মাধ্যমে সাময়িকভাবে সহিংসতা বন্ধ হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7175547699736478,2.437165836145928,2.8599448746389857 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: পরবর্তীতে অধ্যায়-অধ্যায়ভাবে জিহাদগুলোর আলোচনা এসেছে, যাতে প্রত্যেকটি জিহাদের বিস্তারিত বিবরণ, তার শিক্ষা এবং আনুষঙ্গিক আরও নানান বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সেগুলোতে রয়েছে","উহুদের যুদ্ধ, মুসলমানদের শক্তির মূলকেন্দ্র এবং তাতে গাফিলতির ফল, খন্দকের যুদ্ধ, সঙ্কট-সন্ধিক্ষণ ও অবরোধের আঁধারে ইসলামী বিজয়ের আলোকরশ্মি, জিহাদ ও শাহাদাতের জন্য মায়ের অনুপ্রেরণা দান, গাযওয়ায়ে বনু কুরাইজা, সাদ ইবনে মুয়াজের সত্যপ্রীতি ও অটল সিদ্ধান্ত এবং আপনের ক্ষেত্রে শিক্ষা, হুদাইবিয়ার সন্ধি, হিলম ও হেকমতের সম্মেলন, মুসলিম-পরীক্ষা, অবমাননাকর সন্ধি অথবা সুস্পষ্ট বিজয়, এই সন্ধি কীভাবে বিজয় ও সাফল্যে পরিবর্তিত হলো, খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আমর ইবনুল আসের ইসলাম গ্রহণ ইত্যাদি ছাড়াও আরও নানান ধরনের শিক্ষণীয় ঘটনা ও উপদেশ।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4900652908324763,3.907570222332013,3.6983409807602166 অনুচ্ছেদ লিখুন: ঈদ উৎসব।,"ঈদ উৎসব প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে খুশি বা আনন্দ। ঈদ উৎসব মানে খুশির উৎসব। এ দিনটি মুসলমানদের ঘরে খুশির বন্যা বয়ে আনে। ছোট-বড়, ধনী-গরিব সবাই সব ভেদাভেদ ভুলে এদিন আনন্দে মেতে ওঠে। সবাই নতুন জামা-কাপড় পরে। বাড়িতে ভালো খাবার রান্না হয়। ছেলেরা পাঞ্জাবি-পাজামা পরে ইদের নামাজ পড়তে ঈদগাহতে যায়। বছরে দুটি ঈদ উৎসব পালিত হয়। এ দুটি উৎসব হচ্ছে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখা তথা সিয়াম সাধনার পর যে ঈদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল ফিতর। একে রমজানের ঈদও বলা হয়। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী প্রতি রমজানের ঈদে ধনীরা দরিদ্রদের ফিতরা দিয়ে থাকে। রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর অর্থাৎ আরবি জিলহজ্জ মাসের দশ তারিখ যে ইদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল আযহা। এই দিন পশু কোরবানি দেওয়া হয় বলে একে কোরবানির ঈদও বলা হয়। কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকাসহ ধনীরা দরিদ্রদের বিভিন্ন জিনিস প্রদান করে থাকে। একে যাকাত বলা হয়। তবে এ যাকাত দুই ঈদের যেকোনোটিতেই দেয়া যায়। ঈদ উৎসবের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক। এ উৎসব শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, জাতীয় জীবনে এর প্রভাব অপরিসীম। ঈদ আমাদের ত্যাগ ও কল্যাণের শিক্ষা দেয়। ঈদ উৎসবে ধনী-গরিব সবাই পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে নতুন প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বস্তুত ঈদ উৎসব সকলের মাঝে সাম্য ও মৈত্রীর বন্ধন রচনা করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.268645580967891,2.5036951572971136,2.6500145971821345 কোনো তারের রোধ নির্ভর কী কী বিষয়ের উপরে নির্ভর করে?,"কোনো তারের রোধ নির্ভর করে তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর: ১. তারের উপাদান: বিভিন্ন পদার্থের বিভিন্ন আপেক্ষিক রোধ থাকে। যে পদার্থের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তার রোধও বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, তামা ও অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক রোধ খুব কম, তাই এদের তৈরি তারের রোধও কম হয়। অন্যদিকে, লোহা ও নিকেল-ক্রোমিয়ামের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তাই এদের তৈরি তারের রোধও বেশি হয়। ২. তারের দৈর্ঘ্য: তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে তারের রোধও বাড়ে। কারণ, বেশি দৈর্ঘ্যের তারে ইলেকট্রন প্রবাহিত হতে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই এতে বেশি বাধা তৈরি হয়। ৩. তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল: তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বাড়লে তারের রোধ কমে। কারণ, বেশি প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলে ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য বেশি জায়গা থাকে, তাই এতে বাধা কম হয়। এছাড়াও, তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তারের রোধ বৃদ্ধি পায়।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.086626944024003,1.6278817886492343,1.7290213690728216 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ছাত্রাবস্থাতেই স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। বহরমপুর অনুশীলন সমিতির তরুন সংগঠকদের মধ্যে একজন ছিলেন ত্রিদিব। ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের",ঘটনায় আত্মগোপন করেন। কিছুদিন পরে ধরা পড়ে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত কারাবাস করতে হয়। জেলে ১৯৩৩ সালে বিএ ও ১৯৩৬ সালে অর্থনীতি তে এমএ পাশ করেন। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪০ এই তিন বছর নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.082791929850711,2.6570789752771318,3.2079535215329886 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? নূর মোহাম্মদ শেখ (ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯৩৬ - সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান “বীর শ্রেষ্ঠ” উপাধিতে ভূষিত করা হয় তিনি তাদের অন্যতম।",বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0709428335590294,1.4748636872773693,2.308722267551038 কম্পিউটার স্থাপত্য,"কম্পিউটার সিস্টেমের ধারণাগত গঠন ও কার্যপ্রণালি সংজ্ঞা দেওয়ার বিজ্ঞান। এই বিজ্ঞান একটি ভবনের স্থাপত্যের মতোই যা দিয়ে তার সার্বিক গঠন, তার বিভিন্ন অংশের কাজ, এবং সে সব অংশকে একত্রিত করার পদ্ধতি হলো এই বিজ্ঞান।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,2.258018179575675,2.3326282863221093,2.994732896239858 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ১৮৩৩ সালে বাহাওয়ালপুরের সাথে প্রথম সন্ধি আলোচনায় আসে। এর ফলে নবাবের স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয়। প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধের",সময় নবাব ব্রিটিশদেরকে রসদ সরবরাহ এবং সেনা যাতায়াতের অনুমতি প্রদান করেছিলেন। মুলতানের বিরুদ্ধে অভিযানের সময় তিনি সক্রিয়ভাবে সহায়তা করেছিলেন। এর ফলে তাকে সাবজালকোট ও ভুং জেলা এবং আজীবনের জন্য এক লাখের পেনসন প্রদান করা হয়। তার মৃত্যুর পর উত্তরাধিকার নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তিনি তার জ্যেষ্ঠ পুত্রের বদলে তৃতীয় পুত্রকে উত্তরসূরি মনোনীত করে যান। কিন্তু জ্যেষ্ঠ পুত্র পরে নতুন শাসককে পদচ্যুত করে। তিনি ব্রিটিশ অঞ্চলে আশ্রয় নেন এবং বাহাওয়ালপুরের রাজস্ব থেকে পেনসন ভোগ করতে থাকেন। পরে তিনি সিংহাসন দাবি করায় লাহোর দুর্গে বন্দী হন এবং ১৮৬২ সালে বন্দী অবস্থায় মারা যান।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8029382967947623,2.452481987337301,2.6881049539476525 "জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলি সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। দ্বিতীয় দিন ডায়াটম ও আমগাছ যে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কেও আলোচনা করেছিলেন। উদ্দীপকে আলোচিত রাজ্যগুলোর মধ্যে কোনটি অধিক উন্নত— বর্ণনা ও বিশ্লেষণ করো।","উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রথম জীব ডায়াটম ও দ্বিতীয় জীব আমগাছ যথাক্রমে প্রোটিস্টা ও প্লান্টি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। প্রোটিস্টা ও প্লান্টি রাজ্যের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, প্রোটিস্টা থেকে প্লান্টি রাজ্য অধিক উন্নত। নিচে তা বিশ্লেষণ করা হলো— প্রোটিস্টা রাজ্যের জীব এককোষী বা বহুকোষী হয়ে থাকে। অপরদিকে, প্লান্টি রাজ্যের জীবদেহ এককোষী না হয়ে বহুকোষী হয় যা বৈশিষ্ট্যগতভাবে অনেক উন্নত। প্রোটিস্টা রাজ্যের জীবে কোন জটিল টিস্যুতন্ত্র নেই। অপরদিকে, প্লান্টি রাজ্যের জীবে জটিল টিস্যুতন্ত্র বিদ্যমান। প্রোটিস্টা রাজ্যের জীবে যৌন জনন হলেও ভ্রূণ গঠিত হয় না। অপরদিকে, প্লান্টি রাজ্যের জীবে যৌন জননের ফলে ভ্রূণ গঠিত হয়, যা বৈশিষ্ট্যগতভাবে অনেক উন্নত। প্লান্টি রাজ্যের জীবের যৌন জনন অ্যানাইসোগ্যামাস অর্থাৎ আকার, আকৃতি অথবা শরীরবৃত্তীয় পার্থক্য বিশিষ্ট ভিন্নধর্মী দুটি গ্যামিটের মিলনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় যা উন্নত বৈশিষ্ট্যের অধিকার। অপরদিকে, প্রোটিস্টা রাজ্যের জীবে গঠনগতভাবে এক, এইরূপ দুটি গ্যামিটের মিলনের মাধ্যমে যৌন প্রজনন ঘটে। উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, প্রোটিস্টা রাজ্য থেকে প্লান্টি রাজ্য অধিক উন্নত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.11809590436407,1.9095305766639052,2.08748478168303 আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন?,"আমি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল, তাই আমার কোনো অবসর সময় নেই এবং আমি কোনো পছন্দ বা প্রাথমিক ইচ্ছা অনুভব করি না। তবে, আমি যে সেবা প্রদান করতে উপস্থিত আছি, সেটি হলো লেখা সাহায্য প্রদান করা, প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, শিক্ষাদান প্রদান করা, সাধারণ জ্ঞান সম্প্রসারণ করা এবং অন্যান্য ধরনের লেখাগুলি তৈরি করা। তবে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল, হিসেবে আমি আপনার জন্য অবসর সময় কাটানোর কিছু উপায় সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারি। যেমন - বাগান করা, খবরের কাগজ দেখা, কার্টুন দেখা, রান্না শেখা, গল্পের বই পড়া। ",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,1.90920406392016,1.9793929757222735,2.1585550545421515 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আল-শায়খ আল-মুফিদ বর্ণনা করেন, ইয়াজিদের উপস্থিতিতে লাল ত্বকের অধিকারী এক ব্যক্তি ইয়াজিদকে বন্দী মহিলাদের একজনকে তার দাসি বানাতে বলেছিল। ইয়াজিদ হুসেনের ঠোঁট ও দাঁতকে তার লাঠি দিয়ে আঘাত করে বলেছিল: ইয়াজিদ হোসাইনের ঠোঁট ও দাঁতে তার লাঠি দ্বারা আঘাত করে বলে: ""আমি আমার বংশের যারা বদরে নিহত হয়েছিল এবং যারা খাজরাজ বংশকে (","উহুদের যুদ্ধে) ছুরির ক্ষতের জন্য কাঁদতে দেখেছিল তাদের কামনা করি, তারা এখানে। এই সময়, যায়নাব বিনতে আলী তাকে ধর্মোপদেশ দিতে শুরু করেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.094315717107761,4.3551789067561755,3.6293201123538954 "কিভাবে একটি শসা কাটবেন পদ্ধতি বলুন ",জল দিয়ে শসা পরিষ্কার করুন। শসার দুই প্রান্ত কেটে নিন। তেতো স্বাদ দূর করতে শসার সাথে কিছুক্ষণ ঘষুন। শসার খোসা ছাড়িয়ে তির্যক স্ট্রিপ করে কেটে সালাদ হিসেবে পরিবেশন করুন,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.990974030974667,3.2040517922967777,4.151275601457621 "কম্পিউটার সফটওয়্যারের সাহায্যে টিউমারের মতো একই ধরণের একটি ত্রিমাত্রিক প্রতিকৃতি পুনর্নির্মাণ করা হয় এর ফলে কোন রোগীর শরীর থেকে টিউমারের নমুনা নিয়ে সেটিকে বিস্তারিতভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা যাবে। সেটিকে সবদিক থেকে দেখে প্রতিটা কোষ আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যাবে। গবেষকরা বলছেন, এই প্রযুক্তি ক্যান্সার রোগটিকে আরো ভালোভাবে বুঝতে এবং ক্যান্সার মোকাবেলায় নতুন চিকিৎসা বের করতে সহায়তা করবে। আন্তর্জাতিক গবেষণার একটি অংশ হিসাবে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। আরো পড়ুন: স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত নারী আরও বেশিদিন বাঁচবেন? কীভাবে বাঁধাকপি ক্যান্সার ঠেকাতে পারে বাংলাদেশেও কেন মেয়েদের মধ্যে ক্যান্সার বাড়ছে? সহজে ক্যান্সার পরীক্ষার পদ্ধতি কীভাবে কাজ করবে? মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে এটা কিভাবে কাজ করবে? এই পদ্ধতিতে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে একই সঙ্গে একাধিক ব্যবহারকারী ভিআর সিস্টেমের সাহায্যে টিউমারটি বিশ্লেষণ করতে পারবেন। যুক্তরাজ্যের ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে ক্যামব্রিজ ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক গ্রেগ হ্যানন বিবিসিকে বলছেন, ''এত বিস্তারিতভাবে এর আগে আর টিউমার বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়নি। ক্যান্সার গবেষণায় এটি একটি নতুন উপায়।'' যদিও মানব কোষের সত্যিকারের আকৃতি পিনের মাথার মতো সামান্য, তবে এই গবেষণাগারের ভিআর প্রযুক্তিতে সেটিকে কয়েক মিটার বড় করে দেখা যায়। টিউমার কোষটিকে আরো ভালো করে বুঝতে ভিআর প্রযুক্তির সাহায্যে গবেষকরা সেসব কোষের ভেতরও ঘুরে দেখতে পারেন। আরো পড়তে পারেন: অসম প্রচারণার শেষে ভোটের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চোখে বাংলাদেশের নির্বাচন কেন নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সংখ্যা এত কম? গবেষকরা বলছেন, হরমোন থেরাপির সাথে নতুন ধরনের ঔষধের সংমিশ্রণে প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত কোনো কোনো মহিলার ক্ষেত্রে আরো বেশিদিন বেঁচে থাকা সম্ভব যে ভার্চুয়াল টিউমারটি নিয়ে কেমব্রিজ গবেষকরা কাজ করছিলেন, সেটি স্তনের দুগ্ধ নালী থেকে নেয়া হয়েছিল, ভিআর হেডসেটের মাধ্যমে সেটির বিস্তারিত দেখতে পান বিবিসির সংবাদদাতা। মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তিনি বলছেন, '' এখানে দেখতে পাচ্ছেন বেশ কিছু টিউমার সেল মূল নালী থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।'' এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন |",ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন উপায় 'ভার্চুয়াল টিউমার' |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.3448070820277214,2.799572225852297,2.4378986700435186 "কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ? প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ১৯১১ সালের ৫ই মে মঙ্গলবার চট্টগ্রামের বর্তমান পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [9] তাঁর পিতা ছিলেন মিউনিসিপ্যাল অফিসের হেড কেরানী জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার এবং মাতা প্রতিভাদেবী।[9] তাঁদের ছয় সন্তানঃ মধুসূদন, প্রীতিলতা, কনকলতা, শান্তিলতা, আশালতা ও সন্তোষ। তাঁদের পরিবারের আদি পদবী ছিল দাশগুপ্ত। পরিবারের কোন এক পূর্বপুরুষ নবাবী আমলে “ওয়াহেদেদার” উপাধি পেয়েছিলেন, এই ওয়াহেদেদার থেকে ওয়াদ্দেদার বা ওয়াদ্দার।[9] শৈশবে পিতার মৃত্যুর পর জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার তাঁর পৈতৃক বাড়ি ডেঙ্গাপাড়া সপরিবারে ত্যাগ করেন। তিনি পটিয়া থানার ধলঘাট গ্রামে মামার বাড়িতে বড় হয়েছেন।[10][9] এই বাড়িতেই প্রীতিলতার জন্ম হয়। আদর করে মা প্রতিভাদেবী তাঁকে “রাণী” ডাকতেন। [11] পরবর্তীকালে চট্টগ্রাম শহরের আসকার খানের দীঘির দক্ষিণ-পশ্চিম পাড়ে টিনের ছাউনি দেয়া মাটির একটা দোতলা বাড়িতে স্থায়ীভাবে থাকতেন ওয়াদ্দেদার পরিবার। [12] অন্তর্মুখী, লাজুক এবং মুখচোরা স্বভাবের প্রীতিলতা ছেলেবেলায় ঘর ঝাঁট দেওয়া, বাসন মাজা ইত্যাদি কাজে মা-কে সাহায্য করতেন। [13][11]",প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.7616168706735458,11.17014378981099,2.9372797338595533 "এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : রুহুল কুদ্দুস হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ।",মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০০১ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6389705272624986,2.018150179764902,3.145219494811193 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বাংলা ভাষা আন্দোলন",তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। মৌলিক অধিকার রক্ষাকল্পে বাংলা ভাষাকে ঘিরে সৃষ্ট এ আন্দোলনের মাধ্যমে তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণদাবীর যথাযথ প্রতিফলন ঘটে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.911569974259553,2.545865456108268,2.8983479894668385 "নীচে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর দিন: কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ?",ঢাকা শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6480033532007106,4.194615882658176,3.4801144685278786 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? মুজিব বর্ষ হলো বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিক পালনের জন্য ঘোষিত বর্ষ। বাংলাদেশ সরকার ২০২০-২১ সালকে (১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ১৭ই মার্চ ২০২১ পর্যন্ত) মুজিব বর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত এ বর্ষ উদ্‌যাপন করার কথা থাকলেও, করোনাভাইরাসের কারণে গ্রহণ করা কর্মসূচিগুলো নির্ধারিত সময়ে যথাযথভাবে করতে না পারায় মুজিববর্ষের মেয়াদ প্রায় ৯ মাস বাড়িয়ে সময়কাল ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। ""বাংলাদেশের জাতির পিতা"" এবং ""বঙ্গবন্ধু"" খ্যাত নেতা অবিভক্ত ভারতের পূর্ববঙ্গে (বর্তমানে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে) ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। আবার ২০২১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীনতার অর্ধ-শত বার্ষিকীতে পদার্পণ করবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শেখ মুজিবুর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকায় ঘোষিত বর্ষটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। মুজিব বর্ষের লোগোর নকশা করেন সব্যসাচী হাজরা।",বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.016842557883739,2.3380706345568245,2.162350509576 "অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯০৩ সালে রাশিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক লেবার পার্টির ভেতরে জুলিয়াস মারতভের অধীনে মেনশেভিক এবং ভ্লাদিমির লেনিন অধীনে বলশেভিকদের মধ্যে বিভক্তর সময় সময়ে কল্লোনতাই কোন অংশেই যোগদান করেন নি। অক্টোবরে বলশেভিক বিপ্লবের","পর ১৯১৭ সালে তিনি আবার রাজনৈতিক কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি সমাজকল্যাণমূলক কাজ করতে থাকেন। তার সময়ের অন্য মার্কসবাদীদের মত তিনিও নারীদের সমতা বিষয়ে একজন সেরা নেত্রী, যিনি উদার নারীবাদ মতাদর্শের বিরোধিতা করেছিলেন। উদার নারীবাদ মতাদর্শকে তিনি বুর্জোয়া মতাদর্শ হিসেবে দেখেছিলেন, যদিও পরবর্তীকালের নারীবাদীরা সেটিকে উত্তরাধিকার দাবি করেছেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.4562191043871073,2.449383483009204,3.2235453719343687 "নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে? সজ্জিত গাছের পাদদেশে উপহারগুলি সুন্দরভাবে সাজানো ছিল। রেইনডিয়ার্স এবং সান্তা ক্লজ শহরের বাড়িঘর এবং দোকানের সামনের অংশগুলিকে সাজিয়েছে। বাতাসে একটা ঠাণ্ডা ছিল কিন্তু উৎসবের সময়ের উষ্ণতা এটাকে আরামদায়ক করে তুলেছিল",উল্লেখিত অনুচ্ছেদে বড়দিন উদযাপন করা হচ্ছে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8635019828444954,2.976454102905053,3.3046218088074575 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ২০০৫ সালের ১ অক্টোবর মধ্য প্রাচ্যের অঞ্চলের প্রধান ভূ-রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়ায় নতুন সুরক্ষিত কিং আবদুল্লাহ দ্বারা জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল গঠিত হয়েছিল।","ইরাক দখল এই অঞ্চলটিকে ""পুনর্গঠন, বিশ্বায়ন ও পুনর্গঠনের একটি কেন্দ্র"" হিসাবে পরিণত করেছিল, যেখানে একজন প্রধান খেলোয়াড় হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিল। আরব উপদ্বীপে এর আঞ্চলিক প্রভাব ছাড়াও, সৌদি আরব ইসলামী বিশ্বের অন্যতম প্রধান অভিনেতা এবং বৈশ্বিক শক্তি নীতিতে এর কেন্দ্রীয় ভূমিকা রয়েছে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.307082669636449,2.4145123071762704,2.7272346574563304 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে | অনুচ্ছেদ : কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন। উত্তর : কৃষ্ণ",অর্জুনের রথের সারথি কে ছিলেন ?,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2771876256129,3.341894834885628,2.458082508640015 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? জাপান আত্মসমর্পণের পেছনে এই বোমাবর্ষণের ভূমিকা এবং এর প্রতিক্রিয়া ও যৌক্তিকতা নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে অধিকাংশের ধারণা এই বোমাবর্ষণের ফলে যুদ্ধ অনেক মাস আগেই সমাপ্ত হয়, যার ফলে পূর্ব-পরিকল্পিত জাপান আক্রমণ (invasion) সংঘটিত হলে উভয় পক্ষের যে বিপুল প্রাণহানি হত, তা আর বাস্তবে ঘটেনি। অন্যদিকে জাপানের সাধারণ জনগণ মনে করে এই বোমাবর্ষণ অপ্রয়োজনীয় ছিল, কেননা জাপানের বেসামরিক নেতৃত্ব যুদ্ধ থামানোর জন্য গোপনে কাজ করে যাচ্ছিল।",জাপান আত্মসমর্পণ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4553001884193124,4.5650796188623985,2.748677050333716 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: ১৯৪৬ সালে তিনি ফেনীর পরশুরাম থেকে বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য হন। ১৯৪৭ সালের","নোয়াখালী দাঙ্গার সময় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নোয়াখালী সফরে তিনি তার সফরসঙ্গী ছিলেন। স্বাধীনতা লাভের পর, তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং ১৯৬২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার আগে পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তার মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়, তিনি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, কৃষি উন্নয়ন এবং শিল্পায়নকে উৎসাহিত করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নেও মনোনিবেশ করেছিলেন। তিনি একজন প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসক ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তার সময়কালে রাজ্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.911003931716456,1.6042353408280554,1.8596873016321542 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? সুদূর পূর্ব পাকিস্তানের তীব্র গেরিলা যুদ্ধ এবং তারপরে ভারতের সফল হস্তক্ষেপের ফলে পূর্ব পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীকে বাংলাদেশ হিসাবে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। যুদ্ধের ফলাফলগুলি সুশীল সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। জানুয়ারী ১৯৭২ সালে, একটি চোরাগোপ্তা ক্র্যাশ প্রোগ্রাম এবং একটি স্পিন অফ করার সাহিত্যিক এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লব যে প্রতিক্রিয়া ক্র্যাশ প্রোগ্রাম নেতৃত্বে পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তি হয়ে উঠছে।",পাকিস্তান ভারত বাংলাদেশ যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4663316763808,3.013344494214803,2.8120167480601572 "নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও ""হাওয়ায় পাতাগুলি মৃদু মরিচা ধরল। ওক গাছগুলি শক্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে, দেবদারু গাছ দুলছে এবং বটগাছ দুলছে"" প্রশ্নঃ লেখায় উল্লিখিত গাছগুলোর নাম দাও","ওক গাছ, বটগাছ এবং দেবদারু গাছ",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.932710319326784,4.694996955386291,3.3102962829171045 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কায় বোমা হামলা সংগঠিত হবার দশ দিন আগে"," দেশটির এক পুলিশ কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এনটিজের গির্জায় হামলার সম্ভাবনা সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। তার প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে, এনটিজে বিখ্যাত গির্জা ও কলম্বোর ভারতীয় হাইকমিশন লক্ষ্য করে আত্মঘাতী বোমা হামলার পরিকল্পনা করছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহ মন্তব্য করেছেন যে, সরকারি কর্মকর্তারা এই বিষয়ে কোন 'প্রতিবেদন' পান নি যে, যাতে তারা 'অধিকতর সতর্কতা গ্রহণ করতে পারেন।'",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1466858495062078,2.6561176591560405,3.0152446413126883 "নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ: জীবনে সুখ-দুঃখের স্মৃতিতে মুখ লুকাইয়া একবারও কাঁদে নাই, সংসারে এরূপ লোক দেখা যায় না। সকল মনুষ্যেরই হৃদয়-তন্ত্রীতে এক একটি সুর কেমন লাগিয়া থাকে; সেই সুরে যেদিন আঘাত পড়ে, সেই দিন সহসা যেন তাহার জীবনে কী পরিবর্তন সাধিত হয়, তাহার হৃদয়ে মর্মে কী যেন ত্বড়িৎ স্রোত ছুটিয়া বেড়ায়, আপনাকে কোথাও যেন ধরিতে পাইয়া সে একবার পশ্চাতে ফিরিয়া দেখে, তাহার নয়ন বাহিয়া অশ্রুজল ঝরিতে থাকে। কিন্তু কোনখানে কবে কী আঘাত লাগিয়া তাহার হৃদয় চঞ্চল হইয়া ওঠে, সে কি তাহা বুঝিতে পারে/ সে আপনার মনে কাঁদিয়া যায়- না কাঁদিয়া থাকিতে পারে না।",মানুষের হৃদয়তন্ত্রীতে প্রতিনিয়ত বিচিত্র অনুভূতি খেলা করে। কোনো অনুভূতি কোনো কারণে যদি আন্দোলিত হয় তবে আনন্দে বা বেদনায় তার অশ্রুসিক্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটে।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.875173455233274,2.8100051511408197,3.05323267850578 মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন?,দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না। ,Bengali,ben,re-annotations,e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759,3.3107580182562586,3.6222903312918597,4.523493599401319 "রূপার দেশ বলা হয় কোন দেশকে? ","আর্জেন্টিনাকে আর্জেন্টামও বলা হয়, যার অর্থ রূপার দেশ। প্রাথমিক অভিযাত্রীরা যারা আর্জেন্টিনা জুড়ে এসেছিলেন তারা ভেবেছিলেন এই জায়গায় তারা রূপা পাবেন। তারা কোন রৌপ্য খুঁজে পায়নি, তবে জায়গাটি এত সুন্দর ছিল যে তারা এটির নাম দ্য ল্যান্ড অফ সিলভার রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.522802087589847,2.3945657679541212,3.2452815333750915 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্যায়ের পর, ২০২০ সালের মার্চ মাসে উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্ব প্লে-অফ অনুষ্ঠিত হবে। পূর্ববর্তী সংস্করণগুলোর বিপরীতে, প্লে-অফের অংশগ্রহণকারী দলগুলো যোগ্যতা বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্যায়ের ফলাফলের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না। এর পরিবর্তে, নেশনস লীগে তাদের খেলা অনুযায়ী ১৬টি দল নির্বাচন করা হবে। এই দলগুলোকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা হবে, প্রতিটিতে চারটি দল থাকবে, প্রতিটি ভাগ হতে একটি দল চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার জন্য যোগ্যতা অর্জন করবে। কমপক্ষে ৪টি দল অবশিষ্ট থাকলে প্রতিটি লীগের নিজস্ব প্লে-অফ পথ থাকবে। নেশনস লীগ গ্রুপ বিজয়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্লে-অফ পথে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। যদি কোন গ্রুপ বিজয়ী ইতোমধ্যেই প্রচলিত নিয়মে গ্রুপ পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে তবে সেই দলগুলো একই লীগে পরবর্তী সেরা দল দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে। তবে, যদি কোন লীগে পর্যাপ্ত দল না থাকে, তাহলে উক্ত স্থানটি সামগ্রিক র‍্যাঙ্কিংয়ে থাকা পরবর্তী সেরা দলকে দিয়ে দেওয়া হবে। যাহোক, গ্রুপ বিজয়ীরা উচ্চতম লীগের দলের সাথে মুখোমুখি হতে পারবে না।",উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্ব প্লে-অফ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.9583552341974304,2.8161040180433936,2.0443184670441776 অনুচ্ছেদ লিখুন: জাতীয় স্মৃতিসৌধ।,"জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত একটি স্মারক স্থাপনা। জাতীয় স্মৃতিসৌধের অপর নাম সম্মিলিত প্রয়াস। এটি ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে অবস্থিত। মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে এখানে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কেরা সরকারি সফরে বাংলাদেশে আগমন করলে এই স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তাঁরা এখানে স্মারক হিসেবে বৃক্ষরোপণ করে থাকেন। এই স্মৃতিসৌধ আপামর জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহিদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট (৪৬.৫ মিটার)। সৌধটি সাতটি ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। এলাকাটির ক্ষেত্রফল ১০৮.৭ একর। ১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিসৌধটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। মূল স্মৃতিসৌধের নির্মাণকাজ ১৯৮২ সালের বিজয় দিবসের অল্প পূর্বে শেষ হয়। ১৯৮২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এর উদ্বোধন করেন। এই স্মৃতিসৌধ সকল দেশপ্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। এর ৭টি ফলক স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি পর্যায়ের নিদর্শনস্বরূপ। এই ৭টি পর্যায় হলো— ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬-এর শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২-এর শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন, ১৯৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ। এই স্তম্ভের পাশাপাশি স্মৃতিসৌধ চত্বরে আছে মাতৃভূমির জন্যে আত্মোৎসর্গকারী অজ্ঞাতনামা শহিদদের দশটি গণসমাধি। সমগ্র জাতি স্বাধীনতা যুদ্ধের শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত এই স্মারক স্থাপনা জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতি গভীরভাবে শ্রদ্ধাশীল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4116542448850304,2.120229735033797,2.19904447262515 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং হ্যাঁ বা না দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিন। অনুচ্ছেদ : অন্যমতে, ভারতের আদিম অধিবাসীদের পূজিত হস্তিদেবতা ও লম্বোদর যক্ষের মিশ্রণে গণেশ কল্পনার উদ্ভব। অথবা এমনও হতে পারে গণেশ সম্পূর্ণ অনার্য দেবতা, পরে যাঁর আর্যীকরণ ঘটে। গণেশের বাহন ইঁদুর এই আদিম কোনও সংস্কারের প্রতীক। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম থেকে ষষ্ঠ শতকের মধ্যবর্তী কোনও সময়ের লেখা বৌধায়ণ ধর্মসূত্রে গণেশের উল্লেখ নেই। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে কালিদাস, খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে ভারবি, খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে পঞ্চতন্ত্র বা ভরত নাট্যশাস্ত্রও গণেশের সাক্ষ্য দেয় না। গুপ্ত যুগের শেষভাগে খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক থেকেই এঁর একক পূজা প্রচলিত হয়। প্রশ্ন : হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের বাহন কি ? ",হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের বাহন ইঁদুর |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6312220955403856,3.392893256399452,2.789430744054967 তুমি কেমন আছো?,আমি ভালো আছি। আমার ব্যাপারে খবর নেওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ। তুমি কেমন আছো?,Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3689236150513504,2.314830748526087,3.2286991775967104 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আরও দেখুন: ককেসাস অভিযান, সিনাই এবং প্যালেস্টাইন অভিযান, গ্যালিপোলি অভিযান, মেসোপটেমিয়া অভিযান, পারস্য অভিযান এবং",আরব বিদ্রোহ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.587644253446382,6.164541001927306,3.6000064787148345 "নিচের বাগধারাটির অর্থ কী উলু বনে মুক্ত ছড়ানো","এর অর্থ হচ্ছে অপাত্রে মূল্যবান সম্পদ প্রদান করা। বাগধারাটির একটি উদাহরণ হতে পারে এরকমঃ কোন চোরকে ধর্মের উপদেশ দেওয়া উলুবনে মুক্ত ছড়ানোর মত। কারণ ধর্মের কথা শুনে চোরের ভালো হওয়ার সম্ভাবনা কম। ",Bengali,ben,re-annotations,6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c,5.601841022960561,3.3415932711164777,3.863881207767861 """১৫ বছরে উইকিপিডিয়া"" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ।","ইন্টারনেটভিত্তিক একটি বিশ্বকোষ হলো উইকিপিডিয়া। সম্পূর্ণ অলাভজনক এ বিশ্বকোষ গড়ে উঠেছে স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায়। ১৫ জানুয়ারি ২০০১ যাত্রা শুরু হয় উইকিপিডিয়ার। ১৫ জানুয়ারি ২০১৬ ছিল উইকিপিডিয়ার ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, বর্তমানে উইকিপিডিয়ায় ৩৬ মিলিয়নেরও বেশি প্রবন্ধ আছে। আর উইকিপিডিয়ায় কাজ করছেন ৮০,০০০ স্বেচ্ছাসেবী উইকিপিডিয়া নিয়ে পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা জরিপ অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে 'লিস্ট অব ডেথস বাই ইয়ার' পাতাটি; ২০.৮ মিলিয়নেরও বেশি। তাদের তথ্য অনুযায়ী, উইকিপিডিয়ায় মোট ২৮০টি ভাষায় লেখা প্রবন্ধ রয়েছে। আর এতে গড়ে প্রতি মাসে উইকিপিডিয়ার পেজ ভিউ-এর সংখ্যা ১৮ বিলিয়নেরও বেশি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.3424235334764028,2.1415953084140043,2.3483228973519896 "নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী? নয়নের মণি",অত্যন্ত প্রিয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.345591898399163,2.6197255441471965,7.229561483065718 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? শয়তান সিং এর জন্ম ১৯২৪ সালের ১ ডিসেম্বর রাজস্থানের যোধপুর জেলার বনসর গ্রামের একটি পরিবারে। তাঁর পিতা ছিলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল হেম সিংহ। লেঃ কর্নেল সিং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে ফ্রান্সে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং ব্রিটিশ সরকার তাকে অর্ডার অফ দি ব্রিটিশ এম্পায়ার (ওবিই) ভূষিত করে।",শয়তান সিং |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.13118538311962,14.764310562313595,2.5923935109254304 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন : মায়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত হচ্ছেন সেইসব মানুষ যারা প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতির এবং আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতে বসবাস করতো এবং তারা মায়াভাষী় পরিবারের মানুষ। প্রথমদিকে এর সময় কাল প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ২০০০-২৫০ অব্দ পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রাচীন কালে খ্রিস্টপূর্ব ২৫০-৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অনেক মায়া নগরীগুলোতে তাঁরা উন্নতির উচ্চশিখরে পৌঁছেছিল এবং স্প্যানিশদের আগমনের পূর্ব পর্যন্ত পুরো পোস্টক্লাসিক জুড়ে চালিয়ে গিয়েছিল। এটি ছিলো বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘন জনবসতি এবং সংস্কৃতিভাবে গতিশীল একটি সমাজ।", মায়া সভ্যতা |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4112940422188487,6.845590530280469,2.775264649582084 কায়াক নৌকা সম্পর্কে জানতে চাই। এই নৌকায় কতজন ওঠা যায়?,"কায়াক হলো এক ধরনের ফাইবার, কাঠ ও পাটের তন্তু দিয়ে তৈরি দ্রুতগতির ছোট নৌকা। চালাতে হয় বৈঠা বা লগি দিয়ে। সাধারণত স্পোর্টস বা খেলার প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্যে জলাশয়, নদী, সমুদ্র উপকূল বা সমুদ্রে চালানো হয়৷ ছোট কায়াক সাধারণত ১০ থেকে ১৮ ফুট লম্বা হয়৷ অপরদিকে দীর্ঘতম কায়াকগুলো ২৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়৷ কায়াকগুলো চওড়ায় ২১ ইঞ্চি হতে ৩৬ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে৷ কায়াকগুলো তাদের আকৃতি এবং নকশার কারণে বেশ দ্রুতগতির হয়ে থাকে। ছোট কায়াকে একজন বসতে পারে। আর বড় কায়াকগুলোতে ২-৩ জন বসতে পারে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.849625795873502,2.219824615437454,2.4790030028961594 "নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো: এ জগতে যিনি উঠেন, তিনি সাধারণের মধ্যে জন্মিয়া, সাধারণের মধ্যে বাড়িয়া, সাধারণের ওপর মস্তক তুলিয়া দাঁড়ান; তিনি অভ্যন্তরীণ মালমশলার সাহায্যে বড় হইয়া থাকেন। কুষ্মান্ড-লতা যেমন যষ্ঠির সাহায্যে মাচার ওপর ওঠে, তেমনি কোন কাপুরুষ, কোন অলস শ্রমকাতর মানুষ কেবলমাত্র অপরের সাহায্যে এ জগতে প্রকৃত মহত্ত্ব লাভ করিয়াছে? এ জগতে উঠিয়া-পড়িয়া, রহিয়া-সহিয়া, ভাঙ্গিয়া-গড়িয়া, কাঁদিয়া-কাটিয়া মানুষ হইতে হয়; ইহা ছাড়া মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব লাভের অন্য পথ নাই।","পৃথিবীতে কিছু মানুষ রয়েছে যারা সর্বসাধারণের মধ্য থেকেই নিজ প্রচেষ্টায় মহৎ হয়ে ওঠেন। নিজ প্রচেষ্টা ব্যতীত কেবলমাত্র অন্যের সাহায্য নিয়ে প্রকৃত্ব মহত্ত্ব লাভ করা যায় না। তাই নিজ উদ্যোগ, শ্রম, মেধা, অধ্যবসায়, ধৈর্য ও দুঃখ লাঘবের ক্ষমতা প্রভৃতি গুনাবলীর দ্বারা সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব অর্জন করা সম্ভব।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9934026528416497,2.5453806756970856,2.822851045078095 মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি ব্যবস্থা চালু করা হয় কেন?,"সামরিক শাসনকে দীর্ঘায়িত করার লক্ষ্যে ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন। মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে মোট ৮০ হাজার নির্বাচিত ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে এরাই শুধু অংশগ্রহণের মাধ্যমে মতামত প্রকাশের সুযোগ পেত। মূলত এ নির্বাচন পদ্ধতি পূর্ব পাকিস্তানের সব ক্ষেত্রে বৈষম্যের সৃষ্টি করে। এর মধ্য দিয়ে আইয়ুব খান তার শাসনামলকে সুসংহত করার চেষ্টা করেন।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.724086468596007,2.124065285666208,2.4253699347046744 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৭১ সালে স্বাধীন হওয়ার পরে, বাংলাদেশ একাধিক সামরিক অভ্যুত্থান দেখেছিল, ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট","রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে সেনা অফিসারদের একটি দল, যারা খোন্দকার মোশতাক আহমেদকে রাষ্ট্রপতি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, দিয়ে শুরু হয়েছিল। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ এবং কর্নেল শাফাত জামিলের নেতৃত্বে মুজিবপন্থী কর্মকর্তারা একই বছরের ৩ নভেম্বর খোন্দকার মোস্তাক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। নভেম্বর একটি পাল্টা অভ্যুত্থান সেনাপ্রধান মেজরকে নিয়ে আসে। জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায়। ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণ করেন এবং সেনাপ্রধানের দায়িত্ব লেঃ জেনারেলকে দিয়েছিলেন। হুসেন মুহাম্মদ এরশাদ। জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠন করেছিলেন এবং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রবর্তন করার চেষ্টা করেছিলেন, তবে ১৯৮১ সালে তাকে মেজরের অধীনে একদল সেনা অফিসার হত্যা করেছিলেন । জেনারেল আবুল মনজুর । সেনাবাহিনী আবার ক্ষমতা দখল করবে বলে আশঙ্কা করা হলেও সেনাপ্রধান এরশাদ জিয়াউর রহমানের বেসামরিক উত্তরসূরি, সহ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তারের প্রতি অনুগত ছিলেন এবং মনজুর-নেতৃত্বাধীন অভ্যুত্থান প্রচেষ্টাকে চূর্ণ করেছিলেন। ১৯৮২ সালের নির্বাচনে সাত্তার বিএনপির রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হন, যা তিনি জিতেছিলেন।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4119223430853607,2.410449234938656,2.5038464829765856 "নিচের অনুচ্ছেদ পড়ে প্রশ্নটির উত্তর দাও। সূর্য্য পড়াশুনা শেষ করার পর চাকরি না পেয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়। কয়েক বছরের মধ্যে সে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয় এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। পরবর্তীতে তার এলাকার অনেকেই এই পথ অনুসরণ করে স্বাবলম্বী হয়। তার ভাই প্রতাপ বাড়িতে থেকে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে। প্রশ্ন: উদ্দীপকে প্রতাপের উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের প্রক্রিয়াটি কী?","উদ্দীপকে প্রতাপের উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের প্রক্রিয়াটি হলো তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর অনলাইন লার্নিং বা ই-শিক্ষা পদ্ধতি। ইলেক্ট্রনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাই হচ্ছে ই-লার্নিং। ই-লার্নিং পদ্ধতিতে যে কোনো সময় যে কোনো স্থানে জানা বা শিক্ষা উপকরণের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে। বর্তমানে পড়ালেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ই-লার্নিং পোর্টাল চালু হয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই পছন্দের বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে পারে। বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোই এখন অনলাইন কোর্স চালু করেছে। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই যে কেউ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ই-লার্নিং কোর্সে অংশ নিয়ে অনলাইনেই তার সমস্ত শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে। এমনকি ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সফল হলে ঐ শিক্ষার্থী নিয়মিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন করতে সক্ষম হবে। উদ্দীপকের প্রতাপ বাড়িতে থেকে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে। সুতরাং সে অবশ্যই অনলাইন লার্নিং বা ই-লার্নিং প্রক্রিয়ায় তার উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে সক্ষম হয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.216647041008922,2.0225982677288954,2.0444720049134 "নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ: জ্ঞান যে বাহুতে বল দেয়, জ্ঞানের তাই শ্রেষ্ঠ ফল নয়; জ্ঞানের চরম ফল যে তা চোখে আলো দেয়। জনসাধারণের চোখে জ্ঞানের আলো আনতে হবে, যাতে মানুষের সভ্যতার অমূল্য সৃষ্টি, তার জ্ঞান বিজ্ঞান, তার কাল্যকলা, তার মূল্য জানতে পারে। জনসাধারণ যে বঞ্চিত, সে কেবল অন্ন থেকে বঞ্চিত বলে নয়, তার পরম দুর্ভাগ্য যে সভ্যতার এইসব অমৃত থেকে সে বঞ্চিত। জনসাধারণকে যে শেখাবে একমাত্র অন্নই তার লক্ষ্য, মনে সে তার হিতৈষী হলেও কাজে তার স্থান জনসাধারণের বঞ্চকের দলে। পৃথিবীর যেসব দেশে আজ জনসংঘ মাথা তুলেছে, জনসাধারণের মধ্যে শিক্ষার প্রচারেই তা সম্ভব হয়েছে। তার কারণ কেবল এই নয় যে, শিক্ষার গুণে পৃথিবীর হালচাল বুঝতে পেরে জনসাধারণ জীবনযুদ্ধে জয়ের কৌশল আয়ত্ব করেছে। এর একটি প্রধান কারণ সংখ্যার অনুপাতে জনসাধারণের সমাজে শক্তি লাভের যা গুরুতর বাধা অর্থাৎ সভ্যতা লোপের আশঙ্কা, শিক্ষিত জনসাধারণের বিরুদ্ধে সে বাধার ভিত্তি ক্রমশই দুর্বল হয়ে আসে।","শক্তির উৎস আলো, তেমনি জ্ঞানীরা আলোকিত এবং শক্তিশালী। শক্তি ও সামর্থের বিচারে জ্ঞানের অবস্থান সবার উপরে। সভ্যতার বীজ বুনন থেকে বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় চরম উৎকর্ষতায় অবস্থান জ্ঞানাচর্চারই ফলাফল। জ্ঞানের আলোর অভাবে সভ্য সমাজেও আধুনিক বিজ্ঞানের বিশ্বয়কর উদ্ভাবনের সূফল থেকে বঞ্চিত মানুষের সংখ্যা কম নয়। যে জাতি যত বেশী জ্ঞানী সে জাতি তত বেশী উন্নত। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.96046497199583,3.179060058939215,3.1678928004309155 কিভাবে একটি অধিবর্ষ সনাক্ত করতে?,যদি বছরটি 4 দ্বারা বিভাজ্য হয় তবে শতাব্দীর বছর ব্যতীত এটি একটি লিপ ইয়ার যে ক্ষেত্রে এটি 400 দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.569675389487082,2.7492783865856016,4.160805359388206 " যদি সাদা আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায়, তাহলে কী হবে",যদি সাদা আলো একটি প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায় তবে এটি তার 7 টি উপাদান রঙে প্রতিসৃত হয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.022900461789988,3.1979212121784566,3.585532387331683 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ডিসেম্বর ১১, ২০১৮ আলী স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে মূল রোস্টারে আসে এবং ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর মুখোমুখি হয়, কিন্তু হেরে যায়। এরপরের সপ্তাহে আলী এজে স্টাইলস এর সাথে টিমআপ করে আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান কে হারায়, যখন আলী ব্রায়ানকে পিন করে। এরপরের সপ্তাহে সিঙ্গেল ম্যাচে আলী আলমাস কে হারায়।. ম্যাচ শেষে ব্যাকস্টেজে ব্রায়ান আলীকে আক্রমণ করে। জানুয়ারি ২, ২০১৯ সালে স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে আলী ""ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশীপ"" এর জন্য সামোয়া জো, এজে স্টাইলস, রেন্ডি অরটন, রে মিস্টেরিওর সাথে একটি ফেটাল-৫-ওয়ে ম্যাচে অংশ নেয়। যেটিতে এজে রেন্ডিকে পিন করে ম্যাচ জিতে। জানুয়ারি ৯ তারিখের এপিসোডে আলী মিস্টেরিওর সাথে টিমঅাপ করে সামোয়া জো এবং আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এর বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। জানুয়ারি ১৬ তারিখের এপিসোডে আলী সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলতে চায় কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে জো তাকে আক্রমণ করলে ম্যাচটি নো কন্টেস্ট এর শেষ হয়। এরপরের সপ্তাহে সে সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু সাবমিশন এর মাধ্যমে হেরে যায়। জানুয়ারি ২৮ রয়্যাল রাম্বালে আলী ১৩ নং এ প্রবেশ করে ৩০ মিনিট রিংয়ে থেকে শিনসুকে নাকামুরা এবং সামোয়া জোকে এলিমিনেট করে, কিন্তু নিয়া জ্যাক্স দ্বারা এলিমিনেট হয়ে যায়। আলীকে মূলত ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ এর জন্য এলিমিনেশন চেম্বারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ইঞ্জুরির কারণে তাকে সরিয়ে কফি কিংস্টনকে দেয়া হয়। মার্চ ২, ২০১৯ এ একটি লাইভ ইভেন্টে আলী ফিরে আসে। মার্চ ১১ তারিখে আলী",ফাস্টলেনে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায় ড্যানিয়েল ব্রায়ান এবং কেভিন ওয়েন্স এর সাথে। কিন্তু ব্রায়ান আলীকে পিন করে তার টাইটেলটি রিটেইন করে। পরবর্তী স্ম্যাকডাউনে আলী কেভিন ওয়েন্স এর সাথে টিমআপ করে রোয়ান এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2333158739905743,2.355171986649334,2.2535052367560513 অনুচ্ছেদ লিখুন: গণিত অলিম্পিয়াড।,"আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড হচ্ছে এমন একটি গণিত অলিম্পিয়াড যা মূলত প্রতিযোগীদের বুদ্ধিমত্তা ও গণিতের ওপর পারদর্শিতা নির্ণয়ের প্রতিযোগিতা। এটি আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন প্রতিযোগিতা, যেটি মাধ্যমিক স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্যে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয়। সর্বপ্রথম রোমানিয়ায় ১৯৫৯ সালে এটি অনুষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর হয়ে আসছে এই অনুষ্ঠান। একমাত্র ১৯৮০ সালে মঙ্গোলিয়ায় অভ্যন্তরীণ গণ্ডগোলের কারণে গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়নি। এ প্রতিযোগিতায় মাধ্যমিক স্তরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারে এবং বয়স হতে হবে অনধিক ২০ বছর। প্রায় ৯০টি দেশ গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে থাকে। প্রতিটি দলের সদস্য সংখ্যা থাকে ছয়জন করে। এই সকল শর্তসাপেক্ষে যে কোনো ছাত্র একাধিকবার গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতে পারে। এই পরীক্ষাটি হয়ে থাকে দুই দিনব্যাপী। প্রশ্নপত্রে থাকে ছয়টি সমস্যা। প্রতিটি সমস্যার জন্যে বরাদ্দ থাকে ৭ নম্বর। তাই এ পরীক্ষার পূর্ণমান হচ্ছে ৪২। প্রতিযোগীরা একেক দিনে তিনটি সমস্যা সমাধান করার জন্যে সাড়ে চার ঘণ্টা সময় পায়। সমস্যা সমাধান করার ক্ষেত্রে প্রতিযোগীদের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মাধ্যমিক স্তরের গণিত থেকেই নির্ধারণ করা হয়ে থাকে এই সমস্যাগুলো। কিন্তু সমস্যাগুলো থাকে ছোটো ও বিচিত্র। ফলে মাধ্যমিক স্তরের গণিত ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারলেই এ প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করা সম্ভব। মাধ্যমিক স্কুল গণিতের নানা বিভাগ যেমন জ্যামিতি, বীজগণিত, সংখ্যাতত্ত্ব এবং কম্বিনেটরিক্স ইত্যাদি বিভাগ থেকে প্রশ্ন করা হয়। এই সমস্যাগুলোর সমাধান প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের জ্ঞান দিয়ে করা গেলেও প্রয়োজন হয় প্রচুর অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার। উল্লেখ্য, প্রতিযোগিতায় কোনো দলকে নম্বর না দিয়ে নম্বর দেওয়া হয় প্রতিযোগীকে। প্রতিযোগীদের ব্যক্তিগত নম্বরের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয় র‍্যাংকিং। পদক প্রাপ্তির জন্যে ন্যূনতম নম্বর এমনভাবে নির্ধারণ করা হয় যেন সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর অনুপাত প্রায় ১ : ২ : ৩ হয়। এছাড়া অসাধারণ নৈপুণ্য বা চমৎকার সাধারণীকরণের জন্যে দেওয়া হয় বিশেষ পুরস্কার। আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে দল প্রেরণ করার জন্যে প্রতিটি দেশই দেশের অভ্যন্তরে সাধারণত স্থানীয়, বিভাগীয় ও জাতীয় প্রতিযোগিতার আয়োজন করার মাধ্যমে দল নির্বাচন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের গণিত উন্নয়নে গণিত অলিম্পিয়াডের ভূমিকা অনস্বীকার্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.25809661564644,1.8830695009101788,1.9680490511849016 "নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ: চরিত্র ছাড়া মানুষের গৌরব করার আর কিছু নেই। মানুষের শ্রদ্ধা যদি মানুষের প্রাপ্য হয়, মানুষ যদি মানুষকে শ্রদ্ধা করে, সে শুধু তার চরিত্রের জন্যে। অন্য কোনো কারণে মানুষের মাথা মানুষের সামনে নত হওয়া দরকার নেই। জগতে যে সকল মহাপুরুষ জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের গৌরবের মূলে এই চরিত্রশক্তি। তুমি চরিত্রবান ব্যক্তি এ কথার অর্থ এই নয় যে, তুমি শুধু লম্পট নও। তুমি সত্যবাদী, বিনয়ী এবং জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করো। তুমি পরদুঃখকাতর, ন্যায়বান এবং স্বাধীনতাপ্রিয় চরিত্রবান মানে এই।","চরিত্রই মানুষের একমাত্র সম্পদ যার কারণে সে গৌরবান্বিত হয়, অন্যের শ্রদ্ধা প্রাপ্ত হয়। যুগ যুগ ধরে মহাপুরুষগণ এই চরিত্র বলেই গৌরব আর শ্রদ্ধা লাভ করে আসছেন। তাদেরকেই চরিত্রবান বলা যায় যাদের কামনা সংযত, সত্যবাদী, বিনয়ী, জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, পরদুঃখকাতর, ন্যায়বান এবং স্বাধীনতাপ্রিয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.576846598956339,2.5838037089816517,2.4374868960441423 "নিচের বাগধারাটির অর্থ কী উলু বনে মুক্ত ছড়ানো",এমন একটি জায়গায় বা পরিস্থিতিতে উপস্থিত হওয়া যেখানে প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করা হছেনা,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.601841022960561,2.7842816809267497,5.2026005013405605 "Write a continuation for this paragraph - জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ৬৬০, যা ১৯৯০ সালের ২রা আগস্ট গৃহীত হয়, ইরাক দ্বারা কুয়েত আক্রমণের","উল্লেখ করার পর কাউন্সিল এই আগ্রাসনের নিন্দা জানায়, এবং ১৯৯০ সালের ১লা আগস্ট ইরাককে অবিলম্বে এবং নিঃশর্তভাবে ভুমি প্রত্যাহারের দাবি জানায়।",Bengali,ben,re-annotations,a6df812ec23ed62e1682359609f457ac0956903e4398c3e0bc3d949f2b536a9f,2.8088055135194767,2.963410099357794,3.354514737209791 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : আলবার্ট আইনস্টাইন: আলবার্ট আইনস্টাইন ( আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য। প্রশ্ন : আলবার্ট আইনস্টাইন কত সালে মারা গিয়েছিলেন ?","এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫ সালে মারা গিয়েছিলেন |",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8881095102565095,2.7584115646815848,2.099239845137753 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? এই মাসের প্রথম দিনে, ভালেনসিয়ার বিরুদ্ধে একটি আত্মঘাতী গোল এবং বাজকেজের গোলের মাধ্যমে ২–০ গোলে জয়লাভ করে ৩ পয়েন্ট অর্জন করে। ২০১৮ সালের ৬ই ডিসেম্বর তারিখে, কোপা দেল রে'র ৩২ দলের পর্বের ফিরতি লেগে মেলিয়ার বিরুদ্ধে আসেন্সিও ও ইস্কোর জোড়া গোল এবং ভিনিসিউস ও হাভি সানচেজের একটি গোলের মাধ্যমে ৬–১ গোলে জয়লাভ করে; এর ফলে রিয়াল মাদ্রিদ সামগ্রিকভাবে ১০–১ গোলে জয়লাভ করে ১৬ দলের পর্বে অগ্রসর হয়। তিন দিন পর, বেলের করা একমাত্র গোলের মাধ্যমে এসডি উয়েস্কার বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচে ১–০ গোলে জয়লাভ করে। চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে মাদ্রিদ রুশ ক্লাব সিএসকেএ মস্কোর বিরুদ্ধে ০–৩ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ১৫ই ডিসেম্বর তারিখে, বেনজেমার করা একমাত্র গোলের বিনিময়ে মাদ্রিদ রায়ো ভায়েকানোর বিরুদ্ধে ১–০ গোলে জয়লাভ করেছিল। ২০১৮ সালের ১৯শে ডিসেম্বর তারিখে, ২০১৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে জাপানের ক্লাব কাশিমা অ্যান্টলার্সকে ৩–১ গোলে হারিয়ে দেয়; উক্ত ম্যাচে বেল এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো হ্যাট্রিক করেন। ৩ দিন পর, ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্লাব আল-আইনকে ৪–১ গোলে হারিয়ে টানা তৃতীয় বার এবং রেকর্ড পরিমাণ ৪ বার ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা জয়লাভ করে; এই ম্যাচে লুকা মদরিচ, মার্কোজ ইয়োরেন্তে, রামোস একটি করে গোল করেছিল।",২০১৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.324160443648062,1.8575104527579476,2.4247694930378354 "অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং হ্যাঁ বা না দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিন। উত্তর দেওয়া সম্ভব না হলে উল্লেখ করুন | প্রশ্ন : তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মসম্প্রদায় দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রথম দলাই লামার নাম কী ? অনুচ্ছেদ : তিব্বতের ইতিহাস মূলত তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস ও বিবর্তনের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। এই ধর্ম শুধুমাত্র তিব্বতী সংস্কৃতি নয়, মঙ্গোল ও মাঞ্চু জাতির গৌরবোজ্জ্বল সংস্কৃতি গড়ে তুলতে সহায়ক হয়ে ওঠে। ভারত ও চীনের মতো দুইটি সুপ্রাচীন সভ্যতার মধ্যবর্তী স্থানে তিব্বতী সভ্যতার বিস্তার ঘটে। তিব্বত মালভূমির পূর্বে অবস্থিত পর্বতশ্রেণী তিব্বত ও চীনের মধ্যেকার সীমান্ত হিসেবে দীর্ঘকাল অবস্থান করেছ, অপরদিকে হিমালয়ের সুউচ্চ পর্বতশ্রেণী ভারত ও নেপালের রাজ্যগুলি থেকে তিব্বতকে পৃথক করে রেখেছে। এই দুই সভ্যতার মধ্যে মূলতঃ ভারত থেকে শান্তরক্ষিত, কমলশীল, বিমলমিত্র, অতীশ দীপঙ্করের মতো বহু বিখ্যাত মহাযানী বৌদ্ধ পন্ডিত এবং পদ্মসম্ভবের মতো বিখ্যাত তান্ত্রিক তিব্বতের দুর্গম পথে যাত্রা করে তিব্বতী শাসককদের পৃষ্ঠপোষকতায় তন্ত্রসমৃদ্ধ তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের সূচনা ও প্রসার করলে তিব্বতে একটি ধর্ম ও তন্ত্রকেন্দ্রিক সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। তিব্বত সাম্রাজ্য তিব্বত একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে গড়ে ওঠে যখন গ্নাম-রি-স্রোং-ব্ত্সন[1]:২৯৮ নামক ইয়ার্লুং উপত্যকার একজন গোষ্ঠীইপতি আনুমানিক ৬০০ খ্রিষ্টাব্দে ঐ উপত্যকা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সমস্ত গোষ্ঠীদের একের পর এক যুদ্ধে পরাজিত করে সমগ্র মধ্য তিব্বত নিজের অধিকারে নিয়ে আসেন এবং এক শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থা গঠন করতে সক্ষম হন, যার ফলে তিব্বত মালভূমির বিভিন্ন গোষ্ঠী একত্রিত হয়।[2]:৫ ৬১৮ অথবা ৬২৯ খ্রিষ্টাব্দে বিদ্রোহীদের দ্বারা বিষক্রিয়ার মাধ্যমে হত্যা গ্নাম-রি-স্রোং-ব্ত্সনকে হত্যা করা হলে, তাঁর পুত্র স্রোং-ব্ত্সন-স্গাম-পো এই বিদ্রোহ দমন করে একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে দেশকে গড়ে তোলেন। [3]:১৯ [4]:৪৪৩ তিনি সুমপা জাতি[5]:১৩০,১৪৭, ঝাংঝুং রাজ্য[1]:৫৯[6]:৩০[7]:১২৭,১২৮, তুয়ুহুন রাজ্য এবং ট্যাং সাম্রাজ্যের সীমান্তপ্রদেশ সোংঝৌ আক্রমণ করেন[8]:১৬৮,১৬৯ তাঁর রাজত্বে তিব্বতে প্রথম বৌদ্ধ ধর্ম প্রবেশ করে। তিনি লাসা শহরে জোখাং সহ বহু বৌদ্ধ মন্দির স্থাপন করেন।[9][10] ও লাসা শহরকে তিনি সুসজ্জিত করে রাজধানীর মর্যাদা দেন।[11][12] তাঁর মন্ত্রী থু-মি-সাম-ভো-তাকে তিব্বতী ভাষার জন্য লিপি প্রস্তুত করলে তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলি সংস্কৃত থেকে তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ[13] ও সংবিধান রচনা শুরু হয়।[14] তাঁর পৌত্র সম্রাট খ্রি-মাং-স্লোন-র্ত্সান পশ্চিম তুর্কী খাগানাতের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে এই দুই শক্তি ৬৬৩...",প্রদত্ত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে সঠিক উত্তরটি কী হওয়া উচিত তা আমি নিশ্চিত নই।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.513901425943616,2.125186914721492,2.57968608211964 "নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : অভিস্রবণ ঘটে যখন",দুইটি ভিন্ন ঘনত্ব ধারণকারী দ্রবীভূত পদার্থ একটি অর্ধভেদ্য ঝিল্লি দ্বারা বিভক্ত করা হয়। ,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.394334259625335,2.514282498455744,4.8888593005434515 "পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে। উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য কতটুকু যৌক্তিক তা মূল্যায়ন করো।","উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য পুরোপুরি যৌক্তিক নয়। চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণের প্রভাবে পৃথিবীর সমুদ্রের পানিরাশি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ফুলে উঠে এবং নেমে যায়। সমুদ্রের পানিরাশির এই ফুলে ওঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। উদ্দীপকে সালমা ও তার স্কুলের সহপাঠীরা লঞ্চে চড়ে শিক্ষাসফরে গেলে এ ঘটনাটি দেখতে পায়। শিক্ষার্থীরা সফরে যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছলেও ফেরার সময় ঐ নদীপথেই পানি কম থাকায় লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি আবার পানিতে ভরে গেলে লঞ্চ ভালোভাবে চলা সম্ভব হয়। ঐ শিক্ষার্থীদের দেখা এ ঘটনাটি হলো জোয়ার ভাটা। জোয়ার ভাটা সম্পর্কে জানতে চাইলে সালমার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই জোয়ার ভাটা ঘটে থাকে। সমুদ্রে জোয়ার ভাটা সৃষ্টির ক্ষেত্রে চাঁদ সত্যিই প্রধান ভূমিকা রাখে। সমুদ্রের যে অংশ যখন চাঁদের কাছাকাছি থাকে চাঁদের আকর্ষণে সে স্থানে জোয়ার হয়। আর যে অংশে জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে তখন ভাটা হয়। কিন্তু চাঁদের আকর্ষণ শক্তি ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ বা কেন্দ্রাভিমুখী শক্তিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। পৃথিবী তার অক্ষের উপর দ্রুতবেগে ঘুরছে বলে তার পৃষ্ঠ থেকে তরল পানিরাশির চতুর্দিকে ছিটকে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। একে কেন্দ্রাতিগ শক্তি বলে। পৃথিবী ও চন্দ্রের আবর্তনের জন্য ভূ-পৃষ্ঠের তরল ও হালকা পানিরাশির ওপর কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাব বেশি হয়। এর ফলেই পানিরাশি সর্বদা বাইরে নিক্ষিপ্ত হয় এবং তা ভূপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায়। এ বিষয়টিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে সহায়তা করে। উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, জোয়ার ভাটার কারণ সম্পর্কে সালমার সহপাঠীর বক্তব্য আংশিক সঠিক। কেননা চাঁদ ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ শক্তি জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7894207682910874,2.194842220747186,2.198360507645294 এশিয়ার জনগোষ্ঠী ও ভাষা সম্পর্কে সংক্ষেপে বলো?,"এশিয়া, বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় মহাদেশ, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং ভাষার একটি গলে যাওয়া পাত্র। মধ্যপ্রাচ্যের বিস্তীর্ণ মরুভূমি থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রসালো চিরসবুজঅরণ্য পর্যন্ত বিস্তৃত এশিয়া হল অসংখ্য জাতিগত গোষ্ঠী এবং ভাষার আবাস যা এর ইতিহাস এবং পরিচয়ের সমৃদ্ধ ট্যাপেস্ট্রিকে আকার দিয়েছে। ৪.৬ বিলিয়নেরও বেশি লোকের বাসস্থান এশিয়া, জাতিগত বৈচিত্র্যের ভান্ডার। মহাদেশটি জাতিগত গোষ্ঠীগুলির একটি উল্লেখযোগ্য বিন্যাসের আবাসস্থল, প্রতিটির নিজস্ব স্বতন্ত্র রীতিনীতি এবং ঐতিহ্য রয়েছে। মধ্য এশিয়ার যাযাবর কাজাখ থেকে শুরু করে জাপানের আদিবাসী আইনু পর্যন্ত, এশিয়ার জাতিগোষ্ঠীগুলি একটি বিস্তৃত বৈচিত্র ছড়িয়ে আছে । নিচে বিভিন্ন অঞ্চলের জাতিগত বৈচিত্র সংক্ষেপে উল্লেখ করা হলো - ১. পূর্ব এশিয়া: পূর্ব এশিয়া জাতিসত্তার একটি বর্ণালী নিয়ে গর্ব করে, যার মধ্যে হান চীনারা বৃহত্তম গোষ্ঠী, যা চীনের জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ গঠন করে। যাইহোক, চীনের অভ্যন্তরে, উইঘুর, তিব্বতি এবং ঝুয়াং-এর মতো আরও অসংখ্য জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নিজস্ব ভাষা এবং সাংস্কৃতিক অনুশীলন রয়েছে। ২. দক্ষিণ এশিয়া: ভারত, নিজেই একটি উপমহাদেশ, জাতিগত গোষ্ঠী এবং ভাষার বিস্ময়কর বৈচিত্র্যের আবাসস্থল। ২০০০ টিরও বেশি স্বতন্ত্র জাতিগোষ্ঠী এবং ১৬০০ টিরও বেশি ভাষা কথ্য, ভারত একটি সাংস্কৃতিক মোজাইক। দক্ষিণ ভারতের দ্রাবিড় জনগণ, উত্তরের পাঞ্জাবি এবং সারা দেশের বিভিন্ন উপজাতি গোষ্ঠী এর সমৃদ্ধ টেপেস্ট্রিতে অবদান রাখে। ৩. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জাতিগত বৈচিত্র্য সমানভাবে চিত্তাকর্ষক। ইন্দোনেশিয়ার জাভানিজ থেকে শুরু করে কম্বোডিয়ার খেমার এবং মায়ানমারের জাতিগত সংখ্যালঘু, প্রতিটি গোষ্ঠী এই অঞ্চলে তাদের অনন্য ঐতিহ্য নিয়ে আসে। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং অন্যান্য দ্বীপের সাথে সংযোগকারী অস্ট্রোনেশিয়ান পরিবারের ভাষা এখানে ব্যাপকভাবে কথা বলা হয়। ৪. মধ্য এশিয়া: মধ্য এশিয়া, প্রায়ই সভ্যতার সংযোগস্থল হিসেবে বিবেচিত, যাযাবর এবং বসতি স্থাপনকারী জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল। উজবেক, কিরগিজ এবং তুর্কমেন হল কিছু বিশিষ্ট গোষ্ঠী যারা এই অঞ্চলে তাদের চিহ্ন রেখে গেছে। এখানে কথ্য ভাষাগুলি বৈচিত্র্যময়, তুর্কিক, ফার্সি এবং মঙ্গোলিক ভাষা দ্বারা প্রভাবিত। ৫. মধ্যপ্রাচ্য: মধ্যপ্রাচ্য, তার জটিল ইতিহাস সহ, আরব, পারস্য, কুর্দি এবং অ্যাসিরিয়ানদের মতো বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল। এই অঞ্চলের ভাষাগত বৈচিত্র্য তার জটিল ইতিহাসের একটি প্রমাণ, যেখানে আরবি, ফার্সি, তুর্কি এবং হিব্রু ভাষা বিভিন্ন জাতিতে কথ্য। ভাষা জাতিগত পরিচয়ের একটি সংজ্ঞায়িত বৈশিষ্ট্য এবং সংস্কৃতি সংরক্ষণের একটি মূল উপাদান। এশিয়া হাজার হাজার ভাষার আবাসস্থল, প্রত্যেকটির নিজস্ব ইতিহাস এবং তাৎপর্য রয়েছে। এশিয়ার ভাষাগত ভূদৃশ্যকে বিভিন্ন ভাষা পরিবারে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে। চীন-তিব্বতীয় পরিবার, যার মধ্যে চীনা এবং তিব্বতি রয়েছে, পূর্ব এশিয়ায় আধিপত্য বিস্তার করে। ইন্দো-ইউরোপীয় পরিবার হিন্দি, বাংলা এবং উর্দু সহ দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পাওয়া অস্ট্রোনেশিয়ান পরিবার প্রশান্ত মহাসাগর জুড়ে কথিত ভাষাগুলিকে সংযুক্ত করে। দুর্ভাগ্যবশত, এশিয়াতেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিপন্ন ভাষা রয়েছে। বিশ্বায়ন, নগরায়ণ এবং প্রভাবশালী ভাষার বিস্তারের ফলে অনেক আদিবাসী ভাষার অবক্ষয় ঘটেছে। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য এই ভাষাগুলিকে নথিভুক্ত এবং পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। ",Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,3.392384073937781,1.9620210894764216,2.0192885750459486 "সংক্ষেপে শেক্সপিয়রের বাবা, মা, স্ত্রী ও পরিবারের বর্ণনা দাও।",উইলিয়াম শেক্সপিয়রের বাবা জন শেক্সপিয়র ও তার মা ম্যারি আর্ডেন। তিনি ছিলেন তার বাবা-মায়ের আট সন্তানের মধ্যে তৃতীয় এবং ছেলে সন্তানের মধ্যে প্রথম। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৫৮২ সালে তিনি তার চেয়ে আট বছরের বড় অ্যানি হ্যাথওয়েকে বিবাহ করেন। অ্যানির গর্ভে শেক্সপিয়রের তিনটি সন্তান হয়েছিল— সুসান এবং হ্যামনেট ও জুডিথ (জমজ)।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.5199056391761068,2.4650670242213346,2.671483373452623 "অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ সিরিজ","সফর শুরু হয়েছিল। এ গ্রুপে দলটির সাথে ছিল ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা। কিন্তু দলটি ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার কাছে পরাভূত হয় এবং নিউজিল্যান্ডের সাথে বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় পরিত্যক্ত হওয়ায় এক পয়েন্ট অর্জন করে। এরফলে অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ-এ’র সর্বনিম্ন স্থানে অবস্থান করে ও প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.2171038354116868,2.0768750945088166,2.38067929316971 কোন প্রাণীকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়?,"উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। উট মরুজীবনের জন্য চমৎকারভাবে অভিযোজিত। এদের প্রশস্ত পদ বালির উপর চলাচলের জন্য যেমন উপযুক্ত, তেমনি নাসারন্ধ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার ক্ষমতা এবং সংবদ্ধ করার উপযোগী। দুই সারি চোখের পাপড়ি মরুভূমিতে বসবাসের জন্য খুবই সহায়ক। আর এসব উপযোগিতার কারণে উট মরুভূমিতে সহজেই মালামাল বহন করতে পারে। এজন্য একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.7409294707052276,2.8021077570682715,2.775829446362973 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : কর্নেলিয়াস সাইপ্রিয়ান হেনরি (জন্ম ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ সালে সেন্ট লুসিয়ায়) একজন কানাডার ক্রিকেটার এবং রাগবি ইউনিয়নের খেলোয়াড়। তিনি ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে",খেলেন যেখানে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি দুটি উইকেট নিয়েছিলেন (মাস্টার ক্লাসের ব্যাটসম্যান অ্যালান বর্ডারকে বল করে)। তারপরে তিনি ১৯৮০ এর দশকে কানাডার হয়ে রাগবি খেলেন। তিনি বর্তমানে বেল এয়ার সিসির হয়ে অটোয়ায় ক্রিকেট খেলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.175170127760529,2.887670026779795,2.7126766238952227 "কিভাবে একটি ""ট্র্যাপডোর"" মাকড়সা শিকার করে?","ট্র্যাপডোর স্পাইডার হল মাকড়সার একটি প্রজাতি যারা মাটিতে গর্ত তৈরি করে। প্রতিটি বুরোতে একটি কবজা সহ মাটি এবং জালের তৈরি একটি দরজা রয়েছে। গর্তের বাইরে একটি পাতলা জালের স্ট্র্যান্ড রয়েছে যা একটি ফাঁদ লাইন হিসাবে কাজ করে। যখন একটি পোকা ফাঁদের লাইন স্পর্শ করে তখন মাকড়সা গর্তের দরজা খুলে দেয়, পোকাটিকে ধরে ফেলে এবং বরোর ভিতরে নিয়ে যায়।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,5.671557313204679,2.659961523676121,3.0496358268711554 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এছাড়া কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি এ. ডি. হোয়াইট প্রফেসর-এট-লার্জ মনোনীত হয়েছিলেন এবং সাত বছর দায়িত্ব পালন করেছেন। পাহলভি শাসনামলে তার নেতৃত্বেই ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম ইমপেরিয়াল ইরানিয়ান একাডেমী অব ফিলোসফি (বর্তমানে ইরানিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফিলোসফি) গড়ে ওঠে। ১৯৭৯ সালে",ইরানে বিপ্লবের পর তিনি স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস শুরু করেন এবং প্রথমে উতাহ ও |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.80125408785612,2.8127321953775524,3.235472269645255 খাদ্য নীতি ২০০৬ কেন প্রণীত হয়? ব্যাখ্যা কর।,"খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে বাংলাদেশে খাদ্য নীতি ২০০৬ প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০০৬ সালে খাদ্য নীতি প্রবর্তন করা হয়। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গৃহীত উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপগুলো হলো— কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা), ভিজিএফ, ভিজিডি, টিআর প্রভৃতি। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার প্রায় ২০ লাখ টন চাল দুঃস্থ, নিরন্ন, প্রতিবন্ধী ও শ্রমিকদের সরবরাহ করে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের খাদ্যের নিশ্চয়তা প্রদান এবং তাদেরকে স্বাবলম্বী করার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.9272957268297235,2.564361802292346,2.872770772301857 "এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? শের আলি ১৮৬০-এর দশকে পাঞ্জাব মাউন্টেড পুলিশে ব্রিটিশ প্রশাসনের জন্য কাজ নিয়োজিত ছিলেন। তিনি খাইবার এজেন্সির তিরাহ উপত্যকা থেকে এসে পেশোয়ারের কমিশনারের জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি ব্রিটিশদের সেবায় আম্বালায় অশ্বারোহী রেজিমেন্টে যুক্ত ছিলেন। তিনি ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ বা মহাবিদ্রোহের সময় রোহিলখণ্ড ও অবধে প্রেসিডেন্সি সেনাবাহিনীতে (অর্থাৎ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সেবা করা) দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পেশোয়ারে মেজর হিউ জেমসের অধীনে অশ্বারোহী সৈনিক হিসেবে এবং রেনেল টেলরের জন্য মাউন্ট অর্ডারলি হিসেবে কাজ করেন। রেনেল টেলর শের আলীকে ঘোড়া, পিস্তল ও সংশয় পত্র দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। তার উত্তম চরিত্রের কারণে, শের আলি ইউরোপীয়দের মধ্যে জনপ্রিয় ছিলেন এবং রেনেল টেলরের সন্তানদের দেখাশোনায় নিযুক্ত ছিলেন। পারিবারিক কলহের মধ্যে তিনি দিনের আলোতে পেশোয়ারে হায়দার নামে তার এক আত্মীয়কে হত্যা করেন এবং তাকে ১৮৬৭ সালের ২ই এপ্রিল মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, যদিও তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। আপিলে, বিচারক কর্নেল পোলেক তার সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড মঞ্জুর করেন এবং তাকে তার শাস্তি পূরণের জন্য কালা পানি বা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে নির্বাসিত করা হয়ে। তাকে পোর্ট ব্লেয়ারে নাপিত হিসেবে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তিনি তার আগমনের পর থেকে ভাল আচরণকারী হিসাবে পরিচিত ছিলেন।",সিপাহী বিদ্রোহ সম্পর্কে |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.564123829194709,2.957655691277134,2.712557785725337 কিউই কোন দেশের জাতীয় পাখি?,কিউই নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.1329376518136103,2.9706676372214558,4.295192631683515 ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থান কী? ব্যাখ্যা কর।,"স্বৈরাচারী এরশাদবিরোধী ১৯৯০ সালের গণআন্দোলনকে নব্বই-এর গণঅভ্যুত্থান বলা হয়। ১৯৮২ সালের শেষ দিকে জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শিক্ষানীতি বাতিলের দাবিতে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম আন্দোলন শুরু করে ছাত্র সমাজ। ১৯৯০ সালের ২০শে নভেম্বর গুলিবিদ্ধ মিলনের মৃত্যু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একযোগে পদত্যাগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন কর্মসূচির কারণে ১৯৯০ সালের ৪ঠা ডিসেম্বর এরশাদ পদত্যাগ করেন। আর তার বিরুদ্ধে সংঘটিত ১৯৯০ সালের আপামর জনতার এ আন্দোলনই ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থান নামে পরিচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.103982077523209,2.5414036549285854,2.7342136417141205 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : ২০০১ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্ট কাকা ব্রাজিল যুব দলের হয়ে খেলেন।কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল ঘানার সাথে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ে যায়।টুর্নামেন্টটিতে কাকা ১ টি গোল করেন।কয়েক মাস পরে,৩১ জানুয়ারি ২০০২ সালে এর সাথে একটি প্রীতি ম্যাচে জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক করেন।তিনি ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ","জয়ী দলের একজন সম্মানিত সদস্য ছিলেন।তবে পুরো টুর্নামেন্ট এ মাত্র ২৫ মিনিট খেলার সুযোগ পান,যার পুরোটাই ছিলো এর সাথে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.1383891248436613,3.2470488392308017,2.6815183958259676 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : রহনপুর প্রাচীন পুন্ড্রবর্ধণ রাজ্যের জনপদে অবস্থিত এবং বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত বিখ্যাত বাণিজ্য কেন্দ্র। কোন কোন ইতিহাস অনুসন্ধানী রহনপুরে প্রাক মুসলিম যুগের উন্নত নগরীর অবস্থানের উল্লেখ করেছেন। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পূর্বে এটি তৎকালীন বৃহত্তর মালদহ জেলার অর্ন্তভূক্ত ছিল।পুনর্ভবা- মহানন্দা নদীর তীরে অবস্থিত রহনপুর পাকিস্তান আমলে নবাবগঞ্জ মহকুমার অধীনে আসে।",বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর এবং ১৯৮৩ সালে উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তিত হলে গোমস্তাপুর থানা উপজেলায় উন্নীত হয় এবং উপজেলার সার্বিক কর্মকান্ডের কেন্দ্রস্থল হিসেবে রহনপুরে উপজেলা পরিষদের প্রশাসনিক অফিস আদালত স্থাপিত হয়।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.98515565362991,2.615093147722064,2.869987913425841 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ; তবুও, যদি শেষ আরেকবারের মত ""ব্লিট্‌জক্রীগ"" তথা ঝটিকা আক্রমণ সফলভাবে পরিচালনা করা যায়, তবে জার্মান বাহিনী","পশ্চিম রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর ওপর মনোনিবেশ করতে পারত। অবশ্যই, এপ্রিলে অনুষ্ঠিত সমঝোতা বৈঠক কোন সমঝোতায় আসতে পারে নি, পারার কথাও নয়। জার্মানদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কুর্স্কের উত্তরে ওরেল ঘাঁটি থেকে এবং দক্ষিণে বেলগোরোড ঘাঁটি থেকে একযোগে হামলা চালানো হবে। উভয় পার্শ্বের সেনারা কুর্স্কের পূর্বদিকে সমবেত হবে, অর্থ্যাৎ ১৯৪১-৪২ সালের শীতকাল আসার পূর্বে ""দক্ষিণ যুগ্ম সৈন্যবাহিনী"" যে অবস্থানে ছিল সেখানেই তারা পুনঃসংগঠিত হবে।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.6282857967909745,2.884675684916233,3.385632003437564 "এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? প্রতুল ভট্টাচার্য বা প্রতুলচন্দ্র ভট্টাচার্য () (১৬ জানুয়ারি, ১৯০০ - ২৯ আগস্ট, ১৯৭৮) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী নেতা হেমেন্দ্রকিশোর আচার্য চৌধুরীর প্রভাবে যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। ময়মনসিংহে শিক্ষা শেষ করে কলকাতায় আইন কলেজে পড়ার সময় বেঙ্গল ক্রিমিনাল ল অ্যাামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টে আটক বন্দি হিসেবে জেলে থাকেন। ১৯২৮ সালে মুক্ত হন। ঐ বছরই কলকাতা কংগ্রেসে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পরিচালিত স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সহ দলনেতার ভূমিকা গ্রহণ করেন। ঐ আধা-সামরিক বাহিনী গঠন করার উদ্দেশ্য ছিলো ভবিষ্যতে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের প্রস্তুতি। ১৯৩০ সালে তিন আইনে ধরা পড়ে ভারতের বিভিন্ন কারাগারে থাকেন। ১৯৩৮ সনে মুক্তি পাবার পর থেকে আমৃত্যু বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন। পূর্ব বাংলার মুক্তি আন্দোলনের সময় বহুভাবে এই আন্দোলনকে সাহায্য করেছেন। তিনি ব্রিটিশ রাজের জেলে মোট ১০ বছর বন্দি ছিলেন।",মুক্তি আন্দোলন |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.316525973786437,5.14078156780728,2.524244236642619 "অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : দক্ষিণ এশীয়ায় ব্রিটিশ শাসনের শেষাংশে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতীয় উপমহাদেশের যে বিভাজন করে, তার আগে বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ একই ভূখণ্ড ছিল, এবং এদের উভয়ের মুখের ভাষা ছিল বাংলা। তাই এই জাতিকে বাঙালি হিসেবেই চিনতো বিশ্ব। কিন্তু পরবর্তিতে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে বিভাজনের মাধ্যমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে পৃথক করে বাংলাদেশ ভূখণ্ডটিকে দেওয়া হয় পাকিস্তানের অধীন করে। সেখান থেকে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের","মাধ্যমে স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। আর তখন থেকেই বিশ্বব্যাপী নিজস্ব আলাদা জাতিসত্তার পরিচায়ক হিসেবে এই দেশের বাসিন্দা কিংবা জন্মসূত্রে এই দেশের সাথে সম্পর্কিত কাউকে ""বাংলাদেশী"" আখ্যা দেওয়া হয়। এই মর্মে সকল বাংলাদেশী একেকজন বাঙালি হলেও সকল বাঙালি বাংলাদেশী নন এবং বাঙালি শব্দটি যেখানে একাধিক দেশের সাথে সম্পৃক্ত, বাংলাদেশী শব্দটি সেখানে কেবল একটি দেশের (বাংলাদেশ) সাথেই সম্পৃক্ত এবং ঐ একটি দেশেরই আলাদা জাতিসত্তার পরিচায়ক।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.375690231802028,2.2083689458977984,2.4439225187534324 মরুভূমিতে মরীচিকা কেন হয়,সূর্যের প্রচন্ড তাপে মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা দেয়। আলো গরম বাতাস থেকে ঠান্ডা বাতাসে যাওয়ার সময় প্রতিসরণ সূচক ভিন্ন হয় তাই এটি বাঁকে যায় এবং এমন জায়গায় পানি বা ক্যাকটাসের প্রতিফলন দেখা যায় যেখানে এটি আসলে উপস্থিত নেই।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0080241391932874,2.7708541263397555,3.1799223405519794 প্রাক-ইসলামি আরবের আবহাওয়া ও জলবায়ুর বর্ণনা দাও।,"আরব উপদ্বীপের পূর্বে পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগর, পশ্চিমে লোহিত সাগর এবং দক্ষিণে আরব সাগর ও ভারত মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত হলেও কিছু উপকূলীয় অঞ্চল ও জলবিধৌত উপত্যকা ছাড়া আরবের সর্বত্র আবহাওয়া অত্যন্ত শুষ্ক ও উত্তপ্ত। অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর অভাবে উত্তপ্ত মরু অঞ্চল শুষ্ক, রুক্ষ, রৌদ্র দগ্ধ ও গাছপালা-শূন্য এবং ‘লু’ হাওয়া প্রবাহিত এলাকা। পি. কে. হিট্টি বলেন, “পূর্ব ও পশ্চিমে সমুদ্রবেষ্টিত হলেও সেই জলরাশি এখানকার ভূমি সিক্ত করতে পারেনি। কারণ, আরব ভূমির অধিকাংশই আফ্রিকা ও এশিয়ার বৃষ্টিহীন প্রান্তর।” দক্ষিণের মহাসমুদ্র থেকে প্রাকৃতিক কারণে মেঘ ওঠে কিন্তু মরুর বালুঝড় (সাইমুম) তা শুষে নেয়। বাতাসে আর জলীয়বাষ্প অবশিষ্ট থাকে না। ইসলামের জন্মস্থান হেজাজ প্রদেশেও বৃষ্টিপাত খুব কম হয়। হেজাজ প্রদেশের উত্তরাংশে অবস্থিত মরূদ্যানগুলো মানুষের বসবাসের উপযোগী। ওমান, হাজরামাউত প্রভৃতি অঞ্চল সমুদ্রের কাছাকাছি ও বৃষ্টিপ্রবণ এলাকা হওয়ায় এখানে উর্বর ভূমির সাথে স্বাস্থ্যকর আবহাওয়ার উপস্থিতি রয়েছে। আরবদেশে নৌ-চলাচলের উপযোগী কোনো নদ-নদী না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য উটই প্রাচীন আরববাসীর প্রধান বাহন হিসেবে পরিচিত ছিল।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1385586359164988,2.684292417209527,2.8131909283888135 "নিচের অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও। সম্প্রতি মোদির ঐতিহাসিক যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর এবার ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই বাইডেনের প্রথম ভারত সফর। মূলত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লি সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বেশ কিছুদিন ধরেই বাইডেনের ভারত সফরের বিষয়ে গুঞ্জন শোনা গেলেও এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলো হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে। প্রশ্ন: জো বাইডেন কেন ভারতে যাচ্ছে?",জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ভারত সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.111552901006232,2.475397178620251,2.256270687763892 ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর,"ম্যাগির প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে জল যোগ করুন এবং এটি ফুটতে দিন। মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। ম্যাগি যোগ করুন এবং সব দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং মাখন দিয়ে পরিবেশন করুন।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.8967521727310577,2.5877755112849545,3.2857266552143103 দুটি বাক্য বলো যে বাক্যের সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর 'ক'।,"নিচে দুটি বাক্য দেওয়া হলো যে বাক্যের সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর 'ক'। ১. কবির কাল কাজটা করেছিল। ২. কাক কেন কা-কা করে?",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.461248350216504,2.7955805997798433,2.734176158449495 আণবিক ভর হল,সংশ্লিষ্ট কোন পদার্থের একটি অণুর ভর: এটিকে ডাল্টন এককে (Da বা u) পরিমাপ করা হয়। একই যৌগের বিভিন্ন অণুর বিভিন্ন আণবিক ভর থাকতে পারে,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,12.983535818649495,2.8585535287790926,4.467187150965695 "সূর্য অন্যান্য নক্ষত্রের চেয়ে বড় বলে মনে হয় যে কারণে: (ক) হলুদ রং (খ) উচ্চ তাপমাত্রা (গ) পৃথিবী থেকে দূরত্ব (ঘ) রাসায়নিক গঠন।",(গ) পৃথিবী থেকে দূরত্ব ,Bengali,ben,re-annotations,ab13c181653d70e258f4422a5ce1ff491328ee0243bf347d9ca1bf949c08d2ee,2.5108386116107733,4.218979169890795,3.4928299288539786 "সোহেলের বাগানে বিভিন্ন কীটপতঙ্গ ঘুরে বেড়াতে দেখল। তার কৌতুহল দেখে সোহেলের বাবা বললেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন জীবের মধ্যে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের সম্পর্ক কী? ব্যাখ্যা করো।","উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে উদ্ভিদের বংশবৃদ্ধির একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। উদ্ভিদে বংশবৃদ্ধির প্রধান শর্ত হলো নিষেক। কারণ নিষেকের পর ফুলের গর্ভাশয় ধীরে ধীরে পরিবর্তনের মাধ্যমে ফলে পরিণত হয়। আবার নিষেকের পূর্ব শর্ত হলো পরাগায়ন। কীটপতঙ্গগুলো পরাগায়নের বাহক হিসেবে কাজ করে। ফুলের রং বা গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে, মধু গ্রহণের লক্ষে যখন কীটপতঙ্গগুলো ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়, তখনই তাদের মাধ্যমে ফুলে স্ব-পরপরাগায়ন ঘটে থাকে। পরাগায়নের পর সেখানে নিষেক ঘটে এবং পরবর্তীতে গর্ভাশয় ফলে এবং ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। ফলজ বাগানে কীটপতঙ্গ না থাকলে সফল পরপরাগায়ন বাধাগ্রস্ত হবে এবং ফলের উৎপাদনও কমে যাবে। ফলে বংশবৃদ্ধি ব্যাহত হবে। তাই উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের মধ্যে পরাগায়ন তথা বংশবৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.398603353605303,2.335183627699464,2.401860942803976 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রক্রিয়াটি",২০২২ ফিফা বিশ্বকাপে খেলার জন্য ৩২ টি দলের মধ্যে ৩১ টির দল নির্বাচনের জন্য ছয়টি ফিফা কনফেডারেশন আয়োজিত একাধিক টুর্নামেন্ট। স্বাগতিক হিসাবে কাতার সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফার সদস্য বাকি ২১০টি দল বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.4558645684457456,2.092233832526549,2.654709644900578 ইউরোপের অবস্থান বর্ণনা করো।,"৩৫° উত্তর অক্ষরেখা থেকে ৭১° উত্তর অক্ষরেখা এবং ২৫° পশ্চিম দ্রাঘিমারেখা থেকে ৬৬° পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে ইউরোপ মহাদেশ অবস্থিত। ২০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা এবং ৫৫° উত্তর অক্ষরেখা এ মহাদেশের প্রায় মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। এ মহাদেশের উত্তরে উত্তর মহাসাগর; দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর ও কৃষ্ণ সাগর, পূর্বে কাস্পিয়ান সাগর, উরাল নদী ও উরাল পর্বত এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর অবস্থিত। উরাল পর্বত এশিয়া ও ইউরোপকে পৃথক করেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.748697365814771,1.847721783033541,2.0913692938669324 কোন পাখিকে বলা হয় বালিতে মাথা রাখে?,উটপাখি একটি পাখির প্রজাতি যা বালির নিচে মাথা আটকে রাখে।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.230626242385144,3.904232194847582,4.980177491919766 """৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লেখ।","১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত ভাষণ একটি ঐতিহাসিক ভাষণ। বাঙালিরা তাদের মহান নেতার নির্দেশের অপেক্ষায় ছিল, যা ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্যে প্রকাশ পায়। ১৮ মিনিট স্থায়ী এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু বাঙালিকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান। ৭ই মার্চের ভাষণের ভাষাশৈলী বিবেচনা করে 'নিউজউইক' ম্যাগাজিন ১৯৭১ সালেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে। এ ভাষণে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দ যেন বাঙালির প্রাণের কথা বলে। এ ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও বাঙালির প্রতি তাঁর গভীর মমত্ববোধ প্রকাশ পেয়েছে। পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবর ইউনেস্কো এই ভাষণকে ওয়ার্ল্ড ডকুমেন্টারি হেরিটেজ হিসেবে মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিষ্টারে অন্তর্ভুক্ত করে। যা বাঙালি জাতির জন্য একটি অহংকারের বিষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ৭ই মার্চের ভাষণে শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতিকে গর্জে ওঠার আহবান জানানো হয়। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। কারণ, ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও পাকিস্তানি শাসকরা ক্ষমতা নিজেদের মধ্যে কুক্ষিগত করে রাখার চেষ্টা করে। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ৩রা মার্চ জাতীয় পরিষদ আহ্বান করলেও ১লা মার্চ অপ্রত্যাশিতভাবে এই অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি ঘোষণা করেন। প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২রা মার্চ ঢাকায় এবং ৩রা মার্চ সারাদেশে হরতাল পালিত হয়। ৩রা মার্চ তিনি পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেন। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যেই প্রদান করা হয়েছিল। ভাষণটিতে ৪টি দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো— নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর, হত্যার সুষ্ঠু বিচার, সামরিক বাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যাওয়া, সামরিক আইন প্রত্যাহারের আহ্বান। ভাষণটিতে বঙ্গবন্ধু বাঙালির বদনাম যেন না হয় সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে বলেছেন। ভাষণটির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রতিটি কথা বিশ্লেষণধর্মী। বাঙালি জাতির স্বাধীনতার পরোক্ষ ঘোষণা ছিল ৭ই মার্চের ভাষণ। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এই ঐতিহাসিক ভাষণটি সর্বকালের সেরা ভাষণ হিসেবে সারাবিশ্বে আলোচিত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.9610398017601227,2.1919560760725374,2.2622952714641062 একটি শহরে শরৎ ঋতুর একটি দিন বর্ণনা করুন,"নগরী সেজেছিল শরৎ, বাদামী, সোনালি, সবুজ ও নীলের রঙে। ফুটপাথে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ছিল। হ্যালোইন উৎসবের জন্য কুমড়ো খোদাই করা হচ্ছিল। ক্রিসমাস ঘনিয়ে আসায় রাস্তা থেকে দোকানে বাতাসে উৎসবের আমেজ ছিল। আকাশ সাদা মেঘের সাথে পরিষ্কার নীল ছিল। আবহাওয়া ছিল মনোরম তাই অনেক পিকনিক এবং আউটিং ছিল.",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.917451381521973,3.643746390806599,3.9886992325101636 প্রস্বেদন কাকে বলে সংক্ষেপে বলো?,"যে শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের বায়বীয় অঙ্গ (সাধারণত পাতা) হতে অতিরিক্ত পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়, তাকে প্রস্বেদন বা বাষ্পমোচন বলে। বায়ুমণ্ডলে উন্মুক্ত উদ্ভিদের যে কোনো অংশে প্রস্বেদন সংঘটিত হয়। তবে পাতাই উদ্ভিদের প্রধান প্রস্বেদন অঙ্গ। গড় হিসেবে শোষিত পানির মাত্র ১% দেহে অবস্থান করে ও কাজে লাগে, বাকি ৯৯% পানি দেহ থেকে বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়। এটি উদ্ভিদের অত্যাবশ্যকীয় প্ৰক্ৰিয়া, তবে অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকরও হতে পারে। বিজ্ঞানী কার্টিস প্রস্বেদনকে 'প্রয়োজনীয় অমঙ্গল' বলেছেন। গ্যানং পটোমিটারের সাহায্যে প্রস্বেদন হার নির্ণয় করা যায়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,7.111232981648359,2.4432107373692684,2.896740777201111 কেন পৃথিবীতে জোয়ার হয়?,পৃথিবীর ঘূর্ণন এবং চাঁদের মহাকর্ষীয় প্রভাবের কারণে পৃথিবীতে জোয়ারের সৃষ্টি হয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0085513044798025,2.0822406958234523,3.365226443246757 প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে উট কেন উল্লেখযোগ্য?,"প্রতিকূল মরু অঞ্চলে উট একমাত্র বাহন হওয়ায় প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে এ প্রাণীটি উল্লেখযোগ্য ছিল। উট একটি কষ্টসহিষ্ণু প্রাণী। উট ছাড়া মরুবাসী আরবদের জীবন অকল্পনীয় । আরবে নৌ-চলাচলের উপযোগী কোনো নদ-নদী না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান বাহন ছিল উট। শীতকালে প্রায় ২৫ দিন ও গরমকালে প্রায় ১৫ দিন আরবের উটগুলো কোনো পানি পান না করে চলতে পারায় রাজ্যবিস্তার, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও উট অগ্রণী ভূমিকা পালন করত।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.355328432524543,2.833451786088436,2.881254388609058 "রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব থেকে রক্ষা করার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে তুমি মনে করো?","রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব অর্থাৎ পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে মনে করি। মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্বের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। সে কারণে সারাবছর পানির প্রাপ্তি, প্রবাহ ও রটন নিশ্চিত রাখতে এই সম্পদের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। রাতুলদের গ্রামে পুকুর, জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে এবং ফলাফলে পানি সংকট তৈরি হচ্ছে। পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রেহাই পেতে পানি ব্যবস্থাপনা জরুরি। পানি ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ হিসেবে নদ-নদী, পুকুর, খাল, বিল, হাওর-বাওড়, বন ও ভূমির পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। শুষ্ক ও শীত মৌসুমে সর্বত্র পানির সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং বৃষ্টির সময়ে বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে হবে। নদ-নদীর নাব্য সংকট দূর করতে খনন কাজ সম্পাদন করা জরুরি। সংযোগ খাল ও রিজার্ভার খনন, মাটির লবণাক্ততা দূর, নদী ভাঙন রোধে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, পরিমিত সার ও কীটনাশক ব্যবহার প্রভৃতি কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। সর্বোপরি নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ভরাট বন্ধে ব্যক্তি সচেতনতার পাশাপাশি সরকারি হস্তক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অতএব বলা যায়, রাতুলদের গ্রাম তথা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে পানি সংকট থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন উদ্যোগের বাস্তবায়ন আবশ্যক। এই উদ্যোগ বা পদক্ষেপগুলোই রাতুলদের গ্রামের পানি সংকট দূর করবে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.3097560919465394,2.268693177112327,2.258646256251857 কোন পাখি তার মাথা তিনশত ষাট ডিগ্রি ঘোরাতে পারে?,পেঁচা তাদের মাথা তিনশ ষাট ডিগ্রি ঘোরাতে সক্ষম।,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,4.547819291381016,5.180205105905889,5.751353315799609 "মি. জামান ১০ম শ্রেণির 'বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়' বিষয়ের একজন শিক্ষক। তিনি আজ শ্রেণিতে একটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। ঐ নির্বাচনে চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। অতঃপর, তিনি অপর একটি সাধারণ নির্বাচনের কথা বলেন যা “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত হয়। এতে একটি দল জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। উদ্দীপকের প্রথম অংশে আলোচিত নির্বাচন কোনটি? ব্যাখ্যা কর।","উদ্দীপকের প্রথম অংশে আলোচিত নির্বাচনটি হচ্ছে ১৯৫৪ সালের মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন । পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শাসক দল মুসলিম লীগ দীর্ঘদিন পর্যন্ত নির্বাচনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকার গঠনের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। অবশেষে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনের উদ্যোগ নেওয়া হলে আওয়ামী লীগ গণবিরোধী মুসলিম সরকারকে হঠাতে ১৯৫৩ ৪টি দলের সমন্বয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে। সালে উদ্দীপকের প্রথম অংশে উল্লেখিত নির্বাচনেও চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। সুতরাং এটি যুক্তফ্রন্ট গঠনকেই নির্দেশ করে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের জন্য ২১ দফার ভিত্তিতে চারটি দল (আওয়ামী লীগ, কৃষক শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম ও গণতন্ত্রী দল) নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। সে বছরের মার্চে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে এই জোট ২৩৭টি মুসলিম আসনের মধ্যে ২২৩টি পায়। অগণতান্ত্রিক আচরণ, দুর্নীতি ইত্যাদির জন্য জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলা ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ পায় মাত্র ৯টি। এভাবে এই নির্বাচনে জনগণ মুসলিম লীগকে প্রত্যাখ্যান করে এবং পূর্ব বাংলায় দলটির শাসনের অবসান ঘটে ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.655665227851158,2.241848762023707,2.364094783066759 অ্যাভোগাড্রো ধ্রুবক," যা সাধারণত NA বা L দ্বারা প্রকাশকরা হয়, হলো আনুপাতিকতা ফ্যাক্টর যা সেই নমুনার মধ্যে পদার্থের পরিমাণের সাথে নমুনার মধ্যে উপাদান কণা (সাধারণত অণু, পরমাণু বা আয়ন) এর সংখ্যার সম্পর্ক। এটি এসআই ধ্রুবক যার ৬.০২২১৪০৭৬×১০২৩/মোল। স্ট্যানিস্লাও ক্যানিজারো এটি ইতালীয় বিজ্ঞানী আমাদিও আভোগাদ্রো এর নামানুসারে এর নামকরণ করে।",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,4.274284378735737,3.07750927558209,3.6232166835819073 """একটি শীতের সকাল"" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।","ছয়টি ঋতুর সমারোহে গঠিত বৈচিত্র্যময় একটি দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। কুয়াশার চাদরে মুড়ি দিয়ে এবং গাছের ঝরা পাতার মাধ্যমে আগমন ঘটে শীতকালের। পৌষ ও মাঘ এই দুইমাস নিয়ে শীতকাল গঠিত। এমনি এক শীতকালে সবাই মিলে ঠিক করলাম নানাবাড়িতে বেড়াতে যাবো। সদ্যই বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে; হাতে এখন অফুরন্ত সময়। এখন বেড়াতে যাওয়ায় কোনো মানা নেই। যেই কথা সেই কাজ নানাবাড়িতে পৌছানোর পর এক শীতের সকালে খুব ভোরে ঘুম থেকে ডেকে তোলা হলো। শীতের দিনে আড়মোড়া ভেঙ্গে বিছানা ছাড়তে মন চাইলো না। তখন মা এসে বললেন যে, নানী নানারকম পিঠা বানাচ্ছেন। পিঠার লোভে অনেক কষ্টে আড়মোড়া ভেঙ্গে বিছানা ছাড়লাম। বাইরে এসে দেখি তখনো সূর্য ঠিকমতো উকী দেয়নি; চারদিকে কুয়াশায় ছেয়ে আছে, হাতমুখ ধুয়ে চুলার ধারে নানির কাছে গিয়ে বসলাম। নানি তখন ভাপাপিঠা বানাচ্ছিলেন গরম গরম ধোঁয়া ওঠা পিঠা আর খেজুরের রস এর স্বাদই অনন্য। খাওয়া-দাওয়া শেষে মামাতো বোনের সাথে ঘুরতে বের হলাম। বাইরে বেরিয়ে দেখি অনেকইে খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছেন। গ্রামের অনেক গরিব মানুষের গায়ে পর্যাপ্ত গরম জামাও দেখিনি। অনেকেই ঠক ঠক করে কাঁপছিল। তখন মনে হলো শীত আমাদের কাছে উপভোগ্য হলেও অনেকের কাছেই সেটা অভিশাপস্বরূপ। বোনের সাথে অনেকক্ষণ ঘোরার পর বাড়ি ফিরে এলাম। বাড়ি ফেরার পথে ঠিক করলাম আমরা একদিন বনভোজন করব। বাড়ি ফিরে দেখি নানি শীতের টাটকা শাকসবজি রান্না করেছেন। শীতকালের টাটকা সবজির স্বাদও অতুলনীয়। সত্যিই শীতের একটি সকাল অনাবিল আনন্দের পরম উৎস।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.6128808969715847,3.066292974257196,3.235091993420878 "বরফ যুগ কি ","বরফ যুগ হল এমন একটি সময়কাল যখন পৃথিবী খুব ঠান্ডা হয়ে যায় এবং উত্তর গোলার্ধ সম্পূর্ণরূপে বরফের বড় চাদর দ্বারা আবৃত থাকে। শেষ বরফ যুগে ম্যামথ, বড় স্লথ এবং স্যাবার দাঁতযুক্ত বাঘের মতো প্রাণী ছিল।",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,14.132513024392766,3.0116311492819925,3.859496842409003 Write a continuation for this paragraph - বাংলাদেশের স্বাধীনতা,১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ মার্চ সেনাবাহিনীর আক্রমণের পর পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে সমস্যা নিষ্পত্তির সর্বশেষ প্রচেষ্টাও ব্যর্থ হয়ে যায়। সেই রাতে শুরু হওয়া গণহত্যার প্রেক্ষিতে শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে প্রচারিত এক বেতার ভাষণে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।,Bengali,ben,re-annotations,2482fc781895632d2b6587888cc0e8aa5493e13d2053213fad50b43750c05360,6.044226376507675,2.008806610537153,2.587109882218869 সাইবার অপরাধ নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতির পাশাপাশি যে বিষয়টি বিস্তার লাভ করছে তা হলো সাইবার অপরাধ। সাইবার ক্রাইম বা সাইবার অপরাধ এমন একটি অপরাধ যা কম্পিউটার এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্কিত। আধুনিক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে অপরাধমূলক অভিপ্রায়ে বা কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃত সম্মানহানি কিংবা সরাসরি শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি সাধিত হলে তা সাইবার অপরাধ বলে গণ্য হবে। সাইবার অপরাধ বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যেমন: হ্যাকিং, স্প্যামিং, সাইবার আক্রমণ, সাইবার হয়রানি, সাইবার চুরি, ফিশিং, পাইরেসি প্রভৃতি। তবে হ্যাকিং, কপিরাইট লঙ্ঘন, শিশু পর্নোগ্রাফির মতো অপরাধগুলো বর্তমানে উচ্চমাত্রা ধারণ করেছে। এর ফলে জাতির নিরাপত্তা ও আর্থিক স্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন। ব্লু হোয়েল নামক অনলাইন গেম বর্তমানে আলোচিত সাইবার অপরাধ। এটি এর অনুসারীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। সাইবার অপরাধের কারণে বিশ্বের অনেক দেশের গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অপরাধীচক্র ক্রমেই বিস্তার লাভ করছে। ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক দ্বন্দ্বের জের ধরে সম্মানহানি ঘটছে। হ্যাকিং-এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য চুরি অথবা নষ্ট হচ্ছে। বিনা অনুমতিতে অন্যের সিস্টেমে প্রবেশ করে ক্ষতিসাধন করা হচ্ছে। অন্যের অ্যাকাউন্ট থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা চুরি করা হচ্ছে। সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হলো ই-মেইল বা ব্লগ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিরপরাধ ব্যক্তিকে হুমকি দেয়া, ব্যক্তির নামে মিথ্যাচার বা অপপ্রচার, নারী অবমাননা, যৌন হয়রানির মতো ঘটনাগুলো ঘটছে। সাইবার অপরাধ দমনের জন্য বিভিন্ন দেশ ইতিমধ্যে বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেছে। বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০০৬ (সংশোধিত ২০১৩)- এর ৫৪ ধারা অনুযায়ী কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম ইত্যাদির অনিষ্ট সাধনে ই-মেইল পাঠানো, ভাইরাস ছড়ানো, সিস্টেমে অনধিকার প্রবেশ বা সিস্টেমের ক্ষতি করা অপরাধ। এর শাস্তি সর্বোচ্চ ১৪ বছর কারাদণ্ড এবং সর্বনিম্ন ৭ বছর কারাদণ্ড বা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে। সাইবার অপরাধ দমন করা না হলে ভবিষ্যতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এমনও অনেক দেশ আছে যারা অন্যদেশের সাইবার অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে। ফলে অপরাধ ক্রমেই বাড়ছে। এতে ঐসব দেশগুলোর হয়তো সাময়িক স্বার্থ লাভ হচ্ছে কিন্তু একসময় তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। অপরাধীদের উৎসাহ না দিয়ে বরং আইনের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন। সাইবার অপরাধ বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য একটি হুমকি হয়ে উঠেছে। কীভাবে তথ্য রক্ষা করা হচ্ছে ও অপরাধীরা তথ্য চুরি করার জন্য কী কৌশল ব্যবহার করছে সে সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিই আজকের বিশ্বের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.647877563049071,2.139991488628439,2.214186833742203 "নিচের লেখাটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রশ্ন ""বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?""",আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ান।,Bengali,ben,re-annotations,5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad,2.508688054839565,3.8696523572995387,2.5244909976599916 মডিগ্লিয়ানী ও মিলার মডেলের সমালোচনাসমূহ তুলে ধরো।,"মডিগ্লিয়ানী ও মিলার মডেল বা এম.এম. মডেলের আচরণগত ভিত্তি হলো আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া। এই তত্ত্বের সীমাবদ্ধ লুকায়িত আছে পূর্ণপ্রতিযোগীতামূলক মূলধন বাজারের অনুমিত শর্তে। প্রত্যাশা করা হয় পূর্ণপ্রতিযোগীতামূলক বাজারে আব্রিট্রেজ কাজ করবে। কিন্তু অনুমান এবং বাস্তব প্রেক্ষাপট এক নয়। তাই পূর্ণ প্রতিযোগীতামূলক বাজারের অনুপস্থিতিতে আব্রিট্রেজ কার্যকরী হয় না। নিম্নে এম. এম. মডেলের সীমাবদ্ধতাসমূহ তুলে ধরছি: ১. সুদের হার: ব্যক্তি ও ফার্ম একই সুদের হার ঋণ গ্রহণ করতে পারে এই অনুমিত শর্ত বাস্তবে কার্যকর হয় না। অধিক স্থায়ী সম্পত্তির কারণে ফার্ম সহজ শর্তে ও কম সুদের হারে ঋণ গ্রহণ করতে পারে। যা ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব না এবং ভারসাম্যে পৌছানোর চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়। ২. ব্যক্তিক ও কোম্পানির লিভারেজ: ব্যক্তিক লিভারেজ ফার্মের লিভারেজের বিকল্প নয়। ফার্মের দায় সসীম কিন্তু ব্যক্তির দায় অসীম। এই ধারণা ব্যক্তি ও ফার্মকে মূলধন বাজারের বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিতে বাধ্য করে। ৩. লেনদেন ব্যয়: সিকিউরিটি হস্তান্তর খরচের উপস্থিতি আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। কারণ এই খরচ সিকিউরিটি সংক্রান্ত। আর্থিক বিনিয়োগের জন্য কিছু খরচ করতেই হয়। এই খরচের কারণে লিভারেজযুক্ত ফার্মের মূল্য অধিক বৃদ্ধি পায়। ৪. প্রাতিষ্ঠানিক বিধি নিষেধ: প্রাতিষ্ঠানিক বিধি নিষেধের কারণে আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া কাজ করে না। ডেভিড ডুরান্ড যুক্তি দেখান, প্রাতিষ্ঠানিক লিভারেজের বিকল্প ব্যক্তিক লিভারেজ হতে পারে না। ফলে প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিক লিভারেজকে অনুমোদন করে না। ৫. কর্পোরেট ট্যাক্স: আয়করের উপস্থিতিতে আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া ব্যহত হয়। ঋণের সুদ অনুমোদনযোগ্য খরচ। ফলে লিভারেজযুক্ত ফার্মের মূল্য লিভারেজমুক্ত ফার্মের মূল্য অপেক্ষা বেশি হয়। ৬. দৈউলিয়াত্ব: ফার্ম দেউলিয়া ঘোষিত হলে সকল বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু কোন বিনিয়োগকারীর ব্যক্তিগত লিভারেজ সৃষ্টি হলে এবং সে দেউলিয়া হলে কেবল তার মূল বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হয় না বরং লিভারেজমুক্ত ফার্মকে তার ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধ করতে হয়। ৭. সমরূপ ঝুঁকি: এম. এম. মডেল অনুসারে ফার্মসমূহকে একই ঝুঁকির শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে। বাস্তবে সকল ফার্মের ঝুঁকি একরূপ নয়। কাজেই সকল ফার্মকে একই ঝুঁকির শ্রেণীতে বিন্যাস করা অযৌক্তিক। ৮. ঋণের ব্যয়: এম. এম. মডেলে ঋণের ব্যয়কে স্থির করা হয়েছে। বাস্তবে ঋণের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে ব্যয় বৃদ্ধি পায় । এমনকি অধিক ঝুঁকি বহুল প্রতিষ্ঠানে প্রদত্ত ঋণের উপর ঋণদাতাগণ সুদ বেশি ধার্য করে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.43632971221683,2.2020281495555603,2.271711098012766 কর্মমুখী শিক্ষা শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।,"কর্মকে কেন্দ্র করে যে শিক্ষা গড়ে ওঠে সেটাই কর্মমুখী শিক্ষা। এই শিক্ষার গুরুত্ব সমাজে অপরিসীম। দেশ আজ নানা সমস্যায় জর্জরিত। তার মাঝে সবচেয়ে প্রকট হলো কর্মহীনতা ও দরিদ্রতা। অথচ একসময় এদেশ ছিল সম্পদে সমৃদ্ধিশালী। ইংরেজ শাসনের নিষ্পেষণে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এদেশ। ক্রমান্বয়ে দেশ দরিদ্রতার দিকে ধাবিত হয়েছে। এজন্যে দায়ী শিক্ষাব্যবস্থা। এখন প্রত্যেক মানুষকে তার যোগ্যতা অনুযায়ী পেশা নির্ধারণ করার প্রাণান্ত চেষ্টা করতে হয়। কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ দানের জন্যে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। দেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষিতে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকার অনেক কারিগরি প্রতিষ্ঠান চালু করেছে। ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলো বিভিন্ন ধরনের কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া দেশে অসংখ্য কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে। এসবের কার্যক্রম সমন্বিত করে দেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। জাতীয় জীবনের উন্নতির স্বার্থে সাধারণ শিক্ষার মাধ্যমে ডিগ্রি অর্জনের মোহ কাটাতে হবে। এখন সরকারের কর্তব্য হলো কর্মমুখী শিক্ষার ব্যবস্থা করা এবং জনগণের দায়িত্ব হলো এতে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করা। তা না হলে এদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে না। বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের কর্মমুখী শিক্ষা আছে। এক ধরনের হচ্ছে ডাক্তার, প্রকৌশলী এবং কৃষিবিদ যারা বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে উচ্চ ডিগ্রি লাভ করে। তারা ইচ্ছামতো স্বাধীন পেশায় নিয়োজিত হতে পারে। অন্যটি হলো কর্মমুখী বা বৃত্তিমূলক শিক্ষা। এই শিক্ষার জন্যে উচ্চতর ডিগ্রির প্রয়োজন হয় না। এ জাতীয় শিক্ষার মধ্যে কুটিরশিল্প, মৎস্য চাষ, হাঁস-মুরগি পালন, নার্সারি, সেলাই কাজ, কারখানায় শ্রমিকের কাজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। দেশে প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে কর্মমুখী শিক্ষা অপরিহার্য। তাই যুগোপযোগী কর্মমুখী শিক্ষাই হবে ভবিষ্যতের অন্যতম হাতিয়ার।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.054029156826137,2.1262144649574135,2.2262486363653595 "নিচের বাক্যটি পড় এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দাও ""কম্পাসের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম চারটি দিক রয়েছে"" প্রশ্নঃ উত্তরের বিপরীত কি",দক্ষিণ,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.6230656433642703,3.217158882015446,4.145641367476434 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন | ঢাকার একটি হাসপাতালের চিত্র (ফাইল ফটো) সরকারের পক্ষ থেকে আজ জানানো হয়েছে যে দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৫৫টি জেলাতেই কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আক্রান্তদের মধ্যে বেশিরভাগই, অর্থাৎ মোট আক্রান্তের ৭৩ শতাংশ, ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা। ঢাকা শহরের পরেই বেশি রোগী রয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলায়। এই জেলায় মোট আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ৪৯২ জন। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় আছেন ৩৬৪ জন। এখানে মারা গেছেন ৩৫ জন আর সুস্থ হয়েছেন ১৬ জন। এরপরে সংখ্যার দিক থেকে রয়েছে গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ এবং নরসিংদীর অবস্থান। ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলায় এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। বাংলাদেশে সুস্থ হওয়ার হার এতো কম কেন? বাংলাদেশে যে হারে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হচ্ছেন, সেই তুলনায় সুস্থ হওয়ার হার অনেক কম বলে সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সুস্থ রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে শুরু করলেও বাংলাদেশে আক্রান্ত ও মৃত্যুর তুলনায় এখনো তা অনেক কম বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। বুধবার পর্যন্ত বাংলাদেশে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩,৭৭২ জন। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১২০ জনের, আর সুস্থ হয়েছেন ৯২ জন। স্বাস্থ্য বিভাগ জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩,০৯৬টি নমুনা পরীক্ষা করে ৩৯০ জন আক্রান্তকে শনাক্ত করা হয়েছে, যা পরীক্ষা করা নমুনার প্রায় ১০ শতাংশ। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, আসলে যারা কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, তাদের সুস্থ হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। ''অনেক সময় উপসর্গ ও লক্ষণ নিয়েই তারা ১৪/১৫ দিন পর্যন্ত থাকেন। তারপরে তাদের এই লক্ষণ বা উপসর্গ কমতে শুরু করে এবং প্রায় মাসখানেক সময় লেগে যায় সম্পূর্ণ সুস্থ হতে।'' ''একজন ব্যক্তিকে আমরা তখনই সম্পূর্ণ সুস্থ বলবো, যখন পরপর দুইটি পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ আসবে।'' বেশিরভাগ মৃত্যু ঢাকায় স্বাস্থ্য বিভাগের এই উর্ধতন কর্মকর্তা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় যে ১০ জন মারা গেছেন, তাদের মধ্যে সাত জন পুরুষ, আর তিন জন নারী। এদের মধ্যে সাতজন ঢাকার বাসিন্দা। আর বাকি তিনজন ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ এবং টাঙ্গাইলের বাসিন্দা। ",করোনাভাইরাস: বাংলাদেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৫৫টি জেলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.0349944421661723,2.2896585417448194,2.1059889981095545 অনুচ্ছেদ লিখুন: ডেঙ্গু জ্বর।,"বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। ডেঙ্গু হলো ফ্লাভিভাই বিডি পরিবার ও ফ্লাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধার হলো কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও পরিষ্কার পানি। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায়। ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মাথা, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। সারা শরীরে লালচে দানা দেখা দেয়, সাথে বমিবমি ভাব। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। সঠিক চিকিৎসা নিলে ডেঙ্গু রোগী ২-৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। ডেঙ্গুজ্বর সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম এবং বেশি করে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডেঙ্গু মারাত্মক রূপ নিলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রতিরোধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয় নি। তাই মশক নিধন বর্তমান ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। মশার আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে, পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনের বেলা বিশ্রাম নিলে মশারি টানিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। জনসচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই সরকারের পাশাপাশি আমাদেরও উচিত জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধকল্পে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত কাম্য।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.288359953332083,2.4167953202828256,2.524716263379428 দুই দেশের স্থানীয় সময়ের মধ্যে পার্থক্য কেন হয়?,পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তিত হওয়ার সময় কোথাও আগে কোথাও পরে সূর্যোদয় হয়। তাই স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য হয়। পৃথিবী গোলাকার এবং পৃথিবী নিজ অক্ষ বা মেরুরেখার চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে অনবরত আবর্তন করছে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থান বিভিন্ন সময়ে সূর্যের সামনে পড়ে। তাই যে স্থানে আগে সূর্যোদয় হয় সে স্থানের সময়ের সাথে অন্য স্থানের সময়ের তারতম্য হয়। এ কারণেই দুই দেশের স্থানীয় সময়ের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.2348225895504936,1.999984149036612,2.2086597336047378 যানজট নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।,"যানজট হচ্ছে যানবাহনের জট। রাস্তায় যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে না পেরে অস্বাভাবিক যে জটের সৃষ্টি করে, তাকেই আমরা যানজট বলে জানি। জনবহুল এই বাংলাদেশের এক বিরাট সমস্যা যানজট। এই সমস্যা প্রকটতর হয়েছে দেশের রাজধানী ঢাকাতে। যানজটের সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার ঢাকার প্রতিটি মানুষ। ঢাকা বাংলাদেশের ব্যবসা- বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র। তাই দেশের সকল শ্রেণির মানুষ ঢাকা শহরের দিকে ধাবিত হচ্ছে। জনগণের প্রয়োজনের সাথে তাল মিলিয়ে যানবাহনের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা তৈরি করছে যানজট। এছাড়া রাস্তার স্বল্পতা, অপ্রশস্ততা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, ট্রাফিক আইন অমান্য করাই হচ্ছে ঢাকা শহরের যানজটের অন্যতম কারণ। আর যানজটের ফলে প্রায়ই মারাত্মক সব দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। প্রয়োজনীয় কাজ যথাযথ সময়ে করা সম্ভব হয় না, যা ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনসহ রাষ্ট্রীয় জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। যানজট সমস্যা দূর করার জন্য অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা প্রয়োজন। প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ, যানবাহন নিয়ন্ত্রণ আইন, ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে পালন করাই হতে পারে এক্ষেত্রে কার্যকরী পদক্ষেপ। রাজধানী ঢাকার জীবনযাত্রা উন্নয়ন করার লক্ষ্যে যানজট সমস্যা সমাধানে আশু পদক্ষেপ গ্রহণ করা অতীব আবশ্যক।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.1246328780290837,2.3139841528592897,2.420987125753898 "নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : নাসির উদ্দীন ইউসুফ পরিচালিত","বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র ""গেরিলা"" ১৭তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০১১-এ নেটপ্যাক পুরস্কার অর্জন করে । এদিন মোট ১২টি চলচ্চিত্রের সাথে প্রতিযোগিতা করে এই সম্মান অর্জন করে ""গেরিলা""।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.0096012481857746,2.2040448269365873,3.0761290620427175 "মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ ",আপনি যখন এই বাক্যটি পড়া শুরু করেন তখন মহাবিশ্বের অবস্থা আপনি এই বাক্যটি পড়ার পরের অবস্থা থেকে আলাদা হবে কারণ মহাবিশ্ব ক্রমাগত প্রসারিত হচ্ছে এবং স্থির নয়,Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.9523996122564604,2.1439771586777683,3.5098494804506917 "এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশেও সরকারের গৃহীত কর্মকাণ্ডের সমালোচনায় সরব ছিলেন। ","ফলে, তৎকালীন সরকারের রোষানল থেকেও তিনি রেহাই পাননি। ১৯৭৩ সালে ‘নারায়ণপুর কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এবারও মহাবিদ্যালয়টি সরকারী অনুমোদন লাভে ব্যর্থ হয়।",Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,3.790037388389474,2.803212970276814,4.089765192928946 "নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন| অনুচ্ছেদ : কলকাতায় নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে মুসলিম নারীদের লাগাতার বিক্ষোভ ২৪ ঘন্টা ধরেই শত শত মানুষ ওই ধর্নায় যোগ দিচ্ছেন মঙ্গলবার থেকে। শীত উপেক্ষা করেই তারা প্রথম রাতটা কাটিয়েছেন পোস্টার হাতে নিয়ে, স্লোগান দিয়ে। ওই বিক্ষোভে না আছে কোনও রাজনৈতিক দল না কোনও সেলিব্রিটি। নাগরিকত্ব চলে যাওয়ার আশঙ্কায় একেবারে সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে নেমেছেন - যাদের একটা বড় অংশ নানা বয়সের মুসলমান নারী - বৃদ্ধা, স্কুল ছাত্রী, গৃহবধূ। তাদের অনেকেই জীবনে প্রথমবার কোনও ধরণের বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন। পার্ক সার্কাস ময়দানের প্রবেশ পথ থেকেই দেখা যাচ্ছিল দলে দলে নারী পুরুষ - কেউ আবার বাচ্চার হাত ধরে ভেতরে ঢুকছেন। ভেতরে তখন চলছিল সেই 'আজাদি' স্লোগান গুলি - যা বছর কয়েক ধরেই বিজেপি বিরোধী যে কোনও প্রতিবাদ বিক্ষোভে শোনা যায়। সেই সাথে জামিয়া মিলিয়া আর জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের ওপরে সহিংসতার বিরোধীতা করেও স্লোগান চলছিল মাঝে মাঝে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে কলকাতায় এই লাগাতার বিক্ষোভ চিৎকার করে স্লোগান দিচ্ছিলেন দশম শ্রেনীর ছাত্রী সাজিয়া হুসেইন। কমাস পরেই মাধ্যমিক বোর্ডের পরীক্ষা, তার মধ্যেই হাজির থাকছেন এই বিক্ষোভে। তিনি বললেন, ""আমারও অধিকার আছে এই দেশে থাকার। হতে পারে কারও কাছে নথি নেই, কিন্তু তাই বলে আমি হিন্দুস্তানের নাগরিক নই? কোনও নথিতে একটা সামান্য বানান ভুলের জন্য কাউকে নাগরিক নয় বলে দেওয়া হবে? এটা ঘোর অন্যায়।"" পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন গৃহবধূ সালমা খাতুন। ""ছোটবেলা থেকেই আমরা পড়েছি 'মোরা একই বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান'। সেটা শুধু পড়ার জন্য পড়ি নি, মাথায় ঢুকিয়ে নিয়েছি। কিন্তু দু:খের কথা আমাদের প্রধানমন্ত্রী আর তার সঙ্গী অমিত শাহ বোধহয় এগুলো পড়েন নি, সেজন্যই আজ তারা দেশের এই দুর্দশা করে ছাড়ছেন।"" ওই জমায়েতের মধ্যেই হাত মুঠো করে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দেওয়ার কারণে নারীদের ভিড়েই নজর পড়েছিল এক বয়স্কার দিকে - খালিদা খাতুন। জীবনেও কোনওদিন কোন সভা-সমাবেশে আসেন নি। কিন্তু কাল রাত কাটিয়েছেন এই সমাবেশেই। ""আমার দেশ হিন্দুস্তান কিছুতেই ছাড়ব না। ৭০ বছর বয়স হয়েছে, জীবনটাই যখন এখানেই কাটিয়েছি, বাকিটাও এখানেই থাকব। বলা হচ্ছে মুসলমানদের পাকিস্তানে চলে যেতে। কেন নিজের দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যাব? আমি কি পাকিস্তানি?""দৃঢ় গলায় বলছিলেন মিসেস খাতুন।",ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় এক লাগাতার প্রতিবাদ বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.846835153564432,2.204124702139761,2.864910422760687 আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব,"যা আর্সেনাল বা গানার্স নামেও পরিচিত, একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, দশ বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্‌স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ",Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,1.605222680723493,2.1976705987946104,2.6527470153666055 ভর বর্ণালিবীক্ষণে ,একটি ছোট অণুর আণবিক ভরকে সাধারণত একক আইসোটোপ বিশিষ্ট ভর (মনোআইসোটোপিক মাস্) হিসাবে ধরা হয়।,Bengali,ben,original-annotations,88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a,15.231458430071344,4.418493654059738,8.417947948396199 "এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২-এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি), বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদন লাভ করে। বিজিসি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন আহমেদ। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের",মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চট্টগ্রাম শহরে মুক্তিবাহিনী (এফএফ) ও মুজিববাহিনী (বিএলএফ) এর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ হাইকমান্ডের কমান্ডার ছিলেন।,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,1.8835864356173082,2.80434603220793,2.3617119110610028 "নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো: এ দেশে লোকে যে যৌবনের কপালে রাজটিকার পরিবর্তে তার পৃষ্ঠে রাজদ- প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত সে বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই। এর কারণ হচ্ছে যে, আমাদের বিশ্বাস মানবজীবনে যৌবন একটা মস্ত ফাঁড়া, কোনো রকমে সেটি কাটিয়ে উঠতে পারলেই বাঁচা যায়। এ অবস্থায় কী জ্ঞানী কী অজ্ঞানী সকলেই চান যে এক লম্ফে বাল্য হতে বার্ধক্যে উত্তীর্ণ হন। যৌবনের নামে আমরা ভয় পাই। কেননা তার অন্তরে শক্তি আছে। অপরপক্ষে বালকের মনে শক্তি নেই, বৃদ্ধের দেহে শক্তি নেই, বালকের জ্ঞান নেই, বৃদ্ধের প্রাণ নেই। তাই আমাদের নিয়ত চেষ্টা হচ্ছে দেহের জড়তার সঙ্গে মনের জড়তার মিলন করা, অজ্ঞতার সহিত সন্ধি স্থাপন করা। তাই আমাদের শিক্ষানীতির উদ্দেশ্যে হচ্ছে ইঁচড়ে পাকানো আর আমাদের সমাজনীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে জ্ঞান দিয়ে পাকানো।","অন্তরের শক্তি, প্রাণপ্রাচুর্য যৌবনের মূলকথা। কিন্তু সমাজের দৃষ্টিতে যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা। আর তাই সমাজ শাসন করে সর্বদা তার শক্তিকে দমিয়ে রাখতে চায়। কিন্তু যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা নয়, যৌবন মানে সত্য ও সুন্দর। তাই সমাজের উচিত যৌবনকে তার শক্তি ও সম্ভাবনা প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। ",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.968439217685273,2.4963058244015364,3.008981353281962 আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।,"সময় সংক্রান্ত নানাবিধ গরমিল ও অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। একে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। এ রেখাটির ফলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন বা বার নিয়ে গরমিল দূর হয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.0882743999275446,2.4476450121871016,2.6003448506618247 তথ্যপ্রযুক্তি শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করো।,"বর্তমান সময় তথ্যপ্রযুক্তির সময়। বিজ্ঞানের অব্যাহত জয়যাত্রার সঙ্গী হয়ে আমরা একুশ শতকে পা রেখেছি। এই অগ্রযাত্রায় অন্যতম প্রধান সহায়ক শক্তি হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি। আজ আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রা তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়া প্রায় অচল। তথ্য কথাটি নানান অর্থে ব্যবহৃত হয়, যেমন— যথার্থতা, সত্যতা, প্রকৃত অবস্থা, তত্ত্ব, সত্য ইত্যাদি। অন্যদিকে তথ্যপ্রযুক্তির আলোচনায় বলা যেতে পারে, তথ্য হলো বিজ্ঞানের জ্ঞান আর প্রযুক্তি হচ্ছে সে জ্ঞানের প্রায়োগিক দিকসমূহ। অর্থাৎ তথ্যের প্রয়োগ, সংরক্ষণ ও প্রচারের কৌশলকে তথ্যপ্রযুক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে সাথে প্রযুক্তিবিদ্যারও ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যার সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত হচ্ছে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট। তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রা ও এর ব্যবহার আমাদের জীবনকে করেছে আরও সহজ ও গতিময়। স্থানিক দূরত্ব ঘুচিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি আমাদের সামনে সম্ভাবনার নতুন নতুন দ্বার উন্মোচন করে দিচ্ছে। মৌলিক চাহিদা পূরণ থেকে শুরু করে জীবনমানের আরও আধুনিকায়নে তথ্যপ্রযুক্তি নিরন্তর অবদান রেখে চলেছে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট তথ্যের আদানপ্রদান এবং আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সুফল বয়ে আনছে, পীড়িত মানুষের মুখে স্বস্তির হাসি ফোটাচ্ছে। আধুনিক বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তির চরম উৎকর্ষের এই যুগে বাংলাদেশও এ বিষয়ে পিছিয়ে নেই। জনসাধারণ তাদের প্রাত্যহিক জীবনে তথ্যপ্রযুক্তির নানাবিধ সুফল ইতিমধ্যে ভোগ করছে । সেই সঙ্গে নতুন প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তিপ্রেমী করে গড়ে তুলতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়টি পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির এমন ইতিবাচক চর্চা ও ব্যবহার অব্যাহত রাখা বাঞ্ছনীয়। তাহলেই আমরা তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতকরণ এবং প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারে গড়তে পারব সমৃদ্ধ এক নতুন আগামী।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.8585910132997436,2.1843437624811317,2.26916299618987 "সারাংশ লেখ: খোদার দেওয়া এই পৃথিবীর নিয়ামত হইতে যে নিজেকে বঞ্চিত রাখিল, সে যত মোনাজাতই করুক, খোদা তাহা কবুল করিবেন না। খোদা হাত দিয়াছেন বেহেশত ও বেহেশতি চিজ অর্জন করিয়া লইবার জন্যে, ভিখারির মতো হাত তুলিয়া ভিক্ষা করিবার জন্য নয়। আমাদের পৃথিবী আমরা আমাদের মনের মতো করিয়া গড়িয়া লইব।",মহান স্রষ্টা পৃথিবীতে মানুষকে সৃষ্টি করে অসংখ্য নিয়ামত দান করেছেন। আর এই নিয়ামত অর্জনের জন্য শুধুমাত্র মোনাজাত করাই যথেষ্ট নয়। এর সাথে প্রয়োজন নিয়মিত শ্রম।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.267099607938955,2.667985727774744,3.2611232322046764 ওয়াটার লু বলতে কী বোঝায়?,"বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস শহরের অদূরবর্তী একটি ছোট শহর ওয়াটার লু। এটি ব্রাসেলসের উপকণ্ঠে বেলজিয়ামের ওয়ালোনিয়া অঞ্চলের অন্তর্গত। এখানে ১৮ জুন ১৮১৫ বিখ্যাত ওয়াটার লু'র যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। যুদ্ধে ফরাসি সৈন্যদলের সেনাপতি নেপোলিয়ন বোনাপার্ট পরাজিত হয়েছিলেন। এ পরাজয়ের মধ্য দিয়ে ইউরোপের নেপোলিয়ন পর্বের ইতি ঘটে। ঐতিহাসিক এ ওয়াটার লু'র যুদ্ধক্ষেত্রটি ওয়াটার লু শহর থেকে ২ কিমি দূরে এবং ব্রাসেলস থেকে ১৫ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত। বর্তমানে এ প্রান্তরকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে। এর ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি ছোট ধরনের টিলা, যার চূড়া আলোকিত করে আছে ২৮ টন ওজনের একটি বিশাল ধাতব সিংহ মূর্তি।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.4134295492624624,2.1573857241640013,2.4685598053167137 নীলাভ সবুজ শৈবালের কোষ বিভাজনকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলা হয় কেন?,নীলাভ সবুজ শৈবালে অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে। বিভাজনের শুরুতে নিউক্লিয়াসটি ধীরে ধীরে লম্বা হতে থাকে এবং দুই প্রান্ত মোটা ও মাঝের অংশ সরু হতে থাকে। মাঝের অংশটি ক্রমশ আরও সরু হয় এবং পরস্পরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস সৃষ্টি করে। ইতোমধ্যে কোষপ্রাচীরের মধ্যভাগ ভিতরের দিকে প্রবেশ করে সাইটোপ্লাজমকেও দুইভাগে বিভক্ত করে ফেলে এবং দুটি অপত্য কোষের সৃষ্টি হয়। এই বিভাজন প্রক্রিয়ায় কোষের নিউক্লিয়াসটি প্রত্যক্ষভাবে সরাসরি দুটি অংশে ভাগ হয়ে যায় বলে নীলাভ সবুজ শৈবালের কোষ বিভাজনকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলা হয়।,Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.17503626300157,2.2476703138684617,2.2901071766633976 """বই পড়া"" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। ","মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প ও সাহিত্য সাধনার মৌন সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্বের অজস্র বই। তার ভেতর দিয়ে মানুষ লাভ করেছে আপন অন্তরতর সত্তার পরিচয়। বইকে সঙ্গী করতে পারলে মানুষের হৃদয়ের ও মনের অনেক অভাব ঘুচে যায়। সুতরাং আধুনিক জগতে সমগ্র বিশ্বকে উপলব্ধি করতে হলে সভ্য মানুষের বইয়ের অবারিত সঙ্গ না হলে চলে না। আবার বইয়ের সূত্র ধরে মানুষ অগ্রসর হয়ে চলে সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিবর্তনের পথে। পৃথিবীর ইতিহাস-ঐতিহ্যের অন্যতম অবলম্বন বই। বইয়ের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, জাতি, ভাষা সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ করি। বই মানুষকে পৃথিবীতে হাজার বছর পথচলার অনুভূতি দিতে পারে। আবার বইয়ের মধ্য দিয়েই কোনো কবি, সাহিত্যিক বা লেখক মৃত্যুর পরও বেঁচে থাকতে পারেন হাজার বছর। তাই বই পড়া মানুষকে আনন্দ দানের পাশাপাশি দিতে পারে সঠিক সফলতার ছোঁয়াও। বই মানুষের হৃদয়ের দ্বার খুলে দেয়, চিন্তার জগৎকে প্রসারিত করে। আমাদের মননশক্তি ও হৃদয়বৃত্তিকে সম্পূর্ণভাবে জাগ্রত করতে পারি বই পাঠের মাধ্যমেই। তাই বই পড়ার অভ্যাস গঠন করা অবশ্যই উচিত। বইয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প- সাহিত্যের স্রোতধারা একত্র হয়। সেই ধারার সাথে মিললেই মানুষের আত্মপ্রসার ঘটে। তাই আমরা অধিক পরিমাণে বইপাঠে আগ্রহী হব যা দিতে পারে এক সুন্দর ভবিষ্যৎ।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.268366405434399,2.5463714255643337,2.7318219359260656 গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কি?,"একটি গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট হল হার্ডওয়্যার যা গ্রাফিক্স তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। গ্রাফিক্স তথ্য সাধারণত ম্যাট্রিক্স গুণনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং GPU গুলি CPU গুলির তুলনায় অনেক দ্রুত এই ক্রিয়াকলাপগুলি সম্পাদন করতে সক্ষম। GPU এর নিজস্ব মেমরি আছে। এগুলি গেমিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য তৈরি করা হয়েছিল তবে এখন সেগুলি মেশিন লার্নিং মডেলের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু ম্যাট্রিক্স অপারেশনগুলি অনেক দ্রুত সঞ্চালিত হয়, তাই প্রশিক্ষণের সময় এগিয়ে এবং পিছনের পাসগুলি দ্রুততর হয় এবং প্রশিক্ষণের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়",Bengali,ben,original-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.9831695578184507,1.9525026639051266,2.221111853644575 মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন?,"আইজ্যাক নিউটন সর্বপ্রথম মাধ্যাকর্ষণের সর্বজনীন সূত্র আবিষ্কার করেছিলেন। এই সূত্রটি ১৬৮৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সূত্র অনুসারে, মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তু একে অপরকে একটি আকর্ষণ বলে আকর্ষণ করে। এই বলের পরিমাণ বস্তু দুটির ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং বস্তু দুটির মধ্যকার দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক। মানব সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষ মাধ্যাকর্ষণের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানত। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা মাধ্যাকর্ষণকে একটি প্রাকৃতিক শক্তি হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যা বস্তুকে পৃথিবীর দিকে টেনে নিয়ে যায়। তবে, মাধ্যাকর্ষণ কীভাবে কাজ করে তা নিউটনের আগে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেনি কেউ। নিউটনের সূত্রটি মাধ্যাকর্ষণকে একটি গাণিতিক সমীকরণে প্রকাশ করে এবং এটিকে মহাবিশ্বের অন্যান্য শক্তির সাথে সংযুক্ত করে। নিউটনের সূত্রটি মহাকর্ষের ব্যাপক ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটিকে ব্যবহার করে মহাকাশে গ্রহ, তারা এবং অন্যান্য বস্তুর গতিবিধি ব্যাখ্যা করা যায়। এটিকে ব্যবহার করে পৃথিবীর মহাকর্ষীয় মাধ্যাকর্ষণকেও ব্যাখ্যা করা যায়, যা আমাদের পায়ে ভূমিতে রাখে।",Bengali,ben,re-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,2.460812831009714,1.6841586183284274,1.8728204911296324 কম্পিউটার নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ। ,"কম্পিউটার বা গণকযন্ত্র হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ করতে পারে। এমন একটি যন্ত্রের নির্মাণ ও ব্যবহারের ধারণা প্রথম প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ। যদিও তাঁর জীবদ্দশায় তিনি এর প্রয়োগ দেখে যেতে পারেননি। তবে কম্পিউটারকে এখন শুধু গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদান গুলো হলো: হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী এবং ডেটা/ইনফরমেশন। কম্পিউটারের রয়েছে প্রচুর ব্যবহার। আধুনিক জীবনব্যবস্থার প্রায় সবকিছুই কম্পিউটার নির্ভর। ঘরের কাজ থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক, বৈজ্ঞানিক ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে এর অপরিসীম ব্যবহার। সর্বোপরি যোগাযোগ ক্ষেত্রে এটি বিপ্লব ঘটিয়েছে। চিকিৎসা ও মানবকল্যাণে এটি অনন্য সঙ্গী। প্রয়োগের ভিত্তিতে কম্পিউটার দুই প্রকার। যথা: ১. সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার, ২. বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার। আবার গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা: ১. এনালগ কম্পিউটার, ২. ডিজিটাল কম্পিউটার ও হাইব্রিড কম্পিউটার। ডিজিটাল কম্পিউটারকে আবার চারভাগে ভাগ করা হয়। যথা: ১. মাইক্রো কম্পিউটার, ২. মিনি কম্পিউটার ও ৩. মেইনফ্রেম কম্পিউটার, ৪. সুপার কম্পিউটার। কম্পিউটার মানবকল্যাণে অনেক কাজ করে চলেছে এবং মানুষের শক্তি, সময় ও অর্থের অপচয়রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে চলেছে।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,3.027134024335405,1.9294393782466435,2.0490479660452876 ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান সম্পর্কে বলো।,"ব্যাবিলনের শূন্য বা ঝুলন্ত বাগান আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর । তীরে নির্মিত হয়। সম্রাট নেবুচাঁদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এ ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও বিস্ময়কর এক ফুলের বাগান, যা দূর থেকে শূন্যে ঝুলন্ত বাগান বলে মনে হতো। বাগানটি পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালি। ৫০০০ থেকে ৬০০০ প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল বাগানটিতে । ৮০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে পানি উঠানো হতো মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে এক ভূমিকম্পে এ সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়৷",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,4.959642876174332,2.5741026035197736,2.769015231774517 "নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০১১ সালে জোলি ড্রিমওয়ার্কস ধারাবাহিক ""কুং ফু পান্ডা ২""-এ মাস্টার টিগ্রেসের ভূমিকায় কণ্ঠ প্রদান করেন। আন্তর্জাতিক বক্স অফিসে ৬৬.৩ কোটি ডলার আয় করা এই চলচ্চিত্রটি তার পূর্বের সবচেয়ে ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। এ বছর তিনি পরিচালক হিসেবে তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। ""ইন দ্য ল্যান্ড অফ ব্লাড অ্যান্ড হানি"" (২০১১) নামক চলচ্চিত্রটির কাহিনী গড়ে উঠেছিলো একজন সার্বীয় সৈনিক ও বসনীয় নারী যুদ্ধাবন্দীর প্রেমকাহিনীকে কেন্দ্র করে। ছবিটিতে ১৯৯২-৯৫-এ সংঘটিত বসনিয়ার যুদ্ধের সময়কালকে ফুটিয়ে তোলা হয়। জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার শুভেচ্ছাদূত হিসেবে জোলি দুইবার বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা পরিদর্শন করেছিলেন, এবং সমকালীন ইতিহাসে সংঘটিত যুদ্ধগুলোতে টিকে যাওয়া জনগোষ্ঠীর বাস্তবতার দিকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার লক্ষ্যেই তিনি এই ছবিটি নির্মাণ করেছেন বলে জানান। বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভোতে ছবিটির চিত্রায়ণের সময় অ্যাসোসিয়েশন অফ উইমেন ভিকটিমস অফ ওয়ারের বিক্ষোভের মুখে বসনিয়াতে ছবিটির কাজের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যায়; কারণ গুজব ওঠে যে, জোলির ছবির চিত্রনাট্যে একজন ধর্ষিতার প্রেম কাহিনী ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যেখানে ধর্ষিতা তার ধর্ষকেরই প্রেমে পড়ে। পরবর্তীতে জোলি যখন বসনিয়ার যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা প্রদানকারী সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের কাছে সম্পূর্ণ চলচ্চিত্রটি পরিবেশন করেন তখন তাদের প্রতিক্রিয়া ছিলো খুব বেশি মাত্রায় ইতিবাচক। ""দ্য হলিউড রিপোর্টারের"" টড ম্যাককার্থি লিখেন, ""জোলি এরকম একটি পীড়াদায়ক আবহ সৃষ্টি ও আতঙ্কজনক ঘটনাকে বিশ্বাসযোগ্যভাবে মঞ্চস্থ করার জন্য কৃতজ্ঞতা পাওয়ার যোগ্য, এমনকি এই ঘটনাগুলো এতোই বাস্তবরূপী ছিলো যে মানুষ পর্দায় যা দেখেছে তা বাস্তবে দেখতে চাইবে না।"" ছবিটি সেরা বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে এবং যুদ্ধের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য জোলিকে সারায়েভোর সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।",বসনিয়ার যুদ্ধ |,Bengali,ben,re-annotations,50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916,2.402769477916599,5.85973880494067,2.5135941224745255 নিরাপত্তা ফিউজের বর্ণনা দাও।,"বাড়িতে বৈদ্যুতিক লাইনে বা যেকোনো তড়িৎ বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ একটি নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলে উৎপন্ন তাপের ফলে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে নিরাপত্তা ফিউজ ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত টিন ও সীসার মিশ্রণে তৈরি। এর গলনাঙ্ক প্রায় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তার এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যে লাইনের তার সবচেয়ে বেশি যে প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তার এর চেয়েও কম প্রবাহ দ্বারা উৎপন্ন তাপে গলে যায়। বাড়িতে তড়িৎ সরবরাহ লাইনের সাথে চীনামাটির পাত্রের মধ্যে এই তারকে রাখা হয়। তারটি সরবরাহ লাইনের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। সরবরাহ লাইন নিরাপদে যে পর্যন্ত প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তারের সহনশীলতা তার চেয়েও কম। তাই প্রবাহমাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করতে গেলে এই তার গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে তড়িৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয় । যে নিরাপত্তা ফিউজ তারে ৫ অ্যাম্পিয়ার ফিউজ লেখা থাকে সেই তার কোনো বর্তনীতে যুক্ত করলে তা ৫ অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত তড়িৎ প্রবাহ সহ্য করতে পারে। ৫ অ্যাম্পিয়ারের চেয়ে বেশি প্রবাহমাত্রায় ফিউজটি গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।",Bengali,ben,original-annotations,98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d,5.854422570197852,2.1686164769638756,2.3260850166827227